এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

পরমাণু বোমা বানানো এত কঠিন কেন?

 পরমাণু বোমা বানানো এত কঠিন কেন?


মানবসভ্যতার ইতিহাসে বিজ্ঞানের আশীর্বাদ যেমন আমাদের আলো দিয়েছে, তেমনি কিছু আবিষ্কার আমাদের ছায়ায় ঠেলে দিয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম একটি আবিষ্কার হলো পরমাণু বোমা। এটি এমন একটি অস্ত্র, যা মুহূর্তে একটি শহর ধ্বংস করে দিতে পারে, লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে, এবং পৃথিবীর পরিবেশ, রাজনীতি ও মানবিক ভারসাম্য দীর্ঘকাল ধরে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এত ধ্বংসাত্মক একটি অস্ত্র তৈরিতে মানুষ এত আগ্রহী হলেও, কেন এর নির্মাণ এত জটিল? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে আমাদের বিজ্ঞানের গভীরে, রাজনীতির ছায়ায় ও মানুষের নৈতিকতা ও প্রযুক্তির সীমারেখায় প্রবেশ করতে হয়। এই লিখায় আমরা বিস্তারিতভাবে বিশ্লেষণ করব—কেন পরমাণু বোমা বানানো এত কঠিন।


১. পরমাণু বোমা কী এবং এর কাজ করার পদ্ধতি


পরমাণু বোমা একটি বিশেষ ধরনের বিস্ফোরক যন্ত্র, যার শক্তি আসে পরমাণুর নিউক্লিয়াসের ভিতরকার শক্তি থেকে। দুই ধরনের প্রক্রিয়ায় এই শক্তি উৎপন্ন হয়—নিউক্লিয়ার ফিশন এবং নিউক্লিয়ার ফিউশন।


ফিশন বোমা (নিউক্লিয়ার বিভাজন):

ইউরেনিয়াম-২৩৫ অথবা প্লুটোনিয়াম-২৩৯ এর মতো ভারী মৌল গরম হয়ে ভেঙে যায়, এবং সেই ভাঙনের সময় প্রচুর পরিমাণে শক্তি ও নিউট্রন বের হয়। এই নিউট্রন আবার অন্যান্য পরমাণুকে ভেঙে দেয়, ফলে একে একে একটি শৃঙ্খল বিক্রিয়া শুরু হয়। এই বিক্রিয়ার মাত্র কয়েক মিলিসেকেন্ডের মধ্যেই ঘটে ভয়ংকর বিস্ফোরণ।


ফিউশন বোমা (হাইড্রোজেন বোমা):

এখানে হালকা মৌল যেমন ডিউটেরিয়াম ও ট্রাইটিয়াম একত্রে মিলিত হয়ে হিলিয়ামে রূপান্তরিত হয়। এদের সংযুক্তির সময় যে শক্তি নির্গত হয়, তা ফিশন বোমার তুলনায় বহু গুণ বেশি। তবে ফিউশন ঘটানোর জন্য প্রয়োজন হয় ফিশন বোমার প্রচণ্ড তাপ ও চাপ।


এখন এই প্রক্রিয়াগুলোর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি বোঝা যতটা সহজ, বাস্তবে এগুলো বাস্তবায়ন করা ততটাই জটিল।


২. কাঁচামালের অভাব ও জটিলতা


পরমাণু বোমা বানাতে যে কাঁচামাল লাগে, তা সংগ্রহ করা খুব সহজ কাজ নয়। সবচেয়ে সাধারণ উপাদান দুটি হলো:


ইউরেনিয়াম-২৩৫:

প্রকৃতিতে ইউরেনিয়াম পাওয়া গেলেও এর মাত্র ০.৭% অংশ ইউ-২৩৫ হয়। বাকিটা ইউরেনিয়াম-২৩৮, যা বিস্ফোরণের জন্য উপযোগী নয়। কাজেই ইউরেনিয়াম-২৩৫ আলাদা করে বিশুদ্ধীকরণ করতে হয় যা এক বিশাল প্রযুক্তিগত প্রক্রিয়া—ইনরিচমেন্ট।


প্লুটোনিয়াম-২৩৯:

এটি প্রকৃতিতে পাওয়া যায় না। এটিকে বিশেষ ধরনের পারমাণবিক চুল্লিতে ইউ

কোন মন্তব্য নেই:

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...