এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৪

১৮ প্রকার উন্নত জাতের শবজি পাচ্ছেন ১২১ টাকায়,,,,,, শিকদার সিডস ১ ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 😍 ১৮ প্রকার উন্নতজাতে

















র সবজির বীজ   পাচ্ছেন মাত্র ১২১ টাকায়,,,,,, 


👉👉 সারাবাংলাদেশে ক্যাশঅন হোমডেলিভারী চার্জ মাত্র ৫৯ টাকা 🥰🥰🥰


👉👉 যা যা থাকছে,,,, 


👉 ক্যাপসিকামের বীজ ৭ পিস,,,  


👉 ( হাইব্রিড )  পেপের বীজ ১০ পিস,,,,


👉 ( হাইব্রিড )  বেগুনের বীজ ১৫ পিস,,,


👉 ( হাইব্রিড )  লাউয়ের বীজ ৫ পিস,,,,


👉 ( হাইব্রিড )  কুমড়ার বীজ ৫ পিস,,,,


👉 ( হাইব্রিড )  শশার বীজ ১০ পিস,,,


👉 ( হাইব্রিড )  টমেটার বীজ ১৫ পিস,,,  


👉( হাইব্রিড )  বরবটীর বীজ ৭ পিস,,,  


👉 চালকুমড়ার বীজ ৫ পিস,,,,


👉(  নওগার ) খিরাইয়ের বীজ ১০ পিস,,, 


👉 ( হাইব্রিড )  করল্লার বীজ ৫ পিস,,,  


👉 ( বড়সাইজের )  ঝিঙ্গার বীজ ৫ পিস,,,


👉 ( ফরিদপুরী )  পিয়াজের বীজ ৩০ পিস,,,


👉 ( মোটাডগা )  পুইশাকের বীজ ২০ পিস,,,


👉 ( হাইব্রিড )  ঢেঁড়সের বীজ ২০ পিস,,,


👉 ( হাইব্রিড )  মরিচের বীজ ১০ পিস,,,


👉 ( হাইব্রিড )  ধুন্দলের বীজ ৫ পিস,,,, 


👉 চিচিংগার বীজ ৫ পিস,,,


সবগুলো বীজ আলাদা আলাদা জিপার পলিতে প্যাকিং করা থাকবে ইনশাআল্লাহ ,,,,,,


👉 এছাড়া অর্ডার করলেই পাচ্ছেন আকর্ষনীয়  গিফট 😍


( তাই আর দেরি কেন অর্ডার করতে আপনার নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, সহ পেজে মেছেজ করুন।  হোমডেলিভারী চার্জ ৫৯ টাকা 🥰 )


















বিশ্বাস ও আশা ----কাজী নজরুল ইসলাম,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বিশ্বাস ও আশা

----কাজী নজরুল ইসলাম


 বিশ্বাস আর আশা যার নাই, যেয়ো না তাহার কাছে

নড়াচড়া করে, তবুও সে মড়া, জ্যান্তে সে মরিয়াছে।

শয়তান তারে শেষ করিয়াছে, ইমান লয়েছে কেড়ে,

পরাণ গিয়াছে মৃত্যুপুরীতে ভয়ে তার দেহ ছেড়ে।

 

থাকুক অভাব দারিদ্র্য ঋণ রোগ শোক লাঞ্ছনা,

যুদ্ধ না ক’রে তাহাদের সাথে নিরাশায় মরিও না।

ভিতরে শত্রু ভয়ের ভ্রান্তি মিথ্যা ও অহেতুক

নিরাশায় হয় পরাজয় যার তাহার নিত্য দুখ।

 

“হয়ত কী হবে” এই ভেবে যারা ঘরে ব’সে কাঁপে ভয়ে,

জীবনের রণে নিত্য তারাই আছে পরাজিত হয়ে।

তারাই বন্দী হয়ে আছে গ্লানি অধীনতা কারাগারে;

তারাই নিত্য জ্বালায় পিত্ত অসহায় অবিচারে!

 

এরা আকারণ ভয়ে ভীত, এরা দুর্বল নির্বোধ,

ইহাদের দেখে দুঃখের চেয়ে জাগে মনে বেশী ক্রোধ।

এরা নির্বোধ, না ক’রে কিছুই জিভ মেলে প’ড়ে আছে,

গোরস্তানেও ফুল ফোটে, ফুল ফোটে না এ মরা গাছে।

 

এদের মুক্তি অদৃষ্টবাদ, ব’সে ব’সে ভাবে একা,

‘এ মোর নিয়তি’ বদলানো নাহি যায় কপালের লেখা!

পৌরুষ এরা মানে না, নিজেরে দেয় শুধু ধিক্কার,

দুর্ভাগ্যের সাথে নাহি লড়ে মেনেছে ইহারা হার।

 

এরা জড়, এরা ব্যাধিগ্রস্ত, মিশো না এদের সাথে,

মৃত্যুর উচ্ছিষ্ট আবর্জনা এরা দুনিয়াতে।

এদের ভিতরে ব্যাধি, ইহাদের দশদিক তমোময়,

চোখ বুঁজে থাকে, আলো দেখিয়াও বলে, ‘ইহা আলো নয়।’

 

প্রবল অটল বিশ্বাস যার নিঃশ্বাস প্রশ্বাসে,

যৌবন আর জীবনের ঢেউ কল-তরঙ্গে আসে,

মরা মৃত্তিকা করে প্রাণায়িত শস্যে কুসুমে ফলে,

কোনো বাধা তার রুধে না ক পথ, কেবল সুমুখে চলে।

 

চির-নির্ভয়, পরাজয় তার জয়ের স্বর্গ-সিঁড়ি,

আশার আলোক দেখে তত, যত আসে দুর্দিন ঘিরি’।

সেই পাইয়াছে পরম আশার আলো, যায়ো তারি কাছে,

তাহারি নিকটে ম্রিত্তুঞ্জয়ী আভয়-কবচ আছে।

 

যারা বৃহতের কল্পনা করে, মহৎ স্বপ্ন দেখে,

তারাই মহৎ কল্যাণ এই ধরায় এনেছে ডেকে।

আসম্ভবের অভিযান-পথ তারাই দেখায় নরে,

সর্বসৃষ্টি ফেরেশতারেও তারা বশীভূত করে।

 

আত্মা থাকিতে দেহে যারা সহে আত্ম- নির্যাতন,

নির্যাতকেরে বধিতে যাহারা করে না পরাণ-পণ,

তাহারা বদ্ধ জীব পশু সন, তাহারা মানুষ নয়,

তাদেরই নিরাশা মানুষের আশা ভরসা করিছে লয়।

 

হাত-পা পাইয়া কর্ম করে না কূর্ম-ধর্মী হয়ে,

রহে কাদা-জলে মুখ লুকাইয়া আঁধার বিবরে ভয়ে,

তাহারা মানব-ধর্ম ত্যজিয়া জড়ের ধর্ম লয়,

তাদের গোরস্তান শ্মশানে, আমাদের কেহ নয়।

 

আমি বলি শোনো মানুষ! পূর্ণ হওয়ার সাধনা করো,

দেখিবে তাহারি প্রতাপে বিশ্ব কাঁপিতেছে থরোথরো!

ইহা আল্লার বাণী যে, মানুষ যাহা চায় তাহা পায়,

এই মানুষের হাত পা চক্ষু আল্লার হয়ে যায়!

 

চাওয়া যদি হয় বৃহৎ, বৃহৎ সাধনাও তার হয়,

তাহারি দুয়ারে প্রতীক্ষা করে নিত্য সর্বজয়।

অধৈর্য নাহি আসে কোনো মহাবিপদে সে সেনানীর,

অটল শান্ত সমাহিত সেই অগ্রনায়ক বীর।

 

নিরানন্দের মাঝে আল্লার আনন্দ সেই আনে,

চাঁদের মতন তার প্রেম জনগণ-সমুদ্রে টানে।

অসম সাহস বুকে তার আসে আভিয় সঙ্গ ক’রে,

নিত্য জয়ের পথে চলো সেই পথিকের হাত ধ’রে।

 

পূর্ণ পরম বিশ্বাসী হও, যাহা চাও পাবে তাই;

তাহারে ছুঁয়ো না, সেই মরিয়াছে, বিশ্বাস যার নাই।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


আজ থেকে ১২০ বছর আগে, ১ টাকার মূল‍্য কতো ছিলো ভাবতে পারেন?,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আজ থেকে ১২০ বছর আগে, ১ টাকার মূল‍্য কতো ছিলো ভাবতে পারেন? —আজকের দিনের আনুমানিক কয়েকশ টাকা। 


১২০ বছর আগে, খাজা সলিমুল্লাহ ১ লক্ষ ১২ হাজার টাকা দান করেছিলেন বুয়েটের (BUET) জন‍্য। তখন সেটার নাম বুয়েট ছিলো না। ছিলো ঢাকা সার্ভে স্কুল। সেটাকে তিনি রূপ দিলেন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে। (খাজা সলিমুল্লাহার বাবার নাম ছিলো আহসানউল্লাহ) 


১৯০৮ সালে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক সভায় বিনা বেতনে বাধ‍্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার দাবি তুলেন তিনি। —চিন্তা করা যায়! 


পূর্ব বাংলায় কোন ইউনিভার্সিটি নেই। সলিমুল্লাহ সেটা মানতে পারলেন না। কি করা যায়, সে নিয়ে ভাবতে থাকলেন। ১৯১২ সালের ২৯ জানুয়ারি, তখনকার ভাইস রয় লর্ড হার্ডিঞ্জ ঢাকায় আসেন। হার্ডিঞ্জের সামনে দাবি নিয়ে দাঁড়ানোর মতো সাহস পূর্ব বাংলায় যদি কারো থাকে, সেটা একমাত্র সলিমুল্লাহর। তার বয়স তখন চল্লিশ বছর। সে সময়ের ১৯ জন প্রখ‍্যাত মুসলিম লিডার নিয়ে তিনি হার্ডিঞ্জের সাথে দেখা করেন। বিশ্ববিদ‍্যালয়ের প্রথম দাবি তুলেন। সেই ধারাবাহিকতায় শেষ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হলো। 


সলিমুল্লাহ ছিলেন আদ‍্যোপান্ত শিক্ষানুরাগী। পূর্ব বাংলায় শিক্ষার বিস্তারের জন‍্য, পিছিয়ে পড়া মুসলিম জনগোষ্ঠিকে শিক্ষিত করার লক্ষ‍্যে তিনি বহু বৃত্তি, বহু প্রকল্প চালু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ‍্যালয় প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা এবং ঢাকা সার্ভে স্কুলকে আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে রূপ দেয়া ছিলো তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ‍্য অবদান। 


শিক্ষাকে যদি জাতির মেরুদণ্ড বলা হয়, তাহলে পূর্ব বাংলার সেই মেরুদণ্ড তৈরিতে সলিমুল্লাহর চেয়ে বড়ো ভূমিকা সম্ভবত বিংশ শতকে খুব বেশি কেউ রাখেনি। অথচ সেই মানুষটাকে নিয়ে আমাদের সমাজে তেমন আলোচনা দেখি না। স্মরণসভা দেখি না। কষ্ট হয় কিছুটা! 


মাত্র ৪৩-৪৪ বছর বয়সে তিনি মারা যান। আরো কিছুদিন বেঁচে থাকলে হয়তো পূর্ব বাংলার শিক্ষার জন‍্য আরো বহুকিছু করে যেতেন। 


নবাব স‍্যার খাজা সলিমুল্লাহ বাহাদুরের মৃত‍্যুবার্ষিকী আজ (১৬ জানুয়ারি)। তার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


কতদিন দেখিনি তোমায় __গীতিকার-প্রণব রায়, শিল্পী- মান্না দে,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কতদিন দেখিনি তোমায়

__গীতিকার-প্রণব রায়, শিল্পী- মান্না দে


কতদিন দেখিনি তোমায়

তবু মনে পড়ে তব মুখখানি,

স্মৃতির মুকুরে মম আজ

তবু ছায়া পড়ে রানী

কতদিন দেখিনি তোমায়।


কত দিন তুমি নাই কাছে,

তবু হৃদয়ের তৃষা জেগে আছে,

প্রিয় যবে দূরে চলে যায়

সে যে আরও প্রিয় হয় জানি

কতদিন দেখিনি তোমায়।


হয়ত তোমার দেশে আজ

এসেছে মাধবী রাতি

তুমি জোছনায় জাগিছো নিশি,

সাথে লয়ে নতুন সাথী

হেথা মোর দীপ নেভা রাতে

নিদ নাহি দুটি আঁখি পাতে

প্রেম সে যে মরিচীকা হায়

এ জীবনে এই শুধু মানি।


কতদিন দেখিনি তোমায়

তবু মনে পড়ে তব মুখখানি,

স্মৃতির মুকুরে মম আজ

তবু ছায়া পড়ে রানী

কতদিন দেখিনি তোমায…


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


শীতের সিন্ধু___কাজী নজরুল ইসলাম (কাব্যগ্রন্থ- চক্রবাক),,,, পয়েট এন্ড পয়েম ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শীতের সিন্ধু

___কাজী নজরুল ইসলাম (কাব্যগ্রন্থ- চক্রবাক)


ভুলি নাই পুনঃ তাই আসিয়াছি ফিরে

ওগো বন্ধু, ওগো প্রিয়, তব সেই তীরে!

কূল-হারা কূলে তব নিমেষের লাগি

খেলিতে আসিয়া হায় যে কবি বিবাগি

সকলই হারায়ে গেল তব বালুচরে, –

ঝিনুক কুড়াতে এসে – গেল আঁখি ভরে

তব লোনা জল লয়ে, –তব স্রোত-টানে

ভাসিয়া যে গেল দূর নিরুদ্দেশে পানে!

ফিরে সে এসেছে আজ বহু বর্ষ পরে,

চিনিতে পার কি বন্ধু, মনে তারে পড়ে?


বর্ষার জোয়ারে যারে তব হিন্দোলায়

দোলাইয়া ফেলে দিলে দুরাশা-সীমায়,

ফিরিয়া সে আসিয়াছে তব ভাটি-মুখে,

টানিয়া লবে কি আজ তারে তব বুকে?


খেলিতে আসিনি বন্ধু, এসেছি এবার

দেখিতে তোমার রূপ বিরহ-বিথার।

সেবার আসিয়াছিনু হয়ে কুতূহলী,

বলিতে আসিয়া – দিনু আপনারে বলি


কৃপণের সম আজ আসিয়াছি ফিরে

হারায়েছি মণি যথা সেই সিন্ধু-তীরে!

ফেরে না তা যা হারায় – মণি-হারা ফণী

তবু ফিরে ফিরে আসে! বন্ধু গো, তেমনি

হয়তো এসেছি বৃথা চোর বালুচরে!–

যে চিতা জ্বলিয়া, –যায় নিভে চিরতরে,

পোড়া মানুষের মন সে মহাশ্মাশানে

তবু ঘুরে মরে কেন, –কেন সে কে জানে!

প্রভাতে ঢাকিয়া আসি কবরের তলে

তারি লাগি আধ-রাতে অভিসারে চলে

অবুঝ মানুষ, হায়! – ওগো উদাসীন,

সে বেদনা বুঝবে না তুমি কোনোদিন!


হয়তো হারানো মণি ফিরে তারা পায়,

কিন্তু হায়, যে অভাগা হৃদয় হারায়

হারায়ে সে চিরতরে! এ জনমে তার

দিশা নাহি মিলে, বন্ধু! – তুমি পারাবার,

পারাপার নাহি তব, তোমার অতলে

যা ডোবে তা চিরতরে ডোবে আঁখিজলে!‌

জানিলে সাঁতার, বন্ধু, হইলে ডুবুরি,

করিতাম কবে তব বক্ষ হতে চুরি

রত্নহার! কিন্তু হায় জিনে শুধু মালা

কী হইবে বাড়াইয়া হৃদয়ের জ্বালা!

বন্ধু, তব রত্নহার মোর তরে নয় –

মালার সহিত যদি না মেলে হৃদয়!


হে উদাসী বন্ধু মোর, চির আত্মভোলা,

আজি নাই বুকে তব বর্ষার হিন্দোলা!

শীতের কুহেলি-ঢাকা বিষণ্ণ বয়ানে

কীসের করুণা মাখা! কূলের সিথানে

এলায়ে শিথিল দেহ আছ একা শুয়ে,

বিশীর্ণ কপোল বালু-উপাধানে থুয়ে!

তোমার কলঙ্কী বঁধু চাঁদ ডুবে যায়

তেমনই উঠিয়া দূর গগন-সীমায়,

ছায়া এসে পড়ে তার তোমার মুকুরে,

কায়াহীন মায়াবীর মায়া বুকে পূরে

ফুলে ফুলে কূলে কূলে কাঁদ অভিমানে,

আছাড়ি তরঙ্গ-বাহু ব্যর্থ শূন্য পানে!

যে কলঙ্কী নিশিদিন ধায় শূন্য পথে –

সে দেখে না, কোথা, কোন বাতায়ন হতে,

কে তারে চাহিয়াছে নিতি! সে খুঁজে বেড়ায়

বুকের প্রিয়ারে ত্যজি পথের প্রিয়ায়!


ভয় নাই বন্ধু ওগো, আসিনি জানিতে

অন্ত তব, পেতে ঠাঁই অন্তহীন চিতে!

চাঁদ না সে চিতা জ্বলে তব উপকূলে –

কে কবে ডুবিয়া হায়, পাইয়াছে তল?

এক ভাগ থল সেথা, তিন ভাগ জল!


এসেছি দেখিতে তারে সেদিন বর্ষায়

খেলিতে দেখেছি যারে উদ্দাম লীলায়

বিচিত্র তরঙ্গ-ভঙ্গে! সেদিন শ্রাবণে

ছলছল জল-চুড়ি-বলয়-কঙ্কণে

শুনিয়াছি যে-সঙ্গীত, যার তালে তালে

নেচেছে বিজলি মেঘে, শিখী নীপ-ডালে।

যার লোভে অতি দূর অস্তদেশ হতে

ছুটে এসেছিনু এই উদয়ের পথে! –


ওগো মোর লীলা-সাথি অতীত বর্ষার,

আজিকে শীতের রাতে নব অভিসার!

চলে গেছে আজি সেই বরষার মেঘ,

আকাশের চোখে নাই অশ্রুর উদ‍্‍বেগ,

গরজে না গুর গুর গগনে সে বাজ,

উড়ে গেছে দূর বনে ময়ূরীরা আজ,

রোয়ে রোয়ে বহে নাকো পুবালি বাতাস,

শ্বসে না ঝাউয়ের শাখে সেই দীর্ঘশ্বাস,

নাই সেই চেয়ে-থাকা বাতায়ন খুলি

সেই পথে – মেঘ যথা যায় পথ ভুলি।

না মানিয়া কাজলের ছলনা নিষেধ

চোখ ছেপে জল ঝরা, –কপোলের স্বেদ

মুছিবার ছলে আঁখি-জল মোছা সেই,

নেই বন্ধু, আজি তার স্মৃতিও সে নেই!


থর থর কাঁপে আজ শীতের বাতাস,

সেদিন আশার ছিল যে দীরঘ-শ্বাস –

আজ তাহা নিরাশায় কেঁদে বলে, হায় –

“ওরে মূঢ়, যে চায় সে চিরতরে যায়!

যাহারে রাখিবি তুই অন্তরের তলে

সে যদি হারায় কভু সাগরের জলে

কে তাহারে ফিরে পায়? নাই, ওরে নাই,

অকূলের কূলে তারে খুঁজিস বৃথাই!

যে-ফুল ফোটেনি ওরে তোর উপবনে

পুবালি হাওয়ার শ্বাসে বরষা-কাঁদনে,

সে ফুল ফুটিবে না রে আজ শীত-রাতে

দু ফোঁটা শিশির আর অশ্রুজল-পাতে!”


আমার সান্ত্বনা নাই জানি বন্ধু জানি,

শুনিতে এসেছি তবু – যদি কানাকানি

হয় তব কূলে কূলে আমার সে ডাক!


এ কূলে বিরহ-রাতে কাঁদে চক্রবাক,

ও কূলে শোনে কি তাহা চক্রবাকী তার?

এ বিরহ একি শুধু বিরহ একার?


কুহেলি-গুণ্ঠন টানি শীতের নিশীথে

ঘুমাও একাকী যবে, নিশব্দ সংগীতে

ভরে ওঠে দশ দিক, সে নিশীথে জাগি

ব্যথিয়া ওঠে না বুক কভু কাও লাগি?

গুণ্ঠন খুলিয়া কভু সেই আধরাতে

ফিরিয়া চাহ না তব কূলে কল্পনাতে?

চাঁদ সে তো আকাশের, এই ধরা-কূলে

যে চাহে তোমায় তারে চাহ না কি ভুলে?


তব তীরে অগস্ত্যের সম লয়ে তৃষা

বসে আছি, চলে যায় কত দিবা-নিশা!

যাহারে করিতে পারি চুমুকেতে পান

তার পদতলে বসি গাহি শুধু গান!

জানি বন্ধু, এ ধরার মৃৎপাত্রখানি

ভরিতে নারিল যাহা – তারে আমি আনি

ধরিব না এ অধরে! এ মম হিয়ার

বিপুল শূন্যতা তাহে নহে ভরিবার!

আসিয়াছি কূলে আজ, কাল প্রাতে ঝুরে

কূল ছাড়ি চলে যাব দূরে বহুদূরে।


বলো বন্ধু, বলো, জয় বেদনার জয়!

যে-বিরহে কূলে কূলে নাহি পরিচয়,

কেবলই অনন্ত জল অনন্ত বিচ্ছেদ,

হৃদয় কেবলই হানে হৃদয়ে নিষেধ ;

যে-বিরহে গ্রহ-তারা শূন্যে নিশিদিন

ঘুরে মরে ; গৃহবাসী হয়ে উদাসীন –

উল্কা-সম ছুটে যায় অসীমের পথে,

ছোটে নদী দিশাহারা গিরিচূড়া হতে ;

বারে বারে ফোটে ফুল কণ্টক-শাখায়,

বারে বারে ছিঁড়ে যায় তবু না ফুরায়

মালা-গাঁথা যে-বিরহে, যে-বিরহে জাগে

চকোরী আকাশে আর কুমুদী তড়াগে ;

তব বুকে লাগে নিতি জোয়ারের টান,

যে-বিষ পিইয়া কণ্ঠে ফুটে ওঠে গান –

বন্ধু, তার জয় হোক! এই দুঃখ চাহি

হয়তো আসিব পুনঃ তব কূল বাহি।

হেরিব নতুন রূপে তোমারে আবার,

গাহিব নতুন গান। নব অশ্রুহার

গাঁথিব গোপনে বসি। নয়নের ঝারি

বোঝাই করিয়া দিব তব তীরে ডারি।

হয়তো বসন্তে পুনঃ তব তীরে তীরে

ফুটিবে মঞ্জরি নব শুষ্ক তরু-শিরে।

আসিবে নতুন পাখি শুনাইতে গীতি,

আসিবে নতুন পাখি শুনাইতে গীতি,


যেদিন ও বুকে তব শুকাইবে জল,

নিদারুণ রৌদ্র-দাহে ধুধু মরুতল

পুড়িবে একাকী তুমি মরূদ্যান হয়ে

আসবি সেদিন বন্ধু, মম প্রেম লয়ে!

আঁখির দিগন্তে মোর কুহেলি ঘনায়,

বিদায়ের বংশী বাজে, বন্ধু গো বিদায়!


পোয়েট এন্ড পয়েম ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

কবিতা,  ও মেয়ে __শতাব্দী রায়,,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ও মেয়ে

__শতাব্দী রায়

ও মেয়ে তোর বয়স কত?

: কি জানি গো,মা থাকলে বলে দিত।

সেই যে বারে দাঙ্গা হল,শয়ে শয়ে লোক মরল,

হিন্দুদের ঘর জ্বলল, মুসলমানের রক্ত ঝরল,

তখন নাকি মা পোয়াতি,দাঙ্গা আমার জন্মতিথি।

ও মেয়ে তোর বাবা কোথায়?

: মা বলেছে,গরিব দের বাবা হারায়

কেউ তো বলে বাপটা আমার হারামি ছিল।

মায়ের জীবন নষ্ট করে,অন্য গাঁয়ে ঘর বাঁধল।

মা বলত, শিবের দয়াই তোকে পেলাম,

শিবকেই তাই বাপ ডাকলাম।

ও মেয়ে তোর প্রেমিক আছে?

ছেলেরা ঘোরে ধারে-কাছে?

: প্রেমিক কি গো?মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে?

স্বপ্ন দেখাই দিন দুপুরে?

চুড়ি কাজল মেলাতে কেনায়,

ঝোপের ধারে জামা খোলায়?

এসব নন্দ কাকা করেছে দুবার

প্রেমিক ওকেই বলব এবার।

ও মেয়ে তোর পদবি কি?

: বাপই নাকি দেয় শুনেছি

পদবী থাকলে ভাত পাওয়া যায়?

বাপের আদর কাঁদায় হাসায়

ওটা কি বাজারে মেলে?

কিনব তবে দু-দশে দিলে

দামী হলে চাই না আমার

থাক তবে ও বাপ-ঠাকুরদার

ও মেয়ে তুই রূপসী?

:লোকে বলে ডাগর গতর সর্বনাশী

রুপ তো নয়, চোখের ধাঁধা।

যৌবনেতে কুকুরী রাঁধা।

পুরুষ চোখের ইশারা আসে,

সুযোগ বুঝে বুকে পাছায় হাত ও ঘষে।

রুপ কি শুধুই মাংসপেশী?

তবে তো আমি খুব রূপসী।

ও মেয়ে তোর ধর্ম কি রে?

মেয়েমানুষের ধর্ম কি গো?

সব কিছু তো শরীর ঘিরে,

সালমা বলে ধর্মই সমাজ বানায়,

সন্ধেবেলা যখন দাঁড়াই

কেউ তো বলে না,হিন্দু নাকি?

সবাই বলে,কতই যাবি?

বিছানা নাকি ধর্ম মেলায়

শরীর যখন শরীর খেলায়

তাই ভাবছি এবার থেকে ধর্ম বলব শরীর বা বিছানাকে।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বুধবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৪

ছায়া যুক্ত স্থানে শাক সবজি চাষ,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ছায়া যুক্ত স্থানে শাক সবজি চাষ।


বাগান করার সময়, আমরা প্রায়শই ছায়াযুক্ত স্থানগুলিকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখি। এইসব জায়গার জন্য এমন গাছ খুঁজে পাওয়া অনেকসময়ই কঠিন হয়ে পারে যা এই অবস্থার সাথে মানিয়ে নিতে পারে।


ছায়াযুক্ত স্থানে শাকসবজি চাষ করা সম্ভব। তবে, সব ধরনের সবজি ছায়াতে বেড়ে উঠতে পারে না। ছায়াযুক্ত স্থানে চাষ করার কিছু ভালো সবজি হলো:


ওলকচু

মানকচু

মেটে আলু

গাছ আলু

ধুন্দল

গ্রীষ্মকালীন টমেটো

সজনে ডাটা

মাশরুম


ছায়াযুক্ত স্থানের শাক জাতীয় সবজি:


কলমি শাক

কচু শাক

লেটুস

বিলাতি ধনিয়া

পুদিনা পাতা 


ছায়াযুক্ত স্থানের মসলা জাতীয় গাছ:

ছায়াযুক্ত স্থানে অনেক ধরনের মসলা জাতীয় গাছ জন্মায়। এই গাছগুলোর মধ্যে রয়েছে:


আদা

হলুদ

চুইঝাল

এলাচ

তুলসী

পান


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


প্রেশারকুকারের রান্নার ডিটেইলস জেনে নিন রান্নাঘরে কাজে আসবে।,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 প্রেশারকুকারের রান্নার ডিটেইলস জেনে নিন রান্নাঘরে কাজে আসবে।


🍛ভাত- 


 পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। 


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🥔 আলু- 


পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়)


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🐄 গরুর মাংস- 


পানির পরিমান:- প্রথমে সিদ্ধ করে নিলে পানি ছাড়াই আগে সিটি দিয়ে নিবেন। তারপর সময় নিয়ে কষাবেন। আর আগে কষিয়ে নিলে পরে সামান্য একটু পানি দিয়ে সিটি দিবেন।


 সিটি:- লো আচে ৩-৪ টা সিটি এবং হাই আচে ৬-৭ টা সিটি।


ছোলা- 


পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন।


 সিটি:- লো আচে  ২-৩  টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🍲খিচুড়ি- 


পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন।


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🍛পোলাও- 


পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে 


 সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২  টা সিটি।


🍗দেশি মুরগি-

 পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🍗কক মুরগি-

পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🧆সবজি - 

পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।


🍾 নেহেরি- 

পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন


 সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক।

 

🍐 লাউ ডাল- 

পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন।


 সিটি:- ২ সিটি


🍜 পাতলা ডাল- 

পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়।


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🦆 হাঁস- 

পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🐬 মাছ- 

পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 


🌿 শাক- 

পানির পরিমান:- পানির প্রয়োজন নেই।


 সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 


🥣 মুগ ডাল ঘাটি- 

পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 


🍛চিকেন বিরিয়ানি- 

পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে 


 সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২  টা সিটি।


🍜চটপটি- 

পানির পরিমান:- ডাবল পানি। আগে থেকে ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে।


 সিটি:- নরম চাইলে ৩-৪ টা সিটি। আস্ত চাইলে ২ টা সিটি


🍗 মাটন বিরিয়ানি- 

পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে 


 সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২  টা সিটি।


©️ এইরকম আরো নতুন নতুন টিপস পেতে সাকিয়ার রান্নাঘর পেজটি ফলো করে সাথে থাকুন।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



মরিচ চাষী ভাইদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ :,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মরিচ চাষী ভাইদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ :


১.চারা মুল জমিতে লাগানোর পর চারা অবস্থায় Damping off (গোড়া পচাঁ) জন্য কার্বেন্ডাজিম (2gm/L) ছত্রাকনাশক।

২.মরিচের থ্রিপিস পোকার জন্য স্পিনোসাইড বা ইমিডাক্লোরোপিড (1ml/L) কীটনাশক। 

৩. মাকড় দমনে এবামেকটিন (1ml/L) গ্রুপের জন্য কীটনাশক বা সালফার (2gm/L) গ্রুপের মাকড়নাশক।

৪. মরিচের সাদা মাছি পোকা দমনের জন্য ইমিডাক্লোরোপিড (1ml/L) বা এসিটামিপ্রিড গ্রুপের  কীটনাশক। 

৫.পাতা,ফুল,পত্রবৃন্ত, বৃন্ত পচা রোধের জন্য ম্যানকোজেব বা কার্বেন্ডাজিম (2gm/L) গ্রুপের ছত্রানাশক। 

৫. মরিচ গাছের কান্ড পঁচা রোধের জন্য কপার- অক্সিক্লোরাইড গ্রুপ (2gm/L) বা কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক।

৬.গোড়া পঁচা রোধের জন্য কপার- অক্সিক্লোরাইড (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক।

৭. ছত্রাকের কারণে মরিচ গাছ ঢলে পড়লে কার্বেন্ডাজিম (2gm) গ্রুপের ছত্রাকনাশক।

৮.ব্যাকটেরিয়ার কারণে মরিচ গাছ ঢলে পড়লে স্টেপটোমাইসিন (0.2gm/L) বা বিসমার্থিওজল বা ক্লোরো আইসো ব্রোমাইন সায়ানুয়িক এসিড গ্রুপের ব্যাকটেরিয়ানাশক( কোম্পানি অনুযায়ী বিভিন্ন মাত্রা হতে পারে)।

৯. ফুল,ফল বৃদ্ধির জন্য চিলেটেড জিংক (1gm/L) + সলুবোর বোরন (2gm/L) বা Nitrobenzene গ্রুপের (ফ্লোরা 2ml/L) মাইক্রোনিউট্রিয়েন।


বি:দ্র:- আবহাওয়া ও তাপমাত্রার তারতম্য ভেদে স্প্রে সিডিউল এর পরিবর্তন হতে পারে। এজন্য নিকটস্থ কৃষি অফিস বা আমাদের সাথে যোগাযোগ রাখা।


কৃষিবিদ আব্দুল কাইয়ুম 

গবেষক 

এ আর মালিক সীডস।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


শীমের ফুল ঝড়া রোধে কার্যকরী  আমের ফুল ঝড়া রোধে কার্যকরী  বুস্টার-২,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শীমের ফুল ঝড়া রোধে কার্যকরী 

আমের ফুল ঝড়া রোধে কার্যকরী 


বুস্টার-২

গাছে ফুল ধরা ও ফুলের সফল পরাগ মিলনের উপর তার ফলন কেমন হবে নির্ভর করে।


 বুস্টার-২ এই দুটি কাজ ম্যাজিকের মত করে দেয়। খরচ অত্যন্ত কম।


প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানঃ লিবিগস এগ্রো কেমিক্যাল প্রাঃ লিমিটেড, কলকাতা। 


গঠনঃ উদ্ভিজ্জ হরমোন ও স্বল্প পরিমাণ অনুখাদ্যের সমাহারে বুস্টার-২ তৈরি হয়।


বিশেষত্বঃ 

• ফুলের সংখ্যা বাড়ায়

• পরাগরেনু পরিপক্ষ করতে সহায়তা করে

• পুরুষ ও স্ত্রী ফুলের গঠনগত ত্রুটি দূর করে

• ফল ধরতে সাহায্য করে

• ফলন আশাতিরিক্ত বাড়ায়


মাত্রা ও ব্যবহার পদ্ধতিঃ

(১) টমেটো, মরিচ, শিম, ক্যাপসিকাম, ঢেঁড়শ, পটল, সয়াবিন ও বাদাম ফসলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৮-১০ ফোঁটা বুস্টার-২ প্রথম ফুলের কুঁড়ি এলে ১ বার এবং পরে ১৫ দিন পর পর একই মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।

(২) বেগুনে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৬-৮ ফোঁটা বুস্টার-২ প্রথম কুঁড়ি এলে ১ বার এবং পরে ৭ দিন পর পর একই মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।

(৩) পেঁয়ারা, আম, জামরুল, লিচু, লেবু ও মাল্টায় ১০ লিটার পানিতে ১০-১৫ ফোঁটা প্রথম ফুলের কুঁড়ি এলে ১ বার এবং পরে ২০-২৫ দিন পর পর একই মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।


🔹বুস্টার ১=১৫ মিলি =২৮০ টাকা

🔹বুস্টার ৩=১৫ মিলি=২৮০ টাকা 

🔸বুস্টার ২=১০ মিলি=২৫০ টাকা

🔹বুস্টার ৪=১০০ মিলি=৩০০ টাকা


সারা দেশে ডেলিভারি দেয়া যাবে

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 





সোনা পাতার গুণ/ সোনা পাতার উপকারিতাকবিরাজ সঞ্জয় দত্ত  আয়ুর্বেদিক এন্ড হারবাল চিকিৎসক

 🥬সোনা পাতার গুণ/ সোনা পাতার উপকারিতা 🌴 🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲 হাদিসে সোনাপাতা সম্পর্কে বলা হয়েছে আসমা বিনেত উমাইস (রা.) থেকে বর্ণিত।...