এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ১ জুলাই, ২০২৫

মানব জীবন + হোমিওপ্যাথি"

 বিবাহিত মহিলাদের অতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা (Nymphomania বা Excessive Sexual Desire) এবং সঙ্গীর অপর্যাপ্ত মনোযোগের কারণে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের দিকে ঝোঁক একটি জটিল সামাজিক ও মানসিক সমস্যা। হোমিওপ্যাথিতে এই অবস্থার চিকিৎসার জন্য মানসিক লক্ষণ, শারীরিক উপসর্গ এবং রোগীর সামগ্রিক প্রকৃতি বিবেচনা করে ওষুধ নির্বাচন করা হয়।


হোমিওপ্যাথিক ওষুধের তালিকা (প্রধান ৫টি):


1. Platina (প্লাটিনা)

মানসিক লক্ষণ:

অতিরিক্ত যৌন কল্পনা, অহংকারী ও নার্সিসিস্টিক প্রবণতা।

সঙ্গীর প্রতি অবজ্ঞা বা তুচ্ছতাচ্ছিল্য ভাব।

উত্তেজনার সাথে যৌনাঙ্গে অসাড়তা বা অতৃপ্তি।


শারীরিক লক্ষণ:

যৌনাঙ্গে সংবেদনশীলতা, রজঃস্রাবের সময় যন্ত্রণা।

উত্তেজনার পরেও তৃপ্তির অভাব।


2. Nux Vomica (নাক্স ভমিকা)

মানসিক লক্ষণ:

অতিরিক্ত উত্তেজনা, কিন্তু তা দমনের চেষ্টা করে।


স্বামীর প্রতি রাগ বা বিরক্তি, অস্থিরতা।

কাজের মধ্যে ডুবে থাকলেও যৌন চিন্তা ভাবনা করে।


শারীরিক লক্ষণ:

পেলভিক অঞ্চলে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি।

কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যালকোহল বা মশলাদার খাবারের প্রতি ঝোঁক।


3. Lilium Tigrinum (লিলিয়াম টাইগ্রিনাম)

মানসিক লক্ষণ:

ধর্মীয় বা নৈতিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পড়ে, কিন্তু যৌন ইচ্ছা দমন করতে পারে না।

হৃদয়ে চাপ বা ব্যথা অনুভব করা।

সব সময় যৌন চিন্তা, বিশেষ করে ধর্মভীরু মহিলাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।


শারীরিক লক্ষণ:

জরায়ুতে টান বা ভারী ভাব, যোনিপথে জ্বালাপোড়া।

ডান ডিম্বাশয়ে ব্যথা, হাঁটলে বেড়ে যায়।


4. Origanum (ওরিগ্যানাম)

মানসিক লক্ষণ:

অতিরিক্ত উত্তেজনা, প্রায়শই যৌন স্বপ্ন দেখা।

সঙ্গীর অনুপস্থিতিতে উত্তেজনা বৃদ্ধি।


শারীরিক লক্ষণ:

রজঃস্রাবের সময় উত্তেজনা বৃদ্ধি।

যৌনাঙ্গে গরম ভাব, ঘন ঘন যৌন ইচ্ছা।


5. Selenium (সেলেনিয়াম)

মানসিক লক্ষণ:

দুর্বল স্নায়ুতন্ত্র, কিন্তু যৌন চিন্তা প্রবল।

স্বামীর প্রতি আকর্ষণ কম, কিন্তু অন্য পুরুষদের প্রতি আকর্ষণ।


শারীরিক লক্ষণ:

শুক্রাণু বা যোনি স্রাবের সাথে দুর্বলতা।

উত্তেজনার পরে শারীরিক দুর্বলতা।


সাধারণ ব্যবস্থাপনা:

এই ওষুধগুলো এক্সপার্ট হোমিওপ্যাথের পরামর্শে সেবন করা উচিত।


মানসিক চাপ কমানোর জন্য ধ্যান, যোগব্যায়াম বা কাউন্সেলিং প্রয়োজন।


স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে খোলামেলা আলোচনা ও সম্পর্ক উন্নয়ন জরুরি।


দ্রষ্টব্য: হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যক্তিগত লক্ষণের উপর নির্ভরশীল, তাই স্ব-চিকিৎসা না করে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।


"মানব জীবন + হোমিওপ্যাথি"

 এর পেইজের এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

 ৩, ৬, ৯-এর শক্তিঃ টেসলার ভাষায় মহাবিশ্বের কোড?

 🔺 ৩, ৬, ৯-এর শক্তিঃ টেসলার ভাষায় মহাবিশ্বের কোড?


(সৃষ্টির রহস্যময় গাণিতিক ত্রয়ী)


নিকোলা টেসলা একবার বলেছিলেন—

“যদি তুমি ৩, ৬ এবং ৯-এর মাহাত্ম্য বুঝতে পারো, তবে তুমি মহাবিশ্বের চাবি পেয়ে যাবে।”


এটা কি নিছক এক রূপক বাক্য?

নাকি এর পেছনে লুকিয়ে আছে এক গভীর গাণিতিক সত্য—যা সৃষ্টি, কম্পাঙ্ক ও চেতনার কেন্দ্রবিন্দু?


এই সংখ্যাগুলো শুধুমাত্র অঙ্ক নয়।

৩, ৬ ও ৯—এরা যেন মহাবিশ্বের ভাষা, এক গোপন নকশার কুণ্ডলী।

যেখানে বিজ্ঞান, গণিত, আধ্যাত্মিকতা এবং শক্তি একসাথে মিলিত হয়।

---

🔹 ভর্টেক্স ম্যাথমেটিক্সঃ সংখ্যার ঘূর্ণিপথ ও টেসলার সূত্র


মার্কো রোডিন উদ্ভাবিত Vortex Mathematics বা ঘূর্ণি-গণিতে দেখা যায়, সংখ্যাগুলো একটি নির্দিষ্ট প্যাটার্নে ঘুরতে থাকে।

১ থেকে ৯ পর্যন্ত এক অদ্ভুত চক্র আবর্তিত হয়:


১ → ২ → ৪ → ৮ → ৭ → ৫ → (আবার ১)

এই সাইকেলটা হলো পদার্থগত সৃষ্টির ধারা।


কিন্তু ৩, ৬ এবং ৯?

তারা এই চক্রের বাইরের, এক ভিন্ন মাত্রার প্রতিনিধিত্ব করে।


৩ + ৩ = ৬


৬ + ৬ = ১২ → ১ + ২ = ৩


৩ + ৬ = ৯


৯ + ৯ = ১৮ → ১ + ৮ = ৯


৯ সবসময় ৯-ই থেকে যায়। সে নিজেই নিজের প্রতিফলন।

সে একটি চিরস্থায়ী উৎসবিন্দু—জন্ম নয়, সমাপ্তিও নয়—বরং এক শাশ্বত কেন্দ্রমূল।

---

🔹 পবিত্র জ্যামিতি ও সৃষ্টির ত্রিভুজ


৩, ৬, ৯ সংখ্যাগুলো শুধু অঙ্ক নয়—এরা প্রতিফলিত হয় পবিত্র জ্যামিতির ত্রিভুজে:


৩ = সৃষ্টি / পিতা / প্রথম স্পন্দন


৬ = গর্ভধারণ / মাতা / শক্তির প্রবাহ


৯ = আত্মা / পূর্ণতা / মহাজাগতিক চেতনা


এই ত্রয়ী একত্র হয়ে গঠন করে এক পবিত্র রচনাকাঠামো, যেটা হারমেটিক ও পিথাগোরিয়ান তত্ত্বে পরিচিত Tetractys নামে—যা থেকে সমস্ত সৃষ্টির ধারার উৎপত্তি ঘটে।

---

🔹 কম্পাঙ্ক ও সলফেজিওর গোপন দ্বার


প্রাচীন সঙ্গীততত্ত্বে Solfeggio Frequencies-এর মধ্যেও দেখা যায় এই সংখ্যাতত্ত্বের অলৌকিক প্রভাব:


৩৯৬ Hz → অপরাধবোধ ও ভয় মুক্ত করে


৬৩৯ Hz → সম্পর্ক ও ভারসাম্য ফিরিয়ে আনে


৯৬৩ Hz → উচ্চতর চেতনার সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে


এই সংখ্যাগুলো যেন একেকটি ধ্বনির দরজা,

যার মাধ্যমে আত্মা প্রবেশ করে মহাজাগতিক ভাষায়।

---

🔹 টেসলার দৃষ্টিভঙ্গি — সংখ্যার মধ্যে ঈশ্বর


নিকোলা টেসলা মনে করতেন,

“Energy, Frequency, and Vibration”—এই তিনটি হলো বাস্তবতার মূল উপাদান।

তিনি বিশ্বাস করতেন যে, এই মহাবিশ্ব গঠিত হয়েছে এক নির্দিষ্ট কম্পাঙ্কের কোডে—

আর সেই কোডের মূল চাবিকাঠি হলো ৩, ৬ ও ৯।


এটা কোনো জ্যোতিষ নয়, এটা এক মহাজাগতিক গাণিতিক ভাষা,

যা আধুনিক বিজ্ঞান এখনো পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারেনি।

---

🔴 সারকথা — সৃষ্টির গোপন ত্রয়ী


৩, ৬, ৯—তারা কোনো সাধারণ সংখ্যা নয়।

তারা হলো সৃষ্টি ও চেতনার তিনটি স্তম্ভ:


৩ = জন্ম / মনের প্রকাশ / শক্তির সূচনা


৬ = রূপ / প্রবাহ / শরীরের বিন্যাস


৯ = পূর্ণতা / আত্মা / চেতনার শিখর


তারা একত্র হয়ে গঠন করে ভর্টেক্স অফ রিয়্যালিটি,

যা প্রতিটি জিনিসের ভিতরে বাজে—

আপনার শরীরেও, মস্তিষ্কেও, কণিকায়ও।

অঙ্ক কাকে বলে?

 #####প্রশ্ন : অঙ্ক কাকে বলে?

উত্তর : অঙ্ক হল গণিত প্রকাশের সাংকেতিক চিহ্ন । ০ থেকে ৯ পর্যন্ত এগুলি হল অঙ্ক। অথবা, 

সংখ্যা গঠনের জন্য যেসব প্রতীক ব্যবহৃত হয় তাকে অঙ্ক বলে।

যেমন : ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ০।


*সংখ্যা কাকে বলে

উত্তর : অঙ্কগুলো একে অপরের সঙ্গে বসে তৈরি হয় সংখ্যা।

প্রশ্ন :  গণিত কাকে বলে. 

উত্তর : অঙ্ক ,সংখ্যা বিভিন্ন হিসাব করার চিহ্ন ব্যবহার করে যে সমস্যা গুলো তৈরি হয়, তাদের সামগ্রিক বিষয়কে বলা হয় গণিত । 


প্রশ্ন :  গণিত কাকে বলে. 

সাধারণভাবে গণিত বলতে হিসাব-নিকাশ বিষয়টিকে বুঝায়। আর হিসাব-নিকাশ কথাটির সাথে সংখ্যা ও পরিমানের ধারণাটি চলে আসে। তাই, সংখ্যা ব্যবহার করে হিসাব-নিকাশের প্রক্রিয়াকে গণিত বলা যায়।


প্রশ্ন : অঙ্ক কাকে বলে?

উত্তর : সংখ্যা গঠনের জন্য যেসব প্রতীক ব্যবহৃত হয় তাকে অংক বলে।

যেমন : ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ০।


*সংখ্যা কাকে বলে

সংখ্যা হলো এক ধরনের চিহ্ন বিশেষ, যা কোনো কিছুর পরিমাণ নির্দেশ করে এবং যা গণনার কাজে ব্যবহৃত হয়। দশটি অঙ্ক সহ আরও কতকগুলি চিহ্নের ( যেমন দশমিক বিন্দু , বর্গ , বর্গমূল ইত্যাদি ) সাহায্যে যা তৈরি হয়, তাকে সংখ্যা বলে।


উদাহরণসমূহ

সংখ্যার কিছু উদাহরণ নিচে দেওয়া হলঃ


স্বাভাবিক সংখ্যা: 0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9

পূর্ণসংখ্যা: -9, -8, -7, -6, -5, -4, -3, -2, -1, 0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9

মৌলিক সংখ্যা: 2, 3, 5, 7, 11, 13, 17, 19, 23, 29, ..

যৌগিক সংখ্যা: 4, 6, 8, 9, 10, 12, 14, 15, 16, 18, …

ভগ্নাংশ: 1/2, 2/3, 3/4, 4/5, 5/6, 6/7, 7/8, 8/9, 9/10, ..

দশমিক: 0.5, 2.3, 3.4, 4.5, 5.6, 6.7, 7.8, 8.9, 9.10, …

নৈর্ব্যক্তিক সংখ্যা: π, e, √2, √3, √5, …


সংখ্যার প্রকারভেদ

সাধারণত সংখ্যাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথাঃ


অবাস্তব সংখ্যা

বাস্তব সংখ্যা


অবাস্তব সংখ্যা কাকে বলে

যে সংখ্যার কোন ব্যবহার নেই প্রয়োগ নেই তাকে অবাস্তব বা জটিল সংখ্যা বলে। যেমনঃ বাস্তব সংখ্যা+ কাল্পনিক সংখ্যা= অবাস্তব সংখ্যা, ৩+৮j- অবাস্তব সংখ্যা।


বাস্তব সংখ্যা

যে সংখ্যাগুলি নিয়ে আমরা বাস্তবে কাজ করে থাকি তাই মূলত বাস্তব সংখ্যা। অন্য কথা বলতে গেলে, সকল প্রকার মূলদ এবং অমূলদ সংখ্যাকেই বাস্তব সংখ্যা বলা হয়। যেমনঃ √2, √3, √7,0,1,2,3, 1.2365,

স্বাভাবিক সংখ্যা : শূন্যসহ সব পূর্ণসংখ্যাকে বলা হয় স্বাভাবিক সংখ্যা।

যেমন ০, ১, ৩, ৬ ইত্যাদি।

ইনতেজার : তবে স্বাভাবিক সংখ্যা ধনাত্মক বা ঋণাত্মক উভয় প্রকার হতে পারে। তখন এদের ইংরেজিতে Integer বলা হয়।

জটিল সংখ্যা : বাস্তব সংখ্যা ও অবাস্তব সংখ্যার যোগফল অথবা বিয়োগফলকে বলা হয় জটিল সংখ্যা।


বাস্তব সংখ্যা কত প্রকার

বাস্তব সংখ্যা কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছেঃ


মূলদ সংখ্যা

অমূলদ সংখ্যা


মূলদ সংখ্যা

যে সংখ্যাকে p/q প্রকাশ করা যায় তাকে মূলদ সংখ্যা বলে। যেখানে q≠0 ,q এর মান ০ হতে পারবে না। যেমনঃ 3/1=1, 1/2=0.5


অমূলদ সংখ্যা

যে সংখ্যাকে p/q প্রকাশ করা যায় না তাকে অমূলদ সংখ্যা বলে। পূর্ণসংখ্যা p ও q পূর্ণ সংখ্যা।যেখানে q≠0 যেমনঃ √2=1.4142… √5/2=1.118….


মূলদ সংখ্যা কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে যথাঃ


পূর্ণ সংখ্যা

ভগ্নাংশ সংখ্যা


পূর্ণ সংখ্যা

শুন্যসহ সকল ধনাত্মক ও ঋণাত্মক অখণ্ড সংখ্যাকে পূর্ণ সংখ্যা বলা হয়। যেমনঃ ০,২, ৩,-১ -২-৩


ভগ্নাংশ সংখ্যা

p/q আকারের কোন সংখ্যা প্রকাশ হলে তাকে ভগ্নাংশ সংখ্যা বলা হয়। যেমনঃ ২/৩, ৫/৬, -৫/৮


পূর্ণ সংখ্যা কে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে যথাঃ


ধনাত্বক পূর্ণ সংখ্যা

শূন্য

অঋণাত্বক সংখ্যা


ধনাত্বক পূর্ণ সংখ্যা

শূন্য থেকে বড় সকল বাস্তব সংখ্যাকে ধনাত্মক পূর্ণ সংখ্যা বলে। যেমনঃ২,৫,৭,০.৫৪৭, ৮/২


ঋণাত্বক পূর্ণ সংখ্যা

শূন্য থেকে ছোট সকল বাস্তব সংখ্যা কে ঋণাত্মক সংখ্যা বলা হয়। ঋণাত্মক সংখ্যাগুলিকে – চিহ্ন দিয়ে প্রকাশ করা হয়। যেমনঃ -১ ,-২,-৩ -৫, -১২ -√2


ধনাত্মক পূর্ণ সংখ্যা কে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে যথাঃ


মৌলিক সংখ্যা

যৌগিক সংখ্যা


মৌলিক সংখ্যা

যেসব পূর্ণসংখ্যা দুইটি মাত্র স্বাভাবিক সংখ্যা দ্বারা বিভাজ্য, অর্থাৎ যেসব পূর্ণসংখ্যার দুটিমাত্র উৎপাদক ১ এবং নিজেই, তাদেরকে মৌলিক সংখ্যা বলে। যেমন ১, ২, ৩, ৫, ৭, ১১,


যৌগিক সংখ্যা

যেসব সংখ্যাকে ১ এবং নিজের পাশাপাশি অন্য কোনো সংখ্যা দ্বারাও ভাগ করা যায়, তাদের যৌগিক সংখ্যা বলে। যেমন: ৪, ৬, ৮, ১০, ১২,

জোড় সংখ্যা ও বিজোড় সংখ্যা : যেসব সংখ্যাকে ২ দ্বারা ভাগ করা যায়, তাদের বলা হয় জোড় সংখ্যা। অন্যদিকে যেসব সংখ্যাকে ২ দ্বারা ভাগ করা যায় না, তাদের বলা হয় বিজোড় সংখ্যা।


ভগ্নাংশ কত প্রকার?

ভগ্নাংশ দুই প্রকার যথাঃ


সাধারন ভগ্নাংশ সংখ্যা

দশমিক ভগ্নাংশ সংখ্যা


সাধারন ভগ্নাংশ সংখ্যা

লব হর নিয়ে গঠিত ভগ্নাংশই হল সাধারণ ভগ্নাংশ। যেমন ঃ৫/৮,২/৩,১/৫ ইত্যাদি


দশমিক ভগ্নাংশ সংখ্যা

যে সকল ভগ্নাংশকে দশমিক চিহ্নের সাহায্য প্রকাশ করা হয় তাকে দশমিক ভগ্নাংশ বলে। যেমন ঃ ২.৫, ৩.২, ৬.৯ ইত্যাদি


