এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

কেমন মেয়ে বিয়ে করলে ডিভোর্স হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি?

 কেমন মেয়ে বিয়ে করলে ডিভোর্স হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি?


ভুল মানুষকে বিয়ে করলে জীবন জাহান্নাম হয়ে যায়— এটা বইয়ে লেখা থাকে না। 


এটা বোঝা যায় দুপুর ৩টার ঝগড়ার পর রাতে খালি পেটে মনে অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে একা ঘুমাতে গিয়ে।


বিয়ে নামক এই রহস্যময় চুক্তি নিয়ে আমাদের যত ভাবনা, তার ৯০%-ই কল্পনার ওপর ভিত্তি করে।


চেহারা, মেকাপ, হাসি—সব দেখে মনে হয়, 

এই মেয়েটাকে বিয়ে করলে জীবনটা সিনেমার  মতো হবে।


কিন্তু সমস্যা হয় তখনই, যখন সেই মুভির শেষে ভেসে ওঠে: To be continued… in Family Court.


চলুন, একটু বুঝি কেমন মেয়েদের বিয়ের পর ডিভোর্স হওয়াটা কেবল সময়ের ব্যাপার। 


১. যে নিজেকে আপনার প্রতিপক্ষ ভাবে


তার সঙ্গে আলোচনা মানে একেকটা বিতর্ক প্রতিযোগিতা।

তিনি বলবে— তুমি ভুল বলছো

আপনি বলবেন— ঠিক আছে, ভুল বলেছি।

তারপরও বলবে— তুমি কিছুই বুঝতে পারো না। তোমাকে বিয়ে করে আমার জীবনটা নষ্ট হয়ে গেল। 


বিয়ে যেখানে প্রতিযোগিতা হয়ে যায়, সেখানে ভালোবাসা হেরে যায়।


২. যে ভাবে—সংসার মানেই বাকি জীবন আমাকে কন্ট্রোল করা হবে!


এই টাইপ মেয়েরা সাধারণত বলে—

“আমাকে স্বাধীনতা দাও, আমাকে প্রশ্ন করবা না, আমি কার সঙ্গে কোথায় যাই তা বলার দরকার নেই।


ভালোবাসা আর স্বাধীনতা একসঙ্গে চলতে পারে—যদি সম্পর্কটা সম্মানের হয়।


কিন্তু সম্মানের মুখোশ পরে যদি সীমাহীন স্বার্থপরতা ঢুকে পড়ে, তখন ‘স্বাধীনতা’র নামে চলে ‘সম্পর্কবিনাশ’।


৩. যে ফেসবুককে ডায়েরি ভাবে


আজ ঝগড়া করলেন, কাল স্ট্যাটাস:

Some people don’t deserve love!

তারপর ইনবক্সে “আল্লাহ ভরসা আপু। কি হইছে বলেন না?” গ্যাং ঢুকল।


সংসার তখন আর ব্যক্তিগত থাকে না।

সবাই জানে আপনি সারাদিন ভাত পাননি, আর রাতে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক ছিলেন।


৪. যে রান্না করতে পারে না, সেটা না—যে রান্না শেখার আগ্রহও রাখে না


রাঁধতে পারা জরুরি নয়।

কিন্তু যখন কেউ বলে, “আমি তো মডার্ন, রান্না-টান্না আমার কাজ না”

তখন বোঝা যায়, সে সংসার নয়, সারাজীবন রেডি-মেইড লাইফ চায়।


খিদে কিন্তু মডার্ন বুঝে না, চাহিদা বুঝে না—

সে শুধু খেতে চায়।


৫. যে তার পরিবারের লোকদের সম্মান দেয় না


বিয়ের আগেই যদি আপনি দেখেন—মেয়েটি মাকে ধমক দেয়, বাবার কথা শুনে না,

তাহলে আপনার পরিবারের জন্য তার হৃদয়ে জায়গা থাকার সম্ভাবনা খুবই কম।


যে নিজের গাছের শিকড় কেটে দেয়, সে অন্য গাছের যত্ন নিবে কিভাবে?


৬. যে বলে—“ছেলেরা মানুষ না”


এই একটা লাইনেই বুঝে নিতে পারেন—

তার ধারণা অনুযায়ী সব ছেলেই খারাপ।

আপনি ব্যতিক্রম—এটা সে শুধু বিয়ের আগ পর্যন্ত বিশ্বাস করে।


তারপর একদিন দুপুরে আপনি বলে ফেলেন, “ডালে একটু বেশি লবণ হয়েছে।


আর সেদিনই আপনি তার চোখে পরিণত হন- ছেলে মানুষ মানেই অমানুষ। 


৭. যে সবসময় বলে—“আমার একটা ছেলেবেস্টফ্রেন্ড আছে”


বিয়ের পর সেই বন্ধু হঠাৎ খুব ঘনিষ্ঠ হয়,

হঠাৎ করে তার ফোনে নাম আসে: কলিজার দোস্ত।


আপনি বললে সে বলে—

তোমার সমস্যা কেন? তুমি insecure! তোমার মাইন্ড খুব ন‍্যারো! 


