এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

যেভাবে বেগুন চাষে বেশি ফলন হবে,,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 যেভাবে বেগুন চাষে বেশি ফলন হবে।


প্রায় সারাবছরই বেগুনের ব্যাপক চাহিদা থাকে। তাই বেগুন চাষ বেশ লাভজনক কাজ। তবে বেগুন চাষের সঠিক পদ্ধতি আমাদের অনেকেরই জানা নেই। আর এতে করে বেগুনের ফলন নিয়ে চাষিরা ভালো ফলন পান না। বেগুনের বেশি ফলন পেতে হলেন সঠিক নিয়মে চাষাবাদ করা প্রয়োজন।


জেনে নেওয়া যাক যেভাবে বেগুন চাষ করলে বেশি ফলন পাওয়া যাবে। সাধারণত বেগুনের চারা মাঘ-ফাল্গুন মাসে গ্রীষ্মকালীন, বৈশাখ মাসে বর্ষাকালীন, ভাদ্র-আশ্বিন মাসে শীতকালীন ফসলের জন্য রোপণ করা হয়ে থাকে।


বেগুন চাষের জন্য প্রথমে বীজতলায় চারা করে তা মূল জমিতে রোপণ করতে হয়। বীজতলা এমন স্থানে তৈরি করতে হবে যেখানে বৃষ্টির পানি জমবে না, অর্থাৎ সুনিষ্কাশিত হতে হবে, সব সময় আলো-বাতাস পায় অর্থাৎ ছায়ামুক্ত হতে হবে।


বীজতলা তৈরির জন্য মাটি গভীরভাবে (অন্তত ২০ সেন্টিমিটার) চাষ দিতে হবে। বীজতলার মাটি হতে হবে উর্বর। উর্বরতা কম থাকলে জৈব সার ও সামান্য পরিমাণ ফসফেট জাতীয় সার ব্যবহার করা যেতে পারে।


প্রতি বর্গ মিটার বীজতলার জন্য ০.১০ ঘন মিটার পচা গোবর সার ও ৩০ গ্রাম টিএসপি সার ব্যবহার করা যেতে পারে। চাষের পর সম্পূর্ণ জমিকে কয়েকটি ছোট ছোট বীজতলাতে ভাগ করে নিতে হবে।


প্রতিটি বীজতলা দৈর্ঘ ৩-৫ ঘন মিটার, প্রস্থ ১ মিটার ও পাশ থেকে ১৫ সেন্টিমিটার ফাঁকা জায়গা রাখা উচিত। পাশাপাশি দুটো বীজতলার মধ্যে ৫০-৬০ সেন্টিমিটার ফাঁকা জায়গা রাখা দরকার। এ ফাঁকা জায়গা থেকে মাটি নিয়ে বীজতলা উঁচু করে নিতে হবে। অল্প সংখ্যক চারা উৎপাদনের জন্য বীজতলা হিসেবে কাঠের বাক্স, প্লাস্টিকের ট্রে অথবা বড় টব ব্যবহার করা যেতে পারে।


সাধারণত মাঠের জমি তৈরির জন্য ৪-৫ বার চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। ৩৫-৪৫ দিন বয়সের চারা রোপণের উপযোগী হয়। এ সময় চারাতে ৫-৬টি পাতা গজায় এবং চারা প্রায় ১৫ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। বেগুনের চারার বয়স একটু বেশি হলেও লাগানো যেতে পারে।


প্রয়োজনে দুই মাস পর্যন্ত চারা বীজতলার রেখে দেওয়া যায়। চারা তোলার সময় যাতে শিকড় নষ্ট না হয় সেজন্য চারা তোলার ১ থেকে ২ ঘণ্টা আগে বীজতলায় পানি দিয়ে মাটি ভিজিয়ে নিতে হবে। চারা রোপণ দূরত্ব, জাত, মাটির উর্বরতা ও উৎপাদন মৌসুমের উপর নির্ভর করে।


সাধারণত বড় আকারের বেগুনের জাতের ক্ষেত্রে ৯০ সেন্টিমিটার দূরে সারি করে সারিতে ৬০ সেন্টিমিটার ব্যবধানে চারা লাগানো যেতে পারে এবং ক্ষুদ্রাকার জাতের ক্ষেত্রে ৭৫ সেন্টিমিটার সারি করে সারিতে ৫০ সেন্টিমিটার ব্যবধানে চারা লাগানো যেতে পারে। জমিতে লাগানোর পর পরই যাতে চারা শুকিয়ে না যায় সে জন্য সম্ভব হলে বিকেলের দিকে চারা লাগানো উচিত।


বেগুন মাটি থেকে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য উপাদান শোষণ করে। এজন্য বেগুনের সন্তোষজনক উৎপাদন সার ব্যতীত সম্ভব নয়। সারের পরিমাণ মাটির উর্বরতা শক্তির উপর নির্ভর করে।


বেগুন চাষের জন্য হেক্টর প্রতি নির্দিষ্ট পরিমাণে সার দিতে হবে। প্রথম কিস্তি সার চারা লাগানোর ১০-২৫ দিন পর, দ্বিতীয় কিস্তি বেগুন ধরা আরম্ভ হলে এবং তৃতীয় বার বেগুন তোলার মাঝামাঝি সময়ে দিতে হবে। জমিতে রস না থাকলে সার প্রয়োগের পর পরই সেচ দিতে হবে।


ফিউজিয়াম ছত্রাক দ্বারা বেগুনের ঢলে পড়া রোগ হয়। গাছের গোড়া ও শেকড় বিবর্ণ হয়ে যায়। এ রোগ হলে পাতা নেতিয়ে পড়ে ও গাছ ঢলে পড়ে। পরবর্তীতে গাছ মারা যায়। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত জৈব কীটনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে।


খাওয়ার উপযোগী বেগুন ক্ষেত থেকে তোলার সময় সাবধানে সংগ্রহ করতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে গাছের গায়ে যেন আঘাত না লাগে বা ক্ষত সৃষ্টি না হয়। গাছ থেকে তোলা বেগুন কাঁচা পাতা অথবা খড়ের উপর রাখতে হবে যেন বেগুনে আঘাত না লাগে; এটা অতি প্রয়োজনীয়।


তথ্য সূত্র: কৃষি তথ্য সার্ভিস


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


গল্প "ভালোবাসা",,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কাপড় ধোঁয়ার সময় স্বামী মানিব্যাগে সাদাকালো ছবি দেখে আমি হতভম্ব!ছবিতে এটা কোন মেয়ে? 


ভেজা হাতে ছবিটা বেড় করলাম।সাদাকালো ছবিটা আমার যুবতী বয়সের ছবি।চরম বিস্মিত এবং অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম ছবিটার দিকে।


মনে পড়ে গেলো সেই ভোরের কথা।যখন গান অনুশীলন করার সময় ছাঁদে উঠেছিলাম।উনি দূর থেকে বোকা বোকা মুখ নিয়ে আমার গান শুনতো।একদিন হঠাৎ সাহস করে সামনে এসে বললো 


" আপনার একটা ছবি দিবেন? "


ওনার কথায় তখন খুব হকচকিয়ে গেছিলাম।প্রথম কথা হওয়ায় কেউ ছবি চায় কিকরে!সরাসরি বলেছিলাম " ছবি দেওয়া যাবে না।কে আপনি?আপনাকে কেন ছবি দিবো? "


উনি তখন কাঁদো কাঁদো মুখ করে চলে গেলেন।উনি চলে যাওয়ার পর সারাদিন আমার ভিষণ মন খারাপ লেগেছে।এরপর এই সাদাকালো ছবিটা আঁচলে বেধে রোজ অপেক্ষা করতাম ওনার জন্য।মনে মনে ঠিক করলাম এবার উনি ছবি চাইলে দিয়ে দিবো।


সময় যায়,দিন যায়,মাস যায় উনি আর আসেন না।দূর থেকেই শুধু তাকিয়ে থাকেন।আমার ভারী মন খারাপ হলো।প্রেমিকার কথা মনে পুষে রাখতে আছে নাকি?ইচ্ছে করছিলো ওনার গা"লে পটপট করে চ"ড় বসিয়ে দিয়ে বলি 


" আপনার রোজ এসে ছবি চাইতে কি সমস্যা?আমার  কথা খুব গায়ে লাগে তাই না? এতোই যখন গায়ে লাগে তাহলে কেন আমার মনে আপনার রঙ্গিন ছবি আঁকালেন? কেন রোজ আপনাকে দেখে আমার বু'কের গতি বেড়ে যায়?এতটুকু কথা সহ্য করতে না পারলে কেন প্রেম করতে এসছেন হ্যা? "


কিন্তু লজ্জায় এসব কিছুই আর বলা হয় না।আমিও কম জেদি ছিলাম নাকি?ওকে দেখলেই পাড়ার যে ছেলেদের দিকে ফিরেও তাকাইনি,তাদের পাত্তা দিতে লাগলাম।


হঠাৎ এক ভোরে উনি আমার হাত ধরে বললেন " কুসুম,আপনাকে বিয়ে করতে চাই।শহরে এক ঘরের একটা কামরা ভাড়া নিবো।ছোট্ট সংসার,আমি খাঁচা আপনি পাখি।এই খাঁচা থেকে কখনো মুক্তি পাবেন না "


তখন অশ্রুসিক্ত চোখে তাকিয়ে বলেছিলাম " খাঁচা আরো মজবুত করতে হবে।যেন চাইলেও পাখি উড়ে যেতে না পারে "


২১ বছরের দাম্পত্য জীবন আমাদের।সেই ছবি এখনো আগলে রেখেছে।রাতে বললাম


" সাদাকালো ছবিটা এতো বছর আগলে রাখার কি দরকার?এখন তো কত সুন্দর সুন্দর রঙ্গিন ছবি তোলা যায় "


স্বামী বললো " সাদাকালো ছবির এই তুমিতে যতটা মায়া,স্মৃতি ঘিরে আছে,এখনকার হাজারটা রঙ্গিন ছবিতেও সেটা থাকবে না "


গল্প ভালোবাসা

লেখক


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 
জয়ন্ত_কুমার_জয় 


সামাজিক রোমান্টিক গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এইটা লেখকের নিজস্ব পেজ 🤍


আম গাছে মুকুল আসতেছেনা, শুধু নতুন পাতা বের হচ্ছে। নো টেনশন জেনে নিন সমাধান,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আম গাছে মুকুল আসতেছেনা, শুধু নতুন পাতা বের হচ্ছে। নো টেনশন জেনে নিন সমাধান । 🥭


শীতের এখন শেষের দিকে, সাথে ফেব্রুয়ারি মাসের ও প্রায় শেষ হতে চলেছে, আম গাছ গুলোতে ফাল্গুনের হাওয়া বইছে, ইতিমধ্যেই সকলের আম গাছগুলিতে মুকুল এসে গেছে কিন্তু আপনার বা অনেকের বাগানের বাকি গাছগুলোতে মুকুল আসবে আসবে করছে। তবে এখনো যদি আপনার আম গাছে  মুকুল না এসে থাকে, তাহলে টেনশনের কোন কারন নেই, ছোট্ট একটা পদক্ষেপ নিতে পারেন ইনশাআল্লাহ ভালো কাজে আসবে । 


প্রতিটি গাছের ভ্যারিয়েন্টাল ফ্যাক্টর বলে একটা কথা আছে আমরা জানি যে প্রত্যেকটা গাছের  জাত বা বৈশিষ্ট্য আলাদা, হোক সেটা আম বা অন্য যেকোন ফলের গাছ । বর্তমানে বাগানের বেশ কিছু গাছে মুকুল এসেছে, সাথে কিছু গাছের আমের গুটিও বেঁধেছে । জাতগত পার্থক্যের কারনে প্রত্যেকটা গাছে মুকুল আসার ধরন ও কিন্তু একটু আলাদা হয়ে থাকে । যেমন –


একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন কিছু আম গাছের পত্র মুকুলের কোল থেকে মুকুলটা হয় , যার কোন পাতা হয় না, পুরোটাই মুকুল নিয়ে বের হয়।

কিছু গাছে আবার আগে পাতা বের হয় , পাতা বের হওয়ার পর মুকুল আসতে শুরু করে।

কিছু কিছু গাছের ক্ষেত্রে আবার প্রচুর নতুন পাতা বের হয় , সাথে প্রত্যেকটা পাতার কোল থেকে মুকুল আসতে দেখা যায় ৷ মাঝে মাঝে কিছু গাছে মুকুলের মধ্যে খুব ছোট ছোট পাতা বের হয়। মুকুল যত বড় হয় ততই সেই পাতাগুলো শুকিয়ে ঝরে পড়ে যায় ।


সুতরাং যাদের গাছে এখন নতুন পাতা বের হচ্ছে, তাদের গাছ এখন গ্রোথ নিচ্ছে। নতুন গ্রোথ নিচ্ছে মানেই যে সেই গাছে মুকুল আসবে না তা কিন্তু নয়। আবার এই নয় যে, নতুন পাতা বেরোলে সব গাছে মুকুল আসবে। সেটা নির্ভর করে গাছের বয়স এবং গাছের গঠনের উপর ভিত্তি করে ।


তবে যাদের আমগাছ গুলো ফল দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিণত , তারপর ও নতুন পাতা বের হচ্ছে মুকুল না এসে , তাদেরও চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই, মাঝে মাঝে আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে গাছে মুকুলের পরিবর্তে নতুন পাতা আসে এবং মুকুল ও আগে পরে বের হয় । আপনার মুকুল না আসা আম গাছের বয়স যদি ৩ বছরের বেশি হয়ে থাকে সাথে গাছও যদি যথেষ্ট হেলদি থেকে থাকে , তাহলে সেই গাছে এবার ফল নেওয়া জন্য নিচের দেখানো নিয়মে চেষ্টা করতে পারেন সামান্য কিছু পরিচর্যার মাধ্যমে ।


পরিচর্যা গুলো হলো :


▪️প্রথমেই মনে রাখতে হবে সম্পূর্ণ গাছেই যদি নতুন ডাল বের হয়ে গিয়ে থাকলে, তাহলে গাছকে ফোর্স না করে আগামী বছরের অপেক্ষায় থাকলে ভালো হবে। 


▪️যে গাছ গুলোর মধ্যে কিছু কিছু ডালে নতুন পাতা সবে বের হতে শুরু করেছে এবং মুকুল এর দেখা নেই, সেই গাছের নতুন ডালের গোড়া থেকে ভাল করে কেটে দিন। কাটা জায়গায় ছত্রাক নাশক স্প্রে করে দিন ।


▪️বিগত ১৫ দিনের মধ্যে যদি কোনো PGR( plant growth regulator) স্প্রে না করে থাকেন, তাহলে এখন মিরাকুলান বা ফ্লোরা ১-২ বার স্প্রে করে দিন। মিরাকুলান হলে প্রতি লিটার জলে দুই এম এল এবং ফ্লোরা হলে প্রতি লিটার জলে  হাফ এম এল । তবে দুটোর যেকোনো একটি দু’বার ব্যাবহার করা যাবে না, বরং দুটো দুইবার পাল্টে পাল্টে স্প্রে করুন।


▪️ PGR স্প্রে করার দুইদিন পর হাফ চা চামচ পটাশিয়াম সালফেট এবং দুই গ্রাম বোরন মিশিয়ে ভালো করে স্প্রে করে দিতে হবে গোটা গাছে। সেইসঙ্গে এই মিশ্রণ মাটিতেও প্রয়োগ করতে হবে।


PGR টা আবার কি? 


 Pgr হল (Plant. Growth Regulator) অর্থাৎ সোজা বাংলায় বলতে গেলে গাছের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক। সহজ ভাষায় যাকে গাছের ভিটামিনও বলা যেতে পারে। যা অত্যন্ত কার্যক্ষমতা সম্পন্ন উদ্ভিদ বৃদ্ধি উদ্দীপক যা গাছের ফলন বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা হয়। 


আপাতত এইটুকু পরিচর্যায় যতেষ্ঠ, যার ফলে একটু দেরীতে হলেও আপনার গাছে মুকুল চলে আসবে ইনশাআল্লাহ । মুকুল আসার পরে  যত্ন ও পরিচর্যা নিয়ে খুব শীঘ্রই পোস্ট আসবে শখের এগ্রো ফেসবুক পেইজে ,  সব আপডেট সবার আগে পেতে  ফলো করে রাখুন শখের এগ্রো পেইজ।


পরিশেষে, যদি মনে করেন লেখা গুলো বাগানীদের উপকারে আসবে, তাহলে ফেসবুকের পোস্ট টি শেয়ার করুন, নেক্সটে কোন বিষয়ে জানতে চান কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


অনু গল্প "মা",,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ---মায়ের মৃত্যু টা হলে খুব ভালো হতো নাইম!


---ঠিক বলেছিস হাসিব? কারন এই ভাবে চিকিৎসা করতে করতে আমরা ফকির হবো। 


হাসিব : শোন মাকে ৪/৫ টা ঘুমের ওষুধ এক সাথে খাওয়াবো। এতে মৃত্যু ও হতে পারে। 


নাইম : ঠিক আছে তাই করবো আজ রাতে? 


---দুই ভাইয়ের কথাটি শেষ হতে না হতেই সেখানে ওদের মা উপস্থিত হয়। 


হাসিব : মা তুমি  এখানে বুজলাম না। 


মা : আমার রুমে ভালো  লাগতে ছিলো না তাই তোদের রুমে একটু আসলাম। কিন্তু এসেই যা শুনলাম?


হাসিব : হ‍্যা যা শুনেছো সব সত্যি শুনেছো। তোমার কারনে আমাদের  অনেক সমস্যা  হচ্ছে। তুমি ম'রতে পারো না। 


মা : শোন তার আগে তোদের একটি গল্প শুনাই। তার পরে না হয় আমি চলে যাবো এখানে থেকে। 


নাইম : ঠিক আছে যা বলার তারা তারি বলো। 


মা : আচ্ছা শোন তবে।  আজ থেকে ২৬ বছর আগে তোদের দুজনের জন্ম হয় এক সঙ্গে।  তোদের যখন বয়স ৫/৬ মাস হয় তখন হঠাৎ করেই একদিন তোর বাবা একজন মহিলাকে বিয়ে করে কাউকে না জানিয়ে।  এর পরে আমাদের অনেক ঝগরা হয়। এক পর্যায় তোর বাবা আমাকে ডিভোর্স  দেয়।  ডিভোর্সের পরে খুব কষ্টে আমার দিন কাটতে লাগলো। এরে মাঝে আবার তোরা দুই ভাই ১৬/১৭ দিন পর পর অসুস্থ হয়ে পরিশ।  তখন ডাক্তার দেখাইতে অনেক টাকা লাগতো কিন্তু কেউ দিতো না। এক সময়  ভাবলাম এত কষ্টে থাকার বদল নিজের জীবনটা নিজেই শেষ করে দেই।  কিন্তু তোদের মুখের দিকে তাকিয়ে সব ভূলে যেতাম। ভাবতাম আমি মারা গেলে আমার সন্তানের কি হবে। কে দেখাশুনা করবে।  এই ভাবে দিন যেতে লাগলো একটিন হঠাৎ  তোদের দুজনের ভিশন জ্বর আসে। কিন্তু আমার কাছে তখন কোন টাকা ছিলো না। কী করবো বুজতেছিলাম না। এমন সময়  তোর বাবা কাছে চলে যাই। গিয়ে কিছু টাকা চাই যেনো তোদের চিকিৎসা করাতে পারি।  জানিস তোদের বাবা কি বলেছিলো। বলছিলো পতিতালয়ে গিয়ে নিজের দেহ বিক্রি করে যেনো তোদের চিকিৎসা করি। 


