এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫

এতিমা নাবালিকা মেয়েদের জীবনে সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয় হলো স্বামীর ঘর – একজন দ্বীনদার স্বামীর তত্ত্বাবধান।,,,,,ইমাম উদ্দিন চাচার ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 এতিমা নাবালিকা মেয়েদের জীবনে সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয় হলো স্বামীর ঘর – একজন দ্বীনদার স্বামীর তত্ত্বাবধান।

এই আশ্রয় ছাড়া সমাজ তাদের জন্য প্রকৃত নিরাপত্তা দিতে পারে না। যতই সমাজ কল্যাণের বুলি কপচানো হোক না কেন, বাস্তবতা হলো— এতিম, গরীব, পথশিশু মেয়েদেরকে আজ ব্যবহার করা হচ্ছে একেকটা প্রজেক্ট হিসেবে, মানবতাবাদী ব্যবসার কাঁচামাল হিসেবে।


অনেক পরিবারে দেখা যায়, ৭/৮ বছর বয়সে বাবা মারা গেলে সেই এতিমা মেয়েটিকে আত্মীয়স্বজন কিছু টাকার বিনিময়ে বড়লোকদের বাসায় কাজের বুয়া হিসেবে বিক্রি করে দেয়।

আর যারা এই রাস্তাতেই বেড়ে ওঠে— পথশিশু হয়ে, এদেরকে নানা সংস্থা পেট্রোনাইজ করে। এসব তথাকথিত এনজিওরা তাদের নিয়ে অর্গানাইজড কাজ করে।

তাদের মূল লক্ষ্য থাকে— এই শিশুগুলিকে 'দেখিয়ে' মোটা অঙ্কের অনুদান, প্রজেক্ট, ফান্ড হাতিয়ে নেওয়া।

এই শিশুদের দুঃখ তাদের ব্যবসার পুঁজি। তাই তারা চায়— এমন অনাথ শিশু যেন সমাজে আরও জন্ম নেয়, আরও অনিরাপদ হয়ে উঠুক তাদের জীবন। তাহলে তাদের আয় রোজগার স্থায়ী থাকবে।


ইসলাম এই জায়গায় এসেছে পরিপূর্ণ সমাধান নিয়ে।

ইসলাম বলে— এতিম মেয়েকে বিয়ে করে তাকে নিরাপত্তা দাও। তাকে ভালোবাসা, ইজ্জত ও মর্যাদার স্থানে বসাও।

কারণ, বিবাহই একমাত্র পথ যা তাকে নিরাপত্তা, ভালোবাসা, পরিচর্যা ও পূর্ণ মর্যাদার আসন দিতে পারে।


মানুষ অনেক কিছু ভবিষ্যতের জন্য সংগ্রহ করে—

একটা জমি কিনে যত্ন করে গড়ে তোলে, গাছ লাগিয়ে বছর বছর পরিচর্যা করে, সন্তান লালন করে ভবিষ্যতে তার উপকার পাওয়ার আশা রাখে।

একটা ফ্ল্যাটের কিস্তি দিয়ে বহু বছর পর সেটাতে বাস শুরু করে।

সত্যিই, জীবনের সবকিছুর জন্যই মানুষ দীর্ঘমেয়াদি প্রস্তুতি নেয়। 

ঠিক সেভাবে একটা এতিমা নাবালিকা মেয়েকে বিবাহ করে নিজের তত্ত্বাবধানে রেখে লালন পালন করে উপযুক্ত করে নিবে। যখন উপযুক্ত  হবে তখন থেকে স্ত্রী হিসেবে ব্যবহার করা শুরু করবে। 


পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নেয়ামত – একজন নেককার, হালাল, পরিপূর্ণ স্ত্রী।

সেই স্ত্রীর জন্যও প্রস্তুতি নেওয়া যায় না কেন?

একজন পুরুষ যদি একজন হালাল, পবিত্র, একনিষ্ঠ, স্বামীভক্ত স্ত্রী চান, তবে উত্তম উপায় হলো— তাকে ছোটবেলায় বিয়ে করে নিজের তত্ত্বাবধানে লালন-পালন করা।

এতে স্ত্রী হয় স্বামীর মতোই দীনদার, তার পরিবেশে গড়া, তার আস্থাভাজন – কোনো বাইরের প্রভাবে বিকৃত নয়।


এটা কোনো অন্যায় নয়— এটা ইসলামের সুস্পষ্ট অনুমোদিত ও রহমতপূর্ণ বিধান।

এটা একদিকে যেমন একটা অনাথ বা এতিম মেয়ের জীবনের নিরাপত্তা, ঠিক তেমনই একজন পুরুষের জন্য নিশ্চিত হালাল ও নির্ভরযোগ্য স্ত্রী পাওয়ার সহজ ও পরিশুদ্ধতম উপায়।


---


এই সমাজের হায়েনারা যেখানে এতিম মেয়েদের শরীর ও ভবিষ্যৎকে বিক্রি করে টাকা কামায়, ইসলাম সেখানে বিবাহের মাধ্যমে তাদের জীবনে নিরাপত্তা, ভালোবাসা ও মর্যাদা নিশ্চিত করেছে।

যারা ইসলামের এই বিধানকে বুঝে না বা অপপ্রচার করে, তারা আসলে এই হায়েনাদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে চায়।

কোন মন্তব্য নেই:

এক যুবক তার দাদাকে জিজ্ঞেস করল, "দাদু, প্রযুক্তি ছাড়া অতীতে কীভাবে বসবাস করতেন।।.

 🚹এক যুবক তার দাদাকে জিজ্ঞেস করল, "দাদু, প্রযুক্তি ছাড়া অতীতে কীভাবে বসবাস করতেন।।. 🖥️কম্পিউটার ছাড়া ✈️ড্রোন ছাড়া 🎨বিটকয়েন ছাড়া...