এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০২৪

আমার চোখে এই মাত্র পড়েছে। মেয়েটা কি বেঁচে আছে নাকি মারা গিয়েছে?,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আমার চোখে এই মাত্র পড়েছে। মেয়েটা কি বেঁচে আছে নাকি মারা গিয়েছে? 


জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা মেয়ে ঘণ্টা খানেক আগে পোস্ট করেছে সে আত্মহত্যা করতে যাচ্ছে। তাঁর ক্লাসমেট এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টরকে দায়ী করেছে। সে পরিষ্কার করে লিখেছে- তাঁর ক্লাসমেট আম্মান নাকি তাঁকে নানান ভাবে হয়রানি করে আসছিল। সে প্রক্টরের কাছে অভিযোগ করলে ওই শিক্ষক নাকি বেশ কয়েকবার তাঁকে রুমে ডেকে নিয়ে বাজে ভাষায় গালি দিয়েছে (মেয়েটা নিজের পোস্টে সব লিখেছে। আমি আর এই ভাষা আমার পোস্টে লিখছি না।) 


একজন শিক্ষক কি করে এমন ভাষা ব্যাবহার করতে পারে? এই দেশে বিচার চাইতে গেলে উল্টো অপরাধী বানিয়ে দেয়া হয়। এই যে মেয়েটা আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর দায় কার? তাঁর ক্লাসমেট আর ওই শিক্ষকের কি কোন দিন বিচার হবে? নাকি এদেরকেও ছুটি দেয়া হবে মৌজ-মাস্তি করার জন্য? 


এখন শুনতে পাচ্ছি মেয়েটা আর বেঁচে নাই।  আহা জীবন ... তাঁর বন্ধু আম্মান এবং ওই শিক্ষক কি এরপরও বেঁচে যাবে? এই জনপদে কি কোন দিন কিছুর বিচার হবে না? 


এই ঘটনার প্রতিবাদ করুন সবাই। এই মেয়ের জীবনের বিনিময়ে হলেও যেন এইসব জল্লাদ শিক্ষকদের হাত থেকে আমাদের ছেলে-মেয়ে গুলো রক্ষা পায়। এরা মানুষ না। এরা হচ্ছে একেকটা সাক্ষাৎ দানব!


[ লেখা : আমিনুল ইসলাম। ]


_________________________

[ মেয়েটির লেখা সুইসাইড নোট____]


আমি যদি কখনো সুইসাইড করে মারা যাই তবে আমার মৃত্যুর জন্য একমাত্র দায়ী থাকবে আমার ক্লাসমেট আম্মান সিদ্দিকী, আর তার সহকারী হিসেবে তার সাথে ভালো সম্পর্ক থাকার কারণে তাকে সাপোর্টকারী জগন্নাথের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম। আম্মান যে আমাকে অফলাইন অনলাইনে থ্রেটের

উপর রাখতো সে বিষয়ে প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করে ও আমার লাভ হয় নাই। দ্বীন ইসলাম আমাকে নানান ভাবে ভয় দেখায় আম্মানের হয়ে যে আমাকে বহিষ্কার করা ওনার জন্য হাতের ময়লার মতোব্যাপার। 


আমি জানি এখানে কোনো জাস্টিস পাবো না। কারণ দ্বীন ইসলামের অনেক চামচা ওর পাশে গিয়ে দাঁড়াবে। এই লোককে আমি চিনতাম ও না। আম্মান আমাকে সেক্সুয়ালি এবিউজিভ কমেন্ট করায় আমি তার প্রতিবাদ করলে আমাকে দেখে নেয়ার জন্য দ্বীন ইসলামের শরণাপন্ন করায়। আর দ্বীন ইসলাম আমাকে তখন প্রক্টর অফিসে একা ডেকে নারীজাতিয় গালিগালাজ করে। সেটা অনেক আগের ঘটনা হলেও সে এখনো আমাকে নানাভাবে মানহানি করতেসে বিভিন্ন জনের কাছে বিভিন্ন কথা বলে। আর এই লোক কুমিল্লার হয়ে কুমিল্লার ছাত্র কল্যাণের তার ছেলেমেয়ের বয়সী স্টুডেন্ট দের মাঝে কী পরিমাণ প্যাঁচ ইচ্ছা করে লাগায় সেটা কুমিল্লার কারো সৎসাহস থাকলে সে স্বীকার করবে। 


এই লোক আমাকে আম্মানের অভিযোগ এর প্রেক্ষিতে ৭ বার প্রক্টর অফিসে ডাকায় নিয়ে " খানকি তুই এই ছেলেরে থাপড়াবি বলসস কেনো? তোরে যদি এখন আমার জুতা দিয়ে মারতে মারতে তোর ছাল তুলি তোরে এখন কে বাঁচাবে?"


আফসোস এই লোক নাকি ঢাবির খুব প্রমিনেন্ট ছাত্রনেতা ছিলো। একবার জেল খেটেও সে এখন জগন্নাথের প্রক্টর। সো ওর পলিটিকাল আর নষ্টামির হাত অনেক লম্বা না হলেও এতো কুকীর্তির পরও এভাবে বহাল তবিয়তো থাকে না এমন পোস্টে। কোথায় এই লোকের কাজ ছিল গার্ডিয়ান হওয়া আর সো কিনা শেষমেশ আমার জীবনটারেই শেষ না হওয়া পর্যন্ত মুক্তি দিলো না আমি উপাচার্য সাদোকা হালিম ম্যামের কাছে আপনি এই প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক হিসেবে আপনার কাছে বিচার চাইলাম।


আর আমি ফাঁসি দিয়ে মরতেসি। আমার উপর দিয়ে কী গেলে আমার মতো নিজেকে এতো ভালোবাসে যে মানুষ সে মানুষ এমন কাজ করতে পারে। আমি জানি এটা কোনো সলিউশন না কিন্তু আমাকে বাঁচতে দিতেসে না বিশ্বাস করেন। আমি ফাইটার মানুষ। আমি বাঁচতে চাইসিলাম! আর পোস্ট মর্টেম করে আমার পরিবারকে ঝামেলায় ফেলবেন না। এমনিতেই বাবা এক বছর হয় নাই মারা গেছেন আমার মা একা। ওনাকে বিব্রত করবেন না। এটা সুইসাইড না এটা মার্ডার। টেকনিক্যালি মার্ডার। আর আম্মান নামক আমার ক্লাসমেট ইভটিজার টা আমাকে এটাই বলছিল যে আমার জীবনের এমন অবস্থা করবে যাতে আমি মরা ছাড়া কোনো গতি না পাই। তাও আমি ফাইট করার চেষ্টা করসি। এখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে সহ্য ক্ষমতার....



কোন মন্তব্য নেই:

নির্দিষ্ট একক মানসিক লক্ষণে ৫০টি হোমিও ঔষধ যেগুলো সংরক্ষণ করার মত,ঘরোয়া সমাধানের জন্য শেয়ার করে রাখতে পারেন, জরুরী মুহূর্তে কাজে লাগবে।

 🏖️নির্দিষ্ট একক মানসিক লক্ষণে ৫০টি হোমিও ঔষধ যেগুলো সংরক্ষণ করার মত,ঘরোয়া সমাধানের জন্য শেয়ার করে রাখতে পারেন, জরুরী মুহূর্তে কাজে লাগবে। ...