এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

বর্ষাকালে ডায়াবেটিস রোগীর পায়ের চিকিৎসা। ★★★★★★★

 বর্ষাকালে ডায়াবেটিস রোগীর পায়ের চিকিৎসা।

★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★


বর্ষাকালে ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের যত্ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর্দ্রতা এবং স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করা হলো:


১. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা‌🍀


 * প্রতিদিন হালকা গরম জল এবং মৃদু সাবান দিয়ে পা পরিষ্কার করুন। পা ধোয়ার সময় অতিরিক্ত গরম জল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

 * পা ধোয়ার পর নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে সম্পূর্ণ শুকিয়ে নিন, বিশেষ করে আঙুলগুলোর ফাঁকে। ভিজে থাকলে ফাঙ্গাস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

 * অ্যান্টিফাঙ্গাল পাউডার ব্যবহার করতে পারেন, বিশেষ করে আঙুলের ফাঁকে।


২. পা পরীক্ষা করা:🌲


 * প্রতিদিন আপনার পা পরীক্ষা করুন। কোনো কাটাছেঁড়া, ফোস্কা, লালচে ভাব, ফোলা বা অন্য কোনো অস্বাভাবিকতা আছে কিনা লক্ষ্য করুন। যদি দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হয়, তাহলে পরিবারের অন্য কারো সাহায্য নিন।

 * নখের চারপাশেও খেয়াল রাখুন, কারণ ছত্রাক সংক্রমণ বা ইনগ্রোন নখ হতে পারে।


৩. সঠিক জুতো ও মোজা:👢

 * বৃষ্টিতে বাইরে বের হলে পা ভেজানো থেকে বিরত থাকুন। ওয়াটারপ্রুফ জুতো পরুন।

 * ভেজা জুতো বা মোজা বেশিক্ষণ পরে থাকবেন না। জুতো ভিজে গেলে দ্রুত পরিবর্তন করুন এবং শুকিয়ে নিন।

 * মোজা হিসেবে সুতির বা উলের মোজা বেছে নিন যা আর্দ্রতা শোষণ করে। সিন্থেটিক মোজা পরিহার করুন।

 * মোজা প্রতিদিন পরিবর্তন করুন এবং পরিষ্কার মোজা পরুন।

 * আঁটসাঁট জুতো বা মোজা পরবেন না যা রক্ত ​​সঞ্চালনে বাধা দেয়।


৪. ত্বকের যত্ন:🧴

 * পা শুষ্ক থাকলে লোশন বা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন, তবে আঙুলগুলোর ফাঁকে লোশন লাগানো থেকে বিরত থাকুন।

 * পায়ের তালুর ফাটা রোধ করতে নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার লাগাতে পারেন।


৫. নখের যত্ন:⚔️

 * নখ সোজা করে কাটুন, কোণা করে কাটবেন না। এতে ইনগ্রোন নখের ঝুঁকি কমে।

 * নখ কাটার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন যাতে কোনো আঘাত না লাগে। প্রয়োজনে একজন পডিয়াট্রিস্ট বা অভিজ্ঞ ব্যক্তির সাহায্য নিন।


৬. খালি পায়ে হাঁটা পরিহার:🥾

 * বাড়ির ভেতরে বা বাইরে কখনোই খালি পায়ে হাঁটবেন না, বিশেষ করে বর্ষাকালে। এতে আঘাত বা সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়।


৭. রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ:🍟

 * রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চ রক্তে শর্করা পায়ের স্নায়ুর ক্ষতি করে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।


৮. নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ:🩺

 * পায়ে কোনো অস্বাভাবিকতা দেখলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

 * নিয়মিত পডিয়াট্রিস্টের কাছে পায়ের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান।


বর্ষাকালে এই সতর্কতাগুলো মেনে চললে ডায়াবেটিস রোগীরা পায়ের জটিলতা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারবেন।

মহাবিশ্বের সবচেয়ে শীতলতম স্থানের খোঁজে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা!

 # মহাবিশ্বের সবচেয়ে শীতলতম স্থানের খোঁজে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা!


 


 


 


লেখক: সিরাজুর রহমান


 


আমাদের পৃথিবীর বুকে লুকিয়ে থাকা সবচেয়ে ঠাণ্ডা বা শীতলতম স্থান হচ্ছে দক্ষিণ মেরুর অ্যান্টার্কটিকার পূর্ব মালভূমি অঞ্চল। এই শীতল স্থানের গড় তাপমাত্রা হচ্ছে প্রায় –৯৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গত ২০২৩ সালে বিজ্ঞানীদের এক পর্যবেক্ষণে তা –৯৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে গিয়েছিল। এই তীব্র মাত্রার শীতল পরিবেশে প্রাণী ও উদ্ভিদের অস্তিত্ব টিকে থাকার কোন সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবে বিজ্ঞানীদের মতে এটিই কিন্তু আমাদের সোলার সিস্টেমের একমাত্র সবচেয়ে ঠান্ডা স্থান নয়।


 


 


অনেকে মনে করেন যে, সূর্য বা অন্য কোন নক্ষত্র থেকে সবচেয়ে দূরের বস্তু বা গ্রহেই হয়ত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করে। যেমন, আমাদের সোলার সিস্টেমের শেষের অংশ কুইপার বেল্টে অবস্থিত বামন গ্রহ প্লুটোর (A dwarf planet) পৃষ্ঠতলের গড় তাপমাত্রা হচ্ছে কিনা প্রায় (~৪১ কেলভিন) বা –২৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, দূরবর্তী প্লুটোর থেকেও বেশি ঠান্ডা অঞ্চল বা স্থান কিনা আমাদের অনেক কাছেই চাঁদের বুকে লুকিয়ে রয়েছে।


 


 


গত ২০০৯ সালে NASA-এর Lunar Reconnaissance Orbiter মিশনের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন যে, চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত কিছু চির-অন্ধকার গর্ত, যেমন হারমাইট ক্র্যাটার (Hermite Crater)-এ সূর্যের আলো কখনোই পৌঁছাতে পারেনি। এই গর্তগুলোর অভ্যন্তরে রেকর্ড করা তাপমাত্রা হতে পারে প্রায় –২৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা (~২৬ কেলভিন)। যা কিনা নিশ্চিতভাবেই প্লুটোর থেকেও অনেক বেশি শীতল স্থান বলা চলে।


 


 


বিজ্ঞানীদের দীর্ঘ মেয়াদি গবেষণা অনুযায়ী আমাদের সোলার সিস্টেমের সবচেয়ে শীতল ও রহস্যময় অঞ্চল হচ্ছে ওর্ট ক্লাউড (Oort Cloud)। এটি সূর্য থেকে হয়ত প্রায় ২,০০০–১,০০,০০০ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট (AU) পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে থাকতে পারে। এখানে গড় তাপমাত্রা হতে পারে প্রায় (~৪.১৫ কেলভিন) বা –২৬৮.১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা মহাবিশ্বের কসমিক ব্যাকগ্রাউন্ড বিকিরণের (~২.৭ কেলভিন) নিচে বা হাইড্রোজেনের ফ্রিজিং পয়েন্টের প্রায় কাছাকাছি।


 


 


তবে সবচেয়ে চমকপ্রদ তথ্য হলো যে, সৌরজগতের বাহিরে আমাদের চীরচেনা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের ভেতরই এমন এক অতি রহস্যময় স্থান রয়েছে, যাকে এখন পর্যন্ত প্রাকৃতিকভাবে বিদ্যমান সবচেয়ে শীতল বা তীব্র মাত্রায় ঠান্ডা অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন বুমেরাং নীহারিকা (Boomerang Nebula)। এটি পৃথিবী থেকে প্রায় ৫,০০০ আলোকবর্ষ দূরে, Centaurus নক্ষত্রপুঞ্জে অবস্থিত।


 


 


এটি একটি proto-planetary nebula এবং যার কেন্দ্রে একটি মৃতপ্রায় তারা তার বাইরের গ্যাস স্তর বিপুল বেগে ছুঁড়ে ফেলছে। ফলে নীহারিকাটির অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা পৌঁছে গেছে প্রায় –২৭২.১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। মূলত ১৯৯৫ সালে NASA-এর হাবল টেলিস্কোপ ও মাইক্রোওয়েভ ডেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পারেন বিজ্ঞানীরা এবং পরবর্তীতের ALMA (Atacama Large Millimeter/submillimeter Array) থেকেও এটি নিশ্চিত করেন তাঁরা।


 


 


বুমেরাং নীহারিকা (Boomerang Nebula) প্রথম আবিষ্কৃত হয় ১৯৮০ সালে। দুইজন অস্ট্রেলিয়ান জ্যোতির্বিজ্ঞানী Keith Taylor ও Mike Scarrott চিলির লাস ক্যাম্পানাস অবজারভেটরি থেকে আকাশ পর্যবেক্ষণের সময় এই বিশেষ আকৃতির অতিশীতল নীহারিকাটি শনাক্ত করেন। তবে এটিকে প্রথমে এর অদ্ভুত, বুমেরাং-এর মতো গঠন দেখে এমন নাম দেওয়া হয়েছিল বুমেরাং নেবুলা। 


 


 


পরিসরে বলা যায়, প্রায় ৯৩ বিলিয়ন লাইট ইয়ারের অধিক দুরুত্বব্যাপী বিস্তৃত এই সুবিশাল মহাবিশ্বে আমাদের আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাহিরে অন্য কোন আজানা স্থানে হয়ত লুকিয়ে রয়েছে বুমেরাং নীহারিকার চেয়েও আল্ট্রা সুপার এক্সট্রিম কোল্ড বা অতিশীতল স্থান। যা বর্তমানে প্রচলিত থাকা উচ্চ প্রযুক্তি স্পেস টেলিস্কোপ দ্বারা খুঁজে পাওয়া সম্ভব নাও হতে পারে বা এতটা উচ্চ পর্যায়ের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা মানবজাতি এখনো পর্যন্ত হয়ত অর্জন করেনি।


 


 

## তথ্যসূত্র / References:


 


NASA - Lunar Reconnaissance Orbiter, NASA Goddard (Boomerang Nebula), ALMA Observatory Data, ESO (European Southern Observatory), The Planetary Society, BBC Science Focus and Wikipedia

##  

##  

## লেখক পরিচিতি:


সিরাজুর রহমান

শিক্ষক ও লেখক

সিংড়া, নাটোর, বাংলাদেশ

[sherazbd@gmail.com](mailto:sherazbd@gmail.com)

New Plug in Quran V-3

 Welcome to Jaforsadek Online Shop Community


৳ 0 


New Plug in Quran V-3


*ঘরকে বরকতময় করতে প্লাগ ইন কুরআন।


হাদিয়াঃ


৳1480


   


৳1290 /1Pcs


ORDER NOW


 01841141108


 


 01715503403


DESCRIPTIONREVIEWSHIPPING INFO


***ঘরকে বরকতময় করতে প্লাগ ইন কুরআন।


***ঘরকে অদৃশ্য/ অশুভ শক্তির উপদ্রুপ থেকে রক্ষা করতে প্লাগ ইন কুরআন।


***অগণিত সওয়াবের জন্য প্লাগ ইন কুরআন।


***রাতে ড্রিম লাইট এর জন্য প্লাগ ইন কুরআন।


পণ্যটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন-


01715503403 //  01841141108


কোনো ঘরে যদি নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করা হয়, তাহলে সেই ঘরে মহান আল্লাহ বারাকাহ দান করেন। এটি এমন একটি ডিভাইস যেটি ইলেকট্রিক সকেটের সাথে প্লাগ করলেই কুরআন তেলাওয়াত শুরু করবে এবং ড্রিম লাইট হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। 


১ বছরও যদি প্লাগ থেকে খোলা না হয় ১ বছর পর্যন্ত কোরআন তেলাওয়াত চলতেই থাকবে।


রাতে ঘুমানোর সময় তেলাওয়াতের সাউন্ড কম/বেশি এডজাস্ট করে তেলাওয়াত ছেড়ে এবং ড্রিম লাইটের আলো কম/বেশি এডজাস্ট করে ঘুমিয়ে পড়ুন। এই কুরআন তেলাওয়াত সকল অদৃশ্য/অশুভ শক্তি থেকে আপনার ঘরকে সারারাত পাহারা দেবে ইনশাল্লাহ।


ঘুম থেকে উঠে আনপ্লাগ করুন।



ব্যবহার বিধি:


পাওয়ার অন পদ্ধতি 


ডিভাইসটি কারেন্টের প্লাগের সাথে সংযুক্ত হওয়ার সাথে সাথে নিজে নিজেই অন হয়ে যাবে। তারপরে ৪ নাম্বার বাটনের ১-৭ নাম্বার অডিও বাজবে। যথাক্রমে সুরা বাকারাহ, রুক-ইয়া, সুরা ইয়াসীন, সুরা কাহাফ, সুরা, মুল্ক, সুরা, আর রাহমান ও দোয়া-ই কুনুত।


ডাবল প্রেস: আপনি যে অডিও টি শুনতেছেন সেটি ১০ বার রিপিট শোনতে চাইলে ৫টি বাটনের যে কোন একটি বাটনে ডাবল প্রেস করুন।


১ নাম্বার বাটন

শর্ট প্রেস: বার বার শর্ট প্রেস করলে ড্রিম লাইট এর আলো ৫টি লেভেলে কমবে ও বাড়বে। লং প্রেস: ১ নাম্বার বাটনের লং প্রেস-এ ১০টি সুরার মাশক আছে। প্রতিটা সুরা ২ জন ক্বারী পড়াবে। প্রতি ২ সেকেন্ড চাপ দিয়ে ধরে রাখলে একটার পর একটা সুরা বাজবে। এই ভাবে ১০টি সুরা শেষ হয়ে নিজে নিজে সম্পূর্ণ কুরআনের ১১৪ টি সুরা বাজবে।


২ নাম্বার বাটন 

শর্ট প্রেস: বার বার শর্ট প্রেস করলে ৫টি লেভেলে সাউন্ড বাড়বে ও ৫টি লেভেলে সাউন্ড

কমতে কমতে অফ হয়ে যাবে।

লং প্রেস: ২ নাম্বার বাটনে ৪৩টি সুরা আছে। প্রতি ২ সেকেন্ড চাপ দিয়ে ধরে রাখলে সুরা দুহা থেকে নাস পর্যন্ত ক্বারী আহমাদ বিন | ইউসুফ আল আযহারী, ক্বারী নাজমুল হাসান ও ক্বারী এ কে এম ফিরোজ এর কন্ঠে সুমধুর তেলাওয়াত বাজবে। এই ভাবে


সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

হ্যালোব্লু মাসিক পণ্যের ইতিহাস  - পিরিয়ড হিস্টরি ট্রিবিউট

 মেরি বিট্রিস ডেভিডসন কেনার একজন আফ্রিকান-আমেরিকান উদ্ভাবক ছিলেন, যিনি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করেছেন। তিনি স্যানিটারি বেল্ট সহ বেশ কয়েকটি উদ্ভাবনের জন্য পরিচিত, যা মাসিকের সময় মহিলাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস ছিল। 

17 মে, 1912 সালে মেরি বিট্রিস ডেভিডসন কেনার নর্থ ক্যারোলিনার মনরুতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একজন স্ব-শিক্ষিত উদ্ভাবক এবং তার কাজ দৈনন্দিন জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছিল। 

কেনার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে:

স্যানিটারি বেল্ট: এই উদ্ভাবনটি মাসিকের সময় মহিলাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস ছিল। 

টয়লেট পেপার ধারক: এটি টয়লেট পেপারকে আরও সহজে ব্যবহারযোগ্য করে তোলে। 

অন্যান্য উদ্ভাবন: তিনি আরও বেশ কিছু উদ্ভাবন করেছেন, যার মধ্যে কিছু দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারের জন্য ছিল। 

কেনার বর্ণবাদ এবং লিঙ্গ বৈষম্যের মুখোমুখি হয়েছিলেন, কিন্তু তা সত্ত্বেও, তিনি তার উদ্ভাবনী কাজ চালিয়ে যান। তার কাজ আজও মহিলাদের জীবনকে উন্নত করতে সহায়তা করে..


২০০৬): মহিলাদের হাইজিনের আনসাং হিরো


সে কে ছিল?


পুরো নাম: মেরি বিট্রিস ডেভিডসন কেনার


জন্ম: মে ১৭, ১৯১২ - মনরো, উত্তর ক্যারোলিনা, ইউএসএ


মারা যান:


১৩ই জানুয়ারি, ২০০৬ ওয়াশিংটন, ডিসি


পেশা: আবিষ্কারক এবং ফুলবাদক


পরিচিত: নিয়ন্ত্রণযোগ্য স্যানিটারি বেল্ট আবিষ্কার, আধুনিক স্যানিটারি প্যাড এর অগ্রদূত।


মেরি আবিষ্কারকদের পরিবার থেকে এসেছে:


তার বাবা একটি পোশাক চাপার পেটেন্ট করেছেন।


তার দাদা ট্রেন সিগন্যাল লাইট আবিষ্কার করেছিলেন।


তার বোন, মিলড্রেড ডেভিডসন অস্টিন স্মিথও একটি পেটেন্ট ছিল।


শিক্ষা ও প্রারম্ভিক জীবন


একটি সৃজনশীল ঘরে বেড়ে উঠেছিলাম এবং ৬ বছর

বয়সে আবিষ্কার শুরু করেছিলাম।


কিশোর হিসেবে প্রায়ই ইউএস পেটেন্ট অফিস পরিদর্শন করি।


১৯৩১ সালে ডানবার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে স্নাতক।


হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছিলাম, কিন্তু আর্থিক কষ্টে চলে গিয়েছিলাম।


WWII চলাকালীন ফেডারেল সরকারের সাথে সহ বিভিন্ন কাজ করেছি।


পরে একজন পেশাদার ফুলবাজ হয়ে গেলাম।


তার সবচেয়ে বিখ্যাত বিনিয়োগ: দ্য স্যানাইটারি বেল্ট


14 পেটেন্ট: ইউএস পেটেন্ট #২,৩২৯,৮৪০ (1957 সালে প্রদত্ত)


মূলত ১৯২০ সালে ধারণা করা হয়েছিল, কিন্তু ১৯৫৬ সালে পেটেন্ট ফাইল করার সামর্থ্য ছিল।


স্যানিটারি বেল্ট ছিল:


ফুটো প্রতিরোধ করতে আর্দ্রতা-প্রুফ ন্যাপকিন পকেট


আরামের জন্য নিয়ন্ত্রণযোগ্য ইলাস্টিক স্ট্র্যাপ

আরামের জন্য নিয়ন্ত্রণযোগ্য ইলাস্টিক স্ট্র্যাপ


একটি নকশা যা অস্বস্তিকর পিন বা হুকের প্রয়োজন দূর করে দিয়েছে


71


ঋতুস্রাব স্বাস্থ্যবিধিতে একটি বৈপ্লবিক অগ্রগতি এমন একটি সময়ে যখন ঋতুস্রাব নিষিদ্ধ হিসাবে বিবেচনা করা হত।


বর্ণবাদী বিচ্ছেদ


একটি কোম্পানী একবার তার আবিষ্কার তৈরিতে আগ্রহী ছিল।


কিন্তু যখন তারা আবিষ্কার করলো যে সে কালো, তারা প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করে নিয়েছে।


নকশা পেটেন্ট করা সত্ত্বেও, তিনি তার জীবদ্দশায় এটি বাণিজ্যিকীকরণ করতে পারেন নি।


তার পেটেন্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে, এবং নকশাটি পরে ক্রেডিটের দ্বারা ক্রেডিট বা ক্ষতিপূরণ ছাড়াই কপি করা হয়েছিল


*অন্যান্য বিনিয়োগ (১৯৫৬-১৯৮৭)


মেরি কেনারের পাঁচটি পেটেন্ট রয়েছে, সেই সময়ে মার্কিন ইতিহাসে একজন আফ্রিকান-আমেরিকান মহিলাকে সর্বোচ্চ নম্বর দেওয়া হয়েছিল:

টয়লেট টিস্যু হোল্ডার (পেটেন্ট #৪,১৪৩,৭৯৬ -১৯৮২)


টয়লেট পেপার শেষে সহজ অ্যাক্সেস নিশ্চিত করা হয়েছে।


ওয়াকার ট্রে এবং পকেট সংযুক্তি (1959)


71


তার বোনকে সাহায্য করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যার মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস ছিল।


মাউন্টেড ব্যাক ওয়াশার (১৯৮৭)


মানুষকে সাহায্য ছাড়াই স্নানাগারে তাদের পিঠ ধুতে অনুমতি দেওয়া হয়েছে।


শাওয়ার ওয়াল সংগঠক


টয়লেট্রিজ শুষ্ক এবং সহজলভ্য রাখার জন্য একটি জল-প্রতিরোধক তাক ব্যবস্থা।


স্যানিটারি বেল্ট (১৯৫৭)


তার সবচেয়ে বিখ্যাত এবং প্রভাবশালী আবিষ্কার।


মহিলাদের স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব


কেনারের আবিষ্কার ভিত্তি স্থাপন করেছে:


আধনিক স্যানিটারি প্যাড সাথে আঠালো, ডানা, এবং

কেনারের আবিষ্কার ভিত্তি স্থাপন করেছে:


আধুনিক স্যানিটারি প্যাড সাথে আঠালো, ডানা, এবং আরামদায়ক বৈশিষ্ট্য


উন্নত স্বাস্থ্যবিধি এবং বিশ্ব জুড়ে নারীদের মর্যাদা


অপরিশোধিত মাসিক অভ্যাসের কারণে সৃষ্ট সংক্রমণ প্রতিরোধ


ঋতুস্রাবকে আরো পরিচালিত, নিরাপদ এবং বিচক্ষণ করে তুলছে


স্ট্রাগল এবং লিগ্যাসি


সে কখনো ধনী হয়নি বা তার জীবদ্দশায় ব্যাপক স্বীকৃতি লাভ করেনি।


তবুও তার অবদান বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ নারীর জীবন উন্নত করেছে।


তার গল্প লিঙ্গ, জাতি এবং উদ্ভাবনের সংঘর্ষের প্রতীক।


তিনি অসাধারণ স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছেন, প্রত্যাখ্যান এবং বর্ণবাদের মুখোমুখি হওয়ার পরেও আবিষ্কার অব্যাহত রেখেছেন।


কেন সবার তাকে জানা উচিত


তার স্যানিটারি বেল্ট খাতসার পণ্যের জন্য পথ তৈরি

তিনি কালো আবিষ্কারক, মহিলা উদ্যোক্তা এবং সমাজ সংস্কারকদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করেছেন।


তিনি সৃজনশীলতা এবং দৃঢ়তার মাধ্যমে সামাজিক নিষিদ্ধকরণ এবং পদ্ধতিগত বর্ণবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন।


তার প্রাপ্য কৃতিত্ব না পাওয়া সত্ত্বেও, তার আবিষ্কার নীরবে জনস্বাস্থ্যকে রূপান্তরিত করে।


টাইমলাইন স্ন্যাপশট


ইয়ারমিলেস্টোন 1912 মনরোতে জন্ম, NC1920sConceptualized স্যানিটারি বেল্ট 1956Filed প্রথম পেটেন্ট 1957Sanitary বেল্ট পেটেন্ট মঞ্জুর 1959 পেটেন্ট ওয়াকার ট্রে1982 টয়লেট পেপার হোল্ডার পেটেন্ট 1987 মাউন্টেড ব্যাক ওয়াশার পেটেন্ট 2006 ওয়াশিংটন, ডিসিতে মারা গেছে


*সংযোগ


মেরি বিট্রিস ডেভিডসন কেনার হয়তো পরিবারের নাম নাও হতে পারে, কিন্তু তিনি নারীবাদী স্বাস্থ্যবিধি এবং দৈনিক স্বাস্থ্য সেবা উদ্ভাবনে একজন পথিকৃত। তার গল্প একটি অনুস্মারক যে সমাজে সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কিছু আসে তাদের কাছ থেকে যারা পর্দার অন্তরালে থাকে - খ্যাতি বা ভাগ্য ছাড়া, কিন্তু গভীর উদ্দেশ্য এবং

দূরদর্শিতার সাথে।


উৎস (ব্যবহৃত ও যাচাইকৃত)


লেমেলসন-এমআইটি আবিষ্কারক আর্কাইভ


উইকিপিডিয়ার - মেরি কেনার


সায়েন্স মিউজিয়াম ইউকে


হ্যালোব্লু মাসিক পণ্যের ইতিহাস


 - পিরিয়ড হিস্টরি ট্রিবিউট

:

Gaaner Feriwala

গর্ভকালীন সময়ে হোমিও চিকিৎসা বনাম এ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা। 

 গর্ভকালীন সময়ে হোমিও চিকিৎসা বনাম এ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা। 

মহিলারা গভর্ধারণ করলে আর রক্ষা নাই । গাইনী ডাক্তাররা তাদেরকে পায়খানা, প্রস্রাব, রক্ত, এক্স-রে, আলট্রাসনোগ্রাম, এমআরআই, সিটিস্ক্যান ইত্যাদি ইত্যাদি এক বস্তা টেস্ট করতে দিবেন । কিন্তু কেন ? গভর্ধারণ করা কি কোন অপরাধ ? ববরর্তার একটা সীমা থাকা দরকার ! তারপর দিবে এক বস্তা ঔষধ / ইনজেকশান / ভ্যাকসিন, মাসের পর মাস খেতে থাক ! কেন ? এখন আমরা তো সবাই স্বচক্ষেই দেখি, জিওগ্রাফী / ডিসকভারী টিভি চেনেলগুলোতে, গরু-ছাগল-হরিণ-বাঘ-সিংহ-হাতি সবাই গর্ভধারণ করছে এবং সুস্থ-সুন্দর বাচ্চা জন্ম দিচ্ছে । কই, তাদের তো গাইনী ডাক্তারদের কাছেও যেতে হয় না, এক বস্তা টেস্টও করতে হয় না, মাসকে মাস ঔষধও খেতে হয় না কিংবা সিজারিয়ান অপারেশানও লাগে না । হাস্যকর কিছু বললাম ? না, আসলে আত্মিক এবং বুদ্ধিবৃত্তিক দিক থেকে আমরা ভিন্ন হলেও জৈবিক দিক দিয়ে কিন্তু পশু-পাখিদের সাথে আমাদের কোন পার্থক্য নাই ।

এবার আসা যাক গর্ভকালীন সময়ে ঔষধ খাওয়া প্রসংগে । অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে গর্ভবতীদেরকে ভিটামিন, ক্যালশিয়াম, আয়রণ, ফলিক এসিড ইত্যাদি খাওয়ানো হয় বস্তায় বস্তায় । তাদের সমস্ত ঔষধই এতবেশী ক্ষতিকর সাইড-ইফেক্টযুক্ত যে, তারা সেগুলো গর্ভবতীদের খাওয়াতে সাহস পায় না । ফলে তারা এসব ভিটামিন, ক্যালশিয়াম, আয়রণ, ফলিক এসিড ইত্যাদি খাওয়াতে থাকে জম্মের মতো । যেহেতু তারা এগুলোকে গর্ভবতীদের জন্য নিরাপদ মনে করে থাকেন । তবে এসব ঔষধের কারণে গর্ভবতী ও গর্ভস্থ শিশুর কি কি ক্ষতি হয়, তা জানার কোন উপায় নেই । কারণ প্রথমত বড় বড় ঔষধ কোম্পানীগুলো সাধারণত তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থের কারণে ঔষধের ক্ষতিকর দিকটি প্রকাশ করে না । দ্বিতীয়ত তাদের এসব ঔষধ যেহেতু ইদুঁর-বাদর-খরগোস-গিনিপিগের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আবিষ্কার করা হয় ; কাজেই কোন ঔষধ ইদুঁর-বাদর-খরগোস-গিনিপিগের ক্ষতি করে না বলে মানুষেরও ক্ষতি করবে না- এমনটা বলা যাবে না । তাছাড়া বস্তা বস্তা ক্যালশিয়াম খাওয়া যে কিডনীতে পাথর ( Renal calculus ) হওয়ার একটি মূল কারণ, এটা আমরা অনেকেই জানি । এসব ভিটামিন, ক্যালশিয়াম, আয়রণ ইত্যাদি যেহেতু আমাদের দৈনন্দিন খাবারেই যথেষ্ট পরিমাণে থাকে, কাজেই ট্যাবলেট, ক্যাপসুল ইত্যাদি ঔষধ আকারে বস্তা বস্তা খেলে তাতে শরীরে এসব উপাদানের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্ঠি হওয়াই স্বাভাবিক । এসব ভারসাম্যহীনতার কারণেই সম্ভবত গভবতী মায়েদের পেটের পানির ( placenta fluid ) পরিমাণ কমে যায়, ঠিকমতো প্রসব ব্যথা উঠতে চায় না । ফলে সিজারিয়ান অপারেশনের ( Cesarean operation ) সংখ্যা দিন দিন বাড়তে থাকে । এসব ভিটামিন, ক্যালশিয়াম, আয়রণ, ফলিক এসিড ইত্যাদি বস্তায় বস্তায় খাওয়ার কারণে সবচেয়ে বেশী নগদ যে ক্ষতিটি প্রায়ই লক্ষ্য করা যায়, তাহলো এতে অধিকাংশ মহিলাই ভীষণ রকমে মোটা (obese ) হয়ে যান । আর এখনকার সকল চিকিৎসা বিজ্ঞানীই একমত যে, মোটা মানুষরা ( এযুগের প্রধান প্রধান ঘাতক রোগ ) ক্যানসার, হৃদরোগ ( heart disease ), হাঁপানী, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট এটাক, জয়েন্টে ব্যথা ( Arthritis ) ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হয় বেশী হারে ।


সে যাক, হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা গর্ভকালীন সময়ে বাধ্যতামূলকভাবে কোন ( ভিটামিন, আয়রণ, ক্যালশিয়াম জাতীয় ) ঔষধ খাওয়ানোর পক্ষপাতী নন । বিশেষত যাদের হজমশক্তি ভালো আছে এবং মাছ-গোশত-শাক-সবজি-ফল-মূল ইত্যাদি কিনে খাওয়ার মতো সামর্থ আছে, তাদের কোন ( ভিটামিন জাতীয় ) ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন নাই । তবে যে-সব গর্ভবতী মায়েরা শরীরিক-মানসিক দুর্বলতা, রক্তশূণ্যতা ইত্যাদিতে ভোগছেন, অথবা যারা অভাব-অনটনের কারণে প্রয়োজনীয় পুষ্ঠিকর খাবার-দাবার কিনে খেতে পারেন না কিংবা যারা পুষ্ঠিকর খাবার কিনে খেতে পারলেও শারীরিক ত্রুটির কারণে সেগুলো যথাযথভাবে শরীরে শোষিত ( absorption ) হয় না, তাদেরকে ক্যালকেরিয়া ফস ( Calcarea phos ), ফেরাম ফস ( Ferrum phos ), ক্যালি ফস ( Kali phos ), লিসিথিন ( Lecithinum ) ইত্যাদি হোমিও ভিটামিন / টনিক জাতীয় ঔষধগুলো নিম্নশক্তিতে ( 6X ) অল্প মাত্রায় খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন । এই ঔষধগুলি মানব শরীরের জন্য অতি প্রয়োজনীয় ক্যালশিয়াম, আয়রণ, পটাশিয়াম এবং ফসফরাস সরবরাহ করে থাকে । পাশাপাশি এই ঔষধগুলো আমাদের শরীরকে এমনভাবে গড়ে তোলে যাতে আমাদের শরীর নিজেই তার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্ঠিকর উপাদানগুলো আমাদের দৈনন্দিন খাবার থেকে শোষণ করার / গ্রহন করার যোগ্যতা লাভ করে ।

গর্ভকালীন সময়ে খেলে এই ঔষধগুলো আপনার গভর্স্থ সন্তানের হাড় ( bone ), দাঁত ( teeth ), নাক ( nose ), চোখ ( eye ), মস্তিষ্ক ( brain ) ইত্যাদির গঠন খুব ভালো এবং নিখুঁত করতে সাহায্য করবে এবং আপনার সন্তান ঠোট কাটা ( harelip ), তালু কাটা ( cleft palate ), হাড় বাঁকা ( rickets ), খোঁজা ( epicene ), বামন ( dwarfish ), পিঠ বাঁকা ( Spina bifida ), বুদ্ধি প্রতিবন্ধি ( autism ), হৃদরোগ, চর্মরোগ, কিডনীরোগ প্রভৃতি দোষ নিয়ে জন্মনোর হাত থেকে রক্ষা পাবে । এই জন্য যাদের বংশে শারীরিক বা মানসিক প্রতিবন্দ্বি শিশু জন্মের ইতিহাস আছে, তাদের গর্ভকালীন সময় এই ঔষধগুলো অবশ্যই খাওয়া উচিত । ভিটামিন জাতীয় এই হোমিও ঔষধগুলো গর্ভবতী মায়েদের স্বাস্থ্যের এত চমৎকার যত্ন নেয় যে, এগুলো বেশ কয়েক মাস খেলে তাদের উচ্চ রক্তচাপ ( hypertension ), হাঁপানী ( asthma ), ডায়াবেটিস ( diabetes ), মাথাব্যথা, বমিবমিভাব, ছোটখাট জ্বর-কাশি, খিচুঁনি ( eclampsia ) ইত্যাদি রোগ এমনিতেই সেরে যায় । অন্যদিকে যাদের উচ্চ রক্তচাপ, হাঁপানী, ডায়াবেটিস, খিচুঁনি, ধনুষ্টংকার ইত্যাদি রোগ নাই, তারাও এই ঔষধ তিনটি খাওয়ার মাধ্যমে সে-সব রোগে আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে বাঁচতে পারবেন ।


ঔষধ চারটি একসাথে খাওয়া উচিত নয় ; বরং একটি একটি করে খাওয়া উচিত । যেমন- ক্যালকেরিয়া ফস সাত দিন, তারপর ফেরাম ফস সাত দিন, তারপর ক্যালি ফস সাত দিন, তারপর লিসিথিন সাতদিন – এইভাবে চক্রাকারে একটির পর একটি করে খান । সাধারণত 1X, 3X, 6X, 12X ইত্যাদি নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত ; যেটি মার্কেটে পাওয়া যায় । ৫ টি বড়ি করে সকাল-বিকাল রোজ দুইবার করে খান । প্রয়োজন মনে করলে গর্ভকালীন পুরো দশ মাসই খেতে পারেন এবং সন্তানকে স্তন্যদানকালীন দুই বছরও খেতে পারেন । তবে মাঝে মধ্যে সাতদিন বা পনের দিন মধ্যবর্তী বিরতি দিয়ে খাওয়াও একটি ভালো রীতি । সহজ, আরামদায়ক এবং সিজারিয়ানমুক্ত ডেলিভারির জন্য কলোফাইলাম ( Caulophyllum thalictroides ) ঔষধটি ( ৩, ৬, ১২ ইত্যাদি নিম্নশক্তিতে ) প্রসবের দুইমাস পূর্ব ( অর্থাৎ‍ আট মাস ) থেকে ( ৫ বড়ি করে ) রোজ একবার করে খেয়ে যান । এটি গর্ভ রক্ষার অর্থাৎ গর্ভস্থ শিশুকে রক্ষার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ । এটি গর্ভস্থ শিশুর চারদিকে পানির ( placenta fluid ) পরিমাণ সঠিক মাত্রায় বজায় রাখে এবং পানির পরিমাণ কমতে দেয় না, ফলে অধিকাংশ শিশু সিজারিয়ান অপারেশন ছাড়াই স্বাভাবিক পথে ( vaginal route ) জন্ম নিয়ে ‍থাকে । এমনকি যাদের কোমরের বা তলপেটের ( pelvic cavity ) গঠন ভালো নয় বলে ডাক্তাররা সিজার করতে বলে, তাদেরও দেখেছি শিশু এবং মায়ের কোন ক্ষতি ছাড়াই নরমাল ডেলিভারি হয়ে যায় । তাছাড়া অতীতে যাদের সিজার হয়েছে, তারাও কলোফাইলাম খেয়ে নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে সন্তান জন্ম দিতে পারেন, নিজের এবং শিশুর কোন ক্ষতি ছাড়াই ।


কলোফাইলাম গর্ভপাতেরও ( abortion ) একটি উত্তম ঔষধ, যাতে ভুয়া প্রসব ব্যথা দেখা দিলে এটি প্রয়োগ করতে হয় । যাদের প্রতিবারই ( তৃতীয় ‍মাস, পঞ্চম মাস ইত্যাদি ) একটি নির্দিষ্ট সময়ে গর্ভ নষ্ট হয়ে যায়, তারা সেই নির্দিষ্ট সময়ের একমাস পূর্ব থেকেই অগ্রিম এই ঔষধটি খাওয়া শুরু করতে পারেন । অন্যদিকে ডেলিভারির জন্য খাওয়াবেন পালসেটিলা ( Pulsatilla pratensis ) নামক ঔষধটি । যদি ডেলিভারি ডেট অতিক্রান্ত হওয়ার পরও ব্যথা না ওঠে অথবা প্রসবব্যথা কম ওঠে অথবা ব্যথা একবার আসে আবার চলে যায়, তবে পালসেটিলা ( Pulsatilla pratensis ) নামক হোমিও ঔষধটি আধা ঘণ্টা পরপর খাওয়াতে থাকুন । এটি প্রসব ব্যথাকে বাড়িয়ে দিয়ে তাড়াতাড়ি প্রসব কাজ সমাধা করার ব্যাপারে একটি শ্রেষ্ঠ ঔষধ । এমনকি ডাক্তাররা যদি সিজারিয়ান অপারেশান করার জন্য ছুড়িতে ধার দিতে থাকে, তখনও আপনি পালসেটিলা খাওয়াতে থাকুন । দেখবেন ছুড়ি ধার হওয়ার পূবেই বাচ্চা নরমাল ডেলিভারি হয়ে গেছে । মনে রাখবেন, নরমাল ডেলিভারির কষ্ট থাকে দুয়েক দিন, কিন্তু সিজারিয়ান অপারেশানের কষ্ট দুয়েক বছরেও যায় না । ক্ষেত্রবিশেষে অপারেশানের কষ্ট সারাজীবনই ভোগ করতে হয় । শুধু তাই নয়, সন্তানের পজিশন যদি ঠিক না থাকে, তবে পালসেটিলা তাও ঠিক করতে পারে । শিশুর মাথা যদি উপরের দিকে অথবা ডানে-বামে ঘুরে থাকে, তবে দুয়েক মাত্রা পালসেটিলা খাওয়ালেই দেখবেন শিশুর মাথা ঘুরিয়ে অটোমেটিকভাবে নীচের দিকে নিয়ে এসেছে ।


★তবে হাজারে একজনের সিজার প্রয়োজন হতেই পারে। তখন অবশ্যই সিজারে যেতে হবে। কিন্তু গনহারে সিজার কখনই কাম্য নয়।

গরুর মাংসের কালা ভুনা রেসিপি ⸻

 গরুর মাংসের কালা ভুনা রেসিপি



📝 উপকরণ

 • গরুর মাংস (চর্বিযুক্ত হলে ভালো) – ১ কেজি

 • পেঁয়াজ – ৫ কাপ (অতিরিক্ত পেঁয়াজই কালা ভুনার আসল কৌশল)

 • আদা বাটা – ৩ টেবিল চামচ

 • রসুন বাটা – ৩ টেবিল চামচ

 • শুকনা মরিচ গুঁড়া – ২ টেবিল চামচ

 • ধনে গুঁড়া – ২ টেবিল চামচ

 • জিরা গুঁড়া – ১ টেবিল চামচ

 • হলুদ গুঁড়া – ১ চা চামচ

 • গরম মসলা গুঁড়া – ১ চা চামচ (শেষে)

 • দারুচিনি – ২ টুকরো

 • এলাচ – ৪টি

 • লবঙ্গ – ৪টি

 • তেজপাতা – ২টি

 • কাঁচা মরিচ – ১০-১২টি (চেরা)

 • সরিষার তেল – ১ কাপ (অথবা রিফাইনড তেল, তবে সরিষা তেলে আসল স্বাদ)

 • লবণ – স্বাদমতো

 • পানি – প্রয়োজনমতো

 • ধনেপাতা – সাজানোর জন্য

 • ভাজা পেঁয়াজ (বারিস্তা) – ১ কাপ (শেষে)



🍳 প্রণালি


✅ ১. মাংস মেরিনেট

মাংস ধুয়ে লবণ, হলুদ, আদা-রসুন বাটা, শুকনা মরিচ, ধনে, জিরা দিয়ে মাখিয়ে অন্তত ১ ঘণ্টা মেরিনেট করুন। বেশি সময় থাকলে ফ্রিজে রেখে দিন – এতে মাংসে মশলা ভালোভাবে ঢুকবে।


