এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২২

আব্বু কথা রেখেছেন,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া শিক্ষামূলক গল্প

 আব্বু কথা রেখেছেন। তিনবার ইন্টারমিডিয়েট ফেল করার পর আমার বোনের বিয়ে দিয়ে দিয়েছেন রিকশা‌ওয়ালার সাথে। 


সব বাবাই যদিও এরকম কথা রা-গ করে বলেন কিন্তু আমার আব্বু এক কথার‌ মানুষ। বলেছেন এবং দিয়েছেন।


আমার রিকশা‌ওয়ালা দুলাভাইকে নিয়ে আমি খুবই বিরক্ত। যখন তখন আমার সাথে এসে শালী শালী বলে ঢং করেন লোকের মধ্যে আমার খুবই বিরক্ত লাগে। 


ভয়ে ভয়ে আমি ভালোভাবে পড়াশোনা করছি। আমি ফেল করতে চাইনা। আমি রিকশা‌ওয়ালা বিয়ে করতে আগ্রহী ন‌ই। 


দুলাভাইয়ের ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড আমরা জানতাম না। আব্বু একদিন ওনার রিকশায় বাজার করে ফিরছিলেন তখন উনি আব্বুর সব বাজার নিজে হাতে করে বাসায় পৌছে দিয়ে গেছেন দেখে আব্বু মুগ্ধ হয়েছেন। যার ফলস্বরূপ ওনার সাথে আমার বোনের বিয়ে। কিন্তু ওনার ফ্যামিলির সাথে আমাদের এখনো দেখা হয়নি। দুলাভাই সারাদিন রিকশা চালিয়ে বাসায় এসে ঘাম মুছতে মুছতে ডাকেন,"ও ব‌উ,ও শালী!পানি দেও।''


মনের দুঃখে আমার বোন কয়েকবার আত****  ত্যা করতে গেছে। প্রতিবার‌ই আব্বুর কাছে জোরসে থা - প্প ড় খেয়েছে। 


দুলাভাইকে আমার বোন দেখতে পারে না। রাতে আমার ঘরে এসে থাকে আর সারারাত কাঁদে, "লাবণ্য এ আমার কি হয়ে গেল রে!! আমার বয়ফ্রেন্ড ছিল সরকারি অফিসার আর আমার বিয়ে হয়ে গেল একটা রিকশা‌ওয়ালার সাথে রে!!!"


আপুকে সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা আমার জানা নেই। সামনে আমারো রেজাল্ট আমি খুবই আ-তংকে আছি। হয়তো আমার বর হবে এক অটো‌ওয়ালা। তারপর দুই ভায়রা-ভাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সকালে একজন অটো নিয়ে বের হবে একজন রিকশা। এদিকে আমরা দুই বোন প্রাইভেট কার ছাড়া কোথাও যাই না। কি একটা অবস্থা!


দুঃশ্চিন্তায় শিউরে উঠে আমার আর সেই রাতে ঘুম হয় না।


আমার বিদেশ থাকা ফুপী বাসায় এসেই চিল্লাচিল্লি শুরু করেছেন! আব্বুকে বলছেন,এইটা তুমি কি করলা? এতবড় ক্ষতি কেউ নিজের মেয়ের করে? এরচেয়ে আমার কাছে পাঠিয়ে দিতা, আমি কি ম -রে গেছিলাম? 


এসব বলতে বলতে আমার দুলাভাইয়ের কাছে গিয়ে রাগী গলায় বললেন,"you scoundrel, How dare you? I will see you!!"


দুলাভাই বললেন, "You can't,bcz she is my legal wife. And whatever, I have no mistakes actually.."


আমরা সবাই অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি দেখে দুলাভাই আবার বললেন, "আমিও ভালো ঘরের সন্তান।আমিও ইন্টার ফেইল। ইংরেজিতে ভালোই ছিলাম অংকে ধরা খাইছি। এজন্য আমার আব্বুও আমাকে রিকশা কিনে দিছে!"

কপি
পেস্ট 

বৃষ্টি তে নিরাপদে গাড়ি চালানোর টিপস,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বৃষ্টিতে নিরাপদে গাড়ি চালানোর  টিপস-


বৃষ্টির মধ্যে ড্রাইভিং একজন ড্রাইভারের জন্য সবচেয়ে কঠিন পরিস্থিতি হতে পারে,  সেটা হালকা বৃষ্টিই  হোক বা ভারী বর্ষণ। বৃষ্টি সরাসরি সড়ক দুর্ঘটনার হারের সাথে সম্পর্কযুক্ত। আপনি দেশের যে প্রান্তেই থাকুন না কেন, এটা প্রায় নিশ্চিত যে বৃষ্টির মধ্যে আপনাকে কোন এক সময় গাড়ি চালাতে হতেই পারে। বৃষ্টি ভেজা রাস্তা এবং  দৃশ্যমানতা কমে যাওয়া আপনার গাড়ির নিয়ন্ত্রণকে কিভাবে প্রভাবিত করে তা আগে থেকে জানা থাকলে বৃষ্টির দিনে তা আপনাকে  নিরাপদে গাড়ি চালাতে সাহায্য করবে।


বৃষ্টিতে নিরাপদে গাড়ি চালানোর কিছু টিপস নিচে শেয়ার করা হল-


১. সর্বপ্রথম করণীয় যদি সম্ভব হয় আবহাওয়া ভালো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা।


২. আপনার গাড়ির যন্ত্রাংশ গুলোর কার্যকরীতা যাচাই করা। বিশেষ করে গাড়ির হেডলাইট, টেল লাইট, উইন্ডশীল্ড ওয়াইপার ডাবল চেক করা। 


৩. আপনার গাড়ির টায়ারের ট্রেড পরীক্ষা করুন। কারণ মসৃণ চাকার কারণে বৃষ্টির দিনে গ্রিপ আশঙ্কাজনকভাবে ব্যাহত হয়।


৪. গাড়ি ধীরগতিতে চালানো। কারণ ভেজা রাস্তায় আপনার গাড়ির রিএকশন টাইম বিপজ্জনক হারে কমে যায়।


৫.উইন্ডশীল্ড ওয়াইপার চালু রাখা। হালকা বৃষ্টিতে অনেকে উইন্ডশীল্ড ওয়াইপার চালাতে ভুলে যান। যার ফলে ময়েশ্চার জমে দৃষ্টি-সীমা কমে যায়।


৬. আপনার গাড়ি ও সামনের গাড়ির মাঝে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন।


৭. হার্ড ব্রেক না করার চেষ্টা করুন।


৮. রাস্তায় জমে থাকা পানি খেয়াল করবেন। অনেক সময় জমে থাকা পানি নিচে গর্ত থাকে। যা থেকে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।


৯. ব্রেক করার সময় হঠাৎ টার্ন নেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।


১০. বৃষ্টির কারণে আদ্রতার পরিমাণ বেড়ে যায়। যার ফলে গাড়ির কাঁচ ঘোলাটে হয়ে দৃষ্টিসীমা কমে যায়। তাই কিছুক্ষণের জন্য কাঁচ নামিয়ে রাখলে আবার স্বচ্ছ হয়ে যাবে।


® 

c

t

o

A

u

t

o

s

কপি
পেস্ট 

বৈদুতিক এনার্জি বা ইউনিট নির্নয় করার পদ্ধতি,,,, ইলেকট্রিক এন্ড পাওয়ার ল্যাব ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সহজে বৈদ্যুতিক এনার্জি বা ইউনিট নির্নয় করার পদ্ধতি।

====================

আমাদের বাসা বাড়িতে আমরা কি পরিমান বিদ্যুৎ ব্যবহার করছি আর কি পরিমান বিল দিচ্ছি তা কি কখন ভেবে দেখেছি ? 

তাই আজ আমি এটি সহজে বের করার উপায় বর্ণনা করব।


প্রথমে দেখব বাসা বাড়িতে আমরা যেসব যন্ত্রপাতি ব্যবহার করি সেগুলো কী পরিমান বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে। 


সাধারন একটি নমুনা নিচে দেওয়া হলঃ

............................

১. লাইট = ১৫-২০০ ওয়াট।

২. ফ্যান = ৫০-৮০ ওয়াট।

৩. টেলিভিশন = ২৫-১৫০ ওয়াট।

৪. ডেক্সটপ কম্পিউটার = ৮০-২৫০ ওয়াট।

৫. ল্যাপটপ = ২০-৬০ ওয়াট।

৭. রেফ্রিজারেটর = ৮০-২০০ ওয়াট।

৮. এসি = ১০০০-৩০০০ ওয়াট।

৯. আয়রন = ৫০০-১০০০ ওয়াট।

১০. পাম্প মোটর =১/৮-৩ HP

...........................


এবার মূল আলোচনায় আসি।

---------------------------

বৈদ্যুতিক এনার্জি বের করার সুত্র হলঃ


W = V×I×T Watt-Sec.


এখানে, W = বৈদ্যুতিক এনার্জি। 

V = ভোল্টেজ।

I = অ্যাম্পিয়ার।

T = সময়।

...........


আবার, পাওয়ার P = VI

অর্থাৎ পাওয়ার ও সময়ের গুনফলই হচ্ছে বৈদ্যুতিক এনার্জি।


বৈদ্যুতিক এনার্জির একক হচ্ছে কিলোওয়াট-আওয়ার (KWH) বা ইউনিট।


তাহলে আমাদের প্রধান কাজ হল পাওয়ার বের করা।

সিঙ্গেল ফেজের ক্ষেত্রে পাওয়ার P = V×I÷1000 KW. আর থ্রি ফেজের ক্ষেত্রে পাওয়ার P = V×I×√3÷1000 KW.


তাহলে পাওয়ার বের করার পর সময় গুন করলে আমরা ইউনিট পেয়ে যাব।


উদাহরনঃ একটি বাসায় ৩০ ওয়াটের ৫টি লাইট দৈনিক ৮ ঘন্টা, ৬৫ ওয়াটের ৩টি পাখা দৈনিক ১২ ঘন্টা, ৫০ ওয়াটের ১টি টেলিভিশন দৈনিক ১০ ঘন্টা এবং পানির পাম্প ১/৮ এইচপি মোটর দৈনিক ৩ ঘন্টা করে চলে এবং লাইন ভোল্টেজ ২২০, তাহলে ঐ বাসায় ঐ মাসের বিদুৎ বিল কত ইউনিট হবে?

..........................


সামাধানঃ

৩০ ওয়াট ৫টি লাইটের জন্য: W1= ৩০×৫×৮ =১২০০ কিলোওয়াট।


৬৫ ওয়াট ৩টি পাখার জন্য: W2 = ৬৫×৩×১২ = ২৩৪০ কিলোওয়াট।


৫০ ওয়াট ১টি টেলিভিশনের জন্য: W3 = ৫০×১×১০ = ৫০০ কিলোওয়াট।


১/৮ HP মোটরের জন্য: W4 = (১/৮)×৭৪৬×৩ = ২৭৯.৭৫ কিলোওয়াট।

[১ এইচপি = ৭৪৬ ওয়াট]


অতএব, ১ দিনে মোট এনার্জি খরচ = W1+ W2+ W3+W4

= (১২০০+ ২৩৪০+৫০০+ ২৭৯.৭৫) কিলোওয়াট। 

= ৪৩১৯.৭৫ কিলোওয়াট।


= ৪.৩২ কিলোওয়াট আওয়ার।


৩০ দিনে মোট এনার্জি খরচ হয় = ৩০×৪.৩২ কিলোওয়াট আওয়ার।

=১২৯.৬ কিলোওয়াট আওয়ার (ইউনিট)। 


উত্তর = ১২৯.৬ কিলোওয়াট আওয়ার (ইউনিট)।

কপি
পেস্ট

প্রাকৃতিক দূর্যোগ ঝড় নের সময় করনীয়,,,,,,, রফিকুল ইসলাম বিন সাঈদ ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 প্রাকৃতিক দুর্যোগ,ঝড় তুফানের সময় মহান আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করুন এবং নিম্নলিখিত দোয়া গুলো পাঠ করুন। 

▬▬▬▬▬▬▬💠💠💠▬▬▬▬▬▬▬▬

ভূমিকা:প্রাকৃতিক দুর্যোগ ভূমিকম্প,ঝড়-তুফানসহ যাবতীয় বালা মুসিবত মূলত আমাদের কৃতকর্মের ফল। আল্লাহ বলেন,তোমাদের যেসব বিপদাপদ স্পর্শ করে, সেগুলি তোমাদের কৃতকর্মের ফল (সূরা শূরা,

৪২/৩০)আল্লাহ অপর আয়াতে বলেন,মানুষের কৃতকর্মের দরুন স্থলে ও সাগরে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে; ফলে তিনি তাদেরকে তাদের কোন কোন কাজের শাস্তি আস্বাদন করান, যাতে তারা ফিরে আসে (সূরা রুম:৪১) আল্লাহ আরো বলেন,“আল্লাহ যদি মানুষকে তাদের সীমালংঘনের জন্য শাস্তি দিতেন তবে ভূপৃষ্ঠে কোন জীব-জন্তুকেই রেহাই দিতেন না; কিন্তু তিনি এক নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত তাদেরকে অবকাশ দিয়ে থাকেন।”(সূরা আন-নাহল: ৬১)আল্লাহ আরো বলেন, রেহাই দিতেন না, কিন্তু তিনি এক নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত তাদেরকে অবকাশ দিয়ে থাকেন।”(সূরা ফাতির: ৪৫) সুতরাং বালা-মুসিবতের সময় ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং তার জন্য সওয়াবের আশা পোষণ করতে হবে। সেই সাথে আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে এবং তাঁর নিকটে তওবা করতে হবে। কেননা কুরআন ও হাদীস প্রমাণ করে যে, মানুষের গোনাহের কারণেই বিপদ-মুসিবত আপতিত হয় এবং তওবা ব্যতীত তা দূরীভূত হয় না। সুতরাং মানুষকে বেশী বেশী তওবা করতে হবে। দুনিয়াতে আমরা যে বিপদে-আপদে পতিত হই, তা থেকে পরিত্রাণের জন্য বা সেগুলো হালকা হওয়ার জন্য মুসিবত দূরীভূত হওয়ার উপায়সমূহ অবলম্বন করা উচিত।আল্লাহ বান্দাকে তওবার নির্দেশ দিয়ে বলেন,يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوْا تُوْبُوْا إِلَى اللهِ تَوْبَةً نَّصُوْحاً- ‘হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর নিকট খাঁটি তওবা কর’ (সূরা তাহরীম ৬৬/৮)। অন্যত্র আল্লাহ বলেন, وَاسْتَغْفِرُوْا رَبَّكُمْ ثُمَّ تُوْبُوْا إِلَيْهِ ‘তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের নিকট গুনাহ মাফ চাও এবং তাঁর দিকে ফিরে এসো’ (সূরা হূদ ১১/৯০)।

.

 ঝড়-তুফান,এবং আকাশে মেঘ দেখলে রাসূল (ﷺ)-এর অবস্থা কেমন হত ঘটনা বর্ননা করে আম্মাজান আয়িশাহ বলেন,আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে গেলে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মুখমণ্ডল বিবর্ণ হয়ে যেত। তিনি বিপদের ভয়ে একবার বের হয়ে যেতেন। আবার প্রবেশ করতেন। কখনো সামনে আসতেন। কখনো পেছনে সরতেন। বৃষ্টি শুরু হলে তার উৎকণ্ঠা কমে যেত। বর্ণনাকারী বলেন, একবার আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর কাছে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর এ উৎকণ্ঠা অনুভূত হলে তিনি তাঁর নিকট এর কারণ জিজ্ঞেস করলেন। তিনি বললেন, হে ‘আয়িশাহ্। এ ঝড়ো হাওয়া এমনতো হতে পারে যা "আদ জাতি ভেবে ছিল। আল্লাহ তা'আলা কুরআনে বলেন, “তারা যখন একে তাদের মাঠের দিকে আসতে দেখল, বললো, এটা তো মেঘ। আমাদের ওপর পানি বর্ষণ করবে”-(সূরাহ আল আহকাফ ৪৬ : ২৪)। অন্য এক বর্ণনায় আছে, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) স্বাভাবিক বৃষ্টি দেখলে বলতেন, এটা আল্লাহর রহমাত (সহীহ : বুখারী ৪৮২৯, মুসলিম ৮৯৯ (১৫), সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ৬৪৬৩, সহীহ আল কালিমুত্ব ত্বইয়্যিব ১৫৫, সহীহ আল জামি‘ আস্ সগীর ৪৭৫৩। মিশকাতুল মাসাবিহ ১৫১৩)

.

সুতরাং ঝড়-তুফান,আযাব-গযব ও বিপদাপদ থেকে রক্ষার অন্যতম উপায় হচ্ছে আল্লাহর নিকটে বিনীতভাবে দো‘আ করা। কাকুতি-মিনতি সহকারে তাঁর নিকটে পাপ থেকে ক্ষমা চাওয়া এবং তাঁর সন্তোষ কামনা করা। তাহ’লে আল্লাহ দো‘আ কবুল করবেন এবং পাপীদেরকে ধ্বংস করবেন না। সুতরাং ঝড় তুফানের সময় বায়ুপ্রবাহকে গালি না দিয়ে মহান আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে নিন্মলিখিত দু'আ পড়তে হবে যেমন:

.

(১).উবাই ইবনে কা‘ব (রাঃ) বলেন, রাসূল (ﷺ) বলেছেন, বাতাস-কে গালি দিয়োনা, বরং তোমরা অপসন্দনীয় কিছু দেখলে বল-


اللَّهُمَّ إِنَّا نَسْأَلُكَ مِنْ خَيْرِ هَذِهِ الرِّيْحِ وَخَيْرِ مَا فِيْهَا وَخَيْرِ مَا أُمِرَتْ بِهِ وَنَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ هَذِهِ الرِّيْحِ وَشَرِّ مَا فِيْهَا وَشَرِّ مَا أُمِرَتْ بِهِ-

অনুবাদ:আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকা মিন খাইরি হাযিহির রীহি অখাইরি মা ফীহা অখাইরি মা উমিরাত বিহ। অনাঊযু বিকা মিন শার্রি হাযিহির রীহি অশার্রি মা ফীহা অশার্রি মা উমিরাত বিহ।’’অর্থ: হে আল্লাহ! আমরা তোমার কাছে এ বাতাসের কল্যাণ দিক কামনা করছি। এতে যে কল্যাণ নিহিত রয়েছে তা এবং যে জন্য তাকে হুকুম দেয়া হয়েছে তার ভাল দিক চাই। আমরা তোমার কাছে পানাহ চাই, এ বাতাসের খারাপ দিক হতে। যত খারাপ এতে নিহিত রয়েছে তা হতেও। এ বাতাস যে জন্য নির্দেশিত হয়েছে তার মন্দ দিক হতেও। (তিরমিযী ২২৫২, সিলসিলা সহীহা ২৭৫৬। মিশকাত হা/১৫১৮)।

.

(২).ঝড়-তুফানের সময় রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর মুখের আকৃতি পরিবর্তন হয়ে যেত এবং তিনি বিভিন্ন দো‘আ পড়তেন।

.

আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন ঝড়-তুফান চলা কালে আল্লাহর রাসূল এই দুআ করতেন,

,اللَّهُمَّ إِنِّى أَسْأَلُكَ خَيْرَهَا وَخَيْرَ مَا فِيهَا وَخَيْرَ مَا أُرْسِلَتْ بِهِ وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّهَا وَشَرِّ مَا فِيهَا وَشَرِّ مَا أُرْسِلَتْ بِهِ-

অর্থ :হে আল্লাহ আমি তোমার নিকট এ ঝড়ের কল্যাণ কামনা করছি। যে কল্যাণ রয়েছে এর মধ্যে এবং যে কল্যাণ পাঠানো হয়েছে এর সাথে। আর তোমার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি এ ঝড়ের অকল্যাণ হ’তে। যে অকল্যাণ এর মধ্যে রয়েছে এবং যে অকল্যাণ দ্বারা একে পাঠানো হয়েছে (সহীহ বুখারী ৪৮২৯,সহীহ মুসলিম ৮৯৯,তিরমিযী,৩২৫৭ মিশকাত হা/১৫১৩)।

.

(৩).প্রিয় নবী রাসূল (ﷺ) অবিরাম বৃষ্টির সময় বলতেন,

.

 اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلَا عَلَيْنَا اللَّهُمَّ عَلَى الْآكَامِ وَالظِّرَابِ وَبُطُونِ الْأَوْدِيَةِ وَمَنَابِتِ الشَّجَرِ

আল্লা-হুম্মা হাওয়া-লাইনা ওয়া লা ‘আলাইনা, আল্লা-হুম্মা ‘আলাল আকা-মি ওয়াল্ জিবা-লি ওয়াল্ উজা-মি ওয়ায্ যিরা-বি ওয়াল্ আওদিইয়াতি ওয়া মানা-বিতিশ্ শাজারি অর্থ: ‘হে আল্লাহ! আমাদের আশে-পাশে বৃষ্টি বর্ষণ কর, আমাদের উপরে করো না। হে আল্লাহ! টিলা, পাহাড়, উচ্চভূমি, মালভূমি, উপত্যকা এবং বনাঞ্চলে বর্ষণ কর’ (বুখারী হা/১০১৪; মিশকাত হা/৫৯০২)।

.

(৪).আব্দুল্লাহ ইবনু যুবায়ের (রাঃ) যখন মেঘের গর্জন শুনতেন কথাবার্তা বন্ধ করে দিতেন। দিয়ে নিম্নের দো‘আটি পাঠ করতেন- 

.

سُبْحَانَ الَّذِي يُسَبِّحُ الرَّعْدُ بِحَمْدِهِ وَالْمَلَائِكَةُ من خيفته.

অনুবাদ:‘সুবহা-নাল্লাযী ইয়ুসাবিবহুর রা‘দু বিহামদিহী ওয়াল মালা-ইকাতু মিন খী-ফাতিহি’ ‘মহা পবিত্র সেই সত্তা যাঁর গুণগান করে বজ্র ও ফেরেশতামন্ডলী তার ভয়ে’(সূরা রা‘দ ১৩/১৩)। অতঃপর বলতেন এটা পৃথিবীবাসীর জন্য কঠিন ধমকি স্বরূপ (আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৭২; আল-আছারুস সহীহাহ হা/৬৮৯; মিশকাত হা/১৫২২,)। 

.

(৫)ইবনে আব্বাস (রাঃ) বজ্রধ্বনি শুনতে পেলে বলতেনঃ

.

سُبْحَانَ الَّذِي سَبَّحْتَ لَهُ،

“মহাপবিত্র সেই সত্তা বজ্রধ্বনি যাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করলো”। তিনি বলেন, বজ্রধ্বনিকারী হলেন একজন ফেরেশতা। তিনি মেঘমালাকে হাঁকিয়ে নিয়ে যান, যেমন রাখাল তার মেষপালকে হাঁকিয়ে নিয়ে যায়।(আদাবুল মুফরাদ,হাদিস নং ৭২৭)

.

উল্লেখ্য যে,সমাজে প্রচলিত আছে ঝড়-তুফানের সময় (হাইয়াল আছ্ছালা ও হাইয়াল আলফালা বাদ দিয়ে) আযান দেওয়া হলে ঝড় কমে যায় কিন্তু ইসলামি শরীয়তে রাসূল(ﷺ)  থেকে এই রকম কোন দলিল পাওয়া যায় না তাই এসব করা থেকে বিরত থাকুন। 

.

পরিশেষে বলব,উপরোক্ত নির্দেশনা সমূহ পালনের মাধ্যমে আমরা বালা-মুসিবত নাযিল হওয়ার পূর্বে তা থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করার চেষ্টা করি। আর বালা-মুসিবত আপতিত হয়ে গেলে সৎকর্ম,তওবা- ইস্তেগফার ও দো‘আর মাধ্যমে তা থেকে বাঁচার চেষ্টা করি।আল্লাহ আমাদের সবাইকে বালা-মুসিবত থেকে বিশেষ করে চলমান যাবতীয় সমস্যা থেকে রক্ষা করুন-আমীন।(আল্লাহই সবচেয়ে জ্ঞানী)

 ▬▬▬▬▬▬▬▬

উপস্থাপনায়ঃ

জুয়েল মাহমুদ সালাফি 

Jewelmahmudsalafi

কপি
পোস্ট 

উস্তায উল্লাহ সাহেবের পোস্ট,,,, কাসেম আাফ্ফান ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 উস্তায আতীক উল্লাহ সাহেবের পোস্ট

১.

 অভিজ্ঞ একজন আলিম (মুফতি)-এর সাথে পারিবারিকভাবে যুক্ত থাকা আবশ্যক। যাকে মাঝেমধ্যে দাওয়াত দিয়ে বাড়িতে আনা যাবে। প্রয়োজনে যার কাছে গিয়ে মাসয়ালা চাওয়া যাবে। পরামর্শ করা যাবে। হুজুর বাড়িতে এসে অল্পসময় দ্বীনি কথা শোনাবেন।

২.

 আলিমকে দাওয়াত দেয়ার সময় তার আহলিয়াকেও দাওয়াত দেয়া জরুরী। তাহলে বাড়ির মহিলাগন হুজুরের আহিলার সাথে পরিচিত হবেন। প্রয়োজনে তাঁর মাধ্যমে হুজুরের কাছ থেকে মাসয়ালা জেনে নেবেন। 

৩.

সবজান্তা নিষ্পাপ হুজুর খুঁজলে, জীবনেও মিলবে না। সাধ্যানুযায়ী চেষ্টা ও দোয়া করার পর, আল্লাহ যাকে মিলিয়ে দেন, ভাল। হুজুর নিজের অবস্থানের আশপাশ থেকে হওয়া  জরুরী। যখন তখন তাকে পাওয়া যাবে।

৪.

সচেতন (প্র্যাকটিসিং) মুসলিম হয়েও একজন আলিমের সাথে ব্যক্তিগত যোগাযোগ না থাকাটা খুবই দুঃখজনক। আমাদের উপন্যাস ‘ইশকুল অব লাভে’ বিষয়টি বলার চেষ্টা করেছিলাম। হয়তো ওভাবে বলতে পারিনি। প্রকাশিতব্য উপন্যাস ‘দোস্ত, জানেমানেও’ এ-বিষয়টা তুলে আনার চেষ্টা করেছি। 

৫.

 ইসলামচর্চার এটাই আবহমান ধারা। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাল থেকেই এই ধারা চলে আসছে। বর্তমানে সমাজে হুজুরদের দাওয়াত করে খাওয়ানোর যে ধারা প্রচলিত আছে, এটা কিন্তু সেই নববী ধারারই পরিবর্তিত রূপ। শুধু খাওয়া-দাওয়াটুকু বাকি আছে, বাকি মূল উদ্দেশ্য অন্তর্হিত হয়ে গেছে।

৬.

 একজন হুজুরের সাথে কীভাবে সম্পর্ক গড়ে উঠবে? হুট করে গিয়েই বলব, হুজুর আপনাকে আমাদের পারিবারিক হুজুর হতে হবে, এভাবে? উঁহু! হুজুরের সাথে প্রথমে কিছুদিন এমনি সৌজন্য সাক্ষাত করতে হবে। সম্ভব হলে তাওফীক অনুযায়ী হাদিয়া প্রদানও হতে পারে। ধীরে ধীরে সম্পর্কটা পাকা করে তুলতে হবে। 

৭.

 সম্ভব হলে, পুরো পাড়া বা মহল্লার সবাই একজোট হয়ে একজন হুজুরের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি। মাসে অন্তত একবার হলেও হুজুরকে ঘরে বা মহল্লায় আনা জরুরী।

৮.

বিশুদ্ধ নববীধারায় হুজুর দাওয়াত দিয়ে ঘরে আনার সুন্নতী রেওয়াজ কিন্তু এখনো নির্দিষ্ট মহলে সীমিত পরিসরে বিদ্যমান আছে। এখন প্রয়োজন এর ব্যাপক প্রচলন।

রাব্বে কারীম আসান করুন। কবুল করুন।


এক বছর পূর্বে হুজুর এটা লিখেছিলেন

কপি
পেস্ট

Spoken english

As - কারন, যেহেতু

 Say- ধরা যাক

So - অতএব , সুতরাং

Who - কে, যে, কাকে

And - এবং ,ও

But - কিন্তু, তথাপি

That - যে , যা, যাতে, ফলে

Even - এমনকি

At first - প্রথমত

Often - প্রায়ই , মাঝে মাঝে

More - আরো , অধিকতর

Which - যেটি , যা

As if - যেন

Although - যদিও, যাতে , সত্বেও

While - যখন

Similarly - অনুরূপভাবে, একইভাবে

Therefore - অতএব , সুতরাং

So that - যাতে , যেন

First of all - প্রথমত

Rather - বরং, চেয়ে

Such as - তেমনই

However – যাইহোক

Indeed – প্রকৃতপক্ষে

Whereas – যেহেতু

Usually - সাধারনত

Only – শুধু, কেবল, একমাত্র

Firstly - প্রথমত

Finally - পরিশেষে

Moreover - তাছাড়া, অধিকন্তু, উপরন্তু

But also - এমনি , এটিও

As well as – এবং, ও, পাশাপাশি

Furthermore - অধিকন্তু

Regrettably - দুঃখজনকভাবে ।

in fact – আসলে

Hence - অত:পর/সুতরাং

Such as - যথা/যেমন

Notably – লক্ষণীয়ভাবে

Consequently – অতএব

On the whole – মোটামুটি

Either - দুয়ের যে কোন একটি

Neither - দুয়ের কোনটি নয়

In any event - যাহাই ঘটুক না কেন

Additionally - অতিরিক্ত আরো

In this regard – এ বিষয়ে

As a matter of fact -বাস্তবিকপক্ষে/

প্রকৃতপক্ষে

Including - সেই সঙ্গে

Nonetheless - তবু

Nevertheless - তথাপি , তবুও , তারপরও

Lest - পাছে ভয় হয়

Whether - কি ...না , যদি

Comparatively - অপেক্ষাকৃত

To be honest - সত্যি বলতে

Come what may - যাই ঘটুক না কেন

If you do care - যদি আপনি চান

Next to nothing - না বললেও চলে

As far as it goes - এ ব্যাপারে যতটুকু বলা যায় ।As far as I’m concerned - আমার জানা মতে ।

Why on earth - (বিরক্তি প্রকাশার্থে)- কেন যে?

On the other hand - অন্যদিকে ।

In this connection - এ বিষয়ে ।

In addition - অধিকন্তু, মোটের উপর

Infact - প্রকৃতপক্ষে

To be frank - খোলাখুলি ভাবে বলা যায় ।

Sincerely speaking - সত্যিকার ব্যাপার হলো ।

To sum up - সংক্ষেপে বলতে গেলে

Though - যদিও, সত্বেও

Incidentally - ঘটনাক্রমে

Then - তারপর ,তখন

Than - চেয়ে , থেকে

For a while - কিছুক্ষণম

Suddenly -হঠাৎ,,,
কপি
পেস্ট

আকাশে উড়বে বিলাস বহুল হোটেল, থাকবে থাকবেন পাঁচ হাজার মানুষ

আকাশে উড়বে বিলাসবহুল হোটেল, থাকবেন ৫ হাজার মানুষ

সম্প্রতি ‘স্কাই ক্রুজ’ নামে একটি বিমানের নকশা প্রকাশ করা হয়েছে। বিমানটি আকাশে ওড়ার পর কয়েক মাস ভেসে থাকতে পারবে। বিমানে থাকবে বিলাসবহুল হোটেল। হোটেলটিতে পাঁচ হাজার অতিথি থাকতে পারবেন।


ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে চলা এই উড়োজাহাজটিতে থাকবে পরমাণু শক্তিচালিত ২০টি ইঞ্জিন। বিমানটি এমন ভাবে নকশা করা হয়েছে যাতে এটি মাসের মাসের পর ভাসমান অবস্থায় থাকতে পারে। যাত্রী ওঠানামা, বিমানের যান্ত্রিক সমস্যার দেখাশোনা, সবই হবে মাঝ আকাশে।


বিমানটির আসল নকশা তৈরি করেছিলেন টনি হোমস্টন। সেই নকশার ওপর ভিত্তি করে হাসেম আলঘাইলি নামে এক ব্যক্তি ভবিষ্যতের বিমানের এই ভিডিওটি তৈরি করেছেন।


ইউটিউবে ভিডিওটি শেয়ারও করেছেন হাসেম। তার মতে ‘স্কাই ক্রুজ’ পরিবহণ ব্যবস্থার ভবিষ্যতের চমক। এই উচ্চ প্রযুক্তিসম্পন্ন বিমানে চালকের দরকার নেই, এটি হবে স্বতন্ত্র।


এই বিশালাকার বিমানটির অন্যান্য কাজের জন্য দরকার হবে প্রচুর সংখ্যক কর্মী। এতে থাকবে রেস্তোরাঁ, জিম, শপিং মল, সিনেমা হল, এমনকি সুইমিং পুলও।


অনেকে বলেছেন, যদি একবার পরমাণু চুল্লিতে কোনো যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দেয়, তাহলে বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়বে যা সহজেই কোনো শহরকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে সক্ষম হবে।

কপি

পেস্ট 

কেউ খাবারের জন্য দৌড়োয়,,, আবার বেশি করডঢ766এ

 কেউ খাবার যোগাতে  কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে, আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে.


গভীর রাতে কারো পাজেরো গাড়ি থামছে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে!

 কেউ ভাঙা ঘরে থেকেও স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত সুখের স্বপ্ন বুনছে!


কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি!! কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য যুদ্ধ করে চলছে.


কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে. কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!


কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা! 

কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে.


কারো দামি খাটে শুয়েও আবার ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায়,রাস্তায়,ওভার ব্রিজে অঘোরে ঘুমোচ্ছে.


কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করছেনা.

কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!


কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো? 

কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, মনে মনে ভাবছে সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে.


সত্যিই নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি...! 

তবে শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটি।


🖊️ 

কপি
পেস্ট

সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২২

জমি ক্রয়ের আগে পরে করনীয়

জমি ক্রয়ের আগে ও পরে করনীয়। 


জমি কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। বিশেষ করে বিক্রেতার মালিকানা এবং জমির বিভিন্ন দলিল ভালোভাবে যাচাইবাছাই করতে হবে; নইলে পড়তে পারেন বিপদে, এমনকি প্রতারিতও হতে পারেন। জমির দলিলপত্র যাচাই না করে জমি কেনা উচিত নয়।


কী কী যাচাই করতে হবে:

১. জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাৎ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করতে হবে।

২. জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ জানতে হবে।

৩. প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিএস; এসএ; আরএস পরচা দেখাতে হবে।

৪. বিক্রেতা ক্রয়সূত্রে ভূমির মালিক হয়ে থাকলে তার ক্রয় দলিল বা ভায়া দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত হতে হবে।

৫. বিক্রেতা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ান বিক্রেতা বা তিনি যাঁর মাধ্যমে প্রাপ্ত তাঁর নামে অস্তিত্ব (যোগসূত্র) মিলিয়ে দেখতে হবে।

৬. জরিপ চলমান এলাকায় বিক্রেতার কাছে রক্ষিত মাঠ পরচা যাচাই করে দেখতে হবে।

৭. উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমি বিক্রেতার শরিকদের সঙ্গে বিক্রেতার সম্পত্তি ভাগাভাগির বণ্টননামা (ফরায়েজ) দেখে নিতে হবে।

৮. বিক্রেতার কাছ থেকে সংগৃহীত দলিল, খতিয়ান/পরচা ইত্যাদি কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে গিয়ে তলবকারী /স্বত্বলিপি রেজিস্টারের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে হবে।

৯. সর্বশেষ নামজারি পরচা ডিসিআর খাজনা দাখিল (রসিদ) যাচাই করে দেখতে হবে। জমির খাজনা বকেয়া থাকলে এবং বকেয়া খাজনাসহ জমি ক্রয় করলে বকেয়া খাজনা পরিশোধের দায় ক্রেতার।

১০. বিবেচ্য জমিটি সার্টিফিকেট মোকদ্দমা ভুক্ত কি না, কখনো নিলাম হয়েছে কি না, তা তহশিল অফিস / উপজেলা ভূমি অফিস থেকে জেনে নিতে হবে। সার্টিফিকেট মামলাভুক্ত সম্পত্তি বিক্রয়যোগ্য নয়।

১১. বিবেচ্য ভূমি খাস, পরিত্যক্ত/অর্পিত, অধিগ্রহণকৃত বা অধিগ্রহণের জন্য নোটিশকৃত কি না, তা তহশিল, উপজেলা ভূমি অফিস বা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এল এ শাখা থেকে জেনে নিতে হবে।

১২. বিবেচ্য ভূমি কোনো আদালতে মামলা–মোকদ্দমাভুক্ত কি না, তা জেনে নিতে হবে। মামলাভুক্ত জমি কেনা উচিত নয়।

১৩. বিবেচ্য জমিটি সরেজমিনে যাচাই করে এর অবস্থান নকশার সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে হবে এবং দখল সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়ে বিক্রেতার মালিকানা ও দখল নিশ্চিত হতে হবে।

১৪. সাব–রেজিস্ট্রারের অফিসে তল্লাশি দিয়ে জমির সর্বশেষ বেচাকেনার তথ্য জেনে নেওয়া যেতে পারে।

১৫. প্রস্তাবিত জমিটি ঋণের দায়ে কোনো ব্যাংক /সংস্থার কাছে দায়বদ্ধ কি না।

১৬. প্রস্তাবিত জমিতে যাতায়াতের রাস্তা আছে কি না, তা–ও দেখা প্রয়োজন।


জমি ক্রয়ের পর আপনার করনীয়ঃ


যে কোন দলিলের মাধ্যমে বা উত্তরাধিকার সুত্রে জমি প্রাপ্তির পর আপনার মালিকানা স্বত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য নিম্নলিখিত কাজগুলো করতে হবেঃ


১) দলিল রেজিস্ট্রির পর আমিন দ্বারা জমি মেপে সীমানা নির্ধারণ করে পূর্বের মালিকের কাছ থেকে দখল বুঝে নিন।


২) জমিতে আপনার দখল প্রতিষ্ঠার জন্য জমির প্রকৃত ব্যবহার তথা চাষাবাদ, গাছপালা রোপন, ঘরবাড়ি নির্মাণ ইত্যাদি করুন।


৩) রেজিস্ট্রি অফিস থেকে মূল দলিল পেতে দেরি হলে মূল দলিলের নকল বা সার্টিফাইড কপি সংগ্রহ করুন।


৪) দলিলের নকল প্রাপ্তির পর দ্রুত সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে আবেদন করে নিজ নামে নামজারি/খারিজ (মিউটেশন) করুন, কারন দখল এবং নামজারি করতে দেরি করলে অসাধু বিক্রেতা আপনার ক্রয়কৃত জমি অন্যত্র বিক্রয় করতে পারে।


৫) সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে নামজারি হলে, নামজারি খতিয়ান এবং ডি,সি,আর, সংগ্রহ করুন এবং নতুন হোল্ডিং এ ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করে দাখিলার কপি সংগ্রহপূর্বক সংরক্ষণ করুন।


৬। নিয়মিতভাবে প্রতিবছর ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করুন।


৭। সম্পত্তির মূল মালিক মারাগেলে মৃত ব্যক্তির জীবিত ওয়ারিশগণ সম্পত্তির নিজ নিজ অংশ পৃথকীকরনের জন্য নিজেদের মধ্যে ‘বন্টননামা’ দলিল প্রস্তুত করে রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রি এবং ভূমি অফিসে নামজারী করুন।


#সংগ্রহীত

কপি
পেস্ট 

রাত সাড়ে আটটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম বাংলাদেশ বেতার ২৪/১০/২০২২ সোমবার

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।  

(২৪-১০-২০২২) 

আজকের শিরোনাম-


* ধেয়ে আসছে ঘূর্নিঝড় ‘সিত্রাং’ - আজ মধ্যরাত অথবা আগামীকাল ভোর নাগাদ খেপুপাড়া হয়ে উপকুল অতিক্রম করতে পারে - মোংলা, পায়রা ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে ৭ নম্বর এবং কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত। উপকূলীয় জেলাসমূহে ৫ থেকে ৮ ফুট জলোচ্ছাসের আশঙ্কা।


* ঘূর্ণিঝড়ের সর্বশেষ পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা - জানমালের ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সকল প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ। 


* দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ কার্যক্রম সমন্বয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে খোলা হয়েছে মনিটরিং সেল। 


* নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে উপকূলীয় ১৫টি জেলার প্রায় ২৫ লাখ মানুষকে - আশ্রয় কেন্দ্রে মানবিক সহায়তা দিতে পাঠানো হয়েছে চাল, নগদ অর্থ ও শুকনো খাবার। 


* দিনের বেলায় বিদ্যুৎ বন্ধের কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার - জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী। 


* মিয়ানমারে সামরিক বিমান হামলায় অন্তত ৬০ জন নিহত। 


* এবং অস্ট্রেলিয়ার হোবার্টে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে নেদারল্যান্ডকে ৯ রানে হারিয়ে শুভ সূচনা বাংলাদেশের।

নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসুবিধা) উল্লেখ করা হয়েছে...

  নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসু...