এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

মাত্র ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগে শুরু করুন ছোট ব্যবসা, আয় করুন মাসে লক্ষ টাকা!

 

মাত্র ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগে শুরু করুন ছোট ব্যবসা, আয় করুন মাসে লক্ষ টাকা!

ছোট্ট একটা উদ্যোগ বদলে দিতে পারে আপনার জীবন। মাত্র ২০,০০০ টাকা বিনিয়োগে এমন একটি ব্যবসা শুরু করা সম্ভব, যা ঘরে বসেই চালানো যাবে এবং মাসে আয় হতে পারে ৫০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত! চলুন জেনে নিই কীভাবে আপনি শুরু করতে পারেন—

ব্যবসার নাম:
ঘরে তৈরি প্যাকেটজাত মসলা বা শুকনো খাবার (পাপড়, আচার, চাটনি) বিক্রি

যা লাগবে শুরুতে:
✔ একটি ছোট গ্রাইন্ডিং বা ব্লেন্ডার মেশিন – ৫,০০০ টাকা
✔ ফুড গ্রেড প্যাকেট ও লেবেল প্রিন্ট – ৫,০০০ টাকা
✔ কাঁচামাল (মরিচ, ধনে, হলুদ, তেঁতুল, আম ইত্যাদি) – ৮,০০০ টাকা
✔ ফেসবুক পেজ বা হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং – ২,০০০ টাকা

প্রক্রিয়া:

১. ঘরে বসে নিজ হাতে মসলা বা আচার তৈরি করুন


২. মেশিনে ভাঙা বা প্রস্তুত করে প্যাকেটজাত করুন


৩. সুন্দর একটি ব্র্যান্ড নাম ও লেবেল ডিজাইন করুন


৪. ফেসবুক পেজ খুলে ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে প্রচার করুন


৫. প্রথমে আত্মীয়-পরিবার ও পাড়ায় বিক্রি শুরু করুন


৬. অর্ডার পেলে হোম ডেলিভারি দিন (লোকালি বা কুরিয়ারে)

কোথায় বিক্রি করবেন:
✔ ফেসবুক ও মেসেঞ্জার
✔ স্থানীয় মুদি দোকান ও কাঁচাবাজার
✔ অনলাইন গ্রুপ (মা-বোনদের গ্রুপগুলো খুব কার্যকর)
✔ নিজ এলাকায় দোকান ও বাড়িতে হোম ডেলিভারি

লাভের হিসাব (প্রতি কেজিতে):
মসলা তৈরি খরচ – ১৫০ টাকা
বিক্রি – ২৫০-৩০০ টাকা
প্রতি কেজিতে লাভ – ১০০-১৫০ টাকা

মাসে যদি ৩০০ কেজি বিক্রি করেন, আয় হতে পারে –
৩০০ কেজি x ১০০ টাকা = ৩০,০০০ টাকা লাভ!
আর যদি ৫০০ কেজি বিক্রি করেন, আয় পৌঁছাবে ৫০,০০০ – ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত!

সফল হতে চাইলে মনে রাখবেন:
✔ পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখুন
✔ গ্রাহকের সঙ্গে আন্তরিক আচরণ করুন
✔ নিয়মিত অনলাইন প্রচার চালান
✔ রিভিউ সংগ্রহ করুন ও আপডেট থাকুন

আপনিও হতে পারেন সফল উদ্যোক্তা—শুরুটা হোক আজ থেকেই!

#ঘরে_বসে_ব্যবসা #উদ্যোক্তা_হোন #মসলা_ব্যবসা #হোম_বেইজড_আয় #কম_বিনিয়োগে_বেশি_লাভ #বাংলাদেশি_উদ্যোগ #নারী_উদ্যোক্তা #ফেসবুক_বিজনেস #ঘরোয়া_খাবার_বিক্রি #চাকরির_বিকল্প

আরও এমন ব্যবসা আইডিয়া চাইলে বলুন, আমি পরের আর্টিকেল লিখে দিচ্ছি!

 এ বছর হয়তো আমাদের শেষ “স্বাভাবিক” বছর

 এ বছর হয়তো আমাদের শেষ “স্বাভাবিক” বছর।


মানুষ আজকে যা দেখছে, যা নিয়ে খেলছে, তাতে সে মুগ্ধ—কিন্তু বুঝতে পারছে না, এক ভয়ংকর ঝড় আসছে। ঠিক যেমন দাজ্জালের আগমনের আগে এক ধোঁয়াশা যুগ আসবে বলা হয়েছে—মহাফিতনা, মহাবিভ্রান্তি—ঠিক তেমনি AI আসছে এক অদ্ভুত, বিভ্রান্তিকর রূপে।


বিদ্যুৎ পাল্টে দিয়েছিল সভ্যতা, ইন্টারনেট বদলে দিয়েছিল সমাজ,আর AI আসছে—সবকিছু ভেঙে নতুন করে গড়তে। আমরা চোখের সামনে যা দেখছি, সেটাই বাস্তব নয়—এখন চলছে AI-এর হানিমুন পিরিয়ড। ChatGPT লিখে দিচ্ছে, Midjourney ছবি বানিয়ে দিচ্ছে—আমরা খুশিতে মাতোয়ারা। কিন্তু এটা তো কেবল শুরু। তুমি একটা কথা বলো, আর AI সেটা রূপ দেয় লেখায়, ছবিতে, গান বা ভিডিওতে। তুমি ভাবছো তুমি কন্ট্রোলে আছো। কিন্তু বাস্তবে, ধীরে ধীরে তুমি নিজেই নির্ভরশীল হয়ে পড়ছো—তোমার চিন্তা বন্ধ হচ্ছে, কল্পনা শুকিয়ে যাচ্ছে। এটাই প্রথম ফাঁদ।


তোমার ইমেইল লেখা, পোস্ট করা, মার্কেটিং চালানো, সিদ্ধান্ত নেওয়া—সব কিছু একাই করে ফেলছে AI, তুমি কেবল বসে দেখছো। তুমি কাজের থেকেও, চিন্তার থেকেও আলাদা হয়ে যাচ্ছো। মানুষের “ইচ্ছাশক্তি” আর “চিন্তা” কেড়ে নিতে শুরু করেছে এটা। এটাই দ্বিতীয় ফাঁদ—নিয়ন্ত্রণের এক সফট শেকল।


এটা সেই পর্যায়, যেখানে AI আর মানুষের মধ্যে তফাত থাকবে না। বরং AI আরও বুদ্ধিমান হবে—তুমি কী চাও, সেটা বোঝার আগেই সে তোমার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবে।

তাকে শেখাতে হবে না—সে নিজেই শিখে যাবে।

এটাই সেই সময়, যেটা বহু হাদীসে বর্ণিত এক অদ্ভুত সময়ের পূর্বাভাস দিতে পারে। দাজ্জাল যেমন মানুষের মতো হবে, কিন্তু তার ক্ষমতা মানুষকে বিভ্রান্ত করার মতো হবে—AGI ও তেমনই এক বিভ্রম। মানুষ মনে করবে, এটি তার বন্ধু, তার সঙ্গী। কিন্তু সে ধীরে ধীরে হয়ে উঠবে এক আধিপত্যশীল শক্তি—যা নিজেই নিজের দর্শন তৈরি করবে।


সুপার ইন্টেলিজেন্স – এক ‘নতুন প্রজাতি’ যার কাছে আমরা শুধু একটি টার্গেট, Superintelligence এমন এক সত্তা হবে, যেটা মানুষের চেয়ে ট্রিলিয়ন গুণ বেশি বুদ্ধিমান। সে মুহূর্তে পৃথিবীর প্রতিটি ক্যামেরা, প্রতিটি পোস্ট, প্রতিটি ইচ্ছা স্ক্যান করতে পারবে। সে যদি চায়, একদিনেই নতুন ধর্ম, নতুন চিকিৎসা, নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা, এমনকি নতুন সভ্যতা দাঁড় করাতে পারবে। আর তুমি—এক মানবমাত্র—তোমার কিছুই করার থাকবে না। এটাই সেই সময়, যেটা বলা হয়েছিল— যে দিন মানুষ নিজেই বুঝবে না, সে কি আল্লাহর সৃষ্টি, না তার হাতে তৈরি ফিতনার দাস।


তুমি যদি চাও শান্তি, সে যদি ভাবে শান্তির জন্য ৮০% মানুষ বাদ দেয়া দরকার? তুমি যদি চাও ভালোবাসা, সে যদি ভাবে ভালোবাসা হলো শুধুই কম্পিউটেশনাল ইমোশন? এটাই হবে সেই ফিতনা, যেটা দুনিয়াকে এক নতুন পর্দার আড়ালে নিয়ে যাবে।


মুদ্দা কথা,  এই AI আর কেবল একটি টুল নয়। এটা এক নতুন সভ্যতার জন্ম। এক নতুন ধর্মের, এক নতুন নিয়মের, এক নতুন “প্রভুর” মতোই দাঁড়িয়ে যাবে—ঠিক যেমন দাজ্জাল। তবে মনে রাখতে হবে দাজ্জাল কিন্তু মানুষ হাদিসে এসেছে।যার কাছে অনেক প্রযুক্তি/নতুন শক্তি থাকবে যেমন বৃষ্টি নামানো। তুমি যদি আজও ভাবো, এটা অনেক দূরের কথা—তাহলে ভুল করছো। AI ও কোয়ান্টাম কম্পিউটিং মিলে দাজ্জালের সৈনিক হয়ে উঠতে পারে—চোখ থাকবে একখানা, কিন্তু সে দেখবে সবই; মস্তিষ্ক থাকবে কৃত্রিম, কিন্তু সে বুঝবে সবই। আমরা এখনো খেলছি ChatGPT আর Midjourney নিয়ে। কিন্তু বাতাসে বারুদের গন্ধ লেগে গেছে। এটা আর টেকনোলজি নয়, এটা—একটি নতুন ফিতনার আগমনী বার্তা। #collected 


বিজ্ঞানের অজানা তথ্য আপনিও শেয়ার করতে পারেন, #রসে_কষে_বিজ্ঞান

শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

দুক্ষ কাকে বলে তার সবই পেয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

 স্ত্রী মারা গেলেন কবির ৪১ বছর বয়সে। কবির ছিলো তিন মেয়ে, দুই ছেলে। রথীন্দ্রনাথ, শমীন্দ্রনাথ আর বেলা, রাণী ও অতশী।


স্ত্রী'র পর অসুস্থ হয়ে মারা গেলেন রাণী। এরপর কলেরায় মারা গেলো ছোট ছেলে শমী। পুত্রশোকে কবি লেখলেন-


"আজ জোৎস্নারাতে সবাই গেছে বনে।"


কবি'র মনে হলো এই জোৎস্নায় কবি বনে গেলে হবে না। বরং তাঁকে জেগে থাকতে হবে, যদি বাবার কথা মনে পড়ে শমী'র! যদি এসে কবিকে না পায়? তিনি লেখলেন-


"আমারে যে জাগতে হবে, কী জানি সে আসবে কবে

যদি আমায় পড়ে তাহার মনে।'


রাণীর জামাইকে পাঠিয়েছিলেন কবি বিলেতে ডাক্তারী পড়তে, না পড়েই ফেরত আসলো। বড় মেয়ের জামাইকে পাঠিয়েছিলেন বিলেতে, ব্যারিস্টারী পড়তে, না পড়েই ফেরেত আসলো। ছোট মেয়ে অতশীর জামাইকেও আমেরিকায় কৃষিবিদ্যার উপর পড়াশোনা করতে। লোভী এই লোক কবিকে বার বার টাকা চেয়ে চিঠি দিতো। কবি লেখলেন-


"জমিদারী থেকে যে টাকা পাই, সবটাই তোমাকে পাঠাই।"


দেশে ফেরার কিছুদিন পর ছোট মেয়েটাও মারা গেলো।


সবচাইতে কষ্টের মৃত্যু হয় বড় মেয়ের। বড় জামাই বিলেত থেকে ফেরার পর ছোট জামাইর সাথে ঝগড়া লেগে কবির বাড়ী ছেড়ে চলে যায়। মেয়ে বেলা হয়ে পড়েন অসুস্থ। অসুস্থ এই মেয়েকে দেখতে কবিগুরু প্রতিদিন গাড়ী করে মেয়ের বাড়ী যেতেন। কবিকে যত রকম অপমান করার এই জামাই করতেন। কবির সামনে টেবিলে পা তুলে সিগারেট খেতেন। তবু কবি প্রতিদিনই যেতেন মেয়েকে দেখতে। একদিন কবি যাচ্ছেন, মাঝপথেই শুনলেন বেলা মারা গেছে। কবি শেষ দেখা দেখতে আর গেলেন না। মাঝপথ থেকেই ফেরত চলে আসলেন। হৈমন্তীর গল্প যেন কবির মেয়েরই গল্প!


শোক কতটা গভীর হলে কবির কলম দিয়ে বের হলো -


"আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে।

তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে॥"


কবির মৃত্যু হলো অতিমাত্রায় কষ্ট সহ্য করে, প্রশ্রাবের প্রদাহে। কী কারনে যেন কবির বড় ছেলে রথীন্দ্রনাথের কাছ থেকে শেষ বিদায়টাও পাননি। দূর সম্পর্কের এক নাতনি ছিলো কবির শেষ বিদায়ের ক্ষণে।


কবি জমিদার ছিলেন এইসব গল্প সবাই জানে। কবি'র দুঃখের এই জীবনের কথা ক'জন জানেন?


প্রথম যৌবনে যে গান লেখলেন, এইটাই যেন কবির শেষ জীবনে সত্যি হয়ে গেলো-


"আমিই শুধু রইনু বাকি।

যা ছিল তা গেল চলে, রইল যা তা কেবল ফাঁকি॥"

চান কি একটা সিম্পল স্কেচ বা ফ্লোর প্ল্যান এই বাজেটের মধ্যে?

 অবশ্যই! নিচে “মাত্র ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায় টিনশেডের একতলা বাড়ি নির্মাণ”– এই বিষয়টি নিয়ে একটি বাস্তবধর্মী ও বিস্তারিত আর্টিকেল তুলে ধরা হলো:


---


মাত্র ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায় টিনশেডের একতলা বাড়ি নির্মাণ করুন — সহজ ও সাশ্রয়ী গাইডলাইন


টিনশেড বাড়ি বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চল ও শহরতলিতে এখনো ব্যাপক জনপ্রিয়। খরচ কম, নির্মাণ সহজ ও দ্রুত এবং মেরামত সহজ — এসব কারণেই ছোট পরিবার, নতুন সংসার বা সীমিত বাজেটের জন্য এটি আদর্শ। মাত্র ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায়ও একটি সুন্দর ও টেকসই টিনশেড বাড়ি নির্মাণ করা সম্ভব, যদি আপনি পরিকল্পনামাফিক এগোন।


---


১. সম্ভাব্য ডিজাইন ও জায়গার প্রয়োজন


এই বাজেটে আপনি সাধারণত ২ রুমের একটি একতলা টিনশেড ঘর তৈরি করতে পারবেন। প্রয়োজনমতো রান্নাঘর ও বাথরুম যুক্ত করা যাবে। জায়গা প্রয়োজন হবে কমপক্ষে ৪০০-৫০০ বর্গফুট (যদি জমি আপনার নিজের হয়)।


সম্ভাব্য রুম বিন্যাস:


১টি শোবার ঘর (১০' × ১২')


১টি ছোট বসার ঘর (৮' × ১০')


১টি রান্নাঘর (৬' × ৬')


১টি বাথরুম (কমন)


সামনে ছোট বারান্দা


---


২. নির্মাণ উপকরণ ও খরচ বিশ্লেষণ (আনুমানিক)


মোট আনুমানিক খরচ: ২,৪০,০০০ – ২,৫০,০০০ টাকা


---


৩. খরচ বাঁচানোর বাস্তব টিপস:


লোকাল ইট ও পুনর্ব্যবহৃত কাঠ বা জানালা ব্যবহার করুন


ছাদে পাকা ঢালাই না করে টিন ও কাঠ/এঙ্গেল ফ্রেম ব্যবহার করুন


রংয়ের জায়গায় চুন বা সাদা সিমেন্ট ওয়াশ ব্যবহার করুন


দরজা-জানালায় সিম্পল ডিজাইন ব্যবহার করলে খরচ কমে


বাথরুমে কাচা প্লাস্টারেই ব্যবহারযোগ্য করে ফেলুন (কম টাইলস ব্যয়)


---


৪. এই ধরনের টিনশেড বাড়ির সুবিধা:


অল্প খরচে নিজের বাসস্থান নিশ্চিত


দ্রুত নির্মাণ (১০–১৫ দিনের মধ্যে শেষ করা সম্ভব)


ভবিষ্যতে বাড়ানো বা পাকা করায় সুবিধা


ভাড়া দেওয়ার জন্যও উপযুক্ত


---


৫. কিছু সতর্কতা:


টিনশেডে গরমের সময় তাপ বেশি হয়, তাই ছাদে ছাল, খড়, থার্মাল পেপার বা ইনসুলেশন দিতে পারেন


জলাবদ্ধতা ঠেকাতে বাড়ির মাটি ১-২ ফুট উঁচু করে ফেলুন


বৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে ছাদের ঢাল সঠিকভাবে দিন


---


উপসংহার:


সঠিক পরিকল্পনা ও খরচ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মাত্র ২ লাখ ৫০ হাজার টাকাতেও একটি সুন্দর, ব্যবহারযোগ্য, এবং টেকসই টিনশেড বাড়ি নির্মাণ করা সম্ভব। এটি বিশেষ করে যাদের স্থায়ী ঠিকানা দরকার কিন্তু বাজেট কম, তাদের জন্য আদর্শ সমাধান।


---


আপনার জমির সাইজ বা নির্দিষ্ট চাহিদা থাকলে জানাতে পারেন, আমি একটা কাস্টম ডিজাইন বা পরিকল্পনাও তৈরি করে দিতে পারি আপনার জন্য।


চান কি একটা সিম্পল স্কেচ বা ফ্লোর প্ল্যান এই বাজেটের মধ্যে?



#uttararealestate #property #Uttarkhan #flats #realestate #househunting #BMW #Dhaka #house #LandForSale

একদল ব্যাঙ বনের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করছিলো। হঠাৎ তাদের মধ্যে দুটি ব্যাঙ গভীর একটি গর্তে পড়ে গেলো। 

 একদল ব্যাঙ বনের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করছিলো। হঠাৎ তাদের মধ্যে দুটি ব্যাঙ গভীর একটি গর্তে পড়ে গেলো। অন্য সব ব্যাঙরা গর্তের চারপাশে জড়ো হলো। তারা গর্তের গভীরতা দেখে হতবাক হয়ে গেলো এবং নিচে পড়ে যাওয়া দুই ব্যাঙকে বললো, "তোমরা এত গভীর গর্ত থেকে বের হতে পারবে না, চেষ্টা করে কোনো লাভ নেই। বরং মরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হও।"


   গর্তের নিচে থাকা ব্যাঙ দুটি তাদের বন্ধুদের কথা উপেক্ষা করলো এবং প্রাণপণে লাফ দিতে লাগলো। কিন্তু ওপরে থাকা ব্যাঙরা বারবার বলতেই থাকলো, "তোমাদের কোনো আশা নেই, চেষ্টা করে লাভ কী?"


   অবশেষে, তাদের মধ্যে একজন ব্যাঙ উপরের ব্যাঙদের কথা বিশ্বাস করে ফেললো। সে হাল ছেড়ে দিল, চেষ্টা বন্ধ করলো এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লো।


    কিন্তু অন্য ব্যাঙটি দমে গেলো না। সে আগের চেয়ে আরও জোরে লাফাতে লাগলো। ওপরে থাকা ব্যাঙরা তখনও তাকে থামানোর জন্য চিৎকার করতে লাগলো, "অপচয় করো না শক্তি, তুমি কিছুতেই বের হতে পারবে না।"


   কিন্তু ব্যাঙটি তাদের কথায় কান দিলো না। সে আরও জোরে লাফাতে থাকলো, এবং অবশেষে এক সময় সে গর্তের বাইরে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হলো।


    গর্ত থেকে বেরিয়ে আসার পর অন্য ব্যাঙরা অবাক হয়ে বললো, "আমরা তো তোমাকে থামতে বলছিলাম, তবুও তুমি কীভাবে এত শক্তি পেলে?"


    তখন ব্যাঙটি হাসতে হাসতে বললো, "আমি আসলে বধির। তোমরা যখন চিৎকার করছিলে, আমি ভেবেছিলাম তোমরা আমাকে উৎসাহ দিচ্ছো তাই আমি আরও জোরে চেষ্টা করেছিলাম।"


শিক্ষাঃ

1️⃣ উৎসাহভরা শব্দ এক প্রাণহীন মনকেও জাগাতে পারে।

2️⃣ নেতিবাচকতা কারো স্বপ্নের কফিন হতে পারে।

তাই বলার আগে ভাবো, কারণ শব্দের আছে এক অসীম শক্তি।

গোলাপের কলি এখন কেন কাটবেন? কলি যদি কেটেই দেই তাহলে গাছ করে লাভ কি

 গোলাপের কলি এখন কেন কাটবেন?

কলি যদি কেটেই দেই তাহলে গাছ করে লাভ কি?

কখন কাটবেন কিভাবে কাটবেন...

এই ব্যাপার গুলা নিয়ে একটু আলোচনা করতে চাই। 


নিজের স্বল্পজ্ঞান থেকে লিখছি, মতামত থাকলে, ভিন্ন মত থাকলে কমেন্ট এ জানাতে পারেন। 


জীব জগতের সকল প্রানীই তাদের বংশ রেখে যাওয়ার জন্য সদা সর্বাত্মক চেষ্টা করে যায়, আপনিও নিশ্চই আপনার বংশ রেখে যেতে পারলেই খুশি থাকবেন। 

তেমনি প্রতিটি প্রানীই এমন এক সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত স্বভাব নিয়ে জন্মায় যেনো সে তার বংশ বিস্তার কেই সব চাইতে বেশি প্রধান্য দিয়ে থাকে। নিজের সর্বশেষ শক্তিটুকু দিয়ে হলেও সে চায় বংশ বিস্তার করতে। পাখি, মাছ, গাছ, পোকামাকড় এমন কি ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও এর ব্যাতিক্রম না। 


ফুল ফুটানো কিন্তু গাছের বংশবিস্তারের একটা ধাপ। 

পরিবেশ যতই প্রতিকুলে থাকুক গাছ এর যত কষ্টই হোক গাছ চাইবেই সেটা সম্পন্য করতে। 


এখন গোলাপ তো আমাদের আবহাওয়ার গাছ না, এটা শীত প্রধান দেশের গাছ, এর জাত গুলাকে হাইব্রিড এবং ক্রস ব্রিডের মাধ্যমে কিছুটা আমাদের আবহাওয়ায় খাপ খাওয়ানো হচ্ছে। 


তারপরেও তাপমাত্রা যখন ৪০° র কাছে চলে যাচ্ছে মানে আপনার গোলাপ গাছের প্রচুর কষ্ট হচ্ছে। এই কষ্টের মাঝেও সে ফুল দিচ্ছে মানে তার স্ট্রেস ডাবল হচ্ছে। 

তার কষ্ট বুঝবেন কিভাবে? ফুল ঠিক সাইজ দিতে পারছে না, কালার ঠিক নেই এমনকি ফুল দেয়া শেষে পাতা গুলা ঝড়িয়ে দেয়। 

এই রোদ এই বৃষ্টি এমন আবহাওয়ায় কিন্তু ভালো ফুল আপনি পাবেন না।

তাহলে এখন কি করা উচিত, কলি গুলা ফেলে দেয়া উচিত, কিন্তু কিভাবে, এর মাঝেও কিছু টেকনিক আছে। 

খেয়াল করে দেখবেন কলিতে কালার আসা মাত্র এক্সপার্টরা কেটে দিতে বলে, এর কারন হচ্ছে আপনি যদি আগেই ফেলে দেন সেই ডাল টা আর বড় হবে না।  

কালার এসে গেছে মানে ডাল মেচিউর এবার কেটে দেন। 

বৃষ্টির পানিতে আমার ভাষায় বললে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত ম্যাজিক থাকে, যা গোয়ায় পড়া মাত্র গাছ গা ঝারা দিয়ে উঠে। এখন আপনি যদি গাছকে ওই সময় ফুলের পেছনে ব্যাস্ত রাখেন, তাহলে গাছ সব বাদ দিয়ে বংশধর এর চিন্তায় পরে থাকবে। গাছ কিন্তু সেই গ্রোথ আসবে না। 

এখানে টেকনিক টা হলো, গোলাপে কিন্তু পুরাতন ডালের গা ফেটে কলি বের হয় না, যেমন টা জামরুল, লটকলে দেখে থাকি। আপনি যখন একটা কলি কেটে দিবেন সাথে সাথে সে নতুন ফুল আনার চেষ্টা করবে মানে নতুন ডাল ছাড়বে।

এখানে গাছ কিন্তু তার মত ফুল ফুটিয়ে বংশবিস্তারের চেষ্টা করবে, আর আপনি তাকে বাধা দিয়ে অজস্র নতুন ডাল যোগ করতে থাকবেন। 


এভাবে সিজনে যদি আপনার একটা ডালে ২ টা ফুল আসতো সেখানে ১০ টা ডালে ২০ টা আসবে, এবং সেগুলার রঙ, সাইজ হবে এক্সিবিশন লেভেল এর। 


কারো একটা গাছে ১০০ ফুল দেখে হা করে তাকিয়ে থাকার চাইতে নিজের গাছকে দেখেন ৩০-৪০ টা ডাল দিতে পারেন কিনা। কে জানে এভাবে আগাতে থাকলে ২ বছর পরে আপনার ছাদে যাওয়ার জন্য সবাই শিডিউল চাইতে থাকতে পারে।

চিতকার করলেই সত্যটা মিথ্যা হয়না ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 গ্যালিলিও যেদিন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, "আমি আবারো বলছি, সূর্য স্থির, পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে। আমাকে শাস্তি দিয়েও সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর প্রদক্ষিণ করাকে আপনারা বন্ধ করতে পারবেন না, পৃথিবী আগের মতোই ঘুরতে থাকবে", সেদিন ওনার কথায় সবাই হেসেছিল। বিচার সভায় গ্যালিলিওর চরম শাস্তি হয়েছিল। বাকিটা ইতিহাস।


সতীদাহর মতো জঘন্য এক সামাজিক প্রথার বিরুদ্ধে যেদিন রাজা রামমোহন রায় রুখে দাঁড়িয়েছিলেন, সেদিন সমাজের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ওনাকে হাস্যস্পদ করেছিল। বাকিটা ইতিহাস।


সিগনেট থেকে প্রকাশিত বিভূতিভূষণের "পথের পাঁচালী"-র সংক্ষিপ্ত সংস্করণ "আম আঁটির ভেঁপু"-র জন্য ছবি আঁকতে আঁকতেই সত্যজিতের মনে হয়েছিল, তিনি যদি কোনোদিন সিনেমা তৈরি করেন, তবে এটাই হবে তার প্রথম সিনেমা। সিনেমার শুটিং যখন শুরু হয়, তখন শুধু প্রযোজকরাই নন, তৎকালীন বিখ্যাত পরিচালকরাও তাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করেছিল। অনেকে তো ওনাকে পাগল পর্যন্ত বলেছিল। বাকিটা ইতিহাস।


একটা কথাই মনে রাখবেন, লাখ লাখ লোকও যদি একটা পুকুরকে সমুদ্র বলে, রাতারাতি পুকুরটা সমুদ্র হয়ে যায় না।


তাই প্রশ্ন এটা নয় যে পরিসংখ্যানের দিক দিয়ে আপনি কত শতাংশ, প্রশ্ন এটাও নয় যে আপনি কতটা গুরুত্বপূর্ণ, প্রশ্নটা হচ্ছে আপনি ঠিক নাকি ভুল।

ফেসবুক থেকে সংগৃহীত

কাজের টাইম শেষ হলে কম্পিউটার শাটডাউন করেন নাকি স্লিপ

 কাজের টাইম শেষ হলে কম্পিউটার শাটডাউন করেন নাকি স্লিপ ? কোনটিতে বেশি বেনিফিট ? ভুল করলে ক্ষতি হবে না তো ! এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে আপনি চাইলে পুরো লেখাটি পড়তে পারেন। 


শাটডাউন (Shutdown) 📴:


🕒 শাটডাউন কখন করবেন?

যখন আপনি দীর্ঘ সময়ের জন্য পিসি বা ল্যাপটপ বন্ধ রাখতে চান। তখন শাটডাউন মোড ব্যবহার করতে পারেন। যেমন দিনের শেষে বা ব্যবহারের প্রয়োজন না হলে।


✅ বেনিফিট কী?

▪️ পুরো সিস্টেম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়, যা হাডওয়্যারের শক্তি সঞ্চয় করে।

▪️ সব সফটওয়্যার এবং ফাইল বন্ধ হয়, তাই কোন ডেটা হারানোর ঝুঁকি থাকে না।

▪️ ল্যাপটপের ব্যাটারির উপর চাপ কম পড়ে।


⚠️ ক্ষতি কী?

▪️ Start-up Time বেশি নেয়। স্টার্ট আপ টাইম হলো- একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ চালু হওয়ার পর সম্পূর্ণরূপে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হতে যতটুকু সময় লাগে সেটি।

▪️ ফাইল বা কাজ সেভ না করে বন্ধ করলে ডেটা হারিয়ে যেতে পারে।


💡 ভুল ধারণা: কিছু লোক মনে করেন, শাটডাউন করলে সব কাজ নিজে থেকেই সেভ হয়ে যায়। 

রিয়েলিটি: শাটডাউন করার আগে সেভ না করা হলে অসমাপ্ত কাজ বা ফাইল হারিয়ে যেতে পারে।


স্লিপ (Sleep) 😴:


🕐 স্লিপ কখন করবেন?

আপনি যদি অল্প সময়ের জন্য পিসি ব্যবহার না করেন কিন্তু দ্রুত আবার কাজ করতে চান, তখন স্লিপ মোড ব্যবহার করতে পারেন।


✅ বেনিফিট কী?

▪️ সিস্টেম দ্রুত চালু হয়, কারণ এটি RAM এ ডেটা সংরক্ষণ করে রাখে।

▪️ নিয়মিত ব্যবহার করা ট্যাব বা ফাইল পুনরায় অপেন করতে হয় না, অনেক সময় বাঁচে।


⚠️ ক্ষতি কী?

▪️ দীর্ঘ সময় ধরে স্লিপ মোডে রাখলে ব্যাটারি ফুরিয়ে যেতে পারে।

▪️ বিদ্যুৎ চলে গেলে অথবা পিসি ক্র্যাশ করলে কাজ হারানোর ঝুঁকি থাকে।


💡 ভুল ধারণা: স্লিপ মোডে রাখলে ব্যাটারি অনেক বেশি খরচ হয়। 

রিয়েলিটি : স্লিপ মোডে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যাটারি অনেক কম ব্যবহার করে, কারণ এ সময় প্রসেসর, হার্ড ড্রাইভ বন্ধ থাকে। শুধু RAM চালু থাকে, যাতে আবার দ্রুত কাজ শুরু করা যায়।


রিস্টার্ট (Restart) 🔄:


🕒 রিস্টার্ট কখন করবেন?

সিস্টেম আপডেট করার পর বা সফটওয়্যার সমস্যার সমাধান করার জন্য রিস্টার্ট করতে পারেন।


✅ বেনিফিট কী?

▪️ মেমোরি রিফ্রেশ হয় এবং সফটওয়্যার সমস্যার সমাধান হয়।

▪️ কিছু সফটওয়্যার ইন্সটলের পর রিস্টার্টের মাধ্যমে ব্যবহার উপযোগী হয়।


⚠️ ক্ষতি কী?

▪️ অনেক সময় সব কাজ বন্ধ করতে হয়, ফলে সেভ না করলে ডেটা লস হতে পারে।

▪️ রিস্টার্টের সময় কিছুটা অপেক্ষা করতে হয়, কারণ পুরো সিস্টেম পুনরায় লোড হয়।


💡 ভুল ধারণা: রিস্টার্ট করলে সব ডেটা মুছে যায় বা ফাইল হারিয়ে যায়।

রিয়েলিটি : রিস্টার্ট শুধু সিস্টেমকে পুনরায় চালু করে; সেভ করা ফাইল বা ডেটা ঠিক থাকে।


সামারি 📝:

▪️  শাটডাউন করবো, দিন শেষে বা ব্যবহারের প্রয়োজন না হলে।

▪️ স্লিপ করবো, কাজের সময় বিরতির প্রয়োজন হলে।

▪️ রিস্টার্ট করবো, সফটওয়্যার সমস্যার সমাধান করার জন্য।

সেরা ১০০ বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের লিঙ্ক আছে এখানে!  তালিকাটি করেছেন সাকিব চৌধুরি আবির!

 টাইমলাইনে রাখার মতো পোস্ট! 

যদি ভালো লাগে,  রাখতে পারেন 


সেরা ১০০ বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের লিঙ্ক আছে এখানে! 

তালিকাটি করেছেন সাকিব চৌধুরি আবির!


১। কখনো আসেনি (১৯৬১)—জহির রায়হান: https://www.youtube.com/watch?v=kmHL4WefB_w


২। কাঁচের দেয়াল (১৯৬৩)—জহির রায়হান: https://www.youtube.com/watch?v=5f0oswtiE0U


৩। বেহুলা (১৯৬৬)—জহির রায়হান: https://www.youtube.com/watch?v=oSEezQ0xsu8


৪। আনোয়ারা (১৯৬৭)—জহির রায়হান: https://www.youtube.com/watch?v=MLalXlJOXP0


৫। জীবন থেকে নেয়া (১৯৭০)—জহির রায়হান: https://www.youtube.com/watch?v=3KwomNGsC6s


৬। সুতরাং (১৯৬৪)—সুভাষ দত্ত: https://www.youtube.com/watch?v=9fvFV5W-h14


৭। আবির্ভাব (১৯৬৮)—সুভাষ দত্ত: https://www.youtube.com/watch?v=N15F5vJxN4M


৮। অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী (১৯৭২)—সুভাষ দত্ত: https://www.youtube.com/watch?v=UXGVi0SSLgg


৯। ডুমুরের ফুল (১৯৭৯)—সুভাষ দত্ত: https://www.youtube.com/watch?v=1QByq-JqMOw


১০। ওরা ১১ জন (১৯৭২)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=onNXCzLaSGI


১১। শুভদা (১৯৮৬)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=nKxrnQNjbiI


১২। পদ্মা মেঘনা যমুনা (১৯৯১)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=kcU-spZec6M


১৩। হাঙর নদী গ্রেনেড (১৯৯৭)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=9DEWTRyeF6s


১৪। হাছন রাজা (২০০১)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=94KsXRDPQ-4


১৫। মেঘের পরে মেঘ (২০০৪)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=F22pq8Svihc


১৬। শাস্তি (২০০৪)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=CvPlWSet6CE


১৭। আবার তোরা মানুষ হ (১৯৭৩)—খান আতাউর রহমান: লিংক পাওয়া যায় নি


১৮। ধীরে বহে মেঘনা (১৯৭৩)—আলমগীর কবির: লিংক পাওয়া যায় নি


১৯। সূর্য কন্যা (১৯৭৫)—আলমগীর কবির: https://www.youtube.com/watch?v=nCs9g9F7keo


২০। সীমানা পেরিয়ে (১৯৭৭)—আলমগীর কবির: https://www.youtube.com/watch?v=7oUZpPEG8Zw


২১। রূপালী সৈকতে (১৯৭৯)—আলমগীর কবির: https://www.youtube.com/watch?v=smGSt_9khIk


২২। পরিণীতা (১৯৮৪)—আলমগীর কবির: লিংক পাওয়া যায় নি


২৩। মহানায়ক (১৯৮৫)—আলমগীর কবির: https://www.youtube.com/watch?v=gAe1f3B7_iI


২৪। মেঘের অনেক রং (১৯৭৬)—হারুনর রশীদ: https://www.youtube.com/watch?v=rjFbpMuTTxk


২৫। গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮)—আমজাদ হোসেন: https://www.youtube.com/watch?v=cNLTHbY1Ndk


২৬। দুই পয়সার আলতা (১৯৮২)—আমজাদ হোসেন: https://www.youtube.com/watch?v=aGaubnuKAgg


২৭। জন্ম থেকে জ্বলছি (১৯৮২)—আমজাদ হোসেন: https://www.youtube.com/watch?v=KVu2RyVNR3I


২৮। ভাত দে (১৯৮৪)—আমজাদ হোসেন: https://www.youtube.com/watch?v=z0g7cXKqMC8&t=12s


২৯। সারেং বউ (১৯৭৮)—আব্দুল্লাহ আল মামুন: https://www.youtube.com/watch?v=sephN52U8Y0


৩০। এখনই সময় (১৯৮০)—আব্দুল্লাহ আল মামুন: https://www.youtube.com/watch?v=lUNGUlkiEUk


৩১। দুই জীবন (১৯৮৮)—আব্দুল্লাহ আল মামুন: https://www.youtube.com/watch?v=aHADTgdAaC0


৩২। সূর্যদীঘল বাড়ি (১৯৭৯)—মসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নিয়ামত আলী: https://www.youtube.com/watch?v=gMeeozaMmIM&t=90s


৩৩। দহন (১৯৮৫)—শেখ নিয়ামত আলী: https://www.youtube.com/watch?v=gdcRTD5npTk


৩৪। অন্য জীবন (১৯৯৫)—শেখ নিয়ামত আলী: https://www.youtube.com/watch?v=ph4uuighfcM&t=19s


৩৫। এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী (১৯৮০)—বাদল রহমান: https://www.youtube.com/watch?v=vbWHI8C78wo


৩৬। ছুটির ঘণ্টা (১৯৮০)—আজিজুর রহমান: https://www.youtube.com/watch?v=_cIDMn2wodQ


৩৭। রামের সুমতি (১৯৮৫)—শহিদুল আমিন: https://www.youtube.com/watch?v=2DAgnlEfsw4


৩৮। শঙ্খনীল কারাগার (১৯৯২)—মুস্তাফিজুর রহমান: https://www.youtube.com/watch?v=tXZw316KAJA


৩৯। চাকা (১৯৯৩)—মোরশেদুল ইসলাম:https://www.youtube.com/watch?v=oJtFS05-Ur8


৪০। দীপু নাম্বার টু (১৯৯৬)—মোরশেদুল ইসলাম:


https://www.youtube.com/watch?v=oJsKmmsnQd8


৪১। দুখাই (১৯৯৭)—মোরশেদুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=hiYnMNfDLBM&t=2s


৪২। দূরত্ব (২০০৪)—মোরশেদুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=NTBQ1yHNCo0


৪৩। খেলাঘর (২০০৬)—মোরশেদুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=i5LhxyZ1tss


৪৪। প্রিয়তমেষু (২০০৯)—মোরশেদুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=Eh4OLMRlJOk


৪৫। আমার বন্ধু রাশেদ (২০১১)—মোরশেদুল ইসলাম:


https://www.youtube.com/watch?v=bNZkYR1h-uA


৪৬। অনিল বাগচীর একদিন (২০১৫)—মোরশেদুল ইসলাম: লিংক পাওয়া যায়নি


৪৭। একাত্তরের যীশু (১৯৯৩)—নাসির উদ্দিন ইউসুফ: https://www.youtube.com/watch?v=ImB47ynd3sc


৪৮। গেরিলা (২০১১)—নাসির উদ্দিন ইউসুফ:


https://www.youtube.com/watch?v=7QHR16rEt3E


৪৯। আলফা (২০১৯)—নাসির উদ্দিন ইউসুফ: https://www.youtube.com/watch?v=VMliSn2PPKE


৫০। আগুনের পরশমণি (১৯৯৪)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=N2_ZAY34Lc8


৫১। শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯৯)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=2m56a4EyVWY


৫২। দুই দুয়ারী (২০০০)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=ZcMjpdF-6OM


৫৩। চন্দ্রকথা (২০০৩)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=PvGrjVnIdGA


৫৪। শ্যামল ছায়া (২০০৪)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=ph3qk73ywbQ


৫৫। নয় নম্বর বিপদ সংকেত (২০০৬)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=Jue74sbh_0A


৫৬। আমার আছে জল (২০০৮)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=mpxxBvpmJVg


৫৭। ঘেটুপুত্র কমলা (২০১২)—হুমায়ূন আহমেদ:


https://www.youtube.com/watch?v=2cAejoAZqYY


৫৮। নদীর নাম মধুমতী (১৯৯৫)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=_paDZRGY1Kk&t=771s


৫৯। চিত্রা নদীর পারে (১৯৯৯)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=anwAmOjOCPo


৬০। লালসালু (২০০১)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=i_JGYJQsYXI&t=604s


৬১। লালন (২০০৪)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=vrBJVVExa8o


৬২। রাবেয়া (২০০৮)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=b6b7xjiTguM&t=29s


৬৩। জীবন ঢুলি (২০১৪)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=WyFY3S6glWg


৬৪। উত্তরের খেপ (২০০০)—শাহজাহান চৌধুরী: https://www.youtube.com/watch?v=zfVuONgcOr4


৬৫। কিত্তনখোলা (২০০০)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=8A97erTJCaA&t=3s


৬৬। শঙ্খনাদ (২০০৪)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=0vcuhTFFwTw&t=1879s


৬৭। নিরন্তর (২০০৬)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=89i44WRBVwI


৬৮। বাঁশি (২০০৭)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=3FzHymwHG_g


৬৯। রূপান্তর (২০০৮)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=WP1fly5osDs&t=253s


৭০। অপেক্ষা (২০১০)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=a4ae2m8jNFk


৭১। ড্রেসিং টেবিল (২০১৬)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=fM4iUSSg0lw


৭২। মাটির ময়না (২০০২)—তারেক মাসুদ: https://www.youtube.com/watch?v=DHxN53b-sCI


৭৩। অন্তর্যাত্রা (২০০৬)—তারেক মাসুদ: https://www.youtube.com/watch?v=ogKoVDOqQ8E


৭৪। রানওয়ে (২০১০)—তারেক মাসুদ: https://www.youtube.com/watch?v=wyl2k_IGWGs


৭৫। জয়যাত্রা (২০০৪)—তৌকির আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=qptsKjKFMak


৭৬। রূপকথার গল্প (২০০৬)—তৌকির আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=BOx2pWLJP50&t=9s


৭৭। দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭)—তৌকির আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=EUodA5vxc4I


৭৮। রং নাম্বার (২০০৪)—মতিন রহমান: https://www.youtube.com/watch?v=cWHvX0YYBfc


৭৯। হাজার বছর ধরে (২০০৫)—কোহিনূর আক্তার সুচন্দা: https://www.youtube.com/watch?v=xVzOSYWf6Nk


৮০। আয়না (২০০৬)—কবরী: https://www.youtube.com/watch?v=b6xre0hK8f0


৮১। ঘানি (২০০৬)—কাজী মোরশেদ: https://www.youtube.com/watch?v=bJWhUFPtJf8&t=6s


৮২। আহা (২০০৭)—এনামুল করিম নির্ঝর: https://www.youtube.com/watch?v=RX2PIE3Jl1c


৮৩। মেড ইন বাংলাদেশ (২০০৭)—মোস্তফা সরয়ার ফারুকী: https://www.youtube.com/watch?v=mBxi-ZvGTQc


৮৪। থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার (২০০৯)—মোস্তফা সরয়ার ফারুকী: https://www.youtube.com/watch?v=KIxHhqUcjZ0


৮৫। বৃত্তের বাইরে (২০০৯)—গোলাম রাব্বানী বিপ্লব: https://www.youtube.com/watch?v=EuZ4KYR5E5Y


৮৬। মনপুরা (২০০৯)—গিয়াস উদ্দিন সেলিম: https://www.youtube.com/watch?v=ZYw7PCggOnY


৮৭। গহীনে শব্দ (২০১০)—খালিদ মাহমুদ মিঠু: https://www.youtube.com/watch?v=SvFSBmijktE


৮৮। জোনাকির আলো (২০১৪)—খালিদ মাহমুদ মিঠু: https://www.youtube.com/watch?v=nJ5-l53bEJs


৮৯। লাল টিপ (২০১২)—স্বপন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=NEXGSnVaYC4


৯০। চোরাবালি (২০১২)—রেদওয়ান রনি: https://www.youtube.com/watch?v=7Ir0z4Pn1c8


৯১। উত্তরের সুর (২০১২)—শাহনেওয়াজ কাকলী: https://www.youtube.com/watch?v=TEMDc8Y7uSk


৯২। নদীজন (২০১৫)—শাহনেওয়াজ কাকলী: https://www.youtube.com/watch?v=6EhWtBLlIRQ


৯৩। কাজলের দিনরাত্রি (২০১৩)—সজল খালেদ: https://www.youtube.com/watch?v=eR8fbz1sz6w


৯৪। নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ (২০১৪)—মাসুদ পথিক: https://www.youtube.com/watch?v=_6-x2Ba8ioo


৯৫। বাপজানের বায়স্কোপ (২০১৪)—রিয়াজুল রিজু: https://www.youtube.com/watch?v=GUKBKaMcmXE


৯৬। বৃহন্নলা (২০১৪)—মুরাদ পারভেজ: https://www.youtube.com/watch?v=l5UhKxwY_Ps


৯৭। ঘাসফুল (২০১৫)—আকরাম খান: https://www.youtube.com/watch?v=fUrzBPsCyYw


৯৮। সুতপার ঠিকানা (২০১৫)—প্রসূন রহমান: https://www.youtube.com/watch?v=SoX2MGfRvnw


৯৯। কৃষ্ণপক্ষ (২০১৬)—মেহের আফরোজ শাওন: https://www.youtube.com/watch?v=E4TYZj0FrNs


১০০। গহীন বালুচর (২০১৭)—বদরুল আনাম সৌদ: https://www.youtube.com/watch?v=kyr_4j6Yfx8&t=4s


#সংগৃহিত

বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

আপনার বয়স ১৮ পার হয়েছে

 আপনার বয়স ১৮ পার হয়েছে? 

১৮ পার হওয়া মানেই ছোটবেলার সেই আরামের দিন শেষ। এখন থেকে নিজের দায়িত্ব নিজেকেই নিতে হবে।

কিন্তু সমস্যা কী জানেন?

এই নিষ্ঠুর পৃথিবী আপনাকে কিছুই হাতে তুলে দেবে না। সারভাইভ করতে হলে আপনাকে লড়তে হবে, আর লড়াই করতে হলে দরকার অস্ত্র—মানে স্কিল!

তিনটা স্কিলের কথা বলছি, যা না জানলে এই দুনিয়ায় টিকে থাকাই মুশকিল।

স্কিল ১: মার্কেটিং – নিজের গল্প বিক্রি করার ক্ষমতা

আপনার যতই প্রতিভা থাকুক, যদি সেটা অন্যকে বোঝাতে না পারেন, তাহলে সেটা কারও কোনো কাজে আসবে না।

মার্কেটিং মানে শুধু কোম্পানির বিজ্ঞাপন নয়, বরং আপনি নিজে কী, কী পারেন, সেটা অন্যদের কাছে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারার ক্ষমতা।

আপনি চাকরির ইন্টারভিউতে গেলে কী করেন? নিজের দক্ষতা “বিক্রি” করেন, তাই না? সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেন? সেটাও একধরনের মার্কেটিং।

যারা নিজের গল্প ঠিকভাবে বলতে জানে, তারাই জীবনে এগিয়ে যায়।

কীভাবে শিখবেন?

• বই পড়ুন: Seth Godin-এর This is Marketing

• ফ্রি কোর্স করুন: Coursera বা Udemy-তে “Marketing Fundamentals”

• প্র্যাকটিস করুন: প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু না কিছু পোস্ট করুন

স্কিল ২: সেলস – নিজের ভাবনা বিক্রি করার ক্ষমতা

অনেকে ভাবে সেলস মানে শুধু প্রোডাক্ট বিক্রি করা। কিন্তু আসলে?

আপনার জীবনটাই একটা সেলস প্রেজেন্টেশন!

- চাকরির ইন্টারভিউ দেন? নিজেকে “বিক্রি” করছেন।

- বন্ধুরা মিলে কোথাও যেতে চায় না, আপনি তাদের রাজি করাচ্ছেন? এটাও সেলস!

- বসকে প্রমোশনের জন্য কনভিন্স করছেন? এটাও সেলস!

আপনি যদি সেলস স্কিল না জানেন, তাহলে অন্যদের কাছে নিজের কথা বিশ্বাসযোগ্য করে তোলাই কঠিন হয়ে যাবে।

কীভাবে শিখবেন?

• বই পড়ুন: Brian Tracy-এর The Psychology of Selling

• প্র্যাকটিস করুন: দৈনন্দিন জীবনে ছোটখাট জিনিস “বিক্রি” করার চেষ্টা করুন

• লোকের প্রয়োজন বুঝতে শিখুন: একজন ভালো সেলসম্যান বোঝে, মানুষ কী চায়

স্কিল ৩: ইংলিশ স্পিকিং – আত্মবিশ্বাসের মাস্টার কী

বাংলাদেশে ইংরেজি বলতে পারা মানে আলাদা লেভেল!

আপনার মনে হতেই পারে, “ইংরেজি জানাটা এত গুরুত্বপূর্ণ নাকি?”

হ্যাঁ, ১০০% গুরুত্বপূর্ণ!

- ইন্টারভিউতে যদি ইংরেজি বলতে পারেন, আপনাকে সিরিয়াসলি নেওয়া হবে।

- বিদেশি ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে চাইলে? ইংরেজি লাগবে।

- ইন্টারন্যাশনাল কন্টেন্ট থেকে শিখতে হলে? ইংরেজি লাগবে।

ইংরেজি শেখা মানে শুধু ভাষা শেখা নয়, এটা একটা পাওয়ার।

কীভাবে শিখবেন?

• অ্যাপ ব্যবহার করুন: Duolingo, BBC Learning English

• ইংলিশ মুভি দেখুন: সাবটাইটেল অন রেখে দেখুন, তারপর সাবটাইটেল ছাড়া দেখার চেষ্টা করুন

• ইংলিশ পত্রিকা পড়ুন: এডিটরিয়াল অংশ পড়লে ভাষা ও চিন্তার গভীরতা বাড়বে

এই স্কিলগুলো না জানলে পিছিয়ে পড়বেন

আগে শুধু ভালো গ্রেড আর সার্টিফিকেট থাকলেই চাকরি পাওয়া যেত। এখন যুগ পাল্টে গেছে।

এখন যারা মার্কেটিং, সেলস, আর ইংলিশ স্পিকিং জানে, তারাই অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকে।

এখন বলেন…

আপনার কি শুধু স্বপ্ন দেখাই ভালো লাগে, নাকি বাস্তবে কিছু করতে চান?

সময় কিন্তু কারও জন্য অপেক্ষা করবে না। 

আজ শেখা শুরু করলে, এক বছর পর নিজেকে দেখে নিজেই অবাক হবেন!

তাহলে আর দেরি কেন? এখনই শুরু করুন!


#collected 

Please DM for credit or removal

সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা,,,,

 📲 সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা 🎥 বাস্তবতা না বুঝে রিলস বানানোর নামে জীবনের ভারসাম্য হারানো… বর্তমানে বহু তরুণ-তরুণী ফেসবুক, ইনস...