এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০২২

ফেইসবুকের গল্প

 এভাবে হুঠ হাঠ করে একটা মেয়ের রুমে ঢুকতে তোর লজ্জা করে না?

তোর রুমে ঢুকতে আবার কীসের লজ্জা?আর তুই তো জানিস এই লজ্জা শরম বরাবরই আমার কম।আর যেখানে তুই মানুষটাই আমার সম্পত্তি।সেখানে তো লজ্জা শরম দেখানোর কোনো রিজন'ই নেই।


" কে তোর সম্পত্তি?কী সব আবলতাবল বলছিস?


ইমরান,সিনহার কোমড়ে হাত দিয়ে একটান দিয়ে সিনহাকে নিজের কাছে নিয়ে আসে।


"না জানার ভান করছিস কেনো?তুই জানিস না তুই আমার কী?


" কী করছিস কী ভাইয়া?প্লিজ ছাড়,কেউ এসে যাবে।


সিনহা,ইমরানের কাছ থেকে ছুটার জন্য ছটপট করছে।

(২ পর্ব আজব প্রাণী পেজে পাবেন,, গল্প না পেলে মেসেজ দিলে লিংক পেয়ে যাবেন)


"কেউ আসবে না,আর আসলেও তাতে আমার কিছু যায় আসেনা।


" তোর না যায় আসতে পারে কিন্তু আমার অনেক কিছু আসে যায় ভাইয়া।প্লিজ ছাড়।


"তোকে মানা করছি না,আমাকে ভাইয়া না ঢাকতে।


" তুই তো আমার ভাইয়াই।তোকে ভাইয়া ডাকবো না তো কী ডাকবো?


"কীসের ভাইয়া আমি?তোর কোন মায়ের পেটের ভাই আমি(সিনহার গাল চেপে ধরে,কথাগুলো রেগে বলল )


" ভাইয়া আমি ব্যাথা পাচ্ছি(চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে যায়)


সিনহার চোখের পানি দেখে,ইমরান সরে আসে।দুই হাত দিয়ে সিনহার চোখের জল মুছে দেয়।


"সরি রে,আমি সরি।আমি তোকে ব্যাথা দিতে চাইনি।মাফ করে দে আমাকে।


ইমরানের এমন আদরমাখা কথা শুনে সিনহা আরো জোরে কেঁদে উঠে।


" কাঁদিস না প্লিজ।


ইমরান,সিনহাকে বুকে নিয়ে জড়িয়ে ধরে।


"তুই খুব পচাঁ।তুই শুধু আমাকে কষ্ট দিস।(ফুপিয়ে কেঁদে)


সিনহার কথা শুনে ইমরানের নিজেকে খুব অপরাধী মনে হচ্ছে।সিনহাকে বুক থেকে সরিয়ে ইমরান রুম থেকে বের হয়ে যায়।


সিনহা ইমরানের মামাতো বোন।সিনহার বয়স যখন দশ,তখন একটা দূর্ঘটনায় তার বাবা মারা যায়,এর কিছুদিন পর,তার আম্মাও ওপারে চলে যায়।সিনহা তখন পুরোপুরি ভেংগে পড়ছিল,তখন ইমরানের আম্মা, মিসেস জাহান,নিজের ভাইয়ের বোনকে নিজের বাসায় নিয়ে আসে,তখন থেকেই সিনহা এই বাসায় থাকে।


ডিনার টাইম,


সিনহা ডিনার করার জন্য ডাইনিংটেবিলে আসে।ডাইনিং টেবিলে সিনহা সবাইকে দেখতে পায়,শুধু ইমরান ছাড়া।


"ফুফি,ইমরান ভাইয়া কোথায়?ও ডিনার করবে না।


" মহারাজার মতিগতি কিছুই বুঝতেছিনা।দিয়াকে(ইমরানের ছোট বোন) পাঠালাম,বলল নাকি খাবে না।তুই বস,ওর কথা বাদ দে।


"আমি ভাইয়ার জন্য খাবার নিয়ে যাই।


" মনে হয়না গিয়ে লাভ হবে।আচ্ছা নিয়ে দেখ।খায় কিনা?


সিনহা খাবার নিয়ে ইমরানের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।সে উঁকি মেরে দেখার চেষ্টা করছে,ভিতরে ইমরান কী করছে?


"চোরের মতো উঁকি মারছিস কেনো?

ইমরান দরজার কাছে চলে আসে।


সিনহা,ইমরানকে দেখে সোজা হয়ে দাঁড়ায়।


" ভাইয়া,তোর খাবার।


"খাবো না,নিয়ে যা।


ইমরান রুমের ভিতর গিয়ে বিছানায় বসে পড়ে।সিনহাও পিছন পিছন এসে ইমরানের সামনে এসে দাঁড়ায়।


" হাতে সাদা ব্যান্ডেজ কেনো?কী হয়েছে হাতে?


"তোকে কেনো বলবো?


" আমাকে কেনো,কাউকেই বলতে পারবি না।হাতে কিছু হলেই তো বলবি,ঢং।


সিনহার কথা শুনে ইমরানের রাগ উঠে যায়।বিছানা থেকে উঠে দেওয়ালে গিয়ে একটা ঘুষি মারে।সাথে সাথে সাদা ব্যান্ডেজের উপর দিয়ে রক্তের লাল রঙের ধারা বইতে লাগল।


"ভাইয়ায়া..


সিনহা এটা দেখে,প্লেট টা টেবিলের উপর রেখে ইমরানের কাছে দৌড় দেয়।দৌড়ে এসে ইমরানের হাত টা ধরে,কেঁদে দেয়।


" ভাইয়া,আমি মজা করছিলাম।তুই এমন করলি কেনো?(কান্না করে)


"ছাড় আমার হাত।


ইমরান,সিনহার কাছ থেকে নিজের হাত সরিয়ে নেয়।টেবিলের উপর থেকে খাবারের প্লেট টা নিয়ে সিনহার এক হাতে ধরিয়ে দেয়।তারপর সিনহার বাহু ধরে টেনে,সিনহাকে নিজের রুম থেকে বের করে,দরজা বন্ধ করে দেয়।


সিনহা দরজার বাইরে থেকে আওয়াজ করছে,


"ভাইয়া,তোর হাত থেকে রক্ত পড়ছে।দরজা খোল।তোর হাতে নতুন করে ব্যান্ডেজ করতে হবে।(কান্না করতে করতে)

ফেইসবুক থেকে কপি করে দিলাম

সূচনা পর্ব ছোট করে দিলাম।আপনাদের সাড়া পেলে নেক্সট বড় করে দেওয়ার চেষ্টা করব,ইনশাআল্লাহ ।♥

কোন মন্তব্য নেই:

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...