এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪

বিশ্বে বিজ্ঞানীদের একটা অংশ টাইম ট্রাভেলের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন না

 বিশ্বে বিজ্ঞানীদের একটা অংশ টাইম ট্রাভেলের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন না। তবে আরেকটি অংশ শুধু বিশ্বাসই করেন না, ইতোমধ্যেই নাকি টাইম ট্রাভেল করেছেন। যেমন ইতিহাসে এমন অনেক অদ্ভুত ঘটনা রয়েছে যেগুলো টাইম ট্রাভেলের সত্যতার ব্যাপারে ইঙ্গিত দেয়। চলুন জেনে নেই তেমন ৫টি অবিশ্বাস্য ঘটনা।


চাইনিজ সুইস ওয়াচ: ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে কয়েকজন চীনা প্রত্নতত্ত্ববিদ চারশ বছরের পুরোনো একটি বড় পাথর খণ্ড থেকে একটি ঘড়ি খুঁজে পান। ঘড়িটি ছিল আংটির মতো। সুইজারল্যান্ডে নির্মিত ঘড়িটি ১০টা বেজে ৬ মিনিট নির্দেশ করছিল। ঘড়িটি চলছিল না। প্রশ্ন হলো চারশ বছর আগে সুইজারল্যান্ড নামে কোনো রাষ্ট্রই ছিল না। ঘড়ি তৈরির মতো আধুনিক প্রযুক্তি তখনও আবিষ্কার হয়নি। তাহলে এই ঘড়ি কোথা থেকে এলো? ধারণা করা হয়, টাইম ট্রাভেল করে ভবিষ্যত থেকে কেউ একজন অতীতে গিয়ে এই ঘড়িটি রেখে এসেছেন।


টাইম ট্রাভেলার মমি: মঙ্গোলিয়ার আলতাই পাহাড়ের এক গুহা থেকে ১৫০০ বছরের পুরাতন মমি উদ্ধার করা হয়েছে। মমিটি সাধারণ কোনো মমি নয়। কারণ মমির পায়ে উন্নতমানের একজোড়া জুতা ছিল। জুতাগুলোর মধ্যে তিনটি সাদা স্ট্রাইপ ছিল; দেখতে একেবারে অ্যাডিডাস ব্র্যান্ডের জুতার মতো! এখন প্রশ্ন হলো, ১৫০০ বছর আগে যখন মানুষ জুতার ব্যবহারই শুরু করেনি তখন এই জুতা কোত্থেকে মমির পায়ে এলো? গবেষকদের ধারণা, টাইম ট্রাভেলের ফলেই এরকম সম্ভব হয়েছে। অর্থাৎ ভবিষ্যত থেকে দুর্ভাগা এই মানুষটি অতীতে গিয়ে আর ফিরে আসতে পারেননি।


ফিলাডেলফিয়া এক্সপেরিমেন্ট: ফিলোডেলফিয়া সমুদ্র উপকূলে ইউএস নেভি ২৮ অক্টোবর, ১৯৪৩ সালে ‘ফিলাডেলফিয়া এক্সপেরিমেন্ট’ নামে একটি বিশেষ পরীক্ষা শুরু করে। এর উদ্দেশ্য ছিল শত্রুর রাডারের চোখ6 ফাঁকি দিয়ে জাহাজ নিরাপদে যেকোনো জায়গায় নিয়ে যাওয়া এবং আগাম বার্তা না দিয়েই শত্রু শিবিরে আক্রমণ করা। কিন্তু পরীক্ষা চলাকালীন ইউএস নেভির যুদ্ধজাহাজ ইউএস এল্ড্রিজ আচমকা গায়েব হয়ে যায়। অদ্ভুত ব্যাপার, জাহাজটিকে একই সময় ভার্জিনিয়ার নরফল এলাকায় দেখা যায়। এই পরীক্ষার উদ্দেশ্য ভিন্ন হলেও অজানা কারণে জাহাজটি টাইম ট্রাভেল করে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো, ভার্জিনিয়ায় জাহাজটি দৃশ্যমান হওয়ার পর দেখা যায় যারা নাবিক ছিলেন তাদের ছিন্নভিন্ন দেহ জাহাজের বিভিন্ন অংশে আটকে আছে। নাবিকদের অনেকেই আবার চিরতরে গায়েব হয়ে গিয়েছিলেন। আজ পর্যন্ত মানুষগুলোর সন্ধান পাওয়া যায়নি।


ফ্লাইট ইন টু দ্য ফিউচার: ঘটনাটি ১৯৩৫ সালের, যখন এয়ার মার্শাল স্যার ভিক্টর গর্ডারড বিমান নিয়ে হকার হার্টে একটি এক্সপেরিমেন্ট করছিলেন। স্কটল্যান্ড থেকে দেশে ফেরার সময় তিনি নিয়মিত রুট ছেড়ে অন্য একটি রুট ধরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। রুটটি এডেনবার্গ শহরের কাছাকাছি একটি পরিত্যক্ত এয়ারবেজের উপর দিয়ে গিয়েছিল। এডেনবার্গ শহরের কাছাকাছি আসার পর হঠাৎ করেই বিমানের ইঞ্জিন কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং ক্রমাগত নিচের দিকে নামতে থাকে। তারপর তিনি কোনোমতে বিমানটিকে ওই পরিত্যক্ত এয়ারবেজে ল্যান্ড করান। ল্যান্ড করার পর তার চোখ কপালে ওঠে!


কারণ এয়ারবেজটি সম্পূর্ণ চালু অবস্থায় ছিল তখন। সেখানে তিনি অত্যন্ত আধুনিক প্রযুক্তির চারটি বিমানও দেখতে পান। বিমানগুলো হলুদ রঙের। দীর্ঘ কয়েক বছর পর তিনি ওই এয়ারবেজে পুনরায় গিয়েছিলেন এবং তখনও বিমানগুলো ছিল। কিন্তু অবাক করা বিষয় হলো, বিমানগুলো তিনি যখন প্রথমবার দেখেন তার বেশ কয়েক বছর পরে বিমানগুলো তৈরি করা হয়েছিল। সুতরাং, স্যার ভিক্টরের সঙ্গে ঘটা এই ঘটনার ব্যাখ্যা টাইম ট্রাভেল ছাড়া আর কী হতে পারে?


চার্লি চ্যাপলিনের মুভির টাইম ট্রাভেলার: ১৯২৮ সালে চার্লি চ্যাপলিনের মুভির প্রচারণার সময় ধারণকৃত একটি ফুটেজ বিশ্বব্যাপী সাড়া ফেলে দেয়। ফুটেজটিতে আধুনিক পোশাক পরা একজন মহিলাকে মোবাইল ফোনে কথা বলতে দেখা যায়। শুরুর দিকে বিষয়টি সবার নজর এড়িয়ে যায়। কিন্তু পরবর্তী সময়ে সবাই যখন বিষয়টি বুঝতে পারেন তখন তুলকালাম শুরু হয়ে যায়। কারণ তখনও মোবাইল ফোন আবিষ্কারই হয়নি। ভিডিওটি রেকর্ড করেছিলেন জর্জ ক্লার্ক। তিনি এই ভিডিও অনেককেই দেখিয়েছেন, এমনকি পত্রিকায় বিজ্ঞাপন পর্যন্ত দেয়া হয়েছিল। কিন্তু কেউই ওই ভদ্রমহিলাকে চিনতে পারেননি। ধারণা করা হয়, টাইম ট্রাভেল করেই ভবিষ্যত থেকে ১৯২৮ সালে এসেছিলেন ওই ভদ্রমহিলা।

কোন মন্তব্য নেই:

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...