এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বিটুমিনাস সড়কের ইনফরমেশন ও এস্টিমেট।,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বিটুমিনাস সড়কের ইনফরমেশন ও এস্টিমেট। 

অবশ্যই টাইমলাইনে রেখে দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ 

সড়কের দৈর্ঘ্য = ১৫০০'-০"

সড়কের প্রস্থে = ২০'-০"

সড়কের উচ্চতা = ১'-৬"

এজিং = ৩"

সাইট ড্রেসিং প্রস্থ = ১'-০"

বালি খোয়া মিক্র লেয়ার ১:১ উচ্চতা = ৬"

খোয়ার লেয়ার = ৪"


১. #মাটি কাটা = ১৫০০'-০"x২০'-০"x১'-৬"

= ৪৫০০০ ঘনফুট


২. #মাটি ড্রেসিং = ১৫০০'-০'x২০'-০"

= ৩০০০০ বর্গফুট


৩. #ইটের ফ্লাট সোলিং = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


[এখানে ১৯'-৬" আসলো এই ভাবে

দুই ধারে এজিং এর জন্য ৩" করে যদি বাদ দেওয়া হয় তবে প্রস্থ = ২০'-০"-৩"x২

= ১৯'-৬"]


৪. #হেরিং বোন বন্ড = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


৬.দুই ধারে ইটের এন্ড এজিং

= ১৫০০x২

= ৩০০০ ফুট


৭. #বালি খোয়া মিক্র লেয়ার ১:১

= ১৫০০'-০"x১৯'-৬"x৬"

= ১৪৬২৫ ঘনফুট


৮. #খোয়ার লেয়ার = ১৫০০'-০"x১৯'-৬"x৪"

= ৯৭৫০ ঘনফুট


৯. #বিটুমিনাস carpeting

= ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


১০. #ট্যাক কোট = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


১১. #সিল কোট = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


১২.বালি দিয়ে রাস্তার উপরে #blinding

= ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


১৩. সাইট #ড্রেসিং = ১৫০০'-০'x১'-০"x২

= ৩০০০ বর্গফুট।

সংগৃহীত।



ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


GA-3 কি।

 GA-3

(GA-3 জিবরেলিক এসিড) কি?

জিবরেলিক এসিড বা জিএ৩ একটি প্রাকৃতিক জৈব যৌগ। ইহা উদ্ভিদে অত্যন্ত কম পরিমাণ প্রয়োগেও দ্রুত কার্যকর হয়। ফসলের ফলন, গুণাগুণ ও স্বাদ বাড়ায়। পানিতে সহজে দ্রবীভূত হয় বলে গাছে দ্রুত পরিশোষিত হয়।

(জিবরেলিক এসিড) কিভাবে কাজ করে?

GA-3 উদ্ভিদের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে। বিশেষ করে ফুল ও ফল উৎপাদন বাড়ায়।

বীজের সুপ্তাবস্থা কাটিয়ে সুষম ও তাড়াতাড়ি অঙ্কুরোদগমে সহায়তা করে।

গাছের কাণ্ড দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ফুল ও ফলকে আকর্ষণীয় করে এবং উৎপাদন বাড়ায়।

ধানের চারায় সমবৃদ্ধি ঘটায়। একই সময়ে স্ত্রী ও পুরুষ ফুল ধারণে সহায়ক যা হাইব্রিডাইজিং এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

স্বল্প বৃদ্ধির গাছ দ্রুত বড় করে। বিশেষ করে গাছের মাটির উপরের অংশের (Shoot) সতেজতা বাড়ায়।

লেবুর পরিপক্কতা বা হলদে হয়ে যাওয়া রোধ করে। স্বাদ ও বাজার মূল্য বাড়ায়।

অন্যান্য সারের কার্যকারিতা বাড়ায়।

ব্যবহারবিধি: GA-3 (১০ গ্রাম) ১৬ লিটার পানিতে ১ টি ট্যাবলেটের ৪ ভাগের ১ ভাগ অথবা ৬০ লিটার পানিতে সম্পূর্ণ ট্যাবলেট মিশিয়ে গাছে ভালভাবে স্প্রে করুন । GA-3 উদ্ভিদে প্রয়োগ করার পূর্বে কমপক্ষে ২-৩ ঘণ্টা অল্প পরিমাণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।


মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

সকাল ০৭ টার সংবাদ তারিখ : ১৩-০২-২০২৪,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ

তারিখ : ১৩-০২-২০২৪


আজকের  শিরোনাম:


দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে সকলকে কঠোর পরিশ্রম ও সততার সঙ্গে কাজ করতে হবে - বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জাতীয় সমাবেশে  বললেন প্রধানমন্ত্রী।


জনস্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার - বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।


বাংলাদেশে পালিয়ে আসা মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি ও সেনা সদস্যদের ফেরত পাঠাতে কাজ করছে সরকার - জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


‘শতাব্দী জুড়ে তথ্য, বিনোদন ও শিক্ষা বিস্তারে বেতার’ প্রতিপাদ্যে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আজ দেশে উদযাপিত হচ্ছে বিশ্ব বেতার দিবস - রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা।


গাজা যুদ্ধ ও লোহিত সাগরে জাহাজে হামলার কারণে বিশ্ব অর্থনীতি হুমকির মুখে - আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের সতর্কবাণী।


বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চট্টগ্রাম ভেন্যুর দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে আজ।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

আগাম লাউ চাষ পদ্ধতি: লাউয়ের জাত নির্বাচন ও সঠিক পরিচর্যা,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আগাম লাউ চাষ পদ্ধতি: লাউয়ের জাত নির্বাচন ও সঠিক পরিচর্যা


সবজি জগতের অন্যতম একটি সবজির নাম হচ্ছে লাউ। অনেক আগে থেকেই এটি চাষাবাদ হয়ে আসছে। বর্তমানে এর জনপ্রিয়তা বহুগুন বেড়েছে। সুধু এর কচি ফলই নয়, কচি ডগাও শাক হিসেবে খাওয়া হয়। এর অনেক পুষ্টিগুনও আছে। এতে ক্যালশিয়াম ও ফসফরাস থাকায় দাত ও হাড়ের গঠন মজবুত রাখে। ক্যালোরির পরিমান কম থাকায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।


এছাড়াও পেটের বহু পীড়া উপসম করে। বর্তমানে আধুনিক উপায়ে আগাম লাউ চাষ পদ্ধতি এর মাধ্যেমে  ফলন বৃদ্ধি পাচ্ছে ও কৃষক লাভবান হচ্ছে।


লাউ চাষাবাদ করার জন্য যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবেঃ


লাউ চাষাবাদ শুরু করার পূর্বে আপনাকে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সেগুলো নিচে দেয়া হলো।


১.লাও চাষ সম্পর্কে আপনার কতটুকু ধারনা বা জ্ঞান আছে? 

২.আপনার এলাকায় কি লাও চাষে অভিজ্ঞ কোন ব্যক্তি আছে, যে ৩.আপনাকে পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতে পারে?

৪.আপনার এলাকায় লাও এর চাহিদা কেমন? গোল লাও ভালো চলে নাকি লম্বা লাও? নাকি দুটোই?

৫.আপনার এলাকার আবহাওয়া কি লাও চাষের উপযুক্ত?

৬.আপনার জন্য লাও চাষে সুযোগ-সুবিধা কতটুকু?

৭.লাও চাষ কি ঝামেলা মনে হয়, নাকি পছন্দ করেন? এর প্রতি কি আপনার আবেগ আছে?

৮. লাও চাষ করে কি লাভবান হতে পারবেন?

৯. বাজার ব্যবস্থা কেমন? প্রশ্নগুলোর উত্তর পজিটিভ হলে এগিয়ে যেতে পারেন।


মাটির ধরণঃ

এটেল-দোআঁশ, দোআশ, বেলে-দোআশ ইত্যাদি সব ধরনের মাটিতেই লাও চাষ করা যায়। তবে এটেল মাটি যেহেতু পানি ধরে রাখায় ওস্তাদ, তাই খরা মৌসুমে এটেল মাটি লাও চাষের জন্য পার্ফেক্ট। কারন “Bottle gourd is very hungry and thirsty plant” অর্থাৎ এটি খুব তৃষ্ণার্ত ও খুদার্ত উদ্ভিদ। তবে জমি উচুতে হতে হবে, যাতে গোড়ায় পানি না জমে।


লাউ চাষের সময়ঃ

লাউ শীতকালীন সবজি হলেও এখন সারা বছর চাষাবাদ করা সম্ভব হচ্ছে। আগাম শীতকালীন বা শীতকালে চাষাবাদের জন্য ভাদ্র, আশ্বিন, কার্তিক মাসে বীজ বপন করতে হয়। আর গ্রীষ্মকালে চাষাবাদের জন্য মাঘ-ফাল্গুনে বীজ বপন করতে হবে। এছাড়াও বছরের যে কোন সময় চাষাবাদ করা সম্ভব। তবে অতিরিক্ত বর্ষায় ফলন কমে যায়।


লাউয়ের জাত নির্বাচনঃ

আপনি যদি সবচেয়ে ভাল জাতের লাউ সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আমার অনুরোধ হবে নিচের থেকে যেকোন একটি বেছে নিন। গ্রীষ্মকালীন চাষাবাদের জন্য লাল তীর কোম্পানির ডায়না, বারি লাও -৪ সহ আরো বহু কোম্পানীর হাইব্রিড জাত পাওয়া যায়। মেটাল সিড কোম্পানির “হাই গ্রিন, নাইস গ্রিন”,  এসি আই এর হাইব্রিড লাউ-ময়না, রওনক, মার্শাল সুপার”, সুপ্রিম সিড এর “গ্রিন ম্যাজিক” ইস্পাহানীর “সুলতান, নবাব, সম্রাট, বাদশাহ”, এ আর মালিক সীডের হাইব্রীড লাউ- মধুমতি-Modhumot “, বিক্রমপুর সিড এর "সুন্দরী" "মহুয়া", নাওমি সিড এর " হাসি", "বিন্দু"।  এছাড়াও ইন্ডিয়ান লাও সহ অন্যান্য বহু কোম্পানির হাইব্রিড লাও গ্রীষ্মকালে চাষাবাদ করা যায়। শীতকালের জন্য দেশি লাও সহ যে কোন লাও চাষ করা যায়। তবে বানিজ্যিকভাবে চাষাবাদ করতে হলে অবশ্যই উপরোক্ত হাইব্রিড জাতের লাও চাষ করতে হবে। এ সময় হাইব্রিড জাতের হাজারী লাও ভালো ফলন দেয় এমন শোনা যায়।


লাউয়ের চারা তৈরীঃ

বীজ সরাসরি জমিতে বপন করা যায়, আবার চারা তৈরী করেও রোপন করা যায়। চারা তৈরী করে রোপনে নিরাপত্তা, সময় কম ও ফলন বেশি হয়। প্রথমে বীজ ২-১ ঘন্টা রোদ্রে রেখে তা ছায়ায় ঠান্ডা করে নিতে হবে। এর পর ২০-২৫ ঘন্টা পানিতে রেখে দিতে হবে। শেষ ১০ মিনিট ২ গ্রাম/ লিটার পানিতে কার্বেন্ডাজিম দিয়ে শোধন করে নিতে পারেন। এর পর সবচেয়ে ভালো হয় বীজগুলো গরম কাপড়/ ছালার চট ভিজিয়ে তাতে পেচিয়ে ২ দিন অপেক্ষা করা।


দুই দিনে বীজ ফেটে শেকড় বের হলে তা সাবধানে পলিব্যাগে বপন করতে হবে। মাটিতে রস না থাকলে সামান্য একটু পানি দিতে হবে। পলিব্যগে ২ ভাগ এটেল মাটির সাথে ১ ভাগ পচা ঝুরঝুরে গোবর মিক্স করে নিতে হবে। অতিরিক্ত পানি বের হওয়ার জন্য পলি ব্যগের নিচে ফুটো করে নিতে হবে। পলিব্যাগে রোপনের ৩ দিন পর গাছ বের হবে। গাছ বের হওয়ার ১৫-১৭ দিন পর চারা গাছের ৩-৪ টা পাতা আসলে তা রোপনের উপযুক্ত হবে। রোপনের আগ পর্যন্ত গাছগুলো আদা-ছায়ায় রাখতে হবে।


জমি প্রস্তুতকরনঃ

লাউ গাছের শেকড় প্রায় ২ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। তাই যাতে সহজে শেকড় অনেক দুর যেতে পারে তার জন্য গভীরভাবে ৩-৪ টা চাষ দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। গোবর বা জৈব সার বেশি পরিমানে ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়। এগুলো চাষের আগে বা মাদাতেও দেয়া যায়। চাষের পর ২.৫ অথবা ৩ মিটার প্রশস্ত বেড তৈরী করতে হবে। ২.৫ মিটার পর পর মাদা করতে হবে। 


মাদা তৈরী ও সার প্রয়োগঃ

২ ফিট ব্যাস আর ১.৫ ফিট গভির করে গর্ত করে মাদা তৈরী করতে হবে। প্রতি মাদায় ২০০ গ্রাম টিএসপি + ১০০ গ্রাম জিপসাম + ৫০ গ্রাম এমওপি + (জিংক, বোরন, ম্যাগনেসিয়াম, কার্বোফুরান ১৫-২০ গ্রাম হারে দেয়া যায়)। আর বেশি বেশি গোবর বা জৈব সার দিলে অতি উত্তম। 


চারা রোপন ঃ


মাদা প্রতি ২-৩ টি চারা রোপন অথবা ৩-৪ টি বীজ বপন করতে হবে। পরবর্তীতে মাদায় ২-১ টি গাছ রাখলেই চলবে। জমি শুকনো থাকলে চারা রোপন করে পানি দিতে হবে। প্রখর রৌদ্র থাকলে রোপনকৃত চারা কিছু দিয়ে রোদ থেকে আড়াল করে রাখতে হবে।


চারা পরিচর্যাঃ


বিটল পোকা এসে পাতা খেয়ে নিলে ছাই, কেরোসিন+পানি, অথবা সাইপারমেথ্রিন/ক্লোরপাইরিফস হালকা করে স্প্রে করতে হবে অথবা মশারি দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। ১৫ দিন পর ২ কেজী ইউরিয়া ও দেড় কেজী এমওপি সার (এই হারে) মিক্স করে প্রতি মাদায় ২-৩ মুঠ করে গোড়া থেকে ৬ ইঞ্চি দুরে গোল করে দিয়ে নিড়ানি দিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। গাছ লতা নিতে শুরু করলে বাশের কঞ্চি বা শক্ত কাঠি দিতে হবে।


লাউ গাছের মাচা তৈরীঃ


লাউ এর গাছ অনেক ভারি হয়, তাই মাচা মজবুত করে দিতে হবে যতে ভারিতে ভেঙে না যায়। চারিদিকে টানা দিয়ে রাখতে হবে।


লাউ গাছের পরিচর্যাঃ

সুধু ভালো জাত আর জমিন নির্বাচনে ফলন নিশ্চিত হয় না। অধিক ফলন পাওয়ার জন্য অধিক পরিচর্যা করতে হয়। লাউ গাছ মাচায় ওঠার সময় গোড়া থেকে অনেক শোষক শাখা বের হয়। গাছের গোড়া থেকে ২.৫ ফিট পর্যন্ত বা মাচায় ওঠার আগে যে শাখাগুলো বের হয়, তা কেটে ফেলতে হবে। গাছ মাচায় উঠে কিছুদুর অগ

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


৪ঠা জুন ১৯৪৭ ডেইলি হেরাল্ডের প্রথম পাতায় এই ম্যাপটা ছাপা হয়েছিলো,,,,, sayed mahabubul hasan amiri ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ৪ঠা জুন ১৯৪৭ ডেইলি হেরাল্ডের প্রথম পাতায় এই ম্যাপটা ছাপা হয়েছিলো। কীভাবে ভারত ভাগ হতে পারে তার একটা রিপ্রেজেন্টেশন ছিলো এই ম্যাপটা। তখনো পার্টিশনে কোন অংশ কোথায় যাবে তা পুরোপুরি নিশ্চিত হয়নি।


অবিভক্ত বাংলা, আর পাঞ্জাব তখনো চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিলেট, বেলুচিস্তান, সিন্ধ আর নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রভিন্স সিদ্ধান্ত নেয়নি যে তারা ভারত নাকি পাকিস্তানে যাবে। প্রিন্সলি স্টেটগুলো যেমন ছিলো তেমনই থাকবে, সিদ্ধান্ত ছিলো তাই।


এখানে বলে রাখি প্রিন্সলি স্টেট কী !!


১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান যখন স্বাধীন হয়,  তখন উপমহাদেশে ২ ধরনের অঞ্চল ছিল।


১. সরাসরি ব্রিটিশ শাসনাধীন অঞ্চল, যেমন বাংলা। 

২. ব্রিটিশদের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ প্রায় স্বাধীন রাজ্য সমুহ। এদেরকে প্রিন্সলি স্টেট বলা হত।


রাজ্য গুলো ব্রিটিশদের নির্দিষ্ট পরিমান কর দিত, প্রায় স্বাধীনতা ভোগ করত। প্রতিটি রাজ্য ব্রিটিশদের সাথে আলাদা আলাদা চুক্তিতে আবদ্ধ ছিল, শর্তেরও ভিন্নতা ছিল। 


এ ধরনের রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫৬৫ টি। এর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য নেপাল, ভূটান, সিকিম, হায়দ্রাবাদ, ত্রিপুরা, কাশ্মীর, জুনাগড়,  কোচবিহার ইত্যাদি। এর মধ্যে নেপাল ও ভূটান স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে টিকে আছে।ব্রিটিশরা ভারত ত্যাগের পর কিছুকাল স্বাধীন ছিল হায়দ্রাবাদ ও কাশ্মীরসহ অনেকগুলো রাজ্য।


ভারত নিতান্তই আজকের ভারতের অর্ধেকের মতো ভুমির অধিকারী ছিলো। কিন্তু ভারত ক্রমে ক্রমে প্রিন্সলি স্টেটগুলোকে যুক্ত করে নেয়। প্রথমে করা হয় হায়দারাবাদ, তারপরে একে একে সবগুলো। কোথাও সুবিধা দিয়ে, কোথাও ভাতা দিয়ে, কোথাও শক্তি প্রয়োগ করে আর কোথাও কুটনৈতিকভাবে যুক্ত করে। এই যুক্ত করার সর্বশেষ ঘটনা ছিলো কাশ্মীর। 


সংগৃহীত


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বিবাহ প্রস্তুতি,,,,,, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারী ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কিছু পুরুষ আছে তারা জানেই না না*রীদের অ*র্গাজম হয়, এবং মহিলাদের অ*র্গাজম ফীল করার ক্ষমতা পুরুষের চেয়ে বেশি। যেখানে পুরুষের অ*র্গাজমের সময় চরমানন্দের সময়কাল ৩-৫ সেকেন্ড হয়ে থাকে। এবং নারীদের ক্ষেত্রে তা ২ মিনিট পর্যন্ত হতে পারে। অতএব বোঝতেই পারছেন আপনার নিজের অ*র্গাজম হওয়ার চেয়ে আপনার স্ত্রী’কে অ*র্গাজমের আনন্দ দেয়া বেশি প্রয়োজন। এবং স্বামী তার স্ত্রী’কে অ*র্গাজমের আনন্দ না দিতে পারার কারনে অনেক নারী জানেই না তাদের অ*র্গাজম বলতে কিছু আছে। তারা যৌ*ন মিলনের সময় যেই সামান্য আনন্দ পাওয়া যায় তাই মিলনসুখ মনে করে সারাজীবন কাটিয়ে দেয়। তাই স্বামী হিসেবে আপনার স্ত্রীকে অ*র্গাজম দেয়ার দায়িত্ব আপনার। একবার যদি সে অ*র্গাজম এর তৃপ্তি পেয়ে যায় তাহলে সে পরের বার থেকে এই অ*র্গাজম এর আনন্দ পাওয়ার জন্য পাগল হয়ে থাকবে। 

👮‍♂️আপনার বয়স যদি ১৮  বা তার বেশি হয়ে থাকে এবং আপনি অবিবাহিত পুরুষ  হয়ে থাকেন তাহলে এই বইটি পড়া আপনার জন্য আবশ্যক।  এই বইয়ের মধ্যে রয়েছে বি*বাহের আগে নিজেকে কিভাবে তৈরি করতে হয় এবং বিয়ের পর যেসকল যৌ*ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সেইসকল  সমস্যা ও সমাধান দেওয়া হয়েছে এই বইটির মধ্যে। আমাদের বইটি ই-বুক হওয়ার কারণে মোবাইলে ডাউনলোড করে পড়তে পারবেন। 📖

বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইটে ঘুরে আসুন।👇



হাইব্রিড জাতের করলা চাষ পদ্ধতি,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

 হাইব্রিড জাতের করলা চাষ পদ্ধতি,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


#উন্নত_জাতঃ বারি করলা-১, টিয়া, তাজ ৮৮।


#পুষ্টিগুনঃ প্রতি ১০০ গ্রাম করলায় ৮৩.২ গ্রাম জলীয় অংশ, ১.৪ গ্রাম খনিজ পদার্থ, ১.৭ গ্রাম আঁশ, ৬০ কিলোক্যালরি খাদ্য শক্তি, ২.১ গ্রাম আমিষ, ১.০ গ্রাম চর্বি, ১০.৬ গ্রাম শর্করা, ২৩ মিগ্রা ক্যালসিয়াম, ২.০ মিগ্রা লৌহ, ১২৬ মাইক্রো গ্রাম ক্যারোটিন এবং ৯৬ মিগ্রা ভিটামিন-সি রয়েছে।


#বপনের সময়ঃ ফেব্রুয়ারি-মার্চ (ফাল্গুন-চৈত্র)


#চাষপদ্ধতি:


#বীজ_বপন_পদ্ধতিঃ বীজ পলিথিনেও বোনা যায় আবার সরাসরি বেডে/মাদায় বোনা যায়। পলিব্যাগ বা মাদায় কমপক্ষে ২ টি করে বীজ বপণ করতে হবে। বীজ বপনের আগে ২৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখলে তাড়াতাড়ি অংকুরিত হয়।


#জমি তৈরী ও চারা রোপন পদ্ধতিঃ বেডের প্রশ্বস্ততা সোয়া ৩ ফুট ও দু’বেডের মাঝে ২ ফুট নালা থাকবে। ১৫-২০ দিনের চারা রোপন করা যায়। উচ্ছের জন্য সারিতে সোয়া ৩ ফুট ও করলার জন্য ৫ ফূট দূরত্বে মাদা তৈরী করতে হবে।


মাদার আয়তন হবে ১৬ ইঞ্চি × ১৬ ইঞ্চি × ১৬ ইঞ্চি। মাদা তৈরীর ১০ দিন পূর্বেই সার প্রয়োগ করে গর্ত ঢেকে রাখতে হবে।


#বীজের পরিমানঃ  জাত ভেদে শতক প্রতি ২৪-২৮ গ্রাম।


#সার_ব্যবস্থাপনাঃ


সারের নাম ( শতক প্রতি সার) 

#কম্পোস্ট ৮০ কেজি

#ইউরিয়া ৭০০ গ্রাম

#টিএসপি ৭০০ গ্রাম

#পটাশ ৬০০ গ্রাম

#বোরন ৪০ গ্রাম

#দস্তা ৫০ গ্রাম

#জিপসাম ৪০০ গ্রাম

#ম্যাগনেসিয়াম ৫০ গ্রাম


 

২০ কেজি গোবর, অর্ধেক টিএসপি ও ২০০ গ্রাম পটাশ, সমুদয় জিপসাম, দস্তা, বোরণ জমি তৈরির সময় মাটিতে প্রয়োগ করতে হবে। অবশিষ্ট গোবর (মাদা প্রতি ৫ কেজি), টিএসপি (মাদা প্রতি ৩০ গ্রাম), ২০০ গ্রাম পটাশ (মাদা প্রতি ২০ গ্রাম), সমুদয় ম্যাগনেসিয়াম (মাদা প্রতি ৫ গ্রাম) চারা রোপণের ৭-১০ দিন পূর্বে প্রয়োগ করতে হবে। চারা রোপণের ১০-১৫ দিন পর ১ম বার ২০০ গ্রাম ইউরিয়া এবং ২০০ গ্রাম পটাশ (মাদা প্রতি ১৫ গ্রাম), ৩০-৩৫ দিন পর ২য় বার, ৫০-৫৫ দিন পর ৩য় বার ২০০ গ্রাম করে ইউরিয়া (মাদা প্রতি ১৫ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে। চারা রোপণের ৭০-৭৫ দিন পর ১০০ গ্রাম ইউরিয়া (মাদা প্রতি ১৫ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে।


মাদায় চারা রোপণের পূর্বে সার দেয়ার পর পানি দিয়ে মাদার মাটি ভালভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে। অতঃপর মাটিতে জো এলে ৭-১০ দিন পর চারা রোপণ করতে হবে।


#সেচঃ  প্রয়োজন হলে সেচ প্রদান করতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় পানির অভাবে বৃদ্ধি ব্যহৃত হয়। ফুল আসার সময় পানির অভাব হলে ফুল ঝরে যায়। সেচের পর মাটির চটা ভেঙে দিতে হবে। জুন-জুলাই মাসে বৃষ্টি শুরু হলে সেচের প্রয়োজন থাকে না। তবে এ সময় পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে।


#আগাছাঃ জমি নিয়মিত জমি পর্যবেক্ষণ করুন। সেচ ও সার দেবার পর জো আসা মাত্র  নিড়িয়ে আগাছা বাছাই। গাছ খুব ঘন থাকলে পাতলা করে দিতে হবে। নিড়ানি দিয়ে জমির আগাছা পরিষ্কার করে দিতে হবে।


#আবহাওয়া ও দুর্যোগঃ অতি বৃষ্টির কারনে জমিতে পানি বেশি জমে গেলে নালা তৈরি করে তাড়াতাড়ি পানি সরানোর ব্যবস্থা নিতে হবে।


#পোকামাকড়ঃ


#করলার কাঁঠালে পোকা- সাইপারমেথরিন জাতীয় বালাইনাশক ( যেমন কট বা ম্যাজিক ১০ মিলি/ ১০ লিটার হারে পানিতে মিশিয়ে) সকালের পরে সাঁজের দিকে স্প্রে করুন। স্প্রের পুর্বে খাবারযোগ্য লতা ও ফল পেড়ে নিন।


#জাব পোকা- সাদা রং এর আঠালো ফাদ ব্যবহার করুন। আক্রমণ বেশি হলে ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক (যেমন এডমায়ার অথবা টিডো ৭-১০ মিলিলিটার / ২মুখ) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পরপর ২/৩ বার।


#ফলের মাছি পোকা-সাইপারমেথ্রিন জাতীয় কীটনাশক (যেমন ওস্তাদ ২০ মিলিলিটার অথবা ম্যাজিক অথবা কট ১০ মিলিলিটার) প্রতি ১০লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০-১২ দিন পরপর ২/৩ বার।


#রোগবালাইঃ


#ডাউনি মিলডিউ রোগ- ম্যানকোজেব জাতীয় ছত্রাকনাশক ( যেমনঃ রিডোমিল গোল্ড ১০ লিটার পানিতে ২০ গ্রাম মিশিয়ে ১০-১২ দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করতে যেতে পারে।


#পাতা কোঁকড়ানো রোগ- জমিতে বাহক পোকা দমনের জন্য ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক (যেমন এডমায়ার অথবা টিডো ১০ মি.লি. ২ মুখ) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে। 


#মোজাইক ভাইরাস রোগ- জমিতে সাদা মাছি দেখা গেলে (বাহক পোকা) ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক (যেমন এডমায়ার অথবা টিডো ১০ মি.লি. ২ মুখ ) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে।


#সতর্কতাঃ  বালাইনাশক/কীটনাশক ব্যবহারের আগে বোতল বা প্যাকেটের গায়ের লেবেল ভালো করে পড়ুন এবং নির্দেশাবলি মেনে চলুন। ব্যবহারের সময় নিরাপত্তা পোষাক পরিধান করুন। ব্যাবহারের সময় ধূমপান এবং পানাহার করা যাবে না। বালাইনাশক ছিটানো জমির পানি যাতে মুক্ত জলাশয়ে না মেশে তা লক্ষ্য রাখুন। বালাইনাশক প্রয়োগ করা জমির ফসল কমপক্ষে সাত থেকে ১৫ দিন পর বাজারজাত করুন। বালাইনাশক/কীটনাশক ব্যাবহারের সময় নিরাপত্তা পোষাক পরিধান করুন। ব্যবহারের সময় ধূমপান এবং পানাহার করা যাবে না।


#ফলনঃ জাত ভেদে শতক প্রতি ফলন ৮০-১০০ কেজি।


সংরক্ষনঃ ছায়ায় সংরক্ষণ করুন। মাঝে মাঝে পানি ছিটিয়ে দিন। বেশি দিন সংরক্ষণ এর জন্য হিমাগারে রাখুন।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


খরচ ছাড়াই রান্না ঘরের উচ্ছিষ্ট থেকে জৈব সার তৈরির উপায়-,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া



 খরচ ছাড়াই রান্না ঘরের উচ্ছিষ্ট থেকে জৈব সার তৈরির উপায়-

✅#গন্ধহীন_শুকনো_কম্পোস্ট তৈরির পদ্ধতিঃ 


২-৩ দিনের জমানো কাচা সবজির খোসা,শাকের ডাল পাতা,  পেয়াজের খোসা,ডিমের খোসা,কলার খোসা ইত্যাদি পচিয়ে একাধিক পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ জৈব সার সহজেই ঘরে তৈরি করতে পারি। 


▶️তৈরির ধাপসমূহ-


১. প্রথমে বড় মাটির টব বা প্লাস্টিকের গামলা(ছিদ্র যুক্ত) নিতে হবে। প্লাস্টিকের গামলা ব্যবহার করলে সময় বেশি লাগবে মাটির পাত্রের চেয়ে।মাটিতে গর্ত করেও তৈরি করা যায়৷


২.প্রথম লেয়ার এ কিছু শুকনো পাতা গুড়ো অথবা খবরের কাগজ ছিড়ে দিব।


৩. এর উপর আগে থেকে তৈরি করে রাখা কম্পোস্ট,তার উপর সবজির খোসা দিব।


৪.সবজির খোসার উপরে কিছু কোকোপিট দিব। এতে পরে আলাদা করে মাটি তৈরি করার সময় কোকোপিট মেশাতে হবে না।


৫.এর উপরে সবজির খোসা এরপর পুনরায় কম্পোস্ট,কোকোপিট এভাবে ক্রমানুসারে দিতে থাকব।


 ৬.সবার উপরে কোকোপিট দেয়ার পর ঢেকে দিব।


>>বাতাস চলাচল করার জন্য সামান্য ফাঁকা রাখতে হবে। অতিরিক্ত কোন পানি দিতে হবে না,সবজির খোসা থেকে যে পানি বের হবে তা কোকোপিট শুষে নিবে এজন্য কোন গন্ধ হবে না৷


>>সবজির খোসা ছোট টুকরা করে কেটে দিলে আরও ভাল। আগের ব্যবহার করা কম্পোস্ট সবজিকে তাড়াতাড়ি পচতে সহায়তা করবে৷ 


>>কোকো পিট এবং কম্পোস্ট যদি না থাকে তাহলে স্তরে স্তরে এর পরিবর্তে সাধারণ মাটি দিয়েও করা যায় এক্ষেত্রে কিছুটা গন্ধ হবে আর সময় কিছু বেশি লাগবে। কোকোপিট না থাকলে এর পরিবর্তে কাঠের গুড়া ব্যবহার করতে পারবেন।


>>৩০ দিন  সময় লাগবে পচতে। আরও ভালভাবে পচাতে চাইলে ৩৫-৪০ দিন রাখতে হবে। 


>>কলার খোসার অংশ,ডিমের খোসা সম্পূর্ণ পচবে না কিছু অংশ থেকে গেলে তা সহ গাছে ব্যবহার করা যাবে। 

>>ঝুরঝুরে কম্পোস্ট পেতে ছাকনি দিয়ে ছেকে বাড়তি  অংশ পরবর্তী কম্পোস্ট বানানোর সময় ব্যবহার করতে হবে।


✅.#গাছের_জন্য_অমৃত_কুইক_তরল কম্পোস্ট তৈরির পদ্ধতি 


√√রান্নাঘরের ফেলে দেয়া সবজির খোসা একটি বড় বালতিতে পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে ৭ দিন। ঢেকে দিতে হবে এবং একদিন পরপর নেড়ে দিতে হবে। এতে অক্সিজেন প্রবেশ করবে এবং পচনক্রিয়া তড়ান্বিত হবে৷ চাইলে সামান্য গুড় মেশাতে পারেন এতে তাড়াতাড়ি পচবে।


√√৭ দিন পর তরল টি ছেকে নিয়ে ১ গ্লাস পরিমাণ এর সাথে আরও ১০ গ্লাস স্বাভাবিক পানি যুক্ত করে গাছে ব্যবহার করতে হবে। এটি প্রস্তুত করতে কম সময় লাগে তবে গন্ধ হবে।তাই কিছুটা দূরে রাখা ভাল। 


এই তরলকে গাছের জন্য অমৃত রসও বলা হয়ে থাকে।


▶️বি.দ্রঃ জৈব সার শুরুতে ৭ দিনে একবার এবং পরে ১৫ দিনে একবার দেয়া ভাল। 


>>এই পদ্ধতিতে সার তৈরি করতে আলাদা করে কোন টাকা খরচ হয় না এবং ছাদ বাগান বা বসত বাড়িতে ফল,ফুল,সবজি বাগানে টবে ব্যবহারের জন্য এভাবে তৈরি করা জৈব সার বেশি উপযুক্ত৷


আফরা নাওয়ার,

 সহ-প্রতিষ্ঠাতা,  ই-কৃষি ক্লিনি। 

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


>>এছাড়া ছাদ বাগান ও কৃষি বিষয়ক যে কোন পরামর্শ পেতে অরন্য সীডস -1  পেইজে মেসেজ করুন। সঠিক পরামর্শ নিন,  নিরাপদ ফসল উৎপাদন করুন। 


 

বেগুন চাষী ভাইদের জন্য  গুরুত্বপূর্ণ।পরামর্শঃ ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আসসালামু আলাইকুম 

বেগুন_চাষী_ভাইদের_জন্য  গুরুত্বপূর্ণ_পরামর্শঃ


#বেগুন চাষের জন্য ভালো মানের বীজ সংগ্রহ করা, সুষম সার ব্যবহার করা, সঠিক দুরত্বে চারা রোপন করা ( গাছ থেকে গাছের দুরত্ব ২ ফুট এবং সারি থেকে সারি দুরত্ব ২.৫-৩ ফুট , বেডের উচ্চতা ৬ ইঞ্চি । পানির বিষয়  সবসময় সর্তক  থাকবেন যাতে ক্ষেতে পানি জমে না থাকে ।


#শিডিউল_স্প্রে :


১. চারা মুল জমিতে লাগানোর ৪/৫ দিন পরে ইউনিয়ন এ্যগ্রে ইন্ডাঃ এর ক্যামোজিম ৫০ ডব্লিউ পি (2gm/L)  ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন ।


২. চারা রোপনের ৭ থেকে ২৫ দিন পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহে ১ বার করে  হলোডা ২০০ এসএল (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক + ক্যামোজিম ৫০ ডব্লিউ পি (1.5gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক   স্প্রে করবেন ।


৩.চারা লাগানোর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে হলুদ রঙের ফাঁদ  শতাংশ প্রতি ১/২ টি দিবেন ।


৪. চারা লাগানোর ৩০ দিনে পরে [এনামজয়েট ( 1gm/L)+থায়ামেথাক্সাম ক্লোরানট্টানিলিপ্রোল(0.5ml/L)] অথবা  [আলিফ ১০ ইসি + এ্যাসফস ৪৮ ইসি (1ml/L)] কীটনাশক প্রতি সপ্তাহে ১ বার স্প্রে করুন । 


৬. চারা লাগানোর ৩০ দিন পর থেকে ১০/১৫ দিন পর পর ১ বার করে  হলোডা ২০০ এসএল (1ml/L)  কীটনাশক + ক্যামোজিম ৫০ ডব্লিউ পি (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক   স্প্রে করবেন ।


৭. চারা লাগানোর ৩০ দিন পর থেকে ১২/১৫ দিন পর পর ১ বার করে [ক্যামোজিম (2gm/L)+স্ট্রেপটোমাইসিন সালফেট(0.2gm/L)] অথবা  [ক্যামোজিম (2gm/L)+(বিসমার্থিওজল+কাসুগামাইসিন(2gm/L)] গ্রুপের ছত্রাকনাশক স্প্রে করবেন । 


[বি:দ্র: এভাবে স্প্রে করলে আশা করি ভালো ফলাফল পাবেন, ইনশাআল্লাহ ।  ছত্রাকনাশক এবং কীটনাশক মাত্রা কোম্পানি অনুযায়ী কমবেশি হতে পারে]


#বেগুন_গাছের_রোগের_জন্য_গুরুত্বপূর্ণ_পরামর্শ:


১. #চারা অবস্থায় গোড়া পচাঁ রোগ হলে ক্যামোজিম (2gm/L) অথবা [কুয়াশা ৭২ ডব্লিউ পি](1.5gm/L)  ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন ।


২.#বেগুন গাছে ক্ষুদে/তুলসি পাতা রোগের জন্য  অথবা ভাইরাসজনিত মোজাইক ভাইরাসের জন্য ---  ক্ষেতে ১-৫% গাছ দেখলে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলুন, তারপর শোষক পোকা এদের বাহক তাই এদের দমনের জন্য হলোডা (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করুন।


৩.#বেগুন গাছে লাল মাকড়ের জন্য ----  ডিমসহ আক্রান্ত গাছের ডাল/পাতা কেটে ফেলুন , জৈব সার পরিমিত দিবেন , এবং মাকড়নাশক ইউনিবা ১.৮ ইসি (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক  এবং ইকোসালফার ৮০ ডব্লিউ ডিজি  মাকড়নাশক (2.0-2.5gm/L) স্প্রে করুন। 


৪. #বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার জন্য ------  লক্ষণ: চারা লাগানোর ৩০ দিন পর এ পোকার লক্ষণ প্রকাশ পায়, তবে বেগুনে ফুল আসার পরে আক্রমণ মাত্রা বাড়তে থাকে এবং ফল আসার পূ্র্বে কচি ডগায় আক্রমণ করে পরে ফলে আক্রমণ করে ।এই পোকার আক্রমণ গ্রীষ্মকালে বেশি হয় ।---সমাধান: .চারা লাগানোর ২৫ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে  বিএসএফবি-ফেরো ফাঁদ শতাংশ প্রতি ১/২ টি দিবেন । তারপর সপ্তাহে ১ বার পোকা আক্রান্ত ডগা ও ফল বাছাই করে বিনষ্ট করা ।[এনূজয়েট ( 1gm/L)+থায়ামেথাক্সাম ক্লোরানট্টানিলিপ্রোল(0.5ml/L)] অথবা  [সাইপারমেথ্রিন+ক্লোরপাইরিফস (1ml/L)] অথবা কারটাপ (2gm/L) অথবা সাইপারমেথ্রিন (1ml/L) অথবা ডেল্টামেথ্রিন (1ml/L) গ্রুপের  কীটনাশক প্রতি সপ্তাহে ১ বার স্প্রে করুন ।। 


৫.#বেগুন গাছে কাঁঠালে পোকা & বিটল পোকা আক্রমণ করলে কার্বারিল (2gm/L) ) গ্রুপের  কীটনাশক  স্প্রে করুন ।


৬.#শোষক জাতীয় পোকার জন্য কিছু জৈব পদ্ধতি :  চারা লাগানোর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে হলুদ রঙের ফাঁদ  শতাংশ প্রতি ১/২ টি দিবেন । শুকনা ছাই ছিটিয়ে দিবেন । শস্য ফাঁদ –বেগুন ক্ষেতের চারপাশে ঢেঁড়স/ভুট্ট গাছ লাগাতে পারেন । তামাড় গুড়া ১০ গ্রাম + সাবানের ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে  স্প্রে করুন ।প্রতি গাছে ৩৫-৪৫ পোকা বেশি হলে ইমিডাক্লোরোপ্রিড (1ml/L) অথবা ডাইমেথোয়েট (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করুন ।


৭.#বেগুন গাছে ছাতরা পোকার জন্য ডাইমেথোয়েট (2ml/L) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করুন


৮. #বেগুন গাছে সাদা মাছির জন্য  হলোডা (1ml/L) (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করুন ।


৯.#বেগুনের পাউডারী মিলডিউ রোগের জন্য---  ক্যামোজিম (2gm/L) অথবা [কুয়াশা ](1.5gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন ।


১০. #বেগুনের হোয়াইট মোল্ট রোগের জন্য----  [ম্যানকোজেব+ফেনামিডন (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: সিকিউর2gm/L  স্প্রে করবেন ।


১১.#বেগুনের ফোমোপসিস রোগের জন্য--- প্রপিকোনাজল (0.5ml/L)গ্রুপের ছত্রাকনাশক স্প্রে করুন  ৮-১০ দিন দিন পর পর তিন বার ।


১২. #পাতা, ফুল,ফল,পত্রবৃন্ত,বৃন্ত পচা রোধের জন্য ম্যানকোজেব/ কার্বেন্ডিজম (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন ।


১৩. #ফুল,ফল বৃদ্ধির জন্য  [ চিলেকেট জিংক (1gm/L) + সলুবোর বোরন (2gm/L)] অথবা  Nitrobenzene গ্রুপের (ফ্লোরা 2ml/L) গ্রুপের মাইক্রোনিউট্রিয়েন ।


১৩. #মুলে নেমাটোডা আক্রমণ করলে এটা পরিচর্যা করতে হবে জমি তৈরির সময় করতে হবে চারা লাগানোর ১৫ দিন আগে শতাংশ প্রতি ৮০-৮৫ গ্রাম হারে ব্লিচিং পাউডার ছাই বা বালুর সাথে মিশিয়ে মাটির সাথে ভালোভাবে ছিটিয়ে দিন  এবং জমি তৈরির সময় শতাংশ প্রতি ১২০-১৩৫ গ্রাম হারে কার্বোফুরন গ্রুপর কীটনাশক ছাই বা বালুর সাথে মিশিয়ে মাটির সাথে ভালোভাবে ছিটিয়ে দিন ।


১৪. #ছত্রাকের কারনে বেগুন গাছ ঢলে পড়লে কার্বেন্ডিজম (2gm/L)/কপার-অক্সিক্লোরাইড(2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক গোড়ায়  স্প্রে করবেন ।


১৫.#ব্যাকটেরিয়ার কারণে বেগুন গাছ ঢলে পড়লে  [স্ট্রেপটোমাইসিন সালফেট(0.2gm/L)] অথবা  [(বিসমার্থিওজল+কাসুগামাইসিন(2gm/L)] অথবা ক্লোরো আইসো ব্রোমাইন সায়ানুয়িক এসিড গ্রুপের ব্যাকটেরিয়ানাশক গোড়ায় স্প্রে করবেন ।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সকাল ০৭ টার সংবাদ তারিখ : ১২-০২-২০২৪,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ

তারিখ : ১২-০২-২০২৪


আজকের  শিরোনাম:


স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধন) আইন-২০২৪ এর খসড়ায় মন্ত্রিসভার অনুমোদন - ভৌগোলিক নির্দেশক জিআই পণ্যের ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের তৎপর হওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর ।


শেখ হাসিনার সঙ্গে বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ - রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণ ও পণ্যের উৎপাদন বহুমুখীকরণের ওপর প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ।


আসন্ন রমজানে খাদ্যপণ্যের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করবে সরকার - সংসদে জানালেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।


দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্থগিত হওয়া নওগাঁ-২ আসনে ভোটগ্রহণ আজ।


দেশের আকাশে শাবান মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ায় আগামী ২৫শে ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে পালিত হবে পবিত্র শবে বরাত।


ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার মধ্যে দুই বছরের বাধ্যতামূলক সামরিক সেবা আইন বলবৎ করলো মিয়ানমার।


দক্ষিণ আফ্রিকায় আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ভারতকে হারিয়ে চতুর্থবারের মতো শিরোপা জিতলো অস্ট্রেলিয়া।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসুবিধা) উল্লেখ করা হয়েছে...

  নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসু...