এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

এক অনন্য রাবিন্দ্রনাথ ঠাকুর

 এক অন্য রবি, যে রবি বিপ্লবী...


জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির সাথে ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনের বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগের কথা শোনা যায়। ১৯০৫-এ বঙ্গভঙ্গের সময়ে একটু বেশিই শিরোনামে আসে এই ঠাকুরবাড়ি।


অবন ঠাকুরের লেখা থেকে জানা যায় – ‘রবিকাকা বললেন রাখীবন্ধন উৎসব করতে হবে। ঠিক হল সকালবেলা গঙ্গায় স্নান করে সবার হাতে রাখী পরানো হবে। সামনেই জগন্নাথ ঘাট, সেখানেই যাবো। রবিকাকা বললেন সবাই হেঁটেই যাবো, গাড়িঘোড়া নয়। এদিকে সকালে রাস্তার দু ধারে বাড়ির ছাদ থেকে আরম্ভ করে ফুটপাত অবধি লোক দাঁড়িয়ে গেছে, মেয়েরা ফুল ছড়াচ্ছে, শাঁখ বাজাচ্ছে। দিনু গান গাইছে –


বাংলার মাটি, বাংলার জল...  


স্নান সারা হল। সাথে ছিল একগাদা রাখী। হাতের কাছে ছেলে মেয়ে যারা ছিল কেউ বাদ পরল না, সবাইকে পরানো হল। পাথুরেঘাটা দিয়ে আসছি, দেখি বীরু মল্লিকের আস্তাবলে কতোগুলো সহিস ঘোড়া মলছে। হঠাৎ রবিকাকা ধা করে বেকে গিয়ে ওদের হাতে রাখী পরিয়ে জড়িয়ে ধরলেন। ওরা সকলেই মুসলমান। ওরা তো হতবাক’।


আসলেই বাঙালী বিপ্লবীদের আনাগোনা ছিল ঠাকুরবাড়িতে। তবে খুব কম লোকেই জানতেন এদের কথা। এদের চিনতেন এদের জানতেন সুরেন্দ্রনাথ ও গগনেন্দ্রনাথ। এই দুই ভাইএর কাছে আসতেন বিপ্লবীরা। বারীন ঘোষ এসেছেন, উল্লাস্কর দত্ত এসেছেন, রাসবিহারী ও অরবিন্দ ঘোষ এসেছেন। আন্দামানে দ্বীপান্তরিত হয়েছিলেন যারা তাদের বেশিরভাগেরই যোগাযোগ ছিল এই ঠাকুর বাড়ির সাথে। অনুশীলন সমিতির আদি পর্বের বিশিষ্ট কর্মী বিপ্লবী অবিনাশচন্দ্র নিজে ঠাকুরবাড়িতে গিয়ে মাসে মাসে টাকা নিয়ে আসতেন। প্রথমদিকে রিভালভার কেনার টাকাও নিয়ে আসতেন। পরবর্তীকালে সোমেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে যোগাযোগের সূত্রে কমিউনিস্ট নেতা মুজফর আহমেদ, আব্দুল হালিম, নলিনি গুপ্ত প্রমুখ প্রায়শই যেতেন ঠাকুরবাড়িতে এবং শোনা যায় ঠাকুরবাড়ির একতলায় একটা গোপন ঘরে রীতিমত তারা সকলেই গুপ্ত মিটিঙে যোগ দিতেন। উপরিউক্ত সমস্ত বিপ্লবী এবং কমিউনিস্টদের আনাগোনার কথা সমস্ত কিছুই জানতেন রবিকাকা এবং অনেক সময় তার সাথেও এরা সকলেই বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ করত।


অগ্নিযুগের এই সশস্ত্র বিপ্লবীদের সম্পর্কে রবি ঠাকুরের মনোভাবের দুটি দিক বারবার উঠে এসেছে – একদিকে তিনি তাদের অনুসৃত হিংসাত্মক পন্থার অভিভাবক সুলভ সমালোচক ছিলেন আবার তার চেয়েও বেশি তার লেখায় ও কাজকর্মে অতি স্পষ্টভাবেই বারংবার পরিস্ফুট হয়েছে ঐ দুঃসাহসী তরুণদের প্রতি তার গভীর টান এবং সেটাও সেই একই অভিভাবক সুলভ। তিনি লিখছেন – ‘ইহারা ক্ষুদ্র বিষয় বুদ্ধিকে জলাঞ্জলি দিয়া প্রবল নিষ্ঠার সঙ্গে দেশের সেবার জন্য সমস্ত জীবন উৎসর্গ করিতে প্রস্তুত হইয়াছে। এই পথের প্রান্তে কেবল যে গভর্নমেন্ট এর চাকরি বা রাজ সম্মানের আশা নাই তাহা নহে। ঘরের বিজ্ঞ অভিভাবকদের সঙ্গেও বিরোধে এ রাস্তা কণ্টকাকীর্ণ। ইহারা কংগ্রেসের দরখাস্ত পত্র বিছাইয়া আপন পথ সুগম করিতে চায় নাই’।


১৯০৭-এর আগস্টে ‘বন্দেমাতরম’ ইংরেজি দৈনিকে বিপ্লবী অরবিন্দ ঘোষ একটি রাজদ্রোহমূলক লেখা লিখে পুলিসের সমন পান এবং পরে জামিনে আদালত থেকে মুক্ত হন। সাথে সাথেই রবীন্দ্রনাথ অরবিন্দকে উদ্দেশ্য করে লিখলেন – ‘দেবতার দ্বীপ হস্তে যে আসিল ভবে, সেই রুদ্র দূতে বল কোন রাজা কবে পারে শাস্তি দিতে’।


একটি পত্রের এক জায়গায় তিনি লিখছেন – ‘অরবিন্দকে জেলে দিলে ও কাগজের কি দশা হবে জানিনে। বোধ হয় জেল থেকে সে নিষ্কৃতি পাবে না। আমাদের দেশে জেল খাটাই মনুস্যত্বের পরিচয় স্বরূপ হয়ে উঠেছে’।    


১৯০৮ সালে খুলনা সেনহাটি জাতীয় স্কুলের শিক্ষক হীরালাল সেন ‘হুঙ্কার’ নামে একটি কবিতা সংকলন প্রকাশ করেন। বইটি সরকার দ্বারা বাজেয়াপ্ত হয় এবং ব্রিটিশরাজ বিরোধী কবিতা লেখার জন্য লেখকের ছ মাস কারাদণ্ড হয়। এদিকে মুস্কিল হল বইটি উৎসর্গ করা ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে। সেই সূত্রে কবিগুরু সমন পেলেন খুলনার মাজিস্ট্রেট এর কাছ থেকে। সমনের বিষয়বস্তু ছিল সরকার পক্ষে তাকে সাক্ষী দিতে হবে। কবিগুরু গেলেন এবং গিয়ে আদালতে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন – ‘স্বাধীনতাকাঙ্খী তরুনের পক্ষে কবিতা বা গান লেখা আদৌ অস্বাভাবিক নয়। ওকালত তার পেশা নয়। সুতরাং কবিতা বা গান কি পরিমান উত্তেজক হলে সেটা আইনত দণ্ডনীয় হবে সেটা তার জানা নেই’। এটা শুনে মাজিস্ট্রেটও একদম চুপ। এদিকে এই হীরালাল সেনকেই ১৯১০ সালে কবিগুরু শিক্ষক পদে শান্তিনিকেতনে নিয়ে আসেন।


ব্রিটিশ সরকারের মনোভাব কোনদিনই কবিগুরু সম্বন্ধে ভালো ছিলনা। ১৯০৯-তে সরকারের গোপন দলিলে লেখা নোট – Babu Rabindranath Tagore, as a friend of Arabinda Ghose, was the aristrocratic champion of the Party’.  ঐ বছরই তাদের ৬ নং সার্কুলারে পুলিসের বড় কর্তা এফ সি ডেলি সুস্পষ্ট ভাবে নির্দেশ দিচ্ছেন – To keep a close watch on the movements and doings of the more public and prominent persons connected with the political agitation. The list of the persons includes – Suren Banerjee, Motilal Ghose,Rabindranth Tagore…


এ প্রসঙ্গে পরবর্তীকালে প্রভাত মুখোপাধ্যায় মজা করে তার এক রচনায় লিখছেন – ‘সরকারের দৃষ্টিতে কবি নিজেও একজন দাগি ছিলেন। শুনেছি কলকাতায় থাকাকালিন যখন ঘোড়ার গাড়ীতে চেপে রাস্তা দিয়ে যেতেন সেই সময় জোড়াসাঁকো থানা থেকে পুলিশ হেকে জানিয়ে দিত অমুক নং আসামী যাচ্ছে’।


১৯১৩-তে নোবেল পাওয়ার পরে পুলিশ মনে হয় কিছুটা সদয় হয় কবিগুরুর প্রতি, কারণ তখন থেকে তারা তাদের গোপন রিপোর্টে রবীন্দ্রনাথকে উল্লেখ করত late suspect হিসেবে অর্থাৎ আধা সন্দেহভাজন!


১৯২৪-এর অক্টোবরে কবিগুরু তখন দক্ষিন আমেরিকা সফরে। কলকাতা থেকে দিনু ঠাকুরের চিঠির মাধ্যমে জানতে পারলেন সরকার এক জঘন্য অর্ডিন্যান্স জারী করে বহু তরুনকে আটক করেছে। খবরটি পড়া মাত্রই রবি ঠাকুর লিখলেন –


ঘরের খবর পাইনে কিছুই, গুজব শুনি না কি


কুলিশপাণি পুলিশ সেথায় লাগায় হাঁকাহাঁকি।


শুনচি না কি বাংলা দেশের গান হাসি সব ঠেলে'


কুলুপ দিয়ে করচে আটক আলিপুরের জেলে।


মৃত্যুকে যে এড়িয়ে চলে মৃত্যু তারেই টানে


মৃত্যু যারা বুক পেতে লয় বাঁচতে তারাই জানে।


পরবর্তীকালে এই কবিতা সম্পর্কে তৎকালীন গোয়েন্দা বড় কর্তা স্যার ডেভিড পেত্রি তার সরকারী নোট এ লিখেছিলেন – The poem was written last December at Buenos Ayres. It alludes to the action taken under the Bengal ordinance, and is one of the latest indications we have of Tagore’s political view.


দেশে তখন ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন সংগ্রাম খুব ব্যপক আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। ১৯২৯ সাল। লাহোর জেলে বিপ্লবী যতীন দাস অনশন শুরু করেন। এই অনশনের খবর শুনে কবিগুরু খুবই বিচলিত ছিলেন, তিনি তখন শান্তিনিকেতনে। ‘তপতী’ নাটক লিখে তার মহড়া দিচ্ছিলেন রোজ সন্ধ্যায়। শেষ পর্যন্ত ৬৩ দিন অনশন শেষে যতীন দাসের মৃত্যু হল। কবিগুরু মানসিকভাবে কিছুটা বিহ্বল হলেন। সেদিন সন্ধ্যায় আশ্রমবাসীদের নিয়ে ‘তপতী’র মহড়ায় কবিগুরু নিজে বারংবার পাঠের খেই হারাতে লাগলেন, শেষ পর্যন্ত সেদিন মহড়া বন্ধ করে দিলেন আর সেই রাতেই কবি লিখলেন – ‘সর্ব খর্ব তারে দহে তব ক্রোধ দাহ’ গানটি, যেটি পরে ‘তপতী’ নাটকে অন্তর্ভুক্ত হয়।


বিপ্লবের আঁতুড়ঘর রাশিয়ার প্রতি তার অভিনন্দন ‘রাশিয়ার চিঠি’ সহ অনান্য বহু রচনায় পরিস্ফুট হয়েছে, কবিগুরু মৃত্যুর পরে তার বন্ধু রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় লিখছেন – ‘রাশিয়ার কম্যুনিস্ট বা বলশেভিক কিছু নৃশংসতাকে কবি গর্হিত মনে করতেন, সমালোচনা করতেন কিন্তু তারা ভালো যা যা করেছে তার জন্য তাদের প্রশংসা করতেন। আমাদের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে তিনি অনেকবার বলেছেন – ‘আমি কম্যুনিস্ট’।’


১৯৩৩ সালে আন্দামানে বিপ্লবী বন্দীরা অনশন শুরু করে। কবিগুরু খবর পেয়েই টেলিগ্রাম করে লেখেন – বাংলাদেশ বাংলার ফুলগুলোকে শুকিয়ে যেতে দিতে পারে না। অনুরোধ তোমরা অনশন ভঙ্গ করো। পরবর্তীকালে বিপ্লবী গনেশ ঘোষ এর কাছ থেকে জানা যায় কবিগুরুর এই চিঠি জেল কতৃপক্ষ ৪৫ দিন গোপন করে রেখেছিলেন।


১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে রবীন্দ্রনাথের সামান্য একটি ছবি বা গানের রেকর্ড রক্ষা করতে মানুষের জীবন বিপন্ন অবধি হয়েছে। এমনই একদিন জুলাই মাসের এক সন্ধ্যা। ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এর বন্দী শিবিরে চলছে চরম নির্যাতন। এক তরুন ছাত্রকে বেদম মারতে মারতে নিয়ে এল পাক সেনারা। ছেলেটি একটানা অনেক মার খেয়েও দরাজ গলায় গেয়ে চলেছে – আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি। সুরেলা গানে গমগম করছে পুরো জেল, গান শুনে আরও জোরে আওয়াজ উঠলো জয় বাংলা। ২৩ বছরের ছেলেটি ছিল ইকবাল আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তখন অর্থনীতির ছাত্র। 


১৯৪১-এ চূড়ান্ত অস্ত্রোপচারের মাত্র আধ ঘণ্টা আগে কবিগুরুর উৎকণ্ঠিত প্রশ্নের উত্তরে অধ্যাপক প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ-এর আশ্বাস – ‘রুশ রনাঙ্গনে নাৎসি বাহিনীকে কিছুটা বোধহয় ঠেকানো গেছে’। শুনে রবি ঠাকুরের শেষ কথা ছিল – ‘পারবে, ওরাই পারবে’।


বিপ্লব বা বিপ্লবীর আটপৌরে সংজ্ঞা অনুযায়ী তিনি কিন্তু কিছু কম ছিলেন না!

যৌবন কালের একটি সিজদা বৃদ্ধ বয়সে ৮০ বছর ইবাদতের সমান

 তুমি নামাজ পড়োনি কেন?

= অসুস্থ তাই!

→তুমি কি হযরত আইয়ুব (আঃ) এর চেয়েও অসুস্থ?


তুমি নামাজ পড়োনি কেন?

= দায়িত্ব কর্মভার থাকার কারণে!

→তোমার কি হযরত সুলাইমান (আঃ) চেয়েও বড় রাজত্ব নাকি? 

যে দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে নামাজ পরতে পারনি।


তুমি নামাজ পড়োনি কেন?

= স্বামীর অত্যাচারের কারনে!

→তোমার স্বামী কি বিবি আছিয়ার স্বামী ফেরআউন এর চেয়েও বেশী অত্যাচারী?


তুমি নামাজ পড়োনি কেন?

= সাংসারিক কাজকর্মের কারণে!

→তুমি কি মা ফাতেমার চেয়েও বেশী সংসারী?


নাহ! নামাজ না পরার জন্য আল্লাহর কাছে কোনো অজুহাত চলবে না।

সমুদ্রে হাবুডুবু খেলেও তখন ওয়াক্ত হলে নামাজ আদায় করতে হবে। কারণ প্রতিটি শ্বাস প্রশ্বাস এর জন্য আমরা আল্লাহর কাছে ঋণী!

বিনা কারণে এক ওয়াক্ত নামাজ কাযা করলে লক্ষ লক্ষ বছর জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে হবে। সে ক্ষেত্রে এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে কি শাস্তি হতে পারে? একবার ভাবো.......

দুনিয়ার আগুনের চেয়ে ৭০গুন তেজোদৃপ্ত জাহান্নামের আগুন থেকে যদি বাঁচতে চাও, নামাজে কখনো অবহেলা করোনা।


আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন - 


আমিন 🤲🤲🤲

জীবনে সফলতার জন্য ছোটবেলা থেকেই আপনার শিশুকে এই ১৪ শিক্ষা দিন

 

জীবনে সফলতার জন্য ছোটবেলা থেকেই আপনার শিশুকে এই ১৪ শিক্ষা দিন

শিশুকে এমন শিক্ষা দেওয়া উচিত যা তাকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সহায়তা করবে এবং তার জীবনে সফলতা আনবে।

আর এজন্য কয়েকটি বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া যেতে পারে। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কিছু শিক্ষা-
১. টিভি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বর্তমানে শিশুরাও প্রচুর সময় ব্যয় করে। তবে এ সময় যেন দৈনিক এক ঘণ্টার বেশি না হয় সেজন্য শিক্ষা দিন। ভিডিও গেমস ও মোবাইল ফোনেও যেন সব মিলিয়ে দিনে এক ঘণ্টার বেশি সময় ব্যয় না করে।

২. প্রতি সপ্তাহে অন্তত একটি সাহিত্য বহির্ভূত বই পড়তে দিন এবং এক পাতা সারাংশ লেখা অভ্যাস করান।৩. সুস্থ মস্তিষ্কের জন্য শারীরিক অনুশীলনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এ কারণে প্রতিদিন অন্তত ২০ থেকে ৩০ মিনিট দৌড়াদৌড়ি বা এ ধরনের খেলাধুলা করতে দিন।

৪. শিশুর আদর্শ ভবিষ্যৎ জীবন কেমন হবে সে সম্পর্কে লিখতে দিন।৫. শিশুকে প্রতি সপ্তাহের, মাসের, বাৎসরিক ও দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারণ করা ও নিয়মিত তার অগ্রগতি পর্যালোচনা করা শেখান। এটি তাকে নির্দিষ্ট লক্ষ্য তাড়া করতে শেখাবে।

৬. তাকে জনহিতকর কাজ করতে শেখান।৭. শিশুকে সঞ্চয় করতে শেখান।৮. যে কোনো দরকারে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে থাকার বিষয়টি শিশুকে শেখানো খুবই প্রয়োজনীয়। ভবিষ্যতে সে যেন কোনো বিপদে পড়লে তাদের সহায়তা নেয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করুন। এছাড়া অন্য কারো বিপদে যেন সে পাশে দাঁড়ায় তাও শেখাতে হবে।

৯. যে কোনো বিষয়ে কারো কাছে উপকৃত হলে ধন্যবাদ দেওয়া শেখান। এছাড়া অন্যান্য ভদ্রতাও শেখাতে হবে।১০. শিশুর ভুল হতেই পারে। আর সে ভুলগুলোতে সে যেন হতাশ না হয় সেজন্য তাকে প্রয়োজনীয় শিক্ষা দিতে হবে। ভুল মেনে নেওয়ার পাশাপাশি এক ভুল যেন বারবার না হয় সেজন্যও তাকে সতর্ক হওয়ার শিক্ষা দিন।১১. রাগ নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা। এ বিষয়টি ছোটবেলা তেকেই তাকে শেখাতে হবে। এজন্য বাবা-মায়েরও রাগ প্রকাশে সংযত হতে হবে। কারণ বাবা-মায়ের থেকে সে এ ধরনের অনেক বিষয় শেখে।

১২. আর্থিক বিষয়গুলো শিশুকে ছোটবেলা থেকেই শিক্ষা দিন। আর্থিকভাবে সফল হওয়ার উপায়গুলো তাকে জানিয়ে রাখুন। কিভাবে আর্থিক ব্যবস্থা কাজ করে তা শিশুকে শিক্ষা দিন।

১৩. শিশুর সঙ্গে মুখোমুখি আলাপে নানা বিষয় নিয়ে আসুন। এক্ষেত্রে ফোন বা অন্য কোনো মাধ্যম খুব একটা কার্যকর নয়।

১৪. সময় ব্যবহারের বিষয়টি শিশুকে শিক্ষা দিন। দৈনিক কাজের তালিকা তাকেই তৈরি করতে দিন। এটি তাকে মেনে চলার উপায় জানান।

রোজার আধুনিক কিছু মাসআলা ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 রোজার আধুনিক (৩১)  #মাসআলা 📖


বিচারপতি মাওলানা মুফতি মুহাম্মাদ তাকী উসমানী পাকিস্তানের একজন প্রখ্যাত ইসলামী ব্যক্তিত্ব। তিনি হাদীস, ইসলামী ফিকহ, তাসাউফ ও অর্থনীতিতে বিশেষজ্ঞ। 


তিনি বর্তমানে ইসলামী অর্থনীতিতে সক্রিয় ব্যক্তিদের অন্যতম। তিনি ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শরীয়াহ আদালতের এবং ১৯৮২ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের শরীয়াহ আপিল বেঞ্চের বিচারক ছিলেন। 


তিনি ইসলামী ফিকহ্ , হাদিস, অর্থনীতি এবং তাসাউউফ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ। তিনি বিখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘মাআরিফুল কোরআন’ এর রচয়িতা মুফতি শফী উসমানীর সন্তান এবং বিখ্যাত দুই ইসলামী ব্যক্তিত্ব মাওলানা রফী উসমানী ও মাওলানা ওয়ালী রাজীর ভাই।


 


মুফতি মুহাম্মাদ তাকী উসমানীর রোজার আধুনিক ৩১ মাসআলা:


১. ইনজেকশন: ইনজেকশন নিলে রোজা ভাঙবে না। (জাওয়াহিরুল ফতওয়া)


২. ইনহেলার: শ্বাসকষ্ট দূর করার লক্ষ্যে তরল জাতীয় একটি ওষুধ স্প্রে করে মুখের ভেতর দিয়ে গলায় প্রবেশ করানো হয়, এভাবে মুখের ভেতর ইনহেলার স্প্রে করার দ্বারা রোজা ভেঙে যাবে। (ইমদাদুল ফতওয়া)


৩. এনজিওগ্রাম: হার্ট ব্লক হয়ে গেলে উরুর গোড়া কেটে বিশেষ রগের ভেতর দিয়ে হার্ট পর্যন্ত যে ক্যাথেটার ঢুকিয়ে পরীক্ষা করা হয় তার নাম এনজিওগ্রাম। এ যন্ত্রটিতে যদি কোনো ধরণের ঔষধ লাগানো থাকে তারপরও রোজা ভাঙবে না। (ইসলাম ও আধুনিক চিকিৎসা)


৪. এন্ডোসকপি: চিকন একটি পাইপ যার মাথায় বাল্ব জাতীয় একটি বস্তু থাকে। পাইপটি পাকস্থলিতে ঢুকানো হয় এবং বাইরে থাকা মনিটরের মাধ্যমে রোগীর পেটের অবস্থা নির্ণয় করা হয়। এ নলে যদি কোনো ওষুধ ব্যবহার করা হয় বা পাইপের ভেতর দিয়ে পানি/ওষুধ ছিটানো হয়ে থাকে তাহলে রোজা ভেঙে যাবে, আর যদি কোনো ওষুধ লাগানো না থাকে তাহলে রোজা ভাঙবে না। (জাদীদ ফিকহী মাসায়েল)


৫. নাইট্রোগ্লিসারিন: এরোসল জাতীয় ওষধ, যা হার্টের জন্য দুই-তিন ফোটা জিহ্বার নিচে দিয়ে মুখ বন্ধ করে রাখে। ওষুধটি শিরার মাধ্যমে রক্তের সঙ্গে মিশে যায় এবং ওষুধের কিছু অংশ গলায় প্রবেশ করার প্রবল সম্ভবনা থাকে। অতএব, এতে রোজা ভেঙে যাবে। (জাদীদ ফিকহী মাসায়েল)


৬. লেপারোসকপি: শিক্ জাতীয় একটি যন্ত্র দ্বারা পেট ছিদ্র করে পেটের ভেতরের কোনো অংশ বা গোশত ইত্যাদি পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যে বের করে নিয়ে আসার জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র। এতে যদি ওষুধ লাগানো থাকে তাহলে রোজা ভেঙে যাবে অন্যথায় রোজা ভাঙবে না। (আল মাকালাতুল ফিকহীয়া)


৭. অক্সিজেন: রোজা অবস্থায় ওষুধ ব্যবহৃত অক্সিজেন ব্যবহার করলে রোজা ভেঙে যাবে। তবে শুধু বাতাসের অক্সিজেন নিলে রোজা ভাঙবে না। (জাদীদ ফিকহী মাসায়েল)


৮. মস্তিস্ক অপারেশন: রোজা অবস্থায় মস্তিস্ক অপারেশন করে ওষুধ ব্যবহার করা হোক বা না হোক রোজা ভাঙবে না।

(আল মাকালাতুল ফিকহীয়া)


 


৯. রক্ত নেয়া বা দেয়া: রোজা অবস্থায় শরীর থেকে রক্ত বের করলে বা শরীরে প্রবেশ করালে রোজা ভাঙবে না।

(আহসানুল ফতওয়া)


১০. সিস্টোসকপি: প্রসাবের রাস্তা দিয়ে ক্যাথেটার প্রবেশ করিয়ে যে পরীক্ষা করা হয় এর দ্বারা রোজা ভাঙবে না। (হেদায়া)


১১. প্রক্টোসকপি: পাইলস, পিসার, অর্শ, হারিশ, বুটি ও ফিস্টুলা ইত্যাদি রোগের পরীক্ষাকে প্রক্টোসকপ বলে। মলদ্বার দিয়ে নল প্রবেশ করিয়ে পরীক্ষাটি করা হয়। রোগী যাতে ব্যথা না পায় সে জন্য নলের মধ্যে গ্লিসারিন জাতীয় কোনো পিচ্ছিল বস্তু ব্যবহার করা হয়। নলটি পুরোপুরি ভেতরে প্রবেশ করে না। 


চিকিৎসকদের মতে ওই পিচ্ছিল বস্তুটি নলের সঙ্গে মিশে থাকে এবং নলের সঙ্গেই বেরিয়ে আসে, ভেতরে থাকে না। আর থাকলেও তা পরবর্তীতে বেরিয়ে আসে। যদিও শরীর তা চোষে না কিন্তু ওই বস্তুটি ভিজা হওয়ার কারণে রোজা ভেঙে যাবে। (ফতওয়া শামী)


 


১২. কপার-টি: কপার-টি বলা হয় যোনিদ্বারে প্লাস্টিক লাগানোকে, যেন সহবাসের সময় বীর্যপাত হলে বীর্য জরায়ুতে পৌছাতে না পারে। এ কপার-টি লাগিয়েও সহবাস করলে রোজা ভেঙ্গে যাবে। কাযা কাফফারা উভয়টিই ওয়াজিব হবে।


১৩. সিরোদকার অপারেশন: সিরোদকার অপারেশন হলো অকাল গর্ভপাত হওয়ার আশঙ্কা থাকলে জরায়ুর মুখের চতুষ্পার্শ্বে সেলাই করে মুখকে খিচিয়ে রাখা। এতে অকাল গর্ভপাত রোধ হয়। যেহেতু এতে কোনো ওষুধ বা বস্তু রোযা ভঙ্গ হওয়ার গ্রহণযোগ্য খালি স্থানে পৌঁছে না, তাই এর দ্বারা রোজা ভাঙবে না।


১৪. ডিএন্ডসি: ডি এন্ড সি হলো আট থেকে দশ সপ্তাহের মধ্য ডিলেটর এর মাধ্যমে জীবত কিংবা মৃত বাচ্চাকে মায়ের গর্ভ থেকে বের করে নিয়ে আসা। এতে রোজা ভেঙে যাবে। অযথা এমন করলে কাযা কাফফারা উভয়টি দিতে হবে এবং তওবা করতে হবে। (হেদায়া)


১৫. এমআর: এম আর হলো গর্ভ ধারণের পাঁচ থেকে আঁট সপ্তাহের মধ্যে যোনিদ্বার দিয়ে জরায়ুতে এম আর সিরন্জ প্রবেশ করিয়ে জীবত কিংবা মৃত ভ্রণ নিয়ে আসা। যারপর ঋতুস্রাব পুনরায় হয়। অতএব মাসিক শুরু হওয়ার কারণে রোযা ভেঙ্গে যাবে এবং কাযা

মাঝি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

 মাঝি

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


আমার যেতে ইচ্ছে করে

নদীটির ওই পারে

যেথায় ধারে ধারে

বাঁশের খোঁটায় ডিঙি নৌকো

বাঁধা সারে সারে৷

কৃষাণেরা পার হয়ে যায়

লাঙল কাঁধে ফেলে,

জাল টেনে নেয় জেলে,

গরু মহিষ সাঁতরে নিয়ে

যায় রাখালের ছেলে৷

সন্ধ্যে হলে যেখান থেকে

সবাই ফেরে ঘরে,

শুধু রাত দুপুরে

শেয়ালগুলো ডেকে ওঠে

ঝাউ ডাঙাটার পরে৷

মা, যদি হও রাজি,

বড় হলে আমি হব

খেয়াঘাটের মাঝি৷

আমাদের গ্রাম – বন্দে আলী মিয়া

 আমাদের গ্রাম

– বন্দে আলী মিয়া

আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর,

থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷

পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই,

এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷

আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান,

আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ৷

মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি,

চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি৷

আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশ ঝাড় যেন,

মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন৷

সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে,

পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে৷

বনলতা সেন __জীবনানন্দ দাশ

 বনলতা সেন

__জীবনানন্দ দাশ


হাজার বছর ধ’রে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,

সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে

অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে

সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;

আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,

আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন।


চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,

মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর

হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা

সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,

তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’

পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।


সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন

সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;

পৃথিবীর সব রং নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন

তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল;

সব পাখি ঘরে আসে— সব নদী— ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন;

থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।

রাত ২৬/৩/২০২৩ রবিবার

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৬শে মার্চ ২০২৩ খ্রি:। 

আজকের শিরোনাম:…… 


বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ৫৩—তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করছে জাতি —— দেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন। 

 


স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানালেন শেখ হাসিনা।  

 


দেশের ৫৩—তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বঙ্গভবনে বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ বিশিষ্ট নাগরিকদের রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা —— যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

 


স্বাধীনতার ৫২ বছর পরেও এখনো মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তি নানা রূপে দেশে বিরাজ করছে —— বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

 


জিয়াউর রহমান আসলে মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানিদের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন —— মন্তব্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর। 

 


জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার লেখা তিনটি বইয়ের জন্য বিশেষ সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত করলো সার্ক রাইটার্স অ্যান্ড লিটারেচার ফাউন্ডেশন। 

 


চীনের সঙ্গে সামরিক জোট করছে না রাশিয়া —— বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

 


এবং আগামীকাল চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে স্বাগতিক বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ডের মধ্যকার তিন—ম্যাচ টি—টোয়েন্টি ক্রিকেট সিরিজের প্রথম ম্যাচ।

রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩

সকাল ২৬/৩/২০২৩ রবিবার

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ: ২৬শে মার্চ ২০২৩ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:..


যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতি আজ উদ্যাপন করছে ৫৩-তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন।


স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দেশবাসীকে এগিয়ে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহবান। 


৭১-এর গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি শেখ হাসিনার।


পাকিস্তানের দালাল পার্টি বিএনপিকে প্রতিহত করার আহবান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।  


রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে বিএনপি রমজানের পবিত্রতা নষ্ট করতে চায় - মন্তব্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর।  


বেলারুশের ভূখণ্ডে কৌশলগত পরমাণু অস্ত্রের ঘাঁটি করার জন্য দেশটির সঙ্গে রাশিয়ার চুক্তি।


যুক্তরাষ্ট্রের মিসিসিপি অঙ্গরাজ্যে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ২৫ জনের প্রাণহানি।


এবং সিলেটে ফিফা প্রীতি ফুটবল ম্যাচে পূর্ব আফ্রিকার দেশ শিসেল্সকে একমাত্র গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ।

রাত ২৫/৩/২০২৩ শনিবার

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৫ মার্চ ২০২৩ খ্রি:। 

আজকের শিরোনাম:…… 


যথাযথ মর্যাদায় আগামীকাল দেশে উদযাপিত হবে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস — স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে এক ভিডিও বার্তায় ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর। 

 


আজ ভয়াল ২৫শে মার্চ, গণহত্যা দিবস — নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংস হত্যাযজ্ঞ স্মরণ করছে জাতি । 

 


২৫শে মার্চকে গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি শেখ হাসিনার।

 


পাকিস্তানের দালাল পার্টি বিএনপিকে প্রতিহত করার আহ্বান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।   

 


রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে বিএনপি রমজানের পবিত্রতা নষ্ট করতে চায় — মন্তব্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর।  

 


ন্যাটোর সঙ্গে সরাসরি সংঘাতে জড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই, আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন সংকটের সমাধান চায় রাশিয়া।

 


এবং সিলেটে ফিফা প্রীতি ফুটবল ম্যাচে সফররত সিশেলসকে এক—শূন্য গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ।

সোনা পাতার গুণ/ সোনা পাতার উপকারিতাকবিরাজ সঞ্জয় দত্ত  আয়ুর্বেদিক এন্ড হারবাল চিকিৎসক

 🥬সোনা পাতার গুণ/ সোনা পাতার উপকারিতা 🌴 🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲 হাদিসে সোনাপাতা সম্পর্কে বলা হয়েছে আসমা বিনেত উমাইস (রা.) থেকে বর্ণিত।...