এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪

প্রাচীন কালের সময় মাপকঃ,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

প্রাচীন কালের সময় মাপকঃ
 প্রাচীন কালের সময় মাপকঃ

প্রায় 5,000 বছর আগে, সুমেরীয়রা, যারা প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায় (আধুনিক ইরাক) বসবাস করত, আমরা কীভাবে সময়কে উপলব্ধি করি এবং পরিমাপ করি তা বিপ্লব করে। তারা 60 নম্বরের উপর ভিত্তি করে একটি অত্যাধুনিক সংখ্যাসূচক সিস্টেম তৈরি করেছে, যা সেক্সেসিমাল সিস্টেম হিসাবে পরিচিত। এই অনন্য সিস্টেমটি এক ঘন্টাকে 60 মিনিটে এবং এক মিনিটকে 60 সেকেন্ডে বিভক্ত করার দিকে পরিচালিত করেছিল, ধারণাগুলি আজও ব্যবহার করা হচ্ছে। সুমেরীয়দের সুনির্দিষ্ট সময় রক্ষার প্রয়োজনীয়তা তাদের কৃষি সমাজ দ্বারা চালিত হয়েছিল। ফসল রোপণ এবং ফসল কাটার জন্য সঠিক ক্যালেন্ডার অপরিহার্য ছিল। তাদের জটিল ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও প্রশাসনিক কার্যক্রমের সমন্বয় করাও দরকার ছিল। তাদের টাইমকিপিংয়ে সাহায্য করার জন্য, সুমেরীয়রা জ্যোতির্বিদ্যায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছিল। তারা স্বর্গীয় বস্তুর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করেছে এবং এই জ্ঞান ব্যবহার করে 12 মাস সহ একটি চন্দ্র ক্যালেন্ডার তৈরি করেছে, যা কৃষি ঋতুগুলির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত। দিনটিকে 24 ঘন্টা, প্রতিটি ঘন্টা 60 মিনিটে এবং প্রতিটি মিনিট 60 সেকেন্ডে বিভক্ত করা ছিল একটি বিশাল কৃতিত্ব। এই বিভাগগুলি নির্বিচারে ছিল না তবে ব্যবহারিক এবং সহজে বিভাজ্য হওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল, যা গণিত সম্পর্কে সুমেরীয়দের উন্নত বোঝার প্রতিফলন করে। সময়ের প্রতি এই উদ্ভাবনী পদ্ধতিটি ব্যাবিলনীয়, গ্রীক এবং রোমান সহ পরবর্তী সভ্যতার উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল, যারা সুমেরীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিল এবং আরও উন্নত করেছিল। সুমেরীয়দের টাইমকিপিং সিস্টেমের উত্তরাধিকার আমাদের আধুনিক ঘড়ি এবং ক্যালেন্ডারে স্পষ্ট, আমাদের দৈনন্দিন জীবনে তাদের চাতুর্যের স্থায়ী প্রভাব প্রদর্শন করে।



সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০৩-০৭-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০৩-০৭-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


পাঁচ হাজার চারশো ৫৯ কোটি টাকার বেশি ব্যয়ের ১১টি প্রকল্প একনেকে অনুমোদন — দেশে সম্ভাব্য বন্যা মোকাবেলায় সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর।


জাতীয় সংসদে পাস হলো পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা বিল—২০২৪ ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (সংশোধন) বিল—২০২৪।


বাংলাদেশ থেকে চাকরি নিয়ে সৌদি আরবে গমনেচ্ছুদের প্রতারণা থেকে রক্ষায় যৌথভাবে কাজ করবে দু’দেশের টাস্কফোর্স — জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


সিলেট ও সুনামগঞ্জে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি — ত্রাণ  তৎপরতা অব্যাহত।


ভারতের উত্তর প্রদেশে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১১৬।


ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলে শেষ দুই দল হিসেবে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করলো তুরস্ক ও নেদারল্যান্ডস।

মঙ্গলবার, ২ জুলাই, ২০২৪

বাংলাদেশে উৎপাদিত আমের উল্লেখযোগ্য জাতগুলো:,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 দেশে উৎপাদিত আমের উল্লেখযোগ্য জাতগুলো:

১. নাগ ফজলী

২. ল্যাংড়া

৩. ক্ষিরসাপাত

৪. গোপালভোগ

৫. ফজলি

৬. আশ্বিনা

৭. বোম্বাই

৮. অগ্নি

৯. অমৃত ভোগ

১০. আলফাজ বোম্বাই

১১. আতাউল আতা

১২. আরিয়াজল

১৩. আরাজনমা

১৪. আলম শাহী

১৫. গিলা

১৬. গোলাপবাস

১৭. আনারস

১৮. ইলশাপেটি

১৮. কলাচিনি

১৯. কাঁচামিঠা

২০.কালিয়া

২১.কৃষ্ণচূড়া

২২. টিক্কাফারাশ

২৩. টিয়াকাঠি

২৪. হাড়িভাঙ্গা

২৫.কালাপাহাড়ী

২৬. কালিভোগ

২৭. বারি ৩

২৮. কাঞ্চন খোসাল

২৯. কাজলা সিন্দুরি

৩০. কিষাণ ভোগ

৩১. কোহিনুর

৩২. কোহিতুর

৩৩. কুয়া পাহাড়ি

৩৪. টোফা

৩৫. কাজল ফজলি

৩৬. কাইয়া ডিপি

৩৭. কাটাসি

৩৮. গোলাপ খাস

৩৯. গোলাপ বাস

৪০. গোল্লা

৪১. গুল্লি

৪২. গৌরজিত

৪৩. গুলগুল্লি

৪৪. চেপি

৪৫. চরবসা

৪৬. চম্পা

৪৭. চন্দন খোস

৪৮. চিনি কালাম

৪৯. চিনি বড়ই

৫০. চিনি পাতা

৫১. ছাবিয়া

৫২. ছানাজুর

৫৩. ছফেদা

৫৪. জালী বান্ধা

৫৫. ভাঙা

৫৬. জিলাপির ক্যাড়া

৫৭. জোয়ালা

৫৮. জিতুভোগ

৫৯. গোবিন্দভোগ

৬০. জর্দা

৬১. জর্দালু

৬২. ত্রিফলা

৬৩. বাওয়ানী

৬৪.বাউনি লতা

৬৫. তাল পানি

৬৬. দার ভাঙা

৬৭. দর্শন

৬৮. দাদভোগ

৬৯. দেউরি

৭০. দিলসাদ

৭১. দোফলা

৭২. দিল্লির লাডুয়া

৭৩. দুধিয়া

৭৪. দেওভোগ

৭৫. দুধসর

৭৬. বড়বাবু

৭৭. নারিকেলি

৭৮. নারকেল পাথী

৭৯. নয়ন ভোগ

৮০. প্রসাদ ভোগ

৮১. জিতুভোগ

৮২. সীতাভোগ

৮৩. বোগলাগুটি

৮৪. পাথুরিয়া

৮৫. ফজলি কালান

৮৬. ফনিয়া

৮৭. বারমাসি

৮৮. বোতল বেকি

৮৯. বোতলা

৯০. বড়শাহী

৯১. বাতাসা

৯২. বাউই ঝুলি

৯৩. বিড়া

৯৪. বেগম পছন্দ

৯৫. কমল পছন্দ

৯৬. বেল খাস

৯৭. বিমলা

৯৮. বিশ্বনাথ

৯৯. বোম্বাই কেতুল্লা

১০০.বদরুদ্দোজা

১০১. বোম্বাই গোপাল ভোগ

১০২. বোম্বাই খিরসা

১০৩. বউ ভুলানী

১০৪. বৃন্দাবনী

১০৫. সাহা পছন্দ

১০৬. বাদশা ভোগ

১০৭. ভাদুরি

১০৮. ভবানী

১০৯. ভবানী চৌরাস

১১০. ভারতী

১১১. মাল ভোগ

১১২. মাংগুড়া পাকা

১১৩. মিসরীদাগী

১১৪. মিসরী ভোগ

১১৫. মিসরী দানা

১১৬. মিসরী কান্ত

১১৭. ভূত বোম্বাই

১১৮. মতিচুর

১১৯. মোহন ভোগ

১২০. মোহন পছন্দ

১২১. রাজরানী

১২১. রাম প্রসাদ

১২৩. রানি পছন্দ

১২৪. কাজী পছন্দ

১২৫. বিলুপছন্দ

১২৬. রানি ভোগ

১২৭. রাজ ভোগ

১২৮. কালিভোগ

১২৯. জিবাভোগ

১৩০. লাক্ষৌ

১৩১. লাদুয়া

১৩৩. লাডুয়া

১৩৪. লোরাল

১৩৫. লালমুন

১৩৬. লক্ষণ ভোগ

১৩৭. হীরালাল বোম্বাই

১৩৮. লতা বোম্বাই

১৩৯. নাবী বোম্বাই

১৪০. লোহাচুর

১৪১. শ্যাম লতা

১৪২. রসবতী

১৪৩. সাটিয়ার ক্যাড়া

১৪৪. সাদাপাড়া

১৪৫. সবজা

১৪৬. সুবা পছন্দ

১৪৭. শাহী পছন্দ

১৪৮. সরিখাস

১৪৯.শরিফ খাস

১৫০. সিন্দুরি

১৫১. সারাবাবু

১৫২. শোভা পছন্দ

১৫৩. সুলতান পছন্দ

১৫৪. সফদর পছন্দ

১৫৫. সূর্যপুরী

১৫৬. সুরমাই ফজলি

১৫৭. হায়াতী

১৫৮. হিমসাগর

১৫৯. শীতলপাটি 

১৬০. ক্ষিরপুরি

১৬১. ক্ষিরমন

১৬২. ক্ষির টাটটি

১৬৩. ক্ষির বোম্বাই

১৬৪. বেলতা

১৬৫. বৈশাখী

১৬৬. গৌড় মতি

১৬৭. হুক্কা

১৬৮. লাড়ুয়ালী

১৬৯. ডালভাঙা

১৭০. মণ্ডা

১৭১. মিছরী দমদম

১৭২. নীলাম্বরী

১৭৩. খান বিলাস

১৭৪.বাতাসা

১৭৫. মনাহারা

১৭৬. পাথুরিয়া

১৭৭. তোহ্ফা

১৭৮. ফোনিয়া

১৭৯. মধুচুষকি

১৮০. মধুমামি

১৮১. নকলা

১৮২. মোহিনিসিন্দুরী

১৮৩. ভুজাহাড়ি

১৮৪. সন্ধ্যাভারুতি

১৮৫. পদ্মমধু

১৮৬. অমৃতভোগ

১৮৭. লতারাজ

১৮৮. বৃন্দাবনি

১৮০. বউ ভুলানি

১৯০. বৃন্দাবনি

১৯১. গোলাপবাস

১৯২. টিক্কাফারাশ

১৯৩.মতিচুর

১৯৪. সূর্যডিম

১৯৫. দাদভোগ

১৯৬. গোড়ভোগ

১৯৭. ব্যানানা

১৯৮. দিলশাদ

১৯৯. কাঞ্চন খোসাল

২০০. সিন্দুরি

২০১. খুদি ক্ষিরসাপাত

২০২. গোলাপ খাস

২০৩. কাটিমন

২০৪. দেওভোগ

২০৫. সিডলেস 

২০৬. থ্রিটেস্ট

২০৭. শ্রাবণী

২০৮. তাইওয়ান রেড

২০৯. লখনা

২১০. কিং অব চাকাপাত

২১১. বারি ১৬

২১২. বারি ১৪

২১৩. থাইগ্রিন

২১৪. চিয়াং মাই

২১৫. পালমার

২১৬. বারি ১১

২১৭. চোষা

২১৮. কুমরাজালী

২১৯. মল্লিকা

২২০. বারি ৪

২২১. আম্রপালি

২২২. সেপ ২

২২৩. নাস ৩

২২৪. অস্টিন

২২৫. বারি ১৩

২২৬. বারি ৭

২২৭. মিয়াজাকি

২২৮. কিউজাই

২২৯. বারি ১৭

২৩০. ঢাকাইয়া গুটি

২৩১. বাবুই ঝাকি

২৩২. ছাঁতাপড়া

২৩৩. বারি ৮ 

২৩৪. রত্না

২৩৫. ডকমাই ইত্যাদি

অশেষ কৃতজ্ঞতা দেওয়ান মাবুদ আহমেদ  ভাই। আপনার মাধ্যমে প্রায় সবগুলো আমের জাত সম্পর্কে জানতে পারলাম।


সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০২-০৭-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০২-০৭-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:…


নিপুণতা ও স্বচ্ছতার সঙ্গে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ।


জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সবাই একত্রে বাংলাদেশে বসবাস করবে - বললেন শেখ হাসিনা।


স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) (সংশোধন) বিল-২০২৪ জাতীয় সংসদে পাস।


চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক এক নয়, বিএনপি নেতারা কূটনীতির ভাষা বোঝেন না - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।


বাংলাদেশ-ভারত সমঝোতা স্মারক নিয়ে  অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করছে বিএনপি - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী। 


 দেশে গতকাল থেকে চালু হলো সর্বজনীন পেনশন স্কিম, প্রত্যয়।


 কেনিয়ায় করবৃদ্ধি পরিকল্পনার বিরুদ্ধে সরকার বিরোধী বিক্ষোভে অন্তত ৩৯ জন নিহত। 


ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে ফ্রান্স ও পর্তুগাল।

সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০১-০৭-২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০১-০৭-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


আজ থেকে শুরু হওয়া অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট জাতীয় সংসদে পাস।


উন্নয়ন বাজেটে বিদেশ নির্ভরতা অনেক কমিয়ে আনা হয়েছে - বাজেট পাস হওয়ার পর সাংবাদিকদের বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


সিলেট বিভাগ ছাড়া সারাদেশে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু।


খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে বিএনপি রাজনীতি করছে - অভিযোগ ওবায়দুল কাদেরের।


ফ্রান্সের পার্লামেন্ট নির্বাচনের প্রথম দফায় অতি ডানপন্থী ন্যাশনাল র‌্যালি পার্টির বড় ধরনের জয়।


ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলে স্লোভাকিয়াকে হারিয়ে ইংল্যান্ড এবং জর্জিয়াকে হারিয়ে স্পেন কোয়ার্টার ফাইনালে।

ছড়াটির অন্তর্নিহিত ব্যাখ্যা জেনে সমৃদ্ধ হলাম।,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ছড়াটির অন্তর্নিহিত ব্যাখ্যা জেনে সমৃদ্ধ হলাম।

“ইকড়ি মিকড়ি চাম-চিকড়ি,

চামের কাঁটা মজুমদার,

ধেয়ে এল দামোদর।

দামোদরের হাঁড়ি-কুঁড়ি,

দাওয়ায় বসে চাল কাঁড়ি।

চাল কাঁড়তে হল বেলা,

ভাত খাওগে দুপুরবেলা।

ভাতে পড়ল মাছি,

কোদাল দিয়ে চাঁছি।

কোদাল হল ভোঁতা,

খা কামারের মাথা।”


ছোটবেলায় আমরা অনেকেই এই ছড়াটি পড়েছি। কিন্তু কখনো কি ভেবেছি নান্দনিক ছন্দের এই ছড়াটির অর্থ কি? এই ছড়া কোন ইতিহাস বয়ে বেড়ায় কিনা?


এই প্রশ্ন করলে হয়তো এই উত্তরই আসবে যে শিশুদের নির্ভেজাল আনন্দের জন্য এই ছড়ার রচনা হয়েছে। কিন্তু সত্যটা বেশ করুণ। আদতে আনন্দের ছিঁটেফোঁটাও নেই এই ছড়ায়, শিশুদের জন্য তো না বটেই।


মূলত এই ছড়ায় ছড়াকার অসাধারণ দক্ষতার সাথে চিরন্তন বাংলার সাধারণ মানুষের দুঃসহ আর্থ-সামাজিক অবস্থা তুলে ধরেছেন। চলুন এবার ছড়াটির প্রতিটি শব্দ ও পংক্তি ধরে বিশ্লেষণ করে দেখি।


'ইকড়ি' অর্থ সংসার পরিপালনের জন্য সারাদিন খেটেখুটে কঠোর পরিশ্রম করা। কিন্তু তাতেও যখন সংসার চলে না, তখন প্রয়োজন হয় 'মিকড়ি', অর্থাৎ আরও কিছু অতিরিক্ত উপার্জনের চেষ্টা করা। 'চাম' অর্থ রুজি-রোজগারের এলাকা। আর 'চিকড়ি' অর্থ সেই রোজগারের এলাকায় ঘুরে ঘুরে কিছু (অর্থ বা ফসল) উপার্জন করে তা ঘরে নিয়ে আসা।


কিন্তু সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় এই "চামের কাঁটা মজুমদার"। 'মজুমদার' মূলত এক প্রকার রাজকর্মচারীর পদবী যার কাজ ছিল খাজনা বা রাজস্ব আদায় ও হিসেব রাখা। আর তাই অনেক সময় খাজনা আদায়ের নামে দরিদ্র খেটে খাওয়া মানুষের সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে যেত বলে তাকে পথের কাঁটা বলা হয়েছে।


আর অতঃপর "ধেয়ে এল দামোদর"। এই 'দামোদর' হলো মূলত ফড়ে-পাইকারের দল, যারা সাধারণ কৃষকের উৎপাদিত ফসল অথবা কুমারের বানানো তৈজসপত্র স্বল্প দামে কিনে নিয়ে বাজারে চড়া দামে বিক্রি করতো।


কিন্তু এই দামোদর শুধু এসেই ক্ষান্ত হয় না। এখানে বলা হয়েছে "দামোদরের হাঁড়ি-কুঁড়ি"। এর অর্থ হলো, তারা যখন আসে তখন সাথে করে হাঁড়ি কুঁড়ি নিয়ে আসে। অর্থাৎ খেটে খাওয়া মানুষের উৎপাদিত সব দ্রব্য সাথে করে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে আসে।


এরপর বলা হয়েছে "দাওয়ায় বসে চাল কাঁড়ি", অর্থাৎ মজুমদার আর ফড়ে পাইকারের থেকে লুকিয়ে যেটুকু চাল বাঁচানো গিয়েছে, এবার সেটা দিয়েই ঘরের দরজায় বসে ভাত রাঁধার প্রস্তুতি শুরু।


কিন্তু "চাল কাঁড়তে হল বেলা", অর্থাৎ এতসব ঝামেলা ঝক্কি সামলাতে সামলাতে ভাত রাঁধায় দেরী হয়ে যায়। তাই "ভাত খাওগে দুপুরবেলা", অর্থাৎ প্রথম প্রহরে বা সকালে খাওয়া আর সম্ভব হয় না। একেবারে দ্বিপ্রহরে বা দুপুরে খেতে হয়।


কিন্তু খাবে কী করে! কারণ "ভাতে পড়ল মাছি"। এখানে 'মাছি' বলতে আসলে চোরকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ গরীবের যে যৎসামান্য খাদ্য, তারও শেষ রক্ষা হয় না। ছিঁচকে চোর সেটাও চুরি করে নিয়ে যায়। তাই "কোদাল দিয়ে চাঁছি"। এই 'কোদাল'ও আক্ষরিক অর্থে ব্যবহৃত হয়নি। বরং কোদাল বলতে এখানে কোতোয়াল বা পুলিশের কথা বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ পুলিশের কাছে গিয়ে চোরের ব্যাপারে নালিশ করা হয়েছে।


তবে তাতেও যে গরীব মানুষের হয়রানি কম হয়, তা কিন্তু নয়। কারণ "কোদাল হল ভোঁতা"। অর্থাৎ পুলিশ বা কোতোয়াল কোন কাজই করে না। আর তাই "খা কামারের মাথা"। অর্থাৎ এই কোদাল যে কামার বানিয়েছে, মানে পুলিশ কোতোয়াল সৃষ্টিকারী গ্রামের উচ্চপর্যায়ের লোকেরা, শেষমেশ তাদের কাছে গিয়েই এই হতদরিদ্র মানুষ গুলোর মাথা কুটে কাঁদতে হয়।


সুতরাং এক কথা বললে, এই ছড়ায় ছড়াকার গ্রাম বাংলার সেই খেটে খাওয়া মানুষের জীবনবৃত্তান্ত তুলে ধরেছেন যে কিনা কঠোর পরিশ্রম করেও জমিদার, খাজনা আদায়কারী, অসাধু ব্যবসায়ী, চোর, পুলিশ এদের উপদ্রবে নিজের পরিবারের জন্য দু' বেলার খাবারও জোটাতে পারে না।


তথ্যসূত্রঃ

১। কলিম খান ও রবি চক্রবর্তী, "বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ", ভাষাবিন্যাস

২। ড. মোহাম্মদ আমিন, "ইকড়ি মিকড়ি : অসাধারণ অর্থপূর্ণ একটি ছড়া", ব্লগ পোস্ট-সংগৃহিত



রবিবার, ৩০ জুন, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ৩০-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ৩০-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


সংসদে পাশ হলো অর্থবিল-২০২৪ - ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বাস্তবায়ন করা হবে - বললেন প্রধানমন্ত্রী।


কেনসিংটন ওভালে আইসিসি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপের শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ রানে হারিয়ে শিরোপা জয় করলো ভারত।


চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু  হচ্ছে আজ। 


বিএনপি’র মেড ইন লন্ডন কর্মসূচি কেউ মানেনা - বললেন ওবায়দুল কাদের।


বাংলাদেশের সমস্ত অর্জন আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে - মন্তব্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।


জাতীয় স্বার্থে ও দেশের উন্নয়নে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর। 


নানা আয়োজনে বাংলাদেশ বেতার বরিশাল কেন্দ্রের ২৫ বছর পূর্তি উদযাপন  - এ উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বললেন বর্তমান যুগেও বেতারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। 


ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকায় রুশ হামলায় চার শিশুসহ অন্তত ১২ জন নিহত।

শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪

বই কেনো পড়বেন,,, পড়লে কি, আর না পড়লে কি,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বই কেন পড়বেন? বই পড়লে কি হয় আর না পড়লে কি হয়?


বই পড়ার ১০টি কারণ যা বই সম্পর্কে আপনার ধারণা বদলে দিবে -


১। মানসিক ব্যায়ামঃ

শরীরকে সুস্থ রাখতে যেমন ব্যায়াম এর বিকল্প নেই তেমনি একইভাবে, আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখতে মানসিক ব্যায়াম জরুরি। মানসিক ব্যায়াম না করার ফলে আমাদের চিন্তাশক্তি লোপ পায়।

ধীরে ধীরে মস্তিষ্কের এই ক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। ব্যবহার না করলে এই ক্ষমতা হারিয়ে যাবে। বই পড়া মানসিক ব্যায়াম এর একটি বড় মাধ্যম। আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখার জন্য নিয়মিত বই পড়া জরুরি।


২। মানসিক চাপ কমানোঃ

আপনি ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক জীবন, একাডেমিক কিংবা চাকরিজীবনে যতই মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন, এই সকল চাপকে আপনি পাশে সরিয়ে রাখতে পারেন যখন আপনি একটি ভালো বইয়ের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে ফেলেন।

একটি ভালো বই আপনার দুশ্চিন্তা ও অবসাদ্গুলোকে পাশে সরিয়ে আপনাকে একটি অন্য দুনিয়ায় নিয়ে যেতে পারবে, যার মাধ্যমে আপনি মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে পারবেন।


৩। জ্ঞানঃ

বই পড়লে জ্ঞান বাড়বে - একথা বলাই বাহুল্য। নতুন নতুন তথ্য যা অব্যশই কোন না কোনো দিন আপনার দরকারে আসবে। আপনার জ্ঞানের ভান্ডার যত সমৃদ্ধ হবে, আপনার জীবনের বাধা বিপত্তি গুলো অতিক্রমে আপনি ততটাই শক্তিশালী হবেন।

একটি কথা আমরা সবাই জানি - আপনার চাকরি/ব্যবসায়, আপনার সম্পত্তি, আপনার অর্থবিত্ত, আপনার স্বাস্থ্য - সবই হারিয়ে যেতে পারে, কিন্তু আপনার অর্জিত জ্ঞান সবসময়ই আপনার সাথে থাকবে।


৪। শব্দভান্ডার বৃদ্ধিঃ

আপনি যত পড়বেন, তত নতুন নতুন শব্দ শিখবেন। আর এতেই আপনার শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হবে। পারস্পরিক কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ আমাদের শিক্ষাজীবন, ব্যক্তিজীবন বা কর্মজীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কর্মজীবনে তো সুন্দর ভাষা বা ভালো যোগাযোগ দক্ষতার জন্য অনেকে বেশ সমাদৃত হন।

এই দক্ষতা বৃদ্ধিতে আপনাকে সব থেকে সাহায্য করবে, 'বই পড়া'। নতুন শব্দ, এর অর্থ ও প্রয়োগ আপনাকে অনেকের মধ্যে আলাদা করে তুলতে পারে।


৫। স্মৃতিশক্তির উন্নতিঃ

তীক্ষ্ণ স্মৃতিশক্তি আমরা কে না চাই! প্রায়ই আমরা বলে থাকি, স্মৃতিশক্তি কমে যাচ্ছে, অনেক কিছু মনে থাকে না। আবার ভালো স্মৃতিশক্তির মানুষকে আমরা শ্রদ্ধার চোখে দেখি।

আপনি যখন একটি বই পড়েন, আপনাকে বইয়ের চরিত্র ও তাদের ভূমিকা, তাদের পটভূমি, তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা, তাদের ইতিহাস, সূক্ষ্মতা স্মরণে রাখতে হয়।

আর মজার ব্যাপার হলো, আপনি যখনই আপনার মস্তিষ্কে নতুন একটি স্মৃতি দেন, তা একটি নতুন পথ তৈরি করে আপনার ব্রেইনে এবং আগের স্মৃতিগুলোকেও শক্তিশালী করে তোলে।


৬। চিন্তাশক্তি দক্ষতা শক্তিশালীঃ

দিন দিন একটি শব্দ অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, Critical Thinking বা জটিল চিন্তাশক্তি। কর্ম বা ব্যক্তিজীবনে এই দক্ষতার কদর বেড়েই চলেছে। আমরা বই পড়ার সময় প্রায়ই জটিল কিছু ঘটনার কথা পড়ি, যেগুলো নিয়ে আমরা সচেতন বা অবচেতনভাবে চিন্তা করি। ঘটনাগুলোকে ধাপে ধাপে সাঁজাতে চেষ্টা করি, সমাধান করার চেষ্টা করি।

অনেক পাঠক তো রীতিমত কাগজ কলম নিয়ে বসে যায় রহস্য গল্প সমাধান করার জন্য। এছাড়াও বই গুলো নিয়ে আমরা অনেকের সাথে আলাপ করি, আমাদের চিন্তা, লেখকের চিন্তা ব্যক্ত করার চেষ্টা করি।

এইসবই কিন্তু আমাদের চিন্তাশক্তিকে বৃদ্ধি করে। এই দক্ষতাকে শক্তিশালী করে তোলে।


৭। একাগ্রতা বৃদ্ধিঃ

আপনি কি খেয়াল করেছেন, ফেসবুকে একসময় আমরা দীর্ঘ বা বড় ভিডিও দেখতাম, কিন্তু সেখান থেকে আমরা ছোট্ট রিলসে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি? আমরা সারাদিন ফেসবুক ব্যবহার করি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই দিন শেষে বলতে পারবে না, আজকে ফেসবুকে কি কি বিষয় আমরা দেখেছে? শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই সত্যি, প্রযুক্তি আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে।

আর আমাদের কাছ থেকে কেঁড়ে নিয়ে গেছে একাগ্রতার মত গুন। যেকোনো কাজে একাগ্রতা অত্যাবশক একটি ব্যাপার। একাগ্রতা দিয়ে অনেক বড় বড় কাজ অতীতে হয়েছে। যা দিন দিন আমাদের থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।

যখন আমরা বই পড়ি, তখন আমরা অন্যসব কিছু থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রাখতে পারি, একাগ্রভাবে গল্পের বা বইয়ের মধ্যে ডুবে যেতে পারি। যা আমাদের একাগ্রতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ব্যাপকভাবে।


৮। ভালো লেখার দক্ষতাঃ

পড়া এবং লেখা একে অপরের সাথে পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। পড়ার মাধ্যমে আমাদের ভাষা ও শব্দের জ্ঞান বাড়ে আর এই জ্ঞান আমাদের লেখনীশক্তিকে বৃদ্ধি করে। এই জন্যই বলে, লেখক হতে গেলে আগে অনেক অনেক পড়তে হবে, এরপর লিখতে হবে।


৯। প্রশান্তিঃ

বর্তমান সময়ে বই পড়ার সবথেকে বড় উপকার যদি চিন্তা করেন, বই পড়ার কারণে আমরা যে মানসিক প্রশান্তি পাই, সেটাই অনেক বড়। বই পড়ার সময়ে আমরা হয়তো ডিজিটাল ডিভাইসের পিছনে সময় নষ্ট করতাম, সেটা না করে আমরা যে ভালো কিছু পড়েছি, কিছু শিখেছি, এই চিন্তা এই প্রশান্তির কি অমূল্য নয়?


১০। বিনোদনঃ

বই পড়ে উপরের সবগুলো উপকার তো আমরা পাচ্ছিই, পাশাপাশি এটা আমাদের একটা বিনোদনের মাধ্যম। সবথেকে সস্তা কিন্তু কার্যকরী মাধ্যম। একটি ভাল গল্প, প্রবন্ধ বা উপন্যাস আমাদের মনকে বিনোদিত করে আর এটা বিনোদনের সর্বোত্তম পথ। নির্মল ও শান্তিময় বিনোদন হলো - বই পড়া।


বিঃদ্রঃ অনূদিত।



শুক্রবার, ২৮ জুন, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৮-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৮-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদ্বোধন,  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর জ্ঞানের মাধ্যমে শিশুদের গড়ে তোলার ওপর প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ।


যেকোন দেশে টেকসই গণতন্ত্র বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র চর্চার বিষয়ে মতৈক্যে উপনীত বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্য।


সাপে কামড়ানো রোগীকে দ্রুত ডাক্তারের কাছে নেওয়া অপরিহার্য এবং রাসেল ভাইপারের এন্টিভেনম দেশের সব হাসপাতালে আছে - জানালেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী।


টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন বর্তমান সরকারের অঙ্গীকার — বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।


বাংলাদেশ থেকে বছরে ২ হাজার ট্যাক্সি ও মোটর সাইকেল চালক নিয়োগ দেবে সংযুক্ত আরব আমিরাত — জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী।


হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর পর দেশটির চর্তুদশ প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আজ।


টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত - আগামীকাল টুর্নামেন্টের ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা।

সতর্কতাঃ কুয়াকাটাতে যারা ঘুরতে আসবেন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সতর্কতাঃ কুয়াকাটাতে যারা ঘুরতে আসবেন, জোয়ারের সময়, মনের ভুলেও জিরো পয়েন্টের আশপাশে গোসল করতে নামবেন না বা গোসল করবেন না। বীচের পশ্চিম দিকটা গোসল দেওয়ার জন্য সবসময়ই নিরাপদ কারন পশ্চিম দিকটায় জিও ব্যাগ নাই।।সমুদ্র অতিরিক্ত ভাঙ্গন রক্ষা করার জন্য জিরো পয়েন্টে জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে। যা জোয়ার পানিতে তলিয়ে থাকে এবং গোসল করতে গেলে যেকোনো মুহূর্ত দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।। কুয়াকাটার টুরিস্ট পুলিশ, প্রশাসনের উচিত  জোয়ারের সময় পর্যটকদের গোসল করতে নামতে না দেওয়া এবং বীচের পশ্চিম দিকে গোসল দিতে নির্দেশনা দেওয়া।। পোস্টটা শেয়ার করে সবাইকে সর্তকতা অবলম্বন করার সুযোগ করে দিন।।  পোস্ট টা শেয়ার করুন কারণ যাতে উপর মহলের চোখ আসে এবং পর্যটকদের সর্তক করা হয়।।

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...