এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বীজ জার্মেনিশন পদ্ধতি

 আসসালামু আলাইকুম 

****বীজ জার্মেনিশন পদ্ধতি ****


পোস্ট টি শেয়ার করে অন্যদের কে জানিয়ে দেওয়ার আহ্বান রইল


সর্ব প্রথম আপনি ক্রয় করা পেকেট টি কেটে বীজ গুলো  বের করে নিবেন, এরপর শীতকালীন সময় হলে দুই ঘন্টা আর গরম কালীন সময়ে এক ঘন্টা রোদে শুকিয়ে নিবেন,

রোদে শুকিয়ে নিলে বীজ ভিতরের একটা আবরন পেটে জার্মেনিশন ক্ষমতা বেড়ে যায়, তবে অধিক পরিমাণে শুকানোর ফলে বীজ এর জার্মেনিশন এ সমস্যাও হতে পারে 

তাই শীতকালীন সময় ২ ঘন্টা গরমের সময়ে ১ ঘন্টাই আদর্শ সময় 

এরপর বীজ গুলো ১২ ঘন্টা সচ্ছ পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন

শষা,মিষ্টি কুমড়া বা এজাতীয় বীজ আরো কম সময় ও রাখলেই হয়ে যাবে,  করলা, তরমুজ,চিচিঙ্গা  এ জাতীয় গুলো আরেকটু বেশি সময় রাখলে ও সমস্যা নাই,

এরপর বীজ গুলো পানি থেকে তুলে নিবেন সবচেয়ে ভালো হয় যদি কার্বোন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাক নাশক দিয়ে ৩০/৪০ মিনিট ভিজিয়ে রাখা যায়, এতে করে জিবানো বা ব্যাকটেরিয়া থাকলে ধ্বংস হয়ে যাবে

এরপর  একটা সুতির কাপড় ভিজিয়ে নিংড়ে নিবেন বীজ গুলো কাপড়ে রেখে কাপড় টা ভালো বেশি করে ভাজ দিয়ে পেচিয়ে নিবেন, এরপর এই কাপড়টা দধির বক্স বা খড়ের স্তুপের ভিতরে রেখে দিবেন, দিনের বেলায় রোদে এবং রাতের বেলায় কম্বল এর মধ্যে রাখতে পারেন, শীতকালে নিজের শরীরের জেকেট এর পকেটে রেখে ঘুমালে ও তাড়াতাড়ি জার্মেনিশন হয়

শক্ত প্রজাতির বীজ হলে ৩ দিন অপেক্ষা করুন,আর শষা বা মিস্টি কুমড়া জাতীয় হলে একদিনেই জার্মেনিশন হয়, তবে শীতকালীন সময় বেশি সময় লাগতে পারে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার 

এই সময় অতিবাহিত হলে বক্স খুলে দেখবেন আপনার বীজ এর মান ভালো ৯৫% থেকে ১০০% পর্যন্ত জার্মেনিশন আসবে ইনশাআল্লাহ 

নিজের অভিজ্ঞতা থেকে কিছু তথ্য  আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম আপনারাও পোস্ট টি শেয়ার করে  অন্যদেরকে জানার সুযোগ করে দিন

আনোয়ার হোসাইন আফিফ 

সোনাইমুড়ী নোয়াখালী 

01890677576

everyone

হোবা পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বড় অক্ষত উল্কাপিণ্ড,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 হোবা।


পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বড় অক্ষত উল্কা পিন্ডটির নাম হোবা (HOBA)। হোবার ওজন প্রায় ৬৬ টন যা বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম উল্কাপিণ্ড অহনিগিটোর (Ahnighito) প্রায় দ্বিগুণ। 


 এটি ১৯২০ সালে উত্তর নামিবিয়ার গ্রুটফন্টেইন থেকে ১৯ কি:মি: (১২ মাইল) পশ্চিমে অবস্থিত হোবা ওয়েস্ট নামক একটি খামারে আবিষ্কৃত হয়েছিল, যার কারনে এর নাম দেওয়া হয়েছিলো "হোবা"  উল্কাটি আবিষ্কার করেছিলেন কৃষক জ্যাকবাস হারমানাস ব্রিটস। 


ব্রিটিশরা এই উল্কাপিণ্ডের একটি টুকরো পরীক্ষা করার জন্য সাথে করে নিয়ে যায় এবং পরীক্ষার পরে এটি একটি উল্কাপিণ্ড হিসেবে চিহ্নিত হয়।  


পাথরের চারপাশে খনন করে দেখা গেছে যে এটির একটি ছোট অংশ মাটির উপরে ছিল। আরো মাটি অপসারণ করা হলে, পাথরের বিশাল আকার প্রকাশ পায়। 


১৯২৯ সাল পর্যন্ত এর অস্তিত্ব সম্বন্ধে তেমনভাবে ছড়িয়ে পড়েনি পরবর্তীতে যখন ডাচ আমেরিকান জ্যোতির্বিজ্ঞানী উইলেম লুয়েটেন দক্ষিণ আফ্রিকার একটি সংবাদপত্রের জন্য এই সম্পর্কে একটি নিবন্ধ লিখেছিলেন। এরপরে এর খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পরে।


হোবা উল্কা আকৃতিতে মোটামুটি আয়তাকার এবং  সমতল শীর্ষ। এটি প্রায় প্রায় নয় ফুট (২.৭ মিটার) লম্বা, নয় ফুট চওড়া এবং প্রায় তিন ফুট পুরু। সম্ভবত হোবা উল্কাটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে অগভীর কোণে প্রবেশ করেছে এবং সেকেন্ডে কয়েকশ মিটারেরও কম গতিতে মাটিতে আঘাত করেছে। 


প্রভাবটি সম্ভবত শুধুমাত্র একটি ছোট গর্ত তৈরি করেছিল, যা প্রায় ২০ মিটার (৬৬ ফুট) ব্যাস এবং প্রায় ৫ মিটার (১৬ ফুট) গভীর। হোবা উল্কাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক লোহা বলে মনে করা হয়। 


এর প্রায় ৮২.৩ শতাংশ লোহা, ১৬.৪ শতাংশ নিকেল এবং ০.৮শতাংশ কোবাল্ট, আর রয়েছে কার্বন, সিলভার, জিঙ্ক এবং কপার।


একসময় উল্কাপিণ্ডটির ওজন ছিল ৬৬ টন। উল্কাপিণ্ডের চারপাশের মাটিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন অক্সাইড থেকে বোঝা যায় যে এটি পতিত হওয়ার সময় এটি ৬৬ টনের চেয়ে অনেক বড় ছিল, এবং জারন (oxidation) প্রক্রিয়ার কারনে এটি বেশ ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

এছাড়াও বিজ্ঞানী এবং স্যুভেনির শিকারীরা বছরের পর বছর ধরে এর কিছু অংশ কেটে ফেলেছে।


 হোবা উল্কা ৮০,০০০ বছর আগে আকাশ থেকে পড়েছিল এবং হোবাকে কখনও তার স্থান থেকে সরানো হয়নি।


১৯৫৫ সালে হোবা উল্কাকে একটি জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। নামিবিয়া, তখন দক্ষিণ পশ্চিম আফ্রিকা নামে পরিচিত, এবং দক্ষিণ আফ্রিকার শাসন করত। 


১৯৮৭ সালে খামারের মালিক উল্কাপাতের জায়গাটি সরকারকে দান করেছিলেন।  উল্কাপিণ্ডের চারপাশে একটি পাথরের অ্যাম্ফিথিয়েটার তৈরি করা হয়েছিল এবং কাছাকাছি একটি দর্শনার্থী কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছিল।  প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ এই স্থান পরিদর্শন করতে আসে।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


আজ সকালে মনির স্যারের মেসেজ

 আজ সকালে স্যারের মেসেজ,,,,

সকল ভাই দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আপনারা মাসের প্রথম থেকেই পেজটি সাইট নিয়ে কাজ শুরু করেন যারা গত মাসে খারাপ করেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি এ মাসে ভালো কিছু করেন আপনারা ভাল মতো কাজ করলে আপনাদের পেছনে কেউ লেগে থাকবে না ঠিকমত কাজ করেন এবং ব্যবস্থা করেন ডিও দেওয়ার।

যারা এখন পর্যন্ত একটির বেশি কোট খুলতে পারেন নাই তাদের উদ্দেশ্যে বলছি কোড খোলার ব্যবস্থা করেন।

মাসের প্রথম থেকে যদি একটু মন দিয়ে ভালোভাবে কাজ করেন কিছু সেলস করেন তাহলে মাসের শেষে যেয়ে দেখবেন আমরা একটি ভালো অবস্থানে যেতে পেরেছি।

সময় নষ্ট না করে পেস্টিসাইড নিয়ে কাজ করেন কোন প্রোডাক্টটি আপনার মার্কেটে চলবে সে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করেন ভাই কোন ধরনের অজুহাত না দিয়ে কাজ করেন


হিমসকালে চাষী সুগন্ধি চিনিগুঁড়া দিয়ে ঘরে বানানো সবজির চন্দ্রপুলি! কি, পড়েই জিভে জল চলে আসলো নাকি? তাহলে রেসিপিটা দেখে বানিয়েই ফেলুন,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 হিমসকালে চাষী সুগন্ধি চিনিগুঁড়া দিয়ে ঘরে বানানো সবজির চন্দ্রপুলি! কি, পড়েই জিভে জল চলে আসলো নাকি? তাহলে রেসিপিটা দেখে বানিয়েই ফেলুন। 


রেসিপি রইলো এখানে –


যা যা লাগবে – 


গাজর, বাঁধাকপি, ফুলকপি, আলু মটরশুঁটি (সব মিহি ঝুরি করা) ২ ১/২ কাপ

লবণ  স্বাদমতো 

হলুদের গুঁড়া  ১/২ চা চামচ 

মরিচের গুঁড়া  ১/২ চা চামচ

আদাবাটা  ১/২ চা চামচ 

তেল ভাজার জন্য 

পেঁয়াজকুচি ১/২ কাপ 

কাঁচামরিচকুচি ৩টি

ময়দা ২৫০ গ্রাম 

 

যেভাবে বানাবেন -  


সব সবজি সিদ্ধ করে নিন। 

 

তেলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে তাতে হলুদ, মরিচ, আদা, কাঁচামরিচ, লবণ আর সবজি দিন। সবজি ভাজা হলে চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করুন। 

 

ময়দা ছেনে খামির করে নিন। রুটি বেলে রুটির ভেতর সবজির পুর ভরে ছুরি দিয়ে অর্ধচন্দ্রাকারে পিঠা কেটে নিন। 

 

চন্দ্রপুলি ডুবো তেলে ভেজে গরম গরম পরিবেশন করুন।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়া সকল আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচি দেখুন,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়া সকল আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচি দেখুন। শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন কাজে লাগবে। 


🚆৭৬৯ ধুমকেতু এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৬.০০ এএম গন্তব্য রাজশাহী। সাপ্তাহিক বন্ধ বৃহস্পতিবার 

৫!গ

🚆৮১৬ পর্যটক এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৬.১৫ এএম গন্তব্য কক্সবাজার। সাপ্তাহিক বন্ধ রবিবার 


🚆৭০৯ পারাবত এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৬.৩০ এএম গন্তব্য সিলেট। সাপ্তাহিক বন্ধ মঙ্গলবার 


🚆৭৬৫ নীলসাগর এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৬.৪৫ এএম গন্তব্য চিলাহাটি। সাপ্তাহিক বন্ধ সোমবার 


🚆৭৮৮ সোনার বাংলা এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৭.০০ এএম গন্তব্য চট্টগ্রাম। সাপ্তাহিক বন্ধ বুধবার 


🚆৭৩৭ এগারো সিন্ধু প্রভাতি কমলাপুর ছাড়ে 🚦৭.১৫ এএম গন্তব্য কিশোরগঞ্জ। সাপ্তাহিক বন্ধ বুধবার 


🚆৭০৭ তিস্তা এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৭.০০ এএম গন্তব্য দেওয়ানগঞ্জ। সাপ্তাহিক বন্ধ সোমবার 


🚆৭০৪ মহানগর প্রভাতি কমলাপুর ছাড়ে 🚦৭.৪৫ এএম গন্তব্য চট্টগ্রাম। সাপ্তাহিক বন্ধ নেই❌


🚆৭২৬ সুন্দরবন এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৮.১৫ এএম গন্তব্য খুলনা। সাপ্তাহিক বন্ধ বুধবার 


🚆৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৯.১০ এএম গন্তব্য রংপুর। সাপ্তাহিক বন্ধ সোমবার 


🚆৭৯৯ জামালপুর এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১০.০০ এএম গন্তব্য ভুয়াপুর। সাপ্তাহিক বন্ধ রবিবার


🚆৭০৫ একতা এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১০.১৫ এএম গন্তব্য পঞ্চগড়। সাপ্তাহিক বন্ধ নেই❌


🚆৭৮১ কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১০.৩০ এএম গন্তব্য কিশোরগঞ্জ। সাপ্তাহিক বন্ধ সোমবার 


🚆৭১৭ জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১১.১৫ এএম গন্তব্য সিলেট। সাপ্তাহিক বন্ধ মঙ্গলবার 


🚆৭৩৫ অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১১.৩০ এএম গন্তব্য তারাকান্দি। সাপ্তাহিক বন্ধ নেই❌


🚆৭৮৯ মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১.১৫ পিএম গন্তব্য মোহনগঞ্জ। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার 


🚆৭৯১ বনলতা এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১.৩০ পিএম গন্তব্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার 


🚆৮০২ চট্টলা এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১.৪৫ পিএম গন্তব্য চট্টগ্রাম। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার 


🚆৭৫৩ সিল্কসিটি এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦২.৪০ পিএম গন্তব্য রাজশাহী। সাপ্তাহিক বন্ধ রবিবার 


🚆৭৭৩ কালনী এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦২.৫৫ পিএম গন্তব্য সিলেট। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার 


🚆৭৫৫ মধুমতী এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৩.০০ পিএম গন্তব্য রাজশাহী। সাপ্তাহিক বন্ধ বৃহস্পতিবার 


🚆৭১২ উপকুল এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৩.১০ পিএম গন্তব্য নোয়াখালী। সাপ্তাহিক বন্ধ মঙ্গলবার 


🚆৭৭৬ সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৪.১০ পিএম গন্তব্য সিরাজগঞ্জ। সাপ্তাহিক বন্ধ শনিবার 


🚆৭০২ সুবর্ণ এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৪.৩০ পিএম গন্তব্য চট্টগ্রাম। সাপ্তাহিক বন্ধ সোমবার 


🚆৭৪৫ যমুনা এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৪.৪৫ পিএম গন্তব্য তারাকান্দি। সাপ্তাহিক বন্ধ নেই❌


🚆৮০৫ চিলাহাটি এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৫.০০ পিএম গন্তব্য চিলাহাটি। সাপ্তাহিক বন্ধ শনিবার 


🚆৭৪৩ ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৬.১৫ পিএম গন্তব্য দেওয়ানগঞ্জ। সাপ্তাহিক বন্ধ নেই❌


🚆৭৪৯ এগারো সিন্ধু গোধুলী কমলাপুর 🚦৬.৪৫ পিএম গন্তব্য কিশোরগঞ্জ। সাপ্তাহিক বন্ধ নেই❌


🚆৭৬৪ চিত্রা এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৭.৩০ পিএম গন্তব্য খুলনা। সাপ্তাহিক বন্ধ রবিবার 


🚆৭৫৭ দ্রুতযান এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৮.০০ পিএম গন্তব্য পঞ্চগড়। সাপ্তাহিক বন্ধ নেই❌


🚆৭৯৭ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৮.৪৬ পিএম গন্তব্য কুড়িগ্রাম। সাপ্তাহিক বন্ধ বুধবার 


🚆৭২২ মহানগর এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৯.২০ পিএম গন্তব্য চট্টগ্রাম। সাপ্তাহিক বন্ধ রবিবার 


🚆৭৫১ লালমনি এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦৯.৪৫ পিএম গন্তব্য লালমনিরহাট। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার 


🚆৭৩৯ উপবন এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১০.০০ পিএম গন্তব্য সিলেট। সাপ্তাহিক বন্ধ বুধবার 


🚆৭৭৭ হাওর এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১০.১৫ পিএম গন্তব্য মোহনগঞ্জ। সাপ্তাহিক বন্ধ বুধবার 


🚆৮১৪ কক্সবাজার এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১০.৩০ পিএম গন্তব্য কক্সবাজার। সাপ্তাহিক বন্ধ সোমবার 


🚆৭৫৯ পদ্মা এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১০.৪৫ পিএম গন্তব্য রাজশাহী। সাপ্তাহিক বন্ধ মঙ্গলবার 


🚆৭৪২ তূর্ণা নিশিতা কমলাপুর ছাড়ে 🚦১১.১৫ পিএম গন্তব্য চট্টগ্রাম। সাপ্তাহিক বন্ধ নেই❌


🚆৭৯৩ পঞ্চগড় এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১১.৩০ পিএম গন্তব্য পঞ্চগড়। সাপ্তাহিক বন্ধ নেই❌


🚆৭৯৬ বেনাপোল এক্সপ্রেস কমলাপুর ছাড়ে 🚦১১.৪৫ পিএম গন্তব্য বেনাপোল। সাপ্তাহিক বন্ধ বুধবার


শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন কাজে লাগবে। 


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

বুধবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২৪

সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:৩১-০১-২০২৪ খ্রি:,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:৩১-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু - সংসদে ভাষণে রাজনৈতিক দলগুলোকে  অহিংস ও  গঠনমূলক কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানালেন রাষ্ট্রপতি।


ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী পুনরায় জাতীয় সংসদের স্পিকার নির্বাচিত  - দ্বাদশ  সংসদে ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।


দেশে চিকিৎসা ও প্রাণ বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখায় উদ্ভাবন ও আবিষ্কারের জন্য  বিশ্বমানের জাতীয় বায়োব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠার ওপর প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্ব আরোপ।


টিআইবি’র দুর্নীতির ধারণা সূচক প্রতিবেদন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত, এ অপবাদের পরোয়া করে না সরকার - বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।


ডক্টর ইউনূসকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত বিবৃতি কোনো খবর নয়, বিজ্ঞাপন - মন্তব্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।


গাজার মধ্যাঞ্চলে একটি বাড়ীতে ইসরাইলি হামলায় অন্তত ১৬ জন নিহত। 


আজ ব্লুমফন্টেইনে অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্স পর্বের খেলায় নেপালের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

জাইকা ও ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোং ২০৩০ সাল নাগাদ ১২৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের মোট ৬টি মেট্রো লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 জাইকা ও ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোং ২০৩০ সাল নাগাদ ১২৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের মোট ৬টি মেট্রো লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে। এই নেটওয়ার্কে ৫১টি এলিভেটেড স্টেশন ও ৫৩টি আন্ডারগ্রাউন্ড স্টেশন থাকবে। ছয়টি লাইন মিলিতভাবে দিনে ৪৭ লাখ যাত্রী পরিবহন করতে পারবে।


ইতিমধ্যে এমআরটি লাইন -৬ এর দিয়াবাড়ি থেকে মতিঝিল পর্যন্ত খুলে দেওয়া হয়েছে। 


[১] এম আর টি লাইন-১

----------------------------

দৈর্ঘ্য : ২৬.৬ কি. মি. রুট : হযরত শাহজালাল (রঃ) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর - খিলক্ষেত -কুড়িল- যমুনা ফিউচার পার্ক- বাড্ডা -রামপুরা -মালিবাগ- রাজারবাগ- কমলাপুর এবং কুড়িল হতে কাঞ্চন সেতুর পশ্চিম পাশ পর্যন্ত। নগর এলাকাতে বিমানবন্দর হতে কমলাপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল আন্ডারগ্রাউন্ড দিয়ে যাবে। 


[২] এম আর টি লাইন-২

___________________

ঢাকা মহানগরী ও আশপাশের এলাকার যানজট নিরসনে গাবতলী থেকে চট্টগ্রাম রোড পর্যন্ত আন্ডারগ্রাউন্ড ও এলিভেটেড সমন্বয়ে প্রায় ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোরেল (মাস র্যাপিড ট্রানজিট -এমআরটি লাইন- ২) নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জাপান সরকারের সহযোগিতায় জি-টু-জি ভিত্তিতে ‘পাবলিক-প্রাইভেটপার্টনারশিপ’ (পিপিপি)-এর আওতায় এটি নির্মাণ করা হবে। 


[৩] এমআরটি লাইন -৩ 

-----------------------------

নামে যে প্রকল্প সেটি গাজীপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত নির্মাণ হবে। এটিকে বলা হচ্ছে মেট্রোরেল বিআরটি। এর নির্মাণ এখন চলছে। মেট্রোরেল নিয়ে সরকারের এই পরিকল্পনার সঙ্গে খানিকটা দ্বিমত জানান বুয়েটের অধ্যাপক ও গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ শামসুল ইসলাম।


[৪] এমআরটি লাইন-৪ 

_______________

২০৩০ সালের মধ্যে কমলাপুর-নারায়ণগঞ্জ রেললাইনের পাশ দিয়ে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ পাতাল মেট্রোরেল নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।


[৫] এম আর টি লাইন-৫

________________

দৈর্ঘ্য : ১৯.৬ কি. মি. রুট : হেমায়েতপুর- গাবতলি-টেকনিক্যাল-মিরপুর ১- মিরপুর ১০- মিরপুর ১৪- কচুক্ষেত- বনানী-গুলশান২- নতুন বাজার-ভাটারা।


[৬] এমআরটি লাইন-৬ 

-------------------------------

ঢাকা মেট্রো লাইন ৬ হল ঢাকা মেট্রো রেলের একটি রেলপথ। উত্তরা থেকে মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত মেট্রোরেলের এই রুটের দূরত্ব ২০.১ কিলোমিটার। এই পথ পাড়ি দিতে সময় লাগবে ৩৫ মিনিট। ১৬টি স্থানে স্টেশন থাকবে।



অনু গল্প বাবার ঋণ আজ টুইটার থেকে নেওয়া

 বাবা তুমি তো বলেছিলে পিতৃ ঋণ কোনদিন শোধ হয় না। তুমি ছাব্বিশ বছরে আমার পেছনে যত টাকা খরচ করেছো তুমি কি জানো আমি আগামী তিন বছরে সে টাকা তোমায় ফিরিয়ে দিতে পারবো”।বাবা : ( কিছুটা মুচকি হেসে) “একটা গল্প শুনবি?”ছেলেটা কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে গেল। নিচু স্বরে বললো-“বলো বাবা শুনবো……”তোর বয়স যখন চার আমার মাসিক আয় তখন দু হাজার টাকা। ওই টাকায় সংসার চালানোর কষ্ট বাড়ির কাউকে কখোনো বুঝতে দেইনি। আমি আমার সাধ্যের মধ্যে সব সময় চেষ্টা করেছি তোর ‘মা কে ‘সুখী করতে। তোকে যেবার স্কুলে ভর্তি করলাম সেবার ই প্রথম আমরা দুজন- আমি-আর তোর মা পরিকল্পনা করেছি আমরা তোর পড়ার খরচের বিনিময়ে কি কি ত্যাগ করবো।

সে বছর তোর মাকে কিছুই দিতে পারিনি আমি। তুই যখন কলেজে উঠলি আমাদের অবস্থা তখন মোটা মুটি ভাল। কিন্তু খুব কষ্ট হয়েগেছিল যখন তোর মা খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। ঔষধ কেনার জন্য রোজ রোজ ওভারটাইম করে বাসে করে পায়ে হেটে ঘামে ভিজে বাড়ি ফিরতে খুব দুর্বিষহ লাগতো। কিন্তু কখোনো কাউকে বুঝতে দিইনি এমনকি তোর মা কেও না।
একদিন শো রুম থেকে একটা বাইক দেখে আসলাম। সে রাতে আমি স্বপ্নেও দেখেছিলাম আমি বাইকে চড়ে কাজে যাচ্ছি। কিন্তু পরের দিন তুই বায়না ধরলি ল্যাপটপ এর জন্য। তোর কষ্টে আমার কষ্ট হয় বাবা। আমি তোকে ল্যাপটপ টা কিনে দিয়েছিলাম। আমার তখনকার এক টাকা তোর এখন এক পয়সা! কিন্তু মনে করে দেখ এই এক টাকা দিয়ে তুই বন্ধুদের নিয়ে পার্টি করেছিস। ব্র্যান্ড নিউ মোবাইলে হেড ফোন কানে লাগিয়ে সারা রাত গান শুনেছিস। পিকনিক করেছিস, ট্যুর করেছিস, কন্সার্ট দেখেছিস। তোর প্রতিটা দিন ছিল স্বপ্নের মতো।
আর তোর একশ টাকা নিয়ে আমি এখন সুগার মাপাই । জানিস আমার মাছ খাওয়া নিষেধ, মাংস খাওয়া নিষেধ, কি করে এত টাকা খরচ করি বল! তোর টাকা নিয়ে তাই আমি কল্পনার হাট বসাই। সে হাটে আমি বাইক চালিয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়াই। বন্ধুদের নিয়ে সিনেমা দেখতে যাই। তোর মায়ের হাত ধরে তাঁত মেলায় ঘুরে বেড়াই।
বাবারা নাকি “খাড়ুশ টাইপের” হয় । আমিও আমার বাবাকে তাই ভাবতাম । পুরুষ থেকে পিতা হতে আমার কোনো কষ্ট হয়নি, সব কষ্ট তোর মা সহ্য করেছে। কিন্তু বিশ্বাস কর পিতা থেকে দ্বায়িত্বশীল পিতা হবার কষ্ট একজন পিতাই বোঝে। যুগে যুগে সর্বস্থানে মাতৃবন্দনাহলেও পিতৃবন্দনা কোথাও দেখেছিস ?
পিতৃবন্দনা আমি আশাও করি না। সন্তানের প্রতি ভালোবাসা কোনো পিতা হয়তো প্রকাশ করতে পারে না,তবে কোনো পিতা কখনোই সন্তানের প্রতি দ্বায়িত্ব পালনে বিচ্যুত হয় না। আমি তোর পেছনে আমার যে কষ্টার্জিত অর্থ ব্যায় করেছি তা হয়তো তুই তিন বছরে শোধ দিতে পারবি…কিন্তু যৌবনে দেখা আমার স্বপ্ন গুলো ?
যে স্বপ্নের কাঠামোতে দাঁড়িয়ে তুই আজ তোর ঋণশোধের কথা বলছিস.সেই স্বপ্ন গুলো কি আর কোনোদিন বাস্তব রুপ পাবে ?আর যদি বলিস বাবা আমি তোমার টাকা না তোমার ভালোবাসা তোমায় ফিরিয়ে দেব, তাহলে বলবো বাবাদের ভালোবাসা কখনো ফিরিয়ে দেয়া যায় না।
তোকে একটা প্রশ্ন করি, ধর তুই আমি আর তোর খোকা তিন জন এক নৌকায় বসে আছি। হঠাৎ নৌকা টা ডুবতে শুরু করলো….যে কোন একজনকে বাঁচাতে পারবি তুই।
কাকে বাঁচাবি ?( ছেলেটা হাজার চেষ্টা করেও এক চুল ঠোঁট নড়াতে পারছেনা! )উত্তর দিতে হবে না। ছেলেরা বাবা হয়, বাবা কখনো ছেলে হতে পারে না।পৃথিবীতে সব চেয়ে ভারী জিনিস কি জানিস?
পিতার কাঁধে পুত্রের লাশ!আমি শুধু আল্লাহর কাছে একটা জিনিস চাই।আমার শেষ যাত্রায় যেন আমি আমার ছেলের কাঁধে চড়ে যাই। তাহলেই তুই একটা ঋণ শোধ করতে পারবি –তোকে কোলে নেবার ঋণ ।


২০২৩ সালে মহাকাশে মানুষের চমকপ্রদ যত কর্মকাণ্ড,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ***২০২৩ সালে মহাকাশে মানুষের চমকপ্রদ যত কর্মকাণ্ড***


**বিজ্ঞান এবং মহাকাশ ভ্রমণের জগতে ২০২৩ সালে ঘটেছে কিছু অভূতপূর্ব ঘটনা। ঘটনাগুলো যেন বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর উপন্যাস থেকে উঠে এসেছে।**


দেখে নেওয়া যাক ২০২৩ সালের মহাকাশের সবচেয়ে নজরকাড়া কয়েকটি মুহূর্ত।


**মহাকাশে পর্যটন**


শখের তোলা আশি টাকা। তবে আপনার শখ যদি হয় মহাকাশ ভ্রমণ? সামর্থ্য থাকলেও সেটি পূরণ করা কয়েক বছর আগেও ছিল অসম্ভব।


কিন্তু আমরা এখন এমন এক যুগে প্রবেশ করেছি, যেখানে কারও সামর্থ্য থাকলেই তিনি মহাকাশে ভ্রমণ করতে পারবেন। মূলত ২০২৩ সালের মে থেকে অ্যাক্সিয়ম-২ এর হাত ধরে মহাকাশ পর্যটন শুরু হয়। সেবার নাসার প্রাক্তন মহাকাশচারী পেগি হুইটসন এবং তিনজন গ্রাহক আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ভ্রমণ করেন। তবে অনুরূপ ভ্রমণের জন্য প্রতি আসনের জন্য খরচ পড়বে ৫৫ মিলিয়ন ডলার।


অন্যদিকে, ব্রিটিশ ধনকুবের রিচার্ড ব্র্যানসন মহাকাশ পর্যটনের জন্য ভার্জিন গ্যালাকটিক নামে আরেকটি উদ্যোগ চালু করেছেন। ২০২৩ সালে ভার্জিন গ্যালাকটিক সাব-অরবিটাল রকেট-চালিত মহাকাশ বিমানের মাধ্যমে মহাকাশের প্রান্তে ছয়টি ভ্রমণ করেছে। এখানে প্রতি আসনের জন্য যাত্রীদের খরচ করতে হয়েছে ৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার।


এদিকে, জেফ বেজোসের মহাকাশ পর্যটন সংস্থা ব্লু অরিজিনও ২০২৩ সালে তাদের সাব-অরবিটাল রকেট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করেছে।


**মহাকাশে নভোচারীর এক বছর**


নাসার মহাকাশচারী ফ্রাঙ্ক রুবিও'র আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ছয় মাস কাটানোর কথা ছিল। কক্ষপথে যাতায়াতের জন্য তিনি রাশিয়ান সয়ুজ মহাকাশযানে ছিলেন। তবে মহাকাশযানটির একটি কুল্যান্ট ফুটো হয়ে গেলে রাশিয়াকে আরেকটি যান পাঠাতে হয়। যার কারণে রুবিও'র ফিরে আসতে ছয় মাস বিলম্বিত হয়। ৩৭১ দিন মহাকাশে কাটানোর পর অবশেষে সেপ্টেম্বরে পৃথিবীতে পা রাখেন তিনি। যা তাকে এনে দেয় মার্কিন নভোচারীদের মধ্যে মহাকাশে একটানা সর্বোচ্চ সময় কাটানোর রেকর্ড।


তবে রুবিওকে নিয়ে একটি হালকা কেলেঙ্কারির ঘটনাও ঘটে গেছে। কক্ষপথে জন্মানো প্রথম টমেটোগুলোর মধ্যে একটি হারিয়ে গেলে, তিনি সেটি ছিঁড়ে খেয়ে ফেলেছিলেন বলে অনেকে সন্দেহ করেন। মূল্যবান এই সম্পদটি যদিও পরবর্তীতে খুঁজে পাওয়া গেছে। তখন অবশ্য তাকে এ অভিযোগ অব্যাহতি দেওয়া হয়।


**স্পেসএক্সের মার্স রকেট বিস্ফোরণ**


এ বছর এখন পর্যন্ত নির্মিত বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট উৎক্ষেপণ করেছে স্পেসএক্স। তবে দুই বারের প্রচেষ্টা বিফলে গেছে এবং রকেটগুলো বিস্ফোরিত হয়েছে।


প্রথমবারের মতো মঙ্গল গ্রহে মানুষ নেওয়ার জন্য স্টারশিপ নামে একটি রকেট এবং মহাকাশযান সিস্টেম চালু করেছে স্পেসএক্স। এপ্রিলে প্রথম প্রচেষ্টায় রকেটটি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে শুরু করলে স্পেসএক্স এটিকে ধ্বংস করতে বাধ্য হয়। নভেম্বরে দ্বিতীয় প্রয়াসে যানটি আরও অনেক দূর পর্যন্ত গিয়েছিল। কিন্তু মহাকাশযান ও রকেট বুস্টার উভয়ই শেষ পর্যন্ত বিস্ফোরিত হয়।


তবে পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণের দুর্ঘটনাগুলো যে স্পেসএক্সের জন্য বড় ধরনের কোনো বিপত্তি নিয়ে এসেছে এমনটি নয়। কেননা প্রতিষ্ঠানটি রকেট উন্নয়নের প্রাথমিক পর্যায়ে এরকম ব্যর্থতা আলিঙ্গনের জন্য আগে থেকেই পরিচিত।


২০২৫ সালের মধ্যে স্পেসএক্স নাসার জন্য চাঁদে মহাকাশচারী পাঠানোর লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি, ইলন মাস্ক আশা করছেন ২০২৯ সালের মধ্যে মানুষকে মঙ্গলে পৌঁছে দেবে স্টারশিপ।


**চাঁদে অবতরণের নতুন প্রতিযোগিতা**


চাঁদে অবতরণ নিয়ে আবার নতুন প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। তবে এবারের অংশগ্রহণকারীরা সবাই রোবট।


প্রতিযোগিতাটি এপ্রিলে শুরু হয়, যখন আইস্পেস নামে জাপানের এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান তাদের প্রথম বাণিজ্যিক যান হাকুটো-আর ল্যান্ডার-কে চাঁদে অবতরণের চেষ্টা করে। যদিও শেষ পর্যন্ত অবতরণে সময় সেটি ধ্বংস হয়ে যায়। রাশিয়ার স্পেস এজেন্সিও (রসকসমস) আগস্টে তাদের লুনা-২৫ মিশনটি সফল করতে ব্যর্থ হয়।


তবে এর কিছুদিন পরই ২৩ আগস্ট ভারতের মহাকাশ সংস্থা (ইসরো) চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে চাঁদে অবতরণ করায়। চাঁদে মহাকাশযান সফলভাবে অবতরণের ক্ষেত্রে ভারত চতুর্থ দেশ। তবে চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে অবতরণকারী হিসেবে প্রথম দেশ হয়ে উঠে ভারত।


অপরদিকে, জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সিও চাঁদে অবতরণের উদ্দেশ্যে একটি মহাকাশযান পাঠিয়েছে। যা আগামী বছরের শুরুর দিকে অবতরণ করবে।


**নাসা প্রকাশিত প্রথম ইউএফও রিপোর্ট**


অজ্ঞাত অস্বাভাবিক ঘটনা অধ্যয়নের জন্য নাসা একটি বিশেষজ্ঞের দল গঠন করে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে। দলটি মূলত আন-আইডেন্টিফায়েড ফ্লাইং অবজেক্ট (ইউএফও) নিয়ে অধ্যয়ন করছে। দলটি সেপ্টেম্বরে একটি প্রতিবেদনে তাদের প্রথম ফলাফল প্রকাশ করেছে।


দলটি জানায়, অনেক বিশ্বাসযোগ্য প্রত্যক্ষদর্শী এবং প্রায়শই সামরিক পাইলটরা আকাশে এমন সব বস্তু দেখেছেন, যেগুলো তারা চিনতে পারেননি। যদিও বেশিরভাগ ঘটনার রহস্য সমাধান হয়েছে। কিন্তু কিছু কিছু ঘটনা পরিচিত মানবসৃষ্ট বা প্রাকৃতিক ঘটনা হিসেবে সঙ্গে সঙ্গে চিহ্নিত করা যায়নি।


তবে ঘটনাগুলো কোনো বুদ্ধিমান এলিয়েন ঘটিয়েছে, এরকম কোনো শক্ত প্রমাণও দলটি এখন পর্যন্ত পায়নি।


**আবার চাঁদে পা ফেলবে মানুষ**


পাঁচ দশক পর চার মহাকাশচারী আবার চাঁদের বুকে পা ফেলবে বলে জানিয়েছে নাসা। ২০২৩ সালের এপ্রিলে তারা আর্টেমিস ২ মুন মিশনটি সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করে এবং নভোচারীদের বাছাই করে।


২০২৪ সালের নভেম্বরে এটি টেক-অফের জন্য প্রস্তুত হবে বলে জানানো হয়। বলা হচ্ছে, এই যাত্রার পরের গন্তব্য হবে মঙ্গল গ্রহ। আর্টেমিস ২ মিশনের একটি লক্ষ্য হচ্ছে, চাঁদে একটি স্থায়ী ফাঁড়ি স্থাপন। যেখানে মহাকাশচারীরা থাকতে এবং কাজ করতে পারবেন। যা একসময় মঙ্গল গ্রহে ক্রু মিশনগুলোর পথ প্রশস্ত করবে।


**অসিরিস-রেক্সের বিশেষ ডেলিভারি**


২০২৩ সালে একটি মহাকাশযান পৃথিবীতে মহাকাশ থেকে গ্রহাণুর টুকরো নিয়ে আসে। যাতে থাকতে পারে সৌরজগতের লুকিয়ে থাকা চমকপ্রদ সব তথ্য।


নাসার অসিরিস-রেক্স ক্যাপসুল মহাকাশের গ্রহাণু থেকে পাথর, ধূলিকণাসহ বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করে থাকে। ২০২০ সালে বেন্নু নামক গ্রহাণু থেকে সফলভাবে একটি নমুনা সংগ্রহ করে ক্যাপসুলটি।


গত ২৪ সেপ্টেম্বর ক্যাপসুলটি উটাহ মরুভূমিতে অবতরণ করে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একটি মহাজাগতিক ধাঁধায় ফেলে দেয়। ক্যাপসুলটির নিয়ে আসা সম্পদগুলো বিজ্ঞানীদের ধারণার বাইরে ছিল।


প্রাথমিক বিশ্লেষণে জানা যায়, ক্যাপসুলটির আনা শিলা এবং ধূলিকণাগুলোতে পানি এবং প্রচুর পরিমাণে কার্বন রয়েছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, পৃথিবীতে জীবন সৃষ্টির পেছনে গ্রহাণুগুলোর অবদান থাকতে পারে। এর বাইরেও নতুন অনেক তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছে এই ক্যাপসুলটি। বিজ্ঞানীরা যেগুলো পরীক্ষা করে দেখছেন।


পরিশেষে, মহাকাশ অনুসন্ধানে নাসা এবং মার্কিন সরকারের বাইরেও ভারত এবং চীনের মতো দেশগুলো থেকেও বিভিন্ন প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে। এ ছাড়া, বিশ্বজুড়ে ব্যক্তিগত খাত থেকেও এই ক্ষেত্রে ব্যাপক বিনিয়োগ হচ্ছে। যার কারণে আমাদের সামনে আসছে আশ্চর্যজনক সব আবিষ্কার।


**তথ্যসূত্র: সিএনএন**


**গ্রন্থনা: আহমেদ বিন কাদের অনি**

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

জেনে রাখুন বৈদ্যুতিক প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার ব্যবহারের কিছু তথ্যঃ,,,, আজকের টুইটার থেকে নেওয়া

 জেনে রাখুন বৈদ্যুতিক প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার ব্যবহারের কিছু তথ্যঃ

------------------------- প্রথম বার ১০০০ টাকা রিচার্জে আপনি পাবেন ৭৯২ টাকা। কারণঃ ১। মিটার পরীক্ষার সময় আপনাকে প্রথমেই ১০০ টাকা মিটারের সাথে দেওয়া হয়েছিল। তাই প্রথম ১ বার ১০০ টাকা কাটবে। ২। ডিমান্ড চার্জ আগে প্রতি কিলো ওয়াট লোডের জন্য ছিল ২৫ টাকা এখন ডিজিটাল মিটারের ক্ষেত্রে ১৫ টাকা। (প্রতি মাসে এক বার করে কাটবে) ৩। মিটার ভাড়া ৪০ টাকা। (প্রতি মাসে এক বার) ৪। সরকারি ভ্যাট আগেও ছিল ৫% এখনো ৫%। ৫। সার্ভিস চার্জ ১০ টাকা। (প্রতি মাসে একবার) বিঃ দ্রঃ এই সব কারণে ডিজিটাল মিটার প্রথম ১০০০ টাকার কার্ড রিচার্জে ১০০০ টাকার স্থানে ৭৯২ টাকা দেখাবে, কিন্তু আপনি ঐ মাসেই যদি আবার ১০০০ টাকা রিচার্জ করেন তাহলে শুধু সরকারি ভ্যাট ৫% টাকা কাটার পর বাকি টাকা মিটারে রিচার্জ হবে। তাই ডিজিটাল মিটারের গ্রাহকদের আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নাই। স্থিতি জানতে আরও কিছু বিশেষ তথ্যঃ ১। আপনি কত ইউনিট ব্যবহার করেছেন তা জানার জন্য ৮০০ চাপুন। ২। আপনার মিটারে কত টাকা জমা আছে তা জানতে ৮০১ চাপুন। ৩। ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স জানতে ৮১০ চাপুন। ৪। মিটার টি চালু অথবা বন্ধ করতে ৮৬৮ চাপুন। ৫। আপনার মিটারটি কত কিলোওয়ার্টের তা জানতে ৮৬৯ চাপুন। পোস্টটি প্রয়োজনীয় হলে শেয়ার করে টাইমলাইনে রাখতে পারেন।

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...