জেনে রাখুন বৈদ্যুতিক প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার ব্যবহারের কিছু তথ্যঃ
------------------------- প্রথম বার ১০০০ টাকা রিচার্জে আপনি পাবেন ৭৯২ টাকা। কারণঃ ১। মিটার পরীক্ষার সময় আপনাকে প্রথমেই ১০০ টাকা মিটারের সাথে দেওয়া হয়েছিল। তাই প্রথম ১ বার ১০০ টাকা কাটবে। ২। ডিমান্ড চার্জ আগে প্রতি কিলো ওয়াট লোডের জন্য ছিল ২৫ টাকা এখন ডিজিটাল মিটারের ক্ষেত্রে ১৫ টাকা। (প্রতি মাসে এক বার করে কাটবে) ৩। মিটার ভাড়া ৪০ টাকা। (প্রতি মাসে এক বার) ৪। সরকারি ভ্যাট আগেও ছিল ৫% এখনো ৫%। ৫। সার্ভিস চার্জ ১০ টাকা। (প্রতি মাসে একবার) বিঃ দ্রঃ এই সব কারণে ডিজিটাল মিটার প্রথম ১০০০ টাকার কার্ড রিচার্জে ১০০০ টাকার স্থানে ৭৯২ টাকা দেখাবে, কিন্তু আপনি ঐ মাসেই যদি আবার ১০০০ টাকা রিচার্জ করেন তাহলে শুধু সরকারি ভ্যাট ৫% টাকা কাটার পর বাকি টাকা মিটারে রিচার্জ হবে। তাই ডিজিটাল মিটারের গ্রাহকদের আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নাই। স্থিতি জানতে আরও কিছু বিশেষ তথ্যঃ ১। আপনি কত ইউনিট ব্যবহার করেছেন তা জানার জন্য ৮০০ চাপুন। ২। আপনার মিটারে কত টাকা জমা আছে তা জানতে ৮০১ চাপুন। ৩। ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স জানতে ৮১০ চাপুন। ৪। মিটার টি চালু অথবা বন্ধ করতে ৮৬৮ চাপুন। ৫। আপনার মিটারটি কত কিলোওয়ার্টের তা জানতে ৮৬৯ চাপুন। পোস্টটি প্রয়োজনীয় হলে শেয়ার করে টাইমলাইনে রাখতে পারেন।এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
বুধবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২৪
Tittro Plus,,,,
Tittro Plus
ট্রিটো প্লাস ৫৫ ইসি কি?
ট্রিটো প্লাস ৫৫ ইসি একটি স্পর্শক, পাকস্থলীয় ও শ্বাসরোধক ক্রিয়াসম্পন্ন অর্গানোফসফরাস এবং সিন্থেটিক পাইরিথ্রয়েড কীটনাশকদ্বয়ের মিশ্রণে তৈরি একটি শক্তিশালী তরল কীটনাশক। এর প্রতি লিটারে ৫০০ গ্রাম ‘ক্লোরপাইরিফস’ এবং ৫০ গ্রাম ‘সাইপারমেথ্রিন’ সক্রিয় উপাদান আছে। এই মিশ্রিত উপাদান দু’টির নিজস্ব কার্যকারিতা এখানে সমন্বিতভাবে পাওয়া যায়।
ট্রিটো প্লাস ৫৫ ইসি কেন ব্যবহার করবেন?
• ট্রিটো প্লাস ৫৫ ইসি একটি বহুমুখী ক্রিয়াসম্পন্ন তরল কীটনাশক।
• ট্রিটো প্লাস ৫৫ ইসিতে দু’টি কীটনাশক এর কার্যকারিতা এখানে সমন্বিতভাবে পাওয়া যায় বলে অন্যান্য কীটনাশকের তুলনায় ইহা অনেক বেশি প্রজাতির পোকা দমন করে।
• ট্রিটো প্লাস ৫৫ ইসি বিভিন্ন ফসলের মাটির উপর ও নিচের ক্ষতিকর পোকা দমন করে।
• ট্রিটো প্লাস ৫৫ ইসি খুব অল্প মাত্রায় কার্যকর হতে পারে বিধায় খরচ কম পড়ে।
ফসলঃ আলু, তুলা, চা, বেগুন, শিম, টমেটো, আম
মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৪
অনু গল্প এক রাতের গল্প ফেইসবুক থেকে নেওয়া
--১ রাত কাটানো কতো টাকা নিবি।
--বেশি না বাবু পাচশত টাকা হলেই যথেষ্ট আমার। বলুন কোথায় যেতে হবে আমাকে।
--এতো কম টাকায় দেহ ব্যবসা করিশ। আমার বিশ্বাসাসেই হচ্ছে না।
--এই সব বাদ দিন না সাহেব। বলুন কোথায় যেতে হবে আমাকে।
--চলে আমার বাসায় চল। আজকে পুরা বাসা ফাকা।
--ঠিক আছে চলুন?
--এর পরে মেয়েটি হাসিবের সঙ্গে পিছু পিছু যেতে থাকে। বেশ কিছুদুর যাওয়ার পরে হাসিব মেয়েটিকে প্রশ্ন করে।
হাসিব : তা শুনি তোর পরিবারে কে কে আছে।
--এইতো আমার মা ছোট্ট একটি বোন আর আমি।
হাসিব : কেনো তোর বাবা নেই।
--আছে কিন্তু আমাদের সঙ্গে থাকেনা। অন্য একটি বিয়ে করেছে ওখানে থাকে।
হাসিব : এই পথে আসলি কেনো জানতে পারি কি আমি প্লিজজজ।
--আগে মানুষের বাসায় কাজ করতাম। কিন্তু এতে যা টাকা আসতো সেটা দিয়ে ভালো করে খাইতে পারতাম না। তাতেই আবার মা অসুস্থ হয়ে গেলো। এর পরে কি আর করার বাদ্ধ হয়েই এই পথে আসা।
হাসিব : তুই অনেক সুন্দর।
--কি যে বলেন সাহেব আপনি।
হাসিব : আচ্ছা যদি তোকে কেউ বিয়ে করে তার সঙ্গে সংসার করবি।
--এই ব্য*শাকে বিয়েটা করবে কে শুনি। তা ছারা বিয়ে করলেও আমার কিছু সর্ত আছে যা মানে পারবেনা কখনো।
হাসিব : কী কী শর্ত।
--প্রথম সর্ত আমার মায়ের চিকিৎসা করতে হবে। ২য় সর্ত আমার বোনকে পরাশুনা করাতে হবে। ৩য় শর্ত এক সঙ্গে সবাকে থাকার অনুমতি দিতে হবে। যদি কখনো কোন পুরুষ এই সব মেনে আমাকে বিয়ে করে তাহলে আমি রাজি।
হাসিব : তাইইইই। ( আচ্ছা তোর নামটা তো জানা হলোনা)
--আমার নাম ঝুমুর।
হাসিব : বা খুব সুন্দর নাম দেখি তোর.? তা ঝুমুর আমাকে বিয়ে করবে।
ঝুমুর : ফাজলামি করিয়েন না সাহেব চলুন তারা তারি আপনার বাসায়।
হাসিব : ফাজলামি না। আমি সত্যি বলতেছি।
ঝুমুর : এটা কখনো সম্ভব না।
হাসিব : জানিস আমি না তোর মতো সুন্দর একটি মেয়েকে অনেক ভালোবাসতাম কিন্তু হঠাৎ সে আমাকে ধোকা দিয়ে চলে যায়। তার পরে নেশা করি, মেয়ে নিয়ে বাসায় আসি। কিন্তু আজ তোর কথা গুলা শুনে মনে কেমন জানি একটা তৃপ্তি পেলাম। কেনো জানি আবার নতুন করে ভালোবাসতে ইচ্ছে করতেছে। ঝুমুর প্লিজজ আমাকে বিয়ে করো আমি তোমার সব দায়িত্ব নিবো। এই খারাপ পথ থেকেও ফিরে আসবো কথা দিলাম।
"হাসিবের এমন কথা শুনে ঝুমুর কিছুক্ষন নিস্তব্ধ থাকার পরৈ বলে উঠে "
ঝুমুর : আপনার পরিবারের মানুষ কে আমাকে মানবে।
হাসিব : হুমমম মানবে। ওরা আমাকে বিয়ে দেয়ার অনেক চেষ্টা করেছে কিন্তু আমি কখনো রাজি হইনি।
ঝুমুর : ওহ। এই টুকু পরিচয়ে আমাকে বিয়ে করবেন আপনি।
হাসিব : হুমমম।
ঝুমুর : পরবর্তীতে যদি আমাকে কষ্ট দেন বা আমার পরিবারের মানুষ কে না দেখেন তখন।
হাসিব : তাহলে আমাকে ছেরে দিও।
"ঝুমুর আবার বেশ কিছুক্ষন ভাবার পরে হাসিবকে বলে"
ঝুমুর : আচ্ছা আমি রাজি।
হাসিব : আমি তোমাকে এই মুহূর্তে বিয়ে করতে চাই। কাজি অফিসে চলো।
ঝুমুর : আচ্ছা চলো?
"গল্পটি পুরা পুরি কাল্পনিক। কেউ বাস্তবে ভাব্বেন না আশা করি।
-অনু_গল্প
এক_রাতের_গল্প
ইরতিজা_আহমেদ_শ্রাবণ
![]() |
ফেইসবুক থেকে নেওয়া
৫০% গ্রীন এগ্রো শেডনেট,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া
৫০% গ্রীন এগ্রো শেডনেট
Advanced Agricultre এ পাচ্ছেন সরাসরি ইন্ডিয়া থেকে আমদানিকৃত ৫০% ও ৭৫% গ্রীন এগ্রো শেডনেট
সাইজঃ ৩ মিটার*৫০ মিটার
সবজি ফসল চাষে শেড নেটঃ
টমেটো, শসা, লেটুস, মরিচ, ক্যাপসিকাম, কপি, ধনেপাতা বা পালং শাক, ফুল ইত্যাদি খোলা মাঠে চাষ করতে নানা অসুবিধায় পড়তে হয়। বর্তমানে নানা উন্নত জাত গরমে চাষ সম্ভব হলেও গুনমানকে ধরে রাখতে ও রোগপোকা ঠেকাতে স্প্রে করতে হয় বেশী।
সেজন্য বর্তমানে ৫০% সবুজ শেডনেট ফসলের ১০-১৫ ফুট উপরে বাঁশ, সিমেন্টের পিলার বা স্টিল এর কাঠামোর উপর দিয়ে ঢাকার ব্যবস্থা করলে এই সব সবজি চাষ খুব ভালো ভাবে করা সম্ভব যা লাভজনক কৃষি উৎপাদন।
নার্সারিতে শেড নেটঃ
সবজি চারা, সৌন্দর্যবর্ধক গাছের চারা তৈরির জন্য উত্তম জায়গা হলো ছায়া যুক্ত স্থান। চারা জন্মানোর জন্য ঠিক যেমন পরিবেশ দরকার হয় শেড নেট ঠিক সেই পরিবেশটা তৈরি করে। রোদের তীব্রতা, তাপমাত্রা, ঠান্ডা, পোকামাকড় ও কীটপতঙ্গ থেকে রক্ষা করে সুস্থ চারা উৎপাদন করতে শেড নেট হাউজ এর বিকল্প নেই।
পান চাষে শেড নেটঃ
প্রথাগত পান চাষে খরচ প্রচুর। ‘শেড নেট’ ব্যবহারের মাধ্যমে পান চাষ করলে নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। শেড নেটে সূর্যালোক প্রবেশ করতে পারে ৫০ শতাংশ। কিন্তু কুয়াশা প্রবেশ করতে পারে না। বাতাস ও সূর্যালোক প্রবেশের ফলে ছত্রাকের সমস্যা কমে যায়। ফলে হেমচিতি রোগ হয় না। তেমনি গরমের ক্ষেত্রেও তাপমাত্রা কমিয়ে দেয় ৪-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ছাদবাগানে শেড নেট হাউজঃ
ছাদবাগানের ছোট জায়গায় চারা উৎপাদন ও অর্গানিক সবজি চাষের জন্য শেড নেট হাউজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ছাদে তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে তাই সবজি ফসলগুলো ভাল ফলন দেয় না। এই শেড নেট হাউজের ভিতরে টবে বা বেডে সকল ধরনে সবজি ও শাক চাষ করতে পারবেন। রোগবালাই কম হবে, উৎপাদন বৃদ্ধি হবে।
সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করে শেড নেট হাউজে চাষাবাদ করে সারা বছরব্যাপী উচ্চমূল্যের ফসল উৎপাদন করে আমাদের দেশের কৃষকগণ ভাল লাভবান হতে পারবে।
সারাদেশে কুরিয়ারে আমাদের পণ্য পাঠানো হয়। অগ্রিম মূ্ল্য পরিশোধ করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। কন্ডিশনে নিতে হলে অর্ধেক মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র নাম্বার 01779529512(কল, হোয়াটসএপ, ইমো)
কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউল হুদা
মানিকগঞ্জ, ঢাকা
ফেসবুক পেজ: Advanced Agriculture
ইউটিউব: KBD ENGR ZIAUL HUDA
মোবাইল: 01779529512
Email: advancedagriculturebd@gmail.com
Advanced Agriculture এর পক্ষ থেকে সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। আপনার মাঠকৃষি ও ছাদকৃষির জন্য আমাদের কৃষি পণ্যসমূহঃ
১) সীডলিং ট্রে - (১২০ গ্রাম-৭২/১০৫/১২৮ সেল)
২) ট্রান্সপ্লান্টিং/জার্মিনেটিং/হাইড্রোপনিক ট্রে – ৫৮ সেঃমিঃ * ২৮ সেঃমি * ৩ সেঃমি, ৪৭৫ গ্রাম
৩) মালচিং ফিল্ম- ২৫ মাইক্রন, ৪ ফুট প্রশস্থ-৫০০মিঃ, ৩ ফুট প্রশস্থ-৬০০ মিটার
৪) কোকোপিট ব্লক-৪.৫ কেজি
৫) লুস কোকোপিট
৬) কোকো গ্রোয়িং স্টিক ২৪/৩২/৩৮ ইঞ্চি
৭) কোকো ওয়াল হ্যাঙ্গিং বাস্কেট
৮) হাড়ের গুড়া/শিংকুচি
৯) ভার্মিকম্পোস্ট
১০) মাচার জাল (৮ হাত*৫৫ হাত-১২ ইঞ্চি গ্যাপ)
১১) কাটিং এইড রুট হরমোন- শিকড় গজানোর জাদুকরী হরমোন
১২) হিউমিনল গোল্ড অরগানিক পিজিআর (PGR)
১৩) লিবিনল- বৃদ্ধিকারক জৈব নিয়ন্ত্রক
১৪) ফ্ল্যাশ (Flash)-উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন অনুখাদ্য সমাহার
১৫) মাইটেন্ড ইমপ্রোভ- মাকড়নাশক
১৬) ট্রাপ- সাদামাছি, থ্রিপস ও শোষক পোকা দমনের জন্য
১৭) প্রহরী প্লাস- বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী লেদাপোকা দমনকারী
১৮) শিল্ড- বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী লেদাপোকা দমনকারী
১৯) ট্রিগার২-স্প্রে কনসেন্ট্রেটর
২০) নিউবুন (ফ্রুট স্পেশাল)-ফল গাছের জন্য বিশেষ নিউট্রিশন সাপোর্ট
২১) বুস্টার১-লাউ জাতীয় ফসলের স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফলন বাড়ায়
২২) বুস্টার২-বেগুন, মরিচ, টমেটো সহ ফল গাছে অধিক পরিমানে ফুল আনে
২৩) বুস্টার৩-শসা ও তরমুজে স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফলন বাড়ায়
২৪) বুস্টার৪-পটল ও কাকরোলের পরাগায়নে সহায়তা করে
২৫) বাম্পার-ফুল ও ফল ঝরে পড়া প্রতিরোধ করে
২৬) প্যানথার টিভি-ফসলের ছত্রাকজনিত পচন প্রতিরোধ করে
২৭) প্যানথার পিএফ- ফসলের ব্যাকড়েরিয়াল উইল্টিংজনিত ঢলে পড়া প্রতিরোধ করে
২৮) সুধা জার্মিনেইড- বীজ সতেজীকরণ ও শোধনের জৈব সমাধান
২৯) থান্ডারস- ব্লাস্ট ও অন্যান্য ছত্রাকঘটিত রোগ দমনে কার্যকরী জৈব সমাধান
৩০) সাফ ছত্রাকনাশক
৩১) ওয়েস্ট ডিকম্পোজার
৩২) কাকা- কীটপতঙ্গ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে, উদ্ভিদ বৃদ্ধিতে সাহায্য করর
৩৩) সুপার সোনাটা- অত্যন্ত কার্যকরী প্রাকৃতিক অ্যামিনো অ্যাসিড এবং ভিটামিনের সংমিশ্রণ
৩৪) মোবোমিন-সবজি ও ফলের বাম্পার ফলনের নিউট্রিশন সাপোর্ট
৩৫) কেমাইট-জৈব মাকড়নাশক
৩৬) বায়োক্লিন- সবজি ও ফলের ছাতরা পোকা বা মিলিবাগ ও সাদামাছি পোকা দমন করে
৩৭) বায়োট্রিন-থ্রিপস, জাব পোকা, পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা, ধানের কারেন্ট পোকা দমন করে
৩৮) বায়োশিল্ড-জৈব ছত্রাকনাশক
৩৯) বায়ো-চমক-ধানের মাজরা পোকা ও বাদামী গাছ ফড়িং, বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা দমনে কার্যকরী
৪০) বায়ো-এনভির - মোজাইক ভাইরাস, ইয়েলো ভেইন মোজাইক ভাইরাস, লিফ কার্ল ভাইরাস, পিভিওয়াই ভাইরাস দমনে কার্যকরী
৪১) বায়ো-এলিন-জৈব ব্যাকটেরিয়ানাশক
৪২) বায়ো-ভাইরন-জৈব ভাইরাসনাশক
৪৩) বায়োবিটিকে- ছিদ্রকারী পোকা দমনের কীটনাশক
৪৪) বায়োডার্মা পাউডার/সলিড (ট্রাইকোডার্মা হারজিয়ানাম)
৪৫) কিউ-ফেরো/বিএসএফবি/স্পোডো-লিউর ফেরোমন টোপ
৪৬) বলবান-পিজিআর
৪৭) চিলেটেড জিংক
৪৮) সলবোর বোরন
৪৯) হলুদ/নীল/সাদা স্টিকি ট্র্যাপ
৫০) ম্যাঙ্গো/ব্যানানা ফ্রুট ব্যাগ
৫১) সবজি, তরমুজ ও পেঁপেঁর হাইব্রিড বীজ
সারাদেশে কুরিয়ারে আমাদের পণ্য পাঠানো হয়। অগ্রিম মূ্ল্য পরিশোধ করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। কন্ডিশনে নিতে হলে অর্ধেক মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র নাম্বার 01779529512(কল, হোয়াটসএপ, ইমো)
কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউল হুদা
মানিকগঞ্জ, ঢাকা
ফেসবুক পেজ: Advanced Agriculture
ইউটিউব: KBD ENGR ZIAUL HUDA
মোবাইল: 01779529512
Email: advancedagriculturebd@gmail.com
সীডলিং ট্রে,রাইস সীডলিং ট্রে,সবজির চারা করার ট্রে,ধানের চারা করার ট্রে,জার্মিনেশন ট্রে,মালচিং ফিল্ম,কোকোপিট ব্লিক,কোকোপোল,কোকো ওয়াল হ্যাঙ্গিং বাস্কেট,ভার্মিকম্পোস্ট,ট্রাইকোকম্পোস্ট,মাচাং জাল,হাড়ের গুড়া,শিংকুচি,কাটিং এইড রুট হরমোন,হিউমিনল গোল্ড পিজিয়ার,মারগোসা নিমতেল,বাম্পার,বুস্টার১,বুস্টার২,বুস্টার৩,বুস্টার৪,ট্রাপ,লিবিনল,ট্রাইকোডার্মা ভিরিডি,ট্রাইকোডার্মা পিএফ,অরগাভিতা রোজ,সুধা জার্মিনেইড,ফ্ল্যাশ,ওয়েস্ট ডিকম্পোজার,সাফ ছত্রাকনাশক,বায়োক্লিন,বায়োএনভির,বায়োট্রিন,বায়োশিলদ,কেমাইট,বায়োচমক,বায়োবিটিকে,সলুবোর বোরণ,চিলেটেড জিংক,বলবান পিজিয়ার,হলুদ ফাদ,ফেরোমন ফাদ,কিউ ফেরো ফাদ,ব্যাকট্রোডি ফের,বিএফএসবি ফের,ম্যাংগো ফ্রুট ব্যাগ,ব্যানানা ফ্রুট ব্যাগ,সবজির হাইব্রিড বীজ,শসার হাইব্রিড বীজ,ময়নামতি, গ্রিনবার্ড,হ্যাপি গ্রিন,গ্যালাক্সী ৯৭,গ্রিনলাইন,থাইল্যান্দ,গ্রিনবল,পার্পল কিং,প্রিতম,চৈতি,মালিক ৫৫৩,ললিতা,বিজলি,বিজলি প্লাস,বিজলি প্লাস ২০২০,ফায়ারবক্স,আশা চিচিঙ্গা,সাগর ঝিঙ্গা,আর্তি ধুন্দল,সুমী হাইব্রিড ঢেড়শ,সুপার সুমী হাইব্রিড ঢেড়শ,বাহুবলী হাইব্রিড টমেটো,হাইব্রিড পেপে বীজ,বাসন্তি বেগুন,ওডিসি৩ সজিনা বীজ
![]() |
ফেইসবুক থেকে নেওয়া
বখতিয়ার খিলজির সমাধি,,,, (গঙ্গারামপুর)
বখতিয়ার খলজির সমাধি... (গঙ্গারামপুর )
যিনি বাংলার লক্ষণ সেনকে পরাস্ত করে প্রথম বাংলা দখল করেন।
বাংলা ও বিহার অঞ্চলে প্রথম মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন তুর্কি সেনাপতি ও বীর যোগদ্ধা ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি। তিনি ছিলেন তুর্কি জাতিভুক্ত খিলজি বংশের সন্তান। বখতিয়ার খিলজির পূর্বপুরুষ আফগানিস্তানের গরমশির অঞ্চলে বাস করতেন। অল্প বয়সে তিনি ভাগ্যান্বেষণে বের হন এবং বহু দরবার ঘুরে অযোধ্যার শাসক হুসামুদ্দিনের সেনাবাহিনীতে থিতু হন।
হুসামুদ্দিন তাঁকে ‘ভগবত’ ও ‘ভিউলা’ নামক দুটি পরগনার জায়গির দান করেন। এর পরই তাঁর জীবনধারা বদলে যায় এবং নিজেকে একজন শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠার সুযোগ পান।
একজন যোগ্য শাসক ও সেনাপতি হিসেবে বখতিয়ার খিলজির সুনাম ছড়িয়ে পড়লে দিল্লির শাসক কুতুবুদ্দিন আইবেকের সুদৃষ্টি লাভ করেন এবং তাঁর আনুগত্য স্বীকারের বিনিময়ে বিহার অভিযানের অনুমতি পান। বিহার বিজয়ের পর বখতিয়ার খিলজির ক্ষমতা ও সামর্থ্য আরো সংহত হয়।
তিনি বিশাল এক বাহিনী গঠন করেন এবং ১২০৪ খ্রিস্টাব্দে রাজা লক্ষ্মণ সেনের শাসনাধীন বাংলার নদীয়া জয় করেন। আকস্মিক আক্রমণে রাজা লক্ষ্মণ সেন প্রধান রাজধানী বিক্রমপুর পালিয়ে যান। এভাবেই বাংলার মাটিতে মুসলিম শাসনের সূচনা হয়।
এরপর তিনি ধীরে ধীরে লক্ষ্মণাবতী, গৌড়সহ সমগ্র উত্তরবঙ্গ বিজয় করেন।
লক্ষ্মণাবতীর নাম পরিবর্তন করে লখনৌতি করে তাকে রাজধানী ঘোষণা করেন। ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে বখতিয়ার খিলজি তিব্বত অভিযানে বের হন। কিন্তু উপজাতিদের বিশ্বাসঘাতকতা ও কূটকৌশলের কাছে পরাস্ত হন। এতে তাঁর সেনাদলের বৃহদাংশ ধ্বংস হয়ে যায়। তিব্বত বিপর্যয়ের পর ব্যর্থতার গ্লানি ও শোকে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং দেবকোটে (বর্তমান দিনাজপুর) ফিরে আসেন।
এখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। তবে কেউ কেউ বলেন মীর মর্দানের হাতে নিহত হন।
ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি ইতিহাসের পাতায় যতটা উচ্চারিত, যতটা চর্চিত, যতটা স্মরিত; ঠিক ততটাই অবহেলিত ও অজ্ঞাত বখতিয়ারের সমাধিস্থল। বখতিয়ার খিলজির কবর যে এখনো চিহ্নিত আছে তা-ও হয়তো বহু মানুষের জানা নেই। বাংলায় মুসলিম শাসনের প্রতিষ্ঠাতা বখতিয়ার খিলজি বর্তমান ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ঘুমিয়ে আছেন। জেলার গঙ্গারামপুর থানায় পীরপালে এখনো টিকে আছে তাঁর সমাধিসৌধ।
অযত্নে-অবহেলায় ধ্বংসের মুখে বখতিয়ার খিলজির সমাধিসৌধও। সমাধিস্থলে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের মধ্যে বারো দুয়ারি ও দীঘির ঘাট এরই মধ্যে বিলীন হয়ে গেছে। ধসে গেছে সমাধিসৌধের দেয়ালের একাংশ। ধারণা করা হয়, বারো দুয়ারি নামে চিহ্নিত স্থাপনাটি মূলত একটি মসজিদ ছিল। মসজিদের মুসল্লি ও কবর জিয়ারতকারীদের অজুর জন্য পাথর বাঁধানো ঘাট তৈরি করা হয়েছিল। সমাধি ও বারো দুয়ারি পাথরের দেয়াল দিয়ে ঘেরা ছিল। তবে ব্রিটিশ সার্ভেয়ার স্যার ফ্রান্সিস বুকানন হামিল্টন, যিনি ১৮০৭ খ্রিস্টাব্দে উত্তরবঙ্গ ও বিহারের জরিপকাজে নিযুক্ত হন। তিনি বখতিয়ার খিলজির সমাধির বিবরণ দেওয়ার সময় বারো দুয়ারির ভেতরে একটি কবর আছে বলে উল্লেখ করেছেন। স্যার হামিল্টনের ধারণা বারো দুয়ারির কবরটিই বখতিয়ার খিলজির এবং এখনো টিকে থাকা কবরটি বখতিয়ারের সহচর পীর বাহাউদ্দিনের। অবশ্য সমাধিসৌধের সামনে টানানো বতর্মান নামফলকে স্যার হামিল্টনের ধারণাকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে এবং টিকে থাকা সৌধটিকেই বখতিয়ারের বলে দাবি করা হয়েছে।
বর্তমানে কালের নিয়মে বখতিয়ার খিলজির সমাধি অবহেলার পাত্র হলেও স্থানীয় সাধারণ মানুষের কাছে তিনি ‘দেবতুল্য’। কথিত আছে বখতিয়ার খিলজি মাটিতে শুয়ে আছেন বলে পীরপালের মানুষরা খাট বা চৌকিতে ঘুমায় না। তারা অনেকাংশে শত শত বছর ধরে মাটিতেই ঘুমিয়ে আসছে।
সংগ্রহ।
![]() |
ফেইসবুক থেকে নেওয়া
30/01/2024 আজ সকালে স্যারের মেসেজ,,,
30/01/2024 আজ সকালে স্যারের মেসেজ,,,,,,
সকলের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে এতদিন বৈরী আবহাওয়া প্রচন্ড কুয়াশা এবং শীতের কারণে অনেকেই মার্কেটে একটু লেটে গিয়েছেন আমরা সেটা ওভার লুক করেছি প্রাকৃতিক দুর্যোগ মনে করে কিন্তু এখন সেই অবস্থাটা অনেকটাই ভালো হয়েছে আমি আশা করব আপনারা সকলেই সঠিক টাইমে মার্কেটে উপস্থিত হবেন নির্দিষ্ট সময়ে এবং নির্দিষ্ট রুটে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত সফটওয়্যার এর মাধ্যমে সমস্ত কাজ সম্পন্ন করে মার্কেট থেকে বিকেল ৫ টার পর বের হবেন। এটার ব্যত্যয় ঘটলে সুপারভাইজার গন জবাবদিহিত আওতায় নিয়ে আসবে।সুপারভাইজার কোন মুহূর্তে ভিডিও কল দিবেন এবং ভাইয়েরা অবশ্যই ভিডিও কল রিসিভ করে আপনার অবস্থান নিশ্চিত করবেন।অবশ্যই অফিশিয়াল ড্রেস আপ মেনটেন করবেনদোকানদারের সাথে যারা ডিলার বিষয়ে কথা বলবেন তারা গুছিয়ে এবং সঠিক তথ্য দিয়ে আস্থার সহিত কথা বলে তাদের ডিলার দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন যে কোন সমস্যায় সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার এর সাথে কথা বলবেন সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার কে পাওয়া না গেলে বা ব্যস্ত থাকলে আমাকে সরাসরি ফোন দিবেন।আর একটা বিষয় সকলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার চেষ্টা করবেন ইনশাআল্লাহ,,,,
এক পোস্টে বাগানের সব,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া
এক পোস্টে বাগানের সব
বিভিন্ন সারের কাজ, অভাবজনিত লক্ষণ, মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের ফলাফল, কীটনাশকের বিকল্প উৎস্য, কচি ফল ঝরা প্রতিরোধে করণীয়, কোন জায়গায় কোন ফসল ভালো হবে তার তালিকা এবং উপকারী ও অপকারী পোকার চিত্রসহ পরিচিতিঃ----
কোনটা উপকারী পোকা এবং কোনটা অপকারী পোকা তা জানার অভাবে আমরা অনেক সময় উপকারী পোকাদেরও মেরে ফেলি। কীটনাশক ব্যবহার করলে অপকারী পোকার পাশাপাশি উপকারী পোকাও ধ্বংস হয়ে যায়। কীটনাশক ও রাসায়নিক সার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মানুষসহ উদ্ভিদ ও প্রাণীর ক্ষতিসাধন করে থাকে। তাই রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের বিকল্প উৎসগুলো ব্যবহার করা উচিত।
🔴 বাংলাদেশের কৃষিতে মূলত ইউরিয়া, টিএসপি, ডিএপি, এমওপি, জিপসাম, জিংক সালফেট, বরিক এসিড বা বোরন প্রভৃতি সার ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এ সারগুলোর কাজ, ঘাটতি বা অভাবজনিত লক্ষণ, মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
🎯🎯 ইউরিয়া সারের কাজঃ-----
ইউরিয়া একটি নাইট্রোজেন সংবলিত রাসায়নিক সার, যা ব্যাপক হারে ফসলের জমিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ইউরিয়া সারে নাইট্রোজেনের পরিমাণ থাকে ৪৬%। ইউরিয়া সার নাইট্রোজেন সরবরাহ করে থাকে যা শিকড়ের বৃদ্ধি বিস্তাররে সহায়তা করে থাকে। গাছের ও শাকসবজির পর্যাপ্ত পরিমাণ পাতা, ডালপালা ও কান্ড উৎপাদনে সাহায্য করে থাকে। ইউরিয়া সার ক্লোরোফিল উৎপাদনের মাধ্যমে গাছপালাকে গাঢ় সবুজ বর্ণ প্রদান করে থাকে। কুশি উৎপাদনসহ ফলের আকার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। উদ্ভিদের শর্করা ও প্রোটিন উৎপাদনে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও গাছের অন্যান্য সব আবশ্যক উপাদানের পরিশোষণের হার বাড়িয়ে থাকে।
🧿 নাইট্রোজেনের অভাবজনিত লক্ষণঃ-----
মাটিতে নাইট্রোজেন পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি বা অভাব দেখা দিলে ক্লোরোফিল সংশ্লেষণের হার অনেকাংশে কমে যায়। ফলে গাছ তার স্বাভাবিক সবুজ রং হারিয়ে ফেলে। এছাড়াও পাতার আকার ছোট হয়ে শাখা প্রশাখার বৃদ্ধি হ্রাস পেয়ে গাছ খাটো হয়ে যায়। পাতার অগ্রভাগ থেকে বিবর্ণতা শুরু হয় এবং বৃন্ত ও শাখা প্রশাখা সরু হয়ে যায়। গোলাপি অথবা হালকা লাল রঙের অস্বাভাবিক বৃন্ত হয়। পুরাতন পাতার মধ্যশিরার শীর্ষভাগ হলুদাভ-বাদামি বর্ণ ধারণ করে পাতা অকালেই ঝরে পড়ে। ফুল ও ফলের আকার কিছুটা ছোট হয়ে ফলন কমে যায়।
🛑 ইউরিয়া বেশি মাত্রায় প্রয়োগের ফলাফলঃ----
ইউরিয়া সারের প্রয়োগ মাত্রা বেশি হলে গাছ দুর্বল হয়ে যায়। গাছে ফুল ও ফল উৎপাদন কিছুটা বিলম্বিত হয়ে যায়। এছাড়াও পোকামাকড় ও রোগ আক্রমণের পরিমাণ বেড়ে যায়। অনেক সময় পাতার অংশ ভারি হয়ে গাছ হেলে যায়। অতিরিক্ত নাইট্রোজেন প্রয়োগের কারণে অনেক ফল পানসে হয়ে যায় এবং গাছ মারা যায়। গাছে ফুলফল আসার সময় নাইট্রোজেন জাতীয় সার প্রয়োগ করলে ফুলফল না এসে কুশির ও পাতার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
🎯🎯 টিএসপি, ডিএপি বা ফসফেট জাতীয় সারের কাজঃ----
🔘টিএসপি (ট্রিপল সুপার ফসফেট) ও ডিএপি (ডাই এ্যামোনিয়াম ফসফেট)ঃ-----
এই দুটোই হলো ফসফেট জাতীয় রাসায়নিক সার। এই সার দুটোতে শতকরা ২০ ভাগ ফসফরাস থাকে। টিএসপিতে শতকরা ১৩ ভাগ ক্যালসিয়াম এবং ১.৩ ভাগ গন্ধক রয়েছে। ডিএপিতে ফসফেট ছাড়াও ১৮% নাইট্রোজেন বিদ্যমান থাকে যার কারণে ডিএপি সার প্রয়োগ করলে বিঘা প্রতি ৫ কেজি ইউরিয়া সার কম দিতে হয়।
ফসফরাস জাতীয় সার কোষ বিভাজনে অংশগ্রহণ করে। শর্করা উৎপাদন ও আত্তীকরণে সহায়তা করে। গাছের মূল বা শিকড় গঠন ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। গাছের কাঠামো শক্ত করে গাছকে নেতিয়ে পড়া থেকে রক্ষা করে থাকে। ফলের পরিপক্কতা ত্বরান্বিত করে থাকে। ফুল, ফল ও বীজের গুণগত মান বাড়াতে সহায়তা করে থাকে।
🧿 ফসফরাসের ঘটতিজনিত লক্ষণঃ-----
মাটিতে ফসফরাসের ঘাটতি দেখা দিলে কাণ্ড ও মূলের বৃদ্ধি হ্রাস পায়। গাছের শাখা প্রশাখা কুণ্ডলিকৃত বা পাকানো হয়ে যায়। গাছের পুরোনো পাতা অসময়ে ঝরে পড়ে। ফুলের উৎপাদন, পার্শ্বীয় কাণ্ড এবং কুড়ির বৃদ্ধি অনেকাংশে কমে যায়। পাতার গোড়া রক্তবর্ণ বা ব্রোনজ রং ধারণ করে থাকে। পাতার পৃষ্ঠভাগ নীলাভ সবুজ বর্ণ ধারণ করে এবং পাতার কিনারে বাদামি বর্ণ হয়ে শুকিয়ে যায়। এছাড়াও গাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়।
🛑 ফসফরাসের মাত্রা বেশি হলেঃ-----
ফসফরাস প্রয়োগের পরিমাণ বেশি হলে ফলন কমে যায়। গাছের বৃদ্ধি কমে যায় এবং অকাল পরিপক্বতা পরিলক্ষিত হয়।
🎯🎯 এমওপি সার বা পটাশ সারের কাজঃ-----
এমওপি বা মিউরেট অব পটাশ সারে শতকরা ৫০ ভাগ পটাশিয়াম থাকে। এমওপি উদ্ভিদ কোষের ভেদ্যতা রক্ষা করে। উদ্ভিদে শর্করা বা শ্বেতসার দ্রব্য পরিবহনে সহায়তা করে। লৌহ ও ম্যাংগানিজের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। উদ্ভিদে প্রোটিন বা আমিষ উৎপাদনে সহায়তা করে থাকে। উদ্ভিদে পানি পরিশোষণ, আত্তীকরণ ও চলাচলে অর্থাৎ সার্বিক নিয়ন্ত্রণে অংশগ্রহণ করে। গাছের কাঠামো শক্ত করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নাইট্রোজেন ও ফসফরাস পরিশোষণে সমতা বজায় রাখে।
বিকল্প উৎস্যঃ পাকা কলার খোসাতে পটাশ থাকে। তাই পাকা কলার খোসা পঁচিয়ে অথবা শুকিয়ে গুড়া করে পটাশের অভাব পূরণ করা যায়।
🧿 এমওপি সারের ঘাটতিজনিত লক্ষণঃ-----
গাছে পটাশ সারের ঘাটতি দেখা গেলে পুরাতন পাতার কিনারা থেকে বিবর্ণতা শুরু হয়। পরে পাতার আন্তঃশিরায় বাদামি বর্ণের টিস্যু দেখা যায়। এছাড়াও পাতার উপরিভাগে কুঞ্চিত হতে বা ভাঁজ পড়তে থাকে। গাছ বিকৃত আকার ধারণ করে এবং গাছের ছোট আন্তঃপর্বসহ বৃদ্ধি কমে যায়। পরবর্তীতে প্রধান কাণ্ডটি মাটির দিকে হেলে পড়ে। গাছে পোকামাকড় ও রোগবালাইয়ের আক্রমণ বেড়ে যায়।
🛑 পটাশের পরিমাণ বেশি হলেঃ---
জমিতে বা গাছে পটাশ প্রয়োগের পরিমাণ বেশি হলে ক্যালসিয়াম ও বোরনের শোষণ হার কমে যায়। ফলে বোরনের অভাবজনিত লক্ষণ দেখা যায়। পানি নিঃসরণের হার কমে যায় এবং গাছের বৃদ্ধি অস্বাভাবিকভাবে হ্রাস পায়।
🎯🎯 জিপসাম সারের কাজঃ-----
জিপসাম সারে শতকরা ১৭ ভাাগ গন্ধক এবং ২৩ ভাগ ক্যালসিয়াম রয়েছে। জিপসাম বা গন্ধক প্রোটিন বা আমিষ উৎপাদনে সহায়তা করে। তেল উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। গন্ধক ক্লোরোফিল গঠনে ভূমিকা রাখে এবং গাছের বর্ণ সবুজ রাখতে সহায়তা করে। বীজ উৎপাদন এবং হরমোনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়তা করে।
🧿 জিপসামের অভাবজনিত লক্ষণঃ-----
মাটিতে গন্ধকের অভাব হলে গাছের সবুজ বর্ণ নষ্ট হয়ে কাণ্ড চিকণ হয়ে যায়। গাছের পাতা ফ্যাকাশে সবুজ বা হলুদ বর্ণ ধারণ করে থাকে।
🛑 জিপসাম প্রয়োগের মাত্রায় বেশি হলেঃ-----
জমিতে জিপসাম প্রয়োগের পরিমাণ বেশি হলে শিকড়ের বৃদ্ধি কমে যায়। ফলে গাছের শারীরবৃত্তীয় কার্যক্রম কমে যায়।
🎯🎯 জিংক সালফেট সারের কাজঃ-----
সালফেট ( মনোহাইড্রেটে ) শতকরা ৩৬.০ ভাগ দস্তা এবং ১৭.৬ ভাগ গন্ধক রয়েছে। অপরদিকে জিংক সালফেট ( হেপটাহাইড্রেটে ) দস্তা ও গন্ধকের যথাক্রমে ২১.০ % এবং ১০.৫% রয়েছে। এছাড়াও চিলেটেড জিংকে ১০ % দস্তা রয়েছে। জিংক সালফেট (মোনোহাইড্রেট), জিংক সালফেট (হেপটাহাইড্রেট) সারের তুলনায় বেশি পরিমাণে মাটিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কোনো কোনো ফসলে স্প্রে করেও এটি প্রয়োগ করা যায়।
গাছে বিভিন্ন ধরনের হরমোন তৈরিতে দস্তা বা জিংক অংশগ্রহণ করে থাকে। ক্লোরোফিল উৎপাদনে সাহায্য করে থাকে। ফসলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শিম জাতীয় সবজির ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ফলন বাড়িয়ে থাকে।
🧿 জিংকের অভাবজনিত লক্ষণঃ-----
মাটিতে দস্তার ঘাটতি দেখা গেলে গাছের পাতায় তামাটে বা দাগ আকারে বিবর্ণতা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। পাতা ছোট হয়ে যায় এবং নতুন পাতার গোড়ার দিক হতে বিবর্ণতা দেখা যায়। বিশেষ করে আন্তঃশিরায় বিবর্ণতা বেশি দেখা যায়।
🛑 জিংক প্রয়োগের মাত্রা বেশি হলেঃ-----
জমিতে জিংকের পরিমাণ বেশি হলে গাছে বিষক্রিয়া তৈরি হয়। এছাড়াও অতিরিক্ত দস্তা প্রয়োগে আমিষ উৎপাদন ব্যাহত হয়।
🎯🎯 বোরন সারের কাজঃ-----
বরিক এসিডে ১৭ % এবং সলুবোর বোরণে ২০% বোরণ থাকে। এটি গাছের কোষ বৃদ্ধিতে এবং পাতা ও ফুলের রং আকর্ষণীয় করতে সাহায্য করে। পরাগরেণু সবল ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। বীজ উৎপাদনে সাহায্য করে এবং চিটা হওয়া রোধ করে থাকে। বোরন গাছে ফুল ও ফল ধারণে সাহায্য করে এবং ফলের বিকৃতি রোধ সহায়তা করে।
🧿 বোরনের ঘাটতিজনিত লক্ষণঃ-----
বোরন সারের অভাবে গাছের বৃদ্ধি কমে যায় এবং গাছে ফুল সংখ্যায় কম আসে। এছাড়াও গাছের অগ্রভাগ মরে যায়, কাণ্ড কালো বর্ণ ধারণ করে। শিকড়ের বৃদ্ধি কমে যায়। সবজি বা ফল গাছের ফুল ঝরা বেড়ে যায়। ফল আকারে ছোট হয় এবং ফেটে যায়। পেঁপে, কাঁঠাল, পেয়ারা ইত্যাদি ফলের আকার বিকৃত হয়ে অপরিপক্ক অবস্থায় ফল ঝরে যায়।
🛑 বোরন প্রয়োগের পরিমাণ বেশি হলেঃ-----
বোরণের প্রয়োগ মাত্রা বেশি হলে কচি পাতা এবং ডগা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ফলন অনেক কমে যায়।
যতোটা সম্ভব রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের বিকল্প উৎসগুলো ব্যবহার করা। একান্ত প্রয়োজন হলে পরিমাণে কম ব্যবহার করা উচিত। রাসায়নিক সারের বিকল্প উৎসগুলো হলোঃ গোবর সার, জৈবসার, সবুজসার, ভার্মিকম্পোস্ট(কেঁচো সার), খৈল পঁচানো পানি, রান্নাঘর এবং বাগান ও ক্ষেতের উচ্ছিষ্টাংশ পচানো পানি, ডিমের খোসা চূর্ণ, কলার খোসা চূর্ণ, কলার খোসা পচানো পানি, ছাই, শুকনো পাতা চূর্ণ, কোকোডাস্ট(শুকনো নারিকেলের খোসা চূর্ণ) ইত্যাদি।
🔘 নিম্নোক্ত পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করলে কীটনাশক ব্যবহার করার তেমন একটা প্রয়োজন পড়েনা।
১। মাটি প্রস্তুতের সময় নিম খৈল, নিম পাতা, পেঁয়াজের খোসা ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।
২। বাগানকে নিয়মিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। মরা ডাল ও পাতা অপসারণ করতে হবে।
৩। নিম তেল ও হ্যান্ড ওয়াশ / গুড়ো সাবান মিশ্রিত পানি দিয়ে মাঝেমধ্যে গাছগুলোকে ভালোভাবে গোসল করাতে হবে।
৪। পোকার আক্রমণ দেখা দিলে সাথে সাথে মেরে ফেলতে হবে।
৫। বাগানে হলুদ, সবুজ এবং লাল স্টিকি পেপার ঝুলিয়ে রাখতে হবে।
৬। রোগ প্রতিরোধী জাতের চাষাবাদ করতে হবে।
৭। বীজ জার্মিনেশনের সময় জীবাণুমুক্ত/শোধন করতে হবে।
৮। সম্ভব হলে প্রতিটি গাছের গোড়ায় গাঁদা ফুলের চারা লাগাতে হবে। এতে নেমাটোড অনেকটাই কন্ট্রোল হবে।
৯। সবজি ও ফলের মাছি পোকা দমনের জন্য আলাদা আলাদা ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করতে হবে।
১০। অতিরিক্ত পোকামাকড় দেখা দিলে জৈব বালাইনাশক ব্যবহার করতে হবে।
শেয়ার করে রেখে দিতে পারেন। পরবর্তীতে দেখে নিতে পারবেন।
তথ্য ও ছবিঃ সংগৃহীত
![]() |
ভেষজগুণে সমৃদ্ধ মিষ্টি গাছ স্টেভিয়া সৃষ্টিকর্তার এক অলৌকিক সৃষ্টি,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া
ভেষজগুণে সমৃদ্ধ মিষ্টি গাছ স্টেভিয়া সৃষ্টিকর্তার এক অলৌকিক সৃষ্টি। এ গাছ শত শত বছর ধরে প্যারাগুয়ের পাহাড়ি অঞ্চল রিওমন্ডে এলাকায় চাষাবাদ হয়ে এসেছে। প্যারাগুয়ের গুরানী ইন্ডিয়ান নামক উপজাতীয়রা একে বলে কাহিহি অর্থাৎ মধু গাছ। ১৮৮৭ সালে সুইজ উদ্ভিদবিজ্ঞানী ড. এমএস বার্টনি প্রথম স্টেভিয়াকে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচয় করিয়ে দেন। পৃথিবীতে স্টেভিয়ার প্রায় ৯০টি জাত এবং ২৪০টি প্রজাতি আছে। এদের মধ্যে স্টিভিয়া রিবাউডিয়ানা প্রজাতির পাতায় সবচেয়ে মিষ্টি উপাদান রিবাউডিওসাইড যৌগটি রয়েছে।
স্টেভিয়া গাছের সবুজ পাতাই মিষ্টি উপাদানের উৎস। চিনির চেয়ে স্টেভিয়ার পাতা ৩০-৪০ গুণ বেশি মিষ্টি। স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে শুকান হয়। তারপর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক কেজি পাতা শুকিয়ে প্রায় ২০০-৩০০ গ্রাম পাউডার পাওয়া যায়। স্টেভিয়া পাতার ১০০ গ্রাম নির্যাস থেকে ৪০ কেজি চিনির সমপরিমাণ মিষ্টি পাওয়া যায়। প্রসেস করলে মিষ্টির পরিমাণ আরো বেড়ে যায়। পাতা থেকে রিফাইন করা স্টিভিওসাইডের স্বাদ সাদা চিনির মতো এবং সাদা চিনির চেয়ে প্রায় ৪০০ গুণ বেশি মিষ্টি!
স্টেভিয়ার কাঁচা বা শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে খাওয়া যায়। প্রতি ১ কেজি খাবার মিষ্টিকরণের জন্য মাত্র ৭.৯ মিলিগ্রাম স্টেভিয়াই যথেষ্ট! এক গ্লাস পানিতে একটি কাঁচাপাতার রস মিশালেই অনেক মিষ্টি হয়ে যায়। খাবার এবং পানীয় দ্রব্যে ব্যবহার করা যায় স্টেভিয়া পাউডার, ট্যাবলেট কিংবা সিরাপ। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। ১ কাপ চায়ে চা চামচের মাত্র ৪ ভাগের ১ ভাগ স্টেভিয়া পাউডারই যথেষ্ট!
ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটি(EFSA) মানুষের ব্যবহারের জন্য স্টেভিওল গ্লাইকোসাইড ৪ মিলিগ্রাম/কেজি অ্যাডভাইজড ডেইলি ইনটেক(ADI) রেকমেন্ড করে। অর্থাৎ একজন মানুষের দিনে প্রতি কেজি ওজনের জন্য প্রায় ৪ মিলিগ্রাম পরিমাণ স্টেভিয়া(প্রসেসড) কনজিউম করা নিরাপদ। উদাহরণস্বরূপ, ৭০ কেজি ওজনের একজন ব্যক্তির প্রতিদিন ৭০×৪= ২৮০ মিলিগ্রামের বেশি স্টেভিয়া খাওয়া উচিত নয়।
মাত্রাতিরিক্ত স্টেভিয়া খেলে বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (সুয়েলিং, বমি বমি ভাব, ব্যথা, পেশী দুর্বল হওয়া, মাথা ঘোরা, অ্যালার্জি ইত্যাদি) সৃষ্টি হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে স্টেভিয়ার মূত্রবর্ধক ক্রিয়া(Diuretic) আছে। স্টেভিয়া কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এর মতে- 'স্টেভিয়া প্রাকৃতিক সুইটনার তাই মানবশরীরের জন্য নিরাপদ।' স্টেভিয়া পাতায় থাকে খনিজ, বিটা ক্যারোটিন, এন্টিওক্সিডেন্ট ও ভিটামিন। চিনির পরিবর্তে নির্ভয়ে স্টেভিয়া ব্যবহার করতে বলেন চিকিৎসকেরা। ইউকে গভর্নমেন্টের পুষ্টি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মার্গারেট অ্যাশওয়েল গবেষণা করে দেখেছেন- 'স্টেভিয়া কনজিউম করলে স্থূলতা কমে।' স্টেভিয়া পাউডার দিয়ে বানানো মিষ্টান্ন ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন।
১৯৬৪ সালে প্যারাগুয়েতে স্টেভিয়ার বাণিজ্যিক চাষাবাদ শুরু হয়। জাপানে শুরু হয় ১৯৬৮ সালে। অল্পদিনের মধ্যেই ব্রাজিল, কলম্বিয়া, পেরু, চীন, কোরিয়া, আমেরিকা, কানাডা, ইসরাইল, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, মালেশিয়া প্রভৃতি দেশে বাণিজ্যিকভাবে স্টেভিয়ার চাষ শুরু হয়। বর্তমানে চীনে স্টেভিয়ার ব্যাপক চাষ হলেও বাণিজ্যিক ব্যবহারের দিক দিয়ে জাপান বেশি এগিয়ে গেছে। জাপানে প্রায় ৪০ শতাংশ চিনির চাহিদা মেটানো হয় স্টেভিয়া দিয়ে।
ক্যান্সার সৃষ্টিকারক হওয়ার কারণে ১৯৭০ এর দশকে জাপান সরকার আর্টিফিশিয়াল সুইটনার নিষিদ্ধ করে। জাপানে ১৯৭৩ সালের দিকে ৪৩ টি রিসার্চ সেন্টারে স্টেভিয়ার চাষ ও প্রাকৃতিক সুইটনার বানানো নিয়ে পরিক্ষা নিরীক্ষা সম্পন্ন হয়। তারপর কিছুদিনের মধ্যেই জাপানি সিজনিং, কোমল পানীয় এবং আইসক্রিমে স্টেভিয়ার ব্যবহার শুরু হয়। জাপানে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরই নিশ্চিত করা হয়েছে যে মানুষের জন্য স্টেভিয়ার ব্যবহার নিরাপদ। বর্তমানে সেখানে কৃত্রিম চিনি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কেমিক্যাল সুইটনারের বদলে তারা স্টেভিয়া ব্যবহার করে।
ভারতে ২০১১ সালে স্টেভিয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। ২০১৫ সালে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়।
কর্পোরেট ইন্ডাস্ট্রি, চিনি কোম্পানি, আর্টিফিশিয়াল সুইটনার কোম্পানি এবং চিনি রপ্তানি নির্ভর কিছু দেশ স্টেভিয়াতে বিষাক্ত পদার্থ রয়েছে বলে বহুদিন অপপ্রচার চালিয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে স্বয়ং USFDA (Food and Drug Administration) এর গবেষণায়ই প্রমাণিত হয়েছে- 'স্টেভিয়াতে কোনো ক্ষতিকারক পদার্থ নেই।' আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটি স্টেভিয়াকে নিরাপদ বলে ঘোষণা দিয়েছে।
বেলজিয়ামের ক্যাথলিক ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ইয়ান গ্যোন্স বলেন, "শুধু সুগার লবিই নয় কেমিক্যাল সুইটনার্স কর্পোরেশন গুলোও স্টেভিয়ার অগ্রযাত্রায় ক্ষতির সম্মুখীন হবে৷ অথচ ভোক্তারা চায় ন্যাচারাল সুইটনার্স৷ ইউরোপীয় আইন প্রাকৃতিক খাদ্যপণ্য বাজারে আসতে বাধা দিচ্ছে ফুড সেফটির ছুতোয়৷ টোবাকো লবির মত সুগার লবিও দুর্নীতির আশ্রয় নিচ্ছে৷''
১৯৯১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্টেভিয়া ব্যান করা হয়। স্টেভিয়াকে USFDA নিষিদ্ধ করেছিল একটি ডামি গবেষণার ভিত্তিতে। যেখানে দাবি করা হয়েছিল স্টেভিয়া ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। মনসান্টো এটিকে বাজার থেকে সরিরে রাখার জন্য চাপ সৃষ্টি করে। স্টেভিয়া যেন অনুমোদন না পায় সেজন্য সুগার ইন্ডাস্ট্রি ব্যাপক লবিং করেছিল। পরবর্তীতে সত্যিকারের গবেষণা প্রকাশিত হলে FDA স্টেভিয়ার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলতে বাধ্য হয়। একটি ফলো-আপ রিসার্চ আগের ডামি গবেষণাকে ভুল প্রমাণ করে। ১৯৯৫ সালে ইউএসএফডিএ স্টেভিয়াকে সুইটনার হিসাবে নয় শুধু নিউট্রিশন সাপ্লিমেন্টারি হিসাবে আমদানি এবং বিক্রি করার অনুমতি দেয়।
২০০৮ সালে স্টেভিয়াকে এফডিএ থেকে GRAS (সর্বসাধারণের জন্য নিরাপদ) স্বীকৃতি এবং মেইনস্ট্রিম মার্কিন ফুড প্রোডাকশনে ব্যবহারের অনুমোদন দেয়া হয়। বর্তমানে স্টেভিয়া দিয়ে সব ধরনের খাবার এবং পানীয় তৈরি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের গ্যাটোরেড ফিট, ভিটামিন ওয়াটার জিরো, সোবি লাইফওয়াটার, কোকা-কোলা লাইফ এবং ক্রিস্টাল লাইট সহ আরো অনেক ফুড ও বেভারেজ প্রোডাক্টের উপাদান হিসেবে স্টেভিয়া ব্যবহার হয়।
বিশ্বব্যাপী প্রায় ১৫ কোটি মানুষ চিনির বিকল্প হিসাবে স্টেভিয়া ব্যবহার করে৷ তবে স্টেভিয়া এখনো চিনির স্থান দখল করতে পারেনি৷ ২০১০ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন স্বীকার করে যে স্টেভিয়ার উপাদান স্টিভিওল গ্লাইকোসাইড মানুষের জন্য নিরাপদ এবং ২০১১ সালে স্টেভিয়া ব্যবহারের অনুমোদন দেয়। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন স্টেভিয়াকে পুরোপুরি ছাড়পত্র দিতে গড়িমসি করছে৷ কমার্শিয়াল ইউজের জন্য এখনো আনপ্রসেসড স্টেভিয়া অনুমোদিত নয়।
WHO এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা প্রায় ৩৫০ মিলিয়ন৷ বিশ্বে চিনি কনজিউম হয় প্রায় ১৮০ মিলিয়ন মেট্রিক টন৷ মিষ্টি জাতীয় খাদ্য বিক্রি হয় ৬০ বিলিয়ন ইউরোর সমপরিমাণ৷ বাজারে স্টেভিয়া সহজলভ্য হলে ইউরোপীয় চিনি উৎপাদনকারীদের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে!
স্টেভিয়া পাতায় থাকা স্টেভিওল গ্লাইকোসাইড, রেবাউডিওসাইড-এ, স্টেভিওসাইড, ফ্ল্যাভোনয়েড এবং টেরপেন যৌগগুলো স্টেভিয়ার মিষ্টতা ও ঔষধি গুণের জন্য দায়ী। স্টেভিয়াতে রক্তে গ্লুকোজ লেভেল কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, মাইক্রোবিয়াল সংক্রমণ এবং স্থূলতা থেকে রক্ষা করে। ইনফ্লামেশন ও টিউমারের বৃদ্ধি থামাতে পারে এবং ক্যান্সার কোষের মৃত্যু ঘটাতে পারে।
স্টেভিয়ার উপাদান ভাসোডিলেটর হিসাবে কাজ করতে পারে, যা রক্তনালীকে শিথিল করে এবং প্রশস্ত করে দেয়। এইভাবে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে স্টেভিয়া। স্টেভিয়া কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে, বিশেষ করে ট্রাইগ্লিসারাইড এবং ব্যাড এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা।
ইতিহাসবিদ ব্রিজেট মারিয়া চেস্টারটন বলেছেন, "ডায়াবেটিস আধুনিক রোগে পরিণত হওয়ার আগে স্টেভিয়া ডায়াবেটিসের একটি ওষুধ ছিল"
স্টেভিয়া পাতা—
• ডায়াবেটিস ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে
• উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে
• যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি সরবরাহ করে
• অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে
• ত্বকের ক্ষত নিরাময় করে
• ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়
• দাঁতের ক্ষয় রোধ করে
• ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে
• খাদ্য হজমে সহায়তা করে
• শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে
• অ্যান্টি-হাইপারগ্লাইসেমিক: এটি অগ্ন্যাশয় কোষের কার্যকলাপ, ইনসুলিন সংবেদনশীলতা এবং ইনসুলিন উৎপাদন ইমপ্রুভ করতে পারে। যা টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসায় সহায়ক।
• অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ: স্টিভিওসাইড যৌগ রক্তনালীর এন্ডোথেলিয়াল কোষে ক্যালসিয়াম আয়নকে প্রবেশ করতে বাধা দিয়ে রক্তচাপ কমায় এবং হাইপারটেনসিভ রোগীদের রক্তনালী সংকোচন হ্রাস করে।
• অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: এতে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যার মধ্যে রয়েছে ওপিজেনিন, কেমফেরল এবং কুয়েরিট্রিন। এগুলো ডিএনএ স্ট্র্যান্ডের ক্ষতি প্রতিরোধে সহায়তা করে।
• অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক: স্টিভিওল গ্লাইকোসাইড চারটি উপাদান নিয়ে গঠিত। যথা- স্টিভিওসাইড, রিবাউডিওসাইড-এ, রিবাউডিওসাইড-সি এবং ডুক্লোসাইড-এ। এগুলো অ্যান্টি-কারসিনোজেন হিসেবে ১২-০-টেট্রাডেকানয়লফোরবোল-১২-অ্যাসিটেট (TPA) দ্বারা প্রদাহ সৃষ্টিকে দৃঢ়ভাবে বাধা দেয়।
• অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল: স্টেভিয়া সংক্রমণ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রাখে। ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার বংশবৃদ্ধি ঠেকায়।
• অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি: স্টেভিয়া প্রদাহ এবং ইমিউনো-মডুলেশন কমাতে সহায়ক। এটা কোষে প্রদাহ সৃষ্টিকারক এজেন্টগুলোর সংশ্লেষণ হ্রাস করে।
• কার্ডিওভাসকুলার অ্যাক্টিভিটি: স্টেভিয়ার কার্ডিওটোনিক অ্যাকশন মানুষের সংবহনতন্ত্রের ক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে।
• ডাইজেস্টিভ টনিক এক্টিভিটি: স্টেভিয়া ডাইজেস্টিভ সিস্টেমের উন্নতি ঘটায় এবং ক্ষুধা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
• ডার্মাটোলজিকাল অ্যাক্টিভিটি: স্টেভিয়াকে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার(যেমন- ব্রণ) একটি কার্যকর ওষুধ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। স্টেভিয়ার নিয়মিত ব্যবহার ত্বকের গঠন উন্নত করে এবং ত্বক ঝুলে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
বাংলাদেশের আবহাওয়া ও মাটি স্টেভিয়া চাষের জন্য খুবই উপযোগী। এদেশে সারা বছরই লাভজনকভাবে স্টেভিয়া চাষ করা সম্ভব। বৃষ্টির পানি জমে না এরকম জৈব পদার্থযুক্ত লাল ক্ষারীয় মাটিতে স্টেভিয়া ভালো জন্মে। হেক্টরপ্রতি ১০ হাজার থেকে ১২ হাজার কেজি শুকনো পাতা উৎপাদন হয়। ভারতে বিভিন্ন কোম্পানি চাষীদের চুক্তিভিত্তিক চারা সরবরাহ করে এবং তাদের কাছ থেকে ন্যায্যমূল্যে স্টেভিয়া পাতা কিনে নেয়। আমাদের দেশে বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলে একই পদ্ধতিতে তামাক চাষ করা হয়। ক্ষতিকর তামাক চাষের পরিবর্তে ঐ অঞ্চলে স্টেভিয়া চাষ হতে পারে।
বাসাবাড়িতে সহজেই স্টেভিয়া চাষ করা যায়। সারা বছরই বাড়ির বারান্দায় বা ছাদে টবে স্টেভিয়া চাষ করা সম্ভব। বাংলাদেশে বিএসআরআইয়ের বিজ্ঞানীরা উদ্ভিদটি নিয়ে কাজ শুরু করেছেন ২০০১ সালে। বায়োটেকনোলজি বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. কুয়াশা মাহমুদ জানান, "ঔষধি উদ্ভিদ স্টেভিয়া সহজে চাষ করা যায়। টবেও চাষ করা যায়। বাংলাদেশের যেকোনো এলাকায় এর চাষ সম্ভব। একবার লাগালে তিন থেকে চার বছর নতুন করে চারা লাগানোর প্রয়োজন পড়ে না। স্বল্প শ্রম ও খরচে স্টেভিয়া উৎপাদন হয়।"
Red Pill
ফেইসবুক থেকে নেওয়া
তথ্যসূত্র:
১। https://daily.jstor.org/
২। www.acefitness.org/
৩। https://livingratio.com/
৪। www.usatoday.com/
৫। www.verywellhealth.com/
৬। Ingredion.com
৭। সায়েন্স ডাইরেক্ট
৮। ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেক ইনফরমেশন
৯। globalsteviainstitute.com
১০। cancer.gov
১১। www.jagonews24.com/
১২। www.ittefaq.com.bd/
১৩। http://krishi.gov.bd/content
১৪। https://yua.sheerherb-bio.com/
১৫। www.jugantor.com
![]() |
রুটি ওয়ালাকে ধরে আনো! এই অন্যায় মানা যায় না!',,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া
রুটি ওয়ালাকে ধরে আনো! এই অন্যায় মানা যায় না!'
রাজার রাজ্যে ১ লোক রুটি বিক্রি করতো। সে একমাত্র রুটি বিক্রেতা।
সে একদিন রাজার কাছে গিয়ে বললঃ 'হুজুর, অনেক বৎসর ৫ টাকা করে রুটি বিক্রি করি। এখন দাম বাড়িয়ে ১০ টাকা করতে চাই। আপনি যদি অনুমতি দেন!'
রাজা বললেন, 'যা কাল থেকে ৩০ টাকা রুটির দাম!'
দোকানী বলল, 'না হুজুর, আমার ১০ টাকা হলেই চলবে!'
রাজা বললেন, 'চুপ করে থাক! আর আমি যে দাম বাড়াতে বলেছি, কাউকে বলবিনা!'
রুটি ওয়ালা খুশিমনে ফিরে গেল।
পরদিন থেকে তার রুটির দাম ৩০ টাকা!
সারা রাজ্যে প্রতিবাদ! জনগণ ক্ষেপে গিয়ে রাজার কাছে বিচার দিল, 'হুজুর, আমাদের বাঁচান! এ কি অন্যায়! ৫ টাকার রুটি ৩০ টাকা হলে আমরা বাচবো কি খেয়ে!'
রাজা হুংকার দিলেন, 'রুটি ওয়ালাকে ধরে আনো! এই অন্যায় মানা যায় না!'
তারপর ঘোষণা দিলেন কাল থেকে রুটির দাম অর্ধেক (মানে ১৫ টাকা!)
সারা রাজ্যে ধন্য ধন্য পড়ে গেল! শুধু এমন একজন রাজা ছিলো বলে! না হলে জনগণের কি হতো!
রুটি ওয়ালা খুশি!
জনগণও খুশি!
রাজাও খুশি!
এরপর রাজা গোপনে রুটিওয়ালাকে ডেকে আনলো ও বলল তুমি রুটির দাম ১০ টাকা রেখে বাকি ৫ টাকা আমাকে দিবে কেউ যেন না জানে।
(সংগৃহীত)
সকাল ৭ টার সংবাদ। তারিখ:৩০-০১-২০২৪ খ্রি:,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া
সকাল ৭ টার সংবাদ।
তারিখ:৩০-০১-২০২৪ খ্রি:
আজকের শিরোনাম:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে আজ - ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি।
আসন্ন রমজানকে সামনে রেখে চাল, ভোজ্য তেল, চিনি ও খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমাতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ।
দেশের স্বার্থে কোনো অপশক্তিকে সহ্য করা হবে না - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত খুনি নূর চৌধুরীকে হস্তান্তরের জন্য কানাডা সরকারের প্রতি আহ্বান জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে - বললেন প্রতিমন্ত্রী।
চিরশত্রু ইসরাইলের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে চার ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর করেছে ইরান।
সিলেটে বিপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে নিজ নিজ খেলায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও খুলনা টাইগার্সের জয়লাভ।
সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা,,,,
📲 সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা 🎥 বাস্তবতা না বুঝে রিলস বানানোর নামে জীবনের ভারসাম্য হারানো… বর্তমানে বহু তরুণ-তরুণী ফেসবুক, ইনস...
-
#মিনু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : বন্যা সারা সকাল মিসেস সালমার বাসায় কাজ করে, তাকে খালাম্মা বলে ডাকে। সে মিসেস সালমার য...
-
একটি জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলিলিটার রক্ত শুষতে পারে। সেই সঙ্গে মুখ থেকে এক ধরনের লালা মিশিয়ে দেয় রক্তে। যাতে হিরুডিন, ক্যালিক্রেইন, ক্যালিনের ...
-
ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব। ও ১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট এবং ছ...