এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ৩০ জুন, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ৩০-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ৩০-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


সংসদে পাশ হলো অর্থবিল-২০২৪ - ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বাস্তবায়ন করা হবে - বললেন প্রধানমন্ত্রী।


কেনসিংটন ওভালে আইসিসি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপের শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ রানে হারিয়ে শিরোপা জয় করলো ভারত।


চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু  হচ্ছে আজ। 


বিএনপি’র মেড ইন লন্ডন কর্মসূচি কেউ মানেনা - বললেন ওবায়দুল কাদের।


বাংলাদেশের সমস্ত অর্জন আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে - মন্তব্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।


জাতীয় স্বার্থে ও দেশের উন্নয়নে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর। 


নানা আয়োজনে বাংলাদেশ বেতার বরিশাল কেন্দ্রের ২৫ বছর পূর্তি উদযাপন  - এ উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বললেন বর্তমান যুগেও বেতারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। 


ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকায় রুশ হামলায় চার শিশুসহ অন্তত ১২ জন নিহত।

শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪

বই কেনো পড়বেন,,, পড়লে কি, আর না পড়লে কি,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বই কেন পড়বেন? বই পড়লে কি হয় আর না পড়লে কি হয়?


বই পড়ার ১০টি কারণ যা বই সম্পর্কে আপনার ধারণা বদলে দিবে -


১। মানসিক ব্যায়ামঃ

শরীরকে সুস্থ রাখতে যেমন ব্যায়াম এর বিকল্প নেই তেমনি একইভাবে, আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখতে মানসিক ব্যায়াম জরুরি। মানসিক ব্যায়াম না করার ফলে আমাদের চিন্তাশক্তি লোপ পায়।

ধীরে ধীরে মস্তিষ্কের এই ক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। ব্যবহার না করলে এই ক্ষমতা হারিয়ে যাবে। বই পড়া মানসিক ব্যায়াম এর একটি বড় মাধ্যম। আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখার জন্য নিয়মিত বই পড়া জরুরি।


২। মানসিক চাপ কমানোঃ

আপনি ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক জীবন, একাডেমিক কিংবা চাকরিজীবনে যতই মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন, এই সকল চাপকে আপনি পাশে সরিয়ে রাখতে পারেন যখন আপনি একটি ভালো বইয়ের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে ফেলেন।

একটি ভালো বই আপনার দুশ্চিন্তা ও অবসাদ্গুলোকে পাশে সরিয়ে আপনাকে একটি অন্য দুনিয়ায় নিয়ে যেতে পারবে, যার মাধ্যমে আপনি মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে পারবেন।


৩। জ্ঞানঃ

বই পড়লে জ্ঞান বাড়বে - একথা বলাই বাহুল্য। নতুন নতুন তথ্য যা অব্যশই কোন না কোনো দিন আপনার দরকারে আসবে। আপনার জ্ঞানের ভান্ডার যত সমৃদ্ধ হবে, আপনার জীবনের বাধা বিপত্তি গুলো অতিক্রমে আপনি ততটাই শক্তিশালী হবেন।

একটি কথা আমরা সবাই জানি - আপনার চাকরি/ব্যবসায়, আপনার সম্পত্তি, আপনার অর্থবিত্ত, আপনার স্বাস্থ্য - সবই হারিয়ে যেতে পারে, কিন্তু আপনার অর্জিত জ্ঞান সবসময়ই আপনার সাথে থাকবে।


৪। শব্দভান্ডার বৃদ্ধিঃ

আপনি যত পড়বেন, তত নতুন নতুন শব্দ শিখবেন। আর এতেই আপনার শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হবে। পারস্পরিক কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ আমাদের শিক্ষাজীবন, ব্যক্তিজীবন বা কর্মজীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কর্মজীবনে তো সুন্দর ভাষা বা ভালো যোগাযোগ দক্ষতার জন্য অনেকে বেশ সমাদৃত হন।

এই দক্ষতা বৃদ্ধিতে আপনাকে সব থেকে সাহায্য করবে, 'বই পড়া'। নতুন শব্দ, এর অর্থ ও প্রয়োগ আপনাকে অনেকের মধ্যে আলাদা করে তুলতে পারে।


৫। স্মৃতিশক্তির উন্নতিঃ

তীক্ষ্ণ স্মৃতিশক্তি আমরা কে না চাই! প্রায়ই আমরা বলে থাকি, স্মৃতিশক্তি কমে যাচ্ছে, অনেক কিছু মনে থাকে না। আবার ভালো স্মৃতিশক্তির মানুষকে আমরা শ্রদ্ধার চোখে দেখি।

আপনি যখন একটি বই পড়েন, আপনাকে বইয়ের চরিত্র ও তাদের ভূমিকা, তাদের পটভূমি, তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা, তাদের ইতিহাস, সূক্ষ্মতা স্মরণে রাখতে হয়।

আর মজার ব্যাপার হলো, আপনি যখনই আপনার মস্তিষ্কে নতুন একটি স্মৃতি দেন, তা একটি নতুন পথ তৈরি করে আপনার ব্রেইনে এবং আগের স্মৃতিগুলোকেও শক্তিশালী করে তোলে।


৬। চিন্তাশক্তি দক্ষতা শক্তিশালীঃ

দিন দিন একটি শব্দ অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, Critical Thinking বা জটিল চিন্তাশক্তি। কর্ম বা ব্যক্তিজীবনে এই দক্ষতার কদর বেড়েই চলেছে। আমরা বই পড়ার সময় প্রায়ই জটিল কিছু ঘটনার কথা পড়ি, যেগুলো নিয়ে আমরা সচেতন বা অবচেতনভাবে চিন্তা করি। ঘটনাগুলোকে ধাপে ধাপে সাঁজাতে চেষ্টা করি, সমাধান করার চেষ্টা করি।

অনেক পাঠক তো রীতিমত কাগজ কলম নিয়ে বসে যায় রহস্য গল্প সমাধান করার জন্য। এছাড়াও বই গুলো নিয়ে আমরা অনেকের সাথে আলাপ করি, আমাদের চিন্তা, লেখকের চিন্তা ব্যক্ত করার চেষ্টা করি।

এইসবই কিন্তু আমাদের চিন্তাশক্তিকে বৃদ্ধি করে। এই দক্ষতাকে শক্তিশালী করে তোলে।


৭। একাগ্রতা বৃদ্ধিঃ

আপনি কি খেয়াল করেছেন, ফেসবুকে একসময় আমরা দীর্ঘ বা বড় ভিডিও দেখতাম, কিন্তু সেখান থেকে আমরা ছোট্ট রিলসে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি? আমরা সারাদিন ফেসবুক ব্যবহার করি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই দিন শেষে বলতে পারবে না, আজকে ফেসবুকে কি কি বিষয় আমরা দেখেছে? শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই সত্যি, প্রযুক্তি আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে।

আর আমাদের কাছ থেকে কেঁড়ে নিয়ে গেছে একাগ্রতার মত গুন। যেকোনো কাজে একাগ্রতা অত্যাবশক একটি ব্যাপার। একাগ্রতা দিয়ে অনেক বড় বড় কাজ অতীতে হয়েছে। যা দিন দিন আমাদের থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।

যখন আমরা বই পড়ি, তখন আমরা অন্যসব কিছু থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রাখতে পারি, একাগ্রভাবে গল্পের বা বইয়ের মধ্যে ডুবে যেতে পারি। যা আমাদের একাগ্রতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ব্যাপকভাবে।


৮। ভালো লেখার দক্ষতাঃ

পড়া এবং লেখা একে অপরের সাথে পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। পড়ার মাধ্যমে আমাদের ভাষা ও শব্দের জ্ঞান বাড়ে আর এই জ্ঞান আমাদের লেখনীশক্তিকে বৃদ্ধি করে। এই জন্যই বলে, লেখক হতে গেলে আগে অনেক অনেক পড়তে হবে, এরপর লিখতে হবে।


৯। প্রশান্তিঃ

বর্তমান সময়ে বই পড়ার সবথেকে বড় উপকার যদি চিন্তা করেন, বই পড়ার কারণে আমরা যে মানসিক প্রশান্তি পাই, সেটাই অনেক বড়। বই পড়ার সময়ে আমরা হয়তো ডিজিটাল ডিভাইসের পিছনে সময় নষ্ট করতাম, সেটা না করে আমরা যে ভালো কিছু পড়েছি, কিছু শিখেছি, এই চিন্তা এই প্রশান্তির কি অমূল্য নয়?


১০। বিনোদনঃ

বই পড়ে উপরের সবগুলো উপকার তো আমরা পাচ্ছিই, পাশাপাশি এটা আমাদের একটা বিনোদনের মাধ্যম। সবথেকে সস্তা কিন্তু কার্যকরী মাধ্যম। একটি ভাল গল্প, প্রবন্ধ বা উপন্যাস আমাদের মনকে বিনোদিত করে আর এটা বিনোদনের সর্বোত্তম পথ। নির্মল ও শান্তিময় বিনোদন হলো - বই পড়া।


বিঃদ্রঃ অনূদিত।



শুক্রবার, ২৮ জুন, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৮-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৮-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদ্বোধন,  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর জ্ঞানের মাধ্যমে শিশুদের গড়ে তোলার ওপর প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ।


যেকোন দেশে টেকসই গণতন্ত্র বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র চর্চার বিষয়ে মতৈক্যে উপনীত বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্য।


সাপে কামড়ানো রোগীকে দ্রুত ডাক্তারের কাছে নেওয়া অপরিহার্য এবং রাসেল ভাইপারের এন্টিভেনম দেশের সব হাসপাতালে আছে - জানালেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী।


টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন বর্তমান সরকারের অঙ্গীকার — বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।


বাংলাদেশ থেকে বছরে ২ হাজার ট্যাক্সি ও মোটর সাইকেল চালক নিয়োগ দেবে সংযুক্ত আরব আমিরাত — জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী।


হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর পর দেশটির চর্তুদশ প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আজ।


টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত - আগামীকাল টুর্নামেন্টের ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা।

সতর্কতাঃ কুয়াকাটাতে যারা ঘুরতে আসবেন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সতর্কতাঃ কুয়াকাটাতে যারা ঘুরতে আসবেন, জোয়ারের সময়, মনের ভুলেও জিরো পয়েন্টের আশপাশে গোসল করতে নামবেন না বা গোসল করবেন না। বীচের পশ্চিম দিকটা গোসল দেওয়ার জন্য সবসময়ই নিরাপদ কারন পশ্চিম দিকটায় জিও ব্যাগ নাই।।সমুদ্র অতিরিক্ত ভাঙ্গন রক্ষা করার জন্য জিরো পয়েন্টে জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে। যা জোয়ার পানিতে তলিয়ে থাকে এবং গোসল করতে গেলে যেকোনো মুহূর্ত দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।। কুয়াকাটার টুরিস্ট পুলিশ, প্রশাসনের উচিত  জোয়ারের সময় পর্যটকদের গোসল করতে নামতে না দেওয়া এবং বীচের পশ্চিম দিকে গোসল দিতে নির্দেশনা দেওয়া।। পোস্টটা শেয়ার করে সবাইকে সর্তকতা অবলম্বন করার সুযোগ করে দিন।।  পোস্ট টা শেয়ার করুন কারণ যাতে উপর মহলের চোখ আসে এবং পর্যটকদের সর্তক করা হয়।।

বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৭-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৭-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


নিরাপত্তা দিতে গিয়ে যেন তাকে জনবিচ্ছিন্ন করে না ফেলা হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখে দায়িত্ব পালন করতে এসএসএফ— এর সদস্যদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।


দুর্নীতির একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে জোর কূটনৈতিক তৎপরতা ও আইনি কার্যক্রম চলমান রয়েছে — জাতীয় সংসদে জানালেন প্রধানমন্ত্রী।


দুর্নীতি দমন কমিশনের কোনো তদন্ত কাজে হস্তক্ষেপ করবে না সরকার — বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।


বাংলাদেশের স্বার্থ সংরক্ষণ করেই ভারতের সাথে নতুন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর ও পুরনো সমঝোতা স্মারক নবায়ন করেছে সরকার — মন্তব্য পররাষ্ট্র মন্ত্রীর।


বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের ক্ষেত্রে জনগণের আস্থা তৈরি করবে — বললেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী। 


নিত্যপণ্য আমদানির জন্য ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে চুক্তি করছে সরকার — জানালেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।


প্রাণঘাতী বিক্ষোভের পর কেনিয়ায় কর বৃদ্ধির বিতর্কিত অর্থবিল প্রত্যাহারের ঘেষণা দিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট।


আইসিসি টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালে এখন দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি আফগানিস্তান - আজ রাতে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ভারতের মোকাবেলা করবে ইংল্যান্ড।

বুধবার, ২৬ জুন, ২০২৪

গ্রীষ্মে জমজমাট ছিংতাও,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 গ্রীষ্মে জমজমাট ছিংতাও 


জুন ২৬, সিএমজি বাংলা ডেস্ক: জমজমাট হয়ে উঠেছে চীনের পর্যটন শহর ছিংতাও। ইয়েলো সি বা পীত সাগরের তীরবর্তী শানতোং প্রদেশের এই শহরে সারা বছরই পর্যটকদের ভিড় থাকে।


গ্রীষ্মের এই ভরা মৌসুমে সমুদ্র তীরে ছুটি কাটাতে অন্যান্য সময়ের চেয়েও বেশি সংখ্যায় আসেন পর্যটকরা। ছিংতাও সৈকতের দৃশ্য এবং সমুদ্রস্নানের আকর্ষণে তারা এখানে আসেন। শহরটিতে মানমন্দির, পাহাড়, সৈকতে দীর্ঘ হাঁটা পথ, ইউরোপীয় এবং চীনা রীতির স্থাপত্যসহ দেখার মতো অনেক কিছুই রয়েছে।


এখানে চীনে অনুষ্ঠিত গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের  কয়েকটি জলক্রীড়ার ইভেন্ট হয়েছিল। 


এ বছর গ্রীষ্মে এখানে জমজমাট হয়ে উঠেছে পর্যটনশিল্প। 


শান্তা/শুভ 








কৌতুক অভিনেতা  দিলদার...,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কৌতুক অভিনেতা  দিলদার...


এক কন্যা উচ্চপদস্হ কর্মকর্তা অপর কন্যা এমবিবিস ডাক্তার, দুজন কন্যার গর্বিত পিতা জনপ্রিয় অভিনেতা দিলদার (দিলদার হোসেন) ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের ১৩ জানুয়ারী, চাঁদপুরে জেলার শাহতলী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি এসএসসি পাস করার পর, আর লেখা-পড়া করেননি। চাকরি করতেন হোটেল পূর্বাণীতে, এখানেই দেখা হয় আরেক গুণি অভিনেতা অমল বোস-এর সাথে, আর অমল বোসই তাকে নিয়ে আসেন চলচ্চিত্রে।


দিলদার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র, অমল বোস পরিচালিত কেন এমন হয় মুক্তিপায় ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে। তিনি আরো যেসব ছবিতে অভিনয় করেন- দুস্য বনহুর, শাহজাদা, অংশীদার, টক্কর, গাঁয়ের ছেলে, ওমর শরীফ, কোরবানি, সোনার তরী, নবাবজাদী, সুখের সংসার, জনতা এক্সপ্রেস, নাগ নাগিনী, নাগপুর্নিমা, সি আই ডি, বিদ্রোহী, মহানায়ক, তাসের ঘর, অস্বীকার, লড়াকু, ওগো বিদেশিনী, যন্ত্রণা, ভেজাচোখ, বেদের মেয়ে জোসনা, আপন দুলাল, মৃত্যুর মুখে, বিক্ষোভ, অন্তরে অন্তরে, দাঙ্গা, পাগল মন, নয়ালায়লা নয়ামজনু, দোলনা, কন্যাদান, চাওয়া থেকে পাওয়া, সুন্দর আলী, জীবন সংসার, স্বপ্নের নায়ক, আনন্দ অশ্রু, শান্ত কেন মাস্তান, গাড়িয়াল ভাই, মনে পরে তোমাকে, বীর সৈনিক, কুখ্যাত খুনী, কুলি, ডন, অচিন দেশের রাজকুমার, প্রেম যমুনা, নীল সাগরের তীরে, বাঁশিওয়ালা, আব্দুল্লাহ, বীর পুরুষ, নিষ্ঠুর, দূর্জয়, স্বপ্নের পৃথিবী, এই ঘর এই সংসার, তেজী, প্রিয়জন, বিচার হবে, কালুগুন্ডা, শুধু তুমি, স্বপ্নের নায়ক, আনন্দ অশ্রু, শান্ত কেন মাস্তান, গুন্ডা নাম্বার ওয়ান, তুমি কি সেই, বিষেভরা নাগিন, নাচনেওয়ালী, খাইরুন সুন্দরী, প্রিয়জন, প্রাণের চেয়ে প্রিয়, তুমি শুধু আমারসহ অসংখ্য ছবিতে তিনি অভিনয় করেছেন। 


দিলদার শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন ২০০৩ খ্রিষ্টাব্দে, তুমি শুধু আমার ছবিতে অভিনয়ের জন্য।


বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের সেরা কৌতুক অভিনেতাদের অন্যতম একজন ছিলেন, দিলদার। নিখুত অভিনয়ের মাধ্যমে সিনেমা পর্দায় সবচেয়ে বেশি হাস্যরস ফুটিয়ে তোলায় পারদর্শি অভিনেতা ছিলেন তিনি। একসময়ে কৌতুক অভিনয়ে সবাইকে ছাড়িয়ে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান নেন তিনি। দর্শকদের অতিপ্রিয় অভিনেতা হিসেবে, বক্সঅফিসে নিজের চাহিদাকে স্টার পর্যায়ে উন্নিত করতে সক্ষম হন। হয়ে ওঠেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী কৌতুক অভিনেতা। এমন একসময় গেছে যে, কোনো কোনো ছবির স্ক্রিপ্ট শুধু তার জন্য আলাদা ভাবে লেখা হত। 

দর্শকদের চাহিদার কথা চিন্তা করে চিত্রপরিচালকরা বেশিরভাগ সিনেমায় চাইতেন, দিলদারকে। এমনও সময় গেছে  বছরে তাঁর ৪০/৪২ টি ছবি মুক্তি পেয়েছে। দর্শক জনপ্রিয়তা এতোটাই আকাশচুম্বী হয়ে ওঠেছিল যে, কিছু কিছু ছবি শুধুমাত্র তাঁর জন্যই ব্যবসায়ীকভাবে উৎরে যেত।


কৌতুক অভিনয়ে জনপ্রিয়তার সকল রেকর্ড ভঙ্গ করা দিলদারকে নায়ক করেই নির্মাণ করা হয়েছিল ‘আব্দুল্লাহ’ নামে একটি ছবি। তাঁর বিপরীতে নায়িকা ছিলেন নূতন। ছবির পরিচালক ছিলেন প্রয়াত তোজাম্মেল হক বকুল। ‘আব্দুল্লাহ’ ছবিটি যেমন জনপ্রিয়তা পায়, তেমনি  ব্যবসায়ীকভাবেও সফল হয়। 


ংলাশের সিনেমাপর্দা হাসির বন্যায় ভাসিয়ে, কৌতুক অভিনয়কে সমৃদ্ধ করেছেন যিনি। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পে অনন্য অবদান রেখেগেছেন যিনি। সেই অসম্ভব জনপ্রিয় অভিনেতাকে/ আনন্দময় মানুষটিকে, অনন্ত অভিবাদন। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসে চিরঅম্লান, কিংবদন্তিতুল্য কৌতুক  অভিনেতা দিলদার।


_Ashraful Alom



বাসিরহাটের ঐতিহাসিক ধান্যকুড়িয়া গাইন প্যালেস।

 বাসিরহাটের ঐতিহাসিক ধান্যকুড়িয়া গাইন প্যালেস।

আজ থেকে প্রায় দুশো তিরিশ বছর আগের কথা। সুবিশাল এই রাজবাড়ি বানিয়েছিলেন ধান্যকুড়িয়ার জমিদার মহেন্দ্রনাথ গায়েন। সেসময় ফুলেফেঁপে উঠেছিল তাঁর পাটের ব্যবসা। মূলত ইংরেজদের সঙ্গেই চলত তাঁর লেনদেন। আর সেই সুবাদেই উত্তর ২৪ পরগণার এই প্রান্তিক অঞ্চলেও নিত্যদিন লেগে থাকত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাহেবদের আনাগোনা। তাঁদের বিলিতি সংস্কৃতি, ঐতিহ্যকে উস্কে দিতেই ইউরোপীয় দুর্গের আদলে এই রাজবাড়ি নির্মাণ করেন মহেন্দ্রনাথ।


৩০ একর জায়গায় জুড়ে দাঁড়িয়ে থাকা এই রাজবাড়ির মধ্যেই রয়েছে আস্ত এক পুষ্করিণী, যাতে রাজবাড়ির প্রতিচ্ছবি ঝলমল করে সারাদিন। গোটা দুর্গটিকে কেন্দ্র করে রয়েছে বিশাল এক বাগানও। দুর্গের ভেতরে ঢুকলেও রীতিমতো চমকে যেতে হবে। নানা ধরনের ভিক্টোরিয়ান কারুকাজ থেকে শুরু করে রয়েছে ইতালিয় কাচের তৈরি আসবাব। যা এক কথায় মন্ত্রমুগ্ধকর। গ্রীষ্মকালে এই রাজবাড়িতে এসে অনেক সময়ই ছুটি কাটাতেন ব্রিটিশ সাহেবরা। তাঁদের জন্য ছিল পৃথক নহবতখানা, অতিথিশালা। এমনকি সেসময় এই রাজবাড়ির জন্য পৃথক রেল স্টেশনও তৈরি করেছিল মার্টিন কোম্পানি।


গায়েন গার্ডেন নামের সেই স্টেশনে এসে থামত ন্যারো গেজের ছোট্ট বাষ্পচালিত ট্রেন। বর্তমানে অবশ্য সেই স্টেশনের অস্তিত্ব নেই আর। ২০০৮ সালে তা অধিগ্রহণ করে সরকার। গড়ে ওঠে অনাথ মেয়েদের সরকারি হোম। তবে মূল বাড়িটির কিছু অংশের পুনর্নির্মাণ হলেও, সামগ্রিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে ধুঁকছে এই ঐতিহাসিক স্থাপত্যটি। বাড়ির সামনে অবস্থিত শ্বেত পাথরের দুটি সিংহ মূর্তির একটি চুরি গিয়েছিল বহু আগেই। কয়েক বছর আগে আরেকটি সিংহও চড়া দামে বিক্রি করে দেন মহেন্দ্রনাথের উত্তরসূরিরা। তবে শুধু ঔপনিবেশিক ইতিহাসই নয়, এই বাড়িতে শুটিং হয়েছে ‘সত্যান্বেষী’, ‘সাহেব-বিবি-গোলাম’, ‘সূর্যতপা’-সহ একাধিক জনপ্রিয় চলচ্চিত্রেরও। অভিনয় করে গেছেন স্বয়ং উত্তমকুমার। এমনকি বিদেশি বিভিন্ন চলচ্চিত্রেরও শুট হয়েছে এই দুর্গেই।


শিয়ালদহ /বারাসাত থেকে বসিরহাট লোকাল ধরে এক দিনেই ঘুরে আসা যায় এই প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শন। হাতে যদি একটু বেশি সময় থাকে তবে ইছামতী নদীর তীরের সাজানো শহর টাকি ও ভ্রমন তালিকায় রাখতে পারেন। তাহলে আর দেরি কিসের ঘুরে দেখুন ধান্যকুরি গায়েন রাজ বাড়ি। অনুভব করুন প্রাচীন বাংলার সমৃদ্ধ নগরী বসিরহাট।



সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৬-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৬-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


ভারত সফর অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে, এ সফর দু’দেশের সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় এবং আর্থ—সামাজিক উন্নয়নের নতুন দ্বার উন্মোচন করবে — গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে বললেন প্রধানমন্ত্রী।


তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে আলাদা প্রস্তাব দিয়েছে চীন ও ভারত, জনগণের জন্য বেশি লাভজনক ও উপযোগী প্রস্তাবই গ্রহণ করা হবে — বললেন শেখ হাসিনা।


বাংলাদেশের উন্নয়নে সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে চীনের আগ্রহ প্রকাশ। 


নাগরিকদের ডিজিটাল স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে দেশের ৬৭টি হাসপাতালে অটোমেশন চালু করা হয়েছে — জাতীয় সংসদে জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।


দেশের পূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, আশ্রয় কেন্দ্র থেকে ঘরে ফিরছে মানুষ — ত্রাণ তৎপরতা অব্যাহত।


কেনিয়ায় নতুন কর আরোপের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকালে পুলিশের গুলিতে পাঁচজন নিহত - পার্লামেন্টে বিক্ষোভকারীদের অগ্নিসংযোগ।


যুক্তরাষ্ট্রে কোপা আমেরিকা ফুটবল টুর্নামেন্টে এখন আর্জেন্টিনার মোকাবেলা করছে চিলি।

মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪

Advocate Md. Mozammel Hoque (অ্যাডভোকেট মো: মোজাম্মেল হক) 01830-168668 ,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ১. কথা হজম করতে শিখুন, এটা অনেক বড় গুণ- আপনাকে জিততে সহায়তা করবে! কথা না বাড়িয়ে নীরবে কাজ করে যান; আপনার কাজই আপনার হয়ে কথা বলবে। মন খারাপের কারণ অতীত আর টেনশন-এর কারণ ভবিষ্যৎ। তারচেয়ে বরং বর্তমানকে উপভোগ করুন; আনন্দে বাঁচুন!

Advocate Md. Mozammel Hoque (অ্যাডভোকেট মো: মোজাম্মেল হক) 01830-168668 


২. ঠেকতে ঠেকতে সোজা সরল ভালো মানুষটিও বুঝে যায়- কে তাকে সত্যিকারের ভালোবাসে আর কে তাকে নিজ স্বার্থে ব্যবহার করে? আপনার সামনে যিনি আপনার প্রশংসা আর অন্যের সমালোচনা করেন, একটু পরেই তিনি অন্যের কাছে আপনাকে নিয়ে একই কাজ করবেন! 


৩. পরম সমালোচনাকারী হচ্ছে- যিনি প্রতিনিয়ত আপনাকে আর্শীবাদ করেন ‘একজন’ হয়ে উঠার জন্য...! সমালোকেরা নিঃসন্দেহে আপনার ভালো বন্ধু- বিনা পয়সায় ভুল ধরিয়ে দিতে সর্বদা তৎপর থাকেন... তাঁদের কখনোই অবহেলা করবেন না! আপনি বরং বিনয়ী হোন, মানুষকে সম্মান করুন ও গুরুত্ব দিন; সবকিছু বহুগুণ হয়ে আপনার কাছেই ফেরত আসবে!


৪. কেউ যদি আমায় ঈর্ষা করে, আমি খুবই খুশি হই। কারণ আমি বুঝতে পারি যে, আমি সঠিক কাজটাই করছি! আপনার কাজ বা কথা নিয়ে কেউ কোনো মন্তব্য করল না, তার মানে আপনি সঠিক জায়গায় পৌঁছতে পারেননি!! মানুষের জনপ্রিয়তার মাত্রা নির্গত হওয়া উচিত তার শত্রু ও সমালোচকের সংখ্যার ভিত্তিতে!!!


৫. জিততে হলে কখনো কখনো হারতে হয়। আজকের হারই হয়ত ভবিষ্যতে বড় বিজয় এনে দেবে। কখনো বোকার সঙ্গে তর্কে জড়াবেন না- এটা সময়ের অপচয়! সম্ভব হলে আপনি অন্যদেরকে জিতিয়ে দিন, জিতে গেছে ভেবে কেউ যদি খুশি হয়, আপনিও নীরবে একটুখানি হেসে নিন। অন্যের সুখে সুখী হতে পারলে আপনিই মহাসুখী!


৬. চিতা বাঘ কখনো কুকুরের সঙ্গে দৌড় প্রতিযোগিতা করে না। আপনি যে চিতা বাঘ তা বোঝানোর জন্য শুধু সঠিক সময়ের অপেক্ষায় থাকুন। হয়ত অনেক কিছু পারেন; তবে দরকার নেই তা বলে বেড়ানোর। নীরবে কাজ করে যান... যার প্রয়োজন তিনি আপনাকে ঠিকই খুঁজে নেবেন। তবে অযোগ্য কাউকে টেনে উপরে তুললে সে-ই এক সময় উল্টো আপনার যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রতিশোধ নেবে!


৭. আপনি  দুনিয়ার কাউকে বদলাতে পারবেন না, শুধু নিজেকে ছাড়া। আপাতত সেটাই করুন-  নিজেকে বদলে ফেলুন; আর অন্তত দুজন অসহায় মানুষকে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে  সাহায্য করুন। সবাই এই নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে কাজ করলে চারপাশের দুনিয়া এমনিতেই বদলে যাবে!


৮. আপনার চিন্তা-ভাবনার ওপরে যারা আস্থা রাখতে পারে না, তাদেরকে খুব বেশি গুরুত্ব দেওয়ার দরকার নেই। নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন- এটাই আপনাকে সবার মাঝে বিশ্বাসী ও আস্থাভাজন করে তুলবে; স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।


৯. জীবনের পরীক্ষায় অনেকেই হেরে যান কারণ তারা অন্যকে copy করার চেষ্টা করেন, কিন্তু তাদের আসলে জানা নেই- প্রত্যেকের প্রশ্নপত্রটাই আলাদা! কোথায় জন্মেছেন- সেটা আপনার নিয়তি; কোথায় পৌঁছাবেন- সেটা আপনার কর্মফল!


১০. আজকে থেকে ঠিক ৯৯৯ দিন পরে আপনার অবস্থান কোথায় হবে- সবকিছুই নির্ভর করছে এখন কাদের সঙ্গে মিশছেন আর কী কী বই পড়ছেন, তার ওপর!


১১. কোনো কথা শোনামাত্রই যাচাই না করে বিশ্বাস করবেন না। কেননা মিথ্যা কথা সব সময়ই সত্যের চাইতেও তীব্রতর। প্রমাণের ঝামেলা নেই বলে মিথ্যে কথা ও গুজব দ্বিগুণ গতিতে ছোটে। কিন্তু সত্যটা প্রমাণ করতে যথেষ্ট সময়ক্ষেপণ ও বেগ পেতে হয়!


১২. জীবনটা বড্ড ক্ষণস্থায়ী, ভালো করারই সময় কম। মন্দ কাজ করার সুযোগ কই? ভালো মানুষ সাজার ভান না করে ভালো মানুষ হয়ে গেলেই তো হয়!


১৩. আপনার স্বপ্ন নিয়ে কেউ যদি হাসা-হাসিই না করে, তবে বুঝে নেবেন- লক্ষ্যটা খুব ছোট হয়ে গেছে! আবার স্বপ্ন পূরণে বেশি কালক্ষেপণ করলে অন্য কেউ সেটা বাস্তবায়ন করে নিজের বলে চালিয়ে দিতে পারে..! তবে যে স্বপ্ন বাস্তবায়নের শুরুতেই অন্যের সহযোগিতা নিতে হয় অর্থাৎ নিজে এগিয়ে নিতে পারেন না- সেই স্বপ্ন দেখবেন না।


১৪. কেউ কেউ ইতিহাস গড়েন, বাকিরা সেই ইতিহাস পড়ে পরীক্ষায় পাস করেন! বিখ্যাত মানুষের সঙ্গে সেলফি তুলে পোস্ট না দিয়ে এমন কাজ করুন, যাতে অন্যেরা আপনার সঙ্গে ছবি তুলে সামাজিক গণমাধ্যমে পোস্ট করে।


১৫. মানুষ মাটি দিয়ে তৈরি, মাটিজাত খাবার খেয়ে বাঁচে, মৃত্যুর পরে আবার মাটিতেই মিশে যাবে; তার কি অহংকার ও রাগ করা সাজে? মানুষের গ্রহণযোগ্যতা কখনো ফেসবুক-এ লাইক-এর সংখ্যা দিয়ে যাচাই করা যায় না; মৃত্যুর পর উনার জানাজায় ক’জন হাজির হলেন- সেটাও দেখার বিষয়!


১৬. সুস্থ দেহ+প্রশান্ত মন = উপভোগ্য জীবন। শরীরের সুস্থতার জন্য চাই পরিমিত খাদ্যাভ্যাস আর মনের প্রশান্তির জন্য চাই রুচিশীল পাঠ্যাভ্যাস।


১৭. জ্ঞানীরা বলেন কেননা তাঁদের কাছে বলার মতো কিছু কথা আছে; আর মূর্খরা বলেন কেননা তাদেরও কিছু বলতে ইচ্ছে করে! কাউকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করার আগে অন্তত তাঁর সমান যোগ্যতা অর্জন করে নিতে হয়...!


১৮. যে কাজের জন্য বিবেক প্রশ্নবিদ্ধ করে, সে কাজ থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়। যা কিছু পেয়েছেন, তার জন্য শুকরিয়া আদায় করুন, ধৈর্যধারণ করুন… ভবিষ্যতে আরো ভালো দিন আসবে!


১৯. প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মাঝে যে সমন্বয় ঘটাতে পারে, সে-ই প্রকৃত সুখী। হবে না, পারবো না, আমার কপালে নেই কথাগুলো প্রায়ই বলে থাকি। কিন্তু মজার ব্যাপার- নিজেকে জিজ্ঞেস করলে যে উত্তর পাওয়া যাবে, তা কিন্তু একেবারেই উল্টো। আমি পারবো, আমাকে দিয়েই হবে- এই শক্তি অন্তরে লুকিয়ে থাকে, জীবন যুদ্ধে শক্ত হাতে হাল ধরতে পারাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। নেতিবাচক ভাবনার টানুন ইতি, বেড়ে যাবে জীবনের গতি!


২০. মস্তিষ্ক কখনো অলস সময় কাটাতে পারে না, সর্বক্ষণ কিছু না কিছু চিন্তা করবেই। মজার ব্যাপার হলো- আপনি যখনি আগের চিন্তা ডাউনলোড করে ফেলবেন (অর্থাৎ কাগজ-কলম নিয়ে লিখে ফেলবেন এবং কাজে প্রয়োগ করবেন), মস্তিষ্ক কেবলমাত্র তখনি নতুন কিছু ভাববার সুযোগ পায়, নচেৎ আগের চিন্তাটাই মাথার মধ্যে ঘুরপাক খেতে থাকে। কোনো একটা চিন্তা কাজে পরিণত না করে মাথায় নিয়ে বসে থাকলে নতুন চিন্তা মাথায় আসে না (ঢোকার জায়গা পায় না)। কোনো পরিকল্পনাই গ্রহণযোগ্য নয়, যতক্ষণ না সেটি বাস্তবায়িত হচ্ছে…! তাই মাথায় যত বুদ্ধি আসে, যত দ্রুত সম্ভব কাজে লাগান; হয় লাভ হবে নইলে অভিজ্ঞতা হবে! অর্জন হিসেবে কোনোটাই মন্দ নয়।


২১. পৃথিবীতে এমন কোনো কাজ নেই- যা করলে জীবন ব্যর্থ হয়। জীবন এতই বড় ব্যাপার যে একে ব্যর্থ করা খুবই কঠিন! যারা কোনোকালেই কিছু করবে না- তারাই কেবল বলে অসম্ভব। এ জগতে মানুষের কাছে অসম্ভব বলে কিছুই নেই- থাকতে পারে না। এ পৃথিবীতে অসম্ভব বলে যদি কিছু থাকে, সেটা আছে কেবল মূর্খ ও অলসদের অভিধানে!



সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৫-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


আজ গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে সাম্প্রতিক ভারত সফরের ফলাফল তুলে ধরবেন প্রধানমন্ত্রী।


বৈশ্বিক মান বজায় রাখতে  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে অগ্রাধিকার দিয়ে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বহুমাত্রিক ও সৃজনশীল করেছে সরকার—বললেন শেখ হাসিনা।


জাতীয় সংসদ ভবনে নির্মিত ‘মুজিব ও স্বাধীনতা’ সংগ্রহশালার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী।


আন্তর্জাতিক মানের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরিতে বিসিপিএসকে কার্যকর ভূমিকা রাখার তাগিদ রাষ্ট্রপতির।


বাংলাদেশে আশ্রিত প্রায় ১৩ লাখ রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে চীনের কার্যকর ভূমিকা বাড়ানোর আহ্বান জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। 


দক্ষিণ কোরিয়ায় একটি লিথিয়াম ব্যাটারীর কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ২২ জনের প্রাণহানী। 


কিংসটাউনে আইসিসি টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে এখন বাংলাদেশের মোকাবেলা করছে আফগানিস্তান -- অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত।


সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৪-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৪-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


আওয়ামী লীগের মূল শক্তি দেশের জনগণ, কোনো আঘাতেই আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করা যাবে না - দলের প্লাটিনাম জয়ন্তীর আলোচনা সভায় বললেন দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


নানা কর্মসূচিতে উদযাপিত হলো দেশের বৃহত্তম ও উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।


বর্ণচোরা বিএনপির নেতৃত্বে গড়ে ওঠা সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে প্রতিহত করাই আওয়ামী লীগের আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ - বললেন দলের সাধারণ সম্পাদক।


বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক অপশক্তির তোষণ না করলে আওয়ামী লীগের ৭৫ বছরের দৃপ্ত পথচলায় দেশ আরও এগিয়ে যেতো - মন্তব্য ডক্টর হাছান মাহমুদের। 


 তীব্র দাবদাহে এ বছরের পবিত্র হজ মৌসুমে এক হাজার তিনশো’র বেশি হজযাত্রী মারা গেছে - জানিয়েছে সৌদি সরকার। 


আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার-এইটে যুক্তরাষ্ট্রকে হারিয়ে সেমিফাইনালে উঠেছে ইংল্যান্ড - এখন দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

সোমবার, ২৪ জুন, ২০২৪

রক্ষিতা ও স্ত্রী এর মধ্যে পার্থক্য,,,, বনি আমিন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 র*ক্ষিতা ও স্ত্রী এর মধ্যে পার্থক্যঃ

-     -     -     -     -     -     - 

র*ক্ষিতা পালন করতে বেশ ঝামেলা আছে, বদনাম ও অপবাদ এর আশঙ্কা অনেক। তবে 'মজা মারে ফজা ভাই' এর মত থ্রিলিং এবং বেশ ফুর্তি লাগে। একজন ব্যাক্তি তার স্ত্রীর কাছে সাংসারিকভাবে দায়বদ্ধ থাকে অর্থাৎ 'কমিটেড' থাকে যেখানে স্ত্রীও নির্ভরতা পায় বা ভরসা পায় কিন্তু একজন র*ক্ষিতার ক্ষেত্রে বিষয়টি উল্টো। র*ক্ষিতা প্রয়োজন মোতাবেক তার র*ক্ষকের চাহিদা পূরণ করে। র*ক্ষক নিজে এমনকি 'সেদ্দ নুডুলস' হলেও [র*ক্ষিতা কি আদৌ মজা পেল নাকি পেলো না] সেটা নিয়ে সে ভাবেনা। তার যখন জল ছাড়ার প্রয়োজন হবে তখন সে জল ছাড়বে আর র*ক্ষিতা সে 'পাতলা জল' উঁহু আঁহা করে ভেতরে নিয়ে নেবে। র*ক্ষিতা তার সার্ভিস দিয়ে সে মোতাবেক নিজের ফায়দা আদায় করে নেয়, কিন্তু তার সম্পর্কের নির্ভরতা বা সিকিউরিটি পায় না। মোট কথা স্ত্রীর প্রতি একজন ব্যাক্তির যে দায় দেনা থাকে তা একজন র*ক্ষিতার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তবে ঘন ঘন আসা যাওয়া ও বেশি ফুর্তি করতে গেলে ধরা খাবার আশংকা থাকে, অতঃপর পাড়া পড়শীরা মৌলভী ডেকে র*ক্ষিতার সাথে র*ক্ষকের বিয়ে পড়িয়ে দেন। 


আমার জন্মদেশের সাথে প্রতিবেশী দেশ ভারতের সম্পর্ক র*ক্ষিতা ও র*ক্ষকের। কেউ স্বীকার করতে না চাইলেও বাস্তব বিষয় এটা। তবে ভারত বেশ বদনাম পাচ্ছে কিন্তু গায়ে মাখছে না। কারণ আমার জন্মদেশকে সরাসরি তার অন্তর্ভুক্ত রাজ্য বলে ঘোষণা দিলে তার দায়বদ্ধতা বেড়ে যাবে। কোন রাজস্ব ঘাটতি বা প্রকৃতিক দুর্যোগে সাহায্য সহ তার অন্যান্য স্টেট এর মত তাকে ভূর্তকি দিতে হবে। অর্থাৎ দায়বদ্ধতা বেড়ে যাবে। বউ হিসেবে পালন করতে গেলে তার খরচ বেড়ে যাবে। সামাজিক পরিচয় না দিয়ে তার চেয়ে দূরে আলাদা কোন ঘরে রেখে 'চুপকে চুপকে' অন্ধকারে গিয়ে মজা মেরে আসাটা বেশ সহজ। তবে ভয়ও আছে, প্রতিবেশী দেশ চায়না, পাকিস্তান বা মায়ানমার কখন যে দুজনকে ধরে জোর করে বিয়ে পড়িয়ে দেন সেটা এখন শুধু দেখার বাকি। ভারত বিনে পয়সায় বেশ ফুর্তি মারছে তার নিবেদিত দাসী রূপ র*ক্ষিতার সাথে। 


অনুরোধঃ আমার এই লেখা যিনি না বুঝে কোন কমেন্ট করবেন অথবা বাং*লা*দেশী ভাষায় অহেতুক গালি দেবে তাকে শেখ 'রাসেল ভাইপার' দিয়ে তাড়িয়ে 'দূর হ' বলে সাথে সাথে ব্লক মেরে শেখের বেটির কাছে পাঠিয়ে দেয়া হবে।

বনি আমিন ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

ফারাক্কা ব্রিজের ইতিহাস,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 📜 ফারাক্কা ব্রিজের ইতিহাস 


আমরা অনেকেই কলকাতার অভিমুখ থেকে পশ্চিমবঙ্গের উত্তরবঙ্গীয় অঞ্চলের দিকে যাত্রা করার সময় ফারাক্কা ব্যারেজ পার করেছি। তবে এই ফারাক্কা ব্রিজের গুরুত্ব ঠিক কতটা তা হয়তো অনেকেই জানিনা। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক ফারাক্কা বাধ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

ভারতের হুগলী নদীতে পানি সরবরাহ এবং কলকাতা বন্দরটি সচল করার জন্য ১৯৭৪ সালে এই ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করা হয়, যার অবস্থান বাংলাদেশ থেকে ১৮ কিলোমিটার উজানে ভারতের ভূখণ্ডে গঙ্গা নদীর ওপরে।

১৯৫০ ও ১৯৬০-এর দশকে কলকাতা বন্দরের কাছে হুগলি নদীতে পলি জমা একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এই পলি ধুয়ে পরিষ্কার করার জন্য ফারাক্কা বাঁধ তৈরি করা হয়। শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুন) ফারাক্কা বাঁধ গঙ্গার ৪০,০০০ ঘনফুট/সে (১,১০০ মি৩/সে) জল হুগলি নদীর অভিমুখে চালিত করে। হিন্দুস্তান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি বাঁধটি তৈরি করে।

ফারাক্কা বাঁধ, ভারতের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলার গঙ্গা নদীর উপরে নির্মিত একটি বিশাল আকৃতির বাঁধ। এই বাঁধের মাধ্যমে কলকাতা বন্দরের নাব্যতা বজায় রাখার চেষ্টা করছে ভারত সরকার। তবে ফারাক্কা বাঁধ পরিবেশগত ও কূটনৈতিক দৃষ্টিকোণে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও বিতর্কিত বিষয়।

ফারাক্কা বাঁধ গঙ্গা নদীর উপর অবস্থিত একটি বাঁধ। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলায় এই বাঁধটি অবস্থিত। ১৯৬১ সালে এই বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। শেষ হয় ১৯৭৫ সালে। সেই বছর ২১ এপ্রিল থেকে বাঁধ চালু হয়। ফারাক্কা বাঁধ ২,২৪০ মিটার (৭,৩৫০ ফু) লম্বা।

অবস্থান

মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

স্থানাঙ্ক

২৪°৪৮′১৬″ উত্তর ৮৭°৫৫′৫৯″ পূর্ব

নির্মাণ শুরু

১৯৬১

উদ্বোধনের তারিখ

১৯৭২

নির্মাণ ব্যয়

₹১৫৬.৪৯ কোটি

নির্মাণ করেছে

হিন্দুস্তান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি (এইচসিসি)

নকশাকার

হিন্দুস্তান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি (এইচসিসি)

মালিক

ভারতীয় জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ

অপারেটর

ফারাক্কা ব্যারাজ কর্তৃপক্ষ

হিন্দুস্তান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি বাঁধটি তৈরি করে। বাঁধটিতে মোট ১০৯টি গেট রয়েছে। ফারাক্কা সুপার তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জল এই বাঁধ থেকেই সরবরাহ করা হয়। এই বাঁধের উপর দিয়ে গিয়েছে ৩৪নং জাতীয় সড়ক যা কিনা বর্তমানে ১২নং জাতীয় সড়ক ও রেলপথ। যা কেবল উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গকেই নয়, ভারতের উত্তরপূর্ব অংশকে বাকী ভারতের সঙ্গে জুড়ে রাখতে বড় ভূমিকা পালন করে। এই বাঁধের মূখ্য উদ্দেশ্য ছিল জলের অভাবে হারিয়ে যেতে বসা গঙ্গার শাখানদী ভাগীরথীকে পুনরায় গঙ্গার জলে পুষ্ট করে, দিন দিন ন‍ব‍্যতা হারিয়ে যাওয়া কলকাতা বন্দরকে পূর্বারূপে কার্যক্ষম করে তোলা। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণে অবস্থিত হলদিয়া বন্দর থেকে উত্তরপ্রদেশের বেনারস অবধি অংশকে ভারতীয় জাতীয় জলপথ-১ এর স্বীকৃতি দিয়েছেন।

ফারাক্কা ব্যারেজ প্রজেক্ট কমপ্লেক্সের মূল উদ্দেশ্য হল ভাগীরথী-হুগলি নদী ব্যবস্থার শাসন ও নাব্যতা উন্নত করে কলকাতা বন্দরের সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য 38.38 কিলোমিটার দীর্ঘ ফিডার ক্যানেলের মাধ্যমে গঙ্গার জলের পর্যাপ্ত পরিমাণ ভাগীরথী-হুগলি নদী ব্যবস্থায় সরানো।

তথ্য কোনো ভুল থাকলে দয়া করে সঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করবেন।


তথ্য সংগ্রহ - উইকিপিডিয়া 

North Bengal Explorer 

 

রাজদ্বীপ ঘোষ

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 




ইতালিতে কর্মসংস্থান ভিসা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ থেকে কোনো দালালের সাহায্য ছাড়াই কীভাবে আবেদন করবেন, তা জানার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 

ইতালিতে কর্মসংস্থান ভিসা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ থেকে কোনো দালালের সাহায্য ছাড়াই কীভাবে আবেদন করবেন, তা জানার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

1. ইতালিতে চাকরি খুঁজুন:


   - ইতালির কোনো নিয়োগকর্তার কাছ থেকে একটি চাকরির প্রস্তাব পেতে হবে। LinkedIn, Indeed, বা বিশেষ ইতালীয় চাকরির ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন।
   - আপনার নিয়োগকর্তাকে আপনার কর্মসংস্থান ভিসার জন্য স্পন্সর হতে হবে।

2. লেবার মার্কেট টেস্ট:


   - আপনার নিয়োগকর্তাকে প্রমাণ করতে হবে যে ওই পদে কোনো স্থানীয় বা ইইউ প্রার্থী পাওয়া যাচ্ছে না।

3. নুল্লা অস্টা (Nulla Osta) জন্য আবেদন:


   - আপনার নিয়োগকর্তাকে ইতালির স্থানীয় অভিবাসন অফিসে (Sportello Unico per l’Immigrazione) নুল্লা অস্টার জন্য আবেদন করতে হবে।
   - এটি প্রক্রিয়াকরণ করতে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। একবার অনুমোদিত হলে, নুল্লা অস্টা ছয় মাসের জন্য বৈধ থাকে।

4. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ করুন:


   - বৈধ পাসপোর্ট
   - পূর্ণাঙ্গ ভিসা আবেদন ফর্ম
   - পাসপোর্ট সাইজের ছবি
   - ইতালিতে থাকার প্রমাণ
   - চাকরির চুক্তি বা নিয়োগপত্র
   - নুল্লা অস্টা (মূল এবং কপি)
   - যোগ্যতার প্রমাণ এবং পেশাগত অভিজ্ঞতা (যদি প্রয়োজন হয়)
   - পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ
   - স্বাস্থ্য বীমা কভারেজ

5. ভিসা আবেদন জমা দিন:


   - বাংলাদেশে ইতালির দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট শিডিউল করুন।
   - সমস্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সহ ব্যক্তিগতভাবে আবেদন জমা দিন।
   - ভিসা আবেদন ফি পরিশোধ করুন।

6. সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করুন (যদি প্রয়োজন হয়):


   - সাক্ষাৎকারের জন্য প্রস্তুত থাকুন যেখানে আপনাকে আপনার চাকরি, যোগ্যতা এবং ইতালিতে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হতে পারে।

7. প্রক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করুন:


   - প্রক্রিয়াকরণের সময় পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সাধারণত কয়েক সপ্তাহ সময় লাগে। আপনার আবেদন স্থিতির আপডেটের জন্য কনস্যুলেটের সাথে যোগাযোগ রাখুন।

8. আপনার ভিসা সংগ্রহ করুন:


   - একবার আপনার ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে দূতাবাস বা কনস্যুলেট থেকে এটি সংগ্রহ করতে বলা হবে।

9. ইতালিতে যান:


   - ভিসা পাওয়ার পরে, আপনি ইতালিতে ভ্রমণ করতে পারেন। ইতালিতে পৌঁছানোর আট দিনের মধ্যে আপনাকে স্থানীয় পুলিশ সদর দপ্তরে (Questura) একটি রেসিডেন্স পারমিট (Permesso di Soggiorno) এর জন্য আবেদন করতে হবে।

10. স্থানীয় রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন:


    - স্থানীয় নিবন্ধন অফিসে (Anagrafe) নিবন্ধন করুন যাতে আপনি আপনার আবাসনের স্থিতি পেতে পারেন এবং একটি কোডিচে ফিসকালে (কর কোড) পেতে পারেন।

এই ধাপগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করে এবং সমস্ত ডকুমেন্ট সম্পূর্ণ ও সঠিক রাখার মাধ্যমে, দালালের সাহায্য ছাড়াই ইতালির কর্মসংস্থান ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। সর্বদা বাংলাদেশে ইতালির দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে সর্বশেষ প্রয়োজনীয়তা এবং নির্দেশিকা চেক করুন।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া



রবিবার, ২৩ জুন, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৩-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৩-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


ভারতে দু’দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 


নতুন দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক - দুই দেশের সম্পর্ক আরো সুসংহত করতে ১০টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর।


টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে ডিজিটাল ও সবুজ অংশীদারিত্বের জন্য সম্মত বাংলাদেশ ও ভারত।


দেশের বৃহত্তম ও উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ - দলের নেতাকর্মী ও দেশবাসীকে শেখ হাসিনার শুভেচ্ছা।


আওয়ামী লীগের রাজনীতি এদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য - বললেন দলের সাধারণ সম্পাদক।


হাসপাতালগুলোতে রাসেল’স ভাইপার-এর এন্টিভেনম পর্যাপ্ত পরিমাণে মজুদ আছে, জানালেন  স্বাস্থ্যমন্ত্রী - জনগণকে আতংকিত না হওয়ার আহ্বান।


চলতি সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বার ইউক্রেনের বিদ্যুৎ গ্রীডে ব্যাপক হামলা চালালো রাশিয়া।


টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার এইটে কিংসটাউনে এখন পরষ্পরের মুখোমুখি অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তান - গতরাতে নর্থ সাউন্ডে ভারতের কাছে ৫০ রানে পরাজিত হয়েছে বাংলাদেশ।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


ভারতে দু’দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 


নতুন দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক - দুই দেশের সম্পর্ক আরো সুসংহত করতে ১০টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর।


টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে ডিজিটাল ও সবুজ অংশীদারিত্বের জন্য সম্মত বাংলাদেশ ও ভারত।


দেশের বৃহত্তম ও উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ - দলের নেতাকর্মী ও দেশবাসীকে শেখ হাসিনার শুভেচ্ছা।


আওয়ামী লীগের রাজনীতি এদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য - বললেন দলের সাধারণ সম্পাদক।


হাসপাতালগুলোতে রাসেল’স ভাইপার-এর এন্টিভেনম পর্যাপ্ত পরিমাণে মজুদ আছে, জানালেন  স্বাস্থ্যমন্ত্রী - জনগণকে আতংকিত না হওয়ার আহ্বান।


চলতি সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বার ইউক্রেনের বিদ্যুৎ গ্রীডে ব্যাপক হামলা চালালো রাশিয়া।


টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার এইটে কিংসটাউনে এখন পরষ্পরের মুখোমুখি অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তান - গতরাতে নর্থ সাউন্ডে ভারতের কাছে ৫০ রানে পরাজিত হয়েছে বাংলাদেশ।

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২২-০৬-২০২৪

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ

তারিখ ২২-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম


নতুন দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক --- দুই দেশের সম্পর্ক আরো সুসংহত করতে ১০টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর। 

 

টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে ডিজিটাল ও সবুজ অংশীদারিত্বের জন্য সম্মত বাংলাদেশ ও ভারত।

 

দেশের বৃহত্তম ও উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল --- দলের নেতাকর্মী ও দেশবাসীকে শেখ হাসিনার শুভেচ্ছা।  

 

আওয়ামী লীগের রাজনীতি এদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য --- বললেন দলের সাধারণ সম্পাদক।

 

হাসপাতালগুলোতে রাসেল’স ভাইপার-এর এন্টিভেনম পর্যাপ্ত পরিমাণে মজুদ আছে, জানালেন  স্বাস্থ্যমন্ত্রী --- জনগণকে আতংকিত না হওয়ার আহ্বান।

 

বরগুনার আমতলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী ও শিশুসহ অন্তত নয় জনের প্রাণহানি।

 

গাজায় সর্বশেষ ইসরাইলি হামলায় অন্তত ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত।


এবং নর্থ সাউন্ডে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার এইটে এখন ভারতের মোকাবেলা করছে বাংলাদেশ।

চীনারা খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের প্রথম দিকে ঢালাই লোহা তৈরি করেছিল এবং এটি চতুর্দশ শতকের মধ্যে ইউরোপে বিক্ষিপ্তভাবে উত্পাদিত হয়েছিল,,,. ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 চীনারা খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের প্রথম দিকে ঢালাই লোহা তৈরি করেছিল এবং এটি চতুর্দশ শতকের মধ্যে ইউরোপে বিক্ষিপ্তভাবে উত্পাদিত হয়েছিল। এটি প্রায় ১৫০০ সালে ইংল্যান্ডে চালু হয়েছিল;  ঢালাই লোহা পেটা লোহার তুলনায় একটি সস্তা প্রকৌশল উপাদান ছিল কারণ এর জন্য নিবিড় পরিমার্জন এবং হাতুড়ি দিয়ে কাজ করার প্রয়োজন ছিল না, যদিও এটি অনেক ভঙ্গুর তা সত্ত্বেও, এর ভার বহন করার শক্তি এটিকে গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগত ধাতুতে পরিণত করেছিল এবং এটি প্রথম দিকের কিছু আকাশচুম্বী ভবনে ব্যবহৃত হত।


উপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসনামলে আমাদের দেশের অধিকাংশ জমিদার বাড়ি গুলিতে এবং অভিজাত স্থাপনা গুলিতে এই ঢালাই লোহার একটি সংস্করণ যা স্থাপনা গুলির সৌন্দর্য বর্ধন এবং ভার  বহনের কাজে ব্যাপক আকারে ব্যবহৃত হত যা ইংরেজিতে ডেকোরেটেড কাস্ট  আয়রন  ওয়ার্কস যা বাংলা করলে অলংকৃত ঢালাই লোহার কাজ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে ।

অনেকের ধারণা করতে পারে এই ডেকোরেটেড কাস্ট আয়রনের যাবতীয় কাজ এ দেশেই হতো, ধারণাটা ভুল এর জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত ছিল বৃটেনের গ্লাসগো। এবং সেখান থেকেই তখনকার অভিজাত শ্রেণিরা এটি আমদানি করত এই দেশে এবং স্থাপনা গুলিতে ব্যবহার করেছিল। 


ডেকোরেটেড কাস্ট আয়রনের কাজ গুলো এখনও পুরান ঢাকার ফরাসগঞ্জ এর  মঙ্গলাবাস এবং শ্রীশ দাস লেন এর শ্রী শ্রী প্রাণ বল্লভ জিও মন্দির দেখতে পাওয়া যায় ।কাস্ট আয়রনের সেই আদি কাল রূপ আর নেই এর উপরে রং করা হয়েছে।


Voyage Guide Bangladesh 

#পুরান_ঢাকা

শনিবার, ২২ জুন, ২০২৪

বসিরহাটের ঐতিহাসিক ধান্যকুড়িয়া,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বসিরহাটের ঐতিহাসিক ধান্যকুড়িয়া 🏤


আজ থেকে প্রায় দুশো তিরিশ বছর আগের কথা। সুবিশাল এই রাজবাড়ি বানিয়েছিলেন ধান্যকুড়িয়ার জমিদার মহেন্দ্রনাথ গায়েন। সেসময় ফুলেফেঁপে উঠেছিল তাঁর পাটের ব্যবসা। মূলত ইংরেজদের সঙ্গেই চলত তাঁর লেনদেন। আর সেই সুবাদেই উত্তর ২৪ পরগণার এই প্রান্তিক অঞ্চলেও নিত্যদিন লেগে থাকত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাহেবদের আনাগোনা। তাঁদের বিলিতি সংস্কৃতি, ঐতিহ্যকে উস্কে দিতেই ইউরোপীয় দুর্গের আদলে এই রাজবাড়ি নির্মাণ করেন মহেন্দ্রনাথ।


৩০ একর জায়গায় জুড়ে দাঁড়িয়ে থাকা এই রাজবাড়ির মধ্যেই রয়েছে আস্ত এক পুষ্করিণী, যাতে রাজবাড়ির প্রতিচ্ছবি ঝলমল করে সারাদিন। গোটা দুর্গটিকে কেন্দ্র করে রয়েছে বিশাল এক বাগানও। দুর্গের ভেতরে ঢুকলেও রীতিমতো চমকে যেতে হবে। নানা ধরনের ভিক্টোরিয়ান কারুকাজ থেকে শুরু করে রয়েছে ইতালিয় কাচের তৈরি আসবাব। যা এক কথায় মন্ত্রমুগ্ধকর। গ্রীষ্মকালে এই রাজবাড়িতে এসে অনেক সময়ই ছুটি কাটাতেন ব্রিটিশ সাহেবরা। তাঁদের জন্য ছিল পৃথক নহবতখানা, অতিথিশালা। এমনকি সেসময় এই রাজবাড়ির জন্য পৃথক রেল স্টেশনও তৈরি করেছিল মার্টিন কোম্পানি। গায়েন গার্ডেন নামের সেই স্টেশনে এসে থামত ন্যারো গেজের ছোট্ট বাষ্পচালিত ট্রেন। বর্তমানে অবশ্য সেই স্টেশনের অস্তিত্ব নেই আর। ২০০৮ সালে তা অধিগ্রহণ করে সরকার। গড়ে ওঠে অনাথ মেয়েদের সরকারি হোম। তবে মূল বাড়িটির কিছু অংশের পুনর্নির্মাণ হলেও, সামগ্রিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে ধুঁকছে এই ঐতিহাসিক স্থাপত্যটি। বাড়ির সামনে অবস্থিত শ্বেত পাথরের দুটি সিংহ মূর্তির একটি চুরি গিয়েছিল বহু আগেই। কয়েক বছর আগে আরেকটি সিংহও চড়া দামে বিক্রি করে দেন মহেন্দ্রনাথের উত্তরসূরিরা। তবে শুধু ঔপনিবেশিক ইতিহাসই নয়, এই বাড়িতে শুটিং হয়েছে ‘সত্যান্বেষী’, ‘সাহেব-বিবি-গোলাম’, ‘সূর্যতপা’-সহ একাধিক জনপ্রিয় চলচ্চিত্রেরও। অভিনয় করে গেছেন স্বয়ং উত্তমকুমার। এমনকি বিদেশি বিভিন্ন চলচ্চিত্রেরও শুট হয়েছে এই দুর্গেই।

♦️লেখাটি ভালো লাগলে, দয়া করে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।💚


( #collected )

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


ইন্ডিয়ার কলকাতার দর্শনীয় স্থান সমুহ নিচে দেয়া হলো:,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ইন্ডিয়ার কলকাতার দর্শনীয় স্থান সমুহ নিচে দেয়া হলো: 

১. হাওড়া ব্রীজ, হাওরা 

২. ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল পার্ক 

৩. সায়েন্স সিটি 

৪. নিউমার্কেট এরিয়া, নিউ মার্কেট 

৫. কফি হাউজ, নিউ টাউন 

৬.  ইকো পার্ক, নিউ টাউন 

৭. ইন্ডিয়ান জাতীয় জাদুঘর, নিউ টাউন 

৮. ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম, নিউ মার্কেট 

৯. জোড়া সাকো - রবীন্দ্রনাথের বাড়ি। 

১০. রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বড় বাজার।  

১১. নাখোদা জামে মসজিদ, বড় বাজার। 

১২. বিশ্ব বাংলা গেট রেস্টুরেন্ট, নিউ টাউন 

১৩. রবীন্দ্র তীর্থ, বিশ্ব বাংলা গেট।  

১৪. বড় বাজার পাইকারি মার্কেট।  

১৫. ওয়েস্ট বেঙ্গল ফিল্ম সেন্টার

১৬. ইডেন গার্ডেন স্টেডিয়াম। 

১৭. জেমস প্রিনসেপ ঘাট, স্ট্রান্ড রোড 

১৮. মিলেনিয়াম পার্ক, স্ট্রান্ড রোড 

১৯. সেন্ট পলস ক্যাথেড্রাল,

২০. বিড়লা মন্ডির, বালিগংগা 

২১. কালিঘাট মন্ডির, কালিঘাট 

২২. এম-পি বিড়লা তারামন্ডল 

২৩. বিড়লা ইন্ড্রস্ট্রিয়াল মিউজিয়াম 

২৪. আলিপুর চিড়িয়াখানা 

২৫. ইন্ডিয়ান কফি হাউস, কলেজ পাড়া রোড 

২৬. রবিন্দ্র সরোবর / ঢাকুরিয়া লেক, দক্ষিণ কলকাতা 

আপনার পেশা যাইহোক, ভ্রমণ হোক আপনার নেশা 

ধন্যবাদান্তে:,,,,,,,,,,, 

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

তাম্রলিপ্ত রাজবাড়ি, তমলুক পূর্ব মেদিনীপুর,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 একটি ভগ্নপ্রায় রাজবাড়ি ভ্রমণ

তাম্রলিপ্ত রাজবাড়ি, তমলুক পূর্ব মেদিনীপুর


তাম্রলিপ্ত রাজবাড়ি, পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকে অবস্থিত, একটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ যা সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাম্রলিপ্ত রাজ্যের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের সাক্ষ্য বহন করে, যেখানে স্থাপত্যশৈলী এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব ফুটে উঠেছে। 


ঐতিহাসিক গুরুত্ব

তাম্রলিপ্ত রাজবাড়ির একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে, যা তমলুক যখন তাম্রলিপ্ত নামে পরিচিত একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দর শহর ছিল তখনকার সময় থেকে। রাজবাড়িটি প্রাক্তন রাজপরিবারের প্রতীক, যারা এই অঞ্চলের শাসন এবং সাংস্কৃতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। রাজবাড়ির সাথে জড়িত ঐতিহাসিক কাহিনীগুলি আকর্ষণীয়, যা স্থানীয় শাসকদের জীবন এবং প্রাচীন বাংলার সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে।


স্থাপত্যশৈলী

তাম্রলিপ্ত রাজবাড়ির স্থাপত্য ঐতিহ্যবাহী বাংলা এবং ঔপনিবেশিক শৈলীর মিশ্রণ, যা এর নির্মাণকালের স্থাপত্য প্রবণতাকে প্রতিফলিত করে। জটিল খোদাই, বিশাল হল এবং দেশীয় উপকরণের ব্যবহার সেই সময়ের কারুশিল্পের প্রতিচ্ছবি। মূল বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে:


সামনের অংশ: প্রধান সামনের অংশটি শৈল্পিক অলংকরণ এবং জটিল পাথরের কাজ দ্বারা অলঙ্কৃত।

দরবার হল: একটি বিশাল হল যা সরকারি অনুষ্ঠান এবং সমাবেশের জন্য ব্যবহৃত হয়, যা রাজপরিবারের ঐশ্বর্য প্রতিফলিত করে।


বর্তমান অবস্থা

বর্তমানে, রাজবাড়িটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ, যদিও এটি অনেক ঐতিহাসিক স্থানের মতো রক্ষণাবেক্ষণ সমস্যা এবং সময়ের ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণবিদদের প্রচেষ্টা চলছে রাজবাড়িকে তার পুরনো গৌরবে সংরক্ষণ এবং পুনরুদ্ধার করার জন্য।


ফটোগ্রাফি: মনোরম পরিবেশ এবং স্থাপত্যের সৌন্দর্য এটিকে ফটোগ্রাফারের জন্য আদর্শ স্থান করে তুলেছে।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: ভ্রমণের সময় নির্ভর করে, পর্যটকরা স্থানীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং উৎসব দেখতে পারেন।


একদিনের ভ্রমণ পরিকল্পনা করুন: পুরো প্রাসাদ এবং এর আশেপাশের এলাকাগুলি অন্বেষণ করার জন্য যথেষ্ট সময় বরাদ্দ করুন।  রাজবাড়ির মধ্যে থাকা রাধাকৃষ্ণ মন্দির টি অবশ্যই দেখবেন। এছাড়া আরো অনেক দর্শনীয় স্থানসমূহ হল ৫১ সতীপীঠের একটি বর্গভীমা মন্দির, রূপনারায়ণ নদ, শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর মন্দির ও রাসমঞ্চ, তাম্রলিপ্ত সংগ্রহশালা, রামকৃষ্ণ মিশন, তমলুক হ্যামিল্টন হাইস্কুল প্রভৃতি। 


তাম্রলিপ্ত রাজবাড়ি তমলুক, পূর্ব মেদিনীপুরে একটি উল্লেখযোগ্য ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক নিদর্শন হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। এর স্থাপত্যের সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং সাংস্কৃতিক গুরুত্ব এটিকে ইতিহাসের উৎসাহী, স্থাপত্য প্রেমী এবং সাংস্কৃতিক অনুরাগীদের জন্য একটি অবশ্যই পরিদর্শনযোগ্য স্থান করে তোলে। ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এর সমৃদ্ধ অতীত থেকে প্রশংসা করা এবং শেখার জন্য এই ঐতিহ্যবাহী স্থানটি সংরক্ষণের প্রচেষ্টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।


কিভাবে আসবেন: হাওড়া বা সাত্রাগাছি থেকে হলদিয়া বা দীঘা যাওয়ার ট্রেন থেকে তমলুক স্টেশন এ নামুন। টোটো চেপে চলে আসুন রাজবাড়ি। মেছাদা স্টেশন থেকে অনেক বাস আসে তমলুকের উদ্দেশ্যে, যে কোনো একটিতে উঠে পড়ুন।


Post - Raju Sahoo 

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 















ভারত বর্ষের প্রায় ৪ হাজার বছরের রাজত্ব,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ভারত বর্ষের প্রায় ৪ হাজার বছরের রাজত্ব


মহাভারতে উল্লেখিত কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের পরবর্তী রাজাদের তালিকাঃ ইন্দ্রপ্রস্থের শেষ রাজা যশপাল। যুধিষ্ঠির থেকে যশপাল পর্যন্ত ১২৪ জন রাজা রাজত্ব করেছিলেন মোট ৪,১৭৫ বছর ৯ মাস ১৪ দিন। এরই মধ্যে রাজা যুধিষ্ঠির প্রভৃতি আনুমানিক ৩০ পুরুষ ১৭৭০ বছর ১১ মাস ১০ দিন রাজত্ব করে।

০১। রাজা যুধিষ্ঠির = ৩৬ বছর ৯ মাস ১৪ দিন।

০২। রাজা পরীক্ষিত = ৬০ বছর ৮ মাস ২৫ দিন।

০৩। রাজা জনমেজয় = ৮৪ বছর ৭ মাস ২৩ দিন।

০৪। রাজা অশ্বমেধ = ৮২ বছর ৮ মাস ৩২ দিন।

০৫। দ্বিতীয় রাম = ৮৮ বছর ২ মাস ৮ দিন।

০৬। ছত্রমল = ৮১ বছর ১১ মাস ২৭ দিন।

০৭। চিত্ররথ = ৭৫ বছর ৩ মাস ১৮ দিন।

০৮। দুষ্টশৈল্য = ৭৫ বছর ১০ মাস ২৪ দিন।

০৯। রাজাউগ্র সেন = ৭৮ বছর ৭ মাস ২১ দিন।

১০। শূরসেন = ৭৮ বছর ৭ মাস ২১ দিন।

১১। ভুবনপতি = ৬৯ বছর ৫ মাস ৫ দিন।

১২। রণজিৎ = ৬৫ বছর ১০ মাস ৪ দিন।

১৩। ঋক্ষক = ৬৪ বছর ৭ মাস ৪ দিন।

১৪। সুখদেব = ৬২-০-২৪

১৫। নরহরিদেব = ৫১-১০-০২

১৬। সুচিরথ = ৪২-১১-০২

১৭। শূরসেন (২য়) = ৫৮-১০-০৮

১৮। পর্বতসেন = ৫৫-০৮-১০

১৯। মেধাবী = ৫২-১০-১০

২০। সোনচীর = ৫০-০৮-২১

২১। ভীমদেব = ৪৭-০৯-২০

২২। নৃহরিদেব = ৪৫-১১-২৩

২৩। পূর্ণমল = ৪৪-০৮-০৭

২৪। করদবী = ৮৮-১০-০৮

২৫। অলংমিক = ৫০-১১-০৮

২৬। উদয়পাল = ৩৮-০৯-০

২৭। দুবনমল = ৪০-১০-২৬

২৮। দমাত = ৩২-০-০

২৯। ভীমপাল = ৫৮-০৫-০৮

৩০। ক্ষেমক = ৪৮-১১-২১

পাণ্ডু বংশের রাজত্ব এখানেই শেষ হয়ে যায়। রাজা ক্ষেমকের প্রধান মন্ত্রী বিশ্রবা ক্ষেমক রাজাকে নিহত করে সিংহাসন অধিকার করে ও পরবর্তীতে তাঁর ১৪ পুরুষ ৫০০ বছর ৩ মাস ১৭ দিন রাজত্ব করে।

১। বিশ্রবা = ১৭-০৩-২৯

২। পুরসেনী = ৪২-০৮-২১

৩। বীরসেনী = ৫২-১০-০৭

৪। ফবঙ্গশায়ী = ৪৭-০৮-২৩

৫। হরিজিৎ = ৩৫-০৯-১৭

৬। পরমসেনী = ৪৪-০২-২৩

৭। সুখপাতাল = ৩০-০২-২১

৮। কদ্রুত = ৪২-০৯-২৪

৯। সজ্জ = ৩২-০২-১৪

১০। ফমরচূড় = ২৭-০৩-১৬

১১। অমীপাল = ২২-১১-২৫

১২। দশরথ = ২৫-০৪-১২

১৩। বীরসাল = ৩১-০৮-১১

১৪। বীরসালসেন = ৪১-০০-১৪

রাজা বীরসাল সেনের প্রধান মন্ত্রী বীরমহা প্রধান তাঁহাকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করে। তাঁর বংশ ১৬ পুরুষ ৪৪৫ বৎসর ৫ মাস ৩ দিন রাজত্ব করে।

১। রাজা বীরমহা = ৩৫-১০-০৮

২। অজিত সিংহ = ২৭-০৭-১৯

৩। সর্বদত্ত = ২৮-০৩-১০

৪। ভুবনপতি = ১৫-০৪-১০

৫। বীরসেন (প্রথম) = ২১-০২-১৩

৬। মহীপাল = ৪০-০৮-০৭

৭। শত্রুশাল = ২৬-০৪-০৩

৮। সঙ্গরাজ = ১৭-০২-১০

৯। তেজপাল = ২৮-১১-১০

১০। মানিক চাঁদ = ৩৭-০৭-২১

১১। কামসেনী = ৪২-০৫-১০

১২। শত্রুমর্দন = ০৮-১১-১৩

১৩। জীবনলোক = ২৮-০৯-১৭

১৪। হরিরাও = ২৬-১০-২৯

১৫। বীরসেন (২য়) = ৩৫-০২-২০

১৬। আদিত্যকেতু = ২৩-১১-১৩

প্রয়োগের রাজা ‘ধন্ধব’ মগধদেশের রাজা আদিত্য কেতুকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করে। তাঁহার বংশ ৯ পুরুষ, ৩৭৪ বছর ১১ মাস ২৬ দিন রাজত্ব করে।

১। রাজা ধন্ধর = ৪২-০৭-২৪

২। মহর্ষি = ৪১-০২-২৯

৩। সনরচ্চী = ৫০-১০-১৯

৪। মহাযুদ্ধ = ২০-০৩-০৮

৫। দূরনাথ = ২৮-০৫-২৫

৬। জীবনরাজ = ৪৫-০২-০৫

৭। রুদ্রসেন = ৪৭-০৪-২৮

৮। অরীলক = ৫২-১০-০৮

৯। রাজপাল = ৩৬-০০-০০

সামন্ত মহান পাল রাজা রাজপালকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করে। সামন্ত মহান পালের ১ পুরুষ ১৪ বছর রাজত্ব করেছেন ও তাঁর কোন বৃদ্ধি নেই। এরপর রাজা বিক্রমাদিত্য অবন্তিকা (উজ্জায়নী) হইতে আক্রমণ চালাইয়া রাজা মহানপালকে হত্যা করে রাজ্যাধীকার করেন। তাঁহার বংশ ১ পুরুষ ৩৯ বছর রাজত্ব করেন। তাঁহারও কোন বৃদ্ধি নাই। শালিবাহনের মন্ত্রী সমুদ্রপাল, যোগীপৈঠনের রাজা বিক্রমাদিত্যকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করেন এবং তাঁহার বংশ ১৬ পুরুষ, ৩৭২ বছর, ৪ মাস ২৭ দিন রাজত্ব করেন।

১। সমুদ্রপাল = ৫৪-০২-২০

২। চন্দ্রপাল = ৩৬-০৫-০৪

৩। সাহায়পাল = ১১-০৪-১১

৪। দেবপাল = ২৭-০১-১৭

৫। নরসিংহপাল = ১৮-০০-২০

৬। সামপাল = ২৭-০১-১৭

৭। রঘুপাল = ২২-০৩-২৫

৮। গোবিন্দপাল = ২৭-০১-১৭

৯। অমৃতপাল = ৩৬-১০-১৩

১০। বলীপাল = ১৩-০৮-০৪

১১। মহীপাল = ১৩-০৮-০৪

রাজা মহাবাহু রাজ্য পরিত্যাগ করিয়া তপস্যার্থে বনে গমন করেন। ইহা শুনিয়া বঙ্গ দেশের রাজা আধীসেন ইন্দ্রপ্রস্থে আসিয়া নিজে রাজত্ব করেন। তাঁর বংশ ১২ পুরুষ, ১৫১ বৎসর ১১ মাস ২ দিন রাজত্ব করে।

১। রাজা আধীসেন = ১৮-০৫-২১

২। বিলাবলসেন = ১২-০৪-০২

৩। কেশবসেন = ১৫-০৭-১২

৪। মাধবসেন = ১২-০৪-০২

৫। ময়ূরসেন = ২০-১১-২৭

৬। ভীমসেন = ০৫-১০-০৯

৭। কল্যানসেন = ০৪-০৮-২১

৮। হরিসেন = ১২-০০-২৫

৯। ক্ষেমসেন = ০৮-১১-১৫

১০। নারায়ণসেন = ০২-০২-২৯

১১। লক্ষ্মীসেন = ২৬-১০-০০

১২। দামোদর সেন = ১১-০৫-১৯

রাজা দামোদরসেন তাঁর পাত্রমিত্রদিগকে অনেক কষ্ট দিতেন। এই নিমিত্ত তাঁর জনৈক পাত্রমিত্র দীপ্তসিংহ সৈন্য সংগ্রহ করিয়া তাঁহার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ও তাঁকে যুদ্ধে নিহত করে স্বয়ং রাজত্ব করেন এবং তাঁহার বংশ ৬ পুরুষ, ১০৭ বৎসর ৬ মাস ২ দিন রাজত্ব করে।

১। দীপসিংহ = ১৭-০১-১৬

২। রাজসিংহ = ১৪-০৫-০০

৩। রণসিংহ = ০৯-০৮-১১

৪। নরসিংহ = ১৩-০২-২৯

৬। জীবনসিংহ = ০৮-০০-০১

কোন কারণ বশতঃ রাজা জীবনসিংহ তাঁহার সমস্ত সৈন্য উত্তরদিকে প্রেরণ করেন। বৈরাটের রাজা পৃথ্বীরাজ চৌহান সেই সংবাদ পেয়ে জীবনসিংহকে আক্রমণ করেন এবং তাঁহাকে যুদ্ধে নিহত করিয়া ইন্দ্রপ্রস্থে রাজত্ব করেন এবং তাঁর বংশ ৫ পুরুষ, ৮৬ বৎসর ০ মাস ২০ দিন রাজত্ব করেছেন।

১। পৃথ্বী রাজ = ১২-০২-১৯

২। অভয়পাল = ১৪-০৫-১৭

৩। দুর্জ্জব পাল = ১১-০৪-১৪

৪। উদয়পাল = ১১-০৭-০৩

৫। যশপাল = ৩৬-০৪-২৭

১২৪৯ সালে গজনীর দুর্গ হতে সুলতান শাহাবুদ্দিন ঘোরী যশপালকে আক্রমণ করে তাঁকে প্রয়োগের দুর্গে বন্ধী করে- অতঃপর সুলতান শাহাবুদ্দিন ইদ্রপ্রস্থে (দিল্লীতে) রাজত্ব করিতে আরম্ভ করে। তাঁর বংশ ৫৩ বৎসর, ১ মাস ও ১৭ দিন রাজত্ব করেছে।

ইন্দ্রপ্রস্ত তথা আর্যাবর্তের সকল রাজাদের ধারাবাহিক পরিচিতি ও রাজত্ব কালের পরিচয় প্রথম বারের মতো তুলে ধরেছিলেন মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী জী।

মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী এই তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন রাজপুতনার অন্তর্গত উদয়পুর  রাজ্যের রাজধানী, চিতোরগড়ের শ্রিনাথদ্বার হতে প্রকাশিত ও বিদ্যার্থী সম্মিলিত হরিশ্চন্দ্র চন্দ্রিকা এবং মোহঞ্চন্দ্রিকা নামক পাক্ষিক পত্রিকা হতে।

 উক্ত পত্রিকাদ্বয়ের সম্পাদক মহাশয় ১৭৮২ বিক্রমাব্দে লিখিত একখানি গ্রন্থ তাহার কোন বন্ধুর নিকট হতে প্রাপ্ত হয়ে তা থেকে সংগ্রহ করে প্রচলিত ১৯৩৯ সালে মুদ্রন করেন।


সংগৃহীত-



আর্যভট্ট প্রাচীন বিশ্ব ইতিহাসে পৃথিবীর পরিধির সবচেয়ে সঠিক পরিমাপ প্রদান করেছিলেন,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ||





আর্যভট্ট প্রাচীন বিশ্ব ইতিহাসে পৃথিবীর পরিধির সবচেয়ে সঠিক পরিমাপ প্রদান করেছিলেন ||


ছবিটি পাকিস্তানের পাঞ্জাবের সল্ট রেঞ্জ পাহাড়ে অবস্থিত নান্দানা দুর্গে, ১১শ শতকের গোড়ার দিকে হিন্দু শাহী রাজবংশের রাজা আনন্দপাল নির্মিত শিব মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের। 

কথিত আছে যে, এটি এখানেই নান্দানা দুর্গে, আল-বিরুনি প্রাচীন হিন্দু জ্যোতির্বিজ্ঞান ও গণিত অধ্যয়ন করে সেই জ্ঞান ব্যবহার করে ১১শ শতকে পৃথিবীর পরিধি নির্ধারণ করেছিলেন।


📌 তবে, আল-বিরুনির অনেক শতাব্দী আগে, দুজন ব্যক্তি ইতিমধ্যে দুটি ভিন্ন উপায়ে পৃথিবীর পরিধি নির্ধারণ করেছিলেন 👇🏼


📍গ্রিক গণিতবিদ এরাটোসথেনিস (খ্রিস্টপূর্ব ২৭৬–১৯৪) উল্লেখযোগ্য নির্ভুলতার সাথে পৃথিবীর আকার নির্ধারণ করেছিলেন- ২৪,৪১৯ মাইল, যা আমাদের আধুনিক মান প্রায় ২৪,৯০০ মাইলের তুলনায় অত্যন্ত কাছাকাছি।


📍কিন্তু বিখ্যাত ভারতীয় গণিতবিদ আর্যভট্ট I (৪৭৬-৫০০ খ্রিস্টাব্দ) পৃথিবীর পরিধির আরও সঠিক অনুমান দিয়েছিলেন - ২৪,৮৩৫ মাইল, যা আধুনিক মান ২৪,৯০০ মাইলের কাছাকাছি।


🚩আর্যভট্টের গণনা ছিল সর্বোত্তম এবং সবচেয়ে সঠিক পরিমাপ, যা এক হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছে।


আর্যভট্ট পৃথিবীর পরিধি নির্ধারণ করেছিলেন ছায়া এবং দুটি দ্রাঘিমাংশের মধ্যে দূরত্ব বিবেচনা করে। তিনি দেখতে পেয়েছিলেন যে পৃথিবীর পরিধি ৪৯৬৭ যোজন। এক যোজন সমান পাঁচ মাইল, যা পৃথিবীর পরিধি ২৪৮৩৫ মাইল হয।


মহাকর্ষীয় তরঙ্গের সঙ্গে মানব অস্তিত্বের যোগসূত্র কোথায়?,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মহাকর্ষীয় তরঙ্গের সঙ্গে মানব অস্তিত্বের যোগসূত্র কোথায়?

মানবদেহ ও আমাদের চারপাশের জগৎ যেসব মৌলিক উপাদান দিয়ে তৈরি হয়েছে, এগুলো কীভাবে বা কোথা থেকে এসেছে?

‘কিংস কলেজ লন্ডনে’র জন আর এলিসের নেতৃত্বে একদল বিজ্ঞানী এ বিষয়ে একটি চমকপ্রদ তথ্য দিয়েছেন।

তাদের দাবি, মানুষ ও স্তন্যপায়ী প্রাণীর অস্তিত্বের সঙ্গে মহাবিশ্ব থেকে আসা তরঙ্গের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকতে পারে। মহাকর্ষীয় তরঙ্গ বা ‘গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ’ নামে এটি পরিচিত।

আরও সহজ করে বললে, মহাকর্ষীয় তরঙ্গ হল— ঢেউয়ের মতো, যা বিশালাকারের বিভিন্ন বস্তুর নড়াচড়ার মাধ্যমে মহাবিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।

এ ধরনের তরঙ্গ ‘মহাজাগতিক নৃত্যে’ বিশাল ভূমিকা পালন করে, যেখানে বিভিন্ন নিউট্রন তারা বা বিস্ফোরিত নক্ষত্রের অত্যন্ত ঘন অবশিষ্টাংশে ধীরে ধীরে একসঙ্গে কাছাকাছি চলে আসে ও এদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে।

এ সংঘর্ষ কেবল একটি দর্শনীয় মহাজাগতিক ঘটনাই নয়; বরং আয়োডিন ও ব্রোমিন’সহ পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া কয়েকটি প্রয়োজনীয় উপাদানের ‘কারখানাও’ বলা যায় একে।

এই আয়োডিন আর ব্রোমিন কেন গুরুত্বপূর্ণ? কারণ হচ্ছে, মানবদেহ অনেকটা জটিল মেশিনের মতো, যেটি সুচারুভাবে চালাতে বিভিন্ন উপাদানের দরকার হয়। আয়োডিন মানবদেহের থাইরয়েডের হরমোন তৈরির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ঘাড়ের একটি ছোট গ্রন্থি, যা থেকে উৎপন্ন হরমোন পেটের ভেতর খাবার ভেঙে সেখান থেকে শক্তি উৎপন্ন করায় ভূমিকা রাখে।

ব্রোমিন, মানবদেহের বিশেষ একটি টিস্যুর বিকাশে সাহায্য করে - একে বলে কানেকটিভ বা সংযোজক টিস্যু। এ উপাদানগুলো না থাকলে আমরা যতটা সহজভাবে জীবনধারণ করি, সেটা সম্ভবত সম্ভব হতো না।

কিন্তু, এ উপাদানগুলো আসে কোথা থেকে? গবেষকরা বলছেন, মহাবিশ্ব একটি বিশাল রান্নাঘরের মতো, যেখানে বিভিন্ন উপাদান তৈরির জন্য নানা ধরনের রেসিপি রয়েছে।

হাইড্রোজেন, কার্বন ও অক্সিজেনের মতো জীবনের অপরিহার্য বিভিন্ন উপাদানের বেশিরভাগই তারা’র জ্বলন্ত চুল্লিতে রান্না করা হয়। আর এ তারাগুলো বিস্ফোরিত হয়ে মহাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ার মাধ্যমে একটি সুপারনোভায় পরিণত হয়।

আয়োডিন ও ব্রোমিনের সঙ্গে কিছু অন্যান্য উপাদান মিলে এক বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এ অবস্থা তৈরি হয়, আর এমনটা ঘটে যখন নিউট্রন তারা’র সংঘর্ষ ঘটে।

প্রক্রিয়াটি ‘আর-প্রসেস’ নামে পরিচিত, যেখানে নিউট্রন দ্রুত ধারণ করার মাধ্যমে ভারী উপাদান তৈরি হয়। কী অদ্ভুত এ যোগসূত্র যে, পৃথিবী থেকে শত কোটি কিলোমিটার দূরের বিভিন্ন বিধ্বংসী ঘটনার প্রভাব পড়ছে পৃথিবীতে জীবন ধারণের কয়েকটি মূল উপাদানের ওপর! - উল্লেখ রয়েছে এ নিয়ে প্রকাশিত বিজ্ঞানবিষয়ক সাইট নোরিজ-এর নিবন্ধে।

‘আর-প্রসেস’ শুধু একটি তত্ত্ব নয়। দীর্ঘদিন ধরেই নিউট্রন তারা’র সংঘর্ষ ও এদের থেকে সৃষ্ট মহাকর্ষীয় তরঙ্গ পর্যবেক্ষণ করে আসছেন বিজ্ঞানীরা। এমনই একটি সংঘর্ষ শনাক্ত হয়েছিল ২০১৭ সালে, যা এতটাই শক্তিশালী ছিল যে, একেবারে স্পেস-টাইমের মধ্য দিয়ে তরঙ্গ পাঠিয়েছিল এটি। আর তা শনাক্ত করা গিয়েছিল পৃথিবীর বিভিন্ন মানমিন্দরের মাধ্যমে।

এই ঘটনা যে কেবল মহাকর্ষীয় তরঙ্গের প্রমাণ দিয়েছে, তা নয়। বরং এমন একটি মহাজাগতিক ঘটনা আমাদের সামনে তুলে এনেছে, যেখান থেকে জীবন ধারণের জন্য দরকারি উপাদান তৈরি হয়ে থাকে।

গবেষণাটি একটি অদ্ভুত ইঙ্গিত দেয়, চাঁদে সম্ভবত এমন মহাজাগতিক ঘটনার চিহ্ন পাওয়া যাবে, যা মানুষের কাছে এখনও অধরা রয়ে গেছে। চাঁদের মাটি গবেষণা করে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, তারা এর থেকে আয়োডিনের মতো বিভিন্ন প্রয়োজনীয় উপাদানের উৎস সম্পর্কে আরও যোগসূত্র খুঁজে পাবেন।

মহাবিশ্ব শুধু তারা ও গ্রহে পরিপূর্ণ একটি জায়গা নয়, বরং এটি এমন গতিশীল, একে অপরের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা একটি সমন্বিত ব্যবস্থা, যা আমাদের অস্তিত্বের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।

এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশ পেয়েছে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক ‘কর্নেল ইউনিভার্সিটি’র ওয়েবসাইটে।

Source: Bdnews24

Science Hunter

ভারতীয় রেলের টিকিট দরকার ?  01913-825580 এই নাম্বারে ফোন দিন।,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ভারতীয় রেলের টিকিট দরকার ?  01913-825580 এই নাম্বারে ফোন দিন।

খুব সহজেই ভারতীয় ট্রেনের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন গন্তব্য যাওয়ার জন্য টিকেট কনফার্ম আমাদের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকেই করুন৷

বিঃদ্রঃ- কত তারিখের টিকিট, কোন শ্রেণীর টিকেট, কোন জায়গা থেকে কোন জায়গা যাবেন ? এবং আপনার পাসপোর্ট এর কপি দিয়ে আমাদেরকে এই 01913-825580 হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে নক করুন।।

#india #Dhaka #Bangladesh #kolkata #delhi #chennai #Siliguri #indian #chennai

বিশ্বস্ততার সাথে আমরা দিচ্ছি সঠিক মূল্যের সব ধরনের টিকেট।।

আমাদের সেবা সমূহ-

# ইন্ডিয়ান ট্রেন ও বিমান টিকেট

# ট্যুর প্যাকেজ ( দেশ ও বিদেশ)

# ইন্ডিয়া, চায়না, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম ভিসা প্রসেসিং

# বিমান টিকেট

# হোটেল বুকিং

# মেডিকেল টুরিজম ( ভারত ও থাইল্যান্ড )

# বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ান বাস টিকেট (আপাতত বন্ধ আছে) ইত্যাদি।।

যোগাযোগঃ-

Milon The Explorer

Parapar Holiday Ltd.

সার্কেল আম্বিয়া পয়েন্ট (২য় তলা),১৯ পূর্ব রামপুরা, ঢাকা-১২১৯।

ফোন- 

ভারতীয় ভিসা- 

01612-690006 ( টুরিস্ট ও মেডিক্যাল ভিসা )

01911-111716 ( রুহুল আমিন )।

{ বি.দ্র বাংলাদেশ থেকে ভারতগামী মিতালী, মৈত্রী ও বন্ধন এক্সপ্রেস এর টিকিট আমরা কাটতে পারিনা। নিজে গিয়ে কাটতে হয়। দয়া করে এ বিষয়ে কেউ ফোন দিবেন না। }

কলকাতায় ঘুরতে গেলে কাজে লাগবে, গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন 

 কলকাতায় ঘুরতে গেলে কাজে লাগবে, গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন 


► #কলকাতা মেট্রো রেলের A to Z ◄

কলকাতা ঘুরতে গিয়ে সঠিক গাইড লাইনের অভাবে অনেকেই ট্যাক্সি বা ক্যাবের পিছনে অনেক টাকা খরছ করছেন । যারা ওই অতিরিক্ত খরছ কমিয়ে সুন্দর ভাবে ঘুরতে চাচ্ছেন তাদের ভরসার অন্য নাম হতে পারে কলকাতা মেট্রো রেল । এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু বিষয় জানাচ্ছি । মেট্রো রেল গুলো প্রতি ৪ মিনিট পর পর সকাল থেকে রাত ১০.২০ মিনিট পর্যন্ত পাওয়া যায় । আপনি যদি টাকা কে পাইলটের মত উড়াতে ভালোবাসেন  তবে আমার এই পোস্ট টি আপনাদের জন্য নয় 🙂 

.

অনেকেই বনগাঁ থেকে সরাসরি শিয়ালদাহ স্টেশনে চলে আসেন । এর পর ক্যাবে ১০০ - ১৫০ রুপি দিয়ে পার্ক স্ট্রিট বা মির্জা গালিব স্ট্রীটে । আপনারা সরাসরি বনগাঁ থেকে দমদম জং এ এসে নামবেন ( দম দম জং এবং দম দম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের মধ্যে প্যাঁচ লাগাবেন না ) । এখান থেকে মাত্র ১০ রুপি দিয়ে মেট্রো রেলে করে পার্ক স্ট্রীট চলে আসতে পারবেন ।

কলকাতা মেট্রো রেলের রুট 

=====================

দম দম > বেল গাছি > শ্যাম বাজার > শোভা বাজার > গিরিশ পার্ক > M.G রোড > সেন্ট্রাল > চাঁদনী চক > স্প্লানেড > পার্ক স্ট্রীট > মায়দান > রবিন্দ্র সনদ > নেতাজী ভবন > জতিন দাস পার্ক > কালীঘাট > রবিন্দ্র সরোবর > টলিগঞ্জ > নেতাজি >মাস্টার দা সুর্যসেন > গীতাঞ্জলী > কবি নজরুল > শহীদ ক্ষুদিরাম > কবি সুভাস

ভাড়া ৫, ১০ , ১৫ , ২০ । আপনি যদি দমদম থেকে পার্ক স্ট্রীট আসেন তবে ভাড়া ১০ রুপি আবার পার্ক স্ট্রীট থেকে চাঁদনী চক যান তবে ভাড়া ৫ রুপির মত । চিন্তা করার কোন কারন নেই এই দ্রুত গামী মেট্রো রেলের প্রতিটি স্টেশনে সে স্টেশন থেকে যে স্টেশনে যাবেন সেখানকার ভাড়া লিখা আছে । আপনি টিকিট কেটে উপরের সাইনবোর্ড দেখে বাম বা ডান দিকের প্লাটফর্মের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করবেন ।

.

এবার আসুন আলোচনা করি কোন মেট্রো রেলওয়ে স্টেশনের পাশে কি কি আছে ।

=====================================================

╚►ভিক্টরিয়াল মেমোরিয়ালঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন

╚►গড়ের মাঠঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন

╚►হাওড়া ব্রিজঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন

╚►ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামঃ পার্ক স্ট্রীট অথবা ময়দান মেট্রো স্টেশন

╚►জোড়া সাঁকোর ঠাকুর বাড়িঃ গিরিশ পার্ক মেট্রো স্টেশন

╚►রাম মন্দিরঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন

╚►মার্বেল প্লেসঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন

╚►ময়দানঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন

╚►কালীঘাট কালী মন্দিরঃ কালীঘাট মেট্রো স্টেশন

╚►ইডেন গার্ডেনঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►কার্জন পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►নেতাজী সুভাস স্টেডিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►মিনেলিয়াম পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►দ্বিতীয় হুগলী ব্রিজঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►কলকাতা হাইকোর্টঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►বাবুঘাট কলকাতাঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►প্রিন্সেপ ঘাটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►ফোর্ট উইলিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►শহীদ মিনারঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►সেন্ট পল চার্চঃ রবীন্দ্র সদন মেট্রো স্টেশন

╚►চাঁদনী চকঃ চাঁদনী চক মেট্রো

╚►নিউমার্কেটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন

╚►বড় বাজারঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন

╚►রবীন্দ্র সরোবরঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন

╚►লায়ন সাফারি পার্কঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন

আমরা অনেকেই নিউমার্কেট এরিয়ায় অনেক সময় হোটেল সংকটের কারনে বেশি দামে হোটেল ভাড়া দিয়ে থাকি । আপনারা ইচ্ছে করলেই দমদম বা শোভা বাজার এদিকের হোটেলে থাকতে পারেন । সেক্ষেত্রে মাত্র ১০ বা ৫ রুপি দিয়ে এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনে চলে আসুন । এখান থেকে মিনিট ২ হাটলেই নিউমার্কেট এরিয়া ।

নোটঃ মেট্রো রেলওয়ে স্টেশন গুলো থেকে ভ্রমনের স্থান গুলো খুব বেশি হলে ১ কিঃ মিঃ এর মধ্যে অবস্থিত, যারা ট্রাভেলার তাদের জন্য এটা কিছুই না 🙂 মেট্রো রেলের স্টেশন গুলোতে ছবি তুলা নিষিদ্ধ এবং এই ট্রেন গুলো তে আপনি বড় বড় বস্তা ক্যারি করতে পারবেন না । সাধারন ব্যাগ , হ্যান্ড ব্যাগ , অফিস ব্যাগ , শপিং ব্যাগ ইত্যাদি বহন করতে পারবেন । ভালো থাকবেন ..... Happy Travelling

দাগেস্তানে একটি 200 বছরের পুরানো পেরেক-মুক্ত কাঠের সেতু যার উপর একটি গাড়ি চলতে পারে।

 দাগেস্তানে একটি 200 বছরের পুরানো পেরেক-মুক্ত কাঠের সেতু যার উপর একটি গাড়ি চলতে পারে।






রাশিয়ার দাগেস্তানের তাবাসরান অঞ্চলের গুল্লি (জুলি) গ্রামের কাছে 200 বছরের পুরনো কাঠের সেতুটি একটি অসাধারণ ঐতিহাসিক এবং স্থাপত্য নিদর্শন। সম্পূর্ণভাবে পেরেক ছাড়াই নির্মিত, সেতুটি কাঠের লগ এবং মোটা বিম ব্যবহার করে, শুধুমাত্র স্থানীয়ভাবে পাওয়া কাঠ এবং পাথরের উপর নির্ভর করে। বয়স হওয়া সত্ত্বেও, সেতুটি অবিশ্বাস্যভাবে মজবুত এবং এমনকি একটি যাত্রীবাহী গাড়ির ওজনকেও সমর্থন করতে পারে। কিছু স্থানীয় বাসিন্দারা বিশ্বাস করেন যে সেতুটি অনেক বেশি পুরানো হতে পারে, পূর্বপুরুষের গল্পের ভিত্তিতে এটি 700 থেকে 800 বছরের মধ্যে পুরানো হতে পারে।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২১-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২১-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে আজ নতুন দিল্লি যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে সব সমস্যা আলোচনার টেবিলে সমাধান চায় - মন্তব্য ওবায়দুল কাদেরের।


সিলেট ও সুনামগঞ্জের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত - সিলেট বিভাগে আসন্ন এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ৮ই জুলাই পর্যন্ত স্থগিত।


শিল্প মন্ত্রণালয়ের বন্ধ কারখানাগুলো আবার চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার - জাতীয় সংসদে জানালেন শিল্পমন্ত্রী।


রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপে সম্মত হয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো - নিষেধাজ্ঞার প্রধান টার্গেট রাশিয়ার লাভজনক তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস খাত।


নর্থ সাউন্ডে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট পর্বে এখন অস্ট্রেলিয়ার মোকাবেলা করছে বাংলাদেশ - ব্রিজটাউনে গতরাতে ভারত ৪৭ রানে হারিয়েছে আফগানিস্তানকে।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২০-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২০-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে দুই দিনের সরকারি সফরে আগামীকাল নতুন দিল্লী যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 


ঈদের ছুটির পর নতুন সময়সূচিতে সরকারি অফিস খুলেছে গতকাল — রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবী মানুষ। 


কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দশজনে।


দেশের সড়ক—মহাসড়কে শৃঙ্খলা আনতে তিন চাকার যান ও মোটর সাইকেল চলাচলের জন্য নীতিমালা প্রণয়ন করছে সরকার — জানালেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।


সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি — পানি বন্দি প্রায় সাড়ে আট লাখ মানুষ — বন্যা দুর্গতদের মাঝে সরকারের ত্রাণ সহায়তা।


গাজায় ইসরাইলি হামলায় যুদ্ধ আইন লঙ্ঘিত - জাতিসংঘের প্রতিবেদনে প্রকাশ।


নর্থসাউন্ডে আইসিসি টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট পর্বের প্রথম খেলায় যুক্তরাষ্ট্রকে ১৮ রানে হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা - গ্রোস আইলেটে এখন ইংল্যান্ড মোকাবেলা করছে ওয়েষ্ট ইন্ডিজের।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ১৯-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ১৯-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


ঈদের ছুটির পর আজ খুলছে সরকারি অফিস - নতুন সময়সূচি অনুযায়ী অফিস চলবে নয়টা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত।


এ বছর ঈদুল আজহায় সারাদেশে কোরবানি হয়েছে এক কোটি চার লাখের বেশি গবাদিপশু যা গত বছরের তুলনায় তিন লাখেরও বেশি।


কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের কার্যক্রমকে সেবায় রূপান্তর করা হয়েছে - মন্তব্য ডিএসসিসি মেয়রের - ঈদের দ্বিতীয় দিনের শতভাগ পশুর বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি। 


ঈদের দিনেও সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও সমালোচনা করতে ছাড়েনি বিএনপি  - বললেন ওবায়দুল কাদের।


২৪ বছর পর উত্তর কোরিয়া সফরে রুশ প্রেসিডেন্ট - স্বাক্ষরিত হতে পারে অংশীদারিত্ব চুক্তি।


নর্থ সাউন্ডে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার এইট পর্বের প্রথম খেলায় আজ মুখোমুখি হবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও যুক্তরাষ্ট্র।

মঙ্গলবার, ১৮ জুন, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ১৮-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ১৮-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদায় সারাদেশে পবিত্র ঈদ উল আযহা উদযাপন - দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন। 


দলীয় নেতাদের সঙ্গে শেখ হাসিনার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়।


ফিলিস্তিনসহ দরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়াতে বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির।


পশু কোরবানির ছয় ঘণ্টার মধ্যে শতভাগ বর্জ্য অপসারণ ডিএনসিসির।


ঈদছুটিতে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম সরেজমিন দেখতে আকস্মিক হাসপাতাল পরিদর্শনে যান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।


জোটের মিত্র এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পক্ষসমূহের সঙ্গে পরিস্থিতি  কৌশলগতভাবে এড়িয়ে যেতে ইসরাইলের যুদ্ধকালীন ৬-সদস্যের মন্ত্রীসভা বাতিল।


টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে উন্নীত বাংলাদেশ - টাইগারদের অভিনন্দন রাষ্ট্রপতির - গ্রোস আইলেটে  এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের মোকাবেলা করছে আফগানিস্তান।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ১৭-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ১৭-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম


যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে আজ সারাদেশে উদযাপিত

হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আযহা --- দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা।


 রাজধানীতে জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায় ---

বায়তুল মুকাররমে এবারও হবে ৫টি ঈদ জামাত।


 সরকারের কঠোর নজরদারিতে রয়েছে মিয়ানমার সীমান্ত --- সংবাদ

সম্মেলনে জানালেন ওবায়দুল কাদের।


 সুইজারল্যান্ডের শীর্ষ সম্মেলনে ইউক্রেনের ভূখন্ডগত অখন্ডতাকে

সমর্থন ও রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনার আহ্বান জানালেন বিশ্ব

নেতৃবৃন্দ।


এবং কিংসটাউনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এখন নেপালের মোকাবেলা

করছে বাংলাদেশ।

রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪

সকাল ৭ টার  সংবাদ।  তারিখ: ১৬-০৬-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭ টার  সংবাদ। 

তারিখ: ১৬-০৬-২০২৪ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:


দেশব্যাপী বাংলাদেশ কৃষক লীগের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী - অধিক সংখ্যক গাছ লাগিয়ে দেশবাসীকে ‘সবুজ বাংলাদেশ’ গড়ে তোলার আহ্বান।


মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো বৈরিতা নেই, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে - জানালেন ওবায়দুল কাদের।


পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে রাজধানীসহ সারাদেশে কোরবানির পশুর হাটগুলোতে জমে উঠেছে কেনাবেচা।


প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছাড়ছেন নগরবাসী - রেলস্টেশন ও বাস টার্মিনালে যাত্রীদের ভীড়।


ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে রুশ প্রেসিডেন্টের দেওয়া যুদ্ধ বিরতির শর্তসমূহ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করলো ইতালি ও জার্মানী।


সেন্ট লুসিয়ায় আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে এখন অস্ট্রেলিয়ার মোকাবেলা করছে স্কটল্যান্ড।

শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪

সারা মেঘালয় জুড়েই ছড়িয়ে রয়েছে জীবন্ত সেতু, যা দিয়ে নিশ্চিন্তে পারাপার হন স্থানীয় বাসিন্দারা "

 " সারা মেঘালয় জুড়েই ছড়িয়ে রয়েছে জীবন্ত সেতু, যা দিয়ে নিশ্চিন্তে পারাপার হন স্থানীয় বাসিন্দারা "


************************************


সাধারণভাবে আমরা আমাদের চারপাশে কংক্রিট বা লোহার তৈরি ব্রিজ দেখে থাকি। কিন্তু ভারতবর্ষের মেঘালয় রাজ্যে এমনই একটি ব্রিজ দেখতে পাওয়া যায় যাকে জীবন্ত ব্রিজ বলে মনে করা হয়। ঝুলন্ত এই ব্রিজ মেঘালয়ের অনেক মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম।


সমগ্র মেঘালয় রাজ্যের ৭২টি গ্রামজুড়ে বর্তমানে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ১০০টি জীবন্ত ব্রিজ আছে। এই সেতুগুলোর কারণে সম্প্রতি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের অস্থায়ী তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে মেঘালয়। এই সেতুগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ‘জিংকিয়েং জেরি: লিভিং রুট ব্রিজ কালচারাল ল্যান্ডস্কেপস অব মেঘালয়’।


সেতুগুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি হয়েছে। কবে ও কীভাবে এসব সেতু তৈরি হয়েছে তা জানা সম্ভব না হলেও চেরাপুঞ্জির সেতুগুলোর প্রথম লিখিত প্রমাণ ১৮৪৪ সালের এশিয়াটিক সোসাইটি অব বেঙ্গল জার্নালে পাওয়া যায়।


সেখানে আদিবাসী খাসি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠির মানুষরা বসবাস করেন। ইউনেস্কোর মতে, ‘এই কাঠামোগত ইকোসিস্টেম শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চরম জলবায়ু পরিস্থিতিতে মানুষ ও প্রকৃতির মধ্যে এক গভীর সম্প্রীতি ঘটিয়েছে।’


শুধুমাত্র মেঘালয়েই নয় বরং এ ধরনের জীবন্ত সেতু বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সমস্ত আর্দ্র অঞ্চলেই দেখা যায়। মেঘালয়ের এই সেতুগুলো আশপাশের ৭৫টিরও বেশি প্রত্যন্ত গ্রামে সংযোগের সুবিধা দেয়। এখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা নিশ্চিন্ত এই সেতু পারাপার করতে পারেন।


এ ধরনের সাসপেনশন ব্রিজগুলি মূলত নদীর নিকটবর্তী বিভিন্ন শক্তপোক্ত গাছগুলির শিকড় ও ডালপালাকে একসঙ্গে মিলিয়ে তৈরি করা হয়।আদ্র অঞ্চলের এই গাছের শিকড় ও ডালপালাগুলি এতটাই মজবুত হয় যে নিশ্চিন্তে এই ব্রিজটির ওপর দিয়ে মানুষ একস্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে।


এ ধরনের সেতুগুলো খুবই মজবুত হয়। মেঘালয়ের সবচেয়ে বড় লিভিং রুট ব্রিটটির বয়স আনুমানিক ১৫০ বছরেরও বেশি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। একসঙ্গে ৫০ জন এই সেতু দিয়ে চলাচল করতে পারেন।


মেঘালয়ের পর্বতময় ভ‍ূ-খণ্ডগুলোতে ছোট ছোট নদী বা নালার এপার ওপারের মধ্যে যোগাযোগ রাখতে স্থানীয় আদিবাসীরা রাবার গাছের শেকড় দিয়েই মূলত তৈরি করেছে এই প্রাকৃতিক সেতু। যা দেখতে প্রতিদিন কয়েক হাজার পর্যটক এসে ভিড় করেন। মেঘালয়ের রাজধানী শিলং থেকে ৯২ কিলোমিটার দক্ষিণে মাওলিনং গ্রামে এই সেতুর অস্তিত্ব সবথেকে বেশি দেখা যায়।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 






মরুভূমিতে ধান চাষ করে সফলতা

 মরুভূমিতে ধান চাষ করে সফলতা


জুন ১১, সিএমজি বাংলা ডেস্ক: মরুভূমিতে ধান চাষের ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি এই বিজ্ঞানীরা উত্তর-পশ্চিম চীনের সিনচিয়াং উইগুর স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে বিস্তৃত মরুভূমি উন্নত গ্রিনহাউজ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ধান চাষ করতে সক্ষম হয়েছেন, যা মরুভূমিতে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির সম্ভাবনা উন্মোচন করে।


চীনের কৃষি বিজ্ঞান একাডেমির ইন্সটিটিউট অফ আর্বান এগ্রিকালচারের বিজ্ঞানীরা দক্ষিণ সিনচিয়াংয়ের হোথানে প্রায় দশ হাজার একর মরুভূমিতে গ্রিনহাউজে ধান রোপণ করেন। তারা তিন স্তরের ফ্রেম এবং নির্ভুল পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করে ধান চাষ করেছেন, যা ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতির তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে দ্রুত ফলন দিয়েছে।


ইন্সটিটিউট অফ আর্বান এগ্রিকালচারের প্রধান বিজ্ঞানী ইয়াং ছিছাং জানান, এই পদ্ধতি ব্যবহার করে মাত্র ৬০ দিনের মধ্যে ধান পরিপক্ব হয়, যা সাধারণত চীনের প্রধান ধান চাষের অঞ্চলে ১২০ থেকে ১৫০ দিন লাগে। মূলত মরুভূমিতে গ্রিনহাউজে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ এবং তিন স্তরের ফ্রেমে চাষ করা হয়।

এ গবেষণায় প্রথম সাফল্যটি আসে দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের সিছুয়ান প্রদেশের ছেংতুর একটি উদ্ভিদ কারখানায়। এ ছাড়া ২০২১ সালে স্পিড ব্রিডিং টেকনোলজির মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ধানের বৃদ্ধির সময়কে অর্ধেক নামিয়ে আনা হয়।


ইয়াংয়ের মতে, হোথান মরুভূমির কঠিন পরিবেশ ধান চাষের বাধা নয় বরং একটি সুযোগ। এই অঞ্চলে দীর্ঘ দিন সূর্যের আলো এবং দিন ও রাতের মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্যসহ অনন্য ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য ফসল চাষের জন্য আদর্শ। হোথান মরুভূমিতে এই গ্রীণহাউজে প্রযুক্তির দক্ষ ব্যবহারের ফলে প্রচলিত চাষাবাদের ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।


গবেষকরা এলইডি আলো, নির্দিষ্ট পুষ্টির সমাধান ফর্মুলেশন এবং উন্নত মাটিবিহীন চাষ প্রযুক্তি প্রয়োগ করে উদ্ভিদের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করেছেন।


ইন্সটিটিউট অফ আর্বান এগ্রিকালচারের সহকারী গবেষক শি তাওয়েই জানান, মরুভূমির প্রাকৃতিক পরিবেশের যেসব সুবিধা রয়েছে, যেমন প্রচুর আলো এবং তাপ কৃষির সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে। এটি শিনচিয়াংয়ে খাদ্য উৎপাদনের পথ প্রশস্ত করছে।


বর্তমানে নেদারল্যান্ডসের গ্লাসহাউস সুবিধা-ভিত্তিক কৃষির ভালো উদাহরণগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচিত। শক্তি-সাশ্রয়ী মরুভূমির গ্রিনহাউসগুলোর নির্মাণ ব্যয় প্রতি বর্গমিটারে ৩৫০ ইউয়ান, যা ডাচ গ্লাসহাউসগুলোর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। এছাড়া এর পরিচালনা ব্যয় ডাচ গ্লাসহাউসগুলোর তুলনায় প্রায় ২৫ শতাংশ।


ভবিষ্যতে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি, যান্ত্রিকীকরণ এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে এই ধরণের গ্রিনহাউজের নির্মাণ এবং পরিচালনার ব্যয় উভয়ই কমানো যেতে পারে। এই ধরনের গ্রিনহাউজগুলো আন্তর্জাতিকভাবে অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক হবে বলেন মনে করেন বিজ্ঞানী ইয়াং।


গবেষণা দলটি হোথানের মরুভূমির গ্রিনহাউজে সয়াবিন, ভুট্টা এবং গমের মতো প্রধান ফসলের পাশাপাশি তৈলবীজ, তুলা এবং আলফালফার স্পিড ব্রিডিং প্রযুক্তি উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন।


শুভ/ফয়সল



সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...