এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৩

প্রতিটা মেয়ের গল্পটা পড়া উচিত জেসমিন আক্তার নেহা ফেইসবুক থেকে কপি করা

 কেয়া আর আমি অন্তরঙ্গ অবস্থায় খাটের ওপর আছি এমন সময় দোলা ভাবী আমাদের রুমে ঢুকেই আমাদের এই অবস্থায় দেখে থমকে গেল। 


আমি জলদি করে কেয়াকে আমার ওপর থেকে ঠেলে সরিয়ে গায়ে কম্বল জড়িয়ে নিলাম, কেয়াও দোলা ভাবীকে দেখে লজ্জায় লাল হয়ে উঠলো। 


আমি দোলা ভাবীকে বললাম– ভাবী কিছু বলবেন? 


দোলা ভাবী থতমত খেয়ে বললো– না মানে ইয়ে আরকি... এই সময়ে এসে পড়াটা ঠিক হয়নি।


বললাম সমস্যা নেই ভাবী, আর দরজা লক করা হয়নি সেটাও খেয়াল করিনি।


দোলা ভাবী লজ্জায় লাল হয়ে আছে। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে বললো– তোমরাও পারো, এখন কি এসবের সময়?


আমি মুচকি হেসে বললাম– এসবের আবার নির্দিষ্ট সময় হয় নাকি ভাবী, যখন ইচ্ছে দিতে নিতে হয়। ভালোবাসা বিনিময়ের কোনো সময় হয়না।


দোলা ভাবী একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললো– এরকম যদি সবাই বুঝতো।


দোলা ভাবী দেখতে সুশ্রী, লম্বা সুন্দরী, সংসারে কোনকিছুর অভাব না থাকলেও সবসময় কেমন মনমরা হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে কেয়ার কাছে আসে মাঝেমধ্যে তাছাড়া তেমন ঘরের বাহির হয়না।


আচ্ছা তোমরা তোমাদের সময় উপভোগ করো আমি যাচ্ছি এবার, বলে দোলা ভাবী চলে গেল। 


কেয়া উঠে গিয়ে দরজা বন্ধ করে আসতেই কেয়ার হাত ধরে টেনে বিছানায় ফেলে কেয়ার ঠোঁটে আলতো করে কামড় দিয়ে বললাম– সারাক্ষণ শুধু আদর আর আদর, অন্য কিছুর হুস থাকেনা তাইনা?


এবার কেয়া উল্টে আমার ওপর উঠে বললো– এরকম একটা সুইট জামাইর আদর পেলে হুশ তো উড়ে যাবেই।


কেয়ার মুখ চেপে ধরে বুকের মাঝখানে একটা চুমু খেয়ে বললাম– চুপ একদম, আদর করতে দাও।


তারপর কম্বলের ভেতর ডুব মেরে কেয়ার সারা শরীরে আদর দিতে লাগলাম আর কেয়াও উপভোগ করতে লাগলো খুব।


আমরা পালিয়ে এসে বিয়ে করেছি, বাসা নিয়ে আছি দুজন, আপাতত আমার কাজবাজ নেই তাই সারাক্ষণ কেয়াকে সময় দিতে পারছি অফুরন্ত। পরিবার ছেড়ে এসে কেয়ার মনে যে কষ্ট সেটা ভুলিয়ে রাখার জন্যই কেয়াকে খুব আদরে রাখি সারাক্ষণ।


আমাদের ইচ্ছে একটা বেবি নেয়ার, বেবি হলে হয়তো সবাই মেনে নিবে আমাদের। 


প্রতিবারই শারীরিক মেলামেশার পরে আমরা আনন্দিত হই যে এবার বুঝি কেয়া বেবি কনসিভ করবে, কিন্তু পরে টেস্টের রিপোর্ট আসে নেগেটিভ।


আমি কেয়াকে বলি সমস্যা নেই বউ, রুমে তো আমরা দুজনেই, যতক্ষণ বেবি না হচ্ছে মিশন চলবে আনলিমিটেড।


কেয়া মিষ্টি হেসে বলে– দুষ্ট বর একটা। 


আমি জিভ দিয়ে কেয়ার গাল চেটে বলি– মিষ্টি বউ একটা। 


কেয়া মুচকি মুচকি হাসে।


আমাদের দুজনের রাত দিন আনন্দে কাটে ভীষণ, আমরা একে অপরকে পেয়ে সুখী। 


আমি কাজের খোঁজে বাইরে গেলে কেয়া দোলা ভাবীর কাছে যায় বা দোলা ভাবী কেয়ার কাছে আসে। যেহেতু দোলা ভাবী আমাদের সামনের ফ্ল্যাটে থাকে। আমার বয়স তেইশ আর কেয়ার আঠারো, দোলা ভাবীর ছাব্বিশ সাতাশ হবে। তিনি আমাদের সিনিয়র হলেও কেয়ার সাথে নাকি বন্ধুর মতো কথাবার্তা বলে, হাসে খেলে। আমার সাথেও মাঝেমধ্যে একটু আধটু মশকারি করে।


আজকে আমাদের অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখে ভাবী চলে যাবার পরে আমরা আবারও শারীরিক মেলামেশা শেষে ফ্রেশ হই, আমি চলে যাই অফিসে আর কেয়া বাসায় একা।


ছাদে কাপড় শুকাতে গিয়ে আবারও ভাবীর সাথে দেখা কেয়ার, কেয়ার হাতে ভেজা কাপড় দেখে ভাবি মশকারি করে বললো– কি গো, সারাক্ষণ লেগেই থাকা হয় বুঝি দুজনের। 


কেয়া মুচকি হেসে বললো– লেগে না থেকে উপায় কি ভাবি, জামাই যদি এত্তো রোমান্টিক হয়।


ভাবী এগিয়ে এসে বললো– তাই নাকি?


কেয়া বললো– একদম তাই ভাবী, ও যেমন রোমান্টিক, তেমন আমার পাগল। আমাকে ভর্তা বানিয়ে খেয়ে ফেলতে পারলে মনে হয় তাই করতো, হা হা হা। 


দোলা ভাবী একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললো– প্রথম প্রথম ওরকম সবাই থাকে বুঝলি? ধীরে ধীরে ভালোবাসা পানসে হয়ে যায়। 


কেয়া বললো– যে ওরকম হবার সে হবেই, তাই বলে সবাই তো এক নয় ভাবী।


ভাবী বললো– তোকে অনেক আদর করে তাইনা। 


কেয়া বললো– হ্যা খুব, রাতে আমাকে জড়িয়ে না ধরলে ওর নাকি ঘুমই আসেনা। কত যে পাগলামি। জড়িয়ে ধরে ঠোঁটে ঠোঁট রেখে ঘুমাবে, পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে গলায় পিঠে আদর করবে। ঘুমের মধ্যেই কিনা শুরু করে দেয় হা হা হা, ওর আদরের চাপে আমি ভর্তা হয়ে যাই। 


কেয়ার কথা শুনে দোলা ভাবী হো হো করে হেসে ওঠে।


কেয়া আবার বললো– আমার পিরিয়ড চলাকালে খুব সায়েস্তা হয়, তখন তো আর কাছে আসতে পারেনা হা হা, তাছাড়া একটা দিনও কাছে না এসে মেলামেশা না করে থাকতে পারেনা। কি একটা জ্বালা। 


ভাবী বললো– আজীবন তোদের জীবন হাসি আনন্দে এমন ভরপুর থাকুক।


আমি বাসায় ফেরার পরে কেয়া আমার কাছে সবকিছু বললো। আমি বললাম এতকিছু শেয়ার করতে নেই পাগলী।


এরপর থেকে ভাবী প্রায়ই বাসায় আসে, আমাদের গল্প হয় আড্ডা হয়। আর ভাবীর চাহনিতে কেমন একটা রহস্য প্রকাশ পায়।


বেশ কিছুদিন পরে কেয়ার পিরিয়ড শুরু হয়। ভাবীকে দেখলাম কেয়াকে গরম পানি করে দিতে, কেয়ার যত্ন নিতে। দেখে ভালোই লাগলো। 


বিকেলে ভাবী এসে বললো– আজকে আমাদের বাসায় তোমাদের দাওয়াত কিন্তু, আমি নিজের হাতে বিরিয়ানি রান্না করে খাওয়াবো আজ তোমাদের। 


সন্ধ্যায় আমি কেয়া গিয়ে ভাবীর বাসায় উপস্থিত। আড্ডা হলো, আড্ডা শেষে খাওয়াদাওয়া। ভাবীর স্বামী মানে ভাই আজ সম্ভবত বাসায় নেই। 


খাওয়াদাওয়া শেষে আমরা বাসায় ফিরলাম। আজ খুব জলদি কেন যেন ঘুম পাচ্ছে। কেয়া শোবার কিছুক্ষণ পরেই ঘুমিয়ে পড়েছে। আমিও কখন ঘুমিয়ে পড়লাম টের পাইনি। 


রাতে কারো অস্বাভাবিক স্পর্শে ঘুম ভাঙতেই চোখ মেলে লাফিয়ে উঠলাম...


চলবে...


গল্পঃ ভুল। প্রথম পর্ব

প্রতিটা মেয়ের গল্পটা পড়া উচিত জেসমিন আক্তার নেহা ফেইসবুক থেকে কপি করা 

সোমবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৩

দাব্বাতুল_আরদ: কেয়ামতের অন্যতম বড় আলামত,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ♦#দাব্বাতুল_আরদ: কেয়ামতের অন্যতম বড় আলামত


এই আখেরী জামানায় কেয়ামতের নিকটবর্তী সময়ে জমিন থেকে দাব্বাতুল আরদ নামক এক অদ্ভুত জন্তু বের হবে। জন্তুটি মানুষের সঙ্গে কথা বলবে। এটি হবে কেয়ামতের নিকটবর্তী হওয়ার অন্যতম সর্বশেষ ভয়াবহ আলামত। 

পশ্চিম আকাশে সূর্য উদিত হওয়ার পর তাওবার দরজা বন্ধ হয়ে গেলে এটি বের হবে। সহিহ হাদিস থেকে জানা যায় যে, পশ্চিম আকাশে সূর্য উঠার কিছুক্ষণ পরই জমিন থেকে এই অদ্ভুত জানোয়ারটি বের হবে। তাওবার দরজা যে একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে- এ কথাটিকে চূড়ান্তভাবে প্রমাণ করার জন্য সে মুমিনদেরকে কাফির থেকে নির্দিষ্ট চিন্হের মাধ্যমে আলাদা করে ফেলবে। মু‘মিনের কপালে লিখে দেবে ‘মুমিন’ এবং কাফিরের কপালে লিখে দেবে ‘কাফির’। এ ব্যাপারে কোরআন থেকে যা জানা যায়-


পবিত্র কোরআনুল কারিমে সূরা আন নামলের ৮২ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন,


وَإِذَا وَقَعَ الْقَوْلُ عَلَيْهِمْ أَخْرَجْنَا لَهُمْ دَابَّةً مِّنَ الْأَرْضِ تُكَلِّمُهُمْ أَنَّ النَّاسَ كَانُوا بِآيَاتِنَا لَا يُوقِنُونَ


‘যখন প্রতিশ্রুতি (কেয়ামত) সমাগত হবে, তখন আমি তাদের সামনে ভূগর্ভ থেকে একটি জীব নির্গত করব। সে মানুষের সঙ্গে কথা বলবে। এ কারণে যে মানুষ আমার নিদর্শনসমূহে বিশ্বাস করত না।’ (সূরা: নামল, আয়াত: ৮২)।


প্রাণীটির কাজ কি হবে এবং কি বিষয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলবে-এ ব্যাপারে আল্লামা আলূসী বলেন, আয়াতে উল্লেখিত কোরআনের বাণীটিই হবে তার কথা।


অর্থাৎ- أَنَّ النَّاسَ كَانُوا بِآيَاتِنَا لَا يُوقِنُونَ 


এই বাক্যটি সে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষকে শুনাবে। মর্ম এই যে, আজকের পূর্বে অনেক মানুষই মহান আল্লাহর আয়াত ও নিদর্শনসমূহে বিশ্বাস করেনি। বিশেষ করে কেয়ামতের আলামত ও তা সংঘটিত হওয়ার বিষয়ে এমনকি আমার আগমনের বিষয়েও অনেক মানুষ বিশ্বাসকরত না। এখন সে সময় এস গেছে এবং আমিও বের হয়ে এসেছি।


♦#দাব্বাতুল_আরদের_পরিচয়ঃ


আরবিতে ‘দাব্বাতুন’ শব্দের অর্থ হচ্ছে জন্তু বা প্রাণী, যা জমিনে পা ফেলে চলাচল করে। আর ‘আরদ’ অর্থ হচ্ছে ভূমি, ভূপৃষ্ঠ বা ভূগর্ভ। কেয়ামতের আগে পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠ থেকে অদ্ভুত ধরনের একটি প্রাণী বের হবে এবং পুরো পৃথিবীতে বিচরণ করবে। এটিকে কেয়ামতের বড় আলামতের একটি গণ্য করা হয়। হাদিসে এসেছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘ওই সময় আসার আগ পর্যন্ত কেয়ামত কায়েম হবে না, যতদিন না পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয়ের ঘটনা সংঘটিত হবে। পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয়ের ঘটনা ঘটার পর মানুষ দাব্বাতুল আরদ দেখতে পাবে।’ (বুখারি : ৪৬৩৬; মুসলিম : ১৫৭)। 


‘দাব্বাতুল আরদ’ প্রাণীটির নাম নয় বরং অদ্ভুত প্রাণীটির প্রসঙ্গে কোরআনে ব্যবহৃত শব্দ, যার অর্থ ‘ভূগর্ভস্থ প্রাণী’। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যখন প্রতিশ্রুতি (কেয়ামত) সমাগত হবে, তখন আমি তাদের সামনে ভূগর্ভ থেকে একটি প্রাণী বের করব। সে মানুষের সঙ্গে কথা বলবে।’ (সুরা নামল : ৮২)


ইবনু কাসীর বলেন, আখেরী জামানায় মানুষ যখন নানা পাপাচারে লিপ্ত হবে, মহান আল্লাহর আদেশ পালন বর্জন করবে এবং দ্বীনকে পরিবর্তন করবে তখন আল্লাহ তায়ালা তাদের সামনে এই জন্তুটি বের করবেন।’ (তাফসীরে ইবনু কাসীর-৩/৩৫১)।


ইবনু আব্বাস (রা.) বলেন, ‘জন্তুটি মানুষের মতই কথা বলবে।’(পূর্বোক্ত উৎস)।


♦#দাব্বাতুল_আরদের_আকৃতিঃ


‘দাব্বাতুল আরদ’ বা অদ্ভুত প্রাণীটির আকৃতি প্রসঙ্গে বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন হাদিসে আলোচনা এসেছে। সেসব পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, এর ভেতর অনেক প্রাণীর বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকবে। অদ্ভুত এই প্রাণী কিছুটা উটের মতো হবে। পা হবে চারটি। মাথা হবে ষাঁড়ের মতো। চোখ হবে শূকরের মতো। কান হবে হাতির মতো। নাক হবে উটপাখির মতো। বুক হবে সিংহের মতো। রঙ হবে নেকড়ের মতো। কপাল হবে ভেড়ার মতো। ঘন পশমবিশিষ্ট হবে। মানুষের মতো চেহারা হবে। (ফাতহুল কাদির: ৪/১৫২; আদ-দুররুল মানসুর : ৬/৩৭৮)। সে পুরো পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করবে এবং সব মানুষের সঙ্গে কথা বলবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যখন তাদের ওপর নির্দেশ পতিত হবে (পূর্ব দিক থেকে সূর্য না উঠে পশ্চিম দিক থেকে উদিত হওয়া) তখন আমি তাদের জন্য দাব্বাতুল আরদ বের করব। সে সবার সঙ্গে কথা বলবে। সে সবার কাছে গিয়ে বলবে, 'লোকেরা আমার নিদর্শনসমূহে বিশ্বাস করত না।’ (সুরা নামল : ৮২)।

আরও বিভিন্ন হাদিসে এসেছে, সে মানুষকে তাকওয়া, তাওয়াক্কুল, আল্লাহর ভয় প্রভৃতি বিভিন্ন সদুপদেশ দিতে থাকবে। 


♦#দাব্বাতুল_আরদের_কাজঃ


সূর্য পশ্চিমে উদিত হওয়ার পর ঈমান আনয়ন ও তাওবা কবুলের দরজা যে একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে, এ বিষয়টি চূড়ান্ত করতে সে মুমিনদেরকে কাফের থেকে নির্দিষ্ট চিহ্নের মাধ্যমে আলাদা করে ফেলবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘দাব্বাতুল আরদ‌ বের হবে। তার সঙ্গে থাকবে মুসা (আ.)-এর লাঠি এবং সুলায়মান (আ.)-এর আংটি। ঈমানদারদের কপালে মুসা (আ.)-এর লাঠি দিয়ে নুরানি দাগ টেনে দিবে। ফলে তাদের চেহারা উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। আর কাফেরদের নাকে সুলায়মান (আ.)-এর আংটি দিয়ে দাগ লাগাবে। ফলে তাদের চেহারা অনুজ্জ্বল হয়ে পড়বে। তখন অবস্থা এমন হবে যে, কোনো খাবারের টেবিল ও দস্তরখানায় কয়েকজন মানুষ বসলে প্রত্যেকেই একে অপরের ঈমান ও কুফুরির বিষয়টি স্পষ্ট দেখতে পাবে।’ (মুসনাদে আহমাদ: ৭৯২৪)। অন্য একটি হাদিসে এসেছে, হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘দাব্বাতুল আরদ বের হবে এবং মানুষের নাকে চিহ্ন দিবে। তারপরও মানুষ পৃথিবীতে জীবনযাপন করবে। প্রাণীটি সকল মানুষের নাকেই দাগ লাগিয়ে দিবে। এমনকি উট ক্রয়কারীকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় তুমি এটি কার কাছ থেকে ক্রয় করেছ? সে বলবে, 'আমি এটি নাকে দাগ লাগানো অমুক ব্যক্তির কাছ থেকে ক্রয় করেছি।’ (মুসনাদে আহমাদ: ৩২২)।

দাব্বাতুল আরদের কাজ শেষ হওয়ার পর অদৃশ্য হয়ে যাবে। 


♦#দাব্বাতুল_আরদ_বের_হওয়ার_সময়কালঃ


কেয়ামতের বড় বড় কয়েকটি আলামত ঘটে যাওয়ার পর এক বছর জিলহজ মাসের কোরবানির ঈদের দিবাগত রাত এত দীর্ঘ হতে থাকবে যে, সফররত ব্যক্তিরা উৎকণ্ঠিত হয়ে পড়বে, শিশু-বাচ্চারা ঘুমাতে ঘুমাতে ক্লান্ত হয়ে জেগে উঠবে, গবাদি পশুরা চরণভূমিতে বের হতে ছটফট শুরু করবে, লোকেরা ভয়ে ও আতঙ্কে চিৎকার করে কান্নাকাটি ও দোয়া-তওবা করতে থাকবে।

কপি

পেস্ট

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...