এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫

আপনার কন্যা সন্তানকে রক্ষা করতে নিচের নীতিগুলো মেনে চলুন!

 

আপনার কন্যা সন্তানকে রক্ষা করতে নিচের নীতিগুলো মেনে চলুন!

১। ২ বছরের বেশি বয়সের সন্তানের সামনে পোশাক পরিবর্তন করবেন না।

২। প্রাপ্ত বয়স্ক কোন ব্যক্তি যখন আপনার সন্তানকে মজা করে বলে, তুমি আমার বউ হবে? এটা কখনোই প্রস্রয় দিবেন না

৩। আপনার কন্যাকে কখনোই কোন ব্যক্তির কোলে বসতে দিবেন না, সে যেই হোকনা কেন।

৪। কখনো কারো বাড়িতে একা যেতে দিবেন না।

৫। যখনই আপনার সন্তান নিজের বন্ধুদের সাথে বাইরে যায়, আপনি লখ্য রাখবেন তারা কি ধরনের খেলা খেলছে।

৬। সময় সময় আপনার বাচ্চার মোবাইলের ব্রাউজিং হিস্টোরি চেক করুণ, যে সে গুগলে কি সার্চ করছে।

৭। নিজের সন্তানকে সর্বনিন্ম ২ টি ফোন নাম্বার মনে রাখতে বলবেন, এবং আপনি নিজেও মনে রাখবেন।

৮। পরিবারের সবার সাথে খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুণ এবং সেই সময় মোবাইল এবং টিভি বন্ধ রাখুন।

৯। কোন খারাপ ধরনের চলচিত্র দেখতে না দিয়ে সব সময় প্রেরনাদায়ক ছবি দেখার জন্য, সন্তানকে উৎসাহিত করুণ।

১০। কোন রকম জাংকফুড বা ফাষ্টফুড খাওয়ানোর অভ্যাস করাবেন না। স্কুলে পাঠালে বাড়িতে বানানো খাবার টিফিন বক্সে দিয়ে পাঠান।

১১। কোন প্রকার নেশার প্রতি যাতে আসক্ত না হয়, সেই দিকে খেয়াল রাখুন।

১২। আপনি নিজেও বাচ্চাদের সামনে যে কোন ধরনের নেশা করা থেকে বিরত থাকুন, এমনকি ধুমপান!

১৩। সাচ্ছন্দবোধ করছে না এমন কারো সাথে যেতে আপনার কন্য সন্তানকে জোড় করবেন না।

১৪। একটি বিষয় লক্ষ্য রাখুন। আপনার সন্তান বিশেষ কোন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের ভক্ত হয়ে উঠছে কি না।

১৫। আপনার মেয়েকে পুরষ আছে এমন কোন বাড়িতে খেলতে যেতে দিবেন না।

১৬। নিজের সন্তানের সাথে বন্ধুসুলভ আচরন করে, ফ্রি হবার চেষ্টা করবেন।

১৭। নিজের বাড়িতে লাঠি জাতীয় কোন বস্তু অবশ্যই রাখুন, এবং আপনার সন্তানকে কোন ফাকা যায়গায় বা ছাদে সেই লাঠি চালনা করতে বলুন, যাতে বিপদের সময় প্রয়োগ করতে পারে।

১৮। পারিবারিক কোন অনুষ্টানে গেলে আপনার সন্তানকেও সাথে নিয়ে যান, এতে তার মানুষিক বিকাশ ঘটবে।

১৯। মেয়েদের উপযুক্ত বিয়ের বয়স 15-18। এই বয়সের মধ্যেই মেয়ে বিয়ে দেয়ার জন্য নিজে মানুষিক এবং আর্থিকভাবে প্রস্তুত করুণ।

২০। আপনার কন্যা সন্তানের বয়স কত? কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।

পোষ্টটি বেশি করে শেয়ার করে দিন!
,,,,,,,,,,,,
❤️ কিছু পদক্ষেপের তালিকা দেওয়া হলো আপনার শিশুকে শিক্ষা দিতে পারেনঃ

১. আপনার শিশুকে কারো কোলে বসতে দিবেন না।

২. সন্তানের বয়স দু’বছরের বেশী হলেই তার সামনে আর আপনি কাপড়চোপড় পাল্টাবেন না।

৩. প্রাপ্ত বয়স্ক কেউ আপনার শিশুকে উদ্দেশ্য করে বলছে: ‘আমার বৌ’, ‘আমার স্বামী’- এটা অ্যালাউ করবেন না।

৪. আপনার শিশু যখন বলছে সে খেলতে যাচ্ছে, কোন্ ধরণের খেলা সে খেলছে,কি খেলছে,কার সাথে খেলছে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন, উঠতি বয়সি বাচ্চাদের মধ্যে অ্যাবিউজিং প্রবণতা পাওয়া যাচ্ছে।

৫. স্বাচ্ছন্দবোধ করছে না এমন কারো সাথে কোথাও যেতে আপনার শিশুকে জোরাজুরি করবেন না। পাশাপাশি লক্ষ্য রাখুন, আপনার শিশু বিশেষ কোন প্রাপ্ত বয়স্কের ভক্ত হয়ে উঠেছে কিনা।

৬. দারুণ প্রাণচ্ছল কোন শিশু হঠাৎ নির্জিব হয়ে গেলে, তাকে প্রশ্ন করুণ। তার মনের অবস্থাটা পড়তে চেষ্টা করুণ।

৭. বয়:সন্ধি পেরোচ্ছে এমন বাচ্চাকে যৌনমূল্যবোধ সম্পর্কে শিক্ষা দিন। আপনি যদি এ কাজ না করেন, তবে সমাজ তাকে ভুল টা শিখিয়ে দেবে।

৮. কোন ছবি, কার্টুন ইত্যাদি বাচ্চাদের জন্য আনলে আগে তা নিজে দেখুন। কোন বই সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই তা কোমলমতি সন্তানের হাতে দিন।

৯. আপনি নিশ্চিত হন যে আপনি প্যারেন্টাল কন্ট্রোল অপশন অ্যাক্টিভেট করে রেখেছেন কেবল নেটওয়ার্কে, বিশেষ করে সেই সমস্ত নেটওয়ার্কে যেখানে আপনার শিশু প্রায়শই ভিজিট করে।

১০. তিন বছর বয়স হয়েছে এমন সন্তানকে তাদের ব্যক্তিগত গোপন স্থানসমূহ কিভাবে পরিস্কারপরিচ্ছন্ন রাখতে হয় তা শেখান। সতর্ক করে দিন যেন সেসব এলাকা কেউ স্পর্শ করতে না পারে- নিষিদ্ধদের মধ্যে আপনিও আছেন সন্তানের বাবাও আছে।  (মনে রাখবেন চ্যারিটি বিগিনস অ্যাট হোম এ্যান্ড উইথ ইউ)।

১১. কালো তালিকাভুক্ত করুণ সেই সব বই, গান, মুভি, পরিবার বা ব্যক্তিকে- আপনি মনে করেন যে বা যা আপনার শিশুর মনের সৌন্দর্য নষ্ট করতে পারে।

১২. আপনার শিশুকে ভিড়ের বাইরে গিয়ে দাড়ানোর মূল্যবোধ শেখান।

১৩. আপনার শিশু যদি কারো সম্পর্কে অভিযোগ করে তবে দয়া করে বিষয়টি নিয়ে মুখ বুজে থাকবেন না।


১৪.আপনার সন্তান কে দ্বীনি ও নৈতিক শিক্ষা দিন।

আপনার সচেতনতা আপনার পরিবারের নিরাপত্তা।

মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

লেখালেখির দক্ষতা বাড়ানোর ৫টি প্রমাণিত উপায়

 লেখালেখির দক্ষতা বাড়ানোর ৫টি প্রমাণিত উপায়


লেখালেখি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বর্তমানে রিমোট (দূরবর্তী) কাজের চল বেড়ে যাওয়ার পর, লেখালেখির গুরুত্ব আরও বেড়ে গেছে। আগে যেসব কথাবার্তা আমরা সামনাসামনি বলতাম, এখন সেগুলিও আমরা ইমেইল বা চ্যাট অ্যাপে বলি।


তাই লেখার ভঙ্গি ভাল না হলে, সেটি অফিসের কাজের প্রডাক্টিভিটি কমিয়ে দিতে পারে। তখন সহকর্মীদের সঙ্গে বোঝাপড়ায় সমস্যা হতে পারে, এমনকি কাজের রুটিনও বিঘ্নিত হতে পারে।


লেখার গুরুত্ব শুধু একজনকে বোঝানোর জন্য নয়। আপনি কীভাবে লিখছেন সেটা সরাসরি প্রভাব ফেলে মানুষ আপনার লেখা কীভাবে গ্রহণ করছে এবং আপনার বার্তাকে কতটা গুরুত্ব দিচ্ছে তার উপর। অফিসের কাজ হোক বা বাইরের কাজ—আপনার লেখার হাতকে আরও শক্তিশালী করতে নিচে ৫টি সহজ ও কার্যকর উপায় দেওয়া হল।


১. পড়ুন


আপনি যখন পড়েন, তখন আপনি দেখেন কীভাবে অন্য মানুষ ভাষা, গল্প বলার কৌশল, বাক্য গঠনের মাধ্যমে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করছে। আপনি যত বেশি পড়বেন, তত বেশি এগুলি নিজের মধ্যে গ্রহণ করতে পারবেন।


তবে পড়ার কাজ শুধু এই কৌশলগুলি শেখা নয়। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত পড়লে সেটা আমাদের সহানুভূতিশীল করে তোলে, যেটা অন্য মানুষের অনুভূতি বুঝতে সাহায্য করে। আর ভাল লেখার অন্যতম মূল দিকই হলো, আপনি কাদের জন্য লিখছেন এবং কীভাবে আপনি তাদের প্রভাবিত করতে চান—এই বিষয়গুলি বোঝা।


বিশেষ করে গল্প লেখকদের জন্য এটা খুব দরকার, যাতে তারা চরিত্র তৈরি করতে পারে এবং সেই চরিত্রের ভেতরে ঢুকে ভাবতে পারে।


কিন্তু আপনি যদি শুধু একটা ইমেইলও লিখেন, সেই ক্ষেত্রেও পড়া আপনাকে চিন্তা করতে শেখাবে যে কোন শব্দ বা ভাবনা পাঠকের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি মিলবে।


তাহলে কী পড়বেন?


অনেকে বলেন, "যা পারেন, তার সবই পড়ুন!" ক্লাসিক সাহিত্য হোক বা নিউজ লেটারে আসা বিজ্ঞাপন—সব কিছু থেকে আপনি কিছু না কিছু শিখতে পারবেন।


তবে এমনভাবে পড়া সবসময় সম্ভব নয়, বিশেষ করে আপনার যদি সময় কম থাকে। তাই পড়ার ক্ষেত্রে একটা ভারসাম্য রাখুন: যেসব বই পড়ে আপনি আনন্দ পান, সেগুলি পড়ুন; আপনার পেশা বা কাজের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়ে পড়ুন।


মাঝে মাঝে এমন কিছু পড়ুন যেটা আপনি সাধারণত পড়েন না। এতে করে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি ও কৌশল শিখতে পারবেন। এইভাবে পড়া আপনাকে শুধু লেখায় নয়, চিন্তাতেও আরও শক্তিশালী করে তুলবে।


পড়ার সময় ভাল বাক্য, ভাল শব্দচয়ন বা লেখার ব্যতিক্রমী ধরন চোখে পড়লে নোট করে রাখুন। 


২. বিশ্লেষণ করুন 


আপনি অনেক কিছুই শিখবেন কেবল নিয়মিত পড়ার মাধ্যমে। তবে আরও ভাল ফল পেতে হলে আপনি যা পড়ছেন তা নিয়ে সচেতনভাবে ভাবতেও হবে।


তবে দুশ্চিন্তা করবেন না। আপনাকে স্কুলের বইয়ের রিপোর্টের মত লেখার প্রতিটি রূপক বা প্রতীকের বিশ্লেষণ করতে হবে না। বিষয়টা বেশ সহজেই করা যায়, তবে আপনাকে কিছু প্রশ্ন করতে হবে।


যেমন ধরুন—লেখক কী ধরনের ভাষা ব্যবহার করেছে? আনুষ্ঠানিক নাকি সহজ-সাধারণ? বাক্যগুলি ছোট না বড়?


লেখাটা কি সহজে বুঝতে পেরেছেন, নাকি কোথাও কোথাও গুলিয়ে ফেলেছেন? কোনো একটি বাক্য বা অনুচ্ছেদ কি খুব ভাল লেগেছে? কেন লেগেছে?


এই প্রশ্নগুলির উত্তর খোঁজার সময় লেখাটির প্রভাব সম্পর্কে ভাবুন।


ধরুন, একটা ব্লগ পোস্ট পড়ে আপনার মনে হল অনেক জ্ঞানলাভ করেছেন, আর নিজের কাজেও উৎসাহ অনুভব করলেন। ভাবুন, ঠিক কী কারণে এমনটা হল? লেখক কি কোনো নির্দিষ্ট ধরনের ভাষা ব্যবহার করেছেন নাকি বিষয়গুলি খুব পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করেছেন?


এর বিপরীতে, এমন কোনো লেখা কি আপনি পড়েছেন যেটা আপনার মধ্যে বিরক্তি এনেছে বা বিভ্রান্ত করেছে? তাহলে দুইটি লেখার মধ্যে তুলনা করুন, এখানে একজন লেখক কী করেছেন, যা অন্যজন করেননি?


এমন বিশ্লেষণ শুধু গল্প বা প্রবন্ধে সীমাবদ্ধ না, ইমেইলের মত অফিসিয়াল লেখার ক্ষেত্রেও করা যায়।


ধরুন, অফিসে কারো পাঠানো ইমেইল পড়তে আপনার সব সময় ভাল লাগে। আবার এমন কারও ইমেইল আছে, যেটা পড়তে আপনার বিরক্ত লাগে। তাদের লেখার ধরন খেয়াল করুন—কোনো নির্দিষ্ট শব্দ, বাক্যগঠন বা ভঙ্গি কি আছে যা আপনাকে এই অনুভূতি দিচ্ছে?


এইভাবে নিয়মিত বিশ্লেষণ করলে আপনি লেখার সূক্ষ্ম দিকগুলি আরও ভালভাবে ধরতে পারবেন, যা আপনি নিজের লেখায় কাজে লাগাতে পারবেন।


মাঝে মাঝে নিজের লেখা পড়েও একই প্রশ্ন করুন, যেমন লেখার কোন অংশটি পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, কোনটা দুর্বল? এভাবে লেখা বিশ্লেষণ করার অভ্যাস গড়ে তুললে আরও দ্রুত উন্নতি করা সম্ভব।


৩. অনুকরণ করুন 


কেউ যদি কোনো দক্ষতা ভালভাবে শিখতে চায়, তাহলে সে প্রথমে একজন বিশেষজ্ঞকে দেখে। তারপর তার কাজ বিশ্লেষণ করে। এরপর সেই কাজকে অনুকরণ করে নিজের মধ্যে গ্রহণ করে। কিন্তু লেখার ক্ষেত্রে অনেকেই এই ধাপটি এড়িয়ে যান। কারণ লেখকেরা সাধারণত ভয় পায় যে পাছে অন্যের লেখার নকল বলে মনে হয়। কিংবা এতে যদি নিজের লেখার স্টাইল হারিয়ে যায়।


একটু ভাবুন, সবাই যখন বাদ্যযন্ত্র শেখে, তখন তো অন্যের সুরই বাজায়। নিজের তৈরি করা সুর তো বাজায় না। তাহলে লেখার ক্ষেত্রেও এই কৌশল কেন নয়?


শেক্সপিয়ার বা ভনেগাটের মত লেখকদের অনুকরণ করা কঠিন মনে হলেও চেষ্টা করাটাই হল শেখার চাবিকাঠি। চাইলে আপনি "কপিওয়ার্ক" অনুশীলন করতে পারেন। প্রথমে পছন্দের লেখার কিছু অংশ হুবহু কাগজে লিখে ফেলুন। এতে লেখার ছন্দ, গঠন ও শব্দ বাছাইয়ের বিষয়গুলি আপনার মধ্যে গভীরভাবে গেঁথে যাবে।


কারো লেখার ধরন হুবহু নকল করে লেখার সময়, আপনি কেবল বইয়ে পড়া তত্ত্ব নয়, বরং কীভাবে লেখক বিষয়গুলিকে বাস্তবে প্রয়োগ করেছে, সেটা বুঝতে পারেন। এতে আপনি তাদের কৌশলের এমন কিছু দিক খুঁজে পাবেন, যা হয়ত আগে আপনার চোখে পড়েনি।


তবে হ্যাঁ, অনুকরণ করার অভ্যাস ব্যক্তিগত অনুশীলনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা ভাল। আপনার বস বা সহকর্মীর লেখার স্টাইল হুবহু অনুকরণ করে তাদের ইমেইলে পাঠালে সেটা স্বাভাবিক লাগবে না। এর বদলে প্রথমে একজন লেখকের মত হুবহু লেখার চেষ্টা করুন। 


এরপর আরেকটা ভার্সন লিখুন, যেখানে আপনি নিজের মত করে ওই স্টাইল ব্যবহার করছেন। এইভাবে ধীরে ধীরে আপনি অন্যের টেকনিক নিজের মত করে মিশিয়ে ফেলবেন। আর আপনি যদি একাধিক লেখক বা লেখার ধরন অনুকরণ করেন, তাহলে আপনার নিজস্ব লেখার স্টাইল গড়ে উঠবে, কাউকে বেশি বেশি নকল করার ভয় থাকবে না, আপনি বিভিন্ন কৌশল ও ভাল অভ্যাস শিখতে পারবেন।


লেখায় অনুকরণ মানেই নকল নয়। এটি শেখার একটি চমৎকার ধাপ, যা আপনার লেখার গুণগত মান অনেক বাড়িয়ে দিতে পারে।


৪. সচেতন হোন  


লেখার সময় কিছু মৌলিক বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখা জরুরি। লেখার পরই ভুল খুঁজে পাওয়া কঠিন হতে পারে। তাই একবার লেখা শেষ হলে কিছুক্ষণ বিরতি দিন, তারপর আবার পড়ে দেখুন। এ সময় আপনার নিজের চোখেই অনেক দুর্বল জায়গা ধরা পড়বে।


আপনি যখন লিখতে বসেন (এমনকি যখন আপনি নিজের লেখা সম্পাদনা করেন), তখন নিচের বিষয়গুলি মাথায় রাখলে আপনার লেখা আরও পরিষ্কার ও কার্যকর হবে:


• আপনি কার উদ্দেশ্য লিখছেন, আর কেনইবা লিখছেন: এই প্রশ্নের উত্তর জানলে আপনি ঠিক করতে পারবেন, আপনার লেখার বিষয়বস্তু কী হবে, লেখা কীভাবে সাজাবেন এবং লেখার ভাষা ও টোন কেমন হবে?


• খেয়াল করুন বাক্যের দৈর্ঘ্য ও গঠন কেমন হচ্ছে: সব সময় একই ধরনের বাক্য ব্যবহার করলে পাঠক বিরক্ত হয়ে যেতে পারে। বড় বাক্য আর ছোট বাক্য মিশিয়ে লিখুন, যাতে লেখাটি পড়তে আরও প্রাণবন্ত লাগে এবং পাঠক যাতে সহজে আপনার বক্তব্য বুঝতে পারে।


• অপ্রয়োজনীয় শব্দ এড়িয়ে চলুন: যেমন: “সত্যি বলতে,” “আমার মতে,” “খুব,” “আসলে”—এই ধরনের শব্দ যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করুন। এতে আপনার বক্তব্য আরও জোরালো হবে।


• অতিরিক্ত বাজওয়ার্ড (চলতি শব্দ), জার্গন বা ক্লিশে ব্যবহার করবেন না: যদি ব্যবহার করতেই হয় তাহলে বুঝে-শুনে করুন। আপনি কী বলতে চাইছেন, পাঠক সেটা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারছে কিনা, সেখানে গুরুত্ব দিন।


৫. অনুশীলন করুন  


অন্য যেকোনো বিষয়ে দক্ষতা আনতে হলে আপনাকে যেমন নিয়মিত চর্চা করতে হয়, লেখালেখির ক্ষেত্রেও তাই করতে হবে।


নিয়মিত অনুশীলনের ফলে আপনি কেবল উন্নতি করবেন না, লেখার কিছু কৌশল এমনভাবে শিখবেন যে, সেটা আপনার মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই চলে আসবে।


অনেকেই বলেন, লেখার উন্নতির জন্য “লেখার অভ্যাস” গড়ে তুলতে। এর মানে হল, নিয়মিত একটা নির্দিষ্ট সময় লেখালেখির জন্য আলাদা রাখা।


আপনি চাইলে “ফ্রি রাইটিং” করতে পারেন। অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট সময় (যেমন ১০ মিনিট) ধরে মনে যা আসে তাই লিখে যাবেন, ভুল করা নিয়ে বিন্দুমাত্র ভাববেন না। এছাড়া ৩০ দিনের রাইটিং চ্যালেঞ্জ বা প্রতিদিনের চিন্তা নিয়ে জার্নাল লেখার মত অনুশীলনও কাজে লাগিয়ে দেখতে পারেন।


এই ৫টি পরামর্শ ব্যবহার করে লেখালিখি চর্চার জন্য একটা চমৎকার শুরু করতে পারেন।

.


বাড়তি কিছু পরামর্শ


১. আপনি চাইলে প্রতিদিন নতুন ৫টি শব্দ শিখে সেগুলি দিয়ে বাক্য তৈরি করতে পারেন। পাশাপাশি থিসেরাস/শব্দকোষ ব্যবহার করে একই অর্থের বিকল্প শব্দগুলি শিখতে পারেন। এটা আপনার লেখাকে আরও প্রাণবন্ত ও মসৃণ করবে।


২. লেখালেখিতে সবচেয়ে বেশি উন্নতি করা যায় ফিডব্যাক নেওয়ার মাধ্যমে। লেখার পর বন্ধু বা সহকর্মীদের দেখান এবং তাদের মতামত নিন। কোথায় অস্পষ্টতা রয়ে গেছে, কোন অংশ কীভাবে আরও ভাল করা যেত, এসব জানার চেষ্টা করুন। পরবর্তীতে সেই পরামর্শগুলি কাজে লাগান।


৩. ইমেইল, প্রতিবেদন, ব্লগ পোস্ট কিংবা সামাজিক মাধ্যমের লেখা—প্রতিটি মাধ্যমের বার্তাই ভিন্ন হতে পারে। তাই মাধ্যম অনুযায়ী আপনার লেখার টোন, ভাষা ও গঠন আলাদা করে নিতে হবে। যেমন, অফিসিয়াল ইমেইল হবে আনুষ্ঠানিক ও সংক্ষিপ্ত;  ব্লগ পোস্ট হতে পারে বেশি ব্যক্তিগত ও বর্ণনামূলক; সামাজিক মাধ্যম পোস্ট সাধারণত হয় সংক্ষিপ্ত, বন্ধুসুলভ ও সহজবোধ্য।


৪. লেখা শুরু করার আগে কয়েক মিনিট ধ্যান করে মনোযোগ বাড়াতে পারেন। এছাড়া লেখার জন্য নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিতে পারেন। এ সময় অবশ্যই মোবাইল বা এ ধরনের যে কোন বিঘ্নকারী জিনিস দূরে রাখতে হবে। লেখার মাঝখানে বিরতি নিতে পারেন, এতে মন সতেজ থাকে।


৫. আপনি যেই মাধ্যমে লিখুন না কেন, সেখানকার উপযুক্ত স্টাইল বজায় রাখা হলে সেই মাধ্যমের পাঠকদের প্রতি সম্মান দেখানো হয়। আরে এটা আপনার বার্তা স্পষ্ট করার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

.


ভাল লেখক হতে হলে আগে ভাল পাঠক ও চিন্তাশীল মানুষ হতে হবে। ভাল-মন্দ সব রকম লেখা পড়ুন, বিশ্লেষণ করুন, অনুকরণ করুন, সচেতনভাবে লিখুন আর নিয়মিত অনুশীলন করুন।


ধৈর্য ধরে এগোলে আপনি নিজেই অবাক হয়ে যাবেন যে সামান্য কিছু শব্দ দিয়ে আপনি কত অসাধারণ কিছু গড়ে তুলতে পারছেন। 


#লেখা #দক্ষতা #অনুশীলন

মনিরামপুরের সকল গ্রামের নাম। আপনার গ্রাম কোনটি? আমার শ্যামকুড়,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মনিরামপুরের সকল গ্রামের নাম। আপনার গ্রাম কোনটি?

আমার শ্যামকুড়,,,


১নং রোহিতা ইউনিয়ন


১ স্বরনপুর

২ পটি

৩ বাসুদেবপুর

৪ পলাশী

৫ এড়েন্দা

৬ রাজবাড়িয়া

৭ জলকর রোহিতা 

৮ রোহিতা

৯ বাগডোব

১০ নোয়াপাড়া

১১ কোদলাপাড়া

১২ কাশিমপুর

১৩ সরশকাটি

১৪ মুড়াগাছা

১৫ সালামতপুর

১৬ গাংগুলিয়া।


২নং কাশিমনগর ইউনিয়ন


১। নাদড়া

২। নেবুগাতী 

৩।  ইত্যা

৪।  শিরালী মদনপুর 

৫।  মাথুরাপুর 

৬।  হুমাতলা

৭। কাশিমনগর

৮। সুনরা

৯। কুলিপাশা

১০। খোজালীপুর

১১। আর্জুয়া গয়েশপুর


৩ নং ভোজগাতি ইউনিয়ন


১। মাল্লোডাঙ্গা

২। পাথালিয়া 

৩। দোনার 

৪। জামজামি 

৫। ভােজগাতি 

৬। কন্দপুর 

৭। চালকীডাঙ্গা 

৮। হরেরগাতি

৯।  দেলুয়াবাটী 

১০। টুনিয়াঘারা


৪ নং ঢাকুরিয়া ইউনিয়ন


১। জয়পুর 

২। ব্রাহ্মনডাঙ্গা 

৩। বলিয়ানপুর 

৪। উত্তরপাড়া 

৫। বারপাড়া 

৬। ভবানীপুর 

৭। ঢাকুরিয়া 

৮। সুবলকাটি  

৯। ব্রম্মপুর 

১০। চম্পাকোনা 

১১। করেরাইল

১২। তারুয়াপাড়া 

১৩। লাউকুন্ডা 

১৪। প্রতাপকাটি 


৫ নং হরিদাসকাঠি ইউনিয়ন


১। সমশকাটি 

২। হরিদাসকাঠি

৩। নলঘােনা 

৪। কাটাখালী

৫। কুমারশিঙ্গা

৬। পাঁচবাড়ীয়া  

৭। নেবুগাতী 

৮। দিগঙ্গা 

৯। কুচলিয়া

১০। চান্দুয়া 

১১।  শ্রীপুর

১২। ভােমরদহ 

১৩।  হাজরাইল 

১৪। মধুপুর

১৫। বাহাদুরপুর

১৬। হোগলাডাঙ্গা


৬ নং মনিরামপুর ইউনিয়ন


১। বাকোশপোল

২। ফতেয়াবাদ

৩। জালঝাড়া

৪। খদ্দগাংড়া

৫। শোলাকুড় 

৬। দেবিদাসপুর

৭। হাজরাকাটি

৮। পাতন

৯। সোনাডাঙ্গা


৭ নং খেদাপাড়া ইউনিয়ন


১.খেদাপাড়া

২.দিঘীরপাড়

৩.বসন্তপুর

৪.রঘুনাথপুর

৫.মামুদকাটি

৬.যোগীপোল

৭.মাঝিয়ালী

৮.কৃষ্ণবাটি

৯.কাশিপুর

১০.গালদা

১১.কদমবাড়িয়া

১২.খড়িঞ্চী

১৩.হেলাঞ্চী

১৪.টেংরামারী

১৫.চাঁদপুর

১৬.জালালপুর 

১৭.গরীবপুর


৮ নং হরিহরনগর ইউনিয়ন


০১। পাঁচপোতা 

০২। মুক্তারপুর 

০৩। কায়েমকোলা 

০৪। মধুপুর 

০৫। বড় চেৎলা 

০৬। বিনোদ কাঠি 

০৭। তেতুলিয়া 

০৮। গোপ মহল মদনপুর 

০৯। কোলা 

১০। এনায়েতপুর 

১১। হরিহরনগর 

১২। ডুমুরখালী 

১৩। শৈলী 

১৪। খাটুরা 

১৫। মদনপুর 

১৬। মহাতাব নগর 

১৭। গোয়ালবাড়ি 

১৮। তাজপুর 

১৯। রম্নপাসপুর


৯ নং ঝাপা ইউনিয়ন


১। ষােলখাদা 

২। মল্লিকপুর

৩। কমলপুর 

৪। জোকা 

৫। দোদাডিয়া 

৬। খালিয়া

৭। চন্ডিপুর 

৮। মনােহরপুর 

৯। হানুয়ার 

১০। ঝাঁপা


১০ নং মশ্মিমনগর ইউনিয়ন


১। কিসমত চাকলা 

২। চাকলা 

৩। সমসের বাগ

৪। কাঁঠালতলা 

৫। মশ্বিমনগর

৬। পাড়খাজুরা 

৭। হাকিমপুর

৮। হাজরাকাটি

৯। ভরতপুর

১০। রামপুর 

১১। নোয়ালী

১২। মশ্মিমনগর

১৩। লক্ষ্মীকান্তপুর


১১নং চালুয়াহাটি ইউনিয়ন


১। রসুলপুর

২। হরিশপুর

৩। ত্রিপুরাপুর 

৪। বাজে চালুয়া হাটি 

৫। হয়াতপুর 

৬। রামপুর

৭। মােবারকপুর 

৮। ইচানী 

৯। রামনাথপুর

১০। পানিছত্র 

১১। ঘিবা 

১২। গােপিকান্তপুর  

১৩। রত্নেশ্বরপুর 

১৪। সিংহের খাজুরা 

১৫। চালুয়া হাটী

১৬।  আটঘরা

১৭। গৌরিপুর 

১৮। রতনদিয়া

১৯। লক্ষনপুর


১২নং শ্যামকুড় ইউনিয়ন


১। সুন্দলপুর 

২। ধলিগাতী

৩। তেঘরী 

৪। জামলা 

৫। রামনগর 

৬। আগরহাটী

৭। লাউড়ী 

৮। হালসা 

৯। পাড়দিয়া

১০। ঘুঘুরাইল 

১১। শ্যামকুড় 

১২। হাসাডাঙ্গা 

১৩। আমিনপুর

১৪। চিনাটোলা

১৫। নাগাের ঘােপ

১৬। দুর্গাপুর 

১৭। মুজগুন্নি 

১৮। সৈয়দ মামুদপুর 

১৯।  বাঙ্গালীপুর 


১৩ নং খানপুর ইউনিয়ন


 ১। ভরতপুর 

২। ফেদাইপুর 

৩। ঘুঘুদহ

৪। গােপালপুর 

৫। খানপুর

৬। বালিয়াডাঙ্গা

৭। মাছনা

৮। গোবিন্দপুর

৯। মকমতলা

১০। তেঁতুলিয়া


১৪ নং দূর্বাডাংগা ইউনিয়ন


১। বাটবিলা 

২। হরিনা 

৩।  বাজিতপুর 

৪। বার ঘরিয়া

৫। পাড়ালা

৬। কামিনীডাঙ্গা 

৭। কুশারীকোনা

৮। খাটুয়াডাঙ্গা 

৯। কাজিয়াড়া 

১০। দত্তকোনা 

১১। নারিকেল বাড়ীয়া

১২। কোনাকোলা 

১৩। বিপ্রকোনা

১৪। শ্যামনগর 

১৫। আসাননগর 

১৬। কুশখালী 

১৭। ঝিকরডাঙ্গা

১৮। দূর্বাডাংগা


১৫নং কুলটিয়া ইউনিয়ন


১। বাজে কুলটিয়া

২। হাট গাছা 

৩। সুজাতপুর 

৪। কুলটিয়া 

৫। আলীপুর 

৬। পােড়াডাঙ্গা 

৭। ডাঙ্গা মহিষদিয়া

৮।  আর সিঙ্গাড়ী

৯। গাবর ডাঙ্গা 

১০। আম্রঝুটা 

১১। সাত গাতী 

১২। পাড়িয়ালি

১৩। দহাকুলা 

১৪। বাগডাঙ্গা

১৫। লখাইডাঙ্গা

১৬। পদ্মনাথপুর


১৬নং নেহালপুর ইউনিয়ন


১। নেহালপুর

২। বালিধা

৩। পাচাকড়ি


১৭ নং মনোহরপুর ইউনিয়ন


১। কপালিয়া

২। ভবানীপুর 

৩। রোজিপুর

৪। মনােহরপুর

৫। খাকুন্দি 


মণিরামপুর পৌরসভা


০১ হাকোবা

০২ গাংড়া, 

০৩ জয়নগর, 

০৪ মহাদেবপুর

০৫ দুর্গাপুর, 

০৬ তাহেরপুর

০৭ জুড়ানপুর 

০৮ বিজয়রামপুর

০৯ মোহনপুর

১০ কামালপুর, 

১১ মোহনপুর

১২ বিজয়রামপুর

বাসায় রাখুন জরুরি ১২টি প্রয়োজনীয় ওষুধ

 বাসায় রাখুন জরুরি ১২টি প্রয়োজনীয় ওষুধ

মুহূর্তের মধ্যে যেকোনো হঠাৎ অসুস্থতার প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য এগুলো কাজে লাগতে পারে।


1. Sergel 20 mg – গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে সকালে ও রাতে খালি পেটে সেবন করুন।


2. Viset 50 mg – যেকোনো পেটব্যথা বা মহিলাদের পিরিয়ডের সময় ব্যথা হলে ভরা পেটে খাবেন।


3. Napa Extend – জ্বর বা ব্যথা হলে সেবন করুন। (প্রেগন্যান্ট হলে কেবল Napa খাবেন)


4. Ecosprin 75 mg – বুকে চাপ বা তীব্র ব্যথা হলে একসাথে ৪টি ট্যাবলেট খাবেন।


5. Flazyl 400 mg – পাতলা পায়খানা বা আমাশয় হলে খাবেন।


6. Tufnil 200 mg – প্রচণ্ড মাথাব্যথা হলে খাবেন, ইমার্জেন্সিতে কার্যকর।


7. Tory 120 mg – দাঁতের ব্যথা হলে খাবেন।


8. Rupa 10 mg বা Fexo 120 mg – সর্দি, ঠান্ডা, কাশি বা অ্যালার্জিতে খাবেন।


9. Emistat 8 mg – বমি বা বমি বমি ভাব হলে খাবেন।


10. Tenoloc 50 mg বা Amdocal 5 mg – হঠাৎ রক্তচাপ বেড়ে গেলে খাবেন।


11. Viodin 10% – কাঁটা-ছেঁড়া, রক্তপাত বন্ধ ও জীবাণুমুক্ত করার জন্য।


12. Burna Cream – আগুনে বা গরম পানিতে ছ্যাঁকা লাগলে ত্বক শুকাতে ও ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।


💡 সতর্কতা:


যেকোনো ব্যথার ওষুধ খাবার আগে অবশ্যই ভরা পেটে খাবেন।


এগুলো প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য; প্রয়োজনে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ক্যানোলা রঙ এবং তাদের ব্যবহার।,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্য, ক্যানোলা রঙ এবং তাদের ব্যবহার।


আপনি কি জানেন ক্যানুলা বিভিন্ন রঙে আসে এবং প্রতিটি রঙের একটি নির্দিষ্ট ব্যবহার আছে?


এখানে আমরা প্রতিটি রঙ মানে কি এবং কোথায় ব্যবহার করা হয় তা ব্যাখ্যা করছি


১. হলুদ রং।


এটি শিশু এবং শিশুদের জন্য ব্যবহার করা হয়, কারণ এটি ছোট এবং ছোট শিরা উপর প্রয়োগ করা হয়


২। নীল হল রঙ


বয়স্ক বা দুর্বল শিরা দের জন্য এটি ব্যবহার করা হয়, এবং এর মাধ্যমে ক্রমেই সমাধান দেওয়া হয়।


৩। গোলাপি রং


সবচেয়ে সাধারণত ব্যবহৃত রঙ, সাধারণ রোগীদের জন্য উপযুক্ত, এবং অ-জরুরি রক্ত ট্রান্সফিউশনের ক্ষেত্রে পছন্দ করা হয়।


৪. সবুজ হল রঙ


অপারেশনের সময় ব্যবহার করা হয়, কারণ এটা দ্রুত ঔষধ ও রক্ত দিতে পারে।


৫। ধুসর (অ্যাশ মত) রঙ


রোগীদের জন্য ব্যবহার করা হয় যাদের অবিলম্বে রক্তের প্রয়োজন, যেমন আহত বা দুর্ঘটনাবশত রোগীদের।


৬. লাল হল রঙ


এটা সেন্ট্রাল ভেনাস ক্যাথেটারের জন্য নির্দিষ্ট।


এটি পুরু এবং গভীর শিরা মধ্যে প্রতিস্থাপন করা হয়, এবং প্রায়ই তালুর পিছনে প্রয়োগ করা হয়


গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা।


রঙ যত গাঢ়, ক্যানোলা ব্যাস তত বেশি এবং এভাবে সমাধান বা রক্ত দ্রুত দেওয়া যায়।


এটা মনে রাখবেন।


রোগীর অবস্থা অনুযায়ী সঠিক রঙ নির্বাচন করা উচিত। 

©


রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ  তা০০০রিখ  ১৮-০৮-২০২৫

 রাত ৮টা 0 মিনিটের সংবাদ 

তারিখ  ১৮-০৮-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম


জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ---  মৎস্য সম্পদ রক্ষায় দেশবাসীকে পরিবেশের প্রতি সদয় হওয়ার আহ্বান।

 

চলতি সপ্তাহের মধ্যেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করা হবে- জানালো নির্বাচন কমিশন।

 

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আগামী ২৫শে আগস্ট কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন।

 

বোরো সংগ্রহ কর্মসূচির আওতায় চলতি মৌসুমে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পরিমাণ ধান ও চাল সংগ্রহ।

 

২০১৬ সালে গাজীপুরে জঙ্গি অভিযানের নামে সাত জনকে হত্যার ঘটনায় পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি।

 

ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ন্যাটোর সদস্য পদ লাভ ও ক্রিমিয়ার ভূখন্ড ফিরে পাওয়ার আশা ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। 

 


গাজায় হামলা বন্ধে ইসরাইলের ওপর চাপ সৃষ্টিতে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর প্রতি দেশটির রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের আহ্বান।

 

এবং আগামীকাল কেয়ার্নস-এ স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে তিন ম্যাচ ওডিআই ক্রিকেট সিরিজের প্রথমটি অনুষ্ঠিত হবে।

সকাল ৭টার সংবাদ; তারিখ : ১৮-০৮-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ; তারিখ : ১৮-০৮-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম

...................................................


* অব্যাহত সমর্থনের জন্য বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ফিলিস্তিনের। 


* আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ --- কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা --- প্রদান করা হবে ১৬ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় মৎস্য পদক ।


* `রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনসহ ১১টি প্রকল্প একনেকে অনুমোদন – ব্যয় নয় হাজার তিনশো ৬১ কোটি টাকারও বেশি।  


* জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে রাজনৈতিক দলের মতামত চাওয়া হয়েছে আগামী বুধবারের মধ্যে --- প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি বলেছে, খসড়ায় কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা রয়েছে। 


* শেখ মুজিবুর রহমানের 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' লেখার জন্য অর্থ ও ফ্ল্যাট গ্রহণের অভিযোগে ১২৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত শুরু।  


* বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচার ৪০ হাজার কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান মিলেছে --- প্রধান উপদেষ্টাকে জানালো জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।


* ধানমন্ডি-৩২ থেকে গ্রেফতার রিকশাচালকের জামিন মঞ্জুর --- গ্রেপ্তারের ঘটনায় ধানমন্ডি থানার ওসির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে সরকার। 


* এবং ইউক্রেনকে ন্যাটোর মত শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দিতে সম্মতি দিয়েছে রাশিয়া --- জানালেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত ।

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ  ১৭-০৮-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ

তারিখ  ১৭-০৮-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম


রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনসহ ১১টি প্রকল্প একনেকে অনুমোদন – ব্যয় নয় হাজার তিনশো ৬১ কোটি টাকারও বেশি।


প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ফেব্রুয়ারিতেই অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় নির্বাচন – মন্তব্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার।


জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে রাজনৈতিক দলের মতামত আগামী বুধবারের মধ্যে জমা দেওয়ার আহ্বান জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের।


আগামীকাল দেশে শুরু হচ্ছে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ -- সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা।


শেখ মুজিবুর রহমানের 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' লেখার জন্য অর্থ ও ফ্ল্যাট গ্রহণের অভিযোগে ১২৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত শুরু।


ধানমন্ডি-৩২ থেকে রিকশাচালককে গ্রেপ্তারের ঘটনায় ধানমন্ডি থানার ওসির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে সরকার।


গাজায় গত ২৪ ঘন্টায় ইসরাইলি হামলায় ৪৭ ফিলিস্তিনি নিহত।


এবং অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট সিরিজে বাংলাদেশ "এ" দলকে পাঁচ উইকেটে হারালো পার্থ স্কর্চার্স একাডেমি।

সকাল সাতটা ১৭/০৮/২০২৫

 আজকের সংবাদ শিরোনাম

...................................................


* প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়েই দেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে –- জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা । 


* পাইপলাইনের মাধ্যমে জ্বালানি তেল সরবরাহের নতুন যুগে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ -- চট্টগ্রাম-ঢাকা পাইপলাইনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করে জ্বালানি উপদেষ্টার প্রকল্প বাস্তবায়নে অধিক অর্থ ব্যয় ও সময়ক্ষেপণ না করার আহ্বান। 

 

* মুন্সিগঞ্জের কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে ভ্যাকসিন প্ল্যান্ট নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার --- বলেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা।

 

* সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্বশীল ভূমিকা অপরিহার্য -- বললেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ডক্টর বদিউল আলম মজুমদার।

 

* গত আড়াই মাসে গাজায় ত্রাণ প্রত্যাশী অন্তত এক হাজার ৭৬০ জন নিহত --- জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয়।

 

* এবং আজ অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট সিরিজে পার্থ স্কোর্চার্স একাডেমির মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ “এ” দল।

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ  ১৬-০৮-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ

তারিখ  ১৬-০৮-২০২৫

 


আজকের সংবাদ শিরোনাম


প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়েই দেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে –- জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ।


পাইপলাইনের মাধ্যমে জ্বালানি তেল সরবরাহের নতুন যুগে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ -- চট্টগ্রাম-ঢাকা পাইপলাইনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করে জ্বালানি উপদেষ্টার প্রকল্প বাস্তবায়নে অধিক অর্থ ব্যয় ও সময়ক্ষেপণ না করার আহ্বান।


যথাযথ মর্যাদায় নানা কর্মসূচিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের শুভ জন্মাষ্টমী উদযাপন – বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জল দৃষ্টান্ত – বললেন সেনাবাহিনী প্রধান।


সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্বশীল ভূমিকা অপরিহার্য -- বলেছেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ডক্টর বদিউল আলম মজুমদার।


পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে দুই দিনের প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট আকষ্মিক বন্যা ও ভূমিধসে তিনশো ৪০ জনের বেশী মানুষের প্রাণহানি।


ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধে আলোচনা করতে আগামী সোমবার ওয়াশিংটন যাচ্ছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।


এবং অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট সিরিজে নেপাল `এ’ দলকে ৩২ রানে হারালো বাংলাদেশ `এ’ দল।

ডাক্তারদের দেওয়া সাধারণ টেস্ট ও তাদের ফুল ফর্ম

 ”ডাক্তারদের দেওয়া সাধারণ টেস্ট ও তাদের ফুল ফর্ম” CBC – Complete Blood Count → রক্তে হিমোগ্লোবিন, সাদা রক্তকোষ, প্লাটিলেট ইত্যাদি জানতে ESR ...