এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
রবিবার, ২ অক্টোবর, ২০২২
শাকিবের তিন নম্বর বৌ
‘শাকিব খান এর প্রথম সন্তান রাহুলের মা আমি’
সবার কাছে তিনি শাকিব খান হলেও, ওই নারীর কাছে তিনি কেবলই ছিলেন মাসুদ রানা। সাধারণ মাসুদ রানা যখন শাকিব খান হয়ে উঠেনি তখনই রাত্রি নামের সেই তরুণীর প্রথম ভালোবাসা ছিলেন তিনি। তারকা খ্যাতির শীর্ষ উঠার যাত্রায় একের পর এক পিছুটান শাকিব কেটেছেন চোখবুজে। অদৃশ্য রক্তপাতহীন এই কর্তনের বলি হয়েছেন রাত্রি। সম্পর্কে শাকিব খানের প্রথম স্ত্রী বা বলা যায় তার প্রথম সন্তানের মা।
‘শাকিবের প্রথম সন্তান রাহুলের মা আমি’
সম্প্রতি একটি অনলাইনের অনুসন্ধানে উঠে আসে এফডিসির এই ওপেন সিক্রেট বিষয়টি। প্রোডাকশন বয় থেকে শুরু করে অনেক সাংবাদিকের কাছেও এটা জানা ঘটনা। নিকট অতীত না হওয়ার কারনেই হয়তো কেউ আর এটার চর্চা করেন না। কারো সঙ্গে আলাপ করতে গেলেই কেউ রহস্যজনক হাসি হাসেন অথবা হেসেই উড়িয়ে দেন।
তবে এবার সামনে এলেন রাত্রি। এক পুত্র সন্তানের জননী জানান তার সন্তান রাহুল খানের বাবা শাকিব খানই। তবে স্বাভাবিক প্রশ্ন আসে তিনি কেন তার অধিকার আদায়ের জন্য সামনে আসেননি। শান্ত কন্ঠে তিনি জানিয়েছেন, যে ভালোবাসার কারণে এতোগুলো বছর চুপ থেকেছি, এখন আর মুখ খুলে কী লাভ? শাকিব যদি কোনোদিন বুঝতে পারে, ফিরে আসে তাহলে আমার আর কিছু চাই না। এর বাইরে মুখ খুলিনি কারন আমি চাইনি আমার হিরোর (শাকিব খানের) কোনো ক্ষতি হোক।
এদিকে নিজেকে শাকিবের প্রথম সন্তানের মা হিসেবে দাবি করে রাত্রি বলেন, আমি আর আমার আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আমি জোর গলায় বলতে চাই শাকিব খানের প্রথম সন্তানের মা আমি। আমার রাহুলের বাবা শাকিবই। এটা শাকিবও অস্বীকার করতে পারবে না।
যদিও রাত্রির কথায় জানা যায় তারা বিয়ে করেননি। অধিক মেলামেশা থেকে তাদের প্রেমের সম্পর্ক হয়। সম্পর্কের গভীর কোন মুহূর্তে দুর্ঘটনাবশত রাত্রি কনসিভ করেন। পরে শাকিব তাকে গর্ভপাতের জন্য বারংবার অনুরোধ করলেও মায়ের মমতার কাছে সেই অনুরোধ টিকেনি।
শাকিব শোবিজ ক্যারিয়ারে ধূমকেতুর গতিতে এগিয়ে গেলেও পেছনে পড়ে যান রাত্রি। রাত্রি পিতৃ পরিচয়হীন পুত্র সন্তানকে নিয়ে শুরু করেন জীবন সংগ্রামের নতুন লড়াই। সমাজের নিষ্ঠুরতার কষাঘাতে পাথর হওয়া রাত্রি ফেকাশে মুখে বলেন, আমার কারো কাছে কোনো অভিযোগ নেই। একটা পার্লারে কাজ করি। ছেলেটা একটা মোটর ওয়ার্কশপে কাজ শেখে। কারো টাকা পয়সার প্রতি আমার কোনো লোভ নেই। কখনো ছিলোই না।
সূত্র: নিউজ বিডি
লর্ড ক্লাইভের আত্মহত্যা
ইতিহাসের পাতা থেকে -
লর্ড ক্লাইভের আত্মহত্যা
----------------------------------------------------
দেশের রাজনীতিতে বিদেশিদের হস্তক্ষেপের এক নতুন অধ্যায় রচিত হয় পলাশীর যুদ্ধের মধ্য দিয়ে।
আর এই যাত্রার শুরু লর্ড ক্লাইভের হাত ধরে। তার পুরো নাম রবার্ট ক্লাইভ।
জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর ১৭২৫ সালে
ইংল্যান্ডের সাধারণ পরিবারের সন্তান ক্লাইভ সামান্য কেরানি হিসেবে ১৭৪৪ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে যোগ দেন এবং একই বছরে কোম্পানির ব্যবসার কাজে ভারতে আগমন করেন।
ভারতে কিছু দিন চাকরির পর তিনি নিজ দেশে ফিরে যান এবং সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে যুদ্ধে অংশ নেন।
দ্বিতীয়বার তিনি ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে ডেপুটি গভর্নর হিসেবে ভারতে আসেন ১৭৫৬ সালে।
এই যাত্রায় ভারতে এসেই তিনি ভারতবর্ষ তথা বাংলা বিহার উড়িষ্যায় ব্রিটিশ আধিপত্য বিস্তারে কূটকৌশল চালাতে থাকেন।
এরই ধারাবাহিকতায় পলাশীর যুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতা করে মীর জাফর এবং তার মিত্ররা।
নবাব সিরাজউদ্দৌলার মৃত্যু এবং মীর জাফরের ক্ষমতাগ্রহণের ঘটনা ঘটলেও প্রকৃতপক্ষে অস্তমিত হয় বাংলার স্বাধীনতার সূর্য। আর উত্থান ঘটে লর্ড ক্লাইভ তথা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের।
পলাশীর যুদ্ধের ১০ বছর পর ১৭৬৭ সালে ক্লাইভ ইংল্যান্ড ফিরে যান। কিন্তু ভারতে রেখে যান ঘুষ, দুর্নীতি, সম্পদ আত্মসাত, প্রাসাদ ষড়যন্ত্র, দুর্বৃত্তায়ন আর অপরাজনীতির এক জঘন্য ইতিহাস।
তার দুর্নীতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে যে ১৭৭২ সালে ইংল্যান্ডের পার্লামেন্ট তার দুর্নীতির তদন্ত শুরু করতে বাধ্য হয়।
এতে করে একে একে তার দুর্নীতির তথ্য বেরুতে থাকে। আত্মসম্মানের কথা বিবেচনা করে তিনি সব সম্পদের বিনিময়ে তদন্ত বন্ধ তথা তার সম্মান রক্ষার করুণ আর্তনাদ জানান।
তবুও চলতে থাকে তদন্ত
এতে অপমানের জ্বালা সহ্য করতে না পেলে ১৭৭৪ সালের ২২ নভেম্বর আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। আত্মহত্যার জন্য তিনি নিজের শরীরে ছুরি চালান বা নিজেই নিজের গলায় ছুরি ঢুকিয়ে দেন বলে প্রচলিত আছে।
তবে সম্মান রক্ষার্থে কেউ কেউ প্রচার করেন অতিরিক্ত আফিম বা মাদক গ্রহণ অথবা হৃদরোগে তার মৃত্যু হয়। তবে মরেও বেঁচে আছে লর্ড ক্লাইভ এক ঘৃণিত বিদেশি প্রভুর আদলে।
তথ্যসূত্রঃ শিক্ষাবার্তা'ইতিহাসের পাতা থেকে -
লর্ড ক্লাইভের আত্মহত্যা
------------------------------------------------
সকাল সাতটার সংবাদ শিরোনাম ২/১০/২০২২ বাংলাদেশ বেতার
বাংলাদেশ বেতারের সকাল ৭টার সংবাদ
(০২-১০-২০২২)
আজকের শিরোনাম -
* যুদ্ধাপরাধী এবং যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামীদের দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে - বললেন প্রধানমন্ত্রী।
* উৎসব মুখর পরিবেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুগাপূজা শুরু।
* বিএনপির ইচ্ছা অনুসারে নয়, সংবিধান মেনেই আগামী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।
* বিএনপি সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইলে জনগণ তা প্রতিহত করবে - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী।
* উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে দেশে আজ পালিত হচ্ছে জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস।
* ইউক্রেনে বেসামরিক নাগরিকদের বহনকারী গাড়িবহরে রুশ গোলাবর্ষণে অন্তত ২৪ জন নিহত।
* এবং সিলেটে নারী টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের দুটি খেলা অনুষ্ঠিত হবে আজ ।
হাইব্রিড গাড়ি কা আদৌ ভালো
হাইব্রিড_গাড়ি_কি_আদৌ_ভালো?
প্রথম অংশ
hybrid vehicle 🚗
▪️হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই পাওয়ার আসে। সাধারণ ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড সিস্টেমে ব্রেক করলে,এক্সিলেটর প্রেস করলে ব্যাটারি চার্জ হয়।
▪️ হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটা সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটা হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়।
▪️ হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুতবপুর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়্গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন। যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে যার কারণে ইঞ্জিন ভালো থাকে। হাইব্রিডে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়।
▪️হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না।তবে কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড ব্যবহার করা লাগে। যেমন, ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো, ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল চেঞ্জ করা ইত্যাদি। এই সর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়।
সংবাদ শিরোনাম রাত ৮:৩০ বাংলাদেশ বেতার ১/১০/২০২২
রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।
(০১-১০-২০২২)
আজকের শিরোনাম-
* যুদ্ধাপরাধী এবং যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামীদের দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে - বললেন প্রধানমন্ত্রী।
* মহাষষ্টীর মধ্য দিয়ে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুগাপূজা শুরু।
* বিএনপির ইচ্ছা অনুসারে নয়, সংবিধান মেনেই আগামী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।
* বিএনপি সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইলে জনগণ তা প্রতিহত করবে - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী।
* বিশিষ্ট সাংবাদিক এবং বঙ্গবন্ধুর তথ্য সচিব তোয়াব খানের মৃত্যু - রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক।
* ঘূর্ণিঝড় আয়ানের তান্ডবে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা এবং উত্তর ও দক্ষিণ ক্যারোলিনা রাজ্য লন্ডভন্ড - ২০ জনেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি এবং বিপুল পরিমাণ সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি।
* এবং সিলেটে শুরু হলো নারী টি-টোয়েন্টি এশিয়াকাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট - উদ্বোধনী দিনে বাংলাদেশ এবং ভারতের জয়লাভ।
শনিবার, ১ অক্টোবর, ২০২২
সাকিব বুবলী অপু বিশ্বাস আর আমিন হোসেন ফেইসবুক থেকে নেওয়া
শাকিব, বুবলি আর অপু বিশ্বাস ইস্যু আমার কাছে খুব সিম্পল একটা ইস্যুর মতো। এরা লিভ ইনে থাকে। যা করে তার শতকরা ৯৯.৯৯ ভাগই ইসলাম বহির্ভূত। যা আমাদের আলোচনার বাহিরে। কারন এরা সব জেনেশুনেই করে।
অপুর সংসার জেনেশুনে বুবলি নষ্ট করেছে। মেয়েটা মারাত্মক হিংসুটে সেটা জয়ের জন্মদিনে তার সন্তানের বিষয়টা প্রকাশটা করা থেকেই ক্লিয়ার। ন্যাচার অফ রিভেঞ্জ বলে একটা টার্ম আছে, "বুবলির সাথে তা ঘটে গিয়েছে।" এখানে আলোচনার কিছু নেই।
আমার ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে এদের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক কিংবা সন্তান জন্মদান আমার কাছে অবাক হওয়ার মতো কোনো বিষয়ই না। সোজা কথায় এরা যা করে সব আলোচনায় থাকার জন্য করে।
বি টাউন নিয়ে আলোচনা আমাদেরকে মানায় না।
কারন আমরা জাতি হিসেবে এতো বিনোদন পাড়ায় সময় দেয়ার সৌভাগ্য রাখি না।
কারণ আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া হওয়া উচিত আসন্ন নির্বাচন। আমাদের দুর্ভোগ। প্রতিটা সেক্টরে কালোবাজারির বিস্তার। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার অবন্নতি। আমাদের জীবনের নিরাপত্তাহীনতা।
মরিয়ম মান্নানের অভিনয় প্রকাশ পাওয়ার পরে এ জাতির বুঝা উচিত ছিল যে মরিয়ম মান্নানকে শাস্তির ব্যবস্থা করাতে না পারলে ভবিষ্যতে এরকম হাজারো মরিয়ম মান্নান জন্ম নিবে।
যাদের আড়ালে হারিয়ে যাবে ইলিয়াস আলীর মতো অসংখ্য গুমের খবর। সবগুলোকে একদিন আন্তর্জাতিক মহলে ভূয়া বলে প্রকাশ করা হবে। উদাহরণ দেয়া হবে মরিয়মের।
আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত ছিল সেই অজ্ঞাত লাশের পরিচয় কি! তাকে খুঁজে বের করা। যাকে মরিয়ম নিজের মায়ের বলে দাফন কাফন সম্পন্ন করেছে।
আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া ছিলো স্টুডেন্ট পলিটিক্স। যেখানে যোগ দেয়ার সময় অভিভাবকদের জানানো হয় না। কিন্তু ক্যারিয়ার নষ্ট হলে কিংবা অপরাধ করলে পুরো দেশবাসীকে জানানো হয়।
আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু বিন্দু হওয়া উচিত ছিলো অদিতির হত্যাকারীর দ্রুত বিচার। যাতে দ্বিতীয় অদিতির জন্ম না হয়।
আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত ছিলো দেশের অর্থনৈতিক সংকট ও তার কারণ। বড় বড় সিন্ডিকেটকারীর মুখোশ উন্মোচন।
আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত ছিলো নির্দোষ বাবুলকে আহাম্মেদকে এভাবে ফাঁসানো হলো কেন?
আমাদের চিন্তিত হওয়া উচিত ছিলো সাথে লজ্জিতও যে সাগর রুনির হত্যাকারী আজও ধরা পরেনি। তনুরও।
অবসরপ্রাপ্ত বেনজির এখনো কেন রাষ্ট্রপ্রদত্ত নিরাপত্তা সুবিধা পাবে?
হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারকারীরা ধরা ছোঁয়ার বাহিরে।
আমাদের লজ্জা থাকা উচিত! কিন্তু আমাদের কি আদৌ লজ্জার ল বর্ণটাপ স্পর্শ করেছে? না, করেনি। আমরা জাতি হিসেবে সাকসেসফুলি একটা মিমার আর ট্রল মেকার হতে পেরেছি! এইটুকুই আর কিছু না।
আমাদের আলোচনায় থাকা উচিত ছিলো জনগণের বন্ধু পুলিশ কি আদৌ আমাদের পাশে আছে? যদি সত্যিই পাশে থাকে তাহলে শাওন এভাবে মরলো কেন?
আমাদের ভবিষ্যৎ কি? এ স্বাধীন রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ কি?
বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথ কি ছিল?
আমরা পরে আছি থার্ড ক্লাস অশিক্ষিত শাকিব খান আর ক্যারেক্টার/লেস বুবলিকে নিয়ে। আমরা পরে থাকি হিরো আলম আর মাহফুজুর রহমানকে নিয়ে।
হাসের কালো ডিম আর পরকিয়া এখন সাংবাদিকদের মূল আলোচনার বিষয়।
এ জাতির কপালে আমি শনি রবি কিছুই দেখি না। যা দেখি তা শুধু আফসোস! আর আফসোস!
সংগৃহীত
সিংগাপুরের প্রবাসীর ফেইসবুক কবিতা
মাসের শেষে পাই কিছু সীমিত টাকার মায়না,
হিসাব করি বসে বসে কার কত আছে বায়না।
অনেক দিনের বিবির আশা এনে দিবে গয়না,
মা বলে কতো দিন দেখিনা তোরে বাড়ি ফিরে আয়না।
খালি হাতে কেমনে যাবো তাই মাকে বলি,,, মাগো বস্ ছুটি আমায় দেয়না।
বোন বলে ভাই তুমি তো এতো পাষাণ ছিলেনা,
কেমনে তুই বদলে গেলি এমন।
ভাই বলে সে চাকরি করে টাকা জমায় নিজের ব্যাংকে,
পুজি করছে বুরি বুরি।
বন্ধুরা বলে তোমার দেখা এখন আর মেলেনা,
নিজের ভেতর কতো দুঃখ কেউ তো বুঝতে চাইলেনা।
নিজের জন্য কিছু কিনতে গেলে আগে দেখি দাম,
নিজের মাইনে অবশিষ্ট কতো টাকা আছে ইনকাম।
মাসের শুরুতেই পকেট থাকে শুধু ফাঁকা,
বাবা বলে তুই এখন কেমনে দেস ধোকা।
ধোকা দেইনা আমি কখনোই
আসলেই বাবা মাস শেষে আমার পকেট থাকে ফাকা।
কিছু কথা মন বলে মুখ ফুটে বল,
চোখ বলে থাক বলিসনি এ-সব কথা
আসবে চোখ জ্বল।
একটা কথা সবাই কে বলে যাই আজ,
ভালো নেই আমরা সবাই প্রবাসে যারা করি কাজ।
♠ সিংগাপুরে প্রবাসী র ফেইসবুক থেকে♠
গিরিশ চন্দ্র সেন ,, জাকির হোসেন জাকির হোসেন ফেইসবুক
ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন কোরআন মাজিদের প্রথম বাংলা অনুবাদক নন,তিনি ছিলেন প্রকাশক।
একটি ভুল প্রচারের নিরসন।
★★★+++++++++★★★++++++++★★★.
সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া।
এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে।
গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে।
সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক।
আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদক।
গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন শরীফের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া।
এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন।
আরবি জানেননা,আরবি ব্যাকরণ জানেননা,
এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা।
বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল।
গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত।
তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন।
কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন।
মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন শরীফের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন শরীফ।
এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন শরীফের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন।
আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলবী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি।
গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল।
মৌলবী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত।
এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলবী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ভাই গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নাই।
★★★++++++++★★★++++++++★★★.
তথ্যসুত্রঃ
ইন্টারনেট ও অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন মিডিয়া।
১,,, দৈনিক সংগ্রামঃ ২১ শে জুলাই,২০১৮.
২,,,, দৈনিক ঢাকা পোস্টঃ ৭ই সেপ্টেম্বর,২০১৮.
৩,,, জিব্রাইলের ডানাঃ ১লা মার্চ,২০০৯.
৪,,, বিডি আল কোরআনঃ ৪ঠা এপ্রিল,২০১৩.
৫,,, সাইবার মোজাহিদঃ জানুয়ারি,২০১৮.
৬,,,, মাসিক মদিনাঃ আগস্ট,২০০৪.
প্রশ্নোত্তর পর্ব,পৃষ্ঠাঃ ৪৭.
১৬ টি কুফরী বাক্য মা আমারা নিয়মিত বলেথাকি
সবাইকে পড়ার অনুরোধ করছি।
১৬ টি কুফরি বাক্য যা আমরা নিয়মিত বলে থাকি।
১/ আল্লাহও লাগে ইল্লাও লাগে।
২/ তোর মুখে ফুল চন্দন পড়ুক। (ফুল চন্দন হিন্দুদের পূজা করার সামগ্রী)
৩/ কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে (কেষ্ট হিন্দু দেবতার নাম, তাকে পাবার জন্য কষ্ট করছেন?)
৪/ মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে গেল?
(মহাভারত একটি উপন্যাস, যা সবসময় অশুদ্ধ)
৫/ মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত।
(এটি ইসলামের নামে কটুক্তি করা)
৬/ লক্ষী ছেলে, লক্ষী মেয়ে লক্ষী স্ত্রী বলা। (হিন্দুদের দেব-দেবির নাম লক্ষী তাই ইসলামে এটি হারাম)
৭/ কোন ওষুধকে জীবন রক্ষাকারী বলা। (জন্ম-মৃত্যু একমাত্র আল্লাহর হাতে)
৮/ দুনিয়াতে কাউকে শাহেনসা বলা।
(এর অর্থ রাজাদের রাজাধীকার)
৯/ নির্মল চরিত্র বোঝাতে ধোয়া তুলসি পাতা বলা। (এটি অনইসলামিক পরিভাষা যা হা'রা'ম)
১০/ ইয়া খাজাবাবা, ইয়া গাউস, ইয়া কুতুব ইত্যাদি বলা। (এটি শির্ক, ইসলামের সবচেয়ে বড় পা'প)
১১/ ইয়া আলি, ইয়া রাসূল (সঃ) বলে ডাকা
( মানে দোয়া করা অর্থে, আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া) (আল্লাহ ছাড়া পৃথিবীর কারোর কাছে কিছু পার্থনা করা শির্ক)
১২/ বিসমিল্লায় গলদ বলা।
(এটি সরাসরি কুফরি)
১৩/ মৃ'ত্যুর সাথে পান্জালড়া বলা।
(কুফরি বাক্য, তাই সাবধান)
১৪/ মধ্যযুগ বর্বরতা বলা।
(মধ্যযুগ ছিল ইসলামের স্বর্ণযুগ)
১৫/ মন ঠিক থাকলে পর্দা লাগে না
( ইসলাম ধংশকারি মতাবদ)
১৬/ নামাজ না পরলে ঈমান ঠিক আছে বলা
( ইসলাম থেকে বের করার মূলনীতি)
তাই মুসলিম ভাই ও বোনেরা যখন কথা বলবেন খুব সাবধানে কথা বলবেন!
আর এসব কথা ভুলেও মুখে আনবেন না,,,প্লিজ,আল্লাহ তায়ালা আমাদের সঠিক বুঝদান করু! (আমীন )🌸❤️🩹
ফেইসবুক থেকে কপি করা
বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। ---
🎋বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। --- 🔖 Ledum Palustre 30 🌹 প্রধান লক্ষণ: ▪ গেঁটে বাতের ব্যথা, যা নিচ থে...
-
#মিনু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : বন্যা সারা সকাল মিসেস সালমার বাসায় কাজ করে, তাকে খালাম্মা বলে ডাকে। সে মিসেস সালমার য...
-
একটি জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলিলিটার রক্ত শুষতে পারে। সেই সঙ্গে মুখ থেকে এক ধরনের লালা মিশিয়ে দেয় রক্তে। যাতে হিরুডিন, ক্যালিক্রেইন, ক্যালিনের ...
-
ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব। ও ১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট এবং ছ...