এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

যেভাবে খুঁজে পাবেন আপনার দলিলের নথি,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 যেভাবে খুঁজে পাবেন আপনার দলিলের নথি!


✅ভুমি সংক্রান্ত আমাদের সমস্যার অন্ত নেই! কথাটি অতি সত্য, তারপরও এই সমস্যা সমাধান করার দায়িত্ব ও আমাদেরই!


✅দেখুন দলিল আপনার সমস্যাটাও আপনার এবং আপনাকেই এটা সমাধান করতে হবে। দলিল পেতে হলে আপনাকেও একটু দৌড়াতে হবে। শুধুমাত্র দলিল তল্লাশি কারীর উপর ভরসা করে ঘরে বসে থাকবেন না। কারণ দলিল তল্লাশি কারী আপনার মতো আরও ২০ জনের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে দলিল তল্লাশি করার জন্য। আবার এই দলিল তল্লাশিকারী যে কত জন সেটাও আপনি জানেন না। এবার কল্পনা করুন সব দলিল তল্লাশি কারী যদি একসাথে তল্লাশি শুরু করে তাহলে ঔ রুমের অবস্থা কেমন হবে। আর কে কত সময় নিয়ে দলিল তল্লাশি করবে এটা আল্লাহ পাক ভালো জানেন। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। 


✅ চলুন এবার আমরা পুরাতন দলিল খুঁজে বের করি। মনে করুন আপনার শুধুমাত্র মৌজার নাম এবং আপনার দাদা অথবা বাবার নাম জানেন যিনি জমি ক্রয় করেছেন।


✅আপনার জানার জন্য 


✅একটি দলিল রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রেশন  সম্পাদন হওয়ার পর গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য নিয়ে সূচিবহি তৈরি করা হয়। একটি সূচিবহি তৈরি হয় দলিলে উল্লেখিত জমির দাতা/বিক্রেতা, গ্রহিতা/ক্রেতার নাম দিয়ে, আর একটি সূচিবই তৈরি হয় জমির মৌজার নাম দিয়ে। 


✅আপনার কাছে যদি দলিলের কোন তথ্য না থাকে শুধুমাত্র মৌজার নাম এবং আপনার দাদা অথবা বাবার নাম যিনি জমি ক্রয় করেছেন এই তথ্য দুটি জানা থাকলে নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ সাপেক্ষে রেজিস্ট্রি অফিসে এই সূচিবহি তল্লাশি করে খুঁজে বের করতে পারেন আপনার কাঙ্খিত দলিলটি।


✅প্রতি দলিলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম বা অন্তভুর্ক্ত সম্পত্তির বিবরণ সংক্রান্ত তল্লাশির ক্ষেত্রে ১ বছরের জন্য ২০ টাকা এবং অতিরিক্ত প্রতি বছরের জন্য ১৫ টাকা করে ফি দিতে হবে।


⏭️তাই ব্যবস্তার মাঝে একটু সময় বের করে আপনার দলিল যে রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রেশন হয়েছে সেখানে যান। ইনশাআল্লাহ কোন না কোন তথ্য পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।🙏🧡


#ফেইসবুক #থেকে #নেওয়া

কোন মাসে কোন সবজি ও ফল চাষ করবেন,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কোন মাসে কোন সবজি ও ফল চাষ করবেন


বারোমাসি সবজি তালিকা – ছয় ঋতুর দেশ হিসাবে পরিচিত আমাদের এই দেশ। ঋতু বৈচিত্রের কারনে এ দেশের মাটিতে ফলে নানা রকম ফল ও সবজি। আর আমাদের দেশের কৃষির মৌসুম তিনটি- খরিফ-১, খরিফ-২ ও রবি। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে যদিও কৃষি মৌসুমকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে, কিন্তু ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া, জলবায়ু এবং আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে প্রতি মাসের প্রতিটি দিনই কিছু না কিছু কৃষি কাজ করতে হয়।


বৈশাখ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল-মধ্য মে):


লালশাক, গিমাকলমি, ডাটা, পাতাপেঁয়াজ, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স বীজ বপনের উত্তম সময়।

সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চারা রোপণ করা যায়।

মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা, চিচিংগা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন করতে হবে।

কুমড়া জাতীয় সবজির পোকা মাকড় দমনের ব্যবস্থা ও সেচ প্রদান করতে হবে।

খরিফ-১ মৌসুমের সবজির বীজবপন, চারা রোপণ করতে হবে, ডাটা, পুঁইশাক, লালশাক, বরবটি ফসল সংগ্রহ করতে হবে।

খরিফ-২ সবজির বেড ও চারা তৈরি করতে হবে। কচি শজিনা, তরমুজ, বাঙ্গি সংগ্রহ করতে হবে।

ফল চাষের স্থান নির্বাচন, উন্নতজাতের ফলের চারা বা কলম সংগ্রহ, পুরনো ফলগাছে সুষম সার প্রয়োগ ও ফলন্ত গাছে সেচ প্রদান করতে হবে।

জ্যৈষ্ঠ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


জ্যৈষ্ঠ (মধ্য মে-মধ্য জুন):


আগে বীজতলায় বপনকৃত খরিফ-২ এর সবজির চারা রোপণ, সেচ ও সার প্রয়োগ ও পরিচর্যা করতে হবে।

শজিনা সংগ্রহ করতে হবে এবং গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চারা রোপণ ও পরিচর্যা করতে হবে।

ঝিঙা, চিচিংগা, ধুন্দুল, পটল, কাকরোল সংগ্রহ ও পোকামাকড় দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।

নাবীকুমড়া জাতীয় ফসলের মাচা তৈরি, সেচ ও সার প্রয়োগ করতে হবে।

ফলের চারা রোপণের গর্ত প্রস্তুত ও বয়স্ক ফল গাছে সুষম সার প্রয়োগ, ফলন্ত গাছের ফল সংগ্রহ এবং বাজারজাতকরণের ব্যবস্থা করতে হবে।

আষাঢ় মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


আষাঢ় (মধ্য জুন-মধ্য জুলাই):


গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টমেটো, কঁাচা মরিচের পরিচর্যা, শিমের বীজবপন, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড়, রোগবালাই দমন করতে হবে।

আগে লাগানো বেগুন, টমেটো ও ঢেঁড়সের বাগান থেকে ফসল সংগ্রহ করতে হবে।

খরিফ-২ সবজির চারা রোপণ ও পরিচর্যা, সেচ, সার প্রয়োগ করতে হবে।

ফলসহ ওষুধি গাছের চারা বা কলম রোপণ, খুঁটি দিয়ে চারা বেঁধে দেয়া, খাঁচা বা বেড়া দেয়া ও ফলগাছে সুষম সার প্রয়োগ করতে হবে।

শ্রাবন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


শ্রাবণ (মধ্য জুলাই-মধ্য আগস্ট):


আগাম রবি সবজি যেমন বাঁধাকপি, ফলকপি, লাউ, টমেটো, বেগুনের বীজতলা তৈরি, বীজবপন শুরু করা যেতে পারে।

খরিফ-২ এর সবজি উঠানো ও পোকামাকড় দমন করতে হবে।

শিমের বীজবপন, লালশাক ও পালংশাকের বীজবপন করতে হবে।

রোপণকৃত ফলের চারার পরিচর্যা, উন্নত চারা/কলম রোপণ, খুঁটি দেয়া, খাঁচি বা বেড়া দেয়া, ফলন্ত গাছের ফল সংগ্রহ করতে হবে।

ভাদ্র মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


ভাদ্র (মধ্য আগস্ট-মধ্য সেপ্টেম্বর):


আগাম রবি সবজি বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপি, ফুলকপি, টমাটো, বেগুন, কুমড়া, লাউয়ের জমি তৈরি, চারা রোপণ, সার প্রয়োগ ইত্যাদি করতে হবে।

মধ্যম ও নাবী রবি সবজির বীজতলা তৈরি, বীজবপন করতে হবে।

নাবী খরিফ-২ সবজি সংগ্রহ, বীজ সংরক্ষণ করতে হবে।

আগে লাগানো ফলের চারার পরিচর্যাসহ ফলের উন্নত চারা বা কলম লাগানো, খুঁটি দেয়া, বেড়া দিয়ে চারাগাছ সংরক্ষণ, ফল সংগ্রহের পর গাছের অঙ্গ ছাটাই করতে হবে।

আশ্বিন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


আশ্বিন (মধ্য সেপ্টেম্বর-মধ্য অক্টোবর):


আগাম রবি সবজির চারা রোপণ, চারার যত্ন, সেচ, সার প্রয়োগ, বালাই দমনসহ নাবী রবি সবজির বীজতলা তৈরি, বীজবপন, আগাম টমেটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপির আগাছা দমন করতে হবে।

শিম, লাউ, বরবটির মাচা তৈরি ও পরিচর্যা করতে হবে।

রসুন, পেঁয়াজের বীজবপন, আলু লাগাতে হবে।

ফল গাছের গোড়ায় মাটি দেয়া, আগাছা পরিষ্কার ও সার প্রয়োগ করতে হবে।

কার্তিক মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


কার্তিক (মধ্য অক্টোবর-মধ্য নভেম্বর):


আলুর কেইল বাঁধা ও আগাম রবি সবজির পরিচর্যা ও সংগ্রহ করতে হবে।

মধ্যম রবি সবজি পরিচর্যা, সার প্রয়োগ ও সেচ প্রদান করতে হবে।

নাবী রবি সবজির চারা উৎপাদন, জমি তৈরি এবং চারা লাগানোর ব্যবস্থা করতে হবে।

বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপির গোড়া বাঁধা ও আগাছা পরিষ্কার করতে হবে।

মরিচের বীজবপন ও চারা রোপণ করতে হবে।

ফলগাছের পরিচর্যা, সার প্রয়োগ না করে থাকলে সার ব্যবহার ও মালচিং করে মাটিতে রস সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।

অগ্রাহায়ণ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


অগ্রহায়ণ (মধ্য নভেম্বর-মধ্য ডিসেম্বর):


মিষ্টি আলুর লতা রোপণ, পূর্বে রোপণকৃত লতার পরিচর্যা, পেঁয়াজ, রসুন ও মরিচের চারা রোপণ, আলুর জমিতে সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান ইত্যাদি করতে হবে।

অন্যান্য রবি ফসল যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, বেগুন, ওলকপি, শালগমের চারার যত্ন, সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান, আগাছা পরিষ্কার ও সবজি সংগ্রহ করতে হবে।

ফল গাছের মালচিং এবং পরিমিত সার প্রয়োগ করতে হবে।

পৌষ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


পৌষ (মধ্য ডিসেম্বর-মধ্য জানুয়ারি):


আগাম ও মধ্যম রবি সবজির পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন এবং সবজি সংগ্রহ করতে হবে।

নাবী রবি সবজির পরিচর্যা, ফলগাছের পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন এবং অন্যান্য পরিচর্যা করতে হবে।

যারা বাণিজ্যিকভাবে মৌসুমি ফুলে চাষ করতে চান তাদের এ সময় ফুলগাছের বেশি করে যত্ন নিতে হবে বিশেষ করে সারের উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

মাঘ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


মাঘ (মধ্য জানুয়ারি-মধ্য ফেব্রম্নয়ারি):


আলু, পেঁয়াজ, রসুনের গোড়ায় মাটি তুলে দেয়া, সেচ, সার প্রয়োগ, টমেটোর ডাল ও ফল ছাটা, মধ্যম ও নাবী রবি সবজির সেচ, সার, গোড়াবাঁধা, মাচা দেয়া এবং আগাম খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি বা মাদা তৈরি বা বীজবপন করতে হবে।

বীজতলায় চারা উৎপাদনে বেশি সচেতন হতে হবে। কেননা, সুস্থ-সবল রোগমুক্ত চারা রোপণ করতে পারলে পরবর্তী সময়ে অনায়াসে ভালো ফসল বা ফলন আশা করা যায়।

ফলগাছের পোকামাকড়, রোগাবালাই দমন ও অন্যান্য পরিচর্যা করতে হবে।

ফাগুন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


ফাগুন (মধ্য ফেব্রম্নয়ারি-মধ্য মার্চ):


নাবী খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি, মাদা তৈরি, বীজবপন, ঢেঁড়স, ডাটা লালশাকের বীজবপন করতে হবে।

আগাম খরিফ-১ সবজির চারা উৎপাদন ও মূল জমি তৈরি, সার প্রয়োগ ও রোপণ করতে হবে।

আলু, মিষ্টিআলু সংগ্রহ, রবি সবজির বীজ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বাগানের অন্যান্য ফসলের পরিচর্যা করতে হবে।

আলু সংরক্ষণে বেশি যত্নবান হোন। এ ক্ষেত্রে জমিতে আলু গাছের বয়স ৯০ দিন হলে মাটির সমান করে সমুদয় গাছ কেটে গর্তে আবর্জনা সার তৈরি করুন।

এভাবে মাটির নিচে ১০ দিন আলু রাখার পর অর্থাৎ রোপণের ১০০ দিন পর আলু তুলতে হবে। এতে চামড়া শক্ত হবে ও সংরক্ষণ ক্ষমতা বাড়বে।

ফলগাছের গোড়ায় রস কম থাকলে মাঝে মধ্যে সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন করা দরকার।

চৈত্র মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


চৈত্র (মধ্য মাৰ্চ মধ্য-এপ্রিল):


গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টমেটো, মরিচের বীজবপন বা চারা রোপণ করা দরকার।

নাবী জাতের বীজতলা তৈরি ও বীজবপন করতে হবে।

যে সব সবজির চারা তৈরি হয়েছে সেগুলো মূল জমিতে রোপণ করতে হবে।

সবজি ক্ষেতের আগাছা দমন, সেচ ও সার প্রয়োগ, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড় ও রোগবালাই দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।

নাবী রবি সবজি উঠানো, বীজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করতে হবে।

মাটিতে রসের ঘাটতি হলে ফলের গুটি বা কড়া ঝরে যায়। তাই এ সময় প্রয়োজনীয় সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন করা জরুরি।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

একটি মেয়ের সাথে কথা বলার কারনে নিষিদ্ধ  হওয়ার পর যে যুবক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডুকতে  পারে নি , মারা যাওয়ার  পর তার মাজার হল সেই  বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বর এ।,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 #একটি মেয়ের সাথে কথা বলার কারনে নিষিদ্ধ  হওয়ার পর যে যুবক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডুকতে  পারে নি , মারা যাওয়ার  পর তার মাজার হল সেই  বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বর এ। 


আসুন গল্পটি শুনি।  


১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে ছিলো খুব কড়া, একটা ছেলে যদি একজন মেয়ের সাথে কথা বলতে চায়, তবে তাকে প্রক্টর বরাবর দরখাস্ত দিতে হবে। শুধুমাত্র প্রক্টর অনুমতি দিলেই সে কথা বলতে পারবে। এছাড়া নয়। এমনকি তার ক্লাসের কোন মেয়ের সাথেও না।


ডিসেম্বর ১৯২৭, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাত্র ৬ বছর পর। একদিন কোলকাতা থেকে একজন মুসলিম যুবক এলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দেখবেন। কয়েকজন বন্ধু বান্ধব নিয়ে সে ঘুরতে বের হলো। তখন কার্জন হল ছিলো বিজ্ঞান ভবন। ঘুরতে ঘুরতে যখন কার্জন হলের সামনে এসে পড়লো তারা, সে যুবক দেখলো দূরে একটা থ্রী কোয়ার্টার হাতার ব্লাউজ আর সুতির শাড়ি পরা এক মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সে তার বন্ধুদের জিজ্ঞেস করলেন, এই মেয়েটি কে? তখন তার বন্ধুরা বলল, এ হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী। তখন সেই যুবক বলে, সত্যি? আমি এই মেয়ের সাথে কথা বলব। তখন সে যুবক মেয়েটির সাথে কথা বলার জন্য একটু এগিয়ে গেলে তার বন্ধুরা তাকে বাঁধা দেয়। বলে, না তুমি যেওনা। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের সাথে কথা বলার অনুমতি নেই। তুমি যদি ওর সাথে অনুমতি ছাড়া কথা বলো তবে তোমার শাস্তি হবে। সেই যুবক বলল, "আমি মানি নাকো কোন বাঁধা, মানি নাকো কোন আইন।"


সেই যুবক হেঁটে হেঁটে গিয়ে সেই মেয়েটির সামনে দাঁড়ালো। তারপর তাকে বলল, আমি শুনেছি আপনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী। কি নাম আপনার? মেয়েটি মাথা নিচু করে বলল, ফজিলাতুন্নেছা। জিজ্ঞাসা করলো, কোন সাবজেক্টে পড়েন? বলল, গণিতে। গ্রামের বাড়ি কোথায়? টাঙ্গাইলের করোটিয়া। ঢাকায় থাকছেন কোথায়? সিদ্দিকবাজার। এবার যুবক বললেন, আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী, আপনার সাথে কথা বলে আমি খুব আপ্লুত হয়েছি। আজই সন্ধ্যায় আমি আপনার সাথে দেখা করতে আসবো।


মেয়েটি চলে গেলো। এই সব কিছু দূরে দাঁড়িয়ে এসিস্ট্যান্ট প্রক্টর স্যার দেখছিলেন। তার ঠিক তিনদিন পর। ২৯ ডিসেম্বর ১৯২৭, কলা ভবন আর বিজ্ঞান ভবনের নোটিশ বোর্ডে হাতে লেখা বিজ্ঞপ্তি টানিয়ে দেয়া হলো যুবকের নামে। তার নাম লেখা হলো, তার বাবার নাম লেখা হলো এবং বিজ্ঞপ্তিতে বলা হলো, এই যুবকের আজীবনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


মামার বাড়ি - জসীম উদ্‌দীন---(হাসু কাব্যগ্রন্থ),,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মামার বাড়ি

- জসীম উদ্‌দীন---(হাসু কাব্যগ্রন্থ)

আয় ছেলেরা, আয় মেয়েরা,

ফুল তুলিতে যাই

ফুলের মালা গলায় দিয়ে

মামার বাড়ি যাই।

মামার বাড়ি পদ্মপুকুর

গলায় গলায় জল,

এপার হতে ওপার গিয়ে

নাচে ঢেউয়ের দল।


দিনে সেথায় ঘুমিয়ে থাকে

লাল শালুকের ফুল,

রাতের বেলা চাঁদের সনে

হেসে না পায় কূল।

আম-কাঁঠালের বনের ধারে

মামা-বাড়ির ঘর,

আকাশ হতে জোছনা-কুসুম

ঝরে মাথার ‘পর।


রাতের বেলা জোনাক জ্বলে

বাঁশ-বাগানের ছায়,

শিমুল গাছের শাখায় বসে

ভোরের পাখি গায়।

ঝড়ের দিনে মামার দেশে

আম কুড়াতে সুখ

পাকা জামের শাখায় উঠি

রঙিন করি মুখ।

কাঁদি-ভরা খেজুর গাছে

পাকা খেজুর দোলে

ছেলেমেয়ে, আয় ছুটে যাই

মামার দেশে চলে।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বস্তায় আদা চাষাবাদ পদ্ধতি,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বস্তায় আদা চাষাবাদ পদ্ধতি।


আদা বাংলাদেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ মসলা জাতীয় ফসল। বাংলাদেশে ১৭ হাজার হেক্টর জমিতে ২.৮৮ লক্ষ মেট্রিক টন আদা উৎপাদিত হয়। যা দেশের চাহিদার ৪.৮১ লক্ষ মেট্রিক টন  এর তুলনায় খুবই নগন্য। আদার গড় ফলন ১১.২৮ টন/হেক্টর। এই ঘাটতি পুরণের লক্ষ্যে বাংলাদেশের কৃষি বিজ্ঞানীগণ বারি আদা-১, বারি আদা-২, ও বারি আদা-৩ নামে তিনটি উচ্চ ফলনশীল জাত উদ্ভাবন করেছেন। যার ফলন ৩০-৩৯ টন/হেক্টর। উৎপাদন কম হওয়ার কারন আদা চাষের উপযোগী জমির অভাব এবং কন্দ পঁচা রোগের ব্যাপক আক্রমণ হওয়া। কন্দ পঁচা রোগের কারণে আদার ফলন শতকরা ৫০-৮০ ভাগ পর্যন্ত কম হয়ে যায়। প্রতি বছর এদেশের জনসংখ্যা, আবাসনের জন্য ঘরবাড়ি, যোগাযোগের জন্য রাস্তা এবং কলকারখানা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে  প্রেক্ষিত কারণে কমে যাচ্ছে আবাদি জমি। বাংলাদেশে এই বাড়তি জনসংখ্যার খাদ্য নিশ্চয়তার জন্য শুধু আবাদি জমির উপর নির্ভর করলে হবেনা। এ পরিস্থিতিতে চাষ অযোগ্য পতিত জমি বা বসতবাড়ির চারদিকে অব্যবহৃত স্থান, লবনাক্ত এলাকা, খারকীয় এলাকা, নতুন ফল বাগানের মধ্যে বিল্ডিং এর ছাদে, বস্তায় আদা চাষ করে উৎপাদন বাড়ানো যেতে পারে। বস্তায় আদা চাষ করে বাংলাদেশে যে আদার ঘাটতি রয়েছে তা সহজেই পূরণ করা সম্ভব।


বস্তায় আদা চাষের সুবিধা : 


যে কোন পরিত্যাক্ত জায়গা, বসত বাড়ির চারদিকে ফাঁকা জায়গা, লবনাক্ত এলাকা, বাড়ির ছাদে সহজেই চাষ করা যায়; একই জায়গায় বারবার চাষ করা যায়;  এ পদ্ধতিতে উৎপাদন খরচ অনেক কম। প্রতি বস্তায় ২০-২৫ টাকা খরচ করে বস্তা প্রতি ১-২ কেজি আদা উৎপাদন করা যায়; এ পদ্ধতিতে আদা চাষ করলে কন্দ পঁচা রোগ হয় না। যদিও কখনো রোগ দেখা যায় তখন গাছসহ বস্তা সরিয়ে ফেলা যায়, ফলে কন্দপঁচা রোগ ছড়িয়ে পরার সম্ভাবনা থাকে না; বস্তায় আদা চাষ করলে নিড়ানীসহ অন্যান্য পরিচর্যার তেমন দরকার হয় না ফলে উৎপাদন খরচ অনেক কম হয়।


মাটি ও আবহাওয়া  : জৈব পদার্থ সম্পৃক্ত দো-আঁশ, বেলে দো-আঁশ ও উচু জায়গা বস্তায় আদা চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী।


বস্তায় মিশ্রন তৈরীর পদ্ধতি : সিমেন্টে খালি বস্তা মিশিয়ে বা অন্য বস্তায় আদা চাষের জন্য নিম্মলিখিত উপাদানগুলো একত্রে মিশিয়ে করে আদা রোপণের ১৫-২০ দিন পূর্বে একত্রে পালা/ডিবি করে, পলিথিন দ্বারা ঢেকে রাখতে হবে। যাতে বাতাস প্রবেশ না করে। প্রতি বস্তায় পরিমিত পরিমাণ মাটি, জৈবসার ও রাসায়নিক সার প্রয়োগ করতে হবে।

মিশ্রন তৈরির সময় মাটি, গোবর, কম্পোস্ট, ছাই, টিএসপি, জিংক, বোরন সব একত্রে মিশিয়ে দিতে হবে। বালাইনাশক অর্ধেক এমওপি মিশ্রন তৈরির সময় দিতে হবে। চাহিদার অর্ধেক ইউরিয়া আদা রোপনের ৫০ দিন পর এবং বাকী অর্ধেক ইউরিয়া ও এমওপি সমানভাবে দুই কিস্তিতে রোপনের যথাক্রমে ৮০ দিন ও ১১০ দিন পর বস্তায় প্রয়োগ করতে হবে।


আদা রোপনের সময় : এপ্রিল-মে (চৈত্র- বৈশাখ) মাসে আদা লাগাতে হয়। তবে এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহ আদা লাগানোর উপযুক্ত সময়।


­বস্তায় মিশ্রন ভরাট করা : বস্তায় আদা লাগানোর পূর্বে প্রতি বস্তায় তৈরিকৃত মিশ্রন এমনভাবে ভরাতে হবে যাতে বস্তার উপরের দিকে ১-২ ইঞ্চি ফাঁকা থাকে।


বস্তা সাজানোর/স্থাপন পদ্ধতি : ৩ মিটার চওড়া ও সুবিধা মত দৈর্ঘ্যর বেড তৈরি করতে হবে। একটি বেড থেকে অন্য বেডের মাঝখানে ৬০ সেমি: ড্রেন রাখতে হবে। ড্রেনের মাটি বেডের উপর দিয়ে বেডকে উচু করে নিতে হবে, যাতে বেডে বৃষ্টির পানি জমাট বেধে না থাকে। এরপর প্রতি বেডে ২ টি সারি এমন ভাবে করতে হবে, যেন এক সারি থেকে অন্য সারির মাঝে ১ মিটার দুরত্ব বজায় থাকে। প্রতি সারিতে ৮-১০ ইঞ্চি পর পর পাশাপাশি ২ টি বস্তা স্থাপন করতে হবে।


বীজের আকার ও রোপন পদ্ধতি : প্রতি বস্তায় ৪৫-৫০ গ্রামের একটি বীজ মাটির ভিতরে ২ থেকে ৩ ইঞ্চি গভীরে লাগাতে হবে। বীজ লাগানোর পর মাটি দ্বারা ঢেকে দিতে হবে।

বীজ শোধন : বস্তায় আদা রোপনের পূর্বে ২ গ্রাম থ্রিরাম (৩৭.৫%)+ কার্বোক্সিন (৩৭.৫%) গ্রুপের প্রোভেক্স প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে, এক কেজি আদা বীজ এক ঘন্টা ডুবিয়ে রাখতে হবে। এরপর ভেজা আদা পানি থেকে উঠিয়ে ছায়ায় রেখে শুকিয়ে বস্তায় রোপণ করতে হবে।


আন্ত:পরিচর্যা : বস্তায় আদা চাষ করলে আগাছা তেমন হয় না। যদি আগাছা দেখা যায়, নিড়ানি দিয়ে পরিস্কার করতে হবে। এছাড়া পরবর্তীতে সার প্রয়োগের সময় মাটি আলগা করে গাছের গোড়া থেকে দুরে সার প্রয়োগ করে মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে।


সেচ : বৃষ্টি না হলে বস্তায় প্রথম দিকে হালকা ভাবে ঝাঝরি দ্বারা অল্প পরিমাণে সেচ দিতে হবে। তবে বৃষ্টি স্বাভাবিক মাত্রায় হলে সেচের প্রয়োজন হয় না।


রোগ বালাই:


কন্দ পঁচা রোগ : বর্ষাকালে গাছে এই রোগের লক্ষন দেখা যায়। গাছের নিচের দিকের পাতার প্রান্তভাগে প্রথমে হলুদাভ দেখায় এবং পর্যায়ক্রমে তা পাতার কিনারা ও পত্র ফলকের দিকে বিস্তার লাভ করে। গাছের পাতা হলুদ হয়ে গাছ ঝিমিয়ে পড়ে। পঁচনের ফলে কন্দ নরম হয়ে অভ্যন্তরীন টিস্যু সম্পূর্ণরুপে নষ্ট হয়ে যায়। আক্রান্ত রাইজম থেকে একধরনের গন্ধ বের হয়।


দমন পদ্ধতি : বীজ আদার জন্য শুধু সুস্থ ও রোগজীবাণু মুক্ত গাছ নিবার্চন করতে হবে; বীজ আদা রিডোমিল গোল্ড/প্রোভেক্স ২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে বীজ কন্দ শোধন করে রোপণ করতে হবে; যদি কোন কারণে গাছ আক্রান্ত হয় তবে অন্য গাছকে মুক্ত রাখার নিশ্চিতকরণ করতে হবে।


পোকামাকড় : বাড়ন্ত গাছে পাতাখেকো পোকা অনেক সময় পাতার ব্যাপক ক্ষতি করে ফলে এবং গাছের সালোকসংশ্লেষন হ্রাস পায়। এতে ফলন কমে যায়।

দমন পদ্ধতি : এ পোকা দমনের জন্য ১০-১৫ দিন পর পর ২-৩ বার বিকাল বেলায় ০.৫% হারে মার্শাল প্রতি লিটার হারে ডাস্টবার্ন বা সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের ঔষধ স্প্রে করতে হবে।


ফসল সংগ্রহ : সাধারনত জানুয়ারি- ফেব্রুয়ারি মাসে বস্তা থেকে আদা উঠানো হয়। আদা পরিপক্বতা লাভ করলে গাছের পাতা ক্রমশ হলুদে হয়ে কা- শুকাতে শুরু করে। এ সময় তুলে মাটি ঝেড়ে ও শিকড় পরিস্কার করে সংরক্ষণ করা হয়।


ফলন : সাধারণত প্রতি বস্তায় জাত ভেদে ১-৩ কেজি পর্যন্ত আদার ফলন পাওয়া যায়।


বীজ আদা সংরক্ষণ : বীজ আদা ছায়াযুক্ত স্থানে মাটির নিচে গর্ত বা পিট তৈরি করে সংরক্ষণ করা হয়। গর্তের নীচে ১ ইঞ্চি পরিমাণে বালু দিয়ে তার উপর বীজ আদা রেখে মাটি


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


হাইব্রিড_পেঁপে চাষ পদ্ধতি........ ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 হাইব্রিড_পেঁপে চাষ পদ্ধতি........


#মাটি নির্বাচনঃ

পেঁপে আবাদের জন্য উঁচু দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি উপযুক্ত। 

#চারা_রোপনের সময়ঃ

সেপ্টেম্বর -অক্টোবর মাসে ও ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে পেঁপের চারা রোপনের উত্তম সময়। 


#জাত পরিচিতিঃ

রেড লেডি/ টপ লেডি/সুইট লেডি / কিউট লেডি/ বাবু/  গ্রীণ লেডি/কমলা সুন্দরী/সুপ্রীম লেডি/সুইট বল/রেড বিউটি/রেড কিং/সান লেডি/ইস্পাহানি কিং ইত্যাদি। 


#জমি নির্বাচনঃ

পেঁপে গাছ জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না । তাই পেঁপের জন্য নির্বাচিত জমি উচু জলাবদ্ধতামুক্ত নির্বাচন করতে হবে।  এবং সেচ সুবিধাযুক্ত।


#জমি তৈরিঃ

জমি ৪-৫ টি চাষ ও মই দিয়ে উত্তম রূপে তৈরি করতে হবে । দ্রুত পানি নিষ্কাশনের সুবিধার্থে বেড পদ্ধতি অবলম্বন করা উত্তম । 

#বেড তৈরিঃ

পাশাপাশি দুটি বেডের মাঝে ৩০ সেমি চওড়া এবং ২০-২৫ সেমি গভীর নালা থাকবে । নালাসহ প্রতিটি বেড ২ মিটার চওড়া এবং জমি অনুযায়ী লম্বা হবে ।


#চারা তৈরিঃ

পলিথিনে বীজ থেকে বংশ বিস্তার করা হয়। পলিথিন ব্যাগে চারা তৈরি করলে রোপণের পর চারা দ্রুত বৃদ্ধি পায় । ১৫ × ১০ সেমি আকারের পলিথিন ব্যাগে সমপরিমাণ বালি, মাটি ও জৈব সার মিশিয়ে পলিথিন ভর্তি করে পলিথিনের তলায় ২-৩ টি ছিদ্র করতে হবে। সদ্য সংগৃহীত বীজ হলে ১ টি এবং পুরাতন বীজ হলে ২-৩ টি বীজ প্রতিটি পলিথিনে বপণ করতে হবে। প্রতিটি পলিথিনে ১টি চারা রেখে বাকিগুলো তুলে ফেলতে হবে। ২০-২৫ দিন বয়সের চারায় ১-২% ইউরিয়া স্প্রে করলে চারার বৃদ্ধি ভাল হয়।


#চারার বয়স:

চারার বয়স ৪০-৫০ দিন হলে রোপনের উপযোগী হয়।

অথবা ৫-৬ পাতা অবস্থায় রোপন উপযোগী হয়।


#গর্তে চারার পরিমাণঃ

হাইব্রিড জাতের সুস্থ সবল একটি চারাই যথেষ্ট।  দূর্বল প্রকৃতির চারা হলে দুইটি রোপন করা ভালো।


#চারা_রোপনের দুরত্বঃ

চারা থেকে চারা ২ মিটার (৬.৫ ফুট)

সারি থেকে সারি ২ মিটার (৬.৫ ফুট)


#বীজ_হারঃ

বিঘা প্রতি ৩৩০ টি চারার প্রয়োজন। অথবা 

বিঘা প্রতি ১৪০-১৫০ গ্রাম বীজ দিয়ে প্রয়োজনীয় চারা তৈরি করা যায়


#গর্ত_তৈরিঃ

চারা রোপণের ১৫-২০ দিন পূর্বে বেডের মাঝ বরাবর ২ মিটার দূরত্বে ৬০× ৬০× ৪৫ সেমি আকারের গর্ত তৈরি করতে হবে।


#গর্তে সার প্রয়োগঃ

প্রতিটি গর্তে পচা গোবর সার ১৫ কেজি, ৫০০ গ্রাম টিএসপি, ২৫০ গ্রাম জিপসাম, ২০ গ্রাম জিঙ্ক সালফেট, ২০ গ্রাম বোরিক এসিড মাটির সাথে মিশিয়ে গর্ত পূরণ করে সেচ দিতে হবে।


চারা রোপনের এক মাস পরে হতে গাছ প্রতি ইউরিয়া ৫০ গ্রাম পটাশ ৫০ গ্রা

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


প্রাণ এগ্রো লি: এর এলাকা ভিত্তিক সেলস অফিসারের তালিকা (TSM/SDO)..,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

গুনগত মান উন্নয়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া .... 


প্রাণ এগ্রো লি: এর এলাকা ভিত্তিক সেলস অফিসারের তালিকা (TSM/SDO)..


১. মি. সঞ্জয় (রংপুর এরিয়া)- ০১৭০৪-১৩৭৪৭২

২. মি. মামুন (দিনাজপুর এরিয়া)- ০১৭০৪-১৪০০৬৭

৩. মি. ইকবাল (সাতক্ষীরা এরিয়া)-০১৭০৪-১৩৩৫৯১

৪. মি. ছোটন- (জয়পুরহাট এরিয়া) ০১৭৭৩-৭৪৮০৪৮

৫. মি. হিমেল- (পাবনা এরিয়া) ০১৭৪০-৩৮১০৫৮

৬. মি. হযরত (নাটোর-নওগা এরিয়া)- ০১৭২৫-২৯৭৪৫৯

৭। মি, সালাম (খুলনা এরিয়া)- ০১৭০৪-১৩৪৩০২

৮। মি. ইলিয়াস (টাঙ্গাইল এরিয়া)- ০১৭০৪-১৩৭৮৭১

৯। মি. ইমরান (কুমিল্লা এরিয়া)- ০১৭০৪-১৪২৯৬৮

১০। মি. ফয়সাল (সাভার এরিয়া)- ০১৭০৪-১৪৩৪৯৩

১১। মি. হারুন (নারায়ণগঞ্জ এরিয়া)- ০১৭০৪-১৩৫৬৪৯

১২। মি. মোশারফ (বি বাড়িয়া এরিয়া)- ০১৭০৪-১৩৪৬৫৬

১৩। মি. মল্লিক (মাদারিপুর এরিয়া)- ০১৭০৪-১৪২১০৪

১৪। মি. মনির (নরশিংদি এরিয়া) ০১৭০৪-১৪২১০৭

১৫। মি. মুস্তফা (ঝালকাঠি এরিয়া)-০১৭০৪-১৩৬২২৭

১৬। মি. ইমতিয়াজ (ময়মনসিংহ এরিয়া)- ০১৭০৪-১৩৪৩০১

১৭। মি. রুবেল (বরিশাল এরিয়া)- ০১৭০৪-১৪২৯৭৭

১৮। মি. সবুজ (ফরিদপুর এরিয়া)- ০১৭০৪-১৪২৯৫৮

১৯। মি. সাকিব (রাজশাহী এরিয়া)- ০১৭০৪-১৩৪২৯৯

২০। মি. সবুর (বগুড়া এরিয়া)- ০১৭০৪-১৪১১৫৩

২১। মি. সোহেল (নোয়াখালী এরিয়া)-০১৭০৪-১৩৯২৪২

২২, মি লতিফুর (মাগুরা-ঝিনাইদাহ এরিয়া)-০১৭৩৬৮৯০৫৫৯

https://www.facebook.com/100076188736402/posts/pfbid05bmtnNtSNJLsDG1dbvTHT9YxpahqW6xgRzAiHXNYCGK2ZCi6wAsPnxif13EzZCDtl/?app=fbl

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটস। এই বিল গেটসকে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "পৃথিবীতে আপনার চেয়ে ধনী আর কি কেউ  আছে,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটস। এই বিল গেটসকে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "পৃথিবীতে আপনার চেয়ে ধনী আর কি কেউ আছে? বিল গেটস বলেছিলেন, "হ্যাঁ, এমন একজন আছেন, যিনি আমার চেয়েও ধনী।" এরপর, তিনি একটি গল্পের কথা বর্ণনা করলেন। এটা এমন এক সময় ছিল, যখন আমি ধনী কিংবা বিখ্যাত ছিলাম না। একদিন আমি নিউইয়র্কের বিমান বন্দরে গিয়েছিলাম। তখন আমি একজন সংবাদপত্র বিক্রেতাকে দেখেছিলাম। আমি তার থেকে একটি সংবাদপত্র ক্রয় করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, তখন আমার কাছে খুচরা পয়সা ছিল না। তাই আমি সংবাদপত্র ক্রয় করার ধারণাটি ছেড়ে সেটা বিক্রেতার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম। আমি তাকে আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ না থাকার কথা বলেছিলাম। সে বিক্রেতা আমাকে বলেছিলেন, "এটা আমি আপনাকে ফ্রি দিচ্ছি।" তার অনুরোধে আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম। কাকতালীয়ভাবে, দুই থেকে তিন মাস পরে আমি একই বিমান বন্দরে আবার অবতরণ করেছিলাম এবং সেদিনও পত্রিকা ক্রয় করার জন্য আমার কাছে খুচরা টাকা ছিল না। বিক্রেতা আবার পত্রিকাটি আমাকে ফ্রি অফার করেছিলেন। আমি সেটা প্রত্যাখ্যান করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আমি এটি নিতে পারব না। কারণ, আজও আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ নেই। তিনি বলেছিলেন, "আপনি পত্রিকাটি নিতে পারেন, আমি এটা আমার লাভ থেকে ভাগ করে দিচ্ছি। এতে আমার কোনও ক্ষতি হবে না।" আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম। প্রায় ১৯ বছর পরে আমি বিখ্যাত এবং মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছি। হঠাৎ করে সেই সংবাদপত্র বিক্রেতার কথা মনে পড়ল। আমি তার সন্ধান শুরু করি এবং প্রায় দেড় মাস অনুসন্ধানের পরে আমি তাকে খুঁজে পেয়েছিলাম। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, "আপনি কি আমাকে চেনেন? তিনি বলেছিলেন, "হ্যাঁ, আপনি বিল গেটস।" আমি তাকে আবারও জিজ্ঞাসা করেছিলাম, "আপনার মনে আছে?! আপনি আমাকে বিনামূল্যে একটি পত্রিকা দিয়েছিলেন? বিক্রেতা বললেন, "হ্যাঁ, মনে আছে।" আপনাকে দুইবার আমি পত্রিকা দিয়েছিলাম। আমি বলেছিলাম, "সে সময় আপনি আমাকে যে সাহায্যটা করেছিলেন তা আমি আজ ফিরিয়ে দিতে চাই। আপনি আপনার জীবনে কি চান বলুন, আমি সেটা পূরণ করব।’' বিক্রেতা বললেন, "স্যার, আপনি কি করে মনে করেন যে এটা করে আপনি আমার সাহায্যের সাথে মেলাতে পারবেন?" আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "কিন্তু, কেন?" তিনি বলেছিলেন, "আমি যখন দরিদ্র সংবাদপত্রের বিক্রেতা ছিলাম, তখন আপনাকে সাহায্য করেছিলাম আর আপনি আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন তখন-ই যখন আপনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনী ব্যক্তি হয়ে উঠলেন।

 তাহলে কীভাবে আপনার সাহায্য আমার সাহায্যের সাথে মিলে?" বিল গেটস বলেছিলেন, "আমি সেদিন বুঝতে পেরেছিলাম যে, সংবাদপত্রের বিক্রেতা আমার চেয়ে বেশি ধনী ছিলেন। কারণ, তিনি কাউকে সাহায্য করার জন্য ধনী হওয়ার অপেক্ষা করেননি।" আমাদের বুঝতে হবে যে, সত্যিকারের ধনী ব্যক্তি হলো তারা যাদের প্রচুর অর্থের চেয়েও ধনী একটি মন আছে। দামী একটি মন থাকা প্রচুর অর্থের চেয়েও প্রয়োজনীয়।

তাই সাহায্যের জন্য একটা ভাল মনের দরকার। ।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


PABL এর পেয়াজ চাষ

 রোগের নামঃ পেঁয়াজের পার্পল ব্লচ রোগ


লক্ষণঃ

এ রোগের আক্রমনে পাতায় ও বীজকান্ডে পানি ভেজা তামাটে, বাদামি বা হালকা বেঁগুনি রংয়ের দাগ দেখা যায়।

আক্রান্ত পাতা উপর থেকে মরে আসে, এক সময় পাতা/গাছ ভেঙ্গে যায়। একধরণের ছত্রাকের আক্রমণে এ রোগ হয়।


ব্যবস্থাপনাঃ

আক্রান্ত পাতা ও বীজকান্ড ছাটাই করে ধ্বংস করা। 

সুষম সার প্রয়োগ ও পরিচর্যা করা ।

গুনগতমানসম্পূর্ন ছত্রাক নাশক যেমন: 

সুপার টাটা – বিঘা প্রতি ৭০-৮০ মিলি

(১৬ লি. পানিতে ১৬-১৮ মিলি মিশিয়ে ৬-৭ দিন পরপর ২-৩ বার স্প্রে করা)

#আদ্র ও উষ্ণ আবহাওয়া বিরাজ করলে রুটিন স্প্রে ছাড়াও ঘন ঘন টাটাভো স্প্রে করতে হবে।

সাবধানতাঃ

১. অতি ঘন করে পেঁয়াজ চাষ করবেন না। 

২. একই জমিতে বার বার পেঁয়াজ / রঁসুনের চাষ করবেন না।

৩.জমি সবসময় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।




GA-3,,,, 4-CP কর্মের ধরণ: উদ্ভিদের বিকাশে জিবেরেলিনের অনেক প্রভাব রয়েছে

 GA-3,,,, 4-CP

কর্মের ধরণ: উদ্ভিদের বিকাশে জিবেরেলিনের অনেক প্রভাব রয়েছে।  এগুলি দ্রুত কান্ড এবং শিকড়ের বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করতে পারে, কিছু গাছের পাতায় মাইটোটিক বিভাজন প্ররোচিত করতে পারে এবং বীজের অঙ্কুরোদগমের হার বাড়াতে পারে।


 জৈব রসায়ন: জিবেরেলিক অ্যাসিড হল একটি সাধারণ জিবেরেলিন, একটি পেন্টাসাইক্লিক ডাইটারপেন অ্যাসিড যা কোষের বৃদ্ধি এবং প্রসারণকে প্রচার করে।  এটি গাছের পচনকে প্রভাবিত করে এবং অল্প পরিমাণে ব্যবহার করা হলে গাছের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, কিন্তু অবশেষে গাছপালা এটির প্রতি সহনশীলতা বিকাশ করে।  PABL-GA-3 অঙ্কুরিত বীজের কোষগুলিকে এমআরএনএ অণু তৈরি করতে উদ্দীপিত করে যা হাইড্রোলাইটিক এনজাইমের জন্য কোড করে।  জিবেরেলিক অ্যাসিড একটি অত্যন্ত শক্তিশালী হরমোন যার প্রাকৃতিক ঘটনা উদ্ভিদের বিকাশকে নিয়ন্ত্রণ করে।  যেহেতু PABL GA-3 বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে, তাই খুব কম ঘনত্বের প্রয়োগ গভীর প্রভাব ফেলতে পারে যখন খুব বেশি হলে বিপরীত প্রভাব পড়বে।  এটি সাধারণত 0.01 এবং 10 mg/L এর মধ্যে ঘনত্বে ব্যবহৃত হয়।


 ফাংশন: PABL GA-3 এর কাজগুলি নিম্নরূপ:


  PABL-GA-3 বার্লি মলটিং শিল্পে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় যা দ্রুত কান্ড এবং শিকড় বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করতে পারে

 PABL-GA-3 কিছু গাছের পাতায় মাইটোটিক বিভাজন ঘটায়,

  PABL-Gibberellic অ্যাসিড কখনও কখনও পরীক্ষাগার এবং গ্রিনহাউস সেটিংসে বীজের অঙ্কুরোদগম ঘটাতে ব্যবহার করা হয় যা অন্যথায় সুপ্ত থাকবে।

  এটি বৃহত্তর বান্ডিল এবং বড় আঙ্গুর উৎপাদনে প্ররোচিত করার জন্য একটি হরমোন হিসাবে আঙ্গুর-উৎপাদন শিল্পে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়

  এটি চেরি শিল্পে বৃদ্ধির প্রতিলিপিকারক হিসাবেও ব্যবহৃত হয়।

  PABL-GA-3 বার্লি মাল্টিং শিল্পে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়

  বীজের অঙ্কুরোদগমের হার বৃদ্ধি।

  ফলের দ্রুত বিকাশে সাহায্য করে

  প্রতিটি ফুল থেকে ফল গঠনে সাহায্য করে

  ফলের গঠনে সাহায্য করে

  ফলন বাড়াতে সাহায্য করে

  উদ্ভিদ দেহের বৃদ্ধি ও বিকাশে সাহায্য করে.,,,,







নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসুবিধা) উল্লেখ করা হয়েছে...

  নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসু...