এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ২ মার্চ, ২০২৪

আপনার বাগানের গাছের পাতা কুকড়ে যায়?

 🌿🌿 আপনার বাগানের গাছের পাতা কুকড়ে যায়??🍃🍃


অনেকেই মরিচ,টমেটো, শিম, বরবটি পেপে বা অন্যান্য গাছের পাতা কোকড়ানো এর

জন্য কাংখিত ফলন পান না তাদের জন্য কার্যকরী কীটনাশক। ১০০% পরীক্ষিত।


মূলত মাছি পোকা ও মাকড়ের আক্রমণ হলে এমন হয়।


👉👉 যেভাবে দমন করবেনঃ-


আক্রমণ রোধে রিপকর্ড বা ইমিডাক্লোপিড গ্রুপের কীটনাশক ইমিটাফ

এবামেক্টিন গ্রুপের কীটনাশক ভারটিমেক ব্যবহার করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যায় ।


✅ ব্যবহারবিধিঃ ১ লিটার পানিতে ইমিটাফ. ০.৫ মিলি ও ভারটিমেক ১ মিলি মিশিয়ে স্প্রে করে দিবেন পাতার উপর,নিচ সব গাছে বিকালে ।


👉 ৭ দিন পর আরেকবার স্প্রে করে দিবেন।

এর পর প্রতি ১৫ দিন পর পর নিয়মিত স্প্রে করে দিবেন। তাইলে আর কোকড়াবে না।


✅ তবে খেয়াল রাখতে হবে যে যদি গাছের গোড়ায় পানি থাকে অথবা গোঁড়া যদি ভিজা থাকে তাহলে অবশ্যই গাছের গোড়া খোঁচা অথবা আলগা করে দিয়ে মাটির রোদে শুকায় নিতে হবে। টপের ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি অবলম্বন করলে আশা করি ভালো ফলন পাবেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে এই অবস্থায় গাছে বেশি নাইট্রোজেন ব্যবহার করা যাবে না তাহলে গাছের ফুল এবং ফল দুইটাই ঝরে যাবে।



প্রেসার কুকারে রান্নার ৫ টিপস,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 🌿প্রেসার কুকারে রান্নার ৫ টিপস


কেবল মাংস কিংবা ডাল সেদ্ধ করতেই কী কাজে লাগে প্রেসার কুকার? মোটেই নয়! প্রেসার কুকার দিয়ে যেমন ভাত রান্না করে ফেলা যায়, তেমনি বানিয়ে ফেলা যায় পারফেক্ট কেকও।  এমনই কিছু টিপস।

 


১। ডিম ও আলু একসঙ্গে দিয়ে দিন প্রেসার কুকারে। আলুর খোসা ছাড়িয়ে অর্ধেক করে নেবেন। এমনভাবে পানি দিন যেন ডিম অর্ধেক ডুবে থাকে। পানিতে লবণ মেশাবেন না। লবণ দিলে ডিম ফেটে যাবে। মাঝারি আঁচে ১টি সিটি ওঠা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। সিটি উঠলে চুলা বন্ধ করে দিন।


২। কেকের মোল্ড নেই? খুব সহজে প্রেসার কুকারেই বানিয়ে ফেলতে পারেন কেক। এজন্য বাটার পেপার বিছিয়ে তেল ব্রাশ করে নিন। কেকের ব্যাটার ঢেলে ট্যাপ করে সমান করে নিন। প্রেসার কুকারের ঢাকনায় থাকা রাবার ও ভেন্ট ওয়েট খুলে তারপর আটকে দিন ঢাকনা। লো আঁচে ২০ থেকে ২৫ মিনিট বেক করুন।


৩। বিকেলে নাস্তায় পাস্তা বানাবেন ভাবছেন? মাত্র ৫ মিনিটেই রান্না করে ফেলতে চাইলে প্রেসার কুকারে সেদ্ধ করে নিন পাস্তা। এজন্য পাস্তা ও সবজি কুচি দিন প্রেসার কুকারে। পরিমাণ মতো পানি, লবণ ও অল্প তেল দিয়ে উচ্চতাপে একটি সিটি ওঠা পর্যন্ত রাখুন চুলায়। সিটি উঠে গেলে চামচের সাহায্যে ভেন্ট ওয়েট উঁচু করে বাকি প্রেসার রিলিজ করে দিন। নামিয়ে ঢাকনা খুলে দিন।


৪। ডাল সেদ্ধ বসালে প্রেসার কুকার উপচে পড়ে যাওয়ার মতো সমস্যা হয় প্রায় সময়েই। ডাল, পানি, লবণ, হলুদ ও তেল দিয়ে প্রেসার কুকার চুলায় বসানোর আগে ভেন্ট ওয়েটের নিচের অংশে কয়েক ফোঁটা তেল দিয়ে দিন। এরপর মাঝারি আঁচে চুলায় বসান। উপচে পড়বে না প্রেসার কুকার।


৫। খুব সহজে প্রেসার কুকারে ভাত রান্না করে ফেলতে পারেন। এজন্য ২ কাপ চাল ধুয়ে দিয়ে দিন। ২ কাপ চালের জন্য ৪ কাপ পানি দেবেন। ঢাকনা লাগিয়ে উচ্চ তাপে চুলায় বসিয়ে দিন। দুটি সিটি উঠলে নামিয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঢাকনা খুলে ফেলুন। নাহলে ভাত নরম হয়ে যাবে।


মুক্ত পোস্ট,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 **মুক্ত পোস্ট **

গ্রাফটিং এর মাধ্যমে আমরা ভালো জাতের গাছ ছড়িয়ে দিতে পারি প্রতি বাগানে বাগানে..  তাই প্রয়োজনীয় সকল গ্রাফটিং টুলস নিয়ে এসেছি আমরা... 


✂️🪓🗡️প্রয়োজনীয় উপকরণঃ


১/  রুটস্টক

২/ সায়ন (এটি ভালো জাত ও ফলনশীল গাছ হতে সংগ্রহ করা হয়)

৩/  ধারালো ছুরি/ব্লেড

৪/ গ্রাফটিং টেপ বা পলিথিন ফিতা

৫/  ক্যাপ পলি

৬/ রুট হরমোন 

৭/ ছত্রাক নাশক 

৮/ প্রুনিং কাটার 


🧑‍🌾🧑‍🌾🧑‍🌾🧑‍🌾পদ্ধতিঃ


১) সাধারনত স্টক গাছের গোড়া হতে ১৫-২০ সেমিঃ উপরে গ্রাফ্‌টিং করা হয়।

২) খেয়াল রাখতে হবে যেন জোড়া স্থানটির নিচে অবশ্যই যেন কিছু পাতা থাকে।

৩) এবার নিদ্দিষ্ট উচ্চতায় স্টক গাছের মাথাটি সমভাবে কেটে অপসারন করতে হবে।

৪) এবার ধারালো চাকু/ব্লেড দিয়ে স্টক গাছের মাথাটি ২-৩ সেমিঃ লম্বালম্বি ভাবে চিরে দিতেহবে এবং সায়নের গোড়ার উভয় পাশ একই ভাবে ২-৩ সেমিঃ তেরছা কাট দিতে হবে। 

৫) এবার স্টক গাছের কাটা অংশে সায়নের কাটা অংশ সমান ভাবে প্রবিস্ট করাতে হবে।

৬) অতপর জোড়া লাগানোর যায়গাটি গ্রাফটিং টেপ বা পলিথিন ফিতা দিয়ে পেচিয়ে শক্ত ভাবে বেধে দিতে হবে।

৭) এবার একটি পলিথিন ক্যাপ বা টুপি দিয়ে সায়নের মাথা হতে জোড়ার নিচ পর্যন্ত ঢেকে বেধে দিতে হবে।

৮) সায়নে নতুন পাতা বের হলে বুঝতে হবে গ্রাফটিং সফল হয়েছে এবং পলিথিন ক্যাপ খুলে দিতে হবে।

৯)স্টক ও সায়ন অসমান হলে অর্থাৎ মোটা কমবেশি হলে স্টক ও সায়নের যেকোন একপাশের ছাল মিলিয়ে পলিথিন পেচাতে হবে।


💢💢সতর্কতাঃ💢💢


🌱সায়ন বা রুটস্টক মসৃণভাবে কাটতে হবে। অমসৃণ হলে জোড়া লাগবে না। 

🌱ধারালো ছুরি/ব্লেড ব্যবহার করতে হবে।

√🌱কাটা স্থানে ময়লা বা পানি জমলে ছত্রাক বা জীবাণু আক্রমণের সম্ভাবনা থাকে।

🌱জোড়াটি স্থায়ী হয়ে গেলে অথাৎ কলম করার প্রায় তিন মাস পর পলিথিনের ফিতাটি খুলে দিতে হবে।

অধিকাংশ গাছই এই পদ্ধতিতে গ্রাফটিং করা যায়। বিশেষ করে ফল গাছ।

🧤🧤তথ্য সংগ্রহ.... 


এসব বিষয় নিয়ে আর চিন্তার কিছু নেই, বাগানের গ্রাফটিং এর জন্য সকল কিছু  নিয়ে এসেছি আমরা.🙂🙂🙂


 #গ্রাফটিং   টেপ পিছ

   🎇বড়--১৮০ টা*কা 🧻

   🌟 চিকন--১১০ টা*কা


 #ক্যাপ   পলি ১০০ গ্রাম--৬০ টা*কা 


 #গ্রাফটিং নাইফ


* কাঠের বাট---------------------------২২০ টা*কা 

* s s বাট-------------------------------১৯০ টা*কা 


 #প্রুনিং   কাটার 

      * ৮ ইঞ্চি--- ছোট-------------------৩০০ টা*কা

     * ৮ ইঞ্চি-----------------------------৪২০ টা*কা 

     *১০ ইঞ্চি----------------------------৪৩০ টা*কা 


 #কাটিংএইড   ( রুট হরমোন )

       🧧*১৫ গ্রাম-------------------------------- ১৮০ টা*কা 

       ♉ # ৩০ গ্রাম-------------------------------- ২৫০ টা*কা

       ♑ # ৫০ গ্রাম-------------------------------- ৩২০ টা*কা


 #ছত্রাকনাশক 

* ব্লিটক্স --৫০ গ্রাম------------------------১১০ টা-কা 

* সাফ--২০ গ্রাম-------------------------১০০ টা*কা 


🛵🛵🛵🛵ঢাকা সহ  সারা বাংলাদেশে ক্যা*শ অন হোম ডেলিভারি দেয়া হয়  ( শর্ত থাকবে )  

প্রোডাক্টটি সরাসরি ক্র*য় করতে আমাদের দোকানে চলে আসুন , অথবা অর্ডারের জন্য অনুগ্রহ করে ইনবক্স করুন


 


আজ সকালে মনির স্যারের মেসেজ ০২/০৩/২০২৪

 সকল ভাই দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই মাসে প্রতিটা পেজটি ম্যান ভাইয়ের ২০ হাজার টাকা কীটনাশক এবং এক গাড়ি খোল বিক্রি এর টার্গেট।

মাসে শুরুতেই আপনাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিলাম যে সকল ভাই টার্গেট ফিলাপ করতে পারবেন না ঈদের পরে ট্রান্সফার নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিন।

আবারো বিশেষ করে সতর্ক করে দিয়ে বলছি যারা এখন পর্যন্ত কোর্ট খুলতে পারেন নাই দ্রুত এই মাসে কোড খুলে সেলস করার ব্যবস্থা করুন অন্যথায় অন্য এরিয়ায় আপনাদেরকে ট্রান্সফার করা হবে।

আমাদের ট্রেড মার্কেটিং ডিপার্টমেন্ট এ প্রত্যেকটা ভাই সেলস করছে সুতরাং আপনারাও এর আওতায় আছেন।

অযথা কথা বলবেন না যে টার্গেট দিয়েছি সে টার্গেট অনুযায়ী কাজ করবেন।


ভাই আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে বলছি দেখেন ওরা মাত্র তিনজন মানুষ কীটনাশক বিক্রি করেছে 67 হাজার টাকা আর আমরা ১০ জন মানুষ কীটনাশক বিক্রি করেছি 74000 টাকা,,,,,,,,,,,,

একটু হলেও আমাদের লজ্জা হওয়া উচিৎ ভাই আশা করব আপনারা সকল সিনিয়র ভাই আমাকে কারো কাছে ছোট করবেন না,,,,,,,, 

এই মাসে যদি ভালোমতো সেলস না করতে পারেন ঈদের পরে ট্রান্সফার হয়ে যাবেন এটা একদম সত্য কথা এখন আপনারা বিশ্বাস করেন কিনা করেন সেটা আপনাদের বিষয়,,,,



শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত সহ সকল শহীদের কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছি।

 মৃ'ত্যুর পর গায়ে থুতু দেয়ার জন্য তাঁর ম'রদেহ বাইরে রেখে দেওয়া হয়েছিল 🥲


বলছি ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের কথা ❤️


যদি জিজ্ঞেস করি কে সর্বপ্রথম বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষা করার প্রস্তাব রাখেন?


সেই ইতিহাস আমরা অনকেই মনে রাখি নি। ইতিহাসে যিনি আড়ালেই থেকে গেলেন। আসুন একটু জেনে নিই-


পাকিস্তান স্বাধীন হয় ১৯৪৭ খ্রীষ্টাব্দের ১৪ই আগস্ট। মাত্র ছয় মাসের মাথায় করাচিতে ২৩শে ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ খ্রীষ্টাব্দে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে যিনি স্পষ্ট ভাষায় দাবি তুলেন - “বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা হোক”, সেই মানুষটির নাম ‘ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত’। 


ধীরেন্দ্রনাথ দত্তই সর্বপ্রথম বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তুলে ছিলেন। ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের সেই দাবি পাকিস্তান পার্লামেন্টে প্রত্যাখ্যাত হয়। তারপরই ভাষা আন্দোলনের সূচনা ঘটে। 


ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পাকিস্তান পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘‘পূর্ব পাকিস্তানের ৬ কোটি ৯০ লাখ মানুষের মধ্যে ৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষ বাংলায় কথা বলে, তাই আমার বিবেচনায় বাংলা হওয়া উচিত রাষ্ট্রভাষা।’’ তার এই বক্তব্যকে জিন্নাহর ‘‘উর্দু হবে রাষ্ট্রভাষা’’ ঘোষণার প্রথম আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ বলা যায়। সুতরাং তাঁকে ‘ভাষা আন্দোলনের জনক’ বললেও অত্যুক্তি হবে না।


আজ আমরা উনাকে মনে রাখি না। অথচ পাকিস্তানের শাসকেরা তাঁকে মনে রেখেছিল!

ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে ১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দের ২৯শে মার্চ পাক-আর্মিরা ধরে নিয়ে ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টে নিষ্ঠুরভাবে হ'ত্যা করে। ৮৪ বছর বয়সী মানুষটিকে হাত-পা ভে'ঙ্গে প'ঙ্গু এবং দুই চোখে কলম ঢুকিয়ে অন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। মৃ'ত্যুর পর গায়ে থুতু দেয়ার জন্য তাঁর ম'রদেহ বাইরে রেখে দেওয়া হয়েছিল। 😢


শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত সহ সকল শহীদের কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছি।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


প্রসঙ্গঃ  আমার গ্রাম নহাটা  ---সেকাল- একাল,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 প্রসঙ্গঃ  আমার গ্রাম নহাটা  ---সেকাল- একাল

দশ দিন পর বিদেশ থেকে ফিরে  নিজ এলাকার খবর শুনে মনটা ভারী হয়ে গেলো, শাহ  বাউল আব্দুল করিমের বিখ্যাত গানটি বারবার মনে পড়ছে। 


 “আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম

গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু-মুসলমান

মিলিয়া বাউলা গান ঘাটুগান গাইতাম ॥

হিন্দু বাড়িত যাত্রা গান হইত

নিমন্ত্রণ দিত আমরা যাইতাম

কে হবে মেম্বার কে হবে চেয়ারম্যান

আমরা কি তার খবর লইতাম ॥

বিবাদ ঘটিলে পঞ্চাইতের বলে

গরিব কাঙালে বিচার পাইতাম

মানুষ ছিল সরল ছিল ধর্মবল

এখন সবাই পাগল বড়লোক হইতাম ॥

করি ভাবনা সেদিন আর পাব না

ছিল বাসনা সুখী হইতাম

দিন হতে দিন আসে যে কঠিন

করিম দীনহীন কোন পথে যাইতাম ॥


১৯৭৯ সালে শিক্ষা ও জীবিকার জন্য ছেড়ে এসেছি গ্রামের বাড়ি নহাটা । মাঝে মধ্যে নাড়ির টানে গ্রামে যাওয়া পড়ে। সময়ের সাথে  বাউল করিমের গানের মতো- বদলে গেছে আমার গ্রামের সামাজিক পরিবেশ। দেশের অন্য এলাকার তুলনায় যেন একটু বেশিই বদলেছে। সে বদলের বেশির ভাগই নেতিবাচক পরিবর্তন। 


দেশের বাইরে বসে শুনলাম  ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তৈয়েবুর রহমান তুরাফ কে  প্রকাশ্যে বাজারের মধ্যে  হামলা করে আহত করা হলো। কয়েকমাস আগে ইউনিয়ন আঃলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিব মিয়াকে বাজারের মধ্যে পিটিয়ে আহত করা হয়। উভয় ক্ষেত্রেই হামলাকারীরা আক্রান্ত ব্যক্তিদের সাথে একই দল করতেন। বিশেষ কোন সুবিধা আদায় না হওয়ায় তারা দল বদল করে হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে।

 

শুনা কথা-  থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল লিটন কে শায়েস্তা করার ষড়যন্ত্রকে কেন্দ্র করে পানিঘাটায় জোড়া খুনের ঘটনা ঘটেছে।  এ সব ঘটনা এক ভয়াল অশনি সংকেত বহন করে। যে কোন সময় যে কারো সম্মান নষ্ট হতে পারে, মৃত্যু হতে পারে, তৈরি হতে পারে অরাজকতা। সমাজে কায়েম হবে ফ্রাঙ্কেনস্টাইল। সামাজিক কাঠামোর  চেইন অফ কমান্ড ভেঙ্গে পড়বে। পেশি শক্তির কাছে সব কিছু পরাজিত হবে। নেতা. নেতৃত্ব , বয়োজৈষ্ঠের সম্মান , জীবনের  নিরাপত্তা বলে কিছু থাকবে না। 


আগের কালে  গ্রামের , বংশের, দলের মাতুব্বর বা নেতৃত্ব দিতেন বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তিরা, নেতারা ছিলেন সৎ, ন্যায়নিষ্ঠ এবং দল, বেদল সব মানুষই নিজের দলের সাথে অন্য  নেতাদের সম্মান করতেন, মান্য করতেন। গায়ে হাত তোলা তো দুরের কথা,  বয়োজেষ্টদের,  নেতাদের, সম্মানীত মানুষকে কেউ  অপমান করার কথা  কখনো চিন্তাও করতে পারতেন না। সেই সামাজিক কাঠামো একেবারেই বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।  

আগে বংশের নেতা হতেন সবচেয়ে বয়োজৈষ্ট ব্যক্তি, তার কথার বাইরে কেউ যাওয়ার সাহস পেতেন না। এখন একই পরিবারের চার সদস্য থাকলে মাতুব্বর তিন জন। কেউ কাউকে মানে না। আগে কেউ কোন অন্যায় করলে তার বংশের নেতার কাছে বিচার দিলে সুবিচার পেতেন সবাই। এখন বিচার দিলে নেতা বলেন, “ ও তো আমার কথা মানে না। “  


আগে কোন নেতা ঘুষ খেয়ে কখনো বিচার সালিশে অন্যায় রায় দিয়েছেন কেউ বলতে পারবেন না। এখন পয়সা খেয়ে ধর্ষক, যৌন হয়রানীকারীদেরকেও  রক্ষা করার ঘটনাও ঘটে। 


মারামারি কাইজা আগেও ছিল, তবে এখনকার মতো নৃশংসতা ছিল না, এতো ঠুনকো বিষয়ে কেউ মারামারিতে জড়াতো না। মানুষ ন্যায় আর অন্যায় বিচার করতো। আগে মারামারির দরকার হলে দুই পক্ষ ঘোষণা দিত, অমুক জায়গায়, অমুক সময়ে হবে। যার অধিকাংশই অন্যান্য গ্রামের মাতুব্বরেরা এসে থামিয়ে দিতেন, হতে পারত না। আর হলেও সেটা মাঠেই শেষ। তারপর আবার সবাই মিলেমিশে চলতো। 

আগে ভিন্ন মতের নেতারা এক সাথে বসে চায়ের দোকানে আড্ডা দিতেন। দলীয় কর্মীদের মধ্যেও কোন ভেদাভেদ ছিল না। এখন দু দল করলে কেউ কারো সাথে কথা বলে না। 


 এখনকার মতো হরহামেশা শক্তির দাপট দেখানো, ঘরবাড়ি ভাঙ্গা, একাকী পেলে হামলা করা , এগুলো ছিল না। একটা বাড়ি ভাঙ্গলে ঐ পরিবারের ছোট শিশুদের মনের উপর প্রচণ্ড ভয়াবহ প্রভাব পড়ে, মেয়ে ছেলেরা আশ্রয়হীন হয়ে পড়ে। 


গত কয়েক মাসে পানিঘাটায় দুজনকে গলা কেটে হত্যা। ফূলবাড়িতে একজনকে গণপিটুনি দিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। গত দশ – পনেরো বছরে মার্ডারের সংখ্যা কত গুনলে গা শিউরে ওঠে। আমরা কী বর্বর আদিম মানুষের চেয়েও খারাপ হয়ে গেলাম !!  একটা হত্যা একটা পরিবারের জন্য কতটা কষ্টের কতটা ক্ষতির তা শুধু ঐ পরিবারের মানুষেরাই জানে। আচ্ছা একবার চিন্তা করুন তো যদি আপনার সাথে এমনটা হয়। 


আগে মানুষ জনপ্রিয়, ভদ্র, বিনয়ী, সৎ ব্যক্তিদের মেম্বার চেয়ারম্যান বানাতেন। টাকা পয়সা নিয়ে ভোট দিতেন না। এখন আমাদের এলাকায় আমরা টাকা দিয়ে ভোট কিনি বা কিনতে হয়। আমাদের একটা  অংশ যোগ্যতা বিচার না করে অর্থের বিনিময়ে ভোট দিই।  টাকার বিনিময়ে কর্মীরা ভোট চাইতে যান। আগে বড় জোর পান-বিড়ি খাওয়াতে হতো।  এখন চেয়ারম্যান নির্বাচনে কয়েক কোটি টাকা লাগে। 

চেয়্যারম্যার মেম্বার হওয়ার পরেও  নিজের একটা চাটুকর বা সুবিধাবাদি চামচার দলকে  বিবিধ সুবিধা দিতে না পারলে দল অচল। ফল যা তাই হয়। এরপর খরচের টাকা উঠাতে বয়স্ক ভাতা, বিধবাভাতা সহ অন্যান্য সরকারি সুবিধা ভোগী কার্ড বিতরণে টাকা আদায় করা হয়। জনগণের জন্য দেয়া সরকারি বরাদ্দের একটা অংশ নয় ছয় হয়ে যায়।  


আগে দশ মাইল দুর থেকে আমাদের গ্রামের স্কুলে মানুষ পড়তে আসতো আর এখন এই এলাকা থেকে বেরইল, জোকায় পড়তে যায়। অবশ্যই এর পেছনে কারণ আছে। আমরা আমাদের বিদ্যালয় গুলোর পড়ালেখার পরিবেশ ধরে রাখতে পারি নাই বা বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে নষ্ট করে ফেলেছি। 


আশপাশের দশ বারো মাইলের মধ্যে নহাটার মতো বড় হাট বাজার আর নেই । অথচ খাজনা বৃদ্ধির যন্ত্রণায় এখন কৃষক তার পণ্য বাজারে নিয়ে আসতে ভয় পান। এত করে মূল ক্ষতি হবে বাজারের দোকানদারদের। 


ইন্দ্রপুরের মতো বিখ্যাত ঈদগাঁতেও দলাদলির ফলে এখন আর আগের মতো সব মানুষ আসে না। নহাটা কালিবাড়িতেও দলাদলি। এলাকার মানুষকে তাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন রাখতে বলব, এই দুই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিভেদ কী চোখে আঙুল দিয়ে দেখায় না আমরা আসলে কতটা নিচে দিকে চলে যাচ্ছি। 


এখন দল বদল মাছ ভাত। সকালে এ দল তো বিকালে বি দল। পরের দিন আবার এ দল। তার মানে আমাদের দলাদলির পেছনে  আদর্শ বলে কিছু নেই, যা আছে সব স্বার্থের খেলা। 


আমি বিশ্বাস করি এলাকার সাধারণ মানুষ শান্তি চায়। এলাকার শান্তি , উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য এই মারামারি, হানাহানি, অন্যায়, অবিচার বন্ধের কোন বিকল্প নেই।  

১। নেতৃবৃন্দ নিজেদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে তুলুন, আপনাদের বিভেদ এর কারণে সুবিধাবাদীরা সুবিধা নেয়ার চেষ্টা করে।  অন্যদল থেকে অন্যায় করে কেউ আপনার দলে এলে তাকে দলে নিবেন না।

২। বাইশ গ্রামের মানুষ এক সাথে বসে সিদ্ধান্ত দিন  আমরা অন্যায়কে প্রশ্রয় দিব না, ন্যায়ের পক্ষে থাকব।  মারামারি করব না, ন্যায় অন্যায় বিচার করুন। দয়া করে নিজের দলের কারো অন্যায়কে প্রশ্রয় দিবেন না। 

৩। ঘুরে ফিরে মুষ্টিমেয় কিছু মানুষেরাই অশান্তি, মারামারি লাগিয়ে রাখে। এদের নিয়ন্ত্রণ করুন বা পরিহার করুন। 

৪। পাঁচ বছর পর পর নির্বাচন হবে। যিনি নির্বাচিত হবেন তাকে কাজ করতে দিতে হবে,  তবে সে যদি অন্যায় করে , দুর্নীতি করে তবে আইন সম্মত পথেই তার প্রতিকারের পথ খোলা আছে। আবার যিনি নির্বাচিত হবেন, তাকে মনে রাখতে হবে নির্বাচনী এলাকার সকল মানুষের দ্বায়িত্ব কিন্তু আপনার উপর।  সব মানুষকেই তার সমান চোখে দেখতে হবে। তাকে ন্যায় ও সততার মানদণ্ড  বজায় রাখতে হবে, না হলে অধর্ম হবে। পাঁচ বছর পর আবার নির্বাচনে মানুষ যাচাই করবে কে ভাল কে মন্দ।


( দয়া করে এমন কোন মন্তব্য করবেন যা এলাকার অশান্তিকে আরো উসকে দেয়। আমার লেখার সাথে অনেকের দ্বিমত থাকতে পারে, তাদের সমালোচনা মাথা পেতে গ্রহন করব)




মা  – কাজী নজরুল ইসলাম,,,

 মা 

– কাজী নজরুল ইসলাম


যেখানেতে দেখি যাহা

মা-এর মতন আহা

একটি কথায় এত সুধা মেশা নাই,

মায়ের মতন এত

আদর সোহাগ সে তো

আর কোনোখানে কেহ পাইবে না ভাই।


হেরিলে মায়ের মুখ

দূরে যায় সব দুখ,

মায়ের কোলেতে শুয়ে জুড়ায় পরান,

মায়ের শীতল কোলে

সকল যাতনা ভোলে

কত না সোহাগে মাতা বুকটি ভরান।

কত করি উৎপাত

আবদার দিন রাত,

সব সন হাসি মুখে, ওরে সে যে মা!

আমাদের মুখ চেয়ে

নিজে রন নাহি খেয়ে,

শত দোষে দোষী তবু মা তো ত্যজে না।


ছিনু খোকা এতটুকু,

একটুতে ছোটো বুক

যখন ভাঙিয়া যেত, মা-ই সে তখন

বুকে করে নিশিদিন

আরাম-বিরামহীন

দোলা দিয়ে শুধাতেন, ‘কী হল খোকন?’


আহা সে কতই রাতি

শিয়রে জ্বালায়ে বাতি

একটু অসুখ হলে জাগেন মাতা,

সবকিছু ভুলে গিয়ে

কেবল আমারে নিয়ে

কত আকুলতা যেন জগন্মাতা।


যখন জনম নিনু

কত অসহায় ছিনু,

কাঁদা ছাড়া নাহি জানিতাম কোনো কিছু,

ওঠা বসা দূরে যাক –

মুখে নাহি ছিল বাক,

চাহনি ফিরিত শুধু মা-র পিছু পিছু!


তখন সে মা আমার

চুমু খেয়ে বারবার

চাপিতেন বুকে, শুধু একটি চাওয়ায়

বুঝিয়া নিতেন যত

আমার কী ব্যথা হত,

বলো কে এমন স্নেহে বুকটি ছাওয়ায়!


তারপর কত দুখে

আমারে ধরিয়া বুকে

করিয়া তুলেছে মাতা দেখো কত বড়ো,

কত না সুন্দর

এ দেহ এ অন্তর

সব মোরা ভাই বোন হেথা যত পড়।


পাঠশালা হতে যবে

ঘরে ফিরি যাব সবে,

কত না আদরে কোলে তুলি নেবে মাতা,

খাবার ধরিয়া মুখে

শুধাবেন কত সুখে

‘কত আজ লেখা হল, পড়া কত পাতা?’


পড়ে লেখা ভালো হলে

দেখেছ সে কত ছলে

ঘরে ঘরে মা আমার কত নাম করে!

বলে, ‘মোর খোকামণি।

হিরা-মানিকের খনি,

এমনটি নাই কারও!’ শুনে বুক ভরে!


গা-টি গরম হলে

মা সে চোখের জলে

ভেসে বলে, ‘ওরে জাদু কী হয়েচে বল!’

কত দেবতার ‘থানে’

পিরে মা মানত মানে –

মাতা ছাড়া নাই কারও চোকে এত জল।


যখন ঘুমায় থাকি

জাগে রে কাহার আঁখি

আমার শিয়রে, আহা কীসে হবে ঘুম!

তাই কত ছড়া গানে

ঘুম-পাড়ানিরে আনে,

বলে, ‘ঘুম! দিয়ে যা রে খুকু-চোখে চুম!’


দিবানিশি ভাবনা

কীসে ক্লেশ পাব না,

কীসে সে মানুষ হব, বড়ো হব কীসে;

বুক ভরে ওঠে মার

ছেলেরই গরবে তাঁর,

সব দুখ সুখ হয় মায়ের আশিসে।


আয় তবে ভাই বোন,

আয় সবে আয় শোন

গাই গান, পদধূলি শিরে লয়ে মা-র;

মার বড়ো কেউ নাই –

কেউ নাই কেউ নাই!

নত করি বল সবে ‘মা আমার! মা আমার!’



গল্প  অনুধাবন লেখক   জয়ন্ত কুমার জয়

 বিয়েতে মেয়ের বাড়িতে বরযাত্রী নিয়ে গেলাম ২৪৬ জন।মেয়ের বাবা আড়ালে ডেকে বললেন


" বাবা,তোমাদের না ১০০ বরযাত্রী আনার কথা ছিলো? "


বললাম " বাবা আমি পরিবারের ছোট ছেলে।সবার শখ বিয়েতে আসবে।কিকরে না বলি বলুন তো? "


" সে নাহয় ঠিক আছে।আগে থেকে বললে ভালো হতো।এখন ওদেরকে একটু বলে দাও খাবারে সামান্য দেরী হবে।সবার আয়োজন করে একসাথে খেতে দিবো "


" বাবা আপনি টেনশন করবেন না।আমি বলে দিবো "


বিয়েতে আত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধব কাউকে আনা বাদ রাখিনি।সবাই তো কাছের মানুষ, কাকে রেখে কাকে বাদ দেই!


বিয়ে হয়ে গেলো।বছর ফিরতে স্ত্রীর ডে"লিভা"রি।হসপিটালে আমার রুদ্ধশ্বাস! এ নে"গেটিভ র"ক্তের অভাব।আত্নীয়-স্বজন অনেকের সাথে র"ক্ত মিলে যায়,তারা বাহানা দিয়ে এড়িয়ে গেলো।


রিক্সায় উঠে রওনা হলাম কলেজ গুলোর উদ্দেশ্য।সেখানে র"ক্ত জোগাড় করার সেচ্চাসেবী কমিটির ছেলেমেয়েরা থাকে।ওদের বললে যদি কোনো উপায় হয়! 


আমার ছটফটানি দেখে রিক্সাওয়ালা মামা বললো " মামা এতো ঘাবড়াইছেন কেন? কার কি হইছে? "


" র"ক্ত লাগবে।জোগাড় হয়নি, স্ত্রীর ডে"লিভা"রি "


" কি র"ক্ত লাগবো? "


" এ নে"গেটিভ "


" মামা আমার তো এই র"ক্ত। আমার কাছে র"ক্ত নিবেন? "


শেষমেশ রিকশাওয়ালা মামার র"ক্ত দিয়েই স্ত্রীর ডে"লিভা"রি হলো।মাথায় হাত রেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবলাম, বিয়েতে গোষ্ঠীবদ্ধ হয়ে কাদের নিয়ে গিয়ে খাওয়ালাম?কাদের আপন ভাবতাম?এই বিপদের দিনে আমি একা! কেউ নাই।


রিকশাওয়ালা মামার নাম্বার নিয়ে রাখলাম।বাড়িতে ভালোমন্দ রান্না হলে তাকে ডেকে খাওয়াই।সে আপনজন "


গল্প  অনুধাবন

লেখক   জয়ন্ত কুমার জয়


এই সেই জিন্দাপীর,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 এই সেই জিন্দাপীর,

.

সম্রাট আওরঙ্গজেব ৪৯ বছর ধরে ভারত শাসন করেছেন। তাঁর সাম্রাজ্যের আয়তন ছিল ৪০ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার। বলতে গেলে, ভারতবর্ষের প্রায় সম্পূর্ণ এলাকা ছিল তার রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত। প্রজার সংখ্যা ছিল ১৫ কোটি ৮০ লক্ষ।


আওরঙ্গজেব বছরে রাজস্ব আদায় করতেন ৪৫০ মিলিয়ন ইউ এস ডলার। ঐ সময়ে ফ্রান্সের সম্রাট ছিলেন চতুর্দশ লুই। লুই এর চেয়ে আওরঙ্গজেব এর রাজ্যে দশগুণ বেশি রাজস্ব আদায় হত। তাঁর অধীনে ভারতবর্ষের অর্থনীতি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অর্থনীতি। ১৭০০ সালে তিনি ভারতবর্ষের অর্থনীতিকে ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেন। ভারতবর্ষের জিডিপি ছিল পুরো পৃথিবীর জিডিপির চার ভাগের এক ভাগ।


১৭০৭ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান আওরঙ্গজেব ৮৮ বছর বয়সে নিজের সম্পত্তির একটা উইল তৈরী করলেন। মৃত্যুর পরে উইলে দেখা গেল- তাঁর কাছে ১৪ রুপি আর নিজ হাতে বোনা কিছু টুপি আছে। এগুলো বিক্রি করে তাঁর জানাযা আর দাফনে খরচ করতে বলেছেন। আর সারাজীবন কুরআন শরীফ নকল করে ৩০০ রূপি জমিয়েছেন - এই টাকাগুলো গরীবদের মাঝে দান করে দিতে বলেছেন।


দরবার আর রাজকোষে খোঁজ নিয়ে দেখা গেল- উইলের বাইরে সম্রাটের কোথাও কোনো সম্পদ নেই।

.

Habibur Rahman এর পোস্ট থেকে কপিকৃত।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



এক জন বেগানা ছেলে / মেয়ের মায়ায় জড়িয়ে পরকাল হারাবেন না  ......,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 এক জন বেগানা ছেলে / মেয়ের মায়ায় জড়িয়ে পরকাল হারাবেন না  .......!! 

_

আজ যে মেয়েটি / ছেলেটি কষ্ট পাবে বলে হারাম থেকে বের হতে চাচ্ছেন না  ।   দু'দিন পর আপনি মারা গেলে দুনিয়ার নিয়মে সেও ভুলতে শুরু করবে আপনার স্মৃতি  ......!!      অথচ তাকে কতই না ভালোবাসেন   ....... !!

_

এর পর হয় তো সে অতীতের ভুলের জন্যে তাওবা করে দ্বীনের পথে আসবে   ।   কিন্তুুু আফসোস  ,   আপনি হারামে জড়িত অবস্থায় পাড়ি জমিয়েছেন আপনার চূড়ান্ত গন্তব্যে .......!! 

_

আপনি জানেন এই সুন্দর পৃথিবী   ,   এতো সুন্দর মানুষ গুলো ছেড়ে যে কোনো সময় চলে যেতে পারেন মহান রবের কাছে  .......!! 

_

তবুও কি আপনি রব্বের নির্দেশ মানবেন না  ......??  

_

এই মরীচিকাময় মায়া ভরা পৃথিবীতে সব কিছুই মিছে   ।   কেউ কাউকে মনে রাখে না  ।   মনে রাখে ততক্ষণ যতক্ষণ প্রয়োজন  ।   কবরে রেখে আসার পর সবাই ধীরে ধীরে ভুলে যাবে ......!! 

_

ওয়াল্লাহি , দুনিয়াতে যত প্রকার ভালোবাসা আছে সব আপেক্ষিক  ।   আজ কাউকে যেই কারণে খুব ভালো লাগবে  ,   সেই একই কারণে তাকেই কাল অসহ্য মনে হবে   ।    দুনিয়া এই নিয়মেই চলে   ।   মেনে নিন   ।   যার জন্যে  আপনার পরকাল নষ্ট করছেন সে অনেক মানুষের মধ্যে একটা স্যাম্পল মাত্র   ।   এর বেশি কিছু না  .......!! 

_

তবুও আপনি কেন এতোটা উদাসীন  ......?? 


_সেই ব্যক্তি বুদ্ধিমান যে নিজের নফস কে নিয়ন্ত্রণ রাখে


❝আল্লাহ তা‘আলা বলেন:


قَدۡ أَفۡلَحَ مَن زَكَّىٰهَا ٩ وَقَدۡ خَابَ مَن دَسَّىٰهَا


“সে-ই সফলকাম হয়েছে, যে নিজেকে পবিত্র করেছে। আর সে-ই ব্যর্থ হয়েছে, যে নিজেকে কলুষিত করেছে।”


সূরা আশ-শামস, আয়াত: ৯ - ১০

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

ইন্দিরা রোড: নামের আড়ালের গল্প, পুরনো দিনের স্মৃতি আর আজকের ইন্দিরা রোড,,,,,ঢাকার গণপরিবহন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ইন্দিরা রোড: নামের আড়ালের গল্প, পুরনো দিনের স্মৃতি আর আজকের ইন্দিরা রোড ঢাকার ব্যস্ততার এক কেন্দ্র ফার্মগেটের পাশ ঘেঁষে যে রাস্তাটা শহুরে জ...