✅ ২. পেঁয়াজ ভাজা (বারিস্তা)

প্রথমে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ধৈর্য ধরে ধূসর বাদামি (গোল্ডেন-ব্রাউন) হওয়া পর্যন্ত ভেজে নিন। অর্ধেক বের করে রাখুন – শেষে গার্নিশে দেবেন।


✅ ৩. মাংস কষানো

বাকি ভাজা পেঁয়াজের সাথে দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ, তেজপাতা ফোড়ন দিন। মেরিনেট করা মাংস ঢেলে দিন। মাঝারি-নিম্ন আঁচে ২০-২৫ মিনিট ধরে নাড়তে নাড়তে ভালোভাবে কষিয়ে নিন। পানি বের হবে, কিন্তু তেল ছাড়া পর্যন্ত কষাতে থাকুন।


✅ ৪. মাংস সিদ্ধ করা

মাংস শক্তি অনুযায়ী অল্প গরম পানি দিন, ঢেকে রাখুন এবং মাংস নরম হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। চাইলে প্রেসার কুকারে ৩-৪ সিটি দিতে পারেন।


✅ ৫. কালা ভুনা করা

মাংস নরম হলে ঢাকনা খুলে আঁচ বাড়িয়ে দিন। নাড়তে থাকুন যতক্ষণ পর্যন্ত মাংস কালো-বাদামী রঙে তেল ছেড়ে আসবে। মসলা গাঢ় হয়ে গেলে গরম মসলা গুঁড়া ও কাঁচা মরিচ দিয়ে ৫ মিনিট আর ভুনুন।


✅ ৬. পরিবেশন

পাত্রে তুলে উপরে ভাজা পেঁয়াজ (বারিস্তা) ও ধনেপাতা ছড়িয়ে গরম গরম ভাত, খিচুড়ি, পোলাও বা পরোটার সাথে পরিবেশন করুন।



✅ আসল কালা ভুনার টিপস


✔️ বেশি পেঁয়াজ কুচি দিন – পেঁয়াজই কালা ভুনার আসল বেস তৈরি করে।

✔️ ধৈর্য ধরে কষাবেন – মাংস যতক্ষণ তেল না ছাড়ে, আসল স্বাদ আসবে না।

✔️ চর্বিযুক্ত মাংস ব্যবহার করলে স্বাদ ও টেক্সচার অনেক ভালো হয়।

✔️ সরিষার তেল ব্যবহারে ঘ্রাণ ও ট্রাডিশনাল স্বাদ倍 হয়।

কষ্টিকাম এর রোগী চেনার উপায়,,,,,

 ★★★★কষ্টিকাম এর রোগী চেনার উপায়


★★★★:------


★ রাতে পা স্থির রাখতে পারে না। পা নাড়ে।


★ শরীরের বিভিন্ন অংশে বাত, ছিঁড়ে ফেলার মত যন্ত্রণা। গরমে ভাল থাকে।


★ একাঙ্গীক পক্ষাঘাত বা সিঙ্গল মাসল প্যারালাইসিস।বিশেষ করে ডান দিকের প্যারালাইসিস।


★ স্বরযন্ত্র, জিভ, চোখের পাতা, হাত-পা, মুখ, মূত্রযন্ত্রের পক্ষাঘাত। স্বর ভঙ্গ। 


★ হাঁচি কাশি দিতে গেলে অসাড়ে মূত্র বেরিয়ে আসে।মুত্র ধারণে অক্ষম। 


★ প্রথম রাতে শিশুদের বিছানায় প্রস্রাব করার স্বভাব।


★ চর্মরোগ চাপা পড়ে পক্ষাঘাত।এজন্য চর্মরোগে মলম লাগানো থেকে বিরত থাকা উচিত। রোগীরা এই বিষয়টা বোঝেনা। 


★ ঋতুস্রাব কেবলমাত্র দিনের বেলায় দেখা যায়। রাতে বন্ধ থাকে।


★ দিনে কাশি কম থাকে। ঠান্ডা পানি পান করলেই কাশি কমে যায়। এটা একটা অদ্ভুত লক্ষণ। 


★ মিষ্টি দ্রব্যে অরুচি।


★ মেটেরিয়া মেডিকায় লেখা থাকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মলত্যাগ করতে পারে কিন্তু বসলে পারে না। মূল ব্যাপার হল মেরুদণ্ড সোজা করে বসলেও মলত্যাগ করতে পারে। 


★ শরীরের বিভিন্ন প্রত্যঙ্গে, গলায় আঁচিল।


★ শুকনো পরিষ্কার আবহাওয়ায় রোগীর কষ্ট বাড়ে অথচ বাজে মেঘলা ভিজে আবহাওয়ায় রোগী বেশ ভাল বোধ করে। এটাও একটা অদ্ভুত লক্ষণ। চিকিৎসা ক্ষেত্রে অদ্ভুত লক্ষণের বেশি মূল্যায়ন করতে হয়। 


★ শিশুর হাঁটাচলা ও অনুধাবন শক্তির খর্বতা। দেরিতে শেখে,


★ অন্যের প্রতি দরদী।প্রচন্ড রকমের প্রতিবাদী, প্রতিবাদ না করে থাকতে পারেনা। লিডারশিপ নিতে পারে। নিজের গোত্রের কোনো অসুবিধা হলে, তাকে রক্ষা করতে নিজে ঝাপিয়ে পড়ে। 


******কষ্টিকামের আগে ও পরে ফসফরাস ব্যবহার করা হয় না।******

রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

মাদরাসা থেকে ফাজিল-কামিল করে ৪৯ তম বিসিএস (বিশেষ) পরীক্ষা-২০২৫ এ আবেদন করতে গিয়ে শূন্য পদ ভিত্তিক বিষয় খুঁজে পাচ্ছেন না?বা বিষয় আসছে না?

 🛑 মাদরাসা থেকে ফাজিল-কামিল করে ৪৯ তম বিসিএস (বিশেষ) পরীক্ষা-২০২৫ এ আবেদন করতে গিয়ে শূন্য পদ ভিত্তিক বিষয় খুঁজে পাচ্ছেন না?বা বিষয় আসছে না?



আবেদন করুন এভাবে :


 বিসিএস পরীক্ষার আবেদনের প্রধান পাতা (Home Page) এ যান।আপনার দাখিল পরীক্ষার বোর্ড,রোল নম্বর,রেজিষ্ট্রেশন নম্বর এবং পরীক্ষার বছর সিলেক্ট করুন।

 এরপর Next বাটনে ক্লিক করুন।


পরের পাতায় আসার পর :


আপনার জন্মতারিখ,জন্ম মাস,জন্ম বছর বাছাই করুন।

GENDER সিলেক্ট করুন। MALE/FEMALE। কোটা সিলেক্ট করুন।আপনার বর্তমান বৈবাহিক অবস্থা সিলেক্ট করুন।

আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা লিখুন। বিসিএস পরীক্ষার কেন্দ্র সিলেক্ট করুন। (DHAKA)

 Next বাটন ক্লিক করুন। 


পরের পাতায় আসার পর :


আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘরগুলো পূরণ করুন :


HSC Result এর ঘরে আপনার আলিম পরীক্ষার রোল নম্বর,রেজিষ্ট্রেশন নম্বর,বোর্ড,জিপিএ,পরীক্ষার বছর সিলেক্ট করুন। 


Graduation এর ঘরে :


⚠️ এটিই আপনাদের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ :


▪️ পরীক্ষার ধরনের ঘরে Others সিলেক্ট করুন 


▪️ এরপর Fazil (Pass) লিখে দিন


🔴 বিষয়ের ঘরে :⚠️ এটি আপনাদের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। 


🔹 বিষয়ের ঘরে Others সিলেক্ট করে BTIS,BA,BSS,BBS,BSC ইত্যাদি লিখবেন না।এগুলো আপনার ফাজিল (পাস) এর বিষয় নয়।এগুলো গ্রুপ।


🔸 আপনার ফাজিল (স্নাতক) পাস এর রেজিষ্ট্রেশন কার্ডের ভিতরে আপনার ফাজিল (স্নাতক) পাস ৩য় বর্ষের ৩ পত্র বিশিষ্ট ৩০০ নম্বরের যে দুটি বিষয়ের নাম লেখা আছে,ওই দুটি বিষয়ই আপনার ফাজিল (স্নাতক) পাস কোর্সের বিষয়। 


যদি আপনার রেজিষ্ট্রেশন কার্ডে ৩০০ নম্বরের Islamic Studies উল্লেখ করা থাকে,কেবলমাত্র তখনই আপনি বিষয় ভিত্তিক পদের জন্য Islamic Studies বিষয় পাবেন।


▪️ এরপর প্রতিষ্ঠানের ঘরে Islamic Arabic University সিলেক্ট করুন। 


এরপর ফাজিলের সিজিপিএ এবং কোর্সের মেয়াদের ঘরে ৩ বছর সিলেক্ট করুন। 


⚠️ শুধুমাত্র ৩ বছর মেয়াদী ফাজিল (স্নাতক) পাস কোর্সের ঘর পূরণ করলে বিষয় পাওয়া যাবে না। এই জন্য আপনাকে Master’s এর ঘর পূরণ করতে হবে। 


Master’s এর ঘরে গিয়ে আপনি আপনার ২ বছর মেয়াদী কামিল (স্নাতকোত্তর) এর যাবতীয় তথ্য পূরণ করুন।


এবার পদভিত্তিক বিষয় হিসেবে Islamic Studies (131) দেখতে পাবেন।ওখানে ক্লিক করুন।


এভাবে পূরণ করলে আপনি পদ ভিত্তিক বিষয়ের জায়গায় ইসলামী শিক্ষা বা Islamic Studies পাবেন ইন শা আল্লাহ

শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

A" দ্বারা শুরু হওয়া ৫৯ টি হোমিওপ্যাথিক গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের *ঘামের* লক্ষন 

 "A" দ্বারা শুরু হওয়া ৫৯ টি হোমিওপ্যাথিক গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের *ঘামের* লক্ষন 

*কেন্ট*, *বোরিক*, *অ্যালেন*, *ফ্যারিংটন*, *ক্লার্ক* প্রমুখ লেখকদের রেফারেন্স অনুযায়ী:


১. *Aconitum Napellus (অ্যাকোনাইট)*

- হঠাৎ ভয় বা আতঙ্কে ঠান্ডা ঘাম।

- হাতের তালুতে ঠান্ডা ঘাম।

- ঘাম সাধারণত শরীরের যে পাশে শোয়, সেই পাশে বেশি হয়।

*সূত্র*: Kent, Boericke


২. *Aethusa Cynapium (এইথুসা)*

- বমির সময় কপালে ঠান্ডা ঘাম।

- শিশুদের মধ্যে দুধ হজম না হলে দুর্বলতা ও ঘাম দেখা যায়।

*সূত্র*: Allen, Boericke


৩. *Agaricus Muscarius (আগারিকাস)*

- অতিরিক্ত ঘাম, বিশেষ করে চুলকানি ও জ্বালার সাথে।

- ত্বকে জ্বালা ও গরম অনুভূতির সাথে ঘাম।

*সূত্র*: Kent, Farrington


৪. *Agnus Castus (অ্যাগনাস)*

- যৌন দুর্বলতার সাথে ঠান্ডা ঘাম।

- মানসিক অবসাদের সাথে দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম।

*সূত্র*: Allen, Boericke


৫. *Allium Cepa (অ্যালিয়াম সিপা)*

- সর্দি ও চোখে পানি পড়ার সাথে ঘাম।

- গরম ঘাম, নাক দিয়ে ঝাঁঝালো স্রাবের সাথে।

*সূত্র*: Clarke, Boericke


৬. *Aloe Socotrina (অ্যালো)*

- সকালে দুর্বলতার সাথে ঘাম।

- পাতলা পায়খানা ও পেটের গড়গড় শব্দের সাথে অতিরিক্ত ঘাম।

*সূত্র*: Boericke, Allen


৭. *Alumina (অ্যালুমিনা)*

- সাধারণত ঘাম কম হয়।

- ত্বক শুষ্ক, ঘামহীন; মাঝে মাঝে অল্পমাত্রায় রাতের ঘাম।

*সূত্র*: Kent, Clarke


৮. *Ammonium Carbonicum (অ্যামোনিয়াম কার্ব)*

- রাতে বিশেষ করে মাথায় ঘাম।

- ঘামে দুর্গন্ধ থাকতে পারে।

 *সূত্র*: Boericke, Farrington


৯. *Ammonium Muriaticum (অ্যামোনিয়াম মিউর)*

- রাতের বেলায় মাথা ও বুকে ঘাম।

- বাতজনিত ব্যথার সাথে ঘাম।

*সূত্র*: Allen, Boericke


১০. *Anacardium Orientale (অ্যানাকার্ডিয়াম)*

- মানসিক দ্বন্দ্ব বা পরীক্ষার ভয় থেকে ঘাম।

- হালকা ঘাম, ঠান্ডা অনুভূতির সাথে।

*সূত্র*: Kent, Boericke


১১. *Antimonium Crudum (অ্যান্টিমোনিয়াম ক্রুডাম)*

- রাতে মাথা ও মুখে ঘাম।

- গরমে ঘামে বৃদ্ধি হয়।

*সূত্র*: Boericke, Farrington


১২. *Antimonium Tartaricum (অ্যান্টিমোনিয়াম টারটারিকাম)*

- দুর্বলতা ও ঘামের সাথে শ্বাসকষ্ট।

- সামান্য পরিশ্রমেই ঘাম, তাতে আরাম পায় না।

*সূত্র*: Kent, Allen


১৩. *Apocynum Cannabinum (অ্যাপোসাইনাম)*

- অতিরিক্ত ঘাম, মুখে ঠান্ডা ঘাম — হৃদরোগ বা ফুসফুসে পানি জমায়।

- ঘাম হলুদ ও দগদগে, হাঁপানির রোগীদের মাঝে দেখা যায়।

*সূত্র*: Allen, Clarke


১৪. *Apis Mellifica (অ্যাপিস)*

- গরমে ঘাম বাড়ে, বিশেষ করে দুপুরে।

- মুখে ও মাথায় ঘাম, কখনো ঠান্ডা ও শীতল ঘাম হয়।

*সূত্র*: Boericke, Kent


১৫. *Argentum Nitricum (আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম)*

- মানসিক উত্তেজনা ও দুশ্চিন্তায় ঘাম।

- হাত-পা ঘামে, সাথে কম্পন থাকে।

*সূত্র*: Kent, Allen


১৬. *Arnica Montana (আর্নিকা)*

- রাতে বিছানায় শুয়ে ঘামে, ঘাম ঘুমকে ভেঙে দেয়।

- আঘাতের পর শরীর ঠান্ডা ঘামে ভিজে যায়।

*সূত্র*: Boericke, Clarke


১৭. *Arsenicum Album (আর্সেনিকাম এলবাম)*

- ভোরে ঘাম, দুর্বলতা নিয়ে ও

- গরমে ও রাতে ঘামে বৃদ্ধি, বিশেষ করে বুকে ও মুখে।

*সূত্র*: Kent, Boericke


১৮. *Asafoetida (আসাফোইটিডা)*

- অতিরিক্ত ঘাম, মানসিক উত্তেজনার সাথে।

- দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম, মানসিক চাপ কমায়।

*সূত্র*: Boericke


১৯. *Aurum Metallicum (অরাম মেটালিকাম)*

- ঠান্ডা ঘাম, বিষণ্নতা ও আত্মহত্যার প্রবণতার সাথে।

- রাতে ঘাম বৃদ্ধি, হৃদরোগের সাথে।

*সূত্র*: Kent, Farrington


২০. *Aconitum Lycotonum (অ্যাকোনাইটাম লাইকোটোনাম)*

- হাতের তালুতে ঘাম।

*সূত্র*: KnowHomoeopathy


২১. *Aesculus Hippocastanum (এসকিউলাস হিপোকাস্টানাম)*  

- ঘাম খুব একটা হয় না।  

- মলদ্বারে ব্যথার সাথে ক্লান্তি; অতিরিক্ত কষ্টে মাথায় ঘাম হতে পারে।  

*সূত্র:* Boericke


২২. *Aethusa Cynapium (এইথুসা)*  

- শিশুরা দুধ হজম না করলে কপালে ঠান্ডা ঘাম।  

- বমির সাথে তীব্র দুর্বলতা ও ঘাম।  

*সূত্র:* Allen, Farrington


২৩. *Ailanthus Glandulosa (আইল্যান্থাস)*  

- গরম ও ঘামে বেশি কষ্ট।  

- ঘামের সাথে বিষাক্ত গন্ধ।  

*সূত্র:* Clarke


২৪. *Aletris Farinosa (অ্যালেট্রিস ফারিনোসা)*  

- দুর্বলতা, রক্তাল্পতা ও ঘাম।  

- গর্ভবতী নারীর অতিরিক্ত ঘাম দেখা যায়।  

*সূত্র:* Boericke


২৫. *Allium Sativum (অ্যালিয়াম স্যাটিভাম)*  

- গ্যাস ও বদহজমে ঘাম হয়।  

- ঘামে দুর্গন্ধ থাকে।  

*সূত্র:* Clarke


২৬. *Aloes Socotrina (অ্যালো)*  

- সকালে পায়খানার সময় মুখে ঘাম।  

- পেট গড়গড় শব্দ, পায়খানার সাথে হালকা ঘাম।  

*সূত্র:* Kent, Boericke


২৭. *Alstonia Scholaris (অ্যালস্টোনিয়া)*  

- জ্বরোত্তর দুর্বলতা, ঘামে শরীর ভিজে যায়।  

- পাতলা পায়খানা ও ঘামের সংযোগ।  

*সূত্র:* Boericke


২৮. *Ammoniacum (অ্যামোনিয়াকাম)*  

- সাইনাস বা বাত ব্যথায় কপালে ঘাম।  

*সূত্র:* Allen


২৯. *Ammonium Bromatum (অ্যামোনিয়াম ব্রোমাটাম)*  

- গলায় কফ জমে ঘাম হয়।  

- ঘামে আরাম পায় না।  

*সূত্র:* Boericke

 ৩০. *Amygdalus Persica (অ্যামিগডালাস পার্সিকা)*  

- বমি, পেট খারাপ ও শিশুদের ঘামের ওষুধ।  

*সূত্র:* Clarke


৩১. *Anagallis Arvensis (অ্যানাগ্যালিস)*  

- চর্মরোগে ঘাম বাড়ে।  

- চুলকানির সাথে ঘাম দেখা যায়।  

*সূত্র:* Boericke


৩২. *Anemone Pulsatilla Nigricans (পালসেটিলা)*  

- দিনের বেলায় ঘাম, রাতের ঘাম কম।  

- গরমে ঘামে কষ্ট পায় না। ঠান্ডা চায়।  

*সূত্র:* Kent, Boericke


৩৩. *Angustura Vera (অ্যাঙ্গুস্তুরা)*  

- হাত-পায়ে কাঁপুনি ও ঘাম।  

- বাত রোগে ঘামের পর বৃদ্ধি।  

*সূত্র:* Allen


৩৪. *Antimonium Arsenicosum (অ্যান্টিমোনিয়াম আর্সেনিক)*  

- শ্বাসকষ্টের সাথে ঠান্ডা ঘাম।  

*সূত্র:* Clarke


৩৫. *Antimonium Sulphuratum Auratum*  

- ত্বকে ঘাম ও ফুসকুড়ির সংযোগ।  

- বাত রোগে ঘাম।  

*সূত্র:* Boericke


৩৬. *Anthracinum (অ্যানথ্রাসিনাম)*  

- ঘন ঘন ঘাম; বিষাক্ত সংক্রমণে ঘাম দেখা দেয়।  

*সূত্র:* Clarke


৩৭. *Apis Mellifica (অ্যাপিস)*  

- গরম ও দুপুরে ঘাম বেড়ে যায়।  

- মুখ ও মাথায় ঘাম।  

*সূত্র:* Kent, Boericke


৩৮. *Apocynum Cannabinum (অ্যাপোসাইনাম)*  

- হৃদপিণ্ড ও কিডনি সমস্যায় মুখে ঠান্ডা ঘাম।  

*সূত্র:* Boericke, Allen


৩৯. *Aralia Racemosa (আরালিয়া)*  

- হাঁপানির সময় ঠান্ডা ঘাম পড়ে।  

- রাতের বেলা ঘাম, শ্বাস বন্ধ হয়ে যায় এমন অনুভূতি।  

*সূত্র:* Boericke


৪০. *Aristolochia (অ্যারিস্টোলোকিয়া)*  

- তীব্র ঘাম, মুখ ও মাথা।  

- বিষক্রিয়ায় কণ্ঠনালীতে ঘাম।  

*সূত্র:* Clarke

 ৪১. *Arnica Montana (আর্নিকা)*  

- আঘাতের পর ঘাম পড়ে, শুয়ে ঘাম বেড়ে যায়।  

*সূত্র:* Kent


৪২. *Arsenicum Album (আর্সেনিক)*  

- দুর্বলতা ও বিষাদে ঘাম।  

- ঠান্ডা ঘাম, রাত ১টা থেকে ৩টা।  

*সূত্র:* Kent, Allen


৪৩. *Artemisia Vulgaris (আর্টেমিসিয়া)*  

- খিঁচুনির পর মাথায় ঘাম।  

- মৃগীরোগে ঘামের সাথে তন্দ্রা।  

*সূত্র:* Clarke


৪৪. *Asafoetida (আসাফোইটিডা)*  

- হিস্টিরিয়ায় ঠান্ডা ঘাম পড়ে।  

- মানসিক উত্তেজনায় ঘাম বৃদ্ধি।  

*সূত্র:* Boericke


৪৫. *Asarum Europaeum (অ্যাসারাম)*  

- অতিসংবেদনশীলতায় ঘাম, বিশেষ করে কানে শব্দে।  

*সূত্র:* Kent


৪৬. *Asclepias Tuberosa (অ্যাসক্লেপিয়াস)*  

- ঠান্ডা ঘাম, বুকে চাপ ও শ্বাসকষ্টে।  

*সূত্র:* Clarke


৪৭. *Asclepias Syriaca (অ্যাসক্লেপিয়াস সিরিয়াকা)*  

- ঘাম দ্বারা পানি নিঃসরণ বাড়ে, এডিমা কমে।  

*সূত্র:* Boericke


৪৮. *Asterias Rubens (অ্যাস্টেরিয়াস রুবেন্স)*  

- স্তন ক্যান্সারে রাতের বেলা মাথায় ঘাম।  

*সূত্র:* Clarke


৪৯. *Atropa Belladonna (বেলাডোনা)*  

- হঠাৎ তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে গরম ঘাম।  

- মাথায় ঘাম, ত্বক গরম।  

*সূত্র:* Kent, Boericke


৫০. *Aurum Metallicum (অরাম মেট)*  

- ঠান্ডা ঘাম; বিষণ্নতার সাথে ঘাম।  

- হৃদযন্ত্রের দুর্বলতায় রাতের ঘাম।  

*সূত্র:* Farrington, Allen


৫১.Acidum Nitricum(এসিড নাইট)

---


*ঘামের লক্ষণ (Sweat Symptoms) of Acidum Nitricum:*


1. *রাত্রে ঘাম*  

   - ঘাম সাধারণত *রাতে বেশি হয়*।  

   *(Boger’s Synoptic Key, p. 375)*


2. *ঘামে টক গন্ধ*  

   - ঘামে টক বা তীব্র গন্ধ থাকে, যা কাপড় নষ্ট করে ফেলে।  

   *(Kent’s Materia Medica)*


3. *ঘামে জ্বালা ভাব*  

   - ঘামে শরীরে জ্বালা বা চুলকানি হতে পারে।  

   *(Allen’s Encyclopedia)*


4. *পায়ে ও বগলে ঘাম*  

   - পা ও বগলের অংশে ঘাম বেশি হয়।  

   *(Farrington's Clinical Materia Medica)*


5. *ঘাম সহজে হয় না*  

   - কোনো-কোনো ক্ষেত্রে রোগী ঘামতে *কঠিনতা অনুভব করে* (anhidrosis)।  

   *(Nash's Leaders in Homoeopathic Therapeutics)*


Dr. Md. Selim Uddin, DHMS; BSc; MPH( UCTC)

ইমাম উদ্দিন চাচার ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মুসলিম শুন্য পৃথিবীর দিকে বিশ্বব্যবস্থার গোপন ষড়যন্ত্রের প্রকাশ্য কার্যক্রম চলছে।

এদিকে মুসলিমরা সুন্নত যায়েজ নিয়ে ধন্দে লিপ্ত।


পশ্চিমা বিশ্ব আজকের দুনিয়াকে নিয়ে যে স্বপ্ন আঁকছে, তার সবচেয়ে ভয়ংকর অংশটা হলো—

একটা মুসলিম-শূন্য পৃথিবী।

তারা আগামী পাঁচশো বছর পর এই দুনিয়াকে এমন এক জায়গায় নিতে চায়, যেখানে না থাকবে ইসলামী আহকাম, না থাকবে মুসলিম পরিবার, না থাকবে খিলাফাহর ছায়া, না থাকবে আল্লাহর কালিমার প্রতিধ্বনি।

থাকবে শুধু বস্তুবাদ, উলঙ্গতা আর গ্লোবাল কুফরী শাসন।


এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য তাদের মিশন সুপরিকল্পিত—

তারা মুসলিমদের আগামী প্রজন্মকে ধ্বংস করতে চায়।

যুদ্ধ নয়, বরং গোপন যুদ্ধ।

বুলেট নয়, বরং নীতি আর নিয়ম দিয়ে ধ্বংস।

সেটার স্তরগুলো এতটাই সূক্ষ্ম আর চালাকিপূর্ণ, যেগুলো অনেক মুসলিম টেরও পাচ্ছে না—


১. সরাসরি শিশু হত্যা:

জাতিসংঘ আর এনজিওর মুখোশে তারা মুসলিম দেশগুলোতে চালায় জন্মনিয়ন্ত্রণ ক্যাম্পেইন।

অলিগলিতে বিতরণ করে জন্মরোধী ওষুধ, ইনজেকশন, ক্যাম্প।

অবিবাহিত তরুণ-তরুণীদের জন্য বিলিয়ে দেয় ফ্রি কনডম, প্রমোট করে যিনা—তারপর গর্ভবতী হলে বলবে "এটা তোমার শরীর, বাচ্চা রাখতে বাধ্য না!"

ফলাফল?—হাজার হাজার গর্ভপাত, মুসলিম শিশুদের নিঃশব্দে হত্যা।


২. দেরিতে বিয়ে করানো:

বিয়ে এখন "ক্যারিয়ার", "সেটেল", "নিজেকে গড়ো"—এসব ভুয়া কথা দিয়ে পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

১৮-২০ বছরের যুবকদের বলছে— "এখনো ছোট",

আর ৩০ পেরিয়ে গেলে বলে— "এখন বুড়া"।

এই দুই চাপের মাঝে পড়ে, মুসলমানেরা বিয়েতে দেরি করে,

বাচ্চার সংখ্যা কমে যায়, অনেকেই নিঃসন্তান থেকে যায়।


৩. সিজার দিয়ে সন্তান ধারণ ক্ষমতা কমানো:

সিজার এখন যেন ব্যবসা নয়, বরং এক জাতীয় অস্ত্র!

একবার সিজার—তারপর দ্বিতীয়, তৃতীয় বাচ্চায় ঝুঁকি,

চতুর্থ-চলতে চলতে ডাক্তারের নিষেধ— "আর সন্তান নেওয়া যাবে না!"

অথচ ইসলামে একজন নারী মা হতেন দশ-পনেরো সন্তানের!

আমার বাবা-মায়ের সন্তান ১৪ জন 

আমার অধিনস্ত এখন আছে ১৩ সদস্যের পরিবার আলহামদুলিল্লাহ। 

মাত্র ২ বছরে আল্লাহ তাআলা আমাকে ৫জন থেকে ১৩জন সদস্যের পরিবার দান করেছেন। 

আগামী ২০ বছর যদি হায়াত পাই তাহলে আল্লাহ চাইলে আরো ২০/৩০ জন উত্তরসূরী রেখে যাবো ইনশাআল্লাহ। 


আজ সে জায়গায় ২ সন্তানেই কনট্র্যাক্ট শেষ!


এই হল তাদের পলিসি—মুসলিম জন্ম রেট কমাও।

বিয়েতে বিলম্ব, সন্তান নিতে ভয়, ক্যারিয়ারে ব্যস্ততা, ব্যথায় সিজার—

সব কিছুই আসলে একটি জাতিকে ভবিষ্যৎহীন করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র।


এখন প্রশ্ন হলো—তুমি কী করবে?


তুমি যদি চুপ করে বসে থাকো, এই ব্যবস্থা তোমার সন্তানদেরও গিলে খাবে।

এখনই সময় ফেরা—

শরীয়তের পথে, সুন্নতের বিয়েতে, সন্তান নেয়ার আগ্রহে,

একটি বড়, শক্তিশালী মুসলিম পরিবার গড়ে তোলার লক্ষ্যে।

এটাই ভবিষ্যতের জিহাদ।

এটাই মুসলিম জাতির পুনর্জাগরণ।


শক্তিশালী মুসলিম পরিবার গঠন করতে একাধিক স্ত্রীর বিকল্প নেই। মুসলিম প্রজন্ম বাঁচাতে হলে, এখনই ঘুম ভাঙাও।

ঘরেই গড়ে তুলো ইসলামী সৈনিক—

যারা একদিন খি লা ফা হ কায়েম করবে ইনশা আল্লাহ।

Mamunurrashid Qasemee 

Md Enamul Haque Masud

শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ২৪-০৭-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ২৪-০৭-২০২৫


আজকের শিরোনাম


* মতপার্থক্য ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ভুলে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য আরও দৃশ্যমান করার আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা।


* মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা গোপন করার কোনো উদ্দেশ্য সরকারের নেই --- বললেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।


* প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে --- জানালেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি।


* ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক বিদেশী গণমাধ্যম নীতিমালা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।  


* স্থগিত হওয়া এইচ.এস.সি ও সমমানের পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ --- ২২ ও ২৪শে জুলাইয়ের পরীক্ষা যথাক্রমে ১৭ এবং ১৯শে আগষ্ট। 


* গাজায় তীব্র খাদ্য সঙ্কটের হুঁশিয়ারি দিয়েছে একশোর বেশি আন্তর্জাতিক সাহায্য ও মানবাধিকার সংস্থা। 


* এবং ঢাকায় হোয়াইট ওয়াশের লক্ষ্য নিয়ে তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে আজ পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

রাত ৮টা ৩০মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৩-০৭-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০মিনিটের সংবাদ

তারিখ ২৩-০৭-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম


মতপার্থক্য ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ভুলে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য আরও দৃশ্যমান করার আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা।


মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা গোপন করার কোনো উদ্দেশ্য সরকারের নেই --- বললেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।


প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে --- জানালেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি।


বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্যের ওপর আরোপিত শুল্ক হ্রাস করবে যুক্তরাষ্ট্র -- আশাবাদ অর্থ উপদেষ্টার।


স্থগিত হওয়া এইচ.এস.সি ও সমমানের পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ করলো আন্ত:শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি।


নির্বাচিত হলে দেশের সকল ধর্মের ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষকে নিয়ে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলবে বিএনপি --- বলেছেন দলটির মহাসচিব।


জাপানের সঙ্গে ব্যাপক বাণিজ্য চুক্তি ঘোষণা করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট --- রপ্তানি ও বিনিয়োগে বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত।


এবং আগামীকাল ঢাকায় তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ২৩-০৭-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ২৩-০৭-২০২৫


আজকের শিরোনাম :


* দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে চারটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক --- ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য আরও বেশি দৃশ্যমান করার আহ্বান।


* মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ এ।


* বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতের স্মরণে রাষ্ট্রীয় শোক পালন করেছে জাতি।


* মাইলস্টোন শিক্ষার্থীদের দাবি যুক্তিসঙ্গত বলে মনে করে সরকার, আহতদের সব ধরণের সহায়তা দেয়া হচ্ছে --- জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।


* আগামীকালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত।


* প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ব্যক্তি দলীয় প্রধানের পদে থাকবেন না মর্মে একমত হয়েছে  তিন-চতুর্থাংশ রাজনৈতিক দল --- বললেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি।


* ইউনেস্কো থেকে সরে আসার ঘোষণা দিলো যুক্তরাষ্ট্র 


* এবং প্রথমবারের মত পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২২-০৭-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ

তারিখ ২২-০৭-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম


মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ এ --- আহত অন্তত ১৬৫ জন।


বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতের স্মরণে রাষ্ট্রীয় শোক পালন করছে জাতি।


মাইলস্টোন শিক্ষার্থীদের দাবি যুক্তিসঙ্গত বলে মনে করে সরকার, আহতদের সব ধরণের সহায়তা দেয়া হচ্ছে --- জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।


আগামী বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত।


প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ব্যক্তি দলীয় প্রধানের পদে থাকবেন না মর্মে একমত হয়েছে  তিন-চতুর্থাংশ রাজনৈতিক দল --- বললেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি।


গাজায় ১৪ ত্রাণপ্রার্থীসহ ৫১ জনকে হত্যা করেছে ইসরাইলি বাহিনী।


এবং ঢাকায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে বাংলাদেশের দেয়া ১৩৩ রানের জবাবে  এখন ব্যাট করছে পাকিস্তান।

সকাল ৭টার বাংলা সংবাদ, তরিখ ২২র‍্য

 সকাল ৭টার সংবাদ; তারিখ : ২২-০৭-২০২৫


আজকের শিরোনাম


* রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ২০ জন নিহত এবং এক‘শ একাত্তর জন আহত।


* বিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ - আজ পালন করা হচ্ছে একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক । 


* প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় সংশ্লিষ্ট হাসপাতালসহ সকল কর্তৃপক্ষকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবেলার নির্দেশ ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের --- আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্য উপদেষ্টার।

 

* বিমান বিধ্বস্ত হয়ে উদ্ভুত পরিস্থিতির কারণে আজকের এইচ.এস.সি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত।


* দেশে কোনোভাবেই যেন ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টার।


* গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডাসহ ২৮টি দেশ।


* এবং ঢাকায় সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালকে ৪-শূন্য গোলে হারিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থেকে শিরোপা জিতলো বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ২১-০৭-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ২১-০৭-২০২৫


আজকের শিরোনাম


* সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ-২০২৫ এর উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা -- পদোন্নতির জন্য দক্ষ, অনুগত, সুশৃঙ্খল এবং সৎ সদস্য নির্বাচনের নির্দেশ  


* তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুন:প্রতিষ্ঠার বিষয়ে ঐকমত্য – শিগগিরই কাঠামো চূড়ান্ত করার বিষয়ে আশাবাদ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ সভাপতির  


* গোপালগঞ্জে গণগ্রেফতার নয়, বরং অপরাধীদের আটক করা হচ্ছে - মন্তব্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার 


* দেশের সার্বিক খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টিমান নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর।  


* বিএনপি সকল রাজনৈতিক মতাদর্শের সমন্বয়ে একটি ‘রেইনবো স্টেট’ গড়ে তুলতে আগ্রহী – জানালেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর 


* এনসিপির লক্ষ্য অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা – বললেন দলের আহ্বায়ক  


* মধ্যগাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিলো ইসরাইল 


* এবং মিরপুরে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারালো বাংলাদেশ --- ক্রীড়া উপদেষ্টার অভিনন্দন

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২০-০৭-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ

তারিখ ২০-০৭-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনামসেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ-২০২৫ এর উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা -- পদোন্নতির জন্য দক্ষ, অনুগত, সুশৃঙ্খল এবং সৎ সদস্য নির্বাচনের নির্দেশ।

 

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুন:প্রতিষ্ঠার বিষয়ে ঐকমত্য – শিগগিরই কাঠামো চূড়ান্ত করার বিষয়ে আশাবাদ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ সভাপতির। 

 

গোপালগঞ্জে গণগ্রেফতার নয়, বরং অপরাধীদের আটক করা হচ্ছে - মন্তব্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার।

 

দেশের সার্বিক খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টিমান নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর। 

 

বিএনপি সকল রাজনৈতিক মতাদর্শের সমন্বয়ে একটি ‘রেইনবো স্টেট’ গড়ে তুলতে আগ্রহী – জানালেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। 

 

এনসিপির লক্ষ্য অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা – বললেন দলটির আহ্বায়ক। 

 

গাজায় দিনব্যাপী ইসরায়েলি হামলায় ৮৪ জন নিহত।

 

এবং মিরপুরে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট সিরিজের প্রথমটিতে পাকিস্তানের বেঁধে দেওয়া একশো এগার রানের লক্ষ্যে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ২০-০৭-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ২০-০৭-২০২৫


আজকের শিরোনাম


* আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে --- জানালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব। 

 

* জুলাই পুনর্জাগরণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে সাভারে শ্রমিক সমাবেশে শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা বললেন, কোনো শ্রমিককে কালো তালিকাভুক্ত করতে পারবে না কারখানার মালিক ---  সারাদেশে জুলাইয়ের চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে আজ।

 

* গোপালগঞ্জের ঘটনায় যেসব লাশের ময়নাতদন্ত করা সম্ভব হয়নি, প্রয়োজনে তাদের মরদেহ কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত করা হবে --- জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। 

 

* দেশে যাতে ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায় সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানালেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

 

* রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে শাসক নয়, জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করবে জামায়াতে ইসলামী--- রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশে বললেন দলটির আমীর--- জুলাই গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনসহ সাত দফা দাবি।

 

* বাংলাদেশে নতুন করে আর কোনো গডফাদার আবির্ভূত হতে দেওয়া হবে না --- কক্সবাজারে জুলাই পদযাত্রার পথসভায় বললেন এনসিপির আহ্বায়ক।


* ভিয়েতনামে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে অন্তত ৩৪ জনের প্রাণহানি।

 

* এবং আজ মিরপুরে প্রথম টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানের মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ --- ঢাকায় সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে শ্রীলঙ্কাকে পাঁচ-শূন্য গোলে হারালো বাংলাদেশ। 

স্

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ১৯-০৭-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ১৯-০৭-২০২৫


আজকের শিরোনাম


* প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ --- দুর্নীতির বিরুদ্ধে অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের প্রচেষ্টার প্রশংসা


* জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের স্মরণে রাজধানীতে ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রতীকী ম্যারাথন অনুষ্ঠিত


* ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে --- মুন্সীগঞ্জে পথসভায় বললেন এনসিপির আহবায়ক


* মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষায় মানবাধিকার মিশন স্থাপনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত


* গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রা ও সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় আটক ৪৫ --- কারফিউ বাড়ানো হয়েছে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত


* সাইবার নিরাপত্তা বিঘ্নকারী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তিনটি রুশ সামরিক গোয়েন্দা ইউনিট এবং কয়েকজন গুপ্তচরের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা 


* এবং সাফ অনুর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে আজ শ্রীলংকার মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ।

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ - ১৮-০৭-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ

তারিখ - ১৮-০৭-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম


প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ --- দুর্নীতির বিরুদ্ধে অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের প্রচেষ্টার প্রশংসা।


জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের স্মরণে রাজধানীতে ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রতীকী ম্যারাথন।


ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে --- মুন্সীগঞ্জে পথসভায় বললেন এনসিপির আহবায়ক।


গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রা ও সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় আটক ৪৫ --- কারফিউ বাড়ানো হয়েছে আগামীকাল সকাল ৬টা পর্যন্ত।


ভারতের বিহারে বজ্রপাতে নিহত ৩৩।


এবং সাফ অনুর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে আগামীকাল শ্রীলংকার মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ১৮-০৭-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ১৮-০৭-২০২৫


আজকের শিরোনাম :


* খসড়া ভোটার তালিকা (সংশোধন) অধ্যাদেশ অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।      


* জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া হতে হবে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান --- ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে বললেন প্রধান উপদেষ্টা।                       


* এনসিপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার জেরে গোপালগঞ্জে কার্ফ্যুর মেয়াদ বাড়লো --- জনসাধারণকে ধৈর্য ও সহযোগিতার আহ্বান জানালো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।


* গোপালগঞ্জে সহিংসতা ও মৃত্যুর ঘটনা খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সরকার।     


* গোপালগঞ্জের সাধারণ মানুষকে মুজিববাদ থেকে মুক্ত করা হবে --- বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহবায়ক মোহাম্মদ নাহিদ ইসলাম। 

            

* পতিত শেখ হাসিনার সমর্থকরা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ধ্বংস করার লক্ষ্যে পরিকল্পিতভাবে এনসিপি নেতাদের ওপর হামলা চালিয়েছে --- অভিযোগ বিএনপির।                  


* ইসরাইলি বাহিনীর গাজার একমাত্র ক্যাথলিক গির্জায় বোমাবর্ষণের ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু।         


* এবং ঢাকায় সাফ অনুর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে ভুটানকে তিন-শূণ্য গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ শিরোনাম ১৭/০৭/২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ শিরোনাম ১৭/০৭/২০২৫

আজকের শিরোনাম


* গোপালগঞ্জে এনসিপি’র সমাবেশে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও আওয়ামীলীগ কর্মীদের হামলা --- আজ সন্ধ্যে ছয়টা পর্যন্ত কার্ফ্যু জারি।        


* হামলায় জড়িতদের বিচারের আওতায় আনার অঙ্গীকার সরকারের - হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভ।                    


* যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশে জুলাই শহীদ দিবস ও রাষ্ট্রীয় শোক পালিত --- শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় মসজিদ ও ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ দোয়া।


* ‘নোটস অন জুলাই’ পোস্টকার্ডের মাধ্যমে এক লাখ মানুষের গণঅভ্যুত্থান কেন্দ্রিক স্মৃতিকথা সংগ্রহের উদ্যোগ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের। 


* বাংলাদেশী কর্মীদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া সরকার --- জানালেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা।         


* গাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে পদদলিতসহ ইসরাইলী হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৮০ জন নিহত।      


* এবং কলম্বোয় শেষ ম্যাচে ৮ উইকেটে জয়লাভ করে প্রথমবারের মত শ্রীলংকার বিপক্ষে ২-১-এ টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ।

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ১৬-০৭-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ

তারিখ ১৬-০৭-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম


যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশে আজ পালিত হলো জুলাই শহীদ দিবস ও রাষ্ট্রীয় শোক --- শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় মসজিদ ও ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ দোয়া


জুলাই শহীদ দিবস ও  আবু সাঈদের প্রথম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা কর্মসূচি --- আবু সাঈদ হত্যার বিচার তাঁর বাবা দেখে যেতে পারবেন --- জানালেন আইন উপদেষ্টা।


গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও আওয়ামীলীগ কর্মীদের হামলা --- হামলায় জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে ---  সরকারের বিবৃতি --- আজ রাত আটটা থেকে গোপালগঞ্জে কার্ফ্যু জারি।


হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভ --- রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর বিবৃতি।


‘নোটস অন জুলাই’ পোস্টকার্ডের মাধ্যমে এক লাখ মানুষের গণঅভ্যুত্থান কেন্দ্রিক স্মৃতিকথা সংগ্রহের উদ্যোগ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের। 


বাংলাদেশী কর্মীদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া সরকার --- জানালেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা।


গাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে পদদলিত হয়ে ১৯ জন নিহত।


এবং কলম্বোয় সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে এখন শ্রীলঙ্কার মোকাবেলা করছে বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ১৬-০৭-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ১৬-০৭-২০২৫


আজকের শিরোনাম

........................................

* দেশে আজ পালিত হচ্ছে জুলাই শহীদ দিবস ও রাষ্ট্রীয় শোক --- জুলাইয়ের চেতনায় নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার। 

 

* ভবিষ্যতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পরিবর্তনে গণভোটের বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে ---জানালেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি। 

*

 জাতীয় সংস্কারক হিসেবে স্বীকৃতি পেতে ইচ্ছুক নন অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস  --- প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এর বিবৃতি।

 

* আগামী মাস থেকে শুরু হবে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি, ১৫ টাকা কেজি দরে প্রতি মাসে ৩০ কেজি করে চাল পাবে নিম্ন আয়ের ৫৫ লাখ পরিবার --- বললেন খাদ্য উপদেষ্টা। 

 

* ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে আওয়ামী লীগ আমলে স্বাক্ষরিত ব্যক্তি মালিকানায় বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের চুক্তিগুলো পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

 

গাজায় চলমান ইসরাইলী হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত। 

 

* এবং কলম্বোয় আজ তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

জনপ্রিয় শিক্ষক হ‌ওয়ার কিছু দুর্দান্ত টিপস্..... পড়ুন ভালো লাগবে, আশাকরি জ্ঞান বাড়বে......!

 ✊ জনপ্রিয় শিক্ষক হ‌ওয়ার কিছু দুর্দান্ত টিপস্..... পড়ুন ভালো লাগবে, আশাকরি জ্ঞান বাড়বে......!


১/প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে আলাদাভাবে চেনার চেষ্টা করুন৷ নাম ধরে ডাকুন। এতে আন্তরিকতা বাড়ে। তবে বিকৃত নামে ডাকবেন না, বা বুলিং করবেন না। 'এই কাইল্যা, এদিকে আয়', এরকম বলা যাবে না৷ 


২/ পাঠ্য বিষয়ের স্পষ্ট ও বোধগম্য ব্যাখ্যা দিন৷ কঠিন বিষয়গুলো সহজ উদাহরণ ও গল্প দিয়ে বোঝান। চার্ট, চিত্র, অ্যানিমেশন, বাস্তব জিনিস ব্যবহার করুন। 


৩/ প্রশ্নোত্তরের পরিবেশ তৈরি করুন৷ শিক্ষার্থী প্রশ্ন করলে রাগ করবেন না, বা ধমক দিয়ে বসিয়ে দেবেন না৷ প্রশ্ন করার সুযোগ দিতে হবে৷ শিক্ষার্থী যদি কোনো প্রশ্নের ভুল উত্তর দেয়, তবে তাকে অপমান করবেন না। সংশোধনের মাধ্যমে উৎসাহ দিন।

“ভুল করা শেখার অংশ” এই মনোভাব ছড়িয়ে দিন। 


৪/ ইতিবাচক ও হাসিখুশি পরিবেশ বজায় রাখুন৷ হালকা রসিকতা ও হাস্যরস থাকলে ক্লাস প্রাণবন্ত হয়। চাপমুক্ত ও বন্ধুসুলভ পরিবেশ শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করে। 


৫/ প্রযুক্তির সৃজনশীল ব্যবহার করুন৷ প্রেজেন্টেশন, ভিডিও, কুইজের মাধ্যমে শেখান। অনলাইন রিসোর্স শেয়ার করুন যেন শিক্ষার্থীরা অতিরিক্ত পড়তে পারে। 


৬/ মূল্যায়ন ও ফিডব্যাকের গুরুত্ব দিন৷ ছোট ছোট অ্যাসাইনমেন্ট বা কুইজের মাধ্যমে নিয়মিত মূল্যায়ন করুন। শিক্ষার্থীদের কাজের উপর গঠনমূলক ফিডব্যাক দিন। 


৭/ নৈতিকতা ও আদর্শের প্রতিফলন ঘটান৷ সময়ানুবর্তিতা, সততা, সহনশীলতা নিজে পালন করুন এবং শিক্ষার্থীদের শেখান।

শ্রদ্ধাশীল আচরণ করুন যাতে শিক্ষার্থীরাও তা শিখে। 


৮/ বিষয়বস্তুর সাথে বাস্তব জীবনের মিল দেখান। "এই জিনিসটা জীবনে কোথায় কাজে লাগবে?" এই প্রশ্নের উত্তর দিন। 


৯/ নিয়মিত উপদেশ ও মোটিভেশন দিন৷ শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা দিন, আত্মবিশ্বাস তৈরি করুন। ব্যর্থতা থেকে শেখার উপদেশ দিন। 


১০/ নতুন নতুন টিচিং মেথড শিখুন। শিক্ষার্থীদের ফিডব্যাক থেকে নিজেকে উন্নত করুন। 


১১/ শিক্ষার্থীকে কখনো বলবেন না- চা নিয়ে আয়, বা মার্কার-ডাস্টার নিয়ে আয়৷ নিজের প্রয়োজনীয় উপকরণ নিজে বহন করুন। 


১২/ কন্ঠস্বর এক্সপ্রেশন অনুযায়ী ওঠানামা করুন। একই স্কেলে কথা বলবেন না৷ বাক্যের ধরণ অনুযায়ী স্বর বাড়াতে কমাতে হবে৷ 


১৩/ আই কন্টাক্ট করুন৷ অর্থাৎ শিক্ষার্থীর চোখে চোখ রেখে কথা বলুন৷ ক্লাসে মোটামুটি সবার সাথে আই কন্টাক্ট করা জরুরি। 


১৪/ পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীর খোঁজ খবর নিন৷ তার সমস্যার বিষয়ে জেনে নিজে উদ্যোগী হয়ে সমাধানের চেষ্টা করুন৷ 


এই বিষয়গুলো প্রয়োগ করতে পারলে শিক্ষক শুধু জনপ্রিয় হবেন না, বরং শিক্ষার্থীদের জীবনে একজন গাইড বা রোল মডেল হয়ে উঠবেন। (সংগ্ৰহকৃত)।

একদিন একটি EEE গ্র‍্যাজুয়েট পাখি ও অজপাড়াগাঁ থেকে আগত একটি সাপ একই পাওয়ার লাইনে বসে খেলা করছিল। করতেই পারে এক্ষেত্রে কোন বৈষম্য নাই!

 একদিন একটি EEE গ্র‍্যাজুয়েট পাখি ও অজপাড়াগাঁ থেকে আগত একটি সাপ একই পাওয়ার লাইনে বসে খেলা করছিল। করতেই পারে এক্ষেত্রে কোন বৈষম্য নাই!


কিন্তু সাপটির হঠাৎ লোভ জেকে বসল। সাপটি পাখিটিকে গ্রাস করতে চাইল। সাপটি যখন একটি লাইভ লাইন স্পর্শ করা অবস্থায় পাখিটিকে গ্রাস করতে চাইল তখন তার কিছুই হলনা। কিন্তু যখন দুই তার স্পর্শ করে পাখিটিকে গ্রাস করতে চাইল তখন সে পুড়ে গ্রিল।


কিন্তু এর নেপথ্যে লুকায়িত কারণ কি?


মূলত এই অবস্থানটি খুব ই বিপদজ্জনক। শুধুমাত্র সাপ নয় যেকোনো প্রাণীর জন্যই এটি প্রযোজ্য। কারণ লাইভ লাইন এবং ভূমির মধ্যবর্তী ফেইজ ভোল্টেজ এর তুলনায় দুটো লাইনের মধ্যবর্তী লাইন ভোল্টেজ প্রায় দুইগুণ বেশি। যেহেতু আমরা জানি,


Line Voltage = √3 x Phase Voltage 


অনেকেই মনে করেন দুইটি লাইনে সমান ভোল্টেজ বিদ্যমান। সেই হিসেবে ভোল্টেজ পার্থক্য তো শূণ্য হওয়ার কথা। এটি সম্পূর্ণ ভূল ধারণা। এটি হল এসি প্রবাহ। ডিসি প্রবাহের বেলায় এ কথাটি খাটলেও এসির বেলায় প্রযোজ্য নয়।


এসিতে দুটি লাইভ লাইনের ভোল্টেজ সমান হলেও ফেজ এংগেল ভিন্ন। কিন্তু ডিসি প্রবাহের বেলায় ফেইজ এংগেল এর হিসেব নেই।


তাছাড়াও এক তারে অবস্থানকালে সাপের তুলনায় পরিবাহীর রোধ নগণ্য বলে বিদ্যুৎ সাপের দেহে না গিয়ে পরিবাহীর মধ্যেই যেতে সাচ্ছন্দ্য বোধ করে।


এক্ষেত্রে পাখি সাপটিকে প্রতিহত করার জন্য ইলেকট্রিক্যাল লজিক কাজে লাগিয়েছে। যদিও বা নিজের অগোচরেই সে সাপটিকে পাওয়ার ট্র‍্যাপে ফেলে  দিল।


বই পড়তে তখনই আনন্দ লাগে তখন লেখক তার পাঠককে তার লেখনীর মধ্যে বিমোহিত করতে পারে। আর তখনই বোরিং লাগে যখন লেখকের লেখনী হয় গদবাধা, জটিল।


নবীন যারা তারা ভাবছেন ভাইবা কিভাবে ফেস করবেন? কিভাবে প্রিপারেশন নিবেন? শুধুমাত্র পরীক্ষার্থীই নয় কর্মরত ভাইদেরও অনেক সময় কাজের সুবিধার জন্য থিওরি রিভাইস করা লাগে!


এরকম গল্পে গল্পে বিভিন্ন প্রকার অজানা সাবস্টেশন এবং সুইচগিয়ারের ডিভাইস, ইলেকট্রিক্যাল বেসিক, পাওয়ার সিস্টেম, পি এল সি, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ক্যালকুলেশন নিয়ে খুব সহজেই জানতে আমার বইগুলো নিতে পারেন।


আমার লিখা ই-বুকগুলোঃ


📘Ebook1: ইলেকট্রিক্যাল যখন এ বি সি এর মত সহজ


📘Ebook2: সাবস্টেশন এবং সুইচগিয়ারের ময়নাতদন্ত


📘Ebook3: ইন্ডাস্ট্রিয়াল জটিল টপিকের সরল আলোচনা


📘Ebook4: পাওয়ার সিস্টেম নিয়ে আড্ডা


📘Ebook5: চা এর আড্ডায় পি এল সি


📘Ebook6: ট্রান্সফরমার মহাশয় নিয়ে খুটিনাটি


📘Ebook7: ডিসি সার্কিট নিয়ে মজার বই


📘Ebook8: ইলেকট্রনিক্স এত মধুর কেন?


📘Ebook9: Mr Generator এর খুটিনাটি


📘Ebook10: Telecommunication এর ম্যাজিক


সামান্য শুভেচ্ছামূল্যের বিনিময়ে ই-বুকগুলো (সফটকপি) ইনবক্সে নক দিন অথবা what's app +8801741994646

শিশুর ভালো আচরণ গড়ে তুলতে বাবা-মার ১০টি অবশ্য পালনীয় আচরণ 💁‍♀️

 শিশুর ভালো আচরণ গড়ে তুলতে বাবা-মার ১০টি অবশ্য পালনীয় আচরণ 💁‍♀️


✅ ১. নিজে যে আচরণ দেখতে চান, তা নিজের আচরণে দেখান


 শিশু দেখেই শেখে। আপনি ভদ্রভাবে কথা বললে, সেও শিখবে। আর আপনি সবার সাথে খারাপ আচরন করলে, আপনি না চাইলেও সেও তেমন আচরন করবে।


✅ ২. নিয়মিত ভালো কাজের প্রশংসা করুন


 “তুমি আজকে খেলনা গুছিয়ে রেখেছো, আমি গর্বিত!” — এমন কথায় শিশুর আত্মবিশ্বাস বাড়ে। বেশি বেশি প্রশংসা ভালো কাজে উৎসাহিত করে বাচ্চাকে।


✅ ৩. সহানুভূতিশীল হোন, ভয় দেখাবেন না


 “তুমি কেন এটা করেছো?” বলুন, “তুমি কেন এমন করেছো, বলো তো?” – এতে শিশুর মনে ভয় নয়, বিশ্বাস তৈরি হয়।


✅ ৪. নিয়ম তৈরি করুন এবং তার ব্যাখ্যা দিন


“রাতে ৯টার মধ্যে ঘুমাতে হবে, কারণ ঘুম আমাদের শরীরের জন্য দরকারি।” জোড় করে চাপিয়ে দেবেন না। 


✅ ৫. নতুন অভ্যাস শেখানোর সময় ধৈর্য ধরুন


 বারবার ভুল হলেও রেগে না গিয়ে ধীরে ধীরে বোঝান।ধৈর্য্য পজিটিভ প্যারেন্টিং এর প্রধান হাতিয়ার। 


✅ ৬. শিশুর অনুভূতি স্বীকৃতি দিন


 “তুমি কষ্ট পেয়েছো বুঝতে পারছি” — এই একটি বাক্য শিশুকে নিরাপদ বোধ করায়। নাহয় ওদের রাগ আরো বাড়ে।


✅ ৭. শিশুকে ছোট করে কথা বলবেন না


 “তুই কিছুই পারিস না!” — এই ধরনের কথা শিশুর আত্মসম্মান ভেঙে দেয়। সবসময় বাচ্চাকে পজিটিভিটি দিন, ভালো কথা বলুন।


✅ ৮. নিয়মিত সময় দিন ও মনোযোগ দিন


 প্রতিদিন অন্তত ১৫-৩০ মিনিট শুধু তার সঙ্গে খেলা বা গল্পের সময় রাখুন। তখন অন্য কোনোদিকে মনোযোগ দিবেন না।


✅ ৯. স্ক্রিন টাইম নিয়ন্ত্রণ করুন এবং বিকল্প দিন


খেলনা, বই, আর্টস/ক্রাফটস — এগুলো শিশুর আচরণ গঠনে বেশি সহায়ক।


✅ ১০. ভালো আচরণ করলে ছোট পুরস্কার বা হাগ দিন,চুমু খন


 একটুখানি পছন্দোর খাবার, স্টিকার বা একটা জড়িয়ে ধরা বা চুমু খাওয়া — শিশুকে উৎসাহিত করে ভালো আচরণে।


বিদ্র:


ভালো আচরণ শেখানোর মূল চাবিকাঠি হচ্ছে – ভালোবাসা, ধৈর্য এবং ধারাবাহিকতা । বাবা - মা হলো শিশুর প্রথম ও প্রধান মডেল, তাই চলুন নিজেরা বদলে যাই, একটা সুন্দর জেনারেশন আসুক, যারা হবে মানবিক,  মেধাবী ও সৃষ্টিশীল। 

ধন্যবাদ 🙏

ShebikAmit

বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

MS Excel-এর ৫০টি দরকারি কিবোর্ড শর্টকাট (বাংলা ব্যাখ্যাসহ) শিখে রাখুন, সময় বাঁচবে! কাজে লাগবে ১০০%!

 🎯 MS Excel-এর ৫০টি দরকারি কিবোর্ড শর্টকাট (বাংলা ব্যাখ্যাসহ) শিখে রাখুন, সময় বাঁচবে! কাজে লাগবে ১০০%!


১️⃣ Ctrl + Arrow Key → তথ্য শেষ হওয়া পর্যন্ত দ্রুত চলে যাবে।

২️⃣ Ctrl + Shift + Arrow Key → তথ্যসহ একাধিক সেল একসাথে সিলেক্ট হবে।

৩️⃣ Ctrl + Page Up/Page Down → এক ওয়ার্কশিট থেকে অন্য ওয়ার্কশিটে দ্রুত যাওয়া যাবে।

৪️⃣ Ctrl + ` (Grave Accent) → সেলে ফর্মুলা থাকলে তা দৃশ্যমান হবে।

৫️⃣ Ctrl + Shift + “+” → নতুন সেল, রো বা কলাম যুক্ত করবে।



🧹 ডিলিট, হাইড ও আনহাইড:


৬️⃣ Ctrl + “-” → নির্বাচিত সেল/রো/কলাম ডিলিট করবে।

৭️⃣ Ctrl + 9 → নির্বাচিত রো হাইড করে ফেলবে।

৮️⃣ Ctrl + 0 → নির্বাচিত কলাম হাইড করে ফেলবে।

৯️⃣ Ctrl + Shift + ( → হাইড করা রো আনহাইড হবে।

🔟 Ctrl + Shift + ) → হাইড করা কলাম আনহাইড হবে।



➕ গাণিতিক ও ডেটা ইনপুট:


1️⃣1️⃣ Alt + = → AutoSum দিয়ে সংখ্যার যোগফল বের করবে।

1️⃣2️⃣ F2 → সেল এডিট করার জন্য সরাসরি কার্সর যাবে।

1️⃣3️⃣ Shift + Space → পুরো রো সিলেক্ট হবে।

1️⃣4️⃣ Ctrl + Space → পুরো কলাম সিলেক্ট হবে।

1️⃣5️⃣ Ctrl + Shift + L → ফিল্টার চালু/বন্ধ করবে।



📅 তারিখ, সময় ও ফরম্যাটিং:


1️⃣6️⃣ Ctrl + ; → বর্তমান তারিখ সেলে যোগ করবে।

1️⃣7️⃣ Ctrl + Shift + : → বর্তমান সময় সেলে ইনসার্ট করবে।

1️⃣8️⃣ Ctrl + 1 → Format Cells ডায়ালগ খুলবে।

1️⃣9️⃣ Ctrl + K → হাইপারলিংক যুক্ত করার অপশন আসবে।

2️⃣0️⃣ Ctrl + Shift + “ → উপরের সেলের মান নিচের সেলে কপি হবে।



🔄 ডেটা রিপ্লিকেশন ও এন্ট্রি:


2️⃣1️⃣ Ctrl + D → উপরের সেলের ডেটা নিচে কপি করবে।

2️⃣2️⃣ Ctrl + R → বাম পাশের ডেটা ডানে কপি করবে।

2️⃣3️⃣ Alt + Enter → একই সেলে নতুন লাইন তৈরি হবে।

2️⃣4️⃣ F4 → ফর্মুলায় সেল রেফারেন্স ($) লক/আনলক করবে।

2️⃣5️⃣ Shift + F11 → নতুন একটি ওয়ার্কশিট তৈরি করবে।



🪟 উইন্ডো ও ওয়ার্কবুক নিয়ন্ত্রণ:


2️⃣6️⃣ Ctrl + Tab → এক্সেলের এক উইন্ডো থেকে আরেকটিতে যাবে।

2️⃣7️⃣ Ctrl + Shift + Tab → পূর্বের উইন্ডোতে ফিরে যাবে।

2️⃣8️⃣ Ctrl + Shift + $ → Currency ফরম্যাটে রূপান্তর।

2️⃣9️⃣ Ctrl + Shift + % → Percent ফরম্যাট প্রয়োগ করবে।

3️⃣0️⃣ Ctrl + Shift + # → Date ফরম্যাট প্রয়োগ করবে।



📊 ডেটা ফরম্যাট ও প্রেজেন্টেশন:


3️⃣1️⃣ Ctrl + Shift + @ → Time ফরম্যাট প্রয়োগ।

3️⃣2️⃣ Ctrl + Shift + ^ → Scientific ফরম্যাট প্রয়োগ।

3️⃣3️⃣ Ctrl + Shift + ! → সাধারণ সংখ্যা ফরম্যাট প্রয়োগ।

3️⃣4️⃣ Ctrl + Alt + V → Paste Special এর জন্য ডায়ালগ খুলবে।

3️⃣5️⃣ Ctrl + Shift + U → ফর্মুলা বার বড়/ছোট করবে।



⚙️ এক্সেল টুলস ও অপশন:


3️⃣6️⃣ Ctrl + Q → Quick Analysis টুল চালু হবে।

3️⃣7️⃣ Alt + H + O + I → কলামের প্রস্থ অটো ফিট হবে।

3️⃣8️⃣ Alt + H + O + A → রো উচ্চতা অটো ফিট হবে।

3️⃣9️⃣ Alt + H + M + C → সেল Merge এবং Center হবে।

4️⃣0️⃣ Alt + H + B → বর্ডার যুক্ত করবে।



🎨 ফর্মুলা, ফন্ট ও চার্ট:


4️⃣1️⃣ Alt + H + F + C → ফন্ট কালার পরিবর্তন করবে।

4️⃣2️⃣ Alt + A + T → টেক্সট টু কলাম অপশন চালু।

4️⃣3️⃣ Alt + N + V → Pivot Table যুক্ত হবে।

4️⃣4️⃣ Alt + N + C → Column Chart যুক্ত করবে।

4️⃣5️⃣ Alt + M + R → রিসেন্ট ব্যবহৃত ফাংশন দেখাবে।



🔍 উন্নত কার্যক্রম ও হিসাব:


4️⃣6️⃣ Alt + M + F → Insert Function ডায়ালগ খুলবে।

4️⃣7️⃣ Ctrl + Shift + ↑/↓ → একসাথে অনেক রো সিলেক্ট হবে।

4️⃣8️⃣ Ctrl + Shift + Tab → পূর্বের ওয়ার্কবুক ট্যাবে যাবে।

4️⃣9️⃣ Ctrl + Alt + F9 → সব ফর্মুলা নতুন করে হিসাব করবে।

5️⃣0️⃣ Esc → যেকোনো চলমান কাজ বা কমান্ড বন্ধ করবে।



🛎️ এ ধরনের আরোও কি-বোর্ড শটকার্ট পেতে Tech Home ফলো করে রাখুন!💯


--------


SSC-2025 শিক্ষার্থীদের পলিটেকনিক ভর্তি সম্পর্কে জানার ইচ্ছা ও সফল ভাবে ভর্তি নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: 

 SSC-2025 শিক্ষার্থীদের পলিটেকনিক ভর্তি সম্পর্কে জানার ইচ্ছা ও সফল ভাবে ভর্তি নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: 


  

★★★পলিটেকনিক ভর্তি নিয়মাবলি- ২০২৫:★★★


★★সরকারি পলিটেকনিকে ভর্তির আবেদনের জন্য এসএসসি ২০২৩,২০২৪,২০২৫ সালে পাশকৃত শিক্ষার্থীরা মিনিমাম GPA: 3.50 & mathematics এ GPA: 3.00 থাকতে হবে। আবেদনের পর বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে ভর্তি নিশ্চিত করতে পারবে। 


★★★ভর্তি পরীক্ষার নম্বর বন্টনঃ

বাংলাঃ ১০

ইংরেজীঃ ১০

গণিতঃ ২০

বিজ্ঞান (পদার্থ ও রসায়ন)ঃ২০

বুদ্ধিমত্তা পরীক্ষাঃ ১০

মোট ৭০ মার্ক ১ঘন্টা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। 

১০০ মার্ক এর বাকী ৩০ মার্ক (এএসসি GPA*৬=?) এসএসসি GPA এর মাধ্যমে বিবেচনা করা হবে। 


★ভর্তি আবেদন শুরু- আগস্ট থেকে। 

★আবেদন পদ্ধতি- BTEB ভর্তি কর্নার থেকে।

★আবেদন নিয়মাবলি- ১ম ও ২শিফটে পৃথকভাবে বা একসাথে আবেদন করা যাবে চয়েজ অপশন থাকবে ২০টি। সেই সাথে আবেদনে পরীক্ষা সেন্টার উল্লেখ্য থাকবে।


★★বেসরকারি পলিটেকনিকে ভর্তির জন্য এসএসসি ২০২১,২০২২,২০২৩,২০২৪,২০২৫ সালে পাশকৃত শিক্ষার্থীরা মিনিমাম GPA: 2.00 হলেই সরাসরি ভর্তি হতে পারবে। অর্থাৎ, ভর্তি পরীক্ষা দিতে হবে না। (বেসরকারি পলিটেকনিকে ভর্তি হওয়ার আগে অবশ্যই প্রতিষ্ঠানের ল্যাব ভিজিট করে পূর্ব সফলতা দেখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে)


★★★টেকনোলজি সম্পর্কে ধারনা: 

★ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং ৩৩ টি টেকনোলজি

★ডিপ্লোমা-ইন-টেক্সটাইন ইঞ্জিনিয়ারিং ৮ টি টেকনোলজি

বাংলাদেশের সকল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং স্বপ্নধারী অনুজ ভাই-বোনদের প্রতি অনেক অনেক শুভকামনা ও শুভেচ্ছা রইল💖

শুভেচ্ছান্তে

আপনি রবিউল ইসলাম নয়ন   ডা:সানসিলা জেবরীন প্রিয়াংকা ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ২১ বার কারাবরণ,৩০০ অধিক  মামলা, অগণিত বার রিমান্ডের নামে বারবার যার হাত পায়ের নখ উপড়ে ফেলা হয়, ১৫ সালের ৮ই অক্টোবর যাকে ঐ মগবাজারে পুলিশ এনকাউন্টার দেওয়ার উদ্দেশ্যয় পায়ে গু**লি করছিলো।


২০১৬ সালে যাকে আবার মার্ডার করার উদ্দেশ্যয় ঐ হাসিনার পেটোয়া বাহিনি গু*লি করে মৃত ভেবে লাশ ফেলে যায়,২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবরে মহানায়ক নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে নারকীয় হামলার পর হাসিনার পেটোয়া বাহিনি যাকে হণ্য হয়ে খুঁজে ছিলো। তখন যার বিরুদ্ধে সাক্ষী দেওয়ার জন্য বিএনপি হাইকমান্ডের শীর্ষ নেতাদের আটক করে রিমান্ডের নাস্তানাবুদ করা হয়েছিলো।


২০২৪ সালের ১৬ই জুলাই জুলাই আন্দোলনের সে-ই উত্তাল সময়ে যিনি মৌচাক এলাকা তে গু**লিবিদ্ধ হয়েছিলেন পরবর্তীতে এই একই ব্যাক্তির নেতৃত্বে ২০২৪ সালের ৪/৫ আগস্ট জুলাই আন্দোলনের সবচেয়ে বড় হটস্পট শাহবাগ দখলে নিয়েছিলেন।


ওয়ান ইলেভেন টু ২০২৫ যার রাজনীতির বয়স কিন্তু তার ত্যাগের ইতিহাস দিয়ে আমি কয়েকটা বই লিখে ফেলতে পারবো।


যাকে বিএনপির রাজনীতি থেকে মাইনাস করার জন্য ঐ মিডিয়ার রাঘববোয়াল এবং ঐ রাজাকার আর বাপে খেদানো মায়ে তাড়ানো সমন্বয়করা অপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। 


ঢাকার উত্তাল রাজপথে যিনি বিএনপির জন্য অতিযোগ্য হয়ে উঠেছেন,ঢাকার উত্তাল রাজপথে যিনি বিএনপির জন্য ইমফেক্টফুল কিছু দিতে সক্ষম হচ্ছেন এবং বিএনপিও যখন তাদের পুরোনো শক্তি ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছেন ঠিক তখনই বিএনপির রণাঙ্গনের এই বীরসেনানীকে টার্গেট করে অপপ্রচার এবং নেগেটিভ লেভেলিং দিয়ে তার পলিটিক্যাল ইমেজ ধ্বংস করা হচ্ছে। 


বিএনপিও সে-ই ষড়যন্ত্রে পড়ে দিশেহারা।আমি বলছি উত্তাল রাজপথের তপ্ত রোদে যার গগনবিদারী শ্লোগানে ঢাকার আকাশ বাতাস কেঁপে উঠে,যিনি জাতীয়তাবাদের রাজনীতিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য মৃত্যুর মুখে গিয়ে বারবার ফিরে এসেছেন সে-ই রবিউল ইসলাম নয়ন ভাইয়ের কথা।যদি ঢাকা মহানগরীর দক্ষিণ যুবদলের সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন। 


রবিউল ইসলাম নয়ন ভাই হঠাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসেন নাই। সাবেক ৪৭ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল নেতা  মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রদলের  যুগ্ম আহ্বায়ক থেকে নয়ন ভাই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের রাজনীতির অন্যতম বিজ্ঞাপন। 


এই নয়ন ভাই সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে ঐ হাসিনার পেটোয়া বাহিনির বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন।বহুবার পালিয়ে বেড়িয়েছেন,না খেয়ে বহুদিন থেকেছেন তারপরও আপোষ করেন নাই;বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের শ্লোগান দিয়ে গেছেন;সেই রবিউল ইসলাম নয়ন ভাইকে এই নব্য রাজাকারের পোলারা এসেছে মাইনাস করতে শেইম!!


রবিউল ইসলাম নয়ন ভাই লুঙ্গির তলে থেকে রাজনীতি করে নাই,নয়ন ভাই ঐ জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে রাজনীতি করে নাই;নয়ন ভাই বিএনপির পরিচয়ে রাজনীতি করেছেন,শহীদ জিয়ার শ্লোগান দিয়েই রাজনীতি করেছেন,আর সে-ই নয়ন ভাইকে দুই দিনের বৈরাগীরা মাইনাস করতে আসছে,শেইম!!


যে নয়ন ভাইকে হাসিনার পেটোয়া বাহিনির সীমাহীন নির্যাতনে পালিয়ে থাকতো তখন বহুদিন না খেয়ে পার করতেন তারপরও কোনো হোটেলে খেতে যেতেন না ধরা পড়ার ভয়ে;সেই নয়ন ভাইকে এই মিডিয়ার রাঘববোয়ালরা আসছে মাইনাস করতে,শেইম!!


রবিউল ইসলাম নয়ন ভাই ছিলেন আছেন এবং ওনি থাকবেন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের সাথে। রবিউল ইসলাম নয়ন এই ঢাকার উত্তাল রাজপথের তপ্ত শ্লোগানে মিশে থাকবে আজীবন। 


জনগণের হৃদয়ে যার জায়গা, তিনিই প্রকৃত নেতা! আমাদের প্রিয় নেতা, আপনি শুধু একজন ব্যক্তি নন, বরং একটি বিপ্লব, একটি বিশ্বাস।আপনি ঐ দক্ষিণাঞ্চলের মাগুরার মুক্তিকামী জনতার আগামীর কন্ঠস্বর।আপনি আগামীর ঢাকা মহানগরীর বিএনপির সবচেয়ে বড় এসেস্ট।


আপনি রবিউল ইসলাম নয়ন  ❤️

ঝড় বৃষ্টি আঁধার রাতে সকল অন্তিমকালে

আমরা আছি আপনার সাথে...


#gbc_army 

GBC ARMY

বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

আপনার ফোনের ব্যাটারি আগের মতো নেই?

 আপনার ফোনের ব্যাটারি আগের মতো নেই?

😰 ১০০% চার্জ দিয়ে বের হও, দুপুরেই ২০% হয়ে যায়?

⚠️ Android হোক বা iPhone — একটা ভুল চার্জিং অভ্যাস আপনার ব্যাটারি মেরে ফেলছে।


🍎 iPhone ব্যাটারি হেলথ টিপস (iOS):

1️⃣ Settings → Battery → Battery Health & Charging

2️⃣ Turn ON Optimized Battery Charging

3️⃣ Avoid 100% চার্জ রাখা সারাক্ষণ

4️⃣ Fast charger use করবেন কিন্তু third-party cheap cable নয়

5️⃣ Extreme heat বা ঠাণ্ডা এ ফোন চার্জ দেওয়া এড়িয়ে চলুন


✅ Samsung:

👉 Settings → Battery and Device Care → Battery → More battery settings

👉Turn ON Protect battery → এটা চার্জকে 85%-এ সীমাবদ্ধ রাখে।


✅ Xiaomi / Redmi / Poco:

Settings → Battery → Battery saver

Turn ON Battery health mode / Charging limit (সব মডেলে নাই)

Avoid overnight charging


✅ Vivo / Realme / Oppo:

Settings → Battery → Super power saving / App management

Use Smart charging / Intelligent charging if available


✅ Infinix / Tecno:

👉 Settings → Battery Lab → Enable Battery saver 

Avoid background power drainers manually


📳 সকল ফোনে প্রযোজ্য হ্যাবিট টিপস:


✅ ফোন কখনো 0% এ আনবেন না

✅ চার্জ 20%-80% এর মধ্যে রাখলে ব্যাটারি দীর্ঘস্থায়ী হয়

✅ ঘুমানোর সময় ফোন চার্জে লাগিয়ে ঘুমানো → NO ❌

✅ বেশি গরম হয়ে গেলে চার্জিং বন্ধ করুন

✅ Power bank use করলে branded আর slow charging mode রাখুন।

সংসারের ভাঙনের শুরু যেভাবে হয়..

 সংসারের ভাঙনের শুরু যেভাবে হয়..


আপনি যখন আপনার স্ত্রীর সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক কথা বলেন, সেটা যদি হয় অন্য কোনো নারীর সঙ্গে—তখনই আপনি নিজের সংসারের একটা দরজা খুলে ফেলেন। হয়তো আপনি সেটা খুব সাধারণ একটা কথোপকথন বলে ভাবছেন, কিন্তু বাস্তবে আপনি জানিয়ে দিচ্ছেন যে, আপনার দাম্পত্য জীবনে একটা শূন্যতা আছে।


সেই নারী যাকে আপনি এই কথাগুলো বলছেন, সে কিন্তু চুপ করে বসে থাকে না। সে বুঝে ফেলে, আপনার জীবনে একটা ফাঁকা জায়গা আছে—যেটা সে পূরণ করতে পারে। আপনি যদি বলেন, “আমার স্ত্রী আমাকে আগের মতো সময় দেয় না”, সে তখন চেষ্টা করে আপনাকে প্রতিদিন একটু বেশি সময় দিতে। যদি বলেন, “আমার স্ত্রী শুধু অভিযোগ করে”, সে তখন আপনাকে প্রশংসা দিয়ে ভরিয়ে দেয়। আপনি যদি বলেন, “আমার ঘরে শান্তি নেই”, সে হয়ে ওঠে আপনার নতুন শান্তির আশ্রয়।


আপনি হয়তো ভাবেন, “আমি তো শুধু মন খারাপের সময় একটু সাপোর্ট খুঁজছিলাম।” কিন্তু আপনি বুঝতেও পারবেন না, কখন এই কথাবার্তা এক ধরনের মানসিক সম্পর্ক হয়ে উঠেছে। আর সেই সম্পর্ক অনেক সময় আপনাকে এমন এক জায়গায় নিয়ে যায়, যেখান থেকে ফিরে আসা খুব কঠিন।


পরকীয়া কোনো দিন হুট করে শুরু হয় না। এটা শুরু হয় একটু কথা, একটু অভিযোগ, আর একটু সহানুভূতি দিয়ে। কিন্তু একবার আপনি সেই পথে পা রাখলে, তা থামানো কঠিন হয়ে পড়ে। আপনি যাকে হালকা করে দেখছেন, সে হয়তো আপনাকে তার জীবনের মূল অবলম্বন ভাবতে শুরু করেছে। তখন সেই সম্পর্কের দায় আর শুধু আপনার একার থাকে না—দুই জনের আবেগই জড়িয়ে পড়ে।


সত্যি বলতে কী, বেশিরভাগ মানুষ ইচ্ছে করে নিজের সংসার ভাঙে না। তারা শুধু একটুখানি দরজা খুলে দেয়। কিন্তু বুঝতে পারে না, সেই ছোট ফাঁক দিয়েই অশান্তি, অনৈতিকতা আর অনিশ্চয়তা ঢুকে পড়ে।


তাই আপনার যদি দাম্পত্য জীবনে সমস্যা থাকে, সেটা নিয়ে আপনার জীবনসঙ্গীর সঙ্গেই কথা বলুন। প্রয়োজনে কাউন্সেলরের সাহায্য নিন। কিন্তু সহকর্মী, পুরোনো বন্ধু বা নতুন পরিচিত কারো কাছে গিয়ে মন খোলার চেষ্টা করবেন না। কারণ সেখান থেকেই আপনার ঘরের ভিত দুর্বল হতে শুরু করে।


সব সম্পর্কেই ঝড় আসে। কিন্তু সেই ঝড় ঠেকাতে হলে দরজা বন্ধ রাখতে হয়। না হলে, বাইরের হাওয়ায় এক সময় পুরো ঘরটাই ভেঙে যায়।


আপনার স্ত্রী আপনার ঘরের মানুষ। তার সঙ্গে বোঝাপড়ার চেষ্টা করুন। বাইরে থেকে প্রশান্তি খুঁজতে গিয়ে যেন আপনার ভেতরের শান্তিটাই না হারিয়ে যায়।


✍️ আমার ডাক্তার-My doctor

বাংলা যুক্তাক্ষর শেখার একটি খুব ভাল উপায় এটি। বিশেষ করে বিজয় কীবোর্ড দিয়ে যারা বাংলা লিখতে চান তাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় তালিকা এটি।

 বাংলা যুক্তাক্ষর শেখার একটি খুব ভাল উপায় এটি। বিশেষ করে বিজয় কীবোর্ড দিয়ে যারা বাংলা লিখতে চান তাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় তালিকা এটি। সব চেয়ে সুবিধা হলো এতে শব্দের দৃষ্টান্তও দেয়া আছে। মনে রাখতে হবে, বিজয় কীবোর্ডে এই পদ্ধতিতেই বাংলা টাইপ করতে হয়। তবে বিজয় কীবোর্ডে র ফলা, য ফলা ও রেফ স্বতন্ত্র দেয়া থাকে বলে এগুলো সরাসরি টাইপ করা যায়। তবে কখনও ইউনিকোড পদ্ধতিতে রেফ নিয়ে সমস্যা হয়। তখন র+জি+র টাইপ করতে হয়। বিজয় কীবোর্ডে ইংরেজি জি বোতামটি যেখানে হসন্ত আছে সেটি দিয়ে যুক্তাক্ষর ও স্বরবর্ণ তৈরি হয়।

১. ক্ষ = ক+ষ

২. ষ্ণ = ষ+ণ

৩. জ্ঞ = জ+ঞ

৪. ঞ্জ = ঞ+জ

৫. হ্ম = হ+ম

৬. ঞ্চ = ঞ+চ

৭. ঙ্গ = ঙ+গ

৮. ঙ্ক = ঙ+ক

৯. ট্ট = ট + ট

১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম

১১. হ্ন = হ + ন

১২. হ্ণ = হ + ণ

১৩. ব্ধ = ব + ধ

১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা)

১৫. গ্ধ = গ + ধ

১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা)

১৭. ক্ত = ক + ত

১৮. ক্স = ক + স

১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরণ: উত্থান,

উত্থাপন)

২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরণ: উত্তম, উত্তর,

সত্তর)

২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরণ: মাহাত্ম্য)

নিচের যুক্তবর্ণের

তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে লিখতে সহায়ক হতে পারে।

এখানে বাংলায় ব্যবহৃত ২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এর

বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায় প্রচলিত নয়।

ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা

ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয়

ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত

ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র, অক্ত্র

ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ

ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী

ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য

ক্র = ক + র; যেমন- চক্র

ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি

ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ

ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ

ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু

ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী

ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য

ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য

ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স

খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য

খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান

গ্ণ = গ + ণ; যেমন - রুগ্ণ

গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ

গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য

গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী

গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন

গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র,

অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয়

গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী

গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম

গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য

গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম

গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য, গ্র্যাজুয়েট

গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি

ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন

ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য

ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ

ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক

ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি

ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য

ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা

ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ

ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ

ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ,

ব্যঙ্গ্যোক্তি

ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ

ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য

ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি

ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়

চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা

চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা

চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস

চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায়

চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা

চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী

চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য

জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক

জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল

জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা

জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান

জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর

জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য

জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র

ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল

ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা

ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ

ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা

ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম

ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা

ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল

ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য

ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা

ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান

ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য

ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার, ড্রাম

(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ

ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য

ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক) (মন্তব্য:

অত্যন্ত বিরল)

ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা

ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ

ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য

ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল

ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য

ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র

ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ

ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ

ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর

ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়

ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য

ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট

ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর

ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব

ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত

ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ

ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন

ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব

ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা

ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য

ত্য = ত + য; যেমন- সত্য

ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ

ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য

ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা

ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব

থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী

থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য

থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three) (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম

দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন

দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য

দ্দ্ব = দ + দ + ব; যেমন- তদ্দ্বারা

দ্ধ = দ + ধ; যেমন- রুদ্ধ

দ্ব = দ + ব; যেমন- বিদ্বান

দ্ভ = দ + ভ; যেমন- অদ্ভুত

দ্ভ্র = দ + ভ + র; যেমন- উদ্ভ্রান্ত

দ্ম = দ + ম; যেমন- ছদ্ম

দ্য = দ + য; যেমন- বাদ্য

দ্র = দ + র; যেমন- রুদ্র

দ্র্য = দ + র + য; যেমন- দারিদ্র্য

ধ্ন = ধ + ন; যেমন- অর্থগৃধ্নু

ধ্ব = ধ + ব; যেমন- ধ্বনি

ধ্ম = ধ + ম; যেমন- উদরাধ্মান

ধ্য = ধ + য; যেমন- আরাধ্য

ধ্র = ধ + র; যেমন- ধ্রুব

ন্ট = ন + ট; যেমন- প্যান্ট (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ন্ট্র = ন + ট + র; যেমন- কন্ট্রোল (মন্তব্য:

এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ন্ঠ = ন + ঠ; যেমন- লন্ঠন

ন্ড = ন + ড; যেমন- গন্ডার, পাউন্ড

ন্ড্র = ন + ড + র; যেমন- হান্ড্রেড

ন্ত = ন + ত; যেমন- জীবন্ত

ন্ত্ব = ন + ত + ব; যেমন- সান্ত্বনা

ন্ত্য = ন + ত + য; যেমন- অন্ত্য

ন্ত্র = ন + ত + র; যেমন- মন্ত্র

ন্ত্র্য = ন + ত + র + য; যেমন- স্বাতন্ত্র্য

ন্থ = ন + থ; যেমন- গ্রন্থ

ন্থ্র = ন + থ + র; যেমন- অ্যান্থ্রাক্স

(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ন্দ = ন + দ; যেমন- ছন্দ

ন্দ্য = ন + দ + য; যেমন- অনিন্দ্য

ন্দ্ব = ন + দ + ব; যেমন- দ্বন্দ্ব

ন্দ্র = ন + দ + র; যেমন- কেন্দ্র

ন্ধ = ন + ধ; যেমন- অন্ধ

ন্ধ্য = ন + ধ + য; যেমন- বিন্ধ্য

ন্ধ্র = ন + ধ + র; যেমন- রন্ধ্র

ন্ন = ন + ন; যেমন- নবান্ন

ন্ব = ন + ব; যেমন- ধন্বন্তরি

ন্ম = ন + ম; যেমন- চিন্ময়

ন্য = ন + য; যেমন- ধন্য

প্ট = প + ট; যেমন- পাটি-সাপ্টা,

ক্যাপ্টেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত

ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ

শব্দে ব্যবহৃত)

প্ত = প + ত; যেমন- সুপ্ত

প্ন = প + ন; যেমন- স্বপ্ন

প্প = প + প; যেমন- ধাপ্পা

প্য = প + য; যেমন- প্রাপ্য

প্র = প + র; যেমন- ক্ষিপ্র

প্র্য = প + র + য; যেমন- প্র্যাকটিস

(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

প্ল = প + ল; যেমন-আপ্লুত

প্স = প + স; যেমন- লিপ্সা

ফ্র = ফ + র; যেমন- ফ্রক, ফ্রিজ,

আফ্রিকা, রেফ্রিজারেটর (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ফ্ল = ফ + ল; যেমন- ফ্লেভার (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ব্জ = ব + জ; যেমন- ন্যুব্জ

ব্দ = ব + দ; যেমন- জব্দ

ব্ধ = ব + ধ; যেমন- লব্ধ

ব্ব = ব + ব; যেমন- ডাব্বা

ব্য = ব + য; যেমন- দাতব্য

ব্র = ব + র; যেমন- ব্রাহ্মণ

ব্ল = ব + ল; যেমন- ব্লাউজ

ভ্ব =ভ + ব; যেমন- ভ্বা

ভ্য = ভ + য; যেমন- সভ্য

ভ্র = ভ + র; যেমন- শুভ্র

ম্ন = ম + ন; যেমন- নিম্ন

ম্প = ম + প; যেমন- কম্প

ম্প্র = ম + প + র; যেমন- সম্প্রতি

ম্ফ = ম + ফ; যেমন- লম্ফ

ম্ব = ম + ব; যেমন- প্রতিবিম্ব

ম্ব্র = ম + ব + র; যেমন- মেম্ব্রেন (মন্তব্য:

এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ম্ভ = ম + ভ; যেমন- দম্ভ

ম্ভ্র = ম + ভ + র; যেমন- সম্ভ্রম

ম্ম = ম + ম; যেমন- সম্মান

ম্য = ম + য; যেমন- গ্রাম্য

ম্র = ম + র; যেমন- নম্র

ম্ল = ম + ল; যেমন- অম্ল

য্য = য + য; যেমন- ন্যায্য

র্ক = র + ক; যেমন - তর্ক

র্ক্য = র + ক + য; যেমন- অতর্ক্য (তর্ক

দিয়ে যার সমাধান হয় না)

র্গ্য = র + গ + য; যেমন - বর্গ্য (বর্গসম্বন্ধীয়)

র্ঘ্য = র + ঘ + য; যেমন- দৈর্ঘ্য

র্চ্য = র + চ + য; যেমন- অর্চ্য (পূজনীয়)

র্জ্য = র + জ + য; যেমন- বর্জ্য

র্ণ্য = র + ণ + য; যেমন- বৈবর্ণ্য

(বিবর্ণতা)

র্ত্য = র + ত + য; যেমন- মর্ত্য

র্থ্য = র + থ + য; যেমন- সামর্থ্য

র্ব্য = র + ব + য; যেমন- নৈর্ব্যক্তিক

র্ম্য = র + ম + য; যেমন- নৈষ্কর্ম্য

র্শ্য = র + শ + য; যেমন- অস্পর্শ্য

র্ষ্য = র + ষ + য; যেমন- ঔৎকর্ষ্য

র্হ্য = র + হ + য; যেমন- গর্হ্য

র্খ = র + খ; যেমন- মূর্খ

র্গ = র + গ; যেমন- দুর্গ

র্গ্র = র + গ + র; যেমন- দুর্গ্রহ, নির্গ্রন্হ

র্ঘ = র + ঘ; যেমন- দীর্ঘ

র্চ = র + চ; যেমন- অর্চনা

র্ছ = র + ছ; যেমন- মূর্ছনা

র্জ = র + জ; যেমন- অর্জন

র্ঝ = র + ঝ; যেমন- নির্ঝর

র্ট = র + ট; যেমন- আর্ট, কোর্ট, কম্ফর্টার,

শার্ট, কার্টিজ, আর্টিস্ট,

পোর্টম্যানটো, সার্টিফিকেট,

কনসার্ট, কার্টুন, কোয়ার্টার (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

র্ড = র + ড; যেমন- অর্ডার, লর্ড, বর্ডার,

কার্ড (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত

ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ

শব্দে ব্যবহৃত)

র্ণ = র + ণ; যেমন- বর্ণ

র্ত = র + ত; যেমন- ক্ষুধার্ত

র্ত্র = র + ত + র; যেমন- কর্ত্রী

র্থ = র + থ; যেমন- অর্থ

র্দ = র + দ; যেমন- নির্দয়

র্দ্ব = র + দ + ব; যেমন- নির্দ্বিধা

র্দ্র = র + দ + র; যেমন- আর্দ্র

র্ধ = র + ধ; যেমন- গোলার্ধ

র্ধ্ব = র + ধ + ব; যেমন- ঊর্ধ্ব

র্ন = র + ন; যেমন- দুর্নাম

র্প = র + প; যেমন- দর্প

র্ফ = র + ফ; যেমন- স্কার্ফ (মন্তব্য: মূলত

ইংরেজি ও আরবী-ফার্সি কৃতঋণ

শব্দে ব্যবহৃত)

র্ভ = র + ভ; যেমন- গর্ভ

র্ম = র + ম; যেমন- ধর্ম

র্য = র + য; যেমন- আর্য

র্ল = র + ল; যেমন- দুর্লভ

র্শ = র + শ; যেমন- স্পর্শ

র্শ্ব = র+ শ + ব; যেমন- পার্শ্ব

র্ষ = র + ষ; যেমন- ঘর্ষণ

র্স = র + স; যেমন- জার্সি, নার্স,

পার্সেল, কুর্সি (মন্তব্য: মূলত

ইংরেজি ও আরবী-ফার্সি কৃতঋণ

শব্দে ব্যবহৃত)

র্হ = র + হ; যেমন- গার্হস্থ্য

র্ঢ্য = র + ঢ + য; যেমন- দার্ঢ্য (অর্থাৎ

দৃঢ়তা)

ল্ক = ল + ক; যেমন- শুল্ক

ল্ক্য = ল + ক + য; যেমন- যাজ্ঞবল্ক্য

ল্গ = ল + গ; যেমন- বল্গা

ল্ট = ল + ট; যেমন- উল্টো

ল্ড = ল + ড; যেমন- ফিল্ডিং (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ল্প = ল + প; যেমন- বিকল্প

ল্ফ = ল + ফ; যেমন- গল্ফ (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

ল্ব = ল + ব; যেমন- বিল্ব, বাল্ব

ল্ভ = ল + ভ; যেমন- প্রগল্ভ

ল্ম = ল + ম; যেমন- গুল্ম

ল্য = ল + য; যেমন- তারল্য

ল্ল = ল + ল; যেমন- উল্লাস

শ্চ = শ + চ; যেমন- পুনশ্চ

শ্ছ = শ + ছ; যেমন- শিরশ্ছেদ

শ্ন = শ + ন; যেমন- প্রশ্ন

শ্ব = শ + ব; যেমন- বিশ্ব

শ্ম = শ + ম; যেমন- জীবাশ্ম

শ্য = শ + য; যেমন- অবশ্য

শ্র = শ + র; যেমন- মিশ্র

শ্ল = শ + ল; যেমন- অশ্লীল

ষ্ক = ষ + ক; যেমন- শুষ্ক

ষ্ক্র = ষ + ক + র; যেমন- নিষ্ক্রিয়

ষ্ট = ষ + ট; যেমন- কষ্ট

ষ্ট্য = ষ + ট + য; যেমন- বৈশিষ্ট্য

ষ্ট্র = ষ + ট + র; যেমন- রাষ্ট্র

ষ্ঠ = ষ + ঠ; যেমন- শ্রেষ্ঠ

ষ্ঠ্য = ষ + ঠ + য; যেমন- নিষ্ঠ্যূত

ষ্ণ = ষ + ণ; যেমন- কৃষ্ণ

ষ্প = ষ + প; যেমন- নিষ্পাপ

ষ্প্র = ষ + প + র; যেমন- নিষ্প্রয়োজন

ষ্ফ = ষ + ফ; যেমন- নিষ্ফল

ষ্ব = ষ + ব; যেমন- মাতৃষ্বসা

ষ্ম = ষ + ম; যেমন- উষ্ম

ষ্য = ষ + য; যেমন- শিষ্য

স্ক = স + ক; যেমন- মনোস্কামনা

স্ক্র = স + ক্র; যেমন- ইস্ক্রু (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

স্খ = স + খ; যেমন- স্খলন

স্ট = স + ট; যেমন- স্টেশন (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

স্ট্র = স + ট্র; যেমন- স্ট্রাইক (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

স্ত = স + ত; যেমন- ব্যস্ত

স্ত্ব = স + ত + ব; যেমন- বহিস্ত্বক

স্ত্য = স + ত + য; যেমন-অস্ত্যর্থ

স্ত্র = স + ত + র; যেমন- স্ত্রী

স্থ = স + থ; যেমন- দুঃস্থ

স্থ্য = স + থ + য; যেমন- স্বাস্থ্য

স্ন = স + ন; যেমন- স্নান

স্প = স + প; যেমন- আস্পর্ধা

স্প্র = স + প +র; যেমন- স্প্রিং (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

স্প্ল = স + প + ল; যেমন- স্প্লিন (মন্তব্য: এই

যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/

বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)

স্ফ = স + ফ; যেমন- আস্ফালন

স্ব = স + ব; যেমন- স্বর

স্ম = স + ম; যেমন- স্মরণ

স্য = স + য; যেমন- শস্য

স্র = স + র; যেমন- অজস্র

স্ল = স + ল; যেমন- স্লোগান

হ্ণ = হ + ণ; যেমন- অপরাহ্ণ

হ্ন = হ + ন; যেমন- চিহ্ন

হ্ব = হ + ব; যেমন- আহ্বান

হ্ম = হ + ম; যেমন- ব্রাহ্মণ

হ্য = হ + য; যেমন- বাহ্য

হ্র = হ + র; যেমন- হ্রদ

হ্ল = হ + ল; যেমন- আহ্লাদ

সিঙ্গাপুরে একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল পরীক্ষার আগে অভিভাবকদের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন, চিঠিটির বাংলায় অনুবাদ :

 সিঙ্গাপুরে একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল পরীক্ষার আগে অভিভাবকদের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন, চিঠিটির বাংলায় অনুবাদ :



প্রিয় অভিভাবক,

কয়েক দিনের মধ্যেই আপনার সন্তানের পরীক্ষা শুরু হবে। আমি জানি, আপনারা খুব আশা করছেন যে, আপনাদের ছেলে-মেয়েরা পরীক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট করবে।


👉একটা বিষয় মনে রাখবেন যে, যারা পরীক্ষা দিতে বসবে, তাদের মধ্যে একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে শিল্পী হবে, যার গণিত শেখার কোনো দরকার নেই।


👉একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা হবে, যার ইতিহাস কিংবা ইংরেজি সাহিত্যে পাণ্ডিত্যের প্রয়োজন নেই।


👉একজন সংগীতশিল্পী হবে, যে রসায়নে কত নম্বর পেয়েছে তাতে তাঁর ভবিষ্যতে কিছু আসে-যায় না ৷


👉একজন খেলোয়াড় হবে, তাঁর শারীরিক দক্ষতা পদার্থবিজ্ঞান থেকে বেশি জরুরি।


👉যদি আপনার ছেলে বা মেয়ে পরীক্ষায় খুব ভালো নম্বর পায়, সেটা হবে খুবই চমৎকার। কিন্তু যদি না পায়, তাহলে প্লিজ, তাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস কিংবা সম্মানটুকু কেড়ে নেবেন না।


👉তাদেরকে বুঝিয়ে বলবেন যে, পরীক্ষার নম্বর নিয়ে যেন তারা মাথা না ঘামায়, এটা তো একটা পরীক্ষা ছাড়া আর কিছুই নয়। তাদেরকে জীবনে আরো অনেক বড় কিছু করার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।


👉আপনি আপনার সন্তানকে আজই বলুন যে, সে পরীক্ষায় যত নম্বরই পাক, আপনি সব সময় তাকে ভালোবাসেন এবং কখনোই পরীক্ষার নম্বর দিয়ে তার বিচার করবেন না!


👉প্লিজ, এই কাজটি করুন, যখন এটা করবেন দেখবেন যে, আপনার সন্তান একদিন পৃথিবীটাকে জয় করবে!


👉একটি পরীক্ষা কিংবা একটি পরীক্ষায় কম নম্বর কখনোই তাদের স্বপ্ন কিংবা মেধা কেড়ে নিতে পারবে না ৷

সেইখানে ৩ দিন স্কুলে না গেলে জরিমানা দিতে হয় যার জন্য অসুস্থ ফাইয়াজ স্কুলে গিয়ে আজকে লাশ হয়ে ফিরলো ।

👉প্লিজ, আরেকটা কথা মনে রাখবেন যে, এই পৃথিবীতে কেবল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অফিসার, প্রফেসর বা আইনজীবীরাই একমাত্ৰ সুখী মানুষ নন ৷ আল্লাহ্ আমাদের এই ছোট ছোট বাচ্চাদের জান্নাতে নিয়ে গেছেন হয়তো তারা আল্লাহ্ এর কাছে ছুটি চেয়েছিল 😢

মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

আলেমরা রাষ্ট্র চালাবে কিভাবে? তারা কি অর্থনীতি ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আইন পড়ে?

 আলেমরা রাষ্ট্র চালাবে কিভাবে? তারা কি অর্থনীতি ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আইন পড়ে?


আরে কূপমন্ডুক! আলেমরা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে যা পড়ে তোরা ডক্টর হয়েও তা চোখে দেখিসনি!


মাদ্রাসায় ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণীতে আইন বিচার অর্থনীতি মোটকথা একটি দেশ জাতি পরিচালনা করতে যত জ্ঞান দরকার তা পড়ানো হয়। নিম্নে সেগুলোর সংক্ষিপ্ত তালিকা দেওয়া হলো!


كتاب الطهارة : পবিত্রতার পর্ব

ওযূর ফরযসমূহ

ওযূর সুন্নত ও মুস্তাহাবসমূহ”

ওযু ভঙ্গের কারণসমূহ

গোসলের ফরয ও সুন্নতসমূহ

গোসল ফরয হওয়ার কারণসমূহ

পানিতে নাপাকী পড়লে তা পাক করার বিধান

উচ্ছিষ্টের বিধান

তায়াম্মুমের অধ্যায়

মোজার ওপর মাসাহের অধ্যায়

হায়েযের অধ্যায়

অপবিত্রতার অধ্যায়

كتاب الصلاة : সালাতের পর্ব

সালাতের ওয়াক্তসমূহ

আযানের অধ্যায়

সালাতের পূর্ব শর্তসমূহের অধ্যায়

সালাতের রুকনসমূহ

জামাআতের অধ্যায়

কাযা সালাতের অধ্যায়

সালাতের মাকরূহ ওয়াক্তসমূহের অধ্যায়

নফল সালাতের অধ্যায়

সাহু সিজদার অধ্যায়

রুগ্‌ণ ব্যক্তির সালাতের অধ্যায় :

তিলাওয়ার্ডে সিজদার অধ্যায়

মুসাফিরের সালাতের অধ্যায়

জুমুআর সালাতের অধ্যায়

দুই ঈদের সালাতের অধ্যায়

সূর্য গ্রহণের সালাতের অধ্যায়

বৃষ্টি প্রার্থনার সালাতের অধ্যায় :

রমযান মাসে তারাবীহ পড়ার অধ্যায়

ভয়কালীন সালাতের অধ্যায়

জানাযার সালাতের অধ্যায়

শহীদের অধ্যায়

কাবা শরীফের ভিতরে সালাতের অধ্যায়


অর্থ ব্যবস্থা ১

كتاب الزكاة : যাকাতের পর্ব

যাকাত কার ওপর ওয়াজিব

উটের যাকাতের অধ্যায়

গরুর যাকাতের অধ্যায়

ছাগলের যাকাতের অধ্যায়

ঘোড়ার যাকাতের অধ্যায়

রৌপ্যের যাকাতের অধ্যায়

স্বর্ণের যাকাতের অধ্যায়

আসবাবপত্রের যাকাতের অধ্যায়

ফসল ও ফলের যাকাতের অধ্যায়

যাকাত কাকে দেয়া জায়েয আর কাকে দেয়া জায়েয নয় সে সম্পৰ্কীয় অধ্যায়

সদকায়ে ফিতরের অধ্যায়


كتاب الصوم : সাওমের পর্ব

সাওমের প্রকারভেদ

সাওমের কাফ্ফারা

রমযান ও ঈদের চাঁদ দেখার হুকুম

ই'তিকাফের অধ্যায়


كتاب الحج : হজ্জের পর্ব

হজ্জ কাদের ওপর ওয়াজিব

মীকাতসমূহের বর্ণনা

হজ্জ করার নিয়মাবলী

হজ্জে কিরানের অধ্যায়

হজ্জে তামাত্তুর অধ্যায়

ত্রুটি-বিচ্যুতির অধ্যায়

অবরুদ্ধ করার অধ্যায়

হজ্জ না পাওয়ার অধ্যায়

হাদী প্রেরণ অধ্যায়


অর্থনীতি ২

كتاب البيوع : বেচাকেনার পর্ব

খেয়ারে শর্ত-এর অধ্যায়

খেয়ারে রুইয়াত-এর অধ্যায়

খেয়ারে আয়েব-এর অধ্যায়

ফাসিদ বেচাকেনার অধ্যায়

এক্বালার অধ্যায়

মুরাবাহা ও তাওলিয়া-এর অধ্যায়

সুদী কারবারের অধ্যায়

সলম বিক্রির অধ্যায়

সরফ বিক্রির অধ্যায়-

বন্ধক পর্ব, হাজর পর্ব, স্বীকারোক্তি পর্ব, ইজারা পর্ব, শুফআ পর্ব, অংশীদারিত্ব পর্ব, মুদারাবা পর্ব, ওকালাত পর্ব, জামানত পর্ব, হাওয়ালাহ পর্ব, আপস-মীমাংসা পর্ব, হিবার পর্ব, ওয়াফের পর্ব, অপহরণ পর্ব, আমানত পৰ্ব, আরিয়ত পর্ব, পতিত শিশু পর্ব, পতিত সম্পদ পর্ব, হিজড়া পর্ব, নিরুদ্দেশ ব্যক্তির পর্ব, পলাতক কৃতদাসের পর্ব, পতিত ভূমি পর্ব, অনুমতি প্রাপ্ত দাসের পর্ব, পারস্পরিক চাষাবাদ পর্ব, বাগান বর্গা পর্ব


আইন শাস্ত্র:

كتاب النكاح- বিবাহ পর্ব

কুরআন ও হাদীসের আলোকে বিবাহ

বিবাহের উদ্দেশ্য

বিবাহের হিকমত ও যৌক্তিকতা

বিবাহ ও আধুনিক বিজ্ঞান

কি কারণে একজন পুরুষকে নপুংসক আখ্যা দেওয়া যায়?

বিবাহ-এর রোকন টেলিফোনে বিবাহের বিধান

ফ্যাক্স ও চিঠির মাধ্যমে বিবাহের বিধান

বিবাহ ও বেচাকেনার মধ্যে পার্থক্য


نكاح-এর শর্ত

বিবাহের সাক্ষীদ্বয়ের আবশ্যকীয় গুণাগুণ 

বিবাহে সাক্ষী নির্ধারিত হওয়ার রহস্য -

যাদেরকে বিবাহ করা হারাম তাদের বয়ান- 

দুগ্ধদান ও দুগ্ধ পানের কারণে যাদেরকে বিবাহ করা হারাম 

যুক্তির আলোকে দুগ্ধ পান-এর দ্বারা হারাম হওয়ার রহস্য

যুক্তির আলোকে দু'বোনকে একত্রে বিবাহ করা হারাম

বংশগত কারণে হারামকৃতা নারীর তালিকা

দুগ্ধ সম্পর্কিত কারণে হারামকৃতা নারীদের তালিকা

مصاهرة ও معلقي-এর কারণে হারামকৃতা নারীদের তালিকা

حرمت معلقي সম্পর্কীয় একটি মূলনীতি 

সাবিয়া নারীদের বিবাহকরণ প্রসঙ্গে মতভেদ 

আহলে কিতাব মহিলার সাথে বিবাহ জায়েজ হওয়ার যুক্তি

যে সব শব্দাবলী দ্বারা বিবাহ সংঘটিত হয়

যে সব শব্দাবলী দ্বারা বিবাহ সংঘটিত হবে না 

ওলী বা অভিভাবকের পরিচয়

গায়বতে মুনকাতেআহ-এর বিবরণ 

كفؤ-এর গুরুত্ব এবং তার বিধানাবলী

যুক্তির আলোকে মোহর

মোহরের নিম্নতম পরিমাণ

خلوة কাকে বলে?

نكاح شغار-এর সংজ্ঞা

متعه বিবাহের বিধান

متعه ও موقت বিবাহের মধ্যকার পার্থক্য

যুক্তির আলোকে متعه বিবাহ হারাম হওয়ার রহস্য

হাদীসের আলোকে মুতআহ বিবাহ হারাম হওয়ার প্রমাণ

মুত'আহ্ বিবাহ হারাম হওয়ার ওপর মনস্তাত্ত্বিক প্রমাণ

মোহর পরিশোধযোগ্য ঋণ

প্রতারণামূলক মোহর নির্ধারণ করলে

ব্যভিচারী বলে সাব্যস্ত হবে

নিকাহে ফাসেদের সংজ্ঞা -

যুক্তির আলোকে একাধিক বিবাহের রহস্য

যুক্তির আলোকে পুরুষের একাধিক বিবাহ চার পর্যন্ত সীমিত হওয়ার কারণ

সাধারণ লোকদের চেয়ে হুযূর (সা.)-এর অধিক বিবাহ করার কারণ

ইসলাম একাধিক বিবাহে পূর্ণ স্বাধীনতা দেয়নি 

যৌন বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে নারীকে একই সময়ে একাধিক স্বামী দিতে আপত্তি

মোহর মাফ চাওয়া স্বামীর আত্মমর্যাদার পরিপন্থী

স্ত্রীকে মোহর না দিয়ে উল্টো যৌতুকের চাপ দেওয়া প্রচণ্ড জুলুম

মুরতাদের সংজ্ঞা ও ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করার অর্থ

মোহরের শর্তে আল্লাহ বিবাহ বৈধ করেছেন

একাধিক স্ত্রী গ্রহণের শর্তাবলী 

সফর অবস্থায় স্ত্রীদের বণ্টনের বিধান

ইসলামে লটারীর বিধান


كتاب الرضاع- দুগ্ধ পান পর্ব

মনোবিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে

মায়ের দুধের উপকারিতা

رضاعي বোনের মা হারাম না হওয়ার কারণ-

মা কর্তৃক ছেলে বৌকে দুধ পান করানো

মিশ্রিত দুধের ব্যাপারে ইমামগণের মতামত

মৃত্যুর পরে মহিলার স্তন হতে দুধ পান করা

ثبوت رضاع এর-এর সাক্ষ্য নিয়ে মতানৈক্য

মিশ্রিত দুধের ব্যাপারে ইমামগণের মতামত

মৃত্যুর পরে মহিলার স্তন হতে দুধ পান করা

ثبوت رضاع -এর সাক্ষ্য নিয়ে মতানৈক্য


كتاب الطلاق - তালাক পৰ্ব


কুরআন ও হাদীসের আলোকে তালাক

যুক্তির আলোকে তালাক বৈধ হওয়ার হিকমত ও রহস্য

যুক্তির আলোকে তালাক তিন পর্যন্ত সীমাবদ্ধ হওয়ার রহস্য ও হিকমত

ইসলামি শরিয়তে তালাক ও অন্যান্য ধর্মের বিবাহ বিচ্ছেদের মধ্যকার পার্থক্য

জোরপূর্বক তালাক আদায় করার ব্যাপারে মতানৈক্য 

অনৈসলামিক আদালতে বিবাহ বিচ্ছেদ করার বিধান

ইনশাআল্লাহ বলে তালাক দেওয়ার বিধান

باب الرجعة - প্রত্যাহারযোগ্য তালাক অধ্যায়

তালাকের প্রকারভেদ

رجعت-এর সাক্ষীর ব্যাপারে মতভেদ

তিন তালাক ও তার বিধান

হালাল করার শর্তে বিয়ে দেওয়ার বিধান-

كتاب الايلاء - ঈলা পর্ব

কুরআনের আলোকে ঈলা 

সর্বসাধারণের মাঝে ঈলার ব্যাপারে একটি ত্রুটি

ايلاء-এর কাফফারা দেওয়ার ব্যাপারে মতভেদ

ايلاء-এর সময়

كاتب الخلع - খোলা পর্ব

কুরআনে কারীমের আলোকে خلع -এর প্রমাণ

ইসলাম-পূর্ব সমাজে নারীর স্থান

কখন খোলা করা জায়েজ

خلع ও نكاح-এর মধ্যকার পার্থক্য

খোলা ও মোবারাত সম্পর্কীয় বিধানাবলী।

كتاب الظهار - জেহার পর্ব

কুরআনের আলোকে ظهار -এর প্রমাণ 

জেহারকারী কাফ্ফারা দেওয়ার পূর্বে চুম্বন করা সম্পর্কে মতভেদ

كتاب اللعان - লেআন পর্ব -

কুরআনের আলোকে লেআন

লেআন কার ওপর প্রয়োগ হবে

لعان-এর উদ্দেশ্য

সতী স্ত্রীকে জেনার অপবাদ দেওয়ার বিধানাবলী 

যে সব রমণীর ওপর লেআন হয় না

লেআনের পর বিবাহ বিচ্ছেদের বিধান

كتاب العدة - ইদ্দত পৰ্ব

সহবাসে কনডম ও কপটি ব্যবহার 

অস্ত্র প্রয়োগে সন্তান ভূমিষ্ঠকরণ

كتاب النفقات - খোরপোশ পর্ব

কুরআনের আলোকে নফকার প্রমাণ 

স্বীয় ভরণ পোষণে ব্যর্থ হলে তার বিধান 

كتاب العتاق – কৃতদাস মুক্ত করা পর্ব

ইসলামি শরিয়তে দাসদের প্রতি আচরণ

দাস-দাসী প্রথার ইসলামি দর্শন

كتاب التدبير - কৃতদাসকে মোদাব্বার করা অধ্যায় 

مدبر-এর বিধান

مدبر مقيد-এর বিধান

باب الاستيلاد- ইস্তীলাদ অধ্যায়

كتاب المكاتب - মুকাতাব পর্ব

كتاب الولاء - ওয়ালা পর্ব

كتاب الجنايات - অপরাধ পর্ব

অন্যায় হত্যা হারাম হওয়ার কারণ

কেসাসের তাৎপর্য

كتاب الديات - দিয়ত (রক্ত ঋণ) পর্ব -

হত্যার প্রমাণের জন্য দু'জন সাক্ষী জরুরি হওয়ার হিকমত

شجاج সর্বমোট ১০টি

جائفة-এর ব্যাখ্যায় মতভেদ

হাতের তালু ও আঙ্গুল কাটার বিধান-

غره এর পরিমাণে মতভেদ

غره কার ওপর আসবে ও কতদিনে উসুল করবে

باب القسامة - (বিশেষ) হলফ অধ্যায়

قسامة- এর নিয়ম ও বিধান 

আহলে খিত্তাহ্-এর সংজ্ঞা

كتاب المعاقل- মা আকেল পর্ব

যুক্তির আলোকে অন্যায় হত্যা হারাম হওয়ার হিকমত ও রহস্য

كتاب الحدود- শান্তি পর্ব

ইসলামি দণ্ডবিধি ও অমানবিক নয়

حد - تغزير ও কাফফারার মধ্যে পার্থক্য

জেনার সংজ্ঞা


باب حد الشرب - মদ্য পানের শান্তির অধ্যায়

কুরআনের আলোকে মদের নিষিদ্ধতা

মদ্য পানের হৃদ

এক বিন্দু মদ্য পানের দরুন হৃদ ওয়াজিব হওয়ার হিকমত

শরিয়তে হদ নির্ধারিত হওয়ার হিকমত

ইসলামে মদ ইত্যাদি হারাম হওয়ার কারণ

মদ্য পান ইত্যাদিতে কাফফারা নির্ধারিত না হওয়ার কারণ

باب حد القذف - অপবাদের শাস্তির অধ্যায়

অপবাদ দাতাকে প্রমাণ উপস্থিত করতে সময় দেওয়ার বিধান

تغزير - এর মূলনীতি 

কোন কোন গুনাহে تغزير রয়েছে?

كتاب السرقة وقطاع الطريق - চুরি ও ডাকাতি পর্ব

কি পরিমাণ মালে হাত কাটা হবে

আল কুরআন ও লটারীর মাধ্যমে চোর সাব্যস্ত করা

চুরির শাস্তি স্বরূপ চোরের হাত কাটার রহস্য

চুরির মধ্যে কাফ্ফারা নির্ধারিত না হওয়ার কারণ

মসজিদ থেকে চুরি করলে তার বিধান

মেহমান চোরের বিধান

كتاب الاشربة - পানীয় পর্ব

বেহেশতের শরাব হালাল হওয়ার কারণ

মদ্যপানে কাফ্ফারা নির্ধারিত না হওয়ার কারণ

خمر- এর সংজ্ঞা

সিরকা-এর বিধান

كتاب الذبائح والصيد - শিকার ও জবাই

কুরআনের আলোকে শিকারি জানোয়ার শিকার

শিকারির জন্য শর্ত 

প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কুকুর ও বাজপাখির পরিচয়

তীর নিক্ষেপের মাধ্যমে শিকার হালাল হওয়ার জন্য শর্ত

শিকার পলায়ন করলে তার বিধান

معراض - এর বিধান

ভারী বন্দুকের বিধান

জবাইয়ের মধ্যে ইচ্ছাকৃত 'বিসমিল্লাহ' পরিহার করার বিধান

জবাইয়ের রগসমূহের বর্ণনা

দাত ও নখ দ্বারা জবাইয়ের বিধান

শূকরের গোশত ও চিকিৎসা বিজ্ঞান

মাছ ও টিডি জবাই ব্যতীত হালাল হওয়ার কারণ

كتاب الاضحية - কুরবানি পর্ব

যুক্তির আলোকে কুরবানি

কুরবানিতে মানুষ জবাই নিষিদ্ধ হওয়ার রহস্য

কুরবানি কি ওয়াজিব না সুন্নত

কুরবানি কি ও কেন?

শিশু সন্তানের পক্ষ হতে কুরবানি দেওয়ার বিধান

ছাগল, গরু ও উট কত জনের পক্ষ থেকে কুরবানি করবে

ফকির ও মুসাফিরের কুরবানির বিধান

কুরবানির পশু জবাই করার সময়

ত্রুটিযুক্ত পশুর কতিপয় বিধান

كتاب الايمان - শপথ পর্ব

কুরআনের আলোকে শপথ

আঞ্চলিক ভাষার ওপর শপথের প্রভাবে মতভেদ

كتاب الدعوي - দাবি পর্ব

كتاب الشهادات - সাক্ষ্যদান পর্ব

কুরআনের আলোকে শাহাদাত

সাক্ষ্য রুজু করার বিধান

মিথ্যা সাক্ষ্য দানকারীর বিধান


বিচার বিভাগ:

كتاب اداب القاضي - বিচারকের শিষ্টাচার পর্ব

বিচারক হওয়ার উপযুক্ততা

বিচারক হওয়ার দাবি করা ও প্রত্যাশা করা ঠিক নয়।

বিচারক কোন স্থানে বিচার করবে?

كتاب القسمة - ভাগ বণ্টন পর্ব

যে সব বস্তু বণ্টন করা যাবে না


كتاب الاكراه - বাধ্য করার পর্ব 

كتاب السير - যুদ্ধ পর্ব

জিহাদের হুকুমের মধ্যে মতভেদ

জিহাদের অপরিহার্যতা সামর্থ্যের সাথে সম্পর্কিত

কাফিরদেরকে দাওয়াত দেওয়ার নিয়ম

ক্ষেপণাস্ত্র ও অগ্নি সংযোগ ইত্যাদির প্রমাণ

যুদ্ধে কুরআন শরীফ সাথে নেওয়ার বিধান

মোছলা তথা লাশে দেহ বিকৃত করা যাবে কিনা?

অক্ষম ও দুর্বলদের হত্যা না করার বিধান

فئ - এর বিধান 

যুদ্ধে সংশ্লিষ্ট সাহায্যকারীদের গনিমতের বিধান

প্রাসঙ্গিক ব্যবসায়ীদের গনিমত প্রাপ্তির বিধান

জবর দখলের দ্বারা কাফিররা আমাদের সম্পদে মালিক হওয়ার বিধান

বণ্টনের পূর্বে গনিমতের মাল বিক্রি করার বিধান

অশ্বারোহীর অংশ নির্ধারণে মতভেদ

গনিমতের পঞ্চমাংশ বণ্টন পদ্ধতি ও মতভেদ

ব্যবসার উদ্দেশ্যে দারুল হরবে প্রবেশ করলে তার বিধান

বিশ্বাসঘাতকতা ও যুদ্ধের প্রতারণার মধ্যে পার্থক্য

হরবীকে মুসলিম দেশে বসবাস করতে দেওয়ার বিধান

আরব ভূমির ভৌগোলিক সীমা রেখা

অক্ষম দরিদ্রের জিজিয়ার বিধান

مرتده মহিলাকে হত্যা না করার ব্যাপারে মতভেদ

মুরতাদের সম্পদের মালিকানার বিধান

বিদ্রোহের প্রকারভেদ

كتاب الخطر والاباحة - অবৈধ (হারাম) ও বৈধ পর্ব

পুরুষের জন্য স্বর্ণ ও রেশম হারাম হওয়ার কারণ-

كتاب الوصية - অসিয়ত পর্ব -

অসিয়তের বিধান

হত্যাকারীর জন্য অসিয়ত করা বৈধ নয়

মুসলমান ও কাফির পরস্পর অসিয়ত করা বৈধ

সম্পত্তির এক-তৃতীয়াংশের কমে অসিয়ত করা মোস্তাহাব

নফল-এর অসিয়তের বিন্যাসের বিধান

ইবাদতের মধ্যে প্রতিনিধিত্বের বিধান

প্রতিবেশীর জন্য অসিয়ত করলে তার বিধান

নিকটাত্মীয়ের জন্য অসিয়তের কতিপয় শর্ত

গর্ভের বাচ্চার জন্য বা গর্ভের বাচ্চাকে অসিয়ত করার বিধান

কৃতদাসের সেবা ও বাড়িতে বসবাসের অসিয়তের বিধান

কারো ওয়ারিশের জন্য অসিয়ত করলে তার বিধান


ভূমি আইন:

كتاب الفرائض - ফারায়েয পর্ব

ইলমে ফারায়েযের রোকন ও গুরুত্ব

ইলমে ফারায়েযের সংকলন

উত্তরাধিকার সম্পদ বণ্টনের তাৎপর্য

স্বামী মৃত স্ত্রীর পরিত্যক্ত সম্পত্তির অর্ধেক কখন পাবে? 

باب العصبات - আসাবা অধ্যায়

আসাবা-এর বিন্যাস

باب الحجب - হাজব অধ্যায়

باب الرد - রদ অধ্যায়

باب ذوي الارحام - জাবিল আরহাম অধ্যায়

জাবিল আরহাম ওয়ারিশ পাবে কিনা?

باب حساب الفرائض ফারায়েয এর হিসাব অধ্যায়

এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত।

 এক্সেলে নতুন হলে চাকরি, অফিস কিংবা ফ্রিল্যান্সিংয়ে এগিয়ে যেতে চাইলে এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত। এই ফর্মুলাগুলো জানলে এক্সেল...