সাধারণ ভগ্নাংশ তিন প্রকার যথাঃ


প্রকৃত ভগ্নাংশ

অপ্রকৃত ভগ্নাংশ

মিশ্র ভগ্নাংশ


প্রকৃত ভগ্নাংশ

যে ভগ্নাংশের লব, হরের চেয়ে ছোট হয় সেই ভগ্নাংশকে প্রকৃত ভগ্নাংশ বলে। যেমনঃ ১/৫, ১৩/১৭ এবং ৫/১৮।


অপ্রকৃত ভগ্নাংশ

যে ভগ্নাংশের লব, হরের চেয়ে বড় হয় সেই ভগ্নাংশকে অপ্রকৃত ভগ্নাংশ বলে। যেমনঃ ৭/৩, ১৭/১৩ ১২/৫ এবং ১৮/৫


মিশ্র ভগ্নাংশ

যদি কোন ভগ্নাংশ পূর্ণ সংখ্যা ও প্রকৃত ভগ্নাংশ দ্বারা গঠিত হয় তবে তাকে মিশ্র ভগ্নাংশ বলে। যেমনঃ ১-৫/৮, ৩-১/৭ ইত্যাদি


দশমিক ভগ্নাংশ দুই প্রকার যথাঃ


সসীম দশমিক ভগ্নাংশ

অসীম দশমিক ভগ্নাংশ


সসীম দশমিক ভগ্নাংশ

দশমিক বিন্দুর পর অংক সংখ্যা সসীম হলে এদেরকে সসীম দশমিক ভগ্নাংশ বলে। যেমনঃ ২.০৫ ,৫.২০


অসীম দশমিক ভগ্নাংশ

দশমিক বিন্দুর পর অংক সংখ্যা অসীম হলে এদেরকে অসীম দশমিক ভগ্নাংশ বলে। যেমনঃ ১.১২২২২২…. ,৮.২৩২৩২৩…..


অসীম অনাবৃত্ত দশমিক

যে দশমিক ভগ্নাংশের দশমিক বিন্দুর পর অঙ্কগুলো পর্যায়ক্রমে পুনরাবৃত্তি হয় না, তাকে অসীম অনাবৃও দশমিক বলে। যেমনঃ2.460983406…

3.095640230…

√2 = 1.4142135623730950488016…..


###

জেলসেমিয়াম ঔষধ ভালো কাজ করেছে

 ডঃ ডব্লিউ. ই. রজার্স এমন একটি রোগীর কথা বলেছেন যেখানে জেলসেমিয়াম ঔষধ ভালো কাজ করেছে। রোগীটি ছিল ২২ বছর বয়সী এক যুবক, যার মেজাজ সবসময় খারাপ থাকত এবং সে অনেক বছর ধরে হস্তমৈথুন করত।


আগে অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়েও তেমন উপকার পায়নি। তার লক্ষণগুলো ছিল: যৌনাঙ্গ শিথিল হয়ে পড়েছে, কোনো যৌন অনুভূতি নেই, অঙ্গগুলো অবশ লাগত, সে নিজেকে সম্পূর্ণ পুরুষত্বহীন মনে করত।


সন্ধ্যার দিকে হালকা উত্তেজনা হলেও খুব সামান্য স্রাব হতো। তার মন ছিল খুব বিষণ্ণ, সে বিবাহিত, শরীরের ওজন কমে গিয়েছিল, খাওয়ার ইচ্ছাও কমে গিয়েছিল, পেটেও ব্যথা হতো এবং চেহারাও ফ্যাকাশে হয়ে গিয়েছিল।


তাকে সকালে ও রাতে জেলসেমিয়াম টিংচারের দুই ফোঁটা করে দেওয়া হয়। এক সপ্তাহের মধ্যেই তার অবস্থার উন্নতি হয় এবং কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়।

মানব জীবন + হোমিওপ্যাথি"

 বিবাহিত মহিলাদের অতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা (Nymphomania বা Excessive Sexual Desire) এবং সঙ্গীর অপর্যাপ্ত মনোযোগের কারণে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের...