এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

কামিনী রায়

আজ (২৭ সেপ্টেম্বর) প্রথিতযশা বাঙালি কবি, সমাজকর্মী এবং নারীবাদী লেখিকা কামিনী রায়'র মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধা।


তিনি তৎকালীন ব্রিটিশ-ভারতের প্রথম মহিলা স্নাতক ডিগ্রিধারী ব্যক্তিত্ব। কোলকাতার বেথুন কলেজ থেকে তিনি ১৮৮৬ সালে সংস্কৃত ভাষায় সম্মানসহ স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।


কামিনী রায় ১৮৬৪ সালের ১২ অক্টোবর বরিশালের বাকেরগঞ্জের বাসণ্ডা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা চন্ডীচরণ সেন একজন ব্রাহ্মধর্মাবলম্বী, বিচারক ও ঐতিহাসিক লেখক ছিলেন। 

 

কামিনী রায় ছোটবেলা থেকেই ছিলেন মেধাবী,ভাবুক ও কল্পনাপ্রবণ। তিনি মাত্র আট বছর বয়সে কবিতা লিখতে শুরু করেন। মাত্র ১৫ বছর বয়সে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'আলো ও ছায়া' প্রকাশিত হয়। তিনি সেসময় 'জনৈক বঙ্গমহিলা' ছদ্মনামে লিখতেন। 


তাঁর লেখা কাব্যের মধ্যে 'নির্মাল্য', 'পৌরাণিকা', 'মাল্য ও নির্মল্য', 'দীপ ও ধুপ', 'জীবন পথে' ও 'শ্রাদ্ধিকী' উল্লেখযোগ্য। অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত 'মহাশ্বেতা' ও 'পুণ্ডরীক' তার দুটি প্রসিদ্ধ দীর্ঘ কবিতা। এছাড়াও ১৯০৫ সালে তিনি শিশুদের জন্য 'গুঞ্জন' নামের কবিতা সংগ্রহ ও 'বালিকা শিক্ষার আদর্শ' নামের প্রবন্ধ গ্রন্থ রচনা করেন। 


১৯২৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কামিনী রায়কে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক প্রদান করে। 


তিনি ১৯৩০ সালে বঙ্গীয় লিটারারি কনফারেন্সের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন।


সাহিত্যচর্চার পাশাপাশি তিনি সাংস্কৃতিক ও জনহিতকর, বিশেষত নারীকল্যাণমূলক কাজ করতেন। 


তিনি ১৯২২-২৩ সালে নারীশ্রমিক তদন্ত কমিশনের অন্যতম সদস্য, ১৯৩০ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলনে সাহিত্য শাখার সভানেত্রী ও ১৯৩২-৩৩ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সহসভাপতি ছিলেন।


সাহিত্যে অসাধারণ অবদানের জন্য ১৯২৯ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'জগত্তারিণী পদক' লাভ করেন। 


১৯৩৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর কামিনী রায় পরলোকগমন করেন। 

কোন মন্তব্য নেই:

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...