এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ২ অক্টোবর, ২০২২

সংবাদ শিরোনাম রাত ৮:৩০ বাংলাদেশ বেতার ১/১০/২০২২

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।  

(০১-১০-২০২২) 

আজকের শিরোনাম-


* যুদ্ধাপরাধী এবং যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামীদের দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে - বললেন প্রধানমন্ত্রী। 


* মহাষষ্টীর মধ্য দিয়ে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুগাপূজা শুরু। 


* বিএনপির ইচ্ছা অনুসারে নয়, সংবিধান মেনেই আগামী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের। 


* বিএনপি সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইলে জনগণ তা প্রতিহত করবে - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী। 


* বিশিষ্ট সাংবাদিক এবং বঙ্গবন্ধুর তথ্য সচিব তোয়াব খানের মৃত্যু - রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক। 


* ঘূর্ণিঝড় আয়ানের তান্ডবে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা এবং উত্তর ও দক্ষিণ ক্যারোলিনা রাজ্য লন্ডভন্ড - ২০ জনেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি এবং বিপুল পরিমাণ সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি। 


* এবং সিলেটে শুরু হলো নারী টি-টোয়েন্টি এশিয়াকাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট - উদ্বোধনী দিনে বাংলাদেশ এবং ভারতের জয়লাভ।

শনিবার, ১ অক্টোবর, ২০২২

সাকিব বুবলী অপু বিশ্বাস আর আমিন হোসেন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

শাকিব, বুবলি আর অপু বিশ্বাস ইস্যু আমার কাছে খুব সিম্পল একটা ইস্যুর মতো। এরা লিভ ইনে থাকে। যা করে তার শতকরা ৯৯.৯৯ ভাগই ইসলাম বহির্ভূত। যা আমাদের আলোচনার বাহিরে। কারন এরা সব জেনেশুনেই করে।


অপুর সংসার জেনেশুনে বুবলি নষ্ট করেছে। মেয়েটা মারাত্মক হিংসুটে সেটা জয়ের জন্মদিনে তার সন্তানের বিষয়টা প্রকাশটা করা থেকেই ক্লিয়ার। ন্যাচার অফ রিভেঞ্জ বলে একটা টার্ম আছে, "বুবলির সাথে তা ঘটে গিয়েছে।" এখানে আলোচনার কিছু নেই।


আমার ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে এদের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক কিংবা সন্তান জন্মদান আমার কাছে অবাক হওয়ার মতো কোনো বিষয়ই না। সোজা কথায় এরা যা করে সব আলোচনায় থাকার জন্য করে। 


বি টাউন নিয়ে আলোচনা আমাদেরকে মানায় না।

কারন আমরা জাতি হিসেবে এতো বিনোদন পাড়ায় সময় দেয়ার সৌভাগ্য রাখি না।


কারণ আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া হওয়া উচিত আসন্ন নির্বাচন। আমাদের দুর্ভোগ। প্রতিটা সেক্টরে কালোবাজারির বিস্তার। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার অবন্নতি। আমাদের জীবনের নিরাপত্তাহীনতা।


মরিয়ম মান্নানের অভিনয় প্রকাশ পাওয়ার পরে এ জাতির বুঝা উচিত ছিল যে মরিয়ম মান্নানকে শাস্তির ব্যবস্থা করাতে না পারলে ভবিষ্যতে এরকম হাজারো মরিয়ম মান্নান জন্ম নিবে।


যাদের আড়ালে হারিয়ে যাবে ইলিয়াস আলীর মতো অসংখ্য গুমের খবর। সবগুলোকে একদিন আন্তর্জাতিক মহলে ভূয়া বলে প্রকাশ করা হবে। উদাহরণ দেয়া হবে মরিয়মের। 


আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত ছিল সেই অজ্ঞাত লাশের পরিচয় কি! তাকে খুঁজে বের করা। যাকে মরিয়ম নিজের মায়ের বলে দাফন কাফন সম্পন্ন করেছে। 


আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া ছিলো স্টুডেন্ট পলিটিক্স। যেখানে যোগ দেয়ার সময় অভিভাবকদের জানানো হয় না। কিন্তু ক্যারিয়ার নষ্ট হলে কিংবা অপরাধ করলে পুরো দেশবাসীকে জানানো হয়।


আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু বিন্দু হওয়া উচিত ছিলো অদিতির হত্যাকারীর দ্রুত বিচার। যাতে দ্বিতীয় অদিতির জন্ম না হয়।


আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত ছিলো দেশের অর্থনৈতিক সংকট ও তার কারণ। বড় বড় সিন্ডিকেটকারীর মুখোশ উন্মোচন। 


আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত ছিলো নির্দোষ বাবুলকে আহাম্মেদকে এভাবে ফাঁসানো হলো কেন?


আমাদের চিন্তিত হওয়া উচিত ছিলো সাথে লজ্জিতও যে সাগর রুনির হত্যাকারী আজও ধরা পরেনি। তনুরও। 


অবসরপ্রাপ্ত বেনজির এখনো কেন রাষ্ট্রপ্রদত্ত নিরাপত্তা সুবিধা পাবে?


হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারকারীরা ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। 


আমাদের লজ্জা থাকা উচিত! কিন্তু আমাদের কি আদৌ লজ্জার ল বর্ণটাপ স্পর্শ করেছে? না, করেনি। আমরা জাতি হিসেবে সাকসেসফুলি একটা মিমার আর ট্রল মেকার হতে পেরেছি! এইটুকুই আর কিছু না।


আমাদের আলোচনায় থাকা উচিত ছিলো জনগণের বন্ধু পুলিশ কি আদৌ আমাদের পাশে আছে? যদি সত্যিই পাশে থাকে তাহলে শাওন এভাবে মরলো কেন? 


আমাদের ভবিষ্যৎ কি? এ স্বাধীন রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ কি? 

বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথ কি ছিল? 


আমরা পরে আছি থার্ড ক্লাস অশিক্ষিত শাকিব খান আর ক্যারেক্টার/লেস বুবলিকে নিয়ে। আমরা পরে থাকি হিরো আলম আর মাহফুজুর রহমানকে নিয়ে। 

হাসের কালো ডিম আর পরকিয়া এখন সাংবাদিকদের মূল আলোচনার বিষয়। 


এ জাতির কপালে আমি শনি রবি কিছুই দেখি না। যা দেখি তা শুধু আফসোস! আর আফসোস!


সংগৃহীত 

সিংগাপুরের প্রবাসীর ফেইসবুক কবিতা

 মাসের শেষে পাই কিছু সীমিত টাকার মায়না,

হিসাব করি বসে বসে কার কত আছে বায়না।


অনেক দিনের বিবির আশা এনে দিবে গয়না,

মা বলে কতো দিন দেখিনা তোরে বাড়ি ফিরে আয়না।

খালি হাতে কেমনে যাবো তাই মাকে বলি,,,  মাগো বস্ ছুটি আমায় দেয়না।


বোন বলে ভাই তুমি তো এতো পাষাণ ছিলেনা,

কেমনে তুই বদলে গেলি এমন।

ভাই বলে সে চাকরি করে টাকা জমায় নিজের ব্যাংকে,

পুজি করছে বুরি বুরি।

বন্ধুরা বলে তোমার দেখা এখন আর মেলেনা,

নিজের ভেতর কতো দুঃখ কেউ তো বুঝতে চাইলেনা।


নিজের জন্য কিছু কিনতে গেলে আগে দেখি দাম,

নিজের মাইনে অবশিষ্ট কতো টাকা আছে ইনকাম।

মাসের শুরুতেই পকেট থাকে শুধু ফাঁকা,

বাবা বলে তুই এখন কেমনে দেস ধোকা। 

ধোকা দেইনা আমি কখনোই 

আসলেই বাবা মাস শেষে আমার পকেট থাকে ফাকা।


কিছু কথা মন বলে  মুখ ফুটে বল,

চোখ বলে থাক বলিসনি এ-সব কথা

 আসবে চোখ জ্বল। 

একটা কথা সবাই কে বলে যাই আজ, 

ভালো নেই আমরা সবাই প্রবাসে যারা করি কাজ।


♠ সিংগাপুরে প্রবাসী র ফেইসবুক থেকে♠

গিরিশ চন্দ্র সেন ,, জাকির হোসেন জাকির হোসেন ফেইসবুক

 ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন কোরআন মাজিদের প্রথম বাংলা অনুবাদক নন,তিনি ছিলেন প্রকাশক।

 একটি ভুল প্রচারের নিরসন।


★★★+++++++++★★★++++++++★★★.

সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া।


এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে।


গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে।


সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক।


আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদক।


গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন শরীফের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া।


এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন।


আরবি জানেননা,আরবি ব্যাকরণ জানেননা,

এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা।


বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল।


 গোঁড়া হিন্দু  গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত।


তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন।


কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন।


 মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন শরীফের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন শরীফ।


এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন শরীফের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন।


 আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলবী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি।


গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল।


মৌলবী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত।


এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলবী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ভাই গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নাই।


★★★++++++++★★★++++++++★★★.


তথ্যসুত্রঃ

ইন্টারনেট ও অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন মিডিয়া।


১,,, দৈনিক সংগ্রামঃ ২১ শে জুলাই,২০১৮.


২,,,, দৈনিক ঢাকা পোস্টঃ ৭ই সেপ্টেম্বর,২০১৮.


৩,,, জিব্রাইলের ডানাঃ ১লা মার্চ,২০০৯.


৪,,, বিডি আল কোরআনঃ ৪ঠা এপ্রিল,২০১৩.


৫,,, সাইবার মোজাহিদঃ  জানুয়ারি,২০১৮.


৬,,,, মাসিক মদিনাঃ আগস্ট,২০০৪.

প্রশ্নোত্তর পর্ব,পৃষ্ঠাঃ ৪৭.

১৬ টি কুফরী বাক্য মা আমারা নিয়মিত বলেথাকি

 সবাইকে পড়ার অনুরোধ করছি।


১৬ টি কুফরি বাক্য যা আমরা নিয়মিত বলে থাকি।


১/ আল্লাহও লাগে ইল্লাও লাগে।


২/ তোর মুখে ফুল চন্দন পড়ুক। (ফুল চন্দন হিন্দুদের পূজা করার সামগ্রী)


৩/ কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে (কেষ্ট হিন্দু দেবতার নাম, তাকে পাবার জন্য কষ্ট করছেন?)


৪/ মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে গেল?

(মহাভারত একটি উপন্যাস, যা সবসময় অশুদ্ধ)


৫/ মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত।

(এটি ইসলামের নামে কটুক্তি করা)


৬/ লক্ষী ছেলে, লক্ষী মেয়ে লক্ষী স্ত্রী বলা। (হিন্দুদের দেব-দেবির নাম লক্ষী তাই ইসলামে এটি হারাম)


৭/ কোন ওষুধকে জীবন রক্ষাকারী বলা। (জন্ম-মৃত্যু একমাত্র আল্লাহর হাতে)


৮/ দুনিয়াতে কাউকে শাহেনসা বলা।

(এর অর্থ রাজাদের রাজাধীকার)


৯/ নির্মল চরিত্র বোঝাতে ধোয়া তুলসি পাতা বলা। (এটি অনইসলামিক পরিভাষা যা হা'রা'ম)


১০/ ইয়া খাজাবাবা, ইয়া গাউস, ইয়া কুতুব ইত্যাদি বলা। (এটি শির্ক, ইসলামের সবচেয়ে বড় পা'প)


১১/ ইয়া আলি, ইয়া রাসূল (সঃ) বলে ডাকা

( মানে দোয়া করা অর্থে, আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া) (আল্লাহ ছাড়া পৃথিবীর কারোর কাছে কিছু পার্থনা করা শির্ক)


১২/  বিসমিল্লায় গলদ বলা।

(এটি সরাসরি কুফরি)


১৩/  মৃ'ত্যুর সাথে পান্জালড়া বলা।

(কুফরি বাক্য, তাই সাবধান)


১৪/ মধ্যযুগ বর্বরতা বলা।

(মধ্যযুগ ছিল ইসলামের স্বর্ণযুগ)


১৫/  মন ঠিক থাকলে পর্দা লাগে না

( ইসলাম ধংশকারি মতাবদ)


১৬/ নামাজ না পরলে ঈমান ঠিক আছে বলা

( ইসলাম থেকে বের করার মূলনীতি)


তাই মুসলিম ভাই ও বোনেরা যখন কথা বলবেন খুব সাবধানে কথা বলবেন!


আর এসব কথা ভুলেও মুখে আনবেন না,,,প্লিজ,আল্লাহ তায়ালা আমাদের সঠিক বুঝদান করু! (আমীন )🌸❤️‍🩹

ফেইসবুক থেকে কপি করা 

বিষাক্ত কাগজ, সাদা কালো ফেইসবুক

★★ বিষাক্ত কাগজ ★★

সন্ধ্যা রাতে তরুণী বসে, পড়ছে ক্লাসের পড়া

মাথা চুলকায় মাথা যে তার ,খুশকি উকুনে ভরা।


কাছে চিকন চিরুনি পেয়ে, মারতে লাগল মাথায়

 উকুন খুশকি পড়তে লাগল, খোলা বইয়ের পাতায়।


বইয়ের পাতায় জ্যান্ত উকুন পিলপিলিয়ে হাটে

পিষে তাদের মারছে খুকি, শক্ত নখের পিঠে।


ধুলাবালি উকুন খুশকি হাজার ময়লা মাখা

 বইখানিরে বছর শেষে বাক্সে হলো রাখা।


বিকেল বেলা খবর কাগজ পড়তে বসে দাদু 

কোলে নিয়ে নাদুস নুদুস নাতনি সোনা যাদু।


হঠাৎ সোনা দাদুর কুলেই করে দিল সিসু

কিছুই তো নেই পেপার হল মুত্র মোছার টিস্যু।


ছোট্ট শিশুর সর্দি নাকে মুছতে ডাকে মা কে

 মায়ের হাতের পেপার ছিল মারলো ঘষা নাকে।


মল মূত্র সর্দি মাখা ময়লা পেপার যত

 তুলে রাখলো সেই বাক্সে ময়লা বইয়ের মত।


কাগজ পেয়ে বাঁধলো বাসা টিকটিকি ও উই

 তেলাপোকা ইঁদুর বাবু সঙ্গে ইতর দুই।


বাসা বেঁধে ইঁদুর বাচ্চা দিচ্ছে মাসে মাসে

কাগজ মাখে প্রসবকালীন ময়লা রক্ত রসে।


বাথরুম নেই তেলাপোকার নেই কো ধোয়ার জল

 এই কাগজেই ত্যাগ করে তাই মূত্র এবং মল।


হঠাৎ করে কাগজ কেনার হকার ব্যাটা এসে

 টিকটিকিদের সুখের বাসা ভেঙ্গে দিল শেষে।


কিনে নিল পুরনো কাগজ হাজার ময়লা যাতে

 পৌঁছে গেল আচার মুড়ি ফুচকাওয়ালার হাতে।


এই কাগজে আমরা সবাই খাবার রেখে খাই

 দোহাই লাগে এমন কাজটি আর করো না ভাই।


পথের ধারে আচার দেখে জ্বিবে এল জল 

মুখে নেস নে কাগজে ভাই তেলাপোকার মল।


ময়লা জেনেও কাগজে খাই আমরা আজব বোকা

 সভ্য সাজের অন্তরালে ময়লা খাওয়ার পোকা। 

সমাপ্ত

অনাগত সন্তান মেয়ে হলে

এক গর্ভবতী স্ত্রী তার স্বামীকে জিগ্যেস করলো, “তোমার কি মনে হয়, ছেলে হবে না মেয়ে হবে ?”

স্বামী – যদি ছেলে হয় তাহলে ওকে আমি অঙ্ক পড়াবো, ওকে নিয়ে রোজ খেলতে যাবো, মাছ কিভাবে ধরতে হয় সেটা শেখাবো…

স্ত্রী- আর যদি মেয়ে হয় ?

স্বামী - আর যদি মেয়ে হয় তাহলে তাকে কোন কিছু শেখানোর দরকার নেই।

স্ত্রী- কেন ?


স্বামী - কারন, আমার মেয়ে আমাকে দ্বিতীয়বার নতুন করে সবকিছু শেখাবে… কি পরতে হবে…কিভাবে খেতে হবে… কোথায় কি বলতে হবে না বলতে হবে… একদিক থেকে দেখলে সে আমার দ্বিতীয় মায়ের মতই…আমি তার জন্য কিছু করতে পারি আর নাই পারি সে আমাকে চিরদিন নিজের হিরো মনে করবে… … যখন আমি কোন কিছু করতে তাকে নিষেধ করবো সে আমাকে বুঝতে চেষ্টা করবে। আর সবসময় তার স্বামীর সঙ্গে আমার তুলনা করবে। সে যে বয়সেই পৌঁছাক, সারাজীবন এটাই চাইবে যে আমি তাকে একটা Baby Doll এর মতই ভালবাসি। মেয়ে বলেই সে আমার জন্য পুরো সংসারের সাথে লড়াই করবে, যখন কেউ আমাকে দুঃখ দেবে সে তাকে কোনদিন ক্ষমা করবে না।


স্ত্রী- তার মানে হচ্ছে, তোমার মেয়ে তোমার জন্য যা কিছু করবে তা তোমার ছেলে করতে পারবে না ?

স্বামী- সেটা না… এমন হতে পারে আমার ছেলেও এসব করতে পারে… কিন্তু সে শিখবে। আর মেয়ে এই সব গুন নিয়েই পৃথিবীতে জন্ম নেবে।

স্ত্রী- কিন্তু সে তো চিরকাল আমাদের সাথে থাকবে না।

স্বামী- কিন্তু আমরা তার মনের ভেতরেই থাকবো। এতে কোন কিছু যায় আসে না সে কোথায় গেল না গেল…কারন মেয়েরা সবসময় ভালবাসা আর দেখাশোনার জন্যই জন্ম নেয়।


একটা কথা মনে রাখবে মেয়ে ভাগ্য সবার হয় না… যে ঘর সৃষ্টিকর্তার পছন্দ সে ঘরেই মেয়ের জন্ম হয়।


 কালেক্টেড 

বাংলাদেশ বেতার ১/১০/২০২২ সকাল সাতটার সংবাদ শিরোনাম

 বাংলাদেশ বেতারের সকাল ৭টার সংবাদ

(০১-১০-২০২২)

আজকের শিরোনাম -


* বর্তমান সরকারের সাফল্য তুলে ধরার পাশাপাশি বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকারের নৈরাজ্য তুলে ধরতে প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবান। 


* ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে আজ শুরু হচ্ছে দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। 


* দুর্গাপূজার সময় নাশকতা ঠেকাতে সতর্ক থাকার  জন্য দলের নেতাকর্মীদের প্রতি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের আহবান। 


* বিভাগীয় সমাবেশের নামে বিএনপি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালালে সরকার ও জনগণ তা প্রতিহত করবে - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী। 


* বিশ্বের অন্যান্য স্থানের মতো দেশে আজ পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস। 


* রাশিয়া ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল একীভূত করার পর ন্যাটো সদস্যপদের জন্য অনুরোধ করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। 


* এবং সিলেটে নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট শুরু হচ্ছে আজ - উদ্বোধনী ম্যাচে থাইল্যান্ডের মুখোমুখী হবে বাংলাদেশ।

শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সাদা কালো ফেইসবুক গল্প

 #না_পড়লে_বুঝবেন_না


বাসে গাদাগাদি ভিড়। এক ভদ্রলোক একটি দামী স্যুটকেস নিয়ে উঠলেন। অধ্যাপক টাইপ চেহারা।


প্রশ্ন করলেন-"আচ্ছা, পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের কারণ কী?"


সকলেই চুপ করে শুনতে থাকলেন তার কথা। কেউ কোনও কথা বলছেন না দেখে তিনি আবার শুরু করলেন -


"পলাশীর প্রান্তরে সেদিন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সৈন্য ছিল অনেক। লর্ড ক্লাইভের সৈন্য অল্পসংখ্যক থাকা সত্ত্বেও নবাব পরাজিত হয়েছিলেন। আপনারা বলবেন যে জগৎ শেঠ, মীর জাফরদের গাদ্দারির কারণে নবাব পরাজিত হয়েছিলেন। কিন্তু এই ইতিহাস সবটাই সত্য নয়। সত্য ইতিহাস জানতে হবে।"


একজন কৌতূহলী যাত্রী জানতে চাইলেন -- "তবে সত্য ইতিহাসটা কী?"


"সত্য ইতিহাস আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই। ক্লাইভ দূরবীন দিয়ে নবাবের সৈন্যদের গতিবিধি লক্ষ্য করলেন। পলাশীর আম বাগান তখন শূন্য। মীর জাফর তার আয়ত্ত্বাধীন সৈন্য নিয়ে কেটে পড়েছে। ক্লাইভ তো অবাক। নবাবের সৈন্যরা তবে গেল কোথায়? নিশ্চয়ই কোনও চাল চেলেছে।


হঠাৎ নজর পড়ল আমগাছের দিকে। একটি ডাল নড়ে উঠল। ক্লাইভ এবার দেখল যে, নবাবের সৈন্যরা আম গাছের ডালে ডালে বসে আছে। নিচ দিয়ে যেতে গেলেই তারা গেরিলা আক্রমণ করবে বলে প্রস্তুত।


ক্লাইভ কাছাকাছি না গিয়ে দূর থেকে কামান আর বন্দুক তাক করল। ফলন্ত গাছ থেকে আমের সাথে সাথে টুপটুপ করে ঝরে পড়তে লাগল নবাবের সৈন্য। আহ্!"


ভদ্রলোকের বলার ভঙ্গিতে যাদু ছিল। সকলেই মন দিয়ে শুনছিলেন তার কথা। তিনি আবার বলে উঠলেন -


"নবাবের সৈন্যরা সকলেই ইংরেজদের হাতে মারা পড়লেন। কিন্তু আমার প্রশ্ন আপনাদের কাছে। আম গাছের ডাল সেদিন নড়ে উঠল কেন? কী ছিল ষড়যন্ত্র?"


যাত্রীদের সকলের মনে প্রশ্ন জেগে উঠল। তাই তো, আম গাছের ডাল নড়ে উঠল কেন? গাছের ডাল না নড়লে তো ক্লাইভের নজরে আসত না সৈন্যদের অবস্থান!


ভদ্রলোক বললেন, "কেন নড়ে উঠেছিল গাছের ডাল? কে বলতে পারবেন?"


যথারীতি সকলেই চুপ করে থাকলেন। ভাবগতিক এমন যে, "আমরা জানি না, আপনিই বরং বলে দিন।"


তিনি তখন স্যুটকেস খুললেন। একটি জিনিস বের করে সকলকে দেখিয়ে বললেন -


"ডাল নড়ে ওঠার কারণ ছিল- চুলকানি, দাউদ, চর্মরোগ। বড় মারাত্মক এই রোগ, বুঝলেন? নবাবের এক সৈন্যের ছিল চুলকানি। এই চুলকানির জন্যই সেদিন ডাল নড়ে উঠেছিল। ডাল না নড়লে ক্লাইভ নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত।


আর তাই আমি এনেছি চুলকানির মলম। দাম মাত্র ত্রিশ টাকা!☺️

কোন রোগের জন্য কোন টেস্ট

কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ

°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°

🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ

"""''''''''""""""""""""""'"''"'""""'''''''''"

⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।

⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।

⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।

⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।

⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।

⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।

⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।

🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ

""'''''''''''''''''''''''''''""""""""""""""""""

👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু

👉ডায়াবেটিস আছে কিনা

👉প্রোটিন যায় কিনা

👉রক্ত যায় কিনা

👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা

🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

🔵Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)

🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।

🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।

🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।

🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।

🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়। 

🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।

🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।

🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।

🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।

🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।

🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা --- পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টি...