এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

শিক্ষক: কিরে, ক্লাসে তুই একাই নির্বোধ আর গাধা?

 ক্লাসরুমে এবং পরীক্ষার খাতায় ছাত্রছাত্রীদের দেওয়া কিছু অদ্ভুত উত্তর।


১.

বিজ্ঞান পরীক্ষার প্রশ্ন এসেছে, পানিতে বাস করে এমন ৫টি প্রাণীর নাম লিখ।


ছাত্র লিখল...ব্যাঙ, ব্যাঙের বাবা, মা, বোন আর দুলাভাই।


২.

ইতিহাস ক্লাসে স্যার সুমিকে দাঁড় করালেন, "বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?"


সুমি: স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!


স্যার: কে বলেছে বইয়ে নেই। এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে ১৫৪২-১৬০৫।


সুমি: এটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ? আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন!


৩.

যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে।


শিক্ষক: আমি টেবিলটা ছুঁয়েছি, টেবিলটা মাটি ছুঁয়েছে, সুতরাং আমি মাটি ছুঁয়েছি — এভাবে একটা যুক্তি দেখাও তো।


দুজন ছাত্র হাত তুলল।


১ম ছাত্র: যেমন ধরুন স্যার, আপনি মুরগি খেয়েছেন, মুরগি কেঁচো খেয়েছে, সুতরাং আপনি কেঁচো খেয়েছেন।


২য় ছাত্র: আমি আপনাকে ভালবাসি, আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন, সুতরাং আমি আপনার মেয়েকে ভালবাসি।


৪.

বিজ্ঞান পরীক্ষার রেজাল্টের খাতা দেওয়ার দিন শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, "ব্যাকটেরিয়ার চিত্র আঁকতে বলা হয়েছিল। তুই সাদা খাতা জমা দিয়েছিস কেন?"


ছাত্র নির্বিকারভাবে জবাব দিল, স্যার, আমি ব্যাকটেরিয়ার চিত্র এঁকেছি। কিন্তু আপনি তো তা খালি চোখে দেখতে পারবেন না!


৫.

ড্রইং পরীক্ষায় বিড়াল আঁকতে দেওয়া হয়েছে। ক্লাস ফাইভের মেয়ে গম্ভীর মুখে বিরাট এক বিড়াল আঁকছে পাতা জুড়ে। নিচে ডানদিকে লিখেছে পি টি ও। টিচার অবাক। জিজ্ঞেস করলেন, "ড্রইং খাতায় পি টি ও কেন?"


ছাত্রী জানাল, "আমার মা বলে দিয়েছেন উত্তর এক পাতায় না ধরলে ওই কথা লিখতে হয়। আমার বিড়াল এত বড় হয়েছে যে সেই অনুপাতে একটি পেল্লায় লেজ দরকার। সেই লেজ এই পাতায় আঁটবে না। তাই আমি ঠিক করেছি পি টি ও লিখে পরের পাতায় মনের সাধ মিটিয়ে লেজখানা আঁকব।


৬.

শিক্ষক: "উত্তম" শব্দের বিপরীত শব্দ বলো।


ছাত্রী: (মুচকি হেসে) সুচিত্রা।


৭.

অন্যমনস্ক এক ছাত্রীকে স্যার জিজ্ঞাসা করলেন, "এই মেয়ে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো।"


মেয়েটি হকচকিয়ে দাঁড়িয়ে বলল, "কে? আমি?"


শিক্ষক বললেন, "গুড। হয়েছে, বসো।"


৮.

শিক্ষক: আচ্ছা দুধ থেকে ছানা তৈরির একটি সহজ উপায় বল।


ছাত্র: ভীষন সহজ স্যার। গাভীকে তেঁতুল খাওয়ালেই হবে।


৯.

শিক্ষক: তোমার কাছে দেয়াশলাই বা গ্যাস লাইট নেই। আগুন জ্বালাবে কীভাবে?


ছাত্র: স্যার রবি সিম সামনে রেখে বলবো জ্বলে ওঠো আপন শক্তিতে!


১০.

শিক্ষকঃ বল তো সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী কোনটি?


ছাত্র: হাতি স্যার!


শিক্ষক: কেন?


ছাত্র: দেখেন না, হাতি খুশিতে সব সময় তার দাঁত বের করে রাখে।


১১.

শিক্ষক: সন্ধি কাকে বলে?


ছাত্র: স্যার, প্রথমটুকু পারি না, শেষেরটুকু পারি।


শিক্ষক: আচ্ছা, শেষেরটুকুই বল।


বল্টু: স্যার, শেষেরটুকু হলো...তাকে সন্ধি বলে।


১২.

শিক্ষক: তুই কি বলবে Dialog নাকি Paragraph?


ছাত্র: Dialog বলব স্যার।


শিক্ষক: ঠিক আছে বল।


ছাত্র: চৌধুরী সাহেব! আমরা গরিব হতে পারি, কিন্তু আমরা মানুষ, আমাদেরও ইজ্জত আছে।


(শিক্ষক রেগে গিয়ে খপ করে ছাত্রের চুলের মুঠি ধরে ফেললেন)


ছাত্র: তোর সাহস তো কম না, বামন হয়ে চাঁদের দিকে হাত বাড়াস। জানিস, তোর ওই হাত আমি কেটে ফেলতে পারি?


১৩.

শিক্ষক: যারা একেবারে নির্বোধ এবং গাধা তারা ছাড়া সবাই বসে পড়।


সকলে বসে পড়লেও শুধু সবুজ একা দাঁড়িয়ে আছে।


শিক্ষক: কিরে, ক্লাসে তুই একাই নির্বোধ আর গাধা?


সবুজ: না স্যার, আপনি একা দাঁড়িয়ে আছেন, এটা ভাল দেখাচ্ছে না, তাই...।


©অনুগল্প


#allfriends #allfollowers

পটুয়াখালী জেলায় কোন ইউনিয়নে আপনার বাড়ি?

 পটুয়াখালী জেলায় কোন ইউনিয়নে আপনার বাড়ি?


১. কাছিপাড়া  

২. বগা, 

৩. মদনপুর, 

৪. নাজিরপুর, 

৫. কালাইয়া 

৬. দাসপাড়া 

৭. বাউফল 

৮. আদাবারিয়া 

৯. ন‌ওমালা 

১০. চন্দ্রদ্বীপ

১১. কালিশুরি 

১২. ধুলিয়া 

১৩. কেশবপুরা 

১৪. সূর্যমনি 

১৫. বিলবিলাস 

১৬. রনগোপালদী 

১৭. আলিপুরা 

১৮. বেতাগী 

১৯. দশমিনা 

২০. বহরমপুর 

২১. বাঁশবাড়িয়া 

২২. চর বোরহান 

২৩. শ্রীরামপুর 

২৪. লেবুখালী 

২৫. পাঙ্গাসিয়া 

২৬. আঙ্গারিয়া 

২৭. মুরাদিয়া 

২৮. আমখোলা 

২৯. গোলখালি 

৩০. গলাচিপা 

৩১. পানপট্টি 

৩২. ডাকুয়া 

৩৩. চিকনিকান্দি 

৩৪. বকুলবাড়িয়া 

৩৫. চাকমাইয়া 

৩৬. টিয়াখালী 

৩৭. লালুয়া 

৩৮. মিডাগঞ্জ 

৩৯. নীলগঞ্জ 

৪০. ধানখালী 

৪১. বালিয়াতলী 

৪২. চম্পাপুর 

৪৩. মহিপুর 

৪৪. চালিতাবুনিয়া 

৪৫. ধুলাসার 

৪৬. ডাবলুগঞ্জ 

৪৭. রাঙ্গাবালী 

৪৮. বড় বাইশদিয়া 

৪৯. ছোট বাঁইশদিয়া 

৫০. চরমোনন্তাজ 

৫১. চালিত বুনিয়া 

৫২. মৌডুবি 

৫৩. চরকাজল 

৫৪. চর বিশ্বাস 

৫৫. কলাগাছিয়া 

৫৬. গজালিয়া 

৫৭. মাধবখালী 

৫৮. মির্জাগঞ্জ 

৫৯. সুবিদখালী 

৬০. কাকরাবুনিয়া 

৬১. মজিদ বারিয়া 

৬২. লাউকাঠি 

৬৩. বদরপুর 

৬৪. ইটবাড়িয়া 

৬৫. লোহালিয়া 

৬৬. কমলাপুর 

৬৭. জৈনকাঠি 

৬৮. কালিকাপুর 

৬৯. মাদারবুনিয়া 

৭০. আউলিয়াপুর 

৭২. ছোটবিঘাই 

৭২. বড়বিঘাই 

৭৩. মরিচবুনিয়া 

৭৪. ভুরিয়া 

৭৫. মৌকারন

আপনি ধান চাষে কি পরিমাণ সার ব্যবহার করলে বাম্পার ফলন পাবেন-শতক প্রতি হিসাব:

 আপনি ধান চাষে কি পরিমাণ সার ব্যবহার করলে বাম্পার ফলন পাবেন-শতক প্রতি হিসাব:


ইউরিয়া= ১.০৯ কেজি

টিএসপি/ডিএপি= ৪৫৪ গ্রাম 

জিপসাম= ৪৫৪ গ্রাম

পটাশ= ৩৩৬ গ্রাম 

জিংক/দস্তা= ৪৫ গ্রাম

বোরন = ৩৫ গ্রাম 

ম্যাগসার = ৬০ গ্রাম 

দানাদার= ৩৫ গ্রাম 


বিঘা প্রতি ৩৩ শতকে সারের পরিমান

ইউরিয়া= ৩৬ কেজি

টিএসপি/ডিএপি= ১৫ কেজি

জিপসাম= ১৫ কেজি 

পটাশ= ২১ কেজি

জিংক/দস্তা= ১.৫০ কেজি

বোরন = ১ কেজি

ম্যাগসার =২ কেজি

দানাদার= ১ কেজি


টিএসপি সারের পরিবর্তে ডিএপি সার দিলে ৪০%  ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করতে হবে। 


#সার_প্রয়োগ_পদ্ধতিঃ 


জমি তৈরির শেষ চাষে সমস্ত টিএসপি+জিপসাম+বোরন+ম্যাগসার+জিংক+দানাদার (আলাদাভাবে) তিন ভাগের দুই ভাগ পটাশ ছিটিয়ে দিতে পারেন। 


জিংক/দস্তা সার প্রথম বা দ্বিতীয় চাষে দেওয়া ভালো। 


ইউরিয়া সার তিন কিস্তিতে প্রয়োগ করতে হবে। 


#প্রথম_কিস্তি:

চারা রোপনের ১০-১২ দিনের মধ্যে ইউরিয়া উপরি করতে হবে। 


#দ্বিতীয়_কিস্তি: 

চারা রোপনের ২৫-৩০ দিনের মধ্যে উপরি প্রয়োগ করতে হবে। 


#তৃতীয়_কিস্তি: 

চারা রোপনের ৪৫-৫০ দিনের মধ্যে উপরি প্রয়োগ করতে হবে। এবং তিন ভাগের এক ভাগ পটাশ তৃতীয় কিস্তি ইউরিয়া সারের সাথে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।


#ধান #ধানের

কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থান যা আপনাকে মুগ্ধ করবেই! 

 কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থান যা আপনাকে মুগ্ধ করবেই! 


কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত এবং পর্যটন স্থান। এটি পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত এবং বাংলাদেশের একমাত্র স্থান যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটিই দেখা যায়। কুয়াকাটার কিছু দর্শনীয় স্থান নিম্নরূপ:


### ১. **কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত**

   - কুয়াকাটার মূল আকর্ষণ হলো এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা সমুদ্র সৈকত। এখানে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের দৃশ্য অত্যন্ত মনোরম।

   - সৈকতটি পরিষ্কার এবং প্রশস্ত, যা পর্যটকদের জন্য হাঁটা, সাঁতার কাটা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য আদর্শ।


### ২. **গঙ্গামতি চর**

   - কুয়াকাটা থেকে কিছু দূরত্বে অবস্থিত গঙ্গামতি চর একটি নির্জন এবং শান্তিপূর্ণ স্থান। এখানে সবুজ ম্যানগ্রোভ বন এবং সমুদ্রের মিলন দেখা যায়।

   - এই চরে পর্যটকরা নৌকা ভ্রমণ করতে পারেন এবং প্রকৃতির সান্নিধ্য উপভোগ করতে পারেন।


### ৩. **মিশ্রিপাড়া বৌদ্ধ বিহার**

   - কুয়াকাটার কাছে অবস্থিত মিশ্রিপাড়া বৌদ্ধ বিহার একটি ঐতিহাসিক এবং ধর্মীয় স্থান। এটি স্থানীয় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

   - বিহারটি স্থাপত্য শৈলী এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশের জন্য দর্শনীয়।


### ৪. **ফাতরার বন**

   - কুয়াকাটার কাছে অবস্থিত ফাতরার বন একটি প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন। এটি জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ও প্রাণীর আবাসস্থল।

   - পর্যটকরা এখানে নৌকা ভ্রমণ করে বনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।


### ৫. **ঝাউবাগান**

   - কুয়াকাটা সৈকতের পাশে অবস্থিত ঝাউবাগান একটি মনোরম স্থান। এখানে সারিবদ্ধ ঝাউগাছ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

   - এটি হাঁটার জন্য এবং ছবি তোলার জন্য একটি জনপ্রিয় স্থান।


### ৬. **লেবুর চর**

   - কুয়াকাটার কাছে অবস্থিত লেবুর চর একটি ছোট দ্বীপ, যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং নির্জনতার জন্য পরিচিত। এখানে নৌকা ভ্রমণ করে প্রকৃতির সান্নিধ্য উপভোগ করা যায়।


### ৭. **আলীপুর বীচ**

   - কুয়াকাটা থেকে কিছু দূরত্বে অবস্থিত আলীপুর বীচ একটি নির্জন এবং শান্তিপূর্ণ সমুদ্র সৈকত। এটি কুয়াকাটার তুলনায় কম ভিড় এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা।


### ৮. **সোনাকাটা বীচ**

   - সোনাকাটা বীচ কুয়াকাটার আরেকটি জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত। এখানে পর্যটকরা সূর্যাস্তের দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন।


### ৯. **কুয়াকাটা ইকো পার্ক**

   - কুয়াকাটা ইকো পার্ক একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল, যা জীববৈচিত্র্য এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। এখানে পর্যটকরা প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে পারেন।


### ১০. **স্থানীয় মৎস্য বন্দর**

   - কুয়াকাটার স্থানীয় মৎস্য বন্দর একটি আকর্ষণীয় স্থান, যেখানে পর্যটকরা মাছ ধরার নৌকা এবং স্থানীয় মৎস্যজীবীদের জীবনযাত্রা দেখতে পারেন।


কুয়াকাটা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নির্জন সমুদ্র সৈকত এবং অনন্য সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের জন্য পর্যটকদের কাছে বিশেষ আকর্ষণীয়। এটি প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য একটি আদর্শ গন্তব্য।

- Khondokar Mohammad 

#hotel #grandsafa #kuakata #sightseeing Highlight

সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

পেঁপে গাছের চারা দ্রুত বৃদ্ধি এবং সঠিকভাবে বৃদ্ধির জন্য নিচে উল্লেখিত সার এবং কীটনাশকের ব্যবহার এবং যত্নের পরামর্শ দেওয়া হলো:

 পেঁপে গাছের চারা দ্রুত বৃদ্ধি এবং সঠিকভাবে বৃদ্ধির জন্য নিচে উল্লেখিত সার এবং কীটনাশকের ব্যবহার এবং যত্নের পরামর্শ দেওয়া হলো:


১. সারের ব্যবহার:


জৈব সার: চারা লাগানোর ২-৩ সপ্তাহ পর প্রতি গাছের গোড়ায় ১-২ কেজি পচা গোবর বা কম্পোস্ট সার দিন।


নাইট্রোজেন সার (ইউরিয়া): চারা বড় হওয়ার সময় প্রতি মাসে ২৫-৩০ গ্রাম ইউরিয়া ব্যবহার করুন। গাছের চারপাশে গোল করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিন।


ফসফেট সার (টিএসপি): প্রতি গাছের জন্য ২০-২৫ গ্রাম প্রয়োগ করুন। এটি শিকড়ের বিকাশে সাহায্য করে।


পটাশ সার (এমওপি): প্রতি মাসে ১৫-২০ গ্রাম প্রয়োগ করুন। এটি ফল ধরার আগে প্রয়োজন।


ডোলোমাইট বা চুন: মাটির পিএইচ সঠিক রাখার জন্য প্রয়োগ করতে পারেন। এটি রোগ প্রতিরোধেও সহায়তা করে।


২. কীটনাশকের ব্যবহার:


পোকামাকড় প্রতিরোধে:


ইমিডাক্লোপ্রিড: এফিড বা সাদা মাছি দমন করতে পাতায় স্প্রে করুন (প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি)।


ক্লোরপাইরিফস: কাণ্ডের আশেপাশে মাটিতে পোকা দমনে প্রয়োগ করুন।


ছত্রাকনাশক:


ম্যানকোজেব বা কার্বেন্ডাজিম: প্রতি ১০-১২ দিনে একবার স্প্রে করুন। এটি ছত্রাকজনিত রোগ প্রতিরোধ করবে।


৩. অতিরিক্ত যত্ন:


সেচ: নিয়মিত পানি দিন, তবে জমে থাকা পানি এড়িয়ে চলুন।


আগাছা পরিষ্কার: গাছের চারপাশ পরিষ্কার রাখুন।


গোড়া মালচিং: মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখতে এবং আগাছা কমাতে মালচ ব্যবহার করুন।


৪. রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা:


পেঁপে গাছে পাউডারি মিলডিউ বা ভাইরাস আক্রমণ হলে গাছ দুর্বল হয়ে যায়। এমন ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধে উপযোগী কীটনাশক বা ছত্রাকনাশক ব্যবহার করুন।


নিয়মিত এসব উপাদান সঠিকভাবে প্রয়োগ করলে গাছ দ্রুত বেড়ে উঠবে।


মোহাম্মদ এগ্রো ফার্ম

একাকী সফর যে কতোটা ভয়ানক, তা’ যদি মানুষ বুঝতে পারতো, সে রাত্রীবেলায় একাকী সফর করতোনা ।” বোখারি ২৯

 “ একাকী সফর যে কতোটা ভয়ানক, তা’ যদি মানুষ বুঝতে পারতো, সে রাত্রীবেলায় একাকী সফর করতোনা ।” বোখারি ২৯৯৮. MQM


••• একাকী ও নিঃসঙ্গতা ইসলাম ধর্ম সমর্থন করেনা •••


*** নানা কারণে মানুষ কখনো কখনো একা হয়ে পড়ে । তাঁর উপর অবতীর্ণ হয় নিঃসঙ্গ জীবন । তাঁর চারপাশে কেবলই নীরবতা । অর্থ - সম্পদ , বিদ্যা - বুদ্ধি সবকিছু থেকেও যেনো নেই । সুস্পস্ট সূর্যের আলোতেও তাঁর চোখে কেবলই অন্ধকার ! ভাই- বোন, স্ত্রী - সন্তান কেউ তাঁকে সময় দেয়না ! কারো হাতে সময় নেই দেবার ! এ যেনো বড় কেয়ামতের পূর্বেই ছোট কেয়ামত ! নানামূখী টেনশান ও দুশ্চিন্তার সাথে লড়াই করে টিকে থাকতে না পেরে কেউ কেউ চিরতরে হারিয়ে যায় এ ধরণীর বুক থেকে ! 


*** আত্মহত্যার পথ বেচে নেয় ! আধুনিক সমাজে লাইভে না এসে আত্মহত্যা করা মাকরুহ !!! !!! আর তাই সবকিছু গুছিয়ে নিয়ে অতঃপর অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় আত্মহত্যা করে ! এখানেই ব্যক্তির চূড়ান্ত পরাজয় ! 


*** একাকী ভ্রমণ ও ঘরে নিঃসঙ্গ অবস্থান করতে নিষেধ করেছেন মহানবী সাঃ । 


ছহীহুল জামে’ ৬৯১৯

حاشية بلوغ المرام لابن باز رح  ٧٩٩

মুসনাদে আহমদ ৫৬৫০


*** মহানবী সাঃ বলেছেন “ একাকী সফর যে কতোটা ভয়ানক , তা’ যদি মানুষ বুঝতে পারতো , সে রাত্রীবেলা সফরে বের হতোনা ।” 


ছহীহুল বোখারি ২৯৯৮


*** মানুষ বিয়ে করে কেন ? এ জন্য বিয়ে করে যে, পারস্পরিক দৈহিক ও মানসিক শান্তি শেয়ার করবে । এতে করে উভয়ে টেনশান মুক্ত থাকতে পারবে । সুখ- দুঃখ ভাগাভাগি করে সামনে এগিয়ে যাবে । 


স্ত্রী যদি থাকেন অস্ট্রেলিয়ায় আর স্বামী যদি ঢাকার একটি ফ্ল্যাটে নিঃসঙ্গ ঘুমান ! এভাবেই যদি অতিক্রান্ত হয় সময়টা , বিপদ সুনিশ্চিত ! কারণ মহানবী সাঃ নিঃসঙ্গ থাকতে নিষেধ করেছেন । ঘরে একাকী বসবাস করতে নিষেধ করেছেন । 


*** মহানবী সাঃ কেন একাকী থাকতে নিষেধ করেছেন ? যেহেতু একাকী থাকা অবস্থায় ব্যক্তি যদি মারা যায়, সহজে কেউ জানতে পারবেনা । একাকী থাকা অবস্থায় যে কোন বিপদ অবতীর্ণ হতে পারে । জ্বীন - মানুষ শয়তানদের আক্রমণ ও খারাপ প্রভাব পড়তে পারে ! 


*** লোকালয়ে / হাটে - বাজারে/ জংশনে একাকী সফর করাতে সমস্যা নেই । পক্ষান্তরে ডেজার্টে / জন- মানবহীন স্থানে বা অনেক দূরের সফরে একাকী বের হওয়া বিপদজনক ! 


*** নিঃসঙ্গময় জীবনে শয়তান কুমন্ত্রণা / খারাপ পরামর্শ ও প্ররোচনা দিতে পারে অন্তরে । এ কারণে একাকী থাকা যাবেনা । কিন্তু আমাদের সমাজ ! আমাদের আপনজন ! আমাদের বাস্তবতা আমাদেরকে একাকী ও নিঃসঙ্গতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে ! এভাবেই হারিয়ে যাচ্ছে জাতির কিছু মূল্যবান সম্পদ । কিছুই বলার নেই ! 


MQM Saifullah Mehruzzaman

সুখ কোথায় নারীর জন্য? ================Sujit Kumar Dutta  বাবুর পেজ থেকে(সংগৃহিত)  Artist Gopal Pal

 সুখ কোথায় নারীর জন্য?

==================

লাস ভেগাসের বৈধ সেক্স বানিজ্য নিয়ে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের দুই পর্বের একটা ডকুমেন্টারি ‘সেক্স ফর সেল’ দেখেছি এই মাসের প্রথমদিন। সেখানে একটা অদ্ভুত ব্যাপার দেখলাম। এইসব প্রস্টিটিউট মেয়েরা অনেকেই মডেল হতে আসে, অনেকেই মডেলিং থেকেও আসে!

একাধিক নাটক ও সিনেমার পরিচালক বন্ধুর কাছে জেনেছি যেসব মেয়েরা মডেলিং করতে আসে, অভিনয়ে নাম লেখাতে চায় তারা অনেকেই ভালো নাটকে, ভালো বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজের বিনিময়ে যে কারো শয্যাসঙ্গী হতে রাজি থাকে। বিষয়টা আমি তেমন আমলে নেইনি। কিন্তু পরিচিত এক মেয়েকে যখন ‘কাস্টিং কাউচ’ হতে রাজি আছো কিনা প্রশ্নটা করেছিলাম, তখন সে আমাকে তাজ্জব করে দিয়ে বললো - হ্যাঁ, রাজি আছি!

মেয়েটার উত্তর শুনে যে কেউই গালি দেবে, রাগ করবে, কড়া কথা শুনিয়ে দেবে। কিন্তু একবারও বলবে না- কে ওকে ভাবতে শেখালো যৌনতা যোগ্যতার পরিমাপ? কে ওকে নিজের দেহকে পন্য বানাতে শেখালো?

মেয়েদের জন্য সুন্দরী প্রতিযোগিতা দেখি, রান্নার প্রতিযোগিতা দেখি, নানারকমের ফ্যাশন প্রতিযোগিতা দেখি ; কিন্তু আইকিউয়ের, বুদ্ধিমত্তার আলাদা প্রতিযোগিতা দেখি না। কাগজজুড়ে ছাপানো হয় ঐশ্বরিয়া রায়ের ছবি।

কিন্তু যে মেয়েটি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, হার্ভার্ডে বা এমআইটিতে নিজের মেধার স্বাক্ষর রাখছে তার খবর পড়ে থাকে খবরের কাগজের চিপায়। তাকে কেউ চেনে না, তাকে চেনানোর গুরুত্বও কম। তার ফুসফুসটিও হয়তো মেরি কুরীর মতোন ঝাঁজরা হয়ে যাবে পলেনিয়াম আর ইউরেনিয়াম আবিস্কার করতে করতেই। কিন্তু কেউ তাকে চিনবে না!

ইউরোপের মেয়েরা এককালে ভেবেছিল খুব নারী জাগরণ হচ্ছে খোলামেলা পোশাক পরে। কিন্তু তারা যে পন্য হচ্ছে, পন্য হতে তাদেরকে উৎসাহিত করা হচ্ছে সেটা বোঝা যায় সারা পৃথিবীতে নারী আর পুরুষের ব্যক্তিগত সম্পদের মালিকানা হিসেব করলে। পুরুষের হাতে আছে ৯৯% আর নারীর আছে ১% !

অথচ কোন বিজ্ঞাপনে নারী নেই? পুরুষের শেভিং ক্রিম, আফটার শেভ লোশান, পারফিউম... শুধু কি পুরুষের! নারীর লিপ্সটিক, ক্রিম, ফাউন্ডেশান সবখানে!

বিশ্বসুন্দরী খেতাব পাওয়া প্রিয়াঙ্কা চোপড়া বলেছিলেন - এই প্রতিযোগিতা যা দিয়েছে তারচেয়ে আরও বেশি নিয়েছে! আসলে এটাই সত্য। তাদের শেখানো হয় - সুপারস্টার হওয়া মানে গায়ের ভাঁজ, বুকের খাঁজ, কোমরের মাপ।

কেউ বলে না সুপারস্টার হওয়া মানে সুপার ট্যালেন্টেড হওয়া, আর্ট হিস্ট্রি নখের ডগায় রাখা, ইউরেনিয়ামের আনবিক ভর মুহূর্তে বলে দেওয়া, যুগান্তকারী কিছু মানব কল্যাণের জন্য আবিস্কার করা!

মধ্যযুগের হারেম, বাইজি, যৌনদাসী প্রথা কি সত্যিই পৃথিবী থেকে উঠে গেছে? আমার তো মনে হয় না! আমার মনে হয় হারেমগুলি এখন মডেল এজেন্সিতে রূপ নিয়েছে মাত্র! নারীকে পণ্যের মতো ভোগের প্রথা দূর হয়েছে, নাকি কেবল কৌশল বদলে গেছে মাত্র? 

Sujit Kumar Dutta  বাবুর পেজ থেকে(সংগৃহিত) 

Artist Gopal Pal

সৌদি এক যুবকের সদকার দ্বারা সচ্ছলতা আসার আশ্চর্য ঘটনা[বেতন (টাকা) কে মাসের শেষ পর্যন্ত অবশিষ্ট রাখার পরামর্শপত্রঃ-

 সৌদি এক যুবকের সদকার দ্বারা সচ্ছলতা আসার আশ্চর্য ঘটনা[বেতন (টাকা) কে মাসের শেষ পর্যন্ত অবশিষ্ট রাখার পরামর্শপত্রঃ-

--------------------------------------------

ঘটনাটি এক সৌদি-যুবকের। সে তার জীবনের প্রতি মোটেও সন্তুষ্ট ছিল না। তার বেতন ছিল মাত্র চার হাজার রিয়াল। বিবাহিত হওয়ায় তার সাংসারিক খরচ বেতনের চেয়ে অনেক বেশি ছিল। মাস শেষ হওয়ার আগেই তার বেতনের টাকা শেষ হয়ে যেত, তাই প্রয়োজনের তাগিদে তাকে ঋণ নিতে হত। এভাবে সে আস্তে আস্তে ঋণের কাদায় ডুবে যাচ্ছিল। আর তার বেতনে এমন বিশ্বাস জন্ম নিচ্ছিল যে, তার জীবন এই অভাবেই কাটবে। অবশ্য তার স্ত্রী তার এ-অবস্থার প্রতি খেয়াল রাখত। কিন্তু ঋণের বোঝা এত ভারী হযেছিল, যেন নিশ্বাস নেওয়াও দুষ্কর।


একদিন সে তার বন্ধুদের এক মজলিসে গেল। সেদিন এমন একজন বন্ধু সেখানে উপস্থিত ছিল, যে অত্যন্ত বুদ্ধিমান এবং বিচক্ষণ ব্যক্তি। যুবকের বক্তব্য এমন ছিল যে, আমার ওই বন্ধুর সকল পরামর্শকে আমি খুব গুরুত্ব দিতাম।


কথায় কথায় যুবক তার সকল অবস্থা বন্ধুকে বলল। বিশেষত আর্থিক সমস্যাটা তার সামনে তুলে ধরল। তার বন্ধু মনোযোগ সহকারে কথাগুলো শুনল এবং বলল, আমার পরামর্শ হল- তুমি তোমার বেতন থেকে কিছু টাকা ছদকার জন্য নির্ধারণ কর। যুবক আশ্চর্য হয়ে বলল, জনাব! সাংসারিক প্রয়োজন পুরনেই ঋণ নিতে হয়; আর আপনি আমাকে ছদকার জন্য টাকা নির্ধারণ করতে বলেছেন? 


যাইহোক, যুবক বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি স্ত্রীকে জানাল। তার স্ত্রী বলল, পরিক্ষা করতে সমস্যা কী? হতে পারে আল্লাহ্ তা’আলা তোমার জন্য রিযিকের দরজা খুলে দিবেন। যুবক বেতনের চার হাজার রিয়াল থেকে ত্রিশ রিয়াল ছদকার জন্য নির্ধারণের ইচ্ছা করল এবং মাসশেষে তা আদায় করতে শুরু করল।


সুবহানাল্লাহ! কসম করে বললে মোটেও ভুল হবে না, তার (আর্থিক) অবস্থা সম্পূর্ণ বদলে গেল। সে তো সবসময় টাকা-পয়সার চিন্তা টেনশনেই পড়ে থাকত; আর এখন তার জীবন যেন ফুলের মতো হয়ে গেছে। এত ঋণ থাকা সত্ত্বেও নিজেকে স্বাধীন মনে হত। মনের মধ্যে এমন এক অনাবিল শান্তি হচ্ছিল, যা বলে বুঝানো সম্ভব নয়।


কয়েক মাস পর থেকে সে নিজের জীবনকে সাজাতে শুরু করল। নিজের আয়কৃত টাকা কয়েক ভাগে ভাগ করল, আর তাতে এমন বরকত হল, যা পূর্বে কখনও হয়নি। সে হিসাব করে একটা আন্দাজ করল, কত দিনে ঋণের বোঝাটা মাথা থেকে নামাতে পারবে ইনশাআল্লাহ। 


কিছুদিন পর আল্লাহ তা’লা তার সামনে আরও একটি পথ খুলে দিলেন। সে তার এক বন্ধুর সাথে প্রপাটি-ডিলিং এর কাজে অংশ নিতে শুরু করে। সে বন্ধুকে গ্রাহক/ক্রেতা এনে দিত, তাতে ন্যায্য প্রফিট পেত।


আলহামদুলিল্লাহ! সে যখনই কোনো গ্রাহকের কাছে যেত, গ্রাহক অবশ্যই তাকে অন্য গ্রাহক পর্যন্ত পৌঁছনোর রাস্তা দেখিয়ে দিত। এখানেও সে ঐ আমলের পুনরাবৃত্তি করত। অর্থাৎ প্রফিটের টাকা হাতে আসলে (আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য) অবশ্যই তা থেকে ছদকা নির্ধারণ করত।


আল্লাহর কসম! ‘ছদকা কী’ তা কেউ জানে না; ঐ ব্যক্তি ব্যতিত যে তা পরিক্ষা করেছে। ছদকা কর এবং ছবরের সাথে চল- আল্লাহর ফযলে খায়ের বরকত নাযিল হবে, যা নিজ চোখে দেখতে পাবে।


◾নোট:- যদি আপনি কোনো মুসলমানকে তার উপার্জনের একটি অংশ ছদকার জন্য নির্ধারণ করতে বলেন এবং এর উপর আমল করে, আপনিও ঐ পরিমাণ ছওয়াব পাবেন যে পরিমাণ ছদকাকারী পেয়েছে। আর ছদকাকারীর ছওয়াবে কোনো কমতি আসবে না।


আপনি দুনিয়া থেকে চলে যাবেন আর আপনার অবর্তমানে কেউ আপনার কারণে ছদকা করতে থাকবে। আপনি ছওয়াব পেতে থাকবেন।


যদি আপনি তালিবে ইলমও হন এবং আপনার আয় একেবারে সীমিত ও নির্ধরিতও হয়। তবুও কম-বেশি, যতদূর সম্ভব (সামান্য কিছু হলেও) ছদকার জন্য নির্ধারণ করুন।


যদি ছদকাকারী জানতে ও বুঝতে পারে যে, তার ছদকা ফকিরের হাতে যাওয়ার আগে আল্লাহর হাতে যায়। তাহলে অবশ্যই ছদকা গ্রহণকারীর তুলনায় ছদকাদানকারী অনেক গুণ বেশি আত্মিক প্রশান্তি লাভ করবে।


◾ছদকা দানের উপকারিতা:-


ছদকা দানকারী এবং যে তার কারণ হবে সেও এ সকল ফায়েদার অন্তর্ভুক্ত।


▪️১. ছদকা জান্নাতের দরজাসমূহের একটি।

▪️২. সদকা আমলের মধ্যে উত্তম আমল।

▪️৩. ছদকা কেয়ামতের দিন ছাঁয়া হবে এবং ছদকা-আদায়কারীকে জাহান্নাম থেকে মুক্ত করবে।

▪️৪. ছদকা আল্লাহ তা‘লার ক্রোধকে ঠান্ডা করে এবং কবরের উত্তপ্ততায় শীতলতার উপকরণ হবে।

▪️৫. মৃতব্যক্তির জন্য উত্তম বদলা এবং সবচে’ উপকারী বস্তু হল সদকা। আর ছদকার ছওয়াবকে আল্লাহ তা‘আলা ক্রমাগত বৃদ্ধি করতে থাকেন।

▪️৬. ছদকা পবিত্রতার আসবাব, আত্মশুদ্ধির মাধ্যম ও সৎকাজের প্রবর্ধক।

▪️৭. ছদকা কেয়ামতের দিন ছদকাকারীর চেহারার আনন্দ ও প্রফুল্লতার কারণ হবে।

▪️৮. ছদকা কেয়ামতের ভয়াবহ অবস্থায় নিরাপত্তা হবে। অতীতের জন্য আফসোস করা থেকে বিরত রাখে।

▪️৯. ছদকা গুনাহের ক্ষমা এবং খারাপ কাজের কাফফারা।

▪️১০. ছদকা উত্তম মৃত্যুর সুসংবাদ এবং ফেরেস্তাদের দোয়ার কারণ।

▪️১১. ছদকা দানকারী সর্বোত্তম বান্দাগণের অন্তর্ভুক্ত এবং ছদকার ছওয়াব প্রত্যেক ঐ ব্যক্তি পায় যে কোনো না কোনোভাবে অংশিদার হয়।

▪️১২. ছদকা দানকারীর সঙ্গে সীমাহীন কল্যাণ ও বিরাট প্রতিদানের ওয়াদা রয়েছে।

▪️১৩. খরচ করা মানুষকে মুত্তাকীদের কাতারে শামিল করে। ছদকাকারীকে সৃষ্টিকূল মুহাব্বত করে।

▪️১৪. ছদকা দয়া-মায়া ও দানশীলতার আলামত।

▪️১৫. ছদকা দোয়া কবুল এবং জটিল সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার মাধ্যম।

▪️১৬. ছদকা বালা মসিবত দূর করে দুনিয়াতে সততরটা খারাপির দরজা বন্ধ করে।

▪️১৭. ছদকা হায়াত ও মাল বৃদ্ধির মাধ্যম। সফলতা এবং রিজিকের প্রশস্ততার মাধ্যম।

▪️১৮. ছদকা চিকিৎসা, ঔষধ ও সুস্থতা।

▪️১৯. ছদকা আগুনে পোড়া, পানিতে ডোবা ও অপহরণসহ (সকল) অপমৃত্যুর প্রতিবন্ধক।

▪️২০. ছদকার প্রতিদান পাওয়া যায় চাই তা পশু-পাখিকেই দেওয়া হোক না কেন।


◾শেষকথা: এই মুহূর্তে আপনার জন্য সর্বোত্তম ছদকা হল, কথাগুলো ছদকার নিয়তে প্রচার করা।

যৌন মিলনে মেয়েরা কিভাবে পুরুষকে উত্তেজিত করবে?

 যৌন মিলনে মেয়েরা কিভাবে পুরুষকে উত্তেজিত করবে?

----------------------------------------------------------------------------

আপনার সংগীকে বারে বারে চুমু দিন । তার শরিরে আলতভাবে হাত বুলাতে থাকুন । তাকে জরিয়ে ধরে আদর করুন । তার সারা শরিরে চুমু দিতে থাকুন । তাকে আলতভাবে কামড় দিন । এই প্রক্রিয়াগুলো চালিয়ে যান । দেখবেন সে উত্তেজিত হয়ে উঠবে।


প্রথমেই স্ত্রীর স্বামীর যৌনতা সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক জ্ঞান রাখতে হবে। তারপর অগ্রসর হবেন।


ক। মিলনের প্রস্তুতিঃ


১. বেশির ভাগ মেয়ে সারাদিন কাজের শেষে ঘর্মাক্ত শরীরে স্বামীর সাথে শুতে যায়। কিন্তু স্বামী সর্বদা আশা করে স্ত্রী সতেজ অবস্থায় তার শয্যাসঙ্গী হবে। তাই পরিচ্ছন্ন অবস্থায় বিছানায় যাবে।


২. সহবাসের রাত্রিগুলিতে সাজসজ্জা ও পোশাকের ব্যাপারে স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব দিবে।


৩. অন্যান্য দিনে অন্তর্বাস পরিধান না করলেও সহবাসের রাত্রিতে ব্লাউজের নিচে বক্ষবন্ধনী ও নিম্নাঙ্গে প্যান্টি পরা উচিৎ। এর ফলে স্বামী মিলনে বাড়তি উত্তেজনা অনুভব করে।


৪. যে সব মেয়ের গুপ্তাঙ্গে ঘন চুল আছে, তারা অনেকেই চুল কেটে রাখতে চায়। গুপ্তাঙ্গের চুলের ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে। স্বামী যদি চুল অপছন্দ করে, তাহলে ছেঁটে রাখবে।


৫. মুখের দুর্গন্ধের ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। সম্ভব হলে বিছানায় যাবার আগে দাঁত মেজে নিতে হবে।


খ। মিলনের আগেঃ


১. স্বামী উত্তেজিত হলে তার একমাত্র লক্ষ্য থাকে স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ, অন্য কিছুর ধৈর্য্য তার তখন থাকে না। পর্যাপ্ত প্রেম সত্যেও বেশিরভাগ পুরুষ তখন মধুর প্রেমক্রীড়া করতে পারে না, ফলে মিলনের সময়টা কমে আসে। তাই স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য উচিৎ স্বামীকে আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করে তোলা।


২. চুম্বনের সময় পরস্পরের জিহ্বা নিয়ে খেলবে, জিহ্বা দিয়ে জিহ্বায় আঘাত করবে। আর স্ত্রীর উচিৎ জিহ্বার লড়াইয়ে জয় লাভ করা এবং স্বামীর মুখের অভ্যন্তরে সূচালো করে জিহ্বা প্রবিষ্ট করে দেওয়া। যৌনাঙ্গের পাশাপাশি মুখের এই মিলন অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আর বলা হয়, সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীর মুখে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ।


৩. সাধারণত দেখা যায়, স্বামী উত্তেজনার বশে স্ত্রীর কাপড় খুলছে, কিন্তু স্ত্রী নিশ্চুপ। পরে স্বামী বেচারাকে নিজের উত্তেজনা বিসর্জন দিয়ে নিজের কাপড় খোলায় মনোযোগ দিতে হয়। কিন্তু স্ত্রীর উচিৎ, স্বামী যখন তার কাপড় খুলবে, তখন ধীরে ধীরে স্বামীর কাপড় খোলার দিকেও মনোযোগ দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ যে কতগুণ বাড়িয়ে দেবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।


৪. স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারে যে তার রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়, স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রী যদি স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলায়, চুম্বন করে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে। আরেকটি কাজ আছে যা পুরুষকে অত্যন্ত আহ্লাদিত করে, তা হলো তার গলার নিচে ও বুকে নিপলে চুম্বন।


গ। মিলনের সময়ঃ


মিলনের সময় কী করা উচিৎ তা এভাবে ক্রমিক নম্বর দিয়ে বর্ণনা করা সম্ভব নয়, কারণ তা নির্ভর করবে স্বামী ও স্ত্রীর পারস্পরিক বৈশিষ্টের উপর।


প্রথম কর্মপ্রণালী সকলের জন্যঃ


১. সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছে টেনে রাখবে, যেন বুকের মাঝে মিশিয়ে ফেলতে চাইছে।


২. অধিক পরিমাণে চুম্বন করবে, স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা, মুখে। আর স্বামী যেরূপ স্ত্রীর যোনিতে তার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরূপ স্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা প্রবেশ করিয়ে দিবে।


৩. সঙ্গম করা স্বামীর জন্য অত্যত পরিশ্রমের কাজ। তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবে।


দ্বিতীয় কর্মপ্রণালী নীরস মেয়েদের জন্য।


নীরস বলতে যাদের সাথে সহবাসে স্বামী বেশি আনন্দ পায় না। যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করে অল্প যোনিরস),


সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব (যা নির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি),


যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশ করে যোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব)-


বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তবে সেই রমণী নীরস।


নীরস রমণীর করণীয়ঃ


১. স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম), তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গ আনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে সহবাসে মনোনিবেশ করবে।


২. স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ ছয় ইঞ্চি দীর্ঘ) স্ত্রীর উচিৎ হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখ দিতে পারবে না।নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলে অনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভব করা যায়,

সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে সহবাস কার্য চালায়, তাহলে স্বামীর অধিক আনন্দ হয়।


৩. যদি স্বামী দীর্ঘ হয় (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুলের অধিক), তাহলে তাকে তৃপ্ত করতে স্ত্রীকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে।


⭕ এটি শেয়ার করতে লজ্জা করবেন না। ধন্যবাদ


✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।

#গাছ_গাছড়ার_বনাজী_ঔষধ_ও_কোরআনী_চিকিৎসা #লাইক #গুডলাইফ 

#everyone #everyonefollowers #everyonehighlights #entertainment #lovetogoodlife

#viralchallenge #page #viralpost #foryoupageシforyou #fypシ゚viralシfypシ゚ #fb 

#followers #পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

ডালিম বা আনাড় ফলের উপকারিতাঃ-

 #ডালিম বা আনাড় ফলের উপকারিতাঃ- 

ডালিম একটি পুষ্টিকর ফল যা স্বাস্থ্য উপকারিতায় সমৃদ্ধ। এটি প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান সমৃদ্ধ। নিচে এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা দেওয়া হলোঃ-


১. হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য সুরক্ষাঃ

আনাড় ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা রক্তনালী পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এটি খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমিয়ে এবং ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বাড়িয়ে হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করে।


২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ

এতে থাকা ভিটামিন C ও অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে, যা সর্দি-কাশি ও সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর।


৩. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিঃ

আনার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের কোষকে পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করে এবং বলিরেখা প্রতিরোধ করে, ফলে ত্বক উজ্জ্বল ও কোমল থাকে।


৪. ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়কঃ

গবেষণায় দেখা গেছে, আনার ফলের নির্যাস ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি ধীর করতে সাহায্য করে, বিশেষ করে প্রোস্টেট ও স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্যকর।


৫. হজমে সহায়তাঃ

আনারে থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং অন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে।


৬. স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিঃ

এতে থাকা পলিফেনল মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে, যা স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং আলঝেইমার রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।


৭. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ

আনার রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে, যা উচ্চ রক্তচাপজনিত রোগের ঝুঁকি কমায়।


৮. রক্তস্বল্পতা দূর করেঃ

আনার আয়রন সমৃদ্ধ, যা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে কার্যকর এবং হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে।


💙কীভাবে খাবেন?

কাঁচা আনার খাওয়া সবচেয়ে ভালো।

রস করে পান করতে পারেন।

সালাদ ও বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়।

আনার ফল নিয়মিত খেলে শরীর সুস্থ ও কর্মক্ষম থাকে। যাদের বাগান আছে ৩/৪ বস্তা পাঠান নিচের ঠিকানায়। 


#ঠিকানা,,,,,

ডা. আসিকুল ইসলাম 

কাঠগোলা বাজার ময়মনসিংহ সদর। 

(শিক্ষা বোর্ড ভবন-১ থেকে ১০০ গজ সামনে))


এখানে নারী, পুরুষের সকল যৌ,ন রোগ ছাড়াও সকল জটিল কঠিন, পুরাতন,   রোগের সুচিকিৎসা করা হয়।

#healthtipsdaily #healthyliving #pomegranate


জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...