২৫ হাজার টাকায় কিছু লাভজনক ব্যবসার যা করতে পারবে নারী-পুরুষ উভয়েই
১. হস্তশিল্প বা ক্রাফট ব্যবসা: হাতে তৈরি জিনিসপত্র যেমন - অলঙ্কার, স্যুভেনিয়ার, ঘর সাজানোর জিনিস ইত্যাদি তৈরি ও বিক্রি করা।
২. প্রিন্টেড টি-শার্ট ব্যবসা: বিভিন্ন ডিজাইন দিয়ে টি-শার্ট প্রিন্ট করে অনলাইনে বা স্থানীয়ভাবে বিক্রি করা।
৩. মোবাইল ফোন এক্সেসরিজ: সাশ্রয়ী মূল্যের মোবাইল ফোন চার্জার, হেডফোন, কাভার ইত্যাদি বিক্রি করা।
৪. ফেসবুক পেইজ পরিচালনা ও ডিজিটাল মার্কেটিং: ছোট ব্যবসার জন্য ফেসবুক পেইজ পরিচালনা ও ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করা যায়।
৫. কফি শপ বা কফি কর্ণার: অল্প পরিসরে কফি ও হালকা স্ন্যাকস বিক্রি করে কফি শপ শুরু করা যায়।
৬. কাস্টমাইজড মগ ও গিফট আইটেম: বিভিন্ন ডিজাইন দিয়ে মগ, টি-শার্ট, বা অন্যান্য গিফট আইটেম কাস্টমাইজড করে বিক্রি করা।
৭. অনলাইন ফুড ডেলিভারি: হোমমেড খাবার বা স্ন্যাকস অনলাইনে বিক্রি করা।
৮. হেয়ার কেয়ার বা বিউটি প্রোডাক্টস: অল্প পুঁজিতে বিভিন্ন হেয়ার কেয়ার ও বিউটি প্রোডাক্টস অনলাইনে বা ছোট পরিসরে বিক্রি করা।
৯. অনলাইন পোশাকের ব্যবসা: অল্প পুঁজিতে বিভিন্ন ধরনের পোশাক অনলাইনে বিক্রি করা।
১০. হ্যান্ডমেড জুয়েলারি বা গহনা তৈরি: হাতে তৈরি গহনা, যেমন - নেকলেস, কানের দুল, ব্রেসলেট ইত্যাদি তৈরি করে বিক্রি করা।
১১. পুরনো বা ব্যবহৃত জিনিসপত্রের অনলাইন বেচা-কেনা: পুরনো বা ব্যবহৃত জিনিসপত্র যেমন - বই, জামাকাপড়, খেলনা ইত্যাদি অনলাইনে বিক্রি করা।
১২. ফাস্ট ফুড কর্ণার: অল্প পরিসরে ফাস্ট ফুড যেমন - বার্গার, স্যান্ডউইচ, নুডলস ইত্যাদি বিক্রি করা।
১৩. স্টেশনারি সামগ্রীর ব্যবসা: কলম, পেন্সিল, খাতা, কাগজ ইত্যাদি স্টেশনারি সামগ্রী বিক্রি করা।
১৪. খেলনার দোকান: শিশুদের জন্য খেলনা, খেলার সামগ্রী বিক্রি করা।
১৫. ফ্যাশন হাউজ: অল্প পুঁজিতে নিজের ডিজাইন
করা পোশাক বা এক্সেসরিজ বিক্রি করা।
১৬. মা ও শিশু পণ্যের দোকান: শিশুদের পোশাক, খেলনা, বেবি কেয়ার সামগ্রী ইত্যাদি বিক্রি করা।
১৭. ফটোগ্রাফি ব্যবসা: অল্প খরচে ফটোগ্রাফি ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে।
১৮. সুগন্ধি তেল বিক্রয়: বিভিন্ন ধরনের সুগন্ধি তেল তৈরি ও বিক্রি করা।
১৯. পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার ব্যবসা: ঘর পরিষ্কার করা বা লন্ড্রি বিষয়ক ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে।
২০. মোবাইল ফোন সার্ভিসিং: মোবাইল ফোন সারানোর প্রশিক্ষণ নিয়ে এই ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে।
২১. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট: ছোটখাটো ইভেন্ট বা পার্টি আয়োজনের জন্য ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে।
২২. গ্রাফিক্স ডিজাইন: গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে অনলাইনে বিভিন্ন কোম্পানির জন্য কাজ করা যেতে পারে।
২৩. ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট: ওয়েবসাইট তৈরি করা বা ওয়েবসাইট মেইনটেইন করার কাজ করে আয় করা যেতে পারে।
২৪. কন্টেন্ট রাইটিং: বিভিন্ন বিষয়ের উপর কন্টেন্ট লিখে আয় করা যায়।
২৫. অনলাইন টিউশন: অনলাইনে বিভিন্ন বিষয় পড়িয়ে আয় করা যায়।
এই ২৫টি ব্যবসার আইডিয়া থেকে আপনি বেছে নিন আপনার ব্যবসাটি।
ধন্যবাদ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন