এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
বুধবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২৪
মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০২৪
সাম্প্রদায়িক উস্কানী নয়; বরং উম্মাহর মেয়েদের সতর্ক করাই আমাদের লক্ষ্য,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া
♦ টার্গেট এখন #মুসলিম মেয়েরা...!!
সাম্প্রদায়িক উস্কানী নয়; বরং উম্মাহর মেয়েদের সতর্ক করাই আমাদের লক্ষ্য। বর্তমান জেনারেশনের মাঝে ফ্রি মিক্সিং বেড়েছে। বেড়েছে হারাম রিলেশন থেকে শুরু করে যি*না, ব্যভি*চার এবং প*রকীয়া।
এখন এসব সম্পর্ক কেবল নিজ ধর্মীয় লোকদের মাঝে সীমাবদ্ধ নেই৷ উদার মনমানসিকতার নামে বর্তমান সময়ে তরুন প্রজন্ম সম্পর্ক জড়িয়ে পড়ছে ভিন্ন ধর্মের লোকদের সাথে।
মেয়েটার সহপাঠী অমুসলিম। শুরুটা বন্ধত্ব দিয়ে। ধীরে ধীরে বহুদূর সম্পর্ক গড়ায়। একসময় অমুসলিম বন্ধুটির হাতে হয়তো হচ্ছে সংঘবদ্ধ ধ*র্ষণ কিংবা মুসলিম হয়ে যাবার নামে বিয়ে করে হচ্ছে প্রতারণার শিকার।
হে উম্মাহর মেয়েরা! ইসলাম অন্য ধর্মের লোকদের বিয়ে করা জায়েয করেনি। কোনো ছেলে আপনাকে ভালোবেসে দ্বীনে ফিরতে চাই৷ আপনি ভাবছেন এতে মন্দ কী? একজন মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আসবে!
- কী নির্বোধ বোকা আপনি! বান্দা তার রবের কাছে আসবে৷ তার জন্য আপনাকেই তাকে বিয়ে করতে হবে কেন? আপনি কি নিশ্চিত পরবর্তীতে তার ধোঁকা খাবেন না? আপনি নিশ্চিত সে আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে না? ইসলামে আপনার জন্য পরপুরুষের সাথে কথা বলা জায়েয করেনি। আপনার শুরুটাই তো অবৈধ।
আপনার বন্ধুটির কাছে তার ধর্ম ভালে লাগে না৷ সে আপনাকে বলে আপনার ধর্ম শ্রেষ্ঠ, সে যদি প্রকৃত পক্ষে ইসলাম গ্রহণ করতেই চায়; তবে তাকে আপনি নয়; বরং কোনো পুরুষের সাথে কথা বলতে বলুন। আপনার ভার্সিটি কিংবা আপনি যে পরিবেশে বাস করেন; সেখানে অনেক পুরুষ আছে। অনেক আলেম আছে, সে সবাইকে ফেলে কেবল আপনাকেই কেন বেছে নিয়েছে? বুঝে নিন নিশ্চিত এখানেও কোনো ষ*ড়যন্ত্র আছে, তাহলে চলুন বলি সে ষ*ড়যন্ত্রের কথা।
বর্তমানে এমন একটি চক্র আছে। যারা মুসলিম মেয়েদের বিভিন্নভাবে ফাঁদে ফেলে, তাদের নোংরা উদ্দেশ্য পূরণ করে। তাদের টার্গেট মুসলিম মেয়েরা এবং মুসলিম মেয়েদের জীবন নরক বানানো৷ মুসলিম মেয়েরা ধর্ম পরিবর্তন করবে না, তারা সেটা জানে৷ তাই তারাই ধর্ম পরিবর্তনের নাটক করে আপনাকে করবে সর্বশান্ত। এদের টার্গেট যেমন নিম্ন পরিবারের মেয়েরা কিংবা শ্রমজীবী নারী। তেমন করেই টার্গেটে রয়েছে স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটির মেয়েরা।
হে উম্মাহর মেয়েরা! আপনার জন্য অন্য পুরুষের সাথে বন্ধুত্ব করা জায়েয নেই। হোক সে মুসলিম কিংবা অমুসলিম। তাই নিজেকে হেফাজত করুন এবং শরীয়তের বিধান মেনে চলুন। এদের বিষয়ে সতর্ক থাকুন এবং অন্যদেরও সতর্ক করুন।
[অন্যদের সতর্ক করার উদ্দেশ্যে পোস্টটি শেয়ার/রিপোষ্ট করে সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিন, ইন শা আল্লাহ্!]
©কথা: সংগৃহীত
#রিমাইন্ডার #Message_চিঠি #মেয়ে
চাশতের নামাজের ফজিলত,,,,,, ফেইসবুকথেকে মেওয়া
চাশতের নামাজকে হাদীসে
‘সালাতুদ্ দুহা’ বলা হয়েছে।
‘দুহা’ শব্দের অর্থ ‘প্রভাত সূর্যের ঔজ্জল্য’,
যা সূর্য স্পষ্টভাবে প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে শুরু হয়।
এই নামাজ প্রথম প্রহরের পর থেকে
দ্বিপ্রহরের পূর্বেই পড়া হয় বলে একে ‘সালাতুদ দুহা’ বা ‘চাশতের নামাজ’ বলা হয়।
নফল নামাজগুলোর মধ্যে
চাশতের নামাজ গুরুত্বপূর্ণ একটি।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এই নামাজ সব সময় পড়েছেন এবং সাহাবাদেরকে নিয়মিত পড়তে উপদেশও দিয়েছেন।
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে,
‘রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আমাকে
তিনটি বিষয়ে অসিয়ত করেছেন –
যা আমি মৃত্যু পর্যন্ত কখনো ছাড়বো না।
১. প্রতি মাসের তিন রোজা,
২. চাশতের নামাজ (সালাতুদ্ দুহা),
৩. এবং ঘুমাতে যাওয়ার আগে বিতর নামাজ আদায় করা।’
(বুখারী, হাদিস : ১১২৪; মুসলিম, হাদিস : ৭২১)
বুরাইদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদীসে এসেছে,
রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন,
মানুষের শরীরে ৩৬০টি জোড় রয়েছে।
অতএব, মানুষের কর্তব্য হলো
প্রত্যেক জোড়ের জন্য একটি করে সদকা করা।’
সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) বললেন,
‘ইয়া রাসূলুল্লাহ্! কার শক্তি আছে এই কাজ করার?’ তিনি (সাঃ) বললেন, ‘মসজিদে কোথাও কারো থুতু দেখলে তা ঢেকে দাও অথবা রাস্তায় কোনো ক্ষতিকারক কিছু দেখলে সরিয়ে দাও। তবে এমন কিছু না পেলে, চাশতের দুই রাকাত নামাজই এর জন্য যথেষ্ট।’ (আবু দাউদ, হাদীস : ৫২২২)
উপরোক্ত হাদীসটি মুলত চাশতের নামাজের অপরিসীম গুরুত্ব ও মাহাত্ম্যের কথাই তুলে ধরে। এর থেকে আরো বুঝা যায় যে, চাশতের নামাজ ৩৬০টি সাদাকার সমতুল্য।
চাশতের নামাজের রাকাত সংখ্যা:
চাশতের নামাজের সর্বনিম্ন ২ রাকাত পড়া যায়।
উপরে ৪, ৮, ১২ রাকাত পর্যন্ত হাদীসে পাওয়া যায়। মক্কা বিজয়ের দিন দুপুরের পূর্বে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আলী (রাঃ) এর বোন উম্মে হানী (রাঃ) এর গৃহে খুবই সংক্ষিপ্তভাবে ৮ রাকাত পড়েছিলেন।
সংক্ষিপ্তভাবে পড়লেও রুকু এবং
সিজদায় তিনি পূর্ণ ধীরস্থিরতা বজায় রেখেছিলেন এবং প্রতি দুই রাকাত অন্তর সালাম ফিরিয়ে ছিলেন।
(বুখারী, হাদীস : ২০৭)
হাদিস শরীফে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আবু যর (রাঃ)-কে বলেছেন,
তুমি যদি চাশতের নামাজ দুই রাকাত পড়ো,
তাহলে তোমাকে গাফেলদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।
আর যদি চার রাকাত পড়ো,
তাহলে তুমি নেককার মধ্যে গণ্য হবে।
আর যদি আট রাকাত পড়ো,
তবে সফলদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে।
আর যদি দশ রাকাত পড়ো তাহলে
কেয়ামত দিবসে তোমার কোনো গুনাহ থাকবে না।
আর যদি বারো রাকাত পড়ো,
তাহলে আল্লাহ তোমার জন্য
জান্নাতে একটি বাড়ি তৈরি করবেন।’
(সুনানে কুবরা লিল-বাইহাকী, পৃষ্ঠা : ৩/৪৮)
চাশতের নামাযের নিয়ম:
চাশতের নামাজ অন্য যেকোনো দুই রাকাত বিশিষ্ট সুন্নত বা নফল নামাজ আদায়ের মতই।
কোনো নফল নামাজে যেমন দুই রাকাত পড়ে ডানে ও বামে সালাম ফিরিয়ে থাকেন, এখানেও তেমনই। হজরত ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
‘দিন ও রাতের নফল নামাজ দুই দুই রাকাত করে।’
(তিরমিযি, হাদিস : ৫৯৭; আবু দাউদ, হাদিস : ১২৯৫)
চাশতের নামাজের সময়:
চাশতের নামাজের সময়টা আমরা ধরে নিতে পারি সকাল ৯ : ০০ থেকে বেলা ১১ : ০০ পর্যন্ত।
সূর্যের তাপ যখন প্রখর হতে শুরু করে তখন এই নামাজ আদায় করা উত্তম।
কেননা, নবী কারীম (সাঃ) বলেছেন,
চাশতের নামাজ পড়া হবে যখন সূর্যের তাপ প্রখর হয়।’ (সহীহ্ মুসলিম, হাদীস : ৭৪৮)
বিশেষজ্ঞদের মতে, যখন দিনের এক চতুর্থাংশ অর্থাৎ, দিনের চার ভাগের একভাগ পার হয় তখন এই নামাজ আদায় করা উত্তম। কাজেই, চাশতের নামাজ বা সালাতুদ্ দুহা আদায় করার উত্তম সময়টি হচ্ছে সূর্যোদয় এবং যোহর নামাযের মধ্যবর্তী সময়টা। (মাজমূ’ ফাতাওয়াহ্ লিল ইমাম আন-নাবাউয়ী, ৪/৩৬; আল-মাওসূ’য়াহ্ আল-ফিক্হিয়্যাহ্, ২৭/২২৪)
জুতা আবিষ্কার– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া
জুতা আবিষ্কার
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কহিলা হবু, ‘শুন গো গোবুরায়,
কালিকে আমি ভেবেছি সারা রাত্র—
মলিন ধূলা লাগিবে কেন পায়
ধরণী‐মাঝে চরণ‐ফেলা মাত্র!
তোমরা শুধু বেতন লহ বাঁটি,
রাজার কাজে কিছুই নাহি দৃষ্টি।
আমার মাটি লাগায় মোরে মাটি,
রাজ্যে মোর একি এ অনাসৃষ্টি!
শীঘ্র এর করিবে প্রতিকার,
নহিলে কারো রক্ষা নাহি আর।’
শুনিয়া গোবু ভাবিয়া হল খুন,
দারুণ ত্রাসে ঘর্ম বহে গাত্রে।
পণ্ডিতের হইল মুখ চুন,
পাত্রদের নিদ্রা নাহি রাত্রে।
রান্নাঘরে নাহিকো চড়ে হাঁড়ি,
কান্নাকাটি পড়িল বাড়িমধ্যে,
অশ্রুজলে ভাসায়ে পাকা দাড়ি
কহিলা গোবু হবুর পাদপদ্মে,
‘যদি না ধুলা লাগিবে তব পায়ে,
পায়ের ধুলা পাইব কী উপায়ে!’
শুনিয়া রাজা ভাবিল দুলি দুলি,
কহিল শেষে, ‘কথাটা বটে সত্য—
কিন্তু আগে বিদায় করো ধুলি,
ভাবিয়ো পরে পদধুলির তত্ত্ব।
ধুলা‐অভাবে না পেলে পদধুলা
তোমরা সবে মাহিনা খাও মিথ্যে,
কেন বা তবে পুষিনু এতগুলা
উপাধি‐ধরা বৈজ্ঞানিক ভৃত্যে?
আগের কাজ আগে তো তুমি সারো,
পরের কথা ভাবিয়ো পরে আরো।’
আঁধার দেখে রাজার কথা শুনি,
যতনভরে আনিল তবে মন্ত্রী
যেখানে যত আছিল জ্ঞানীগুণী
দেশে বিদেশে যতেক ছিল যন্ত্রী।
বসিল সবে চশমা চোখে আঁটি,
ফুরায়ে গেল উনিশ পিপে নস্য।
অনেক ভেবে কহিল, ‘গেলে মাটি
ধরায় তবে কোথায় হবে শস্য?’
কহিল রাজা, ‘তাই যদি না হবে,
পণ্ডিতেরা রয়েছ কেন তবে?’
সকলে মিলি যুক্তি করি শেষে
কিনিল ঝাঁটা সাড়ে সতেরো লক্ষ,
ঝাঁটের চোটে পথের ধুলা এসে
ভরিয়ে দিল রাজার মুখ বক্ষ।
ধুলায় কেহ মেলিতে নারে চোখ,
ধুলার মেঘে পড়িল ঢাকা সূর্য।
ধুলার বেগে কাশিয়া মরে লোক,
ধুলার মাঝে নগর হল উহ্য।
কহিল রাজা, ‘করিতে ধুলা দূর,
জগৎ হল ধুলায় ভরপুর!’
তখন বেগে ছুটিল ঝাঁকে ঝাঁক
মশক কাঁখে একুশ লাখ ভিস্তি।
পুকুরে বিলে রহিল শুধু পাঁক,
নদীর জলে নাহিক চলে কিস্তি।
জলের জীব মরিল জল বিনা,
ডাঙার প্রাণী সাঁতার করে চেষ্টা—
পাঁকের তলে মজিল বেচা‐কিনা,
সর্দিজ্বরে উজাড় হল দেশটা।
কহিল রাজা, ‘এমনি সব গাধা
ধুলারে মারি করিয়া দিল কাদা!’
আবার সবে ডাকিল পরামর্শে;
বসিল পুন যতেক গুণবন্ত—
ঘুরিয়া মাথা হেরিল চোখে সর্ষে,
ধুলার হায় নাহিক পায় অন্ত।
কহিল, ‘মহী মাদুর দিয়ে ঢাকো,
ফরাশ পাতি করিব ধুলা বন্ধ।’
কহিল কেহ, ‘রাজারে ঘরে রাখো,
কোথাও যেন থাকে না কোনো রন্ধ্র।
ধুলার মাঝে না যদি দেন পা
তা হলে পায়ে ধুলা তো লাগে না।’
কহিল রাজা, ‘সে কথা বড়ো খাঁটি,
কিন্তু মোর হতেছে মনে সন্ধ,
মাটির ভয়ে রাজ্য হবে মাটি
দিবসরাতি রহিলে আমি বন্ধ।’
কহিল সবে, ‘চামারে তবে ডাকি
চর্ম দিয়া মুড়িয়া দাও পৃথ্বী।
ধূলির মহী ঝুলির মাঝে ঢাকি
মহীপতির রহিবে মহাকীর্তি।’
কহিল সবে, ‘হবে সে অবহেলে,
যোগ্যমতো চামার যদি মেলে।’
রাজার চর ধাইল হেথা হোথা,
ছুটিল সবে ছাড়িয়া সব কর্ম।
যোগ্যমতো চামার নাহি কোথা,
না মিলে তত উচিত‐মতো চর্ম।
তখন ধীরে চামার‐কুলপতি
কহিল এসে ঈষৎ হেসে বৃদ্ধ,
‘বলিতে পারি করিলে অনুমতি,
সহজে যাহে মানস হবে সিদ্ধ।
নিজের দুটি চরণ ঢাকো, তবে
ধরণী আর ঢাকিতে নাহি হবে।’
কহিল রাজা, ‘এত কি হবে সিধে,
ভাবিয়া ম’ল সকল দেশ‐শুদ্ধ!’
মন্ত্রী কহে, ‘বেটারে শূল বিঁধে
কারার মাঝে করিয়া রাখো রুদ্ধ।’
রাজার পদ চর্ম‐আবরণে
ঢাকিল বুড়া বসিয়া পদোপান্তে।
মন্ত্রী কহে, ‘আমারো ছিল মনে
কেমনে বেটা পেরেছে সেটা জানতে।’
সেদিন হতে চলিল জুতা পরা—
বাঁচিল গোবু, রক্ষা পেল ধরা।
সোমবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৪
শীতকাল এলেই কিছু তরুন ভাইয়েরা বিয়ে-বউ,স্বামী-স্ত্রীর অন্তরঙ্গতা -ইত্যাদি এসব রসিকতাপূর্ণ কথাবার্তা পোষ্ট করেন,,,,,,,,,,, দোয়া কবুলের শ্রেষ্ঠ উপায় ফেইসবুক থেকে নেওয়া
শীতকাল এলেই কিছু তরুণ ভাইয়েরা বিয়ে-বউ, স্বামী-স্ত্রীর অন্তরঙ্গতা—ইত্যাদি নিয়ে এসব রসিকতাপূর্ণ কথাবার্তা পোস্ট করেন।
এদের প্রোফাইল ঘেটে দেখলাম ম্যাক্সিমামই মোটামুটি দ্বীনের সাথে কানেক্টেড। সেই হিসেবেই এটাই অন্তত ভালো বিষয় যে তারা গার্লফ্রেন্ডের চিন্তা না করে বউয়ের চিন্তা করেন৷
কিন্তু সেই সাথে তাদের যদি এই দ্বীনি গায়রতটুকুও থাকতো যে, একটা গাইরতসম্পন্ন দ্বীনদার ছেলের সাথে এটা কখনোই মানানসই নয় যে সে এসব বিষয় নিয়ে ফেসবুকে এসে রসিকতাপূর্ণ হাহাকার প্রদর্শন করবে।
প্রিয় ভাই, তোমার সামর্থ্য থাকলে তুমি বিয়ে করো। আল্লাহর নিয়ামাতের উষ্ণতা নাও। কোনো নিষেধ নেই। বরং উৎসাহিত। কিন্তু ফেসবুকে এসব করে আসলে তুমি কি নিজেকেই বেগায়রত হিসেবে উপস্থাপন করছো না?
আর সামর্থ্য না থাকলে, সবর করো। সুন্নাহ মেনে প্রস্তুতি নাও। আর হ্যাঁ, একজন মুমিনের শীতকাল শুধুই বিয়ে, বউ, অন্তরঙ্গতার জন্যই সেরা মৌসুম নয়। সালাফরা বলতেন,
الشتاء ربيع المؤمن .
শীতকাল হচ্ছে মুমিনের বসন্তকাল।
কারণ, এর দিন ছোট তাই সিয়াম রাখা সহজ। এর রাত লম্বা তাই পর্যাপ্ত ঘুমিয়েও কিয়াম (তাহাজ্জুদ) করা সহজ। হ্যাঁ যদিও শীতের প্রকোপ আছে, তাই সালাত কষ্টকর। তবে এর বিনিময়ও অনেক বেশি। অধিক ইবাদাত করতে না পারলেও, অধিক গুনাহ থেকে শীত তোমাকে বাঁচিয়ে রাখবে। তাই এটা অন্তত খেয়াল রাখো।
বিয়ে, বউ, অন্তরঙ্গতা এসবকে জীবনের মাকসাদ বানিয়ো না। ধ্যান-জ্ঞান বানিয়ে ফেলো না। জীবন আরও অনেক বড়ো কিছু। আরও অনেক বেশি কিছু। একটু চিন্তা করো, অনেক কিছু করার আছে তোমার। ছোট্ট এই জীবনেই অনেক কিছুর ব্যস্ততা আছে তোমার।
দোয়া কাবুলের শ্রেষ্ঠ উপায় ফেইসবুক থেকে নেওয়া
জাপানের একটি জনহীন রেলওয়ে স্টেশনের গল্প ফেইসবুক থেকে নেওয়া
জাপানের একটি জনহীন রেলওয়ে স্টেশন শুধুমাত্র এক ছাত্রীর জন্য এখনও চালু রয়েছে। যাতে সে ঠিক সময়ে স্কুলে পৌঁছতে পারে।সারা দিনে ওই একটি ট্রেন তাঁকে স্কুলে পৌঁছে দেয় এবং বিকেলে তাঁকে ফের ওই জনহীন স্টেশনে নামিয়ে দিয়ে যায়।🥀
হ্যা এটাই নিহোন (জাপান)
জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপের একদম উত্তর প্রান্তে রয়েছে কামি শিরাতাকি স্টেশন। নিতান্তই অজ পাড়া-গাঁ বলতে যা বোঝায় অনেকটা তাই। যাতায়াতের জন্য অন্যান্য মাধ্যম থাকায় রেলপথে কেউই খুব একটা কোথাও যাওয়া-আসা করেন না। এ কারণেই রেল দপ্তর ওই স্টেশনটি বন্ধ করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করে। কিন্তু পরিদর্শকরা তখন লক্ষ করেন, একটি মেয়ে সারা বছর ট্রেন ধরে স্কুলে যাতায়াত করে। ট্রেন না চললে তাঁর স্কুলে পৌঁছতে খুবই কষ্ট হবে। তাই ওই ছাত্রীর জন্যই একটি গোটা স্টেশন চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।🥀
শুধু তাই নয়, মেয়েটি যাতে সঠিক সময়ে স্কুলে পৌঁছতে পারে তার জন্য ট্রেনের টাইমও পাল্টে দেওয়া হয়। সারা দিনে ওই একটি ট্রেন তাঁকে স্কুলে পৌঁছে দেয় এবং বিকেলে তাঁকে ফের ওই জনহীন স্টেশনে নামিয়ে দিয়ে যায়। রেল দপ্তর এমনটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, যত দিন না মেয়েটি স্নাতক হচ্ছে, তত দিন এই ট্রেন পরিষেবা চালু রাখা হবে।☺️🥀
Collected.....
ফেইসবুক থেকে নেওয়া
স্ত্রী সহবাসের পর তৎক্ষণাৎ গোসল এবং কিছু ভুল ধারণা,,,,,,,,,, দোয়া কবুলের শ্রেষ্ঠ উপায় ফেইসবুক থেকে নেওয়া
স্ত্রী সহবাসের পর তৎক্ষণাৎ গোসল এবং কিছু ভুল ধারণা
▬▬▬◖◯◗▬▬▬
প্রশ্ন: সহবাস এর পরপরই কি গোসল করতে হবে? যদি ভুল বশত: না করা হয় তাহলে উপায় কি?
উত্তর:
নিম্নে প্রশ্নটির উত্তর প্রদান করা হল। পাশাপশি তুলে ধরা হল, সমাজে প্রচলিত সহবাস পরবর্তী কতিপয় কুসংস্কার ও ভুল ধারণা:
◉◉ গোসল ফরজ হলে সালাতের পূর্ব পর্যন্ত গোসল বিলম্ব করা জায়েজ আছে:
স্ত্রী সহবাস, স্বপ্নদোষ ইত্যাদির কারণে গোসল ফরজ হলে তৎক্ষণাৎ গোসল করা আবশ্যক নয়। বরং ঘুম, ব্যস্ততা বা প্রয়োজনে বিলম্ব করা জায়েজ আছে। এ মর্মে একাধিক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। যেমন:
➧ ১) হাদিসে এসেছে:
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّهُ لَقِيَهُ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فِي طَرِيقٍ مِنْ طُرُقِ الْمَدِينَةِ وَهُوَ جُنُبٌ فَانْسَلَّ فَذَهَبَ فَاغْتَسَلَ فَتَفَقَّدَهُ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَلَمَّا جَاءَهُ قَالَ " أَيْنَ كُنْتَ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ " . قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ لَقِيتَنِي وَأَنَا جُنُبٌ فَكَرِهْتُ أَنْ أُجَالِسَكَ حَتَّى أَغْتَسِلَ . فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " سُبْحَانَ اللَّهِ إِنَّ الْمُؤْمِنَ لاَ يَنْجُسُ " .
আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। তিনি একবার মদিনার কোন এক রাস্তায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে সাক্ষাৎ পেলেন। তিনি (আবু হুরায়রা রা.) তখন অপবিত্র অবস্থায় ছিলেন। এই কারণে তিনি আস্তে করে পাশ কেটে চলে গেলেন এবং গোসল করলেন।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে তালাশ করলেন। পরে তিনি এলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন: আবু হুরায়রা, তুমি কোথায় ছিলে?
তিনি বললেন: হে আল্লাহর রাসূল, আপনার সঙ্গে যখন আমার সাক্ষাৎ হয় তখন আমি অপবিত্র অবস্থায় ছিলাম। তাই আমি গোসল না করে আপনার সাথে উঠবস করাকে অপছন্দ করেছি।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: “সুবহানাল্লাহ! মুমিন তো অপবিত্র হয় না।” (সহিহ বুখারী ও মুসলিম। সহীহ মুসলিম, হাদিস নম্বর/৭১০ অধ্যায়ঃ ৩/ হায়েজ)
হাদিসের বক্তব্য: “মুমিন তো অপবিত্র হয় না" এর অর্থ হল, মুমিন অভ্যন্তরিণভাবে কখনো নাপাক হয় না। বাহ্যিকভাবে শরীরে নাপাকি লাগলে শরীর নাপাক হয় কিন্তু তার মধ্যে ঈমান থাকায় অভ্যন্তরিণভাবে সে পবিত্র থাকে (জীবিত ও মৃত সর্বাবস্থায়)। পক্ষান্তরে কাফির বাহ্যিকভাবে যদি পরিষ্কারও থাকে তবে ঈমান না থাকার কারণে সে অভ্যন্তরিণভাবে নাপাক।
ইবনে হাজার আসকালানী রহ. বলেন:
فيه جواز تأخير الاغتسال عن أول وجوبه
“এ হাদিসে গোসল ফরজ হওয়ার পর তা বিলম্ব করার বৈধতা পাওয়া যায়।” (সহিহ বুখারির ব্যাখ্যা গ্রন্থ ফাতহুল বারী)
➧ ২) আরেকটি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে,
عن غضيف بن الحارث، قال: قلت لعائشة: أكان النبي صلى الله عليه وسلم يغتسل قبل أن ينام؟ وينام قبل أن يغتسل؟ قالت: نعم. قلت: الحمد لله الذي جعل في الأمر سعة
গাযীফ ইবনুল হারিস রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন: আমি আয়েশা রা. কে প্রশ্ন করলাম, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি ঘুমের পূর্বে গোসল করতেন অথবা গোসলের পূর্বে ঘুমাতেন?
তিনি বললেন: হ্যাঁ।
আমি বললাম: আল হামদু লিল্লাহ-সকল প্রশংসা আল্লাহর যিনি বিষয়টিতে ছাড় রেখেছেন। (সহিহ আবু দাউদ, হা/২২৬)
➧ ৩) এ ছাড়াও সহিহ সনদে প্রমাণিত হয়েছে যে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্ত্রী সহবাসের পর শরীর নাপাক অবস্থায় রমাযান মাসে ভোর রাতে সেহরি খেয়েছেন। তারপর ফজরের আজান হলে গোসল করে মসজিদে সালাত আদায়ের জন্য গেছেন। যেমন:
- উম্মুল মোমিনীন আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত,
ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻳﺪﺭﻛﻪ ﺍﻟﻔﺠﺮ ﻓﻲ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﻭﻫﻮ ﺟﻨﺐ ﻣﻦ ﻏﻴﺮ ﺣﻠﻢ، ﻓﻴﻐﺘﺴﻞ ﻭﻳﺼﻮﻡ .
“রমজান মাসে স্বপ্নদোষ ব্যতীতই অপবিত্র অবস্থায় (অর্থাৎ স্ত্রী সহবাসের মাধ্যমে নাপাক অবস্থায়) রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ফজর হয়ে যেত। অত:পর তিনি গোসল করতেন এবং রোজা রাখতেন।” (সহিহ বুখারি, হা/১৮২৯, মুসলিম, হা/ ১১০৯)।
- স্ত্রী উম্মুল মুমিনীন উম্মে সালামা রা. বর্ণনা করেন:
ﻛﺎﻥ ﻳﺪﺭﻛﻪ ﺍﻟﻔﺠﺮ ﻭﻫﻮ ﺟﻨﺐ ﻣﻦ ﺃﻫﻠﻪ ﺛﻢ ﻳﻐﺘﺴﻞ ﻭﻳﺼﻮﻡ.
“সহবাসের ফলে নাপাক অবস্থায় রাসুল সাল্লাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফজর করে ফেলতেন। অত:পর তিনি গোসল করতেন এবং রোজা রাখতেন।” (সহিহ বুখারি, হা/ ১৯২৬)
আর এ কথা ঠিক যে, তিনি ভোর রাতে সেহরি খেতেন এবং তার উম্মতকে সেহরি খেতে উৎসাহিত করেছেন। এখান থেকে বুঝা যায়, তিনি ভোর রাতে নাপাক অবস্থায় (গোসলের পূর্বে) রোজার জন্য সেহরি খেয়েছেন। তারপর ফজর উদিত হলে গোসল করে সালাতে গেছেন।
উল্লেখ্য যে, একটি হাদিসে এসেছে: “যে ঘরে জুনুবি ব্যক্তি (গোসল ফরজ হয়েছে এমন নাপাক ব্যক্তি) এবং কুকুর থাকে সে ঘরে ফেরেশতা প্রবেশ করে না।” এই হাদিসটি মুহাদ্দিসগণের দৃষ্টিতে জইফ বা দুর্বল। তবে যে ঘরে কুকুর আছে সে ঘরে (রহমতের) ফেরেশতা প্রবেশ করে না’ মর্মে অন্য একটি সহিহ হাদিস রয়েছে।
- সালাতের সময় হলে গোসলের মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করার পর সালাত আদায় করা আবশ্যক। কেননা সালাতের জন্য পাক-পবিত্রতা অর্জন করা পূর্বশর্ত।
◉◉ স্ত্রী সহবাসের পর গোসল করতে বিলম্ব করলে ওজু করা মুস্তাহাব:
স্ত্রী সহবাসের পর কেউ ইচ্ছে করলে তৎক্ষণাৎ গোসল করে নিতে পারে আবার ইচ্ছে করলে বিলম্বও করতে পারে। বিলম্ব করতে চাইলে অজু করে নেওয়া উত্তম।
➧ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে:
في الصحيحين أن عمر استفتى رسول الله صلى الله عليه وسلم: أينام أحدنا وهو جنب؟ قال: "نعم، إذا توضأ".
ওমর রা. রাসূল-সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নিকট প্রশ্ন করলেন, শরীর নাপাক অবস্থায় কি কেউ ঘুমাতে পারে?
তিনি বললেন: “হ্যাঁ, যদি অজু করে।” (সহিহ বুখারি ও মুসলিম)
قال ابن عبد البر: ذهب الجمهور إلى أنه ـ أي: الأمر بالوضوء للجنب الذي يريد
النوم - للاستحباب
“ইবনে আব্দুল বার বলেন, জুমহুর তথা অধিকাংশ আলেম এই মত ব্যক্ত করেছেন যে, যে জুনুবি (নাপাক) ব্যক্তি ঘুমাতে চায় তার জন্য ওজু করার নির্দেশ টি মুস্তাহাব পর্যায়ের।”
◉◉ সহবাসের পর গোসল করা সম্পর্কে কতিপয় ভুল ধারণা ও ভিত্তিহীন কথা:
১. সহবাসের সাথে সাথেই গোসল করতে হবে; নয়তো গুনাহ হবে।
২. সহবাস করে গোসলের পূর্বে মাটিতে পা রাখা যাবে না। অন্যথায় মাটি বদ দুআ করবে এবং অভিশাপ দিবে!
৩. সহবাস করার পর গোসলের পূর্বে কোন কিছুতে হাত দেয়া যাবে না। এই অবস্থায় কোন কিছুতে হাত দিলে তা অপবিত্র হয়ে যাবে!
৪. এ অবস্থায় রান্না-বান্না করলে বাড়ি থেকে লক্ষ্মী চলে যাবে। (এটি স্পষ্ট শিরক)।
৫. গোসলের পূর্বে হাতে কিছু নিয়ে দরজা ধরতে হবে।
৬. নাপাক অবস্থায় খাওয়া-দাওয়া করা যাবে না।
৭. এ অবস্থায় রান্না-বান্না করা যাবে না।
৮. ঘর-বাড়ি ঝাড়ু দেয়া যাবে না।
৯. সন্তানকে বুকের দুধ পান করানো যাবে না।
১০. অবস্থায় দুআ-তসবিহ, জিকির-আজকার পাঠ করা যাবে না।
এ সবই কুরআন-সুন্নাহ বর্হিভূত ভুল ধারণা ও বাতিল কথা। ইসলামে এ সব কথার কোন ভিত্তি নাই।
আল্লাহ আমাদেরকে দীনের সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করুন এবং সর্ব প্রকার বাতিল ও কুসংস্কার থেকে হেফাজত করুন। আমিন।
আল্লাহু আলাম।
➤ সংযুক্তি:
অনেকে প্রশ্ন করে যে, নাপাক অবস্থায় যদি মারা যায় তাহলে কি গুনাহগার হবে?
উত্তর: যেহেতু সে তার স্ত্রীর সাথে সহবাস বা স্বপ্নদোষ জনিত কারণ, হায়েজ, নেফাস ইত্যাদি শরিয়ত সম্মত কারণে নাপাক হয়েছিল এবং ইসলাম প্রদত্ত সুযোগ থাকার কারণে গোসল করতে বিলম্ব করেছিল সেহেতু গোসলের পূর্বেই যদি মৃত্যুবরণ করেও ইনশাআল্লাহ তাতে তার কোন গুনাহ হবে না।
এক্ষেত্রে দাফনের পূর্বে তাকে যে গোসল দেওয়া হবে সেটি তার নাপাকি এবং দাফন উভয়টির জন্য যথেষ্ট হবে।
হাদীসে বর্ণিত হয়েছে: হানজালা রা. এবং হামজা বিন আব্দুল মোতালিব রা. নাপাক অবস্থায় যুদ্ধ করতে করতে শহীদ হয়েছিলেন।
আল্লাহু আলাম।
▬▬▬✪◯✪▬▬▬
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সৌদি আরব
দোয়া কবুলের শ্রেষ্ঠ উপায় ফেইসবুক থেকে নেওয়া
সুরা হাশরের শেষ তিন আয়াত,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া
সূরা হাশরের শেষ ৩ আয়াত
(সত্তর হাজার ফেরেশতার ক্ষমাপ্রার্থনা ও শাহাদাতের মর্যাদা লাভের আমল)
اَعُوْذُ بِاللهِ السَّمِيْعِ الْـعَلِيْمِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ
(তিনবার)
এরপর ১বার বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম পড়ে
সূরা হাশরের শেষ ৩ আয়াত: (১বার) পড়া
هُوَ اللهُ الَّذِيْ لَاۤ اِلٰهَ إِلَّا هُوَج عَالِمُ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ هُوَ الرَّحْمٰنُ الرَّحِيْمُ هُوَ اللهُ الَّذِيْ لَاۤ اِلٰهَ إِلَّا هُوَج اَلْمَلِكُ الْقُدُّوْسُ السَّلَامُ الْمُؤْمِنُ الْمُهَيْمِنُ الْعَزِيْزُ الْجَبَّارُ الْمُتَكَبِّرُ سُبْحَانَ اللهِ عَمَّا يُشْرِكُوْنَ هُوَ اللهُ الْخَالِقُ الْبَارِئُ الْمُصَوِّرُ لَهُ الْأَسْمَآءُ الْحُسْنٰى يُسَبِّحُ لَهٗ مَا فِي السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضِ وَهُوَ الْعَزِيْزُالْحَكِيْمُ
অর্থ: তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, তিনি দৃশ্য-অদৃশ্যের জ্ঞানী; তিনিই পরম করুণাময়, অতিশয় দয়ালু। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, তিনিই বাদশাহ্, মহাপবিত্র, শান্তিদাতা, নিরাপত্তাদানকারী, রক্ষক, মহাপরাক্রমশালী, মহাপ্রতাপশালী, অতীব মহিমান্বিত, তারা যা শরীক করে তা হতে আল্লাহ পবিত্র। তিনিই আল্লাহ, ¯্রষ্টা, উদ্ভাবক, আকৃতিদানকারী, তাঁর রয়েছে সুন্দরতম নামসমূহ; আসমান ও জমিনে যা আছে সবই তাঁর মহিমা ঘোষণা করে। তিনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
ফযীলত: যে ব্যক্তি সকালে তিনবার আ‘উ-যু বিল্লা-হিস্ সামী-‘ইল ‘আলী-মি মিনাশ্ শাইত্ব-নির রজী-ম, পাঠ করার পর সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত পাঠ করবে তার জন্য সন্ধ্যা পর্যন্ত সত্তর হাজার ফেরেশতা গুনাহ মাফের দু‘আ করবে। আবার সন্ধ্যায় পাঠ করলে সকাল পর্যন্ত সত্তর হাজার ফেরেশতা গুনাহ মাফের দু‘আ করবে এবং সে ঐ দিন মারা গেলে শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবে। (সুনানে তিরমিযী, হাদীস: ২৯২২)
ফেইসবুক থেকে নেওয়া
রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫
রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা --- পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টি...
-
একটি জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলিলিটার রক্ত শুষতে পারে। সেই সঙ্গে মুখ থেকে এক ধরনের লালা মিশিয়ে দেয় রক্তে। যাতে হিরুডিন, ক্যালিক্রেইন, ক্যালিনের ...
-
#মিনু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : বন্যা সারা সকাল মিসেস সালমার বাসায় কাজ করে, তাকে খালাম্মা বলে ডাকে। সে মিসেস সালমার য...
-
ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব। ও ১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট এবং ছ...