এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ২ মার্চ, ২০২৪

বঙ্গবন্ধু সেতু ১৯৯৮ সালের জুনে উন্মুক্ত করা হয়,,,,

 বঙ্গবন্ধু সেতু:


বঙ্গবন্ধু সেতু ১৯৯৮ সালের জুনে উন্মুক্ত করা হয়। এই সেতুর যমুনা নদীর পূর্ব পাড়ের ভুয়াপুর এবং পশ্চিম পাড়ে সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করেছে। এটি ১৯৯৮ সালে নির্মাণকালীন সময়ে পৃথিবীর ১১তম বৃহত্তম সেতু এবং বর্তমানে এটি দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ বৃহত্তম সেতু। এটি যমুনা নদীর উপর দিয়ে নির্মিত যা বাংলাদেশের প্রধান তিনটি সেতুর একটি এবং পানি প্রবাহের উপর ভিত্তি করে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম।


বঙ্গবন্ধু সেতু যা বাংলাদেশের পূর্ব এবং পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে কৌশলগত সেতুবন্ধন তৈরী করেছে। এটি জনগনের জন্য বহুবিধ সুযোগ সুবিধা সৃষ্টি করেছে। বিশেষত আন্ত: আঞ্চলিক বানিজ্যকে উৎসাহিত করেছে। সড়ক ও নৌপথে দ্রুত পণ্য এবং যাত্রী পরিবহন ছাড়াও এটি বিদ্যুৎ ও প্রাকৃতিক গ্যাস বিজ্ঞান এবং সমম্বিত টেলিযোগাযোগ ব্যবস্হার উন্নতি সাধন করেছে। এই সেতুটি এশিয়া মহাসড়ক এবং আন্ত:এশিয়া রেলপথের মধ্যবর্তী। ফলে এগুলো পুরোপুরি বাস্তবায়িত হবার পর এই সেতু নির্মাণ এশিয়া থেকে মধ্য এশিয়া হয়ে উত্তর পশ্চিম ইউরোপ পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সড়ক ও রেল যোগাযোগ সৃষ্টি করবে। প্রকল্প উপাদান


১। প্রধান সেতু এবং ভায়াডাক্ট

২। নদীশাসন এবং পুনরুদ্ধার

৩। পূর্বপশ্চিম সংযোগ সড়ক

৪। সংশোধিত পূনর্বাসন কর্মপরিকল্পনা

৫। নদীভাঙ্গন ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরনের জন্য দিকনির্দেশনা

৬। পরিবেশত কর্মপরিকল্পনা।


 


বৈশিষ্ট্য: ভৌত ইস্ট গাইড বাঁধ


• বান্ডের দৈঘ্য: ৩১০০ মিটার

• ক্রেষ্ট লেবেল: PWD + ১৬.৫ মিটার

• পোট্কেশন ডেপথ: PWD ৩০ মিটার ফেলিং এ্যাপ্লন সহ

• পূর্ব প্রান্তের সংযোগ সড়কের দৈর্ঘ্য : ৩,৫০০ মিটার

• পূনরুদ্ধারকৃত এলাকা ২৩.১ লক্ষ বর্গ মিটার (৫৮৯.৩ একর)


ভৌত বৈশিষ্ট্যঃ ওয়েস্ট গাইড ব্যান্ড


ব্যান্ড দৈর্ঘ্য: ৩২০০ মিটার

ক্রেস্ট লেভেল: PWD+১৬.৫ মিটার

প্রোটেকশন ডেপথ: PWD-৩০ মিটার (ফিলিং এ্যাপ্রোন সহ)

ক্রসড্যামের দৈর্ঘ্য : ৪৮৭৫ মিটার

পুনরুদ্ধারকৃত এলাকা: ২১ লক্ষ বর্গ মি. (৫১৮.৩ একর)

পশ্চিম প্রান্তে যমুনার প্রধান প্রবাহীর প্রস্থ: ৫৫০


 


নির্মাণ সম্পর্কিত তথ্যাদি


৫০ টি পায়ার

২১, ৩-পাইল পায়ার (২৫০০ মিলিমিটার OD)এবং

নলাকৃতি সীট পাইল এর পুরুত্ব: ৪০-৬০ মিলিমিটার

গড় পাইলদৈর্ঘ্য: ৮৩ মিটার (বেড লেভেল হতে ৭২ মি. গভীর)

পায়ারস্টেম এর উচ্চতা: ২.৭২ মি হতে ১২.০৪ মি.

১২১৪ টি বক্সগার্ডার উপাংশ, প্রত্যেকটি ৪ মিটার দীর্ঘ।


 


চুক্তি -১

সেতু এবং সংযোগ ভায়া ডাক্ট


কন্ট্রাকটর: হুন্দাই ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড কন্সট্রাকশন জেভি


 


চুক্তি -২

নদী শাসন ও পুনরুদ্ধার


 


কন্ট্রাকটর: এইচ এ এম ভ্যান অরড এ সি জেড জেভি

চুক্তি -৩ এবং ৪


 


৩. পূর্ব সংযোগ সড়ক

৪. পশ্চিম সংযোগ সড়ক

কন্ট্রাকটর: স্যামহুয়ান কর্পোরেশন


 


পূর্ব সংযোগ সড়ক-সি ৩


সড়ক দৈর্ঘ্য: ১৪.৭৪ কি.মি.

আর্থওয়ার্ক: ১১,৫৬,৭১১ ব. মি.

সেতু সংখ্যা: ৮ টি

পাইল সংখ্যা: ২২৪ টি

কালভার্ট সংখ্যা: ১০ টি


 


পশ্চিম সংযোগ সড়ক-সি ৪


সড়ক দৈর্ঘ্য: ১৬.৯২ কি.মি.

আর্থওয়ার্ক: ১০,৪৫,৬৯৫ ব. মি.

সেতু সংখ্যা: ৬ টি

পাইল সংখ্যা: ২৫৮ টি

কালভার্ট সংখ্যা: ১২ টি


 


সেতুর ভৌত বৈশিষ্ট্যঃ


বক্স গার্ডার প্রোগ্রেসিভ ক্যান্টিলিভার টাইপ এবং পাইল ফাউন্ডেশন

সেতু দৈর্ঘ্য: ৪.৮ কি.মি

ভায়াডাক্ট দৈর্ঘ্য (উভয় প্রান্ত) : ১২৮ মি.

সেতুর প্রস্থ: ১৮.৫ মি.

স্প্যান: ৪৭+২ টি

রোড লেন: ৪

একটি রেলওয়ে ট্রাক (ডুয়েল গেজ)



কোন মন্তব্য নেই:

ইন্দিরা রোড: নামের আড়ালের গল্প, পুরনো দিনের স্মৃতি আর আজকের ইন্দিরা রোড,,,,,ঢাকার গণপরিবহন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ইন্দিরা রোড: নামের আড়ালের গল্প, পুরনো দিনের স্মৃতি আর আজকের ইন্দিরা রোড ঢাকার ব্যস্ততার এক কেন্দ্র ফার্মগেটের পাশ ঘেঁষে যে রাস্তাটা শহুরে জ...