এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

জয়মালা প্রান কৃষি

 জয়মালা ২০ এস পি (অ্যাসিটামিপ্রিড ২০%)

জয়মালা ২০ এসপি কি?

জয়মালা ২০ এসপি একটি স্পর্শক ও পাকস্থলীয় ক্রিয়াসম্পন্ন নিয়োনিকোটিনয়েড শ্রেণীর অন্তর্বাহী কীটনাশক যার মধ্যে ট্রান্সল্যামিনার ক্রিয়া বিদ্যমান। এর প্রতি কেজিতে ২০০ গ্রাম সক্রিয় উপাদান ‘অ্যাসিটামিপ্রিড’ আছে।


জয়মালা ২০ এসপি পি কেন ব্যবহার করবেন?

- এটি সিস্টেমিক কীটনাশক এবং এতে ট্রান্সল্যামিনার ক্রিয়া থাকার ফলে পাতার উপরের কোষ ভেদ করে সহজে পাতার নিচে থাকা ডিম এবং নিম্ফ মেরে ফেলতে পারে।

- ধানের বাদামী গাছ ফড়িং দমন করে।

- সব্জির বিভিন্ন চোষক পোকা (Sucking Pest) যেমন- সাদা মাছি, এফিড, জেসিড ও মশা দমনে খুবই কার্যকরী।

- সাদা মাছির (White Fly) ডিম, নিম্ফ এবং পূর্ণ বয়স্ক পোকা দমনে খুবই কার্যকরী কারণ এর মধ্যে ডিম্বাণুনাশক (Ovicidal) ক্রিয়া বিদ্যমান।

- ট্রান্সলেমিনার গুণসম্পন্ন তাই পাতার উভয় পাশেই কার্যকরী।

- অন্যান্য কীটনাশাকের তুলনায় কম পরিমাণে প্রয়োগ করলেই কার্যকরী ফলাফল পাওয়া যায়।


ফসলঃ শিম, পাট, তুলা, আলু, আম, চা, ধান



রূপাই – জসীম উদ্‌দীন,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 রূপাই

– জসীম উদ্‌দীন


এই গাঁয়ের এক চাষার ছেলে লম্বা মাথার চুল,

কালো মুখেই কালো ভ্রমর, কিসের রঙিন ফুল!

কাঁচা ধানের পাতার মত কচি-মুখের মায়া,

তার সাথে কে মাখিয়ে দেছে নবীন তৃণের ছায়া |

জালি লাউয়ের ডগার মত বাহু দুখান সরু,

গা-খানি তার শাওন মাসের যেমন তমাল তরু |

বাদল-ধোয়া মেঘে কে গো মাখিয়ে দেছে তেল,

বিজলী মেয়ে পিছলে পড়ে ছড়িয়ে আলোর খেল |

কচি ধানের তুলতে চারা হয়ত কোনো চাষি,

মুখে তাহার জড়িয়ে গেছে কতকটা তার হাসি।


কালো চোখের তারা দিয়েই সকল ধরা দেখি,

কালো দাতের কালি দিয়েই কেতাব কোরান লেখি

জনম কালো, মরণ কালো, কালো ভূবনময়;

চাষীদের ওই কালো ছেলে সব করেছে জয়।

সোনায় যে-জন সোনা বানায়, কিসের গরব তার’

রং পেলে ভাই গড়তে পারি রামধনুকের হার |

কালোয় যে-জন আলো বানায়, ভুলায় সবার মন,

তারির পদ-রজের লাগি লুটায় বৃন্দাবন |

সোনা নহে, পিতল নহে, নহে সোনার মুখ,

কালো-বরণ চাষির ছেলে জুড়ায় যেন বুক |


যে কালো তার মাঠেরি ধান, যে কালো তার গাঁও!

সেই কালোতে সিনান করি উজল তাহার গাও।

আখড়াতে তার বাঁশের লাঠি অনেক মানে মানি,

খেলার দলে তারে নিয়েই সবার টানাটানি

রজারির গানে তাহার গলা উঠে সবার আগে,

‘শাল-সুন্দি-বেত’ যেন ও, সকল কাজেই লাগে

বুড়োরা কয়, ছেলে নয় ও, পাগাল লোহা যেন,

রূপাই যেমন বাপের বেটা, কেউ দেখেছ হেন?

যদিও রূপা-নয়কো রূপাই, রূপার চেয়ে দামি,

এক কালেতে ওরই নামে সব গাঁ হবে নামি।




 পল্লী জননী - জসীম উদ্‌দীন-

 পল্লী জননী

- জসীম উদ্‌দীন-

রাত থম থম স্তব্ধ নিঝুম, ঘোর-ঘোর-আন্ধার,

নিশ্বাস ফেলি, তাও শোনা যায়, নাই কোথা সাড়া কার।

রুগ্ন ছেলের শিয়রে বসিয়া একেলা জাগিছে মাতা,

করুণ চাহনি ঘুম ঘুম যেন ঢুলিছে চোখের পাতা।

শিয়রের কাছে নিবু নিবু দীপ ঘুরিয়া ঘুরিয়া জ্বলে,

তারি সাথে সাথে বিরহী মায়ের একেলা পরাণ দোলে।


ভন্ ভন্ ভন্ জমাট বেঁধেছে বুনো মশকের গান,

এঁদো ডোবা হতে বহিছে কঠোর পচান পাতার ঘ্রাণ?

ছোট কুঁড়ে ঘর, বেড়ার ফাঁকেতে আসিছে শীতের বায়ু,

শিয়রে বসিয়া মনে মনে মাতা গণিছে ছেলের আয়ু।


ছেলে কয়, “মারে, কত রাত আছে? কখন সকাল হবে,

ভাল যে লাগে না, এমনি করিয়া কেবা শুয়ে থাকে কবে?”

মা কয়“বাছারে ! চুপটি করিয়া ঘুমা ত একটি বার, ”

ছেলে রেগে কয় “ঘুম যেআসে না কি করিব আমি তার ?”

পান্ডুর গালে চুমো খায় মাতা, সারা গায়ে দেয় হাত,

পারে যদি বুকে যত স্নেহ আছে ঢেলে দেয় তারি সাথ।

নামাজের ঘরে মোমবাতি মানে, দরগায় মানে দান,

ছেলেরে তাহার ভাল কোরেদাও, কাঁদে জননীর প্রাণ।

ভাল করে দাও আল্লা রছুল। ভাল কোরে দাও পীর।

কহিতে কহিতে মুখখানি ভাসে বহিয়া নয়ন নীর।


বাঁশবনে বসি ডাকে কানা কুয়ো,রাতের আঁধার ঠেলি,

বাদুড় পাখার বাতাসেতে পড়ে সুপারীর বন হেলি।

চলে বুনোপথে জোনাকী মেয়েরা কুয়াশা কাফন ধরি,

দুর ছাই। কিবা শঙ্কায় মার পরাণ উঠিছে ভরি।

যে কথা ভাবিতে পরাণ শিহরে তাই ভাসে হিয়া কোণে,

বালাই, বালাই, ভালো হবে যাদু মনে মনে জালবোনে।

ছেলে কয়, “মাগো! পায়ে পড়ি বলো ভাল যদি হই কাল,

করিমের সাথে খেলিবারে গেলে দিবে না ত তুমি গাল?

আচ্ছা মা বলো, এমন হয় না রহিম চাচার ঝাড়া

এখনি আমারে এত রোগ হোতে করিতে পারি ত খাড়া ?”

মা কেবল বসি রুগ্ন ছেলের মুখ পানে আঁখি মেলে,

ভাসাভাসা তার যত কথা যেন সারা প্রাণ দিয়ে গেলে।


“শোন মা! আমার লাটাই কিন্তু রাখিও যতন করে,

রাখিও ঢ্যাঁপের মোয়া বেঁধে তুমি সাত-নরি শিকা পরে।

খেজুরে-গুড়ের নয়া পাটালিতে হুড়ুমের কোলা ভরে,

ফুলঝুরি সিকা সাজাইয়া রেখো আমার সমুখ পরে।”

ছেলে চুপ করে, মাও ধীরে ধীরে মাথায় বুলায় হাত,

বাহিরেতে নাচে জোনাকী আলোয় থম থম কাল রাত।


রুগ্ন ছেলের শিয়রে বসিয়া কত কথা পড়ে মনে,

কোন দিন সে যে মায়েরে না বলে গিয়াছিল দুর বনে।

সাঁঝ হোয়ে গেল আসেনাকো আই-ঢাই মার প্রাণ,

হঠাৎ শুনিল আসিতেছে ছেলেহর্ষে করিয়া গান।

এক কোঁচ ভরা বেথুল তাহার ঝামুর ঝুমুর বাজে,

ওরে মুখপোড়া কোথা গিয়াছিলি এমনি এ কালি-সাঁঝে?


কত কথা আজ মনে পড়ে মার, গরীবের ঘর তার,

ছোট খাট কত বায়না ছেলের পারে নাই মিটাবার।

আড়ঙের দিনে পুতুল কিনিতে পয়সা জোটেনি তাই,

বলেছে আমরা মুসলমানের আড়ঙ দেখিতে নাই।

করিম যে গেল? রহিম চলিল? এমনি প্রশ্ন-মালা;

উত্তর দিতে দুখিনী মায়ের দ্বিগুণ বাড়িত জ্বালা।

আজও রোগে তার পথ্য জোটেনি, ওষুধ হয়নি আনা,

ঝড়ে কাঁপে যেন নীড়ের পাখিটি জড়ায়ে মায়ের ডানা।


ঘরের চালেতে ভুতুম ডাকিছে, অকল্যাণ এ সুর,

মরণের দুত এল বুঝি হায়। হাঁকে মায়, দুর-দুর।

পচা ডোবা হতে বিরহিনী ডা’ক ডাকিতেছে ঝুরি ঝুরি,

কৃষাণ ছেলেরা কালকে তাহার বাচ্চা করেছে চুরি।

ফেরে ভন্ ভন্ মশা দলে দলে বুড়ো পাতা ঝরে বনে,

ফোঁটায় ফোঁটায় পাতা-চোঁয়াজল গড়াইছে তার সনে।

রুগ্ন ছেলের শিয়রে বসিয়া একেলা জাগিছে মাতা।

সম্মুখে তার ঘোর কুজঝটি মহা-কাল-রাত পাতা।

পার্শ্বে জ্বলিয়া মাটির প্রদীপ বাতাসে জমায় খেল,

আঁধারের সাথে যুঝিয়া তাহার ফুরায়ে এসেছে তেল।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০২-০২-২০২৪,,,,,,

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০২-০২-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম 


মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী ——— সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ১৬ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রদান ।


বাংলা সাহিত্যকে বিশ্ব মঞ্চে পৌঁছে দিতে অনুবাদের পাশাপাশি ডিজিটাল প্রকাশনার আহ্বান শেখ হাসিনার।


সরকারের প্রধান প্রচেষ্টা চরম দারিদ্রের হার শুন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা ——— ১২টি দেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত এবং হাইকমিশনারদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে বললেন প্রধানমন্ত্রী।


নারীর ক্ষমতায়নসহ নানা বিষয়ে একসঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী বাংলাদেশ ও সৌদি আরব ।


আম বয়ানের মধ্যদিয়ে আজ শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ—পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন সায়মা ওয়াজেদ।


সিরিয়া ও ইরাকে ইরানী লক্ষ্যবস্তুতে দফায় দফায় হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে যুক্তরাষ্ট্র।


এবং আজ ঢাকায় শুরু হচ্ছে সাফ অনূর্ধ্ব—১৯ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশীপ।

সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:০১-০২-২০২৪ খ্রি:,,,,,,

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:০১-০২-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


ভাষা আন্দোলনের মাস ফেব্রুয়ারি শুরু হলো আজ - মাসব্যাপী নানা কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে জাতি।


আজ শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা’ - উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।


বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের প্রশংসা করলেন সফররত সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিলের সভাপতি।


বিএনপির কালো পতাকা কর্মসূচি অবৈধ - অনুমতি না নিয়ে কর্মসূচি দিলে সরকার চুপচাপ বসে থাকবে না, বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।


বিশ্ব নেতৃবৃন্দ যখন শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে তার সাথে কাজ করার আগ্রহ দেখাচ্ছে, বিএনপি তখন নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করছে - মন্তব্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।


ইসরাইল-হামাস যুদ্ধের ফলে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে গাজা – জানিয়েছে জাতিসংঘ। 


ব্লুমফন্টেইনে আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে নেপালকে পাঁচ উইকেটে হারালো বাংলাদেশ।

 সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:৩১-০১-২০২৪ খ্রি:,,,,,

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:৩১-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু - সংসদে ভাষণে রাজনৈতিক দলগুলোকে  অহিংস ও  গঠনমূলক কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানালেন রাষ্ট্রপতি।


ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী পুনরায় জাতীয় সংসদের স্পিকার নির্বাচিত  - দ্বাদশ  সংসদে ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।


দেশে চিকিৎসা ও প্রাণ বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখায় উদ্ভাবন ও আবিষ্কারের জন্য  বিশ্বমানের জাতীয় বায়োব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠার ওপর প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্ব আরোপ।


টিআইবি’র দুর্নীতির ধারণা সূচক প্রতিবেদন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত, এ অপবাদের পরোয়া করে না সরকার - বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।


ডক্টর ইউনূসকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত বিবৃতি কোনো খবর নয়, বিজ্ঞাপন - মন্তব্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।


গাজার মধ্যাঞ্চলে একটি বাড়ীতে ইসরাইলি হামলায় অন্তত ১৬ জন নিহত। 


আজ ব্লুমফন্টেইনে অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্স পর্বের খেলায় নেপালের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

গাছের হরলিক্স সরিষার খৈল দিয়ে সার তৈরির নিয়ম।,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 গাছের হরলিক্স সরিষার খৈল দিয়ে সার তৈরির নিয়ম।

সরিষার খৈল যে কোন ফল, ফুল এবং সবজি গাছের জন্য প্রয়োজনীয় একটি উৎকৃষ্ট মানের জৈব খাদ্য উপাদান। সরিষার খৈল মাটিতে খাদ্য তৈরি করার জন্য অনুঘটকের ভুমিকা পালন করে থাকে।

সরিষার খৈল দিয়ে গাছের জন্য প্রাকৃতিক ও পরিবেশ বান্ধব উকৃষ্ট জৈব সার তৈরি করা যায়, যা উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় নাইট্রোজেন, পটাসিয়াম ও বিভিন্ন ম্যাক্রো ও মাইক্রো উপাদানের চাহিদা মেটায়। এতে ফুল, ফল এবং গাছের সঠিক মাত্রায় বৃদ্ধি পায়।

প্রয়োজনীয় উপকরণ:

* টাটকা সরিষার খৈল ১০০ গ্রাম। 

* ঢাকনা সহ পাত্র ১.৫ লিটারের।

* পরিস্কার পানি ১ লিটার।

* খাটি গুড় ২-৩ চা চামচ।

* নাড়ার জন্য কাঠের কাঠি।

তৈরি পদ্ধতি :

প্রথমে দেড় লিটারের একটি পাত্র/বোতলে এক লিটার পরিমানে পানি নিয়ে তাতে ১০০ গ্রাম সরিষার খৈল ও ২ চা চামচ গুড় দিয়ে কাঠি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। পাত্রটি একটু  ছায়া যুক্ত স্থানে রেখে এমন ভাবে ঢেকে দিতে হবে যেন বাতাস চলাচল করতে পারে। মিশ্রণটি প্রতিদিন অন্তত একবার কাঠের কাঠি দিয়ে বাম দিক হতে ডান দিকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে নেড়ে দিতে হবে।

এক সপ্তাহের মধ্যে দেখা যাবে পানির উপরে একটা হলদে সোনালী রঙ হয়ে গেছে পানির এবং খৈল পঁচা অংশ নিচে জমে গেছে। 

ব্যাবহার পদ্ধতি :

* উক্ত সারের সাথে আরও ৯ ( নয়) লিটার পানি মিশিয়ে টবে প্রয়োগ করা যাবে।

* প্রতি হাফ ড্রাম টবের জন্য ১ লিটার ও ছোট টবের জন্য ১/২ লিটার সার  ১৫ দিন পর পর দেওয়া যাবে।

বিঃদ্রঃ

*  খৈল কেনার সময় নতুন খৈল কেনার চেষ্টা করবেন, তাজা খৈল নাকের কাছে নিলে গন্ধ পাওয়া যাবে।

* সার তৈরি পর রেশিও অনুপাতে পানি না মিশিয়ে গাছে ব্যবহার করলে গাছের ক্ষতি হতে পারে।

* আপনার যদি অন্য কোন সার দেওয়ার সুযোগ নাও থাকে তবে নিয়মিত ১৫ দিন পর পর এই সার দিলেই আপনার গাছের উপকার হবে।



বীজ জার্মেনিশন পদ্ধতি

 আসসালামু আলাইকুম 

****বীজ জার্মেনিশন পদ্ধতি ****


পোস্ট টি শেয়ার করে অন্যদের কে জানিয়ে দেওয়ার আহ্বান রইল


সর্ব প্রথম আপনি ক্রয় করা পেকেট টি কেটে বীজ গুলো  বের করে নিবেন, এরপর শীতকালীন সময় হলে দুই ঘন্টা আর গরম কালীন সময়ে এক ঘন্টা রোদে শুকিয়ে নিবেন,

রোদে শুকিয়ে নিলে বীজ ভিতরের একটা আবরন পেটে জার্মেনিশন ক্ষমতা বেড়ে যায়, তবে অধিক পরিমাণে শুকানোর ফলে বীজ এর জার্মেনিশন এ সমস্যাও হতে পারে 

তাই শীতকালীন সময় ২ ঘন্টা গরমের সময়ে ১ ঘন্টাই আদর্শ সময় 

এরপর বীজ গুলো ১২ ঘন্টা সচ্ছ পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন

শষা,মিষ্টি কুমড়া বা এজাতীয় বীজ আরো কম সময় ও রাখলেই হয়ে যাবে,  করলা, তরমুজ,চিচিঙ্গা  এ জাতীয় গুলো আরেকটু বেশি সময় রাখলে ও সমস্যা নাই,

এরপর বীজ গুলো পানি থেকে তুলে নিবেন সবচেয়ে ভালো হয় যদি কার্বোন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাক নাশক দিয়ে ৩০/৪০ মিনিট ভিজিয়ে রাখা যায়, এতে করে জিবানো বা ব্যাকটেরিয়া থাকলে ধ্বংস হয়ে যাবে

এরপর  একটা সুতির কাপড় ভিজিয়ে নিংড়ে নিবেন বীজ গুলো কাপড়ে রেখে কাপড় টা ভালো বেশি করে ভাজ দিয়ে পেচিয়ে নিবেন, এরপর এই কাপড়টা দধির বক্স বা খড়ের স্তুপের ভিতরে রেখে দিবেন, দিনের বেলায় রোদে এবং রাতের বেলায় কম্বল এর মধ্যে রাখতে পারেন, শীতকালে নিজের শরীরের জেকেট এর পকেটে রেখে ঘুমালে ও তাড়াতাড়ি জার্মেনিশন হয়

শক্ত প্রজাতির বীজ হলে ৩ দিন অপেক্ষা করুন,আর শষা বা মিস্টি কুমড়া জাতীয় হলে একদিনেই জার্মেনিশন হয়, তবে শীতকালীন সময় বেশি সময় লাগতে পারে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার 

এই সময় অতিবাহিত হলে বক্স খুলে দেখবেন আপনার বীজ এর মান ভালো ৯৫% থেকে ১০০% পর্যন্ত জার্মেনিশন আসবে ইনশাআল্লাহ 

নিজের অভিজ্ঞতা থেকে কিছু তথ্য  আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম আপনারাও পোস্ট টি শেয়ার করে  অন্যদেরকে জানার সুযোগ করে দিন

আনোয়ার হোসাইন আফিফ 

সোনাইমুড়ী নোয়াখালী 

01890677576

everyone

হোবা পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বড় অক্ষত উল্কাপিণ্ড,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 হোবা।


পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বড় অক্ষত উল্কা পিন্ডটির নাম হোবা (HOBA)। হোবার ওজন প্রায় ৬৬ টন যা বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম উল্কাপিণ্ড অহনিগিটোর (Ahnighito) প্রায় দ্বিগুণ। 


 এটি ১৯২০ সালে উত্তর নামিবিয়ার গ্রুটফন্টেইন থেকে ১৯ কি:মি: (১২ মাইল) পশ্চিমে অবস্থিত হোবা ওয়েস্ট নামক একটি খামারে আবিষ্কৃত হয়েছিল, যার কারনে এর নাম দেওয়া হয়েছিলো "হোবা"  উল্কাটি আবিষ্কার করেছিলেন কৃষক জ্যাকবাস হারমানাস ব্রিটস। 


ব্রিটিশরা এই উল্কাপিণ্ডের একটি টুকরো পরীক্ষা করার জন্য সাথে করে নিয়ে যায় এবং পরীক্ষার পরে এটি একটি উল্কাপিণ্ড হিসেবে চিহ্নিত হয়।  


পাথরের চারপাশে খনন করে দেখা গেছে যে এটির একটি ছোট অংশ মাটির উপরে ছিল। আরো মাটি অপসারণ করা হলে, পাথরের বিশাল আকার প্রকাশ পায়। 


১৯২৯ সাল পর্যন্ত এর অস্তিত্ব সম্বন্ধে তেমনভাবে ছড়িয়ে পড়েনি পরবর্তীতে যখন ডাচ আমেরিকান জ্যোতির্বিজ্ঞানী উইলেম লুয়েটেন দক্ষিণ আফ্রিকার একটি সংবাদপত্রের জন্য এই সম্পর্কে একটি নিবন্ধ লিখেছিলেন। এরপরে এর খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পরে।


হোবা উল্কা আকৃতিতে মোটামুটি আয়তাকার এবং  সমতল শীর্ষ। এটি প্রায় প্রায় নয় ফুট (২.৭ মিটার) লম্বা, নয় ফুট চওড়া এবং প্রায় তিন ফুট পুরু। সম্ভবত হোবা উল্কাটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে অগভীর কোণে প্রবেশ করেছে এবং সেকেন্ডে কয়েকশ মিটারেরও কম গতিতে মাটিতে আঘাত করেছে। 


প্রভাবটি সম্ভবত শুধুমাত্র একটি ছোট গর্ত তৈরি করেছিল, যা প্রায় ২০ মিটার (৬৬ ফুট) ব্যাস এবং প্রায় ৫ মিটার (১৬ ফুট) গভীর। হোবা উল্কাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক লোহা বলে মনে করা হয়। 


এর প্রায় ৮২.৩ শতাংশ লোহা, ১৬.৪ শতাংশ নিকেল এবং ০.৮শতাংশ কোবাল্ট, আর রয়েছে কার্বন, সিলভার, জিঙ্ক এবং কপার।


একসময় উল্কাপিণ্ডটির ওজন ছিল ৬৬ টন। উল্কাপিণ্ডের চারপাশের মাটিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন অক্সাইড থেকে বোঝা যায় যে এটি পতিত হওয়ার সময় এটি ৬৬ টনের চেয়ে অনেক বড় ছিল, এবং জারন (oxidation) প্রক্রিয়ার কারনে এটি বেশ ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

এছাড়াও বিজ্ঞানী এবং স্যুভেনির শিকারীরা বছরের পর বছর ধরে এর কিছু অংশ কেটে ফেলেছে।


 হোবা উল্কা ৮০,০০০ বছর আগে আকাশ থেকে পড়েছিল এবং হোবাকে কখনও তার স্থান থেকে সরানো হয়নি।


১৯৫৫ সালে হোবা উল্কাকে একটি জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। নামিবিয়া, তখন দক্ষিণ পশ্চিম আফ্রিকা নামে পরিচিত, এবং দক্ষিণ আফ্রিকার শাসন করত। 


১৯৮৭ সালে খামারের মালিক উল্কাপাতের জায়গাটি সরকারকে দান করেছিলেন।  উল্কাপিণ্ডের চারপাশে একটি পাথরের অ্যাম্ফিথিয়েটার তৈরি করা হয়েছিল এবং কাছাকাছি একটি দর্শনার্থী কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছিল।  প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ এই স্থান পরিদর্শন করতে আসে।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


আজ সকালে মনির স্যারের মেসেজ

 আজ সকালে স্যারের মেসেজ,,,,

সকল ভাই দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আপনারা মাসের প্রথম থেকেই পেজটি সাইট নিয়ে কাজ শুরু করেন যারা গত মাসে খারাপ করেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি এ মাসে ভালো কিছু করেন আপনারা ভাল মতো কাজ করলে আপনাদের পেছনে কেউ লেগে থাকবে না ঠিকমত কাজ করেন এবং ব্যবস্থা করেন ডিও দেওয়ার।

যারা এখন পর্যন্ত একটির বেশি কোট খুলতে পারেন নাই তাদের উদ্দেশ্যে বলছি কোড খোলার ব্যবস্থা করেন।

মাসের প্রথম থেকে যদি একটু মন দিয়ে ভালোভাবে কাজ করেন কিছু সেলস করেন তাহলে মাসের শেষে যেয়ে দেখবেন আমরা একটি ভালো অবস্থানে যেতে পেরেছি।

সময় নষ্ট না করে পেস্টিসাইড নিয়ে কাজ করেন কোন প্রোডাক্টটি আপনার মার্কেটে চলবে সে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করেন ভাই কোন ধরনের অজুহাত না দিয়ে কাজ করেন


নির্দিষ্ট একক মানসিক লক্ষণে ৫০টি হোমিও ঔষধ যেগুলো সংরক্ষণ করার মত,ঘরোয়া সমাধানের জন্য শেয়ার করে রাখতে পারেন, জরুরী মুহূর্তে কাজে লাগবে।

 🏖️নির্দিষ্ট একক মানসিক লক্ষণে ৫০টি হোমিও ঔষধ যেগুলো সংরক্ষণ করার মত,ঘরোয়া সমাধানের জন্য শেয়ার করে রাখতে পারেন, জরুরী মুহূর্তে কাজে লাগবে। ...