এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

ফেইসবুক থেকে নেওয়া গল্প

 একজন মহিলা একটা অজগর সাপ পুষতো।

সাপটা'কে সে অসম্ভব ভালবাসতো।

অজগরটা লম্বায় ৪ মিটার এবং দেখতেও বেশ স্বাস্থ্যবান ছিল।


একদিন হঠাৎ তার আদরের অজগর খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিল।

কয়েক সপ্তাহ চলে গেল, কিন্তু সাপ কিছুই খায় না।

আদরের সাপের এমন অবস্থায় মহিলা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল এবং উপায়-বুদ্ধি না পেয়ে শেষমেশ সাপটাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল।


ডাক্তার সাহেব মনযোগ দিয়ে সব শুনলেন এবং জিগেস করলেন- সাপটা কি রাতে আপনার সাথে ঘুমায়?

মহিলা উত্তর দিল- হ্যাঁ।

- ঘুমানোর সময় এটা আস্তে আস্তে আপনার কাছে ঘেঁসে?

- হ্যাঁ

- তারপর আস্তে আস্তে আপনাকে চারপাশে মুড়িয়ে ধরে?

মহিলা বিস্মিত হলেন এবং জবাব দিলেন-

এইবার চিকিৎসক খুবই ভয়ানক এবং অপ্রত্যশিত কিছু বললেন।

- ম্যাডাম, সাপটি আপনাকে জড়িয়ে ধরে, চারপাশ থেকে মুড়িয়ে ধরে, কারণ এটা আপনার মাপ নিচ্ছে। নিজেকে প্রস্তুত করছে আপনাকে আক্রমণ করার জন্য। এবং হ্যাঁ, সে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করেছে যথেষ্ট জায়গা খালি করতে, যাতে সহজেই আপনাকে হজম করতে পারে।


নীতিকথাঃ আপনার চারপাশে হয়ত এমন অনেকেই আছে যাদের আপনি কাছের মানুষ ভাবেন, যাদের দেখে মনে হয় আপনাকে তারা অসম্ভব ভালবাসে। হয়ত আপনার ক্ষতিই তাদের প্রধান উদ্দেশ্য।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া গল্্প

 থ্রি ইডিয়টসের চেয়ে ছিচোড়ে মুভিটা আমার কাছে বেশি প্রিয়।কারণ, থ্রি ইডিয়টস আপনাকে বলবে, তুমিও জিতবে।বাট ছিচোড়ে  মুভিটা আপনাকে বলবে, তুমি হারবে, তারপরেও তুমি বেঁচে থাকবে।

"জীবনের কাছে হেরে গেলাম" লিখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহাগ ছেলেটা মরে গেল। হয়তো তাকে কেউ কখনও বলেনি, জিতে যাওয়া মানেই জীবন না, হেরে যাওয়ার মধ্যেও থাকে বেঁচে থাকার আনন্দ।

শিব খেরা, ডেল কার্নেগি থেকে আমাদের বাবা মা, বারবার আমাদের একটা কথাই বলে, তুমিও জিতবে। শক্ত হও। উঠে দাঁড়াও। দৌড়াও। জিততে তোমাকে হবেই।

কিন্তু কেউ কখনও বলে না, তুমিও হারবে। তুমিও তো রক্ত মাংসেরই মানুষ, তোমারও ক্লান্ত লাগবে। একটু বসো। সবসময়ই উঠে দাঁড়ানোর দরকার নাই। সবসময়ই দৌড়ানোর দরকার নাই।একটু বিশ্রাম করো। অনেকক্ষণ তো শক্ত থেকেছো, এবার একটু নরম হও।কেউ বলে না।

বলে না বলেই, সোহাগের মতো ছেলেমেয়েগুলো ঝুলে পড়ে। কেউ রিলেশনশিপের জন্য, কেউ টাকার জন্য, কেউ ক্যারিয়ারের জন্য, কেউ রেজাল্ট বা সিজির জন্য, কেউ বা একটুখানি ভালোবাসার জন্য।

হেলাল হাফিজ এক বুক কষ্ট নিয়ে লিখেছিলেন,

কেউ বলেনি,

ক্লান্ত পথিক,

দুপুর রোদে গাছের নিচে একটু বসে জিরিয়ে নিও...

ওদিকে হুমায়ূন আজাদ লিখেছিলেন আরো ভয়ঙ্কর কথা।

আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো

খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে

খুব ছোট দুঃখের জন্যে

আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে

একটি ছোট দীর্ঘশ্বাসের জন্যে

একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে।

মা বাবা, শিক্ষক, গার্জিয়ান, বন্ধু, সমাজ, পৃথিবী, আপনাদের সবার কাছে আমার একটাই অনুরোধ,জিতে যাওয়ার মোটিভেশন দেন, সমস্যা নাই।কিন্তু হেরে যাওয়াদের কথাও একটু বলেন। পৃথিবীতে সবাই জিততে আসে নাই। সবার জেতার দরকারও নাই। কিন্তু এই পৃথিবীতে সবাই বাঁচতে আসছে। 

এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ ছোট্ট একটা স্বপ্ন ডিজার্ভ করে, একটুখানি সিমপ্যাথি ডিজার্ভ করে, এক ফোঁটা রোদ্র ডিজার্ভ করে, ছোট্ট একটা ঘাসফুল ডিজার্ভ করে।

এই পৃথিবীর আলো বাতাস, জল বা জোছনায় সবার সমান অধিকার আছে। জিতে যাওয়া মানুষটার যেমন দোয়েলের শিষ শোনার অধিকার আছে, হেরে যাওয়া মানুষটারও তেমন এক ফোঁটা বৃষ্টির পানি পাওয়ার অধিকার আছে।

জয়ের মালা বিজয়ীরই থাকুক, ওটার ভাগ কেউ চায় নাই। তাই বলে হেরে যাওয়া মানুষের উপর থেকে এক টুকরো মেঘের ছায়া কেড়ে নেওয়ার অধিকার কারো নাই।

কারো না।

collected❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️


গল্প  এক_প্রহরের_ভালোবাসা লেখক  জয়ন্ত_কুমার_জয় ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 " শা!রীরিক সম্পর্ক করে এখন এব'র্শন করাতে বলছো? "


" তুমি প্রে'গন্যান্ট হয়ে যাবে সেটা কে জানতো।আর এখন আমি এসব ঝামেলায় জড়াতে পারবো না "


শুভ্রের মুখে এমন কথা শুনে আমি হতভম্ব হয়ে রইলাম।পাশে দাঁড়িয়ে থেকে মা ফোনে আমাদের কথা শুনে বললো 


" বলেছিলাম না ওই ছেলে পাল্টি খাবে?মুখ পুরিয়েই তো ছাড়লি শ'য়তান মেয়ে "


আমি কি করবো ঠিক বুঝতে পারছি না।বাড়ি থেকে সোজাসুজি বলে দিলো হসপিটালে গিয়ে এব'র্শন করাতে হবে।কিন্তু আমি এব'র্শন করাতে চাই না।বু'কের ভেতরটা কেমন যেন দুমড়ে মুচড়ে যাচ্ছে। 


রাতে আমায় জোর করে হসপিটালে নিয়ে গেলো এব'র্শন করাতে।আমি অনবরত কান্না করছি।নিজেকে বড্ড অসহায় লাগছে।তবে শুভ্র যে এভাবে বেইমানি করবে আমি কল্পনাও করতে পারিনি।


তিনজন নার্স মিলে ধরেবেঁধে বেডে শুয়ে দিয়েছে আমায়।আমি প্রাণপণে এখান থেকে বেরুনোর চেষ্টা করছি।এমন সময় একজন ডাক্তার ঘরে ঢুকলেন।শান্ত গলায় বললো 


" আপনারা সবাই একটু বাইরে যান প্লিজ "


ওনার কথায় সবাই বাইরে চলে গেলো।ডাক্তার আমার পাশে বসে মৃদু স্বরে বললো 


" আমি সবটা শুনেছি।ছেলেটার প্রতি আপনার অনেক রাগ জমে আছে তাই না? "


আমি চোখের জল মুছে বললাম " ওকে সামনে পেলে আমি খু'ন করবো।ডাক্তার আপনি প্লিজ আমার বাচ্চাকে মা'রবেন না,আপনার পায়ে পড়ি "


ডাক্তার বললো " বাচ্চার মুখে আগে বাবা ডাকটা শুনি,তারপর নাহয় খু'ন কইরেন।প্লিজ ম্যাডাম,বাবা ডাকটা শুনতে দেন "


আমি অবাক হয়ে বললাম " কিসব বলছেন? "


ডাক্তার মুখ থেকে মাস্ক সরালো।আমি যেন ধাক্কার মতো খেলাম।ডাক্তারের পোশাকে শুভ্র দাঁড়িয়ে আছে।শুভ্র হেসে বললো


" তো ম্যাডাম,ছেলেটির উপর কি এখনো রাগ আছে? "

আমি মুখ চেপে কান্না করছি।শুভ্র আমায় জড়িয়ে ধরলো।মৃদু স্বরে বললো


" এক কাজ করো,তোমার বাবার ঘাড় থেকে ঝপাং করে লাফ দিয়ে আমার ঘাড়ে উঠে পড়ো  "


আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললাম " মানে ? "


শুভ্র আমার মাথায় গাট্টা মেরে বললো " বিয়ে করে আমার গলায় ঝুলে পড়তে বলছি।পাগলি মেয়ে "


আমি গাল ফুলিয়ে বললাম " শুধু ঝুলবো না,তোরে একদম খেয়ে ফেলবো "।একথা বলেই ঝাপিয়ে পড়লাম শুভ্রর বু'কে।


গল্প 

এক_প্রহরের_ভালোবাসা

লেখক 

জয়ন্ত_কুমার_জয়


সামাজিক রোমান্টিক গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এইটা লেখকের নিজস্ব পেজ 🤍


ফেইসবুকের গল্প

 মাকড়সার ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। 

শত শত ক্ষুদে বাচ্চা।

ক্ষুদার্থ বাচ্চাগুলোর পৃথিবীতে আসার পরই খাদ্যের

দরকার হয়।

 কিন্তু মা মাকড়সা বাচ্চাদের ছেড়ে খাবার আনতে যেতে পারেনা এই ভয়ে যে কেউ এসে বাচ্চার

কোন ক্ষতি যদি করে। 

নিরুপায় মা মাকড়সা শেষমেশ নিজ দেহটাকে বাচ্চাদের খাদ্য বানায়। 

বাচ্চারা খুটে খুটে মায়ের দেহ খেয়ে একসময় চলে যায় যার যার পথে।

পেছনে পড়ে থাকে মায়ের শরীরের খোলস।। 

মা...

.

জাপানের ভয়াবহ ভূমিকম্পের সময়ের কথা।

উদ্ধারকর্মীরা একটি ভেঙ্গে পড়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপ

থেকে জীবিত কাউকে উদ্ধারের আশায় এসেছে। এ সময়

বাড়িটির ভেতরে একটা ভেঙ্গে পড়া কংক্রিটের নীচে এক

মহিলার মৃতদেহ দেখতে পায় তারা। 

মহিলাটির পিঠের উপর সিমেন্টের কংক্রিটটি পড়েছে।

 মহিলাটি হাটু গেরে মাটিতে উবু হয়ে বসে আছেন।

 যেন কংক্রিটের  আঘাত থেকে

কিছুকে আড়াল করে রক্ষা করার চেষ্টা করছেন মহিলা।

রেসকিউ টিম কংক্রিট কেটে মহিলার মৃতদেহ উপর করলে

ভেতরে পাওয়া যায় এক বছর বয়সী এক বাচ্চা। ফুটফুটে বাচ্চা। 

মা সন্তান কে রক্ষার জন্য এভাবেই সন্তানকে

ঢেকে উবু হয়ে রয়েছিলেন যাতে কংক্রিট ভেঙ্গে মায়ের

পিঠে পড়ে। সন্তান যাতে তবুও বাঁচে।। 

মা...

.

শহরের কোন এক বৃদ্ধাশ্রমের সকালের দৃশ্য। বিদেশ ফেরত

এক সন্তান তার অসুস্থ বৃদ্ধা মা কে বৃদ্ধাশ্রমে এনে পাঁচ

হাজার টাকা ধরিয়ে দেন বৃদ্ধাশ্রমের কর্মীদের তার

মাকে জায়গা দেয়ার জন্য। 

সেদিন রাতে বৃদ্ধার মৃত্যু হয়।

বৃদ্ধাশ্রম থেকে বৃদ্ধার ছেলেকে খবর দেয়া হয় যে তার

মা মারা গেছে। ছেলে ছুটে আসে এই খবর পেয়ে। 

কেন মায়ের প্রতি ভালোবাসার জন্য ?

.

না!-- বৃদ্ধার ছেলে মায়ের লাশ ঠিকমত না দেখেই,

বৃদ্ধাশ্রমের ম্যানেজার কে ঘুষ অফার করে

- আপনাকে আমি বিশ হাজার টাকা দেব। আপনি শুধু

পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করতে এলে বলবেন, 

এই মহিলাকে আপনি রাস্তার উপর মৃত পেয়েছেন। 

বলবেন না আমিই

উনাকে কাল এখানে এনে রেখেছি।

সেদিন ওই কুলাঙ্গার সন্তানের কথা শুনে বৃদ্ধাশ্রমের

ম্যানেজার বোবা হয়ে গিয়েছিল।

 মৃত মায়ের লাশের

দায়িত্ব নিতে পারেনা এমন ছেলেও কি আছে ?

.

হৃদয়পুর রেলস্টেশনের শীতের রাতের সে ঘটনা। 

সেবার খুব শীত পড়েছিল। 

বৃদ্ধা মা ছেলেকে নিয়ে থাকে প্ল্যাটফর্মে। 

এত দরিদ্র যে শীতে গায়ে দেয়ার কাঁথা মাত্র একটা। 

নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত বৃদ্ধা।

 প্রতিদিনের

মত ছেলে কাজ সেরে এসে মায়ের গায়ে কাঁথা টা টেনে

দিয়ে নিজে শুয়ে পড়লো।

 শীতে ঠক ঠক করে কাঁপতে কাঁপতে। সকালে

সেই বৃদ্ধা কে শীতে মৃত পাওয়া গেল। বৃদ্ধার লাশ যখন

পাওয়া গেল কাঁথাটা তখন ছেলের গায়ে ছিল। এই হলো

মা...

.

মাঝে মাঝে চিন্তা করি মা শব্দটার ডেফিনেশন কি। 

থই হারিয়ে ফেলি। 

পাতালের তলায় পৌছানো যাবে, দূরের

গ্যালাক্সি ভ্রমন করা যাবে কিন্তু মা নামক মানুষটার

ভালোবাসার কোন থই পাওয়া যাবেনা। 

মায়েদের ভালোবাসা পরিমাপ করার মত কোন ব্যারোমিটার এই পৃথিবীতে নেই।

 আমি সৃস্টিকর্তা কে দেখিনি!, 

আমি আমার মা কে দেখেছি... 

আর কোনো  মায়ের চোখের জল সৃষ্টিকর্তা যে বরদাস্ত করবেন না।।


--------সংগৃহীত---------❤️


ক্রীড়া প্রতিভার সন্ধানে বিকেএসপির দেশ ব্যাপি বাছাই পরীক্ষার সময়সূচি ২০২৪,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 "ক্রীড়া প্রতিভার সন্ধানে বিকেএসপির দেশ ব্যাপি বাছাই পরীক্ষার সময়সূচি ২০২৪" জেলা পর্যায়ে খেলোয়াড় বাছাই কর্মসূচি!

🔵 বগুড়া জেলায় ২৭/০৪/২০২৪ তারিখে বাছাই অনুষ্ঠিত হবে। 

🔵 বগুড়া শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে বাছাই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। 

🔵 BKSP এর ওয়েব সাইটে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। 

🔵 মোট ২১টি ইভেন্টে খেলোয়াড় বাছাই করা হবে। 

🔵 সার্কুলারে বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

🔵 বয়স অবশ্যই জন্মসনদ ও সার্টিফিকেট অনুযায়ী (১০-১৩) বৎসর এবং আরও অন্য কয়েকটি খেলায় (৮-১২) বৎসর বয়স হতে হবে।


🟧যে কোন জেলার প্রার্থী যে কোন বাছাই কেন্দ্রে নির্ধারিত তারিখে অংশগ্রহণ করতে পারবে।

🟠খেলোয়াড় নির্বাচন এবং প্রশিক্ষণ পদ্ধতিঃ


ক) এ কার্যক্রমের অধীনে ২১টি ক্রীড়া বিভাগে বাছাই করা হবে!

>যথা: আর্চারি, এ্যাথলেটিক্স, বাস্কেটবল, ক্রিকেট, ফুটবল, হকি, জুডো, কারাতে, শ্যুটিং, তায়কোয়ানডো, টেবিল টেনিস, ভলিবল, উণ্ড, কোয়াশ, কাবাডি, ভারোত্তোলন ও ব্যাডমিন্টন খেলায় (১০-১৩) বৎসর এবং বক্সিং, জিমন্যাস্টিক্স, সাঁতার ও টেনিস খেলায় অনূর্ধা (৮-১২) বৎসর বয়সী খেলোয়াড় নির্বাচন করা হবে। আর্চারি, এ্যাথলেটিক্স, ক্রিকেট, ফুটবল, হকি, জুডো, শ্যুটিং, টেবিল টেনিস, জিমন্যাস্টিক্স, সাঁতার ও টেনিসে ছেলে ও মেয়ে উভয়ই এবং বাস্কেটবল, বক্সিং, কারাতে, তায়কোয়ানডো, ভলিবল, উশু, স্কোয়াশ, কাবাডি, ভারোত্তোলন ও ব্যাডমিন্টন ক্রীড়া বিভাগে শুধুমাত্র ছেলেদের বাছাই ও প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।


খ) দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ নির্ধারিত ছক অনুযায়ী খেলোয়াড়দের বয়স যাচাই, শারীরিক যোগ্যতা ও সংশ্লিষ্ট খেলার পারদর্শিতার বিষয়ে বাছাই পরীক্ষা সম্পন্ন করবেন।


গ) প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষায় নির্বাচিত ১০০০ জন খেলোয়াড়কে বিকেএসপি ঢাকা এবং বিকেএসপির আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসমূহে ১ মাস মেয়াদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।


ঘ) প্রথম পর্যায়ের প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী ১০০০ জন খেলোয়াড়ের মধ্য থেকে ৪০০ জনকে বাছাই করে পুনরায় ২য় পর্যায়ে বিকেএসপিতে (ঢাকা) এবং আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসমূহে নিরবচ্ছিন্নভাবে ২ মাস ব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।


৩) প্রশিক্ষণ শিবিরে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীদের বিকেএসপি কর্তৃক থাকা-খাওয়া, যাতায়াত ভাড়াসহ প্রয়োজনীয় ক্রীড়া সাজ-সরঞ্জাম প্রদান করা হবে। প্রশিক্ষণে সফল খেলোয়াড়দের সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে। একজন আবেদনকারী একাধিক খেলার বাছাইয়ে অংশগ্রহণ করতে পারবে।


অন্যান্য জেলার বাছাই পর্বে অংশ নিতে না পারা ছেলে-মেয়েরাও ঢাকা কেন্দ্রের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।


★অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে★


🟧(বিঃ দ্রঃ)✅

১। সকল জেলার বাছাই পরীক্ষা জেলা ক্রীড়া সংস্থার স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে শুধু মাত্র ঢাকা জেলার বাছাই পরীক্ষা ঢাকা বিকেএসপিতে অনুষ্ঠিত হবে।


২। বাছাই পরীক্ষার সময় অনলাইন নিবন্ধনকৃত প্রিন্ট কপি এবং অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সাথে আনতে হবে। 


৩। সকাল ৯:০০টা হতে বিকাল ৪:০০টা পর্যন্ত বাছাই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।


৪। প্রতি ক্রীড়া বিভাগের জন্য ৫০/- (পঞ্চাশ) টাকা হারে আবেদন ফি অনলাইনে পরিশোধ করতে হবে।


🟧জোন-১ (রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ)✅


1- পঞ্চগড় ১৭.০৪.২০২৪

2 - ঠাকুরমাও ১৮.০৪,২০২৪

3 - দিনাজপুর ১৯.০৪.২০২৪

4 - নীলফামারী ২০.০৪.২০২৪

5 - রংপুর ২২.০৪.২০২৪

6 - লালমনিরহাট ২৩.০৪.২০২৪

7 - কুড়িগ্রাম ২৪.০৪.২০২৪

8 - গাইবান্ধা ২৫.০৪.২০২৪

9 - বগুড়া ২৭.০৪.২০২৪

10 - জয়পুরহাট ২৮.০৪.২০২৪

11 - নওগাঁ ২৯.০৪.২০২৪

12 - চাসাইনবাবগঞ্জ ৩০.০৪.২০২৪

13 - রাজশাহী ০২.০৫.২০২৪

14- নাটোর ০৩.০৫.২০২৪

15 - পাবনা০৪.০৫.২০২৪

16 - সিরাজগঞ্জ ০৫.০৫.২০২৪


🟧জোন 2 (খুলনা ও বরিশাল বিভাগ)✅


1 - ভোলা ১৭.০৪.২০২৪

2 - বরিশান ১৮.০৪.২০২৪

3 - ঝালকাঠি ১৯.০৪.২০২৪

4 - পটুয়াখালী ২০.০৪.২০২৪

5 - বরগুনা ২২.০৪.২০২৪

6 - পিরোজপুর ২৩.০৪.২০২৪

7 - বাগেরহাট ২৪.০৪.২০২৪

8 - খুলনা ২৫.০৪.২০২৪

9 - সাতক্ষীরা ২৭.০৪.২০২৪

10 - যশোর ২৮.০৪.২০২৪

11 - নড়াইল ১৯.০৪.২০২৪

12 - মাগুড়া ৩০.০৪.২০২৪

১৩ - ঝিনাইদহ ০২.০৫.২০২৪

14 - চুয়াডাঙ্গা ০৩.০৫.২০২৪

১৫ - মেহেরপুর ০৪.০৫.২০২৪

16 - কুষ্টিয়া ০৫.০৫.২০২৪


🟧জোন-৩ (ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগ)✅


1 - মানিকগঞ্জ ১৭.০৪.২০২৪

2 - রাজবাড়ী১৮.০৪.২০২৪

3 - ফরিদপুর ১৯.০৪.২০২৪

4 - গোপালগঞ্জ ২০.০৪.২০২৪

5 - মাদারীপুর ২২.০৪.২০২৪

6 - শরিয়তপুর ২৩.০৪.২০২৪

7 - মুন্সিগঞ্জ ২৪.০৪.২০২৪

8 - নারায়ানগঞ্জ ২৫.০৪.২০২৪

9 - গাজীপুর ২৭.০৪.২০২৪

10 - টাঙ্গাইল ২৮.০৪.২০২৪

11 - জামালপুর ২৯.০৪.২০২৪

12 - শেরপুর ৩০.০৪.২০২৪

13 - ময়মনসিংহ ০২.০৫.২০২৪

14 - নেত্রকোনা ০৩.০৫.২০২৪

15 - কিশোরগঞ্জ ০৪.০৫.২০২৪

16 - ঢাকা ০৫.০৫.২০২৪


🟧জোন-৪ (চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ)✅

1- নরসিংদী ১৭.০৪.২০২৪

2 - সুনামগঞ্জ ১৮.০৪.২০২৪

3 - সিলেট ১৯.০৪.২০২৪

4 - মৌলভিবাজার ২০.০৪.২০২৪

5 - হবিগঞ্জ ২২.০৪.২০২৪

6 - রাহ্মণবাড়ীয়া ২৩.০৪.২০২৪ 

7 - কুমিল্লা ২৪.০৪.২০২৪

8 - চাঁদপুর ২৫.০৪.২০২৪

9 - লক্ষ্মীপুর ২৭.০৪.২০২৪

10 - নোয়াখালী ২৮.০৪.২০২৪

11 - ফেনী ২৯.০৪.২০২৪

12 - খাগড়াছড়ি ৩০.০৪.২০২৪

13 - রাঙ্গামাটি ০২.০৫.২০২৪

14 - বান্দরবান ০৩.০৫.২০২৪

15 - কক্সবাজার ০৪.০৫.২০২৪

16 - চট্টগ্রাম ০৫.০৫.২০২৪


🟧তৃণমল পর্যায়ে খেলোয়াড় বাছাই কার্যক্রম -২০২৪

রেজিস্ট্রেশন লিংক:

https://bkspds.gov.bd/recommend-talent/


#sadysadventure #bksp #বিকেএসপি #বাছাই #কার্যক্রম


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


মুসলিম ফারায়েজ নীতিঃ,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মুসলিম ফারায়েজ নীতিঃ


১। স্ত্রীর দুই অবস্থাঃ

(ক) মৃত ব্যাক্তির সন্তান না থাকলে ১/৪,

( খ) আর থাকলে ১/৮ অংশ পাইবে।


২। স্বামীর দুই অবস্থাঃ

(ক) স্ত্রীর মৃত্যুর পর সন্তান না থাকলে ১/২,

( খ) আর থাকলে ১/৪ অংশ পাইবে।


৩। কন্যার তিন অবস্থাঃ

(ক) একজন মাত্র কন্যা থাকলে ১/২ ,

( খ) একাধিক থাকলে ২/৩ অংশ পাইবে,

(গ) পুত্র কন্যা একসাথে থাকলে ২:১ অনুপাতে পাইবে।


৪। পিতার তিন অবস্থাঃ

(ক) মৃত্যু ব্যাক্তির পুত্র বা পৌত্র বা পুরুষ শ্রেনী বর্তমানে থাকলে ১/৬ অংশ পাইবে,

(খ) পুরুষ শ্রেনি না থাকলে এবং কন্যা বা পৌত্রী বা মহিলা শ্রেনী বর্তমানে থাকলে( ১/৬+অবশিষ্ট) অংশ পাইবে,

(গ)পুরুষ বা মহিলা শ্রেনী বর্তমানে না থাকলে অবশিষ্ট সকল অংশ পাইবে।


৫। মায়ের তিন অবস্থাঃ

(ক) মৃত্যু ব্যক্তির সন্তান বা একাধিক ভাইবোন থাকলে ১/৬ অংশ পাইবে,

(খ) মৃত্যু ব্যক্তির যদি কোন সন্তান না থাকে বা ভাইবোন ২ জনের কম থাকলে ১/৩ অংশ পাইবে,

(গ) স্বামী বা স্ত্রীর সাথে পিতা মাতা উভয়ে থাকলে , মৃত্যু ব্যক্তির সম্পত্তি থেকে স্বামী বা স্ত্রীর অংশ দেয়ার পর বাকি সম্পত্তির ১/৩ অংশ পাইবে।


৬। বৈপিত্রীয় ভাইবোনদের তিন অবস্থাঃ

(ক) একজন মাত্র বৈপিত্রীয় ভাইবোন থাকলে ১/৬ অংশ,

(খ) একাধিক থাকলে ১/৩ অংশ পাইবে

(গ) মৃত্যু ব্যাক্তির পুত্র বা পৌত্র,পিতা বা দাদা থাকলে বঞ্ছিত হইবে।


৭। পৌত্রীগনের ছয় অবস্থাঃ

(ক) একজন মাত্র পৌত্রী থাকলে ১/২,

( খ) একাধিক থাকলে ২/৩ অংশ পাইবে,

(গ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির একজন মাত্র কন্যা থাকে তাহলে পৌত্রীগন ১/৬ অংশ পাইবে,

(ঘ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির একাধিক কন্যা থাকে তাহলে পৌত্রীগন বঞ্ছিত হইবে,

(ঙ) মৃত্যু ব্যক্তির পৌত্রী ও পৌত্র একই সাথে থাকলে অংশীদার হইবে,

(চ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির পুত্র থাকে তাহলে পৌত্রীগন বঞ্ছিত হইবে।


৮। সহোদরা বোনদের পাঁচ অবস্থাঃ

(ক) একজন মাত্র সহোদরা বোন থাকলে ১/২,

( খ) একাধিক থাকলে ২/৩ অংশ পাইবে,

(গ) সহোদরা বোনের সাথে সহোদরা ভাই থাকলে আসাবা হইবে,

(ঘ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির একজন মাত্র কন্যা বা পৌত্রী থাকে তাহলে সহোদরা বোনগন ১/৬ অংশ পাইবে। একাধিক কন্যা বা পৌত্রী থাকলে এবং অন্য কোন ওয়ারিশ না থাকলে অংশীদার হইবে,

(ঙ) মৃত্যু ব্যাক্তির পুরুষ শ্রেনীর ওয়ারিশ থাকলে সহোদরা বোনগন বঞ্ছিত হইবে।


৯। বৈমাত্রিয় বোনদের সাত অবস্থাঃ

(ক) যদি মৃত্যু ব্যাক্তির সহোদরা বোন না থাকে ও একজন মাত্র বৈমাত্রিয় বোন থাকলে ১/২,

(খ)একাধিক থাকলে ২/৩ অংশ পাইবে,

(গ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির একজন মাত্র সহোদরা বোন থাকে তাহলে বৈমাত্রিয় বোন ১/৬ অংশ পাইবে,

(ঘ) যদি মৃত্যু ব্যক্তির একাধিক সহোদরা বোন থাকে তাহলে বৈমাত্রিয় বোনগণ বঞ্ছিত হইবে,

(ঙ)যদি মৃত্যু ব্যক্তির একাধিক সহোদরা বোন থাকে এবং বৈমাত্রিয় বোনের সাথে বৈমাত্রিয় ভাই থাকলে একএে অংশীদার হইবে।

(চ) মৃত্যু ব্যাক্তির কন্যা বা পৌত্রী থাকলে এবং অন্য কোন ওয়ারিশ না থাকলে বৈমাত্রিয় বোনগণ অবশিষ্ট অংশ পাইবে,

(ছ) মৃত্যু ব্যক্তির পুরুষ ওয়ারিশ থাকলে বৈমাত্রিয় বোনগন বঞ্ছিত হইবে।


১০। দাদী নানীর ২ অবস্থাঃ

(ক) পিতৃ বা মাতৃ সম্পর্কের এক বা একাধিক যাহাই হোক ১/৬ অংশ পাইবে,

(খ) মৃত্যু ব্যক্তির মাতা জীবিত থাকলে বঞ্ছিত হইবে। তবে পিতা জীবিত থাকলে দাদী বঞ্ছিত 

Collected.

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

বিপিএলে স্পাইডার ক্যামেরার প্রতিদিনেরভাড়া ১৬ লাখ টাকাা

 কে বলে বাংলাদেশের ডলার সংকট !

সবই মিথ্যা কথা বিরোধীদলের চক্রান্ত


এই ১৬ লক্ষ টাকা আমাকে একেবারে দিলে আমি প্রত্যেকটা ম্যাচের ভিডিও ও live করে দিতাম,

প্রথমে কিনতাম দুইটা DJI Mavic 3 Pro Drone আর একটা RC Pro রিমোট, আর ১০-১৫টা ব্যাটারি ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ  কেবল , সর্বোচ্চ খরচ যেত ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা।

আরো ৯-১০ লাখ টাকা আমার ব্যাংকে পড়ে থাকত।

যেখানে ওয়ার্ল্ড কাপ চলাকালীন কলকাতা ইডেন গার্ডেন এ ব্যবহার করতে দেখেছি Dji air 2s 

(নেদারল্যান্ড বনাম বাংলাদেশ, পাকিস্তান বনাম বাংলাদেশ)

সেখানে বাংলাদেশ B.P.L প্রতিটা ম্যাচের জন্য ১৬ লক্ষ টাকা দিচ্ছে!

নিঃসন্দেহে spider camp দিয়ে আরেকটু বেটার ভিডিও ও সম্প্রচার করা যায়। কিন্তু দেশের তীব্র ডলার সংকটে এত টাকা খরচ এটা নিঃসন্দেহে বিলাসিতা, যেখানে ডলার সংকটের কারণে সরকারি কর্মচারীদের দেশের বাইরে ভ্রমণে যেতে নির উৎসাহিত করা হচ্ছে আর একটা মাত্র ম্যাচে ক্যামেরার খরচ এত, ঐদিন নিউজ দেখলাম দিনের বেলায় আতশবাজি ফুটানো হচ্ছে, যা শব্দ দূষণ ছাড়া কোন কাজেই আসছে না।

যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি, আশু গৃহে তার দখিবে না আর নিশীথে প্রদীপ ভাতি


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

স্যারের মেসেজ ২৮/০২/২০~৪

 সকলের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে আগামীকাল আমাদের জিএম স্যারের চেয়ারম্যানের সাথে মিটিং আছে মিটিংয়ে spro সম্পর্কিত অনেক তথ্য জিজ্ঞেস করতে পারে আপনারা সকলেই সকাল সাড়ে আটটার ভিতরে মার্কেটে পৌঁছাবেন এবং অ্যাটেন্ডেন্স ঠিকমতো দিবেন নোট ঠিকমতো দিবেন এক একটা নোটে মিনিমাম তিনটা করে ছবি দিবেন এবং ছবিগুলো যেন স্পষ্ট হয়।


আগামীকালের নোটগুলো যেন এই বছরের শ্রেষ্ঠ নোট হয় একটা ছবি যেন ঘোলা ও স্পষ্ট না হয় দোকানে কি কাজ করছেন সেটা স্পষ্ট ভাবে লিখবেন।

চেয়ারম্যান স্যারের ওখানে প্রজেক্টর এর কাজ দেখানো হবে আমাদের লোকজন কিভাবে স্প্র তে কাজ করে যদি এমন হয় যে স্টাফ আইডি প্রথমে আপনারটা চলে আসলো সে ক্ষেত্রে আপনার কাজই দেখবে সুতরাং আপনি সতর্কতার সাথে স্প্রতে কাজ করবেন

মনির ভাই এবং দিপু ভাই আগামীকাল টোটাল বিষয়টা মনিটারিং এর উপর রাখবেন যতক্ষণ না স্যারের মিটিং শেষ হয় মিটিং শেষ হলে আপনাদেরকে জানাবো।


একটি টুইটার পোস্ট

 আমার জন্ম থেকে আমি কখনো বাস, রিকশা, সি এন জি এগুলোতে কখনো চড়িনি৷ আমার ব্যক্তিগত গাড়ি ও ড্রাইভার ছিল৷ দোকানে গেলেও নিজের গাড়িতে করে গিয়েছি৷ এই কথাগুলো বললাম এই কারনে আজ যখন বাজার থেকে আসছিলাম ভ্যানে করে, তখন আমি বুঝতে পারছিলাম না কোনদিকে উঠবো, আর কীভাবে উঠবো তখন এক আন্টি বলছিলেন মনে হয় লাট সাহেবের বেটি, কখনো ভ্যানে চড়েনি৷ বলতে চাচ্ছিলাম সবকিছু কিন্তু নিজের অসহায়ত্বের কথা কাওকে বলে কী করবো৷ কারন কষ্ট ভোগ করছি আমি৷ সবসময় একা একা গাড়িতে চড়েছি এখন গাড়িতে নানা মন মানসিকতার মানুষ থাকে, পুরুষ মানুষ তো আছেই, মেয়ে মানুষগুলোও আমাকে আড়চোখে দেখে৷ জীবনটা যেন কেমন। তবুও লড়াই করছি বেঁচে থাকার৷ যুদ্ধ জয় করার৷ আজ একটা কথা মনে পড়ছে --আমার যখন সম্পর্ক ছিল সে বলেছিল বিয়ের পর তোমাকে গাড়ি দিতে পারবো না শুরুতেই তবে ৫০ বছর পর হলেও তোমার জন্য টাকা জমিয়ে একটা গাড়ি কিনবো৷ আমি বলেছিলাম আমি গাড়ি চাই না, তোমার হাত দুটো ধরে চলতে পারলেই খুশি হবো আমি৷ আজ সবকিছু উপলব্ধি করলাম একটা মেয়ে মানুষের একা একা রাস্তায় চলা কত কষ্টকর৷ একজন শক্ত হাত ছাড়া একটা মেয়ে বড্ড অসহায় ----

টুইটার থেকে নেওয়া

গাঁথুনি করার সঠিক নিয়ম জানুন-,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 গাঁথুনি করার সঠিক নিয়ম জানুন-

ইটের গাঁথুনির কাজ করার সময় যে বিষয় গুলো খেয়াল রাখা খুবই জরুরী।


১) কাজ শুরুর আগে ইট গুলোকে অন্তত: ৬ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং ভালভাবে পরিস্কার করা উচিত। ভেজা ইটে গাঁথুনি ভাল হয় এবং ফাঁটল ধরার সম্ভাবনা কম থাকে। এছাড়া ভাল করে না ভেজালে প্লাস্টারে সমস্যা হতে পারে।


২) ইট গাঁথার সময় প্রত্যেক বার সুতা এবং শল দেখে নিতে হবে গাঁথনী সোজা রাখতে হলে।


৩) অধিকাংশ ব্যবসায়ীরা বেশী লাভ করার জন্য ইটের আকার আকৃতি ঠিক থাকে না ফলে ইট ব্যবহার করা ক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায়, গাঁথনী সোজা হয় না গাঁথনীর একপাশ মেলালে আরেক পাশ মিলে না।


৪) গাঁথুনির সময় দেখতে হবে দুটো ইটের মধ্যের ফাঁক যেন ১ সেন্টিমিটার থেকে বেশী না হয় এবং জোড়ার উপর জোড়া যেন অবিরাম না হয়।


৫) ইটের আকার ঠিক না থাকার কারনে অনেক বেশী মসলার ব্যবহার করতে হয় গাঁথনীর শল মিলাতে গিয়ে, যায় ফলে সিমেন্ট বালুতে অনেক বেশী টাকা ব্যয় হয় ইটের ক্ষেত্রে টাকা বাঁচাতে গিয়ে। ইটের অনেক অপচয় হয় বেছে বেছে তা ব্যবহার করতে গিয়ে মিস্ত্রিদের সময় বেশী লাগে, ফলে মিস্ত্রি খরচ বেড়ে যায়।


৬) ইট গাঁথুনির জন্য FM ১.৫ গ্রেডেড বালি ব্যবহার করা উচিত।


৭) সেজন্য প্রথম শ্রেনীর ইট এবং পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট ব্যবহার করা উচিত।


৮) কোন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য না থাকলে ইংলিশ বন্ডে (নিয়মে) গাঁথুনী করা ভাল ।


৯) মিশ্রনে মসলার অনুপাত হবে ১:৫  (৫” গাথুনির জন্য)


১০) আধলার ব্যবহার এড়িয়ে চলা ভাল যদি প্রয়োজন না পড়ে।


১১) জোড়াগুলো ইটের সিলমোহর উপরে রেখে মসলাদ্বারা পূর্ণ করা উচিত।


১২) জোড়ের পুরুত্ব ১৩ মিমি এর বেশী যেন না হয়।


১৩) জোড়াগুলোর মধ্যে যেন কোন ফাঁক না থাকে, প্রয়োজনে মশলা দ্বারা পূর্ণ করে সমতল করা অত্যাবশ্যকীয় ।


১৪) ইটকে আস্তে আস্তে সম্পূর্ণ বেডের উপর মশলা বিছিয়ে চাপ দিয়ে বসানো উচিত ফলে মশলার সাথে ভাল ভাবে লেগে যায়।


১৫) একদিনে সর্বোচ্চ ১.৫ মিটারের বেশী গাঁথুনী করা উচিত নয়। (একদিনে ৩ ফুট করা উত্তম)


১৬) ২০ ঘন্টা পর ৭ দিন কিউরিং উপযুক্ত কেননাঃ-   তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে কংক্রিট ৫০% পর্যন্ত কম্প্রেসিভ স্ট্রেংথ লাভ করে এবং ২৮ দিনের মধ্যে তা ৯০% পর্যন্ত।


ধন্যবাদ সকলকে _____


mrebrahim civilengineer


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসুবিধা) উল্লেখ করা হয়েছে...

  নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসু...