এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

বাঙালি চেনার ২০ টি সাধারণ পদ্ধতিঃ-,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বাঙালি চেনার ২০ টি সাধারণ পদ্ধতিঃ-


০১. চা খাবে টোস্ট, বিস্কুট ডুবিয়ে।


০২. বেডের তলায় সারিসারি পুরনো পেপার ঢুকিয়ে রাখবে।


০৩. টয়লেটের ফ্লোরে পেশাব করে দেবে।


০৪. স্ত্রী ঘুমাবে দেয়ালের দিকটায় ঘেঁষে।


০৫. ঝাড়ু থাকবে দরজার পেছনে।


০৬. একজন ধনী হয়ে উঠলে, অন্যরা বলবে- নিশ্চয়ই সুদ/ঘুস/চুরির টাকা।


০৭. কেউ বুড়ো হতেই, অন্যরা অবাক হবে─ এখনো বাঁইচা আছে!


০৮. গোসল করলে, একে-একে জিজ্ঞেস করতে থাকবে─ কোথাও যাচ্ছ নাকি?


০৯. অতিথিদের জন্য থালাবাটি, কাপ, চামচ আলাদা করে তুলে রাখবে।


১০. মাংসের টুকরা গুনে রাখবে।


১১. এদের স্বাভাবিক মৃত্যু নেই, সব মৃত্যুতেই কারণ খুঁজবে, কারণ না-পেলে সমস্বরে বলবে─ সব আল্লার ইচ্ছা।


১২. এটিএম থেকে টাকা তুলে আবারও গুনবে, কারও উপরেই বিশ্বাস নেই।


১৩. কেউ সুন্দর মেয়ে বিয়ে করলেই, অন্যরা কানাঘুষা করবে─ চইদ্দ লম্বর মাইয়া। বাঙালি আজন্ম পরশ্রীকাতর।


১৪. মাছ, মাংসের বিশেষ কিছু অংশ স্বামীর জন্য আলাদা করে রাখবে, যেমন─ মাছের মাথা, মুরগির রান।


১৫. কাদায় হাঁটার সময় জুতো খুলে হাতে ঝোলাবে, তারপরও এঁকেবেঁকে চলবে যেন জুতোয় কাদা না-লাগে।


১৬. ঈদে,পূজায় নতুন কাপড় কিনবে, তারপর সারাবছর আফসোস করবে─ টাকাপয়সা নাই।


১৭. মাইক্রোফোন হাতে পেলে পয়লা একটা বিকট ফুঁ দিয়ে দেবে, তারপর আঙুল দিয়ে ঠুস করে একটা টোকা মারবে, ঠিক আছে কিনা পরীক্ষা-নিরীক্ষা। যদিও, যার হাত থেকে মাইক্রোফোনটি পেয়েছে, সে এতোক্ষণ ঠিকই কথা বলছিল ওটা দিয়ে।


১৮. অতিথি আসার সম্ভাবনা থাকলে পুরো ঘরবাড়ি, উঠান, এমনকি ছাদও, ঝাড়ু দিয়ে দিবে।


১৯. ওয়ান-ওয়ে রাস্তা পার হওয়ার সময়ও ডানে আর বামে চোখ ঘুরিয়েফিরিয়ে তাকাবে।


২০. পান করা শেষে খালি বোতলটি সযত্নে রেখে দিবে, ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য।


১টি বোনাস: বাসের মধ্যে কোনো বিদেশীর পাশে বসতে পারলে, না-নামা পর্যন্ত গর্বে বুকটা ঢোলের মতো ফুলিয়ে রাখবে।


সংগৃহীত 

বিষয়টি ভালো লেগেছে তাই পোস্ট করলাৃ


আবেগ আর বিবেকের টানাপোড়েনের নামই জীবন।,,,,,

 আবেগ আর বিবেকের টানাপোড়েনের নামই জীবন। 

এই ছবিতে আপনি যা দেখতে পাচ্ছেন,,,,,,

সেটি বলে দেবে আপনার কি আবেগ কাজ করে নাকি বিবেক।


সামাজিক মাধ্যমে আরব আমিরাতের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ও বিজনেস সাইকোলজির গবেষক ড. আশমিজা মাহামেদ ইসমাঈলের কিছু পার্সোনালিটি টেস্ট খুব সাড়া জাগিয়েছে। 

তিনি অত্যন্ত সহজ ও সুন্দর ভাষায় ছবিতে আমরা প্রথম নজরেই যা দেখতে পাই, তার ওপর ভিত্তি করে মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে এর ব্যাখা দেন। 

আর এ থেকেই ধারণা করা যায়, আমাদের কার মাঝে কেমন মানবিক গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য থাকে। এবারের ছবিটিতে দুটি ভিন্ন ধরনের জিনিস দেখা যেতে পারে প্রথমেই চোখ বুলালে। সে অনুযায়ী চলুন দেখে নিন আপনার আবেগ বেশি কাজ করে নাকি বিবেক। 

ড. আশমিজার থিওরি অনুযায়ী এর ব্যাখ্যাও দেওয়া হলো ছবির সঙ্গে।  


#খরগোশ

আপনি খরগোশের মতোই অস্থির স্বভাবের। আপনি সবকিছু খুব দ্রুত ও সঠিক সময়ে করতে পছন্দ করেন। আর সেজন্য আপনি মনের কথা শুনেই চলতে পছন্দ করেন।

অনেক সময় আবেগের বশবর্তী হয়ে হয়তো সঠিক কাজটি করা হয় না। তবুও বিবেক খাটিয়ে কালক্ষেপণ না করে আবেগের দেখানো পথেই চলেন আপনি। আর এটাই আপনার বিশেষত্ব, যা সবাইকে টানে।


#হাঁস

হাঁসের মতোই দুলকি চালে চলে আপনার জীবন। কোনো কিছু করার আগে বা কোনো ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেওয়ার আগে আপনি বেশ ভাবনা-চিন্তা করেন। সব বিষয়ে আপনি বিচার-বিশ্লেষণ করেন। আচমকা কোনো কিছু করা আপনার কাজ নয়। 

অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে পছন্দ করেন আপনি। আর তার ছাপ আপনার জীবনের সিদ্ধান্তগুলোতে দেখা যায়। বলা যায়, আবেগ নয় আপনি বিবেকের কথা শুনে চলেন।


ইভেন্টের নামঃ ধুমধাড়াক্কা কুয়াকাটা,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ইভেন্টের নামঃ ধুমধাড়াক্কা কুয়াকাটা












































যারা ভাবছেন কুয়াকাটা কিছু নাই, শুধু তাদের জন্য এই অফার। ইভেন্ট ফ্রি মাত্র ৯৯৯ টাকা। এর ভিতরে আপনি যা পাবেন, তা কল্পনার বাইরে। দুপুরের খাবার এবং সমুদ্র পথে কুয়াকাটা ভ্রমণ।

কুয়াকাটা টপ ১০ টা দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ করতে পারবেন। এর ভিতরে ২ টা জায়গা, যা সহজে মানুষ ভ্রমণ করতে পারে না। সুতরাং আপনাদের জন্য নিয়ে আসছি দারুণ সুযোগ।। এটা একমাত্র কুয়াকাটা ট্যূর লাইনের মাধ্যমে সম্ভব।।

ট্যূরের মূল আকর্ষনঃ চরবিজয়, সুন্দরবনের অংশ সহ কুয়াকাটার অন্য অন্য দর্শনীয় ভ্রমণ গুলো সমুদ্র পথে ভ্রমণ  করা। 

১ঃ চরবিজয় 

২ঃ সুন্দরবনের পূর্বাংশ 

৩ঃ তিন নদীর মোহনা

৪ঃ লাল কাকড়াচর

৫ঃ ঝাউবন

৬ঃ লেবুরবন 

৭ঃ শুটকি পল্লী 

৮ঃ কুয়াকাটা শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ মন্দির 

৯ঃ শত বছরের বড় নৌকা 

১০ঃ গংগমতি ম^^রা গাছ

১১ঃ গংগমতি ফরেস্ট 

১২ঃ সান রাইজ পয়েন্ট 

১৩ঃ কাউয়ারচর 


কিছু জায়গা খুব পাশাপাশি এবং কিছু জায়গা অনেক দুরত্ব। উপরের জায়গা গুলো ভ্রমণ করলে মোটামুটি কুয়াকাটা ভ্রমণ করা শেষ। ছবি সহ বিস্তারিত জায়গা গুলো দিয়ে দিচ্ছি।।


পুরোটা ট্যূর আমরা সমুদ্র পথে ভ্রমণ করবো।। আমাদের সাথে থাকবেন ওয়াটার ক্রুজ ২।।


ট্যূর প্ল্যানঃ শুক্রবার সকাল ১০ টায় কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে ওয়াটার ক্রুজ সুন্দর বনের উদ্দেশ্য ছাড়া হবে  এবং সর্বশেষ চরবিজয় থেকে সূর্যাস্ত  দেখে কুয়াকাটা ব্যাক করা হবে। চর বিজয় থেকে সূর্যাস্ত দেখার কারণ চারপাশে দ্বীপ এবং সমুদ্র, সাথে জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য  মানে সারাদিন আমরা সমুদ্র ভ্রমণ করবো এবং ধাপে ধাপে প্রতিটা দর্শনীয় স্থান  ভ্রমণ করবো। দুপুরে সামুদ্রিক তাজা মাছ দিয়ে খাবারের ব্যবস্থা থাকবে। 

খাবারের মেনুঃ সামুদ্রিক পোয়া মাছ, বাইলা বা রুপচাঁদা। সাথে সামুদ্রিক লাল চিংড়ি, ডাল ভাত, সবজি এগুলো তো আছেই। 


এখন আসি সমুদ্র পথে ভ্রমণ করার কারন সমুদ্র পথে আমরা হাজার হাজার অতিথি পাখি এবং জেলেদের মাছ আহরণ করার বাস্তব দৃশ্য দেখতে পারবো। কুয়াকাটা এসে সবাই স্থলভাগে ভ্রমণ করে কিন্তু কেউ সমুদ্র পথে ভ্রমণ করে না।।


 আমরাই আপনাদের নিয়ে সমুদ্র পথে ভ্রমণ করবো।।  দিনশেষে Kuakata tour line Kuakata  সেরা বিশ্বাস না হলে আমার পেইজ ভিজিট করে আসুন


 এবং নিয়মিত কুয়াকাটার হোটেল বুকিং এর ডিসকাউন্ট পেতে এবং ভ্রমণের বিভিন্ন ধরনের প্যাকেজ পেতে পেইজ ফলো দিয়ে রাখুন। পেইজঃ কুয়াকাটা হোটেল বুকিং বা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত 


ভ্রমণে ১০০% নিরাপত্তা পাবেন, সুন্দর ভাবে ভ্রমণ করতে পারবেন। সিঙ্গেল আপুরাও আমাদের সঙ্গে অংশগ্রহণ করতে পারবেন কারণ আমাদের সঙ্গে থাকবেন অভিজ্ঞ ফিমেল গাইড। 


এখন পর্যন্ত যারা কুয়াকাটা সমুদ্র পথে ভ্রমণ করছেন, তারা কমেন্ট করে জানাবেন আমাদের জার্নি টা কেমন হবে??  আর সমুদ্র পথে ভ্রমণ না করে থাকলেও কমেন্ট করে জানাবেন। 


পোস্ট টা শেয়ার করে সবাইকে আমাদের ইভেন্টে অংশ গ্রহণ করার সুযোগ করে দিন।


বিঃদ্রঃ পুরো পোস্ট টা মন দিয়ে পড়ুন, যারা অংশগ্রহণ করতে চান শুধু তারাই কমেন্টে দেওয়া মেসেঞ্জার গ্রুপে জয়েন করে নিন।।



উচ্চ-রেজোলিউশন, কমপ্যাক্ট অপটিক্যাল সিস্টেমের জন্য ফুল-কালার ইমেজিংয়ের জন্য মেটালেন্সগুলি এআই ব্যবহার করে***

 # ***উচ্চ-রেজোলিউশন, কমপ্যাক্ট অপটিক্যাল সিস্টেমের জন্য ফুল-কালার ইমেজিংয়ের জন্য মেটালেন্সগুলি এআই ব্যবহার করে***


স্মার্টফোন, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (ভিআর) এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর) ডিভাইসে ব্যবহৃত আধুনিক ইমেজিং সিস্টেমগুলি ক্রমাগত আরও কমপ্যাক্ট, দক্ষ এবং উচ্চ-কার্যক্ষমতা সম্পন্ন হওয়ার জন্য বিকশিত হচ্ছে। ঐতিহ্যগত অপটিক্যাল সিস্টেমগুলি ভারী কাচের লেন্সগুলির উপর নির্ভর করে, যার সীমাবদ্ধতা রয়েছে যেমন বর্ণময় বিকৃতি, একাধিক তরঙ্গদৈর্ঘ্যে কম দক্ষতা এবং বড় শারীরিক আকার। এই ত্রুটিগুলি ছোট, হালকা সিস্টেমগুলি ডিজাইন করার সময় চ্যালেঞ্জগুলি উপস্থাপন করে যা এখনও উচ্চ-মানের চিত্র তৈরি করে।


এই সমস্যাগুলি কাটিয়ে ওঠার জন্য, গবেষকরা ধাতব পদার্থ তৈরি করেছেন - ক্ষুদ্র ন্যানোস্ট্রাকচারের সমন্বয়ে গঠিত অতি-পাতলা লেন্স যা ন্যানোস্কেলে আলোকে ম্যানিপুলেট করতে পারে। মেটালেন্সগুলি অপটিক্যাল সিস্টেমগুলিকে ছোট করার জন্য অসাধারণ সম্ভাবনার অফার করে , কিন্তু সেগুলি তাদের নিজস্ব চ্যালেঞ্জ ছাড়া নয়, বিশেষ করে যখন এটি বিকৃতি ছাড়াই পূর্ণ-রঙের চিত্রগুলি ক্যাপচার করার ক্ষেত্রে আসে।


অ্যাডভান্সড ফটোনিক্স- এ প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় , গবেষকরা একটি উদ্ভাবনী, গভীর-শিক্ষা-চালিত, এন্ড-টু-এন্ড মেটালেন ইমেজিং সিস্টেম চালু করেছেন যা এই সীমাবদ্ধতাগুলির অনেকগুলিকে অতিক্রম করে। এই সিস্টেমটি গভীর শিক্ষার দ্বারা চালিত একটি বিশেষ চিত্র পুনরুদ্ধার কাঠামোর সাথে একটি ভর-উত্পাদিত ধাতব পদার্থ যুক্ত করে।


কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এর সাথে উন্নত অপটিক্যাল হার্ডওয়্যারকে একত্রিত করে, দলটি উচ্চ-রেজোলিউশন, বিভ্রান্তি-মুক্ত, পূর্ণ-রঙের ছবিগুলি অর্জন করেছে, সমস্ত কিছু কমপ্যাক্ট ফর্ম ফ্যাক্টর বজায় রেখে যা মেটালেন্সের প্রতিশ্রুতি দেয়।


মেটালেনগুলি নিজেই ন্যানোইমপ্রিন্ট লিথোগ্রাফি ব্যবহার করে তৈরি করা হয় , এটি একটি মাপযোগ্য এবং ব্যয়-কার্যকর পদ্ধতি, যার পরে পারমাণবিক স্তর জমা করা হয়, যা এই লেন্সগুলির বড় আকারের উত্পাদনের অনুমতি দেয়। মেটালেনগুলি আলোকে দক্ষতার সাথে ফোকাস করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে কিন্তু, বেশিরভাগ ধাতব পদার্থের মতো, বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর সাথে মিথস্ক্রিয়া করার কারণে বর্ণবিকৃতি এবং অন্যান্য বিকৃতির শিকার হয়।


এটি মোকাবেলা করার জন্য, গভীর শিক্ষার মডেলটিকে ধাতব পদার্থের দ্বারা সৃষ্ট রঙের বিকৃতি এবং অস্পষ্টতা সনাক্ত করতে এবং সংশোধন করতে প্রশিক্ষিত করা হয়। এই পদ্ধতিটি অনন্য কারণ এটি চিত্রগুলির একটি বৃহৎ ডেটাসেট থেকে শেখে এবং সিস্টেম দ্বারা ধারণ করা ভবিষ্যতের চিত্রগুলিতে এই সংশোধনগুলি প্রয়োগ করে৷


ইমেজ রিস্টোরেশন ফ্রেমওয়ার্ক অ্যাডভারসারিয়াল লার্নিং ব্যবহার করে, যেখানে দুটি নিউরাল নেটওয়ার্ক একসাথে প্রশিক্ষিত হয়। একটি নেটওয়ার্ক সংশোধন করা ছবি তৈরি করে, এবং অন্যটি তাদের গুণমানের মূল্যায়ন করে, সিস্টেমটিকে ক্রমাগত উন্নতির দিকে ঠেলে দেয়।


অতিরিক্তভাবে, অবস্থানগত এম্বেডিংয়ের মতো উন্নত কৌশলগুলি মডেলটিকে বুঝতে সাহায্য করে যে কীভাবে দেখার কোণের উপর নির্ভর করে চিত্রের বিকৃতি পরিবর্তন হয়। এর ফলে পুনরুদ্ধার করা চিত্রগুলিতে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়, বিশেষ করে দৃশ্যের পুরো ক্ষেত্র জুড়ে রঙের নির্ভুলতা এবং তীক্ষ্ণতার ক্ষেত্রে।


সিস্টেমটি এমন চিত্র তৈরি করে যা ঐতিহ্যবাহী, ভারী লেন্সগুলির সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তবে অনেক ছোট, আরও দক্ষ প্যাকেজে। এই উদ্ভাবনে স্মার্টফোন এবং ক্যামেরার মতো ভোক্তা ইলেকট্রনিক্স থেকে VR এবং AR-তে আরও বিশেষায়িত অ্যাপ্লিকেশনে বিস্তৃত শিল্পে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রয়েছে। ধাতব পদার্থের মূল সমস্যাগুলি সমাধান করার মাধ্যমে - ক্রোম্যাটিক এবং কৌণিক বিকৃতি - এই কাজটি আমাদের দৈনন্দিন ইমেজিং ডিভাইসগুলিতে এই কমপ্যাক্ট লেন্সগুলিকে একীভূত করার কাছাকাছি নিয়ে আসে৷


সিনিয়র এবং সংশ্লিষ্ট লেখক জুনসুক রো-এর মতে, পোহাং ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (পোস্টেক, কোরিয়া) এ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ যৌথ নিয়োগের সাথে মু-ইউন-জাই চেয়ার প্রফেসর, "এই গভীর-শিক্ষা - চালিত সিস্টেম অপটিক্স ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি চিহ্নিত করে, ছোট, আরও তৈরি করার জন্য একটি নতুন পথ সরবরাহ করে গুণমান বিসর্জন ছাড়াই দক্ষ ইমেজিং সিস্টেম।"


AI-চালিত সংশোধনের সাথে মিলিত উচ্চ-কার্যক্ষমতা সম্পন্ন ধাতব পদার্থের ব্যাপক উৎপাদন করার ক্ষমতা আমাদের ভবিষ্যতের কাছাকাছি নিয়ে আসে যেখানে কমপ্যাক্ট, লাইটওয়েট এবং উচ্চ-মানের ইমেজিং সিস্টেম বাণিজ্যিক এবং শিল্প উভয় ক্ষেত্রেই আদর্শ হয়ে ওঠে।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৯-১১-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৯-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘেঁষে নতুন করে শাহবাগ থানা নির্মাণের সিদ্ধান্ত।


শহিদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশনের সনদ হস্তান্তর - প্রধান উপদেষ্টাকে রংপুরের একজন  হিসেবে বিবেচনা করতে সাঈদ পরিবারের প্রতি ডক্টর ইউনূসের আহ্বান।


তারল্য সংকটে থাকা কয়েকটি ব্যাংককে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক - জানালেন গভর্নর ডক্টর আহসান এইচ মনসুর।


দেশের আর্থিক খাত নিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে সোমবার - বলেছেন শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ডক্টর দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।


উপকূলীয় অঞ্চলের পরিবেশ সুরক্ষায় সমন্বিত পরিকল্পনা অপরিহার্য - মন্তব্য পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের।


১৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে আইন পাস।


আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ ক্রিকেটের উদ্বোধনী ম্যাচে আফগানিস্তানের মোকাবিলা করবে বাংলাদেশ।

এক বুড়োর বুড়ো না হওয়ার গল্প :=======

 এক বুড়োর বুড়ো না হওয়ার গল্প :=======


আমি বুড়ো হতে চাই না। এই বুড়ো টুড়ো আমার একদম না-পসন্দ । কিন্তু পৃথিবীটা এত জোরে ঘুরছে যে ফট করে এক একটা বছর পেরিয়ে যাচ্ছে । বয়স Naturally  বেড়ে যাচ্ছে । বয়সের পেছনে লাথি মারতে ইচ্ছে করছে। 


এই কারনে সকালে ঘুম থেকে ওঠেই প্রথমে বিছানা কে কষে একটা লাথি মারি। ওই বিছানা টা বহুত শয়তান। বলে -- আরে,  আর একটু শুয়ে থাকো। আরাম করো। আমি কিন্তু বেশ ভালোই জানি --- আরাম হারাম হ্যায় ! যত আরাম --তত বুড়ো । 


অনেক ভেবে আমি একটা ফর্মুলা বের করেছি। ফর্মুলা টা খুব Simple ----সব সময় ভাবতে হবে :: Hey man,  never become old-- you are always ever green gold. 


Practically বয়স বাড়বে কিন্তু Mentally বয়স কে রুখে দেয়া যায় । সবুজ রঙে নিজেকে মাখিয়ে নেয়া যায় । বয়স সত্তর তো মন  পঁচিশ । খূব সোজা। গাছ গাছালি করো-- নিন্দা থেকে সরো-- বউকে জড়িয়ে ধরো-- হঠাও যত বাজে -- শরীর লাগাও কাজে ! 


উঠতি বয়সের সবুজ ছেলে মেয়ে গুলো দাদু ডাকলে ব্যথা পাই। উনিশ বছরের লাস্যময়ী মেয়েকে বলি -- শোনো অনন্যা, তুমি আমাকে ভালোবাসবে ? নির্বিষ মিশবে ? এই বুড়োর হাত ধরবে ? এক ঘন্টা আমার সাথে গল্প করবে ? আমাকে পঁচিশে ফেরাতে পারবে ? যদি পারো তবে " দাদু" ডাকো হাজার বার -- আপত্তি নেই ! 


আমার পাঁচ বছরের দুষ্টু নাতনি আমাকে বলে --- এই পিন্টু, চলে এসো। খাবার রেডি। 

আমি বেশ খুশি হই।  বলি -- আসছি দিদি -- এই আসছি। এত ভালো লাগে " পিন্টু " ডাকটা , কী বলবো ! সবুজ হয়ে যাই ।

এভাবে ইয়াং থাকি। হলদেটে হই না। সবুজে ভরপুর। কাটছে সকাল দুপুর , --মেজাজে । 


এখনো ধান্দা করি-- টাকার। Monthly  extra money-- সবচেয়ে দামি honey  !  পকেটে টাকা তো মনটা ফুরফুরে-- বয়স যায় উড়ে -- বউ ভালোবাসে -- পুত্রবধূ চা নিয়ে আসে -- পুত্র পাশে বসে -- ছোট্ট নাতনি খিলখিলিয়ে হাসে । 


যে গোমড়া, সে একটা বোকা দামড়া। সংসারে হাসতে হয়। যতই বুড়ি হোক , বউ কে জড়িয়ে ধরতে হয় । ছেলেকে বলতে হয় -- আগে আমি তোর বন্ধু, তারপর বাপ -- পুত্রবধূ কে বলতে হয় :: তুই আমার exactly  ভালো মেয়ে , কোন মাছ তোর খেতে ভালো লাগে , বলে দে , আজ বাজার থেকে সেই মাছ -ই আনবো ! আর নাতনি কে বলতে হয় -- বড় দি , তোমার একটা খেলনা চাই ? 

     


    আশ্চর্য! এভাবে বেঁচে দেখেছি -- বয়স যত বাড়ছে -- আমি তত ইয়াং হচ্ছি -- হতাশা সরছে-- আকাশ পরিস্কার-- বয়স পালাচ্ছে দুদ্দাড়! 

    বলেছিলাম না , বয়সের পেছনে লাথি ! মারতে পেরেছি ভাই। 


আমার সত্তর বছর" বয়স" টা বলছে -----তুই শালা নাম্বার ওয়ান নচ্ছার-- ছেড়ে দে -- আমি পালাই ! বাপরে তোর কী দম ! তুই শালা বয়সের যম ! চালিয়ে যা ! 


এ কথা সত্যি-- শরীর কে বিশ্বাস নেই। কখন যে নাভিশ্বাস উঠবে। আছে কোনো  Fixed Date!!

তাই ভাই বোনেরা, আর করবেন না লেট।  আমার সামান্য বুদ্ধি-বোধ -- তবুও সনির্বন্ধ অনুরোধ-- ভালো লাগলে কথা গুলো নিয়ে নিন , আর ভালো না লাগলে , এই শালা বুড়োকে ছুঁড়ে ফেলে দিন। 


দিচ্ছি না উপদেশ

আপাতত কথা শেষ -----------।              

------------------------ চলি  !!


সংগৃহীত

বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪

ওএলইডি: ডিসপ্লে প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ

 ওএলইডি: ডিসপ্লে প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ


প্রযুক্তির জগতে ওএলইডি (OLED) ডিসপ্লে এক বিপ্লবের নাম। এটা আধুনিক টিভি, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ এবং স্মার্টফোনের মত ডিভাইসগুলির জন্য এক অনন্য ডিসপ্লে প্রযুক্তি, যা গুণগত মানে অন্যদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে। 


আপনি কি জানেন কীভাবে এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি কাজ করে এবং কেন এটা এত গুরুত্বপূর্ণ?


ওএলইডি-এর পূর্ণরূপ হল "অর্গানিক লাইট-এমিটিং ডায়োড"। একটা উন্নত কার্বন-ভিত্তিক ডিসপ্লে প্রযুক্তি, যা সাধারণ এলইডি থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে ভিন্ন। সাধারণ এলইডি যেখানে ছোট আলোর উৎস হিসেবে কাজ করে, সেখানে ওএলইডি পাতলা, নমনীয় শিট আকারে তৈরি হয়, যা সমানভাবে আলো দেয়।


ওএলইডি ডিসপ্লে এর পাতলা গঠন, তীক্ষ্ণ উজ্জ্বলতা ও সহজ নকশার জন্য বিখ্যাত। এর প্রতিটি পিক্সেল নিজেই আলো তৈরি করে, ফলে ব্যাকলাইট প্রয়োজন হয় না। তাই ওএলইডি ডিসপ্লে শুধু শক্তি-সাশ্রয়ী’ই নয়, গভীর কনট্রাস্ট ও নিখুঁত কালো রঙ দেখাতেও সক্ষম।

.


এলইডি এবং ওএলইডি-এর মধ্যে পার্থক্য


এলইডি (LED) এবং ওএলইডি (OLED) উভয়ই আলো উৎপাদনকারী অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। যদিও দুটির কাজ একই রকম বলে মনে হয় তবে এ দুইয়ের গঠন, কার্যপ্রণালী ও ব্যবহারিক ক্ষেত্রে মৌলিক পার্থক্য আছে। কী সেই পার্থক্যগুলি?


১. গঠন


এলইডি: এলইডি আসলে একটা সেমিকন্ডাক্টর ডায়োড, যেটা বিদ্যুৎ পেলে আলো তৈরি করে। সাধারণত এলসিডি স্ক্রিনে ব্যাকলাইট হিসাবে এর ব্যবহার হয়। এলসিডি প্যানেলের পেছনে একটা ব্যাকলাইট সিস্টেম থাকে, যেটা প্যানেলের পিক্সেলগুলিকে আলোকিত করে। তবে এলইডি স্ক্রিনের পুরু গঠন আর জটিল ডিজাইন এটিকে ভাঁজযোগ্য বা নমনীয় ডিসপ্লের জন্য তেমন সুবিধাজনক করে তোলে না।


ওএলইডি: ওএলইডি একদম আলাদা প্রযুক্তি। এটি কার্বন-ভিত্তিক জৈব উপাদান দিয়ে তৈরি, যা দুটি পরিবাহী ইলেকট্রোডের মাঝে থাকে। বিদ্যুৎ দিলে এই উপাদান নিজেই আলো তৈরি করে। ব্যাকলাইটের দরকার হয় না, তাই ওএলইডি প্যানেল হয় অনেক পাতলা আর নমনীয়। এই কারণে ওএলইডি স্ক্রিন ভাঁজ করা, বাঁকানো, এমনকি স্বচ্ছ করে বানানোও সম্ভব!


২. আলোর উৎস


এলইডি: এলইডি ডিসপ্লেতে ব্যাকলাইট মূল আলোর উৎস হিসেবে কাজ করে। এটা একটা নির্দিষ্ট স্তর থেকে আলো দেয়, যা লিকুইড ক্রিস্টাল প্যানেলের মাধ্যমে দেখা যায়। ব্যাকলাইট সবসময় অন থাকায় আলো সমান ভাবে ছড়ায়। তবে, গভীর কালো রঙ দেখাতে এলইডি স্ক্রিনের একটু সীমাবদ্ধতা আছে।


ওএলইডি: ওএলইডি-তে প্রতিটা পিক্সেল নিজেই আলো তৈরি করতে পারে। এতে পারফেক্ট কনট্রাস্ট পাওয়া যায়, কারণ যেসব পিক্সেলের দরকার নেই সেগুলি বন্ধ রাখা যায়। তাই ওএলইডি স্ক্রিনে গভীর কালো আর প্রাণবন্ত রঙের অসাধারণ কম্বিনেশন দেখা যায়।


৩. ডিসপ্লে প্যানেলের গঠন


এলইডি: এলইডি প্যানেল তুলনামূলকভাবে পুরু আর শক্ত গঠনের হয়। এতে একটা ব্যাকলাইট আর একাধিক স্তরের ফিল্টার থাকে, যা আলোর দিক আর উজ্জ্বলতা নিয়ন্ত্রণ করে। এই গঠন ভাঁজযোগ্য স্ক্রিন বা ফোল্ডেবল স্ক্রিন তৈরির ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা তৈরি করে।


ওএলইডি: ওএলইডি প্যানেল খুবই পাতলা আর নমনীয়। এর জৈব উপাদান আর ব্যাকলাইটবিহীন গঠন একে বিভিন্ন আকৃতি আর আকারে তৈরি করা সহজ করে তোলে। ওএলইডি ডিসপ্লে ফোল্ডেবল স্ক্রিন, কার্ভড টিভি, আর অন্যান্য আধুনিক ডিভাইসে ব্যবহার হয়। এমনকি এটা স্বচ্ছ প্যানেল তৈরি করতেও কাজে লাগে, যা ভবিষ্যতের প্রযুক্তিতে বড় ভূমিকা রাখবে।


৪. রঙ এবং কনট্রাস্ট


এলইডি: এলইডি ডিসপ্লেতে ব্যাকলাইট সবসময় অন থাকায় কালো রঙ পুরোপুরি কালো দেখানো যায় না। পেছনের আলো সক্রিয় থাকায় রঙ তুলনামূলক কম উজ্জ্বল আর কনট্রাস্টও কম মনে হয়।


ওএলইডি: ওএলইডি একদম পারফেক্ট কালো রঙ দেখাতে পারে, কারণ যেখানে দরকার নেই, সেখানে পিক্সেল বন্ধ রাখা যায়। এতে রঙ আরও গাঢ় আর প্রাণবন্ত দেখায়। দ্রুত রঙ পরিবর্তনের ক্ষমতা থাকার কারণে ওএলইডি স্ক্রিন গেমিং বা অ্যাকশনভিত্তিক ভিডিওর জন্য আদর্শ।


৫. শক্তি ব্যবহার


এলইডি: এলইডি ডিসপ্লে তুলনামূলক বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে। কারণ ব্যাকলাইট সবসময় অন থাকে, এমনকি স্ক্রিনে কালো রঙ দেখালেও শক্তি ব্যবহৃত হয়।


ওএলইডি: ওএলইডি অনেক বেশি শক্তি সাশ্রয়ী, কারণ এটা শুধুমাত্র সক্রিয় পিক্সেলগুলোতেই বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। তাই কম বিদ্যুৎ খরচ করেও দারুণ মানের ছবি দেখানো যায়।


৬. জীবনকাল


এলইডি: এলইডি ডিসপ্লে দীর্ঘস্থায়ী ও টেকসই। এটা বার্ন-ইন (burn-in) সমস্যামুক্ত ও দীর্ঘ সময় ধরে কার্যকর থাকে।


ওএলইডি: ওএলইডি ডিসপ্লে তুলনামূলক কম স্থায়িত্বশীল। দীর্ঘ ব্যবহারের পর কিছু ক্ষেত্রে বার্ন-ইন সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেখানে পিক্সেলের আলোক উজ্জ্বলতা কমে যায়।


৭. মূল্য


এলইডি: এলইডি ডিসপ্লে তুলনামূলক সাশ্রয়ী। এর উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় অধিকাংশ ডিভাইসের জন্য সহজলভ্য।


ওএলইডি: ওএলইডি ডিসপ্লে প্রযুক্তি দামি ও উন্নত মানের। উচ্চমানের টিভি, স্মার্টফোন এবং বিশেষায়িত ডিভাইসে ব্যবহৃত হয়।


এলইডি ও ওএলইডি-এর মধ্যে পার্থক্য মূলত গঠন ও কার্যপ্রণালীতে। এলইডি টেকসই ও সাশ্রয়ী হওয়ায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে কার্যকর, তবে ওএলইডি আধুনিক ডিজাইন, নিখুঁত কনট্রাস্ট ও উন্নত রঙ প্রদর্শনের জন্য সবচেয়ে ভাল। 

.


ওএলইডি কীভাবে কাজ করে


ওএলইডি একটা সলিড-স্টেট ডিভাইস, যা ইলেকট্রন আর হোল তৈরি করে আলো উৎপন্ন করে। এই প্রযুক্তি জৈব উপাদান বা অর্গানিক ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করে তৈরি হয়, যা দুটি পাতলা-ফিল্ম পরিবাহী ইলেকট্রোডের মাঝে রাখা হয়। পুরো সেটআপটি কাচের স্ক্রিনের পেছনে থাকে।


ওএলইডি স্তরে যখন বৈদ্যুতিক প্রবাহ দেওয়া হয়, তখন এই জৈব উপাদান নিজেই আলো দেয়। আলো কতটা উজ্জ্বল হবে, তা নির্ভর করে ইলেকট্রোডের মাধ্যমে পাঠানো বৈদ্যুতিক প্রবাহের ওপর। এই স্বয়ংক্রিয় আলোকসৃষ্টির পদ্ধতির কারণে ওএলইডি-তে অতিরিক্ত ব্যাকলাইটের প্রয়োজন হয় না, যা এলসিডি-তে অবশ্যই থাকে।


সাধারণ এলসিডি স্ক্রিনে পুরো প্যানেলের পেছনে সমানভাবে আলো সরবরাহের জন্য এলইডি ব্যাকলাইট ব্যবহৃত হয়। তবে, ওএলইডি প্রতিটি পিক্সেলকে সরাসরি আলো প্রদান করতে সক্ষম, যা আরও বেশি নির্ভুল কনট্রাস্ট ও উজ্জ্বলতা দেয়।


ওএলইডি থেকে আলো বের করতে একটা ইলেকট্রোডের স্বচ্ছ হতে হয়। এটা কখনো এনোড (anode), আবার কখনো ক্যাথোড (cathode) হতে পারে। নির্গত আলোর রঙ নির্ভর করে ব্যবহৃত উপাদান ও এর কনফিগারেশনের ওপর।

.


ওএলইডি কনফিগারেশনের ধরন


ওএলইডি ডিসপ্লে বিভিন্ন কনফিগারেশনে পাওয়া যায়, যা ব্যবহারের উদ্দেশ্য অনুযায়ী রঙ, উজ্জ্বলতা ও কার্যক্ষমতা নির্ধারণ করে। এর প্রধান তিনটি ধরন এরকম:


১. সাইড-বাই-সাইড স্ট্রাইপড


এই কনফিগারেশন সাধারণত উচ্চ রেজোলিউশনের ডিসপ্লে, যেমন স্মার্টফোনের স্ক্রিনের জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি পিক্সেলে লাল, সবুজ ও নীল সাব-পিক্সেল পাশাপাশি থাকে, যা রঙ আরও নিখুঁতভাবে প্রদর্শনের সুযোগ দেয়।


২. সিঙ্গল-স্ট্যাকড


এটা ওএলইডি ডিসপ্লের সবচেয়ে সহজ আর সাশ্রয়ী কনফিগারেশন। এখানে ১, ২, বা ৩টি Emitter ব্যবহার করে আলো আর রঙ তৈরি করা হয়। Emitter হল এমন একটা উপাদান, যা আলো, তাপ বা ইলেকট্রন নির্গত করে।


৩. স্ট্যাকড


এই পদ্ধতিতে প্রতিটি পিক্সেল সাদা আলো তৈরি করে। এরপর রঙিন ফিল্টারের মাধ্যমে এই আলো লাল, সবুজ আর নীল সাব-পিক্সেলে ভাগ করা হয়। যদিও এটা সিঙ্গল-স্ট্যাকড পদ্ধতির চেয়ে কিছুটা জটিল, তবে উজ্জ্বলতা বাড়াতে পারে। সবচেয়ে ভাল দিক হল, এর জন্য অতিরিক্ত শক্তির প্রয়োজন হয় না।

.


ওএলইডি-এর সুবিধা


ওএলইডি নানা আকার আর মাপে বানানো যায়, এমনকি ফ্লেক্সিবল বা সমতল পৃষ্ঠেও লাগানো সম্ভব। মজার ব্যাপার হল, এটি স্ক্রিনের দুই দিক থেকেই আলো বের করতে পারে!


এতে বাইরের ব্যাকলাইট লাগে না, তাই এলসিডি-র চেয়ে অনেক কম বিদ্যুৎ খরচ করে। আর, প্রয়োজন মত পিক্সেল বন্ধ করার ক্ষমতা থাকায় অপারেশনের সময় আরও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হয়।


ওএলইডি স্ক্রিন খুব পাতলা আর হালকা, যেটা শুধু চমৎকার ভিউ দেয় না, বরং যেকোনো জায়গায় সেট করা সহজ। এর মাধ্যমে পরিষ্কার, শার্প আর প্রাণবন্ত রঙ দেখা যায়।


আরও ভাল দিক হলো, ওএলইডি পারফেক্ট ব্ল্যাক দেখাতে পারে আর রঙও খুব দ্রুত বদলায়। স্ক্রিন থেকে আলো সরাসরি উপরে আসে, তাই ঝলকানি বা অস্পষ্টতার কোনো ঝামেলা থাকে না।

.


ওএলইডি-এর অসুবিধা


ওএলইডি দারুণ হলেও একটা বড় সমস্যার জায়গা হল এর দাম। জটিল কনফিগারেশন থাকায় এটা বানানো বেশ ব্যয়বহুল। যে কারণে এখনও এটি সাধারণ আলোক ব্যবহারে ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়নি। ওএলইডি যদি ভবিষ্যতে আরও সাশ্রয়ী হয়ে ওঠে, তবে ঘরের বাল্ব বা স্ট্রিটলাইটের মত সাধারণ জায়গায়ও এটি ব্যবহৃত হতে পারে।


আরেকটা সমস্যা হল এর জীবনকাল। বেশি তাপে এর কর্মক্ষমতা দ্রুত কমে যায়, তাই এটা ঠাণ্ডা পরিবেশে বেশি কার্যকর। এর বাইরে পিক্সেলের জীবনকাল নির্ভর করে রঙের ব্যবহারের ওপর। যেমন, নীল রঙের পিক্সেলের আয়ু সাধারণত হলুদ রঙের তুলনায় কম। এই কারণে স্ক্রিন দ্রুত পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে।


তৃতীয় সমস্যাটা হল, স্টিকি পিক্সেল বা Image Retention। স্ক্রিনে একই চিত্র বা ভিডিও বার বার চললে পিক্সেল ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে স্ক্রিনে স্থায়ী দাগ পড়ে যেতে পারে। এই সমস্যা সাধারণত তখন হয়, যখন স্ক্রিন অনেকক্ষণ ধরে একটানা ব্যবহার করা হয়। যেমন, দোকান বা শোরুমে বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য স্ক্রিন দীর্ঘ সময় চালু রাখা হয়।

.


ওএলইডি-এর পাতলা ডিজাইন, চমৎকার কনট্রাস্ট আর যেকোনো দিক থেকে স্পষ্টভাবে দেখা যাওয়ার ক্ষমতা এটিকে টিভি ও মোবাইলের জন্য আদর্শ করে তুলেছে। এছাড়াও, ওএলইডি স্ক্রিন বাঁকানো যায়, যা নতুন ও আকর্ষণীয় ব্যবহার নিশ্চিত করেছে। উদাহরণ হিসেবে LG-এর 'ওয়ালপেপার টিভি' উল্লেখযোগ্য। ধারণা করা যায়, স্বচ্ছ ও নমনীয় স্ক্রিনের উন্নয়ন ওএলইডিকে ভবিষ্যতের অন্যতম প্রধান ডিসপ্লে প্রযুক্তি করে তুলবে।


#ওএলইডি #স্ক্রিন #প্রযুক্তি


ফেইসবুক গল্প

 ছাত্রীকে পড়ানোর পঞ্চম দিনে সে  আমাকে বইয়ের লাষ্ট পেজ দেখিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলো,

"স্যার ৩৩৩/৯৯৯ নাম্বারে বিনা রিচার্জে কল করা যাবে"

আমি বুঝে গিয়েছিলাম সে আমাকেই ওয়ার্নিং দিয়ে দিয়েছে কৌশলে, যাতে তার সাথে ভুল কিছু করার চেষ্টা না করি।আমি যখন পড়াতাম তখন আন্টি আংকেল অফিসে থাকতো।খালি বাসা আমি আর ছাত্রী একা আশেপাশে লোকজন ও তেমন ছিলো না।আমি নিজের উপর বিশ্বাস করলে ও ছাত্রীর তো আর আমার উপরে বিশ্বাস নেই।

আমি আমি পড়াশোনা শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছি। অনেক জায়গা ইন্টারভিউ দিয়েছি সব লোক দেখানো কিন্তু আমাদের মতো লোকদের কি আর বিনা মূল্যে চাকরি দেওয়া হয়।হাল ছেড়ে দিয়ে প্রাইভেট পড়ানো শুরু করলাম সাথে নানা স্কুল কলেজে চাকরির চেষ্টা করলাম।

মামার সাথে জব করতো ছাত্রীর বাবা তিনি মেয়ের জন্য ভালো স্যার খুঁজছে মামা আমার কথা বললেন আমাকে ছাত্রীর ক্লাস সিক্সের ফটো আর ক্লাস ফাইবের বৃত্তির পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে আমি রাজি হয়ে গেলাম স্টুডেন্ট ভালো পড়াতে তেমন কষ্ট হবে না তা ভেবে।সব ঠিকঠাক করার জন্য তাদের বাসায় গেলাম।দেখি মেয়ে যতেষ্ট বড় ক্লাস নাইনে পড়ে আমি ভেবেছিলাম ছোট হবে।

সেদিন থেকে পড়ানো শুরু করলাম।পড়া বুঝানোর সময় আমি তার দিকে তাকিয়ে কথা বললে ও সে কখনো আমার দিকে তাকাতে না, বইয়ের দিকে তাকিয়ে বুঝতো কথা ও তেমন বলতো না জিজ্ঞেস করলে মাথা নাড়তো।অন্য সব স্টুডেন্টকে অংক বুঝাতে গিয়ে আমিই ভুলে যেতাম কি বলছি কিন্তু সে একবারই বুঝে যেত আমার প্রথমে মনে হতো মিথ্যা বলছে কিছু বুঝেনি।আমরা  এক সময় স্যাররা বুঝেছ বললেই বলতাম জ্বি স্যার, যখন স্যার বলতো কি বুঝেছ আমাকে বুঝাও তখন সবার অবস্থা বারোটা। তাই আমিও ওকে জিজ্ঞেস করতাম বলো সে আমাকে বুঝিয়ে দিতো।

মাঝে মাঝে what's app এ কথা হতো তাও ওকে গ্রামারসের রুলস পাঠানোর কথা মনে করিয়ে দিতো আমি পাঠিয়ে দিতাম এইটুকু।আমি নিজ থেকে কি করছো? নাস্তা করেছ?ইত্যাদি জিজ্ঞেস করলে পড়ছি,হ্যা এর বাহিরে আমি কি করছি এটা জিজ্ঞেস করতো না হয়তো ভয়ে স্যার কি মনে করবে এসব ভেবে।এভাবে কথা বলতে বলতে এক একদিন আমাদের ফ্রেন্ডশীপ হয়ে যায় আমি ওকে আমার লাভ স্টোরি বলবো বলেছিলাম।পরের দিন পড়াতে গিয়ে দেখি এমন ভাব করছে যেন আমি শুধু ওর স্যার এর বাহিরে কিছু নেই।পড়া শেষ করে আমি চলে যাওয়ার জন্য উঠলাম সে বলল

"আপনার লাভ স্টোরি বলার কথা ছিলো চলে যাচ্ছেন কেন?আমার না লাভ স্টোরি শুনতে ভালো লাগে বলেন প্লিজ "

আমি পুরো হতভম্ব ভেবেছি সব ভুলে গেছে কিন্তু এটা কি ছিলো সত্যি মেয়েরা বড় অদ্ভুত। তারপর বলতে শুরু করলাম সে খুব মন দিয়ে শুনলো আমার জন্য আপসোস করলো।এরপর থেকে আমরা পুরোপুরি বন্ধুর মতো হয়ে গেলাম সে ও তার সব কথা আমাকে বলা শুরু করলো।আমি যে মেয়েকে সাদাসিধে মনে করতাম সে রিলেশন করে আর আমার দিকে না তাকানোর কারণ তার বফ এর বারণ ছিলো,আর আমাকে নিজ থেকে কিছু জিজ্ঞেস না করার কারণ এতে নাকি মেয়েদের নিজেকে ছোট মনে হয়।এসব জানার পর আমি হাসবো না কান্না করবো বুঝতেই পারছি না এই বয়সে এতটা পজেসিভ কিভাবে হয়। আমি তাকে বলতাম প্রেম করছো ভালো কিন্তু এসব নিয়ে কোনদিন বেশি সিরিয়াস হবে না কোন ফায়দা নেই।জানি না আমার কথা কানে নিয়েছিলো কি না।

স্টুডেন্টের সাথে শিক্ষকের প্রেম বিয়ে এসব অনেক শুনেছি সব সময় এর বিরুদ্ধে ও ছিলাম।অন্য সব স্টুডেন্টের সাথে আমার সম্পর্ক ছিলো পড়া নিয়ে কিন্তু কিভাবে ওর সাথে এতটা ফ্রি হয়ে গেলাম জানি না।ওকে পছন্দ করার কারণ ওর ব্রিলিয়েন্ট মাথা ছিলো নাকি অন্যকিছু তাও জানি না। পড়া সময় মতো দেওয়ার জন্য মাঝে মধ্যে তার প্রিয় আইসক্রিম খাওয়াতাম,চেলেন্জ করে নুডলস, ডিম বাজি করিয়ে আমাকে খাওয়াতে বলতাম।সেসব ছবি তুলে রাখতাম লাভ সেফ দিয়ে তাকে পাঠিয়ে দিতাম।কিন্তু সে বুঝেও না বুঝার ভান করতো।

আমাকে জানিয়েছে তার আগের ২টা বফ আর বর্তমান সহ ৩টা রিলেশন, কথায় কথায় আমি বলে ছিলাম আমিসহ চারটা হবে।কিছু সময় আমার দিকে ভ্রু বাঁকিয়ে তাকিয়ে ছিলো আবার স্বাভাবিকভাবে কথা বলা শুরু করলো।এতে বুঝে গেলাম আমি যাই করি না কেন পাত্তা দিবে না এর চেয়ে ফ্রেন্ড হয়ে থাকা ভালো।মাঝে মধ্যে ওকে পড়ানোর সময় আংকেল বাসায় থাকতো তখন ও মজার কিছু দেখলে বা এমন কিছু যা ওনার সামনে বলা যাবে না সে সব লিখে জিজ্ঞেস করতো। আমিও লিখে বলে দিতাম বিষয়টা প্রেমিক প্রেমিকার লুকোচুরির মতো মনে হতো।

ওর এক্সামের সময় পড়া বাদ দিয়ে দেই এরপর আর যোগাযোগ হয়নি। এখন একটা পাবলিক কলেজে জব করি। যখনই বই হাতে নেই লাষ্ট পেজের সেই নাম্বার গুলো দেখলেই ওর কথা মনে পড়ে।

লেখাটা কেমন লেগেছে, অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন প্লিজ।

এরা হচ্ছে সমুদ্র যাযাবর জাতি যারা কিনা হাঁটতে শেখার আগেই সাঁতার কাটা শেখে !! 

 এরা হচ্ছে সমুদ্র যাযাবর জাতি যারা কিনা হাঁটতে শেখার আগেই সাঁতার কাটা শেখে !! 


দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু অঞ্চলে এমন একটি জাতি বাস করে যারা কিনা বাস্তব অর্থে সমুদ্র শাসন করে ! বড় বড় সামুদ্রিক ঝড়, তুফান এবং সুনামি তাদের কিছুই করতে পারে না, বাস্তব অর্থের তারাই সমুদ্রের রাজা !! 


সমুদ্রের প্রায় ৭০ মিটার (২৩১ ফুট) গভীরে ডুব দিয়ে নিজ হাতে মাছ ধরে এই উপজাতির লোকেরা ! এরা প্রায় ১৫ মিনিট পর্যন্ত শ্বাস ধরে রাখতে পারে যেখানে কিনা আধুনিক বিজ্ঞান বলে ৫-৬ মিনিটের বেশি অক্সিজেনের অভাবে  বা শ্বাস বন্ধ থাকলে মস্তিষ্ক পুরোপুরি অকার্যকর (Brain Death) হয়ে যেতে পারে। এদের শারীরিক বৈশিষ্ট্য হোমো স্যাপিয়েন্স থেকে কিন্তু অনেকটাই আলাদা যেমন এদের প্লীহা (spleen) আমাদের থেকে অনেকটাই বড় যার কারণে এরা অধিক সময় শ্বাস আটকে রাখতে পারে !! 


এই যে ছবিগুলো দেখছেন এগুলো এই উপজাতির লোকেদেরই ! এরা হচ্ছে বাজাউ Bajau উপজাতির সদস্য । বাজাউ উপজাতির লোকেরা বছরের বেশিরভাগ সময়েঈ সমুদ্রে ভাসমান নৌকায় বসবাস করে। অনেক বাজাউ জীবনে কখনো স্থলভাগে বা মাটিতেই বাস করেনি ! 


আমি জানতে চাই ~

লেখক লিও তলস্তয় সাইকেল চালানো শিখেছিলেন ৬৭ বছর বয়সে।

 লেখক লিও তলস্তয় সাইকেল চালানো শিখেছিলেন ৬৭ বছর বয়সে।

শিল্পী পাবলো পিকাসো বিয়ে করেছিলেন ছিয়াত্তর বছর বয়সে।


সবচেয়ে বেশি বয়সে নোবেল পাওয়া মানুষটির নাম লিওনিদ হুরউইজ, তিনি বেশি না মাত্র ৯০ বছর বয়সে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন। 

সবচেয়ে বেশি বয়সে অস্কার পুরস্কার পেয়েছেন ইমানুয়েল রিভা, মাত্র ৮৫ বছর বয়সে! 


একটা নির্দিষ্ট বয়সের পরেই আমরা ও আমাদের ছেলেমেয়েদের একটা বড় অংশ বলতে থাকি - আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবেনা। এভারেস্টে উঠবো কীভাবে? বয়স আছে? 


তাদের বলি - সবচেয়ে বেশি বয়সী যে মানুষটি এভারেস্টে উঠেছেন তাঁর নাম ইউকিরো মুইরা, তার বয়স ছিল মাত্র ৮১ বছর! সবচেয়ে বেশি বয়সে সাহিত্যে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন ডরিস লেসিং, মাত্র ৮৮ বছর বয়সে! 


একবার না পারলে হাল ছেড়ে দিয়ে , দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়ার দরকার নেই। দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়ার আগে আমাদের আফসোস হওয়া উচিত - কি কি করিনি? কোথায় কোথায় কোথায় যাইনি ? 

স্নো ফল দেখেছি কি? আইফেল টাওয়ার দেখেছি কি? 


সমুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় দেখেছি কি? 


হাল ছেড়ে দিলে হবে না। জীবনটা এ প্লাস, বি প্লাসের না। কারণ সফলতার মার্কশিট বলে কিছু নেই। যদি থাকতো তাহলে ড্রপ আউট স্টুডেন্ট বিল গেটস বিশ্বের সবচেয়ে ধনী হতেন না, মার্ক জুকারবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইস্তফা দেওয়ার দশ বছর পর অনারারি ডক্টরেট পেতেন না অথবা মৃত্যুর পর ভ্যানগঘ পৃথিবীর সবচেয়ে এক্সপেন্সিভ শিল্পী হতেন না। 


জীবনের বেঁচে থাকার দিনগুলো সবচেয়ে আনন্দের হয়, জীবনের সবচেয়ে পরিশ্রম করার দিনগুলিতে, জীবনে বারবার হেরে যাওয়ার দিনগুলিতে। কতো দিন গেছে একটা অংক না পেরে ১৬ পাতা খরচ হয়েছে, মেলেনি! কতো দিন গেছে একটা ভালো লেখা লিখতে না পারার দুঃখে পুরো ডায়েরি কুচি কুচি করে ছিঁড়ে নতুন ডায়েরি নিয়ে বসতে হয়েছে! 


আসলে জীবনটা রেস নয়, জীবনটা জার্নি! জীবনের সবচেয়ে আনন্দ থাকে জীবনে হাল ছেড়ে না দেওয়ায়। আর যাইই হোক - জীবনের শেষদিন পর্যন্ত লেগে থাকার মজাটা কিন্তু জীবন শেষ হয়ে গেলে  পাওয়া যাবে কি? 


✍️লেখাটি ভালো লাগলে,  লাইক , কমেন্ট, শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।।

মৃত্যু তোর হোক দূরে নিশীথে নির্জনে,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 '' মৃত্যু তোর হোক দূরে নিশীথে নির্জনে,

হোক সেই পথে যেথা সমুদ্রের তরঙ্গগর্জনে--

গৃহহীন পথিকেরই নৃত্যছন্দে নিত্যকাল বাজিতেছে ভেরী; ''


ফিরে দেখছি ৯৭ বছর আগে।

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯২৪ সালে বিদেশে অনেক জায়গা ভ্রমণের পর প্যারিসে এলবার্ট কাহ্নের অতিথিশালায় আসেন ১২ অক্টোবর ১৯২৪। এরপর মার্সেলি বন্দর থেকে ১৮ অক্টোবর এন্ডেস জাহাজে করে তিন সপ্তাহের ল্যাটিন আমেরিকার 'পেরু' র পথে  রওয়ানা হন এবং আর্জেন্টিনার কাছে ইনফ্লুয়েঞ্জায় খুবই অসুস্থ হ'ন এবং এই অবস্থায় ৬ নভেম্বরে বুয়েন্স আয়ের্সে এসে পৌঁছান। 


ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোর উদার আতিথ্য ও কবির উপযুক্ত সেবাযত্নের ব্যবস্থায় কবিগুরু সম্পূর্ণরূপে সুস্থ হয়ে ওঠেন।----সে এক অন্য ইতিহাস, আজ আর সেকথা নয়।


পথে তিনি অনেক কবিতা লেখেন, যার মধ্যে স্পষ্টতঃই প্রকাশ পায় কবির অসুস্থতার পরোক্ষ আভাস।  ৩ নভম্বরে' ১৯২৪ এ কবি লেখেন 'পূরবী' কাব্যগ্রন্থের দুটি কবিতা।কবিতা  দু'টি  ''দান'' ও ''মৃত্যুর আহ্বান'' নামে।আসুন,আজ  কবিতা দুটিকে দেখে ও পড়ে এই সৃষ্টিকে স্মরণ করি।--


প্রথম কবিতা--


''দান''


' কাঁকনজোড়া এনে দিলেম যবে

ভেবেছিলেম হয়তো খুশি হবে।

তুলে তুমি নিলে হাতের 'পরে,

ঘুরিয়ে তুমি দেখলে ক্ষণেক-তরে,

পরেছিলে হয়তো গিয়ে ঘরে,

হয়তো বা তা রেখেছিলে খুলে।

এলে যেদিন বিদায় নেবার রাতে

কাঁকন-দুটি দেখি নাই তো হাতে,

হয়তো এলে ভুলে।

দেয় যে জনা কী দশা পায় তাকে।

দেওয়ার কথা কেনই মনে রাখে।

পাকা যে ফল পড়ল মাটির টানে

শাখা আবার চায় কি তাহার পানে।

বাতাসেতে উড়িয়ে-দেওয়া গানে

তারে কি আর স্মরণ করে পাখি।

দিতে যারা জানে এ সংসারে

এমন করেই তারা দিতে পারে

কিছু না রয় বাকি।

নিতে যারা জানে তারাই জানে,

বোঝে তারা মূল্যটি কোন্‌খানে।

তারাই জানে বুকের রত্নহারে

সেই মণিটি কজন দিতে পারে

হৃদয় দিয়ে দেখিতে হয় যারে --

যে পায় তারে পায় সে অবহেলে।

পাওয়ার মতন পাওয়া যারে কহে

সহজ বলেই সহজ তাহা নহে,

দৈবে তারে মেলে।

ভাবি যখন ভেবে না পাই তবে

দেবার মতো কী আছে এই ভবে।

কোন্‌ খনিতে কোন্‌ ধনভাণ্ডারে

সাগরতলে কিম্বা সাগরপারে

যক্ষরাজের লক্ষমণির হারে

যা আছে তা কিছুই তো নয় প্রিয়ে!

তাই তো বলি যা কিছু মোর দান

গ্রহণ করেই করবে মূল্যবান

আপন হৃদয় দিয়ে।'


আণ্ডেস জাহাজ,  ৩ নভেম্বর, ১৯২৪



সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৮-১১-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৮-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ - সবাইকে শান্ত থেকে জাতীয় ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানালেন ডক্টর ইউনূস। * দেশব্যাপী অস্থিরতা সৃষ্টির পায়তারা চালাচ্ছে একটি মহল উল্লেখ করে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানালো নাগরিক সমাজ। 


চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ  - তার হত্যার ঘটনায়  ৩০ জনকে গ্রেফতার করেছে যৌথবাহিনী। 


নিহত আইনজীবী সম্পর্কে ভারতীয় মিডিয়ার প্রতিবেদনকে অসত্য বলে অভিহিত করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং । 


বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। 


কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন রুটে পর্যটকবাহী নৌ-চলাচল শুরু আজ। 


১৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে বিল পাস। 


মাস্কটে যুব এশিয়া কাপে গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে আজ পাকিস্তানের মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ অনুর্ধ্ব-২১ হকি দল।

বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৭-১১-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৭-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


বাংলাদেশে ব্যবসার সুযোগ নিশ্চিতে সরকারের সঙ্গে কাজ করতে বহুজাতিক কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান।


চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তার সম্পর্কে দিল্লির বক্তব্য বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থী, বলেছে ঢাকা।


দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টার।


প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল সীমিত ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল করে সাংবিধানিক সংস্কার কমিশনে বিএনপির ৬২টি প্রস্তাব।


ইসরাইল ও লেবানন যুদ্ধবিরতিতে সম্মত - মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ঘোষণা।


আজ মিরপুরে তিন ম্যাচ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সিরিজের প্রথমটিতে আয়ারল্যান্ড নারী ক্রিকেট দলের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

যদি তুমি ভালো বউ পাও তাহলে তুমি সুখি হবে, আর না পেলে তুমি দার্শনিক হবে,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 # **"যদি তুমি ভালো বউ পাও তাহলে তুমি সুখি হবে, আর না পেলে তুমি দার্শনিক হবে"**


**সক্রেটিস করেছিলেন দুই বিয়ে। **


**প্রথম স্ত্রী **জ্যানথিপি সুন্দরী ছিলেন বটে! কিন্তু মুখে ছিলো বিষ আর চোখে আগুন। সক্রেটিসের ঘরে ঝগড়া লেগেই থাকতো।


সারাদিন জ্ঞান বিলায় লোকটা। বিনিময়ে একটি কড়িও নেন না। কোনো আয় উপার্জন নেই। ঘরে তিন সন্তান, এক স্ত্রী। এর উপর করেছেন দ্বিতীয় বিয়ে, মির্টো নামের এক মেয়েকে! বাপের কিছু সম্পদ আছে তার। একে বাড়াবে দূরে থাক, গরিবদের দিয়েই শেষ করে চলছেন।


কতো আর সহ্য করবেন জ্যানথিপি?


একরাতে ঘরে নেই খাবার, ছেলে-মেয়ে কেঁদেকেটে ঘুমিয়েছে। সক্রেটিস ঘরে বসে ধ্যান করছেন। জ্যানথিপির সহ্য হলো না। শুরু করলেন বকাঝকা।


যেই সেই বকা নয়, ভয়াবহ কিছু!


সক্রেটিস নিরবে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেন। বাইরে এসে চাঁদের আলোয় শুরু করলেন বইপড়া।


জ্যানথিপি এটা দেখে তো আরো আগুন!


করলেন কী? ঘরে সারা দিনের জমানো ময়লাপানি ছিলো এক গামলায়। সেই গামলার পানি ঢেলে দিলেন সক্রেটিসের উপর!


**সক্রেটিস রাগ করলেন না। বরং হেসে বললেন, এতো গুরুগম্ভীর মেঘের গর্জনের পরে এক পশলা বৃষ্টি না হলে কি আর শোভা পায় ?!

**

গ্রীষ্ম হোক আর শীত হোক, সক্রেটিসের গায়ে থাকতো একটাই কোট। সব ঋতুতে এটাই পরতেন। অন্য কোনো জামা ছিলো না তার। পায়ে ছিলনা কোনো জুতা।


তাকে জিজ্ঞেস করা হল, **সুখের সুযোগ ত্যাগ করে এতো কষ্টের জীবন কেন বেছে নিলেন?**


সক্রেটিস বললেন, **এটা বেছে নিলাম, যাতে লোভের কুকুরগুলো বুঝে- সত্য, জ্ঞান ও স্বাধীনতা এমন এমন এক সুখ, যাকে ক্রয় করতে হয় কষ্ট ও কৃচ্ছ্রতার বিনিময়ে!**


সেখান থেকেই আমরা পাই তাঁর বিখ্যাত উক্তি - **"যদি তুমি ভালো বউ পাও তাহলে তুমি সুখি হবে, আর না পেলে তুমি দার্শনিক হবে"।**

কক্সবাজারে ঘুরতে যাবেন তাদের নিরাপত্তার জন্য এই সতর্কতাগুলো মাথায় রাখবেনঃ,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বর্তমান সময়ে যারা কক্সবাজারে ঘুরতে যাবেন তাদের নিরাপত্তার জন্য এই সতর্কতাগুলো মাথায় রাখবেনঃ 



১. বাস থেকে নামার পর নিজেদের ইচ্ছামত অটোতে উঠবেন, অবশ্যই গন্তব্যস্থল উল্লেখ করে ভাড়া ঠিক করে উঠবেন। অটো ওয়ালাদের কথামতো অটো নিলে ওরা আপনাকে উনাদের নির্ধারিত হোটেলে নিয়ে যাবে। 


২. সম্ভব হলে আগেই হোটেল বুকিং দিয়ে যাবেন। তবে বুকিং দেবার আগে ভাড়া ঠিক করে নেবেন। যারা কক্সবাজার এসে হোটেল ঠিক করতে চান তারা অবশ্যই অটো চালকের কথায় কোন হোটেলে যাবেন না। নিজেরা যাচাই করে, রুম দেখে ভাড়া ঠিক করে হোটেলে উঠবেন। 


৩. হোটেলে উঠার সময় অবশ্যই এনআইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন কার্ড সাথে আনবেন এবং হোটেলে কপি জমা দেবেন। 


৪. বিচে নামার সময় মূল্যবান জিনিসপত্র হোটেলে রেখে আসাই উত্তম। 


৫. বিচে বসে কোন ম্যাসেজ বয় কে দিয়ে ম্যাসেজ করাবেন না, ম্যাসেজ বয় দেখলে কিটকটের দায়িত্বে থাকা কর্মিকে সরিয়ে দিতে বলবেন অথবা ট্যুরিস্ট পুলিশকে জানাবেন। ( ম্যাসেজের আড়ালে তারা আপনার মোবাইল, মানিব্যাগ নিয়ে যেতে পারে), ট্যুরিস্ট পুলিশ ম্যাসেজ বয়দের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে। 


৬. কোন ভিক্ষুক, তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ বিরক্ত করলে ট্যুরিস্ট পুলিশকে অবহিত করুন। 


৭. বিচ থেকে ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। শীঘ্রই ভ্রাম্যমাণ হকার মুক্ত করা হবে। আপনারা ভ্রাম্যমাণ হকার থেকে কেনাকাটা থেকে বিরত থাকুন। 


৮. ফটোগ্রাফার থেকে ছবি তোলার ক্ষেত্রে আগে থেকেই দরদাম ঠিক করে নিতে হবে। সম্ভব হলে তার লাইসেন্স আছে কিনা সেটা যাচাই করে নিবেন এবং মোবাইল নাম্বার ও ফটোগ্রাফারের ছবি তুলে রাখবেন। 


৯. বিচবাইক, ওয়াটার বাইকে চড়ার ক্ষেত্রে তাদের রেইট নির্ধারণ করে দেয়া আছে, যাচাই করে, দাম ঠিক করে উঠবেন। 


১০. পানিতে নামার ক্ষেত্রে যেখানে লাইফ গার্ড রয়েছে তার আশেপাশে নামার চেষ্টা করবেন। 


১১. কোন ধরনের হয়রানি হবার সম্ভাবনা হলে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিবেন। 


১২. হোটেলে খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে মূল্য তালিকা দেখে নিবেন। 


১৩. স্ট্রিট ফুড খাওয়ার ক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। 


১৪. কক্সবাজার বীচ এলাকা ও এর আশপাশ নিরাপদ। তবে সন্ধ্যার পর ঝাউবন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন এলাকায় না যাওয়ায় উত্তম। 


১৫. জোয়ার-ভাটার সময় দেখে নিন। ভাটার সময় পানিতে নামবেন না। লাল পতাকা দেখলে বীচে গোসল পরিহার করুন। 


১৬. যে কোন আইনী সহায়তা ও হয়রানি প্রতিরোধে যোগাযোগ করুন ডিউটি অফিসার ০১৩২০১৫৯০৮৭, এএসপি ০১৩২০১৫৯২০৯,-কে।


কালেক্টেড💫


ফেইসবুক গল্প FAMILI OF MADHUMITA CARKAR ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শরীরের সম্পূর্ণ শক্তি দিয়ে আকাশ ধর্ষণ করছে নীভিকে আর নীভী চিৎকার করতেও পারছে না কারণ আকাশ তার সদ্য বিবাহ করা স্বামী।

শরিরের যন্ত্রণায়‌ সে ছটপট করছে ,কিন্তু আকাশের ওই দিকে কোনো খেয়াল নেই সে ব্যস্ত নীভীর বুকের মাংস স্তুপ নিয়ে ব্যস্ত রক্তাক্ত যোনি নিয়ে।

প্রায় দুই ঘণ্টা পরে আকাশ হয়রান হয়ে নীভীকে ছাড়লো।

নীভী আর এই নির্যাতন নিতে না পেরে জ্ঞান হারালো।

,

,

,

জ্ঞান ফিরে যখন নিজের এই অবস্থা দেখলো তখন কেঁদে উঠলো নীভী।

তারপর ওয়াশ রুমে গিয়ে সাওয়ার করে ভাবছে অতীতের কথা---

নীভি আর নীলা দুই বোন তাদের কোনো ভাই নেই।নীভি বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াকালীন সময়ে ছিল অনেক দুষ্টু প্রেম ট্রেম সে পছন্দ করে না।

তার কারণও আছে এই প্রেম এর কারনেই আজ তার বড় বোন এই পৃথিবীতে নেই।নীলা ভালোবাসতো রবি নামের এক ছেলেকে,একদিন নীলা বুঝতে পারলো তা গর্ভে রবির সন্তান,রবিকে তা জানালে সে তা অস্বীকার করে। ফলে নীলি আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়।

,

,

এদিন নীভিকে একটা ছেলে ডেকে-

,

,

,

এই যে শুনছেন(আকাশ

,

আমাকে বলছ নাকি(নীভি)

,

হুম আপনাকেই বলছি

,

কি বলবে বলো

,

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হবার পর যখন প্রথম আপনাকে দেখলাম তখন থেকেই না আমি আপনাকে ভালোবেসে ফেলেছি

,

তো আমি কি করবো

,

আপনার কিছু করতে হবে না মানে আমি বলতে চাইছি আমি আপনাকে ভালোবাসি

,

তাই নাকি

জী ভালোবাসি খুব ভালোবাসি

,

আমার একটা শর্ত আছে 

,

কি শর্ত

,

তোমাকে ভার্সিটি তে সবার সামনে আমাকে প্রপোজ করতে হবে

,

ওহ এই কথা,আমি রাজি

,

ওকে এখন তাহলে আসি কাল দেখা হবে

,

ওকে বাই

,

(এই বলে নীভি চলে গেলো এবং আকাশও)

,

নীভি বন্ধুদের কাছে এসে হাই কেমন আছিস তোরা?

,

নুরি:হুম ভালো।আচ্ছা দেখলাম আকাশ তোকে কি জেনো বলছে!

,

নীভি:বলছিল আমাকে নাকি ভালোবাসে হা হা হা

,

ইতি:তুই কি বললি

,

নীভি:বলেছি ভার্সিটিতে সবার সামনে আমাকে প্রপোজ করতে পারলে চিন্তা করে দেখবো কি করা যায় হা হা হা

,

নুরি:যাক তাহলে তুই ও প্রেম করছিস

,

নীভি:কি বললি আমি করবো প্রেম হা হা হাসালি

,

ইতি:প্রেম যদি নাই করিস তাহলে বললি কেনো প্রপোজ করতে

,

নীভি:কেনো আবার অপমান করতে হা হা

,

নুরি:দেখ এটা কিন্তু ঠিক হবেনা

,

নীভি:ঠিক হবে না মানে আরে এসব ছেলেরা মেয়েদের প্রেমের নামে ফাঁসিয়ে শরীর ভোগ করায় এদের কাজ।

,

ইতি:সব ছেলেরা এক নয় নীভি আর আকাশ তো এমন ছেলে হতেই পারেনা

,

নীভি:বাহ ছেলেদের সম্পর্কে বিশেষ করে আকাশ এর বিষয়ে তুই বেশি জানিস

,

ইতি:দেখ নীভি আমি কারো বিষয়েয় বেশি জানি না কিন্তু তুই আমার দোস্ত এই কাজ করতে না করলাম তবুও তুই যদি এসব করিস তাহলে আমি তো সাথে নেই

,

নুরি:আমিও

,

নীভি:তোদের কাউকেই থাকতে হবে না

,

(এই বলে নীভি চলে গেলো)

পরের দিন ভার্সিটি তে আসতেই আকাশ নীভির হাত ধরে টেনে মাঠের মাঝখানে নিয়ে চিৎকার করে বলে উঠলো-

I love you nivi

I love you so much

You love me

(সবাই তাকি আছে আকাশ আর নীভির দিকে।আর আকাশ এখনোও ফুল হাতে অপেক্ষা করছে নীভির উওর এর অপেক্ষায়)

হঠাৎ নীভি 

চলবে 

বুঝবে_তুমি

১ম_পর্ব


#সংগৃহীত #yashmita #100k #Madhumita #viralreels #madhumitasarcar #viralpost2024 #followerseveryone #everyoneシ゚,,,,


মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৬-১১-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৬-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


আরও বিদেশি ক্রেতা আকর্ষণে ব্যাপক শ্রম সংস্কার করতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ - বললেন প্রধান উপদেষ্টা।


চট্টগ্রামে পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়নসহ প্রায় ছয় হাজার কোটি টাকার পাঁচটি প্রকল্প একনেকে অনুমোদন।


গণমাধ্যম অফিসে ভাংচুর সমর্থন করে না সরকার, ভাংচুরের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা।


কোনো ধরনের সংঘর্ষে না জড়িয়ে শিক্ষার্থীদের শান্ত থাকতে সরকারের আহ্বান। 


ঢাকা মহানগরীতে ব্যাটারিচালিত রিক্সা চলাচল বন্ধে হাইকোর্টের আদেশ একমাসের জন্য স্থগিত।


ইসরাইল ও লেবাননের মধ্যে ৬০ দিনের যুদ্ধ বিরতি নিয়ে আলোচনার জন্য মন্ত্রীসভার বৈঠকে বসবে ইসরাইল।


নর্থ সাউন্ডে প্রথম টেষ্টে ৩ উইকেট হাতে ২২৫ রানের জয়ের লক্ষ্যে স্বাগতিক ওয়েষ্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে আজ দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং শুরু করবে বাংলাদেশ।

সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৫-১১-২০২৪ খ্রি

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৫-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ - নবগঠিত কমিশনের শপথ গ্রহণ শেষে বললেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।


নির্বাচন কবে, সেই ঘোষণা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা - জানালেন ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের উপ-প্রেস সচিব।


এসডিজি অর্জনে সরকারের গৃহীত কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের “থ্রি-জিরো” তত্ত্ব।


রাজধানীর যানজট নিরসনে  আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যদের নিয়ে কমিউনিটি পুলিশিং চালু করা হবে - জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।


জিএসপি সুবিধা পুনরুদ্ধারে শ্রম অধিকারের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের শর্ত পূরণে কাজ করছে সরকার - বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।


পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি জাতিগত সহিংসতার প্রেক্ষিতে সাত দিনের অস্ত্রবিরতিতে সম্মত উভয় পক্ষ।


নর্থ সাউন্ড টেস্টে ১৮১ রানে পিছিয়ে থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আজ চতুর্থ দিনের  ব্যাটিং শুরু করবে বাংলাদেশ।

রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৪-১১-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৪-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


আজ শপথ নেবেন নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার নির্বাচন কমিশনার।


জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা পূরণে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের পর জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করবে অন্তর্বর্তী সরকার - জানালেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা।


ঢাকায় শুরু হলো বিশ্বব্যাংক আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতি প্রদর্শনী - স্থান পেয়েছে ১২টি জেলার ছাত্র ও তরুণদের আঁকা দেয়াল চিত্র ও লিখন।


ব্যাপক আন্তর্জাতিক সমর্থন অন্তর্বর্তী সরকারের কূটনৈতিক সাফল্য  - বলেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।


পতিত স্বৈরাচার দেশি-বিদেশি প্রভুদের সাথে নিয়ে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র করছে - বললেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।


লেবাননে ইসরাইলি বিমান হামলায় অন্তত ২০ জনের প্রাণহানি।


নর্থ সাউন্ডে প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে গতকালের দুই উইকেটে ৪০ রান নিয়ে আজ আবারো প্রথম ইনিংসের ব্যাটিং শুরু করবে বাংলাদেশ।

শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৩-১১-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৩-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


দেশে ফিরেছেন লেবাননে আটকে পড়া আরও ৮২ বাংলাদেশি - ৫ দেশে যাওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা।


আওয়ামী লীগ সরকার রেলের উন্নয়নের নামে অপচয় করেছে কোটি কোটি টাকা - মন্তব্য রেলপথ উপদেষ্টার।


মসজিদে নববীর আদলে গড়ে তোলা হবে চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ - বললেন ধর্ম উপদেষ্টা।


আফগানিস্তানে মসজিদে গুলিতে নিহত ১১ । 


ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করায় বিশ্বে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।


নর্থ সাউন্ডে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ তাদের প্রথম ইনিংসে গতকালের ৫ উইকেটে ২৫০ রান নিয়ে আজ পুনরায় ব্যাট করবে।


শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪

কবি কাজী নজরুলের নারী কবিতাটি একবার পরে দেখুন মন ভালো হয়ে যাবে।  সংক্ষিপ্ত দেওয়া হলো

 কবি কাজী নজরুলের নারী কবিতাটি একবার পরে দেখুন মন ভালো হয়ে যাবে। 

সংক্ষিপ্ত দেওয়া হলো


নারী

- কাজী নজরুল ইসলাম


সাম্যের গান গাই -

আমার চক্ষে পুরুষ-রমনী কোনো ভেদাভেদ নাই।

বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর

অর্ধেক তার করিয়াছে নারী,অর্ধেক তার নর।


বিশ্বে যা-কিছু এল পাপ-তাপ বেদনা অশ্রুবারি

অর্ধেক তার আনিয়াছে নর,অর্ধেক তার নারী।


নরককুন্ড বলিয়া কে তোমা’ করে নারী হেয়-জ্ঞান? 

তারে বল,আদি-পাপ নারী নহে,

সে যে নর-শয়তান।

অথবা পাপ যে - শয়তান যে - নর নহে নারী নহে, 

ক্লীব সে, তাই সে নর ও নারীতে সমান মিশিয়া রহে।

এ-বিশ্বে যত ফুটিয়াছে ফুল,

ফলিয়াছে যত ফল 

নারী দিল তাহে রূপ-রস-মধু-গন্ধ সুনির্মল


তাজমহলের পাথর দেখেছে,

দেখিয়াছ তার প্রাণ?

অন্তরে তার মোমতাজ নারী,

বাহিরেতে শা-জাহান।


জ্ঞানের লক্ষ্ণী, গানের লক্ষ্ণী, শস্য-লক্ষ্ণী নারী,

সুষমা-লক্ষ্ণী নারীই ফিরিছে রূপে রূপে সঞ্চারি’।

পুরুষ এনেছে দিবসের জ্বালা তপ্ত রৌদ্রদাহ,

কামিনী এনেছে যামিনী-শান্তি, সমীরণ, বারিবাহ।

দিবসে দিয়াছে শক্তি-সাহস,নিশীথে হয়েছে বধু,

পুরুষ এসেছে মরুতৃষা লয়ে,নারী যোগায়েছে মধু।

শস্যক্ষেত্র উর্বর হ’ল,পুরুষ চালাল হাল

নারী সে মাঠে শস্য রোপিয়া করিল সুশ্যামল।

নর বাহে হল,নারী বহে জল,সেই জল-মাটি মিশে’

ফসল হইয়া ফলিয়া উঠিল সোনালি ধানের শীষে।

স্বর্ণ-রৌপ্যভার

নারীর অঙ্গ-পরশ লভিয়া হয়েছে অলঙ্কার।

নারীর বিরহে,নারীর মিলনে,নর পেল কবি-প্রাণ

যত কথা তার হইল কবিতা,শব্দ হইল গান।

নর দিল ক্ষুধা,নারী দিল সুধা,সুধায় ক্ষুধায় মিলে’

জন্ম লভিছে মহামানবের মহাশিশু তিলে তিলে।

জগতের যত বড় বড় জয় বড় বড় অভিযান

মাতা ভগ্নী ও বধুদের ত্যাগে হইয়াছে মহীয়ান।

কোন রণে কত খুন দিল নর, লেখা আছে ইতিহাসে,

কত নারী দিল সিঁথির সিঁদুর, লেখা নাই তার পাশে।

কত মাতা দিল হৃদয় উপাড়ি’ কত বোন দিল সেবা

বীরের স্মৃতি-স্তম্ভের গায়ে লিখিয়া রেখেছে কেবা?


কোন কালে একা হয়নি ক’ জয়ী পুরুষের তরবারি,

প্রেরণা দিয়াছে,শক্তি দিয়াছে বিজয়-লক্ষ্ণী নারী।

রাজা করিতেছে রাজ্য-শাসন,রাজারে শাসিছে রানী

রানির দরদে ধুইয়া গিয়াছে রাজ্যের যত গ্লানি।


পুরুষ হৃদয়হীন,

মানুষ করিতে নারী দিল তারে আধেক হৃদয় ঋণ।

ধরায় যাঁদের যশ ধরে না ক’ অমর মহামানব,

বরষে বরষে যাঁদের স্মরণে করি মোরা উৎসব।

খেয়ালের বশে তাঁদের জন্ম দিয়াছে বিলাসী পিতা।

লব-কুশে বনে তাজিয়াছে রাম,পালন করেছে সীতা।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও হেলেন কেলার।

 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও হেলেন কেলার।


এক না জানা অসাধারন সাক্ষাৎ।

হেলেন কেলার ছিলেন বাক-শ্রবণ ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধি। 

এই নিয়ে মাত্র চব্বিশ বছর বয়সে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন। 

তিনি প্রতিবন্ধী শিশুদের অধিকারের জন্য আজীবন লড়াই করেছেন। 

একই সাথে তিনি ছিলেন একজন গুরুত্বপূর্ন লেখক ও রাজনৈতিক কর্মী।


১৯৩০ সালে নিউইয়র্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে সাক্ষাত হয় এই বিখ্যাত মার্কিন লেখিকা ও শ্রমিক দরদী কর্মী হেলেন কেলারের। লেখিকা যেহেতু অন্ধ তাই তিনি রবীন্দ্রনাথকে স্পর্শের মাধ্যমে অনুধাবন করেন।

সাক্ষাতে রবীন্দ্রনাথ 'আমি চিনি গো চিনি তোমারে ওগো বিদেশিনী' গানটি নিজে গেয়ে তাকে শুনিয়েছিলেন। যেহেতু হেলেন কেলার দেখতে বা শুনতে পারতেন না তাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঠোট স্পর্শ করে গানটি বোঝার চেষ্টা করেন !!!!


তথ্য এবং ছবি :সংগৃহীত

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২২-১১-২০২৪ খ্রি:

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২২-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


 মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্নের বৈষম্যহীন ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্তর্বর্তী সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ - বললেন প্রধান উপদেষ্টা।


একযুগ পর বেগম খালেদা জিয়ার সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে যোগদান।


এ এম এম নাসির উদ্দীনকে প্রধান করে ৫-সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন - মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপন জারি। 


জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান জানালেন পরিবেশ উপদেষ্টা। 


পাকিস্তানে বন্দুকধারীদের হামলায় নারী ও শিশুসহ অন্তত ৪১ জন নিহত। 


নর্থ সাউন্ডে প্রথম টেস্ট ম্যাচে আজ স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২১-১১-২০২৪ খ্রি:।

 


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।


ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্টভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ - বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা।


বাজারে সরবরাহ বৃদ্ধির মাধ্যমে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে সরকার - বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা। 


যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ দেশে উদযাপিত হচ্ছে সশস্ত্র বাহিনী দিবস। 


সাবেক আইজিপি ও এনটিএমসি’র মহাপরিচালকসহ আট কর্মকর্তার তদন্ত শেষ করতে এক মাস সময় দিয়েছে আইসিটি । 


গাজায় যুদ্ধ বিরতির নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবে চতুর্থবার ভেটো দিল যুক্তরাষ্ট্র।

বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

গোয়েন্দা মুভি দেখতে পছন্দ করেন? এগুলো দেখতে পারেন।

 গোয়েন্দা মুভি দেখতে পছন্দ করেন? এগুলো দেখতে পারেন।


 Movies from 2015 to 2024 with IMDb ratings of 7.0 and above:


1. Bridge of Spies (2015) - 7.6

2. Mission: Impossible – Rogue Nation (2015) - 7.4

3. Sicario (2015) - 7.6

4. Spectre (2015) - 7.0

5. Eye in the Sky (2015) - 7.3

6. Spy (2015) - 7.0

7. The Man from U.N.C.L.E. (2015) - 7.3

8. Jason Bourne (2016) - 7.2

9. Mission: Impossible – Fallout (2018) - 7.7

10. The Night Manager (2016) - 8.0

11. Snowden (2016) - 7.3

12. Jack Ryan: Shadow Recruit (2014) - 7.0

13. American Made (2017) - 7.1

14. Atomic Blonde (2017) - 7.0

15. The Spy Who Dumped Me (2018) - 7.0

16. Sicario: Day of the Soldado (2018) - 7.1

17. Red Sparrow (2018) - 7.0

18. Beirut (2018) - 7.1

19. The Report (2019) - 7.2

20. Tinker Tailor Soldier Spy (2011) - 7.1

21. Three Days of the Condor (2015) - 7.7

22. The Spy Gone North (2018) - 7.2

23. The Informer (2019) - 7.2

24. The Spy (2020) - 7.1

25. The Old Guard (2020) - 7.1

26. Tenet (2020) - 7.4

27. The Courier (2020) - 7.2

28. Extraction (2020) - 7.2

29. Spies in Disguise (2019) - 7.0

30. 21 Bridges (2019) - 7.0

31. The Good Liar (2019) - 7.1

32. The Traitor (2019) - 7.1

33. Hunter Killer (2018) - 7.1

34. Triple Frontier (2019) - 7.0

35. Bodyguard (2018) - 8.1

36. Without Remorse (2021) - 7.0

37. The King’s Man (2021) - 7.0

38. Wrath of Man (2021) - 7.1

39. The Spy (2019) - 7.0

40. Outside the Wire (2021) - 7.1

41. No Time to Die (2021) - 7.3

42. Infinite (2021) - 7.0

43. Beckett (2021) - 7.1

44. No Sudden Move (2021) - 7.0

45. The Contractor (2022) - 7.0

46. The Gray Man (2022) - 7.0

47. The 355 (2022) - 7.0

48. Blacklight (2022) - 7.1

49. The Man from Toronto (2022) - 7.0

50. The Terminal List (2022) - 7.1

51. 6 Underground (2019) - 7.0

52. Secret Headquarters (2022) - 7.0

53. The Diplomat (2023) - 7.2

54. Citadel (2023) - 7.2

55. Mission: Impossible – Dead Reckoning Part One (2023) - 7.7

56. Heart of Stone (2023) - 7.1

57. Ghosted (2023) - 7.1

58. Hypnotic (2023) - 7.0

59. Extraction 2 (2023) - 7.3

60. Tyler Rake (2023) - 7.2

61. Narcos: Mexico


সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২০-১১-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২০-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণা করা হবে - জানালেন আইন উপদেষ্টা।


আর্থিক খাতে সুশাসন ফিরিয়ে আনতে শক্তিশালী করা হবে অর্থঋণ আদালত - বললেন অর্থ উপদেষ্টা।


আদানি বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনায় উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করে দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ হাইকোর্টের।


জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা প্রয়োজন - বললেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।


আজ থেকে রাজধানীতে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করবে টিসিবি - ৪০ টাকা দরে একজন কিনতে পারবেন সর্বোচ্চ তিন কেজি।


যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহ করা দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে প্রথমবারের মতো রুশ ভূখণ্ডে হামলা চালালো ইউক্রেন।


চলমান ইসরাইলি হামলায় গাজায় ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৫০ ফিলিস্তিনি নিহত।

 এমন এক খাদ্য যা থামিয়েছিল  "যুদ্ধ"!

 এমন এক খাদ্য যা থামিয়েছিল  "যুদ্ধ"!


খাবারের  জন্য যুদ্ধ হতেই পারে। কিন্তু

একটি  খাবার  কিন্তু যুদ্ধকে করেছিল 

বন্ধ। সেই খাদ্য হোলো "স্যুপ"। যুদ্ধকে

থামিয়েই দিয়েছিল  দুধের স্যুপ । সেই 

দিন কোন উপকরণে তৈরি হোয়েছিল 

স‍্যূপ ?  আজও  তা অজানাই ।  তবুও

জেনে নিই ইতিহাসের ঐ মজার ঘটনা।


সুস্বাদু খাদ‍্য কি কখনও যুদ্ধ থামিয়ে দিতে পারে ? হ্যাঁ , ইতিহাসে তেমন উদাহরণও আছে । আহার্যের জন্য যুদ্ধ তো হতেই পারে । সৃষ্টির আদিম যুগ থেকেই তো আহার্যের জন‍্য লড়াই হল প্রকৃতপক্ষে টিকে থাকা অথবা অস্তিত্ব বজায় রাখারই লড়াই । এবং তারই জন্য তো হয়ে থাকে এলাকা দখলের লড়াইও ।


কিন্তু খাদ‍্য কি কখনো যুদ্ধকে থামিয়ে দিতে পারে ? হ্যাঁ, ইতিহাসে তেমন উদাহরণও আছে । এবং সেই খাবারটি আর কিছুই নয় । মিল্ক স্যুপ । কীভাবে সেই যুদ্ধ থামিয়ে দিয়েছিল এই স্যুপ ?


সেটা জানতে হলে আমাদের পিছিয়ে যেতে হবে ১৫২৯ সালে । তখন খৃস্টধর্মের ওপর কাদের আধিপত্য বহাল থাকবে , তা নিয়ে যুযুধান রয়েছে ইউরোপের দুই পক্ষ । জুরিখের প্রোটেস্ট্যান্ট এবং জুগের ক্যাথলিক দল লড়ে চলেছে পরস্পরের বিরুদ্ধে ।


যুদ্ধের দামামা সর্বদা বেজেই চলেছে সুইৎজারল্যান্ডের কাপেল এলাকাতে । একের পর এক প্রাণ যাচ্ছে । যুদ্ধ চলতে চলতে তখন দুই পক্ষই ক্লান্ত । রণক্লান্ত সেনাদের পেটে ছুঁচোয় ডন মারছে খিদের চোটে । ফলে দুই পক্ষই ঠিক করলো , কিছুটা বিশ্রাম নেবে ।


আর এই সময়েই খাওয়া হবে স্যুপ । দুধের তৈরী স্যুপ । কীভাবে বানানো হয়েছিল সেই স্যুপটি ? সেই রেসিপিই এখন ইতিহাসের পৃষ্ঠাতে খুঁজে বের করা খুব মুশকিল । তবে ফলমূলের সঙ্গে কিছুটা মাংসও দুধে ফেলেই সেই স্যুপ তৈরী হয়েছিল বলে অভিমত বহু ঐতিহাসিকের ।


যাই হোক , যুদ্ধের ময়দানেই বানানো হল স্যুপ । খেতে বসলো দুইপক্ষ । ঠিক হল , স্যুপ খাওয়া যতোক্ষণ ধরে চলবে , যুদ্ধও ততোক্ষণ থেমে থাকবে ।


এমনই সেই স্যুপের মাহাত্ম্য ,যে , কয়েকঘণ্টা যে যুদ্ধের থেমে থাকার কথা ছিল , তা থেমে গেল কয়েক বছরের জন্যই ।


পরবর্তীকালের সুইৎজারল্যান্ডের ইতিহাসে এমন মিল্ক স্যুপ তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবেই স্থান করে নিয়েছে ।


এখন অনেকেই এই স্যুপ তৈরি করেন বাড়ীতে । পাওয়া যায় রেস্তরাঁতেও  । কাপেলের মিল্ক স্যুপ নামে খ্যাত এই খাবার ।


তবে কাপেলের যুদ্ধের ময়দানে সেই দিনে এই স্যুপটির কেমন স্বাদ ছিল বা তার সঙ্গে আজকের তৈরী স্যুপের স্বাদের কতোটা পার্থক্য—এসব কথা এখন আর বিশেষ জানা যায় না।                                                                                       সূত্র .. এবিপি

মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ১৯-১১-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ১৯-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে দুটি মামলায় এক মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ আইসিটির।


সংস্কার কাজ ত্বরান্বিত করতে গণমাধ্যমসহ পাঁচটি কমিশনের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা। 


ঢাকার সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ় করতে বাংলাদেশে বিনিয়োগে অস্ট্রিয়ার আগ্রহ প্রকাশ। 


সংস্কার কাজে বাংলাদেশকে সহায়তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করলো কমনওয়েলথ।


সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই গণমাধ্যম সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা।


রুশ ভুখন্ডে ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া দূর পাল্লার ক্ষেপনাস্ত্র ব্যবহার করলে সমুচিত জবাব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে রাশিয়া।


আজ পাল্লেকেলেতে তৃতীয় ও শেষ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের মোকাবেলা করবে স্বাগতিক শ্রীলংকা।


দিনা সানিচার..যার ওপর "দ্য জঙ্গল বুক" এর "মোগলির" প্রধান চরিত্র নির্মিত হয়েছিল। বহু বছর আগে ভারতের আসামে একটি ছে

 দিনা সানিচার..যার ওপর "দ্য জঙ্গল বুক" এর "মোগলির" প্রধান চরিত্র নির্মিত হয়েছিল।

বহু বছর আগে ভারতের আসামে একটি ছেলে পাওয়া গেছিল যে প্রকৃত পক্ষে বাস্তব জীবনের মোগলি ছিল এবং রুডইয়ার্ড কিপলিং তার গল্প থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে দ্য জঙ্গল বুক লিখেছিলেন।


1867 সালে, ভারতের আসামে বনে এক বন্য ছেলে পাওয়া গিয়েছিল, যে চিরকালের জন্য বন্য শিশুদের প্রতি মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দিয়েছিল, সে কাঁচা মাংস খেত, চারপায়ে হাঁটত এবং নেকড়েদের মতো চিৎকার করত এবং তাদের সাথেই সে থাকত। 

তার প্রখর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি ছিল। পশুপ্রিয় স্বভাবের জন্য সে কাঁচা মাংস এমনকি হাড় পর্যন্ত চিবিয়েও খেত। বছরের পর বছর তাকে মানুষের মধ্যে রাখা সত্ত্বেও, সে কখনই কথা বলতে শেখেনি এবং একটি রহস্যময় ব্যক্তিত্ব হিসেবেই রয়ে গেছিল। 


 1867 সালে উত্তর প্রদেশের বুলন্দশহরে ব্রিটিশ শিকারীদের হাতে সে ধরা পড়ে, তারপর থেকে সে আর কখনই সম্পূর্ণ মানুষ হয়ে উঠতে পারেনি।


যে সময় শিশুটিকে ধরা হয় তখন তার বয়স ছিল প্রায় ৬ বছর। তাকে আগ্রার একটি আনাথালয়ে ভর্তি করা হয়েছিল।


 অনাথালয়ে তার একট ছেলের সাথে বন্ধুত্ব হয়েছিল।  মানুষের থেকে সে একমাত্র জিনিস যেটা শিখতে পেরেছিল তা হল ধূমপান। অন্য ছেলেদের কারণে দিনা সানিচার ধূমপানে এতটাই আসক্ত হয়ে পড়ে যে তাতে তার টিবি রোগ হয়ে গেছিল , যার কারণে সে মাত্র ২৯ বছর বয়সে মারা যায়..!!


দিনা সানিচারের জীবন মোগলি সিনেমার মতো আকর্ষণীয় এবং জাঁকজমকপূর্ণ ছিল না...বরং তাকে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছিল, যদি সে জঙ্গলে থাকত তবে সে হয়তো আরও বহুবছর বেঁচে থাকতে পারত।

Friendship godgift ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ১৮-১১-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ১৮-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


অন্তর্বর্তী সরকারের একশো দিন পূর্তিতে জাতির উদ্দেশ্যে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ - জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডসহ সব অপকর্মের বিচার করার অঙ্গীকার।


কয়েক দিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন গঠন - প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে হবে কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন - বললেন ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস।


একশো দিনে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ উর্ধ্বমুখী ও ৮৬ হাজারের বেশি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে সরকার।


বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা ও জাতীয় সংস্কার প্রচেষ্টায় পূর্ণ সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য।


চলতি বছরের আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময়সীমা বাড়লো ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত।


রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি যুক্তরাষ্ট্রের।


অ্যান্টিগায় দু’দিনের অনুশীলন ম্যাচের প্রথম দিন শেষে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ চ্যাম্পিয়ন্স একাদশের বিরুদ্ধে ২৪৮ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ।

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...