না ভাই, আপনি insecure না—

আপনি শুধু একজন স্বাভাবিক মানুষ, যার বুকের ভেতরে একটা প্রাণ আছে।


৮. যে সবসময় চায়—তার মতো সব চলবে


এই মেয়েরা “আমি, আমার, আমাকে” দিয়েই সংসার শুরু করে, আর সেখানেই শেষ।


আপনার পছন্দ, আপনার অপছন্দ, আপনার কষ্ট—এসব বিষয় তার রাডারে থাকে না।


সংসার যেখানে শুধু একপক্ষ শুনবে, সেখানে সম্পর্ক একদিন কান্না হয়ে ভেসে যায়।


৯. যে আত্মপ্রশংসায় ভীষণ ব্যস্ত


সবাই তাকে সুন্দরী বলে, স্মার্ট বলে,

সে নিজেকেই একমাত্র ‘লাভেবল’ ভাবে।

আপনি যেন একটা অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন—এমন ভঙ্গিতে কথা বলে।


এমন মেয়ের কাছে আপনি কখনো ভালোবাসার মানুষ নন। কেবল দিয়ে যাওয়ার গোলাম। 


১০. যে কখনো প্রাণ খুলে হাসে না


সে হয়তো দিনে তিনবার সেলফি তোলে,

কিন্তু একবারও প্রাণভরে হাসে না।


এমন মেয়েদের সঙ্গে জীবন মানে—

একটা সুন্দর, সাজানো ঘর; কিন্তু দরজা জানালা বন্ধ।

ভালোবাসা নেই, হাওয়া নেই।

শুধু নিঃশ্বাস টেনে বাঁচা।


বিয়ে মানেই একসাথে থাকা। 


কিন্তু প্রতিদিন যদি ‘একসাথে’ থেকে নিজেকে একা লাগে, তাহলে ডিভোর্স শুধু একটা কাগজ না, সেটা হয়ে দাঁড়ায়—নিজেকে বাঁচিয়ে তোলার একমাত্র রাস্তা।


সুতরাং…


চেহারা নয়। 


ডিগ্রি নয়।


দরকার এমন একজন মেয়ে, যার সঙ্গে ঝগড়া করলেও ঘুমানোর আগে সে বলে— ভালোবাসি তো। একটু হাসো। এখন চলো একসঙ্গে ঘুমাই।


ভুল মেয়েকে বিয়ে করলে আপনার জীবন হবে একটা রিসাইকেল বিন।


প্রতিদিন ঝগড়া, প্রতিদিন মলিন মুখ, প্রতিদিন ঘুমের ভান করে কান্না।


কিন্তু ঠিক মেয়েকে বিয়ে করলে জীবনটা হবে…


এক কাপ চা, একটা গল্প, আর মানসিক শান্তিতে ভরা হাসিমুখ।

বউ না থাকার উপকারিতা

 ♦️বউ না থাকলে,

একটা ছোট্ট হারপিক অন্তত দশ বছর চলতে পারে...


♦️বউ না থাকলে,

একটা রুম ফ্রেশনারে সারা জীবন চলে যায়...


♦️বউ না থাকলে,

একটা ঘর মোছা ন্যাতা অন্তত পাঁচ বছর টেকে...


♦️বউ না থাকলে,

একটা পাতি দাঁতের ব্রাস দু বছর অব্দি চলে...


♦️বউ না থাকলে,

ডিওর কোনো প্রয়োজনই নেই..


♦️বউ না থাকলে,

তোয়ালে কেনার প্রশ্নই নেই। একটা গামছাই যথেষ্ট। পা মোছা গামছা, হাত মোছা তোয়ালে, মুখ মোছা টিস্যু, পিঠ মোছা টাওয়াল ইত্যাদি সমস্ত বিভাজন একটা সুতির গামছাই মেটাতে পারে।


♦️বউ না থাকলে,

জল আর উইল্কিনশন ব্লেডেই দিয়েই দাঁড়ি কামানো যায়। ফোম লোশন ইত্যাদি নিশ্চিন্তে ভুলে যেতে পারেন...


♦️বউ না থাকলে,

এরিয়াল, সার্ফ এক্সেল ইত্যাদির প্রয়োজন হয় না। পাঁচ টাকার রিনের গুড়ো তিন মাস চলবে...


♦️বউ না থাকলে,

হিম্যান ওম্যান শিম্যান ইত্যাদি বিভাজনের প্রশ্ন ওঠে না। জুই ফুল গন্ধ শ্যাম্পুও অবলিলায় গায়ে মাথায় মাখা যায়... লাল লাইফবয় সাবানও খুশিতে মাখা যায়... গায়ে বা মাথায়।


♦️বউ না থাকলে,

কোলগেটের গুঁড়োতেই কাজ চলে। নুন দেওয়া, চারকোল ঠোসা, লবঙ্গ পেষা, ফ্লোরাইড, ভিজিবল হোয়াইট ইত্যাদি পেষ্টের দরকার হয় না...


♦️বউ না থাকলে,

জামা প্যান্ট ইস্ত্রি করানোর খরচ শূন্য. তাছাড়া ইস্ত্রি লাগে এমন জামাকাপড় কেনারও প্রয়োজন নেই। পাতি টেরিকটের শার্টেও "ও লাভলি" বলার লোক প্রচুর আছে, সবাই যদিও স্বীকার করে না শিকার হবার ভয়ে...


♦️বউ না থাকলে,

আত্মীয় অনাত্মীয় আপ্যায়নের খরচ খুব কম...একটা ঝাল চানাচুরের প্যাকেটেই দশটা আপ্যায়নের কাজ চলে, মিষ্টি চানাচুর অনেকেই ভালো খান। সেইজন্যই ঝাল ভাবলাম...


♦️বউ না থাকলে,

কেবল কানেকশন লাগে না। ইউটিউব আর টোরেন্ট লিঙ্ক যথেষ্ট.. আর মাঝে সাঝে বড়দের সিনেমা...


♦️বউ না থাকলে,

হিট মর্টিন গুডনাইট অল আউট লাগে না। ডেঙ্গু ম্যালেরিয়ারও ভয় নেই। জানলাই খুলবো না তো মশা আসবে কোত্থেকে... তাছাড়া মশার পছন্দসই ইন্ডোর আগাছাও বাড়িতে থাকে না, বউ না থাকলে...


♦️বউ না থাকলে,

ধুপকাঠি, নকুলদানা, বাতাসা, গুজিয়া, আমিষ নিরামিষ বাসন ইত্যাদি বাবদ জিরো এক্সপেন্স...


♦️বউ না থাকলে,

ইকোপার্ক নিকোপার্ক নলবন নানা ইকো রিসোর্ট ইত্যাদি যেতে লাগে না। বুড়ো আমগাছ তলায়, আরো জনা দুই বউছাড়া বন্ধুর সাথে বসে বিশ্বভ্রমনের সুখ পাওয়া যায়! টেকনিকটা জানতে হবে শুধু...


♦️বউ না থাকলে,

একবার মশারি টাঙালে অন্তত একমাস খোলার দরকার নেই। ধার গুটিয়ে গুটিয়ে ঠিক চালিয়ে নেওয়া যায়.. বছরে দুবার বিছানার চাদর আর বালিশের ওয়ার পাল্টানো যথেষ্ট...


♦️বউ না থাকলে,

বাজারে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। ডালসেদ্ধ ঘি দিয়ে আর কাটা কাতলা পেটি ভাজা খেয়ে একশো বছর সুস্থ ভাবে বাঁচা যায়। দশ রকম শাক, নানা কিসেমর ভাজা, বড়ি সুক্ত সব্জি কাসন আচার যত্তসব.. 


এবং আরো আরো আরো... প্রচুর আছে এই তালিকার লিষ্ট। বহুজাতিক থেকে আঞ্চলিক ব্যবসা যত, সবই টিকে আছে শুধু নারীদের ভিত্তি করেই। এবং টিকে আছি আমরাও। আমাদের গায়ে গন্ধ নেই, শার্টে রিঙ্কেল নেই, মুখে ব্রন নেই...,  এও তো কোনো না কোনো নারীর খ্যাকানির ভয়েই। আমাদের রুপ, শিষ্টাচার, বা আরও যা কিছু পুরুষালি কাজকর্ম সবই তো কোনো না কোনো নারীর জন্যই। কথাতেই আছে না..


বন্যেরা বনে সুন্দর

পুরুষেরা নারীর ভয়ে,,,,


ভয়ে? নাকি ভালোবাসায়? নাকি ভক্তিতে? নাকি সবগুলো মিলে মিশেই..?


বড় জটিল এর উত্তর.. 

