এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

আজ থেকে ১২০ বছর আগে, ১ টাকার মূল‍্য কতো ছিলো ভাবতে পারেন?,,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আজ থেকে ১২০ বছর আগে, ১ টাকার মূল‍্য কতো ছিলো ভাবতে পারেন? —আজকের দিনের আনুমানিক লক্ষের অধিক টাকা। 


১২০ বছর আগে, খাজা সলিমুল্লাহ ১ লক্ষ ১২ হাজার টাকা দান করেছিলেন বুয়েটের (BUET) জন‍্য। তখন সেটার নাম বুয়েট ছিলো না। ছিলো ঢাকা সার্ভে স্কুল। সেটাকে তিনি রূপ দিলেন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে। (খাজা সলিমুল্লাহার বাবার নাম ছিলো আহসানউল্লাহ) 


১৯০৮ সালে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক সভায় বিনা বেতনে বাধ‍্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার দাবি তুলেন তিনি। —চিন্তা করা যায়! 


পূর্ব বাংলায় কোন ইউনিভার্সিটি নেই। সলিমুল্লাহ সেটা মানতে পারলেন না। কি করা যায়, সে নিয়ে ভাবতে থাকলেন। ১৯১২ সালের ২৯ জানুয়ারি, তখনকার ভাইস রয় লর্ড হার্ডিঞ্জ ঢাকায় আসেন। হার্ডিঞ্জের সামনে দাবি নিয়ে দাঁড়ানোর মতো সাহস পূর্ব বাংলায় যদি কারো থাকে, সেটা একমাত্র সলিমুল্লাহর। তার বয়স তখন চল্লিশ বছর। সে সময়ের ১৯ জন প্রখ‍্যাত মুসলিম লিডার নিয়ে তিনি হার্ডিঞ্জের সাথে দেখা করেন। বিশ্ববিদ‍্যালয়ের প্রথম দাবি তুলেন। সেই ধারাবাহিকতায় শেষ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হলো। 


সলিমুল্লাহ ছিলেন আদ‍্যোপান্ত শিক্ষানুরাগী। পূর্ব বাংলায় শিক্ষার বিস্তারের জন‍্য, পিছিয়ে পড়া মুসলিম জনগোষ্ঠিকে শিক্ষিত করার লক্ষ‍্যে তিনি বহু বৃত্তি, বহু প্রকল্প চালু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ‍্যালয় প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা এবং ঢাকা সার্ভে স্কুলকে আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে রূপ দেয়া ছিলো তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ‍্য অবদান। 


শিক্ষাকে যদি জাতির মেরুদণ্ড বলা হয়, তাহলে পূর্ব বাংলার সেই মেরুদণ্ড তৈরিতে সলিমুল্লাহর চেয়ে বড়ো ভূমিকা সম্ভবত বিংশ শতকে খুব বেশি কেউ রাখেনি। অথচ সেই মানুষটাকে নিয়ে আমাদের সমাজে তেমন আলোচনা দেখি না। স্মরণসভা দেখি না। কষ্ট হয় কিছুটা! 


মাত্র ৪৩-৪৪ বছর বয়সে তিনি মারা যান।তার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।


(সংগ্রহীত)


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের অন্যতম সেরা ১০০ সিনেমা,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের অন্যতম সেরা ১০০ সিনেমা: 

(টাইমলাইনে রেখে সময় করে বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের অন্যতম সেরা ১০০ সিনেমা দেখে নিতে পারেন)


১.সূর্য দীঘল বাড়ি(১৯৭৯)- শেখ নিয়ামত আলী ও মসিউদ্দিন শাকের

২.কখনো আসেনি(১৯৬২)- জহির রায়হান

৩.জীবন থেকে নেয়া(১৯৭০)- জহির রায়হান

৪.ভাত দে(১৯৮৪)- আমজাদ হোসেন

৫.গোলাপী এখন ট্রেনে(১৯৭৮)- আমজাদ হোসেন 

৬.সীমানা পেরিয়ে(১৯৭৭)- আলমগীর কবির

৭.আগুণের পরশমণি(১৯৯৪)- হুমায়ূন আহমেদ 

৮.মাটির ময়না(২০০২)- তারেক মাসুদ

৯.পদ্মা নদীর মাঝি(১৯৯৩)- গৌতম ঘোষ

১০.হাজার বছর ধরে(২০০৫)- কৌহিনূর আক্তার সুচন্দা

১১.সুতরাং(১৯৬৪)- সুভাষ দত্ত

১২.দুখাই(১৯৯৭)- মোরশেদুল ইসলাম

১৩.সূর্যকন্যা(১৯৭৫)- আলমগীর কবির

১৪.আলোর মিছিল(১৯৭৪)- নারায়ণ ঘোষ মিতা

১৫.বড় ভালো লোক ছিল(১৯৮২)- মো: মহিউদ্দিন

১৬.সুন্দরী(১৯৭৯)- আমজাদ হোসেন

১৭.ছুটির ঘন্টা(১৯৮০)- আজিজুর রহমান 

১৮.মনপুরা(২০০৯)- গিয়াসউদ্দিন সেলিম

১৯.নবাব সিরাজউদ্দৌলা(১৯৬৭)- খান আতাউর রহমান

২০.কাঁচের দেয়াল(১৯৬৪)- জহির রায়হান

২১.সারেং বউ(১৯৭৮)- আব্দুল্লাহ আল মামুন 

২২.জয়যাত্রা(২০০৪)- তৌকীর আহমেদ 

২৩.চিত্রা নদীর পাড়ে(১৯৯৯)- তানভীর মোকাম্মেল

২৪.দীপু নাম্বার টু(১৯৯৬)- মোরশেদুল ইসলাম

২৫.হাঙর নদী গ্রেনেড(১৯৯৭)- চাষী নজরুল ইসলাম

২৬.অশিক্ষিত(১৯৭৮)- আজিজুর রহমান 

২৭.অরুণোদ্বয়ের অগ্নিসাক্ষী(১৯৭২)- সুভাষ দত্ত

২৮.শ্রাবণ মেঘের দিন(১৯৯৯)- হুমায়ূন আহমেদ

২৯.দারুচিনি দ্বীপ(২০০৭)- তৌকীর আহমেদ

৩০.কীত্তনখোলা(২০০০)- আবু সাইয়িদ 

৩১.তিতাস একটি নদীর নাম(১৯৭৩)- ঋত্বিক ঘটক

৩২. এই দেশ তোমার আমার(১৯৬০)- এহতেশাম

৩৩.রুপালী সৈকতে(১৯৭৯)- আলমগীর কবির

৩৪.আহা!(২০০৭)- এনামুর করিম নির্ঝর

৩৫.গেরিলা(২০১১)- নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু

৩৬.ধীরে বহে মেঘনা(১৯৭৩)- আলমগীর কবির

৩৭.দুই দুয়ারী(২০০০)- হুমায়ূন আহমেদ

৩৮.দহন(১৯৮৫)- শেখ নিয়ামত আলী

৩৯.অন্য জীবন(১৯৯৫)- শেখ নিয়ামত আলী

৪০.জন্ম থেকে জ্বলছি(১৯৮১)- জন্ম থেকে জ্বলছি

৪১.স্বপ্নডানায়(২০০৭)- গোলাম রাব্বানী বিপ্লব

৪২.রানওয়ে(২০১০)- তারেক মাসুদ

৪৩.খাঁচা(২০১৭)- আকরাম খান 

৪৪.নিরন্তর(২০০৬)- আবু সাইয়িদ 

৪৫.এখনই সময়(১৯৮০)- আব্দুল্লাহ আল মামুন

৪৬.বসুন্ধরা(১৯৭৭)- সুভাষ দত্ত

৪৭.লাল কাজল(১৯৮২)- মতিন রহমান

৪৮.দি ফাদার(১৯৭৯)- কাজী হায়াত

৪৯.শঙখনীল কারাগার(১৯৯২)- মুস্তাফিজুর রহমান 

৫০.আনন্দ অশ্রু(১৯৯৭)-শিবলী সাদিক

৫১.দায়ী কে(১৯৮৭)- আফতাব খান টুলু

৫২.রুপকথার গল্প(২০০৬)- তৌকীর আহমেদ

৫৩.অভিযান(১৯৮৪)- রাজ্জাক

৫৪.বিশ্বপ্রেমিক(১৯৯৫)- শহিদুল ইসলাম খোকন

৫৫.অজ্ঞাতনামা(২০১৬)- তৌকীর আহমেদ

৫৬.দুই পয়সার আলতা(১৯৮২)- আমজাদ হোসেন

৫৭.লাঠিয়াল(১৯৭৫)- নারায়ন ঘোষ মিতা

৫৮.সুজন সখী(১৯৭৫)- প্রমোদকার

৫৯.মেঘলা আকাশ(২০০১)- নারগিস আক্তার

৬০.নয়ন মণি(১৯৭৬)- আমজাদ হোসেন

৬১.চাঁপা ডাঙ্গার বউ(১৯৮৫)- রাজ্জাক

৬২.মেঘের অনেক রং(১৯৭৬)- হারুনুর রশীদ

৬৩.মৃত্তিকা মায়া(২০১৩)- গাজী রাকায়েত

৬৪.শাস্তি(২০০৫)- চাষী নজরুল ইসলাম

৬৫.ঘানি(২০০৬)- কাজী মোরশেদ

৬৬.লাল সবুজ(২০০৫)- শহীদুল ইসলাম খোকন

৬৭.একাত্তরের যীশু(১৯৯৩)- নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু

৬৮.শুভদা(১৯৮৬)- চাষী নজরুল ইসলাম

৬৯.এই ঘর এই সংসার(১৯৯৬)- মালেক আফসারী

৭০.দাঙ্গা(১৯৯১)- কাজী হায়াত

৭১.দেবদাস(১৯৮২)- চাষী নজরুল ইসলাম

৭২.বধূ বিদায়(১৯৭৮)- কাজী জহির

৭৩.আবার তোরা মানুষ হ(১৯৭৩)- খান আতাউর রহমান

৭৪.পোকামাকড়ের ঘর বসতি(১৯৯৬)- আখতারুজ্জামান 

৭৫.আয়না ও অবশিষ্ট(১৯৬৬)- সুভাষ দত্ত

৭৬.কাল সকালে(২০০৫)- আমজাদ হোসেন

৭৭.নদীর নাম মধুমতি(১৯৯৫)- তানভীর মোকাম্মেল 

৭৮.গঙ্গাযাত্রা(২০০৯)- অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড

৭৯.অবুঝ মন(১৯৭২)- কাজী জহির

৮০.আয়নাবাজি(২০১৬)- অমিতাভ রেজা

৮১.মোল্লা বাড়ির বউ(২০০৫)- সালাউদ্দিন লাভলু

৮২.চার সতীনের ঘর(২০০৫)- নারগিস আক্তার

৮৩.গাংচিল(১৯৮০)- রুহুল আমিন

৮৪.কমান্ডার(১৯৯৪)- শহীদুল ইসলাম খোকন

৮৫.লাভ স্টোরী(১৯৯৫)- কাজী হায়াত

৮৬.চন্দ্রগ্রহণ(২০০৮)- মুরাদ পারভেজ

৮৭.মেঘমল্লার(২০১৪)- জাহিদুর রহিম অঞ্জন

৮৮.থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার(২০০৯)- মোস্তফা সরয়ার ফারুকী

৮৯.দূরত্ব(২০০৪)- মোরশেদুল ইসলাম

৯০.আয়না(২০০৬)- কবরী

৯১.এপার ওপার(১৯৭৫)- মাসুদ পারভেজ

৯২.নোলক(১৯৮৬)- শিবলী সাদিক

৯৩.খেলাঘর(২০০৬)- মোরশেদুল ইসলাম

৯৪.শ্যামল ছায়া(২০০৪)- হুমায়ূন আহমেদ

৯৫.ডুমুরের ফুল(১৯৭৮)- সুভাষ দত্ত

৯৬.ডুব(২০১৭)- মোস্তফা সরয়ার ফারুকী

৯৭.হারানো দিন(১৯৬২)- এহতেশাম

৯৮.মহানায়ক(১৯৮৪)- আলমগীর কবির

৯৯.ঘেটুপুত্র কমলা(২০১২)- হুমায়ূন আহমেদ

১০০.টেলিভিশন(২০১৩)- মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী।


বাংলার সেরা ১০০ সিনেমা করা কঠিন।এর সংখ্যা আরো হবে। তবে আপাতত এই গুলোকেই রাখা হচ্ছে।কয়টা দেখা হয়েছে?


লেখা: হৃদয় সাহা




রিভারক্রসিং ট্রান্সমিশন লাইনের ফেজ/লাইভ লাইন যখন নদীতে ছিড়ে পড়ে, তখন কি হবে?,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 রিভারক্রসিং ট্রান্সমিশন লাইনের ফেজ/লাইভ লাইন যখন নদীতে ছিড়ে পড়ে, তখন কি হবে?


নৌকা দিয়ে মেঘনা নদী পার হচ্ছিলাম। হঠাৎ মাথায় এল, যদি 132kV, 230kV, 400kV রিভার ক্রসিং ট্রান্সমিশান লাইনগুলোর Live wire যদি নদীতে ছিঁড়ে পড়ে আর  প্রটেকশন সিস্টেম যদি কাজ না করে তাইলে কি ঘটবে? 


পানি একটি উত্তম পরিবাহী। পানির সাথে বিদ্যুৎ এর সম্পর্ক রোমিও জুলিয়েটের মত। তবে এই আমার এই কথায় একটু খাদ আছে। শুধু পানি হলেই হবেনা সেটা হতে হবে অবিশুদ্ধ পানি। অর্থাৎ যে নদী বা লেকের উপর তার ছিড়ে পড়বে সেই নদী বা লেকের পানির বিশুদ্ধতার উপরেও নির্ভর করছে বিদ্যুৎ পরিবহনের ব্যাপার টি।


আচ্ছা ধরেই নিলাম অবিশুদ্ধ পানির উপরেই Live Line ছিড়ে পড়ল। তাইলে কি হবে?


যদি অবিশুদ্ধ পানির উপরে লাইভ লাইনটি ছিড়ে পড়ে তাইলে ত বিদ্যুৎ আনন্দে আত্নহারা হয়ে যাবে এবং সেই ভার্জিন ওয়াটার এর সাথে রিলেশান তৈরি করবে। জলাশয়টি হাইড্রোইলেক্ট্রিক ফিল্ড এ রুপান্তরিত হবে। অবিরাম বিদ্যুৎ পরিবহনের দরুণ তাপ সৃষ্টি হয়ে পানিতে বুদবুদ সৃষ্টি করতে পারে। নদীর কতটুকু এরিয়া বিদ্যুতায়িত হবে নির্ভর করবে ভোল্টেজ লেবেলের উপর। 


এবার একটা প্রশ্ন সবার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে যে যদি ওই মুহূর্তে যদি কেউ সাঁতার কাটে তাইলে সেই বেচারার কি হাল হবে? 


এখন ওই লোকটি বিদ্যুতায়িত হবে কিনা সেটা নির্ভর করবে নদীর গভীরতার উপর। লোকটি যদি জলাশয়ের তলদেশ স্পর্শ করে থাকে তাইলে একটি পূর্ণ বর্তনী তৈরি হতে পারে। আর তখন ই শক খাবে। সাধারণত নদী, লেকের গভীরতা ১০০-৩০০ ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে। তাই এক্ষেত্রে ঝুকি নেই। কিন্তু ছোট খাট বদ্ধ পুকুর ডোবা হলে ঝুকি থাকবে। 


আর এই অনাকাংখিত ঘটনাটি ঘটবার সম্ভবনা খুব ই কম। কারণ রিভার ক্রসিং ট্রান্সমিশান লাইন গুলোর স্যাগ অনেক বেশি। তাই ছিড়ে পড়ার সম্ভবনা খুব কম।


পাওয়ার সিস্টেম নিয়ে এরকম ভিন্ন রকম তথ্যসমৃদ্ধ মজার আর্টিকেল পেতে আমার লিখা "পাওয়ার সিস্টেম নিয়ে আড্ডা" ই-বুক টি নিতে পারেন। শুরুটা হোক শুরু থেকে হোক। অনেক সদ্য পাস করা ডিপ্লোমা/বিএসসি নবীন ভাইয়েরা চিন্তিত থাকেন ভাইবা নিয়ে। ব্যাসিক ত ভূলে গেছি! আবার অনেক সিনিয়র ভাই প্রফেশনাল কাজে মনে হয়, "ইশ! যদি আবার থিওরিটা জাবর কাটা যেত?!''


আপনাদের জন্য আমার ৮টি স্পেশাল ই-বুকঃ


ই-বুক ১ঃ ইলেকট্রিক্যাল যখন এ বি সি এর মত সহজ


ই-বুক ২ঃ সাবস্টেশন এবং সুইচগিয়ারের ময়নাতদন্ত


ই-বুক ৩ঃ ইন্ডাস্ট্রিয়াল জটিল টপিকের সরল আলোচনা


ই-বুক ৪ঃ পাওয়ার সিস্টেম নিয়ে আড্ডা


ই-বুক ৫ঃ চা এর আড্ডায় পি এল সি


ই-বুক ৬ঃ ট্রান্সফরমার মহাশয়ের খুটিনাটি


ই-বুক ৭ঃ ডিসি সার্কিট নিয়ে মজার বই


ই-বুক ৮ঃ Electronics এত মধুর কেন?


সামান্য হাদিয়ার বিনিময়ে ৮টি ইবুক পেতে ইনবক্সে নক দিয়ে ইমেইল আইডি শেয়ার করুন অথবা What's app +8801741994646



ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


সকাল ০৭ টার সংবাদ তারিখ : ১৪-০২-২০২৪,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ

তারিখ : ১৪-০২-২০২৪


আজকের  শিরোনাম:


একনেক বৈঠকে দেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ - চার হাজার চারশো কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নয়টি প্রকল্প  অনুমোদন।


দেশের পাঁচটি বিভাগীয় হাসপাতালে স্থাপন করা হবে বার্ন ইউনিট - জাতীয় সংসদে জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।


বৈধ উপায়ে আরো বাংলাদেশি কর্মী নেবে ইতালি - জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২১ জন বিশিষ্ট নাগরিক পাচ্ছেন একুশে পদক।


বর্ণাঢ্য কর্মসূচিতে উদযাপিত বিশ্ব বেতার দিবস - বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ ও অনুষ্ঠান প্রচারে বাংলাদেশ বেতারের প্রতি তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর আহ্বান।


আজ পহেলা ফাল্গুন - বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে সর্বশ্রেণীর মানুষ পালন করবে দিবসটি।


খান ইউনুসের নাসের হাসপাতালে ইসরাইলের স্নাইপার হামলায় তিনজন নিহত।


আজ চট্টগ্রামে বিপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দুরন্ত ঢাকা-ফরচুন বরিশালের এবং কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স-খুলনা টাইগার্সের মোকাবেলা করবে।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

বিটুমিনাস সড়কের ইনফরমেশন ও এস্টিমেট।,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বিটুমিনাস সড়কের ইনফরমেশন ও এস্টিমেট। 

অবশ্যই টাইমলাইনে রেখে দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ 

সড়কের দৈর্ঘ্য = ১৫০০'-০"

সড়কের প্রস্থে = ২০'-০"

সড়কের উচ্চতা = ১'-৬"

এজিং = ৩"

সাইট ড্রেসিং প্রস্থ = ১'-০"

বালি খোয়া মিক্র লেয়ার ১:১ উচ্চতা = ৬"

খোয়ার লেয়ার = ৪"


১. #মাটি কাটা = ১৫০০'-০"x২০'-০"x১'-৬"

= ৪৫০০০ ঘনফুট


২. #মাটি ড্রেসিং = ১৫০০'-০'x২০'-০"

= ৩০০০০ বর্গফুট


৩. #ইটের ফ্লাট সোলিং = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


[এখানে ১৯'-৬" আসলো এই ভাবে

দুই ধারে এজিং এর জন্য ৩" করে যদি বাদ দেওয়া হয় তবে প্রস্থ = ২০'-০"-৩"x২

= ১৯'-৬"]


৪. #হেরিং বোন বন্ড = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


৬.দুই ধারে ইটের এন্ড এজিং

= ১৫০০x২

= ৩০০০ ফুট


৭. #বালি খোয়া মিক্র লেয়ার ১:১

= ১৫০০'-০"x১৯'-৬"x৬"

= ১৪৬২৫ ঘনফুট


৮. #খোয়ার লেয়ার = ১৫০০'-০"x১৯'-৬"x৪"

= ৯৭৫০ ঘনফুট


৯. #বিটুমিনাস carpeting

= ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


১০. #ট্যাক কোট = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


১১. #সিল কোট = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


১২.বালি দিয়ে রাস্তার উপরে #blinding

= ১৫০০'-০'x১৯'-৬"

= ২৯২৫০ বর্গফুট


১৩. সাইট #ড্রেসিং = ১৫০০'-০'x১'-০"x২

= ৩০০০ বর্গফুট।

সংগৃহীত।



ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


GA-3 কি।

 GA-3

(GA-3 জিবরেলিক এসিড) কি?

জিবরেলিক এসিড বা জিএ৩ একটি প্রাকৃতিক জৈব যৌগ। ইহা উদ্ভিদে অত্যন্ত কম পরিমাণ প্রয়োগেও দ্রুত কার্যকর হয়। ফসলের ফলন, গুণাগুণ ও স্বাদ বাড়ায়। পানিতে সহজে দ্রবীভূত হয় বলে গাছে দ্রুত পরিশোষিত হয়।

(জিবরেলিক এসিড) কিভাবে কাজ করে?

GA-3 উদ্ভিদের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে। বিশেষ করে ফুল ও ফল উৎপাদন বাড়ায়।

বীজের সুপ্তাবস্থা কাটিয়ে সুষম ও তাড়াতাড়ি অঙ্কুরোদগমে সহায়তা করে।

গাছের কাণ্ড দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ফুল ও ফলকে আকর্ষণীয় করে এবং উৎপাদন বাড়ায়।

ধানের চারায় সমবৃদ্ধি ঘটায়। একই সময়ে স্ত্রী ও পুরুষ ফুল ধারণে সহায়ক যা হাইব্রিডাইজিং এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

স্বল্প বৃদ্ধির গাছ দ্রুত বড় করে। বিশেষ করে গাছের মাটির উপরের অংশের (Shoot) সতেজতা বাড়ায়।

লেবুর পরিপক্কতা বা হলদে হয়ে যাওয়া রোধ করে। স্বাদ ও বাজার মূল্য বাড়ায়।

অন্যান্য সারের কার্যকারিতা বাড়ায়।

ব্যবহারবিধি: GA-3 (১০ গ্রাম) ১৬ লিটার পানিতে ১ টি ট্যাবলেটের ৪ ভাগের ১ ভাগ অথবা ৬০ লিটার পানিতে সম্পূর্ণ ট্যাবলেট মিশিয়ে গাছে ভালভাবে স্প্রে করুন । GA-3 উদ্ভিদে প্রয়োগ করার পূর্বে কমপক্ষে ২-৩ ঘণ্টা অল্প পরিমাণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।


মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

সকাল ০৭ টার সংবাদ তারিখ : ১৩-০২-২০২৪,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ

তারিখ : ১৩-০২-২০২৪


আজকের  শিরোনাম:


দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে সকলকে কঠোর পরিশ্রম ও সততার সঙ্গে কাজ করতে হবে - বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জাতীয় সমাবেশে  বললেন প্রধানমন্ত্রী।


জনস্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার - বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।


বাংলাদেশে পালিয়ে আসা মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি ও সেনা সদস্যদের ফেরত পাঠাতে কাজ করছে সরকার - জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


‘শতাব্দী জুড়ে তথ্য, বিনোদন ও শিক্ষা বিস্তারে বেতার’ প্রতিপাদ্যে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আজ দেশে উদযাপিত হচ্ছে বিশ্ব বেতার দিবস - রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা।


গাজা যুদ্ধ ও লোহিত সাগরে জাহাজে হামলার কারণে বিশ্ব অর্থনীতি হুমকির মুখে - আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের সতর্কবাণী।


বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চট্টগ্রাম ভেন্যুর দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে আজ।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

আগাম লাউ চাষ পদ্ধতি: লাউয়ের জাত নির্বাচন ও সঠিক পরিচর্যা,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আগাম লাউ চাষ পদ্ধতি: লাউয়ের জাত নির্বাচন ও সঠিক পরিচর্যা


সবজি জগতের অন্যতম একটি সবজির নাম হচ্ছে লাউ। অনেক আগে থেকেই এটি চাষাবাদ হয়ে আসছে। বর্তমানে এর জনপ্রিয়তা বহুগুন বেড়েছে। সুধু এর কচি ফলই নয়, কচি ডগাও শাক হিসেবে খাওয়া হয়। এর অনেক পুষ্টিগুনও আছে। এতে ক্যালশিয়াম ও ফসফরাস থাকায় দাত ও হাড়ের গঠন মজবুত রাখে। ক্যালোরির পরিমান কম থাকায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।


এছাড়াও পেটের বহু পীড়া উপসম করে। বর্তমানে আধুনিক উপায়ে আগাম লাউ চাষ পদ্ধতি এর মাধ্যেমে  ফলন বৃদ্ধি পাচ্ছে ও কৃষক লাভবান হচ্ছে।


লাউ চাষাবাদ করার জন্য যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবেঃ


লাউ চাষাবাদ শুরু করার পূর্বে আপনাকে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সেগুলো নিচে দেয়া হলো।


১.লাও চাষ সম্পর্কে আপনার কতটুকু ধারনা বা জ্ঞান আছে? 

২.আপনার এলাকায় কি লাও চাষে অভিজ্ঞ কোন ব্যক্তি আছে, যে ৩.আপনাকে পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতে পারে?

৪.আপনার এলাকায় লাও এর চাহিদা কেমন? গোল লাও ভালো চলে নাকি লম্বা লাও? নাকি দুটোই?

৫.আপনার এলাকার আবহাওয়া কি লাও চাষের উপযুক্ত?

৬.আপনার জন্য লাও চাষে সুযোগ-সুবিধা কতটুকু?

৭.লাও চাষ কি ঝামেলা মনে হয়, নাকি পছন্দ করেন? এর প্রতি কি আপনার আবেগ আছে?

৮. লাও চাষ করে কি লাভবান হতে পারবেন?

৯. বাজার ব্যবস্থা কেমন? প্রশ্নগুলোর উত্তর পজিটিভ হলে এগিয়ে যেতে পারেন।


মাটির ধরণঃ

এটেল-দোআঁশ, দোআশ, বেলে-দোআশ ইত্যাদি সব ধরনের মাটিতেই লাও চাষ করা যায়। তবে এটেল মাটি যেহেতু পানি ধরে রাখায় ওস্তাদ, তাই খরা মৌসুমে এটেল মাটি লাও চাষের জন্য পার্ফেক্ট। কারন “Bottle gourd is very hungry and thirsty plant” অর্থাৎ এটি খুব তৃষ্ণার্ত ও খুদার্ত উদ্ভিদ। তবে জমি উচুতে হতে হবে, যাতে গোড়ায় পানি না জমে।


লাউ চাষের সময়ঃ

লাউ শীতকালীন সবজি হলেও এখন সারা বছর চাষাবাদ করা সম্ভব হচ্ছে। আগাম শীতকালীন বা শীতকালে চাষাবাদের জন্য ভাদ্র, আশ্বিন, কার্তিক মাসে বীজ বপন করতে হয়। আর গ্রীষ্মকালে চাষাবাদের জন্য মাঘ-ফাল্গুনে বীজ বপন করতে হবে। এছাড়াও বছরের যে কোন সময় চাষাবাদ করা সম্ভব। তবে অতিরিক্ত বর্ষায় ফলন কমে যায়।


লাউয়ের জাত নির্বাচনঃ

আপনি যদি সবচেয়ে ভাল জাতের লাউ সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আমার অনুরোধ হবে নিচের থেকে যেকোন একটি বেছে নিন। গ্রীষ্মকালীন চাষাবাদের জন্য লাল তীর কোম্পানির ডায়না, বারি লাও -৪ সহ আরো বহু কোম্পানীর হাইব্রিড জাত পাওয়া যায়। মেটাল সিড কোম্পানির “হাই গ্রিন, নাইস গ্রিন”,  এসি আই এর হাইব্রিড লাউ-ময়না, রওনক, মার্শাল সুপার”, সুপ্রিম সিড এর “গ্রিন ম্যাজিক” ইস্পাহানীর “সুলতান, নবাব, সম্রাট, বাদশাহ”, এ আর মালিক সীডের হাইব্রীড লাউ- মধুমতি-Modhumot “, বিক্রমপুর সিড এর "সুন্দরী" "মহুয়া", নাওমি সিড এর " হাসি", "বিন্দু"।  এছাড়াও ইন্ডিয়ান লাও সহ অন্যান্য বহু কোম্পানির হাইব্রিড লাও গ্রীষ্মকালে চাষাবাদ করা যায়। শীতকালের জন্য দেশি লাও সহ যে কোন লাও চাষ করা যায়। তবে বানিজ্যিকভাবে চাষাবাদ করতে হলে অবশ্যই উপরোক্ত হাইব্রিড জাতের লাও চাষ করতে হবে। এ সময় হাইব্রিড জাতের হাজারী লাও ভালো ফলন দেয় এমন শোনা যায়।


লাউয়ের চারা তৈরীঃ

বীজ সরাসরি জমিতে বপন করা যায়, আবার চারা তৈরী করেও রোপন করা যায়। চারা তৈরী করে রোপনে নিরাপত্তা, সময় কম ও ফলন বেশি হয়। প্রথমে বীজ ২-১ ঘন্টা রোদ্রে রেখে তা ছায়ায় ঠান্ডা করে নিতে হবে। এর পর ২০-২৫ ঘন্টা পানিতে রেখে দিতে হবে। শেষ ১০ মিনিট ২ গ্রাম/ লিটার পানিতে কার্বেন্ডাজিম দিয়ে শোধন করে নিতে পারেন। এর পর সবচেয়ে ভালো হয় বীজগুলো গরম কাপড়/ ছালার চট ভিজিয়ে তাতে পেচিয়ে ২ দিন অপেক্ষা করা।


দুই দিনে বীজ ফেটে শেকড় বের হলে তা সাবধানে পলিব্যাগে বপন করতে হবে। মাটিতে রস না থাকলে সামান্য একটু পানি দিতে হবে। পলিব্যগে ২ ভাগ এটেল মাটির সাথে ১ ভাগ পচা ঝুরঝুরে গোবর মিক্স করে নিতে হবে। অতিরিক্ত পানি বের হওয়ার জন্য পলি ব্যগের নিচে ফুটো করে নিতে হবে। পলিব্যাগে রোপনের ৩ দিন পর গাছ বের হবে। গাছ বের হওয়ার ১৫-১৭ দিন পর চারা গাছের ৩-৪ টা পাতা আসলে তা রোপনের উপযুক্ত হবে। রোপনের আগ পর্যন্ত গাছগুলো আদা-ছায়ায় রাখতে হবে।


জমি প্রস্তুতকরনঃ

লাউ গাছের শেকড় প্রায় ২ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। তাই যাতে সহজে শেকড় অনেক দুর যেতে পারে তার জন্য গভীরভাবে ৩-৪ টা চাষ দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। গোবর বা জৈব সার বেশি পরিমানে ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়। এগুলো চাষের আগে বা মাদাতেও দেয়া যায়। চাষের পর ২.৫ অথবা ৩ মিটার প্রশস্ত বেড তৈরী করতে হবে। ২.৫ মিটার পর পর মাদা করতে হবে। 


মাদা তৈরী ও সার প্রয়োগঃ

২ ফিট ব্যাস আর ১.৫ ফিট গভির করে গর্ত করে মাদা তৈরী করতে হবে। প্রতি মাদায় ২০০ গ্রাম টিএসপি + ১০০ গ্রাম জিপসাম + ৫০ গ্রাম এমওপি + (জিংক, বোরন, ম্যাগনেসিয়াম, কার্বোফুরান ১৫-২০ গ্রাম হারে দেয়া যায়)। আর বেশি বেশি গোবর বা জৈব সার দিলে অতি উত্তম। 


চারা রোপন ঃ


মাদা প্রতি ২-৩ টি চারা রোপন অথবা ৩-৪ টি বীজ বপন করতে হবে। পরবর্তীতে মাদায় ২-১ টি গাছ রাখলেই চলবে। জমি শুকনো থাকলে চারা রোপন করে পানি দিতে হবে। প্রখর রৌদ্র থাকলে রোপনকৃত চারা কিছু দিয়ে রোদ থেকে আড়াল করে রাখতে হবে।


চারা পরিচর্যাঃ


বিটল পোকা এসে পাতা খেয়ে নিলে ছাই, কেরোসিন+পানি, অথবা সাইপারমেথ্রিন/ক্লোরপাইরিফস হালকা করে স্প্রে করতে হবে অথবা মশারি দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। ১৫ দিন পর ২ কেজী ইউরিয়া ও দেড় কেজী এমওপি সার (এই হারে) মিক্স করে প্রতি মাদায় ২-৩ মুঠ করে গোড়া থেকে ৬ ইঞ্চি দুরে গোল করে দিয়ে নিড়ানি দিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। গাছ লতা নিতে শুরু করলে বাশের কঞ্চি বা শক্ত কাঠি দিতে হবে।


লাউ গাছের মাচা তৈরীঃ


লাউ এর গাছ অনেক ভারি হয়, তাই মাচা মজবুত করে দিতে হবে যতে ভারিতে ভেঙে না যায়। চারিদিকে টানা দিয়ে রাখতে হবে।


লাউ গাছের পরিচর্যাঃ

সুধু ভালো জাত আর জমিন নির্বাচনে ফলন নিশ্চিত হয় না। অধিক ফলন পাওয়ার জন্য অধিক পরিচর্যা করতে হয়। লাউ গাছ মাচায় ওঠার সময় গোড়া থেকে অনেক শোষক শাখা বের হয়। গাছের গোড়া থেকে ২.৫ ফিট পর্যন্ত বা মাচায় ওঠার আগে যে শাখাগুলো বের হয়, তা কেটে ফেলতে হবে। গাছ মাচায় উঠে কিছুদুর অগ

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


৪ঠা জুন ১৯৪৭ ডেইলি হেরাল্ডের প্রথম পাতায় এই ম্যাপটা ছাপা হয়েছিলো,,,,, sayed mahabubul hasan amiri ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ৪ঠা জুন ১৯৪৭ ডেইলি হেরাল্ডের প্রথম পাতায় এই ম্যাপটা ছাপা হয়েছিলো। কীভাবে ভারত ভাগ হতে পারে তার একটা রিপ্রেজেন্টেশন ছিলো এই ম্যাপটা। তখনো পার্টিশনে কোন অংশ কোথায় যাবে তা পুরোপুরি নিশ্চিত হয়নি।


অবিভক্ত বাংলা, আর পাঞ্জাব তখনো চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিলেট, বেলুচিস্তান, সিন্ধ আর নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রভিন্স সিদ্ধান্ত নেয়নি যে তারা ভারত নাকি পাকিস্তানে যাবে। প্রিন্সলি স্টেটগুলো যেমন ছিলো তেমনই থাকবে, সিদ্ধান্ত ছিলো তাই।


এখানে বলে রাখি প্রিন্সলি স্টেট কী !!


১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান যখন স্বাধীন হয়,  তখন উপমহাদেশে ২ ধরনের অঞ্চল ছিল।


১. সরাসরি ব্রিটিশ শাসনাধীন অঞ্চল, যেমন বাংলা। 

২. ব্রিটিশদের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ প্রায় স্বাধীন রাজ্য সমুহ। এদেরকে প্রিন্সলি স্টেট বলা হত।


রাজ্য গুলো ব্রিটিশদের নির্দিষ্ট পরিমান কর দিত, প্রায় স্বাধীনতা ভোগ করত। প্রতিটি রাজ্য ব্রিটিশদের সাথে আলাদা আলাদা চুক্তিতে আবদ্ধ ছিল, শর্তেরও ভিন্নতা ছিল। 


এ ধরনের রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫৬৫ টি। এর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য নেপাল, ভূটান, সিকিম, হায়দ্রাবাদ, ত্রিপুরা, কাশ্মীর, জুনাগড়,  কোচবিহার ইত্যাদি। এর মধ্যে নেপাল ও ভূটান স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে টিকে আছে।ব্রিটিশরা ভারত ত্যাগের পর কিছুকাল স্বাধীন ছিল হায়দ্রাবাদ ও কাশ্মীরসহ অনেকগুলো রাজ্য।


ভারত নিতান্তই আজকের ভারতের অর্ধেকের মতো ভুমির অধিকারী ছিলো। কিন্তু ভারত ক্রমে ক্রমে প্রিন্সলি স্টেটগুলোকে যুক্ত করে নেয়। প্রথমে করা হয় হায়দারাবাদ, তারপরে একে একে সবগুলো। কোথাও সুবিধা দিয়ে, কোথাও ভাতা দিয়ে, কোথাও শক্তি প্রয়োগ করে আর কোথাও কুটনৈতিকভাবে যুক্ত করে। এই যুক্ত করার সর্বশেষ ঘটনা ছিলো কাশ্মীর। 


সংগৃহীত


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বিবাহ প্রস্তুতি,,,,,, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারী ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কিছু পুরুষ আছে তারা জানেই না না*রীদের অ*র্গাজম হয়, এবং মহিলাদের অ*র্গাজম ফীল করার ক্ষমতা পুরুষের চেয়ে বেশি। যেখানে পুরুষের অ*র্গাজমের সময় চরমানন্দের সময়কাল ৩-৫ সেকেন্ড হয়ে থাকে। এবং নারীদের ক্ষেত্রে তা ২ মিনিট পর্যন্ত হতে পারে। অতএব বোঝতেই পারছেন আপনার নিজের অ*র্গাজম হওয়ার চেয়ে আপনার স্ত্রী’কে অ*র্গাজমের আনন্দ দেয়া বেশি প্রয়োজন। এবং স্বামী তার স্ত্রী’কে অ*র্গাজমের আনন্দ না দিতে পারার কারনে অনেক নারী জানেই না তাদের অ*র্গাজম বলতে কিছু আছে। তারা যৌ*ন মিলনের সময় যেই সামান্য আনন্দ পাওয়া যায় তাই মিলনসুখ মনে করে সারাজীবন কাটিয়ে দেয়। তাই স্বামী হিসেবে আপনার স্ত্রীকে অ*র্গাজম দেয়ার দায়িত্ব আপনার। একবার যদি সে অ*র্গাজম এর তৃপ্তি পেয়ে যায় তাহলে সে পরের বার থেকে এই অ*র্গাজম এর আনন্দ পাওয়ার জন্য পাগল হয়ে থাকবে। 

👮‍♂️আপনার বয়স যদি ১৮  বা তার বেশি হয়ে থাকে এবং আপনি অবিবাহিত পুরুষ  হয়ে থাকেন তাহলে এই বইটি পড়া আপনার জন্য আবশ্যক।  এই বইয়ের মধ্যে রয়েছে বি*বাহের আগে নিজেকে কিভাবে তৈরি করতে হয় এবং বিয়ের পর যেসকল যৌ*ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সেইসকল  সমস্যা ও সমাধান দেওয়া হয়েছে এই বইটির মধ্যে। আমাদের বইটি ই-বুক হওয়ার কারণে মোবাইলে ডাউনলোড করে পড়তে পারবেন। 📖

বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইটে ঘুরে আসুন।👇



নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসুবিধা) উল্লেখ করা হয়েছে...

  নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসু...