এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২২

স্কুল শিক্ষকের কারণে শ্রবণশক্তি হারালো ছাত্র,,,,,,, ফেইসবুক,,,, মুহাম্মাদপুর উপজেলা সদর মাগুরা থেকে নেওয়া

 স্কুল শিক্ষিকার কারনে ছাত্র শ্রবন শক্তি হারালো............ মহম্মদপুরে 


স্কুলের ২ শিক্ষিকার কারনে  আমার একমাত্র ছেলে রাফিদের ডান কানের  শ্রবন শক্তি হারাল

১৬ ডিসেম্বর ২০২০ সালে মহম্মদপুর আইডিয়াল নুরানি কিন্ডারগার্টেন মাদ্রাসার(রহমতুল্লাহ মাদ্রাসা)  শিক্ষার্থীদের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিল মহম্মদপুর ফুটবল মাঠে। সেখানে আমার ছেলে রাফিদের জুতার কালার সাদা না হওয়ায় তাকে খুব জোরে কান টেনে কান মলে ঐ মাদ্রাসার শিক্ষিকা সুফিয়া খাতুন, স্বামী আনিচ ধোয়াইল( ফুল মিয়া মেম্বর এর ভাই) এতে তার কান ফুলে লাল হয়ে যায়।এবং ঐকানে সে শুনতে পাচ্ছিলনা ঐদিনই মাগুরায় কানের ডাক্তার শাহদাত সেলিম কে দেখাই তার চিকিৎসা দেওয়ার পর উন্নতি না হওয়ার কানের শ্রবণশক্তি পরীক্ষা করলে পরীক্ষায় আসে তার কানের রিসিভার অর্থাৎ কান থেকে যে রিসিভারের রগটা ব্রেনে গেছে ঐ রগটা কানে জোরে  টান দেওয়ার কারনে ঐরগটা চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয় তখন থেকে  সে ডান কানে ৫০ % শুনত। তারপর ঢাকায় এনে কয়েকজন ডাক্তারের  ও পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা চলতে থাকে। 


তার পর ছেলেকে ঐ মাদ্রাসা থেকে এনে বড়রিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করি । গত ২ মাস আগে ক্লাসে ভাগ অংক বাড়ী থেকে করে না নেওয়ায় বড়রিয়া প্রাথমিকের শিক্ষিকা লিপি খাতুন (স্বামীঃ শিক্ষক হারুন গ্রাম মৌসা) আবার সেই ডান কান মলে ফলে আবার কান ফুলে প্রচন্ড ব্যাথা শুরু হলে ডাঃ রবিউল ইসলাম কাছে নিয়ে গেলে পুনরায় হেয়ারিং টেস্ট দিলে পরীক্ষায় তার ডান কানে সে কিছুই শুনতে পারছে না। 


তারপর ছেলে রাফিদ কে আবার ঢাকায় এনে জাতীয় ই,এন,টি হাসপাতাল ঢাকা, সাহিকের বিশেষায়িত নাক,কান,গলা হাসপাতাল  মহাখালী সহ কয়েকজন প্রফেসর ডাক্তার দেখাই সব ডাক্তার ও টেষ্টের রিপোর্টে সে ডান কানে শোনেনা,  সব ডাক্তার রা বলল তার কানের নার্ভ সিস্টেম ও ককলিয়ার ড্যামেজ হয়ে গেছে এর আর কোন চিকিৎসা নেই। জাতীয় ই,এন,টি হাসপাতালে ডাক্তারদের বোর্ডে একই কথা বলল। 


এই দুই মহিলার কারনে আমার ফুটফুটে  ছেলেটার একটা গুরুত্বপূর্ণ অংগ হারাল। এই মহিলারা পারিবারিক অশান্তি তে ভোগে আর সেই রাগ এসে খাটায় স্কুলের কোমলমতি শিশুদের উপর। ধিক্কার জানাই এই হীন মানসিকতার শিক্ষিকাদের। 


স্ব স্ব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকেরা বিষয়টি খেয়াল রাখবেন বর্তমান আইনে স্কুলে ছাত্র ছাত্রীদের শাস্তি দেওয়া যাবেনা, তারপরেও অনেকে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটায় ফেলে। যার হারায় সে বোঝে। এই দায় কে নেবে?


আপনারা সবাই আমার ছেলের জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ পাক যেন একটি কান দিয়ে লেখা পড়া ও বাকি জীবনটা সুন্দর ভাবে চালিয়ে যেতে পারে।


 ইউসুফ সরদার এর ছেলে...  এবং তার ফেসবুক থেকে সংগ্রহীত 

ধোয়াইল, মহম্মদপুর মাগুরা

কপি

পেস্ট

কোন মন্তব্য নেই:

অ্যাকিউট ডিজিজ এর চিকিৎসা করার জন্য কিছু পিকিউলিয়ার সিমপটমস জেনে রাখুন-----

 🔸🪴 অ্যাকিউট ডিজিজ এর চিকিৎসা করার জন্য কিছু পিকিউলিয়ার সিমপটমস জেনে রাখুন----- ★ ঝরনা বা পাহাড়ী নদীতে যখন জল কল কল করে উপর থেকে নিচে না...