এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

সকাল ০৭ টার সংবাদ তারিখ : ১৫-০২-২০২৪,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ

তারিখ : ১৫-০২-২০২৪


আজকের  শিরোনাম:


আজ শুরু হচ্ছে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা - অংশ নেবে ২০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী।


ভোগ্যপণ্যের মূল্য স্বাভাবিক রাখতে সরকারের সব ধরণের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে - জাতীয় সংসদে জানালেন প্রধানমন্ত্রী।


মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে তিন দিনের সরকারি সফরে আজ সকালে জার্মানির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করছেন প্রধানমন্ত্রী।


দেশে নারীদের অগ্রযাত্রায় নবজাগরণ ঘটেছে - বললেন শেখ হাসিনা - দ্বাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে ৪৮ জনকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দিল আওয়ামী লীগ।


ফেসবুক-ইউটিউবসহ সকল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে একটি নীতিমালা ও জবাবদিহিতার আওতায় আনবে সরকার - জানালেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।


মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীসহ পালিয়ে আসা ৩৩০ জনকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে আজ।


লেবাননে ইসরাইলি হামলায় অন্তত সাতজন বেসামরিক নাগরিক নিহত।


চট্টগ্রামে বিপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ফরচুন বরিশাল ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের নিজ নিজ খেলায় জয়।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

ঢাকা  বিভাগের রাজবাড়ী, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর জেলার রেল স্টেশন:,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ঢাকা বিভাগের রাজবাড়ী, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর জেলার রেল স্টেশন:


এর আগে ঢাকা বিভাগের রেল স্টেশন নিয়ে ৩ টি পোস্ট দেয়া হয়েছিল। কমেন্ট বক্সে লিংক দেয়া আছে। আপনারা চাইলে দেখে নিতে পারেন। আজ ঢাকা বিভাগের বাকি স্টেশন গুলো নিয়ে পোস্ট দেয়া হল।


❤️ রেলের শহর রাজবাড়ী জেলার ১৫ টি রেল স্টেশন 

১) মাছপাড়া

২)পাংশা

৩) কালুখালী জংশন

৪) বেলগাছি

৫) সূর্য নগর

৬) রাজবাড়ী

৭) দাদশি  ( বন্ধ) 

৮)পাচুরিয়া জংশন

৯)খানখানাপুর

১০) গোয়ালন্দ বাজার

১১) গোয়ালন্দ ঘাট

১২)রামদিয়া

১৩)বহরপুর

১৪) আড়কান্দি

১৫) নলিয়াগ্রাম

১৬) বসন্তপুর


🌹ফরিদপুর জেলার ১৮ টি রেল স্টেশন 

১৬)মধুখালী জংশন

১৭)কামারখালী ঘাট(  আবার চালু হবে)

১৮)ঘোড়াখালী

১৯)সাতৈর

২০)বোয়ালমারী

২১)বনমালীপুর

২২)বসন্তপুর

২৩)আমিরাবাদ

২৪)আম্বিকাপুর

২৫)ফরিদপুর 

২৬)ফরিদপুর কলেজ 

২৭)বাখুন্ডা

২৮)তালমা

২৯)পুখুরিয়া 

৩০)ভাঙ্গা 

৩১)ভাঙ্গা জংশন

৩২)নগর কান্দা

৩৩)সহস্রাইল


🌹গোপালগঞ্জ জেলার১১ টি রেল স্টেশন 

৩৪) ব্যাসপুর

৩৫)কাশিয়ানী জংশন

৩৬) ভাটিয়াপাড়া

৩৭)চাপতা

৩৮) ছোট বাহির বাগ

৩৯) চন্দ্রদিঘলিয়া

৪০) গোপালগঞ্জ 

৪১)বোড়াশী

৪২)গোবরা

৪৩)মুকসুদপুর 

৪৪)মহেশপুর 

 

🌹শরিয়তপুর জেলার একমাত্র স্টেশন 

৪৫) পদ্মা /জাজিরা


🌹মাদারীপুর জেলার একমাত্র স্টেশন 

৪৬) শিবচর

লেখা - রাশেদ রাজু ভাই।

📸 - আবদুল্লাহ আল মামুন

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

গতির ক্ষতি কবিতা ফেইসবুক থেকে নেওয়া,,,

 বাইক টা দিছে শ্বশুরমশাই

     আব্বা দিছে তেল

তাই তো আমার গতির সাথে

   জেট বিমান ও ফেল।


দুর্ঘটনা ঘটলে ঘটুক 

আমার কিসের ভয়

গেলে যাবে বাপ-শ্বশুরের 

  আমার কিছু নয়।


চলরে আমার মোটরগাড়ি    

   জোরসে মারো টান

কে কি বলে শুনব না আজ

     ধরছি চেপে কান।


আহা হা হা কি মনোরম

  গাঁয়ের বাঁকা রাস্তা

ছয় শ কিলো ঘুরে এসে 

 করব রে আজ নাস্তা।


এমন গতি তুলবরে আজ 

    আমার গতি দেখে।

থমকে যাবে পথের পথিক 

       পন্থ চলা রেখে।


গতির চোটে কাঁপছে মানুষ

     উড়ছে পথের ধুলো

লাফিয়ে উঠছে পথের ধারের

      বান্ধা ছাগল গুলো।


গতি আর ও বাড়িয়ে দিলাম 

      পথটা পেয়ে সরু

হঠাৎ দেখি সামনে আমার

       বিশাল বড় গরু।


ধাক্কা লেগে হুন্ডা আমার 

      পড়ল গিয়ে খাদে

আমার তখন হুঁশ ছিল না

   ফিরছে দুদিন বাদে।


দু দিন বাদে জ্ঞান ফিরলে 

       চেয়ে দেখি ভাই

আমার যে দুই পা ছিল তার

    একটা সাথে নাই।


সকল কিছু শোনার পরে 

     চমকে গেল গা

বাইকটা না কি ঠিকই আছে

    আমার গেছে পা।


আমার শখের বাইকে এখন 

      অন্য মানুষ চড়ে

পা হারিয়ে কান্দি আমি 

      বন্ধি হয়ে ঘরে।


ঘরে বসে ভাবি যদি 

পা টা পেতাম ফিরে

তিড়িং বিড়িং ছেড়ে আমি 

 বাইক চালাতাম ধীরে।


মনরে বলি মন যদি তুই 

  বুঝতে দু দিন আগে

তবে কি তোর পা হারিয়ে 

    পঙ্গু হওয়া লাগে!


গতির_ক্ষতি 

ছবি সংগৃহীত 

Writer:ফেরদৌস আহমেদ

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

মরিচ গাছ ঝোপালো করার সহজ কৌশল, ফলন হবে দ্বিগুন।.......

 মরিচ গাছ ঝোপালো করার সহজ কৌশল, ফলন হবে দ্বিগুন।

মরিচ গাছ কেন ঝোপালো করবেন ? মরিচ গাছের ডালপালা বা শাখা প্রশাখা যত বেশি হবে, মরিচের ফলন তত বেশি হবে। গাছও দেখতে সুন্দর লাগবে। মরিচ পাকলে ফুলের মতো দেখাবে।

কিভাবে ঝোপালো করবেন ? মরিচের মুল গাছের আগা বা মাথা কেটে দিলে, গাছের পাশ দিয়ে শাখা প্রশাখা বের হয়ে ঝোপালো হবে।

কখন ডাল কাটবেন: 

১। মরিচের চারা রোপণের পর ৬-৮ ইঞ্চি লম্বা হলে আগা বা মাথা কেটে দিতে হবে। এতে গাছের পাশ দিয়ে প্রচুর ডাল বের হবে। কোন কারণে গাছ লম্বা হয়ে গেলে, শাখা প্রশাখা না থাকলে ১০-১২ ইঞ্চি পরিমাণ রেখে মাথা কেটে দিতে হবে।

২। মরিচের ফলন দেয়ার পর পাতাগুলো হলুদ হলে, গাছ কিছুটা দুর্বল মনে হলে, ডাল কেটে দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে, গাছের পাশদিয়ে কুশি বের হচ্ছে কিনা।

৩। অতিরিক্ত পানির কারণে গাছ নেতিয়ে পড়লে ডালপালা কেটে দিয়ে ছায়ায় রাখতে হবে। পানি দেয়া বন্ধ রাখতে হবে। মাটি শুকাতে হবে। গাছে পানি স্প্রে করতে হবে। এক সময় কুশি বের হবে।

ডাল কাটার পর করণীয়: 

১। মূল গাছের চারপাশ দিয়ে প্রচুর কুশি বের হবে। তখন গোড়ার দিকের সকল কুশি কেটে ফেলতে হবে। কিছুটা উপর থেকে সবল কুশিগুলো রেখে বাকী কুশি কেটে ফেলতে হবে।

২। পানি দেয়া কমিয়ে দিতে হবে। মাটি না শুকালে পানি দেয়া যাবে না।

লেখক: 

কৃষিবিদ মুহাম্মদ শাহাদৎ হোসাইন সিদ্দিকী, উপজেলা কৃষি অফিসার (এল.আর) ও পিএইচডি ফেলো, বিএসএমআরএইউ, গাজীপুর।



বাসবার ক্যালকুলেশন A to Z,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বাসবার ক্যালকুলেশন A to Z 


শেয়ার না দিলে আপনার লস🖤🥀


বাসবার নির্ধারণের একটু সহজ হিসেব চাই, কিন্তু সব জায়গায় সহজ জিনিসকে জটিল করে ফেলে"। 


আর নয় চিন্তা, চলে এল সহজ সমাধান ইনশাআল্লাহ 


"বাসবার" হল একটি আয়তাকার ধাতব দন্ড বা পাত যা বৈদ্যুতিক সিস্টেমে বিদ্যুৎ চলাচলের সেতু হিসেবে কাজ করে। এখন অনেকের মাথায় পদ্মা সেতুর কথা চলে এসেছে নিশ্চয়ই। হুম ঠিক ভাবছেন। এরকম ই ব্যাপারটা। মানুষ যেমন নদী বা লেকের এপার থেকে ওপার যেতে ব্রীজ বা সেতু ব্যবহার করে তেমনিভাবে বিদ্যুৎ ও একটি সিস্টেম হতে অপর সিস্টেমে প্রবেশ করতে পারে এই বাসবারের মাধ্যমে। ইন্ড্রাস্ট্রিতে HT side থেকে বিদ্যুৎ LT side এ এই বাসবার কানেকশন এর মাধ্যমেই প্রবেশ করতে পারে। যেটা আমি LT pannel নিয়ে আলোচনার সময়েও বলেছি। এছাড়াও সিস্টেমের কোন অংশে ত্রুটি দেখা দিলে বাসবারের মাধ্যমে active part কে faulty part থেকে আলাদা করা যায়। কোন একটি সিস্টেম বন্ধ হয়ে পড়লেও অপর সিস্টেমের কাজ বাসবার দিয়ে চালিত হয়। 


এবার আসি আসল ও মজার অংশে যেটা সবাই জানতে চায়। বাসবার ক্যালকুলেশন কিভাবে করা হয়?  


ধরুন, আমার ইন্ড্রাস্ট্রিতে three phase 500 KVA এর একটি 11/.44 KV  ট্রান্সফরমার আছে। এখন আমি তার outgoing side এর কারেন্ট এর জন্য বাসবার নির্বাচন করব যেটা আমার LT pannel এ সেট আপ করব। চলুন হিসেব করা যাক। 


কারেন্ট I (secondary)  


= 500 x 1000/ (1.732 x 440) 

= 656 Ampere 


এখন অধিক নিরাপত্তার জন্য আমাকে ২৫% এক্সট্রা যোগ করে নিতে হবে। 


তাহলে = 656 x 1.25 = 820 A 


এখন, আমি কপার বাসবার ব্যবহার করলে, প্রতি 1A এর জন্য 0.5 sqmm busbar ব্যবহার করা উচিত। আর এলুমিনিয়ামের জন্য 1.2 sqmm per ampere.

তাইলে যদি আমি কপার ব্যবহার করি, আমার 820 amps load এর জন্য 410 sqmm busbar ব্যবহার করা উচিত। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে বাজারে এই একুরেট সাইজ এর বাসবার পাওয়া যায় কিনা?? বাজারে সাধারণত যেসব সাইজের বাসবার পাওয়া যায় : 


25 x 5, 25 x 8, 25 x 10, 30 x 5, 30 x 8, 30 x 10, 

40 x 5,  40 x 8, 50 x 5, 50 x 8, 50 x 10, 80 x 5, 80 x 8, 80 x 10, 100 x 20, 110 x 10 sqmm etc 


তাই আমাদের লোডের জন্য 80 x 5 or 40 x 10 or

 50 x 8 sqmm busbar নিলেই যথেষ্ট



ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বীজ থেকে চারা উৎপাদের কৌশল ও পরিচর্যা,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বীজ_থেকে_চারা_উৎপাদনের_কৌশল_ও_পরিচর্যা:

(শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন) 


বেশিরভাগ গাছই বীজের মাধ্যমে উৎপাদনযোগ্য। তবে বীজ থেকে চারা উৎপাদন হবে কিনা তা প্রথমত সৃষ্টিকর্তার আগ্রহ। একটু চেষ্টা করলেই ঘরে বসেই উৎপাদন করা সম্ভব বীজ থেকে চারা। 


বীজের মাধ্যমে চারা উৎপাদনের জন্য বীজতলার মাটি ভালোভাবে ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। বীজ থেকে চারা পেতে হলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানা ও প্রয়োগ করা জরুরি:

#বীজ_জার্মিনেশন এর নিয়মঃ

(শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন)

>>>শিম, বরবটি,লাউ, শষা,তরমুজ,করলা,রকমেলন ইত্যাদি (বড় বীজ) জাতীয় বীজ জার্মিনেশন এর নিয়মঃ

১। প্রথমে রোদে ১ ঘন্টা রাখতে হবে. কারন বীজ গুলি সুপ্ত অবস্থায় থাকে,রোদ পেলে সুপ্ততা ভাংগে।

২। গ্লাসে পরিষ্কার পানিতে বীজের খোলসের উপর নির্ভর করে ১২ থেকে ২৪ ঘন্টা বীজ ভিজিয়ে রাখুন।পেঁপে বীজ ৪৮ ঘন্টা।

৩। পানি ছেকে বীজ গুলি টিস্যু পেপার এ মুরিয়ে হালকা(খুবই অল্প) পানি স্প্রে করে বক্সে (যেন বাতাস না ঢুকে এমন বক্স বা বয়ামে) রেখে দুই থেকে চার দিন পর চেক করুন। অনেক বীজে বেশী সময় লাগতে পারে। 

৪। দেখবেন বীজ অংকুরিত হচ্ছে।বীজ অংকুরিত হওয়ার সাথে সাথে অংকুর বড় না করে অংকুরিত বীজ সীড ট্রে, আইস্ক্রীমের কাপ বা টবে আস্তে করে লাগাবেন যেন বীজ এর অংকুর না ভাংগে। বীজের উপরে হালকা মাটি দিবেন। পানি দিয়ে দিন।

 ৫।  প্রতিদিন সময় করে পানি দিবেন।

৬। ১৫ থেকে ২০ দিন পর বড় টবে লাগিয়ে দিতে পারবেন। ও নিয়মিত পরিচর্যা করুন।


>>>টমেটো,মরিচ,ক্যাপসিকাম, তাল বেগুন,স্টবেরী(ছোট বীজ) জাতীয় বীজ জার্মিনেশন এর নিয়মঃ

১। প্রথমে কড়া রোদে ১ ঘন্টা রাখতে হবে। কারন বীজ গুলি সুপ্ত অবস্থায় থাকে,রোদ পেলে সুপ্ততা ভাংগে।

২। গ্লাসে পরিষ্কার পানিতে ১০-১২ ঘণ্টা বীজ ভিজিয়ে রাখুন।

৩। বীজ লাগানো টবে বা সীড ট্রে বা  পাত্রের মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। ঝুরঝুরে কিছু মাটি আলাদা করে রাখতে হবে যেটা বীজ বপনের পর দিতে হবে। মাটির সাথে সম্ভব হলে বালু, জৈব সার, ভার্মি কম্পোস্ট, হাড়ের গুড়া বা কোকোপিট ব্যবহার করলে হয়।তাহলে মাটি জমাট বাধে না ঝুরঝুরে থাকে।

৩। পানি ছেকে বীজ গুলি টব বা পাত্রে বিছিয়ে দিন। তার উপরে হালকা করে ঝুরঝুরে মাটি দিয়ে দিন এমনভাবে যেন বীজ দেখা না যায়।

৪। পাত্রে পানি স্প্রে করে দিন। 

৫। টব বা পাত্রের উপরে পলিথিন দিয়ে বেধে রাখুন (যেন বাতাস না ঢুকে) বা ভেজা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন এবং অন্ধকার ছায়া যুক্ত স্থানে রেখে তিন থেকে সাত দিন পর চেক করুন। বীজ অংকুরিত করার জন্য অন্ধকার ও তাপ উৎপন্ন হলে দ্রুত অংকুরিত হয়। ৭ দিন থেকে ১ মাস লাগে অংকুরিত হতে বীজ বেধে।

৬। দেখবেন বীজ অংকুরিত হচ্ছে। তারপর পলিথিন খুলে পানি স্প্রে করে রেখে দিন,

৭।প্রতিদিন সময় করে হালকা পানি  স্প্রে দিবেন।

৮। ১৫ থেকে ৩০ দিন পর বড় টবে লাগিয়ে দিতে পারবেন। ও নিয়মিত পরিচর্যা করুন।


..........................................


১) বীজ বপনের স্থান নির্বাচন:

বীজতলা,  পলিব্যাগ বা যে কোনো পাত্রেই বিজ বপন করতে পারবেন।

২) মাটি তৈরি:

ঝুরঝুরে বেলে দো-আঁশ মাটি ২০%, ভার্মি কম্পোস্ট ৩০%, শুকনা গোবর সার ১০%, কোকোপিট এর গুড়া,৩০% হাড়ের গুড়া ৬%, বালু ৪%

এই উপাদান গুলো মিশিয়ে মাটি প্রস্তুত করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

৩) শুধু কোকোপিট বা শুধু ভার্মি আবার ভার্মি ও কোকোপিট মিশিয়ে বিজ বপন করা যায়।

৪)অঙ্কুরিত করণ:

বিজ অঙ্কুরিত করার ক্ষেত্রে বিজতলার উপর চট বিছিয়ে দিতে পারেন। এতে জার্মিনেশনের হার বেড়ে যায়। এরপর সেই বস্তার উপর থেকেই স্প্রে আকারে পানি দিন। এতে ভেতরেই আদ্রতা বৃদ্ধি পেয়ে বিজ দ্রুত  অঅঙ্কুরিত হবে। 

৫) বাড়তি যত্ন:

*বিজ বপনের আগে বিজ গুলোকে কিছুটা সময় হাইড্রোজের পার অক্সাইড এর দ্রবনে ভিজিয়ে নিতে পারেন । হাইড্রোজেন পার অক্সাইড মূলত বিজের জীবাণু ধ্বংস করে । 

*বিজ বপনের পর সেই বিজতলায় বা পাত্রে যেই পানিটা স্প্রে করবেন সেইটা সাধারণ পানি ব্যাবহার না করে ছত্রাকনাশক মিশিয়ে ব্যাবহার করতে পারেন।

৬) চারা হওয়ার পর পরিচর্যা:

*চারা লাগানোর ৮ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত কোন কিছু করতে হবে না। 

*টবে বা বীজতলায় চারা লাগানোর পর আগাছা বেশি হয়, ফুলের জমিতে নিড়ানি দিয়ে এবং মাটি আলগা করে দিতে হবে, তারপর মাটিতে ডিএমপি সার শুধু গাছের পাশে ছিটিয়ে দিয়ে পানি দিতে হবে। 

*চারা যখন বড় হবে তখন গাছের গোড়ায় মাটি দিতে হবে। ফুল আসার পর পর্যাপ্ত পানি দিলে ফুল বড় হয় এবং ফুলের রং ভালো হয়। 

*মাটিতে পানি সাধারণত খুব ভোরে অথবা সন্ধ্যার আগে দিতে হবে, প্রচন্ড রোদে মাটিতে পানি দেওয়া যাবে না কারণ এতে চারার ক্ষতি হয়।

*গাছে বেশি ফুল পেতে চাইলে ‘‘স্টপিং পদ্ধতিতে’’ গাছের ডগা কেটে দিতে হবে। এতে গাছে ডালপালা ও বেশি ফুল হবে। চারা অবস্থায় ‘ডায়থেন এম-৪৫’ এবং ‘রোভরাল’ এই দুই প্রকার ওষুধ স্প্রে করলে রোগ ও পোকার আক্রমণ কম হবে। 

*গাছের তাড়াতাড়ি বৃদ্ধির জন্য থিওভিট ১০ লিটার পানিতে ২ চা চামচ মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে, গাছে কুঁড়ি আসলে থিওভিট দেওয়া বন্ধ করতে হবে।

*৩ থেকে ৪ পাতা বিশিষ্ট সবল চারা রোপণের জন্য ভাল। বিকালে যখন রোদের তাপ কমে যাবে তখন চারা রোপণ করতে হবে। চারা থেকে চারার দূরত্ব হবে ৬ ইঞ্চি। 

*চারাগুলো লাগানোর আগে পাত্রে পানি নিয়ে দুই চা চামচ ডায়াথেন- এম ৪৫ ওষুধ মিশিয়ে চারাগুলো ঐ পানিতে ভিজিয়ে ৫ থেকে ৬ মিনিট পর তুলে লাগালে চারার মৃত্যুহার অনেক কম হবে।

*চারা রোপণের ৩০ থেকে ৪৫ দিন পর ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

(সংগ্রহ)

(ছবিতে টিস্যু পেপার পদ্ধতিতে মরিচ বীজ জার্মিনেশন থেকে পরিনত চারা গাছ এর বিভিন্ন ধাপ গুলা দেওয়া হলো)

ফেইসবুক থেকে নেওয়া হলো 

বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বাড়ি করার ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বাড়ি নির্মাণ করছেন বা করবেন? 

এই পোষ্ট অবশ্যয় টাইমলানে রেখে দিন  নির্মাণ কাজে সহযোগী হবে 

আপনার বাড়িটা যেন শুধু মাত্র মাথা গোজার স্থান না হয়। আপনার বাড়ি করতে হবে ভেবে চিন্তে প্রকৌশলীর পরামর্শে। বাড়ি করার পূর্বে মূল শর্ত হলো প্ল্যানিং। প্ল্যান করে বাড়ি করা হলে আপনি আপনার জমির সঠিক মূল্যায়ন করতে পারবেন ।


বাড়ি করার ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে।


* বিভিন্ন রুমের আদর্শ এবং সর্বনিম্ন মাপ

* রুমের অবস্থান

* সৌন্দর্য

* পর্যাপ্ত আলো বাতাস এর সুব্যাবস্থা

* নিরাপত্তা

* ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

* আপনার এলাকার নিয়ম অনুযায়ী কতটুকু জমি ছেড়ে বাড়ি করতে হবে , তার পরিমাণ ।

.

★★ রুমে মাপ এবং অবস্থানঃ


#বেড_রুম : 

বেড রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত ১০ ফিট বাই ১২ ফিট।

~অবস্থান : যেদিকে সর্বোচ্চ ন্যাচারাল গিফট পাওয়া যাবে অর্থাৎ পর্যাপ্ত আলো বাতাস যেদিকে পাওয়া যায়। যেনো ব্যালকনি তে বসলেই ভেসে আসে দখিনা বাতাস । তবে সাধারণত একটা বিল্ডিং এর কর্ণার সাইডে বেড রুম দেওয়া হয় । এক বেড রুম থেকে আরেক বেড রুমের দূরত্ব বা অবস্থান এমন হবে যেন সম্পূর্ণ প্রাইভেসি বজায় থাকে। অর্থাৎ এক রুমের থেকে অন্য রুমের ভ্যান্তরীন দৃশ্য সহজেই দৃষ্টি-গোচর হবে না ।

.

#গেষ্ট_রুম : 

গেস্ট রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই নয় ফিট

~অবস্থান : সিঁড়ির কাছাকাছি ।

.

#ডায়নিং : 

ডায়নিং রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই দশ ফিট

~অবস্থান :রান্না ঘরের পাশে হলে ভাল হয় ।

.

#বাথরুম_টয়লেট : 

বাথ রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত

ছয় ফিট বাই চার ফিট ।

~অবস্থান : 

কমন বাথরুম হলে সবাই যাতে সহজেই ব্যাবহার করতে পারে এমন স্থানে ।

টয়লেটে অবশ্যই এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করবেন । এটা এয়ার ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে টয়লেটের দূর্গন্ধ দূর করার পাশাপাশি আপনার টয়লেট এর ফ্লোর শুকনা রাখবে ।

.

#কিচেন : 

কিচেন রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই সাত ফিট

~অবস্থান : 

কিচেনে রান্নার সময় রান্নার গ্যাস বা ধোয়া যেন অন্য রুমে প্রবেশ না করতে পারে ।

রান্না ঘরের পরিবেশ ফ্রেস রাখার জন্য, কিচেনেও এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করা উচিত ।

.

#ব্যালকনি : 

চওড়া তিন ফিটের কম নয় ।

.

#সিড়ি : 

আট ফিট চওড়া হলে ভাল হয় অবস্থান : মেইন রাস্তার পাশে অথবা রাস্তা থেকে সর্বনিম্ন দূরত্বে।


বাড়ি করার ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন আর্কিটেক্ট এর মাধ্যমে বাড়ির প্ল্যান এবং একজন স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার এর মাধ্যমে বাড়ির স্ট্রাকচারাল ডিজাইন করা উচিত। এছাড়া  মোটামুটি এইসব ধারনা গুলো নিয়ে আপনি আর্কিট্যাক্ট ও ইঞ্জিনিয়ার এর সাথেও আপনার চাহিদা শেয়ার করতে পারেন  ।

৬/৭ তলা বিল্ডিং এর জন্য প্রয়োজনীয় হিসাব নিকাশ 

অবশ্যই  আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন।  A TO Z

১। আর সি সি (১:২:৪) ইটের খোয়া ৫০% সিলেট বালি,পিকেট = ৮৬০ পিচ,সিলেট বালি = ২২.৫০ ঘনফুট 

২। ইটের সোলিং ১০০ বর্গফুট,ইট= ৩০০ পিচ,বালি = ৫ ঘনফুট

৩।৫" ইটের গাথুনী (১:৪) ১০০বর্গফুট, ইট = ৫০০ পিচ

লোকাল বালি = ১৭ ঘনফুট ,সিমেন্ট = ২.৬০ ব্যাগ

৪। ইটের এজিং ১০০ রানিং ফুট ইট = ২৫০ পিচ

৫। আর সি সি (১:১.৫:৩) পাথর, ১০০%সিলেট বালি,পাথর = ৮২ ঘনফুট

সিলেট বালি = ৪১ ঘনফুট,সিমেন্ট = ২১ ব্যাগ

৬। আর সি সি (১:১.৫:৩) পাথর ৫০%,সিলেট বালি ,পাথর = ৮২ ঘনফুট


সিলেট বালি = ২০.৫০ ঘনফুট,লোকাল বালি = ২০.৫০ ঘনফুট সিমেন্ট = ২১ ব্যাগ


####******★

বিল্ডিং যদি জি+৬ সাত তলা হয়- ১০০ ঘনফুট ও বর্গফুট কাজ করতে উল্লেখিত মালামাল সমূহ প্রযোজন হয়। তবে এগুলো আপেক্ষিক একটি ধারণা মাত্র। যে কোন কিছুতে এগুলো পরিবর্তনশীল... 

#######★★


৭। আর সি সি (১:২:৪) পাথর ৫০% সিলেট বালি,পাথর = ৮৬ ঘনফুট

সিলেট বালি = ২২.৫০ ঘনফুট, লোকাল বালি = ২২.৫০ ঘনফুট ,সিমেন্ট = ১৮ ব্যাগ

৮। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৩) ১০০ বর্গফুট বালি = ৬.২৫ ঘনফুট সিমেন্ট = ২.৫০ ব্যাগ

৯। বালি ভরাট ১০০ ঘনফুট, বালি = ১৩০ ঘনফুট 

লোকাল বালি = ২২.৫০ ঘনফুট, সিমেন্ট = ১৮ ব্যাগ

১০। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৩) ১০০ বর্গফুট বালি = ৪.৬৯ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.২৫ ব্যাগ

১১। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৪) ১০০ বর্গফুট বালি = ৫.০০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.০০ ব্যাগ

১২। ১০" ইটের গাথুনী (১:৬) ১০০ মনফুট, ইট = ১১৫০ পিচ

লোকাল বালি = ৩৬ ঘনফুট, সিমেন্ট = ৪ ব্যাগ

১৩।  হেরিং বন্ড সোলিং ১০০ বর্গফুট ,ইট = ৫০০ পিচ 

১৪। আর সি সি (১:২:৪) ইটের খোয়া ১০০% লোকাল বালি,পিকেট = ৮৬০ পিচ

লোকাল বালি = ৪৫.০০ ঘনফুট ,সিমেন্ট = ১৮ ব্যাগ

১৫। আর সি সি (১:৩:৬) ইটের খোয়া ১০০% লোকাল বালি,পিকেট = ১০০ পিচ

লোকাল বালি = ৪৫.০০ মানফুট, সিমেন্ট = ১২ ব্যাগ

১৬। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৫) ১০০ বর্গফুট বালি = ৫.২১ ঘনফুট সিমেন্ট = ০.৮৩ ব্যাগ

১৭। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৬) ১০০ বর্গফুট বালি = ৫.৩৬ ঘনফুট সিমেন্ট = ০.৭১ ব্যাগ

১৮। আর সি সি (১:১.৫:৩) ইটের খোয়া ,৫০% সিলেট বালি,সিকেট = ৮২০ পিচ

সিলেট বালি = ২০.৫০ ঘনফুট,লোকাল বালি = ২০.৫০ ঘনফুট সিমেন্ট = ২১ ব্যাগ

১৯। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৪) ১০০ বর্গফুট বালি = ৭.৫০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.৫০ ব্যাগ

২০। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৫) ১০০ বর্গফুট বালি = ৭.৮১ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.২৫ ব্যাগ

২১। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৬) ১০০ বর্গফুট বালি = ৮.০০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.০৭ ব্যাগ

২২। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৩) ১০০ বর্গফুট, বালি = ৯.৩৭ ঘনফুট সিমেন্ট = ২.৫০ ব্যাগ

২৩। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৪) ১০০ বর্গফুট বালি = ১০.০০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.৬০ ব্যাগ

২৪। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৫) ১০০ বর্গফুট বালি = ১০.৪২ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.৬৭ ব্যাগ

২৫। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৬) ১০০ বর্গফুট বালি = ১০.৭১ মালফুটি ,সিমেন্ট= ১.৪৩ ব্যাগ

২৬। নিট সিমেন্ট ফিনিশিং ১০০ বর্গফুটসিমেন্ট  = ০.৫০ ব্যাগ

ভুলত্রুটি মার্জনীয়,

ধন্যবাদ


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে        রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে 

      রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 


আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে।

তব অবগুণ্ঠিত কুণ্ঠিত জীবনে

কোরো না বিড়ম্বিত তারে।

আজি খুলিয়ো হৃদয়দল খুলিয়ো,

আজি ভুলিয়ো আপনপর ভুলিয়ো,

এই সংগীত-মুখরিত গগনে

তব গন্ধ তরঙ্গিয়া তুলিয়ো।

এই বাহির ভুবনে দিশা হারায়ে

দিয়ো ছড়ায়ে মাধুরী ভারে ভারে। 

অতি নিবিড় বেদনা বনমাঝে রে

আজি পল্লবে পল্লবে বাজে রে –

দূরে গগনে কাহার পথ চাহিয়া

আজি ব্যাকুল বসুন্ধরা সাজে রে।

মোর পরানে দখিন বায়ু লাগিছে,

কারে দ্বারে দ্বারে কর হানি মাগিছে,

এই সৌরভবিহ্বল রজনী

কার চরণে ধরণীতলে জাগিছে।

ওগো সুন্দর, বল্লভ, কান্ত,

তব গম্ভীর আহ্বান কারে।


 #শুভ বসন্ত 🥰


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


আজ থেকে ১২০ বছর আগে, ১ টাকার মূল‍্য কতো ছিলো ভাবতে পারেন?,,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আজ থেকে ১২০ বছর আগে, ১ টাকার মূল‍্য কতো ছিলো ভাবতে পারেন? —আজকের দিনের আনুমানিক লক্ষের অধিক টাকা। 


১২০ বছর আগে, খাজা সলিমুল্লাহ ১ লক্ষ ১২ হাজার টাকা দান করেছিলেন বুয়েটের (BUET) জন‍্য। তখন সেটার নাম বুয়েট ছিলো না। ছিলো ঢাকা সার্ভে স্কুল। সেটাকে তিনি রূপ দিলেন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে। (খাজা সলিমুল্লাহার বাবার নাম ছিলো আহসানউল্লাহ) 


১৯০৮ সালে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক সভায় বিনা বেতনে বাধ‍্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার দাবি তুলেন তিনি। —চিন্তা করা যায়! 


পূর্ব বাংলায় কোন ইউনিভার্সিটি নেই। সলিমুল্লাহ সেটা মানতে পারলেন না। কি করা যায়, সে নিয়ে ভাবতে থাকলেন। ১৯১২ সালের ২৯ জানুয়ারি, তখনকার ভাইস রয় লর্ড হার্ডিঞ্জ ঢাকায় আসেন। হার্ডিঞ্জের সামনে দাবি নিয়ে দাঁড়ানোর মতো সাহস পূর্ব বাংলায় যদি কারো থাকে, সেটা একমাত্র সলিমুল্লাহর। তার বয়স তখন চল্লিশ বছর। সে সময়ের ১৯ জন প্রখ‍্যাত মুসলিম লিডার নিয়ে তিনি হার্ডিঞ্জের সাথে দেখা করেন। বিশ্ববিদ‍্যালয়ের প্রথম দাবি তুলেন। সেই ধারাবাহিকতায় শেষ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হলো। 


সলিমুল্লাহ ছিলেন আদ‍্যোপান্ত শিক্ষানুরাগী। পূর্ব বাংলায় শিক্ষার বিস্তারের জন‍্য, পিছিয়ে পড়া মুসলিম জনগোষ্ঠিকে শিক্ষিত করার লক্ষ‍্যে তিনি বহু বৃত্তি, বহু প্রকল্প চালু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ‍্যালয় প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা এবং ঢাকা সার্ভে স্কুলকে আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে রূপ দেয়া ছিলো তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ‍্য অবদান। 


শিক্ষাকে যদি জাতির মেরুদণ্ড বলা হয়, তাহলে পূর্ব বাংলার সেই মেরুদণ্ড তৈরিতে সলিমুল্লাহর চেয়ে বড়ো ভূমিকা সম্ভবত বিংশ শতকে খুব বেশি কেউ রাখেনি। অথচ সেই মানুষটাকে নিয়ে আমাদের সমাজে তেমন আলোচনা দেখি না। স্মরণসভা দেখি না। কষ্ট হয় কিছুটা! 


মাত্র ৪৩-৪৪ বছর বয়সে তিনি মারা যান।তার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।


(সংগ্রহীত)


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের অন্যতম সেরা ১০০ সিনেমা,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের অন্যতম সেরা ১০০ সিনেমা: 

(টাইমলাইনে রেখে সময় করে বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের অন্যতম সেরা ১০০ সিনেমা দেখে নিতে পারেন)


১.সূর্য দীঘল বাড়ি(১৯৭৯)- শেখ নিয়ামত আলী ও মসিউদ্দিন শাকের

২.কখনো আসেনি(১৯৬২)- জহির রায়হান

৩.জীবন থেকে নেয়া(১৯৭০)- জহির রায়হান

৪.ভাত দে(১৯৮৪)- আমজাদ হোসেন

৫.গোলাপী এখন ট্রেনে(১৯৭৮)- আমজাদ হোসেন 

৬.সীমানা পেরিয়ে(১৯৭৭)- আলমগীর কবির

৭.আগুণের পরশমণি(১৯৯৪)- হুমায়ূন আহমেদ 

৮.মাটির ময়না(২০০২)- তারেক মাসুদ

৯.পদ্মা নদীর মাঝি(১৯৯৩)- গৌতম ঘোষ

১০.হাজার বছর ধরে(২০০৫)- কৌহিনূর আক্তার সুচন্দা

১১.সুতরাং(১৯৬৪)- সুভাষ দত্ত

১২.দুখাই(১৯৯৭)- মোরশেদুল ইসলাম

১৩.সূর্যকন্যা(১৯৭৫)- আলমগীর কবির

১৪.আলোর মিছিল(১৯৭৪)- নারায়ণ ঘোষ মিতা

১৫.বড় ভালো লোক ছিল(১৯৮২)- মো: মহিউদ্দিন

১৬.সুন্দরী(১৯৭৯)- আমজাদ হোসেন

১৭.ছুটির ঘন্টা(১৯৮০)- আজিজুর রহমান 

১৮.মনপুরা(২০০৯)- গিয়াসউদ্দিন সেলিম

১৯.নবাব সিরাজউদ্দৌলা(১৯৬৭)- খান আতাউর রহমান

২০.কাঁচের দেয়াল(১৯৬৪)- জহির রায়হান

২১.সারেং বউ(১৯৭৮)- আব্দুল্লাহ আল মামুন 

২২.জয়যাত্রা(২০০৪)- তৌকীর আহমেদ 

২৩.চিত্রা নদীর পাড়ে(১৯৯৯)- তানভীর মোকাম্মেল

২৪.দীপু নাম্বার টু(১৯৯৬)- মোরশেদুল ইসলাম

২৫.হাঙর নদী গ্রেনেড(১৯৯৭)- চাষী নজরুল ইসলাম

২৬.অশিক্ষিত(১৯৭৮)- আজিজুর রহমান 

২৭.অরুণোদ্বয়ের অগ্নিসাক্ষী(১৯৭২)- সুভাষ দত্ত

২৮.শ্রাবণ মেঘের দিন(১৯৯৯)- হুমায়ূন আহমেদ

২৯.দারুচিনি দ্বীপ(২০০৭)- তৌকীর আহমেদ

৩০.কীত্তনখোলা(২০০০)- আবু সাইয়িদ 

৩১.তিতাস একটি নদীর নাম(১৯৭৩)- ঋত্বিক ঘটক

৩২. এই দেশ তোমার আমার(১৯৬০)- এহতেশাম

৩৩.রুপালী সৈকতে(১৯৭৯)- আলমগীর কবির

৩৪.আহা!(২০০৭)- এনামুর করিম নির্ঝর

৩৫.গেরিলা(২০১১)- নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু

৩৬.ধীরে বহে মেঘনা(১৯৭৩)- আলমগীর কবির

৩৭.দুই দুয়ারী(২০০০)- হুমায়ূন আহমেদ

৩৮.দহন(১৯৮৫)- শেখ নিয়ামত আলী

৩৯.অন্য জীবন(১৯৯৫)- শেখ নিয়ামত আলী

৪০.জন্ম থেকে জ্বলছি(১৯৮১)- জন্ম থেকে জ্বলছি

৪১.স্বপ্নডানায়(২০০৭)- গোলাম রাব্বানী বিপ্লব

৪২.রানওয়ে(২০১০)- তারেক মাসুদ

৪৩.খাঁচা(২০১৭)- আকরাম খান 

৪৪.নিরন্তর(২০০৬)- আবু সাইয়িদ 

৪৫.এখনই সময়(১৯৮০)- আব্দুল্লাহ আল মামুন

৪৬.বসুন্ধরা(১৯৭৭)- সুভাষ দত্ত

৪৭.লাল কাজল(১৯৮২)- মতিন রহমান

৪৮.দি ফাদার(১৯৭৯)- কাজী হায়াত

৪৯.শঙখনীল কারাগার(১৯৯২)- মুস্তাফিজুর রহমান 

৫০.আনন্দ অশ্রু(১৯৯৭)-শিবলী সাদিক

৫১.দায়ী কে(১৯৮৭)- আফতাব খান টুলু

৫২.রুপকথার গল্প(২০০৬)- তৌকীর আহমেদ

৫৩.অভিযান(১৯৮৪)- রাজ্জাক

৫৪.বিশ্বপ্রেমিক(১৯৯৫)- শহিদুল ইসলাম খোকন

৫৫.অজ্ঞাতনামা(২০১৬)- তৌকীর আহমেদ

৫৬.দুই পয়সার আলতা(১৯৮২)- আমজাদ হোসেন

৫৭.লাঠিয়াল(১৯৭৫)- নারায়ন ঘোষ মিতা

৫৮.সুজন সখী(১৯৭৫)- প্রমোদকার

৫৯.মেঘলা আকাশ(২০০১)- নারগিস আক্তার

৬০.নয়ন মণি(১৯৭৬)- আমজাদ হোসেন

৬১.চাঁপা ডাঙ্গার বউ(১৯৮৫)- রাজ্জাক

৬২.মেঘের অনেক রং(১৯৭৬)- হারুনুর রশীদ

৬৩.মৃত্তিকা মায়া(২০১৩)- গাজী রাকায়েত

৬৪.শাস্তি(২০০৫)- চাষী নজরুল ইসলাম

৬৫.ঘানি(২০০৬)- কাজী মোরশেদ

৬৬.লাল সবুজ(২০০৫)- শহীদুল ইসলাম খোকন

৬৭.একাত্তরের যীশু(১৯৯৩)- নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু

৬৮.শুভদা(১৯৮৬)- চাষী নজরুল ইসলাম

৬৯.এই ঘর এই সংসার(১৯৯৬)- মালেক আফসারী

৭০.দাঙ্গা(১৯৯১)- কাজী হায়াত

৭১.দেবদাস(১৯৮২)- চাষী নজরুল ইসলাম

৭২.বধূ বিদায়(১৯৭৮)- কাজী জহির

৭৩.আবার তোরা মানুষ হ(১৯৭৩)- খান আতাউর রহমান

৭৪.পোকামাকড়ের ঘর বসতি(১৯৯৬)- আখতারুজ্জামান 

৭৫.আয়না ও অবশিষ্ট(১৯৬৬)- সুভাষ দত্ত

৭৬.কাল সকালে(২০০৫)- আমজাদ হোসেন

৭৭.নদীর নাম মধুমতি(১৯৯৫)- তানভীর মোকাম্মেল 

৭৮.গঙ্গাযাত্রা(২০০৯)- অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড

৭৯.অবুঝ মন(১৯৭২)- কাজী জহির

৮০.আয়নাবাজি(২০১৬)- অমিতাভ রেজা

৮১.মোল্লা বাড়ির বউ(২০০৫)- সালাউদ্দিন লাভলু

৮২.চার সতীনের ঘর(২০০৫)- নারগিস আক্তার

৮৩.গাংচিল(১৯৮০)- রুহুল আমিন

৮৪.কমান্ডার(১৯৯৪)- শহীদুল ইসলাম খোকন

৮৫.লাভ স্টোরী(১৯৯৫)- কাজী হায়াত

৮৬.চন্দ্রগ্রহণ(২০০৮)- মুরাদ পারভেজ

৮৭.মেঘমল্লার(২০১৪)- জাহিদুর রহিম অঞ্জন

৮৮.থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার(২০০৯)- মোস্তফা সরয়ার ফারুকী

৮৯.দূরত্ব(২০০৪)- মোরশেদুল ইসলাম

৯০.আয়না(২০০৬)- কবরী

৯১.এপার ওপার(১৯৭৫)- মাসুদ পারভেজ

৯২.নোলক(১৯৮৬)- শিবলী সাদিক

৯৩.খেলাঘর(২০০৬)- মোরশেদুল ইসলাম

৯৪.শ্যামল ছায়া(২০০৪)- হুমায়ূন আহমেদ

৯৫.ডুমুরের ফুল(১৯৭৮)- সুভাষ দত্ত

৯৬.ডুব(২০১৭)- মোস্তফা সরয়ার ফারুকী

৯৭.হারানো দিন(১৯৬২)- এহতেশাম

৯৮.মহানায়ক(১৯৮৪)- আলমগীর কবির

৯৯.ঘেটুপুত্র কমলা(২০১২)- হুমায়ূন আহমেদ

১০০.টেলিভিশন(২০১৩)- মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী।


বাংলার সেরা ১০০ সিনেমা করা কঠিন।এর সংখ্যা আরো হবে। তবে আপাতত এই গুলোকেই রাখা হচ্ছে।কয়টা দেখা হয়েছে?


লেখা: হৃদয় সাহা




মাদরাসা থেকে ফাজিল-কামিল করে ৪৯ তম বিসিএস (বিশেষ) পরীক্ষা-২০২৫ এ আবেদন করতে গিয়ে শূন্য পদ ভিত্তিক বিষয় খুঁজে পাচ্ছেন না?বা বিষয় আসছে না?

 🛑 মাদরাসা থেকে ফাজিল-কামিল করে ৪৯ তম বিসিএস (বিশেষ) পরীক্ষা-২০২৫ এ আবেদন করতে গিয়ে শূন্য পদ ভিত্তিক বিষয় খুঁজে পাচ্ছেন না?বা বিষয় আসছে না?...