এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ১ মার্চ, ২০২৪

মায়ের আঁচল*,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 *মায়ের আঁচল*


 আমার মনে হয়  যে আঁচল  কী তা আজকের বাচ্চারা জানে না , কারণ হ'ল আজকাল মায়েরা আর শাড়ি পরে না।

 আঁচল অতীতের জিনিস।


 মায়ের আঁচলের মূলনীতি ছিল মাকে মর্যাদা দেওয়া।

    উপরন্তু, উনুন থেকে গরম কোন পাত্র নামানোর সময়, আঁচল গরম পাত্রটি ধরতেও কার্যকর ছিল।


 আঁচল ছিল  এক অনন্য বস্তু ।  আঁচলের মহিমার  উপরে অনেক কিছু লেখা যায়।


    আঁচল শিশুদের ঘাম / চোখের জল মুছাতে, নাকের সর্দি মুছাতে, নোংরা কান / মুখ পরিষ্কার করার জন্যও ব্যবহৃত হত।  মাও  আঁচলকে তোয়ালে হিসাবে ব্যবহার করতেন।  খাবার খেয়ে মায়ের আঁচলে  মুখটা পরিষ্কার করিয়ে দেওয়া আমাদের একটি  খুশীর বিষয় ছিল।


 কখনও কখনও, চোখের ব্যথার ক্ষেত্রে মা তার আঁচলকে গোল করে পাকিয়ে তাতে ফুঁ মেরে , গরম  করে  চোখের উপর রাখতেন, সমস্ত ব্যথা তখন অদৃশ্য হয়ে যেত ।

 মায়ের কোলে  ঘুমন্ত বাচ্চার জন্য কোলটি গদি এবং  মায়ের আঁচল ঢাকার  চাদর হিসাবে কাজ করত ।


 যখনই কোনও অচেনা লোক বাড়ীতে আসত, শিশুটি মায়ের আঁচলের একটি আড়াল নিয়ে তাকে দেখত।  শিশু যখনই কোনও বিষয়ে লজ্জা বোধ করত, তখন সে  ঐ আঁচল দিয়ে মুখটি ঢেকে রাখত এবং  আঁচলের ভেতর লুকিয়ে পড়ত ।


 যখন বাচ্চাদের মায়ের সাথে বাইরে যেতে হত , তখন মায়ের আঁচল গাইড হিসাবে কাজ করেত ।  যতক্ষণ শিশুটির হাত আঁচল ধরে থাকত পুরো জগৎ  তার মুঠোয় থাকত ।


 শীতকালে যখন আবহাওয়া  ঠান্ডা থাকত , তখন মা তাকে  আঁচল দিয়ে চারপাশে জড়িয়ে শীত থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করতেন।


 আঁচল এপ্রোন হিসাবেও কাজ করত।  আঁচল গাছ থেকে পড়া আম, জাম, খেজুর এবং মিষ্টি সুগন্ধযুক্ত ফুল  কুড়িয়ে আনতেও  ব্যবহৃত হত।  আঁচল, ঘরে রাখা জিনিস থেকে ধুলো মুছে ফেলতেও খুব সহায়ক ছিল।


 আঁচলে  একটি গিঁট দিয়ে, মা একটি চলন্ত ব্যাঙ্ক সঙ্গে রাখতেন এবং যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকত তবে মাঝে মাঝে তিনি সেই ব্যাঙ্ক থেকে কিছু পয়সা দিতেন ।

 আমার মনে হয় না বিজ্ঞান এত উন্নতি করার পরেও আঁচলের বিকল্প  কিছু খুঁজে পেতে সক্ষম হয়েছে।


 *মায়ের আঁচল এক মায়াবী অনুভূতি ছাড়া আর কিছুই নয়।  আমি পুরানো প্রজন্মের অন্তর্ভুক্ত এবং সর্বদা আমার মায়ের ভালবাসা এবং স্নেহ অনুভব করি, যা  আজকের প্রজন্মের সম্ভবত  বোঝার বাইরে* । 🌻

Collected❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️



ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


মুজাদ্দিদ-২ (হোসাইন রা.),,,,,,salsabil,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মুজাদ্দিদ-২ (হোসাইন রা.)


সুলায়মান ইব্‌ন দাউদ (রহঃ) …. আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমার জানামতে রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ নিশ্চয় আল্লাহ্‌ এ উম্মতের জন্য প্রতি শতাব্দীতে এমন এক ব্যক্তিকে প্রেরণ করবেন, যিনি দীনের ’তাজ্‌দীদ’ বা সংস্কার সাধন করবেন।


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)। বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)। পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন), যুদ্ধ বিগ্রহ – অধ্যায়।


মুজাদ্দিদ অর্থ সংস্কারক। যিনি ইসলামের নামে বিভিন্ন ভুল, ভ্রান্তি, অপবাদ, বিদআত, কুফরের সংস্কার করে দ্বীন ইসলামকে রসুলের (সা:) ও খেলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাহ অনুযায়ী চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবেন। কিন্তু এই মুজাদ্দিদকে কেন্দ্র করে উম্মত বহুভাগে বিভক্ত। কারো দৃষ্টিতে একজন মুজাদ্দিদ অন্য দলের নিকট তিনি ফেতনাবাজ।


এমনকি অনেকে তার ভক্ত দ্বারা মুজাদ্দিদ দাবি করে বা ভক্তরা মুজাদ্দিদ বলে প্রচার করে নতুন ফেরকাসহ নতুন ধর্মমত সৃষ্টি করে গেছে। অনেকে শেষে নিজেকে নবী দাবি করেছে। এসবকে কেন্দ্র করে উম্মত মুসলিম পরিচয় ভুলে বহুনামে আজ পরিচয় দিচ্ছে।


গোলাম আহমদ কাদেয়ানীকে মুজাদ্দিদ দাবি করে দুটি দল হয় একদল লাহোরী যারা তাকে শুধু মুজাদ্দিদ মানে আরেকদল তাকে নবী মানে। তথাকথিত ফেতনাবাজ মুজাদ্দিদগণ প্রথমে কিছু চমকপ্রদ কর্ম বা কথা প্রচার করে জনপ্রিয়তা হাসিল করে। কিছু ভক্ত সৃষ্টি হওয়ার পর তারা ফেতনা ছড়াতে শুরু করে।


বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা কুরআন, হাদীসকে ভিন্নরূপে ব্যাখা করে যেরূপ ব্যাখা সাহাবী, তাবেয়ীরা করেননি। বর্তমানেও দেখবেন দাজ্জালকে নিয়ে আধুনিক ব্যাখার নাম দিয়ে সাহাবী, তাবেয়ীদের ব্যাখার বিপরীত বিশ্লেষণ করে অনেকে জনপ্রিয় হচ্ছে। নিশ্চিত এগুলো পরবর্তীতে ফেতনার কারন হবে।


মুজাদ্দিদ মানে এই নয় ইসলামে নতুন কিছু সংযোজন করবেন বরং দ্বীন পূর্নাঙ্গ ও পরিশুদ্ধ। মুজাদ্দিদ দ্বীন রসুল (সা:), খেলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাহ মতে চালাবে, প্রচার করবে ও সুন্নাহকে পুন:প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করবে।


মুজাদ্দিদ নিয়ে মতানৈক্য থাকলেও প্রায় সকল আলেম ঐক্যমত ইসলামের প্রথম মুজাদ্দিদ উমর ইবনে আবদুল আজিজ (রহ:) আর শেষ মুজাহিদ্দ হবেন খলিফা মাহাদী (হাফি:)।


তবে অনেকের অভিমত- উম্মাহর প্রথম মুজাদ্দিদ হলেন হোসাইন (রাঃ)। খেলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাহ ফিরিয়ে আনতে তিনি স্বোচ্চার হোন ও শহীদ হোন। তিনি উম্মাহর বুকে চেপে আসা প্রথম বিদআত রাজতন্ত্রের বিরোধিতা করেন, উম্মত যেন খেলাফায়ে রাশেদীনের মত স্বাভাবিক মত প্রকাশের অধিকার ফিরে পায় এবং খেলাফত আবার ফিরে আসে সেজন্য তিনি উদ্যোগী হোন।


সাফীনাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ


তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ নবুওয়্যাতের ভিত্তিতে পরিচালিত খিলাফত ত্রিশ বছর অব্যাহত থাকবে। অতঃপর আল্লাহর যাকে ইচ্ছা রাজত্ব বা তাঁর রাজত্ব দান করবেন। সাঈদ (রহঃ) বলেন, আমাকে সাফীনাহ (রাঃ) বলেছেন, হিসেব করো, আবূ বকর (রাঃ) দুই বছর, ‘উমার (রাঃ) দশ বছর, ‘উসমান (রাঃ) বারো বছর ও আলী (রাঃ) এতো বছর খিলাফতের দায়িত্ব পালন করেছেন। সাঈদ (রহঃ) বলেন, আমি সাফীনাহ (রাঃ) -কে বললাম, এরা ধারণা করে যে, ‘আলী (রাঃ) খলীফাহ ছিলেন না। তিনি বলেন, বনী যারকা অর্থাৎ মাওয়ানের বংশধরগণ মিথ্যা বলেছে।


সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৬ ৪৬


আলীর (রা:) সময় মুসলিমদের পরস্পর যুদ্ধ – সংঘাত হতে মক্কা-মদিনা কে সুরক্ষিত রাখতে তিনি দারুল খেলাফা কুফাতে নিয়ে আসেন। কারন মক্কা-মদিনা অত্যন্ত পবিত্র ভূমি, দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের কারনে এর পবিত্রতা যেন বিনষ্ট না হয়। (পরবর্তীতে আবদুল্লাহ ইবনে যুবায়েরের খেলাফতের সময়, বনু উমাইয়ার রাজত্বকালে মক্কা আক্রমণ হয়েছে, সম্মানহানী হয়েছে।)


প্রকৃত দ্বীন ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে হোসাইন রা. তার প্রিয় নানা রসুলের (সা:) নীতি অনুসরণ করেন। রসুল (সা:) যেমন মক্কা হতে হিজরত করে মদীনায় যান। যেখানে তার শুভাকাঙ্ক্ষী ও সর্মথক ছিল।


রসূল (সা) মদীনা হতে দাওয়াতী ও জেহাদী কার্যক্রমের মাধ্যমে ইব্রাহিম (আ:) এর রেখে যাওয়া তাওহীদ মক্কায় ফিরিয়ে আনেন। তেমনি হোসাইন রা. কুফা যেতে চেয়েছিলেন, ওখানে আহলে বায়াতের অনুরাগী ছিল। হোসাইন (রা:) ঈমানী দৃঢ়তা, দাওয়াতী চেতনায় হয়তো বিপ্লব সৃষ্টি হবে, এই আশাংকায় ইসলামের শত্রুরা তাকে পথে বাধা দেন। ফলশ্রুতিতে তিনি শহীদ হোন।


দাওয়াতী কাজে ও সুন্নাহর ফিরানোর পথে বাঁধা, জুলুম – নির্যাতন আসলে প্রয়োজনে জেহাদ করতে হয় হোসাইন (রা:) এই আর্দশ পুনরায় জাগিয়েছিলেন। ফলশ্রুতিতে আবদুল্লাহ ইবনে যুবায়েকে (রা:) সাহাবীরাসহ অন্যরা খলিফা নিযুক্ত করেন এবং নয় বছর তার ন্যায় শাসন বিদ্যমান থাকে। হোসাইন রা যদি সেদিন মক্কা-মদিনা ফিরে যেতেন উম্মত হয়তো জালেম শাসকের বিরোধিতা করার সাহস ফিরে পেত না।


হোসাইন (রাঃ), আবদুল ইবনে যুবায়ের (রা), ঈমাম আবু হানিফা (রহ:) ও ঈমাম হাম্বল (রহ:) সবাই জালেম শাসকের বিরোধিতা করেন। কেউও স্বৈরাচারী রাজাদের আনুগত্য করেননি বরং জুলুম নির্যাতনের শিকার হোন।


অথচ আজ আমাদের সমাজে এমন কাউকে মুজাদ্দিদ হিসেবে প্রচার করা হচ্ছে – যারা রাজতন্ত্রের সমর্থক, জালেম শাসকের পৃষ্ঠপোষক, উম্মাহকে সুন্নাহ ও খেলাফতের দিকে আহ্বানের বদলে বিভিন্ন বিদআতী কার্যক্রম প্রতিষ্ঠা/সমর্থন করে গেছেন ও চলছেন।


শেষ মুজাদ্দিদ মাহাদী হাফি ও খেলাফতের দিকে আহ্বান করবে এবং খেলাফত পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিবেন এবং তিনিও আহলে বায়াত হতে আসবেন। তার বিরুদ্ধেও প্রথম সেনা পাঠাবে শাম হতে এক মুনাফেক শাসক।(মুসলিম, আল ফিতান)

ফেইসবুক salsabil থেকে নেওয়া 


সকাল ০৭ টার সংবাদ  তারিখ : ০১-০৩-২০২৪,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ 

তারিখ : ০১-০৩-২০২৪ 


আজকের শিরোনাম:


রাজধানীর বেইলি রোডের একটি রেস্টুরেন্ট ভবনে লাগা আগুনে ৪৩ জনের মৃত্যু, বহু আহত - জানালেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী।


শুরু হয়েছে অগ্নিঝরা মার্চ - মাসব্যাপী থাকবে নানা আয়োজন।নতুন নতুন অপরাধ মোকাবেলায় পুলিশ বাহিনীকে প্রস্তুত থাকতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ।


দেশ ধ্বংসের মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি, দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচনে তাদের কোন আস্থা নেই - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।


ইসরাইলি হত্যাযজ্ঞে চুপ থেকে গাজায় গণহত্যার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে বিএনপি-জামায়াত - বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


লিটারে ১০ টাকা কমিয়ে সয়াবিন তেলের নতুন দাম কার্যকর হচ্ছে আজ। 


গাজায় খাদ্যের জন্য অপেক্ষারত ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় ১১২ জন নিহত।


মিরপুরে বিপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ফাইনালে আজ মুখোমুখি হচ্ছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও ফরচুন বরিশাল।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

বাউফলে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু,,,, পটুয়াখালীর খবর ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বাউফলে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু 


 পটুয়াখালীর বাউফলে তানজিলা নামের (১৮) এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। তানজিলা উপজেলার আদাবাড়িয়া ইউনিয়নের মাধবপুর গ্রামের ছালাম তালুকদারের মেয়ে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রায় ১ মাস আগে একই ইউনিয়নের উত্তর লক্ষ্মীপাশা গ্রামের সোবাহান মোল্লার ছেলে মালয়েশিয়া প্রবাসী সাইদুল ইসলাম ওরফে সোহরাব হোসেনের সঙ্গে তানজিলার বিয়ে হয়।


১ সপ্তাহ আগে তানজিলার স্বামী মালয়েশিয়া চলে যান। এরপর তানজিলা তার বাবার বাড়ি বেড়াতে যেতে চাইলে শ্বশুর সোবাহান মোল্লা বাঁধা দেন। বিয়ের সময় তানজিলার বাবার দেয়া আসবাবপত্র নিয়ে খোঁটা দেন এবং অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন। এছাড়া গত ৪/৫ দিন পর্যন্ত তানজিলাকে কিছুই খেতে দেয়া হয়নি। শ্বশুর-শাশুড়িকে অনেক অনুরোধের পর ৫ দিনের শর্তে তানজিলাকে বাবার বাড়ি বেড়াতে আসতে দেয়া হয়।


মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে স্বামীর বাড়ি থেকে বাবার বাড়ি এসে অসুস্থ হয়ে পড়েন তানজিলা। এরপর তাকে দ্রুত পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেয়ার পর অবস্থার অবনতি হওয়ায় বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তানজিলার মৃত্যু হয়।


তানজিলার চাচাতো বোন হেলেনা বেগম বলেন, বিয়ের পর তানজিলার উপর তার স্বামী, শ্বশুর ও শ্বাশুড়ি শাররীক ও মানসিক অত্যাচার করেছে। এ কারনেই তানজিলার মৃত্যু হয়েছে। তিনি বলেন, বরিশালে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির সময় তানজিলার শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে।


তানজিলার মা শিউলি বেগম বলেন, আমার মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। অবশ্য নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করে তানজিলার শ্বশুর সোবাহান মোল্লা বলেন, আমার বাড়িতে কিছুই ঘটেনি। তানজিলা বাবার বাড়ি গিয়ে বিষ জাতীয় কিছু খেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে। বাউফল থানার ওসি শোনিত কুমার গায়েন বলেন, এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।


পটুয়াখালীর খবর ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


তরকারী সবজির ফুল ফল বেশি হবে

 ২ লিটার বোতলে ১লিটার পানিতে ৫০০ গ্রাম তরিতরকারির খোসাদিন,১০০ গ্রাম চিটাগুর দিন।সাতদিন পরপর গ্যাস বেরকরুন। ৩ মাস পর ১০০ লিটার পানিতে জৈব হরমন,পিজআর হিসেবে ব্যবহার করুন। ফুল আসার আগে ফল মটর দানার মতো হলে। ফুল ফল বেশি হবে, ফল ঝরা বন্ধ হবে।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

মুজাদ্দিদ-২ (হোসাইন রা.),,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মুজাদ্দিদ-২ (হোসাইন রা.)


সুলায়মান ইব্‌ন দাউদ (রহঃ) …. আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমার জানামতে রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ নিশ্চয় আল্লাহ্‌ এ উম্মতের জন্য প্রতি শতাব্দীতে এমন এক ব্যক্তিকে প্রেরণ করবেন, যিনি দীনের ’তাজ্‌দীদ’ বা সংস্কার সাধন করবেন।


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)। বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)। পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন), যুদ্ধ বিগ্রহ – অধ্যায়।


মুজাদ্দিদ অর্থ সংস্কারক। যিনি ইসলামের নামে বিভিন্ন ভুল, ভ্রান্তি, অপবাদ, বিদআত, কুফরের সংস্কার করে দ্বীন ইসলামকে রসুলের (সা:) ও খেলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাহ অনুযায়ী চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবেন। কিন্তু এই মুজাদ্দিদকে কেন্দ্র করে উম্মত বহুভাগে বিভক্ত। কারো দৃষ্টিতে একজন মুজাদ্দিদ অন্য দলের নিকট তিনি ফেতনাবাজ।


এমনকি অনেকে তার ভক্ত দ্বারা মুজাদ্দিদ দাবি করে বা ভক্তরা মুজাদ্দিদ বলে প্রচার করে নতুন ফেরকাসহ নতুন ধর্মমত সৃষ্টি করে গেছে। অনেকে শেষে নিজেকে নবী দাবি করেছে। এসবকে কেন্দ্র করে উম্মত মুসলিম পরিচয় ভুলে বহুনামে আজ পরিচয় দিচ্ছে।


গোলাম আহমদ কাদেয়ানীকে মুজাদ্দিদ দাবি করে দুটি দল হয় একদল লাহোরী যারা তাকে শুধু মুজাদ্দিদ মানে আরেকদল তাকে নবী মানে। তথাকথিত ফেতনাবাজ মুজাদ্দিদগণ প্রথমে কিছু চমকপ্রদ কর্ম বা কথা প্রচার করে জনপ্রিয়তা হাসিল করে। কিছু ভক্ত সৃষ্টি হওয়ার পর তারা ফেতনা ছড়াতে শুরু করে।


বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা কুরআন, হাদীসকে ভিন্নরূপে ব্যাখা করে যেরূপ ব্যাখা সাহাবী, তাবেয়ীরা করেননি। বর্তমানেও দেখবেন দাজ্জালকে নিয়ে আধুনিক ব্যাখার নাম দিয়ে সাহাবী, তাবেয়ীদের ব্যাখার বিপরীত বিশ্লেষণ করে অনেকে জনপ্রিয় হচ্ছে। নিশ্চিত এগুলো পরবর্তীতে ফেতনার কারন হবে।


মুজাদ্দিদ মানে এই নয় ইসলামে নতুন কিছু সংযোজন করবেন বরং দ্বীন পূর্নাঙ্গ ও পরিশুদ্ধ। মুজাদ্দিদ দ্বীন রসুল (সা:), খেলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাহ মতে চালাবে, প্রচার করবে ও সুন্নাহকে পুন:প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করবে।


মুজাদ্দিদ নিয়ে মতানৈক্য থাকলেও প্রায় সকল আলেম ঐক্যমত ইসলামের প্রথম মুজাদ্দিদ উমর ইবনে আবদুল আজিজ (রহ:) আর শেষ মুজাহিদ্দ হবেন খলিফা মাহাদী (হাফি:)।


তবে অনেকের অভিমত- উম্মাহর প্রথম মুজাদ্দিদ হলেন হোসাইন (রাঃ)। খেলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাহ ফিরিয়ে আনতে তিনি স্বোচ্চার হোন ও শহীদ হোন। তিনি উম্মাহর বুকে চেপে আসা প্রথম বিদআত রাজতন্ত্রের বিরোধিতা করেন, উম্মত যেন খেলাফায়ে রাশেদীনের মত স্বাভাবিক মত প্রকাশের অধিকার ফিরে পায় এবং খেলাফত আবার ফিরে আসে সেজন্য তিনি উদ্যোগী হোন।


সাফীনাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ


তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ নবুওয়্যাতের ভিত্তিতে পরিচালিত খিলাফত ত্রিশ বছর অব্যাহত থাকবে। অতঃপর আল্লাহর যাকে ইচ্ছা রাজত্ব বা তাঁর রাজত্ব দান করবেন। সাঈদ (রহঃ) বলেন, আমাকে সাফীনাহ (রাঃ) বলেছেন, হিসেব করো, আবূ বকর (রাঃ) দুই বছর, ‘উমার (রাঃ) দশ বছর, ‘উসমান (রাঃ) বারো বছর ও আলী (রাঃ) এতো বছর খিলাফতের দায়িত্ব পালন করেছেন। সাঈদ (রহঃ) বলেন, আমি সাফীনাহ (রাঃ) -কে বললাম, এরা ধারণা করে যে, ‘আলী (রাঃ) খলীফাহ ছিলেন না। তিনি বলেন, বনী যারকা অর্থাৎ মাওয়ানের বংশধরগণ মিথ্যা বলেছে।


সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৬ ৪৬


আলীর (রা:) সময় মুসলিমদের পরস্পর যুদ্ধ – সংঘাত হতে মক্কা-মদিনা কে সুরক্ষিত রাখতে তিনি দারুল খেলাফা কুফাতে নিয়ে আসেন। কারন মক্কা-মদিনা অত্যন্ত পবিত্র ভূমি, দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের কারনে এর পবিত্রতা যেন বিনষ্ট না হয়। (পরবর্তীতে আবদুল্লাহ ইবনে যুবায়েরের খেলাফতের সময়, বনু উমাইয়ার রাজত্বকালে মক্কা আক্রমণ হয়েছে, সম্মানহানী হয়েছে।)


প্রকৃত দ্বীন ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে হোসাইন রা. তার প্রিয় নানা রসুলের (সা:) নীতি অনুসরণ করেন। রসুল (সা:) যেমন মক্কা হতে হিজরত করে মদীনায় যান। যেখানে তার শুভাকাঙ্ক্ষী ও সর্মথক ছিল।


রসূল (সা) মদীনা হতে দাওয়াতী ও জেহাদী কার্যক্রমের মাধ্যমে ইব্রাহিম (আ:) এর রেখে যাওয়া তাওহীদ মক্কায় ফিরিয়ে আনেন। তেমনি হোসাইন রা. কুফা যেতে চেয়েছিলেন, ওখানে আহলে বায়াতের অনুরাগী ছিল। হোসাইন (রা:) ঈমানী দৃঢ়তা, দাওয়াতী চেতনায় হয়তো বিপ্লব সৃষ্টি হবে, এই আশাংকায় ইসলামের শত্রুরা তাকে পথে বাধা দেন। ফলশ্রুতিতে তিনি শহীদ হোন।


দাওয়াতী কাজে ও সুন্নাহর ফিরানোর পথে বাঁধা, জুলুম – নির্যাতন আসলে প্রয়োজনে জেহাদ করতে হয় হোসাইন (রা:) এই আর্দশ পুনরায় জাগিয়েছিলেন। ফলশ্রুতিতে আবদুল্লাহ ইবনে যুবায়েকে (রা:) সাহাবীরাসহ অন্যরা খলিফা নিযুক্ত করেন এবং নয় বছর তার ন্যায় শাসন বিদ্যমান থাকে। হোসাইন রা যদি সেদিন মক্কা-মদিনা ফিরে যেতেন উম্মত হয়তো জালেম শাসকের বিরোধিতা করার সাহস ফিরে পেত না।


হোসাইন (রাঃ), আবদুল ইবনে যুবায়ের (রা), ঈমাম আবু হানিফা (রহ:) ও ঈমাম হাম্বল (রহ:) সবাই জালেম শাসকের বিরোধিতা করেন। কেউও স্বৈরাচারী রাজাদের আনুগত্য করেননি বরং জুলুম নির্যাতনের শিকার হোন।


অথচ আজ আমাদের সমাজে এমন কাউকে মুজাদ্দিদ হিসেবে প্রচার করা হচ্ছে – যারা রাজতন্ত্রের সমর্থক, জালেম শাসকের পৃষ্ঠপোষক, উম্মাহকে সুন্নাহ ও খেলাফতের দিকে আহ্বানের বদলে বিভিন্ন বিদআতী কার্যক্রম প্রতিষ্ঠা/সমর্থন করে গেছেন ও চলছেন।


শেষ মুজাদ্দিদ মাহাদী হাফি ও খেলাফতের দিকে আহ্বান করবে এবং খেলাফত পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিবেন এবং তিনিও আহলে বায়াত হতে আসবেন। তার বিরুদ্ধেও প্রথম সেনা পাঠাবে শাম হতে এক মুনাফেক শাসক।(মুসলিম, আল ফিতান)

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

টুইটার থেকে নেওয়া

  প্রস্তুত তো ???

ধেয়ে আসছে গাজওয়াতুল হিন্দ! পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটাই হল "গাজওয়ায়ে হিন্দ" তথা হিন্দুস্থান ভারতের বিরুদ্ধে মুসলমান উম্মাহদের যুদ্ধ। এই সম্মানিত যুদ্ধে নিশ্চিত মুসলমান উম্মাহরা বিজয় লাভ করবেন। সুবহানআল্লাহ.! কিন্তু এই সম্মানিত যুদ্ধে এক তৃতীয়াংশ মুসলমান শাহাদাত বরন করবেন এবং শেষাংশ যুদ্ধ শেষ করে বিজয় লাভ করবেন। সুবহানাল্লআহ.! যারা এই সম্মানিত যুদ্ধে শাহাদাত বরন করবেন উনারা নিশ্চিত জান্নাতবাসী হবেন। সুবহানআল্লাহ.! এবং যেসব মুসলমানগন এই সম্মানিত যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে গাজী হয়ে ফিরবেন উনারা ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরন করে জান্নাতবাসী হবেন। সুবহানআল্লাহ.! আবার এই সম্মানিত যুদ্ধ থেকে যেসব নামধারী মুসলমানরা পালিয়ে যাবে তারা বেইমান হয়ে মৃত্যুবরন করবে। নাউজুবিল্লাহ! পবিত্র হাদিস শরীফে গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটা হবে কাফির মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের পৃথিবীর ভিতর বৃহত্তম জি"হ|দ/যুদ্ধ। এই যুদ্ধে হিন্দুস্তানের মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জি"হ|দ চালিয়ে যাবে। মুসলমানদের নিশ্চিত জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভয়াবহ যে হয়তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন বিজয়ের খোশ আমদেদ করার জন্য। অন্য বর্ণনায় আছে, গাজওয়াতুল হিন্দ হিন্দুস্তানের (চুড়ান্ত) যুদ্ধ। রাসুল (ﷺ) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন, এমন সময় এক সাহাবি রাসুল (ﷺ) কে জিজ্ঞেস করলেন, "ইয়া রাসুলুল্লাহ (ﷺ) আপনি এমন করছেন কেন!" রাসুল (ﷺ) বললেন, "আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি।" সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুম উনারা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ(ﷺ) আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন? রাসুল (ﷺ) বললেন, পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপুজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত, কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক। ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশি মারা যাবে যে রক্তে মুসলিমদের পায়ের টাকুনি পর্যন্ত ডুবে যাবে। ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে; এক ভাগ বিশাল মুশরিক বাহিনি দেখে ভয়ে পালিয়ে যাবে, তারাই হলো জাহান্নামী! আর এক ভাগ সবাই যুদ্ধে শহীদ হবেন। শেষ ভাগ আল্লাহর ওপর ভরসা করে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন। রসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, এই যুদ্ধ বদর যুদ্ধের সমতুল্য!(সুবহানাল্লাহ) RJ Al-amin✍️ অপর এক বর্ণনায় এসেছে : এই যুদ্ধের শহীদরা বদরের শহীদদের মর্যাদা পাবেন।( সুবহানাল্লাহ্!)
টুইটার থেকে নেওয়া

নিমন্ত্রণ __ জসীম উদ্‌দীন---(ধান ক্ষেত কাব্যগ্রন্থ),,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 নিমন্ত্রণ

__ জসীম উদ্‌দীন---(ধান ক্ষেত কাব্যগ্রন্থ)

তুমি যাবে ভাই – যাবে মোর সাথে,আমাদের ছোট গাঁয়,

গাছের ছায়ায় লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়;

মায়া মমতায় জড়াজড়ি করি

মোর গেহখানি রহিয়াছে ভরি,

মায়ের বুকেতে, বোনের আদরে, ভাইয়ের স্নেহের ছায়,


তুমি যাবে ভাই - যাবে মোর সাথে, আমাদের ছোট গাঁয়,

ছোট গাঁওখানি- ছোট নদী চলে, তারি একপাশ দিয়া,

কালো জল তার মাজিয়াছে কেবা কাকের চক্ষু নিয়া;

ঘাটের কিনারে আছে বাঁধা তরী

পারের খবর টানাটানি করি;

বিনাসুতি মালা গাথিছে নিতুই এপার ওপার দিয়া;

বাঁকা ফাঁদ পেতে টানিয়া আনিছে দুইটি তটের হিয়া।


তুমি যাবে ভাই- যাবে মোর সাথে, ছোট সে কাজল গাঁয়,

গলাগলি ধরি কলা বন; যেন ঘিরিয়া রয়েছে তায়।

সরু পথ খানি সুতায় বাঁধিয়া

দূর পথিকেরে আনিছে টানিয়া,

বনের হাওয়ায়, গাছের ছায়ায়, ধরিয়া রাখিবে তায়,

বুকখানি তার ভরে দেবে বুঝি, মায়া আর মমতায়!


তুমি যাবে ভাই যাবে মোর সাথে – নরম ঘাসের পাতে

চম্বন রাখি অধরখানিতে মেজে লয়ো নিরালাতে।

তেলাকুচা – লতা গলায় পরিয়া

মেঠো ফুলে নিও আঁচল ভরিয়া,

হেথায় সেথায় ভাব করো তুমি বুনো পাখিদের সাথে,

তোমার গায়ের রংখানি তুমি দেখিবে তাদের পাতে।


তুমি যদি যাও আমাদের গাঁয়ে, তোমারে সঙ্গে করি

নদীর ওপারে চলে যাই তবে লইয়া ঘাটের তরী।

মাঠের যত না রাখাল ডাকিয়া

তোর সনে দেই মিতালী করিয়া

ঢেলা কুড়িইয়া গড়ি ইমারত সারা দিনমান ধরি,

সত্যিকারের নগর ভুলিয়া নকল নগর গড়ি।


তুমি যদি যাও – দেখিবে সেখানে মটর লতার সনে,

সীম আর সীম – হাত বাড়াইলে মুঠি ভরে সেই খানে।

তুমি যদি যাও সে – সব কুড়ায়ে

নাড়ার আগুনে পোড়ায়ে পোড়ায়ে,

খাব আর যত গেঁঢো – চাষীদের ডাকিয়া নিমন্ত্রণে,

হাসিয়া হাসিয়া মুঠি মুঠি তাহা বিলাইব দুইজনে।

তুমি যদি যাও – শালুক কুড়ায়ে, খুব – খুব বড় করে,

এমন একটি গাঁথিব মালা যা দেখনি কাহারো করে,

কারেও দেব না, তুমি যদি চাও

আচ্ছা না হয় দিয়ে দেব তাও,

মালাটিরে তুমি রাখিও কিন্তু শক্ত করিয়া ধরে,

ও পাড়াব সব দুষ্ট ছেলেরা নিতে পারে জোর করে;


সন্ধ্যা হইলে ঘরে ফিরে যাব, মা যদি বকিতে চায়,

মতলব কিছু আঁটির যাহাতে খুশী তারে করা যায়!

লাল আলোয়ানে ঘুঁটে কুড়াইয়া

বেঁধে নিয়ে যাব মাথায় করিয়া

এত ঘুষ পেয়ে যদি বা তাহার মন না উঠিতে চায়,

বলিব – কালিকে মটরের শাক এনে দেব বহু তায়।


খুব ভোর ক’রে উঠিতে হইবে, সূয্যি উঠারও আগে,

কারেও ক’বি না, দেখিস্ পায়ের শব্দে কেহ না জাগে

রেল সড়কের ছোট খাদ ভরে

ডানকিনে মাছ কিলবিল করে;

কাদার বাঁধন গাঁথি মাঝামাঝি জল সেঁচে আগে ভাগে

সব মাছগুলো কুড়ায়ে আনিব কাহারো জানার আগে।


ভর দুপুরেতে এক রাশ কাঁদা আর এক রাশ মাছ,

কাপড়ে জড়ায়ে ফিরিয়া আসিব আপন বাড়ির কাছ।

ওরে মুখ – পোড়া ওরে রে বাঁদর।

গালি – ভরা মার অমনি আদর,

কতদিন আমি শুনি নারে ভাই আমার মায়ের পাছ;

যাবি তুই ভাই, আমাদের গাঁয়ে যেথা ঘন কালো গাছ।


যাবি তুই ভাই, যাবি মোর সাথে আমাদের ছোট গাঁয়।

ঘন কালো বন – মায়া মমতায় বেঁধেছে বনের বায়।

গাছের ছায়ায় বনের লতায়

মোর শিশুকাল লুকায়েছে হায়!

আজি সে – সব সরায়ে সরায়ে খুজিয়া লইব তায়,

যাবি তুই ভাই, যাবি মোর সাথে আমাদের ছোট গায়।

তোরে নিয়ে যাব আমাদের গাঁয়ে ঘন-পল্লব তলে

লুকায়ে থাকিস্, খুজে যেন কেহ পায় না কোনই বলে।

মেঠো কোন ফুল কুড়াইতে যেয়ে,

হারাইয়া যাস্ পথ নাহি পেয়ে;

অলস দেহটি মাটিতে বিছায়ে ঘুমাস সন্ধ্যা হলে,

সারা গাঁও আমি খুজিয়া ফিরিব তোরি নাম বলে বলে।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


২ টাকার লাউ গাছ,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ২ টাকার লাউ গাছ,,


বাজার থেকে ১০ টাকায় ২০ টা বীজ কিনছিলাম,তার থেকে ২ টা গাছ রোপণ করছিলাম। 


আজ সেই গাছ গুলোর রাজত্বে ছাদের কিছু অংশ ওদের দখলে,বাজার মূল্য হিসেবে কম হলেও ১০০ টাকার সাক কাটলাম সকালে।


আর মনের আনন্দ তো কোটি টাকার সমান অনুভব হয়,মজার বিষয় হচ্ছে গাছ গুলো কোন রকম মাটি আর পরিচর্যা ছাড়া বড়ো হইছে আলহামদুলিল্লাহ। 


মাটি ছাড়া কিভাবে হয় সেটা এখন সকলের মনে প্রশ্ন তাই না,


ছাদের সব ময়লা আর পাতা সব জরো করে ড্রাম ভর্তি করে রাখছিলাম আর সেখানে গাছ রোপণ।  


ময়লা পরিষ্কার হলো আবার জৈব সার ও হলো সব শেষে ফ্রী সাক ও খাওয়া হলো।







ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


পালং শাকের পাটিসাপটা পিঠা,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শীতে নানারকম পিঠার আয়োজন তো করেনই। আজ একটু আনকমন স্বাদের পালং শাকের পাটিসাপটা পিঠা বানিয়ে ফেলুন না! বানানো কঠিন কিছু নয়। আপনার জন্য রেসিপি রইলো এখানে-

যা যা লাগবে-

চাষী চিনিগুঁড়া চালের গুঁড়া ২ কাপ 

ময়দা ১ টেবিল চামচ 

ডিম (ফেটানো) ৪টি 

আদা বাটা ১ টেবিল চামচ

রসুন বাটা ১ চা চামচ 

জিরা গুঁড়া ১/২ চা চামচ 

পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ

কাঁচামরিচ বাটা ১ টেবিল চামচ 

রাঁধুনী হলুদের গুঁড়া ১/২ চা চামচ

রাঁধুনী ধনিয়ার গুঁড়া ১/২ চা চামচ

চাট মশলা ১/২ চা চামচ 

লবণ স্বাদমতো 

তেল ভাজার জন্য 

পালং শাক কুচি ১ কাপ 

পানি পরিমাণমতো 

যেভাবে বানাবেন-

একটি বাটিতে পালং শাক, ডিম-সহ সব মশলা একসাথে মেখে নিন। এরপর লবণ দিয়ে আরো একবার ভালো করে মাখান। 

ফ্রাই প্যানে অল্প তেল দিয়ে ১ টেবিল চামচ গোলা ঢেলে দিয়ে দ্রুত ছড়িয়ে দিন। পাটিসাপটা সিদ্ধ হলে একপাশ থেকে মুড়ে যান। আর একটু তেল দিয়ে দু’পিঠ ভালোভাবে ভেজে নামান। 

গরম গরম পরিবেশন করুন।


মাউন্ট ওমুরো (Mount Omuro): জাপানের এক অনন্য নিস্ক্রিয় আগ্নেয়গিরি।। 

 মাউন্ট ওমুরো (Mount Omuro): জাপানের এক অনন্য নিস্ক্রিয় আগ্নেয়গিরি।।  জাপান প্রকৃতি ও আগ্নেয়গিরির দেশ। এখানকার অসংখ্য পর্বতচূড়ার মধ্যে মাউন্...