রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উক্তি...
১) "এ জগতে হায়, সেই বেশী চায় আছে যার ভুরি ভুরি / রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি”-- দুই বিঘা জমি
২) "যে আমারে দেখিবারে পায় অসীম ক্ষমায় ভালো মন্দ মিলায়ে সকলি, / এবার পূজায় তারি আপনারে দিতে চাই বলি'।
৩) "মানুষ যা চায় ভুল করে চায়, যা পায় তা চায় না' ।
৪) 'এনেছিলে সাথে করে মৃত্যুহীন প্রাণ, মরণে তাই তুমি করে গেলে দান" ।
৫)"আজ হতে শতবর্ষ পরে, কে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানি কৌতূহলভরে"।
৬)“ছোট প্রাণ ছোট ব্যথা, ছোট ছোট দুঃখ কথা, নিতান্তই সহজ সরল"।
৭) "মা তোর বদন খানি মলিন হলে, আমি নয়ন জলে ভাসি"।
৮) "ধরাতলে দীনতম ঘরে যদি জন্মে প্রেয়সী।'
৯)"বাদলা হাওয়ায় মনে পড়ে ছেলে বেলার গান- বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, নদেয় এলো বান।
১০) "নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে তিল ঠাঁই আর নাহিরে।"
১১) "গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা। কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা"।
১২) "ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো সে তরী / আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।"
১৩)"খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে / বনের পাখি ছিল বনে। একদা কী করিয়া মিলন হল দোঁহে, কী ছিল বিধাতার নার মনে।"
১৪) "কেরোসিন শিখা বলে মাটির প্রদীপে, ভাই বলে ডাক যদি দেব গলা টিপে। হেনকালে গগনেতে উঠিলেন চাঁদা, কেরোসিন বলি উঠে, এসো মোর দাদা।”
১৫). "আজি এ প্রভাতে রবির কর কেমনে পশিল প্রাণের পর, কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাত পাখির গান। না জানি কেন রে এত দিন পরে জাগিয়া উঠিল প্রাণ।"
১৬) "কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই।"
১৭)"কিন্তু মঙ্গল আলোকে আমার শুভ উৎসব উজ্জ্বল হইয়া উঠিল"।
১৮) 'নমো নমঃ নমঃ সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি' ।
১৯) "আমি শুনে হাসি, আঁখিজলে ভাসি, এই ছিল মোর ঘটে তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে"।
২০). "মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।"
২১) "মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ" ।
২২), "সমগ্র শরীরকে বঞ্চিত করে কেবল মুখে রক্ত জমলে তাকে স্বাস্থ্য বলা যায় না"।
২৩) "আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে"।
২৪ "আমরা আরম্ভ করি, শেষ করি না: আড়ম্বর করি, কাজ করি না; যাহা অনুষ্ঠান করি, তাহা বিশ্বাস করি না" ।
২৫)"হে মোর চিত্ত, পুণ্য তীর্থে জাগো রে ধীরে- এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে।"
২৬),"ও আমার দেশের মাটি, তোমার পরে ঠেকাই মাথা"।
২৭) "আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্য সুন্দর"।
২৮) "যাহা দিলাম তাহা উজাড় করিয়াই দিলাম, এখন ফিরিয়া তাকাইতে গেলে দুঃখ পাইতে হবে।"
২৯)এ যে দুর্লভ, এ যে মানবী, ইহার রহস্যের কি অন্ত আছে" ।
৩০) 'একটি ধানের শিষের উপর একটি শিশির বিন্দু' ।
৩১) "কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই।"
৩২) "বুকের রক্ত দিয়া আমাকে যে একদিন দ্বিতীয় সীতা বিসর্জনের কাহিনীড লিখতে হইবে সে কথা কে জানিত"।
৩৩) "যাহা দিলাম তাহা উজাড় করিয়াই দিলাম।এখন ফিরিয়া তাকাইতে গেলে দুঃখ পাইতে হবে।"
৩৪)"এ যে দুর্লভ, এ যে মানবী, ইহার রহস্যের কি অন্ত আছে?"
৩৫) "হায়রে, তাহার বউমার প্রতি বাবার সেই মধুমাখা পঞ্চস্বর এবার এমন বাজখাই খাদে নামিল কেমন করিয়া?”
৩৬) "একবার মনে হইল ফিরিয়া যাই, জগতের ক্রোড়বিচ্যুত সেই অনাথিনীকে সঙ্গে করিয়া লইয়া আসি - নদীবক্ষে ভাসমান পথিকের হৃদয়ে এই তথ্যের উদয় হইল? ফিরিয়া ফল কি-এ পৃথিবীতে কে কাহার?”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন