এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গরুখোর পাঁচটি দেশ,,,,

 বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গরুখোর পাঁচটি দেশ 👇🌎


১.৫ নাং, ব্রাজিল 🇧🇷

একজন ব্রাজিলিয়ান বছরে ৩৫ থেকে ৩৮ কেজি গরুর মাংস খেয়ে থাকেন। 


২.৪ নাং,অস্ট্রেলিয়া 🇦🇺

একজন অস্ট্রেলিয়ান মানুষ বছরে ৩৭ থেকে ৪০ কেজি গরুর মাংস খেয়ে থাকেন। 


৩.৩ নাং,যুক্তরাষ্ট্র 🇺🇲

একজন আমেরিকান বছরে ৩৯ থেকে ৪২ কেজি গরুর মাংস খেয়ে থাকেন। 


৪.২নাং,জিম্বাবুয়ে 🇿🇼

একজন জিম্বাবুয়ের মানুষ বছরে ৪০ থেকে ৪৭ কেজি গরুর মাংস খেয়ে থাকেন। 


৫.১.নাং,আর্জেন্টিনা 🇦🇷

একজন আর্জেন্টাইন বছরে ৪৪ থেকে ৫০ কেজি গরুর মাংস খেয়ে থাকেন। 


উপরোক্ত সবগুলো দেশের থেকে বেশি গরুর মাংস খায় একজন ইন্ডিয়ান মুসলিম, যেহেতু ইন্ডিয়ায় মুসলিমরা সংখ্যালঘু তাই তারা অনেক নির্যাতনও হচ্ছে গরুর মাংস খেতে গিয়ে 😔


আর বাংলাদেশের কথা বলে লজ্জা দিবেন না 

একজন বাঙালি বছরে ৭ থেকে ১০ কেজি গরুর মাংস খেয়ে থাকেন, বেশিরভাগ মানুষের কিনার সামর্থ্য নাই তাই অনেকেই কুরবানির ঈদ ছাড়া খেতেও পারে না, আর সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হলো এশিয়া মহাদেশের মধ্যে আপনার আমার সোনার বাংলায় সবচেয়ে বেশি গরুর মাংসের দাম।

গরিব কেন সারা জীবন গরিব থাকে,,,,,,,,

 🔴গরিব কেন সারা জীবন গরিব থাকে🔴


আয় ৩ ধরনের হয় -

১. একটিভ ইনকাম

২. প্যাসিভ ইনকাম 

৩. পোর্ট ফলিও ইনকাম


🔴১. একটিভ  ইনকাম 🔴

নিজের সরাসরি পরিশ্রম ও সময় দিয়ে যা আয় হয় সেটাই এক্টিভ ইনকাম যেমন চাকরি কিংবা এমন কোন ব্যবসা যেটা আপনি যতক্ষন চালান ততক্ষন চলে। যেমন হতে পারে দোকান। বসে থাকেন ত ইনকাম হয় নইলে নাই। এক্টিভ ইনকাম সহজ ও কুইক বলে বেশিরভাগ মানুষই এই একটিভ ইনকাম এর দিকে ছোটে। নিজেকে একটা গন্ডির মধ্যে বেঁধে ফেলে। যদি একটা চাকরি পেতাম, যদি মাস এ এত টাকা ফিকস্ড স্যালারি  হত! আর এই সকল মানুষ খুব কমই আছে যারা মুলত ধনী হতে পারে । কারন সে তত টুকুই আয় করে যত টুকু পরিশ্রম করে। আর একটা মানুষের পক্ষে সর্বোচ্চ ১০-১৩ ঘন্টা পরিশ্রম করার সুযোগ থাকে। এর বেশি কখোনই সম্ভব না । ফলে একটা লিমিট থাকবেই সেটা আপনি যত বড় ডাঃ ইঞ্জিনিয়র কিংবা অভিনেতা হন । 


🔴২.প্যাসিভ  ইনকাম 🔴


আর যারা প্যাসিভ ইনকাম করেন তাদের কোন ইনকাম লিমিট নেই। কারন তাদের এই ইনকামটা তাকে ছাড়াই আসে। অর্থাৎ সে ঘুমে থাকলেও ইনকাম হয়। আর এই ইনকাম যারা করে তারাই মুলত এক সময় ধনী হয়ে ওঠে। কোন দিন অর্থ কষ্টে পড়তে হয় না। দোকান ভাড়া নিয়ে আবার ভাড়া দেয়া, বই লেখা, বাগান ভাড়া দেয়া, ফেসবুক, ইউটিউব বা ওয়েব সাইট থেকে আয়, আফিলিয়েট মার্কেটিং , সিপিএ এগুলো সবই প্যাসিভ ইনকাম। প্যাসিভ ইনকাম হুট করে শুরু হয় না, এর পিছনে একটা নির্দিষ্ট টাইম পর্যন্ত কাজ করতে হয় এরপর আয় আসতে থাকে। এই কষ্টের কারনে অধিকাংশ মানুষই প্যাসিভ ইকামে আগ্রহী নয় ফলে তাদের আর ধনী হয়ে ওঠা হয় না। তাই অর্থ কষ্টে না পরতে না চাইলে এক্টিভ ইনকাম থেকে টাকা বাচিয়ে ছোট ছোট প্যাসিভ ইনকাম এর উৎস গড়ে তুলুন এক সময় পার্মানেন্ট ধনী হয়ে যাবেন।


🔴৩. পোর্ট ফলিও ইনকাম🔴


আর পোর্ট ফলিও ইনকাম হল যাদের টাকা আছে তারা সেই টাকা ইনভেস্ট করে আয় করে।  এই ইনভেস্ট এ সাধানত তাদের নিজেদের কোন কাজ করতে হয় না। যেমনঃ বিজনেস ফান্ডিং, শেয়ার বাজারে কিংবা মিচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ । প্রায়সকল ধনী মানুষ ই এই কাজটা করে কারন ব্যাংক এ টাকা রাখা মানে আপনার আসল দিন দিন কমবে দিনে দিনে গরিব হবেন। কারণ সময়ের সাথে অর্থের ভ্যালু কমে।


সাধারনত মানুষজন প্যাসিভ কিংবা পোর্টফ্লিও ইনকামে আগ্রহী না। এই কারনেই ২০-৮০ সিস্টেম কাজ করে। দেশের ২০ ভাগ মানুষ ধনী, সকল সম্পদই ২০ ভাগ মানুষের কাছেই। এখন যে প্রফেশনেই আছেন না কেন চেস্টা করুন প্যাসিভ ইনকাম শুরু করতে নইলে অই ৮০ ভাগ মানুষের হয়েই মরতে হবে।

স্ত্রীকে কেন ভালো লাগে না পুরুষের??সকল পুরুষের পড়া উচিত,,,,

 📌স্ত্রীকে কেন ভালো লাগে না পুরুষের??সকল পুরুষের পড়া উচিত।🙏👇(আমি ১০০% সিওর আপনি যদি আমার এই পোস্টটি পড়েন খুব দ্রুত আপনি আপনার wife কে অনেক ভালোবাসবেন)


আমার স্ত্রী দেখতে সুন্দর । তবু কেনো জানি তাকে এখন আর ভালো লাগে না। আমাদের বিয়ে হয়েছে আট বছর হলো। পাঁচ বছর বয়সী একটা মেয়ে সন্তান রয়েছে। 👇


অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে চলে যাই। ফিরি রাত করে। কারণ বাসায় যেতে ইচ্ছে করে না। অথচ বিয়ের শুরুর দিকে শুধুমাত্র স্ত্রীর টানে অফিস থেকে বেরিয়ে ছুটতাম বাসার দিকে। অফিস না থাকলে সারাদিন বাসায় থাকতাম। ওকে নিয়ে ঘুরতে যেতাম। কী যে ভালো লাগতো স্ত্রীকে তখন!👇


আর এখন ওর দিকে তাকাতে ইচ্ছে করে না। কথা বলতে ইচ্ছে করে না। ও আশেপাশে থাকলে বিরক্ত লাগে। 👇


বাইরে থাকা অবস্থায় ওর ফোন এলে ধরি না। মেসেজ পাঠালে দেখি না। আর বাসায় থাকা অবস্থায় ও কিছু বললে অনাগ্রহের সাথে হু হা করে চুপ করে থাকি। 👇


আর রাতে যদি ও কাছে আসতে চায় আমি রূঢ় ভাষায় বলি, "জ্বালাতন করো না। সারাদিন অফিস করে ক্লান্ত হয়ে আছি। ঘুমাতে দাও।"👇


আসলে ক্লান্তি ট্লান্তি কিছু না। স্ত্রীকে ভালো লাগে না এটাই মূল কথা। 👇


কেনো এমন হচ্ছে বুঝতে পারছি না। এই সমস্যা যে একা আমার হচ্ছে তা নয়। আমি আরো অনেক পুরুষের মধ্যে এই সমস্যা দেখেছি। তাদের কেউ কেউ স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে পরকীয়া করছে। আমি নিজে এখনো পরকীয়া করি নি। তবে করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। 👇


কেনো পুরুষেরা একটা সময় স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এটা জানার জন্য আমি যতো পুরুষের সাথে কথা বলেছি তাদের সবার উত্তর ছিলো এরকম, "এটাই তো স্বাভাবিক। এক জিনিস কী আর বেশিদিন ভালো লাগে?"👇


তাদের উত্তরটা আমার কাছে সঠিক মনে হয় নি। কারণ এক জিনিস বেশিদিন ভালো না লাগা যদি স্বাভাবিক হতো তাহলে স্ত্রীদের ক্ষেত্রেও সেটা হতো। কিন্তু তা তো হচ্ছে না। স্ত্রীরা বিয়ের যতো বছর পরই হোক তারা ঠিকই আগ্রহ নিয়ে স্বামীর সাথে কথা বলতে চায়। ঘুরতে যেতে চায়। মিলিত হতে চায়। 👇


একটা সময় আমার মনে হলো এটা কি পুরুষের কোনো মানসিক সমস্যা? ডাক্তার দেখালে কি ভালো হয়ে যাবে? 👇


আমি দ্বিধান্বিত মনে একদিন গোপনে এক মানসিক ডাক্তারের কাছে গেলাম। 👇


ডাক্তার আমার সমস্যার কথা শোনার পর বললেন, "আপনি কি আল্লাহকে বিশ্বাস করেন?"👇


বললাম, "জী করি।"👇


"আল্লাহর একটা নির্দেশের কথা আপনাকে বলবো। যদি মানতে পারেন তাহলে আপনার এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে। কোনো ওষুধপত্র লাগবে না। গ্যারান্টি দিচ্ছি।"👇


"কী সেটা?"


"সুরা আন নূরে আল্লাহ বলেছেন, 'হে নবী, পুরুষদের বলে দাও, তারা যেনো নিজেদের দৃষ্টিকে সংযত করে রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানসমূহের হেফাজত করে। এটা তাদের জন্য বেশি পবিত্র পদ্ধতি'।"👇


এরপর ডাক্তার দৃঢ় কণ্ঠে বললেন, "আল্লাহর এই নির্দেশ আপনি এক মাস পালন করুন। তারপর নিজেই পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।"👇


সন্দেহ নিয়ে বললাম, "এটাতেই কাজ হয়ে যাবে?"


ডাক্তার হেসে বললেন, "অবশ্যই হবে। তবে আমাকে কথা দিতে হবে আল্লাহর এই নির্দেশ আপনি নিখুঁত ভাবে পালন করবেন। কোনো ফাঁকি দেবেন না।"👇


"কথা দিলাম। ফাঁকি দেবো না। নিখুঁত ভাবে পালন করবো।"👇


শেষে ডাক্তার বললেন, "এক মাস পর আমার কাছে আসবেন।"👇


আসবো কথা দিয়ে ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরুলাম। চেম্বার থেকে বেরুনোর সময় দেখলাম একটা যুবতী রূপবতী মেয়ে একজন বৃদ্ধাকে নিয়ে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকছে। মেয়েটার দেহ দুর্দান্ত আকর্ষণীয়। আমি লোলুপ দৃষ্টিতে মেয়েটার পুরো অঙ্গের দিকে তাকাতে গেলে আচমকা মনে পড়ে গেলো আল্লাহর নির্দেশের কথা। আমি সঙ্গে সঙ্গে চোখ সরিয়ে নিলাম। এবং মাথা নিচু করে হেঁটে চলে গেলাম। এরপর পথে ঘাটে যদি কোনো মেয়ের দিকে চোখ পড়তো তবে চোখ সরিয়ে নিতাম। দৃষ্টি নত করে হাঁটতাম।👇


এভাবে দুদিন যাওয়ার পর অনুভব করলাম নারী শরীর দেখার জন্য ভেতরে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তখনো স্ত্রীর প্রতি টান বোধ করি নি। অস্থিরতা দূর করার জন্য মোবাইল হাতে নিলাম। এবং পর্ণ দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম। তারপর হস্তমৈথুন করে নিজেকে শীতল করবো।👇


গুগলে পর্ণ ওয়েবসাইটের নাম লিখে সার্চ করার মুহূর্তে আল্লাহর নির্দেশের কথা মনে পড়ে গেলো। সাথে সাথে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলাম। এবং মোবাইল রেখে দিলাম। 👇


এর পরদিনের কথা বলি। আপনাদের বলেছিলাম, আমি পরকীয়া না করলেও পরকীয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ঘটনা হলো, আমার এক বন্ধুর পরিচিত এক মেয়ের সাথে গোপন এক সম্পর্ক গড়ে উঠতে শুরু করেছে। মেয়েটি প্রবল যৌন আকর্ষণীয়। ঠিক করেছিলাম মেয়েটিকে নিয়ে কয়েকদিনের জন্য কক্সবাজার থেকে ঘুরে আসবো। আমি যে বিবাহিত এটা মেয়েটিকে বলি নি। 👇


সেই মেয়েটি ঐদিন সন্ধ্যায় ফোন দিলো। আমি তখন অফিস থেকে বেরিয়েছি। ওর ফোন দেখে মনটা খুশিতে ভরে উঠলো। কিন্তু ফোনটা ধরার সময় মনে পড়লো আল্লাহর নির্দেশের কথা। তৎক্ষণাৎ মনকে শক্ত করলাম। এবং ফোনটা ধরলাম না। মেয়েটা যতোবারই ফোন দিলো ধরলাম না।👇


এভাবে দৃষ্টি সংযত রেখে এবং লজ্জাস্থান হেফাজত করে পনেরো দিন কাটানোর পর লক্ষ্য করলাম আমার মাথায় স্ত্রীর ভাবনা ছাড়া আর কিছু কাজ করছে না। 


সেদিন অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের আড্ডায় না গিয়ে  উন্মাদের মতো ছুটলাম বাসার দিকে। 👇


বাসায় ঢুকেই ব্যাকুল হয়ে ডাকলাম, "এষা, কোথায় তুমি?"👇


স্ত্রী তখন রান্নাঘরে ছিলো। আমার চিৎকার শুনে দৌড়ে এলো। কারণ স্ত্রীর নাম ধরে বহুদিন ডাকি নি।


ও আশ্চর্য হয়ে বললো, "কী হয়েছে তোমার? ডাকছো কেনো?"👇


সে কথার জবাব না দিয়ে কাঁধ থেকে অফিসের ব্যাগ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে স্ত্রীকে ঝট করে পাঁজা কোলে তুলে নিলাম। বিয়ের শুরুর দিকে যেমন করতাম।👇


সে ততোক্ষণে আমার উদ্দেশ্য বুঝে গেছে। 


সে লজ্জায় লাল হয়ে বললো, "ছেলেটা ঘুমাচ্ছে। ও জেগে যাবে। কী করো, কী করো?"👇


স্ত্রীকে পাঁজা কোলে করে রুমে যেতে যেতে আচ্ছন্ন স্বরে বলতে লাগলাম, "ভালোবাসি এষা। ভালোবাসি।"


পরদিন ডাক্তারের কাছে গেলাম। 👇


ডাক্তার বললেন, "এখনো তো এক মাস পার হয় নি।"


হেসে বললাম, "সমস্যা দূর হয়ে গেছে। আমি এখন বুঝতে পেরেছি কেনো পুরুষেরা স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে? অতীতের ভুল আর কখনো করবো না।"👇


ডাক্তার বললেন, "স্বাগতম আপনাকে। আপনার সংসারের জন্য আন্তরিক শুভ কামনা রইলো।"


ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে খুশিয়াল গলায় বললাম, "ধন্যবাদ আল্লাহ। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।"

আমার মনে হয় এই সমস্যাটা শুধু আমার না আমাদের দেশের প্রায় ৯০% পুরুষেরই হয়। আমি আমার নিজের লাইফের টা শেয়ার করলাম আপনাদের কারো লাইফে যদি এমন হয়ে থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন🙏👍

লোকটা মারা যাওয়ার আগে তার নাতিকে তিনটা উপদেশ দিয়ে গেল,,,,,

 লোকটা মারা যাওয়ার আগে তার নাতিকে তিনটা উপদেশ দিয়ে গেল....😴😴😴

১. ঘরের বউকে কখনও মনের কথা বলবি না!!🤐😶

২. বাড়ির সামনে কখনও বড়ই এর গাছ লাগাবি না!!✌😑

৩. পুলিশের সাথে কখনও বন্ধুত্ব করবি না!!🙃🤐

দাদা মারা যাওয়ার পর নাতির মাথায় সারাক্ষণ একটাই চিন্তা। দাদা কেন এই কাজগুলো নিষেধ করে গেল? নাতির মনে একটা সময় জেদ চেপে বসলো, সে ভাবলো দাদার নিষেধ করা কাজগুলো সে করবে, এবং দেখবে কী ঘটে!😴😴🤥

যেই কথা সেই কাজ। সে সর্বপ্রথম একজন পুলিশের সাথে ইনিয়ে বিনিয়ে বন্ধুত্ব করলো। মাঝে মাঝেই সেই পুলিশ বন্ধুকে বাড়িতে নিয়ে এসে দাওয়াত খাওয়ানো শুরু করলো। পাশাপাশি বাড়ির সদর দরজার সামনে একটি বড়ই গাছ লাগালো। বাকি থাকলো বউয়ের কাছে মনের কথা বলা...🤭🤭🤭

সে বসে বসে প্লান করলো, বউকে মনের কোন কথাটা বলা যায়...😑

সে বাজারে গেল। তিনটা ডাব কিনলো। তিনটা গামছা কিনলো। তারপর দোকান থেকে কিছু লাল রং কিনলো। তারপর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে পুকুরঘাটে বসে ডাবের উপর লাল রং মেশালো। রং মেশানোর পর গামছা দিয়ে ডাব এমনভাবে পেচিয়ে ফেললে যাতে দেখে মনে হয় গামছার ভিতরে মানুষের কাটা মাথা...🥴🥴🥴

তারপর দৌড়াতে দৌড়াতে বাড়িতে এসেই ভং ধরে বউকে বললো, আমি তো তিনটা মানুষকে খুন করে ফেলছি! তুমি এই কথা কাউকে বইলো না প্লিজ...😰🙏

তারপর স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে একটা গর্ত করলো, সেই গর্তে তিনটা ডাব ( পড়ুন কাটা মাথা ) পুঁতে রাখলো। তারপর অনেক দিন কেটে গেল। কোনো প্রকার সমস্যায় হল না...😯😯

নাতি বসে বসে দাদার কথা ভাবছে আর হাসছে। শালা বুইড়া সবই তো করলাম। কিছুই তো হল না। হা হা হা....😂🤣

সবকিছুই ঠিকঠাক যাচ্ছিলো। ব্যাপারটা একসময় সে ভুলেই গেল। হঠাৎ একদিন বউয়ের সাথে তার প্রচুর ঝগড়া হল। রেগে গিয়ে বউ বললো, তোর গোপন কথা ফাঁস করে দিবো ওয়েট...🥴😐😐

বউ তখন স্বামীর পুলিশ বন্ধুকে ফোন করে বাড়িতে ডাকলো...🤒

পুলিশ আসার পর লোকটির বউ পুলিশকে গর্তের কাছে নিয়ে গিয়ে বললো, এখানে তিনজন মানুষের মাথা আছে, আমার স্বামী এদের খুন করছে...

গর্ত থেকে পুলিশ গামছা পেঁচানো তিনটা মুন্ডু বের করলো। গামছা খুলে দেখা গেল, তিনটা ডাব! বউ তখন বললো, এখানে মানুষের মাথা ছিল, আমার স্বামী মাথা চেইঞ্জ করে ডাব পুঁতে রাখছে!

 আমি সাক্ষী...

"ঢাবির রিটেনের জন্য রিটেন সামিট ও জাবির আই-কিউ এর জন্য আই-কিউ সামিট পড়বেই"।

পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে বললো, এরেস্ট হিম!

লোকটি দৌড় দিতে যাবে ঠিক তখনই সদর দরজায় বড়ই গাছের কাটা পায়ে লেগে লোকটি পড়ে গেল। পালাতেও পারলো না...

পুলিশ তাকে ধরে ফেললো, মারতে মারতে জিজ্ঞেস করলো, বল! মুন্ডু গুলা কোথায় লুকিয়ে রাখছিস?

লোকটা আকাশের দিকে মুখ করে কাঁদতে কাঁদতে বললো, দাদা আমারে বাঁচাও, আমার শিক্ষা হয়ে গেছে!! আমারে বাঁচাও!!😬😬

এক গ্রামে এক বৃদ্ধ মালী বাস করতেন। তিনি তার জীবনের প্রায় সবটাই গাছপালা লাগিয়ে এবং তাদের যত্ন নিয়ে কাটিয়েছেন

 এক গ্রামে এক বৃদ্ধ মালী বাস করতেন। তিনি তার জীবনের প্রায় সবটাই গাছপালা লাগিয়ে এবং তাদের যত্ন নিয়ে কাটিয়েছেন। তার বাগান ছিল গ্রামের সবচেয়ে সুন্দর জায়গা। বাগানের প্রতিটি গাছ তার নিজের সন্তানের মতো ছিল।


তার বাগানে একটি সাদা বক বাস করত। বকটি প্রতিদিন সকালে বাগানের লতা-পাতার ফাঁকে পোকামাকড় খেত এবং বাগানকে রোগমুক্ত রাখত। বৃদ্ধ মালী তাকে খুব ভালোবাসতেন এবং তার জন্য নিয়মিত খাবার রাখতেন। বকটি মালীকে দেখলেই তার চারপাশে উড়তে শুরু করত। তাদের সম্পর্ক ছিল যেন একে অপরের প্রতি অগাধ বিশ্বাসের।


একদিন সকালে মালী বাগানে কাজ করছিলেন। তখন তিনি দেখতে পান, তার প্রিয় একটি আমগাছের গোড়ায় মাটি খুঁড়ে যেন কেউ গর্ত করেছে। তিনি মনে করলেন, এটি নিশ্চয়ই কোনো বেজি বা বড় পোকা করেছে। গাছটি শুকিয়ে যাওয়ার ভয়ে তিনি চিন্তিত হয়ে পড়েন।


ঠিক তখনই বকটি তার ডানা ঝাপটাতে ঝাপটাতে এসে মাটির গর্তের কাছে বসে। মালী দেখলেন, বকটি যেন গর্তটি আরও বড় করার চেষ্টা করছে। এটি দেখে মালী খুব রেগে গেলেন। তিনি ভাবলেন, বকটি হয়তো তার গাছের ক্ষতি করছে। রাগে তিনি একটি কাঠি হাতে তুলে নিলেন এবং বকটির দিকে তেড়ে গেলেন।


বকটি ভয়ে উড়ে গাছের ডালে গিয়ে বসে, কিন্তু কিছুক্ষণ পর আবারও নিচে নামে এবং একই গর্তের কাছে ফিরে যায়। এবার মালী আর সহ্য করতে পারেননি। তিনি কাঠি দিয়ে বকটির ডানা আঘাত করেন। বকটি কাতর শব্দ করে উড়ে যাওয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু আহত হয়ে মাটিতে পড়ে যায়।


এতদিনের সঙ্গী বকটির এই অবস্থা দেখে মালী হতভম্ব হয়ে যান। তিনি বুঝতে পারেন, তার রাগ তাকে কত বড় ভুল করিয়েছে। বকটি রক্তাক্ত অবস্থায় নিস্তেজ হয়ে পড়ে আছে।


মালী গর্তের দিকে তাকিয়ে দেখেন, সেখানে একটি বিষধর সাপ বসে আছে, যা হয়তো আমগাছের গোড়া নষ্ট করার পাশাপাশি তাকে আক্রমণও করতে পারত। বকটি আসলে গর্তের সাপটিকে তাড়ানোর চেষ্টা করছিল। মালী এক লাঠি দিয়ে সাপটিকে মেরে ফেলেন, কিন্তু ততক্ষণে বকটি মারা গেছে।


মালী দীর্ঘ সময় ধরে বকটির নিথর দেহ হাতে নিয়ে বসে থাকেন। তার হৃদয় অনুশোচনায় ভরে ওঠে।


শিক্ষা:

এই গল্প আমাদের শেখায় যে, রাগ ও ভুল বোঝাবুঝি মানুষকে অনুশোচনায় ডুবিয়ে দিতে পারে। প্রিয়জনের কাজের গভীর অর্থ বোঝার চেষ্টা না করে তাদের ওপর রাগ করা কখনোই সঠিক সিদ্ধান্ত হতে পারে না।

কপি পোস্ট

ইলিয়াস কাঞ্চন (১৯৫৬) –

 ইলিয়াস কাঞ্চন (১৯৫৬) –


আমাদের চলচ্চিত্রের আশি ও নব্বইয়ের দশকের একজন জনপ্রিয় অভিনেতা,প্রযোজক ও পরিচালক। 

প্রকৃত নাম ইদ্রিস আলী।

জন্ম কিশোরগঞ্জে।

পিতা হাজী আবদুল আলী ও মাতার নাম সরুফা খাতুন।

সুভাষ দত্তের আবিষ্কার ইলিয়াস কাঞ্চন। তাঁর বসুন্ধরা (১৯৭৭) ছবিতে ববিতার বিপরীতে প্রথম নায়ক হয়ে আসেন।তারপর থেকে এখন পর্যন্ত ২৫৩ টি ছবিতে নানান চরিত্রে অভিনয় করেছেন।অনেক হিট ছবির নায়ক তিনি। হয়েছেন দর্শকনন্দিত। সারাজীবনের কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন দুইবার(পরিণীতা ও শাস্তি ছবির জন্য) জাতীয় চলচ্চিত্রের শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতার পুরস্কার। পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্রের আজীবন সম্মাননাও।২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে পেয়েছেন একুশ পদক।

ব্যক্তিগত জীবনে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন জাহানারা কাঞ্চনকে।এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যু ঘটে।তারপর থেকে সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণের লক্ষে নিরাপদ সড়ক চাই নামে একটি সংগঠনের মাধ্যমে দেশব্যাপী কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।প্রয়াত নায়িকা দিতিকে দ্বিতীয়বারের মত বিয়ে করেছিলেন।সে বিয়েও টেকেনি।মিরাজুন মঈন জয় ও ইশরাত জাহান ইমা নামে দুটি সন্তান রয়েছে।

বাবা আমার বাবা ও মায়ের স্বপ্ন নামে দুটি ছবি পরিচালনা করেছেন।

কিশোর মুক্তিযোদ্ধা, নিরাপদ সড়ক চাই এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাবেক সভাপতির প্রতি আমাদের পক্ষ থেকে রইল নিরন্তর শুভেচ্ছা।


কার্টেসি – গোলাম সারওয়ার

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় __সৈয়দ শামসুল হক।

 নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়

__সৈয়দ শামসুল হক।


নিলক্ষা আকাশ নীল, হাজার হাজার তারা ঐ নীলে অগণিত আর

নিচে গ্রাম, গঞ্জ, হাট, জনপদ, লোকালয় আছে ঊনসত্তর হাজার।

ধবল দুধের মতো জ্যোৎস্না তার ঢালিতেছে চাঁদ-পূর্ণিমার।

নষ্ট খেত, নষ্ট মাঠ, নদী নষ্ট, বীজ নষ্ট, বড় নষ্ট যখন সংসার

তখন হঠাৎ কেন দেখা দেয় নিলক্ষার নীলে তীব্র শিস

দিয়ে এত বড় চাঁদ?


অতি অকস্মাৎ

স্তব্ধতার দেহ ছিঁড়ে কোন ধ্বনি? কোন শব্দ? কিসের প্রপাত?

গোল হয়ে আসুন সকলে,

ঘন হয়ে আসুন সকলে,

আমার মিনতি আজ স্থির হয়ে বসুন সকলে।

অতীত হঠাৎ হাতে হানা দেয় মানুষের বন্ধ দরোজায়।

এই তীব্র স্বচ্ছ পূর্ণিমায়

নুরুলদীনের কথা মনে পড়ে যায়।

কালঘুম যখন বাংলায়

তার দীর্ঘ দেহ নিয়ে আবার নূরলদীন দেখা দেয় মরা আঙিনায়।


নূরলদীনের বাড়ি রংপুরে যে ছিল,

রংপুরে নূরলদীন একদিন ডাক দিয়েছিল

১১৮৯ সনে।

আবার বাংলার বুঝি পড়ে যায় মনে,

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়

যখন শকুন নেমে আসে এই সোনার বাংলায়;

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়

যখন আমার দেশ ছেয়ে যায় দালালেরই আলখাল্লায়;

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়

যখন আমার স্বপ্ন লুট হয়ে যায়;

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়

যখন আমার কণ্ঠ বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়;

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়

যখন আমারই দেশে এ আমার দেহ থেকে রক্ত ঝরে যায়

ইতিহাসে, প্রতিটি পৃষ্ঠায়।


আসুন, আসুন তবে, আজ এই প্রশস্ত প্রান্তরে;

যখন স্মৃতির দুধ জ্যোৎস্নার সাথে ঝরে পড়ে,

তখন কে থাকে ঘুমে? কে থাকে ভেতরে?

কে একা নিঃসঙ্গ বসে অশ্রুপাত করে?

সমস্ত নদীর অশ্রু অবশেষে ব্রহ্মপুত্রে মেশে।

নূরলদীনের কথা যেন সারা দেশে

পাহাড়ী ঢলের মতো নেমে এসে সমস্ত ভাসায়,

অভাগা মানুষ যেন জেগে ওঠে আবার এ আশায়

যে, আবার নূরলদীন একদিন আসিবে বাংলায়,

আবার নূরলদীন একদিন কাল পূর্ণিমায়

দিবে ডাক, “জাগো, বাহে, কোনঠে সবায়?”


ছবির কপিরাইট :

A Freedom fighter in 1971: Photographed by the French photographer Anne de Henning

চার্লি চ্যাপলিন 💕

 চার্লি চ্যাপলিন 💕

১৯৭২ সালে ৮৩ বছর বয়সে যখন অস্কার নিতে মঞ্চে ওঠেন , টানা বারো মিনিট হাততালির ঝড় বয়ে যায় অস্কার মঞ্চে। অস্কারের ইতিহাসে সেটাই ছিল দীর্ঘতম অভ্যর্থনা। আবেগে প্রায় কিছুই তিনি বলতে পারেননি সে দিন | 


ব্রিটিশ এই কিংবদন্তি মাত্র ১৮ বছর বয়সে ইংল্যান্ডে কুড়ানো তুমুল জনপ্রিয়তাকে সঙ্গী করে পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। সেই দেশ কত চেয়েছে তাকে নাগরিকত্ব দিতে। তিনি নেননি। তিনি কখনই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে চাননি। পরে যুক্তরাষ্ট্র একসময় 'কমিউনিস্ট' বলে 'গালি দিয়ে' তার জন্য দরজা বন্ধ করে দেয়। তাই বাকি জীবন কাটানোর জন্য তিনি বেছে নিয়েছিলেন সুইজারল্যান্ডকে। 


যখন খ্যাতির শীর্ষে তখন একবার দুই দিনের জন্য জন্মভূমি ইংল্যান্ডে গেলেন। আর এই সময়ের মধ্যে ঘটে গেল অবাক কাণ্ড। মাত্র দু’দিনে তাঁর কাছে প্রায় ৭৩ হাজার চিঠি আসে !


তাঁর আত্মজীবনীতে লিখেছেন, তাঁর কাছে সৌন্দর্য মানে নর্দমায় ভেসে যাওয়া একটা গোলাপ ফুল। এই যে বীভৎস দ্বন্দ্ব থেকে সৃষ্টি হওয়া সৌন্দর্য, এখানেই বাস্তবতার সব নিষ্ঠুর দরজা খুলে যায়। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি দুঃসহ শৈশব বয়ে নিয়ে বেড়িয়েছেন। যেখানে তাঁর মাতাল বাবা, মাকে নির্যাতন করত ছোট্ট শিশুটির সামনেই। একসময় সেই বাবা মাকে ছেড়ে যায়, তাতে সামান্য সময়ের জন্য হাঁপ ছেড়ে বাঁচেন । কিন্তু কতক্ষণের জন্য? পরেরবার খিদে লাগার আগেপর্যন্ত! 


মা কখনও সস্তা নাটকে অভিনয় করতেন, কখনও সেলাই করতেন, কখনও বা মা–ছেলে মিলে ভিক্ষা করতেন। কখনও নরম নিষ্পাপ হাতে দিব্যি চুরি করতেন। এর মাঝেই অসুখে পড়ে ভুগে মারা যান মা। আর তাঁর নির্বাক কমেডি নাড়া দিতে থাকে সমগ্র ইংল্যান্ডকে। তাই তো তিনি বলেছেন, সত্যিকারের কমেডি তখনই করা যায়, যখন নিজের সব দুঃখ, বঞ্চনা সফলভাবে গিলে ফেলা যায়। 


আর তাঁর জনপ্রিয়তা ?


রাশিয়ার এক ভক্ত নভোবিজ্ঞানী তাঁর আবিষ্কৃত উপগ্রহের নাম রাখেন ৩৬২৩ চ্যাপলিন ! আর এদিকে জাঁদরেল চলচ্চিত্র নির্মাতা জঁ লুক গদার চ্যাপলিনকে তুলনা করেছিলেন লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির সঙ্গে | 


তিনি কমেডিয়ান নন, অভিনেতা নন, সব ছাপিয়ে তিনি মহান শিল্পীর ঢিলেঢালা কোট গায়ে এক তুখোড় বিপ্লবী। তিনি চার্লি চ্যাপলিন |


- সংগৃহীত

বাংলা চলচ্চিত্রের এক সময়ের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা লিমা।যিনি অমর নায়ক সালমান শাহ্ - এর সাথে জুটি

 🌺বাংলা চলচ্চিত্রের এক সময়ের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা

লিমা।যিনি অমর নায়ক সালমান শাহ্ - এর সাথে জুটি

বেঁধে ১৯৯৪ সালে 'প্রেমযুদ্ধ' ও ১৯৯৫ সাকে 'কন্যাদান'

সিনেমায় সাবলীল অভিনয় করেছেন। তিনি নিজেকে

ঢালিউডের প্রথম সারিতে নিয়েছিলেন।কিন্তু অশ্লীলতা

যখন চরম মাত্রায় পৌঁছেছিল, তখন নিজেকে সিনেমা থেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন।এখন অবশ্য বোনের সংসার

নিয়ে বেশ সুখেই আছে।ব্যক্তি জীবনে আজও বিয়ের

পিঁড়িতে আবদ্ধ হননি সুপারহিট এই নায়িকা।অভিনেত্রী 

লিমা বোনের ৩ টি সন্তানসহ ঢাকার বারিধারায় থাকে।


♦️চিত্রনায়িকা লিমা অভিনীত চলচ্চিত্রের তালিকা :


১। প্রেমযুদ্ধ (সালমান শাহ্)

২। কন্যাদান (সালমান শাহ্)

৩। সতর্ক-শয়তান (রুবেল)

৪। লড়াই (রুবেল)

৫। সুখের আগুন (রুবেল)

৬। নীল সাগরের তীরে (রুবেল)

৭। ক্ষমতার লড়াই (রুবেল)

৮। গরীবের সংসার (শাহীন আলম)

৯। বনের রাজা টারজান

১০। হাবিলদার 

১১। ঘরের শত্রু (রুবেল)

১২। দুঃসাহস (রুবেল)

১৩। প্রেমগীত (বাপ্পারাজ ও ওমর সানী)


©️ রহমান মতি

উল্টো দেশে উল্টো প্রথা  কলমে - রাহিবুল মোল্লা    তারিখ - 30. 12. 24

 উল্টো দেশে উল্টো প্রথা

 কলমে - রাহিবুল মোল্লা  

 তারিখ - 30. 12. 24


 উল্টো দেশে উল্টো প্রথা

 উল্টো রীতি-নীতি।

 সত্যের চেয়েও মিথ্যা সেথা 

 প্রাধান্য পাই বেশি।

 ন্যায়ের সাথে কেউ থাকেনা 

 অন্যায় ভূরি ভূরি।

 গুরুত্বহীন সত্যবাদী সব 

 দুর্বল কম-বেশি।

 ক্ষমতাশীল মিথ্যাবাদী দল 

 চেঁচাই বেশি বেশি।


 উল্টো দেশে উল্টো প্রথা 

 উল্টো রীতি-নীতি।

 প্রজার পেটে থাকলেও ক্ষুধা 

 মুখে বাধ্য হাসি।

 প্রতিবাদ কখনো হয় না সেথা 

 হোক না যতই ফাঁসি।

 আন্দোলনে নামলে প্রজা  

 হবে-ই দেশদ্রোহী।

 ক্ষমতার জোরে বিচার ব্যবস্থা 

 পাল্টাই রাতারাতি।


 উল্টো দেশে উল্টো প্রথা 

 উল্টো রীতি-নীতি।

 মূর্খরা সব পণ্ডিত সেথা 

 করে দাপাদাপি।

 অহিংসার চেয়ে হিংসা সেথা 

 ছড়ায় বেশি বেশি।

 শিক্ষিতরা বেজায় বোকা

 চলে চুপি চুপি।

 ভন্ডরা সব সাধু সেথা 

 নেশায় থাকে ডুবি।


 উল্টো দেশে উল্টো প্রথা 

 উল্টো রীতি-নীতি 

 রাজার পায়ে সোনার জুতা 

 হিরেই মোড়া বাড়ি।

 প্রজার পেটে ভাত জোটে না  

 নেই বাড়ি, গাড়ি।

 অবৈধ টাকায় দেশের নেতা 

 করছে বিলাসী।

 সরকারী সব কর্মকর্তা 

 ঘুষ পেলে হয় খুশি।

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...