সাকিব আল হাসান নিজের দেশের হয়ে খেলে এটা তার গর্ব।কোনো ভাড়াটিয়া হয়ে সাকিব খেলে না।
২০০৯ সালের ত্রিদেশীয় সিরিজে সাকিব আল হাসান যেইভাবে দলকে ফাইনালে নিয়েছিল মুরালি,মেন্ডিসদের পিটিয়ে।ভাড়াটিয়া স্টোকসদের পুরা ক্যারিয়ারেও এইরকম ইম্পেক্ট ইনিংস নাই।
২০১০ সালের নিউজিল্যান্ড সিরিজ সাকিব যেইভাবে একাই প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করেছিল।ভাড়াটিয়া স্টোকসের পুরা ক্যারিয়ারের এইরকম একটা সিরিজ দেখাও।
২০১২ সালে সাকিব যেইভাবে এশিয়াকাপে ৪ ইনিংসে ৩ ফিফটি ও একটা ৪৯ রানের ইনিংস ও সাথে গুরুত্বপূর্ণ ৬ উইকেট নিয়ে যেইভাবে দলকে ফাইনালে নিয়েছিল।ভাড়াটিয়া স্টোকসের এইরকম একটা টুর্নামেন্ট দেখাও।
২০১৯ বিশ্বকাপের ৬০৬ রান ও ১১ উইকেট টেনে আনলে ভাড়াটিয়া স্টোকস সাকিবের ফু'র সাথে উড়ে যাবে।
২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে রিয়াদকে নিয়ে সেই ঐতিহাসিক সেঞ্চুরি বললাম না।দলকে নিয়ে গিয়েছে সেমিতে।
২০১০ সালে দেশের শততম টেস্ট জয়ী ম্যাচে সাকিবের সেঞ্চুরি ও ৬ উইকেট।ভাড়াটিয়া স্টোকস ক্যারিয়া ১/২ ম্যাচ এইরকম খেললেই হাইফের অভাব নাই।অস্ট্রেলিয়া বিপক্ষে টেস্ট জয় সাকিবের ইম্পেক্ট ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট জয়ে সাকিবের ইম্পেক্টের কথা বললে ভাড়াটিয়া স্টোকস আশেপাশেও আসতে পারবেনা।
ক্যারিয়ার বাংলাদেশের হয়ে জয়ী ম্যাচে প্রায় ৭০% অবদান এই সাকিবের।
রান,উইকেট,জয়ী ম্যাচে ম্যাচ সেরা,সিরিজ সেরা সাকিবের আশেপাশে কেউ আছে?
সাকিবের দলীয় অর্জন না পাওয়া সতীর্থদের ব্যর্থতা।সেটা সাকিব দায়ভার নিবে কেন?
মাশরাফি বিন মুর্তজার একটা উক্তি দিয়ে লেখেটা শেষ করতে চাই।মাশরাফি বিন মুর্তজা বলেন,বাংলাদেশ ম্যাচ জিতবে।এইরকম ম্যাচে সাকিবের অবদান থাকবেই।
সাকিব আল হাসান।❤️🇧🇩
বাংলাদেশ।🇧🇩❤️✌️
কপি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন