যখন কোনো দম্পতি সন্তান ধারণে সমস্যায় পড়েন, তাঁদের জন্য রয়েছে আইভিএফ পদ্ধতি।
ইন-ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন। এ পদ্ধতিতে বাবা-মায়ের ডিম্বানু ও শুক্রাণু সংগ্রহ করে তা ল্যাবে একত্র করা হয়। এতে যে ভ্রুণটি তৈরি হয়, তা মায়ের জরায়ুতে স্থাপন করা হয়।
আইভিএফ খুব লম্বা প্রক্রিয়া। শুরু থেকে শেষ— মোট ২৩টি ধাপ। খুবই দক্ষ ও প্রশিক্ষিত বিশেষজ্ঞরাই পরিচালনা করেন পুরো প্রক্রিয়াটি। কিন্তু সম্প্রতি মেক্সিকোর 'হোপ আইভিএফ মেক্সিকো' ফার্টিলিটি সেন্টারে আইভিএফের পুরো ২৩টি ধাপ সম্পন্ন করা হয়েছে রোবটিক সিস্টেমের দ্বারা। যার মধ্যে কিছু ধাপ নিয়ন্ত্রণ করেছে এআই।
সুস্থ শুক্রাণু বাছাই, শুক্রাণুকে শান্ত করে তা ডিম্বানুতে প্রবেশ করানো— এ কাজগুলো নিখুঁতভাবে করেছে এআই। সে ভ্রুণ মায়ের জরায়ুতে স্থাপন করে নন-এআই রোবটিক সিস্টেম। জন্ম হয় এক সুস্থ পুত্র সন্তানের।
এটি নিউইয়র্কের 'কনসিভেবল লাইফ সায়েন্সেস' এর একটি সফল গবেষণার অংশ। যার নেপথ্যে ছিলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের একটা ইন্টারন্যাশনাল স্পেশালিস্ট টিম।
ম্যানুয়াল পদ্ধতির তুলনায় কিছুটা বেশি সময় লাগে এই পদ্ধতিতে। তবে অধিক নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী এই পদ্ধতি। ব্যাখ্যা: বিজ্ঞানপ্রিয়।
Join: বিজ্ঞান কলঙ্ক - Science Stigma
.
.
.
Follow: বিজ্ঞান কলঙ্ক - Science Stigma
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন