সূরা হাশরের শেষ ৩ আয়াত
(সত্তর হাজার ফেরেশতার ক্ষমাপ্রার্থনা ও শাহাদাতের মর্যাদা লাভের আমল)
اَعُوْذُ بِاللهِ السَّمِيْعِ الْـعَلِيْمِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ
(তিনবার)
এরপর ১বার বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম পড়ে
সূরা হাশরের শেষ ৩ আয়াত: (১বার) পড়া
هُوَ اللهُ الَّذِيْ لَاۤ اِلٰهَ إِلَّا هُوَج عَالِمُ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ هُوَ الرَّحْمٰنُ الرَّحِيْمُ هُوَ اللهُ الَّذِيْ لَاۤ اِلٰهَ إِلَّا هُوَج اَلْمَلِكُ الْقُدُّوْسُ السَّلَامُ الْمُؤْمِنُ الْمُهَيْمِنُ الْعَزِيْزُ الْجَبَّارُ الْمُتَكَبِّرُ سُبْحَانَ اللهِ عَمَّا يُشْرِكُوْنَ هُوَ اللهُ الْخَالِقُ الْبَارِئُ الْمُصَوِّرُ لَهُ الْأَسْمَآءُ الْحُسْنٰى يُسَبِّحُ لَهٗ مَا فِي السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضِ وَهُوَ الْعَزِيْزُالْحَكِيْمُ
অর্থ: তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, তিনি দৃশ্য-অদৃশ্যের জ্ঞানী; তিনিই পরম করুণাময়, অতিশয় দয়ালু। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, তিনিই বাদশাহ্, মহাপবিত্র, শান্তিদাতা, নিরাপত্তাদানকারী, রক্ষক, মহাপরাক্রমশালী, মহাপ্রতাপশালী, অতীব মহিমান্বিত, তারা যা শরীক করে তা হতে আল্লাহ পবিত্র। তিনিই আল্লাহ, ¯্রষ্টা, উদ্ভাবক, আকৃতিদানকারী, তাঁর রয়েছে সুন্দরতম নামসমূহ; আসমান ও জমিনে যা আছে সবই তাঁর মহিমা ঘোষণা করে। তিনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
ফযীলত: যে ব্যক্তি সকালে তিনবার আ‘উ-যু বিল্লা-হিস্ সামী-‘ইল ‘আলী-মি মিনাশ্ শাইত্ব-নির রজী-ম, পাঠ করার পর সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত পাঠ করবে তার জন্য সন্ধ্যা পর্যন্ত সত্তর হাজার ফেরেশতা গুনাহ মাফের দু‘আ করবে। আবার সন্ধ্যায় পাঠ করলে সকাল পর্যন্ত সত্তর হাজার ফেরেশতা গুনাহ মাফের দু‘আ করবে এবং সে ঐ দিন মারা গেলে শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবে। (সুনানে তিরমিযী, হাদীস: ২৯২২)