বোঝার ক্ষমতা নেই আমাদের,,,,বুঝে কাজও নেই,,,,🤔


এই বেশ টিকে আছি,,,,🤣😜

কিছু সংশ্লিষ্ট ইংরেজি শব্দের উচ্চারণসহ বাংলা অর্থ 

 💖 আরও কিছু সংশ্লিষ্ট ইংরেজি শব্দের উচ্চারণসহ বাংলা অর্থ 

⭐ *Love (লাভ) – ভালোবাসা

⭐ *In love (ইন লাভ) – প্রেমে পড়া

⭐ *True love (ট্রু লাভ) – প্রকৃত ভালোবাসা

⭐ *Fall in love (ফল ইন লাভ) – প্রেমে পড়া

⭐ *Madly in love (ম্যাডলি ইন লাভ) – পাগলের মতো প্রেমে

⭐ *First love (ফার্স্ট লাভ) – প্রথম প্রেম

⭐ *Secret love (সিক্রেট লাভ) – গোপন প্রেম

⭐ *Unspoken love (আনস্পোকেন লাভ) – না বলা ভালোবাসা

⭐ *One-sided love (ওয়ান-সাইডেড লাভ) – একতরফা প্রেম

⭐ *Long-distance love (লং-ডিস্ট্যান্স লাভ) – দূরত্বের প্রেম

⭐ *Love hurts (লাভ হার্টস) – প্রেম কষ্ট দেয়

⭐ *Heartbeat (হার্টবিট) – হৃদস্পন্দন

⭐ *Soulmate (সোলমেট) – আত্মার সঙ্গী

⭐ *Heart to heart (হার্ট টু হার্ট) – মন খুলে কথা

⭐ *Heartbroken (হার্টব্রোকেন) – হৃদয়ভাঙা

⭐ *Broken heart (ব্রোকেন হার্ট) – ভাঙা হৃদয়

⭐ *Breakup (ব্রেকআপ) – সম্পর্ক ছিন্ন

⭐ *We broke up (উই ব্রোক আপ) – আমরা বিচ্ছেদ করেছি

⭐ *I miss you (আই মিস ইউ) – আমি তোমাকে মিস করি

⭐ *Missed call, missed you – মিস করেছি

⭐ *I loved you truly (আই লাভড ইউ ট্রুলি) – আমি সত্যি ভালোবাসতাম

⭐ *Still love you (স্টিল লাভ ইউ) – এখনো ভালোবাসি

⭐ *Love is gone (লাভ ইজ গন) – ভালোবাসা হারিয়ে গেছে

⭐ *I’m hurt (আই’ম হার্ট) – আমি কষ্ট পেয়েছি

⭐ *I feel empty (আই ফিল এম্পটি) – ফাঁকা লাগছে

⭐ *Feeling lonely (ফিলিং লোনলি) – একা লাগছে

⭐ *I cried for you (আই ক্রাইড ফর ইউ) – তোমার জন্য কেঁদেছি

⭐ *I let you go (আই লেট ইউ গো) – তোমাকে ছেড়ে দিয়েছি

⭐ *I don’t love you anymore – আর ভালোবাসি না

⭐ *You broke my heart – তুমি আমার হৃদয় ভেঙেছো

⭐ *It's over – সব শেষ

⭐ *We’re just strangers now – আমরা এখন শুধু অপরিচিত

⭐ *I moved on – আমি সামনে এগিয়ে গেছি

⭐ *Let me go – আমাকে যেতে দাও

⭐ *It still hurts – এখনো ব্যথা দেয়

⭐ *Can’t forget you – ভুলতে পারি না

⭐ *Memories hurt – স্মৃতিগুলো কষ্ট দেয়

⭐ *Tears in my eyes – চোখে পানি

⭐ *Why did you leave? – তুমি কেন গেলে?

⭐ *Don’t come back – আর ফিরে এসো না

⭐ *I’m healing – আমি সেরে উঠছি

⭐ *Love fades – প্রেম ম্লান হয়ে যায়

⭐ *Time changes everything – সময় সবকিছু বদলায়

⭐ *Just a memory – শুধু একটুকরো স্মৃতি

⭐ *Missing the old days – আগের দিনগুলো মিস করি

⭐ *My heart is numb – মনটা শূন্য

⭐ *You meant everything – তুমি ছিলে সব

⭐ *All we had is gone – সবকিছু হারিয়ে গেছে

⭐ *Fake love (ফেইক লাভ) – ভুয়া ভালোবাসা

⭐ *Just friends – শুধু বন্ধু

⭐ *She left me – সে আমাকে ছেড়ে গেছে

⭐ *He cheated – সে প্রতারণা করেছে

⭐ *I regret – আমি অনুতপ্ত

⭐ *Love is painful – প্রেম কষ্টদায়ক

⭐ *Still waiting – এখনো অপেক্ষা করছি

⭐ *Letting go – ছেড়ে দেওয়া

⭐ *Heart full of scars – জখমে ভরা হৃদয়

⭐ *Tired of love – প্রেমে ক্লান্ত

⭐ *Can’t trust again – আর বিশ্বাস করতে পারি না

⭐ *Don’t love me – আমাকে ভালোবেসো না

⭐ *Too late – অনেক দেরি হয়ে গেছে

⭐ *No second chance – দ্বিতীয় সুযোগ নেই

⭐ *You’re my past – তুমি আমার অতীত

⭐ *Don’t call me again – আর ফোন দিও না

⭐ *It’s hard to move on – এগিয়ে যাওয়া কঠিন

⭐ *Let it be – যেভাবে চলছে চলুক

⭐ *Forget me – আমাকে ভুলে যাও

⭐ *Just walk away – চুপচাপ চলে যাও

⭐ *Lost feelings – হারিয়ে যাওয়া অনুভূতি

⭐ *Love turned into pain – প্রেম বদলে গেছে যন্ত্রণায়

⭐ *Used to love you – একসময় ভালোবাসতাম

⭐ *Can't hold back tears – কান্না থামাতে পারছি না

⭐ *Goodbye forever – চিরতরে বিদায়

শুধু অন্যকে সময় দিচ্ছেন।  আর তাতেই আয় হচ্ছে লাখ লাখ টাকা

 ভাবুন তো, 

আপনি বসে আছেন—

কোনো কাজ নেই, শুধু অন্যকে সময় দিচ্ছেন। 

আর তাতেই আয় হচ্ছে লাখ লাখ টাকা!

 হ্যাঁ, এটা কোনো গল্প নয়, একেবারে বাস্তব ঘটনা। 

এই কাহিনির নায়ক জাপানের শোজি মরিমোতো, যিনি ‘কিছু না করেই’ ৯৭ লাখ টাকার বেশি আয় করেছেন!


২০১৮ সালে চাকরি হারান শোজি। 

বসের কথাটা ছিল কড়া, “তুমি তো কিছুই করো না, আমার প্রতিষ্ঠানে তোমার কোনো অবদান নেই!” 

শোজি হয়তো কথাটা একটু বেশিই সিরিয়াসলি নিয়েছিলেন! কারণ, সেই ‘কিছু না করা’ই এখন তাঁর সবচেয়ে বড় পেশা!


💡 কী করেন শোজি?


চাকরি হারানোর পর শোজি নিজের একটা ওয়েবসাইট চালু করেন। সেখানে স্পষ্ট ভাষায় লেখেন—

👉 “আমি কিছু করি না। তবে চাইলে আমি আপনার সঙ্গে থাকতে পারি, চুপচাপ পাশে বসে থাকতে পারি, কথা শুনতে পারি, কফি খেতে যেতে পারি!”


আর তাতেই বাজিমাত!


👫 মানুষ কী চায়?


