এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
শনিবার, ১৫ জুলাই, ২০২৩
চা তৈরির পর কী করেন... ??? ফেইসবুক থেকে নেওয়া
চা তৈরির পর কী করেন... ???
নিঃসন্দেহে চা-পাতা ফেলে দেন। আজ থেকে চা তৈরির পর টি ব্যাগ বা চা-পাতা গুলো ফেলে না দিয়ে বরং ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে শুকিয়ে রাখুন। কেন? কারণ এই ফেলনা চা-পাতা ও টি ব্যাগগুলোই আপনার অর্থ সাশ্রয় করবে প্রতিদিন। জেনে নিন কেন ব্যবহার করা চা-পাতা ফেলে না দিয়ে ব্যবহার করা যায় দারুণ সব কাজে আর বাঁচানো যায় সময়-অর্থ সবই!
১) পোকা কামড় দিয়েছে বা পুড়ে গিয়েছে কোথাও? একটা ব্যবহৃত টি ব্যাগ ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। সব যন্ত্রণা নিমিষেই শেষ হয়ে যাবে। চোখের ফোলা ভাব দূর করতেও এটা দারুণ কাজে দেয়। পাতলা কাপড়ে চা পাতা বেঁধে পুঁটলি করেও ব্যবহার করতে পারেন।
২) ব্যবহৃত চা-পাতা ধুয়ে শুকিয়ে রাখুন। তারপর আপনার জুতোর মাঝে বা জুতোর আলমারিতে রেখে দিন। ঘামের বাজে গন্ধ আর কখনোই জুতোতে হবে না। টি ব্যাগও রাখতে পারেন।
৩) প্রতিদিনের ব্যবহৃত টি ব্যাগ রেখে দিন ফ্রিজে। চা-পাতা হলে টিস্যুতে মুড়ে রাখুন। ফ্রিজ থাকবে সতেজ ও পরিষ্কার, কোন রকম ফ্রেশনার ছাড়াই। এছাড়াও কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল ছিটিয়ে বাথরুমে, আলমারিতে রাখতে পারেন চা-পাতা বা টি ব্যাগ। রাখতে পারেন স্কুল কলেজে যাওয়ার কাপড়ের ব্যাগেও।
৪) তেল লাগানো চিটচিটে থালা বাসন বা হাঁড়ি পাতিল পরিষ্কার করতে চা-পাতার জুড়ি নেই। দামী ডিশ ওয়াসার বারের বদলে রাতের বেলা সিংকে পানি দিয়ে তাতে কিছু ব্যবহৃত চা-পাতা দিয়ে দিন। তেল চিটচিটে বাসন এতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে স্বাভাবিক ভাবেই ধুয়ে নিন। একদম ঝকঝকে হয়ে উঠবে।
৫) মাকড়সা এবং এই ধরণের ছোট পোকামাকড় চা খুবই অপছন্দ করে। ব্যবহৃত টি ব্যাগ বা চা পাতা ঘরের কোণায় কোণায় দিয়ে রাখুন, এরা থাকবে আপনার ঘর থেকে দূরে।
৬) গাছপালায় অনেক পোকামাকড়ের সমস্যা? ব্যবহৃত চা পাতা ধুয়ে গাছের গোঁড়ায় দিয়ে রাখুন। পোকামাকড় দূরে থাকবে, আবার গাছের সার হিসাবেও কাজ করবে।
৭) আধা ভেজা ব্যবহৃত চা পাতা কার্পেটে ছড়িয়ে দিন। সম্পূর্ণ শুকিয়ে গেলে ঝাড়ু দিয়ে ফেলুন বা ভ্যাকুয়াম ক্লিন করে নিন। বাজে গন্ধ ও ময়লা সব গায়েব।
৮) আপনার কাঠের আসবাবগুলো প্রায় শুকনো ব্যবহৃত ব্যাগ দিয়ে ঘষে নিন। চকচকে হয়ে উঠবে।
৯) জেসমিন টি বা এমন যে কোন ফ্লেভারের টি ব্যাগ ভাত রান্নার শেষ দিকে পাতিলে দিয়ে দিতে পারেন। মিষ্টি একটা গন্ধ হবে।
১০) গরম পানির মাঝে ফেলনা চা-পাতা দিয়ে পা ভিজিয়ে রাখুন। পায়ের গন্ধ দূর হবে।
#collected
কপি
পেস্ট
প্রশ্নঃ হজ শেষে জামারায় নিক্ষিপ্ত পাথর কী করা হয়,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া
প্রশ্নঃ হজ শেষে জামারায় নিক্ষিপ্ত পাথর কী করা হয়?
হজের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর মধ্যে জামারায় কয়েক বার ছোট ছোট পাথর নিক্ষেপ অন্যতম। ১০ জিলহজ মুজদালিফা থেকে মিনায় এসে বড় জামরায় প্রথমে সাতটি পাথর নিক্ষেপ করে। পরবর্তী তিন বা দুদিন (১১, ১২ বা ১৩ জিলহজ) তিন জামারায় তারা সাতটি করে মোট ৪২টি বা ৬৩টি পাথর নিক্ষেপ করেন। এভাবে সব হাজিকে মোট ৪৯টি বা ৭০টি পাথর নিক্ষেপ করতে হয়।
অনেকে জিজ্ঞাসা করে থাকে, জামারায় নিক্ষেপের পর এত পাথর কোথায় যায়? বা পরবর্তীতে এসব পাথর দিয়ে কী করা হয়?
১৩ জিলহজ পাথর নিক্ষেপের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে সব হাজি মিনা প্রান্তর ছেড়ে চলে যায়। এরপর সুবিশাল স্থানটি আগামী হজ পর্যন্ত জনশূন্য হয়ে পড়ে থাকে। সব হাজির চলে যাওয়ার পর এসব পাথরের সংগ্রহ প্রক্রিয়া শুরু হয়। মূলত হাজিরা পাথর নিক্ষেপের পর জামারাতের চার স্তর থেকে তা ১৫ মিটার নিচে চলে যায় এবং বেসমেন্টে গিয়ে জমা হয়। এরপর একটি বিশেষ বেল্টের সাহায্যে সিভিং প্রক্রিয়ায় নিক্ষিপ্ত সব পাথর সংগ্রহ করা হয় এবং পানি স্প্রে করে পাথরের গায়ে জমে থাকা ধুলো ও ময়লা দূর করা হয়। অতঃপর পরিষ্কার পাথরগুলো গাড়িযোগে অন্যত্র নিয়ে পরবর্তী হজে ব্যবহারের জন্য সংরক্ষণ করা হয়।
সৌদি আরবের আবাসন প্রতিষ্ঠান কিদানা ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির সহযোগিতায়, মক্কাভিত্তিক সংস্থা গিফট চ্যারিটেবল অ্যাসোসিয়েশন পাথর পুনঃব্যবহারের প্রক্রিয়ারসহ হজের স্থানগুলোর উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করে থাকে। এই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে মিনায় জামারাত ব্রিজ সংলগ্ন রোডে হজযাত্রীদের পাথরভর্তি থলে সরবরাহ করা হয়। এ ছাড়াও মুজদালিফাতে প্রায় ৩০০টির বেশি পয়েন্টে এসব সরবরাহ করা হয়।
এ বছর ১৮ লাখের বেশি হজযাত্রী হজ পালন করেছেন। এই হিসেবে গত ১ জুন (১৩ জিলহজ) পর্যন্ত এবারের হজে ১০ কোটির বেশি পাথর জামারায় নিক্ষেপ করা হয়েছে। হজযাত্রীদের সংখ্যা অনুপাতে নুড়ি পাথরের পরিমাণ অনুমান করা হয়।
তথ্যসূত্র কালেরকন্ঠ
কপি
পেস্ট
রবিবার, ৯ জুলাই, ২০২৩
জীবন থেকে নেওয়া,,, ফেইসবুকের গল্প
|| বুয়েটের এক ভাইয়ের জীবন থেকে নেওয়া ৷৷
আমার জীবনে পাওয়া দশটি সেরা লজ্জাঃ
১) ক্লাস ফাইভে পড়ি, পাশের বাড়ির আমার বয়েসি এক ছেলের সাথে ওর বিদেশী লেগো সেট নিয়ে খেলা করি। একদিন ওর সেটের একটা পার্টস খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমি ও খুজলাম। আমি ওর বাসা থেকে বের হবার সময় ওর মা আমার শার্ট প্যান্টের পকেট চেক করলো।
2) আমার এক কাজিন একটা দূর্দান্ত আই,বি,এম পিসি কিনলো। মানে ওর বাবা কিনে দিয়েছিলো। উনি তখন ইন্টার পড়তেন। সবাই কে দাওয়াত করে এনে কম্পিউটার দেখাচ্ছে। আমি ওই পিসি র মাউস টা একটু নাড়ানোর অপরাধে কষে থাপ্পড় খেলাম।
৩) কুরবানি ঈদের পরের দিন আমি বাড়িওয়ালার বাসায় দেখা করতে যাই। উনারা কথা বার্তা বললেন। আমি টেবিলে বসে আছি। পরিচারিকা পোলাও মাংস, কাবাব নিয়ে এলো। আমি হাত ধুতে বাথরুমে
গেলাম। এসে দেখি কিছুই নেই। সে তাদের
আত্মীয়কে খাবার দেবার পরিবর্তে ভুল করে আমাকে দিয়েছে। পরে সেমাই খেয়ে চলে এলাম।
৪) পাড়ার সবাই একটা রেস্টুরেন্ট এ খেতে
গিয়েছি। এক ভাইয়ার বাবা গাড়ি কিনেছেন সেই সেলিব্রেশনে। আসার সময় দামী মাইক্রোবাস এ সবার যায়গা হলো। আমার হলো না। এক বড় ভাই
বল্লো, তুমি একটা রিকশা করে চলে আসো। আমি
গাড়ি থেকে নেমে গেলাম। একটা মেয়ে ফিক করে হেসে ফেল্লো।
৫) আমার ক্যালকুলেটর নষ্ট, বন্ধু কে বললাম
এক্সাম চলছে কলেজে, দুই/তিন দিনের জন্য ক্যালকুলেটরটা ধারদে। ওর ক্যালকুলেটর টা এক্সপেনসিভ। ও দিলো না। হেসে হেসে বল্লো, এইটা হারায়া ফেললে তোর আব্বাও এইটা কিনে দিতে
পারবে না।
৬) স্কুল লাইফে একটা মেয়ে কে অনেক পছন্দ
করতাম। তাকে বলার সাহস কখনো হয়নি। একদিন সাহস করে ওর বার্থডে তে একটা গোলাপ দিয়ে ওকে বললাম, হ্যাপি বার্থডে। ওর গোলাপ টা ছুড়ে ফেলে আমাকে বল্লো, যেমন ফকিন্নি মার্কা চেহারা তেমন ফকিন্নি ছাত্র। এতো সাহস ক্যান তোমার!!
পাশে ওর অনেক বান্ধবী ছিলো, সবাই হো
হো করে হেসে ফেল্লো।
৭) ক্রিকেট ম্যাচ হবে। পাশের পাড়ার সাথে।
চ্যালেঞ্জ ম্যাচ। আমি খুবই এক্সাইটেড। আগের দিন ব্যাট মুছে রেডি করলাম। সকালে আমার মা আমাকে আদর করে দোয়া পড়ে
দিলেন। মাঠে গিয়ে দেখি আমাদের টিমে ১৪ জন। আমি ওপেনিং বোলিং করবো। হালকা প্র্যাক্টিস করছি। ক্যাপ্টেন বড় ভাই ১১ জন
সিলেক্ট করে দুই জন এক্সট্রা রাখলেন। আমি রিকশা
করে মাথা নিচু করে বাড়ি ফিরে এলাম। ১৪তম লোকটা আমি।
৮) নাইনে অংকে পেলাম ৩৯। ক্লাস টেনে রোল
নাম্বার পিছিয়ে ৬০। আমার আত্মীয় স্বজন আমাকে নিয়ে হাসাহাসি করে। একবার আমার মামার বাসায় বেড়াতে গেলাম। ক্লাস থ্রি তে পড়া মামাতো বোন আমার কাছে একটা অংক নিয়ে এলো। সুন্দর
করে বুঝিয়ে দিলাম। আমার মামী বল্লো, যাও সুমনের (আমার আরেক কাজিন) কাছে বুঝো। ও অংক বুঝে নাকি? যথারীতি সবাই হেসে ফেল্লো।
ক্লাস থ্রি এর অংক ও আমি বুঝি না।
৯) ছোট্ট বেলায় খুব রোগা ছিলাম। দেখতেও
ভালো ছিলাম না। একসাথে পাড়ার সব ছেলেরা যখন খেলতাম, কোনো সুন্দর মেয়ে আশেপাশে এলে অন্য রা আমাকে আব্দুল আব্দুল করে ডাকতো। একবার আমি শুনতে পেরেছিলাম একটা ছেলে
বলছিলো, ওর নাম ও আব্দুল, দেখতে ও
আব্দুলের মতো।
১০) কলেজ লাইফে একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের
উপস্থাপনা আমার করার কথা, কিন্তু উপস্থাপিকা আমার সাথে উপস্থাপনা করতে চায়নি। কারণ, আমি ওর লেভেলের স্মার্ট নই। আমাকে অনুষ্ঠানের দিন রিহার্সেল সত্ত্বেও দর্শক সারি তে বসতে হলো, যদিও বেশীক্ষণ থাকা লাগেনি, অন্য ছাত্র ছাত্রীর হাসাহাসির কারনে বাধ্য হয়ে বাসায় চলে এসেছিলাম।
এই ঘটনা গুলো প্রতিটাই আমার সাথে ঘটা। আমি নিজের ব্যাপারে সত্যিই কনফিডেন্ট ছিলাম না। খুব কষ্ট হতো। মাঝে মাঝে মনে হতো মরে যাই না কেনো? আমি বড়লোক নই, সুদর্শন নই, স্মার্ট নই, কথা বলতে পারি না, খারাপ ছাত্র। কি দরকার আমার পৃথিবী তে থাকার? অনেক সময় শিক্ষকদের বকা খেতাম, মার খেতাম। কিন্তু আমি বেচে রইলাম, মরতে ভয় হয়। আমি চেষ্টা করে গেলাম। আমার ভালো কোনো গুন না থাকলে ও একটা শক্তি ছিলো। স্বপ্ন কে বাস্তবতার রূপ দেবার জন্য সাহস। একা একাই যুদ্ধ করেছি। পাশে পেয়েছি আমার মা আর বাবা কে। আমার উপর তাদের অনেক বিশ্বাস ছিলো। মানুষের সব অপমান, লাঞ্ছনা সহ্য করে, সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে আমি নিজেকে পরিবর্তন করেছি।
I always forgive, but never forget.
আমার জীবন টা খুব সহজ সুন্দর ছিলো না। আমাকে জীবনে অনেক অনেক ধাক্কা খেতে হয়েছে। আর আমি শিখেছি - "জীবনে তোমার সব চেয়ে বিশ্বস্ত বন্ধু তুমি নিজেই।" চোখের পানি কেউ মুছে দেয় না, নিজেকেই মুছতে হয়। ঘুরে দাঁড়াতে হয়। যখন কোনো আশা থাকেনা, আশা তৈরী
করে নিতে হয়। লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে চলে
যাবার পর ও সেখানে যাবার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে হয় মাথা উচু করে সবার মাঝে নিজেকে আলোকিত করতে।
আমি কষ্ট করেছি, সবাই যখন আনন্দ করতো, আমি
তখন পারতাম না। কিন্তু একদিন পেরেছি। এবং সেই জয়ের তৃপ্তি যে কত খানি, আমি জানি।
আজ আমাকে যে কোনো প্রোগ্রামে সন্মান
করা হয়। আমাকে লজ্জা পেতে হয় না। মোটামুটি সফল একজন প্রকৌশলী বলা চলে।
আমার যে পরিমান লেগো সেট আছে,
অনেকেই ঈর্ষান্বিত হবে। আমি যে কম্পিউটার
ব্যবহার করি ওই ভ্যালু তে সাধারন মানের দশ টা
কম্পিউটার কেনা যাবে। অনেক অনেক
ইলেকট্রনিক গেজেট আমি কিনি। অপচয় হয়তো,
কিন্তু তৃপ্তি পাই। প্রতি টা লজ্জার, চড়ের, লাঞ্ছনার হিসাব আদায় করি। অসুন্দর বলে অনেক অপমানিত হয়েছি, এখন হইনা
বরং সবাই বেশ হ্যান্ডসাম ই বলে কথা না বলতে
পেরেও এখন ভালো বক্তা। আনস্মার্ট হয়েও এখন অফিসে স্মার্টনেসের রেফারেন্স।
ঘুরে দাঁড়ানো খুব কষ্টের কিছু না। প্রয়োজন শুধু
সাহস আর দমের। বুকে দম থাকলে হারতে চাইলেও হারা যায় না। আর আশা, সুন্দর একটা স্বপ্ন। যা পূরন করা একমাত্র লক্ষ্য হতে হবে।
* Don't expect help.... help yourself. আমি যখন
ভেঙ্গে পড়েছিলাম, তিন টা ওষুধ, আমার কাজে
লেগেছিলো...
Self motivation.
Self Confidence.
#collected
কপি
পেস্ট
মঙ্গলবার, ২৭ জুন, ২০২৩
একটি মজার গল্প
টিউশনির গপ্প....
স্টুডেন্ট এর সুন্নাতে খৎনা(মুসলমানি) হবে। আন্টি দাওয়াত দিলো। গিয়ে দেখি ছাত্র ভয়ে কাঁপতেছে। আন্টি আমাকে বললেন, ওকে একটু বুঝাও।
আমি ওর পাশে গিয়ে বললাম,
- সিফাত; ভাই আমার, ভয়ের কিছু নেই এটা কাটতেই হয়। ব্যাথা পাওয়া যায়না।
- স্যার, আমার নুন্টু কাটলে আমি হিসু করবো কী দিয়ে?
- আরে বোকা! নুন্টু কাটবেনা। সামান্য একটু চামড়া কেটে ফেলবে উপর থেকে।
- আপনার কাটছে?
- হ্যাঁ আমারো কাটছে।
- কই দেখান তো? কতটুকু কাটছে আমি দেখবো।
আন্টি সামনে বসে আছে। ডাক্তার সাহেবও বসে আছেন। আমি এক মুহুর্তের মধ্যে 'থ' হয়ে গিয়েছি। এটা কী করে সম্ভব!
- চুপ করো। এটা দেখানো যাবেনা। আমি বড় হয়েছি। এটা লজ্জার ব্যাপার।
- তাহলে আমি কাটবোনা। আম্মু, আমি নুন্টু কাটবোনা। ডাক্তার আংকেল আপনি চলে যান।
অনেক বুঝিয়ে-সুঝিয়েও ওকে রাজি করানো যায়নি।
আন্টি আমাকে বললেন, বাবা তুমিও তো ছেলে মানুষ আমার ছেলেটাও ছেলে মানুষ। ওকে একবার দেখাও। দেখলেই ও বুঝতে পারবে।
আন্টির কথা শুনে আমার আকাশ থেকে ভেঙে পড়ার মত অবস্থা হলো।
- কি যে বলেন আন্টি। এটা কীভাবে সম্ভব। এটা তো লজ্জার ব্যাপার। আমি এটা পারবোনা।
আন্টি আমাকে রিকোয়েস্ট করা ছাড়তেই পারলেন না। ডাক্তার সাহেবও বললেন, তুমি তো সবে মাত্র অনার্সে। এখন এত লজ্জা কিসের। ওকে একবার দেখাও। ও কোনোমতে দেখে বুঝতে পারবে যে আসলে মুসলমানি মানে পুরো নুন্টু কাটা না।
আমি বসে রইলাম। আর বারবার নিজেকে ভৎর্সনা দিতে লাগলাম 'কেনো এই দাওয়াত খেতে এলাম' বলে।
লজ্জায় আমার মাথা কাটা যাচ্ছিলো। ঘরভর্তি মানুষ। স্টুডেন্ট এর খালামনি সদ্য এস এস সি পাশ করা মেয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি কি বলি এটা দেখার জন্যে তারা সবাই আমার মুখের দিকে চেয়ে আছে।
এই লজ্জার কাজ আমি করতে পারবোনা। একটা বাচ্চা ছেলের সামনে আমার ইজ্জতভ্রষ্ট হবে তা কখনোই আমি মেনে নিতে পারবোনা। তাই অনেক ভেবে বললাম।
- সিফাত, বিশ্বাস করো মুসলমানি করলে পুরো নুন্টু কেটে ফেলে। আমারটাও কেটে ফেলছে। কীভাবে দেখবা? নাই তো। ডাক্তার সাহেবকে জিজ্ঞেস করে দেখো। ওনারটাও নেই। এই বলে আমি চলে এলাম।
ও ভয়ে কান্না শুরু করে দিলো।
পরেরদিন ঐ বাসার পাশের আরেকটা টিউশনে যেতে গিয়ে দেখি সিফাতের হাতে লুঙি উঁচু করে ধরে রাখা।
বেচারা ডাক্তার হয়তো নিজের ইজ্জত উৎসর্গ করে দিয়েছে এই সিফাতের খৎনার জন্যে।
(Collected)
ছবি : আম্রপালি দিয়ে দুধ ভাত ♥️♥️
সোমবার, ৮ মে, ২০২৩
আপনার মেয়েকে অবশ্যই শেখাবেন
আপনার মেয়েকে অবশ্যই শেখাবেন:
১- মাটি থেকে কখনও কোনো কিছু উঠাতে গেলে অবশ্যই বুকের উপর এক হাত দিয়ে তারপর উঠাতে যাবে।
সতর ঢাকার সতর্কতা স্বরুপ এটা করা উচিত।
২- পুরুষ মানুষের সামনে কখনও পায়ের উপর পা তুলে বসবে না, দুই পা'কে মিলিয়ে বা খুব কাছাকাছি রেখে বসবে।
৩- সিঁড়িতে উপরের দিকে উঠার সময় যদি পেছনে কোনো পুরুষ মানুষ থাকে, তাহলে এক কোনায় গিয়ে কিছুক্ষণ স্থির হয়ে দাঁড়াবে, পুরুষ লোকটি চলে গেলে তারপর উঠবে।
৪- লিপ্টে ওঠার সময় যদি অপরিচিত পুরুষ মানুষ থাকে এবং মাত্র একজনই থাকে, তাহলে তার সাথে ওঠবে না, অপেক্ষা করবে, সেই অপরিচিত লোকটি বের হলে তারপর উঠবে।
৫- সবসময় মুচকি হাসার অভ্যাস করবে, উঁচু আওয়াজে অট্টহাসি হাসবে না।
৬- তোমার চাচাতো ভাই, খালাতো ভাই বা ফুফাতো ভাইদের সাথে মুসাফাহা করবে না, যদিও তোমার কাছে তাদের ছোট মনে হয়।
৭- কোনো প্রয়োজনে পুরুষ মানুষের সাথে কথা বলতে হলে, অবশ্যই শারীরিকভাবে যথেষ্ট পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে কথা বলবে।
৮- নিকটাত্মীয় হলেও কাজকর্মে বা কথা বার্তায় অবশ্যই একটা সীমারেখা বজায় রাখবে। নিজের ভাবগাম্ভীর্য এমনভাবে বজায় রাখবে, যেন তোমার প্রতি তার ভিতরে খারাপ কল্পনা তৈরি না হয়।
৯- রাস্তাঘাটে নিজ বান্ধবীদের সাথে হাসি ঠাট্টা করবে না, রাস্তার শিষ্টাচার বজায় রাখবে।
* মহান আল্লাহ নারীদেরকে এবং আমাদেরকে সংশোধন হবার তাওফিক দান করুন!
আমীন
রাত ২৯/৪/২০২৩ শনিবার
সকাল ৭ টার সংবাদ।
তারিখ: ২৯শে এপ্রিল ২০২৩ খ্রি:।
আজকের শিরোনাম:……
ত্রিদেশীয় সফরের দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে পৌঁছেছেন।
জাপানের প্রাচীন এবং বৃহত্তম সম্প্রচার মাধ্যম এন এইচ কের সঙ্গে শেখ হাসিনার সাক্ষাতকার - বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য আরো আন্তর্জাতিক সহায়তার আহবান।
আগামী নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকবে আওয়ামী লীগ - বললেন দলের সাধারণ সম্পাদক।
নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামালের জন্মদিন পালন - বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড জিয়াউর রহমান - মন্তব্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর।
ইউক্রেনের কিয়েভ, নিপ্রো ও উমান নগরে বড় ধরণের বিমান হামলা চালিয়েছে রুশ বাহিনী - নিহত ২৫।
এবং আজ কলম্বোয় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ-শ্রীলংকা নারী ক্রিকেট দলের মধ্যকার প্রথম একদিনের ম্যাচ।
সকাল ২৯/৪/২০২৩ শনিবার
সকাল ৭ টার সংবাদ।
তারিখ: ২৯শে এপ্রিল ২০২৩ খ্রি:।
আজকের শিরোনাম:……
ত্রিদেশীয় সফরের দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে পৌঁছেছেন।
জাপানের প্রাচীন এবং বৃহত্তম সম্প্রচার মাধ্যম এন এইচ কের সঙ্গে শেখ হাসিনার সাক্ষাতকার - বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য আরো আন্তর্জাতিক সহায়তার আহবান।
আগামী নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকবে আওয়ামী লীগ - বললেন দলের সাধারণ সম্পাদক।
নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামালের জন্মদিন পালন - বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড জিয়াউর রহমান - মন্তব্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর।
ইউক্রেনের কিয়েভ, নিপ্রো ও উমান নগরে বড় ধরণের বিমান হামলা চালিয়েছে রুশ বাহিনী - নিহত ২৫।
এবং আজ কলম্বোয় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ-শ্রীলংকা নারী ক্রিকেট দলের মধ্যকার প্রথম একদিনের ম্যাচ।
বুধবার, ৩ মে, ২০২৩
একজন বাবার আত্মকাহিনী
আমার দাদার ১০০ বিঘা জমি ছিলো। আমার বাবার ১০ বিঘা।
এর কারণ এই নয় যে বাবারা ১০ ভাই ছিলেন। কারণ এই যে, বাবা জানতেন দাদা তার জন্য ১০ বিঘা জমি রেখে যাবেন। তাই তিনি ঘুম আর খাওয়া ছাড়া পরিশ্রমের কোনো কাজ করেনি।
যে বাবা-মা সন্তানের জন্য নিরাপদ পরিমান সম্পদ রেখে যান তাদের সন্তানদের আমি দিনে দিনে নিঃশেষ হতে দেখেছি। জমিদারের ৩য় জেনারেশন তাই না খেয়ে মরে।
নিশ্চয়তা মানুষকে অলস থেকে অলসতর করে।
আপনি ভাবছেন আপনার রেখে যাওয়া অর্থ আপনার সন্তানকে নিরাপদ আগামী দেবে? ভুল।
আপনার অর্থ আপনার ৫ বছরের বাচ্চাকে দামী খেলনা দাবী করার মানসিকতা দেবে। ক্লাস টেনে পড়তেই সে চাইবে আই ফোন। ইন্টারে বাইক। অনার্সে গাড়ি, বিস্তর পকেটমানি, সেশন গ্যাপ দেয়ার অধিকার, দামী ঘড়ি আর শুধু জাংক ফুডেই মাসে ১০ হাজার টাকা।
আপনি না দিলে সে বিরক্ত হবে, আপনাকে কৃপণ আর সন্তানের ইমোশোনের গুরুত্ব না দেয়া হার্টলেস বাবা-মা মনে করবে।
আমি বিশ্বাস করি পৃথিবীটা পরকালের হাশরের ময়দানের মতোই হওয়া উচিত। যার যার পাপ-পূণ্যের মতোই যার যার অর্থ, পরিশ্রমের প্রাপ্তি শুধু তারই হওয়া উচিত।
আপনার কিছু স্বপ্ন ছিলো! আপনি কলেজে পড়ার সময় ভেবেছিলেন দুটো মেয়ের পড়ার খরচ চালাবেন, আমেরিকা না হোক অন্তত নেপাল ঘুরে আসবেন, হজ্জে যাবেন। সেই স্বপ্ন আপনি ভুলে গেছেন সন্তানের নিশ্চিত ভবিষ্যতের ভাবনায়। আপনার এই ত্যাগ সন্তানের কাছে শুধুই দায়িত্ব পালন। অপরাধ সন্তানের নয় কিন্তু। ভুল আপনার। আপনি তাকে জানিয়েছেন 'যা আমার তার সবই তোমার!'
আমি তা করিনি, করবো না। যা আমার তা শুধুই আমার। আমার মৃত্যুর পর তারা পেলেও পেতে পারে, নাও পেতে পারে৷ আমার যদি কঠিন কোনো অসুখ হয় আমি ওয়ার্ল্ড ক্লাস ট্রিটমেন্ট নেবো সমস্ত প্রোপার্টি বিক্রি করে। মাত্র ৫ দিন বেশি বেঁচে থাকার জন্য হলেও এটা আমি করব। আমার সন্তানেরা সেটা জানে। তাই তাদের কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাই তারা সারভাইভ করা শিখছে, আমি শিখিয়েছি।
আমি শুধু তাদের পড়া আর চিকিৎসা নিয়ে কোনো প্রকার কার্পণ্য করিনি, করবো না। মা হিসেবে, একজন মানুষ হিসেবে অন্য একজন মানুষ যাকে আমি এ ধরণীতে এনেছি তার প্রতি আমার এটুকুই দায়িত্ব। তারপর সে পৃথিবীর সন্তান। তারপর তাকে আরো লক্ষ সন্তানের সাথে দৌঁড় দিতে হবে, নিজের জায়গা নিজেকে তৈরী করতে হবে। যদি সে তা করতে সক্ষম হয়, তবেই সে পাবে জীবনের প্রকৃত আনন্দ।
আমার রেখে যাওয়া অর্থ দিয়ে সুখে থাকা আর অন্যের আন্ডারওয়্যার পরে ইজ্জত ঢাকা একই জিনিস৷
আমার সন্তানেরা অন্তত এইটুকু বুঝুক, এইটুকু মেরুদণ্ড তাদের হোক।
সত্যিই যদি সন্তানের ভালো চান তবে তাকে বুঝতে দিন সে একজন পূর্ণ মানুষ। তার দায়িত্ব তার। আপনি তার নির্দিষ্ট দায়িত্ব পাওয়া একজন আপনজন। সন্তানকে আন্তরিকতা দেখান, অর্থ নয়।
যদি পারেন, জেনে রাখবেন আপনার ১০ বিঘা জমি ছিলো আপনার সন্তানের ১২ বিঘা হবে। আপনারটুকু না নিয়েই হবে।
ইতি
একজন বাবা
- সংগৃহীত
কপি
পেস্ট
টিপস
#প্রয়োজনিয় কিছু টিপস
জেনে রাখা ভালো
🍀পেঁয়াজ দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চাইলে পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে পত্রিকা দিয়ে মুড়ে রাখুন।ভালো থাকবে।
🍀সেমাই রান্নার আগে তেল অথবা ঘি তে ভেজে নিন। তাহলে রান্নার সময় সহজেগলে যাবে না।
🍀কাঁচা মরিচের বোটা ফেলে পানি শুকিয়ে কাপড়ে বা কাগজের প্যাকেটে সংরক্ষণ করলে বেশিদিন ভালো থাকবে।
🍀কাচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়। তাই গরম কিছু ঢালবার আগে গ্লাসে একটি চামুচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে বা।
🍀পাকা টমেটো ঘরে রাখলে নরম হয়ে যায়। নরম টমেটো গুলো শক্ত করতে চাইলে কিছু সময় লবন পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। দেখবেন টমেটো শক্ত হয়ে উঠেছে।
🍀নুডুলস সেদ্ধ করার সময় পানিতে সামান্য রান্নার তেল দিন।এতে নুডুলস ঝরঝরা হবে।
🍀ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না।
🍀আচারের বয়ামে আচার ভরার আগে বয়ামের একদম নিচে এবং আচার ভরার পর আচারের উপরে এক চিমটি করে লবন দিয়ে রাখলে আচারে ফাংগাস পড়বে না।
🍀সবুজ সবজি রান্নার সময় সবুজ রং ঠিক রাখতে এক চিমটি চিনি দিন।
🍀ঢেড়স রান্নার সময় এতে এক চামুচ দই দিন।আঠালো ভাব কমে আসবে।
🍀মাছ ভাজার সময় তেল ছিটকে গায়ে পড়ে। এ সময় একটু লবন ছড়িয়ে দিন।তাহলে তেল আর ছিটকাবে না।
🍀কড়াই ফ্রাইপ্যানে খাবার পুড়িয়ে ফেললে দাগ পড়ে যায়। সেই দাগ দূর করতে কুচানো কিছু পেঁয়াজ দিয়ে গরম পানি ঢেলে দিন।পোড়া দাগ চলে যাবে।
🍀কেক পুডিং সমানভাবে কাটতে চাইলে চাকুটি গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
🍀চিনির পাত্রে দু চারটা লবংগ দিয়ে রাখলে পিপড়া ঢুকবে না।
🍀দেশলাই বক্সে কয়েকটি শুকনো চাল রেখে দিলে বষাকালে ও দেশলাই কাঠির বারুদ ভালো থাকবে।
🍀কিসমিশে অনেক সময় ময়লা ছাতা ধরে যায়। ময়দা মাখিয়ে রাখলে তা ধরবে না। অনেক দিন ভালো থাকবে।
🍀মাছ নরম হলে ভাজার সময় একটু ময়দা বা চালের গুড়া মাখিয়ে ভাজুন।মাছ সহজে ভেঙে যাবে না।ও মুচমুচে হবে।
🍀দুধ দিয়ে সেদ্ধ না করে পানি দিয়ে সেদ্ধ করলে গাজরের হালুয়ার রং অনেক সুন্দর হয়।
🍀ভাত রান্নার সময় পানিতে কয়েক ফোটা লেবুর রস অথবা এক চামুচ রান্নার তেল দিয়ে দিন।তাহলে ভাত সুন্দর ঝরঝরা হবে।
🍀মাংস তাড়াতাড়ি সেদ্ধ করতে চাইলে খোসা সহ এক টুকরো কাঁচা পেঁপে তরকারিতে দিন।
🍀ভাত, পোলাও,বিরিয়ানি,বা চাল জাতীয় কোন খাবার পুড়ে গেলে এর পোড়া গন্ধ দূর করতে প্রথমেই যে হাঁড়িতে পোড়া লেগেছে সেখানে থেকে খাবার সরিয়ে অন্য একটি পাত্রে রাখুন। এবং তার উপর এক টুকরো পাউরুটি রাখুন।পোড়া গন্ধ শুষে নিবে পাউরুটি।
🍀ফ্লাক্সের ভিতর অংশ ভালো ভাবে ধুতে হলে ফ্লাক্সে গরম পানি ভর্তি করুন। তাতে কয়েক টুকরো কাগজ ফেলে দিন।ঘন্টা খানেক পর ভালো ভাবে ঝাকিয়ে পানি ফেলে দিন। ভেতরের যাবতিয় নোংরা পরিস্কার হয়ে যাবে।
🍀ডিম সেদ্ধ করার সময় সামান্য পরিমাণ লবন দিন।এতে খোসা ছাড়ানো সহজ হবে। এবং তাড়াতাড়ি সেদ্ধ হবে।
🍀বিস্কুটের পটে সামান্য চিনি দিয়ে রাখলে বিস্কুট মুচমুচে থাকবে। বিস্কুটের পট ফ্রিজে রাখলে ও বিস্কুট মুচমুচে থাকবে।
🍀ভাজার জন্য কেটে রাখা বেগুন বেশ কিছুক্ষণ আগে লবন হলুদ মাখিয়ে রাখলে তেল কম লাগে।
🍀চাল ধোয়া পানিতে স্টিল ও কাঁচের প্লেট গ্লাস কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রেখে তারপর ধুয়ে নিলে প্লেট গ্লাস ঝকঝকে হবে।
🍀বেগুনি বানানোর সময় বেগুন কেটে ধুবেন না।ধুয়ে কাটবেন।তাহলে বেগুনের গায়ে ভালো ভাবে বেসন লেগে যাবে।
🍀লেবু কাটার আগে কুসুম গরম পানিতে ঘন্টা খানেক ডুবিয়ে রাখলে লেবুর রস বেশি হয়।
🍀কাঁঠালের বিচির লাল পাতলা খোসা পরিস্কার করতে চাইলে মিনিট দশেক কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে পাটায় ঘষে নিন।খুব সহজেই পরিস্কার হয়ে যাবে।
🍀ডিম সেদ্ধ করার পর গরম পানি থেকে উঠিয়ে ফ্রিজের ঠান্ডা পানিতে ডুবিয়ে রেখে ঠান্ডা করে নিলে খোসা ছাড়াতে সুবিধা হয়।
সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন নিরাপদে থাকুন। ধন্যবাদ। "ঝুমুর'স কিচেন"
#টিপস_টিপস
কপি
পেস্ট
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা,,,,
📲 সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা 🎥 বাস্তবতা না বুঝে রিলস বানানোর নামে জীবনের ভারসাম্য হারানো… বর্তমানে বহু তরুণ-তরুণী ফেসবুক, ইনস...
-
#মিনু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : বন্যা সারা সকাল মিসেস সালমার বাসায় কাজ করে, তাকে খালাম্মা বলে ডাকে। সে মিসেস সালমার য...
-
একটি জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলিলিটার রক্ত শুষতে পারে। সেই সঙ্গে মুখ থেকে এক ধরনের লালা মিশিয়ে দেয় রক্তে। যাতে হিরুডিন, ক্যালিক্রেইন, ক্যালিনের ...
-
ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব। ও ১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট এবং ছ...