এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বলিউড থেকে যেইসব সিনেমা বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে,সেইখান থেকে উল্লেখযোগ্য সিনেমা:,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বলিউড থেকে যেইসব সিনেমা বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে,সেইখান থেকে উল্লেখযোগ্য সিনেমা: 

*রাজেশ খান্না: 

১.আরাধনা- ঢেউয়ের পরে ঢেউ

২.রোটি- এক মুঠো ভাত


*অমিতাভ বচ্চন: 

১.শোলে- দোস্ত দুশমন

২.ডন- প্রতিজ্ঞা,মুখোশ

৩.শক্তি- নীতিবান

৪.শারাবি- বাপ বেটার লড়াই

৫.দিওয়ার- সেতু

৬.এক আজনবি- ক্যাপ্টেন মারুফ

৭.বাগবান- আমাদের সন্তান

৮.খাকি- জানোয়ার

৯.ফ্যামিলি- দশ নম্বর মহা বিপদ সংকেত

১০.গ্রেফতার- লালু মাস্তান

১১.আখেরি রাস্তা- ভালোবাসার মূল্য কত


*অনিল কাপুর: 

১.মেরি জাং- সত্য মিথ্যার লড়াই

২.লাডলা- স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ

৩.বেটা- সুন্দরী বধূ

৪.নায়ক- মিনিস্টার

৫.হাম আপকে দিল র‍্যাহতে হ্যায়- এ বাঁধন যাবে না ছিঁড়ে

৬.হামারা দিল আপকে পাস হ্যায়- নয়ন ভরা জল

৭.রিস্তে- সন্ত্রাসী মুন্না,মিলন

৮.ভিরাসাত- চেয়ারম্যান

৯.বেনাম বাদশাহ- ক্ষমা

১০.তাল- কঠিন বাস্তব


*সঞ্জয় দত্ত

১.সাজান- স্বজন(রিমেক)

২.জাং- কঠিন সীমার

৩.ভাস্তব- বর্তমান

৪.খলনায়ক- আমার দেশ আমার প্রেম

৫.হাম কিসিসি কাম নেহি- রংবাজ


*সানি দেওল: 

১.জিদ্দি- শান্ত কেন মাস্তান

২.জিত- কালপুরুষ

৩.দামিনী- সত্যের বিজয়

৪.চালবাজ- বস্তির মেয়ে

৫.অর্জুন পন্ডিত- পাঞ্জা

৬.ঘাতক- বাংলার সৈনিক

৭.ইন্ডিয়ান- মায়ের সম্মান


*গোবিন্দ: 

১.স্বর্গ- স্নেহের প্রতিদান,কে আপন কে পর

২.রাজা বাবু- আমি তোমারি

৩.কুলি নাম্বার ওয়ান- কুলি

৪.আঁখে- মরণ কামড়


*আমির খান: 

১.ক্যায়ামত সে ক্যায়ামত তক- কেয়ামত থেকে কেয়ামত(রিমেক)

২.দিল- আমার ঘর আমার বেহেশত(রিমেক)

৩.হাম হ্যায় রাহি পেয়ার কে- লঙ্কাকান্ড

৪.রাজা হিন্দুস্তানি- তোমার আমার প্রেম

৫.বাজী- খবরদার


*সালমান খান: 

১.ম্যায়নে পেয়ার কিয়া- হৃদয়ের আয়না

২.হাম আপকে হ্যায় কৌন- মন মানে না

৩.বন্ধন- ভালোবাসার শত্রু

৪.পেয়ার কিয়া তো ডরনা কিয়া- প্রেম করেছি বেশ করেছি

৫.হাম দিল দে চুকে সানম- এই মন চায় যে

৬.হার দিল জো পেয়ার করেগা- প্রেমে পড়েছি

৭.সানাম বেওয়াফা- দেনমোহর


*শাহরুখ খান: 

১.দিওয়ানা- বিয়ের ফুল

২.আনজাম- প্রিয়শত্রু

৩.দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে- পড়েনা চোখের পলক

৪.কাভি খুশি কাভি গাম- জীবনের গল্প


*সুনিল শেঠি ও অক্ষয় কুমার: 

১.ভাই- মুন্না মাস্তান,মোস্তফা ভাই

২.মোহরা- গুপ্তঘাতক

৩.ধড়কান- হৃদয়ের বন্ধন

৪.আরজু- ও প্রিয়া তুমি কোথায়

৫.জানোয়ার- মুখোমুখি 

৬.রক্ষক- কালো চশমা


*ববি দেওল: 

১.সোলজার- জামিন নাই

২.হামরাজ- লোভে পাপ পাপে মৃত্যু


*জ্যাকি শ্রফ ও নানা পাটেকর

১.গার্দিশ- বাবার আদেশ

২.অগ্নিসাক্ষী- রাঙা বউ,সাগরিকা

৩.গুলাম ই মুস্তফা- আব্বাজান 


*অজয় দেবগণ: 

১.দিলওয়ালে- স্বপ্নের বাসর,প্রেম করবো তোমার সাথে

২.ইতিহাস- পাহাড়াদার


*মনোজ বাজপেয়ী: 

১.শূল- তের গুন্ডা এক পান্ডা

২.রোড- প্রেমিকা ছিনতাই,চল পালাই


***

১.শাদি নাম্বার ওয়ান- তোমাকেই খুঁজছি

২.নদীয়া কি পার- আঁখি মিলন

৩.ঘর- স্ত্রী

৪.আঁও পেয়ার করে- অন্তরে অন্তরে

৫.মেরি ইয়ার কি শাদি হ্যায়- শুভ বিবাহ


তথ্য প্রদানে সহায়তা করেছেন শান্ত জামান দাদা,পারভেজ সোহরাব ভাই ও হিমেল হিমু ভাই।


এই সিনেমাগুলোর বাইরেও এমন আরো অনেক সিনেমা আছে,সেইগুলির নাম আপনারা জানলে বলবেন।

©হৃদয় সাহা

(Pic for Attention)





আম গাছে মুকুল হচ্ছে না, নতুন পাতা বের হচ্ছে, নো টেনশন জেনে নিন সমধান,,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আম গাছে মুকুল হচ্ছে না, নতুন পাতা বের হচ্ছে, নো টেনশন জেনে নিন সমধান। 

---------------------------------------------------------------------------

শীতের এখন শেষের দিকে, সাথে ফেব্রুয়ারি মাসের ও প্রায় শেষ হতে চলেছে, আম গাছ গুলোতে ফাল্গুনের হাওয়া বইছে, ইতিমধ্যেই সকলের আম গাছগুলিতে মুকুল এসে গেছে কিন্তু আপনার বা অনেকের বাগানের বাকি গাছগুলোতে মুকুল আসবে আসবে করছে। তবে এখনো যদি আপনার আম গাছে মুকুল না এসে থাকে, তাহলে টেনশনের কোন কারন নেই, ছোট্ট একটা পদক্ষেপ নিতে পারেন ইনশাআল্লাহ ভালো কাজে আসবে ।


প্রতিটি গাছের ভ্যারিয়েন্টাল ফ্যাক্টর বলে একটা কথা আছে আমরা জানি যে প্রত্যেকটা গাছের জাত বা বৈশিষ্ট্য আলাদা, হোক সেটা আম বা অন্য যেকোন ফলের গাছ । বর্তমানে বাগানের বেশ কিছু গাছে মুকুল এসেছে, সাথে কিছু গাছের আমের গুটিও বেঁধেছে । জাতগত পার্থক্যের কারনে প্রত্যেকটা গাছে মুকুল আসার ধরন ও কিন্তু একটু আলাদা হয়ে থাকে । যেমন –


 


একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন কিছু আম গাছের পত্র মুকুলের কোল থেকে মুকুলটা হয় , যার কোন পাতা হয় না, পুরোটাই মুকুল নিয়ে বের হয়। কিছু গাছে আবার আগে পাতা বের হয় , পাতা বের হওয়ার পর মুকুল আসতে শুরু করে। কিছু কিছু গাছের ক্ষেত্রে আবার প্রচুর নতুন পাতা বের হয় , সাথে প্রত্যেকটা পাতার কোল থেকে মুকুল আসতে দেখা যায় ৷ মাঝে মাঝে কিছু গাছে মুকুলের মধ্যে খুব ছোট ছোট পাতা বের হয়। মুকুল যত বড় হয় ততই সেই পাতাগুলো শুকিয়ে ঝরে পড়ে যায় ।


 


সুতরাং যাদের গাছে এখন নতুন পাতা বের হচ্ছে, তাদের গাছ এখন গ্রোথ নিচ্ছে। নতুন গ্রোথ নিচ্ছে মানেই যে সেই গাছে মুকুল আসবে না তা কিন্তু নয়। আবার এই নয় যে, নতুন পাতা বেরোলে সব গাছে মুকুল আসবে। সেটা নির্ভর করে গাছের বয়স এবং গাছের গঠনের উপর ভিত্তি করে ।


 


তবে যাদের আমগাছ গুলো ফল দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিণত , তারপর ও নতুন পাতা বের হচ্ছে মুকুল না এসে , তাদেরও চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই, মাঝে মাঝে আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে গাছে মুকুলের পরিবর্তে নতুন পাতা আসে এবং মুকুল ও আগে পরে বের হয় । আপনার মুকুল না আসা আম গাছের বয়স যদি ৩ বছরের বেশি হয়ে থাকে সাথে গাছও যদি যথেষ্ট হেলদি থেকে থাকে , তাহলে সেই গাছে এবার ফল নেওয়াদদদদূরআন নননৃ্



সকাল ০৭ টার সংবাদ  তারিখ : ২৩-০২-২০২৪,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ 

তারিখ : ২৩-০২-২০২৪ 


আজকের শিরোনাম:


সদ্য সমাপ্ত জার্মানি সফর নিয়ে আজ সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন প্রধানমন্ত্রী।


ভাষা আন্দোলনের আদর্শ সমুন্নত রেখে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে - মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের আলোচনায় বললেন প্রধানমন্ত্রী।


গাজায় বাংলাদেশের সহায়তা পৌঁছে দেয়ার জন্য মিশরকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সরকার।


সম্পূর্ণ বিনা খরচে বাংলাদেশি কর্মীদের মালয়েশিয়া গমন অব্যাহত - আজ যাচ্ছেন আরো ৫০ জন।


অপতথ্য ও ভুল তথ্যকে চ্যালেঞ্জ জানাতে হবে সত্য তথ্য দিয়ে - সাংবাদিকদের বললেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।


অবসর গ্রহণের ৬ মাসের মধ্যে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের অবসরকালীন সুবিধা দিতে হবে - হাইকোর্টের রায়।


গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধ বিরতির আহ্বান ২৬টি ইউরোপীয় দেশের।


বিপিএল ক্রিকেটে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স-ফরচুন বরিশালের এবং খুলনা টাইগার্স-সিলেট স্ট্রাইকার্সের মোকাবেলা করবে আজ।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

গল্প:   চাঁদ কুমারি,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ``ব‍্য*থা পাই ভাইয়া! বুকের উপর থেকে হাত সরাও।


-- আমি তো তোকে ভালোবাসি তুই বুঝিস না কেনো? আর ভবিষ্যতে তোর জমাই আমি হবো। 


--তাই বলে প্রতিদিন রাতে তুমি  আমার সাথে শুইবা, যদি বাবা মা জানে তখন?


-- বাবা মা জানবে না তোর, তুই বললেই জানবে? 


এই কথা বলেই হাসিব, মিম কে আপন মনে ''ঠোঁটে  কিচ করতে থাকে? 


এই দিকে মিম ও আর বাধা না দিয়ে, হাসিব কে সারা দেয়,  


এই ভাবে প্রায় ১০ মিনিট একে অপরকে ঠোঁটে কিচ খেয়েই যাচ্ছে? 

তখন হঠাৎ  মিম বলে উঠে?


মিম : তুমি  যদি আমাকে  পরে বিয়ে না করো, তখন আমি  কী করবো বলো। 


হাসিব : বিশ্বাস  কর, আমি  তোকে ছারা কাউকে বিয়ে করবো না, তোকে ভালোবাসি বলেই তো 1/2 মাস পর পর ফুফির বাসায় আসি!


মিম : সত্যি  আমার জন্যে  আসো তুমি । 


হাসিব : হুম পাগলি টা সত্যি।


মিম : কবে তোমার  ঘরে বউ করে নিবা আমাকে।


হাসিব: সময়  আসুক তবেই। 


মিম : ঠিক আছে এখন তোমার  রুমে যাও তুমি । 


হাসিব : আর একটু থাকি না। 


মিম : না বাবা মা জেগে যাবে তো। তুমি  যাও তোমার রুমে বলছি না। 


মিমের কথা শুনে, হাসিব ও আর কথা না বাড়িয়ে, সোজা  নিজের রুমে আসতে ধরে তখনি মিমের মা হাসিব কে দেখে ফেলে?  


কিন্তু  হাসিব সেটা লক্ষ করেনী!


মিমে মায়ের মনে ঘটকা ডুকে যায়? হাসিব এতো রাতে মিমের রুমে কি করতেছে। 


রাতে  আর কাউকে কিছু বলে না!  পরের দিন সকাল বেলায়? যখন সবাই খাইতে বসেছে তখন মিমের মা বলে উঠে। 


আমি একটি কথা মিম সত্যি  বলবি।


মিম : অবশ্যই  সত্যি  কথা বলবো?  কি কথা মা বলো।


হাসিব তর রুমে কাল রাতে কি করতে ছিলো? 


মায়ের মুখে এমন কথা শুনে মিম ও ঘাবরিয়ে যায়, মা কেমনে জানলো এই কথা। আমাদের তো কেউ দেখেনি? 


তখনি হাসিব বলে উঠে! 


হাসিব :  ফুফি আমি,,,,,,,!


কথা শেষ হতে না হতেই,  তুমি  চুপ করো হাসিব আমি মিম কে প্রশ্ন করেছি? 


কি হলো মিম বল কি করতে ছিলো? 


মিম : আসলে হয়েছে কি মা,  হাসিব ভাইয়ার নাকি ভালো  লাগতেছে না তাই আমার  সাথে কথা বলতে এসেছিলো। 


শুধুমাত্র  এটাই নাকি অন্য কিছু আরো। 


মিম : আর কী হবে শুনি,  ওহ ভাইয়া হয় আমার রুমে আসতে পারে না। 


এই মিমের মা তুমি  কি শুরু করলে হ‍্যা।  ওরা এখনো ছোট খুব বড় হয়নি কিন্তু কি সব ভাবতেছো?

 ( মিমের বাবা)


 ঠিক আছে আজ কিছু বললাম না?  আর যেনো রাতের বেলায় রুমে না দেখি! 


মিম : ঠিক আছে মা। 


এর পরে সবাই খাইতে শুরু করে।  ( খাওয়া দাওয়া শেষ করে মিম,  হাসিব দুজনে সাদে যায় )


মিম :  তুমি  আর রাতে আসবে না আমার রুমে?  


হাসিব : কেনো সোনা? 


মিম : মা জানতে পারলে সব শেষ হবে!  আমি চাইনা বাবা মা কিছু জানুক বা আমাদের  ভুল বুজুক। 


হাসিব : আমি আসবো আজ কেও। দেখিও?


এটা বলেই হাসিব নিছে রুমে চলে আসে। 


এই দিকে মিম ভয় করতেছে যদি কিছু হয় তখন আমার কি হবে! কেমন করে বাবা মা কে মুখ দেখাবো। এই দিকে হাসিব কে ভালোবাসি অনেক ওর কথা ফেলতে পারি না। 


এই ভাবে চিন্তা  করতে করতে আবার  রাত হলো।  মিম শুধুমাত্র  একটাই চিন্তা  করতেছে,  হাসিব যেনো রাতে রুমে না আসে। 


ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পরে মিম!


হঠাৎ  মিম গভির ঘুমে অনুভব  করে, কে যেনো মিমের ঠোট দুটি খাইতেছে,  


আবার অনুভব করে কে জানি, শরীরের পোষাক গুলা এক এক করে সব খুলে ফেলতেছে! 


স্বাপ্ন মনে করে মিম তেমন কিছু মনে করেনা?  কিন্তু  একটু পর যেনো পাগলা কুত্তার মতো  কে জানি ব‍্যবহার করতেছে, 


তখনি মিম চিৎকার করে উঠে? 


মিম : এই কে কে? 


হাসিব মিমের মুখটি চেপে ধরে বলতে থাকে! 


হাসিব :  আমি হাসিব তুমি  চিল্লাচিল্লি করিও না প্লিজ! সবাঈ যেগে যাবে! 


কথাটি শেষ হতে না হতেই সবাই মিমের দরজায়  এসে হাজির হয়। 


মিম দরজা খুল মা কি হয়েছে তর?  ( মিমের বাবা)


মিম কি বলবে ভেবে না পেয়ে বলতে থাকে। 


মিম : বাবা আমি স্বাপ্ন দেখেছি তাই এমন চিল্লাচিল্লি করেছি। 


ওহ আচ্ছা  ঘুমাও তবে। 


এ বলে যখন চলে আসবে তখনি মিমের মা বলে উঠে। 


চলো তো হাসিবের রুমে! 


হাসিবের রুমে এসে তো অবাক কারন হাসিব রুমে নেই,  আবার  মিমের  মা মিমের রুমে কাছে যায়। 


মিম, দরজা খোল। ( মিমের মা )


মিম : আমি  ঠিক আছি মা  তুমি  ঘুমিয়ে পরো? 


আমি  খুলতে বলেছি খুল। 


মিম উপায় না পেয়ে দরজা খুলে দেয়, আর সাথে সাথেই হাসিব কে খুজতে থাকে। 


মিম : কি খুজতেছো মা। 


কিছু না,  বলে পুরা রুম খুজে দেখে হাসিব নাই। 


আচ্ছা  ঘুমাও তুই এখন আমরা গেলাম,  এটা বলেই মিমের মা রুমে থেকে চলে যাচ্ছিলো। 


তখনি আবার  কি  মনে করে যেনো রুমে আসে এসে দেখে যে,,,,,,,


( এটি একটি কাল্পনিক গল্প আপনাদের বিনদনের জন্যে কেউ খারাপ চোখে দেখবেন না ভালো  না লাগলে ইগনোর করবেন,  আবারো বলছি কাল্পনিক গল্প এটা )


গল্প:   #চাঁদ_কুমারি_


#পর্ব : ( ১ )




প্রথম শ্রেণির ইট পরীক্ষা,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আমরা প্রথম শ্রেণির ইট কিছু পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করে থাকি ।কিন্তু ২য় ও ৩য় বা অন্যান্য ইট গুলো আমরা কিভাবে বাছাই করতে পারি। আসুন দেখে নিই...

🔰 ২য় শ্রেণীর ইট (2nd Class Bricks) সনাক্ত করণ পদ্ধতি ঃ

    (১) ইহা ১ম শ্রেণীর ইটের মতই রং এবং শক্ত কিন্তু সাইজ এবং সেপ কিছুটা অসমান এবং ইর্টের তল (surface) অমসৃন থাকে

    (২) ইট পোড়ানো কিছু কম ।

    (৩) শব্দ তীক্ষ্ণ নয়।

    (৪) ইটের গায়ে ফাটল থাকে।

    (৫) পানির শোষণ ক্ষমতা ১৫% -এর চেয়ে বেশী থাকে।

🔰৩য় শ্রেণীর ইট সনাক্ত করণ পদ্ধতি

       (১) এই ধরনের ইট পর্যাপ্ত পোড়ানো থাকে না এবং গুণাগুণ নিম্নমানের। 

       (২) সহজে ভেঙ্গে যায়।

       (৩) ঠন ঠন শব্দ হয় না।

       (৪) পানির শোষণ ক্ষমতা ২৫% -এর চেয়ে বেশী হয়ে থাকে।

🔰 ঝামা ইট (Jhama Bricks): অতিরিক্ত চাপে পোড়ানো ইট সাধারণত কালো ও ফাঁপা হয়ে থাকে। এই সকল ইটকে ঝামা (jhama) ইঁট বলা হয়।

🔰 পিকেড ইট (picked) : ইহা সাধারণত বেশী তাপমাত্রায় পোড়ানো ইট যাহা ১ম শ্রেণীর ঝামা ইটের মধ্যবর্তী পর্যায়ে থাকে এই ধরনের ইটকে পিকেড ইট বলা হয়।

পিকেড ইট সনাক্ত করণ পদ্ধতি ঃ

           ১. ১ম শ্রেণীর ইটের চেয়ে অধিকমাত্রায় পোড়ানো ইট।

           ২.  ১ম শ্রেণীর চেয়ে শক্ত ইট।

           ৩. তীক্ষ্ণশব্দ।

           ৪. উপর থেকে ফেললে ভাঙ্গে না।

           ৫. ধারগুলো আঁকাবাঁকা ও পিঠগুলো অসমতল হয়ে যায়।

ধন্যবাদ,


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


একটি মোবাইল বাড়ির নকশা,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ১৮৮০ সালের কথা। তখন ছিলো ভিক্টোরিয়া যুগ। ব্রিটেনের প্রকৌশলী শ্যানন ওহারে ঘরে বসেই পুরো ইউরোপ ভ্রমণের চিন্তা করলেন। 

.

সেই ভাবনা থেকেই তৈরি করলেন একটি মোবাইল বাড়ির নকশা। ভাবনাটি তিনি পেয়েছিলেন ফরাসি ঔপন্যাসিক জুলভার্নের একটি কল্পিতগল্প থেকে। অবশেষে ১৮৮২ সালে তিনি বানিয়ে ফেলেন ইঞ্জিন চালিত মোবাইল বাড়ি। বাড়িটির নাম দেয়া হয়েছিলো—নেভার ওয়াজ হাউল।

আট চাকার বাড়িটি ছিলো ২৪ ফুট লম্বা, ২৪ ফুট উঁচু ও ১২ ফুট চওড়া। পাঁচ মাইল বেগে এটি চলতে পারতো। 

.

বাড়িটিতে ছিলো ইঞ্জিন রুম, কমান্ড ডেক ও  ড্রেসিং রুম। ইঞ্জিন রুমে মালামাল ছাড়াও ছয় জন থাকতে পারতো।

কাঠের তৈরি বাড়িতে ছিলো একটি বার, লাইব্রেরি, বারান্দা, ডাইনিং রুম, টয়লেট ও উপরে উঠার সিঁড়ি।

.

ভ্রাম্যমান বাড়িটিতে পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থাও ছিলো চমৎকার। নিচে স্থাপন করা হয়েছিলো সেফটিক ট্যাংকি। 

.

তার নিচে যুক্ত ছিলো ধাতব ট্রে। ময়লা জমা হলে ট্রে অপসারণ করে তা বাইরে ফেলা হতো। এবং ট্রে আবার লাগিয়ে দেয়া হতো!


তথ্য :-সংগৃহীত


সৌজন্যে – আমাদের কথা


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


কিছু Fish & Reptiles মাছ ও সরীসৃপ,,,,,,

 Fish & Reptiles মাছ ও সরীসৃপ


  1. Barbel : (বার্বেল) - শিং মাছ


  2. Butter Fish : (বাটার ফিশ) - পাবদা মাছ


  3. Breeding Fish : (ব্রিডিং ফিশ) - পোনা মাছ


  4. Carp : (কার্প) - কাতল মাছ


  5. Crab : (ক্র্যাব) - কাঁকড়া


 6. Crocodile : (ক্রোকোডাইল) - কুমির


  7. Climbing fish : (ক্লাইম্বিং ফিস) - কই মাছ


 8. Catfish : (ক্যাটফিস) - মাগুর মাছ


 9. Dry fish : (ড্রাই ফিস) - শুঁটকি মাছ


  10. Eel fish : (ইল ফিস) - বাইন মাছ


  11. Earth wrom : (আর্থ ওয়ার্ম) - কেঁচো


  12. Fri : (ফ্রাই) - পুঁটি মাছ


 13. Hilsha Fish : (হিলশা ফিস) - ইলিশ মাছ


  14. Lobster : (লবস্টার) - গলদা চিংড়ি


  15. Lizard : (লিজার্ড) - টিকটিকি


  16. Leech : (লিচ) - জোঁক


 17. Mackerel : (ম্যাকারেল) - সামুদ্রিক মাছ


  18. Mango - fish : (ম্যাগো ফিশ) - তপসে মাছ


  19. Oyster : (অয়স্টর) - ঝিনুক


 20. Salmon : (স্যামন) - রুই মাছ


 21. Snake : (স্নেক) - সাপ


  22. Shark : (শার্ক) - হাঙ্গর


  23. Snail : (স্বেইল) - শামুক


  24. Soal fish : (সোলফিশ) - মাগুর মাছ


  25. Shrimp : (শ্রিম্প) - চিংড়ি মাছ


  26. Sheat fish : (শিটফিস) - বোয়াল মাছ


  27. Trout : (ট্রাউট) - মৃগেল মাছ


  28. Tortoise : (টরটইস) - কচ্ছপ


 29. Tadpole : (ট্যাডপোল) - ব্যাঙাচি


  30. Walking fish : (ওয়াকিং ফিশ) - শোল মাছ


  31. Whale : (হোয়েল) - তিমি মাছ


পানি সরবরাহ ও নিস্কাশন এবং স্যানিটেশন ব্যবস্থার কিছু পদ্ধ্বতি,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 🟢আসুন জেনে নিই পানি সরবরাহ ও নিস্কাশন এবং স্যানিটেশন ব্যবস্থার কিছু পদ্ধ্বতি ঃ

(১) বাড়ির পানি সরবরাহ ও নিস্কাশন ব্যবস্থা ঃ

             (ক) পানি সরবরাহ এবং ইহার ডিষ্ট্রি বিউশন পাইপসমূহ। 

             (খ) ইহার ফিটিং এবং ট্রাপসমূহ।

             (গ) সয়েল পাইপ, ভেন্ট (Vent) পাইপ এং এন্টিসাইফোন পাইপ।

             (ঘ) বাড়ির ড্রেন এবং নদর্মার লাইন (কানেকশন সহ) সমুহ।

             (ঙ) নির্মাণ সাইটের আশে পাশে পানির সরবরাহের লাইনের ব্যবস্থা। 

             (চ) পানি গরম এবং শীতল করার যন্ত্র এবং সরবরাহের ব্যবস্থা, ইত্যাদি।

(২) বাড়িতে পানির মিটার (ওয়াটার মিটার) ব্যবহার : পানির মিটার হচ্ছে পানি পরিমাপক যন্ত্র যেটা দিয়ে পানি কোন পাইপের ভিতর প্রবাহের সময় মাপা হয়। মিউনিসিপিল্যাটি কর্তৃক প্রত্যেক বাড়িতে পানির মিটার স্থাপন করা হয়। 

(৩) বৃষ্টির পানির ড্রেনেজ (নিষ্কাশন) পদ্ধতি ও বাড়ির ছাদ এবং উঠানের আশে পাশে জায়গায় বৃষ্টির পানি নিস্কাশন ব্যবস্থা রাখা অপরিহার্য।

(৪) বাড়ির ছাদে পানির ট্যাংকে ব্যবহারঃ

          (ক) পানি ট্যাংক : আবাসিক বাড়ির মাটির নীচে নির্মিত পানি চৌবাচ্চা (রিজার্ভার) থেকে মর্টারের সাহায্যে ৩/৪” ব্যাসের জি আই পাইপের সাহায্যে ছাদের ট্যাংকে পানি উত্তোলন করা হয় ।আবার ছাদের ট্যাংকে ১/২” ব্যাসের জি. আই পানি সরবরাহ পাইপ বাড়ির বাথরুম, টয়লেট ও রান্নাঘরে পানি সরবরাহ করা হয়।

বিঃদ্রঃ পাইপের জয়েন্ট লিকপ্রুফ হওয়া আবশ্যক। প্রয়োজনে পাইপের ব্যাস পরিবর্তন করা হয়।

         (খ) পানি ট্যাংকের প্রকারভেদ ঃ

                      (১) জি. আই ট্যাংক।

                      (২) আর.সি.সি. ট্যাংক।

                      (৩) ফেরো-সিমেন্ট ট্যাংক। 

                      (৪) ফাইবার গ্ল্যাস ট্যাংক।

  🔰🔰(গ) পানির ট্যাংক ব্যবহারে সতর্কীকরণ নির্দেশিকা ঃ ট্যাংকের তলা ময়লা এবং ময়লা পানির হাত থেকে রক্ষার জন্য ছাদ থেকে কিছু উপরে ট্যাংক স্থাপন করতে হয়। মাঝে মাঝে ট্যাংকের ভিতর ময়লা পরিস্কার করতে হয়।

ধন্যবাদ,


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


ভাষা সম্পর্কিত কবিতা  ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ভিন্ন ভাষা খা*ইলো চু*ষে বাংলা ভাষার মৌ

আম্মা থেকে মাম্মি হল ওয়াইফ হয়েছে বউ।


পাখা শব্দ ধীরে ধীরে হয়ে গেল ফ্যান

এক"শ হলো হান্ড্রেড আর দশ হয়েছে টেন।


দুঃখিত টা মরে গেল সরির চাপে পড়ে

থ্যাঙ্ক ইউ টা বসল চেপে ধন্যবাদের ঘাড়ে।


শিক্ষাগুরু টিচার হল বিদ্যালয় স্কুল

না*পিত ভাইয়ের সাইনবোর্ডে হেয়ার হল চুল।


পাঠানো বা প্রেরণ শব্দ হয়ে গেল সেন্ট

বন্ধু বান্ধব ‌দোস্তরা সব হয়ে গেল ফ্রেন্ড।


অংশ শব্দ ধ্বংস হয়ে হয়ে গেল পার্টস

শুশ্রু সেবা প্রদানকারি সেবিকারা নার্স।


সঠিক শব্দ রাইট হলো আর ভুলটা হলো রং

শক্তিশালী শব্দটা আজ হয়ে গেল স্ট্রং।


ভাষার পথের প্যাচালী তে রাস্তা হল রোড

চাকরি-বাকরি জব হলো আর খাবার হল ফুড।


বিজ্ঞাপনে সাবান শব্দ হল বিউটি সোপ 

যাতায়াত টা জার্নি হল স্টপ হয়েছে চুপ।


ভ্রমণ শব্দ ট্যুর হলো আর জুতো হল শো

মোবাইল ফোনে এক দুইয়েরা হইল ওয়ান আর টু


বাঙালির ভাত রাইস হয়েছে প্রাইচ হয়েছে দাম

প্রেসক্রিপশনে ইংরেজিতেই হইল আমার নাম।


বই বিতানের নাম করনে বই হয়েছে বুক

চালক থেকে ড্রাইভার হল হাজার হাজার লোক।


এই হল আজ ভাষার প্রতি বাঙ্গালীদের টান

কথায় কথায় সবার মুখে ভিন্ন ভাষার গান।


ভাষার প্রতি আমরা আজি এতই উদাসীন

নিজের ভাষা রেখেও করি অন্য ভাষা ঋণ।


মায়ের ভাষা ভাসিয়ে দিয়ে সাত সাগরের জলে

গর্ব করে ভিন্ন ভাষায় যাচ্ছি কথা বলে।


শহীদরা যেই ভাষার লাগি বিলিয়ে দিল প্রাণ

তার ব্যবহার কমিয়ে দেওয়া বড়ই বেমানান।


ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আসুন করি পণ

মায়ের ভাষায় করবো মোরা সকল আলাপন।

ভাষা সম্পর্কিত কবিতা  ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

কুহেলিকা    কাজী নজরুল  ইসলাম,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

কুহেলিকা

        ✍️কাজী নজরুল  ইসলাম


নারী শুধুই  ইঙ্গিত, সে প্রকাশ নয়, নারীকে দেখি আমরা বেলা ভূমে দাড়িয়ে! মহা সিন্ধু দেখার মত!  তীরে দাড়িয়ে সমুদ্রের যতটুকু দেখা যায়, আমরা নারীকে দেখি ঠিক ততটুকুই! সমুদ্রের জলে, আমরা যতটুকু নামতে পারি নারীর মাঝে ডুবি ততটুকুই! সে সর্বদা রহস্যের পর রহস্য জালদিয়ে নিজেকে গোপন করে রাখে! এই তার স্বভাব! কী রহস্য ওদের চোখে -মুখে,  ওরা চাঁদের মত মায়াবী, তারার মত সুদূর!  ছাঁয়া পথের মত রহস্য! শুধু আবছাঁয়া শুধু গোপন! ওদের হয়ত শুধু দেখা যায়, ধরা যায় না! রাখা যায়, কিন্তু ছোঁয়া যায়না! ওরা যেন চাঁদের শোভা দু,দন্ডের তরে! তার পর মিলিয়ে যায়! ওরা যেন জলের ঢেউ, ফুলের গন্ধ, পাতার শ্যামলিমা,  ওদের অনুভব কর, দেখ, সাবধান কিন্তু ধরতে যেয়ো না! যেমন- ঢেউ ধরতে গেলেই জলে ডুববে, ফুলের গন্ধ শুঁকতে গেলেই কাঁটা বিঁধবে! তাই নারী সারা জীবনেই অধরা।


            📚 কুহেলিকা

        ✍️কাজী নজরুল  ইসলাম


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা,,,,

 📲 সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা 🎥 বাস্তবতা না বুঝে রিলস বানানোর নামে জীবনের ভারসাম্য হারানো… বর্তমানে বহু তরুণ-তরুণী ফেসবুক, ইনস...