---এর পরে  কোন উপায় না পেয়ে আমি সেই খারপ কাজ করতে বাধ‍্য হই শুধুমাত্র তোদের চিকিৎসার জন্যে।  ছোট থাকায় দুই ভাই ঝগরা করতি আমাকে নিয়ে। হাসিব বলতো মা আমার নাইম বলতো না মা আমার।  এই নিয়ে তোদের দুই ভায়ের সব সময় ঝগরা লেগেই থাকতো। 


---মায়ের মুখে এই সব কথা শুনে হাসিবের ও নাইমের চোখে অঝরে পানি পরতে থাকে। 


মা : এই পাগলেরা কান্না  করতেছিস কেনো। 


হাসিব : মা আমাকে প্লিজ মাপ করে দাও। আমরা খুব বর একটি ভূল করতে যাচ্ছিলাম। 


নাইম : হুমম মা আমাদের মাপ করে দাও। আমরা ভূল করে ফেলেছি। 


হাসিব : আর কখনো এমন ভূল করবো না। 


মা : আমার পাগল ছেলে। হুমম মাপ করে দিয়েছি। এখন ত একটু হাস তোরা। তদের হাসি মুখটা না দেখলে যে আমার ভালো লাগে না বাবা? 


"সত্যি মা তুমি  অসীম ❤ তোমার কোন তুলনা হয়না?


★গল্পি কাল্পনিক বাস্তবে কেউ ভাবিয়েন না। তবে আমাদের সামাজে অনেক এমন হচ্ছে।


★অনু_গল্প: (★মা )


কাহিনী ও লেখা : 

★মি_হাসিব


গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই ফলো বাটনে একটা টুকা দিয়ে যাবেন 👉 Siam Ahmedd


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


শসার চারা গজানোর ১ম ১০ দিনের পরিচর্যা-,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সবজি/ শসার চারা গজানোর ১ম ১০ দিনের পরিচর্যা-

এ সময়ে ২ টি পোকার আক্রমণ বেশি দেখা যায়। 

১. রেড পামকিন বিটল পোকা- এরা পাতা কেটে কেটে খায়। 

২. মাকড়ের আক্রমণ- পাতা কুকড়ে যায়।


✔️ বিটল পোকা দমনে-

√ অল্প গাছ হলে ছাই ছিটিয়ে দিতে পারেন। এতে পোকার আক্রমণ কমে যাবে। 

√  বড় জমিতে সাইপারমেথ্রিন/ ক্লোরোপাইরিফস/ এমামেকটিন বেনজয়েড গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করবেন। #ekc

অথবা 

√২ পাতা হওয়ার পর জৈব বালাইনাশক বায়ো চমক স্প্রে করতে পারেন।


✔️ মাকড় দমনে-

√ প্রাথমিক অবস্থায় সালফার স্প্রে করতে পারেন। 

অথবা 

√ এবামেকটিন গ্রুপের মাকড়নাশক- ভার্টিমেক/ সানমেকটিন স্প্রে করবেন।

অথবা

√ ডমিনেটর/ ওবেরন/ ইন্ট্রাপ্রিড মাকড় দমনে কার্যকর। 

অথবা 

✅ ২ পাতা হলে জৈব মাকড়নাশক- বায়োম্যাক্স/ ইকোম্যাক/ কেমাইট স্প্রে করবেন। 


✔️পোকার আক্রমণ বেড়ে গেলে -

একসাথে দুই পোকা দমনে-

√ এমামেকটিন+ এমামেকটিন বেনজয়েড গ্রুপের কীটনাশক - সিয়েনা/ পাইন স্প্রে করবেন।

অথবা

√টেম্পেস্ট/ ডাইমেনশন স্প্রে করবেন।


🔰 দুই পোকার ক্ষেত্রেই যে কোন একটি কীটনাশক দেওয়ার ৫ দিন পর পুনরায় আবার স্প্রে করবেন। 


❌ ছোট গাছে বেশি মাত্রায় কীটনাশক দেওয়া যাবে না। এতে গাছ পুড়ে যেতে পারে অথবা গাছের বৃদ্ধি কমে যেতে পারে। তাই বোতলের গায়ে লেখা নির্দেশনা অনুসরণ করে পরিমাণমতো দিবেন। প্রয়োজনে একটু কম দিতে পারেন। 


🟩 স্প্রে করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন। মাস্ক ও ফুল শার্ট পড়ে স্প্রে করবেন। 


( এটি অনুসরণ করে কেমন ফলাফল পেলেন, জানাবেন। আপনারা উপকৃত হলে পরবর্তীতে আরো লেখার চেষ্টা করব) 


©কৃষিবিদ মোঃ মমিন সরকার 

সহ-প্রতিষ্ঠাতা, ই-কৃষি ক্লিনিক 


ছবি- শাহ আলম



ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


ভাজাপোড়া যেভাবে মচমচে রাখবেনঃ,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ভাজাপোড়া যেভাবে মচমচে রাখবেনঃ


ভাজার পর কিছু নিয়ম মানলে খাবার মচমচে থাকবে অনেকক্ষণ।


ইফতারের সময় খাবারের টেবিলে ভাজাপোড়া খাবার থাকেই। তবে আগে থেকে ভেজে রাখলে অনেক সময় খাবার নরম হয়ে যায়। চলুন দীর্ঘ সময় কীভাবে খাবার মুচমুচে রাখা যায় জেনে নিই।


🌹পেঁয়াজু মুচমুচে রাখতে চাইলে ডাল পুরোপুরি বেটে নেওয়া যাবে না। আধভাঙা করে ডাল বেটে বা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। ডাল মিহি করে পেস্ট করলে পেঁয়াজু নরম হয়ে যাবে। 


🌹বেগুনির জন্য বেসনের যে মিশ্রণ তৈরি করবেন, তা অল্প অল্প পানি দিয়ে ভালোভাবে ফেটে নেবেন। দীর্ঘ সময় মুচমুচে রাখার জন্য সামান্য বেকিং সোডা আর তেল বেসনের মিশ্রণে মিশিয়ে নেবেন। 


🌹 জিলাপি এখন আমরা অনেকেই ঘরে তৈরি করে থাকি। জিলাপির মিশ্রণে সামান্য চালের গুঁড়া দেবেন। এতে দীর্ঘ সময় জিলাপি মুচমুচে থাকবে।


🌹 পাকোড়াজাতীয় খাবার তৈরি করার সময় সাধারণ পানির পরিবর্তে বরফপানি দেবেন। অথবা পাকোড়ার মিশ্রণ নরমাল ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে নেবেন।


🌹 আলুর চপ, রোল, কাটলেটজাতীয় খাবার ডিমে দেওয়ার আগে ময়দায় গড়িয়ে নেবেন। এরপর ডিমে জড়িয়ে ব্রেডক্রাম্ব অথবা বিস্কুটের গুঁড়াতে গড়িয়ে নেবেন। এরপর ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে ভেজে নিতে হবে। মুচমুচে থাকবে।


🌹শুকনা ময়দা দিয়ে কোনো খাবার তৈরি করলে তাতে কিছুটা চিনি দিয়ে দেবেন, অনেকক্ষণ মচমচে থাকবে। 


🌹 সমুচার রুটি বেলার সময় কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে রুটি তৈরি করবেন, সমুচা দীর্ঘ সময় মুচমুচে থাকবে।


👉এবার আসি ভাজায়ঃ


তেলে ভাজা খাবার অবশ্যই গরম তেলে ভাজতে হবে। তেল গরম হওয়ার পর মাঝারি আঁচে ভেজে নিন। ভাজা খাবার তেল থেকে তোলার আগে আঁচ বাড়িয়ে দিতে হবে। এতে বাড়তি তেল সহজে ঝরে যাবে, সেই সঙ্গে খাবারও থাকবে মচমচে। 


ভাজার পর খাবার ঢেকে রাখবেন না, এতে গরম ভাপে খাবার নরম হয়ে যায়। ভাজা খাবার কখনোই টাইট বক্সে রাখবেন না, টিস্যু অথবা নরম কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখবেন। হাতের কাছে টিস্যু কিংবা নরম কাপড় না থাকলে গরম ভাপ চলে যাওয়ার পর এমনভাবে ঢেকে রাখবেন যেন কিছুটা বাতাস বের হতে পারে। তবে ইফতারে এসব ভাজাপোড়া খাবার খেলে অবশ্যই টক দই, রায়তা অথবা লেবুপানি খেয়ে নেবেন। 


কার্টেসিঃ দৈনিক প্রথম আলো


পোস্ট টা যদি আপনাদের একটু ও উপকারে আশে তবে আপনার ওয়ালে শেয়ার করে সবাই কে দেখার সুযোগ করে দিন সবার আগে আমার পোস্ট পেতে পোস্টে কমেন্ট করে সাথেই থাকুন ইনশাআল্লাহ আরও সুন্দর সুন্দর টিপস অথবা রেসিপি নিয়ে আসবো আপনাদের জন্য। সবার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা 💕💕💕



ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


মুণ্ডুহীন কনিষ্কের স্ট্যাচু,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মুণ্ডুহীন কনিষ্কের স্ট্যাচু


কনিস্কের মূর্তিতে কেন মুন্ডু নেই, সে প্রসঙ্গে ইন্টারনেট থেকে কুড়িয়ে দুটো আজব সম্ভাবনার কথা বলে শুরু করা যায়, বলা বাহুল্য কৌতুকচ্ছলে।


(১) ভাস্কর্যটি গড়ার পাথর ও অন্যান্য উপকরণ ফুরিয়ে যাওয়ার কারণে ভাস্কর মাথাটি বানাতে পারেননি।


(২) কনিষ্ক বোঝাতে চেয়েছেন ভারতবর্ষ শাসন করতে মাথার প্রয়োজন হয় না। ‌


হারানো মুন্ডু নিয়ে এ ধরনের নানা জল্পনা-কল্পনা, রসিকতা, রূপকথার বেড়াজাল ডিঙিয়ে আসল কারণ কি তা হলফ করে কেউ বলতে পারবে না।


তবে, এ কথা জানা যায় মূর্তিতে মুন্ডু না থাকলেও, আসল মানুষটির মাথায় ছিল তীক্ষ্ণ বুদ্ধি, হৃদয়ে নির্ভীকতা, শৌর্যবীর্যে অতুলনীয়, শিল্পকলার প্রতি একান্ত অনুরাগ এবং শাসনকার্যে দূরদর্শিতা।


মৌর্য সাম্রাজ্যের অন্তিম লগ্নে যে কয়টি রাজবংশ পাদপ্রদীপের আলোয় আসে তাদের মধ্যে কুষাণ সাম্রাজ্যের কনিষ্ক ছিলেন উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। তিনি শকাব্দ সন প্রবর্তন করেন এবং বৌদ্ধ ধর্ম প্রসারে, বিশেষ করে চীন দেশে, মহামতি বুদ্ধের পরেই সবচেয়ে বড় অবদান রেখে গেছেন।


ইন্দো-আর্য জনগোষ্ঠীর কুষাণদের আদি বাসভূমি মধ্য এশিয়া। সেখান থেকে তারা বর্তমান আফগানিস্তান, উজবেকিস্তান এবং তাজিকিস্তান সাম্রাজ্য স্থাপন করে প্রথম শতাব্দীতে উত্তর ভারতের বেনারস পর্যন্ত তাদের সাম্রাজ্য বিস্তৃত করেন। রাজধানী পুষ্পপুরা (বর্তমান পেশোয়ার), তক্ষশীলা এবং মথুরা। তাদের ভাষা গ্রিক ব্যাকট্রিয়ান ও সংস্কৃত।





ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


দৈনিক কিছু সময়ের পরিশ্রমের বিনিময়ে আপনি হতে পারেন পারিবারিক সবজির চাহিদা পূরনে স্বয়ংসম্পূর্ন,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 দৈনিক কিছু সময়ের পরিশ্রমের বিনিময়ে আপনি হতে পারেন পারিবারিক সবজির চাহিদা পূরনে স্বয়ংসম্পূর্ন👇👇👇


🥦 বসতবাড়ীতে পতিত জায়গায় মাচা পদ্ধতিতে লাউ কুমড়া, করলা,  সীম ইত্যাদি সবজি অল্প পরিমানে চাষাবাদ করতে পারেন। 


🥒 মাচার একপাশে ফাঁকা জায়গায় ১০-১৫ টি ঢেঁড়স গাছ লাগাতে পারেন, যা আপনার পারিবারিক সবজি চাহিদা পূরন করবে।


🫑 মাচার অন্যপাশে বা বাড়ির আশেপাশে রোদ থাকে এমন খালি জায়গায় অথবা বস্তায় ৫-১০ টি মরিচের চারা লাগাতে পারেন,  যা দিয়ে আপনার পরিবারের মরিচের চাহিদা পূরন সম্ভব। 


🌶️ বসতবাড়িতে যেখানে কিছু হয় না ছায়াযুক্ত স্থানে ৫-৭ টি বস্তায় আদা  লাগিয়ে আপনি আপনার পরিবারের সারা বছরের আদার চাহিদা পূরন সম্ভব। 


🍅পতিত ছায়াযুক্ত স্থানে ১০-১৫ টি হলুদ গাছ লাগিয়ে দিতে পারেন, হলুদের পারিবারিক  চাহিদা পূরন সম্ভব। 


🌽বসতবাড়িতে ৩-৪ টি বেগুন গাছ লাগিয়ে পারিবারিক বেগুনের চাহিদা পূরন সম্ভব। 


🥬 পুকুরের পাড়ে খালি জায়গায় ২-৩ টি পেঁপে গাছ লাগিয়ে পাকা ও কাচা সবজি চাহিদা পূরন সম্ভব। 


🍆 পিঁয়াজ ও রসুনের চাহিদা পূরনের জন্য ৩-৫ শতাংশ জমিতে চাষাবাদ করে পারিবারিক চাহিদা পূরন সম্ভব। 


আরো অনেক ভাবে পতিত জমি চাষাবাদের আওতায় এনে পারিবারিক সবজি চাহিদা পূরন সম্ভব।







ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


কালের সাক্ষী; জগতি রেলওয়ে স্টেশন, কুষ্টিয়া,,,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কালের সাক্ষী;

জগতি রেলওয়ে স্টেশন, কুষ্টিয়া।

পূর্ব বাংলায় (বাংলাদেশে) ইষ্ট বেঙ্গল রেলওয়ের

প্রথম রেল স্টেশন!


বৃটিশ ভারতের পূর্ব বাংলায় কুষ্টিয়ার জগতি'তে 

১৫ নভেম্বর ১৮৬২ সালে প্রথম রেল স্টেশন স্থাপিত হয়।পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার শিয়ালদহ থেকে পূর্ব বাংলার কুষ্টিয়া পর্যন্ত যাতায়াতে যাতায়াত ও পণ্য পরিবহনের জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া রেলওয়ে কোম্পানি এই রেললাইন স্থাপন করে পূর্ব বাংলায় রেল পথ চালু করে এবং কুষ্টিয়ার জগতি'তে রেল স্টেশন স্থাপন করে।

 

পূর্বকথা:

___________

১৮৪৪ সালে আর. এম স্টিফেনসন কলকাতার কাছে হাওড়া থেকে পশ্চিম বাংলার কয়লাখনি সমৃদ্ধ রানীগঞ্জ শহর পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া রেলওয়ে কোম্পানি গঠন করেন। এ কোম্পানি ১৮৫৪ সালে হাওড়া থেকে হুগলি পর্যন্ত ৩৮ কিলোমিটার রেললাইন চালু করে। এরপর ১৮৬২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে কলকাতা থেকে রাণাঘাট পর্যন্ত রেলপথ চালু করে। এই লাইনকেই বর্ধিত করে ওই বছরের ১৫ নভেম্বর কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত ৫৩.১১ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেললাইন শাখা উন্মোচন করা হয়। সে সময়ই প্রতিষ্ঠিত হয় পূর্ববঙ্গের প্রথম রেলওয়ে স্টেশন জগতি।


পরবর্তীতে ঢাকার সঙ্গে কলকাতার যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজতর করতে ১৮৭১ সালের ১ জানুয়ারি জগতি থেকে বর্তমান রাজবাড়ী জেলার পদ্মানদী তীরবর্তী গোয়ালন্দঘাট পর্যন্ত রেললাইন চালু করা হয়। সে সময় মানুষ কলকাতা থেকে ট্রেন করে জগতি স্টেশন হয়ে গোয়ালন্দঘাটে যেতেন। সেখান থেকে স্টিমারে পদ্মানদী পেরিয়ে চলে যেতেন ঢাকায়। 


দেশের সেই প্রথম রেলওয়ে স্টেশন জগতি, কালের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে।


সৌজন্যে – সিহাব আহমেদ শাহীন





ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


পৃথিবী’ আছে শুধু একটি। আসুন সবাই মিলে এর যত্ন নিই,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ’‘পৃথিবী’ আছে শুধু একটি।

আসুন সবাই মিলে এর যত্ন নিই।”

🍈🍇বারোমাসি আম গাছের চারা 🥭🌳


#কাটিমন আম🥭 বারমাসি 

কাটিমন আম বারমাসি একটি থাইল্যান্ডের ভ্যারাইটি আম। যা খেতে খুব সুমিষ্ট ও সুস্বাদু।  এই আম বছরে তিন বার ফল দেয়। তাই গাছে সারা বছর ই ফুল ও ফল পাওয়া যায়। 

#বি.দ্রঃ- #কাটিমন আম #ছাদ বাগানের জন্যও বিশেষ উপযোগী। 

#কাটিমন_আমের _৫টি চারাগাছ ক্রয় করলেই পাবেন #১টি চারাগাছ একদম#ফ্রি অথবা কুরিয়ার খরচ ফ্রী। #কাটিমন_আম🥭 গাছ

✨দামঃ ৩০০/৬০০টাকা প্রতি পিচ চারা

মুকুল সহ 

#চায়না ড্রপ আম গাছ🥭

✨দামঃ৩০০টাকা প্রতি পিচ চারা

মুকুল সহ

#বারি ১১আম গাছ🥭

✨দামঃ ৩০০টাকা প্রতি পিচ চারা

মুকুল সহ 

অর্ডার করতে কল করুন

☎️ 01737436494

অথবা মেসেজ দিন 

🎍কাটিমন আমের বৈশিষ্ট্য

♦️এই জাতে প্রচুর আম ধরে।

♦️একই গাছে একসাথে মুকুল,ছোট,মাঝারি,বড়,পাকা আম থাকে বা যে কোন পর্যায়ের মুকুল /আম থাকে।

♦️এই গাছে নতুন কুশি ছাড়লেই মুকুল আসে।

♦️এর কোন সিজন আর অফ সিজন নেই। 

♦️এইজাতের আম কাঁচাখেতে মিষ্টি(টক না) এর মত এবং পাঁকা খুবই মিষ্টি।

♦️আমের আটি তুলনামূলক ছোট। 

♦️প্রতিটি আমের গড় ওজন ৩০০-৩৫০ গ্রাম।

♦️ছাদে মাটির বড়ো টবে বা ড্রামে রোপণের জন্য উপযোগী!

আমাদের সার্ভিস সমূহ:-

♦️শত ভাগ প্রোডাক্ট কোয়ালিটি নিশ্চয়তা

♦️**ফ্রি রিপ্লেসমেন্ট(**৩০দিনের মধ্যে) 

♦️ফাস্ট ডেলিভারি

♦️সার্বক্ষণিক কল সার্ভিস

♦️গাছের রোগবালাই দমনে পরামর্শ প্রদান করা

#কাটিমন_আমের _৫টি চারাগাছ ক্রয় করলেই পাবেন #১টি চারাগাছ একদম#ফ্রি

⭕আপনাদের পছন্দের চারাগাছ ক্রয় করতে যোগাযোগ করুন ( ☎️ 01737436494 অথবা আমাদের  ইনবক্সে 📩মেসেজ দিন.... 

🚛 আপনার অর্ডার করা চারাগাছ সুন্দরবন/ ইউ এসবি/ করোতোয়া কুরিয়ার সার্ভিস এর মাধ্যমে

‘ক্যাশ অন ডেলিভারিতে পৌঁছে দিবে আপনার নিকটস্থ শাখায় । 

⭕কুরিয়ারের কিছু নিয়ম:

♦️একটি গাছ কুরিয়ার করা হয় না।

♦️যে কোনো গাছ দুইটি কুরিয়ার করা হয়।

♦️কুরিয়ার চার্জ ক্রেতাকে বহন করতে হয়

সকল প্রকার কৃষি পণ্য ও পরামর্শ পেতে

যোগাযোগ করুন : 01737436494

পুঠিয়া রাজশাহী- ৬২৬০

#বারি 11 🥭

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের চট্টগ্রাম কেন্দ্রের বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত একটি আমের জাত হল বারি–১১। নতুন এই বারি-১১ জাতের আমটির ফলন পাওয়া যাচ্ছে সারাবছর ধরে। স্বাদ, বর্ণ ও গন্ধে অতুলনীয় একটি সুমিষ্ট আমের জাত বারি-১১। এই জাতের একটি গাছ থেকে বছরে ৩ বার ফলন পাওয়া যায়।

#চাইনা ড্রপ 🥭


[বি.দ্র.: সব সময় আমাদের কাছে মুকুল বা ফল ধরা গাছ থাকে না তাই অর্ডার করার পূর্বে অবশ্যই আমাদের পেইজে এস এম এস করে বা কল করে জেনে নিবেন)     

🍊ভিয়েতনামি বারোমাসি মাল্টা ফুল সহ 

দাম:৪০০টাকা পিচ

🍅সুপার ভাগুয়া আনার

দাম:৬০০টাকা পিচ

🎋পাকিস্তানি আনার 

দাম ৩০০টাকা পিচ

🎋স্টবেরী পেয়ারা 

দাম:৫০০টাকা পিচ

🎋লিচু 

দাম: ৩০০/৬০০টাকা পিচ

🎋কাজুবাদাম 

দাম:৬০০টাকা পিচ

🎋বারোমাসি আমড়া ফুল সহ

দাম:৩০০টাকা পিচ

🎋বারোমাসি কমলা

দাম:৩০০টাকা পিচ

🎋মালবেরী 

দাম: ৫০০টাকা পিচ

🍈ভেরিকেট মাল্টা 

দাম: ৫০০টাকা পিচ

🍊চায়না কমলা 

দাম: ৩০০টাকা পিচ

🎋বারোমাসি কাঁদবেল 

দাম: ৩০০টাকা পিচ


♻️♻️♻️♻️♻️♻️

আমাদের কাছে পাচ্ছেন ২৫০ প্রজাতির দেশি-বিদেশি চারা।

🔰 আপডেট গাছের চারার লিস্ট 🗣️

🍁বিদেশি আম গাছ:

🍁 চিয়াংমাই (চাইনিজ)= ৭০০৳

🍁আলফানসো  (ভারতীয়)= ৬৫০৳

🍁ব্রুনাই কিং  (ব্রুনাই)= ৭০০৳ (৪-৪.৫ কেজি ওজন হয়)

🍁 মিয়াজাকি (জাপানি)= ৬৫০৳

🍁 রেড পালমার (আমেরিকান)= ৫৫০৳

🍁 কিউজাই (থাইল্যান্ড)= ৪০০৳

🍁ব্যানানা ম্যাংগো (থাইল্যান্ড)= ৪০০৳

🍁 ডকমাই (থাইল্যান্ড)= ৬০০৳

🍁ব্ল্যাকস্টোন (আমেরিকান)= ৭০০৳

🍁 হানি ডিউ (থাইল্যান্ড)= ৬৫০৳

🍁 চৌষা (ভারতীয়)= ৪৫০৳

🍁আম্রপালি  (ভারতীয়)= ৩০০৳

🍁 আপেল ম্যাংগো হাইব্রিড (জাপানি)= ৬৫০৳

🍁কাটিমন — বারোমাসি (থাইল্যান্ড)= ৩৫০৳

🍁থ্রি-টেস্ট আম (৩ রকম স্বাদ-বিশিষ্ট আম)= ৬৫০৳

🍁 কিং অব চাকাপাত (থাইল্যান্ড)= ৬৫০৳

🍁 চায়না ড্রপ আম — বছরে ২ বার (চাইনিজ)= ৩০০৳

🥭🥭🥭

বিদেশি আম গাছ (বারোমাসি):

👉কাটিমন(থাইল্যান্ড)= ৩৫০৳

👉চায়না ড্রপ (চাইনিজ)= ৩০০৳

🫒🫒🫒

দেশি আম গাছ:

 👉ফজলি = ৩০০৳

👉 লক্ষণভোগ বা লখনা= ৩০০৳

👉 ল্যাংড়া = ৩০০৳

👉হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত= ৩০০৳

👉 হাঁড়িভাংগা = ৩০০৳

👉তোতাপুরী = ৩৫০৳

👉রানীপ্রসাদ বা রানীপছন্দ = ৩০০৳

👉 বারি-৪  (হাইব্রিড)= ৩৫০৳

👉বারি-১১  (বারোমাসি)= ৩৫০৳

👉 গোপালভোগ = ৩০০৳

👉 আশ্বিণা = ৩০০৳

👉 চন্দ্রমল্লিকা = ৩০০৳

👉 গৌড়মতি = ৩০০৳

 👉আম রুপালী = ৩০০৳

 🌳🌳🌳

দেশি আম গাছ (বারোমাসি):

👉 বারি-১১ আম = ৩৫০টাকা প্রতি পিচ

♻️বিদেশি ফল গাছঃ

১/ পার্সিমন বা কাকি= ১৫৫০৳ (জাপানের জাতীয় ফল)

২/ লাল কাঁঠাল= ৬০০৳ (ভিয়েতনামী)

৩/গোলাপী কাঁঠাল (ভিয়েতনামী)= ৬০০৳

৪/ মিরাকেল ফ্রুট/বেরি (আফ্রিকান)= ১৮০০৳

৫/ লাল জাম্বুরা (থাইল্যান্ড)=৮০০৳ (খোসা এবং ভিতরে লাল)

৬/ থাই লঙ্গান= ১৭০০৳

৭/ মাঙ্গোস্টিন ফল গাছ (মালয়েশিয়ান)= ১২৫০৳

৮/করোসল ফল গাছ (আমেরিকান)= ১২০০৳ (ক্যানসার প্রতিরোধী ফল)

৯/এগফ্রুট (থাইল্যান্ড)= ১২০০৳ (ডিমের মতো ফল)

১০/ নাসপাতি🍐 (ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া)= ৬৫০৳

১১/ আপেল গাছ🍎= ১৫০০৳ (প্রতিটি জাত—হরিমন-৯৯, সামার, অস্ট্রেলিয়ান সামার গ্রীণ🍏, কাশ্মীরি, আন্না, গোল্ডেন ডোরসেট) 

১২/চেরি গাছ🍒 (জ্যামাইকান)= ১৪০০৳

১৩/ এপ্রিকট ফল গাছ= ১০০০৳

১৪/ বার্বাডোস চেরি গাছ🍒 (আমেরিকান)= ৮৫০৳

১৫/রাম্বুটান ফল গাছ (মালয়দ্বীপ/থাই)= ১২৫০৳

১৬/ ডুরিয়ান ফল গাছ= ১৫০০৳ (মালয়েশিয়ান জাতীয় ফল)

১৭/ এ্যাভোক্যাডো ফল গাছ🥑 (আমেরিকান)= ১৬০০৳

১৮/ আলুবোখারা ফল গাছ= ৫৫০৳

১৯/ স্ট্রবেরি পেয়ারা (ব্রাজিল) হলুদ গাছ= ৫৫০৳

২০/স্ট্রবেরি পেয়ারা (ব্রাজিল) লাল গাছ= ৫৫০৳

২১/ স্ট্রবেরি পেয়ারা (ব্রাজিল) পার্পেল গাছ= ৫৫০৳

২২/ থাই মিষ্টি তেতুল= ৩৫০৳

২৩/ ব্ল্যাকবেরি ফল= ১০০০৳

২৪/ মালবেরি বা তুঁত ফল (থাই)= ৫৫০৳

২৫/ ভেরিগেট পেয়েরা= ২৫০৳

২৬/ থাই ছবেদা= ৩০০৳

২৭/ মিসরিয়ান ডুমুর= ৯০০৳

২৮/ সাদা আঙ্গুর= ২০০-১২০০৳

২৯/ লাল আঙ্গুর (মিষ্টি)= ১২০০৳

৩০/ কালো আঙ্গুর (মিষ্টি)🍇= ১২০০৳

৩১/ থাই করমচা (মিষ্টি)= ৩৫০৳

৩২/ জয়তুন গাছ= ১৪০০৳

৩৩/ ভেরিগেড মাল্টা= ৩৫০৳

৩৪/ আনার গাছ (পাকিস্তানি)= ৩০০৳

৩৫/ কলা গাছ (লাল)= ৫৫০৳ (টিস্যু কালচার চারা)

৩৬/ থাই জাম্বুরা= ৮০০৳ (বড়ো ও মিষ্টি সাইজের জাম্বুরা)

৩৭/ কাজুবাদাম গাছ🫘= ৫৫০৳

৩৮/ সুদানি আতাফল= ৪৫০৳ (ওজন ১ কেজির বেশি হয়)

৩৯/ গোলাপজাম= ৩৫০৳ (রাজকীয় ফল গাছ) 

৪০/পিচ ফল গাছ= ১০০০৳

৪১/ আরবিয়ান খেজুর= ৬৫০৳

৪২/ সুপারি— হাইব্রিড = ৬০৳

৪৩/ রুলেনিয়া আতা =১০০০৳

🌳🌳🌳

দেশি ফল গাছ:

১/ বারি পেয়ারা-৪= ৩০০৳ (বীজমুক্ত)

২/ লিচু= ৩৫০৳ (৩ প্রজাতির লিচু)

৩/ কলা= ১৫০৳ (সকল জাতের)

 ৪/হাইব্রিড সুপারি= ৬০৳

৫ জলপাই= ৩০০৳

৬/ দেশি সফেদা= ৩০০৳

৭/ করমচা=৩৫০৳

৮ লটকন= ৩০০৳

৯/ দেশি মিষ্টি জাম্বুরা=২০০ ৳

১০/ টক তেতুল= ১০০৳

১১/ ড্রাগন= ১০০-১২০০৳ (৩ জাতের)

১২/ হাইব্রিড কতবেল= ২০০৳

১৩/ কুল= ১২০৳ (৩ জাতের)

১৪/ থাই পেয়ারা= ১০০৳ (৩ জাতের) 

১৫/ লেবু= ১৫০৳ (৩ জাতের)

১৬/ কামরাঙ্গা= ৩০০৳

১৭/ বারোমাসি আমড়া= ৩০০৳

১৮/বেদেনা= ৩০০৳

১৯/ ডালিম= ১৫০৳

২০/ বিলাতি গাব= ২৫০৳

২১/ আতা= ২৫০৳

২২/ বেল= ৩৫০৳

২৩/কাঁঠাল= ২৫০৳

২৪/দার্জিলিং কমলা= ৪৫০৳

২৫/ চায়না কমলা= ৩৫০৳

২৬/নাগপুরি কমলা= ৩৫০৳

২৭/ মাল্টা বারি-১= ২৫০-৭০০৳

২৮/ বিলিম্বি= ৭০০৳

২৯/সাতকড়া= ৩৫০৳

৩০/ জারালেবু= ৩৫০৳ (৪ কেজি ওজন হয়) 

৩১/ সুইট লেমন= ৩৫০৳ (মিষ্টি লেবু)

🌳🌳মসলা গাছঃ

১/ এলাচ= ৩০০৳

২/জয়ফল-জয়ত্রি= ৯৫০৳

৩/গোলমরিচ= ৮০০৳

৪/ লবঙ্গ= ৮০০৳

৫/ তেজপাতা= ৩০০৳

৬/ দারুচিনি= ৩০০৳

৭/ অলস্পাইস (জয়ফল-জয়ত্রি-লবঙ্গ-দারুচিনি-গোলমরিচ—সব ঘ্রাণ একসঙ্গে! একই গাছে)= ৬৫০৳ প্রতি পিচ


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


নির্দিষ্ট একক মানসিক লক্ষণে ৫০টি হোমিও ঔষধ যেগুলো সংরক্ষণ করার মত,ঘরোয়া সমাধানের জন্য শেয়ার করে রাখতে পারেন, জরুরী মুহূর্তে কাজে লাগবে।

 🏖️নির্দিষ্ট একক মানসিক লক্ষণে ৫০টি হোমিও ঔষধ যেগুলো সংরক্ষণ করার মত,ঘরোয়া সমাধানের জন্য শেয়ার করে রাখতে পারেন, জরুরী মুহূর্তে কাজে লাগবে। ...