এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
শনিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২২
শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২২
Some "AS" prepositions
📌 As if - যেনো
📌 As it were - ঠিক যেনো
📌 As usual - সচরাচর
📌 As well as - পাশাপাশি, অধিকন্তু
📌 As a result of - এর ফলে
📌 As soon as - যত দ্রুত সম্ভব
📌 As possible - যতটুকু সম্ভব
📌 As a whole - মোটের উপর
📌 As though - যদিও💗
📌 As far as possible - যত দূর সম্ভব
📌 As many as - যত বেশি সম্ভব
📌 As yet - অদ্যাপি
📌 Just as - এই রকম
📌 As regards - সম্পর্কে
📌 As a rule - সাধারণত
📌 As busy as a bee - মৌমাছির মতো ব্যস্ত
📌 As blind as a bat - বাদুরের মতো অন্ধ
📌 As cunning as a fox - শিয়ালের মতো ধূর্ত
📌 As happy as a child - শিশুর মতো সুখী
📌 As brave as a lion - সিংহের মতো সাহসী
📌 As fast as light - আলোর মতো দ্রুতগামী
কপি
পেস্ট
সূরা ইখলাসের অফুরন্ত ফজিলত,,,,,,,,,
🌻 সূরা ইখলাসের অফুরন্ত ফজিলত 🌻
🌻 সূরা ইখলাস প্রতিদিন ২০০ বার ওযুর সাথে অর্থাৎ ওযু অবস্থায় পড়ার ১০টি উপকার
১. আল্লাহ তা'য়ালা তার রাগের ৩০০ দরজা বন্ধ করে দিবেন।
২. রহমতের ৩০০ দরজা খুলে দিবেন।
৩. রিজিকের ৩০০ দরজা খুলে দিবেন।
৪. মেহেনত ছাড়া গায়েব থেকে রিযিক পৌঁছে দিবেন।
৫.আল্লাহ তা'য়ালা নিজের জ্ঞান থেকে জ্ঞান দিবেন।আপন ধৈর্য্য থেকে ধৈর্য্য দিবেন।আপন বুঝ থেকে বুঝ দিবেন।
৬. ৬৬বার কুরআন খতম করার সাওয়াব দিবেন।
৭. ৫০ বছরের গুনাহ মাফ করে দিবেন।
৮.জান্নাতের মধ্যে ২০টি মহল দিবেন, যেগুলো ইয়াকুত মার্জান ও জমজমদের তৈরী।প্রত্যেক মহলে ৭০ হজার দরজা থাকবে।
৯.২০০০ রাকাআত নফল নামায পড়ার সাওয়াব দিবেন।
১০.যখন তিনি মারা যাবেন ১,১০,০০০ ফেরেশতা তার যানাযায় শরিক হবেন।(সুবহানআল্লাহ)
আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে জানার বুঝার এবং আমল করার তাওফিক দান করুক।আমিন-ইয়া রব।
[রেফারেন্সঃ রিয়াযুস স্বা-লিহীন হাদিস নম্বরঃ ১০১৭ সহীহুল বুখারীঃ৫০১৫, ৫০১৪, ৫৫৪৩, ৭৩৭৫ নাসায়ীঃ ৯৯৫ আবূ দাউদঃ১৪৬১ আহমাদঃ১০৬৬৯ সহীহ আল জামি আস সগীরঃ৬৪৭২]
কপি
পেস্ট
সকাল সাতটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম বাংলাদেশ বেতার ২০২২/১২/০২ শুক্রবার
সকাল ৭ টার সংবাদ। তারিখ: ০২-১২-২০২২ খ্রি:।
আজকের শিরোনাম :
* বিশ্বে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে আবারো ভিয়েতনামকে ছাড়িয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ।
* সরকার পতনের হাঁকডাক দিয়ে কোন লাভ নেই, নির্বাচনেই প্রমাণ হবে কারা বিজয়ী হবে আর কাদের পতন ঘটবে - বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।
* বুদ্ধিজীবী হত্যার নীল নকশার দিন ১০ই ডিসেম্বর সমাবেশ করে বিএনপি বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীদের সাথে সংহতি প্রকাশ করতে চায় - মন্তব্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর।
* ষাটোর্ধ্ব বয়সী নাগরিকদের করোনার চতুর্থ ডোজ টিকা দেবে সরকার - জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
* নানা কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৫-তম বর্ষপূর্তি পালিত হচ্ছে আজ।
* রাশিয়ার চলমান যুদ্ধের বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে সহায়তার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের।
* এবং বিশ্বকাপ ফুটবলে নকআউট পর্ব নিশ্চিত করলো জাপান, স্পেন, মরক্কো এবং ক্রোয়েশিয়া।
৮৬ সূরা আত-তারিক্ব,,,, রাতের আগন্তুক,,,,
بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
উচ্চারণঃ বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
অর্থঃ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ১
وَٱلسَّمَآءِ وَٱلطَّارِقِ
উচ্চারণঃ ওয়াছ ছামাই ওয়াততা-রিক।
অর্থঃ শপথ আকাশের এবং রাত্রিতে আগমনকারীর।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ২
وَمَآ أَدْرَىٰكَ مَا ٱلطَّارِقُ
উচ্চারণঃ ওয়া মাআদরা-কা মাত্তা-রিক।
অর্থঃ আপনি জানেন, যে রাত্রিতে আসে সেটা কি?
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ৩
ٱلنَّجْمُ ٱلثَّاقِبُ
উচ্চারণঃ আন্নাজমুছছা-কিব।
অর্থঃ সেটা এক উজ্জ্বল নক্ষত্র।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ৪
إِن كُلُّ نَفْسٍ لَّمَّا عَلَيْهَا حَافِظٌ
উচ্চারণঃ ইন কুল্লুনাফছিল লাম্মা-‘আলাইহা-হা-ফিজ।
অর্থঃ প্রত্যেকের উপর একজন তত্ত্বাবধায়ক রয়েছে।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ৫
فَلْيَنظُرِ ٱلْإِنسَٰنُ مِمَّ خُلِقَ
উচ্চারণঃ ফালইয়ানযুরিল ইনছা-নুমিম্মা খুলিক।
অর্থঃ অতএব, মানুষের দেখা উচিত কি বস্তু থেকে সে সৃজিত হয়েছে।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ৬
خُلِقَ مِن مَّآءٍ دَافِقٍ
উচ্চারণঃ খুলিকা মিম্মাইন দা-ফিকি।
অর্থঃ সে সৃজিত হয়েছে সবেগে স্খলিত পানি থেকে।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ৭
يَخْرُجُ مِنۢ بَيْنِ ٱلصُّلْبِ وَٱلتَّرَآئِبِ
উচ্চারণঃ ইয়াখরুজুমিম বাইনিসসুলবি ওয়াত্তারাইব।
অর্থঃ এটা নির্গত হয় মেরুদন্ড ও বক্ষপাজরের মধ্য থেকে।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ৮
إِنَّهُۥ عَلَىٰ رَجْعِهِۦ لَقَادِرٌ
উচ্চারণঃ ইন্নাহূ‘আলা-রাজ‘ইহী লাকা-দির।
অর্থঃ নিশ্চয় তিনি তাকে ফিরিয়ে নিতে সক্ষম।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ৯
يَوْمَ تُبْلَى ٱلسَّرَآئِرُ
উচ্চারণঃ ইয়াওমা তুবলাছ ছারাইর।
অর্থঃ যেদিন গোপন বিষয়াদি পরীক্ষিত হবে,
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ১০
فَمَا لَهُۥ مِن قُوَّةٍ وَلَا نَاصِرٍ
উচ্চারণঃ ফামা-লাহূমিন কুওওয়াতিওঁ ওয়ালা-না-সির।
অর্থঃ সেদিন তার কোন শক্তি থাকবে না এবং সাহায্যকারীও থাকবে না।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ১১
وَٱلسَّمَآءِ ذَاتِ ٱلرَّجْعِ
উচ্চারণঃ ওয়াছ ছামাই যা-তির রাজ‘ই।
অর্থঃ শপথ চক্রশীল আকাশের
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ১২
وَٱلْأَرْضِ ذَاتِ ٱلصَّدْعِ
উচ্চারণঃ ওয়াল আরদিযা-তিসসাদ‘ই।
অর্থঃ এবং বিদারনশীল পৃথিবীর
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ১৩
إِنَّهُۥ لَقَوْلٌ فَصْلٌ
উচ্চারণঃ ইন্নাহূলাকাওলুন ফাসল।
অর্থঃ নিশ্চয় কোরআন সত্য-মিথ্যার ফয়সালা।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ১৪
وَمَا هُوَ بِٱلْهَزْلِ
উচ্চারণঃ ওয়ামা-হুওয়া বিল হাঝলি।
অর্থঃ এবং এটা উপহাস নয়।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ১৫
إِنَّهُمْ يَكِيدُونَ كَيْدًا
উচ্চারণঃ ইন্নাহুম ইয়াকীদূনা কাইদাওঁ।
অর্থঃ তারা ভীষণ চক্রান্ত করে,
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ১৬
وَأَكِيدُ كَيْدًا
উচ্চারণঃ ওয়া আকীদুকাইদা-।
অর্থঃ আর আমিও কৌশল করি।
সূরা আত-তারিক্ব (الطّارق), আয়াত: ১৭
فَمَهِّلِ ٱلْكَٰفِرِينَ أَمْهِلْهُمْ رُوَيْدًۢا
উচ্চারণঃ ফামাহহিলিল কা-ফিরীনা আমহিলহুম রুওয়াইদা-।
অর্থঃ অতএব, কাফেরদেরকে অবকাশ দিন, তাদেরকে অবকাশ দিন, কিছু দিনের জন্যে।
,,,,,,,,,,,,,,,
বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২২
সাধারণ মুসলমানদের হকসমূহ....
সাধারণ মুসলমানদের হকসমূহঃ
১.মুসলমান ভাইয়ের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করবে।
২.সে কাঁদলে তার প্রতি দয়া করবে।
৩.তার দোষ-ত্রুটি গোপন করবে। ইসলাহের জন্য বলতে হলে গোপনে বলবে।
৪.তার ওজর-আপত্তি মেনে নিবে।
৫.তার কষ্ট লাঘব করবে।
৬.সব সময় তার কল্যাণ কামনা করবে।
৭.তার দেখাশোনা করবে ও তাকে ভালোবাসবে।
৮.তার দায়িত্বের ক্ষেত্রে ছাড় দিবে।
৯.অসুস্থ হলে সেবা-শুশ্রূষা করবে।
১০.মৃত্যুবরণ করলে জানাযায় অংশ নিবে।
১১.তার দা’ওয়াত কবুল করবে। কোন বিষয়ে সাহায্য চাইলে তাউফীক থাকলে সাহায্য করবে।
১২.ওজর না থাকলে তার হাদিয়া কবুল করবে।
১৩.তার সদাচরণের প্রতিদান দিবে।
১৪.তার নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করবে।
প্রয়োজন হলে তাকে সাহায্য করবে।
১৫.তার পরিবার-পরিজনের হেফাযত করবে।
১৬.তার অভাব মোচন করবে।
১৭.তার ভালো আবেদন পূরণ করবে।
১৮.তার বৈধ সুপারিশ গ্রহণ করবে।
১৯.তার বৈধ আশা পূরণ করবে।
২০.সে হাঁচি দিয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বললে উত্তরে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলবে।
২১.তার হারানো জিনিস পেলে তার কাছে পৌঁছে দিবে।
২২.তার সালামের উত্তর তাকে শুনিয়ে দিবে।
২৩.নম্রতার সাথে ও হাসিমুখে তার সাথে কথা বলবে।
তার প্রতি সদাচরণ করবে।
২৪.তোমার উপর ভরসা করে কসম খেলে তা পূরণ করবে।
২৫.তার উপর কেউ জুলুম করলে তাকে সাহায্য করবে। সে কারো উপর জুলুম করলে তাকে বাধা দিবে।
২৬.তার প্রতি ভালোবাসা পোষণ করবে। শত্রুতা করবে না।
২৭.তাকে লাঞ্ছিত করবে না। যে জিনিস নিজের জন্য পছন্দ করো, তা তার জন্যও পছন্দ করবে।
২৮.সাক্ষাত হলে সালাম করবে, সম্ভব হলে মুসাফাহা করবে।
২৯.ঘটনাচক্রে পরস্পরে মনোমালিন্য হলে তিন দিনের বেশি কথা বন্ধ রাখবে না।
৩০.তার প্রতি মন্দ ধারণা পোষণ করবে না।
৩১.তার প্রতি হিংসা ও বিদ্বেষ পোষণ করবে না।
৩২.সামর্থ্যানুযায়ী সৎ কাজে আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধ করবে।
৩৩.ছোটদের প্রতি স্নেহ ও বড়দের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করবে।
৩৪.দু’জন মুসলমানের মাঝে কলহ হলে তাদেরকে পরস্পরে মিলিয়ে দিবে।
৩৫.তার গীবত করবে না।
৩৬.তার ধন সম্পদ বা মান-সম্মানের কোন ক্ষতি করবে না।
৩৭.যদি বাহনে আরোহণ করতে না পারে বা বাহনের উপর সামানাপত্র উঠাতে না পারে, তাহলে তার সহায়তা করবে।
৩৮.তাকে তুলে দিয়ে তার স্থানে বসবে না।
৩৯.তৃতীয় ব্যক্তিকে একা ছেড়ে দু’জনে কথা বলবে না।
৪০. আল্লাহর কাছে তার জন্য দোয়া করবে।
৫৩ টি পেশার ইংরেজি ও উচ্চারণ,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া
৫৩ টি পেশার ইংরেজি ও উচ্চারণ 😀
1. Scuba Diver (স্কুবা-ডাইভা) – ডুবুরী
2. Farmer (ফা-মা) – কৃষক
3. Teacher (ঠিচা) – শিক্ষক
4. Advocate (এ্যাডভোকেট) – উকিল
5. Ambassador (এম-ব্যা-সা-ডা) – রাষ্ট্রদূত 3
6. Goldsmith (গৌল্ড-স্মিথ) – স্বর্ণকার
7. Lawyer (লইয়া) – আইনজীবী
8. Journalist (জা-না-লিস্ট) – সাংবাদিক
9. Blacksmith (ব্ল্যাকস্মিথ) – কামার
10. Scientist (সায়েন-ঠিস্ট) – বিজ্ঞানী
11. Cobbler (খব-লা) – মুচি
12. Barber (বা-বা) – নাপিত
13. Pilot (ফাই-লাট) – বিমানচালক
14. Shop-keeper (শপ-খিপা) – দোকানদার
15. Hawker (হকা) – ফেরিওয়ালা
16. Jeweller (জুলা) – জহুরী
17. Politician (ফলি-ঠি-শান) – রাজনীতিবিদ
18. Painter (ফেইন-ঠা) – চিত্রকার
19. Postman (ফৌস্ট-ম্যান) – ডাকপিওন
20. Doctor (ডক-টা) – চিকিৎসক
21. Soldier (সোলজা) – সেনা
22. Fisherman (ফিশা-ম্যান) – জেলে
23. Designer (ডিজাইনা) – নকশাকার
24. Editor (এডি-ঠা) – সম্পাদক
25. Taylor (ঠেইলা) – দর্জি
26. Boatman (বৌট-ম্যান) – মাঝি
27. Confectioner (খন-ফেক-শ-না) – মিষ্টান্ন কারিগর
28. Examiner (ইগ-যা-মি-না) – পরীক্ষক
29. Butcher (বুচা) – কসাই
30. Accountant (এ্যাখা-উন-ঠেন্ট) – হিসাবরক্ষক
31. Actor (এক-ঠা) – অভিনেতা
32. Actress (এক-ঠ্রিস) – অভিনেত্রী
33. Athlete (এথ-লিট) – ক্রীড়াবিদ
34. Cartographer (খা-ঠা-গ্রা-ফা) – মানচিত্রকার
35. Composer (খম-ফৌ-যা) – গীতিকার
36. Director (ডিরেক-ঠা) – পরিচালক
37. Doorman (ডো-ম্যান) – দারোয়ান
38. Economist (ই-খ-ন-মিস্ট) – অর্থনীতিবিদ
39. Gardener (গা-ডে-না) – মালী
40. Hunter (হান-টা) – শিকারী
41. Judge (জাজ) – বিচারক
42. Worker (ওয়া-কা) – শ্রমিক
43. Rickshaw puller - (রিকসা-ফু-লা)
44. Landlord (ল্যান্ড-লোড) – জমিদার
45. Mason (মেই-সন) – রাজমিস্ত্রি
46. Mechanic (মেখা-নিক) – মিস্ত্রি
47. Woodcarver (উড-খা-ভা) – কাঠ ভাস্কর
48. Translator (ট্রান্স-লেই-ঠা) – অনুবাদক
49. Violinist (ভাই-য়া-লি-নিস্ট) – বেহালাবাদক
50. Tutor (ঠিউ-ঠা) – গৃহশিক্ষক
51. Builder (বিল-ডা) – নির্মাতা
52. Warden (ওয়া-ডেন) – প্রহরী
53. Home maker (হৌম-মেই-খা) - গৃহিণী
English Therapy
কপি
পেস্ট
ভালোবাসার ফোড়ন ফেইসবুক থেকে
বিয়ের সাজে খাটের এক কোণে গুটিসুটি মেরে বসে আছি আমি, আর দেখে যাচ্ছি আমার সামনে চেয়ারে বসে থাকা লোক'টার দিকে। লোকটা তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে আর সিগারেট খাচ্ছে। আমি এতো ভয়ের মধ্যেও গুনে দেখলাম উনি এই ২০ মিনিটে ৮ সিগারেট খেয়ে ফেলেছে, এবার ৯ নাম্বার টা মুখে দিয়েছে। এতোক্ষণ যে বিয়ে বাড়ি বিয়ের সাজে সেজে ওঠেছিল এখন তা নিস্তব্ধ হয়ে আছে। খানিকক্ষণ আগেও দরজার বাইরে থেকে আমার মামী'র আওয়াজ শুনতে পারছিলাম কিন্তু এখন আর পাচ্ছি না। বোধহয় উনার লোকগুলো মামা আর মামী কে ভয় দেখিয়ে চুপ করিয়ে রেখেছেন।
হ্যাঁ লোকটা কে আমি চিনি, উনার নাম আহিয়ান চৌধুরী। দেশের একজন বড় বিজনেসম্যান কবীর চৌধুরী'র ছোট ছেলে। কিন্তু আমি এটাই বুঝে ওঠতে পারছি না উনি আমাকে এভাবে এখানে কেন আটকে রেখেছেন? কি চাইছেন উনি? উনাকে দেখে ভয়ে আমার মুখ থেকে কোনো কথাই আসছে না।
কিছুক্ষণ আগে...
বিয়ের আসরে বসে ছিলাম। আজ আমার বিয়ে কিন্তু বিয়েটা আমার অমতে দেওয়া হচ্ছিল। তবুও ভাগ্যের এই পরিহাস কে মেনে নিয়েছিলাম কারন একটাই আমি অনাথ। আর আমার মতো অনাথ মেয়ে'টা এতো দিন আমার মামা মামী বড় করেছে আর এখন এই বোঝা কে সরানোর জন্য তারা ব্যাকুল হয়ে ওঠেছে, তাই তো আমার থেকে বয়সে ৩ গুন বড় একজন লোকের সাথে টাকার লোভে আমার বিয়ে ঠিক করেন। আমি না চেয়েও বিয়েতে রাজি হয়ে গেলাম। ভাগ্যের হাতে সবকিছু ছেড়ে দিলাম।
কবুল বলতে যাবো ঠিক তখন'ই কতো গুলো কালো রঙের গাড়ি এসে থামে। সবাই অবাক! আর অবাক হবার'ই কথা কারন হলো আমাদের মতো বাড়িতে এতো দামি গাড়ি এসে থামল কেন? এর মানেই কিছু গন্ডগোল আছে? সবাই সমালোচনা করতে ব্যস্ত হয়ে গেল।
গাড়ি থেকে কয়েকজন লোক নামল, সকলের পোশাক এক। মনে হচ্ছে তারা গার্ড। তারা গাড়ির দরজা খুললে একটা লোক বের হন। তিনি হাঁটতে হাঁটতে আমার সামনে এসে দাঁড়ান,আমি রীতিমতোতাকে দেখে চোখ কপালে তুলে গেল কারন এটা আহিয়ান ছিলেন। উনি আমার অবাকের সীমা পার করে দিলেন যখন সবার সামনে আমার বাহু ধরে বিয়ের আসর থেকে নামিয়ে দিলেন। আমি অবাক হয়ে দেখছিলাম। বোঝার চেষ্টা করতে লাগলাম আমার ভাগ্য আমাকে নতুন কি দেখায়।
এভাবে সকলের সামনে আমার বাহু ধরে নামানোতে আমার মামা এসে উনা'র কাছে যেতে নিলে গার্ড'রা আমার মামা কে আটকে দেন। সকলের সামনে আমাকে টেনে নিয়ে আসেন আমার ঘরে। আমার কোনো চিৎকার'ই হয়তো উনার কানে পৌঁছায় নি নয়তোবা উনি কানে তুলেন নি।
ঘরে এসে আমাকে বিছানায় ছুড়ে মেরে দরজা আটকে দিলেন। উনার এমন কাজে আমার ভয়ে আমার শরীর শিউরে উঠলো। কি করতে যাচ্ছেন তিনি। ভয়ে আমি বিছানায় এক কোনে হাত পা গুটিয়ে বসে পরলাম। কিন্তু উনি আমার ভাবনা'র ছেদ ঘটিয়ে উনি একটা চেয়ার টেনে বসে পরলেন আমার সামনে। তারপর এক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে পকেট থেকে একটা সিগারেট বের পরে তাতে আগুন ধরিয়ে দিলেন। আমি উনাকে দেখেই যাচ্ছি।
ভয় হচ্ছে খুব! হবার'ই কথা, উনি যে আমার ওপর তার ঝাল মিটাচ্ছেন এটা আমি এখন বুঝেছি। প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো কোনো খারাপ মতলব আছে উনার। কিন্তু এতোক্ষণে যখন আমার কাছে আসে নি তারমানে উনি শুধু আমায় কলঙ্কিনী করতে চায় তাই এমন'টা করছে। একটা চড়ের বদলা এভাবে নেবে ভাবতে পারি নি। কিন্তু আমি তো উনার কাছে ক্ষমা চেয়েছি তারপরও এতো রাগ দেখাচ্ছেন উনি। কিন্তু আমাকেও তো কম অপমান করেন নি উনি। তাহলে এতো কিসের অহংকার উনার।
যাহ এতোকিছুর মধ্যে নিজের পরিচয় টা দেওয়া হয় নি। এতো কিছু বলে ফেললাম আর এটাই বলিনি। তাহলে কি করে হবে.. আমি নিহারিকা নিহা। অর্নাসের বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী। প্রথমেই বলেছি আমি অনাথ। ছোটবেলায় কার এক্সিডেন্ট এ মা বাবা দুজনেই মারা যান। আত্নীয়- স্বজন বলতে শুধু দাদি আর মামা মামী ছিলেন। কিন্তু আমার দাদি ও আমাকে ধোঁকা দেন তাই শেষমেষ মামা মামী দের কাছে চলে আসি। আমার একটা মামাতো ভাই ও আছে। ও খুব ছোট। ৭ বছর বয়স ওর। নাম হলো শুভ। এই পৃথিবীতে আমাকে শুধু ও'ই ভালোবাসে।
আমার ঘোর কাটল যখন দেখলাম উনি আমার কাছে আসছেন। আমি শুকনো ঢোক গিলে পিছনে যেতে লাগলাম। উনি আমার দিকেই আগাচ্ছেন।ভয়ে আমার হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে।ভয়ে এখন গলা দিয়ে আওয়াজ বেরুচ্ছে না। উনি খাটের এক পাশে আমি খাটের অন্যপাশে। উনি আমার হাত ধরে নিজের দিকে টানতে লাগলেন। এবার আমি কান্না করে দিলাম। উনি আমার হাত ছেড়ে দিলেন।
আমি নিঃশব্দে কাঁদছি, উনি হুট করেই খাটের এপাশে চলে এসে আমার বাহু ধরলেন। ভয়ে আমি লাফিয়ে উঠলাম। অনেক ছাড়বার চেস্টা করছি কিন্তু পারছি না। উনার কাছ থেকে সিগারেটের বিছরি গন্ধ আমার নাকে আসছে। অনেক ছোটাছুটি করছি আমি। কিন্তু উনি ছাড়ছেন না। আমার হাত দুটো ধরে নিজের কাছে আনলেন। এখন আরো বেশি করে বাজে গন্ধ'টা পাচ্ছি। খুব কাঁদছি আমি। আমি উনার কাছে কাকুতি মিনতি করেই যাচ্ছি কিন্তু উনা আমায় ধারছেন না। উনার এক হাত আমার দিকে বাড়ালেন আমি ভয়ে চোখ বন্ধ করে নেই। হঠাৎ করেই ঠোঁটে কিছু'র অনুভব করি। সাথে সাথে চোখ খুলে তাকিয়ে দেখি উনি রুমাল দিয়ে আমার ঠোঁটের লিপস্টিক মুছছে। আমি আকস্মিক ভাবে তাকিয়ে দেখছি।
এই লিপস্টিক মুছার জন্য উনি এরকম করছেন! ব্যাপার টা কেমন কেমন লাগছে। কিন্তু এ্যা মা উনি লিপস্টিক মুছছে কোথায়? উনি তো আমার পুরো মুখে লিপস্টিক ভরিয়ে দিচ্ছেন। বিয়ের জন্য পার্লারে সাজাতে যায়নি সত্যি বলতে কখনো পার্লারে যায়নি। টিউশনি'র টাকায় পড়াশুনা করতাম বলে খুব হিসাব করে চলতে হতো। তাই আজও নিজেই ঘরে সেজেছিলাম। কম দামির সব জিনিসপত্র দিয়ে। যার কারনে উনি লিপস্টিক মুছছে যাওয়ায় তা সহজেই উঠে গেল।
উনি আমাকে জোকার বানিয়েছে বুঝতে পারছি। কিন্তু উনি হুট করেই যখন আমার চুলে হাত দেন আমি কেঁপে উঠি। আমার খোঁপায় বাধা চুলগুলো উনি ছেড়ে দেন শুধু তাই নয় আমাকে অগোছালো করে দেন। যেখানে আমি খুব পরিপাটি ছিলাম সেখানে উনি এক ঝটকায় আমার সাজ নষ্ট করে দেয়। তারপর আমাকে আবার বিছানায় ছুড়ে মারে। এক মূহুর্ত না দেরি না করে হন হন করে বেরিয়ে যায় রুম থেকে। আমি বিছানা থেকে ওঠে কাঁদতে থাকে। জানি এতো কিছুর পর আমার বিয়েটা আর হবে না ভেঙ্গে যাবে। আমার মান সম্মান সব যাবে শুধু তাই নয় মামী'র হাতে অনেক অত্যাচার ও সহ্য করতে হবে।
উনি বের হবার সাথে সাথে মামা আর মামী সহ কিছু মেহমান রুমের ভেতরে আসলেন। আমার এমন অবস্থায় দেখে তারা নানান কথা বলতে লাগলেন। আমার মামা আর মামী রাগে ফুঁসছে। আমি গুটিয়ে কান্না করছি। সবার কথা কানে আসছে। বরযাত্রী নাকি চলে গেছে মূলত উনাদের নাকি বের করে দেওয়া হয়েছে।সবাই বলাবলি করছে,
- কি মেয়েরা বাবা জন্মের পর মা বাবা খেলো আর এখন যারা আশ্রয় দিলো তাদের মাথা নিচু করে দিলো।
- বরযাত্রী দের যেভাবে বের করে দেওয়া হয়েছে মনে হচ্ছে না এই বিয়েটা আর হবে।
- এই বিয়ে কেনো আর কোথায়ও বিয়ে হবে না এই মেয়ের।
- এমন মুখপোড়া মেয়ে দেখি নি বাপু!
- নিশ্চয়ই ওই ছেলের সাথে কোনো সম্পর্ক ছিলো নাহলে ওই ছেলে এতো সাহস পায় কিভাবে?
- আরে দেখো ওই ছেলের কোনো দোষ'ই নেই। সব দোষ এই মেয়ে'র!
.
খুব খারাপ লাগছিলো সবার এরকম কথা শুনে। ইচ্ছে করছিলো এখন'ই মরে যেতে। ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকলাম আমি। শুভ দৌড়ে এসে আমার কাছে বসল। চোখের জল মুছিয়ে বলতে লাগল,
- আপ্পি তুমি কাঁদছো কেন? তুমি কেঁদো না কাঁদলে তোমাকে একদম ভালো লাগে না।
এতো মানুষের কথার মধ্যে একমাত্র ওর কথায় বেঁচে থাকার আশ্বাস পেলাম। হুট করেই মামী এসে আমার বাহু ধরে নিচে নামালেন। রাগি গলায় বলতে লাগলেন,
- কিরে মুখপুড়ি, বলছিস না কেন? কার সাথে কি করেছিস? এখন চুপ কেন? মান সম্মান তো সব খেলি আর কি খাবি। জন্মের পর মা বাবা খেলি, তারপর খেলি দাদি কে, আর এখন আমাদের খেতে এসেছিস? মুখপুড়ি, অলক্ষী, অনামুখো। ( চুলের মুঠি ধরে ) কার সাথে রাত কাটিয়েছিস, কে এই ছেলে বলছিস না কেন?
- মামী আমার লাগছে ( ব্যাথায় কুঁকড়ে ওঠে )
- হ্যাঁ এখন তো লাগবেই। এরকম নোংরা কাজ করার আগে মনে ছিলো না এইসব।
- মামী বিশ্বাস করো আমি কিছু করিনি। ( কাঁদতে কাঁদতে )
- আবার মুখে মুখে তর্ক করছিস। তোকে তো আমি...( হাত তুলতে লাগল )
- ( ভয়ে আমি চোখ বন্ধ করে নিলাম। কিন্তু আমার গালে যখন চড় পরলো না তখন আমি চোখ মেলে তাকিয়ে দেখি কেউ একজন মামী'র হাত ধরে আছে। আমি তাকে একটু দেখার চেষ্টা করলাম। একটা মেয়ে, দেখতে বেশ সুন্দরী। পোশাক - আশাক দেখে মনে হচ্ছে খুব বড় লোক। মামী রাগে ফুঁসছে, চোখ দুটি রাগে লাল হয়ে আছে )
- কে রে তুই? সাহস কি করে হয় আমার হাত ধরার?
- ( অচেনা মেয়ে ) আমি কে সেটা না জানলেও হবে কিন্তু আপনার সাহস হয় কিভাবে উনার গায়ে হাত তোলার।
- কেন রে কি লাগে ও তোর? এতো দরদ দেখাচ্ছিস কেন তুই? তোকে হাত করল কিভাবে এই অনামুখি?( হাত নামিয়ে )
- ( অচেনা মেয়ে ) ভদ্র ভাবে কথা বলুন! চৌধুরী বাড়ির বউ ও।
- চৌধুরী বাড়ির বউ! ( চমকে উঠে )
( উপস্থিত সবাই বড় বড় চোখ করে আমার দিকে তাকাল তাকাল আর আমি বাকরুদ্ধ হয়ে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আছে। কি বলছে ও? )
- হ্যাঁ চৌধুরী বাড়ির বউ , মানে কবীর চৌধুরী'র পুত্রবধূ আর আহিয়ান চৌধুরী'র স্ত্রী।
- ( আমার অবাকের সীমা এবার চরম পর্যায়ে পৌঁছাল। আমি কবে আহিয়ান কে বিয়ে করলাম। কিছু বলতে যাবো তারমধ্যে মামী বলে উঠল..)
- তুমি কে?
- ( অচেনা মেয়ে ) কবীর চৌধুরী'র বড় মেয়ে, আয়ানা চৌধুরী!
- ( তার মানে এটা আহিয়ান'র বড় বোন। হ্যাঁ উনার একটা বড় বোন আছে শুনেছিলাম কিন্তু উনাকে এমন পরিস্থিতিতে এভাবে দেখবো ভাবিনি। তাই উনাকে বললাম ) আপনি এইসব কি বলছেন? আমি কবে আহিয়ান কে বিয়ে করলাম!
- বিয়ে করোনি তো করবে আজ'কে ( মুচকি হেসে আমার দিকে তাকিয়ে )
- ( ধপাশ করে বিছানায় বসে পরলাম ) কিহহহ?
- হ্যাঁ!
- ( আমি অবাক হয়ে আয়ানা'র দিকে তাকিয়ে আছি। কি বলছে কি মেয়েটা। পাগল টাগল হয়ে গেল নাকি। আমার মতো একটা মেয়ে'র সাথে নিজের ভাইয়ের বিয়ে দিবে সে। কিছু'ই মাথায় ঢুকছে না আমার। কিন্তু আর যাই হোক আমি বিয়ে করছি না। যে ছেলেটার জন্য আজ আমায় এতো অপমানিত হতে হলো তাকে বিয়ে করতে আমি কোনোমতে রাজি না। কিন্তু আমার মামা মামী কে দেখে মনে হচ্ছে তারা আকাশের চাঁদ হাতে পেয়েছে। এতো বড় বাড়িতে আমার বিয়ে'র কথা হবে সেটা তারা ভাবে নি। আমি নিজেই তো ভাবি নি। হঠাৎ করেই মামী পাল্টে গেল। তিনি বলে ওঠলেন...)
- আরে আরে তুমি দাঁড়িয়ে কেন? বসো বসো। বসে কথা বলি আমরা।
- ( মামা ) হ্যাঁ হ্যাঁ মা বসো তুমি। তা বিয়েটা এখন হবে তো। আমরা কি সব জোগার করবো। আসলে মা দেখতেই তো পারছো কতো গরীব আমরা। তারপরও যতটুকু পারি দেখবো।
- ( আর পারলাম না। এবার দাঁড়িয়ে বলতে লাগলাম ) কি শুরু করেছো তোমরা। আমি করবো না এই বিয়ে। আর এই লোকটা কে তো কোনোমতে না।
- ( মামী ) এই মেয়ে কি যা তা বলছিস। হাতের লক্ষী কে এভাবে পায়ে ঢেলে দিছিস তুই!
- মামী তুমি বুঝতে পারছো না আমি...
- ( আয়ানা ) আমি কি তোমার সাথে একটু কথা বলতে পারি। একা....
- ( অবাক হয়ে আয়ানা'র দিকে তাকালাম )
- ( মামী ) হ্যাঁ হ্যাঁ কেনো নয়। তোমরা বল কথা আমরা আসছি। যতক্ষন সময় লাগে বলো।
( মামী আমার বাহু ধরে ফিসফিসিয়ে বলতে লাগল... )
- বেশি কথা বলবি না, চুপচাপ হ্যাঁ বলবি বিয়েতে, আগের টা ভেঙেছে এটা যেন না ভাঙ্গে বুঝলি।
- কিন্তু মামী..
- আচ্ছা আমরা আসছি তোমরা কথা বলো!
( বলেই সবাই বের হয়ে গেল রুম থেকে বেরিয়ে গেল। আমি দাঁড়িয়ে আছি। হঠাৎ করেই আয়ানা আমার ঘাড়ে হাত রেখে বিছানায় বসাল। আমি আয়ানা'র দিকে তাকিয়ে আছে। মেয়েটার দেখতে অনেক সুন্দর। দুধ ফর্সা গায়ের রঙ, চুল গুলো অনেক সুন্দর করে স্টাইল করা। পরনে ও খুব ভালো পোশাক। আয়ানা আমার দিকে মুচকি হেসে তার জিন্স এর পকেট থেকে একটা রুমাল বের করে আমার ঠোঁটে থাকা লিপস্টিক মুছতে থাকে। আমি অবাক হয়ে তাকে দেখছি। )
- আমার ভাই কিন্তু ওতোটাও খারাপ না। জানি তোমার সাথে একটু আগে যা করেছে তাতে আমার কথাটা তুমি বিশ্বাস করবে না এটা স্বাভাবিক কিন্তু আর কি কিছু করার আছে। আমি তোমার ভালোর জন্যই বলছি রাজি হও বিশ্বাস করো ঠকবে না। আর না হলে এই সমাজ তোমাকে বেঁচে থাকতে দেবে না। এটার কারনও আমার ভাই সেটা আমি জানি। তাই সবকিছু ঠিক করতে চাইছি। এখন তুমি আমাকে বলো তুমি কি চাও...
চলবে....
ভালোবাসার_ফোড়ন 💖
লেখনিতে :#মিমি_মুসকান
সূচনা_পর্ব ❤️
কপি
পেস্ট
একটি হাসির গল্প ফেইসবুক থেকে
এক ব্যক্তির বৌ হঠাৎ মারা গিয়েছে।তাকে কবরস্থানে নিয়ে যাওয়ার সময়ে লোকটা জোরে জোরে চিৎকার করে কাঁদছিলো।
----ওগো তুমি আমাকে ছেড়ে কোথায় চলে গেলো গো,এখন কে আমাকে ফোন করে জানতে চাইবে আমি কেমন আছি,খেয়েছি কিনা?আর যে আপন বলতে কেউ রইলো না আমার।😭😭
পথে যেতে যেতে এই দৃশ্য দেখে একটা মেয়ে তার বন্ধবীকে বললো-
---আহারে দেখ বেচারার কতো ভালোবাসা,আমি যদি একবার এর মোবাইল নম্বরটা পেতাম ঠিক এর সাথেই প্রেম করতাম।
এটা শুনে লোকটা আরোও জোরে চিৎকার দিয়ে কেঁদে উঠলো-
---ওগো আমায় ছেড়ে কেনো চলে গেলে তুমি,এখন আমাকে জিরো ওয়ান সেভেন ফাইভ ফোর টু ট্রিপল নাইন ডবল জিরো নম্বরে ফোন দিয়ে কে জিজ্ঞেস করবে আমি কেমন আছি,খেয়েছি কিনা।আমার যে আপন বলতে কেউ রইলো না।।🥲🥲©
কপি
পেস্ট
সকাল সাতটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম বাংলাদেশ বেতার ২০২২/১২/০১ বৃহস্পতিবার
সকাল ৭ টার সংবাদ।
তারিখ: ০১-১২-২০২২ খ্রি:।
আজকের শিরোনাম :
শুরু হয়েছে বিজয়ের মাস -যথাযথ উদ্দীপনায় মাসটি উদযাপনে নেয়া হয়েছে বিস্তারিত কর্মসূচী।
প্রতিবেশি হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিটি ক্ষেত্রে ভারতের কাছ থেকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পায় - প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে বললেন ভারতীয় হাইকমিশনার।
সমাবেশকে ঘিরে আন্দোলনের নামে বিএনপি যদি কোনো সহিংসতা করে তবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তার সমুচিত জবাব দেবে আওয়ামী লীগ - হুঁশিয়ারি ওবায়দুল কাদেরের।
সরকার কাউকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার অনুমতি দিতে পারে না --- মন্তব্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর।
আজ শুরু হচ্ছে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ কোর্ভিড টিকাদান অভিযান --- সম্মুখ সারির কর্মী, ষাটোর্ধ্ব নাগরিক ও গর্ভবতী নারীদের চতুর্থ ডোজ প্রদানের সুপারিশ।
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
দক্ষ শ্রমিকদের আকর্ষন করতে অভিবাসন আইন শিথিল করতে সম্মত জার্মান সরকার।
এবং কাতারে ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবলে আর্জেন্টিনা,পোল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্স নকআউট পর্বে উন্নীত।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।
সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...
-
একটি জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলিলিটার রক্ত শুষতে পারে। সেই সঙ্গে মুখ থেকে এক ধরনের লালা মিশিয়ে দেয় রক্তে। যাতে হিরুডিন, ক্যালিক্রেইন, ক্যালিনের ...
-
#মিনু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : বন্যা সারা সকাল মিসেস সালমার বাসায় কাজ করে, তাকে খালাম্মা বলে ডাকে। সে মিসেস সালমার য...
-
ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব। ও ১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট এবং ছ...