এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৪

মোট ১১ টা আমল দেওয়া আছে। প্রথম ৪ টা কোনমতেই বাদ দিবেন না,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মোট ১১ টা আমল দেওয়া আছে। প্রথম ৪ টা কোনমতেই বাদ দিবেন না

প্লিজ।


এরপর যে যে কয়টা ইচ্ছা হয় করবেন। সব লেভেল পার করতে

হবে এমন কথা নেই। করতে পারলে ভালো।

...

# Level_1 : (আশা করি এই লেভেল টা সবাই প্রতিদিন করবেন। )

------------

১। আয়াতুল কুরসী – প্রতি ফরজ নামাযের পরই একবার করে পড়বেন

অবশ্যই অবশ্যই। আর রাতে ঘুমানোর আগে একবার।

.

২। সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়া – রাতে ঘুমানোর আগে ১ বার (বিঃ দ্রঃ

অনেকে মুখস্ত করেন নি। দ্রুত করে নিবেন। লিখে দিচ্ছি, বাংলা

উচ্চারণে। আরবী ফন্ট অনেকের কাজ করেনা।

.

"আ-মানার-রাসুলু বিমা- উনজিলা ইলাইহি মির রাব্বিহি ওয়াল মু’মিনুন। কুল্লুন আমানা

বিল্লাহি ওয়া মালা-ইকাতিহি ওয়া কুতুবিহি ওয়া রুসুলিহি, লা নুফার-রিকু বাইনা আহা’দিম-মির

রুসুলিহ। ওয়া 'ক্বলু সামি’না, ওয়া আতা’ না, গুফরা নাকা, রব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসির।

লা~ ইউ কাল্লিফুল্লাহু নাফসান ইল্লা উস-আ’হা। লাহা মা কাসাবাত ওয়া আ’লাইহা মাক

তাসাবাত। রব্বানা লা~ তু আখিজনা- ইন্ নাসিনা- আও আখত্বা’না। রাব্বানা ওয়ালা তাহ’মিল

আ’লাইনা ইসরান কামা হা’মালতাহু আ’লাল্লাজিনা মিন ক্ববলিনা। রব্বানা ওয়ালা তুহা’ম্মিল

না মা-লা~ ত্ব কতালানা বিহ। ওয়া আ’ফু আ’ন্না, ওয়াগ ফিরলানা, ওয়ার হা’মনা। আনতা

মাওলানা, ফানসুরনা আ’লাল ক্বওমিল কা-ফিরিন"

.

(এটার ফযিলত তাহাজ্জুদ নামায পড়ার সমতুল্য!!! আর কি চাই বলুন! এত মর্যাদাপূর্ণ

ইবাদাত, না করতে পারলেও করার সমান সওয়াব হয়ে যাবে এটা পড়লেই!!

সুবহান আল্লাহ্। কতই না বরকতময় এই দুই আয়াত! )

.

৩। সুরা ইখলাস পাঠ করা – ১০ বার, না পারলে ৩ বার। ( প্রতি ৩ বার পড়লে

একবার কুরআন খতমের সওয়াব হয় ইন শা আল্লাহ)

.

৪। দশবার দরুদ

শুধু "সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম" পড়লেও হয়ে যাবে। (একবার দরুদ

পড়লে দশবার আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয়, রাসূল ﷺ খুশি হন; বিচার দিবসে তাঁর

শাফায়াত পাওয়া সহজ হবে ইন শা আল্লাহ)

__

সাথে রাসূল (স) এর ঘুমানোর দুয়া "আল্লাহুম্মা বিইসমিকা আমূতু ওয়া আহইয়া"

পড়ে নেয়া। ডান কাধ হয়ে শোয়া।

________________

# Level_2 :

-------------

৫। ৩৩ বার সুবহান আল্লাহ, ৩৩ বার আলহা’মদুলিল্লাহ ,৩৪ বার আল্লাহু আকবার

পড়া

.

৬। দুই হাতের তালু একত্রে মিলিয়ে সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক সূরা নাস পড়ে

তাতে ফুঁ দিবেন: তারপর দুই হাতের তালু দ্বারা দেহের যতটা অংশ সম্ভব

মাসেহ করবেন। মাসেহ আরম্ভ করবে মাথা, মুখমণ্ডল ও দেহের

সামনের দিক থেকে। (এভাবে ৩ বার।)

.

# Level_3 :

--------------

৬। ১০০ বার সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি

যে ব্যাক্তি সকালে ও সন্ধ্যায় ১০০ বার করে ‘সুবহা-নাল্লা-হি ওয়া বিহামদিহী’

পড়বে।তার গোনাহ মাফ হইয়া যাইবে,যদিও তা সাগরের ফেনা থেকেও

বেশী হয়’। (বুখারী ও মুসলিম)

.

৭।

প্রত্যেক ওযুর পর কালেমা শাহাদত পাঠ করুন (আশ্হাদু আন লা-~ইলাহা

ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা~ শারীকা লাহূ ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান ‘আব্দুহূ ওয়া

রাসূলুহূ) ।

এতে জান্নাতের ৮টি দরজার যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে

পারবেন। সহিহ মুসলিম, হাদিস নং- ২৩৪।

................

# Level_4 :

----------------------------

৮। ঘুমাচ্ছেন, ঘুম যখন ভেঙ্গে যাবে---- তখন এইটা পড়ে নিবেন--

« ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻭَﺣْﺪَﻩُ ﻻَ ﺷَﺮﻳﻚَ ﻟَﻪُ، ﻟَﻪُ ﺍﻟْﻤُﻠْﻚُ ﻭَﻟَﻪُ ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ، ﻭَﻫُﻮَ ﻋَﻠَﻰ ﻛُﻞِّ ﺷَﻲْﺀٍ ﻗَﺪِﻳﺮٌ، ﺳُﺒْﺤَﺎﻥَ

ﺍﻟﻠَّﻪِ، ﻭَﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟﻠَّﻪِ، ﻭَﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ، ﻭَﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛﺒَﺮُ، ﻭَﻻَ ﺣَﻮْﻝَ ﻭَﻻَ ﻗُﻮَّﺓَ ﺇِﻻَّ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟْﻌَﻠِﻲِّ ﺍﻟْﻌَﻈِﻴﻢِ ‏» ‏« ﺭَﺏِّ

ﺍﻏْﻔﺮْ ﻟِﻲ ».

লা~ ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহূ লা- শারীকা লাহূ, লাহুল মুলকু, ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া

হুয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বদীর। সুবহা-নাল্লাহি, ওয়ালহামদুলিল্লাহি, ওয়া লা~ ইলা-হা

ইল্লাল্লা-হু, ওয়াল্লা-হু আকবার, ওয়া লা- হাওলা ওয়ালা- কুওয়াতা ইল্লা-বিল্লা-হিল

‘আলিয়্যিল ‘আযীম, রাব্বিগফির লী

.

অর্থ- “একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো

শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসাও তাঁরই; আর তিনি সকল কিছুর ওপর

ক্ষমতাবান। আল্লাহ পবিত্র-মহান। সকল হামদ-প্রশংসা আল্লাহ্র। আল্লাহ ছাড়া

কোনো হক্ব ইলাহ নেই। আল্লাহ সবচেয়ে বড়। সুউচ্চ সুমহান

আল্লাহর সাহায্য ছাড়া (পাপ কাজ থেকে দূরে থাকার) কোনো উপায় এবং

(সৎকাজ করার) কোনো শক্তি কারো নেই। হে রব্ব ! আমাকে ক্ষমা

করুন”।

__

উবাদা ইবনু সামিত (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ ( ﷺ ) বলেছে‘ন, “যদি কারো

রাত্রে ঘুম ভেঙ্গে যায় অতঃপর সে উপরের যিকিরের বাক্যগুলো পাঠ

করে এবং এরপর সে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায় অথবা কোনো প্রকার

দু‘আ করে বা কিছু চায় তবে তার দু‘আ কবুল করা হবে। আর যদি সে এরপর

উঠে ওযু করে (তাহাজ্জুদের) সালাত আদায় করে তাহলে তার সালাত কবুল

করা হবে।”

(সহীহ বুখারী, ১/৩৮৭, নং ১১০৩)

.

৯। প্রত্যেক সকাল ও সন্ধ্যায় সাইয়িদুল ইস্তিগফার পড়া। ক্ষমার শ্রেষ্ঠ দুয়া।

~~~~~

রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এই দো‘আ পাঠ

করবে, দিনে পাঠ করে রাতে মারা গেলে কিংবা রাতে পাঠ করে দিনে

মারা গেলে, সে জান্নাতী হবে’।

ﺍَﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺃَﻧْﺖَ ﺭَﺑِّﻰْ ﻵ ﺇِﻟﻪَ ﺇﻻَّ ﺃَﻧْﺖَ ﺧَﻠَﻘْﺘَﻨِﻰْ ﻭَﺃَﻧَﺎ ﻋَﺒْﺪُﻙَ ﻭَﺃَﻧَﺎ ﻋَﻠﻰ ﻋَﻬْﺪِﻙَ ﻭَﻭَﻋْﺪِﻙَ ﻣَﺎ ﺍﺳْﺘَﻄَﻌْﺖُ، ﺃَﻋُﻮْﺫُﺑِﻚَ

ﻣِﻦْ ﺷَﺮِّﻣَﺎ ﺻَﻨَﻌْﺖُ، ﺃﺑُﻮْﺀُ ﻟَﻚَ ﺑِﻨِﻌْﻤَﺘِﻚَ ﻋَﻠَﻰَّ ﻭَﺃَﺑُﻮْﺀُ ﺑِﺬَﻧْﺒِﻰْ ﻓَﺎﻏْﻔِﺮْﻟِﻰْ، ﻓَﺈِﻧَّﻪُ ﻻَﻳَﻐْﻔِﺮُ ﺍﻟﺬُّﻧُﻮْﺏَ ﺇِﻻَّ ﺃَﻧْﺖَ -

উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা আনতা রববী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খলাক্বতানী, ওয়া

আনা ‘আবদুকা ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন

শাররি মা সানা‘তু। আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়া ওয়া আবূউ বি যাম্বী ফাগফিরলী

ফা ইন্নাহূ লা~ ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।

.

১০। সূরা মুলক (কবরের আযাব থেকে রক্ষা করে)

.

১১। তাহাজ্জুদ (ফরজ সালাতের পর আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয়, দুয়া কখনো

লক্ষ্যভ্রস্ট হয়না)

_________

আর তোমাদের মধ্যে এমন একটা দল থাকা উচিত যারা আহবান জানাবে

সৎকর্মের প্রতি, নির্দেশ দেবে ভাল কাজের এবং মন্দ কাজ করতে

নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম।

[ সুরা ইমরান ৩:১০৪ ]

.

✪পোস্ট টি যতপারেন শেয়ার করে


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বরবটি কিভাবে আবাদ চাষাবাদ করবেন,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 #বরবটি_কিভাবে_আবাদ_চাষাবাদ_করবেন:


#জলবায়ুঃ

অপেক্ষাকৃত উচ্চ তাপমাত্রায় বরবটি ভালো জন্মে। উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়ায় বরবটি গাছ ভালো জন্মে। 


#মাটিঃ

দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি বরবটি চাষের জন্য উপযোগী। মাটির পিএইচ ৫.৫ থেকে ৭.৫-এর মধ্যে হলে সেসব মাটিতে বরবটি চাষ করা যায়।


বীজ বপনের সময়ঃ

বরবটির বীজ বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে উপযুক্ত সময়। 

তবে আশ্বিন-কার্তিক মাসেও বীজ বপন করা যায়।


#বরবরি_জাতঃ

নাইস গ্রীন/ বান্টি/ লালতীর -১০৭০/শক্তি / কেগরনাটকি/আলো/ তন্নী/বারি বরবটি-১/সবুজ সংকেত/কেগর নাটকী/ গ্রীন ফিল্ড/ ইউনাইটেড-৫৮/ ইউনাইটেড-৫৭০/ /স্টিকলেস/গ্রীণ-১১২০/বরবটি-৫০৫


#জমি_তৈরিঃ

জমি পরিষ্কার করে ৪ থেকে ৫টি চাষ ও মই দিয়ে ভালোভাবে জমি তৈরি করতে হবে। সার মিশিয়ে জমি সমান করার পর তা বেড আকারে খন্ড করতে হবে। 


#বেড তৈরিঃ

বেডের আকার হবে ১ মিটার চওড়া ও জমির দৈর্ঘ্য অনুযায়ী লম্বা। প্রতি বেডের মাঝে ৫০ সেন্টিমিটার চওড়া নালা থাকবে। নালার গভীরতা হবে ১৫ থেকে ২০ সেন্টিমিটার। নালার মাটি তুলে দুপাশের বেড উঁচু করে দিতে হবে। প্রতি বেডের মাঝে ৬০ সেন্টিমিটার দূরত্ব রেখে জোড়া সারি দাগ টানতে হবে। 


#বীজ_বপনঃ

 সারিতে ৩০ সেন্টিমিটার পর পর ১টি করে বীজ বুনে দিতে হবে। একই সময় পলিব্যাগে কিছু চারা তৈরি করে রাখলে যেসব জায়গায় বীজ গজাবে না সেসব ফাঁকা জায়গায় পলিব্যাগের চারা রোপণ করে পূরণ করা যাবে। মার্চ থেকে আগস্ট মাসের মধ্যে সাধারণত বরবটির বীজ বোনা হয়।


#বীজ হারঃ

শতক প্রতি ৪০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন।


#রোপণ দূরত্বঃ

বরবটি সারি থেকে সারি ৬০ সেন্টিমিটার দূরত্বে বীজ/চারা ৩০ সেন্টিমিটার দূরে দূরে বীজ বুনতে হয়।


#সার পরিমান

প্রতি শতকে সারের পরিমান:

গোবর ৪০ কেজি

ইউরিয়া ৮০০ গ্রাম 

টিএসপি ৮০০ গ্রাম 

পটাশ ৭৫০ গ্রাম 

জিপসাম ৩০০ গ্রাম

জিংক ৩০ গ্রাম 

বোরন ৩০ গ্রাম 


বিঘা প্রতি ৩৩ শতকে সারের পরিমান:

গোবর ১২০০ কেজি

ইউরিয়া ২৫ কেজি

টিএসপি ২৫ কেজি

পটাশ ২২ কেজি

জিপসাম ১০ কেজি

জিংক ১ কেজি

বোরন ১ কেজি


#সার_প্রয়োগ_পদ্ধতিঃ

জমি তৈরির সময় সম্পূর্ণ গোবর সার, টিএসপি, জিপসাম, বোরন, জিংক অক্সাইড এবং ১/৩ ভাগ এমওপি সার বীজ বপনের পূর্বে জমির সাথে ভাল ভাবে মিশিয়ে দিতে হবে । পরবর্তীতে ইউরিয়া এবং এমওপি সার বীজ বপনের ২০ এবং ৪০ দিন পর অর্থাৎ চারার বৃদ্ধি পর্যায়ে, ফুল- ফল ধরার সময় দুই ভাগ করে প্রয়োগ করতে হবে।


#সেচঃ

জমিতে পানির যাতে অভাব না হয় সেজন্য প্রয়োজন অনুসারে শুকনার সময় সেচ দিতে হবে। নালার মধ্যে পানি ঢুকিয়ে সেচ দিলে গাছের শিকড় সে পানি টেনে নিতে পারে। 


#পানি_নিষ্কাশনঃ

বৃষ্টির পানি যাতে আটকে না থাকে সেজন্য নালার আগাছাও পরিষ্কার করে দিতে হবে ।


#আগাছা_পরিষ্কারঃ


জমি সব সময় আগাছা পরিষ্কার রাখতে হবে। বিশেষ করে গাছের গোড়ার আগাছা পরিষ্কার রাখতে হবে।


#বাউনি_দেয়াঃ


চারা বড় হলে মাচা বা বাউনি দিতে হবে। ঠিকমতো বাইতে পারলে বীজ বোনার ৪০-৪৫ দিন পরই ফুল-ফল ধরে। না হলে ফল ধরতে দেরি হয়ে যায়। প্রতি বেডের ঠিক মাঝখানে বা বরবটির দুটির সারির মাঝে বেডের দুপাশে ১.৫ মিটার লম্বা দুটি বাঁশের খুঁটি পুঁতে তার মাথায় শক্ত জিআই তার টেনে বাউনির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। সারিতে প্রতি দুটি বরবটি গাছের মাঝে একটি করে কাঠি বা কঞ্চি পুঁতে সেসব কাঠির মাথা জিআই তারের সাথে ইংরেজী ‘এ’ অক্ষরের মতো বেঁধে তার সাথে গাছ লতিয়ে দেয়া যেতে পারে। বরবটির জন্য বাউনি খুব গুরুত্বপূর্ণ। বরবটির লতা যত বেশি মুক্তভাবে বাইতে পারে তত বেশি ফলন বাড়ে।


#ফসল তোলাঃ

বীজ বোনার ৪০ থেকে ৪৫ দিন পর থেকেই বরবটি তোলা শুরু করা যায়। হাত দিয়ে বোঁটা ছিঁড়ে বরবটি তোলা যায়। তবে ছুরি দিয়ে বোঁটা কেটে তোলা ভালো। এতে গাছের ক্ষতি কম হয়। কচি অবস্থায় ফল তুলতে হবে। যখন দেখা যাবে ফলে বীজ গঠিত হয়েছে কিন্তু বীজ পুষ্ট ও পরিপূর্ণভাবে বড় হয়নি, খোসার রং স্বাভাবিক সবুজ আছে, বরবটির খোসা মসৃণ আছে, বীজ ফুলে যাওয়ায় বরবটি গিঁট গিঁট ও কুঁচকানো হয়নি এরূপ অবস্থায় বরবটি তুলতে হবে।


#ফলনঃ

হেক্টরপ্রতি ১৬ থেকে ১৭ টন।


নতুন কোন ভালো জাত থাকলে কমেন্টে জানাবেন


মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা

ব্লকঃ ভোটমারী,কালিগঞ্জ, লালমনিরহাট।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



আগের দিনের কবিতা












 

অনেকেই নতুন বাগান করতে চাচ্ছেন তারা জিজ্ঞেস করেন ভাই কিভাবে শুরু করব,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 অনেকেই নতুন বাগান করতে চাচ্ছেন তারা জিজ্ঞেস করেন ভাই কিভাবে শুরু করব? আমার অভিজ্ঞতা নেই। আমার বাগান করার শখ কেউ পরামর্শ দিলে আমি বাগান শুরু করতে চাই।

তাদের জন্য পরামর্শ ( যারা ১ম বাগান শুরু করবেন)


১. যে সবজী গুলি বীজ থেকে সহজেই হয়, রোগ বালাই কম, যত্ন ও পরিচর্যা কম সে গুলি দিয়ে শুরু করেন। 

যেমনঃ সিম,করলা, লাউ, ধুন্দল,শসা,কুমড়া, বরবটি, চাল কুমড়া,ডেরস,মুলা ও গাজর।

২. শাকের বীজ এর জার্মিনেট ভাল হয়, পরিচর্যা কম, অল্প সময়ে খাওয়া যায়।বড় ও ছোট পাত্রে অল্প মাটিতে করতে পারেন।

পানি দেয়া ছাড়া তেমন কিছু করতে হয় না।

যেমনঃ লাল শাক, ডাটা, পালং শাক, পাট শাক, কলমি শাক, ধনে পাতা, লেটুস ইত্যাদি। 

৩. ফুলের বীজ থেকে অনেকেই চারা করতে পারেন না তারা বাল্ব/ কন্দ জাতীয় ফুল লাগাতে পারেন ১ম দিকে। বাল্ব থেকে সাধারণত ১০০% চারাই হয় এবং দ্রুত ফুল আসে। 

যেমনঃ রজনীগন্ধার ও গ্লাডিওলাস বাল্ব। 


উপরের লিস্টের ম্যাক্সিমাম ই আপনি সারা বছর জুড়ে করতে পারবেন।




বাড়ির টবে লাগান এলাচ গাছ, ফলন হবে দুর্দান্ত, শিখে নিন বিশেষ পদ্ধতি,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বাড়ির টবে লাগান এলাচ গাছ, ফলন হবে দুর্দান্ত, শিখে নিন বিশেষ পদ্ধতি। 


সুগন্ধি মশলা হিসেবে এলাচের (Cardamom) বেশ খ্যাতি রয়েছে। অনেকেই বাজার থেকে এলাচ কিনে থাকেন। তবে বাড়িতেও সহজেই এই মশলা চাষ করা সম্ভব। এটি যেমন রান্নার কাজে লাগবে তেমনি এলাচের গাছ বাড়ির শোভাও বৃদ্ধি করবে।


এলাচ যে শুধুমাত্র স্বাদ এবং গন্ধেই ভরপুর তাই নয় এর মধ্যে পুষ্টিগুণও বর্তমান। এর মধ্যে রয়েছে প্রোটিন, কার্বোহাড্রেট, কোলেস্টেরল, ক্যালোরি, ফ্যাট, ফাইবার, নিয়াসিনের মত উপাদান। হৃদযন্ত্রের জন্য এলাচ খুব উপকারী। এছাড়া সর্দি কাশি কিংবা ফুসফুসের সমস্যা এবং রক্ত সঞ্চালনের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এলাচ হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে খিদে বাড়াতে সাহায্য করে। এমনকি এলাচের খাদ্যগুণের কারণে ক্যান্সারের অনেক কোষ বৃদ্ধি পায়না। বাড়ির সাধারণ পাত্রেই এলাচ চাষ করা সম্ভব। কারণ এলাচ গাছ তেমন বড় হয় না।


১. বাজার থেকে এলাচের বীজ পাওয়া যাবে।এলাচের বীজ মুলত সাধারন এলাচই। তবে সবুজ ভাব এলাচ হলে চারা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কিনে নিয়ে আসার পরে একটি বায়ুরোধক পাত্রে সারারাত বীজগুলিকে ভিজিয়ে রাখতে হবে।


২. বীজ থেকে চারা বের করার জন্য একটা পাত্রে বীজ জলের মধ্যে ভিজিয়ে রেখে এর মধ্যে কালো এবং লাল মাটি মেশাতে হবে। তবে এর পরিবর্তে গোবর ব্যবহার করা যেতে পারে। ১৫ দিনের মধ্যেই চারা বড় হতে শুরু করবে।


৩. গাছে যাতে পোকামাকড় না হয় তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ পোকামাকড়ের কারণে গাছের বৃদ্ধি বাধা পায়।


৪. সকাল এবং সন্ধ্যের সময় নিয়মিত গাছে জল দিতে হবে। এইভাবে গাছের সঠিক পরিচর্যা করলে ১ মাসের পর থেকেই গাছটি বৃদ্ধি পেতে থাকবে।


ঘরোয়া পদ্ধতিতে এইভাবে এলাচ চাষ করলে বাড়িতে বসেই এই সুগন্ধি মশলা পাওয়া যাবে।


পোষ্টটি শেয়ার করে দিন। 

যে কোন জিজ্ঞেসায় কমেন্ট করুন।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


PABL-টাটাক্সন ২০ এস এল (প্যারাকোয়াট ২০% এস এল),,,, কৃষিবিদ শুভ ইসলাম ফেইসবুক থেকে

 PABL-টাটাক্সন ২০ এস এল (প্যারাকোয়াট ২০% এস এল)


জৈব-রসায়ন (Bio-Chemistry): সালোকসংশ্লেষণের সময় সুপারঅক্সাইড উৎপন্ন হয় যা কোষের ঝিল্লি এবং সাইটোপ্লাজমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, ফলে কোষের গঠন এবং ব্যাপ্তিযোগ্যতা নষ্ট হয়ে যায় ফলে আগাছা মরে যায়।


কাজের ধরন/Mode of Actionঃ

সবুজ উদ্ভিদের ক্লোরোপ্লাস্টে PABL-টাটাক্সন ২০ এস এল কাজ করে। এখানে, সালোকসংশ্লেষণ পদ্ধতি উদ্ভিদের পুষ্টির জন্য শর্করা তৈরি করতে হালকা শক্তি শোষণ করে। PABL-টাটাক্সন ২০ এস এল সঠিকভাবে ফটোসিস্টেম  নামে পরিচিত জৈব রাসায়নিক সিস্টেমকে লক্ষ্য করে। এটি বিনামূল্যে ইলেকট্রন তৈরি করে, যা সালোকসংশ্লেষণকে পরিচালিত করে। PABL-টাটাক্সন ২০ এস এল আয়ন এই ইলেকট্রনের সাথে বিক্রিয়া করে "মুক্ত র‌্যাডিক্যাল" গঠন করে। অক্সিজেন দ্রুত মুক্ত র‌্যাডিক্যালকে সুপারঅক্সাইডে রূপান্তরিত করে। এগুলি কোষের ঝিল্লির অসম্পৃক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড উপাদানগুলির সাথে সহজেই প্রতিক্রিয়া জানায়। এই নাটকীয় রাসায়নিক  পরিবর্তনের ফলে, ঝিল্লি ধ্বংস হয়ে যায় এবং কোষের বিষয়বস্তু ফুটো হয়ে মিশে যায় এবং আরও ধ্বংসের কারণ হয়। এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি এত দ্রুত ঘটে যে PABL-টাটাক্সন ২০ এসএল এর কোন পরিমাপযোগ্য স্থানান্তর ঘটে না।




কৃষিবিদ শুভ ইসলাম ফেইসবুক থেকে 


কৃষিতে দিনে দিনে মালচিং এর ব্যবহার বেড়েই চলেছে,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কৃষিতে দিনে দিনে মালচিং এর ব্যবহার বেড়েই চলেছে, মালচিং ব্যবহারে কৃষক তার জমি থেকে আশানুরুপ ফলন পাচ্ছেন।


সবজি চাষে মালচিং ফিল্ম ব্যাবহারের সূবিধাসমূহঃ

★মালচিং ব্যবহারে জমিতে আগাছা কম হয়

★সারের অপচয় কম হওয়াতে উৎপাদন খরচে সাশ্রয় 

★গাছ দ্রুত বাড়ে এবং সুস্থ-সবল থাকতে সাহায্য করে

★সেচ কম লাগে, কমে উৎপাদন খরচ

★আগাছা কম হওয়ায় লেবার খরচ কমে যায়

★পোকামাকড় কম হওয়ায় বালাইনাশকের ব্যাবহার কমে

★আশানুরূপভাবে ফলন বাড়ে

★১ টা মালচিং পেপারে ৩ বার চাষ করা যায়


কিন্তু এই সুবিধাগুলো পেতে হলে অবশ্যই বিশ্বস্ত একটি প্রতিষ্ঠান থেকে অরজিনাল মালচিং পেপার ক্রয় করতে হবে, যেখানে ঠকার কোনো ভয় নেই।

ম্যাক্সিম এগ্রো ২০১৯ সাল থেকে কৃষকদের বিশ্বস্ততার সাথে উন্নতমানের  চারা এবং মালচিং পেপারসহ অনান্য কৃষি উপকরণ বিক্রয় করে আসছে।


ম্যাক্সিম এগ্রোতে মালচিং পেপার পাবেন:-

২৬ মাইক্রন

৩ ফুট x ৪০০ মিটার = ৪০০০ টাকা

৩ ফুট x ৬০০ মিটার = ৫৬০০ টাকা

৪ ফুট x ৪০০ মিটার = ৫৩০০ টাকা

৪ ফুট x ৫০০ মিটার = ৬০০০ টাকা


ম্যাক্সিম এগ্রোর উন্নত ভার্জিন মালচিং পেপার ক্রয় করতে যোগাযোগের ঠিকানা :

                              ম্যাক্সিম এগ্রো

            হাতীবান্ধা, মহাস্থানগড়, বগুড়া সদর

              চুড়ামনকাঠি বাজার, যশোর সদর 

            ময়ামারী রোড, মেহেরপুর সদর এবং

                         সাতগারী , চুয়াডাঙ্গা 


সার্বিক যোগাযোগ :  01322893377

                               01322893378

                               01300682911

                                01322893380









আমের ভালো ফলন পেতে কৃষক ভাইদের এই মূহুর্তে করণীয়: ,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 #আমের ভালো ফলন পেতে কৃষক ভাইদের এই মূহুর্তে করণীয়:

 

#ফলন্ত গাছে মুকুল আসার ৩ মাস আগে থেকে সেচ প্রদান বন্ধ রাখতে হবে।

#আমের মুকুল ফুটা অবস্থায় স্প্রে করা যাবে না।


#আমের মুকুল ফোটার শেষ পর্যায়ে কমপক্ষে একবার ও ফল মটর দানা পর্যায়ে একবার সেচ দিতে হবে

#কলম কৃত গাছের ৪ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মুকুল ভেঙ্গে দিতে হবে। এতে আম গাছের বৃদ্ধি ভালো হয় ও দীর্ঘ দিন ফল দেয়।


#গাছের গোড়া আগাছা মুক্ত ও পরিস্কার রাখতে হবে।

#স্প্রে অব্যশই গাছের পাতা, মুকুল, ও ডালপালা ভালো ভবে ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে। 


#প্রথম পর্যায়ে মুকুল আসার ১৫-২০ দিন আগেই সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক 

রিপকর্ড ১০ ইসি

সানমেরিন ১০ ইসি

কর্ট ১০ ইসি

শেফা ১০ ইসি

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।

#সাথে 


#কার্বোডাজিম+মেনকোজেব গ্রুপের ছত্রাকনাশক 

ক্যাম্পনিয়ন ৭৫ ডাব্লিউ পি 

ক্লাস্টার ৭৫ ডাব্লিউ পি 

কারকোজেব ৭৫ ডাব্লিউ পি

কেমামিক্স ৭৫ ডাব্লিউ পি  

যে কোন একটি ছত্রাক নাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#মুকুল আসার পরে করনীয়:

মুকুল বের হওয়ার পর কিন্তু ফুল ফোটার আগে হপার পোকা দমনে 

#ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক

এডমায়ার ২০ এসএল

ইমিটাফ ২০ এসএল

ইমপেল ২০ এসএল

টিডো ২০ এসএল

গেইন ২০ এসএল

যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ 

 গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। সাথে 


#অ্যানথ্রাকনোজ রোগ দমনে 


#মেনকোজেব গ্রুপের ছত্রাকনাশক

#নেমিস্পোর ৮০ ডাব্লিউ পি 

#এগ্রিজেব ৮০ ডাব্লিউ পি 

#ট্রাইকোজেব ৮০ ডাব্লিউ পি 

#কাফা ৮০ ডাব্লিউ পি 

#ইন্ডোফিল এম ৪৫ 

যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।  


উপরিউক্ত বালাইনাশক সমূহ স্প্রে করার ২-৩ দিন পরে সলুবর বোরন লিটারে ১.৫ গ্রাম হারে এবং  

চিলেটেড জিংক লিটারে ০.২৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে করতে হবে।


#ফল মটরদানা/মার্বেল আকৃতি ধারণের পরে:

ফল ঝরা রোধে প্রতি লিটার পানিতে ২০ গ্রাম ইউরিয়া মিশিয়ে ফল মটরদানা অবস্থায় একবার এবং মার্বেল আকৃতির হলে দ্বিতীয়বার বার স্প্রে করতে হবে।


প্রাথমিক পর্যায়ে আমের উইভিল ও ফলছিদ্রকারী পোকা দমনের জন্য 

#ক্লোরোপাইরিফস+সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক #নাইট্রো ৫০৫ ইসি

#সাবসাইড ৫০৫ ইসি

#ক্লোরোসাইরিন ৫০৫ ইসি

#জাহিম ৫০৫ ইসি

#এসিমিক্স ৫০৫ ইসি

#সাইপারফস ৫০৫ ইসি

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি হারে মিশিয়ে পাতা ও ডালপালা ভালো ভবে ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে। 


মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা




কোন স্টাফ যদি রিজাইন করে তাহলে তার নিয়ম,,,, অফিশিয়াল হটসএ্যাপ থেকে নেওয়া,,,,,

 Notice :::

এতদ্বারা সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, কোন স্টাফ যদি রিজাইন করে তাহলে তার আবেদন পত্রে

অপারেশন হেডের স্বাক্ষর সহ দিতে হবে। 

এবং নিম্নোক্ত বিষয়সমুহ অব্যহতি পত্রে অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে। 

            ১। চাকুরি ছাড়ার নোটিশ দেবার তারিখ

            ২। সর্বশেষ কর্মদিবস

            ৩। কতদিনের বেতন তার পাওনা। পোর্টালে তা দেওয়া আছে কিনা লিখে দিতে হবে।

            ৪। নোটিশ পিরিয়ড জরিমানার টাকা কন্সিডার হবে?  হ্যাঁ/ না

            ৫। প্রতিমাসের ২৫ তারিখ হতে পরের মাসের দুই তারিখ পর্যন্ত কোন রিজাইন প্রসেস করা হবে না।

            ৬। প্রতি বুধবার রিজাইন করা বন্ধ থাকবে।

            ৭। অনলাইনে যাদের রিজাইন আবেদন করা হবে ( সকল পারমান্যান্ট আইডি এবং আর এফ এল সকল স্টাফ), 

                 তারা অবশ্যই রিজাইন নিতে আসার ৭-১০ দিন আগে অনলাইনে আবেদন করে 

     ফাস্ট এপ্রভাল এবং ফাইনাল এপ্রভাল নিয়ে নিবেন।                           

            ৮। রিজাইন আবেদনকারী ব্যাক্তি মোটরসাইকেল ব্যবহারকারি হলে অবশ্যই তার মোটরসাইকেলের নামে কোন 

     মামলা আছে কিনা দেখে  নিতে হবে। তার হেলমেট, রেইনকোট এবং লক বুঝে নিবেন তার সুপারভাইজার।

অফিশিয়াল হটস এ্যাপ থেকে নেওয়া 

ফোর স্টোক ইন্জিনের পরিচয়  AKS POWER SOLUTION ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

 ৪  স্ট্রোক ইঞ্জিন এ-র পরিচয় 

(ক) ৪-স্ট্রোক সাইকেল ইঞ্জিনের মূল কর্ম পদ্ধতিঃ


অর্থাৎ ৪- স্ট্রোক ইঞ্জিনে প্রতি চার স্ট্রোকে একবার ফুয়েল দগ্ধ করে একবার শক্তি উৎপন্ন করে।


একটি ৪ স্ট্রোক ইঞ্জিন তার সমস্ত প্রক্রিয়া পিস্টনের চারটি স্ট্রোক এবং ক্র্যাংক শ্যাফটের দু'বার ঘূর্ণন সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করে। অর্থাৎ ৪- স্ট্রোক ইঞ্জিনে প্রতি চার স্ট্রোকে একবার ফুয়েল দগ্ধ করে একবার শক্তি উৎপন্ন করে। এতে ক্র্যাংক শ্যাফটের আবর্তনের ঘূর্ণয়নমান ৭২০০।


এ ইঞ্জিনের সংকুচিত বায়ুতে (ডিজেল ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে) অথবা সংকুচিত বায়ু-জ্বালানি মিশ্রনে (পেট্রোল ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে) আগুন জ্বালালে গ্যাসের আয়তন প্রচুর পরিমাণে বেড়ে যায়। এ প্রচন্ড চাপ পিস্টনকে নিচের দিকে নামিয়ে দেয়। পিষ্টন কর্তৃক গৃহীত শক্তি কানেকটিং রডের মাধ্যমে ক্র্যাংক শ্যাফটে স্থানান্তরিত হয়। এভাবে পিষ্টনের ওঠা-নামা গতি ক্র্যাংক শ্যাফটের ঘূর্ণন গতিতে রূপান্তরিত হয়। ক্রাংক শ্যাফটে যুক্ত ফ্লাইহুইল (Flywheel) থেকে শক্তিকে পাওয়ার ট্রান্সমিশন সিষ্টেমের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কার্য সম্পাদনের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। এটা ৪- স্ট্রোক ইঞ্জিনের মূলনীতি।


এ ধরনের ইঞ্জিনে সমস্ত কর্ম পদ্ধতি চারটি ধাপে চক্রাকারে সমাপ্ত হয়। ধাপ চারটি হচ্ছে-


(১) শোষণ ধাপ (Suction Stroke)


(২) সংকোচন ধাপ (Compression stroke)


(৩) শক্তি ধাপ (Power stroke)


(৪) নিষ্কাশন ধাপ (Exhaust stroke)

ফোর স্টোক ইন্জিনের পরিচয়  AKS POWER SOLUTION ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা,,,,

 📲 সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা 🎥 বাস্তবতা না বুঝে রিলস বানানোর নামে জীবনের ভারসাম্য হারানো… বর্তমানে বহু তরুণ-তরুণী ফেসবুক, ইনস...