এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

#হোমিয়প্যাথি #চিকিৎসা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
#হোমিয়প্যাথি #চিকিৎসা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

এ্যাজমা বা হাঁপানির হোমিও ঔষধ

 ♈★Asthma (হাঁপানি) হলো ফুসফুসের একটি দীর্ঘমেয়াদী শ্বাসযন্ত্রের রোগ যেখানে শ্বাসনালিগুলো (airways) সংবেদনশীল হয়ে পড়ে ও সঙ্কুচিত হয়ে যায়, ফলে রোগীর শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।


♈✅ হাঁপানির প্রধান উপসর্গ:


- শ্বাসকষ্ট (বিশেষ করে রাতে বা ভোরে)  

- বুকে চাপ বা জড়তা  

- কাশি (শুকনো বা কফসহ)  

- শ্বাসের সাথে সাঁ সাঁ শব্দ (wheezing)  

- ঠান্ডা বা ধূলাবালিতে সমস্যা বেড়ে যায়


---♈✅ হাঁপানির কারণ:


- ধুলাবালি, ধোঁয়া  

- ঠান্ডা বাতাস  

- ফুলের রেণু (pollen), পশম  

- মানসিক চাপ  

- ভাইরাস সংক্রমণ  

- জেনেটিক (পারিবারিক ইতিহাস)


♈✅ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ (উপসর্গ অনুযায়ী):


1.★★ Arsenicum Album– রাতের দিকে শ্বাসকষ্ট,বিশেষ করে শ্বাসকষ্ট রাত ১ টা ও ৩ টায় আরম্ভ হয়।স্বর ভেঙে যায় কষ্টকর শুষ্ক কাশি থাকে কাশলে উপশমবোধ হয় না । গয়ার ওঠে না  সেই সঙ্গে   দুর্বলতা, অস্থিরতা , গা জ্বালা ও প্রচুর পানির পিপাসা থাকে। অল্প অল্প পরিমাণ পানি পান করে এবং শুইলে দম আটকায় যাওয়ার ভয়ে রোগী শুইতে পারে না। 


2. ★★Antimonium Tart– যে সকল ভগ্ন স্বাস্থ্য ও দুর্বল, বৃদ্ধ ব্যক্তিরা বৎসর ধরিয়া সর্দি -কাশিতে ভুগিতেছে এবং শীতকালে একটু বেশি ঠান্ডা লাগলেই বুকে সর্দি জমে ঘড় ঘড় শব্দ হতে থাকে, গয়ার ওঠে না। উঠলেও সামান্য গাঢ় সাদা গয়ার উঠে শ্বাসকষ্ট উপস্থিত হয়, বিছানায় শুইতে পারে না কারণ শুইলেই শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধি হয় এবং বাতাস করতে বলে তাদের পক্ষে এন্টিম টার্ট উপকারি।


3. ★★Ipecacuanha – কাশি ও শ্বাসকষ্ট একসাথে,এবং সর্বক্ষেত্রে বমি বমি ভাব থাকে।  জিহ্বা  ক্লিন অর্থাৎ পরিষ্কার থাকে  । 


.4 ★★Spongia – শুকনো হাঁপ ধরা কাশি, গলায় শুকনো ভাব । শুষ্ক, ঠনঠনে ঘঙঘঙে বাশির মতো বা সাঁই সাঁই  ঘেউ ঘেউ শব্দের সাথে কাশি থাকবে। শ্বাসকষ্টের সাথে তার মনে হবে, ল্যারিংসে গোঁজ বা অন্য কিছু আটকে আছে এবং দম আটকানো একটা ভাব থাকবে। 


5. ★★Blatta Orientalis – ধুলাবালিতে হাঁপানি বাড়ে, মোটা লোকদের ক্ষেত্রে  উপযোগী । Mother tincture বেশ কাজে আসে।

6. ★★Nux Vomica – হাঁপানি, ঠান্ডা বা হজমের গোলমালে বাড়ে।হাঁপানির টান খুব সকালে বাড়ে। 


★★মেডোরিনাম,থুজা,ন্যাট্রাম সালফ,টিউবারকুলিনাম,লাইকোপোডিয়াম চমৎকার মেডিসিন। 

★★আপনারা পূর্ণাঙ্গ রোগী লিপি করে চিকিৎসা করবেন। রোগীর ধাতুগত চিকিৎসা না করলে এ রোগ আরোগ্য হবার সম্ভাবনা নেই। 


📝 ★★আপনারা চিকিৎসা সেবা নিতে চাইলে মেসেঞ্জারে যোগাযোগ করুন। 

হোমিওপ্যাথিক ফিজিশিয়ান:

( তাছলিমা কেয়া)

ডায়াবেটিস এর হোমিও ঔষধ

 🩸★Diabetes(ডায়াবেটিস) বা মধুমেহ হলো একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ, যেখানে রক্তে গ্লুকোজ (চিনির মাত্রা) স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকে। এটি হয়, শরীর ইনসুলিন হরমোন ঠিকমতো না তৈরি করলে বা কাজ না করলে।


🩸ডায়াবেটিসের ধরন:


1. Type 1 Diabetes:

   - ইনসুলিন একদম তৈরি হয় না  

   - শিশু ও তরুণদের বেশি হয়  

   

2. Type 2 Diabetes: 

   - ইনসুলিন তৈরি হয়, কিন্তু কাজ করে না  

   - বড়দের বেশি হয়  

  

3. Gestational Diabetes: 

   - গর্ভাবস্থায় হয়  

   - সন্তান জন্মের পর অনেক সময় ঠিক হয়ে যায়


🩸✅ উপসর্গ:


- ঘন ঘন প্রস্রাব  

- অতিরিক্ত পিপাসা  

- ওজন কমে যাওয়া  

- ক্লান্তি  

- ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া  

- ক্ষত শুকাতে দেরি হওয়া  

- চোখ ঝাপসা দেখা


✅🩸 হোমিওপ্যাথিক ওষুধ (লক্ষণ অনুযায়ী):


1. Syzygium Jambolanum– রক্তে চিনি কমায়,প্রস্রাবে সুগারের পরিমাণ কমিয়ে আনতে এবং সুগার দূর করতে এই ঔষধ শ্রেষ্ঠ। শরীরে ঘামাচির ন্যায় উদ্ভেদ দেখা দেয় এবং তাতে প্রচন্ড চুলকানি থাকে। প্রচুর পানির পিপাসা,গাল গলা শুকিয়ে যায় এবং দুর্বলতা ও জীর্ণশীর্ণ চেহারা। 


2. Phosphoric Acid – ক্লান্তি, দেহের ওজন কমে যায় মানসিক দুর্বলতা । দুঃখ এবং মানসিক আঘাতের কুফল। বারেবারে প্রচুর জলের মতো, দুধের মত প্রস্রাব। প্রস্রাবের আগে উদ্বেগ ও পরে জ্বালা। রাতে বারে বারে প্রস্রাবের বেগ এবং প্রস্রাবে ফসফেট ও সুগারের উপস্থিতি থাকে। 


3. Uranium Nitricum – অতিরিক্ত প্রস্রাব, পিপাসা ও ক্ষুধা । প্রস্রাবের বেগ ধরে রাখলে ব্যথা হয়। প্রস্রাবে কষ্ট এবং অসাড়ে প্রস্রাব হয়ে যায়। ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া এবং প্রস্রাবের পরিমাণ কম হয়। 


4. Lactic Acid–ডায়াবেটিস এবং বাতরোগে এই ঔষধ বিশেষভাবে কার্যকরী। জিহ্বা শুষ্ক ও খসখসে। পিপাসা প্রচুর এবং রাক্ষুসে ক্ষুধা। বারে বারে প্রচুর পরিমাণে প্রস্রাব ত্যাগ। প্রস্রাবের শর্করার উপস্থিতি থাকে। গলায় পিন্ড থাকার অনুভূতি যার কারণে বারবার ঢোক গিলতে থাকে। 


5. Abroma Augusta– সব সময় মুখের ভিতর,জিহ্বা,ঠোঁট  শুষ্ক থাকে । প্রচন্ড পানির পিপাসা। একবারে অনেকখানি ঠান্ডা পানি খায় তবুও এই শুষ্কতা দূর হয় না।দিনে এবং রাতে ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ।তাছাড়া প্রস্রাবের বেগ ধরে রাখতে পারেনা। প্রস্রাবে মাছের গন্ধ এবং এতে সেডিমেন্ট পড়ে। 


----★★ এছাড়া পূর্ণাঙ্গ কেস টেকিং এর মাধ্যমে যেকোনো মেডিসিন আসতে পারে। ধন্যবাদ। 


★★হোমিওপ্যাথিক ফিজিশিয়ান :

(তাছলিমা কেয়া)

চিকিৎসা নিতে মেসেঞ্জারে যোগাযোগ করুন।

মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

বিজ্ঞান হোমিওপ্যাথি থেকে পিঁছিয়ে আছে......

 ১৯৯৬ সালে মাত্র ২৭ বছর বয়সে আমেরিকান নিউক্লিয়ার বিজ্ঞানী এলি লোবেল ভয়ানক একটি  পোকার কামড়ে লাইম ডিজিজে আক্রান্ত হন। পরবর্তী ১৫ বছর তিনি হুইলচেয়ারে কাটান এবং জীবনের প্রতি সব আশা হারিয়ে ‘ইচ্ছামৃত্যু’ নিতে যান ক্যালিফোর্নিয়ার এক গ্রামে।


সেখানেই ঘটে এক বিস্ময়কর ঘটনা—এক ঝাঁক মৌমাছির হুলে আক্রান্ত হন তিনি। ছোটবেলায় মৌমাছির হুলে কোমায় যাওয়া এলির মনে হয়েছিল এবার বুঝি সব শেষ। কিন্তু উল্টো তাঁর শরীরে দেখা দেয় জ্বর ও ব্যথা, যা দেখায় যে শরীরের ভেতরের ব্যাকটেরিয়াগুলো মরতে শুরু করেছে (এই প্রতিক্রিয়াকে বলে Herxheimer Reaction)।


মাত্র তিন দিনের মধ্যেই এলির অবস্থার উন্নতি হতে থাকে—ব্যথা কমে, স্মৃতি ফিরে আসে, তিনি হাঁটতে শুরু করেন।


গবেষণায় জানা যায়, মৌমাছির বিষে থাকা Melittin নামের একটি উপাদান লাইম ডিজিজের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়া (Borrelia burgdorferi) ধ্বংস করতে পারে। এরপর এলি নিজেই শুরু করেন অ্যাপিথেরাপি—প্রতিদিন কিছু মৌমাছির হুল প্রয়োগ করে নিজেকে চিকিৎসা করেন। কয়েক হাজার হুল নেওয়ার পর তিন বছরেই তিনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেন।


এখন তিনি মৌ-খামারে কাজ করেন এবং গবেষণা বলছে, মৌমাছির এই বিষ শুধু লাইম ডিজিজ নয়, এইচআইভি ও ক্যান্সারের বিরুদ্ধেও কার্যকর হতে পারে।


তথ্যসূত্র: BBC Future


★যাই হোক এই ঘটনায় হোমিওপ্যাথতের  বিস্মিত  হওয়ার কিছু নেই। কারন আমরা "এপিস মেল" এর সাথে ২০০বছর আগেই পরিচিত। হোমিওপ্যাথি ২০০ বছর আগে যা আবিষ্কার করেছে তা বর্তমানে মানুষ আবিষ্কার করছে। সুতরাং বলতেই হয়, বিজ্ঞান হোমিওপ্যাথি থেকে পিঁছিয়ে আছে......

রবিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫

ঘ্রাণ ক্ষমতা কমে যাওয়ার সাধারণ কারণ ও হোমিও ঔষধ ~

 🎍🌿 ঘ্রাণ ক্ষমতা কমে যাওয়ার সাধারণ কারণ ও হোমিও ঔষধ ~


নাকে ঘ্রাণ কম হওয়াকে চিকিৎসা ভাষায় Hyposmia (হাইপোস্মিয়া) বলা হয়। এটি হঠাৎ বা ধীরে ধীরে হতে পারে। কারণ অনেকগুলো—নিচে সবচেয়ে সাধারণ ও গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলো দেওয়া হলো:


🌿 ঘ্রাণ ক্ষমতা কমে যাওয়ার সাধারণ কারণ


1️⃣ সর্দি–জ্বর বা ভাইরাল ইনফেকশন


নাক বন্ধ


নাকে ফোলা


মিউকাস জমে ঘ্রাণের পথ বন্ধ হয়ে যায়

→ সাধারণত সেরে ওঠে ১–২ সপ্তাহে।


---


2️⃣ সাইনাস ইনফেকশন (Sinusitis)


নাক ভারী


মাথা ব্যথা


নাকে পুঁজ বা কফ জমে থাকা

→ দীর্ঘমেয়াদি হলে ঘ্রাণ কমে যায়।


---


3️⃣ নাকের পলিপ (Nasal Polyp)


নাকে মাংসের মতো গ্রোথ


নাক বন্ধ লাগে


শ্বাস নিতে কষ্ট

→ ঘ্রাণ প্রায় ৮০–৯০% কমে যায়।


---


4️⃣ ধুলাবালি, ধোঁয়া, অ্যালার্জি (Allergic Rhinitis)


নাকে চুলকানি, হাছি


নাক দিয়ে পানি


উপসর্গ বাড়লে ঘ্রাণ কমে যায়


---


5️⃣ কোভিড বা অন্য ভাইরাল সংক্রমণ পরবর্তী সমস্যা


করোনা বা ভাইরাল ফ্লু-এর পর ২–৮ সপ্তাহ পর্যন্ত ঘ্রাণ কম থাকতে পারে


অনেকের ক্ষেত্রে ৩ মাসও লাগতে পারে


---


6️⃣ বয়সের কারণে (Age-Related)


বয়স বেশি হলে ঘ্রাণ কোষ দুর্বল হতে থাকে


ধীরে ধীরে ঘ্রাণ শক্তি কমে যায়


---


7️⃣ সিগারেট / তামাক / ধোঁয়া


ঘ্রাণ কোষ সংবেদনশীলতা হারায়


দীর্ঘদিনে ঘ্রাণ পুরোপুরি হারাতে পারে


---


8️⃣ নাকের ভেতরে বাঁক (Deviated Septum)


নাকে সবসময় জট


শ্বাস নিতে সমস্যা


ঘ্রাণ কমে যায়


---


9️⃣ মস্তিষ্ক বা স্নায়বিক সমস্যা


(দুর্লভ) যেমন—


মাথায় আঘাত


নিউরোলজিক সমস্যা


Alzheimer, Parkinson

এসবেও ঘ্রাণ কমে যেতে পারে।


---


🌿 কখন চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে?


ঘ্রাণ একদম চলে গেলে


২–৩ সপ্তাহ ধরে না ফিরলে


মাথাব্যথা + নাক দিয়ে দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজ


বারবার সাইনাসের সমস্যা হলে


নাকে পলিপ সন্দেহ হলে


🌿 ঘরে যা করতে পারেন


হালকা গরম পানির ভাপ


নাক পরিষ্কার রাখা (saline wash)


ধুলা–ধোঁয়া এড়িয়ে চলা


তামাক/সিগারেট বন্ধ


অ্যালার্জি থাকলে সতর্কতা


🌿 ঘ্রাণ কমে গেলে হোমিও ঔষধ


1️⃣ Kali Bichromicum


যদি থাকে:


নাক বন্ধ


ঘন আঠালো কফ


সাইনাসের চাপ


দুর্গন্ধযুক্ত সর্দি


বিশেষ চিহ্ন: সর্দি সুতো মতো টানে টানে বের হয়।


---


2️⃣ Pulsatilla


যদি থাকে:


ঠান্ডা লাগার পর ঘ্রাণ কমে যাওয়া


নাক দিয়ে হলদেটে সর্দি


গরমে সমস্যা বাড়ে, ঠান্ডা বাতাসে ভালো লাগে


---


3️⃣ Natrium Muriaticum (Nat-m)


যদি থাকে:


নাকে সবসময় শুকনোভাব


নাক দিয়ে পানি পড়ে


ঘ্রাণ–স্বাদ দুটোই কম


---


4️⃣ Silicea


যদি থাকে:


নাকে পুঁজ


সাইনাস ব্লক


বারবার ঠান্ডা হয়


কম ঘ্রাণ + মাথা ভার


---


5️⃣ Hepar Sulphuris


যদি থাকে:


নাক লাগলেই ব্যথা


সংক্রমণের পর ঘ্রাণ কম


ঠান্ডা বাতাসে খারাপ, গরমে ভালো


---


6️⃣ Thuja Occidentalis


যদি থাকে:


নাকে পলিপ (Nasal polyp)


সবসময় নাক বন্ধ


ঘ্রাণ একদম থাকে না


পলিপের প্রধান ওষুধ


---


7️⃣ Calcarea Carb


যদি থাকে:


নাক সবসময় বন্ধ


সর্দি–কাশি বারবার


গন্ধ বুঝতে সমস্যা


---


8️⃣ Arsenicum Album


যদি থাকে:


ঠান্ডা–অ্যালার্জিতে নাক বন্ধ


নাক দিয়ে পানি পড়ে


ঘ্রাণ কমে যায়


রাত বাড়ার সাথে সাথে সমস্যা বাড়ে


---


9️⃣ Lemna Minor


যদি থাকে:


নাকে পলিপ


সাইনাস ব্লক


ঘ্রাণ প্রায় নেই


সর্দি দুর্গন্ধযুক্ত


এটি পলিপ–সাইনাসে খুব কার্যকর।


---


🔟 Carbo Veg


যদি থাকে:


দীর্ঘদিনের সাইনাস সমস্যা


নাকে সবসময় ভার


গন্ধ বুঝতে কম


গ্যাস + সর্দি একসঙ্গে


✔ কোন ওষুধ কখন? (ঝটপট গাইড)


লক্ষণ সম্ভাব্য ওষুধ


নাকে পলিপ Thuja, Lemna Minor

ঠান্ডার পর ঘ্রাণ কম Pulsatilla, Ars Alb

ঘন আঠালো সর্দি Kali Bich

নাকে শুকনোভাব Nat-m

সাইনাস ব্লক + মাথা ভার Silicea, Kali Bich

ইনফেকশন পর ঘ্রাণ কম Hepar Sulph


⚠️ Notice:All content in this post - including text and images - is owned© Dr. Farhad Hossain | Copying without permission will be reported 🚫 Respect Original Creation ~প্রয়োজনে শেয়ার করে রেখে দিন। 


🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।


🩺Dr.Md.Forhad Hossain 

D.H.M.S(B.H.B),DHAKA

Pdt(Hom)

Consultant:Homoeopathic  Medicine 

Helpline:01955507911।

হার্টের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি----

 হার্টের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি----



চিকিৎসা  বিজ্ঞানকে  যিনি  রোগের  নামের  গোলামী  থেকে  মুক্তি  দিয়েছেন  তাঁর  নাম  হ্যানিম্যান।  এই  কৃতিত্বের  দাবীদার  একমাত্র  তিনি।  হৃদরোগ  বিশেষজ্ঞরা  রোগের  যত  কঠিন  কঠিন  নামই  দেন  না  কেন,  তাতে  একজন  হোমিও  ডাক্তারের  ভয়  পাওয়ার  বা  দুঃশ্চিন্তা  করার  কিছু  নাই। যত চিন্তা তাঁদের যাদের হার্টের ঔষধগুলো ইতর প্রাণীর উপর পরিক্ষীত।  রোগের  লক্ষণ  এবং  রোগীর  শারীরিক-মানসিক  বৈশিষ্ট্য  অনুযায়ী  ঔষধ  দিতে  থাকুন।  রোগের  নাম  যাই  হোক  না  কেন,  তা  সারতে  বাধ্য।  হ্যানিম্যান  এটাই  শত-সহস্রবার  প্রমাণ  করে  দেখিয়ে  দিয়ে  গেছেন।  রোগীর  মাথার  চুল  থেকে  পায়ের  নখ  পযর্ন্ত  সমস্ত  লক্ষণ  সংগ্রহ  করুন  এবং  তার  মনে  গহীনে  অন্তরের  অলিতে-গলিতে  যত  ঘটনা-দুর্ঘটনা  জমা  আছে,  তার  সংবাদ  জেনে  নিন।  তারপর  সেই  অনুযায়ী  ঔষধ  নির্বাচন  করে  খাওয়াতে  থাকুন।  হৃদরোগ  আরোগ্য হবে ইনশাআল্লাহ ।  রোগের  নাম  নিয়ে  অযথা  সময়  নষ্ট  করার  কোন  দরকার  নাই।  হোমিও  চিকিৎসায়  যদি  আপনার  হৃদরোগ  নির্মূল  না  হয় (অথবা  কোন  উন্নতি  না  হয়),  তবে  হোমিওপ্যাথির  ওপর  বিশ্বাস  হারাবেন  না।  কেননা  এটি  সেই  হোমিও  ডাক্তারের  ব্যর্থতা হোমিওপ্যাথির নয়।


            যদিও  সমগ্র  লক্ষণ  অনুসারে  নির্বাচিত  যে-কোন  হোমিও  ঔষধেই  যে-কোন  হৃদরোগ  নিরাময়  হয়ে  যায়,  তথাপিও  এমন  কিছু  হোমিও  ঔষধ  আছে  যারা  হোমিওপ্যাথিতে  হৃদরোগের  চিকিৎসায়  বেশী  বেশী  ব্যবহৃত  হয়।  তাদের  মধ্যে  আছে  Adonis  vernalis,  Amylenum  nitrosum,  Arnica  montana,  Cactus  grandiflorus,  Convallaria  majalis,  Crataegus  oxyacantha,  Digitalis  purpurea,  Iberis  amara,  Kalmia  Latifolia,  Lachesis  mutus,  Latrodectus  mactans,  Laurocerasus,  Lilium tig,  Lycopus  virginicus,  Naja  tripudians,  Natrum  muriaticum,  Aurum  metallicum, vanadium,  Spigelia  anthelminticaইত্যাদি।কাজেই  হৃদরোগ  চিকিৎসায়ও  আমাদের  সকলেরই  উচিৎ প্রথমে  হোমিওপ্যাথিক  চিকিৎসা  অবলম্বন  করা।  কেননা  অন্যান্য  চিকিৎসা  বিজ্ঞানের  তুলনায়  কমপক্ষে  একশ  ভাগ  কম  খরচে  হোমিও  চিকিৎসায়  হৃদরোগ  থেকে  মুক্ত  হওয়া  সম্ভব।  অপরদিকে  এ্যলোপ্যাথি  জাতীয়  ঔষধ  এবং  অপারেশন  বেশীর  ভাগ  ক্ষেত্রেই  হৃদরোগীর  মৃত্যুকে  দ্রুত  ডেকে  আনে।  সে  যাক,  হৃদরোগ  চিকিৎসায়  ভালো  নামডাকওয়ালা  বিশেষজ্ঞ  হোমিও  ডাক্তারের  স্মরণাপন্ন  হওয়া  উচিৎ।  কেননা  সাধারণ  হোমিও  ডাক্তারদের  দ্বারা  হৃদরোগের  চিকিৎসা  সফল  হওয়ার  সম্ভাবনা  কম ;  বরং  হোমিওপ্যাথিতে  প্রচণ্ড  দক্ষতা  আছে  এমন  চিকিৎসক  প্রয়োজন। 


Crataegus  oxyacantha :  হোমিওপ্যাথিতে  প্রচলিত  হৃদরোগের  ঔষধগুলোর  মধ্যে  ক্রেটিগাস  ঔষধটি  হলো  হার্টের  জন্য  ভিটামিন / টনিকের  মতো  যার  তেমন  কোন  সাইড-ইফেক্ট  নাই।  এটি  একাই  শতকরা  ৯৫%  ভাগ  হৃদরোগ  নিরাময়ের  ক্ষমতা  রাখে।  আজ  থেকে  একশ  বছর  পূর্বে  আয়ারল্যান্ডের  ডাঃ  গ্রীন  নামক  একজন  হোমিও  চিকিৎসা  বিজ্ঞানী  এটি  আবিষ্কার  করেন।  তিনি  শুধু  এই  একটি  ঔষধ  দিয়ে  এত  এত  হৃদরোগী  আরোগ্য  করেছিলেন  যে,  সারা  পৃথিবীতে  হৃদরোগের  শ্রেষ্ঠ  চিকিৎসক  হিসেবে  তাঁর  নাম  ছড়িয়ে  পড়েছিল  এবং  দুনিয়ার  সকল  প্রান্ত  থেকে  হৃদরোগীরা  পঙপালের  ন্যায়  আয়ারল্যান্ডে  ছুঁটে  যেতো।তিনি  নিম্নশক্তিতে  পাঁচ  ফোটা  করে  রোজ  ৪  বার  করে  খাইয়ে  অধিকাংশ  হৃদরোগীকে  রোগমুক্ত  করতে  সক্ষম  হতেন।


Aurum  metallicum :  ব্রিটিশ  হোমিও  চিকিৎসাবিজ্ঞানী  ডাঃ  বানের্ট  অগণিত  জটিল  হৃদরোগীকে  আরোগ্য  করে  প্রমাণ  করে  দেখিয়েছেন  যে,  স্বর্ণ  থেকে  প্রস্তুত  এই  হোমিও  ঔষধটি  হৃদরোগের  একটি  অতি  প্রয়োজনীয়  এবং  সেরা  ঔষধ।  অরাম  মেটের  প্রধান  প্রধান  লক্ষণ  হলো  দুই-তিন  সেকেন্ডের  জন্য  মনে  হয়  হৃৎপিন্ড  বন্ধ  হয়ে  গেছে,  তারপর  আবার  খুব  জোরে  চলতে  শুরু  করেছে,  বুক  ধড়ফড়ানি,  নাড়ির  গতি  দ্রুত-ক্ষীন  এবং  অনিয়মিত,  হৃৎপিন্ডের  আকৃতি  বৃদ্ধি  পাওয়া (Hypertrophy), হার্টের  ভালবের  বা  পেশীর  বিকৃতি (Valvular lesions of arterio-sclerotic nature),রক্তনালীর  প্রাচীর  মোটা  হওয়া (Arterio-sclerosis),  ‍  চাপ (increased blood pressure),  হৃদরোগের  কারণে  শরীরে  পানি  নামা (Ascites),  হৃৎপিন্ডের  বৈদ্যুতিক  ভল্টেজ  কমে  যাওয়া (pacemaker),বিষন্নতা  বা  দুঃখবোধ (depression),  হতাশা,  আত্মহত্যার  ইচ্ছা  ইত্যাদি  ইত্যাদি।  সাধারণত  রোগীর  বা  তাহার  পিতা-মাতা-স্বামীর  অতীতে  সিফিলিস  রোগ  হয়ে  থাকলে  অরাম  মেট  দারুন  ফল  দেবে।  মোটামুটি  বলা  যায়,  অরাম  মেট  একাই  এ  যুগের  বহুল  প্রচলিত  হৃদরোগসমূহের  শতকরা  ৯৫%  ভাগ  হৃদরোগ নিরাময়ের  ক্ষমতা  রাখে।


Digitalis  purpurea :  জর্জ  ভিথুলকাসের  মতে,  কোন  হৃদরোগীর  নাড়ির  গতি  যদি  মিনিটে  ৫০  বার  অথবা  তারও  কম  হয়,  তবে  তাকে  নিশ্চিতভাবেই  ডিজিটালিস  খাওয়াতে  হবে।  কেননা  ইহা  ডিজিটালিসের  একেবারে  স্প্যাসিফিক  লক্ষণ ।  তার  হৃদরোগের  নাম  যা-ই  হোক  না  কেন,  সেটি  অবশ্যই  সেরে  যাবে।  অবশ্য  হৃদরোগ  না  হয়ে  যদি  লিভার,  কিডনী, মস্তিষ্ক,  পাকস্থলী  বা  চর্মরোগ  যাই  হোক  না  কেন,  নিরাময়  হতে  বাধ্য । ডিজিটালিসের  অন্যান্য  লক্ষণের  মধ্যে  আছে  নাড়িরগতি  দুর্বল,  অনিয়মিত,  বিরতিযুক্ত,  খুবই  ধীরগতি  সম্পন্ন,  শরীরের  বাইরের  এবং  ভেতরের  অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে  পানি  নামা / শোথ (dropsy),  মায়োকার্ডিয়ামের  বৃদ্ধি (dilatation of the myocardium),  অরিকুলার  ফ্লুটার  এন্ড  ফিব্রিলেশান (auricular flutter and ‍fibrillation),  হার্ট  ব্লক (Heart block),মাইট্রাল  ডিজিজ (mitral disease),  অত্যন্ত  দুর্বলতা,  অল্পতে  বেহুঁশ  হওয়া,  চামড়া  ঠান্ডা,  শ্বাস-প্রশ্বাস  অনিয়মিত,  জন্ডিস,  মুখমন্ডল  নীলচে,  সামান্য  নড়াচড়াতেই  ভীষণ  বুক  ধড়ফড়ানি,  নড়লেই  মনে  হয়  হৃৎপিন্ড  বন্ধ  হয়ে  যাবে,  পেরিকার্ডাইটিস (Pericarditis),ইত্যাদি  ইত্যাদি।


Lachesis  mutus :  কারো  হৃদরোগের  কষ্টগুলো  যদি  ঘুমালে  বেড়ে  যায়,  অর্থাৎ  নিদ্রা  গেলে  বৃদ্ধি  পায়,  তবে  তাকে  ল্যাকেসিস  খাওয়াতে  হবে।  তার  হৃদরোগের  নাম  যা-ই  হোক  না  কেন,  তার  নিশ্চিত  রোগমুক্তি  আশা  করতে  পারেন।


Adonis  vernalis :  সাধারণত  বাতের  আক্রমণ,  ইনফ্লুয়েঞ্জা  বা  ব্রাইটস  ডিজিজের  পরে  হৃদরোগ  দেখা  দিলে  তাতে  এডোনিজ  প্রযোজ্য।  ইহার  প্রধান  প্রধান  লক্ষণ  হলো  হৃদপেশীর  ফ্যাটি  ডিজেনারেশান (fatty degeneration),  হৃদরোগের  কারণে  শরীরে  পানি  নামা (cardiac dropsy),  দুর্বল  হার্ট  এবং  দুর্বল  নাড়ি, মাইট্রাল  এবং  এওরটিক  রিগারজিটেশান (Mitral and aortic regurgitation),  এওরটার  পুরাতন  প্রদাহ (Chronic aortitis),ফ্যাটিহার্ট  পেরিকার্ডাইটিস (Fatty heart pericarditis),  বাতজনিত  এন্ডোকার্ডাইটিস (Rheumatic Endocarditis), হৃৎপিন্ডে  ব্যথা(Preæcordial pain),বুক  ধড়ফড়ানি (palpitation), শ্বাসকষ্ট (dyspnœa),  হৃদরোগজনিত  হাঁপানি(Cardiac asthma),  মায়োকার্ডাইটিস (Myocarditis)  ইত্যাদি।হার্টের  ভাল্বের  সমস্যায়  ইহা  ব্যবহৃত  হয়ে  থাকে ।


Arnica  montana :  আর্নিকা  হৃৎপিন্ডের  ব্যথার  সবচেয়ে  ভালো  ঔষধ।  যাদের  ঘনঘন  বুকে  ব্যথা  উঠে  অথবা  যাদের  একবার  হার্ট  এটাক (স্ট্রোক)  হয়েছে,  তাদের  সব  সময়  আর্নিকা  ঔষধটি  পকেটে  নিয়ে  চলাফেরা  করা  উচিত।  এটি  আপনাকে  হার্ট  এটাকে  আক্রান্ত  হয়ে  হাসপাতালে  যাওয়া  বা  অকাল  মৃত্যুর  হাত  থেকে  রক্ষা  করবে ইনশাআল্লাহ্। 


Latrodectus  mactans :  হৃৎপিন্ডের  ব্যথার  সবচেয়ে  ভালো  ঔষধ  হলো  লেট্রোডেক্টাস  ম্যাকটেনস (Latrodectus  mactans)  বিশেষত  ব্যথা  যখন  বাম  হাতের  দিকে  ছড়াতে  থাকে।  মনে  হয়  কেউ  যেন  শক্ত  হাতে  গলা  চেপে  ধরেছে ;  দম  বন্ধ  হয়ে  এখনই  মারা  যাবে।


Amylenum  nitrosum : এটি  হৃৎপিন্ডের  ব্যথার  সবচেয়ে  কমন  ঔষধ।  এটি  হৃৎপিন্ড  এবং  শরীরের  ওপরের  অংশের  রক্তনালীকে  প্রসারিত  করার  মাধ্যমে  বুকের  ব্যথা  নিরাময়  করে।


Glonoine :  গ্লোনইন  হলো  হৃৎপিন্ডের  ব্যথার  এক  নাম্বার  ঔষধ  যা  সুনির্দিষ্ট  কোন  লক্ষণ  ছাড়াই  দেওয়া  যায়।  পাশাপাশি  এটি  হাই  ব্লাড  প্রেসারেরও  একটি  গুরুত্বপূর্ণ  ঔষধ।


Cactus  grandiflorus :  ইহাও  হৃৎপিন্ডের  রোগের  একটি  উল্লেখযোগ্য  ঔষধ।  ইহার  প্রধান  লক্ষণ  হলো  মনে  হবে  হৃৎপিন্ডকে  কেউ  তার  লোহার  হাত  দিয়ে  এমনভাবে  চেপে  ধরেছে  যে,  সেটি  নড়াচড়া  করতে  পারছে  না।


Convallaria  majalis :  কনভেলেরিয়া  রেগুলার  অথবা  ইরেগুলার  হার্ট  বিট  বিশিষ্ট  দুর্বল  হৃদপিন্ডের  জন্য  একটি  মূল্যবান  ঔষধ,  সাথে  ভাল্বের  সমস্যা  থাকুক  অথবা  নাই  থাকুক।  ইহার  প্রধান  লক্ষণ  হলো  রোগী  শুইতে  পারে  না (অর্থাৎ  শুইলে  রোগ  মাত্রা  বেড়ে  যায়)।


Vanadium :  সাধারণত  বয়স  চল্লিশের  দিকে  আসলে  মানুষ  নানা  রকমের  রক্তনালী  সংক্রান্ত  রোগে  বা  হৃদরোগে  আক্রান্ত  হতে  শুরু  করে।  এজন্য  এই  বয়স  থেকে  প্রত্যকেরই  (নিম্নশক্তিতে  বছরে  অন্তত  একমাস)  ভ্যানাডিয়াম  খাওয়া  উচিত।  তাহলে  হৃদরোগ  ধারেকাছে  আসতে  পারবে  না।


আপনি লক্ষন অনুযায়ী হোমিও  ঔষধ(অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে) সেবন করুন হার্টের জটিল রোগ নিরাময় হবে ইনশাআল্লাহ্!

বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

শ্বাসযন্ত্রের রোগে ব্যবহৃত ২৫টি হোমিওপ্যাথিক ওষুধ:

 ⭕ শ্বাসযন্ত্রের  25-টি গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ তাদের প্রধান লক্ষণসহ।


🫁 শ্বাসযন্ত্রের রোগে ব্যবহৃত ২৫টি হোমিওপ্যাথিক ওষুধ:


🧪1. Aconitum Napellus


লক্ষণ: হঠাৎ ঠান্ডা হাওয়ায় আক্রান্ত হয়ে শ্বাসকষ্ট, ভয়, উদ্বেগ, বুক জ্বালাপোড়া, দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস।

ব্যবহার: ঠান্ডা লাগার শুরুতেই।


🧪2. Belladonna


লক্ষণ: হঠাৎ জ্বর, মুখ লাল, বুকের ভেতর তাপ, গলা ব্যথা, কাশি শুকনো ও তীব্র।

ব্যবহার: আকস্মিক ইনফ্ল্যামেশন ( যেমন টনসিল, ব্রঙ্কাইটিস )।


🧪3. Bryonia Alba


লক্ষণ: শুকনো কাশি, সামান্য নড়লেই কষ্ট বাড়ে, বুক ফাটার মতো ব্যথা, গলা শুকনো।

ব্যবহার: শুকনো ব্রঙ্কাইটিস বা শুষ্ক নিউমোনিয়া।


🧪4. Antimonium Tartaricum


লক্ষণ: কফ জমে আছে কিন্তু উঠছে না, শ্বাস নিতে কষ্ট, বুক ঘড়ঘড় শব্দ।

ব্যবহার: ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া, বৃদ্ধ বা শিশুদের শ্বাসকষ্টে।


🧪5. Arsenicum Album


লক্ষণ: রাতের দিকে কাশি বাড়ে, শ্বাসকষ্টে আতঙ্ক, ঠান্ডা লাগলে বাড়ে, দুর্বলতা।

ব্যবহার: অ্যাজমা, ঠান্ডা-জনিত শ্বাসরোগ।


🧪6. Spongia Tosta


লক্ষণ: শুকনো, কর্কশ, কাঠ কাটা ধরনের কাশি, শ্বাসে শব্দ।

ব্যবহার: ল্যারিনজাইটিস, শুকনো কাশি।


🧪7. Hepar Sulphuris


লক্ষণ: ঠান্ডা বাতাসে কাশি বাড়ে, সামান্য ঠান্ডায়ও শ্বাসকষ্ট, গলা ব্যথা, পুঁজযুক্ত কফ।

ব্যবহার: টনসিল, ল্যারিনজাইটিস, কণ্ঠরোগ।


🧪 8. Kali Bichromicum


লক্ষণ: ঘন, দড়ির মতো কফ, বুক ভারি, সাইনাস থেকে নামা স্রাব।

ব্যবহার: ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, সাইনুসাইটিস।


🧪9. Pulsatilla Nigricans


লক্ষণ: ঘন হলুদ বা সবুজ কফ, বাতাসে চললে ভালো লাগে, ঘরের ভিতর কষ্ট বাড়ে।

ব্যবহার: ঠান্ডা, কাশি, সর্দি।


🧪10. Phosphorus


লক্ষণ: বুক জ্বালা, কথা বললে কাশি, ঠান্ডা পানিতে কাশি বাড়ে, কণ্ঠস্বর ভাঙা।

ব্যবহার: ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া, টিবি।


🧪 11. Ipecacuanha


লক্ষণ: ক্রমাগত কাশি, বমি হয়, কফ উঠছে না, শ্বাস আটকে যায়।

ব্যবহার: শিশুদের কাশি, ব্রঙ্কোস্পাজম।


🧪12. Drosera Rotundifolia


লক্ষণ: রাতের দিকে কাশি, একটার পর একটা কাশি, বমি বা নাক থেকে রক্ত।

ব্যবহার: হুপিং কাশি ( Whooping Cough )।


🧪 13. Rumex Crispus


লক্ষণ: ঠান্ডা বাতাসে কাশি, গলা চুলকায়, শুকনো কাশি।

ব্যবহার: গলার টিকলিং-জনিত কাশি।


🧪 14. Sambucus Nigra


লক্ষণ: রাতে শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়, বিশেষত শিশুদের সর্দি জমে শ্বাস আটকে যায়।

ব্যবহার: শিশুদের নাসারন্ধ্র বন্ধ।


🧪 15. Natrum Sulphuricum


লক্ষণ: ভেজা আবহাওয়ায় কাশি বাড়ে, হলুদ-সবুজ কফ, বুক ভারি লাগে।

ব্যবহার: ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা।


🧪 16. Calcarea Carb


লক্ষণ: ঠান্ডায় কাশি বাড়ে, সহজে ঘাম, মোটা বা ফর্সা শিশুদের ক্ষেত্রে বেশি।

ব্যবহার: ঠান্ডাজনিত কাশি, টিবি প্রবণ শিশু।


🧪 17. Sulphur


লক্ষণ: সকালবেলা কাশি, বুক জ্বলে, কফ পুঁজযুক্ত।

ব্যবহার: ক্রনিক কাশি বা অ্যাজমার পরবর্তী দুর্বলতা।


🧪 18. Carbo Vegetabilis


লক্ষণ: শ্বাস নিতে কষ্ট, ঠান্ডা ঘাম, মুখ নীলচে, দুর্বলতা।

ব্যবহার: শ্বাসযন্ত্র ব্যর্থতার (Respiratory failure) আশঙ্কায়।


🧪 19. Blatta Orientalis


লক্ষণ: শ্বাসকষ্টে কফ জমে, আর্দ্রতা বা বৃষ্টিতে কষ্ট বাড়ে।

ব্যবহার: অ্যাজমা ও ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস।


🧪 20. Aspidosperma Quebracho


লক্ষণ: শ্বাস নিতে কষ্ট, অক্সিজেনের ঘাটতি, ফুসফুসে অক্সিজেনের প্রবাহ কমে।

ব্যবহার: শ্বাসপ্রশ্বাসের অক্ষমতা, COPD।


🧪 21. Lobelia Inflata


লক্ষণ: বুক ভারি, বমি বমি ভাব, ধূমপানজনিত কাশি।

ব্যবহার: স্মোকারদের কাশি, অ্যাজমা।


🧪 22. Senega


লক্ষণ: ঘন কফ জমে, কাশি দিলে বুক ব্যথা, বয়স্কদের কফ ওঠে না।

ব্যবহার: ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, বয়স্কদের ফুসফুসজনিত সমস্যা।


🧪 23. Coccus Cacti


লক্ষণ: সকালে কফ জমে, লালচে ও ঘন, গলায় চুলকানি।

ব্যবহার: হুপিং কাশি, ব্রঙ্কাইটিস।


🧪 24. Ferrum Phosphoricum


লক্ষণ: রোগের প্রাথমিক অবস্থায় জ্বর, হালকা কাশি, ইনফ্ল্যামেশন শুরু।

ব্যবহার: ঠান্ডা বা ব্রঙ্কাইটিসের প্রথম পর্যায়।


🧪 25. Tuberculinum


লক্ষণ: বারবার ঠান্ডা লাগে, দীর্ঘদিন কাশি, দুর্বলতা, ঘাম।

ব্যবহার: টিবি প্রবণ ব্যক্তি, পুনরাবৃত্ত শ্বাসরোগ।


⭕ ব্যবহারের সাধারণ নিয়ম:


🧪 পটেন্সি সাধারণত 6, 30, বা 200 — রোগের তীব্রতা অনুযায়ী।


🧪 তীব্র অবস্থায়: প্রতি ১-২ ঘণ্টা পরপর ১ ডোজ।


🧪 ক্রনিক রোগে: দিনে ১-২ বার।

বুধবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

আমি—হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সালফার (Sulphur) #বলছি

 আমি—হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সালফার (Sulphur) #বলছি

🔥 আমি আগুনের সন্তান। আমার জন্ম—বিশুদ্ধ সালফারের খনিজ হতে। আমার ভেতরে রয়েছে অসাধারণ শক্তি, উষ্ণতা, প্রদাহ আর নির্মূল করার ক্ষমতা। আমাকে বলা হয়—“The King of Antipsorics” কারণ আমি বহুদিনের জমে থাকা রোগকে ভেতর থেকে বের করে আনি।

🧑‍🔬 আমাকে প্রুভিং করেছিলেন—মহান হ্যানিম্যান। আমি মূলত Psora মায়াজমের প্রতিনিধি—চুলকানি, জ্বালা, উত্তাপ, অস্থিরতা ও নোংরামির মধ্যেই আমার স্বভাব প্রকাশ পায়।


🌱 আমার জীবনের গল্প শুরু…

👶 শিশুকাল

আমি জন্মের পর থেকেই একটু উষ্ণ স্বভাবের—

গরম শরীর

মাথার তালু ঘেমে ভেজা

পেট একটু বেরিয়ে থাকা

দুধ হজম না হওয়া, ডায়রিয়া

ত্বকে লাল দাগ, র‍্যাশ, ব্যথাজনক চুলকানি

চুলকাতে চুলকাতে ক্ষত হয়ে যেত

মাকে সবাই বলতো—“এই বাচ্চা খুব গরম শরীরের”— কারণ আমি হালকা গরমেই অস্বস্তিতে ভুগতাম।


🎒 স্কুল জীবন

বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমার প্রকৃতি আরও স্পষ্ট হতে লাগলো—

💥 অগোছালো, নোংরা পরিবেশে স্বাচ্ছন্দ্য—ঘর গুছানো আমার স্বভাব না। 💥 পড়াশোনায় মনোযোগ কম—ভাবনার জগতে ডুবে থাকতাম। 💥 সবকিছু তত্ত্ব দিয়ে বুঝতে চাইতাম—কারণ আমি জন্মগতভাবে দার্শনিক। 💥 গরমে সহ্যশক্তি কম, পা দুটো প্রচণ্ড গরম, ঘুমের সময় পা বের করে দিতাম। 💥 শরীর জুড়ে চুলকানি, বিশেষ করে রাতে ও গরমে।

আমি তখন থেকেই “Thinker”—সব বিষয়ে প্রশ্ন করি, কিন্তু কাজ করি কম।


🧑 যৌবন

যৌবনে আমার শক্তির আসল পরিচয় প্রকাশ পেল—

💥 ত্বকে খরা, র‍্যাশ, একজিমা, খুসকি, চুল পড়া 💥 স্কিনে পুড়ে যাওয়ার অনুভূতি—burning 💥 গ্যাস্ট্রিক, টক ঢেঁকুর, ক্ষুধা বেশি, খাবার দেরিতে পেলে মাথা ঘুরে যায় 💥 মলদ্বারের চারপাশ লাল, জ্বালা, পাইলস 💥 খনখনে, দুর্গন্ধযুক্ত ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য

মনেও পরিবর্তন—

🧠 আমি জন্মগতভাবেই আত্মবিশ্বাসী, কিন্তু নিজেরই কাজ শেষ করতে দেরি করি। 🧠 তাত্ত্বিক চিন্তায় ভীষণ ডুবে থাকি। 🧠 ধর্ম বা দর্শনে অতিরিক্ত আগ্রহ—কখনো কখনো ‘আলাদা ভাব’ ভাবি।


👰 বিবাহ

বিবাহের পরে আমার সমস্যা আরেকধাপ বাড়ে—

💥 ত্বকে সহজে ফুসকুড়ি, চুলকানি, একজিমা 💥 চুল পড়া ও স্কাল্পে জ্বালা 💥 পাইলস—বিশেষ করে জ্বালাধর প্রকার 💥 পেটে গরম, অম্লতা, খাবার দেরি হলে অবসাদ 💥 মহিলাদের ক্ষেত্রে—ডানদিকে বেশি ওভারিয়ান ব্যথা, সাদা স্রাবের জ্বালা

এই সময়টাই আমাকে ‘গরম-স্বভাবের রোগীদের’ ওষুধ হিসেবে আরও বিখ্যাত করে তোলে।


🤰 মা হওয়ার সময়

গর্ভাবস্থায়—

💥 গরমে অস্বস্তি 💥 ত্বকে দানা 💥 পায়খানার গন্ধ তীব্র 💥 মাথায় ভার 💥 অম্বল ও অ্যাসিডিটি

প্রসবের পর—

💥 স্তনবৃন্তে জ্বালা 💥 ত্বকে শুষ্কতা 💥 চুল পড়া বেড়ে যাওয়া

আমি প্রকৃত Sulphur—সামান্য গরম বা উষ্ণ পরিবেশ আমাকে পুরো বদলে দিতে পারে।


👴 বার্ধক্য

বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমি হয়ে উঠলাম—

💥 গরম-স্বভাবের চরম প্রতিনিধি 💥 পা দুটো আগুনের মতো গরম 💥 ত্বকে খরা, জ্বালা, চুলকানি 💥 দেহে ময়লার প্রতি অনীহা 💥 পাইলস, জ্বালা, গন্ধযুক্ত ঘাম 💥 ডায়াবেটিক প্রবণতা 💥 অতিরিক্ত অম্লতা 💥 মনমরা ভাব, কিন্তু নিজের মতবাদে দৃঢ় থেকে যান

আমি ভিতরকার গোপন রোগকে উপরে তুলে দিই—এটাই আমার বিশেষত্ব।


🌟 আমার বিশেষ পরিচয়

⭐ আমি সর্বশ্রেষ্ঠ অ্যান্টি-পসোরিক ⭐ গরমে খারাপ, ঠান্ডায় ভালো ⭐ পা দুটো আগুনের মতো গরম—পা বের করে ঘুমানো আমার অন্যতম স্বাক্ষর ⭐ চুলকানি + জ্বালা + লালভাব = Sulphur ⭐ যারা তত্ত্বে শক্তিশালী কিন্তু কাজে দুর্বল—তাদের আমি পরিষ্কার দেখাতে পারি ⭐ ত্বকের রোগগুলোকে ভেতর থেকে বের করে আনি


⬆️ আমার বৃদ্ধি (Aggravation)

❌ গরমে ❌ স্নানের পর ❌ রাত গভীরে ❌ দাড়িয়ে থাকলে ❌ অম্ল খাবার ❌ দেরিতে খাবার

⬇️ আমার উপশম (Amelioration)

✔️ ঠান্ডা পরিবেশ ✔️ দরজা/জানালা খোলা থাকলে ✔️ নাক-মুখে ঠান্ডা বাতাস ✔️ খোলা হাওয়ায় চলাফেরা ✔️ বসলে বা শুয়ে গেলে


🔄 আমার সম্পর্ক

Before: Nux vomica, Lycopodium After: Calc sulph, Arsenicum, Psorinum Complementary: Nux vom, Aconite Inimical: Mercurius Antidote: Camphor, Nux vom


✨ কার জন্য আমি সবচেয়ে উপকারী?

✔ অত্যাধিক গরম-স্বভাব ✔ পা গরম, বাইরে বের করে ঘুমানো ✔ চুলকানি + জ্বালা ✔ স্কিন র‍্যাশ, একজিমা ✔ পাইলস (জ্বালা ও লালভাব) ✔ অম্বল, অ্যাসিডিটি, ক্ষুধা বাড়লে মাথা ঘোরা ✔ নোংরা পরিবেশে অভ্যস্ত ✔ তাত্ত্বিক চিন্তা বেশি, বাস্তব কাজে পিছিয়ে ✔ চর্মরোগ যে কোনো রকম

যেখানে দীর্ঘদিনের ভেতরের রোগ লুকিয়ে থাকে— সেখানে আমিই আসল Sulphur!


 কপি না করে পোস্টটি শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন এবং আইডিতে ফলো দিয়ে রাখুন পরবর্তী এরকম পোস্ট পাবেন ইনশাল্লাহ

বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫

শীতকালে গলা খুশখুশে কাশি – হোমিওপ্যাথিক ঔষধ:

 শীতকালে গলা খুশখুশে কাশি – হোমিওপ্যাথিক ঔষধ:


1. Rumex Crispus


যখন উপকারী:

ঠান্ডা বাতাসে কাশি বেড়ে যায়,

গলা ও বুকে খুশখুশে অনুভূতি,

শুষ্ক কাশি, বিশেষ করে ঘুমাতে গেলেই বাড়ে

শক্তি: 30C / 200C

মাত্রা: দিনে 2–3 বার (৩০), বা ২০০ হলে দিনে ১ বার


2. Phosphorus


যখন উপকারী:

কথা বললে, হাসলে, ঠান্ডা পানি খেলেই কাশি

গলা জ্বালা ও খুশখুশে ভাব

শুকনো কাশি রাতে বেশি

শক্তি: 30C / 200C

মাত্রা: প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে ১–২ বার


3. Spongia Tosta


যখন উপকারী:

কাঠের করাতের মতো শুষ্ক কাশি (Dry barking cough)

গলায় শুষ্কতা ও খসখসে অনুভূতি

গরম কিছু খেলে কাশি কমে

শক্তি: 30C

মাত্রা: দিনে 2–3 বার


4. Bryonia Alba


যখন উপকারী:

সামান্য নড়াচড়া করলেই কাশি বাড়ে

গলা শুকনো লাগে

ঠোঁট, মুখ শুকিয়ে পানি খেতে ইচ্ছে করে

শক্তি: 30C

মাত্রা: দিনে 2 বার


5. Drosera


যখন উপকারী:

গলায় সুচ ফোটার মতো খুসখুস ভাব

ঘাড় নড়ালেই কাশি বেড়ে যায়

দীর্ঘক্ষণ ধরে কাশি থামে না

শক্তি: 30C

মাত্রা: দিনে 2–3 বার


6. Belladonna


যখন উপকারী:

হঠাৎ শুরু হওয়া শুকনো কাশি

গলা ব্যথা ও রক্তিম ভাব

গরমে কাশি বাড়ে, ঠান্ডায় আরাম

শক্তি: 30C

মাত্রা: দিনে 2 বার


 ঘরোয়া পরামর্শ:


কুসুম গরম পানি পান করুন

মধু+গরম পানি দিনে ২ বার

ঠান্ডা পানি ও আইসক্রিম এড়িয়ে চলুন

রাতে ঘর একটু উষ্ণ রাখুন।


সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।


হোমিওপ্যাথি সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসা বিজ্ঞান 


#রোগীর_লক্ষণ #MedicalEducation #mahinhomoeomedical

১০০টি লক্ষণে চিনে নিন— বেলাডোনাকে

 🎍🌿 ১০০টি লক্ষণে চিনে নিন— বেলাডোনাকে~

লক্ষণগুলো Head → Mind → Face → Throat → Abdomen → Fever → Extremities → Skin → Sleep → Modalities ক্রমে দেওয়া হয়েছে।

---


🧠 A. Mind / Mental Symptoms (১২টি)


1. হঠাৎ উত্তেজনা – Sudden excitement


2. ভয় পেলে অবস্থা খারাপ – Worse from fright


3. বিভ্রম দেখা – Sees visions / hallucinations


4. আলো ভয় – Fear of light


5. রাগী ও উত্তেজিত – Irritable and violent


6. কথা বেশি বলে – Talks excessively


7. অস্থির – Restless


8. চমকে ওঠা – Easily startled


9. গভীর ঘোরের মতো অবস্থা – Delirium with staring


10. কল্পনা করে সবকিছু বড় দেখায় – Imagines objects large


11. স্পর্শ সহ্য করতে না পারা – Cannot bear being touched


12. মনোযোগ কম – Difficult to concentrate


---


🧠 B. Head (মাথা) ১৬টি


13. মাথা ভারি ও গরম – Head hot & heavy


14. মাথায় ধকধক ব্যথা – Throbbing headache


15. ডান পাশে বেশি ব্যথা – Right-sided headache


16. ঝাঁকুনি দিলে ব্যথা বাড়ে – Worse from jarring / movement


17. আলো-শব্দে মাথা ব্যথা বাড়ে – Light/noise increases pain


18. মাথায় রক্ত চড়ার অনুভূতি – Blood rush to head


19. মাথা পিছনে টানে – Head drawn backward


20. চোখ লাল, মাথার ব্যথা – Red eyes with headache


21. জ্বরের সাথে মাথা ব্যথা – Headache during fever


22. রোদে গেলে মাথা ব্যথা – Sun aggravates


23. মাথার ত্বক স্পর্শে ব্যথা – Scalp sensitive


24. চুল নড়ালেই ব্যথা – Hair painful to touch


25. বাচ্চারা মাথা ঠুকে – Child bores head into pillow


26. তীব্র পালস, ধুকধুকানি – Pulsating pain


27. ঝিমঝিম + ভারী মাথা – Dull, heavy feeling


28. মাথা গরম, পা ঠান্ডা – Hot head, cold feet


---


👁️ C. Eyes (৯টি)


29. চোখ লাল ও জ্বালায় – Red, burning eyes


30. আলো সহ্য করতে পারে না – Photophobia


31. চোখ বড় বড় – Dilated pupils


32. চোখে ব্যথা ও ধুকধুকানি – Throbbing eye pain


33. চোখ থেকে পানি পড়ে – Watery eyes


34. চোখে চাপানুভূতি – Pressing pain


35. চোখের পাতা স্পন্দন – Eyelid twitching


36. চোখে আগুনের মতো পোড়া অনুভূতি – Burning sensation


37. দৃষ্টির সামনে ঝাপসা – Blurred vision


---


👃 D. Nose (৪টি)


38. নাক শুকনো – Dry nose


39. নাক দিয়ে গরম বাতাস বের হয় – Hot air from nose


40. নাক দিয়ে পানি পড়ে না – No discharge


41. গন্ধে সংবেদনশীলতা – Sensitive to smell


---


😷 E. Face & Mouth (১২টি)


42. মুখ লাল হয়ে যায় – Red flushed face


43. পাতা শুকনো – Dry lips


44. মুখে জ্বালাপোড়া – Burning in mouth


45. জিহ্বা শুকিয়ে যাওয়া – Dry tongue


46. জিহ্বার আগায় ব্যথা – Pain at tongue tip


47. জিহ্বা লাল – Red tongue


48. মুখে দুর্গন্ধ – Offensive breath


49. দাঁতে ধড়ফড় ব্যথা – Pulsating toothache


50. দাঁতে গরম পানি সহ্য হয় – Teeth better from heat


51. মুখ ফোলা – Swelled cheeks


52. কামড় দিতে চায় – Biting tendency


53. দাঁত চেপে ধরা – Clenched teeth


---


🗣️ F. Throat (৭টি)


54. গলা লাল ও জ্বলছে – Bright red throat


55. গিলে ব্যথা – Painful swallowing


56. পানীয় গিলে কষ্ট – Difficulty swallowing liquids


57. গরম গরম অনুভূতি – Burning throat


58. টনসিল ফুলে যাওয়া – Swollen tonsils


59. গলার ডান পাশে ব্যথা – Right-sided throat pain


60. গলায় টান অনুভূতি – Tight sensation


---


🍽️ G. Stomach / Abdomen (৮টি)


61. ক্ষুধা কম – Loss of appetite


62. তৃষ্ণা কম, মুখ শুকনো – Dry mouth but little thirst


63. পেটে গরম অনুভূতি – Heat in stomach


64. বমি বমি ভাব – Nausea


65. খাবার হজমে সমস্যা – Indigestion


66. পেটে চাপা ব্যথা – Pressing abdominal pain


67. বাচ্চাদের পেট ফুলে যায় – Distended abdomen


68. গ্যাস জমে ব্যথা – Flatulent colic


---


💩 H. Stool & Urine (৬টি)


69. পায়খানা শুকনো – Dry hard stool


70. বেশি চাপ দিয়ে মলত্যাগ – Straining


71. অল্প অল্প মল বের হয় – Insufficient stool


72. মূত্র কম – Reduced urine


73. মূত্র গরম – Hot urine


74. মূত্র ধরে রাখলে ব্যথা – Pain before urination


---


❤️ I. Chest / Lungs (৭টি)


75. বুক জ্বালা – Burning chest


76. দ্রুত শ্বাস – Rapid breathing


77. শ্বাসরোধের ভয় – Fear of suffocation


78. বুকের উপর চাপ – Oppression of chest


79. কাশি তীব্র ও শুষ্ক – Dry barking cough


80. কাশি রাতে বাড়ে – Worse at night


81. শ্বাসকষ্টে মাথা গরম – Hot head with dyspnea


---


🔥 J. Fever (১০টি)


82. হঠাৎ উচ্চ জ্বর – Sudden high fever


83. শরীর গরম, মুখ লাল – Heat & flushed face


84. পালস দ্রুত – Rapid pulse


85. ঘাম কম – Little or no sweat


86. কাঁপুনি নেই – No chills


87. শরীর একদম গরম – Burning heat


88. গরমে জ্বর বাড়ে – Worse from heat


89. কপালে হাত দিলেই আগুন – Hot forehead


90. ঘুমের মাঝে জ্বর বেশি – Fever during sleep


91. মাথা ঘুরানো – Dizziness with fever


92. বাচ্চারা চেঁচাতে থাকে – Child screams during fever


---


✋ K. Limbs / Extremities (৬টি)


93. হাত-পা গরম – Burning in hands/feet


94. হাত-পা ব্যথা – Limb pain


95. স্পর্শ করলেই ব্যথা – Sensitive to touch


96. আঙুল ফুলে যাওয়া – Swollen fingers


97. জ্বরের সময় হাত-পা ঠান্ডা – Cold extremities in fever


98. হঠাৎ খিঁচুনি – Sudden spasms


---


🛌 L. Sleep (৪টি)


99. ঘুমের মাঝে চিৎকার – Screaming in sleep


100. দুঃস্বপ্ন – Frightful dreams


101. ঘুম আসে না উত্তেজনায় – Sleepless from excitement


102. ঘুম ভেঙে ভয় পাওয়া – Wakes with fright


(১০০-এর বেশি লক্ষণ দেওয়া হলো)


---


⚡ Belladonna Summary Keys


🔥 Sudden onset

🔥 Redness, heat

🔥 Throbbing pain

🔥 Intolerance to light/noise/jarring

🔥 Dryness

🔥 High fever with hot head & cold feet


⚠️ Notice:All content in this post - including text and images - is owned© Dr. Farhad Hossain | Copying without permission will be reported 🚫 Respect Original Creation ~প্রয়োজনে শেয়ার করে রেখে দিন। 


🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।


🩺Dr.Md.Forhad Hossain 

D.H.M.S(B.H.B),DHAKA

Pdt(Hom)

Consultant:Homoeopathic  Medicine 

Helpline:01955507911

রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

দাঁত ব্যথার জন্য কিছু সেরা হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার

 দাঁত ব্যথার জন্য কিছু সেরা হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার

প্ল্যান্টাগো: দাঁত ব্যথা এবং সংবেদনশীল দাঁতের জন্য হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্লান্টাগো দাঁত ব্যথার জন্য একটি প্রাকৃতিক প্রতিকার। দাঁত ব্যথা এবং সংবেদনশীলতা সব ক্ষেত্রে প্লান্টাগো সাহায্য করে। দাঁতে ক্ষয় দেখা দেয় এবং হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রয়োজন এমন বেশিরভাগ ব্যক্তির দাঁত ব্যথার সাথে মুখে লালা বৃদ্ধি পায়। দাঁত ব্যথার সাথে সাথে গাল ফোলাভাব দেখা দিলেও প্লান্টাগো ভালো ফলাফল দেয়। দাঁত থেকে কানে ছড়িয়ে পড়া ব্যথা প্লান্টাগো দিয়ে সবচেয়ে ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অনেক সময় দাঁতের স্নায়ুর ব্যথা চোখে ছড়িয়ে পড়তে পারে। দাঁত থেকে চোখের এই প্রতিচ্ছবি ব্যথায়, প্লান্টাগো ব্যথা নিয়ন্ত্রণে একটি দুর্দান্ত ভূমিকা পালন করে। এই সমস্ত বর্ণিত পরিস্থিতিতে, প্লান্টাগো অভ্যন্তরীণভাবে নিতে হয়। প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্লান্টাগো বাহ্যিক প্রয়োগ হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে যদি ব্যথা করা দাঁতটি ভিতরে ফাঁপা থাকে।


ক্যামোমিলা এবং কফি: গরম খাবারের সংবেদনশীলতা সহ দাঁত ব্যথার জন্য হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার

গরম খাবার এবং পানীয়ের প্রতি

 দাঁত সংবেদনশীলতা বৃদ্ধির ফলে দাঁতের অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায় এমন দাঁত ব্যথার চিকিৎসার জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ক্যামোমিলা হল সর্বোত্তম প্রাকৃতিক প্রতিকার। ঠান্ডা জল দাঁত ব্যথায় উপশম করতে সাহায্য করলে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা কফি খাওয়া যেতে পারে। দাঁতের তাপ সংবেদনশীলতা কারণ হলে দাঁত ব্যথার জন্য এই দুটি হোমিওপ্যাথিক প্রতিকারই চিকিৎসার একটি চমৎকার উৎস।


হেপার সালফ এবং ম্যাগনেসিয়াম ফস: ঠান্ডা খাবারের সংবেদনশীলতা সহ দাঁত ব্যথার জন্য হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার

ঠান্ডা পানীয় বা খাবার থেকে দাঁত ব্যথা আরও খারাপ হলে হেপার সালফ হল একটি প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার। এবং গরম পানীয় দাঁত ব্যথা থেকে উপশম আনতে পারলে ম্যাগনেসিয়াম ফস গ্রহণ করা যেতে পারে। দাঁত ব্যথার জন্য এই দুটি হোমিওপ্যাথিক প্রতিকারই চিকিৎসার একটি চমৎকার উৎস।


আর্নিকা এবং হাইপেরিকাম: দাঁত তোলার পর দাঁত ব্যথার জন্য হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার

আর্নিকা একটি প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ যা দাঁত তোলার পর মাড়ির ব্যথার চিকিৎসায় খুবই সাহায্য করে। দাঁত তোলার পর ব্যথা হলে আর্নিকা খুবই উপকারী। আঘাতের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিতে এই প্রাকৃতিক ঔষধটি প্রায়শই ব্যবহৃত হয়। তাই, দাঁতের চিকিৎসার পর, ব্যথার জন্য আর্নিকা সর্বদা সুপারিশ করা হয়।


আর্নিকা এবং হাইপেরিকাম: দাঁত ভর্তি করার পর দাঁত ব্যথার জন্য হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার

প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আর্নিকা দাঁত ব্যথার জন্য একটি অত্যন্ত উপকারী প্রতিকার এবং দাঁত ভর্তি করার পর মাড়িতে ব্যথা হয়। এখানে, আর্নিকা একটি সঠিক ব্যথা উপশমকারী ঔষধ হিসেবে কাজ করে। হাইপেরিকাম দাঁত ভর্তি করার পর স্নায়ু ব্যথার জন্য একটি হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার। দাঁত ব্যথার জন্য এই প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক প্রতিকারগুলি পরিবর্তন করে ভালো ফলাফল পেতে নেওয়া যেতে পারে।


প্ল্যান্টাগো: ক্ষয়প্রাপ্ত ফাঁপা দাঁতের ব্যথার জন্য প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

যেসব রোগীদের দাঁতের ক্ষয়জনিত কারণে ফাঁপা দাঁত থাকে, তাদের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্ল্যান্টাগো বাইরে থেকে টিংচার আকারে এবং অভ্যন্তরীণভাবে ব্যবহার করা উচিত যাতে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। দাঁতের ব্যথায় যেখানে ফাঁপা গহ্বর দেখা দেয় সেখানে প্ল্যান্টাগো ব্যবহার করলে দুর্দান্ত ফলাফল পাওয়া যায়।


প্ল্যান্টাগো, স্পিগেলিয়া এবং ম্যাগনেসিয়াম ফস: দাঁত থেকে কান বা মুখ পর্যন্ত ব্যথার জন্য হোমিওপ্যাথিক ঔষধ


কান পর্যন্ত প্রসারিত দাঁতের ব্যথার জন্য, প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্ল্যান্টাগো উপযুক্ত প্রতিকার। দাঁতের ব্যথার কারণে ডান দিকে মুখের স্নায়বিক ব্যথার জন্য, হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ম্যাগনেসিয়াম ফস সর্বোত্তম ওষুধ। এবং দাঁত থেকে মুখের বাম দিকে প্রসারিত স্নায়ুর ব্যথা মোকাবেলা করার জন্য, স্পিগেলিয়া আদর্শ হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার।


হেকলা লাভা: চোয়ালের চারপাশে ফোলা সহ দাঁতের জন্য হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

হেকলা লাভা দাঁতের ব্যথার জন্য একটি চমৎকার প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ যা চোয়ালের চারপাশে ফোলা সহ দাঁতের ব্যথার জন্য। চোয়ালের ফোলা সহ দাঁতের ব্যথার সমস্ত ক্ষেত্রে হেকলা লাভা নেওয়া যেতে পারে। হেকলা লাভা দাঁতের ব্যথা উভয়ই উপশম করবে এবং চোয়ালের চারপাশের ফোলাভাব কমাবে।


সিলিসিয়া এবং হেপার সালফ: মূল ফোড়ার কারণে দাঁত ব্যথার জন্য হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার

সিলিসিয়া এবং হেপার সালফ উভয়ই মূল ফোড়ার কারণে দাঁত ব্যথার জন্য চমৎকার প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ। মূল ফোড়ার কারণে দাঁত ব্যথার সাথে মাড়ি এবং মুখ ফুলে যায় এমন সমস্ত ক্ষেত্রে সিলিসিয়া ব্যবহার করা যেতে পারে। এবং যদি জ্বরের সাথে ঠান্ডা লাগা এবং ব্যথা এবং ফোলাভাব থাকে, তাহলে হেপার সালফ হল পছন্দের হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার।


স্ট্যাফিসাগ্রিয়া এবং মার্স সল: ক্ষয়প্রাপ্ত দাঁত ব্যথার জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ

স্ট্যাফিসাগ্রিয়া হল একটি প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ যা ক্ষয়প্রাপ্ত দাঁতের দাঁত ব্যথা উপশমে দুর্দান্ত প্রতিশ্রুতি দেয়। সাধারণত স্ট্যাফিসাগ্রিয়ার প্রয়োজন এমন রোগী কোনও খাবার বা পানীয় স্পর্শ করার সাথে সাথে ব্যথা আরও খারাপ হওয়ার অভিযোগ করেন। মার্স সল হল আরেকটি প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ যা ঠান্ডা এবং গরম উভয় খাবারই ক্ষয়প্রাপ্ত দাঁতের ব্যথা আরও খারাপ করলে খুবই উপকারী। হোমিওপ্যাথিক ওষুধ মার্স সল থেকে উপকৃত রোগীদের মধ্যে লালা বৃদ্ধি এবং মুখ থেকে দুর্গন্ধ প্রায়শই লক্ষ্য করা যায়।


স্টাফিসাগ্রিয়া: খাওয়া বা পান করার সময় দাঁত ব্যথার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা স্টাফিসাগ্রিয়া একটি অত্যন্ত কার্যকর চিকিৎসা যখন কোনও খাবার বা পানীয় দাঁত স্পর্শ করার সাথে সাথে দাঁত ব্যথাকে উত্তেজিত করে। ক্ষয়প্রাপ্ত দাঁতে অথবা সুস্থ দাঁতে দাঁত ব্যথা দেখা দিতে পারে। বেশিরভাগ সময়, ঠান্ডা পানীয় পান করলে ব্যথা আরও বেড়ে যায়। কিছু রোগীর ক্ষেত্রে মুখে অতিরিক্ত লালা এবং মাড়ি থেকে রক্তপাতও লক্ষ্য করা যেতে পারে।


মার্ক সল: অতিরিক্ত লালা, মুখে দুর্গন্ধযুক্ত দাঁত ব্যথার জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

মার্ক সল হল দাঁত ব্যথার জন্য সেরা প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ যার সাথে দুটি প্রধান বৈশিষ্ট্য রয়েছে। প্রথমটি হল মুখে প্রচুর লালা, এবং দ্বিতীয়টি হল মুখের দুর্গন্ধের সবচেয়ে খারাপ ধরণের। যদি রোগী দাঁত ব্যথার সাথে এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ বর্ণনা করেন, তাহলে সর্বদা মার্ক সল দেওয়া উচিত। গরম এবং ঠান্ডা উভয় খাবারই দাঁতের ব্যথাকে আরও খারাপ করলে মার্ক সল ব্যবহার করা উচিত। বেশিরভাগ সময় দাঁতের মুকুট ক্ষয়প্রাপ্ত হয় যখন মূলটি পুরোপুরি সুস্থ থাকে। এই ক্ষেত্রেও, মার্ক সল হল আদর্শ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ। মাড়ি থেকে রক্তপাত প্রায়শই লক্ষ্য করা যায়। রোগী দাঁত ঢিলেঢালা হওয়ার অভিযোগ করতে পারেন। পানির জন্য তৃষ্ণা বৃদ্ধিও থাকতে পারে।


সিলিসিয়া: দাঁতের গোড়ার ফোড়া থেকে দাঁত ব্যথার জন্য সেরা হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার

দাঁতের গোড়ার ফোড়া থেকে দাঁত ব্যথার জন্য সিলিসিয়া হল সেরা প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার। ফোড়া বলতে দাঁতের গোড়ায় পুঁজ জমাকে বোঝায়। ফোড়া তৈরির কারণে দাঁত ব্যথার জন্য সিলিসিয়া হল আদর্শ হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার। সব ক্ষেত্রেই মাড়ি ফুলে যায়। গালও ফুলে যেতে পারে। বেশিরভাগ সময় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রয়োজন হয় এমন রোগীদের সিলিসিয়া ঠান্ডা বাতাসে এবং ঠান্ডা জল পান করার ফলে দাঁতের ব্যথা আরও খারাপ হওয়ার অভিযোগ করে। ফোড়ার কারণে দাঁত ব্যথার সাথে জ্বরও আসতে পারে।


ক্যামোমিলা: রোগী খিটখিটে হয়ে গেলে দাঁত ব্যথার জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ

ক্যামোমিলা হল দাঁত ব্যথার জন্য একটি অত্যন্ত উপকারী প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ যখন রোগী খিটখিটে, উন্মাদ এবং তীব্র দাঁত ব্যথার সাথে সাথে উন্মত্ত হয়ে ওঠে। দাঁত ব্যথা সম্পূর্ণ অসহনীয়। দাঁত ব্যথার সাথে মানসিক উত্তেজনার জন্য ক্যামোমিলা ব্যবহার করা প্রয়োজন। রোগী ব্যথার প্রতি অতিরিক্ত সংবেদনশীল বলে মনে হয়। উষ্ণ পানীয় গ্রহণ সাধারণত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ক্যামোমিলার প্রয়োজন এমন রোগীদের অবস্থা আরও খারাপ করে তোলে।


বি দ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করা উচিৎ নয়, কেনোনা হোমিও চিকিৎসাতে রোগির প্রপার কেস টেকিং না করে ওষুধ এর মাত্রা ও ডোজ নির্ণয় সম্ভব নয়।

প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র নতুন হোমিও চিকিৎসক বন্ধুদের জন্য।

টাইপিং করতে গিয়ে কোন ত্রুটি থাকলে বা অনিচ্ছাকৃত কোন ত্রুটি থাকলে ক্ষমা প্রার্থী, বলে রাখা ভালো সময়ের স্বল্পতার জন্য সব সময় কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়া হয়ে ওঠে না , তবে চেষ্টা করছি যত সম্ভব কমেন্টের রিপ্লাই দিতে।

সকলে ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন 

শুভ কামনায়,

রাধারাণী হোমিও হল 

বেতাই তেল পাম্প 

তেহট্ট, নদিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।

৩০টি হোমিও ঔষধ ও সংক্ষিপ্ত ধাতু-প্রকৃতি~

 ⭐ ৩০টি হোমিও ঔষধ ও সংক্ষিপ্ত ধাতু-প্রকৃতি~


1) Nux Vomica


প্রকৃতি: খিটখিটে, তাড়াহুড়া, অতিসংবেদনশীল, অফিস-কর্মী টাইপ; ঠান্ডায় কষ্ট।


2) Pulsatilla


প্রকৃতি: নরম, কান্নাকাটি, আদরপ্রিয়; গরম সহ্য হয় না, ঠান্ডা বাতাসে আরাম।


3) Sulphur


প্রকৃতি: গরম প্রকৃতি, অগোছালো, দার্শনিক/যুক্তিবাদী; সকালে সমস্যা বাড়ে।


4) Lycopodium


প্রকৃতি: ভিতরে ভয়, বাইরে আত্মবিশ্বাসী; গ্যাসি, দুর্বলতা; ডান দিকের সমস্যাপ্রবণ।


5) Bryonia


প্রকৃতি: চুপচাপ থাকতে চায়; নড়লেই ব্যথা বাড়ে; অত্যন্ত ইরিটেবল।


6) Rhus Tox


প্রকৃতি: শীতপ্রবণ; নড়াচড়া করলে ব্যথা কমে; আর্দ্রতায় কষ্ট।


7) Arsenicum Album


প্রকৃতি: ভয়প্রবণ, সন্দেহপ্রবণ, পরিপাটি; গরমে আরাম; রাত বাড়লে উপসর্গ খারাপ।


😎 Calcarea Carb


প্রকৃতি: মোটা/ফুলে থাকা টাইপ; ঘেমে যায়; ঠান্ডা পছন্দ; ভয় এবং উদ্বেগ বেশি।


9) Natrum Mur


প্রকৃতি: একা থাকতে ভালোবাসে; আবেগ লুকায়; লবণ-প্রিয়; রোদে মাথাব্যথা।


10) Ignatia


প্রকৃতি: সংবেদনশীল, আবেগপ্রবণ; দুঃখ, মান-অভিমান বেশি; হঠাৎ বদল।


11) Phosphorus


প্রকৃতি: মিশুক, প্রাণবন্ত, দ্রুত দুর্বল হয়; গরমে কষ্ট, ঠান্ডা পানিতে আরাম।


12) Silicea


প্রকৃতি: ভীরু, ঠান্ডা-সংবেদনশীল; ঘেমে যায়; ধীরে ধীরে সমস্যা বাড়ে।


13) Belladonna


প্রকৃতি: হঠাৎ শুরু, লাল-গরম অবস্থা; উত্তেজিত; আলো/শব্দে কষ্ট।


14) Gelsemium


প্রকৃতি: টেনশন হলে দুর্বল; ভয় পায়; ঘুমঘুম ভাব; পরীক্ষার ভীতি।


15) Hepar Sulph


প্রকৃতি: একটু উত্তেজিত; ঠান্ডা একদম সহ্য হয় না; সংবেদনশীল।


16) Merc Sol


প্রকৃতি: গরম-ঠান্ডা দুটিই সহ্যহীন; মুখে দুর্গন্ধ; লালচে প্রদাহ।


17) Sepia


প্রকৃতি: উদাসীন, পরিবারে আগ্রহ কম; গরমে কষ্ট; ব্যথা নড়াচড়া করলে কমে।


18) Tuberculinum


প্রকৃতি: অস্থির, ভ্রমণপ্রিয়; পরিবর্তন চায়; সহজে দুর্বল।


19) Lachesis


প্রকৃতি: কথা বলতে ভালোবাসে; গরম সহ্য হয় না; গলায় কিছু লাগলে সমস্যা।


20) Carbo Veg


প্রকৃতি: সম্পূর্ণ শক্তিহীন, ঠান্ডা অনুভব; বাতাস চাই; ফাঁপাভাব।


21) China Off


প্রকৃতি: রক্ত/শক্তি হারালে দুর্বল; সামান্য টাচেও ব্যথা বেড়ে যায়।


22) Kali Carb


প্রকৃতি: কর্তব্যপরায়ণ, স্পর্শ সহ্য হয় না; শ্বাসকষ্ট; ভোরে সমস্যা বাড়ে।


23) Aurum Met


প্রকৃতি: দায়িত্ববান, গভীর হতাশা; আত্মগ্লানি; রাতে অবনতি।


24) Graphites


প্রকৃতি: মোটা-শরীর, ঠান্ডা প্রকৃতি; ত্বকে শুষ্কতা ও একজিমা।


25) Antimonium Crudum


প্রকৃতি: গরমে কষ্ট; বদহজম প্রবণ; কোণঠাসা হতে চায় না।


26) Colocynth


প্রকৃতি: রাগে ব্যথা বাড়ে; চাপ দিলে ব্যথা কমে।


27) Chamomilla


প্রকৃতি: অসহ্য রাগ; শিশুরা কোলে নিলে শান্ত; ব্যথায় চিৎকার।


28) Causticum


প্রকৃতি: নরম-মনের, ন্যায়পরায়ণ; শুষ্কতা; ঠান্ডায় কষ্ট।


29) Ferrum Phos


প্রকৃতি: হালকা জ্বর, দুর্বলতা; শান্ত, ভদ্র; সহজেই অ্যানিমিয়া প্রবণ।


30) Thuja Occidentalis


প্রকৃতি: লজ্জাশীল, ভিতরে ভয়; গোপন ভাবনা; দু-ধরনের ব্যক্তিত্ব; স্যাঁতসেঁতে ঠান্ডায় কষ্ট।



⚠️ Notice:All content in this post - including text and images - is owned© Dr. Farhad Hossain | Copying without permission will be reported 🚫 Respect Original Creation ~প্রয়োজনে শেয়ার করে রেখে দিন।   🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।  🩺Dr.Md.Forhad Hossain  D.H.M.S(B.H.😎,DHAKA Pdt(Hom) Consultant:Homoeopathic  Medicine  Helpline:01955507911

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহারের সতর্কতা ও নিষেধাজ্ঞা -

 হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহারের সতর্কতা ও নিষেধাজ্ঞা -


হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারগনের অবশ্যপালনীয় পরার্মসমুহ,


কষ্টিকাম (Causticum) ঔষধটিকে কখনও ফসফরাসের (Phosphorus) আগে বা পরে ব্যবহার করবেন না।

বিশেষতSulphur,Silicea,Psorinum,Phosphorus,Lachesis,Kalicarb,Graphities,Carcinosinum,Zincum নামক ঔষধ গুলি ভুলেও উচ্চশক্তিতে খাবেন না।কেননা এতে রোগ বেড়ে যেতেপারে মারাত্মকভাবে এবং তাছাড়াও অন্য ধরণের বিরাট ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।এজন্য প্রথমে নিম্নশক্তিতে (৩০,২০০) ব্যবহার করে উপকৃত হলেই কেবল প্রয়োজনেউচ্চশক্তিতে প্রয়োগ করতে পারেন।

লাইকোপোডিয়াম (Lycopodium)নিম্নশক্তিতে দীর্ধদিন ভুল প্রয়োগে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।এমনকি মৃত্যু পযর্ন্ত হতে পারে।

হ্যানিম্যানের মতে, সালফারের ( Sulphur )পূর্বে ক্যালকেরিয়া কার্ব(Calcarea Carbonica)

ব্যবহার করা উচিত নয়।( এতে শরীর মারাত্মক দুর্বল হয়ে যেতে পারে )।

ক্যাল্কেরিয়া কার্বঃ(Calcarea Carbonica)এবং ব্রায়োনিয়া (Bryonia alba) শত্রুভাবাপন্ন(inimical)ঔষধ।কাজেই এই দুটিকে কাছাকাছি সময়ে একটির আগে বা পরে অন্যটিকে ব্যবহার করা নিষেধ।

মার্ক সলঃ( Mercurius solbulis )এবং সইলিশিয়া(Silicea)ঔষধ দুটির একটিকে অপরটি(কাছাকাছি সময় )আগে বা পরে ব্যবহার করা উচিত নয়।

Natrum mur : জ্বরের উচ্চ তাপের সময় নেট্রাম মিউর (Natrum mur)ঔষধটি প্রয়োগ করা নিষেধ।

ক্যাল্কেরিয়া কার্ব (Calcarea Carbonica)

ঔষধটি সালফার বা নাইট্রিক এসিডের ( Nitricum acidum ) পূর্বে ব্যবহার করা নিষেধ।

লিডামঃ( Ledum ) খেয়ে সৃষ্ট দুর্বলতার চিকিৎসায় চায়না ব্যবহার করা ক্ষতিকর।

Sulphur :কোন রোগীর যদি নিদ্রাহীনতা থাকে তবে তাঁকে রাতের বেলা সালফার (Sulphur)দিতে পারেন।পক্ষান্তরে যেই রোগী ভালো ঘুমায়, তাকে সকাল বেলায় সালফার খাওয়ানো উচিত।কেননা রাতের বেলা সালফার দিলে তার ঘুমে অসুবিধা হতে পারে।

নাক্স ভমিকাঃ(Nux vomica)রাতে এবং সালফার সকালে দিতে পারেন যদি তাঁদের সম্পূরক(complementary)ক্রিয়া প্রত্যাশা করেন।

Phosphorus : বাম ফুসফুসের ব্যথায় ফসফরাস (Phosphorus )ঔষধটি ঘন ঘন প্রয়োগ করা বিপজ্জনক।কেননা এতে রোগীর তাড়াতাড়ি যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

মেডোরিনামঃ(Medorrhinum)ঔষধটি হৃদরোগীদেরকে কখনও উচ্চশক্তিতে দিতে নাই এতে করে তাঁর হৃদরোগ বৃদ্ধি পেয়ে মৃত্যুর সম্ভাবনা আছে।প্রথমে ২০০ শক্তিতে প্রয়োগ করে তারপর সহ্য শক্তি অনুযায়ী উপরের শক্তি প্রয়োগ করা যেতে পারে।

কলিনসোনিয়া ক্যানঃ ( Collinsonia Canadensis ) ঔষধটি হৃদরোগীদের ক্ষেত্রে কখনও নিম্নশক্তিতে প্রয়োগ করতে নাই।

Apis, Lac defloratum, Gossipium, Pulsatilla, Pinus lamb, Viscum album ইত্যাদি ঔষধ গর্ভবতীদের দেওয়া নিষেধ।কেননা এতে গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে।

সাইলিশিয়াঃ(Silicea )ঔষধটি কারো কোন অপারেশনের ছয়মাসের মধ্যে ব্যবহার নিষিদ্ধ।অন্যথায় সেখানে ঘা/পূঁজ হয়ে জোড়া ছুঁটে যেতে পারে।

কয়েক দিন অচেতন রোগীদেরকে জিংকামমেট(Zincum metallicum)দিতে হয়।কিন্তু ভুলেও এক মাত্রার বেশী দিবেন না।

জর্জ ভিথুলকাসের মতে, কোন রোগীর মধ্যে যদি কোন একটি ঔষধের ১০০ ভাগ লক্ষণ পাওয়া যায়, তবে সেই রোগীকে সেই ঔষধটি নিম্নশক্তিতে খাওয়ানো তাকে হত্যা করার সমতুল্য।

মেধা, স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ, বুদ্ধিবৃত্তি ও ব্রেন-ফাংশন উন্নত করতে ব্যবহৃত ৫০টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দেওয়া হলো~

 🎍মেধা, স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ, বুদ্ধিবৃত্তি ও ব্রেন-ফাংশন উন্নত করতে ব্যবহৃত ৫০টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দেওয়া হলো~

🧠 মেধা ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ৫০টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ


1️⃣ আনাকার্ডিয়াম ওরিয়েন্টেল — Anacardium Orientale


দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, ভুলে যাওয়া, মনোযোগ কমে যাওয়া।


2️⃣ জিঙ্কাম মেটালিকাম — Zincum Metallicum


দুর্বল স্নায়ু, অতিরিক্ত পড়াশোনায় মাথা ক্লান্তি।


3️⃣ ন্যাট্রাম মিউর — Natrum Muriaticum


আবেগজনিত ভুলে যাওয়া, মানসিক চাপজনিত স্মৃতিহানি।


4️⃣ ক্যালকেরিয়া ফস — Calcarea Phosphorica


শিশুর বুদ্ধি বিকাশ, পড়াশোনায় মনোযোগের ঘাটতি।


5️⃣ কালি ফস — Kali Phosphoricum


স্নায়ু দুর্বলতা, অতিরিক্ত পরিশ্রমে ব্রেন ক্লান্তি।


6️⃣ জিঙ্কাম ফস — Zincum Phosphoricum


ব্রেন-টনিক; একাগ্রতার ঘাটতি।


7️⃣ লাইকোপোডিয়াম — Lycopodium


ভয়-টেনশন, আত্মবিশ্বাস কমে যাওয়া, পরীক্ষার ভয়।


8️⃣ জেলসেমিয়াম — Gelsemium


টেনশন-পরীক্ষায় মাথা ফাঁকা হয়ে যাওয়া।


9️⃣ আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম — Argentum Nitricum


অস্থিরতা, চিন্তায় হঠাৎ ব্ল্যাঙ্ক হয়ে যাওয়া।


🔟 সিলিসিয়া — Silicea


স্মৃতিভ্রংশ, দুর্বল মনোযোগ, ভয়-ভীতি।



11. ফসফরাস — Phosphorus


মেধা উজ্জ্বল করতে, পড়াশোনায় ইন্টেলিজেন্স বাড়ায়।


12. ব্যারিটা কার্ব — Baryta Carbonica


বুদ্ধির বিকাশ ধীর—শিশু ও বয়স্ক উভয়ের জন্য।


13. ব্যারিটা মিউর — Baryta Muriatica


স্মৃতি কমে যাওয়া, ধীর প্রতিক্রিয়া।


14. নাক্স ভমিকা — Nux Vomica


স্ট্রেস-চাপের ফলে মাথা কাজ না করা।


15. কফিয়া — Coffea Cruda


অতিরিক্ত উত্তেজনায় ঘুম না হওয়া, মনোযোগ হারানো।


16. আর্সেনিকাম অ্যালবাম — Arsenicum Album


ব্যাকুলতা, অস্থিরতা, টেনশনে ভুলে যাওয়া।


17. ব্রায়োনিয়া — Bryonia Alba


চিন্তা করতে অক্ষমতা, মাথা ভারী।


18. চায়না — China Officinalis


শারীরিক দুর্বলতায় মেধা কমে যাওয়া।


19. কার্বো ভেজ — Carbo Vegetabilis


স্নায়ু দুর্বলতা, স্মৃতিশক্তির পতন।


20. ক্যানাবিস ইন্ডিকা — Cannabis Indica


মাথা ফাঁকা লাগা, অদ্ভুত ভুলে যাওয়া।



21. কাওস্টিকাম — Causticum


মস্তিষ্কের একাগ্রতা কমে যাওয়া, ধীর বুদ্ধি।


22. হায়োসায়ামাস — Hyoscyamus Niger


চিন্তার অসংগতি, অতি কথাবার্তা।


23. বেলাডোনা — Belladonna


উত্তেজনা, তীব্র একাগ্রতার অভাব।


24. স্ট্রামোনিয়াম — Stramonium


ভয়, অস্থিরতায় চিন্তা ব্যাহত।


25. ইগ্নেশিয়া — Ignatia Amara


মানসিক ধাক্কা বা দুঃখে স্মৃতি দুর্বল।


26. ন্যাট্রাম ফস — Natrum Phosphoricum


অতিরিক্ত পড়াশোনায় মাথা ভার।


27. ম্যাগ ফস — Magnesium Phosphoricum


নিউরাল ক্লান্তি, চিন্তা করতে কষ্ট।


28. অরুম মেট — Aurum Metallicum


ডিপ্রেশনে স্মৃতি কমে যাওয়া।


29. সেপিয়া — Sepia Officinalis


মনোযোগ কমে যাওয়া, মানসিক ক্লান্তি।


30. রাসটক্স — Rhus Toxicodendron


অধিক অধ্যয়নে মাথা চাপ অনুভব।



31. ফসফরিক এসিড — Phosphoric Acid


দুঃখ-চিন্তায় স্মৃতি লোপ পাওয়া।


32. অ্যাসিড ফস — Acid Phosphoricum


মস্তিষ্কের শক্তি কমে যাওয়া।


33. অর্টিগা উরেন্স — Urtica Urens


স্নায়ু সতেজতা বৃদ্ধি।


34. সালফার — Sulphur


মনোযোগ বিচ্ছিন্নতা, ভুলে যাওয়া।


35. আয়োডাম — Iodum


দ্রুত চিন্তা, আবার দ্রুত ভুলে যাওয়া।


36. থুজা — Thuja Occidentalis


মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা।


37. পাইক্রোটক্সিন — Picrotoxin


মস্তিষ্কের অতি উত্তেজনা কমায়।


38. ল্যাসিসেস — Lachesis Mutus


টেনশনে কথার ধারাবাহিকতা ভেঙে যাওয়া।


39. কক্কুলাস — Cocculus Indicus


ঘুমের অভাবে মাথা কাজ না করা।


40. হেলোনিয়াস — Helonias Dioica


মানসিক ক্লান্তি, ব্রেন-ড্রেন।



41. প্লাটিনা — Platina


অতিরিক্ত আত্মগরিমায় মনোযোগ হারানো।


42. ক্যালকারিয়া কার্ব — Calcarea Carbonica


পড়াশোনায় মনোযোগহীনতা, দুর্বল স্মৃতি।


43. স্ট্যানাম মেট — Stannum Metallicum


অতিরিক্ত ভাবনায় মস্তিষ্ক ক্লান্ত।


44. ওপিয়াম — Opium


ধীর প্রতিক্রিয়া, স্মৃতিশক্তির ঘাটতি।


45. ভেরাট্রাম অ্যালবাম — Veratrum Album


অতিরিক্ত মানসিক চাপের পর মস্তিষ্ক দুর্বল।


46. হেপার সালফ — Hepar Sulphur


বিচলিত মস্তিষ্ক, সিদ্ধান্তহীনতা।


47. অ্যালুমিনা — Alumina


ধীর চিন্তা, কথা ভুলে যাওয়া।


48. ন্যাট্রাম সালফ — Natrum Sulphuricum


মুড-চেঞ্জে স্মৃতি কমে যাওয়া।


49. ফেরাম ফস — Ferrum Phosphoricum


দুর্বল রক্তচলাচলে মেধা কমা।


50. গ্লোনইন — Glonoinum


মাথায় রক্তচাপ উঠানামায় স্মৃতির ব্যাঘাত।



✔ বিশেষ নোট

 • মেধা-স্মৃতি দুর্বলতা কারণভেদে ভিন্ন রেমেডি প্রয়োজন হয়।

 • সব রোগীর জন্য একই ওষুধ উপযুক্ত নয়।

 • সঠিক রেমেডি নির্বাচন একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের দায়িত্ব।


⚠️ Notice:All content in this post - including text and images - is owned© Dr. Farhad Hossain | Copying without permission will be reported 🚫 Respect Original Creation ~প্রয়োজনে শেয়ার করে রেখে দিন।   🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।  🩺Dr.Md.Forhad Hossain  D.H.M.S(B.H.😎,DHAKA Pdt(Hom) Consultant:Homoeopathic  Medicine  Helpline:01955507911

শনিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৫

Carbo Veg — এসিডিটি ও গ্যাসের “দুর্দান্ত” হোমিওপ্যাথিক ঔষধ চলেন বিস্তারিত আলোচনা করি~

 🎍🌿 Carbo Veg — এসিডিটি ও গ্যাসের “দুর্দান্ত” হোমিওপ্যাথিক ঔষধ চলেন বিস্তারিত আলোচনা করি~



(Complete Discussion)


Carbo Veg-কে বলা হয় “Homoeopathic Charcoal” — কারণ এটি শরীরের ভিতরে জমে থাকা অতিরিক্ত গ্যাস, অ্যাসিড, ফোলা, শ্বাসকষ্ট এবং সাধারণভাবে low vitality অবস্থায় অসাধারণ কাজ করে।


এটি মূলত গ্যাস + অ্যাসিডিটি + দুর্বল হজম + বদ্ধ গ্যাস + শ্বাসকষ্ট + রক্তে অক্সিজেন কমে যাওয়া ধাঁচের দুর্বলতা—এসব ক্ষেত্রে সেরা।


---


🔥 মূল টার্গেট (Key Action)


Excess gastric gas


Sour acid regurgitation


Bloating & distension


Weak digestion


Air hunger (শরীর বায়ু চাইছে এমন অনুভূতি)


Circulatory weakness (রক্তসঞ্চালন দুর্বল)


---


🩺 যে পরিস্থিতিতে Carbo Veg সবচেয়ে কার্যকর


⭐ (1) বদ্ধ গ্যাস ও অতিরিক্ত পেট ফোলা


👉 পেট এতটাই ফুলে থাকে যেন বিস্ফোরণ হতে যাচ্ছে।

👉 গ্যাস বের না হলে হাঁপিয়ে ওঠার মতো অবস্থা।

👉 সামান্য চাপেও অস্বস্তি।


English:

Extreme abdominal distension, excessive flatulence, bloating after least food or drink.


---


⭐ (2) এসিডিটি + অ্যাসিড ঢেঁকুর


👉 মুখে টক ঢেঁকুর

👉 বুকে ঝাল টক উল্টানো

👉 সামান্য খাবার খেলেও ভারী


English:

Sour belching, burning rising to throat, heaviness after eating, acid reflux.


---


⭐ (3) খাবার খেলেই হজমে সমস্যা


👉 খাবার পেটে বসে নেই

👉 পেটের ভিতরে গ্যাস জমে চাপ

👉 একটু বেশি খেলেই হাপাচ্ছি


English:

Weak digestion; food lies heavily; digestion almost paralysed.


---


⭐ (4) অক্সিজেন চাওয়ার মতো অনুভূতি (Air Hunger)


👉 রোগী বলবে: “জানালা খুলে দাও… বাতাস চাই…”

👉 শোয়া অবস্থায় বেশি শ্বাসকষ্ট

👉 সামান্য নড়াচড়াতেও ক্লান্তি


English:

Wants to be fanned; desire for open air; breathlessness from bloating.


---


⭐ (5) লো-ভাইটালিটি + দুর্বলতা


👉 সামান্য কাজেও ক্লান্ত

👉 গায়ে শক্তি নেই

👉 মাথা ঘোরে

👉 ঠান্ডা ঘাম


English:

Great prostration, collapse tendency, cold sweat, weak pulse.


---


⭐ (6) রক্তে অক্সিজেন কমে যাওয়ার ধাঁচের উপসর্গ


👉 ঠোঁট নীলচে

👉 হাত-পা ঠান্ডা

👉 কান-মুখ ফ্যাকাশে


English:

Blueness of lips, cold extremities, lack of oxygenation.


---


⭐ (7) চর্বিযুক্ত খাবার বা ভারী খাবারের পর সমস্যা


👉 ঘি, তেল, মাংস খেলে গ্যাসে পেট ফেটে যাওয়ার অবস্থা

👉 হজম একদম ধীর


English:

Trouble from rich, fatty foods; sluggish digestion.


---


⭐ (8) ডাকার পর আরাম পাওয়া


👉 ঢেঁকুর উঠলে রোগী হালকা বোধ করে

👉 না উঠলে খুব অস্বস্তি


English:

Relief from belching; without belching, oppression increases.


---


🧪 ব্যথার ধরন (Type of Pain)


চাপধরা ব্যথা


ভারী ভাব


পেট কড়কড় শব্দ


পেটে গরম বাতাসের মতো অনুভূতি


English:

Pressure, fullness, rumbling, heat inside stomach.


---


🍽 Carbo Veg রোগীর সাধারণ বৈশিষ্ট্য (Patient Profile)


✔ সবকিছুতেই দুর্বল

✔ মুখ, নাক, কান—ফ্যাকাশে

✔ শ্বাসকষ্টে জানালা খুলতে চায়

✔ পেট ফোলা ও গ্যাসে অস্বস্তি

✔ একটু নড়লেই ক্লান্তি

✔ ঠান্ডা ঘাম


English:

Weak, pale, wants air, exhausted by minimal effort, bloated abdomen, cold sweat.


---


🧴 Potency & Repetition (সাধারণ ব্যবহার তথ্য)


⚠ মেডিসিন ব্যবহার চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক হওয়া উত্তম।


Common clinical ranges:


6X / 6C → বারবার, হজমে কাজ


30C → সাধারণ গ্যাস/এসিডিটিতে


200C → তীব্র উপসর্গ + ভায়টালিটি লো


1M → পুনরাবৃত্ত ক্রনিক tendency থাকলে বিশেষজ্ঞের সিদ্ধান্তে


---


📌 Carbo Veg কখন দিবেন না? (Contra-indication–like cautions)


❌ একদম acute abdomen (surgical emergency) সন্দেহ হলে

❌ অনবরত বমি, রক্তবমি

❌ ব্যথা ডান নিচে, হাঁটা কষ্ট — appendicitis suspicion


এসব ক্ষেত্রে সরাসরি ডাক্তার জরুরি।


---


⭐ Carbo Veg Summary (সংক্ষেপে)


Carbo Veg হলো—

“অতিরিক্ত গ্যাস + এসিডিটি + পেট ফোলা + লো ভায়টালিটি + শ্বাসকষ্টের”

রোগীর অন্যতম প্রধান হোমিও ঔষধ।


⚠️ বিজ্ঞপ্তি:শেয়ার করে রেখে দিন।

এই পোস্টের সমস্ত লেখা, ছবি,ও আইডিয়া © Dr.Forhad Hossain fb page–এর স্বত্বাধিকারভুক্ত।

অনুমতি ছাড়া কপি, রি-আপলোড, স্ক্রিনশট, বা পুনঃপ্রকাশ করলে

তা কপিরাইট লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হবে।

এমন কার্যকলাপের ক্ষেত্রে ফেসবুক ও মেটা টিমে রিপোর্ট করা হবে

এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

🔒 Respect Original Creation | 


🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।


🩺Dr.Md.Forhad Hossain 

D.H.M.S(B.H.B),DHAKA

Pdt(Hom)

Consultant:Homoeopathic  Medicine 

Helpline:01955507911

হোমিপ্যাথিতে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ  অ্যাগারিকাস মাস্কেরিয়াস

 🎍হোমিপ্যাথিতে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ 

অ্যাগারিকাস মাস্কেরিয়াস


Agaricus Muscarius–এর ১০০টি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ ~


🍄 **Agaricus Muscarius — 100 Symptoms


🔵 Mental Symptoms (মানসিক লক্ষণ)


1. Excessive cheerfulness without cause — বিনা কারণে অতিরিক্ত আনন্দ


2. Loquacity and foolish talking — অতিরিক্ত কথা বলা ও বোকামি ধরনের কথা


3. Anxiety with trembling — উদ্বেগের সাথে কাঁপুনি


4. Fear of falling ill — অসুস্থ হয়ে পড়ার ভয়


5. Sudden fits of laughter — হঠাৎ অকারণ হাসি


6. Confusion of mind — মাথা ঝাপসা লাগা


7. Difficulty concentrating — মনোযোগ ধরে রাখতে কষ্ট


8. Excitable, nervous temperament — উত্তেজিত ও নার্ভাস স্বভাব


9. Fear of death at night — রাতে মৃত্যুভয়


10. Sensation as if intoxicated — নেশা পাওয়া অনুভূতি


---


🔵 Head Symptoms (মাথা)


11. Vertigo on walking — হাঁটলে মাথা ঘোরা


12. Sensation of icy coldness on scalp — মাথার তালু বরফ ঠান্ডা মনে হওয়া


13. Twitching of facial muscles — মুখের পেশি টান ধরা


14. Headache from sunlight — রোদে মাথাব্যথা


15. Stabbing pain in temples — কানের পাশে ছুরির মতো ব্যথা


16. Foggy or clouded feeling in head — মাথা ভারী ও ঝাপসা


17. Frost-bite-like sensation — শীতের কামড়ের মতো অনুভূতি


18. Headache better by gentle motion — হালকা নড়াচড়ায় মাথাব্যথা কমা


19. Scalp very sensitive to cold — শীতে মাথার ত্বক সংবেদনশীল


20. Head trembles when thinking — ভাবলেই মাথা কাঁপা


---


🔵 Eyes (চোখ)


21. Twitching of eyelids — চোখের পাতায় টান ধরা


22. Weak vision with flickering — ঝিলমিল করা দৃষ্টি


23. Sensation of sand in eyes — চোখে বালির মতো অনুভূতি


24. Burning of eyes in cold air — ঠান্ডা বাতাসে চোখ জ্বালা


25. Double vision at times — মাঝে মাঝে দ্বৈত দেখা


26. Eyelid spasms from stress — স্ট্রেসে চোখের পাতার খিঁচুনি


27. Pupils dilated — চোখের মণি বড় হয়ে যাওয়া


28. Eyesight improves in open air — খোলা বাতাসে দৃষ্টি উন্নত


29. Cold tears from eyes — ঠাণ্ডা পানি পড়ে


30. Sensitivity to bright light — আলোতে অস্বস্তি


---


🔵 Ears (কান)


31. Ringing and buzzing sounds — কানে ভোঁ ভোঁ শব্দ


32. Ear twitching — কানে টান ধরার অনুভূতি


33. Sensation of cold inside ears — কানের ভেতর ঠান্ডা অনুভব


34. Itching deep inside ear — কানের গভীরে চুলকানি


35. Sudden pain like electric shock — ইলেকট্রিক শক-এর মতো ব্যথা


---


🔵 Nose (নাক)


36. Cold nose with sneezing — নাক ঠান্ডা + হাঁচি


37. Nose bleeding from slight cause — সামান্য কারণে নাক দিয়ে রক্ত


38. Constant itching of nostrils — নাকের ভেতর চুলকানি


39. Sensation of frozen nose — নাক জমে যাচ্ছে এমন অনুভূতি


40. Profuse watery discharge — প্রচুর পানি পড়া


---


🔵 Face (মুখমন্ডল)


41. Facial muscles twitch constantly — মুখে সবসময় টান


42. Burning cheeks with cold tip of nose — গাল গরম, নাক ঠান্ডা


43. Red spots on cheeks — গালে লাল দাগ


44. Neuralgic facial pain — মুখমণ্ডলের নার্ভের ব্যথা


45. Facial trembling from nervousness — ভয় বা নার্ভাসে মুখ কাঁপা


---


🔵 Mouth (মুখ)


46. Burning tongue — জিহ্বায় জ্বালা


47. Excessive salivation — অতিরিক্ত লালা


48. Bitter taste in morning — সকালে মুখ তিতা


49. Lips twitching — ঠোঁটে টান ধরা


50. Dryness of mouth despite saliva — লালা থাকা সত্ত্বেও মুখ শুষ্ক অনুভব


---


🔵 Throat & Chest (গলা ও বুকে)


51. Raw soreness in throat — গলায় কাঁচা ব্যথা


52. Difficulty swallowing — গিলতে সমস্যা


53. Chest tightness with cold sensation — বুকে চাপ + ঠান্ডা অনুভূতি


54. Stitching pain in chest — বুকে সূচ ফোটার মতো ব্যথা


55. Asthmatic wheezing in cold weather — ঠান্ডায় অ্যাজমার মতো শ্বাসকষ্ট


---


🔵 Stomach & Abdomen (পেট)


56. Sharp spasmodic pain — গ্যাঁক গ্যাঁক ব্যথা


57. Extreme hunger, yet cannot eat much — খুব ক্ষুধা, কিন্তু খেতে পারে না


58. Gas with rumbling — গ্যাস + পেট গড়গড়


59. Cramping better by bending — ঝুঁকে থাকলে ব্যথা কমে


60. Cold feeling in abdomen — পেট ঠাণ্ডা


---


🔵 Rectum (মলদ্বার)


61. Itching in rectum — মলদ্বারে চুলকানি


62. Burning during stool — মলত্যাগে জ্বালা


63. Frequent desire for stool — বারবার পায়খানার চাপ


64. Uncontrollable flatus — গ্যাস আটকে রাখতে না পারা


65. Spasmodic rectal pain — খিঁচুনিজনিত ব্যথা


---


🔵 Urinary (প্রস্রাব)


66. Burning urination — প্রস্রাবে জ্বালা


67. Urine with flakes — মূত্রে সাদা দানা


68. Frequent night urination — রাতে বারবার প্রস্রাব


69. Cold sensation after urinating — প্রস্রাবের পর ঠান্ডা লাগা


70. Dribbling urine — প্রস্রাব লিক হওয়া


---


🔵 Male/Female Sexual Organs (যৌনাঙ্গ)


71. Tingling in genital area — যৌনাঙ্গে ঝিনঝিনি


72. Increased sexual excitement — যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি


73. Itching of genitals — যৌনাঙ্গে চুলকানি


74. Spasms during intercourse — মিলনে খিঁচুনি


75. Irregular menstrual flow (female) — মাসিকে অনিয়ম


---


🔵 Back (পিঠ)


76. Twitching in back muscles — পিঠের পেশিতে টান


77. Pain like electric-shock — ইলেকট্রিক শকের মতো ব্যথা


78. Weakness of spine — মেরুদণ্ড দুর্বল


79. Coldness along the spine — পিঠ বেয়ে ঠাণ্ডা ভাব নামা


80. Back pain worse in cold — ঠান্ডায় পিঠ ব্যথা


---


🔵 Limbs (হাত-পা)


81. Jerking of arms & legs — হাত-পা লাফানো


82. Trembling in hands — হাত কাঁপা


83. Frostbite-like pain in fingers — আঙুলে বরফ শীতের কামড়ের মতো ব্যথা


84. Numbness of limbs — হাত-পা অবশ


85. Sudden violent cramps — হঠাৎ মারাত্মক ক্র্যাম্প


86. Legs feel heavy — পা ভারী মনে হওয়া


87. Spasms increased by thinking — চিন্তা করলেই খিঁচুনি বাড়ে


88. Difficulty walking straight — সোজা হাঁটতে কষ্ট


89. Fingers twitch continuously — আঙুলে টান


90. Jerking during sleep — ঘুমের মধ্যে হাত-পা দপদপ করা


---


🔵 Skin (ত্বক)


91. Burning on skin patches — ত্বকের কিছু অংশে জ্বালা


92. Extreme sensitivity to cold — ঠান্ডায় অতিসংবেদনশীল


93. Small red itchy spots — ছোট লাল চুলকানিযুক্ত দাগ


94. Blue discoloration of skin — ত্বক নীলচে


95. Sweating with cold feeling — ঘাম হলেও শরীর ঠান্ডা


---


🔵 Sleep (ঘুম)


96. Twitching during sleep — ঘুমে টান ধরা


97. Difficult falling asleep — ঘুম আসতে দেরি


98. Restless sleep — অস্থির ঘুম


99. Vivid dreams — জীবন্ত স্বপ্ন


100. Wakes up shivering — কাঁপুনি নিয়ে ঘুম ভাঙা


---


📌 Agaricus Muscarius — মূল প্রয়োগ ক্ষেত্র


স্নায়বিক খিঁচুনি (Neural Spasm)


টিক্‌স (Twitching)


ট্রেমর (Tremor)


ঠান্ডায় সংবেদনশীলতা


ফ্রস্ট-বাইটের মতো ব্যথা


মুখ–চোখ–হাত–পায়ের টান


হঠাৎ জার্ক (Myoclonus)


মেন্টাল এক্সাইটেবল স্টেট।


⚠️ বিজ্ঞপ্তি:শেয়ার করে রেখে দিন।

এই পোস্টের সমস্ত লেখা, ছবি,ও আইডিয়া © Dr.Forhad Hossain fb page–এর স্বত্বাধিকারভুক্ত।

অনুমতি ছাড়া কপি, রি-আপলোড, স্ক্রিনশট, বা পুনঃপ্রকাশ করলে

তা কপিরাইট লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হবে।

এমন কার্যকলাপের ক্ষেত্রে ফেসবুক ও মেটা টিমে রিপোর্ট করা হবে

এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

🔒 Respect Original Creation | 


🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।


🩺Dr.Md.Forhad Hossain 

D.H.M.S(B.H.B),DHAKA

Pdt(Hom)

Consultant:Homoeopathic  Medicine 

Helpline:01955507911

বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫

মানুষের দেহের ১০০টি অর্গান (অঙ্গ) এবং প্রতিটি অঙ্গে হওয়া ২টি করে সাধারণ রোগ বা সমস্যার তালি

 🎍মানুষের দেহের ১০০টি অর্গান (অঙ্গ) এবং প্রতিটি অঙ্গে হওয়া ২টি করে সাধারণ রোগ বা সমস্যার তালিকা ~


---


১. মস্তিষ্ক (Brain)


· আলঝেইমার রোগ

· স্ট্রোক


২. হৃৎপিণ্ড (Heart)


· করোনারি আর্টারি ডিজিজ

· হার্ট ফেইলিওর


৩. ফুসফুস (Lungs)


· নিউমোনিয়া

· ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (COPD)


৪. যকৃত (Liver)


· হেপাটাইটিস

· সিরোসিস


৫. কিডনি (Kidneys)


· কিডনিতে পাথর

· ক্রনিক কিডনি ডিজিজ


৬. প্লীহা (Spleen)


· স্প্লেনোমেগালি (প্লীহা বড় হওয়া)

· স্প্লেনিক ইনফার্কশন


৭. পাকস্থলী (Stomach)


· গ্যাস্ট্রাইটিস

· পেপটিক আলসার


৮. ক্ষুদ্রান্ত্র (Small Intestine)


· ক্রোনস ডিজিজ

· সেলিয়াক ডিজিজ


৯. বৃহদন্ত্র (Large Intestine)


· আলসারেটিভ কোলাইটিস

· ডাইভার্টিকুলাইটিস


১০. অগ্ন্যাশয় (Pancreas)


· প্যানক্রিয়াটাইটিস

· ডায়াবেটিস মেলিটাস


১১. মূত্রথলি (Urinary Bladder)


· সিস্টাইটিস (মূত্রথলির ইনফেকশন)

· মূত্রথলির ক্যান্সার


১২. প্রস্টেট (Prostate) - পুরুষ


· প্রস্টেট হাইপারপ্লাজিয়া (BPH)

· প্রস্টেট ক্যান্সার


১৩. জরায়ু (Uterus) - মহিলা


· ফাইব্রয়েড

· এন্ডোমেট্রিয়োসিস


১৪. ডিম্বাশয় (Ovaries) - মহিলা


· পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS)

· ওভারিয়ান সিস্ট


১৫. থাইরয়েড গ্রন্থি (Thyroid Gland)


· হাইপোথাইরয়েডিজম

· হাইপারথাইরয়েডিজম


১৬. অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি (Adrenal Gland)


· অ্যাডিসনের রোগ

· কুশিংস সিনড্রোম


১৭. অন্ননালী (Esophagus)


· গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ (GERD)

· ইসোফেজিয়াল ক্যান্সার


১৮. অ্যাপেন্ডিক্স (Appendix)


· অ্যাপেন্ডিসাইটিস


১৯. গলব্লাডার বা পিত্তথলি (Gallbladder)


· গলব্লাডারে পাথর

· কোলেসিস্টাইটিস


২০. আমাশয় (Tonsils)


· টনসিলাইটিস


২১. অ্যাডিনয়েড (Adenoids)


· অ্যাডিনয়েডাইটিস


২২. কর্নিয়া (Cornea)


· কেরাটাইটিস

· কর্নিয়াল আলসার


২৩. লেন্স (Lens)


· ক্যাটারাক্ট


২৪. রেটিনা (Retina)


· রেটিনাল ডিটাচমেন্ট

· ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি


২৫. কান (Ears)


· ওটাইটিস মিডিয়া (কানের ইনফেকশন)

· টিনিটাস


২৬. নাক (Nose)


· রাইনাইটিস

· সাইনুসাইটিস


২৭. জিহ্বা (Tongue)


· জিওগ্রাফিক টাং

· অ্যাফথাস আলসার (জিহ্বায় ঘা)


২৮. লালাগ্রন্থি (Salivary Glands)


· সিয়ালাডেনাইটিস

· সজögren's সিনড্রোম


২৯. ত্বক (Skin)


· একজিমা

· সোরিয়াসিস


৩০. চুল (Hair)


· অ্যান্ড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়া (টাক পড়া)

· Alopecia Areata


৩১. নখ (Nails)


· ফাঙ্গাল ইনফেকশন (ওনিকোমাইকোসিস)

· নখ ভেঙে যাওয়া


৩২. রক্ত (Blood)


· অ্যানিমিয়া

· লিউকেমিয়া


৩৩. রক্তনালী (Blood Vessels)


· অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস

· অ্যানিউরিজম


৩৪. ধমনী (Arteries)


· উচ্চ রক্তচাপ (হাইপারটেনশন)

· পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজ


৩৫. শিরা (Veins)


· ভারিকোজ ভেইন

· ডীপ ভেইন থ্রম্বোসিস (DVT)


৩৬. কৈশিক নালী (Capillaries)


· ক্যাপিলারাইটিস


৩৭. লসিকাগ্রন্থি (Lymph Nodes)


· লিম্ফাডেনাইটিস

· লিম্ফোমা


৩৮. লসিকানালী (Lymphatic Vessels)


· লিম্ফেডেমা


৩৯. অস্থি (Bones)


· অস্টিওপরোসিস

· অস্টিওমায়েলাইটিস


৪০. অস্থিসন্ধি (Joints)


· অস্টিওআর্থ্রাইটিস

· রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস


৪১. পেশী (Muscles)


· মাসকুলার ডিস্ট্রোফি

· মায়োসাইটিস


৪২. করোটিকা (Skull)


· ক্র্যানিওসিনোস্টোসিস


৪৩. মেরুদণ্ড (Spine)


· স্কোলিওসিস

· হার্নিয়েটেড ডিস্ক


৪৪. বক্ষপিঞ্জর (Rib Cage)


· কোস্টোকন্ড্রাইটিস


৪৫. শ্রোণী (Pelvis)


· পেলভিক ইনফ্লামেটরি ডিজিজ (PID)


৪৬. স্ক্যাপুলা (Shoulder Blade)


· স্ক্যাপুলার ডাইসকাইনেসিস


৪৭. হাড়ের মজ্জা (Bone Marrow)


· অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া

· মাইলোডিসপ্লাস্টিক সিনড্রোম


৪৮. স্নায়ু (Nerves)


· নিউরোপ্যাথি

· কারপাল টানেল সিনড্রোম


৪৯. মেরুরজ্জু (Spinal Cord)


· স্পাইনাল কর্ড ইনজুরি

· ট্রান্সভার্স মায়েলাইটিস


৫০. কর্পাস ক্যালোসাম (Corpus Callosum)


· কর্পাস ক্যালোসাম এজেনেসিস


---


পরবর্তী ৫০টি অঙ্গ ও রোগ


৫১. হাইপোথ্যালামাস (Hypothalamus)


· হাইপোথ্যালামিক ডিসফাংশন


৫২. পিটুইটারি গ্রন্থি (Pituitary Gland)


· পিটুইটারি অ্যাডেনোমা

· ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস


৫৩. পাইনাল গ্রন্থি (Pineal Gland)


· পাইনাল সিস্ট


৫৪. প্যারাথাইরয়েড গ্রন্থি (Parathyroid Glands)


· হাইপারপ্যারাথাইরয়েডিজম

· হাইপোপ্যারাথাইরয়েডিজম


৫৫. টাইমাস (Thymus)


· মাইএস্থেনিয়া গ্র্যাভিস

· টাইমোমা


৫৬. ব্রঙ্কাস (Bronchi)


· ব্রঙ্কাইটিস

· ব্রঙ্কিয়েক্টাসিস


৫৭. ব্রঙ্কাইওল (Bronchioles)


· ব্রঙ্কিওলাইটিস

· অ্যাস্থমা


৫৮. অ্যালভিওলাই (Alveoli)


· অ্যালভিওলাইটিস

· এমফাইসিমা


৫৯. ডায়াফ্রাম (Diaphragm)


· হিয়াটাল হার্নিয়া

· ডায়াফ্রাগমাটিক পালসি


৬০. ট্রাকিয়া (Trachea)


· ট্র্যাকাইটিস

· ট্র্যাকিয়াল স্টেনোসিস


৬১. স্বরযন্ত্র (Larynx)


· ল্যারিঞ্জাইটিস

· ভোকাল কর্ড পলিপ


৬২. এপিগ্লটিস (Epiglottis)


· এপিগ্লটাইটিস


৬৩. মুখগহ্বর (Oral Cavity)


· স্টোমাটাইটিস

· ওরাল থ্রাশ


৬৪. দাঁত (Teeth)


· ডেন্টাল ক্যারিজ (কavities)

· পেরিওডোন্টাইটিস


৬৫. মাড়ি (Gums)


· জিনজিভাইটিস


৬৬. তালু (Palate)


· কleft প্যালেট


৬৭. ইউভুলা (Uvula)


· ইউভুলাইটিস


৬৮. ভেস্টিবিউল (Vestibule - Mouth)


· ভেস্টিবুলাইটিস


৬৯. ফ্যারিংস (Pharynx)


· ফ্যারিঞ্জাইটিস


৭০. পেরিকার্ডিয়াম (Pericardium)


· পেরিকার্ডাইটিস

· কার্ডিয়াক ট্যাম্পোনেড


৭১. মায়োকার্ডিয়াম (Myocardium)


· মায়োকার্ডাইটিস

· মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন (হার্ট অ্যাটাক)


৭২. এন্ডোকার্ডিয়াম (Endocardium)


· এন্ডোকার্ডাইটিস


৭৩. হার্ট ভালভ (Heart Valves)


· মাইট্রাল ভালভ প্রোল্যাপস

· অ্যাওর্টিক স্টেনোসিস


৭৪. অ্যাওর্টা (Aorta)


· অ্যাওর্টিক অ্যানিউরিজম

· অ্যাওর্টিক ডিসেকশন


৭৫. পালমোনারি ধমনী (Pulmonary Artery)


· পালমোনারি এম্বোলিজম

· পালমোনারি হাইপারটেনশন


৭৬. ভেনা কava (Vena Cava)


· সুপিরিয়র ভেনা কava সিনড্রোম


৭৭. মেসেন্টারি (Mesentery)


· মেসেন্টেরিক লিম্ফাডেনাইটিস


৭৮. ওমেন্টাম (Omentum)


· ওমেন্টাল ইনফার্কশন


৭৯. পেরিটোনিয়াম (Peritoneum)


· পেরিটোনাইটিস


৮০. মূত্রনালী (Urethra)


· ইউরেথ্রাইটিস

· ইউরেথ্রাল স্ট্রিকচার


৮১. ইউরেটার (Ureters)


· ইউরেটেরাল স্টেন্ট

· ইউরেটেরাল স্টোন


৮২. নেফ্রন (Nephrons)


· গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস

· নেফ্রোটিক সিনড্রোম


৮৩. মূত্রবহনালী (Ejaculatory Duct) - পুরুষ


· অবস্ট্রাকশন


৮৪. ভ্যাস ডিফারেন্স (Vas Deferens) - পুরুষ


· ভ্যাসেক্টমি


৮৫. এপিডিডাইমিস (Epididymis) - পুরুষ


· এপিডিডাইমাইটিস


৮৬. শুক্রাশয় (Testes) - পুরুষ


· অর্কাইটিস

· টেস্টিকুলার ক্যান্সার


৮৭. লাবিয়া (Labia) - মহিলা


· ভালভাইটিস


৮৮. ক্লিটোরিস (Clitoris) - মহিলা


· ক্লিটোরাল অ্যাডহেশন


৮৯. ফ্যালোপিয়ান টিউব (Fallopian Tubes) - মহিলা


· স্যালপিনজাইটিস

· একটোপিক প্রেগন্যান্সি


৯০. জরায়ুমুখ (Cervix) - মহিলা


· সার্ভিসাইটিস

· সার্ভিকাল ক্যান্সার


৯১. যোনি (Vagina) - মহিলা


· ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস

· যোনিতে শুষ্কতা


৯২. স্তন (Breasts) - মহিলা


· ফাইব্রোসিস্টিক ব্রেস্ট ডিজিজ

· ব্রেস্ট ক্যান্সার


৯৩. চোখের পাতা (Eyelids)


· ব্লেফারাইটিস

· স্টাই


৯৪. কনজাংটিভা (Conjunctiva)


· কনজাংটিভাইটিস (চোখ ওঠা)


৯৫. স্ক্লেরা (Sclera)


· স্ক্লেরাইটিস


৯৬. আইরিস (Iris)


· ইরিটিস (ইউভাইটিস)


৯৭. কানের পর্দা (Tympanic Membrane)


· ওটাইটিস এক্সটার্না

· টিমপ্যানিক মেমব্রেন পারফোরেশন


৯৮. অডিটরি নার্ভ (Auditory Nerve)


· অ্যাকোস্টিক নিউরোমা


৯৯. ভেস্টিবুলার সিস্টেম (Vestibular System)


· মেনিয়ার্স ডিজিজ

· ভার্টিগো


১০০. ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি (Lacrimal Gland)


· ড্যাক্রিওঅ্যাডেনাইটিস

· শুষ্ক চোখের সিনড্রোম


---


দ্রষ্টব্য: এটি একটি সাধারণ তালিকা। অনেক অঙ্গের আরও অনেক জটিল রোগ রয়েছে। কোনো স্বাস্থ্য সমস্যায় চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


⚠️ Notice:All content in this post - including text and images - is owned© Dr. Farhad Hossain | Copying without permission will be reported 🚫 Respect Original Creation ~প্রয়োজনে শেয়ার করে রেখে দিন। 


🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।


🩺Dr.Md.Forhad Hossain 

D.H.M.S(B.H.B),DHAKA

Pdt(Hom)

Consultant:Homoeopathic  Medicine 

Helpline:01955507911

হতাশা জন্য ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ হোমিও ঔষধ~

 🎍💫 হতাশা জন্য ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ হোমিও ঔষধ~



🧠 মানসিক ক্লান্তি, নিরাশা, আত্মবিশ্বাসের অভাব, শোক, আবেগ দমন বা দীর্ঘদিনের মানসিক আঘাতের ফলে যে হতাশা তৈরি হয়, সেসব ক্ষেত্রে নিচের ঔষধগুলো খুব কার্যকর।


---


🌸 ১. Ignatia Amara


গভীর মানসিক আঘাত, দুঃখ বা শোকের পর হতাশা। কাঁদতে ইচ্ছে করে, কিন্তু অনেক সময় কষ্ট চেপে রাখে। একা থাকতে চায়, তবে মনোযোগ চায় ভালোবাসার মানুষদের কাছ থেকে।


---


🌿 ২. Nux Vomica


অতিরিক্ত কাজের চাপ, মানসিক উত্তেজনা ও ব্যর্থতার কারণে ক্রোধ ও হতাশা দেখা দেয়। ঘুম হয় না, রাগী মেজাজ, জীবনে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।


---


💠 ৩. Aurum Metallicum


অত্যন্ত গভীর হতাশা, আত্মহত্যার চিন্তা, সবকিছু অর্থহীন মনে হয়। দায়িত্ববোধ প্রবল কিন্তু ব্যর্থতায় নিজেকে দোষ দেয়। গম্ভীর ও নিরব প্রকৃতি।


---


🌺 ৪. Natrum Muriaticum


পুরনো কষ্ট ভুলতে না পারা, শোক বা প্রেমভঙ্গের পর নীরব বিষণ্ণতা। একা থাকতে ভালো লাগে, সান্ত্বনা নিতে চায় না, নিজের দুঃখ নিজের মধ্যে রাখে।


---


🌼 ৫. Phosphorus


সংবেদনশীল, সহজেই কাঁদে, অন্যের কষ্টে কষ্ট পায়। সহানুভূতিশীল কিন্তু ক্লান্ত ও মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। ভালোবাসার অভাবে হতাশ হয়ে পড়ে।


---


🕊️ ৬. Calcarea Carbonica


অতিরিক্ত দায়িত্ব বা দুশ্চিন্তা থেকে হতাশা। আত্মবিশ্বাস কম, ভয় পায় ব্যর্থতার। ধীরস্বভাব, ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না, মাথায় চাপ অনুভূত হয়।


---


💧 ৭. Sepia Officinalis


নারীদের হরমোনজনিত হতাশা, মানসিক ক্লান্তি ও ভালোবাসার অভাব। সংসার বা কাজের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে, একাকী থাকতে চায়, বিরক্ত স্বভাবের।


---


🌻 ৮. Pulsatilla Nigricans


অত্যন্ত আবেগপ্রবণ, সহজে কাঁদে, সান্ত্বনা চাই। পরিবেশ ও সঙ্গ পরিবর্তনে ভালো অনুভব করে। আবেগ ও মনোযোগ পেলে দ্রুত উন্নতি হয়।


---


🌷 ৯. Staphysagria


অপমান, অবহেলা বা যৌন ট্রমার পর হতাশা। রাগ ও কষ্ট চেপে রাখে, পরে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। সংবেদনশীল ও নম্র প্রকৃতির।


---


🔹 ১০. Arsenicum Album


ভয়, উদ্বেগ ও মৃত্যুভয়ের সঙ্গে হতাশা। নিখুঁতভাবে সব করতে চায়, ব্যর্থ হলে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়। একা থাকতে ভয় পায়, উদ্বেগ প্রবণ।


---


🌾 ১১. Causticum


অন্যায়ের প্রতি গভীর কষ্ট, সংবেদনশীলতা ও হতাশা। সামাজিক বা রাজনৈতিক অন্যায়ের কারণে বিষণ্ণ হয়, অন্যের কষ্টে ব্যথিত।


---


🕊️ ১২. Silicea Terra


আত্মবিশ্বাসের অভাব, নিজেকে ছোট মনে করা, ভবিষ্যৎ নিয়ে ভয়। মানসিক শক্তি কম, সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধাগ্রস্ত।


---


🌺 ১৩. Lycopodium Clavatum


ব্যর্থতার ভয়, আত্মবিশ্বাসহীনতা ও অন্তর্মুখী স্বভাব। বাইরে দৃঢ় দেখায়, ভিতরে ভয় ও হতাশা কাজ করে। বিশেষ করে জীবনের দায়িত্বে চাপ অনুভব করে।


---


💫 ১৪. Anacardium Orientale


নিজের মধ্যে দ্বন্দ্ব, একসময় কিছু করতে চায় আবার পরক্ষণেই পরিবর্তন হয়। আত্মমূল্যায়ন কম, নিজের ওপর বিশ্বাস হারায়, সহজে হতাশ হয়।


---


🌼 ১৫. Phosphoric Acid


দুঃখ বা মানসিক আঘাতের পর চুপচাপ, দুর্বল হয়ে যায়। কাজের প্রতি অনাগ্রহ, মনোযোগ হারিয়ে ফেলে, শক্তি কমে যায়।


---


🌸 ১৬. Natrum Carbonicum


সহজে কষ্ট পায়, সংবেদনশীল ও একাকী। পরিত্যক্ত বা অবহেলিত মনে হয়, জীবনের আনন্দ হারিয়ে ফেলে।


---


🌿 ১৭. Baryta Carbonica


শিশুসুলভ ভয়, আত্মবিশ্বাসের অভাব, সামাজিক ভীতি। জীবনের ছোট বিষয়েও ভয় পায়, আশাহীন হয়ে পড়ে।


---


💠 ১৮. Gelsemium Sempervirens


ভয়, দুশ্চিন্তা ও মানসিক আঘাতের পর শূন্যতা অনুভব করে। কাজের আগ্রহ হারায়, মুখে কথা আসে না, নিস্তেজ হয়ে পড়ে।


---


🌺 ১৯. Aurum Muriaticum Natronatum


গভীর বিষণ্ণতা, জীবনের প্রতি অনাগ্রহ, একাকীত্বে ভোগা, প্রচণ্ড হতাশা। কোনো কিছুতেই আনন্দ পায় না।


---


🌼 ২০. Kali Phosphoricum


স্নায়ু দুর্বলতার কারণে মানসিক অবসাদ, চিন্তাশক্তি ও স্মৃতি দুর্বল। দীর্ঘদিনের মানসিক ক্লান্তিতে খুব কার্যকর।


---


🌸 ২১. Lac Caninum


নিজেকে ঘৃণা করা, আত্মঅবমাননা, নিজের প্রতি বিশ্বাস হারানো। যৌন অপমান বা ট্রমার পর হতাশা।


---


🌿 ২২. Thuja Occidentalis


গোপন লজ্জা, অপরাধবোধ, আত্মগ্লানি থেকে হতাশা। অতীতের কোনো ভুল ভুলতে না পারা।


---


💠 ২৩. Opium


গভীর মানসিক আঘাত বা ভয় পেলে মন স্তব্ধ হয়ে যায়। প্রতিক্রিয়া দিতে পারে না, চুপচাপ, শূন্যদৃষ্টি।


---


🌺 ২৪. Arnica Montana


মানসিক বা শারীরিক আঘাতের পর অবসাদ। ভিতরে কষ্ট থাকে কিন্তু প্রকাশ করে না। স্পর্শে বা স্মৃতিতে কষ্ট বাড়ে।


---


🌾 ২৫. Cocculus Indicus


রাত্রি জাগা, অনিদ্রা ও মানসিক চাপের ফলে হতাশা। স্নায়বিক দুর্বলতা ও অস্থিরতা থাকে।


---


🌼 ২৬. China Officinalis


রক্তক্ষয় বা দীর্ঘ অসুস্থতার পর মানসিক অবসাদ। সহজে ক্লান্ত হয়, উদ্যম হারিয়ে ফেলে।


🌸 ২৭. Sulphur


অবহেলা ও একাকীত্বে ভোগে। নিজের চিন্তায় নিমগ্ন, আশেপাশের বিষয়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। জীবনের অর্থ খুঁজে পায় না, সবকিছু অর্থহীন মনে হয়। অলসতা ও অবহেলার প্রবণতা থাকে।

---


🌿 ২৮. Lachesis Mutus


অত্যন্ত সংবেদনশীল, বিশেষ করে নারীদের মেনোপজ পরবর্তী মানসিক হতাশায় কার্যকর। অতীতের দুঃখ নিয়ে ভাবতে থাকে, কথা বলতে গিয়ে আবেগে ভেসে যায়। ঈর্ষা বা দুঃখ থেকে কষ্টে ভোগে।


---


💧 ২৯. Aurum Arsenicosum


গভীর হতাশা ও আত্মঘৃণায় আক্রান্ত রোগীর জন্য উপকারী। মনে হয় জীবনে আর কিছু বাকি নেই। দুঃখে ঘুম আসে না, আত্মহত্যার চিন্তা দেখা দেয়। জীবনের প্রতি অনাগ্রহ দেখা যায়।


---


🌻 ৩০. Hyoscyamus Niger


মানসিক ভারসাম্য হারানো, হাসি-কান্নার অস্বাভাবিক মিশ্রণ, সন্দেহ ও হিংসা। প্রেমে প্রতারণা বা অপমানের পর হতাশা ও বিভ্রান্তি দেখা দেয়।


---


🌸 ৩১. Cannabis Indica


চিন্তা ছিন্নভিন্ন, বাস্তব ও কল্পনার বিভ্রান্তি থেকে হতাশা। নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, ভয় ও উদ্বেগে মানসিক ক্লান্তি অনুভব করে।


---


🌿 ৩২. Helleborus Niger


মানসিক আঘাতের পর চিন্তা ও প্রতিক্রিয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। কথা বলতে বা ভাবতে কষ্ট হয়, চুপচাপ ও শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। গভীর মানসিক অবসাদের লক্ষণ।


---


💠 ৩৩. Stramonium


অন্ধকার, একা থাকা বা নিঃশব্দ পরিবেশে ভয় ও হতাশা। মানসিক ভয়ের সঙ্গে চরম উদ্বেগ। কখনো চিৎকার, কখনো কান্না—চরম মানসিক অস্থিরতা।


---


🌺 ৩৪. Calcarea Phosphorica


দীর্ঘ মানসিক বা শিক্ষাগত চাপের পর হতাশা। পড়াশোনায় বা কাজে মন বসে না। তরুণ বয়সে মানসিক ক্লান্তি ও আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি।


---


🌾 ৩৫. Conium Maculatum


দুঃখ, হতাশা, একাকীত্বের কারণে মন ভারী লাগে। শোক বা প্রেমভঙ্গের পর হৃদয়ে গভীর চাপ অনুভব করে। চুপচাপ, অন্যের সঙ্গে কথা বলতে চায় না।


---


🌼 ৩৬. Kali Carbonicum


ভবিষ্যৎ নিয়ে ভয়, উদ্বেগ ও মানসিক অস্থিরতা। প্রতিটি ছোট বিষয়ে হতাশ হয়, সহজেই কাঁদে, নিজের প্রতি বিশ্বাস হারায়।


---


🌸 ৩৭. Cimicifuga Racemosa (Actaea Racemosa)


বিশেষত নারীদের মধ্যে হরমোন বা মানসিক চাপজনিত হতাশায় কার্যকর। ভয়, দুঃখ ও নিরাশার মিশ্র অনুভূতি থাকে, মাথায় ভার বা চাপ অনুভূত হয়।


---


🌿 ৩৮. Graphites


ধীর, স্থির কিন্তু মানসিকভাবে ভারাক্রান্ত মানুষদের জন্য উপযোগী। জীবনে ব্যর্থতার অনুভূতি থেকে গভীর হতাশা, আত্মবিশ্বাসের অভাব, কান্না আসে না।


---


💧 ৩৯. Aur. Iod. (Aurum Iodatum)


চরম হতাশা, দুশ্চিন্তা, জীবনে মূল্যহীনতার অনুভূতি। সামাজিক দায়িত্ব বা কাজের ভারে মানসিক ক্লান্তি দেখা দেয়।


---


🌼 ৪০. Natrum Sulphuricum


দীর্ঘদিনের শোক, আঘাত বা পারিবারিক সংকটে হতাশা। আত্মহত্যার চিন্তা থাকতে পারে, বিশেষ করে সকালে মন ভারী লাগে। একা থাকতে ভালো লাগে না।


---


🌺 ৪১. Opium


গভীর মানসিক আঘাত বা ভয় পেলে মন স্তব্ধ হয়ে যায়। প্রতিক্রিয়া দিতে পারে না, শূন্যতা অনুভব করে, ঘুমে ভয়াবহ স্বপ্ন দেখে।


---


🌿 ৪২. Cimex Lectularius


অস্থিরতা ও মানসিক ক্লান্তির সঙ্গে হতাশা। রাতে ঘুম না আসা, সকালে চিন্তায় ডুবে থাকা। জীবনে অর্থ খুঁজে না পাওয়া।


---


💫 ৪৩. Platina


অহংকারপূর্ণ কিন্তু ভেতরে গভীর একাকীত্ব ও হতাশা। নিজেকে অন্যদের চেয়ে আলাদা ভাবলেও ভিতরে তীব্র দুঃখ লুকানো থাকে। একা থাকতে চায় না।


---


🌸 ৪৪. Ignatia cum Nux


গভীর মানসিক চাপ ও দুঃখের মিশ্রণ হলে ব্যবহৃত হয়। আবেগপ্রবণ, দ্রুত পরিবর্তনশীল মানসিক অবস্থা, ভালোবাসার অভাবে কষ্ট পায়।


---


🌿 ৪৫. Crocus Sativus


হাসি ও কান্নার অদ্ভুত মিশ্রণ। কখনো আনন্দ, কখনো গভীর হতাশা। নার্ভ ও আবেগে ওঠানামা দেখা যায়।


---


💠 ৪৬. Natrum Phosphoricum


অতিরিক্ত চিন্তা ও মানসিক পরিশ্রম থেকে হতাশা। অনিদ্রা, উদ্বেগ ও অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দেখা দেয়।


---


🌺 ৪৭. Agaricus Muscarius


বস্তুগত চিন্তা, ভয় ও হতাশার মিশ্রণ। হাসি-কান্না একসাথে হয়, মাঝে মাঝে অদ্ভুত আচরণ দেখা দেয়। স্নায়বিক দুর্বলতা থেকে বিষণ্ণতা।


---


🌾 ৪৮. Causticum


অন্যায়ের কারণে গভীর মানসিক আঘাত। অসহায় মানুষদের কষ্ট দেখে মন ভেঙে যায়। সমাজ বা পরিবারের অন্যায় আচরণে হতাশা বাড়ে।


---


🌸 ৪৯. Stannum Metallicum


অত্যন্ত দুর্বলতা, মানসিকভাবে ভেঙে পড়া, উদ্যমহীনতা। শরীর ও মন দুই-ই ক্লান্ত লাগে। কথা বলতে বা কাজ করতে ইচ্ছে করে না।


---


🌿 ৫০. Sulphuric Acid


দীর্ঘ মানসিক ক্লান্তি, জীবনের প্রতি অনাগ্রহ, নৈরাশ্যপূর্ণ ভাব। সহজে রাগ হয়, আত্মঘৃণা করে, ভিতরে প্রচণ্ড দুঃখ থাকে।


---


💡 পরামর্শ ও প্রয়োগ নির্দেশনা:


> 🎯 হতাশা মানসিক, আবেগীয় ও শারীরিক— তিন স্তরেই কাজ করতে হয়।

সেজন্য চিকিৎসকের পরামর্শে নিচের মতো ব্যবহার পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে —


মানসিক আঘাতজনিত ক্ষেত্রে — Ignatia Amara 200C


দীর্ঘদিনের বিষণ্ণতা — Natrum Mur 1M


আত্মহত্যার চিন্তা বা গভীর হতাশা — Aurum Met 200C


স্নায়বিক দুর্বলতায় — Kali Phos 6X বা 12X


হরমোনজনিত হতাশায় — Sepia বা Lachesis 200C


⚠️ বিজ্ঞপ্তি:শেয়ার করে রেখে দিন।

এই পোস্টের সমস্ত লেখা, ছবি,ও আইডিয়া © Dr.Forhad Hossain fb page–এর স্বত্বাধিকারভুক্ত।

অনুমতি ছাড়া কপি, রি-আপলোড, স্ক্রিনশট, বা পুনঃপ্রকাশ করলে

তা কপিরাইট লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হবে।

এমন কার্যকলাপের ক্ষেত্রে ফেসবুক ও মেটা টিমে রিপোর্ট করা হবে

এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

🔒 Respect Original Creation | 


🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।


🩺Dr.Md.Forhad Hossain 

D.H.M.S(B.H.B),DHAKA

Pdt(Hom)

Consultant:Homoeopathic  Medicine 

Helpline:01955507911

এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত।

 এক্সেলে নতুন হলে চাকরি, অফিস কিংবা ফ্রিল্যান্সিংয়ে এগিয়ে যেতে চাইলে এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত। এই ফর্মুলাগুলো জানলে এক্সেল...