এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

কাঠালের পুরুষ মুচি ও স্ত্রী মুচি চেনার উপায়,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কাঠালের পুরুষ মুচি ও স্ত্রী মুচি চেনার উপায় ।


♂ পুরুষ মুচি: এটি মুচি নামেই বেশি পরিচিত। এটিকে বলা হয় পুরুষ পুষ্পমঞ্জরি। পুরুষ ফুল গাছের শাখা-প্রশাখা, কান্ড যে কোন অংশ থেকে বের হতে পারে। এটি লম্বা ও চিকন হয়। এর উপরের পৃষ্ঠ মসৃন হয়। পুষ্প মঞ্জরীর উপরে হালকা হলুদ পাউডারের মত দানার সৃষ্টি হয় এবং তা থেকে পরাগরেণু বের হয়।


♀ স্ত্রী মুচি: এটিই মূলত কাঠাল হয়। স্ত্রী পুষ্পমঞ্জরীর বোটা মোটা হয়ে থাকে ও বোটায় স্পষ্ট রিং এর মত থাকে । স্ত্রী পুষ্পমঞ্জরী পুরুষ পুষ্পমঞ্জরী অপেক্ষা দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ও আকারে বড় হয়। এর উপরিভাগ খসখসে হয়ে থাকে। স্ত্রী পুস্পমঞ্জরীর গায়ে ফুলের স্টিগমা গুলো বাইরে থেকে দেখা যায়। 


* কাঁঠাল ফুল বায়ু পরাগী। বাতাসের মাধ্যমে পরাগায়ন হয়ে থাকে। কাঁঠালের স্ত্রীপুষ্পমঞ্জরী বিপুল সংখ্যক স্বতন্ত্র স্ত্রী ফুল নিয়ে গঠিত হয়। যত বেশী স্ত্রীফুল পরাগায়িত হবে কাঁঠালের কোষও তত বেশী হবে এবং আকারে বড় হবে। তাই কৃত্রিম পরাগায়নের মাধ্যমে পরাগায়ন নিশ্চিত করতে পারলে ফল ধারণ বৃদ্ধি পায়। 


বিঃ দ্রঃ আপনি জানেন কি পুরুষ মুচি পরাগায়নের পর কালো হয়ে ঝরে পড়বে এটাই নিয়ম। এখানে চিন্তার কোন কারণ নেই।তবে স্ত্রী মুচি যদি কালো হয়ে পচে যায় তাহলেই চিন্তার বিষয়।



স্ত্রীকে যেভাবে ভালবাসবেন,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 স্ত্রীকে যেভাবে ভালবাসবেন 🥰🥰


১| নাম নয় বরং সুন্দর সিফাতে ডাকবেন যেমনঃ ( রূপসী, রোদ্রময়ী,কামিনী, সুহাসীনি, সুভাগিনী,  লজ্জাবতী, কলিজা, পাগলী, ইত্যাদি। 


২| কোনো ভুল করলে আদর করে কাছে ডেকে নিয়ে চোখে চোখ রেখে ভালোবাসার সহিত বুঝিয়ে দিবেন 👉নারী ভালোবাসার পাগল👈


৩| রান্নার সময় পিছন থেকে জরিয়ে ধরে মুসকি হাসি দিয়ে তার কাজে সহযোগিতা করবেন।


৪| তার মনের কথা গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন এবং তার সাথে হাসবেন। 


৫ |তার শাড়ী পরিয়ে দিবেন,চুলে বেনি করে দিবেন নিজ হাতে, মাথায় বকুল ফুল গুঁজে দিবেন, এবং জোসনা রাতে তাকে নিয়ে বেলকনিতে অথবা ছাঁদের নির্জন স্থানে দাড়িয়ে চাঁদ দেখবেন ( অবশ্যই তখন তাকে পিছন থেকে জরিয়ে ধরে কানের কাছে গিয়ে বলবেন ঐ চাঁদ থেকেও তুমি অসম্ভব সুন্দরী 😌), সাথে এককাপ চা রাখবেন। তিনি চায়ের কাপে যেখানে ঠোঁট লাগিয়ে চুমুক দিবে আপনিও সেখানে ঠোঁট লাগিয়ে চুমুক দিয়ে তার ঠোঁটের উষ্ণতা ভোগ করবেন 😌।


৬ | প্রতিদিন নামাজে যাওয়ার আগে তার কপালে আপনার ভালোবাসার পরশ একে দিবেন। 


তাহলে পরকীয়া মুক্ত সুন্দর সংসার হবে। 🥰

ইনশাআল্লাহ!!




