এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২২

দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র

💥 দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র


ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান করার জন্য আমরা দোকান ঘর ভাড়া নিয়ে থাকি। আর একটি দোকান ভাড়ার নিতে হলে আমাদের একটি চুক্তিপত্র করতে হয়। যাতে করে কোনো প্রকার সমস্যা না হয় ভবিষ্যতে।


দোকান ঘর ভাড়ার চুক্তিপত্র তৈরি করার নিয়ম ও নমুনা ফাইল দেখানো হলো:-


১ম পক্ষ (মালিক) 

মোঃ ………………………………,

পিতা ……………………..,

সাকিন-……………….,


ডাকঘর-………………., থানা-……………….,

জেলা-…………….,

জাতি-………………., 

জাতীয়তা-………………….।


 


২য় পক্ষ (ভাড়াটিয়া) মোঃ …………………, পিতা-…………….., পেশা-……………….,

সাকিন-…………………, 

ডাকঘর- ……………………., 

থানা-……………, 

জেলা-………….., 

জাতি-……………, 

জাতীয়তা-……………..।


কষ্য দোকান ঘর ভাড়ার চুক্তিপত্র দলিল লেখার উদ্দেশ্যে বর্ণিত হইতেছে যে, ১ম পক্ষের নিজ নামে বরাদ্দকৃত


 ……………………..কাঁচাবাজারের…………….নং দোকান ঘরটি ২য় পক্ষ মোঃ…………………., 

পিতা-…………………, 

পেশা- ………., 

সাকিন-………………., 

ডাকঘর- ……………, 

থানা-……………, 

জেলা- …………, 

জাতি- …………., 

জাতীয়তা- বাংলাদেশি ব্যবসার উদ্দেশ্যে ভাড়া লইবার ইচ্ছা প্রকাশ করিলে উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে নিম্ন লিখিত শর্ত সাপেক্ষে চুক্তি সম্পাদন করা হইল।


✅ শর্তাবলীঃ


১. দোকান ঘরের জামানত ….,০০০/- (…….. হাজার) টাকা ২য় পক্ষ ১ম পক্ষকে প্রদান করিলেন । যাহা মেয়াদান্তে সমন্বয় পূর্বক ফেরৎযোগ্য ।


২. উক্ত দোকান ঘরের ভাড়ার চুক্তির মেয়াদ ……. (……) বছর । অর্থাৎ …/…./২০১৯ ইং হইতে …/…/২০… ইং তারিখ পর্যন্ত বলবৎ থাকিবে।


৩. দোকান ঘরের মাসিক ভাড়া ………/- (……….) টাকা নির্ধারণ করা হইল । প্রতি মাসের ভাড়া পরবর্তী মাসের ৫ (পাঁচ) তারিখের মধ্যে পরিশোধ করিতে হইবে ।


৪. অত্র দোকান ঘরে ব্যবহৃত বিদ্যুৎ বিল, ব্যবসায়িক কর ও ট্রেড লাইসেন্স ২য় পক্ষ এবং জমির খাজনা ১ম পক্ষ বহন করিবেন ।


৫. ২য় পক্ষ কোনো অবস্থাতেই অন্য কাহারো নিকট ভাড়াটিয়া দোকান ঘর ভাড়া বা হস্তান্তর করিতে পারিবেন না এবং ২য় পক্ষের দ্বারা মূল দোকান ঘরের কোনো ক্ষতি সাধন হইলে তাহার ক্ষতিপূরণ ২য় পক্ষ দিতে বাধ্য থাকিবে।


৬. ভাড়াটিয়া দোকান ঘরের যাবতীয় সৌন্দর্য্য বর্ধনের কাজ ২য় পক্ষ তার নিজ দায়িত্বে বহন করিবে।


৭. মেয়াদ মধ্যে কোনো পক্ষ অত্র চুক্তিপত্র বাতিল করিতে চাহিলে অপরপক্ষকে কমপক্ষে ৩ (তিন) মাস পূর্বে লিখিতভাবে জানাইতে হইবে।


৮. ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া দোকান ঘরে কোনো অবস্থাতেই কোন প্রকার অবৈধ মালামাল সংরক্ষন অথবা ব্যবসা করিতে পারিবেন না। এরূপ করিলে ২য় পক্ষ দায়ী ও দন্ডনীয় হইবেন এবং অত্র ভাড়াটিয়া চুক্তিপত্র বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে।


৯. মেয়াদান্তে ২য় পক্ষ পূনরায় উক্ত দোকান ঘর ভাড়া নিতে চাহিলে উভয় পক্ষের আলোচনা সাপেক্ষে তাহা নবায়নযোগ্য।


                   আমারা উভয় পক্ষ উপরের উল্লেখিত শর্তাবলী নিজে পড়িয়া ও ইহার মর্ম উপলব্ধিপূর্বক স্বেচ্ছায়, স্বঙ্গানে ও অন্যেও বিনা প্ররোচনায় স্বাক্ষীগণের সম্মুখে নিজ নিজ নাম সহি করিয়া চুক্তিপত্র সম্পাদন করিলাম।


১ম পক্ষের (মালিক) স্বাক্ষর ২য় পক্ষের (ভাড়াটিয়া) স্বাক্ষর


(০১)…………………… (০১)……………………


সাক্ষীগণের স্বাক্ষর 


(০১)……………………


(০২)……………………


(০৩)…………………… 

বাংলাদেশ রেলওয়ে ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ১০৭ বছর আগের ৪শ ফুট রেলব্রিজে থেমে যায় ১৯ জোড়া ট্রেন!


পাবনা (ঈশ্বরদী): ১০৭ বছর আগের সেই ব্রিটিশ আমলের কথা। ইটের মাঝে চুন-সুড়কি, ভাতের মাড় দিয়ে গাঁথুনি, ৪শ ফুট লম্বা ১৫টি পিয়ারের গার্ডার রেলব্রিজটি নির্মাণ করা হয়েছিল।


 

বর্তমানে ওই গার্ডার রেলব্রিজে ট্রেনগুলো ওঠার আগে শূন্য কিলোমিটারে থামানো হয়। অতঃপর উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলের ১৯ জোড়া ট্রেন এসে থেমে যায়।


নিরাপদেই অব্যাহত রয়েছে ট্রেন চলাচল। তবে গার্ডার ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ না হলেও পুরোনো হয়ে গেছে, সেকারণে সংস্কার করতে হবে।বন্যার পানি কমে গেলে চলমান কাজ শুরু হবে।  


শত বছর অতিবাহিত হওয়ায় গার্ডার ব্রিজে গাঁথুনির চুন-সুড়কির যে গুণাগুণ ছিল তা নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে লোহার গার্ডারের নিচে ঢালাই করা বেডব্লকে ফাটল, পিয়ার নড়বরে হওয়াতে ট্রেন চললে ব্রিজটি কাঁপতে থাকে। অচিরেই সংস্কার কাজটি শুরু হওয়া দরকার বলে মনে করেন সচেতন মহল।  


এদিকে ভ্রমণপ্রিয় ট্রেনযাত্রী যেন আতঙ্কিত না হয়, যার কারণে ট্রেন চালক ওপিটিতে স্বাক্ষরের পর ৮৫ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন না চালিয়ে ১০ কিলোমিটার গতিতে গার্ডার ব্রিজ অতিক্রম করে।  


শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের আওতায় পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার দিলপাশার ইউনিয়নের ঈশ্বরদী-ঢাকা রেলপথের বড়ালব্রিজ-দিলপাশার স্টেশনের ২৫ নাম্বার বাউজান ব্রিজে সরেজমিন গিয়ে এ চিত্র দেখা যায়।


ঝুঁকিপূর্ণ অস্বীকার করে পাকশী প্রকৌশলী বিভাগের দাবি, ব্রিজটি পুরোনা তাই সংস্কার করা হবে, সংস্কারের আগে ব্রিজটি ডেডস্টপ ঘোষণা করা হয়েছে। টেন্ডারও হয়ে গেছে। তাই ট্রেনগুলো ধীর গতিতে পারাপার করা হয়।  


শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, ঈশ্বরদী-ঢাকা রুটে গার্ডার ব্রিজের ১৪টি পিয়ারের মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দুটি পিয়ারের সংস্কার কাজ হয়েছে। বাকি ১২টা পিয়ারের কাজ বাদ রয়েছে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি দেড় বছরের মধ্যে সংস্কারের কাজ শেষ করার কথা। ব্রিজের দুইপাশে ট্রেন থামানোর জন্য দিন রাত্রিতে ছয়জন শ্রমিক নিয়োগ করা রয়েছে।  


ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নিয়োগকৃত পোর্টারের দায়িত্বে থাকা জহুরুল ইসলাম সরকার জানান, বর্ষার আগে কাজ শুরু হয়েছিল। ওই সপ্তাহেই কাজ বন্ধ হয়ে যায়। কারণ ব্রিজের নিচে বন্যার পানি জমে যায়। ট্রেন থামানোর জন্য ছয়জন রয়েছে। রাতে চারজন দিনে দুইজন দায়িত্ব পালন করছেন। ট্রেন পার করতে পাঁচ মিনিট সময় লাগে। ট্রেনের চালক ওপিটিতে স্বাক্ষর করে অর্ধেকটা নিজের কাছে রাখেন অর্ধেকটা আমাদের দিয়ে যায়।


পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী শিপন আলী বাংলানিউজকে জানান, ব্রিটিশ আমলে প্রকৌশলীরা ইট, বালু, সিমেন্টের বদলে চুন-ইটের সুড়কি, ভাতের মাড় দিয়ে নির্মিত করেছিল ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ রেলরুটে কয়েকটি গার্ডার ব্রিজ। একশ বছর অতিবাহিত হওয়ায় চুন-সুড়কির গুণ নষ্ট হয়ে গেছে।  


এছাড়া ব্রিজে সংস্কার কাজ শুরুর কয়েকদিনের মাথায় বন্যার পানিতে ব্রিজের গোড়া তলিয়ে যাওয়াতে সংস্কার কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ব্রিজের ওপর দিয়ে চলাচলকারী আন্তঃদেশীয় দুইজোড়া মৈত্রী এক্সপ্রেস এবং ১৮ জোড়া আন্তঃনগর, মেইল ও লোকাল এবং ট্রেন ঝুঁকি নিয়ে ৮৫ কিলোমিটার গতিতে চলাচল না করে ১০ কিলোমিটার গতিতে অতিক্রম করছে।  


পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের প্রকৌশলী-২ বীরবল মণ্ডল বাংলানিউজকে জানান, প্রায় চার কোটি টাকা ব্যয়ে টেন্ডারের মাধ্যমে ঈশ্বরদী-ঢাকা রেলপথের বড়ালব্রিজ-দিলপাশার স্টেশনের মাধামাঝি ২৪ নাম্বার বাউজান ব্রিজে দেড় বছর মেয়াদে কাজটি শুরু হয়। কাজটি শুরু হওয়ার কয়েকদিনের মাথায় বন্যার পানিতে তলিয়ে যায় ব্রিজ এলাকা। এতে বন্ধ হয়ে যায় শতবর্ষের রেলওয়ের গার্ডার ব্রিজের সংস্কার কাজ।


পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে প্রকৌশলী বীরবল মণ্ডল আরও বলেন, বাউজান গার্ডার ব্রিজটিতে যেটুকু ঝুঁকিপূর্ণ ছিল, সেটা সংস্কার করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ পুরোনো রেলওয়ে ব্রিজ দিয়ে ২৫ টনের এক্সেল লোড নেওয়ার কার্যক্ষমতা নেই যে সব ব্রিজের। সেগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। আর শতবর্ষের যে সব পুরোনা রেল ব্রিজগুলো রয়েছে, রেল মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ধীরে ধীরে সেগুলো সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে পাকশী রেলওয়ে প্রকৌশলী বিভাগ। যে ব্রিজটি আমরা সংস্কার দরকার জরুরি মনে করছি সেগুলো কাজ আগে করছি।  


তিনি আরও বলেন, মানুষ এখন ট্রেনমুখী। আর কেউ সড়কপথে দরকার ছাড়া চড়তেই চায় না। যদি ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ হতো, ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন ঘটতো! এই রেলরুটে কেউ ট্রেনে যাতায়াতই করতো না। বিষয়টি এরকম। টেন্ডারের মেয়াদ এখনো রয়েছে, তবে আগামী এক মাসের মধ্যে সংস্কার কাজ শুরুর সম্ভাবনা রয়েছে।  


পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান প্রকৌশলী আসাদুল হক বাংলানিউজকে জানান, বর্তমান সরকারের দৃশ্যমান উন্নয়নে রেলওয়েতে অনেক বেশি বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। নতুন নতুন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। পাকশী রেলওয়ে বিভাগে ব্রিটিশ আমলের পুরাতন যে ঝুঁকিপূর্ণ রেলব্রিজ রয়েছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে রেলপথ মন্ত্রণালয় নির্দেশনা দিয়েছেন, নিরাপদে ট্রেন চলাচলের জন্য সব পুরোনো রেলব্রিজ সংস্কার করতে হবে। আমরা ধীরে ধীরে সব ব্রিজগুলো পরিদর্শন করে কিছু রেলব্রিজকে চিহ্নিত করেছি। ঝুঁকিপূর্ণ কয়েকটি রেল ব্রিজের কাজ শেষ হয়েছে ইতোমধ্যে। আর চলতি বছরে কয়েকটি রেলব্রিজের সংস্কারের কাজ শুরু হবে। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়েতে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ রেলব্রিজ থাকবে না বলে জানিয়েছেন ওই রেলওয়ের প্রধান প্রকৌশলী।  


জানা যায়, ঈশ্বরদীর পাকশী পদ্মা নদীর ওপরে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ নির্মিত হওয়ার পরপর ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ রেলরুটে ১৯১৫-১৬ সালে (সারাঘাট) ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন থেকে সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত ট্রেন চলাচল করতো। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতার আসার পর ১৯৯৮ সালে যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতুর ওপর দিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। ঢাকার সঙ্গে উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলের রেল যোগাযোগ চালু হয়। পরে ব্রডগেজ-মিটারগেজ রেললাইন নির্মিত হয়। পরে ধীরে ধীরে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। বর্তমানে কলকাতাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই রুট দিয়ে ২২ জোড়া ট্রেন প্রতিদিন চলাচল করে।  


সূত্র - বিডিনিউজ২৪

B R T I

ফিংগার প্রিন্টের জনক ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ফ্রিঙ্গার প্রিন্টের জনক বাংলাদেশী বিজ্ঞানী কাজি আজিজুল হক


কাজি আজিজুল হকের পারিবারিক নাম কাজি সৈয়দ আজিজুল হক। তিনি জন্মেছিলেন ১৮৭২ সালে। ব্রিটিশ ভারতের খুলনা জেলার ফুলতলার পয়োগ্রাম কসবায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজের গণিতের ছাত্র ছিলেন।


আঙুল ছাপ আবিষ্কার


সম্পাদনা


১৮৯২ সালে তিনি কাজ শুরু করেন কলকাতার রাইটার্স বিল্ডিংয়ে। তখন অ্যানথ্রোপমেট্রি (মানবদেহের আকৃতি) পদ্ধতিতে অপরাধীদের শনাক্ত করার কাজ চলত। গণিতের ছাত্র এবং সদ্য সাব-ইন্সপেক্টর পদে চাকরি পাওয়া আজিজুল হক অক্লান্ত চেষ্টার ফলে তিনি যে পদ্ধতি উদ্ভাবন বা আবিষ্কার করলেন, তা-ই ‘হেনরি সিস্টেম’ বা ‘হেনরি পদ্ধতি’ নামে পরিচিত হলো] কাজের পুরস্কার হিসেবে আজিজুল হককে দেওয়া হয়েছিল ‘খান বাহাদুর উপাধি’, পাঁচ হাজার টাকা এবং ছোটখাটো একটা জায়গির। চাকরিতে পদোন্নতি পেয়ে হয়েছিলেন পুলিশের এসপি।


মৃত্যু


সম্পাদনা


অবিভক্ত ভারতের চম্পারানে (বর্তমানে ভারতের বিহার রাজ্যের একটি জেলা যা উত্তর চম্পারান নামে পরিচিত) কাটে তার জীবনের শেষ দিনগুলো।[১] সেখানেই তিনি ১৯৩৫ সালে মারা যান। বিহারের মতিহারি স্টেশনের অনতিদূরে তার নিজের বাড়ি ‘আজিজ মঞ্জিল’-এর সীমানার মধ্যে তাকে সমাহিত করা হয়। ১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের পর তার পরিবারের অন্য সদস্যরা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান তথা আজকের বাংলাদেশে চলে আসেন। মরহুম আজিজুল হকের পুত্র আসিরুল হক পুলিশ বিভাগের ডিএসপি হয়েছিলেন। তার দুই বিখ্যাত নাতি ও নাতনি হচ্ছেন যথাক্রমে ইতিহাসের অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ (১৯২২-২০১৪) এবং শহীদ জায়া বেগম মুশতারী শফী (১৯৩৮-২০২১)।


মৌলিক গবেষণা


সম্পাদনা


২০০১ সালে প্রকাশিত কলিন বিভান তার ফিঙ্গারপ্রিন্টস গ্রন্থে তার গবেষণার মৌলিকত্ব সম্পর্কে লিখতে গিয়ে জানাচ্ছেন, অ্যানথ্রোপমেট্রিক পদ্ধতি নিয়ে কাজ করতে গিয়ে আজিজুল হক ভয়ানক অসুবিধার সম্মুখীন হন। ফলে নিজেই হাতের ছাপ তথা ফিঙ্গারপ্রিন্টের শ্রেণীবিন্যাসকরণের একটা পদ্ধতি উদ্ভাবন করে সে অনুযায়ী কাজ করতে থাকেন। তিনি উদ্ভাবন করেন একটা গাণিতিক ফর্মুলা। ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙুলের ছাপের ধরনের ওপর ভিত্তি করে ৩২টি থাক বানান। সেই থাকের ৩২টি সারিতে সৃষ্টি করেন এক হাজার ২৪টি খোপ। বিভান আরও জানাচ্ছেন, ১৮৯৭ সাল নাগাদ হক তার কর্মস্থলে সাত হাজার ফিঙ্গারপ্রিন্টের বিশাল এক সংগ্রহ গড়ে তোলেন। তার সহজ-সরল এই পদ্ধতি ফিঙ্গারপ্রিন্টের সংখ্যায় তা লাখ লাখ হলেও শ্রেণীবিন্যাস করার কাজ সহজ করে দেয়।


সম্মাননা


সম্পাদনা


ব্রিটেনের ‘দ্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট সোসাইটি’ ফেন্সির উদ্যোগে চালু করেছে ‘দ্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট সোসাইটি আজিজুল হক অ্যান্ড হেমচন্দ্র বোস প্রাইজ’। যাঁরা ফরেনসিক সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সবিশেষ অবদান রাখবেন, এ পুরস্কার দেওয়া হবে তাদেরই।


উইকিপিডিয়া

বাংলাদেশ বেতার সকল সাতটার সংবাদ শিরোনাম 06/10/2022

বাংলাদেশ বেতারের সকাল ৭টার সংবাদ

(০৬-১০-২০২২)

আজকের শিরোনাম -


* বিজয়া দশমীতে দেবী দুর্গার প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ‘শারদীয় দুর্গাপূজা’- ধর্মকে ব্যবহার করে কেউ যাতে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে না পারে সেজন্য সকলকে সজাগ থাকার আহবান রাষ্ট্রপতির । 


* সদ্য সমাপ্ত যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে আজ গণভবনে সংবাদ সম্মেলন আহবান করেছেন প্রধানমন্ত্রী। 


* বিভীষিকাময় পরিস্থিতির কারণে ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের বিএনপি জামায়াতের শাসনামল ইতিহাসের পাতায় চিহ্নিত হয়ে থাকবে - বললেন সজীব ওয়াজেদ জয়। 


* গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নস্যাৎ করে যাদের রাজনীতি শুরু, তাদের মুখে অসাম্প্রাদায়িক বাংলাদেশের কথা শোভা পায় না - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের। 


* রাশিয়ার সঙ্গে একীভুত ইউক্রেনের ৪টি অঞ্চলের পরিস্থিতি স্থিতিশীল করার অঙ্গীকার দেশটির প্রেসিডেন্টের । 


* এবং সিলেটে এশিয়া কাপ নারী টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে আজ বাংলাদেশ- মালয়েশিয়ার এবং পাকিস্তান-থাইল্যান্ডের মোকাবেলা করবে । 

গলায় মাছের কাঁটা বিধলে করনিয়

বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় আছে, যা মাছের কাঁটা দূর করবে সহজেই। ঘরোয়া উপায়ে কীভাবে মাছের কাঁটা নামানো যায় চলুন জেনে নেয়া যাক-


>> অনেক সময় ঠাণ্ডা পানি, ভাতের দলা মুখে দিলে কাঁটা নেমে যায়।


>> লবণ কাঁটা নরম করতে সাহায্য করে। তবে শুধু লবণ না খেয়ে পানিতে মিশিয়ে তারপর খান। এই পানির ফলে সহজেই কাঁটা নেমে যাবে।


>> পানির সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে নিন। ভিনেগার গলায় বিঁধে থাকা মাছের কাঁটাকে সহজেই নরম করতে পারে। তাই পানির সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে খেলে কাঁটা সহজেই নেমে যায়।


>> গলায় কাঁটা বিঁধলে দেরি না করে অলিভ অলিভ অয়েল খেয়ে নিন। অলিভ অয়েল অন্য তেলের তুলনায় বেশি পিচ্ছিল। তাই গলা থেকে কাঁটা পিছলে নেমে যাবে সহজেই।


>> গলায় কাঁটা আটকালে হালকা গরম পানিতে একটু লেবু চিপে নিয়ে খান। লেবুর অ্যাসিডিক ক্ষমতা কাঁটাকে নরম করে দিতে পারবে। ফলে গরম পানিতে একটু লেবু দিয়ে খেলে কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে সহজেই। 

সাকিব খান কে ভায়রাল না করে জসিম সাহেব কে ভায়রাল করুন

কিছুক্ষণ আগে রামপুরা রোড দিয়ে গাড়ি চালিয়ে আবুল হোটেলের সামনেই অফিসে আসছিলাম । মালিবাগের আবুল হোটেলের সিগন্যালে এসে হঠাৎ খেয়াল করলাম একজন ট্রাফিক পুলিশ ( কনস্টেবল ) হাসি মুখে আমাকে থামার জন্য হাত তুললেন যাতে অন্য দিকের গাড়ি যেতে পারে । আমি থেমে গেলাম ॥


ব্যাপারটা এখানেই শেষ নয় । তার মুখের হাসি দেখে আমি তো অবাক । দেখলাম, সব যানবাহন এমন কি রিক্সাওয়ালাকে থামানোর সময়ও তিনি হেসে হেসে সংকেত দিচ্ছেন । আমি তার হাসি দেখে বিস্মিত হলাম । তাকে ডাকলাম কাছে । আমার পরিচয় দিলাম । সে মহাখুশী । Salute দিল হাসতে হাসতে । আমিও তাকে Salute করলাম । আসলে সে Salute পাওয়ার যোগ্যই বটে । এমন একজনকে Salute দিতে আমিও রাজি ॥


আমি তাকে জিজজ্ঞাসা করলাম ,” আপনি সব সময় হাসি মুখে ডিউটি করেন ?” জসীম সাহেব উত্তরে জানালো ,” জ্বী স্যার ..। জনগনকে হাসি মুখে কথা বললে , সিগনাল দিলে তারা আমাক ভালবাসে , সম্মান করে । সরকারী কর্মচারীরা জনগনের সাথে হাসি মুখে কথা বলতে চায় না । কিন্তু সবাইকে তো একদিন চলেই যেতে হবে …।”


আজ মনে হল , জসিম সাহেবের মত লক্ষ মানুষ দরকার যারা সরকারী কর্মচারী হবে । জসিম সাহেবকে বানাতে হবে সেসব নব নিয়োগ প্রাপ্ত সরকারী কর্মচারীদের ১ দিনের প্রশিক্ষক । তিনি শিখাবেন কি করে হেসে হেসে কথা বলতে হয় জনগনের সাথে ।


ছবিটি তার অনুমতি নিয়ে তুলেছি । বলেছি Facebook দিব আজকের ঘটনা । সে সম্মতি দিয়ে আবার Salute দিল সিগন্যাল ছেড়ে ..। আসুন তাকে পরিচিত করি সবার কাছে সবাইকে তার বিষয়টি শেয়ার করে ॥


দেশের অনেক আগাছারা শিখুক তার কাছ থেকে । সাকিব খানকে ভাইরাল না করে জসিম সাহেবকে করুন । 


©️Bazlul Kabir Bhuiyan .

Join our facebook group: Deshi Biker 

সংবাদ শিরোনাম রাত সাড়ে আটটা বাংলাদেশ বেতার 05/10/2022

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।  

(০৫-১০-২০২২) 

আজকের শিরোনাম-


* বিজয়া দশমীতে দেবী দুর্গার প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ‘শারদীয় দুর্গাপূজা’। 


* সদ্য সমাপ্ত যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে আগামীকাল সংবাদ সম্মেলন আহবান করেছেন প্রধানমন্ত্রী। 


* বিভীষিকাময় পরিস্থিতির কারণে ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের বিএনপি জামায়াতের শাসনামল ইতিহাসের পাতায় চিহ্নিত হয়ে থাকবে - বললেন সজীব ওয়াজেদ জয়। 


* গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নস্যাৎ করে যাদের রাজনীতি শুরু, তাদের মুখে অসাম্প্রাদায়িক বাংলাদেশের কথা শোভা পায় না - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের। 


* দেশে মিনিকেট নামে কোন চাল বিক্রি করতে দেওয়া হবে না - বললেন মন্ত্রী পরিষদ সচিব। 


* ক্লিক ও বায়ো-অর্থোগোনাল কেমিস্ট্রিতে অবদানের জন্য এবছর রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের দুইজন ও ডেনমার্কের একজন বিজ্ঞানী । 


* এবং সিলেটে এশিয়াকাপ নারী টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে মালয়েশিয়াকে সাত উইকেটে হারিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।

বুধবার, ৫ অক্টোবর, ২০২২

এর এল বি ক্লাসের প্রফেসর এবং ছাত্র

 এলএল.বি. ক্লাসে প্রফেসর ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বললেনঃ-


--"যদি কাউকে কমলালেবু দিতে হয়, কী বলবে?"


এক ছাত্র জবাব দিলোঃ -- "এই নিন, কমলালেবু।"


প্রফেসর বললেনঃ-- "না, হলো না; উকিলের মতো করে বলো।"


তখন সেই ছাত্র বললোঃ-- "আমি বেচারামের পুত্র কেনারাম, গ্রাম চন্ডিপুর, ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া নিবাসী, পূর্ণ সজ্ঞানে, কারো কাছে ভয় অথবা চাপে না পড়িয়া, মারধর না খাইয়া, এই যে ফল, যাহা কমলালেবু নামে পরিচিত আর যেটার ওপর আমার সম্পূর্ণ অধিকার রহিয়াছে, তাহার খোসা, রস, মজ্জা এবং বীজ সহিত আপনাকে প্রদান করিতেছি এবং ইহার সহিত আপনাকে সম্পূর্ণ ও নিঃশর্তে অধিকার দিতেছি যে, আপনি ইহাকে কাটিতে, ছিঁড়িতে, ফ্রিজে রাখিতে বা খাবার জন্যে পূর্ণ ভাবে স্বতন্ত্র রাখিতে পারিবেন।


আপনার এই অধিকারও থাকিবে যে, আপনি যে কোন অন্য ব্যাক্তিকে এই ফল, ইহার খোসা, রস, মজ্জা ও বীজের সহিত বা অন্যথা তাহাকে দিতে, খাওয়াইতে, বিক্রয় করিতে, ডাস্টবিনে ফেলিয়া দিতে পারিবেন।


আমি ঘোষণা করিতেছি যে, আজকের পূর্বে এই কমলালেবু সংক্রান্ত কোন প্রকার বাদ-বিবাদ, ঝগড়া-ঝঞ্ঝাটের সমস্ত দায়িত্ব আমার এবং আজকের পর হইতে এই কমলালেবুর সহিত আমার আর কোন প্রকার সম্পর্ক থাকিবে না কিংবা আমি বা আমার মৃত‍্যুর পর আমার ভবিষ‍্যৎ উত্তরাধিকরী বা আমার কোনো আত্মীয়-স্বজন এই কমলালেবু বা এর কোনো অংশের উপর কোনোপ্রকার দাবী করব না। 

অধিকন্তু এই কমলালেবুর বীজ হতে কোনো গাছ জন্মালে সেই গাছ বা তার কোনো পাতা, ডালপালা, শিকড়, ফুল ও ফলের উপর আমার বা আমার কোনো উত্তরাধিকারীর কোনোরুপ দাবি থাকবে না। তাছাড়া......"


অতঃপর, বাকিটুকু না শুনেই প্রফেসর মূর্ছা গেলেন .....

লেখক: অজানা। ঈষৎ সম্পাদিত, কিছুটা বর্ধিত ও অনেকটা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রকাশিত 😄।

বাংলাদেশ বেতার সকাল সাতটার সংবাদ 05/10/2022

 বাংলাদেশ বেতারের সকাল ৭টার সংবাদ

(০৫-১০-২০২২)

আজকের শিরোনাম -


* কেউ অন্য কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে কথা বলতে পারবে না - দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা বিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হুঁশিয়ারী। 


* আজ বিজয়া দশমী - প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পাঁচ দিনব্যাপী শারদীয় দুর্গাপূজা। 


* জোরালো নেতৃত্ব এবং বাংলাদেশের অভুতপূর্ব অগ্রগতির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করেছে বিখ্যাত মার্কিন দৈনিক দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট। 


* ফার্মেসিগুলোতে প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ বিক্রি বন্ধে নতুন আইন প্রণয়ন করা হবে - জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। 


* জাতীয় গ্রীডে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের পর দেশের বেশিরভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু। 


* কোয়ান্টাম মেকানিক্সে কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও অস্ট্রিয়ার পদার্থবিজ্ঞানী পেলেন এ বছরের নোবেল পুরস্কার। 


* এবং আজ কমলাপুরে এএফসি অনুর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ ফুটবলের বাছাইপর্বে সিঙ্গাপুরের মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর, ২০২২

বি আর টি তখন কোনো গাড়ি কে অনুমোদন দেয়

 বিআরটিএ যখন কোন গাড়িকে অনুমোদন দিয়ে থাকে, তখন গাড়ির ধরণ অনুসারে গাড়িকে একটি ক্যাটাগরিতে স্থান দেয়া হয়ে। কোন গাড়ি কোন ক্যাটাগরিতে পড়ছে, সেই ক্যাটাগরি অনুসারে গাড়ির জন্য একটি বর্ণ নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। নাম্বারপ্লেট প্রদানের ক্ষেত্রে বিআরটিএ’র নিয়ম অনুসারে মোট ১৯টি ক্যাটাগরি রয়েছে। এর মধ্যে একটি ক্যাটাগরি হচ্ছে- প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের গাড়ি, বাকি ১৮টি ক্যাটাগরিই জনসাধারণের গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।


তাহলে জেনে নেয়া যাক ১৯টি ক্যাটাগরি সম্বন্ধে-


ক –

প্রাইভেটকার, ৮০০ সিসি’র প্রাইভেট কারের নাম্বারপ্লেটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে বাংলা ব্যাঞ্জন বর্ণের প্রথম বর্ণটি।


খ –

প্রাইভেটকার, ১০০০-১৩০০ সিসি’র প্রাইভেট কার বুঝাতে নাম্বারপ্লেটে ‘খ’ লেখা থাকে।


গ –

প্রাইভেটকার, ১৫০০-১৮০০ সিসি’র যেসব প্রাইভেটকার রয়েছে সেগুলোর নাম্বারপ্লেটে খেয়াল করলে দেখা যাবে ‘গ’ বর্ণ দেয়া আছে।


ঘ –

জীপগাড়ি, জীপগাড়ির ক্যাটাগরি নির্ধারণের জন্য ‘ঘ’ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।


চ –

মাইক্রোবাস, মাইক্রোবাসের নাম্বার প্লেটে ব্যবহার করা হয় বাংলা বর্ণমালার ৫ম বর্ণ ‘চ’।


ছ –   

আবার ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাস যেগুলো, সেগুলোর নাম্বার প্লেটে থাকে ‘ছ’। লেগুনার জন্যও এই বর্ণটি নির্ধারিত।


জ –

মিনিবাসের ক্যাটাগরি বুঝানোর জন্য নাম্বার প্লেটে ‘জ’ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।


ঝ –

বড় বাস বা কোস্টার বাসের ক্যাটাগরি বুঝাতে ব্যবহার করা হয় ‘ঝ’ বর্ণটি।


ট –

কোন গাড়ির নাম্বার প্লেটে যদি ‘ট’ বর্ণটি লেখা থাকে তাহলে বুঝতে হবে, এটা বড় ট্রাকের নাম্বার প্লেট।


ঠ –

নাম্বার প্লেটে ‘ঠ’ থাকলে বুঝতে হবে, নাম্বার প্লেটটি কোন ডাবল কেবিন পিক-আপ এর নাম্বার প্লেট।।


ড –

মাঝারি ট্রাকের নাম্বার প্লেটের দিকে খেয়াল করলে দেখবেন সেখানে ব্যবহার করা হয়েছে ‘ড’ বর্ণটি।


ন –

কোন গাড়ি যদি ছোট পিক আপ ক্যাটাগরির হয়ে থাকে তাহলে নাম্বার প্লেটে ‘ন’ বর্ণ ব্যবহার করে ক্যাটাগরি নির্দিষ্ট করা হয়ে থাকে।


প –

ট্যাক্সি ক্যাবের জন্য নির্ধারিত ক্যাটাগরি। সাধারণত ট্যাক্সি ক্যাবের নাম্বার প্লেটে ‘প’ বর্ণটি থাকে।


ভ –

২০০০+ সিসি প্রাইভেটকার বুঝাতে গাড়ির নাম্বার প্লেটে শহরের নামের পর ‘ভ’ বর্ণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।


ম –

পণ্য পরিবহন এবং ডেলিভারির জন্য ব্যবহৃত পিক-আপ বুঝানোর জন্য বাংলা বর্ণমালার ‘ম’ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।


দ –

প্রাইভেট বা নিজস্ব পরিবহনের জন্য যেসব প্রাইভেট সিএনজি চলাচল করে থাকে সেগুলোর নাম্বার প্লেটে ‘দ’ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়। 


থ –

ভাড়ায় চলিত সিএনজির ক্ষেত্রে ‘থ’ বর্ণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।


হ –

৮০-১২৫ সিসি’র মোটরবাইক হয়ে থাকলে সেই বাইকের নাম্বারপ্লেটে ‘হ’ বর্ণ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।


ল –

যদি কোন মোটরবাইক ১৩৫-২০০ সিসি’র হয়ে থাকে তাহলে সেই বাইকের নাম্বারপ্লেটে ‘ল’ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।


ই –

ভটভটি টাইপের ট্রাকের নাম্বারপ্লেট অনুমোদন দেয়ার সময় তাতে ‘ই’ বর্ণটি দিয়ে ক্যাটাগরি ঠিক করে দেয়া হয়।


য-

প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের গাড়িগুলো চিহ্নিত করতে নাম্বার প্লেটে ‘য’ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।


এখন, কোন বর্ণ দিয়ে কোন ধরণের গাড়ি বুঝানো হয় তা জানা থাকলে শুধু নাম্বার প্লেট দেখেই ধারণা পাওয়া যায় গাড়ির রেজিস্ট্রেশন, শহর, ইঞ্জিন প্রকৃতি সম্পর্কে। অনেক সময় গাড়ি ট্রেস করার জন্যও গাড়ির নাম্বার ব্যবহার করা হয়। 


কিন্তু গাড়ি ট্রেস করার সবচেয়ে সহজ এবং নিখুত উপায় হচ্ছে ভেহিকল ট্র্যাকিং সার্ভিস ব্যবহার করা। ভেহিকল ট্রাকিং সার্ভিস প্রহরীর মাধ্যমে খুব সহজেই ঘরে কিংবা অফিসে বসে গাড়ি ট্র্যাক এবং ট্রেস করা যায় দিনরাত চব্বিশ ঘন্টা। যাতে গাড়ি থাকে সুরক্ষিত, যাত্রী থাকে নিরাপদে।

ইন্দিরা রোড: নামের আড়ালের গল্প, পুরনো দিনের স্মৃতি আর আজকের ইন্দিরা রোড,,,,,ঢাকার গণপরিবহন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ইন্দিরা রোড: নামের আড়ালের গল্প, পুরনো দিনের স্মৃতি আর আজকের ইন্দিরা রোড ঢাকার ব্যস্ততার এক কেন্দ্র ফার্মগেটের পাশ ঘেঁষে যে রাস্তাটা শহুরে জ...