মানুষ চায় সঙ্গ। যেমন—


কেউ চায় কেউ পাশে থাকুক যখন সে ডিভোর্স পেপারে সই করছে


কেউ চায় ম্যারাথনের শেষে কেউ দাঁড়িয়ে তালি দিক


কেউ চায় পার্টিতে একা না যাওয়া


কেউ চায় গল্প করতে একজন শ্রোতা


কেউ চায় স্রেফ একজন পাশে হাঁটুক, চুপচাপ


শোজির কাজ এগুলোই। তিনি কখনো কেক খেতে যান, কখনো ট্রেনে ১৭ ঘণ্টা ভ্রমণ করেন—শুধু কারও গল্প শোনার জন্য। কোনো উপদেশ দেন না, বিচার করেন না। শুধু একজন ভালো শ্রোতা আর ভদ্র সঙ্গী হয়ে থাকেন।


💸 কত টাকা আয় করেন?


শোজি জানান, অনেকেই তাঁর কাজ দেখে এত খুশি হন যে চুক্তির চেয়েও বেশি টাকা দেন। কখনো ঘণ্টায় ১০ ডলার, আবার কখনো হাজার ডলারও পেয়েছেন। ২০২৪ সালে তাঁর আয় দাঁড়ায় প্রায় ৮০ হাজার ডলার (বাংলাদেশি টাকায় ৯৭ লাখ)!


👪 শোজির জীবনদর্শন


আজ তিনি এক সন্তানের বাবা। 

তিনি বলেন, “সব কাজ সহজ ছিল না—অচেনা মানুষের সঙ্গে পার্টি, বরফে দাঁড়িয়ে থাকা, চুপচাপ মনোযোগ দিয়ে শোনা—তবুও আমি প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করেছি। কারণ এটাই আমার পেশা। আর আমি আমার পরিবারকে সময় দিতে পারছি, এটাই আমার সাফল্য।”


🇯🇵 জাপানের বাস্তবতা


জাপানে এখন একাকিত্ব বড় সমস্যা। 

বিয়ে, সম্পর্ক—এই জিনিসগুলো থেকে তরুণ প্রজন্ম অনেকটাই দূরে। তাই মানুষের দরকার এমন কেউ, যে পাশে থাকবে, কিছু না করেও বুঝে যাবে। শোজির মতো মানুষদের জন্য তাই জাপানে চাহিদা বাড়ছেই।


বিশেষজ্ঞরাও বলছেন, শোজি আসলে এমন একটা ‘চাহিদা’ পূরণ করছেন, যা আগে কেউ বোঝেনি। তিনি নিজেই এক প্রতিষ্ঠান, এক সমাধান, এক সঙ্গী।


শেষ কথা:

এই গল্প আমাদের শেখায়—জীবনের প্রতিটি ব্যর্থতার মাঝেও লুকিয়ে থাকতে পারে নতুন এক সম্ভাবনা। আপনি যদি অন্যের প্রয়োজন বুঝতে পারেন, তাহলে কিছু না করেও অনেক কিছু করা যায়।


(সংগৃহিত)

পরমাণু বোমা বানানো এত কঠিন কেন?

 পরমাণু বোমা বানানো এত কঠিন কেন?


মানবসভ্যতার ইতিহাসে বিজ্ঞানের আশীর্বাদ যেমন আমাদের আলো দিয়েছে, তেমনি কিছু আবিষ্কার আমাদের ছায়ায় ঠেলে দিয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম একটি আবিষ্কার হলো পরমাণু বোমা। এটি এমন একটি অস্ত্র, যা মুহূর্তে একটি শহর ধ্বংস করে দিতে পারে, লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে, এবং পৃথিবীর পরিবেশ, রাজনীতি ও মানবিক ভারসাম্য দীর্ঘকাল ধরে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এত ধ্বংসাত্মক একটি অস্ত্র তৈরিতে মানুষ এত আগ্রহী হলেও, কেন এর নির্মাণ এত জটিল? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে আমাদের বিজ্ঞানের গভীরে, রাজনীতির ছায়ায় ও মানুষের নৈতিকতা ও প্রযুক্তির সীমারেখায় প্রবেশ করতে হয়। এই লিখায় আমরা বিস্তারিতভাবে বিশ্লেষণ করব—কেন পরমাণু বোমা বানানো এত কঠিন।


১. পরমাণু বোমা কী এবং এর কাজ করার পদ্ধতি


পরমাণু বোমা একটি বিশেষ ধরনের বিস্ফোরক যন্ত্র, যার শক্তি আসে পরমাণুর নিউক্লিয়াসের ভিতরকার শক্তি থেকে। দুই ধরনের প্রক্রিয়ায় এই শক্তি উৎপন্ন হয়—নিউক্লিয়ার ফিশন এবং নিউক্লিয়ার ফিউশন।


ফিশন বোমা (নিউক্লিয়ার বিভাজন):

ইউরেনিয়াম-২৩৫ অথবা প্লুটোনিয়াম-২৩৯ এর মতো ভারী মৌল গরম হয়ে ভেঙে যায়, এবং সেই ভাঙনের সময় প্রচুর পরিমাণে শক্তি ও নিউট্রন বের হয়। এই নিউট্রন আবার অন্যান্য পরমাণুকে ভেঙে দেয়, ফলে একে একে একটি শৃঙ্খল বিক্রিয়া শুরু হয়। এই বিক্রিয়ার মাত্র কয়েক মিলিসেকেন্ডের মধ্যেই ঘটে ভয়ংকর বিস্ফোরণ।


ফিউশন বোমা (হাইড্রোজেন বোমা):

এখানে হালকা মৌল যেমন ডিউটেরিয়াম ও ট্রাইটিয়াম একত্রে মিলিত হয়ে হিলিয়ামে রূপান্তরিত হয়। এদের সংযুক্তির সময় যে শক্তি নির্গত হয়, তা ফিশন বোমার তুলনায় বহু গুণ বেশি। তবে ফিউশন ঘটানোর জন্য প্রয়োজন হয় ফিশন বোমার প্রচণ্ড তাপ ও চাপ।


এখন এই প্রক্রিয়াগুলোর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি বোঝা যতটা সহজ, বাস্তবে এগুলো বাস্তবায়ন করা ততটাই জটিল।


২. কাঁচামালের অভাব ও জটিলতা


পরমাণু বোমা বানাতে যে কাঁচামাল লাগে, তা সংগ্রহ করা খুব সহজ কাজ নয়। সবচেয়ে সাধারণ উপাদান দুটি হলো:


ইউরেনিয়াম-২৩৫:

প্রকৃতিতে ইউরেনিয়াম পাওয়া গেলেও এর মাত্র ০.৭% অংশ ইউ-২৩৫ হয়। বাকিটা ইউরেনিয়াম-২৩৮, যা বিস্ফোরণের জন্য উপযোগী নয়। কাজেই ইউরেনিয়াম-২৩৫ আলাদা করে বিশুদ্ধীকরণ করতে হয় যা এক বিশাল প্রযুক্তিগত প্রক্রিয়া—ইনরিচমেন্ট।


প্লুটোনিয়াম-২৩৯:

এটি প্রকৃতিতে পাওয়া যায় না। এটিকে বিশেষ ধরনের পারমাণবিক চুল্লিতে ইউ

নায়ক থেকে কি ভাবে দূর্ধষ্য ভিলেন হলেন = রাজীব 

 নায়ক থেকে কি ভাবে দূর্ধষ্য ভিলেন হলেন = রাজীব 

তার আসল নাম = ওয়াসিমুল বারী রাজীব 

১৯৫২ সালেের ১লা জানুয়ারী পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলায় জন্ম গ্রহন - দূর্ধষ্য ভিলেন রাজীব 

তিনি ঢাকায় গ্যাস কোম্পানিতে চাকুরী করতেন - তার পাশা পাশি মন্চে অভিনয় করতেন - 

আর মনে মনে স্বপ্ন দেখতেন চলচ্চিত্রের নায়ক হওয়ার  

এরই মধ্যেই পরিচয় হয় - পরিচালক আব্দুস সাত্তারের সঙ্গে এবং তারই পরিচালনার " রাখে আল্লাহ মারে কে " ছবিতে ছোট্ট একটি চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পান - রাজীব 

আর এই ছবিতে স্যুটিং করতে এসে এফ ডি সিতে পরিচয় হয় প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক - কাজী হায়াৎ এর সঙ্গে - এই পরিচয় পর্বটি বন্ধুত্বে রুপ নেয় - কাজী হায়াৎ কে রাজীব বলেন - বন্ধু যে করেই হোক আমাকে তুমি নায়ক বানাবে তোমার নেক্সট ছবিতে - 

কাজী হায়াৎ তার কথা রেখেছিলেন- তার পরিচালনার " খোকন সোনা " ছবিতে তাকে নায়ক বানান - রাজীবের বিপরিতে নায়িকা ছিলেন - জুলিয়া 

তারপর অন্জন সরকার পরিচালিত " ভুল বিচার " ছবিতেও রাজীব নায়কের চরিত্রে অভিনয় করেন - কিন্তু এই দুটি ছবিতেই তাকে নায়ক হিসেবে পাবলিক মানতে পারে নাই - 

আসে সেই মহেন্দ্র ক্ষন - 

ডাক পড়ে ভিলেন চরিত্রে অভিনয়ের জন্য কিন্তু রাজীব তা মনে মনে কখনই হতে চাননি - তাকে ভিলেন হিসেবে প্রথম সুযোগ দেন - বাংলা চলচ্চিত্রের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক - আমজাদ হোসেন - 

শুরু হয় আমজাদ হোসেন পরিচালিত " ভাত দে " ছবির স্যুটিং এই ছবিতে - নায়ক আলমগীর আর নায়িকা শাবানাকে আর আনোয়ার হোসেনকে  অত্যাচার করা ভিলেন রাজীব একটি ভয়ংকর রাইস মিলের মালিকের চরিত্রে অভিনয় করেন। 

ছবিটি - ১৯৮৪ সালে মুক্তি পায় এবং রাতা রাতি ভিলেন হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন - রাজীব 

তিনি প্রায় ৪০০ টি ছবিতে ভিলেন চরিত্রে অভিনয় করেন-

শ্রেষ্ট ভিলেন হিসেবে জিতে নেন ৪ বার জাতীয় চলচ্চিত্র  পুরস্কার - সেই ৪টি ছবির নাম উল্লেখ করা হইল -: 

১.হীরামতি = পরিচালক - আমজাদ হোসেন 

২. দাঙ্গা = পরিচালক - কাজী হায়াৎ 

৩. বিদ্রোহ চারিদিকে = 

৪. সাহসী মানুষ চাই = 

বাংলাদেশ চলচ্চিত্রে যে কজন দাপুটে ভিলেন ছিলেন, তাদের নাম উল্লেখ করছি - 

১. রাজু আহমেদ 

২. আজমল হুদা মিঠু 

৩. দারাশিকো 

৪. মন্জুর রাহী 

৫. আহমেদ শরীফ 

৬. আদিল 

৭. রাজীব 

তার সর্বশেষ অভিনীত ছবির নাম " অন্য মানুষ " পরিচালক - কাজী হায়াৎ আর অভিনয় করেছিলেন - কাজী মারুফ, শাবনুর 

তিনি প্রায় ৪ বছর এফ ডি সির ব্যাবস্হাপনা পরিচালক ( এম ডি)  ছিলেন - 

এই মহা-ভিলেনের মৃত্য হয় - ২০০৪ সালের ১৪ই নভেম্বর-

রাজীব ভাই আপনি একজন মহান ব্যাক্তি ছিলেন - দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনাকে বেহেস্তবাসী করেন - 

বিঃদ্রঃ তার সাথে আমার প্রথম কাজ হয় - ১৯৯৫ সালে, ছবিটির নাম ছিলো - লাভার বয় - পরে নাম পরিবর্তন করে দেওযা হয় " চালবাজ " অভিনয় করেছিলেন - ওমরসানী, শাহানাজ - আমি ছিলাম " সহকারী পরিচালক " আর ছবিটির পরিচালক ছিলেন - শওকত জামিল 

ছবিটির প্রযোজক ছিলেন - রাজীব ও মিজু আহমেদ 

এই ছবির স্যুটিং করতে ছিলাম নারায়নগন্জ পাগলা - পপুলার স্টুডিওতে সেখানে আমাদের সাথে রাজীব ভাই অভিনয় করতেছিল - হঠাৎ করে তার ওয়ারলেস এ ফোন আসলো তার দুই ছেলে - জয় আর বিজয় পানিতে পড়ে মারা গেছেন নানীর বাড়ীতে গিয়ে - রাজীব ভাই কেঁদে দিলো - স্যুটিং পেকাপ করতে বললেন - পরিচালক শওকত জামিলকে - মিজু আহমেদ রাজীব ভাইকে নিয়ে চলে গেলেন কাঁদতে কাঁদতে - 

                        রবিউল ইসলাম রাজ 

                        চলচ্চিত্র পরিচালক 

                         01948-329383

৩৫০টি ছবিতে অভিনয় করেও অশ্লীল তকমা পেয়েছেন নায়ক= মেহেদী 

 ৩৫০টি ছবিতে অভিনয় করেও অশ্লীল তকমা পেয়েছেন নায়ক= মেহেদী 

নায়ক মেহেদীর জন্ম কিশোরগন্জ জেলায় মিয়াবাড়ীতে জন্ম গ্রহন করেন - কিন্তু তার বেড়ে উঠা সব কিছু ঢাকা টিকাটুলিতে - আর হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ থেকে বি এ পাশ করেছেন - 

নায়ক মেহেদী ছোট বেলা থেকেই খুবই ট্যালেন্ট ছিলেন, তার স্কুলের এক অনুষ্টানে বিখ্যাত পরিচালক জহিরুল হক তাকে দেখেন এবং তার বাবাকে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন - মেহেদীর বাবা রাজী হন - 

তিনি - ১৯৮১ সালে প্রথম অভিনয় করেন শিশু শিল্পী হিসেবে - জহিরুল হক পরিচালিত " চেনামুখ " ছবিতে - ছবিটির প্রযোজক ছিলেন - নায়ক ফারুক 

শিশু শিল্পী হিসেবে তিনি প্রায় ৫০টির ও ছবিতে অভিনয় করেন - 

উল্লেখযোগ্য ছবি গুলো হলো - 

১. চেনামুখ 

২. জন্ম থেকে জ্বলছি 

৩. কাবিন 

৪. বিধাতা 

৫. ভাইবন্ধু 

৬. অন্যায় 

৭. নাগ জ্যোতি 

৮. চেতনা 

৯. নবাব 

১০. নান্টুঘটক 

১১. শরীফ বদমাশ 

১২. তিন বাহাদুর 

১৩. অহিংসা 

১৪. উনিশ বিশ 

১৫. দিদার 

১৬. কসম 

১৭. বিস্ফ্রোরন 

কিন্তু শিশু শিল্পী শামিম সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আসেন - প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক আমজাদ হোসেন - পরিচালিত " জন্ম থেকে জ্বলছি " ছবিতে অভিনয় করে। 

এই ছবির তার লিপে " বাবা বলে গেলো আর কোন দিন গান করো না " গানটি এতোটা জনপ্রিয় হয় যে, সারা দেশের সবার মুখে মুখে গানটি স্হান পায় -  

ছবিটি ৩১-১২-১৯৮১ সালে মুক্তি পায় - 

নায়ক মেহেদী বড় হয়ে নায়ক হয়েছেন প্রায় ৩৫০টি ছবিতে- 

নায়ক হিসেবে তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবি গুলো হচ্ছে- 

১. পাগল মন 

২. নতিজা 

৩. বালিকা হলো বধু 

৪. শত জনমের প্রেম 

৫. পরান কোকিলা 

৬. মর্যাদার লড়াই 

৭. অচেনা মানুষ 

৮. শুধু তোমারী 

৯ প্রিয়া আমার প্রিয়া 

১০. তুমি আমার ভালোবাসা 

১১. বাস্তব 

১২. ভালোবাসা কারে কয় 

১৩. আমার স্বপ্ন আমার সংসার 

১৪. অবৈধ সন্তান 

আমার সঙ্গে নায়ক মেহেদীর আত্তার সম্পর্ক ছিলো - আমি যখন- প্রধান সহকারী পরিচালক - তখন এক সাথে অনেক ছবিতে কাজ করেছি - সেই সুবাদে আমাদের মধ্যে দু এক দিন পর পর ফোনে কথা হতো - 

কিন্তু আমি পরিচালক হবার পর আমার কোন ছবিতে তাকে নিতে পারি নাই - তবে আগামী ছবি গুলোতে তাকে নিয়ে কাজ করবো - 

তাকে অশ্লীল নায়কের তকমা দেওযা হয়েছিল এবং তার নামে মামলা এবং সরকারী ভাবে এফ ডি সি তে ঢোকার নিষেধাক্কা ছিলো - 

কিন্তু আমার প্রশ্ন - সে কি নিজে নিজে কাপড় খুলে ল্যাংটা হয়েছিল ক্যামেরার সামনে - না কি তাকে কাপড় খুলতে বাধ্য করা হয়েছিল, না কি তিনি ফিল্ম পলেটিক্সের স্বীকার - এর উত্তরটি আপনারাই জানেন - 

মেহেদী আপনি যেখানেই থাকবেন, ভালো থাকবেন, সুস্হ্য থাকবেন, দোয়া রইল - 

                          রবিউল ইসলাম রাজ 

                           চলচ্চিত্র পরিচালক 

       .              .      01948-329383

রাত ৮টা ৩০মিনিটের সংবাদ তারিখ ২১-০৬-২০১৫

 রাত ৮টা ৩০মিনিটের সংবাদ

তারিখ ২১-০৬-২০১৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম


আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ও নির্বাচনী তফসিল যথাসময়ে ঘোষণা করা হবে --- জানালেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।


সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের পছন্দের প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার --- বললেন উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।


উপকূলীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় হাইড্রোগ্রাফি বিভাগ আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে --- বিশ্ব হাইড্রোগ্রাফি দিবসের সেমিনারে নৌ পরিবহন উপদেষ্টার আশাবাদ।  


বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সর্বাত্মক সহযোগিতা ও তাদের বিনিয়োগকে সুরক্ষিত করতে কাজ করছে সরকার --- বলেছেন বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান।


সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক খাতে সুশাসন ও স্থিতিশীলতা জোরদারে বাংলাদেশকে ৫০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক।


ফ্যাসিবাদ বিরোধী সব রাজনৈতিক দলকে একজোট হয়ে সরকারকে সহযোগিতার আহ্বান বিএনপি মহাসচিবের।  


ইসরাইলি হামলা শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ইরানে চারশোর বেশি নিহত ---  ইসরাইল আঞ্চলিক শান্তির সবচেয়ে বড় বাধা --- ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে বললেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট।


এবং গলে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার প্রথম টেস্ট ড্র --- দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি করলেন টাইগার অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২০-০৬-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ

তারিখ ২০-০৬-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম


সরকার জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশসমূহ শিগগিরই বাস্তবায়ন করবে।


২০৩০ সালের মধ্যে দেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার অন্তত ২০ শতাংশ পরিবেশবান্ধব উৎস থেকে উৎপাদনের জন্য নবায়ণযোগ্য জ্বালানী নীতি হালনাগাদ করছে সরকার।


দেশের খাদ্য পরিস্থিতি খুবই সন্তোষজনক অবস্থায় রয়েছে --- জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা।


রোহিঙ্গা সংকট আশু সমাধান না হলে নতুন নিরাপত্তা ঝুঁকি সৃষ্টি হতে পারে --- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার হুঁশিয়ারী।


শিশুদের বিরুদ্ধে মারাত্মক অপরাধের জন্য ইসরাইলকে কালো তালিকাভুক্ত করলো জাতিসংঘ।


ইরান-ইসরাইলের পাল্টাপাল্টি হামলা অব্যাহত --- ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রী যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সাথে জেনেভায় বৈঠক করবেন।


এবং এশিয়া কাপ আর্চারির পুরুষদের রিকার্ভ ব্যক্তিগত ইভেন্টে স্বর্ণ জয় করেছেন বাংলাদেশের আবদুর রহমান আলিফ।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২০ -০৬-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২০ -০৬-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম


ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসের বর্ষপূর্তি ‍উপলক্ষে ৫ই আগস্ট ‘‘সরকারি ছুটি’’ ঘোষণার নীতিগত সিদ্ধান্ত।


বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন। 


আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী আচরণবিধির খসড়া অনুমোদন করলো নির্বাচন কমিশন --- পোস্টার ব্যবহার নিষিদ্ধ।


দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া সংশোধনে একমত সকল রাজনৈতিক দল --- জানালেন জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি।


এক হাজার আটশো পঞ্চাশটি গুমের অভিযোগের মধ্যে দুশো ৫৩টির অকাট্য প্রমাণ পেয়েছে কমিশন --- বাকিগুলোর তদন্ত চলছে --- জানালেন কমিশনের সভাপতি।


ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলার শুনানির জন্য অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ আইসিটির।


রোহিঙ্গা সংকট সমাধান না হলে তা আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে --- জাতিসংঘে বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। 


গাজায় একদিনে ইসরাইলী হামলায় ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত। 


এবং গল-এ প্রথম টেস্টে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথম ইনিংসে ১২৭ রানে পিছিয়ে থেকে চতুর্থ দিনে আজ আবার ব্যাটিং শুরু করবে শ্রীলঙ্কা।

                                 ##

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...