প্রিপেইড মিটারের শিক্ষা ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সবার উদ্দেশ্যে ----যে সকল বাড়িতে প্রিপেইড মিটার আছে তারা এটা নিজ আইডিতে শেয়ার করে সঙ্গে রাখতে পারেন....


800 : মোট বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমান।


801 :বর্তমান ব্যালেন্সের (টাকা) পরিমাণ।


802: বর্তমান তারিখ দেখা।


803

: বর্তমান সময় দেখা।


804 : মিটারের সিরিয়াল নাম্বার।


806 : রিলে সংযোগ বিচ্ছিন্নের কারণ


807 : মিটারের অবস্থা দেখা।


808 : বর্তমান সংযুক্ত লোড


809 : ট্যারিপের সূচক দেখা।


810 ইমার্জেন্সি ব্যালেন্সের পরিমাণ


811 ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স সচল (Activate) করতে


812 : সংকেত (Alarm) বন্ধ করা.


813 : কত দিনের বিদ্যুতের ব্যবহার


814 : বর্তমান মাসের বিদ্যুত ব্যবহারের পরিমান


815 : সর্বশেষ রিচার্জের তারিখ


816 : সর্বশেষ রিচার্জের সময়


817 : সর্বশেষ রিচার্জের পরিমাণ


819 : বিদ্যুত বন্ধের সময়



গল্প মাতৃ শিক্ষা,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মেহমানরা চলে গেলেও মা এখনো দরজায় দাঁড়িয়ে।জিজ্ঞেস করলাম " কি হলো মা?ওনারা তো গেছে, দরজা বন্ধ করছো না কেনো? "


মা বললো " আরো কয়েকটা সিঁড়ি নামুক,তারপর "


" কিন্তু কেন? "


" মেহমান যাওয়ার সাথে সাথে দরজা বন্ধ করাটা অভদ্রতা।ওনারা যেন দরজা বন্ধের শব্দ শুনতে না পান তাই অপেক্ষা করছি।এটা ভদ্রতা,আমাদের সংস্কৃতি "


ছোট থেকে মায়ের কাছে এমন ছোটখাটো অসংখ্য ভদ্রতা,ম্যানার শিখেছি।এসব ম্যানার কাজে লাগলো বিয়ের পর।মাকে ছোট কাল থেকে যা যা করতে দেখতাম শ্বশুর বাড়িতে আমিও সেসব করি।


ফলস্বরূপ স্বামী,শ্বশুর শ্বাশুড়ির কাছে আমি সংস্কৃতি জানা আদর্শ বউ।তারা প্রায়শই আদর মাখা স্বরে বলেন


" বেয়ান আমাদের বউমাকে স্বশিক্ষিত করেছেন।আচার ব্যবহার সবকিছুই কত নিখুঁত!আমাদের কিচ্ছুটি শেখাতে হয়নি।আদর্শ মায়ের আদর্শ মেয়ে "


গল্প  মাতৃশিক্ষা

লেখক 


জয়ন্ত_কুমার_জয় 


সামাজিক রোমান্টিক গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এইটা লেখকের নিজস্ব পেজ 🤍


শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বেইনসাফকারী ও অমানবিকদের চমৎকার উপমা,,,,,, মিসবাহ উদ্দিন আবুবকর ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 🤐 বেইনসাফকারী ও অমানবিকদের চমৎকার উপমা! 🤐


▪️ কবি আবু তাইয়েব মুতানাব্বি বলেন-

بعيني رأيتُ الذئبَ يحلِبُ نملةً ....ويشربُ منها رائبًا وحليبا

অর্থঃ আমি স্বচক্ষে দেখলাম একটি বাঘ পিঁপড়ার দুধ দোহন করছে,

আর সেখান থেকে খাটি ও স্বচ্ছ দুধ খুব তৃপ্তি করে পান করছে!


(নোট: বাঘের দৃষ্টি যখন পিঁপড়ের দিকে যায় তখন বুঝা যায় পরিস্থিতি কতটা নাজুক! )


▪️রোম-পারস্যের শাসকদের ব্যপারে আরবীতে প্রবাদ আছে-


وقد اتخذها الروم شاة حلوبا، يحسنون حلبها، ويسيئون علفها

অর্থ : রোমের শাসকরা শাসিত জনগণকে দুধের বকরীর মত বানিয়ে রেখেছিল। 

যাকে দোহন করা হতো খুব ভালভাবে কিন্তু খেতে দেওয়া হতোনা ঠিকমতো.....


(নোট: জালেম শাসকেরা নিজেদেরকে ন্যয়পরায়নের বুলি আউড়ায় আর সেটিকেউ যুলুমের হাতিয়ার বানায়)


[সীরাতে নববী স. 

আলী মিয়া নাদভী রহ.]


ছবিঃ সোস্যাল মিডিয়া থেকে সংগৃহীত




পাতা কোকড়ানো ঘরোয়া সমাধানঃ,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ☘️পাতা কোকড়ানো ঘরোয়া সমাধানঃ☘️


১। পান্তা ভাতের পানি( ২০ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখার পর টক কানী পানি) বিকাল বেলায় সপ্তাহে তিন দিন দিলে পাতা কোকড়ানো ভাল হয়। 


২। ১০০ গ্রাম রসুন বেঁটে ১ লিটার জলে মিশিয়ে ৫ গ্রাম গুঁড়া সাবান এবং দুই ফোট ভিম লিকুইড  মিশিয়ে ৭ দিন পরপর দুই বার বিকালে স্প্রে করতে হবে।


রাসায়নিক কিটনাশক থেকে জৈব বালাইনাশক ব্যবহার করুন। নিরাপদ শাক সবজী পাবেন।


(বিদ্রঃ অনেকেরই হয়ত অল্প গাছের জন্য কীটনাশক কেনা হয় না বা সহজলভ্য না তাদের জন্য এই পরামর্শ)।


অরন্য সীডস-১ ফ্যামিলি


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


নওমুসলিম ও আমাদের কর্তব্য,,,,,, ফেইসবুক salsabil থেকে নেওয়া

 নওমুসলিম ও আমাদের কর্তব্য 


আমাদের ইসলামী আবেগ প্রবল কিন্তু ইসলামী ইলম ও আমলে দুর্বল।

আমাদের ওয়াজ, নসিহত ও আকাংক্ষা হল - আমরা বিশ্বের নির্যাতীত মুসলিমদের রক্ষা করবো, মাহাদী হাফিঃ সৈনিক হয়ে মালহামা,গাজাওয়ে হিন্দে অংশগ্রহণ করবো।বীরত্ব  দেখিয়ে বিশ্বজয় করবো। 


অথচ নিজদেশে নওমুসলিমদের রক্ষায় আমরা অল্পকিছু সাহসী ব্যক্তিছাড়া তেমন কারো ভূমিকা নেই। অথচ মালহামার সাহায্যকারী হবে নওমুসলিম বা তাদের বংশধর মাওয়ালীরা এমনকি মালহামার অন্যতম কারন হবে কাফেররা নওমুসলিমদের ছিনিয়ে নিতে আসবে। কিন্তু মুসলিমরা দিবে না লড়াই করবে, যেখানে অনেকে পালিয়ে যাবে অল্পকিছু মুসলিমের হাতে বিজয় আসবে।


