এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২

খলিফা উমর (রাঃ) এর বিচার

 "এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।"

দোষী যুবককে টেনে-হিঁচড়ে খলীফার দরবারে নিয়ে এসেছেন দুই ব্যক্তি। তারা তাদের পিতার হত্যার বিচার চান।

.

খলীফা হযরত উমর (রা) সেই যুবককে জিজ্ঞেস করলেন যে তার বিপক্ষে করা অভিযোগ সত্য  কিনা। অভিযোগ স্বীকার করল যুবক। দোষী যুবক সেই ঘটনার বর্ণনা দিলঃ

.

"অনেক পরিশ্রমের কাজ করে আমি বিশ্রামের জন্য একটি খেজুর গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্প সময়েই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার একমাত্র বাহন উটটি পাশে নেই। খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গিয়ে পেলাম, তবে তা ছিল মৃত। অভিযোগকারী এই দুই ব্যক্তির বাবাকে আমার মৃত উটের পাশে পেলাম। সে আমার উটকে তার বাগানে প্রবেশের অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছে। এই কারণে আমি হঠাৎ করে রাগান্বিত হয়ে পড়ি এবং তার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি। ফলে সে সেইখানেই মারা যায়। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে ঘটে গেছে। এর জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"

.

বাদী’রা জানালেন- "আমরা এর মৃত্যুদণ্ড চাই।" সব শুনে হযরত উমর (রা) অপরাধী যুবককে বললেন, "উট হত্যার বদলে তুমি একটা উট দাবি করতে পারতে, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে হত্যা করেছ। হত্যার বদলে হত্যা। এখন তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। তোমার কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো।" নওজোয়ান বললো, "আমার কাছে কিছু ঋণ ও অন্যের রাখা কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছু দিন সময় দিতেন, আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋণগুলি পরিশোধ করে আসতাম।"

.

খলিফা হযরত উমর (রা) বললেন, "তোমাকে এভাবে একা ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে তোমায় সাময়িক সময়ের জন্য যেতে দিতে পারি।“  নওজোয়ান বললো, "এখানে আমার কেউ নেই যে আমার জিম্মাদার হবে।" যুবকটি তখন নিরুপায় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।

.

এই সময় হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত একজন সাহাবী হযরত আবু যর গিফারী (রা) দাঁড়িয়ে বললেন, "আমি হবো ঐ ব্যক্তির জামিনদার। তাকে যেতে দিন।" আবু যর গিফারীর (রা) এই উত্তরে সভায় উপস্থিত সবাই হতবাক। একে তো অপরিচিত ব্যক্তি, তার উপর হত্যার দন্ডপ্রাপ্ত আসামী! তার জামিনদার কেন হচ্ছেন আবু জর!

খলিফা বললেন, "আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত নওজোয়ানকে মুক্তি দেয়া হলো। জুম্মার আগে নওজোয়ান মদীনায় ফেরত না আসলে নওজোয়ানের বদলে আবু যরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে।" মুক্তি পেয়ে নওজোয়ান ছুটলো মাইলের পর মাইল দূরে তার বাড়ির দিকে। আবু যর গিফারী (রা) চলে গেলেন নিজ বাড়িতে।

.

দেখতে দেখতে জুম্মাবার এসে গেল। নওজোয়ানের আসার কোনো খবর নেই। হযরত উমর (রা) রাষ্ট্রীয় পত্রবাহক পাঠিয়ে দিলেন আবু যর গিফারির (রা) কাছে। পত্রে লিখা, আজ শুক্রবার বাদ জুমা সেই যুবক যদি না আসে, আইন মোতাবেক আবু যর গিফারির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। আবু যর যেন সময় মত জুম্মার প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে নববীতে হাজির হন। খবর শুনে সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা। একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবু যর গিফারী আজ বিনা দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন।

জুমার পর মদীনার সবাই মসজিদে নববীর সামনে হাজির। সবার চোখে পানি। কারণ দন্ডপ্রাপ্ত যুবক এখনো ফিরে আসেনি। জল্লাদ প্রস্তুত।

.

জীবনে কত জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসেব নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি আটকাতে পারছে না জল্লাদ। আবু যরের মত একজন সাহাবী সম্পূর্ণ বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে পারছেন না। এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ প্রদানকারী খলিফা উমর (রা) নিজেও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। হৃদয় তাঁর ভারাক্রান্ত। তবু আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো পরিবর্তনের হাত নেই। আবু যর (রা) তখনও নিশ্চিন্ত মনে হাঁসি মুখে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত। জল্লাদ ধীর পায়ে আবু যর (রা) এর দিকে এগুচ্ছেন আর কাঁদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা চলে না। পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে রেখেছে।

.

এমন সময় এক সাহাবী উচ্চ স্বরে জল্লাদকে বলে উঠলেন, "হে জল্লাদ একটু থামো। মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ দেখ কে যেন আসছে। হতে পারে ঐটা নওজোয়ানের ঘোড়ার পদধুলি। একটু দেখে নাও।" ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এ সেই নওজোয়ান।

.

নওজোয়ান দ্রুত খলিফার সামনে এসে বললো, "আমীরুল মুমিনীন, মাফ করবেন। রাস্তায় যদি আমার ঘোড়া পায়ে ব্যথা না পেত, তবে যথা সময়েই আসতে পারতাম। বাড়িতে গিয়ে আমি একটুও দেরি করিনি। বাড়ি পৌঁছে গচ্ছিত আমানত ও ঋণ পরিশোধ করি। তারপর বাবা, মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে চিরবিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এখন আমার জামিনদার ভাইকে ছেড়ে দিন আর আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র করুন। কেননা কেয়ামতের দিন আমি খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে চাই না।"

.

আশেপাশের সবাই একেবারেই নীরব। চারিদিকে একদম থমথমে অবস্থা। সবাই হতবাক, কী হতে চলেছে! যুবকের পুনরায় ফিরে আসাটা অবাক করে দিলো সবাইকে।

.

খলিফা হযরত উমর (রা) যুবককে বললেন, "তুমি জানো তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে, তারপরেও কেন ফিরে এলে?" উত্তরে সেই যুবক বলল- "আমি ফিরে এসেছি, কেউ যাতে বলতে না পারে, এক মুসলমানের বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে এসে নিজেই বিপদে পড়ে গেছিলো।"

.

এবার হযরত উমর (রা) হযরত আবু যর গিফারী (রা) কে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কেন না চেনা সত্যেও এর জামিনদার হলেন?" উত্তরে হযরত আবু যর গিফারী (রা) বললেন, "পরবর্তিতে কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান বিপদে পড়েছিলো, অথচ কেউ তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি।"

.

এমন কথা শুনে, হঠাৎ বৃদ্ধের দুই সন্তানের মাঝে একজন বলে উঠল, "হে খলীফা, আপনি তাকে মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা অভিযোগ তুলে নিলাম।"

.

হযরত উমর (রা) বললেন, “কেন তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছ?” তাদের এক ভাই বলে উঠলো, "কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল করে নিজেই স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও অন্য মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি।"

[হায়াতুস সাহাবা-৮৪৪]

শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

মজার কিছু ইংরেজি শব্দ অর্থ

 মজার কিছু ইংরেজী শব্দার্থ 🔷️ 

🔰eat —- খাওয়া

🔰drink —- পান করা

🔰suck —- চুষে নেওয়া

🔰lick —- লেহন করা বা চাটা

🔰bite —- কামড়ানো

🔰swallow —- গিলে ফেলা

🔰sip —- চুমুক

🔰taste —- আস্বাদন করা

🔰chew —- চিবানো

🔰bite off —- কামড়ে ছিঁড়ে নেওয়া

🔰eat voraciously —- গোগ্রাসে খাওয়া

🔰eat like a bird —- অল্প খাওয়া

🔰throw up —- বমি করা (vomit)

🔰eat too much —- অত্যধিক আহার করা

🔰vegetarian —- নিরামিষভোজী

🔰breakfast —- সকালের নাস্তা

🔰lunch —- মধ্যাহ্নভোজ বা দুপুরের খাবার

🔰dinner —- রাতের খাবার

🔰supper —- দিনের শেষ খাবার

🔰feast —- আনন্দময় ভোজ

🔰starve —- অনাহারে কাটানো

🔰fast —- রোজা রাখা

🔰overeat —- অতিভোজন করা/পরিমাণে বেশি খেয়ে ফেলা.

Write done......


ফলের নাম ইংরেজিতে

 ফলের নাম ইংরেজিতে বাংলা অর্থসহ part 01


01 Almond (আঃমনড) -- বাদাম

02 Amla (আমলা)-- আমলকী

03 Apple (অ্যাপল) -- আপেল

04 Black Berry (ব্ল্যাক বেরি) -- কালজাম

05 Banana (ব্যানানা) -- কলা

06 Berry (বেরি) -- জাম

07 Bokhara Plum ( বোখরা প্লাম) -- আলু বোখারা

08 Cashew Nut (ক্যাসুনাট) -- কাজুবাদাম

09 Citron (সাইট্রন) -- কাগজী লেবু

10 Coconut (কোকোনাট) -- নারিকেল

11 Cucumber (কিউকাম্বার) -- শসা

12 Custard Apple (কাস্টার্ড অ্যাপল) -- আতা

13 Date (ডেট) -- খেজুর

14 Fig (ফিগ) -- ডুমুর

15 Grape (গ্রেপ) -- আঙ্গুর

16 Green Coconut (গ্রাউন্ড কোকোনাট) -- ডাব

17 Ground Nut (গ্রাউন্ড নাট) -- চীনা বাদাম

18 Guava (গোয়াবা) -- পেয়ারা

19 Jack Fruit (জ্যাক ফ্রুট) -- কাঁঠাল

20 Lemon ( লেমন) -- লেবু

21 Lime (লাইম) -- বাতাবী লেবু

22 Lychee (লিচি) -- লিচু

23 Mango (ম্যাংগো) – আম

সব মাছের ইং রেজিঃ নাম

 সব মাছের ইংরেজি নাম [All Fish Name in English and Bengali]


ইলিশ – HILSHA

কৈ মাছ – CLIMBING FISH

কাতল – CARP

কাঁকড়া – CRAB

চিংড়ি (গলদা) – LOBSTER

চিংড়ি (শলা) – PROWN

চিংড়ি মাছ – SHRIMP

চান্দা মাছ – MOON FISH

তিমি – WHALE

তারা মাছ – STAR FISH

পুঁটি মাছ – SMALL FRY

ফলুই মাছ – FLAT FISH

বাগদা চিংড়ি – SPRAWN

বোয়াল মাছ – TROUT

বাইন মাছ – EEL FISH

মাগুর মাছ – CAT FISH

মাছের ডিম – ROE

রুই – SALMON

শুটকি মাছ – DRY FISH

শিল মাছ – SEAL FISH

শিং মাছ – BARBEL

হাঙ্গর – SHARK

পাংগাস মাছ —-Pangasius Fish

টেংরা মাছ –—-Tengra Fish

রূপচাঁদা———-Rupchanda Fish

মাগুর মাছ ——Catfish Fish

মলা মাছ ——— Pale Carplet Fish

কৈ মাছ ———-Anabus Fish

শোল মাছ ———–Striped Snakehead Fish

কাই-কা মাছ ——–Kakila Fish

কাচকি মাছ ——–Corica Soborna Fish

তিমি মাছ———– Whale Fish

গজার মাছ ——–Giant Snakehead Fish

আইর মাছ ——–Long Whiskered Catfish

লাল চান্দা মাছ ——Glassy Fish

সরপুঁটি মাছ ———–Olive Fish

কার্ফু মাছ —————Carfu Fish

রয়না / মেনি মাছ ———-Meni Fish

বেলে / বইলা মাছ ———–Bele Fish

তেলাপিয়া মাছ ———-Tilapia

বাইন মাছ ———–Gring Fish

সিলভার কার্প ———Silver Carp Fish

টাকি মাছ ————Spotted Snakehead Fish

মিরকা মাছ ———–Trout Fish

ফলুই মাছ ———–Flat Fish

গাপ্পি মাছ ———–Guppy

ডলফিন————-Dolphin

বাটারফ্লাই মাছ——Butterfly Fish

তলোয়ার মাছ ———-Sword Fish

অ্যাঞ্জেল মাছ———– Angel Fish

কুইন অ্যাঞ্জেল মাছ ——–Queen Angel Fish

জেলি মাছ———– Jelly Fish

লায়ন মাছ——— Lion Fish

গোল্ড মাছ———— Gold Fish

গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তারী পোস্ট

 সতর্কীকরণ পোস্টঃ


এই ডাক্তারি পরামর্শটির বাস্তব উদাহরণ আমি নিজে!!!

গত মার্চের ৬ তারিখের গভীর রাতে আমার ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিল! দ্রুত ওঠে বাথরুমে পেসাব করে বোতলে পানি খেয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ি। তার দুইদিন পর সিমটম শুরু হলে নিউরোসাইন্স হাসপাতালে যাই। যথারীতি সিটিস্ক্যান! ধরা পড়ে মাইনর স্ট্রোক!

পরামর্শঃ-

যারা রাত্রে বা ভোরে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন তাদের জন্য ডাক্তারদের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ:


আমরা প্রায়ই শুনতে পাই একেবারে সুস্থ একজন মানুষ রাতের বেলা হঠাৎ মারা গেছেন। এটার একটা কারন হচ্ছে রাতে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমরা তাড়াহুড়ো করে হঠাৎ উঠে দাঁড়িয়ে পড়ি, যা ব্রেইনে রক্তের প্রবাহ হঠাত কমিয়ে দেয়। এটা আপনার ইসিজি প্যাটার্নও বদলে দেয়।


হুট্ করে ঘুম থেকে উঠেই দাঁড়িয়ে পড়ার দরুন আপনার ব্রেইনে সঠিক ভাবে অক্সিজেন পৌছাতে পারেনা, যার ফলে হতে পারে হার্ট এ্যাটাকের মত ঘটনাও।


ডাক্তাররা ঘুম থেকে উঠে বাথরুমে যাবার আগে সবাইকে 'দেড় মিনিট' সময় নেয়ার একটি ফর্মুলা দিয়েছেন।


এই দেড় মিনিট সময় নেয়াটা জরুরি কারন এটা কমিয়ে আনবে আপনার আকস্মিক মৃত্যুর সম্ভাবনা।


হঠাৎ এই উঠে পড়ার সময়ে এই দেড় মিনিটের ফর্মুলা বাঁচিয়ে দিতে পারে আমাদের জীবন।


১। যখন ঘুম থেকে উঠবেন, হুট করে না উঠে মিনিমাম তিরিশ সেকেন্ড বিছানায় শুয়ে থাকুন।


২। এরপর উঠে বিছানায় বসে থাকুন তিরিশ সেকেন্ড।


৩। শেষ তিরিশ সেকেন্ড বিছানা থেকে পা নামিয়ে বসুন।


এই দেড় মিনিটের কাজ শেষ হবার পর আপনার ব্রেইনে পর্যাপ্ত পরিমানে অক্সিজেন পৌছাবে যা আপনার হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি একদম কমিয়ে আনবে।


খুবই গুরুত্তপুর্ন এই স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্যটি‌ ছড়িয়ে দিন আপনার পরিবার, বন্ধু এবং পরিচিত লোকজনের মাঝে। নিজে এই ফর্মুলাটি মেনে চলুন এবং অন্যদেরকেও মানতে বলুন।


মনে রাখবেন যেকোন বয়সের মানুষের ক্ষেত্রেই এমন দুর্ঘটনা ঘটে। সুতরাং সবাই নিয়মটি মানতে চেষ্টা করবেন প্লিজ।

------সংগৃহীত।

শখের ঘোড়া

 শিক্ষামূলক গল্প: শখের ঘোড়া


এক কৃষকের শখ বিভিন্ন জাতের ঘোড়া সংগ্রহ করা। তার সংগ্রহ সম্পন্ন করতে এখন শুধু এক ধরনের ঘোড়ার প্রয়োজন, যেটা তার প্রতিবেশীর কাছেই রয়েছে। কিন্তু প্রতিবেশী সেটা বিক্রি করতে ইচ্ছুক নয়। তারপরও সে প্রতিদিন তাকে বিরক্ত করেই যাচ্ছে ঘোড়াটি বিক্রি করার জন্য। শেষ পর্যন্ত সে তার প্রতিবেশীকে রাজি করাতে সক্ষম হয়, কিন্তু তার এই আনন্দও বেশি দিন সইল না। এর এক মাস পরেই ঘোড়াটি অসুস্থ হয়ে পড়ল।


পশু ডাক্তার এসে ঘোড়াটিকে দেখে বলল, এটি একটি মারাত্মক ক্ষতিকর ভাইরাসে আক্রান্ত। সে কিছু ওষুধ লিখে দিয়ে বলল, এগুলো তিন দিন ধরে খাওয়াতে হবে। এর মধ্যে সুস্থ না হলে তিন দিন পরে ঘোড়াটিকে মেরে ফেলতে হবে।


ডাক্তার আর কৃষকের কথাগুলো এর মধ্যে একটি ছাগল আবার মনোযোগ দিয়ে শুনছিল। কিছুক্ষণ পরে কৃষক এসে ঘোড়াটিকে ওষুধ খাইয়ে আবার নিজের কাজে গেল। তখন ছাগলটি এসে ঘোড়াটিকে বলল, শক্ত হও বন্ধু, তোমাকে সুস্থ হতেই হবে, না হলে ওরা তোমাকে মেরে ফেলবে।


দ্বিতীয় দিনও কৃষক ঘোড়াটিকে ওষুধ খাইয়ে যাওয়ার পর ছাগলটি ঘোড়াটিকে বলল, উঠো বন্ধু, তোমাকে কষ্ট করে হলেও হাঁটতে হবে, আসো আমি তোমাকে সাহায্য করছি।


তৃতীয় দিন কৃষকের সঙ্গে আবার সেই পশু ডাক্তার এলো, ওষুধ খাওয়ানোর পরে ডাক্তার বলতে লাগল, নাহ আর কিছু করার নেই, কালকে ঘোড়াটিকে মেরে ফেলতে হবে, না হলে তোমার অন্য ঘোড়াগুলোও সংক্রমিত হতে পারে, কোনো সুযোগ নেওয়া ঠিক হবে না। কৃষকও নিরুপায় হয়ে তাতে সায় দিল। এবার তারা চলে যাওয়ার পর ছাগলটি এসে ঘোড়াটিকে বলল, আজকেই শেষ সুযোগ বন্ধু, উঠে দাঁড়াও, তোমাকে পারতেই হবে, দৌড়াতে হবে, এই তো এই তো হচ্ছে, তুমি পেরেছ, আর একটু, চমৎকার, তুমি পারবেই। অবশেষে ঘোড়াটি দৌড়াতে শুরু করল।


এমন সময় হঠাৎ কৃষক এসে দেখতে পেল ঘোড়াটি দৌড়াচ্ছে, সে আনন্দে আত্মহারা হয়ে বলতে লাগল, ‘অবিশ্বাস্য, আমার ঘোড়া সুস্থ হয়ে গেছে, কোথায় সবাই, এই আনন্দে আজকে পার্টি হবে, এই কে আছিস, ছাগলটাকে নিয়ে আয়। 


শিক্ষা :

কিছু মানুষ কখনই জানতে পারে না প্রকৃত সাফল্যের পেছনে আসলে কারা থাকে, কারা পুরস্কৃত হয়, আর কারা অন্যের মঙ্গলে নিজেদের উৎসর্গ করে দেয়।

রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২

হাসতে চাইলে পড়ুন

 হাসতে চান ....?? তয় পড়ুন আর হাসুন প্রাণ খুলে ....


আম্মু একজনের বাসায় মাংস দিতে পাঠাইছিলো। অন্য এলাকায়। আমি মাংস দিয়ে খালি ব্যাগ হাতে নিয়ে ফিরছিলাম। রাস্তার পাশে এক বাড়ির গেট খুলে এক আঙ্কেল হাত ইশারায় আমাকে ডাক দিলো। আমি উনার কাছে যেতেই দুই টুকরো মাংস আমার ব্যাগের মধ্যে ছুড়ে দিয়ে গেট আটকায়া দিলো। আমি কিছু বলারও সুযোগ পাইলাম না। আশেপাশে ভালোভাবে খেয়াল করে শিওর হলাম, আল্লাহ বাঁচাইছে। কেউ দেখেনাই। ব্যাগের মধ্যে আড়চোখে তাকায়া দেখি দুইটাই হাড্ডি। শালা খচ্চর আর কারে কয়। নিজেরা যা খাইতে পারবে না সেইগুলা দিচ্ছে।

যাই হোক, এখন আমার অবস্থা শাকিব খানের বউ অপু বিশ্বাসের মত। আব্রাম খান জয় হলো আমার মাংসের টুকরা। এই টুকরা দুইটা নিয়ে এখন আমি কি করবো!

.

বাসায় নিয়ে গেলে তো মানসম্মান পুরাই শেষ। আইডিয়া আসলো। মাংস কুড়াচ্ছে এরকম একজন দরিদ্র ব্যক্তিকে দেখে দান করে দিলেই তো হয়। সেক্ষেত্রে অবশ্য সওয়াব আমার হবে নাকি যে আঙ্কেলের মাংস তার হবে, এইটা শিওর না। আমি আশেপাশে ভালোভাবে চেয়ে দান করার মতো কাউকে খোজার ট্রাই করলাম। ইয়েস, পেয়েছি। এক মহিলা আসতেছে ব্যাগ হাতে। আধাকেজি মত মাংস অলরেডি তুলে ফেলেছে। আমি তার কাছে গিয়ে ব্যাগটা খুলে ধরে বললাম, এই দুইটা মাংসও উঠায় নেন। আর দ্রুত ঐ লাল গেটওয়ালা বাসায় যান আরো দিবে।

আমাকে অবাক করে দিয়ে মহিলা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো।

"ঐ ছেলে ঐ, সমস্যা কি তোমার? চিন আমারে? জানো আমি কে? আমার বর এক লাখ তের হাজার টাকার গরু কুরবানি দিছে একা আর তুমি আমারে দিতে আসছো দুই টুকরো মাংস। তোমার সাহস তো কম না। বাসা কই তোমার, হ্যা? আমি তোমাকে পুলিশে দেব। আমি তোমাকে জেলের ভাত খাওয়ায়ে ছাড়বো। এতো বড় অপমান! আজ তোমার একদিন কি আমার একদিন!"

.

মানুষজন জড় হয়ে যাচ্ছে রাস্তায়। আল্লাহ এ আমি কার পাল্লায় পড়লাম। কাহিনী যেদিকে যাচ্ছে পাবলিক আমারে ইভটিজার বলে মাইর না দেয়।

পাশ থেকে এক আঙ্কেল বললো, 'ছি ছি ছি, আজকালকার ছেলেপেলের হইছে টা কি? স্কুল কলেজের মেয়ে হইলে তাও একটা কথা ছিলো, তুমি তো বয়স্ক মহিলারেও ছাড় দাও না। রাস্তার মধ্যে তোমার মায়ের বয়সী একজন মহিলারে দিনে দুপুরে খারাপ প্রস্তাব দিতে একটুও বাধলো না তোমার? কেয়ামতের আর বেশি দেরি নাই। ছি ছি ছি!'

.

'হোয়াট দ্যা ফাক, কি প্রস্তাব দিছি আমি? এ তো বিশাল ঝামেলায় পড়া গেল!'

.

এদিকে ঐ মহিলা থেমে নেই, 'আমার আপন চাচাতো ভাই পুলিশের এসআই। আমার মামার শালা আর্মি অফিসার। আমার বাপ এই মাগুরা শহরে প্রথম উট কুরবানি দেয় সেই উনিশশো একানব্বই সালে। তখন তোমার জন্মও হয়নাই। আমার ছোট ছেলে বুয়েটে পড়ে, মেজটা আইএলটসে আটের উপর স্কোর করছে..!'

.

'ওহ গড, এর সাথে বুয়েটের কি সম্পর্ক। আইএলটিএস এর কি সম্পর্ক। প্লিজ হেল্প মি।'

.

মহিলার গলার তেজ বাড়তেছে, 'আপনারা কি দাঁড়ায় দাঁড়ায় দেখবেন খালি? কিছু করবেন না? এই দেশে কি বিচার নাই? আমি কি ফোন দেব কাউরে? আমার আপন ছোট ভাই উপজেলা ছাত্রলীগের উপ আপ্যায়ন সম্পাদক...'

.

'খাইছে আমারে। আমি ডিসিশন নিয়ে ফেললাম। ব্যাগটা শক্ত করে ধরে দিলাম ঝেড়ে দৌড়। পাবলিক কিছু না বুঝেই আমার পেছনে দৌড়াচ্ছে। তবে তারা দৌড় শুরু করেছে একটু দেরিতে। তার উপরে আমি দৌড়াচ্ছি আমার জান হাতে নিয়ে। সুতরাং আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি ধরা পড়লাম না। এক গলির মধ্যে ঢুকে আরেক গলি দিয়ে বের হয়ে মোটামুটি সেফ জায়গায় চলে আসলাম। ঘেমে নেয়ে অস্থির। মাংস দান করার শখ মিটে গেছে আমার। একটা দোকানের সামনে বেঞ্চিতে বসে বিশ্রাম নিচ্ছি এমন সময় একজন এসে পাশে বসলো।

- বস কি মাংস টোকাইতেছেন?

- না।

- কুরবানি দিছেন?

- হুম।

- আমারে কিছু দেন।

- আমি ব্যাগ উনার হাতে দিয়ে বললাম, ধরেন নেন।

- লোকটা খুশি হয়ে ব্যাগ খুলেই মুখ গোমড়া করে ফেললো, 'ঐ ভাই হাড্ডি দেন ক্যান? হাড্ডি মাইনসে খায়? আপনারা বড়লোক হইছেন ঠিকই কিন্তু মানুষ হইতে পারেন নাই। ভালো গোশত সব ফ্রিজ ভইরা রাখছেন। ভাবছেন আপনাগো কুরবানি হইবো? বালডা হইবো। আপনি রাখেন আপনার হাড্ডি। আপনের মতো বড়লোকরে আমি থু দেই, থু!'

পাশ থেকে আরেকজন বললো, 'আপনি মাংস কবরে নিয়া যাইয়েন। ঠিক আছে?'

যে দোকানে বসছি সেই দোকানদার চাচা আরো এক কাঠি সরেস, 'গরীবের হক মাইরা খাওয়া মাংস আল্লাহ যেন আপনের গলা দিয়ে না নামায়। মানুষ গলায় হাড্ডি ফুইটা মরে আর আপনের মরন যেন হয় মাংস বাইধা!'

.

আমি কিছুই বললাম না। বলার ভাষা হারায় ফেলছি। দোকান থেকে উঠে চুপচাপ ঘোরাপথে এক মাঠের মধ্যে দিয়ে বাসার দিকে রওয়ানা দিলাম। মাঝপথে এক আন্টি এসে আরো দুই টুকরা মাংস আমার ব্যাগের মধ্যে দিয়ে গেল।

.

যাক এই দুইটাতে হাড় নাই। দুইটাই সলিড মাংস। শুকুর আলহামদুলিল্লাহ...!

.

.

পরিশিষ্ট: ক্লান্ত হয়ে বাসায় ফিরে ব্যাগটা টেবিলের উপর রেখে খাটে শুয়ে পড়লাম ফ্যান ছেড়ে দিয়ে। আম্মু ব্যাগ খুলে আমার দিকে চোখ গরম করে তাকালেন।

'তোরে এই অল্প একটু মাংস দিয়ে পাঠাইলাইম তার মধ্যে আবার চার পিস ফেরত আনছিস? সমস্যা কি তোর? জীবনে মাংস খেয়ে থাকিস না? আমরা তোরে খাওয়াই না? আমাদের ফ্যামিলিতে তো কেউ এরকম কিপ্টে না। তুই কার মত হইছিস! তোরে তো আমার ছেলে বলে পরিচয় দিতেই লজ্জা হচ্ছে। ছিহ!'

.

.

হে পিতিবি, বিদায়...! #collected

শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সন্তানের জন্য পিতার উপদেশ

 সন্তানের জন্য বাবার লেখা অসাধারন এক চিঠি।ভালো লাগলে আপনার সন্তানদেরও পড়তে দিন❤


প্রিয় সন্তান,,

আমি তোমাকে ৩ টি কারনে এই চিঠিটি লিখছি...


১। জীবন, ভাগ্য এবং দুর্ঘটনার কোন নিশ্চয়তা নেই, কেউ জানে না সে কতদিন বাঁচবে।


২। আমি তোমার বাবা, যদি আমি তোমাকে এই কথা না বলি, অন্য কেউ বলবে না।


৩। যা লিখলাম, তা আমার নিজের ব্যক্তিগত তিক্ত অভিজ্ঞতা- এটা হয়তো তোমাকে অনেক অপ্রয়োজনীয় কষ্ট পাওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে।


জীবনে চলার পথে এগুলো মনে রাখার চেষ্টা কোরো: 


১। যারা তোমার প্রতি সদয় ছিল না, তাঁদের উপর অসন্তোষ পুষে রেখোনা। কারন, তোমার মা এবং আমি ছাড়া, তোমার প্রতি সুবিচার করা কারো দায়িত্বের মধ্যে পড়েনা। আর যারা তোমার সাথে ভালো ব্যবহার করেছে - তোমার উচিত সেটার সঠিক মূল্যায়ন করা এবং কৃতজ্ঞ থাকা। তবে তোমার সতর্ক থাকতে হবে এজন্য যে, প্রতিটি মানুষেরই প্রতি পদক্ষেপের নিজ নিজ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। একজন মানুষ আজ তোমার সাথে ভালো- তার মানে এই নয় যে সে সবসময়ই ভালো থাকবে। কাজেই খুব দ্রুত কাউকে প্রকৃত বন্ধু ভেবোনা। ♦


২। জীবনে কিছুই কিংবা কেউই "অপরিহার্য" নয়, যা তোমার পেতেই হবে। একবার যখন তুমি এ কথাটির গভীরতা অনুধাবন করবে, তখন জীবনের পথ চলা অনেক সহজ হবে - বিশেষ করে যখন বহুল প্রত্যাশিত কিছু হারাবে, কিংবা তোমার তথাকথিত আত্মীয়-স্বজনকে তোমার পাশে পাবেনা। ♦


3. জীবন সংক্ষিপ্ত।

আজ তুমি জীবনকে অবহেলা করলে, কাল জীবন তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে। কাজেই জীবনকে তুমি যতো তাড়াতাড়ি মূল্যায়ন করতে শিখবে, ততোই বেশী উপভোগ করতে পারবে। ♦


৪. ভালবাসা একটি ক্ষণস্থায়ী অনুভূতি ছাড়া কিছুই নয়। মানুষের মেজাজ আর সময়ের সাথে সাথে এই অনুভূতি বিবর্ণ হবে। যদি তোমার তথাকথিত কাছের মানুষ তোমাকে ছেড়ে চলে যায়, ধৈর্য ধরো, সময় তোমার সব ব্যথা-বিষন্নতা কে ধুয়ে-মুছে দেবে। কখনো প্রেম-ভালবাসার মিষ্টতা এবং সৌন্দর্যকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেনা, আবার ভালবাসা হারিয়ে বিষণ্ণতায়ও অতিরঞ্জিত হবে না।♦


৫. অনেক সফল লোক আছেন যাদের হয়তো উচ্চশিক্ষা ছিলনা-  এর অর্থ এই নয় যে তুমিও কঠোর পরিশ্রম বা শিক্ষালাভ ছাড়াই সফল হতে পারবে! তুমি যতোটুকু জ্ঞানই অর্জন করোনা কেন, তাই হলো তোমার জীবনের অস্ত্র। কেউ ছেঁড়া কাঁথা থেকে লাখ টাকার অধিকারী হতেই পারে, তবে এজন্য তাকে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।♦


৬. আমি আশা করি না যে, আমার বার্ধক্যে তুমি আমাকে আর্থিক সহায়তা দিবে। আবার আমিও তোমার সারাজীবন ধরে তোমাকে অর্থ সহায়তা দিয়ে যাবনা। যখনি তুমি প্রাপ্তবয়স্ক হবে, তখনি বাবা হিসেবে আমার অর্থ-সহায়তা দেবার দিন শেষ। তারপর, তোমাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে- তুমি কি পাবলিক পরিবহনে যাতায়াত করবে, নাকি নিজস্ব লিমুজিন হাঁকাবে; গরীব থাকবে নাকি ধনী হবে। ♦


৭. তুমি তোমার কথার মর্যাদা রাখবে, কিন্তু অন্যদের কাছে তা আশা করোনা। মানুষের সাথে ভালো আচরন করবে, তবে অন্যরাও তোমার সাথে ভালো থাকবে- তা প্রত্যাশা করবেনা। যদি তুমি এটি না বুঝতে পারো, তবে শুধু অপ্রয়োজনীয় যন্ত্রণাই পাবে। ♦


৮. আমি অনেক বছর ধরে লটারি কিনেছি, কিন্তু কখনও কোন পুরষ্কার পাইনি। তার মানে হলো এই যে- যদি তুমি সমৃদ্ধি চাও তবে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। বিনামূল্যে কোথাও কিছু জুটবে না। ♦


৯. তোমার সাথে আমি কতোটা সময় থাকবো- সেটা কোন ব্যাপার না। বরং চলো আমরা আমাদের একসাথে কাটানো মুহুর্তগুলো উপভোগ করি ...মূল্যায়ন করি। ♦


——————

ভালোবাসা সহ,

তোমার বাবা......


বাবাটি হলেন একজন চাইল্ড সাইকোলজিষ্ট এবং হংকং-এর প্রখ্যাত টিভি সম্প্রচারকারী। তার কথাগুলো বয়োজ্যেষ্ঠ, বয়োকনিষ্ঠ, বৃদ্ধ কিংবা তরুন, শিশু, আমাদের সবার জন্যই প্রযোজ্য। 🌹


#Collected

বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২

কিছু ট্রান্সলেশন

 ১) সাতদিন যাবৎ বৃষ্টি হচ্ছে।- It has been raining for seven days.

২) সে সাতদিন যাবৎ বাসায় একা। He is alone at home for seven days.

৩) সাতদিন যাবৎ আকাশ মেঘলা।- The sky is cloudy for seven days.

৪) সে সাতদিন যাবৎ ঢাকায় ।- He has been in Dhaka for seven days.

৫) সে সাতদিন যাবৎ খুবই অসুস্থ্য।- He has been very ill for seven days.

৬) সে সাতদিন যাবৎ ঘুমাইতেছে।- He has been sleeping for seven days.

৭) সে সাতদিন যাবৎ রাস্তায়।- He has been on the road for seven days.

৮) সে সাতদিন যাবৎ বেড়াইতেছে।- He has been traveling for seven days.

৯) সে সাতদিন যাবৎ রান্না করতেছে।- He has been cooking for seven days.

১০) সে সাতদিন যাবৎ কান্না করতেছে।- She has been crying for seven days.

১১) সে সাতদিন যাবৎ হাসপাতালে।- He has been in the hospital for seven days.

১২) সে সাতদিন যাবৎ বইটি পড়ছে।- He has been reading the book for seven days.

১৩) সে সাতদিন যাবৎ বইটি লিখছে।- He has been writing the book for seven days.

১৪) সে সাতদিন যাবৎ কাজটি করছে।- He has been doing the work for seven days.

১৫) সে সাতদিন যাবৎ এই বাড়িতে আছে।- He has been in t ১) সাতদিন যাবৎ বৃষ্টি হচ্ছে।- It has been raining for seven days.

২) সে সাতদিন যাবৎ বাসায় একা। He is alone at home for seven days.

৩) সাতদিন যাবৎ আকাশ মেঘলা।- The sky is cloudy for seven days.

৪) সে সাতদিন যাবৎ ঢাকায় ।- He has been in Dhaka for seven days.

৫) সে সাতদিন যাবৎ খুবই অসুস্থ্য।- He has been very ill for seven days.

৬) সে সাতদিন যাবৎ ঘুমাইতেছে।- He has been sleeping for seven days.

৭) সে সাতদিন যাবৎ রাস্তায়।- He has been on the road for seven days.

৮) সে সাতদিন যাবৎ বেড়াইতেছে।- He has been traveling for seven days.

৯) সে সাতদিন যাবৎ রান্না করতেছে।- He has been cooking for seven days.

১০) সে সাতদিন যাবৎ কান্না করতেছে।- She has been crying for seven days.

১১) সে সাতদিন যাবৎ হাসপাতালে।- He has been in the hospital for seven days.

১২) সে সাতদিন যাবৎ বইটি পড়ছে।- He has been reading the book for seven days.

১৩) সে সাতদিন যাবৎ বইটি লিখছে।- He has been writing the book for seven days.

১৪) সে সাতদিন যাবৎ কাজটি করছে।- He has been doing the work for seven days.

১৫) সে সাতদিন যাবৎ এই বাড়িতে আছে।- He has been in t

বার্মিজ থেকে বাংলা

 আমি যে স্ত্রীকে নিয়েছি, তার চেয়েও আমার সন্তান আছে

 আরও যত্নশীল এবং প্রেমময় পিতামাতা

 লোকচক্ষুর একটি ছেলে

 তারা মনে করে সে একজন চালাক ছেলে।


 আসলে.  .  .প্রেমিক তার বাবা-মায়ের চেয়ে বেশি নির্ভরশীল

 তার স্ত্রীর কাছে যিনি ভেবেছিলেন তিনি গ্রামের মানুষ

 স্বামীর কর্তব্য অনুযায়ী ভালবাসা এবং যত্ন করা প্রয়োজন।


 কিছু অভিভাবক, বিশেষ করে আমার মা

 নিজে কন্যা সন্তানের জন্ম দিন

 কেউ কেউ আছেন যারা একে অপরের প্রতি সংবেদনশীল নয়।

 আমার মেয়ের স্বামী (জামাই)।

 শুধুমাত্র পিতামাতা এবং আত্মীয় যারা তাদের মেয়েকে পাত্তা দেয় না

 আপনি যদি জরুরী পদক্ষেপ নিচ্ছেন, স্টেকহোল্ডাররা

 আমি মনে করি না তারা সন্তুষ্ট হবে।


 স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বিয়ে করে ক্লান্ত

 মা-বাবা ভাই যারা চাকরি করছেন তাদের ছেলেকে পাত্তা দেন না

 আপনার ভাইবোনদের সমস্যার বোঝার দায়িত্ব নিন

 আপনার বিবেচনা করা উচিত যে এটি একটি সমাধান জিজ্ঞাসা করা উপযুক্ত কিনা।


 বিশেষ করে যখন একজন ভাই গরম এবং ঠান্ডা উভয় আবহাওয়ায় একজন বোনকে বহন করে

 আসুন একসাথে গরম কনজি পান করি, এমনকি যদি আমরা সোনার রাজ্যে পৌঁছাতে না চাই

 সহবাসকারী স্ত্রীর চেয়ে

 আমার বাবা-মা, আমার ভাই, আমার ভাই এবং যারা আমাকে পাত্তা দেয় না

 আমি ভেবেছিলাম যে ছেলের জন্ম দিয়েছি তার বেতন আমাদের পাওয়া উচিত

 পরিবারের মধ্যে বিবাহিত মহিলারা করুণ।


 কিছু ছেলেরা ব্যভিচারের কারণে সামাজিকভাবে বিশ্রী হয়

 বিবাহবিচ্ছেদ এবং পারিবারিক ভাঙ্গন রয়েছে

 স্বামী-স্ত্রীও আছে।

 একজন ভালো নারী ফুলের মতো ফুটে

 কোনো নারীই তার স্বামীকে তার বিয়ে থেকে আলাদা করতে চায় না।

 বিভিন্ন কারণে, এটি ঘটে কারণ আপনি হতে চান না

 গৃহিণীরা, সাবধানে থাকবেন যেন আপনার সংসার ভেঙে না যায়।


 পুরুষ হিসাবে, আপনার স্ত্রীর আবেগ পূরণ করুন

 আপনার বোঝা উচিত।  দাম্পত্য জীবন বাবা-মায়ের বাড়িতে

 জীবনযাপন এবং মন এবং শরীর খুব আলাদা, ক্লান্ত এবং দরিদ্র

 কারণ তাদের করতে হবে, তার স্বামী এবং উভয় পরিবারই সহানুভূতিশীল এবং বুঝতে পারে

 তা পূরণ করতে পারলেই গৃহিণী তার পারিবারিক দায়িত্ব সুখে শান্তিতে পালন করতে পারবে।


 প্রতিটি গৃহিণী সুস্থ ও সুখী

 সুখী দাম্পত্য জীবন হোক।  .  .


 শুধু আপনার নিজস্ব ধারণা এবং মতামত উপস্থাপন.

 কাউকে উদ্দেশ্য করে নয়।


 #ღღღოლი_სა_მარარარა

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...