এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

কীভাবে বুঝবেন সিলিন্ডারে কতটুকু গ্যাস আছে,,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ★★কীভাবে বুঝবেন সিলিন্ডারে কতটুকু গ্যাস আছ?★★

রান্না করতে করতে হঠাৎ গ্যাস ফুরিয়ে গেলে যদি হাতের কাছে গ্যাস না থাকে তবে পড়তে হয় বিড়ম্বনায়।


সিলিন্ডারে কতটুকু গ্যাস আছে সেটা আগেই যাচাই করতে পারলে নতুন সিলিন্ডার জোগাড় করে ফেলা সহজ হয়।


জেনে নিন সিলিন্ডারের গ্যাসের পরিমাণ বোঝার দুই উপায় সম্পর্কে।


১। একটি কাপড় পানিতে ডুবিয়ে নিন। ভেজা কাপড়টি সিলিন্ডারের গায়ে জড়িয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।


কাপড়টি সরিয়ে নিন এবং লক্ষ্য করুন। দেখবেন সিলিন্ডারের একটা অংশ ভিজে রয়েছে ও আর কিছুট জায়গা শুকিয়ে গিয়েছে।


এর অর্থ হলো সিলিন্ডারের যে অংশটি ভেজা রয়েছে ততটা গ্যাস রয়েছে। যে অংশে গ্যাস থাকে তা শুকাতে বেশি সময় নেয়।


২। ট্যাপ থেকে কুসুম গরম পানি নিয়ে সিলিন্ডারের গায়ে ঢেলে দিন। এরপর হাত ঘষে নিন উপর থেকে নিচ পর্যন্ত।


গ্যাস থাকা অংশ ঠান্ডা অনুভূতি দেবে ও খালি অংশ গরম মনে হবে।


তবে কোনোভাবেই ফুটন্ত গরম পানি ঢালবেন না সিলিন্ডারে। কুসুম গরম পানি ঢালবেন।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

মধ্য শাবানের রাত,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ‘শবে বরাত’ শব্দটি রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ব্যবহার করেননি, সাহাবীরা ব্যবহার করেননি, তাবে’ঈরা ব্যবহার করেননি। এটা প্রায় পাঁচশো বছর পর তৈরি হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যে পরিভাষাটি ব্যবহার করেছেন সেটা হলো- ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শা’বান’ বা মধ্য শা’বানের রাত। 


‘শবে বরাত’ বলাটা নাজায়েজ না; কিন্তু ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শা’বান’ বলাটা সুন্নাত। কুর’আন-হাদীসে কোথাও ‘শবে বরাত’ শব্দটি পাবেন না, ঠিক যেমন কুর’আন-হাদীসের কোথাও নামাজ, রোজা শব্দগুলো পাবেন না। আপনি পাবেন সালাত, সিয়াম। তাই বলে, নামাজ-রোজা কুর’আন-হাদীসে নাই এজন্য এগুলো বললে নাজায়েজ হয়ে যাবে, এমন না। এগুলো পারিভাষিক শব্দ। নামাজ-রোজা এগুলো হলো ফারসি শব্দ।


আবার, কুর’আন-হাদীসের কোথাও ‘পীর’ শব্দটি নেই। ‘পীর’ শব্দটি ফারসি শব্দ, এর সমার্থক আরবি শব্দ হলো ‘শায়েখ’। এই ‘শায়েখ’ শব্দটিও কুর’আন-হাদীসে নেই। তবে এটার কুর’আনিক শব্দ হলো সোহবত-সাহেব। 


ঠিক তেমনি কুর’আন-হাদীসে ‘শবে বরাত’ নেই, ‘লাইলাতুল বরাত’ও নেই। এর জায়গায় আছে ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শা’বান’। 


কিছু মানুষ মনে করেন ‘নবীজি কিছু করেননি’ তাই সেটি বিদ’আত। না, নবীজী কিছু করেননি এই বলে সেটা বিদ’আত হবে না। নবীজি করেননি তাই সেটা ‘সুন্নাত’ না; কিন্তু সেটাকে সুন্নাত মনে করাটা বিদ’আত।


আবার আরেক গ্রুপ আছেন যারা ‘নবীজি করেননি’ কিন্তু সেটা জায়েজ। এই যে জায়েজ প্রমাণ করতে গিয়ে তারা নবীর সুন্নাতকে ছোটো বানিয়ে ফেলেন। 


আপনারা খেয়াল করবেন, যদি কোনোকিছু জানতে পারেন যে সেটা রাসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সুন্নাত; হোক সেটা ফরজ সুন্নাত, ওয়াজিব সুন্নাত, মুস্তাহাব সুন্নাত যাই হোক না কেন তার বাইরে কিছু ঢুকতে দিবেন না। আপনি যদি মানতে না পারেন তাহলে বলবেন, “ভাই, দু’আ করবেন, যেন সুন্নাতটি মানতে পারি।” কিন্তু, নবীজির সুন্নাতের বিপরীতে কোনো কিছুকে আনবেন না।


তারমানে প্রথমে আমরা যেটা বুঝলাম, ‘শবে বরাত’ বা ‘লাইলাতুল বরাত’ শব্দটি নবী, সাহাবী, তাবে’ঈ, ইমাম আবু হানিফা, ইমাম মালিক, ইমাম শাফে’ঈ, ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (আল্লাহ সবার উপর রহম করুন) কেউ ব্যবহার করেননি, এটা অনেক পরে তৈরি হয়েছে। 


দুই.

সুন্নাতের মধ্যে নিরাপত্তা। সুন্নাতের বাইরে যেটা সেটা বিদ’আত না হলেও সমস্যা তৈরি করে। যেমন ‘শবে বরাত’ শব্দটি। আমরা যদি ‘মধ্য শা’বানের রজনী’ বলি তাহলে কোনো উত্তেজনা তৈরি করে না। কিন্তু যখনই আমরা বলবো ‘শবে বরাত’ তখনই আমাদের মধ্যে একটা ধারণা তৈরি হবে, এটা বুঝি ভাগ্য রজনী। 


শবে বরাত হলো গুনাহ মাফের রজনী। আরবীতে ‘বারাআত’ শব্দের অর্থ মুক্তি। আমরা বাংলায় অর্থটি পাল্টে ‘বরাত’ বা ভাগ্য করে ফেলেছি। 


বারাআত মানে মুক্তি। আল্লাহ শবে বারআতের রাতে বান্দার গুনাহ মাফ করেন, এটা সত্যি। এটা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। 


কিন্তু এই রাত্রিতে আল্লাহ ভাগ্য লিখেন, এই কথাটি কোনো হাদীসে নেই, কুর’আনের কোনো আয়াতে নেই; এই ব্যাপারে যতো হাদীস আছে সবগুলো জাল হাদীস, তাফসীরে যে দু-একটা কথা বলে হয়েছে, কোনো তাফসীরকারক সেটা সমর্থন করেননি। 


যেসব তাফসীরকারক সমর্থন করেননি:

তাফসীর ইবনে কাসির।

জামিউল বায়ান, তাবারী।

আল-কাশশাফ, যামাখশরী।

ফাতহুল কাদীর, শাওকানী।

রূহুল মা’আনী, আলুসী।

তাফসীর-ই আশরাফী, আশরাফ আলী থানবী।

মা’রেফুল কুর’আন, মুফতী শফী।


তিন.

এখন জিজ্ঞেস করবেন, শবে বারাআতের আমল কী? তিনটি বিষয় বলবো। 


প্রথম বিষয় হলো:

শবে বারাআত বা লাইলাতুন নিসফি মিন শা’বানের রাত্রিতে আল্লাহ তাঁর বান্দাদের গুনাহ মাফ করেন, এটা সহীহ হাদীস। 


রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: 

“আল্লাহ মধ্য শাবানের রাতে তাঁর সৃষ্টির প্রতি দিকপাত করেন এবং মুশরিক এবং বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত সকলকে ক্ষমা করেন।” [সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৩৯০]


তারমানে এই রাত্রিতে আল্লাহ দুই শ্রেণীর মানুষ বাদে বাকিদেরকে ক্ষমা করেন। দুই শ্রেণী হলো:

মুশরিক।

বিদ্বেষ পোষণকারী।


তারমানে হলো শবে বারাআত হলো ‘কমন বোনাস’। এই রাত্রিতে আপনি যদি ঘুমিয়ে থাকেন, জেগে থাকেন, কিন্তু আপনার কোনো শিরক নেই, মনে কোনো বিদ্বেষ নেই তাহলে আল্লাহ আপনাকে মাফ করে দিবেন (ইন শা আল্লাহ)। আপনার একাউন্টে বোনাসটি জমা হয়ে যাবে।


দ্বিতীয় বিষয়টি হলো:

এই রাতে আমরা আমল করবো কি-না?

আমল না করে ঘুমিয়ে থাকলেও আপনি বোনাস পাবেন। এই রাতে আমল করার ব্যাপারে কোনো সহীহ হাদীস পাওয়া যায় না, তবে কিছু যঈফ হাদীস পাওয়া যায়। যঈফ হাদীসের আলোকে তিনটি আমল পাওয়া যায়।

কবর যিয়ারত। [সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৩৮৯]

দু’আ করা। [আল-জামে আস-সাগীর: ৩৯৫২]

নামাজ পড়া। [সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৩৮৮]

তবে সবগুলো হাদীসই যঈফ। কিন্তু, যেহেতু এই রাতের ফযিলত সহীহ, সেহেতু কেউ যদি অন্যান্য রাতে তাহাজুদ পড়ে, এই রাতেও পড়ে, অন্যান্য রাতে দু’আ করে, এই রাতেও করে, তাহলে এটাকে কিছু কিছু ইমাম মুস্তাহাব বা বৈধ বলেছেন। যেমন: ইমাম আল-আউযায়ী, ইমাম আশ-শাফে’ঈ (আল্লাহ সবার উপর রহম করুন)। 


আমরাও মনে করি, যদি কেউ এই রাতে ব্যক্তিগতভাবে (আবারো বলছি, ব্যক্তিগতভাবে) তাহাজ্জুদ পড়ে, আল্লাহর কাছে দু’আ করে, তবে সেটা নাজায়েজ হবে না, বিদ’আতও হবে না। কয়েকটি কারণে এগুলো নাজায়েজ বা বিদ’আত হবে না:

সুন্নাত দ্বারা ফযিলত প্রমাণিত, এখানে যঈফ হাদীস দ্বারা আমল করলে বিদ’আত হবে না। তাবে’ঈদের মধ্য থেকে কোনো কোনো তাবে’ঈ এই রাতে ইবাদাত করেছেন। যেমন: আবু আব্দুল্লাহ মাকহুল, খালিদ বিন মা’দান, আবু আব্দুল্লাহ হিমসী, লুকমান ইবনু আমির (আল্লাহ সবার উপর রহম করুন)।


এই রাত্রিতে সমবেত হয়ে ইবাদাত করাকে সবাই বিদ’আত বলেছেন, মাকরূহ বলেছেন, এটা নিয়ে কোনো মতভেদ নাই। যেমন: প্রসিদ্ধ হানাফী ফকীহ আল্লামা হাসান ইবনু আম্মার শুরুম্বুলালী (রাহিমাহুল্লাহ)।


তৃতীয় বিষয়টি হলো:

এই রাত্রিতে ভাগ্য লিখা হয় এই মর্মে যা আছে সবই জাল হাদীস। এমনকি শবে বারাআতের পরদিন রোজা রাখার ফজিলতের ব্যাপারে যে দুটো হাদীস আছে সেগুলোও জাল হাদীস পর্যায়ের। 


তবে আমরা হাদীসে পাই, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রাখতেন [সহীহ বুখারী: ১৯৬৯]। 


তাছাড়া রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখতেন। দিনগুলো হলো- তেরো, চৌদ্দ, পনেরো তারিখ (হিজরী) [জামে আত-তিরমিজি: ৭৬১]। 


তাহলে আপনারা যদি রোজা রাখতে চান, তাহলে এই তিন দিন অর্থাৎ তেরো, চৌদ্দ, পনেরো তারিখ রাখবেন (যারমধ্যে আপনার শবে বারাআতও পড়ে যায়)। 


আমরা শেষ কথায় পৌঁছতে পারি। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম), আবু বকর, উমর, উসমান, আলী (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) কেউই এই রাত উপলক্ষ্যে মসজিদে সমবেত হয়ে আলাদা ইবাদাত করেননি। 

এই রাতে দু’আ করলে দু’আ কবুল হবে এমন হাদীস আমরা শুনি। কিন্তু এটা যঈফ [জামে আত-তিরমিজি: ১৩৮৮]। 


তবে সহীহ মুসলিমের আরেকটি হাদীসে আমরা পাই, 

“প্রতি রাতের এক-তৃতীয়াংশ বাকী থাকতে আল্লাহ আকাশে এসে ঘোষণা দেন- যে আমাকে ডাকবে, আমি তাড় ডাকে সারা দেবো, যে আমার কাছে চাইবে, আমি তাকে দেবো, যে আমার কাছে মাফ চাইবে, আমি তাকে মাফ করবো।” [সহীহ বুখারী: ১১৪৫] 


এই সুযোগ প্রতি রাতে। আমরা যদি প্রতি রাতে দু’আ করি, তাহলে প্রতি রাতই আমাদের জন্য ‘শবে বরাত’ হয়ে যায়। মুসলিমের জন্য প্রতি রাতই তো দু’আ কবুলের রাত। তারমানে দু’আ কবুলের রাত শুধু শবে বরাতই না। 


- ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)



রাসুল (সাঃ) এর অনেক হাদিস আমরা ভুলেই যাচ্ছিঃ-,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ধীরে ধীরে রাসুল (সাঃ) এর অনেক হাদিস আমরা ভুলেই যাচ্ছিঃ-

১। মাঝে মাঝে বৃষ্টিতে ভিজা।

📖(সহীহ মুসলিম- ৮৯৮)

২। রাতে স্ত্রীকে সাথে নিয়ে নির্জনে হাঁটা।

📖(বুখারী- ৫২১১)

৩।বৃষ্টি আসলে দোয়া করা।

📖(সহীহ বুখারী- ১০৩২)

৪। স্ত্রীর রান্না করা হালাল খাবারের দোষ না ধরা।

খেতে মন না চাইলে চুপ থাকা।

📖(মুসলিম- ২০৬৪)

৫। কোনো কিছু জানা না থাকলে স্বীকার করা যে, আমি জানি না।

📖(বায়হাকী- ১৭৫৯৫)

৬। মাঝে মাঝে বিপদে আকাশের দিকে মাথা তোলা।

আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজের কষ্টগুলো আল্লাহকে বলা।

📖(মুসলিম- ২৫৩১)

৭। খুব খুশি হলে সিজদায় লুটিয়ে পড়া।

📖(মুখতাসার যাদুল মা' আদ- ১/২৭)

৮। ধোঁয়া ওঠা গরম খাবার ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত না খাওয়া।

📖(বায়হাকি-৪২৮)

৯। নফল ও সুন্নাহ সালাতগুলো নিজের ঘরে পড়া।

📖(বুখারী- ৭৩১)

১০। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় এবং বাসা ফিরে দুই রাকাআত সালাত আদায় করা।

📖(মুসনাদে বাযযার- ৮৫৬৭)

১১। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে জুতা না পরা।

বিশেষ করে শু জুতা ( স্যান্ডেল না)।

📖(আবু দাউদ- ৪১৩৫)

১২। যতই ভালো খাবার হোক ভরা পেটে না খাওয়া।

📖(তিরমিযী- ২৪৭৮)

১৩। ফজরের সালাতের পর সালাতের স্থানে বসে তসবি পড়া।

অতঃপর সূর্য উঠার পর দুই রাকাআত সালাত আদায় করা।

📖(আরশিফু মুলতাকা- ৪৫৬৯)

১৪। দ্বীনের দাওয়াত সহজ করার উদ্দেশ্যে নতুন একটি ভাষা শিখা।

📖(মুসনাদে আহমাদ- ২১৬১৮)

১৫। বাড়িতে অজু করে রুমাল দিয়ে হাতপা মুছে মসজিদে জামায়াতে যাওয়া।

📖(তাবরানী- ৬১৩৯)

১৬। মানুষের মাঝে বিবাদ মিটিয়ে দেয়া।

📖(মুসনাদে আহমাদ- ২৭৫০৮)

১৭। রাতে অজু অবস্থায় ঘুমানো।

📖(ফাতহুল বারি- ১১/১১০)

১৮। মাঝে মাঝে খালি পায়ে হাঁটা।

📖(আবু দাউদ- ৪১৬০)

১৯।যদি কারো উপর কোনো কষ্ট আসে, আল্লাহ তাআলা এর কারণে তার গুনাহসমূহ ঝরিয়ে দেন; যেমনভাবে গাছ থেকে পাতা ঝরে পড়ে।

📖(বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৮৪)

২০।রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেনঃ

আমি টেক(হেলান) লাগানো অবস্থায় কোনো কিছু ভক্ষণ করি না।

📖(বুখারি, হাদিস নং: ৫১৯০)

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে আমল করার তৌফিক দান করুক।

___(আমিন)___ ইনশাআল্লাহ



 ছাদ বাগানে লাগসই টব প্রস্তুত পদ্ধতি।,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া


 ছাদ বাগানে লাগসই টব প্রস্তুত পদ্ধতি।


টবে মাটি তৈরি


টবে/পটের বা ছাদ বাগানের গাছ বৃদ্ধির সফলতা অনেকাংশে নির্ভর করে মাটির মিশ্রণ তৈরি করার ওপর। মাটি গুঁড়া করে মাটি থেকে অনাকাঙ্ক্ষিত বস্তু অপসারণ করতে হবে। সাধারণভাবে, দো-আঁশ মাটি ৫০%, বালু ৫%, শুকনো গোবর বা পাতা পচা সার ৪০% এবং ছাই ৫% মিশিয়ে মাটি তৈরি করে নিতে হবে। মাটি তৈরির সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। যেমন যদি মাটি এঁটেল হয় তবে মিশ্রণে বালুর পরিমাণ কিছুটা বাড়িয়ে দিতে হবে। যদি দেখা যায় মাটি বেলে দো-আঁশ টাইপের তবে বালুর একেবারেই দেওয়া যাবে না। তবে মাটির মিশ্রণে কোকো পিট ব্যবহার করলে, শোধনকৃত মাটিতে পরিমাণমতো গোবর ও কোকোপিট মিশিয়ে প্রতি কেজি মিশ্রণের জন্য ১ গ্রাম ইউরিয়া, ১ গ্রাম টিএসপি এবং ০.৫ গ্রাম হারে এমওপি সার যোগ করতে হবে। পটে/টবে, মাটিঃ গোবরঃ কোকোপিট মিশ্রণের অনুপাত হবে ২ঃ১ঃ১।


মাটি শোধন করা


মাটি তৈরির সময় ৩-৪ বস্তা (১২০-১৫০ কেজি) পরিমাণ মাটির সাথে ১০ গ্রাম হারে দানাদার কীটনাশক এবং কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক মিশিয়ে দেওয়া যেতে পারে। দানাদার কীটনাশকের বদলে জৈব কীটনাশক বায়োডার্মা সলিড প্রয়োগ করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রতি কেজি ভার্মিকম্পোস্টের সাথে ১-২ গ্রাম হারে বায়োডার্মা মিশিয়ে ১৫ দিন রেখে দিতে হবে। ১৫ দিন পর সার মিশ্রিত মাটির সাথে বায়োডার্মা মিশ্রিত ভার্মিকম্পোস্ট মিশাতে হবে।


রাসায়নিক সার


ছাদের জন্য হাফ ড্রাম (হাফ ড্রামে প্রায় ১২০-১৫০ কেজি বা ৩-৪ বস্তা প্রায় মাটি ধরে) অথবা ২.০ ফুট ২.০ ফুট + ১.৫ ফুট আকারের গর্তের জন্য মাটির সাথে ৩০-৫০ কেজি জৈবসার, ১২০-১৫০ গ্রাম (0 - 8J) প্রায়) টিএসপি, ৮০-১০০ গ্রাম ( 2 - 0 1/20 প্রায়) পটাশ, ৪০-৫০ গ্রাম (১.০-১.৫ মুঠ প্রায়) জিপসাম, ১০-১৫ গ্রাম (১.৫- ২.০ চা চামচ প্রায়) করে বোরণ ও দস্তা সার ভালোভাবে মিশিয়ে ১৫ দিন ঢেকে রাখতে হবে। ১৫ দিন পর পুনরায় মাটি ভালোভাবে মিশিয়ে কয়েক ঘণ্টা খোলা রেখে চারা রোপণ করতে হবে।


টবে মাটি ভরাট


টব থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য টবের নিচে তিন থেকে চারটি ছিদ্র রাখতে হবে। টবের তলায় ২/৩ সেমি, পুরু করে ইটের খোয়া সাজাতে হবে। এটা যদি সম্ভব না হয় তবে ছিদ্রের উপরিভাগে ভাঙা টবের ৩ অথবা ৪টি অংশ কিংবা ইটের টুকরা এমনভাবে সাজাতে হবে যাতে ছিদ্রগুলো মাটি দ্বারা বন্ধ না হয়ে যায়। টবে মাটি ভরার সময় টবের উপরিভাগে ০.৫ থেকে ১ ইঞ্চি পরিমাণ এবং হাফ ড্রামের ক্ষেত্রে ১.০ থেকে ১.৫ ইঞ্চি খালি রাখতে হবে যাতে পরবর্তীতে ঠিকমতো সার ও পানি দেয়ার যায়। সার মিশ্রিত মাটি দিয়ে নির্দিষ্ট উচ্চতা পর্যন্ত টব/পট ভরাট করতে হবে।


জেনারেটর চালু/বন্ধ করার নিয়মঃ A to Z,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 জেনারেটর চালু/বন্ধ করার নিয়মঃ

A to Z 


শেয়ার দিয়ে টাইম লাইনে রাখতে পারেন ❗


১। প্রথমে ইঞ্জিন রুমে ইঞ্জিন ফিজিক্যালি চেক

করতে হবে (ওয়েল লিকেজ, ওয়াটার লিকেজ,

ফুয়েল লাইন)।

২। গ্যাসের লাইন/ডিজেল লাইন অন করতে হবে।

গ্যাসের প্রেসার চেক করতে হবে। এয়ার ফিল্টার

চেক করতে হবে ।

৩। ইঞ্জিনে পানি ও লুব ওয়েল সঠিক পরিমান আছে

কিনা দেখতে হবে । পানি দেখার জন্য ওয়াটার

লেভেল ইন্ডিকেটর ও লুব ওয়েল দেখার জন্য

ডিপ স্টিক দেখে লেভেল দেখা হয়।

৪। ব্যাটারী ভোল্টেজ ও কানেকশন টাইট কিনা

দেখতে হবে।

৫। এবার কন্ট্রোল পানেলে এসে চেক করে

কন্ট্রোল প্যানেলের পাওয়ার অন করতে হবে ।

৬। Engine Control Switch (ECS) দিয়ে ইঞ্জিন চালু

করতে হবে। ইহা START/MAN এ রাখলে ইঞ্জিন

চালু হবে (আগে দেখে নিন IDLE/RATED সুইস

কোন পজিশনে আছে, এটা IDLE এ থাকবে।

৭। IDLE এ কিছুক্ষন চলবে (সাধারণত ৩-৫ মিনিট)।

RPM 1000-1100 হবে (যদি Rated Speed 1500

হয়)। ইঞ্জিন ও জেনারেটর মিটারিং চেক করতে

হবে। সব ঠিক থাকলে Rated Speed এ দিতে হবে

। এই ভাবে আরো ২-৪ মিনিট চলতে দিতে হবে।

Rated Speed এ আবার সকল মিটারিং দেখে নিতে

হবে। সব ঠিক থাকলে-

৮। এবার ইঞ্জিন লোড দেবার জন্য রেডি থাকতে

হবে। বাস ভোল্টেজ ও ফ্রিকুয়েন্সি এর সাথে

জেনারেটরের ভোল্টেজ ও ফ্রিকুয়েন্সি সমান

করতে হবে। এটা সাধারণত Auto হয়ে থাকে। Auto

না হলে মানুয়ালি Adjust করে নিতে হবে।

৯। Auto বা ACB Close বা Hand ON LOAD বাটনে

প্রেস করলে ইঞ্জিন লোড নিবে । এটা টাচ

স্ক্রিনে বা ম্যানুয়াল সুইসে হতে পারে।

১০। ACB ক্লোজ হলে লোড বাড়াতে হবে,

লোডের সুইস অন করতে হবে। প্যারালেলে

অন্য ইঞ্জিন থাকলে ভাল ভাবে লোড শেয়ার

করে দিতে হবে। Droop Mode এ থাকলে মানুয়ালি

লোড Adjust করতে হবে, Isochronus Mode

থাকলে Auto লোড শেয়ার (Rated Load সেটিং

অনুযায়ী) হবে।

১১। লোড অবস্থায় আবার সকল মিটারিং চেক করতে

হবে ।

১২। সকল মিটারিং লগ বইয়ে লিখতে হবে, প্রতি ঘন্টায়

তা চেকে করে লগ বইয়ে লিখে সংরক্ষণ করতে

হবে ।

১৩। বন্ধ করার জন্য ইঞ্জিনের লোড আস্তে

আস্তে কমাতে হবে । STOP/Cooldown অপশন

থাকলে এখানে প্রেস করলে ইঞ্জিনের লোড

আস্তে আস্তে কমে গিয়ে ACB Open হয়ে

যাবে । তারপর Rated Speed থেকে Idle Speed এ

আসবে এবং Auto ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যাবে ।

এভাবে Auto Mode না থাকলে এই অপশনগুলো

ম্যানুয়ালি করে নিতে হবে।

১৪। ইঞ্জিন বন্ধ অবস্থায় কন্ট্রোল প্যানেলের,

ব্যাটারী চার্জার ও ইঞ্জিনের ডিসি পাওয়ার অন রাখাই

ভাল। গ্যাসের/ফুয়েলের লাইন বন্ধ রাখতে হবে।

১৫। কোন কিছু না বুঝে কন্ট্রোল সিস্টেমে

কাজ করবেন না।



ধান চাষে পটাশ সারের গুরুত্ব,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

ধান চাষে পটাশ সারের গুরুত্ব,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া 




 

সকাল ০৭ টার সংবাদ  তারিখ : ২৫-০২-২০২৪,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ 

তারিখ : ২৫-০২-২০২৪ 


আজকের শিরোনাম:


জনগণের অধিকার নিশ্চিত করতে বিচার বিভাগের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনও স্বাধীন করা হয়েছে - বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 


বঙ্গবন্ধু অ্যাপ উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী বললেন, এর মাধ্যমে জাতির পিতার বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন ও দেশের স্বাধীনতার ইতিহাস সম্পর্কে মানুষের জানার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। 


অসাধু চিকিৎসক ও অবৈধ চিকিৎসা কেন্দ্রের কারণে জনগণের মনে যাতে কোনো নেতিবাচক ধারণা তৈরি না হয়, সেজন্য চিকিৎসকদের সতর্ক থাকার আহবান রাষ্ট্রপতির।


দ্রব্যমূল্য নিয়ে মজুতদার ও সিন্ডিকেটগুলোকে মদদ দিচ্ছে বিএনপি - অভিযোগ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের। 


বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ও ভুল তথ্য প্রতিরোধে যৌথভাবে কাজ করবে বাংলাদেশ ও তুরস্ক - জানালেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।


যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আজ দিবাগত রাতে দেশে পালিত হবে পবিত্র শবে বরাত।


ইয়েমেনের হুথিদের ওপর নতুন কোরে ইঙ্গ-মার্কিন হামলা।


অকল্যান্ডে তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডের মোকাবেলা করছে অস্ট্রেলিয়া।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

 রূহ কবজ ও কবরের ঘোষণা: ২য় পর্ব-,,,,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 রূহ কবজ ও কবরের ঘোষণা: ২য় পর্ব-

------------------------------------------------------

হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, জবান যখন বন্ধ হয়ে যায়, তখন তার নিকট পাঁচজন ফেরেশতা আসে, প্রথম ফেরেশতা এসে বলে, ওহে আল্লাহর বান্দা! আমি তোমার রিজিকের ব্যবস্থা করিতাম, আজ সারা জাহান ঘুরিয়াও তোমার জন্য এক লোকমা খাদ্য আনতে পারলাম না, তোমার রিজিকের দরজা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। দ্বিতীয় ফেরেশতা এসে বলে, ওহে আল্লাহর বান্দা! আমি তোমার পানির ব্যবস্থা করে আসছিলাম, আজ সারা জাহান ঘুরিয়াও তোমার জন্য এক বিন্দু পানি পাইলাম না। তৃতীয় ফেরেশতা এসে বলে, ওহে আল্লাহর বান্দা! আমি তোমার চলা ফিরার ব্যবস্থা করিতাম, আজ সারা জাহান ঘুরিয়াও তোমার জন্য এক কদম জায়গাও পাইলাম না। চতুর্থ ফেরেশতা এসে বলে, ওহে আল্লাহর বান্দা তোমার শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থাকারী আমি ছিলাম, আজ সারা জাহান ঘুরিয়াও তোমার শ্বাস ফেলিবার একটু জায়গাও আমি পাইলাম না। অবশেষে পঞ্চম ফেরেশতা এসে বলে, ওহে আল্লাহর বান্দা, তোমার হায়াতের ব্যবস্থা আমার হাতে ছিল, আজ সারা জাহান ঘুরিয়াও আমি তোমার জন্য এক মুহুর্ত হায়াতও পাইলাম না। তাই আমরা সবাই বিদায় হয়ে গেলাম। ইহার পর কেরামান কাতেবীন ফেরেশতা এসে বলে, ওহে আল্লাহর বান্দা আমরা তোমার নেকী বদি লিখিয়া রাখিতাম, আজ তোমার নেকী বদি কিছুই পাইলাম না। এই কথা বলে দুই জনে দুইখানা পুস্তিকা বের করে তার সামনে ধরে, তখন তার শরীর দিয়ে ঘাম বাহিয়া পড়ে, আমলনামা পড়ার ভয়ে ভীত হয়ে ডানে-বামে তাকাইতে থাকে, তখন ফেরেশতারা চলে যায়। আজরাইল (আঃ) এসে হাজির হয়ে যায়, তার ডান দিকে রহমতের ফেরেশতা থাকে, বাম দিকে আজাবের ফেরেশতা থাকে, নেককার হইলে রহমতের ফেরেশতাগণকে ডাক দেওয়া হয়। বদকার হইলে আজাবের ফেরেশতাগণকে ডাক দেওয়া হয়। দুনিয়াতে সবচেয়ে কঠিন সময় হলো জান কান্দানির সময় তখন চক্ষু দুইটি খাড়া হয়ে যাবে, নাকের ছিদ্র মোটা হয়ে যাবে, ঠোঁট দুইখানা লটকিয়ে যাবে, চেহারা হলুদ হয়ে যাবে, নখগুলি সবুজ রং ধারণ করবে, কপাল হইতে ঘাম বাহির হবে, জবান বন্ধ হয়ে যাবে, কিছু জিজ্ঞাসা করলে উত্তর দিতে পারবে না। মাল দৌলত ছেলে-মেয়ে আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব ঘর-বাড়ী যাহা ত্যাগ করে যাইতেছে, সবই খেয়ালে আসবে। মনে হবে হায়রে জীবনটা বৃথাই কাটাইয়াছি। শিরাগুলি শিথিল হয়ে আসবে আশা ভঙ্গ হয়ে যাবে, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলি অকেজো হয়ে যাবে। ছেলে-মেয়ে আত্মীয়-স্বজন তাকে বিদায় দিবার জন্য দৌড়িয়ে আসবে। পানির পিপাসায় কলিজা ফাটিয়া যাবে, মনে চাহিবে সাত দরিয়ার পানিও যদি মুখে ঢেলে দেওয়া হয় তবুও বুঝি পিপাসা যায়না। বুদ্ধি-বিবেচনা বদলায়ে যাবে, শয়তান ঈমান নিবার জন্য তখন বরফের পানি ভরা পেয়ালা এনেছি বলে পেয়ালা নাড়ায়। আর বলে তোমাকে পানি দিব, তুমি বল আল্লাহ্ দুই, তাহলে এই ভয়ানক কষ্ট হতে রেহাই পাবে। নেককার বন্ধু বা ওস্তাদ থাকলে, তাকে ডান পাশে দেখতে পাবে। সে বলবে, তুমি ঐ পানি পান করিওনা, তুমি বল,


لا حَولَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّهِ الْعَلِيِّ الْعَظِيمِ


(লা হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়ি‍্যল আযীম)


আর নেককার বন্ধু বা ওস্তাদ না থাকলে ঐ সংকট মুহুর্তে পিপাসায় ধৈর্য ধরতে না পেরে তার সাথে একমত হয়ে পড়ে, শয়তানের প্রস্রাব খেয়ে কাফের হয়ে দুনিয়া ত্যাগ করে ইমাম আবু হানিফা (রহ.) বলেন, যারা ঈমান লাভের কারণে শোকর করে না, মউতের ভয় করে না, মানুষের উপর জুলুম করে, অধিকাংশ এমন লোকগুলো মৃত্যুর সময় ঈমান হারায়ে কাফের হয়ে দুনিয়া ত্যাগ করে। (নাউজুবিল্লাহ)

আজরাইল (আঃ)-এর সাহায্যকারী ফেরেশতাগণ রূহকে টেনে গলা পর্যন্ত আনলে, আজরাইল (আঃ) নিজেই রূহ বাহির করেন। তখন প্রাণপাখী উড়ে যাবে শূন্য খাঁচা পড়ে রবে। দুইখানা হাত, দুইখানা পা গতিহীন হয়ে পড়ে থাকবে। 


৩য় পর্ব আসিতেছে ইনশাআল্লাহ।



কান্ডারী হুঁশিয়ার __ কাজী নজরুল ইসলাম,,,,,,

 কান্ডারী হুঁশিয়ার

__ কাজী নজরুল ইসলাম


দুর্গম গিরি, কান্তার মরূ, দুস্তর পারাবার

লংঘিতে হবে রাত্রি নিশিথে যাত্রীরা হুশিয়ার ।

দুলিতেছে তরী, ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ ,

ছিড়িয়াছে পাল, কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মত?

কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যত ।

এ তুফান ভারী ,দিতে হবে পাড়ি , নিতে হবে তরী পার।।


তিমির রাত্রি, মাতৃমন্ত্রী সান্ত্রীরা সাবধান !

যুগ যুগান্ত সঞ্চিত ব্যথা ঘোষিয়াছে অভিযান।

ফেনাইয়া উঠে বঞ্চিত বুকে পুঞ্জিত অভিমান ,

ইহাদের পথে নিতে হবে সাথে ,দিতে হতে হবে অধিকার।।

অসহায় জাতি মরিছে ডুবিয়া, জানেনা সন্তরণ

কান্ডারী ! আজ দেখিব তোমার মাতৃমুক্তি পন ।


‘‘হিন্দু না ওরা মুসলিম ?” ওই জিজ্ঞাসে কোন জন ?

কান্ডারী ! বল ডুবিছে মানুষ, সন্তান মোর মা’র

গিরি সঙ্কট , ভীরু যাত্রীরা গুরু গরজায় বাজ ,

পশ্চাৎপদ -যাত্রীর মনে সন্দেহ জাগে আজ।

কান্ডারী ! তুমি ভুলিবে কি পথ ? ত্যেজিবে কি পথ -মাঝ ?

করে হানাহানি , তবু চলো টানি ,নিয়াছ যে মহাভার ।

কান্ডারী ! তব সম্মুখে ঐ পলাশীর প্রান্তর ,


বাঙালীর খুনে লাল হ‘ল যেথা ক্লাইবের খঞ্জর !

ঐ গঙ্গায় ডুবিয়াছে হায়, ভারতের দিবাকর !

উদিবে সে রবি আমাদেরি খুনে রাঙিয়া পূনর্বার !

ফাঁসির মঞ্চে গেয়ে গেল যারা জীবনের জয়গান ,

আসি অলক্ষ্যে দাঁড়ায়েছে তারা, দিবে কোন বলিদান

আজি পরীক্ষা , জাতির অথবা জাতের করিবে ত্রাণ ?

দুলিতেছে তরী , ফুলিতেছে জল ,কান্ডারী হুশিয়ার !


কাঠালের পুরুষ মুচি ও স্ত্রী মুচি চেনার উপায়,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কাঠালের পুরুষ মুচি ও স্ত্রী মুচি চেনার উপায় ।


♂ পুরুষ মুচি: এটি মুচি নামেই বেশি পরিচিত। এটিকে বলা হয় পুরুষ পুষ্পমঞ্জরি। পুরুষ ফুল গাছের শাখা-প্রশাখা, কান্ড যে কোন অংশ থেকে বের হতে পারে। এটি লম্বা ও চিকন হয়। এর উপরের পৃষ্ঠ মসৃন হয়। পুষ্প মঞ্জরীর উপরে হালকা হলুদ পাউডারের মত দানার সৃষ্টি হয় এবং তা থেকে পরাগরেণু বের হয়।


♀ স্ত্রী মুচি: এটিই মূলত কাঠাল হয়। স্ত্রী পুষ্পমঞ্জরীর বোটা মোটা হয়ে থাকে ও বোটায় স্পষ্ট রিং এর মত থাকে । স্ত্রী পুষ্পমঞ্জরী পুরুষ পুষ্পমঞ্জরী অপেক্ষা দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ও আকারে বড় হয়। এর উপরিভাগ খসখসে হয়ে থাকে। স্ত্রী পুস্পমঞ্জরীর গায়ে ফুলের স্টিগমা গুলো বাইরে থেকে দেখা যায়। 


* কাঁঠাল ফুল বায়ু পরাগী। বাতাসের মাধ্যমে পরাগায়ন হয়ে থাকে। কাঁঠালের স্ত্রীপুষ্পমঞ্জরী বিপুল সংখ্যক স্বতন্ত্র স্ত্রী ফুল নিয়ে গঠিত হয়। যত বেশী স্ত্রীফুল পরাগায়িত হবে কাঁঠালের কোষও তত বেশী হবে এবং আকারে বড় হবে। তাই কৃত্রিম পরাগায়নের মাধ্যমে পরাগায়ন নিশ্চিত করতে পারলে ফল ধারণ বৃদ্ধি পায়। 


বিঃ দ্রঃ আপনি জানেন কি পুরুষ মুচি পরাগায়নের পর কালো হয়ে ঝরে পড়বে এটাই নিয়ম। এখানে চিন্তার কোন কারণ নেই।তবে স্ত্রী মুচি যদি কালো হয়ে পচে যায় তাহলেই চিন্তার বিষয়।



হ্যালোব্লু মাসিক পণ্যের ইতিহাস  - পিরিয়ড হিস্টরি ট্রিবিউট

 মেরি বিট্রিস ডেভিডসন কেনার একজন আফ্রিকান-আমেরিকান উদ্ভাবক ছিলেন, যিনি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করেছেন। তিনি স্যানিটারি বেল্ট সহ বেশ ক...