এই যুদ্ধের কারণ ও সাহায্যকারী হবে মাওয়ালী বা নওমুসলিমরা।


আবু হুরাইরাহ্ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

কেয়ামত সংঘটিত হবে না, যাবৎ রোম’রা আ’মাক অথবা দাবিক-এ অবতরণ না করে। সেসময় পৃথিবীবাসীর মধ্য থেকে (মুমিনদের) সর্বোত্তম একটি সৈন্যদল মদিনা হতে (বের হয়ে) তাদের দিকে ধাবিত হবে। তারা পরষ্পরে যখন সারিবদ্ধ হয়ে (মালহামাতুল কুবরা তথা মহাযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হবে, তখন) রোম’রা বলবে: আমাদের এবং যারা আমাদের লোকদেরকে আটকিয়ে রেখেছে তাদের মাঝ থেকে তোমরা সরে যাও, আমরা ওদের সাথে যুদ্ধ করবো। তখন মুসলমানরা বলবে: (এটা কখনই হতে পারে) না, আল্লাহ’র শপথ, আমারা তোমাদের এবং আমাদের (মুসলমান) ভাইদের মাঝ থেকে সরে দাঁড়াবো না। এরপর তাঁরা তাদের (তথা রোম বাহিনীর) সাথে যুদ্ধ করবে। তখন (যুদ্ধের ভয়াবহতা দেখে মুসলমানদের মধ্যে) তিন ভাগের এক ভাগ (ভয়ে) পালিয়ে যাবে, আল্লাহ তাদের তওবা আর কখনই কবুল করবেন না। আর এক তৃতীয়াংশ শহীদ হয়ে যাবে; তাঁরা হবে আল্লাহ’র কাছে (সেই জিহাদের) সর্বোত্তম শহীদ। আর (অবশিষ্ট) এক তৃতীয়াংশ (যাঁরা বেঁচে যাবে তাঁরা ওই জিহাদে রোমদের উপর) বিজয় লাভ করবে; (পরে) তাঁরা আর কখনই ফিতনায় পতিত হবে না। এরপর তাঁরা (সামনে অগ্রসর হয়ে) কুস্তুনতুনিয়া (কন্সট্যান্টিনোপোল/ইস্তাম্বুল, তুরষ্ক) জয় করবে। তারা যখন তাদের তরবারী জয়তুন গাছে ঝুলিয়ে গণীমতের মাল বন্টন করতে থাকবে, এমন সময় শয়তান তাদের মাঝে চিৎকার দিয়ে বলবে: নিশ্চই মাসিহ (দাজ্জাল) তোমাদের পরিবারের পিছনে লেগেছে। তখন তাঁরা (অবস্থার সত্যতা যাঁচাইয়ের জন্য) বেরিয়ে পড়বে, কিন্তু (বাস্তবে) খবরটি ছিল মিথ্যা। তাঁরা যখন শাম-এ গিয়ে পৌছবে, (তখন) দাজ্জাল বের হবে। তাঁরা জিহাদের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে সারিবদ্ধ হতে হতেই সালাতের সময়  হবে। অতঃপর ঈসা (আঃ) অবতরণ করবেন এবং সালাতে তাদের ইমামাত করবেন।  আল্লাহ’র দুশমন (দাজ্জাল) যখন তাঁকে দেখবে, তখন সে এমনভাবে গলে যাবে যেভাবে লবণ পানিতে গলে যায়। তিনি যদি তাকে (ওভাবেই) ছেড়ে দিতেন, তাহলে (সে গলতে গলতে) একসময় (পুরাপুরি) ধ্বংস হয়ে যেতো। কিন্তু আল্লাহ ঈসা (আ.)-এর হাত দ্বারা তাকে হত্যা করবেন। তাই (শেষ পর্যন্ত) ঈসা (আ.)-এর বর্শার মধ্যে তার রক্ত তারা দেখতে পাবে। 


সহিহ মুসলীমঃকিতাবুল ফিতান অধ্যায়-৭১৭০(হাদিস একাডেমি) (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৭০১৪, ইসলামিক সেন্টার ৭০৭১)


ভাই বাস্তবতা উপলব্ধি করুন - আমরা হয়তো গাজাওয়ে হিন্দের ভয়াবহতা বা মালহামায় অংশগ্রহণের আগে মৃত্যু আসতে পারে কিন্তু সর্বযুগে মুসলিম ভাইদের জন্য সাহায্য, সহযোগিতা করা যায়। তাদের রক্ষায় প্রয়োজনে জীবন দিলে শহীদ।


সাহাবীরা প্রতিযোগিতা ও ঐক্যবদ্ধ হতো  - ইসলাম ও মুসলিমদের রক্ষায় জন্য কে অগ্রগামী হবে, তাই তার আল্লাহর প্রিয় হয়েছিল ও জান্নাতের সমৃদ্ধির সুসংবাদ পেয়েছিল। 

আর এখন আমাদের ঐক্য  হল পহেলা বৈশাখে কিভাবে পান্তা-ইলিশ খাবে, কতটা নির্লজ্জভাবে উদযাপন করবে অথবা শহীদ মিনারে কে আর কার আগে ফুল দিয়ে গোনাহে লিপ্ত হবে বা কোন ক্রীড়ার মিলনমেলায়।

সামান্য জমি,সম্পদের জন্য ভাই,স্বজনদের সাথে শত্রুতা ও সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।

অবৈধ প্রেম,তাগুত নেতার জন্য প্রয়োজনে রক্তাক্ত হতে রাজি কিন্তু ইসলাম ও মুসলিম রক্ষায় নিরব।

বহু নওমুসলিমকে দেখছি - ইসলামের কারনে সব হারিয়ে মসজিদে সামান্য সাহায্যের আকুতি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে।

আসলে লজ্জার কার! আমাদের সম্পদ,ইলম, শক্তি কি কাজে আসবে যদি ইসলাম ও মুসলিমের কল্যানে ব্যয় হয়।


অথচ মুহাজির সাহাবীরা যখন অসহায় হিজরত করেছিল- উম্মতের আজকের মত এত সম্পদ ছিল না, ছিল না অধিক সংখ্যা। 

কিন্তু রসুল(সা) পরস্পরকে ভ্রাতৃপ্রেমে আবদ্ধ করেন,আনসারগন নিজের সম্পদ ও গৃহ, জীবনের উপর ঝুঁকি নিয়ে রসুল (সা:) ও মুহাজিরদের রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়।


আর তাদের জন্যও, মুহাজিরদের আগমনের আগে যারা এ নগরীকে নিবাস হিসেবে গ্ৰহণ করেছে ও ঈমান গ্রহণ করেছে, তারা তাদের কাছে যারা হিজরত করে এসেছে তাদের ভালবাসে এবং মুহাজিরদেরকে যা দেয়া হয়েছে তার জন্য তারা তাদের অন্তরে কোন (না পাওয়াজনিত) হিংসা অনুভব করে না, আর তারা তাদেরকে নিজেদের উপর অগ্ৰাধিকার দেয় নিজের অভাবগ্ৰস্ত হলেও। বস্তুতঃ যাদেরকে অন্তরের কার্পণ্য থেকে মুক্ত রাখা হয়েছে, তারাই সফলকাম।


 এখানে আনসারগণের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা হয়েছে। তারা মদীনায় অবস্থান গ্রহণ করেছেন এবং ঈমানে খাঁটি ও পাকাপোক্ত হয়েছেন। সুতরাং আনসারদের একটি গুণ এই যে, যে শহর আল্লাহ তা'আলার কাছে ‘দারুল হিজরত’ ও ‘দারুল ঈমান হওয়ার ছিল, তাতে তাদের অবস্থান ও বসতি মুহাজিরগণের পূর্বেই ছিল। মুহাজিরগণের এখানে স্থানান্তরিত হওয়ার পূর্বেই তারা ঈমান কবুল করে পাকাপোক্ত হয়ে গিয়েছিলেন।


আনসারদের দ্বিতীয় গুণ বৰ্ণনা প্রসংগে বলা হয়েছে যে, “তারা তাদেরকে ভালবাসে, যারা হিজরত করে তাদের শহরে আগমন করেছেন।” এটা দুনিয়ার সাধারণ মানুষের রুচির পরিপন্থী। সাধারণত: লোকেরা এহেন ভিটে-মাটিহীন দুৰ্গত মানুষকে স্থান দেয়া পছন্দ করে না। সর্বত্রই দেশী ও ভিনদেশীর প্রশ্ন উঠে। কিন্তু আনসারগণ কেবল তাদেরকে স্থানই দেননি, বরং নিজ নিজ গৃহে আবাদ করেছেন, নিজেদের ধন-সম্পদে অংশীদার করেছেন এবং অভাবনীয় ইযযত ও সম্ভ্রমের সাথে তাদেরকে স্বাগত জানিয়েছেন। এক একজন মুহাজিরকে জায়গা দেয়ার জন্য কয়েকজন আনসারী আবেদন করেছেন। ফলে শেষ পর্যন্ত লটারীর মাধ্যমে এর নিস্পত্তি করতে হয়েছে।(সুরা হাশর -৯)


এবং মুহাজির ও আনসারদের নিয়ে চুক্তিপএ হয়  তারমধ্যে কুরায়শী এবং মদিনার মুসলমান এবং তাদের অনুসারীদের মধ্যে উম্মী নবী মুহাম্মদ (সা) এ সনদ জারী করেন।

এক জাতি হিসাবে তারা জিহাদে অংশ গ্রহণ করবে অন্যদের মুকাবিলায়।


 এরপর তিনি আনসারদের প্রত্যেক বংশ-গোত্র-এর উল্লেখ করেন। এরা হলো, বনূ সাইদা, বনূ জুশাম, বনূ নাজ্জার, বনূ আমর ইব্‌ন আওফ, বনূ নাবীত। এমনকি চুক্তিতে তিনি একথাও উল্লেখ করেন যে, কোন মুসলমান ঋণভারে জর্জরিত বিপণ জনগোষ্ঠীকে আশ্রয়হীন রাখবে না এবং ফিদিয়া আর দিয়্যতের ক্ষেত্রে নিয়ম-রীতি অনুযায়ী পরস্পরের সাহায্য-সহায়তা করবে।


মু'মিন মুত্তাকীরা ঐক্যবদ্ধ মোর্চা গঠন করবে বিদ্রোহী, যালিম, অত্যাচারী, পাপাচারীর বিরুদ্ধে, মু'মিনদের মধ্যে ফাসাদ ও বিপর্যয় সৃষ্টির বিরুদ্ধে। এমন কি আপন সন্তানদের বিরুদ্ধে গেলেও এ মোর্চা গঠন করতে হবে এবং এ ব্যাপারে সকলে নবী মুহাম্মদ (সা)-কে সহায়তা করবে।


 কোন কাফিরের বদলায় কোন মু'মিন কোন মু'মিনকে হত্যা করবে না।


 মু'মিনের বিরুদ্ধে কোন কাফিরের সাহায্য করা যাবে না।


. আল্লাহর যিম্মা-অঙ্গীকার এক ও অভিন্ন। তাদের পক্ষ থেকে একজন সামান্য-নগণ্য ব্যক্তিও কাউকে আশ্রয় দিতে পারবে।


 অন্যদের মুকাবিলায় মুসলমানগণ পরস্পরে ভাই।


 সকল মুসলমানের নিরাপত্তা আর স্বার্থ এক। আল্লাহর রাস্তায় জিহাদে কোন মু'মিন অপর মু'মিন ভাইকে বাদ দিয়ে সন্ধি চুক্তি করবে না। তা সমভাবে সকলের জন্য ইনসাফ ভিত্তিক হতে হবে।


. যে সব যোদ্ধা আমাদের সঙ্গে যুদ্ধে শরীক হবে, তারা একে অন্যের সহায়তা করবে।


 মু'মিনগণ আল্লাহর রাস্তায় নিহতদেরকে পরস্পরে সহায়তা করবে।


মু'মিন-মুত্তাকীরা সত্য-সরল ও সঠিক হিদায়াতের উপর আছে। কোন মুশরিক কোন কুরায়শীকে জান-মালের নিরাপত্তা দেবে না। কোন মু'মিনের মুকাবিলায় সে প্রতি- বন্ধক হবে না (এবং তার বিরুদ্ধে সাহায্য-সহায়তা করবে না)।


অহেতুক কোন মু'মিনকে হত্যা করলে হত্যাকারীকে দায় বহন করতে হবে এবং নিহত ব্যক্তির ওলী-ওয়ারিসকে সন্তুষ্ট করতে হবে। হত্যাকারীর বিরুদ্ধে দাঁড়ানো সমস্ত মু'মিনের কর্তব্য হবে। তার বিরুদ্ধে দাঁড়ানো ছাড়া অন্য কিছু করা তাদের জন্য হালাল হবে না।


. কোন মু'মিন ব্যক্তি, যে এ সনদের অন্তর্ভুক্ত বিষয়ে ঈমান রাখে এবং তা স্বীকার করে, আল্লাহ্ এবং শেষ দিনে যার ঈমান ও বিশ্বাস আছে, কোন নতুন কিছু উদ্ভাবনকারীর সাহায্য সহায়তা করা তার জন্য হালাল নয়, হালাল নয় এমন নব উদ্ভাবনকারীকে আশ্রয় দান করা। যে ব্যক্তি এমন লোককে সাহায্য-সহযোগিতা করবে বা তাকে আশ্রয় দান করবে কিয়ামতের দিন তার প্রতি আল্লাহর লা'নত, আল্লাহর গযব আপতিত হবে। তার নিকট থেকে কোন বিনিময় গ্রহণ করা হবে না (তার তাওবাও কবুল করা হবে না)।


. চুক্তির ক্ষেত্রে কোন বিরোধ, মত-পার্থক্য দেখা দিলে (তার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের জন্য) আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের দিকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে।


  


 যে সব যোদ্ধা আমাদের সঙ্গে যুদ্ধে শরীক হবে, তারা একে অন্যের সহায়তা করবে।


. মু'মিনগণ আল্লাহর রাস্তায় নিহতদেরকে পরস্পরে সহায়তা করবে।


. মু'মিন-মুত্তাকীরা সত্য-সরল ও সঠিক হিদায়াতের উপর আছে। কোন মুশরিক কোন কুরায়শীকে জান-মালের নিরাপত্তা দেবে না। কোন মু'মিনের মুকাবিলায় সে প্রতি- বন্ধক হবে না (এবং তার বিরুদ্ধে সাহায্য-সহায়তা করবে না)।


অহেতুক কোন মু'মিনকে হত্যা করলে হত্যাকারীকে দায় বহন করতে হবে এবং নিহত ব্যক্তির ওলী-ওয়ারিসকে সন্তুষ্ট করতে হবে। হত্যাকারীর বিরুদ্ধে দাঁড়ানো সমস্ত মু'মিনের কর্তব্য হবে। তার বিরুদ্ধে দাঁড়ানো ছাড়া অন্য কিছু করা তাদের জন্য হালাল হবে না।


 কোন মু'মিন ব্যক্তি, যে এ সনদের অন্তর্ভুক্ত বিষয়ে ঈমান রাখে এবং তা স্বীকার করে, আল্লাহ্ এবং শেষ দিনে যার ঈমান ও বিশ্বাস আছে, কোন নতুন কিছু উদ্ভাবনকারীর সাহায্য সহায়তা করা তার জন্য হালাল নয়, হালাল নয় এমন নব উদ্ভাবনকারীকে আশ্রয় দান করা। যে ব্যক্তি এমন লোককে সাহায্য-সহযোগিতা করবে বা তাকে আশ্রয় দান করবে কিয়ামতের দিন তার প্রতি আল্লাহর লা'নত, আল্লাহর গযব আপতিত হবে। তার নিকট থেকে কোন বিনিময় গ্রহণ করা হবে না (তার তাওবাও কবুল করা হবে না)


মজলুমের সাহায্য সহযোগিতা করবে।


প্রতিবেশী সাহায্যকারী হবে নিজের মতো,- যদি সে ক্ষতিকর বা অপরাধী না হয়।

কুরায়েশ(মুশরিক)  ও তার সাহায্যকারীকে আশ্রয় দিবে না।

 প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব তার অংশ রক্ষা করবে কেউ মদীনা আক্রমণ করলে সবাই মিলে রক্ষা করবে।( আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া - ৩ য় খন্ড) 


আজও প্রকৃত ইসলাম মানতে চান এসকল নিয়মনীতি মানা উচিত।


আল্লাহর কসম!! আমাদের উদ্দেশ্য নয় কোন ফেতনা ছড়ানো না আমরা কারো কাছে প্রশংসা বা সুবিধা আশাবাদী। 

বরং নিজেদের কাপুরুষতা জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী - একটু খেয়াল করুন আমাদের নিরবতা ও কাপুরুষতা ভবিষ্যৎ বড় বিপদের সংকেত নয় কি!!

প্রতিবাদ,প্রতিরোধ না করলে আল্লাহর আযাব না এসে পড়ে!!

ফেইসবুক salsabil থেকে নেওয়া 

মনির স্যারের ম্যাসেজ ২৪/০২/২০২৪

 সকল ভাই দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ,আমাদের ট্রেড মার্কেটিং এর অন্যান্য ডিপার্টমেন্ট আরএফএল এবং প্রাণ সকলেই খোল বিক্রি করছে বিভিন্নভাবে প্রচুর পরিমাণে খোল তারা বিক্রি করছে।

সেক্ষেত্রে আমরা কিছুই করতে পারছি না আমরা পেস্টিসাইডে চার মাস থেকে কাজ করছি অথচ এখন পর্যন্ত ভালোভাবে কেউ খোল বিক্রি করতে পারলেন না।

আপনাদেরকে অনেকভাবে বোঝানো হলো অথচ আপনারা আপনাদের জায়গা থেকে খোল বিক্রি করতে সক্ষম হচ্ছেন না।

অন্যদিকে আমাদের ডিপার্টমেন্টের অন্যান্য ভাইয়েরা খোল বিক্রি করে শেষ করে ফেলল।

সামনে মাসে সকল পেস্টিংম্যানের এক গাড়ি ২০ টন খোল বিক্রির টার্গেট।

যে সকল ভাই সামনে মাসে এক গাড়ি কল বিক্রি করতে পারবেনা তাদেরকে যে সকল এরিয়া ফাঁকা আছে সেগুলোতে ট্রান্সফার দেওয়া হবে।

রাসেল স্যার নির্দেশ দিয়েছে আপনাদেরকে জানিয়ে দেয়া হলো।

অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের সবাই খোল বিক্রি করছে অথচ আমরা বিশ জন লোক পাঁচজনও খৈল বিক্রি করতে পারছিনা না।

আপনাদেরকে জানিয়ে দেওয়া হল সকল পেস্টিং ম্যান কে গাড়ি করে খোল বিক্রি করতে হবে সামনে মাসে।


মরিচ গাছ ঝোপালো করার সহজ কৌশল, ফলন হবে দ্বিগুন,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মরিচ গাছ ঝোপালো করার সহজ কৌশল, ফলন হবে দ্বিগুন।

মরিচ গাছ কেন ঝোপালো করবেন ? মরিচ গাছের ডালপালা বা শাখা প্রশাখা যত বেশি হবে, মরিচের ফলন তত বেশি হবে। গাছও দেখতে সুন্দর লাগবে। মরিচ পাকলে ফুলের মতো দেখাবে।

কিভাবে ঝোপালো করবেন ? মরিচের মুল গাছের আগা বা মাথা কেটে দিলে, গাছের পাশ দিয়ে শাখা প্রশাখা বের হয়ে ঝোপালো হবে।

কখন ডাল কাটবেন: 

১। মরিচের চারা রোপণের পর ৬-৮ ইঞ্চি লম্বা হলে আগা বা মাথা কেটে দিতে হবে। এতে গাছের পাশ দিয়ে প্রচুর ডাল বের হবে। কোন কারণে গাছ লম্বা হয়ে গেলে, শাখা প্রশাখা না থাকলে ১০-১২ ইঞ্চি পরিমাণ রেখে মাথা কেটে দিতে হবে।

২। মরিচের ফলন দেয়ার পর পাতাগুলো হলুদ হলে, গাছ কিছুটা দুর্বল মনে হলে, ডাল কেটে দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে, গাছের পাশদিয়ে কুশি বের হচ্ছে কিনা।

৩। অতিরিক্ত পানির কারণে গাছ নেতিয়ে পড়লে ডালপালা কেটে দিয়ে ছায়ায় রাখতে হবে। পানি দেয়া বন্ধ রাখতে হবে। মাটি শুকাতে হবে। গাছে পানি স্প্রে করতে হবে। এক সময় কুশি বের হবে।

ডাল কাটার পর করণীয়: 

১। মূল গাছের চারপাশ দিয়ে প্রচুর কুশি বের হবে। তখন গোড়ার দিকের সকল কুশি কেটে ফেলতে হবে। কিছুটা উপর থেকে সবল কুশিগুলো রেখে বাকী কুশি কেটে ফেলতে হবে।

২। পানি দেয়া কমিয়ে দিতে হবে। মাটি না শুকালে পানি দেয়া যাবে না।

লেখক: 

কৃষিবিদ মুহাম্মদ শাহাদৎ হোসাইন সিদ্দিকী, উপজেলা কৃষি অফিসার (এল.আর) ও পিএইচডি ফেলো, বিএসএমআরএইউ, গাজীপুর।


অরন্য সীডস-১ ফ্যামিলি কৃষি বিষয়ক পরামর্শ পেতে এখনি জয়েন করুন।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


জিহ্বা দিয়ে যে ১৯টি পাপ সংঘটিত হয়,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 জিহ্বা দিয়ে যে ১৯টি পাপ সংঘটিত হয়

১) কারও নাম খারাপ করে ডাকা/নাম ব্যঙ্গ করা

২) খারাপ ঠাট্টা বা বিদ্রূপ করা

৩) অশ্লীল ও খারাপ কথা বলা

৪) কাউকে গালি দেয়া

৫) কারও নিন্দা করা

৬) অপবাদ দেয়া

৭) চোগলখুরী করা

৮) বিনা প্রয়োজনে গোপনীয়তা ফাঁস করে দেয়া

৯) মোনাফিকী করা ও দুই মুখে (দ্বিমুখী) কথা বলা

১০) বেহুদা ও অতিরিক্ত কথা বলা

১১) বাতিল ও হারাম জিনিস নিয়ে আলোচনা করে আনন্দ লাভ করা

১২) কারও গীবত করা

১৩) খারাপ উপনামে ডাকা

১৪) কাউকে অভিশাপ দেয়া

১৫) কাউকে সামনা-সামনি বা সম্মুখে প্রশংসা করা

১৬)  মিথ্যা স্বপ্ন বলা

১৭) অনর্থক চিৎকার বা চেঁচামিচি করা

১৮) জিহ্বা দিয়ে হারাম বস্তুর স্বাদ নেয়া, গ্রহণ করা বা খাওয়া

১৯) জিহ্বা দিয়ে খারাপ অর্থে কাউকে কোন ভঙ্গি করা বা দেখানো।নিম্নোক্ত হাদিসটি আমাদের সবসময় সামনে রাখা উচিত :সাহাল ইবনে সায়াদ (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ্ (স:) বলেছেন, 'যে ব্যক্তি দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী অঙ্গ (জিহ্বা) এবং দুই  উরুর মধ্যবর্তী অঙ্গ (লজ্জাস্থান) হেফাজতের নিশ্চয়তা দেবে, আমি তার জন্য জান্নাতের নিশ্চয়তা দেব।' (বুখারী : ৬৪৭৪)


আল্লাহ আমাদের সবাইকে জিহ্বার গুনাহ থেকে হেজাজত করুন,আমিন🤲



সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা,,,,

 📲 সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা 🎥 বাস্তবতা না বুঝে রিলস বানানোর নামে জীবনের ভারসাম্য হারানো… বর্তমানে বহু তরুণ-তরুণী ফেসবুক, ইনস...