এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪

একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ

◑ দুধে: ফরমালিন।

◑ গরুর দুধ বৃদ্ধিতে: পিটুইটারী গ্ল্যান্ড ইনজেকশন। 

◑ মাছে: ফরমালিন।

◑ শাকসবজি টাটকা রাখতে: কপার সালফেট।

◑ আম, লিচু জাম পাকাতে: কারবাইড।

◑ আম, লিচু, জাম সংরক্ষণে: ফরমালিন।

◑ ফল গাছে থাকতেই: হরমোন ও কীটনাশক। 

◑ তরমুজে সিরিন্জ দিয়ে দেয়: পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট।

◑ কলা পাকানো হয়: ক্যালসিয়াম কারবাইড। 

◑ কফি পাউডারে: তেঁতুলের বিচির গুড়া।

◑ মসলায়: ইটের গুড়া।

◑ হলুদে: লেড ক্রোমেট/ লেড আয়োডাইড।

◑ মুড়িকে ধবধবে সাদা ও বড় করতে: হাইড্রোজ ও ইউরিয়া।

◑  দীর্ঘক্ষন মচমচে রাখার জন্য জিলিপি, চানাচুরে: পোড়া মবিল।

◑ আকর্ষণীয় করতে আইসক্রিম, বিস্কুট, সেমাই, নুডলস ও মিষ্টিতে: কাপড় ও চামড়ায় ব্যবহৃত রং।

◑ ফলের রস তৈরী: ক্যামিকেলস দিয়ে।

◑ বিদেশী মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য/ঔষধ/ক্যামিকেলস: নতুন মেয়াদের স্টিকার লাগিয়ে।

◑ চাল চকচক করতে: ইউরিয়া।

◑ পিয়াজু, জিলাপিতে: এমোনিয়া। 

◑ পানি-২০ লিটার (২ টাকা গ্লাস) অধিকাংশই অটোমেশিনে নয় হাতে ঢালা হয়। পারক্সাইড দিয়ে নয় নাম মাত্র পানিতে ধুয়া হয়।

◑ ফলে হরমোন প্রয়োগ করা হয়।

◑ সবুজ ফল ও শাকশব্জিতে কাপড়ের সবুজ রঙ ব্যাবহার হয়, সসেও তাই।

◑ খামারের মুরগিতে বিশাক্ত ক্রোমিয়াম, লেড আর এন্টিবায়োটিক তো আছেই, চাষের মাছেও তাই।

◑ জুস, লাচ্ছি তো উচ্চ মাত্রার প্রিজারভেটিভ।

◑ রুহ আফজাহ আর হরলিক্স তো প্রমানে অপারগ যে এতে আসলে কল্যাণকর কিছু আছে।

◑ মসল্লায় আলাদা রঙ (মেটালিক অক্সাইড)।

◑ সরিষার তেলে ঝাঁজালো ক্যামিকেল।

◑ সয়াবিনে পামওয়েল।

◑ শুটকিতে কিটনাশক।

◑ কসমেটিক্সে ক্যান্সারের উপাদান লেড, মারকারি ও ডাই।


কি খাবেন? কিভাবে খাবেন? একটু ভাবেন! অন্যকেও ভাবতে দিন। বাঙালির আরো অনেক আবিষ্কার আছে যা আমরা হয়তো জানি না। আমরা এক রাতে ধনী হতে চাই এই জাতিকে ধ্বংস করার বিনিময়ে। আসুন আমরা সবাই মিলে এই চক্রকে প্রতিহত করি। জাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাই...



গরু মোটাতাজাকরণ, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ৩/৪ গরু মোটাতাজাকরণ যারা দ্রুত গরু মোটাতাজা করতে চাচ্ছেন নিচের খাদ্য লিষ্টে ফলো করুন।

এভাবে যদি খাদ্য তৈরি করতে পারেন আপনার গরু মোটাতাজা হবেই ১০০% ইনশাআল্লাহ 

১০০ কেজি খাদ্য তৈরির লিস্টঃ-

বেশি খাদ্য তৈরি করলে সে হিসেবে গুন করে নিবেন।

১/ ভূট্টা ৪০ কেজি 

২/ ধানের কুড়া ২০ কেজি

৩/ ডালের ভূষি ১০ কেজি

৪/ গমের ভূষি ১০ কেজি

৫/ সয়াবিন খৈল ১০ কেজি

৬/ সরিষা খৈল ১০ কেজি

মোট ১০০ কেজি


প্রতি ১০০ কেজি খাবারের সাথে এই প্রয়োজনীয় ভিটামিন গুলো যোগ করবেন।


১/ লাইসিন ২৫০ গ্রাম

২/ মেথিওনিন ২৫০ গ্রাম

৩/ টক্সিন ২০০ গ্রাম

৪/ ফাইটেজ জাইম ২৫০ গ্রাম

৫/ প্রিমিক্স ২৫০ গ্রাম

৬/ ভিটামিন মিনারেল ২৫০ গ্রাম

৭/ গ্রথ প্রমোটার ২০০ গ্রাম

৮/ ফ্যাট ২৫০ গ্রাম

৯/ বাই কার্নেট ২৫০ গ্রাম

১০/ রুমেন ১০০ গ্রাম

১১/ সিআর ৫০ গ্রাম

১২/ মনো ক্যালসিয়াম  ১.৫ কেজি

১৩/ লাইমস্টোন ১.৫ কেজি

১৪/ ফিশ প্রটিন ৩ কেজি

(এগুলো সব পুষ্টিকর ভিটামিন আইটেম সারা জীবন খাওয়ালেও কোন রিক্স নেই ইনশাআল্লাহ)

এছাড়া মেডিসিন গুলোর প্রয়োজন হলে

📞 01872558444 (WhatsApp)


দেখেন আমরা গরুকে গমের ভুসি খাওয়াই কিন্তু এই খাবার তৈরি করতে গমের ভুসি থেকে দাম কম পড়বে অথচ মোটাতাজা করনে তার থেকে ৩ গুণ বেশি রেজাল্ট পাওয়া যাবে। 

আমি একজন প্রান্তিক খামারি এভাবে খাদ্য তৈরি করে অনেক ভালো রেজাল্ট পাচ্ছি এবং আমার এই ফর্মুলেশন দিয়ে বর্তমান হাজার হাজার খামারি তাদের গরু মোটাতাজা করছে ইনশাআল্লাহ। 


আমি যেভাবে বললাম এইভাবে যদি আপনি খাদ্য বানাতে পারেন আপনার গরু ২-৩ মাসেই মোটা হবে ১০০% সিওর ইনশাআল্লাহ।


⚠️এই খাদ্যটা তৈরি করার পর বর্তমান প্রতি ১০০ কেজি লাইভ ওজনের গরুর জন্য ২ কেজি করে দিবেন সকাল এবং বিকেল বেলা মিলে।

এবং বাকি সময় খর, ঘাস যে যেটা দিয়ে পালন করেন সেটা দিবেন। 


অনেকে বলবেন মেডিসিন গুলো পাইনা কোথায় পাবো খুঁজতে গিয়ে বিভ্রান্ত হবেন।

তাই আপনাদের সুবিধার জন্য কারো মেডিসিন গুলোর প্রয়োজন হলে যোগাযোগ করতে পারেন। 

📞 01872558444


https://youtube.com/@bhai-bonfarmhouse?si=NWzquJNW75kuvnl4 


🔴আপনি যদি একজন গরু পালনকারী হন এই পোস্টটা আপনার সারা জীবন কোন না কোন একদিন কাজে লাগবেই তাই শেয়ার করে রেখে দিন আপনার টাইমলাইনে যাতে হারিয়ে না ফেলেন আসুন সবাই মিলে বন্ধুদেরকে ইনভাইট করি গ্রুপের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করি ধন্যবাদ




কচু চাষের পদ্ধতি, আয় করুন প্রচুর

 জেনে নিন কচু চাষের পদ্ধতি, আয় করুন প্রচুর


কচু আমাদের দেশে একটি অতি পরিচিত নাম। কচু বলতে মূলত পানি কচুর কথাই বলা হচ্ছে । কচুতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে । উৎপাদনের দিক দিয়ে মুখীকচুর পরই কচুর লতির স্থান। এ ছাড়া কচু, কচু শাক, কচুর লতি সবকিছুই পুষ্টিকর খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয় । সবজি হিসেবে বাংলাদেশ তথা ভারতীয় উপমহাদেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কচু লতির ব্যবহার বেশ পুরনো । ধারণা করা হয় প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের পূর্বাঞ্চল , শ্রীলংকা, সুমাত্রা ও মালয় অঞ্চল কচুর উৎপত্তিস্থল। কচুর লতিতে প্রচুর পরিমাণ শ্বেতসার, লৌহ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন এ ও সি রয়েছে। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক আসুন জেনে নেই লতিরাজ কচুর চাষাবাদ  চাষ (মাদের দেশে একটি অতি পরিচিত নাম। কচু বলতে মূলত পানি কচুর কথাই বলা হচ্ছে । কচুতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে । উৎপাদনের দিক দিয়ে মুখীকচুর পরই কচুর লতির স্থান। এ ছাড়া কচু, কচু শাক, কচুর লতি সবকিছুই পুষ্টিকর খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয় । সবজি হিসেবে বাংলাদেশ তথা ভারতীয় উপমহাদেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কচু লতির ব্যবহার বেশ পুরনো । ধারণা করা হয় প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের পূর্বাঞ্চল , শ্রীলংকা, সুমাত্রা ও মালয় অঞ্চল কচুর  উৎপত্তিস্থল। কচুর লতিতে প্রচুর পরিমাণ শ্বেতসার, লৌহ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন এ ও সি রয়েছে। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক আসুন জেনে নেই লতিরাজ কচুর চাষাবাদ পদ্ধতি ।


জমি তৈরি


লতি উৎপাদনের জন্য পানিকচুর জমি শুকনো ও ভেজা উভয় অবস্থাতেই তৈরি করা যায়। শুকনোভাবে তৈরি করার জন্য ৪/৫টি আড়াআড়ি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে ও সমান করতে হবে। ভেজা জমি তৈরি করার জন্য ধান রোপনের জন্য জমি যেভাবে কাঁদা করা হয় সেভাবেই তৈরি করতে 


আরও পড়ুনঃ বিদেশী হলেও দেশীয় বাজারে এই ফলগুলির চাহিদা আকাশ ছোঁয়া


চারা রোপণ


আগাম ফসলের জন্য কার্তিক (মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেস্বর)| নাবী ফসলের জন্য মধ্য ফাল্গুন থেকে মধ্য বৈশাখ (মার্চ-এপ্রিল) মাসে লাগানো যায়। দক্ষিণাঞ্চলে বছরের  যেকোন সময় লাগানো যায়। প্রতি শতকে প্রায় ১৫০টি গাছ রোপণের জন্য প্রয়োজন। জমি ভালভাবে তৈরি করে লাইন থেকে লাইন ২ ফুট (৬০ সে.মি) এবং গাছ থেকে গাছ ১.৫ ফুট (৪৫ সে.মি) রাখতে হবে।


জমিতে সার প্রয়োগ


প্রতি শতকে  এমওপি ৭৫০ গ্রাম, ইউরিয়া ৬০০গ্রাম, টিএসপি ৫০০গ্রাম, গোবর ৫০কেজি করে দিয়ে জমি তৈরির শেষ চাষের সময় ছিটিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। ইউরিয়া সার ২-৩ কিস্তিতে প্রয়োগ করতে হয়। প্রথম কিস্তির সার চারা রোপণের ২০-২৫ দিনের মধ্যে প্রয়োগ করা ভালো। সার প্রয়োগের পর হালকা সেচ দিতে হবে। জমিতে কোন সময় দস্তা ও জিংকের অভাব থাকলে জিপসাম ও জিংক সালফেট সার ব্যবহার করতে হবে। জয়পুরহাট অঞ্চলের চাষিরা প্রতিবার লতি সংগ্রহের পর ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করে থাকেন।


এক বিঘা জমিতে  কচু চাষ করতে সবকিছু মিলিয়ে খরচ হয় প্রায় ৩৫ হাজার টাকা। খরচ বাদে বিঘা প্রতি ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা লাভ হয় কৃষকের। প্রতি মৌসুমে এক বিঘায় ৬০-৭০ মন কচুর লতি উৎপাদন হয়।লতি ছাড়াও কাণ্ড উৎপাদন হয় ২৫০-২৬০ ম


বাজারে প্রতি মণ লতি বিক্রি হয় ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা। কাণ্ড বিক্রি হয় ৭৯০ টাকা মণ দরে।এতে দেখা যায় এক বিঘা জমিতে লতি ও কাণ্ড মিলে বিক্রি হয় প্রায় ৭০-৯৮ হাজার টাকা।খরচ বাদে চাষীদের লাভ থাকে ৫০-৬০ হাজার টাকা। এ কচু চাষের এক-দুই মাস পর থেকে লতি বিক্রি হয় প্রায় সাত-আট মাস পর্যন্ত।


কৃষি-সাংবাদিকতায় আপনার


প্রিয় পৃষ্ঠপোষক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা। মানসম্পন্ন কৃষি সাংবাদিকতা সরবরাহ করা এবং গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং লোকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য আমাদের আপনার সমর্থন দরকার।

প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান



সকাল ০৭ টার সংবাদ  তারিখ : ০৮-০৪-২০২৪ ।,,,,

 সকাল ০৭ টার সংবাদ 

তারিখ : ০৮-০৪-২০২৪ ।


আজকের শিরোনাম:


সরকারের নানা উদ্যোগের ফলে রেল, নৌ ও সড়ক পথে কোনো ভোগান্তি ছাড়াই প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ উদযাপনের লক্ষ্যে স্বস্তিতে বাড়ি যাচ্ছে মানুষ।


পবিত্র ঈদ উল ফিতরের আর মাত্র কদিন বাকী - কেনাকাটায় ভীষণ ব্যস্ত সময় পার করছেন মানুষজন।


ঢাকা - ব্রাসিলিয়া সামগ্রিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর, জুলাইয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্রাজিল সফরের সম্ভাবনা - দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডক্টর হাছান মাহমুদ। 


বাংলাদেশে কমদামে গরুর মাংস বিক্রির লক্ষ্যে মাংস প্রক্রিয়াজাত কারখানা স্থাপন করতে চায় ব্রাজিল।


বান্দরবানে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের প্রধান সমন্বয়ক গ্রেফতার, পাহাড়ে কুকি চিনের সশস্ত্র তৎপরতা বিচ্ছিন্ন ঘটনা - বলেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। 


কালবৈশাখীর তাণ্ডবে নিহত ১১, আহত অনেক। মোজাম্বিকে ফেরি ডুবে ৯০ জনের বেশি মানুষের প্রাণহানি ।

বঙ্কিম ঘটনাবলী,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বঙ্কিমচন্দ্রের দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী ছিলেন অতি সুন্দরী। বঙ্কিমচন্দ্র একবার তাঁর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে ট্রেনে করে চলেছেন। স্ত্রীর মুখ ঘোমটায় ঢাকা। 


খানিকক্ষণ পর বঙ্কিমচন্দ্র দেখলেন একটি যুবক বারবার আড়চোখে ঘোমটায় ঢাকা তাঁর স্ত্রীর মুখের দিকে তাকাচ্ছে। 


বঙ্কিমচন্দ্র তো এই ঘটনায় বেশ মজা পেলেন। তিনি যুবকটিকে কাছে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন ‘কি কাজ করা হয়?' 


যুবকটি এ প্রশ্নে ঘাবড়ে গিয়ে বলল ‘কেরানীর চাকরি করি।’


বঙ্কিম বললেন ‘কত মাইনে পাও?’ 


যুবকটি বলল ‘বত্রিশ টাকা।’ 


বঙ্কিমচন্দ্র তখন বললেন ‘তুমি যে এই মহিলার দিকে বার বার আড়চোখে তাকাচ্ছ, তা আমি এর ঘোমটা খুলে দিচ্ছি। ভালো করে দেখে নাও। আর এও শুনে রাখ। আমি একজন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। আমার মাইনে আটশো টাকা। এছাড়া বই পত্র লিখেও ভাল রোজগার হয়। 


সব মিলিয়ে মাসিক আয় হাজার দেড়েক। এইসবই এই মহিলার পায়ে সমর্পণ করেছি। তবু তার মন পাইনি। আর তুমি সেখানে মাত্র বত্রিশ টাকার কেরানী হয়ে এর মন পেতে চাও? 


যুবকটি খুব লজ্জা পেয়ে পরের স্টেশনেই অন্য কামরাতে চলে যায়।


বঙ্কিম ঘটনাবলী (১০ এপ্রিল, ২০১৮, বঙ্গদর্শন ইনফরমেশন ডেস্ক)



লখনউ বেগমহজরতমহল 

 ১৮৭৯ সালের ৭ এপ্রিল মাত্র ৫৯ বছর বয়সে লখনউয়ের মাটিতে ব্রিটিশ পতাকা লাগানো মুক্তিযোদ্ধা বেগম হযরত মহল ইহলোক ত্যাগ করেন।  সূক্ষ্ম নবাবদের প্রাসাদে বিলাসবহুল জীবনযাপন করা বেগম হযরত মহল তার দেশের জন্য সর্বস্ব উৎসর্গ করেছিলেন।  তিনি কাঠমান্ডুর সরু রাস্তায় তার শেষ দিনগুলি কাটিয়েছেন কিন্তু প্রাসাদে বসবাস করে তার গলায় দাসত্বের শৃঙ্খল রাখেননি।


 ব্রিটিশরা যখন আওধের শেষ যুবরাজ ওয়াজিদ আলি শাহকে কলকাতা জেলায় স্থানান্তরিত করে, তখন তার ছোট স্ত্রী বেগম হযরত মহল আওধের কমান্ড নেন। তিনি তার ছেলে বিরজিস কদরকে আওধের ওয়ালি হিসেবে নিযুক্ত করেন এবং ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন। যুদ্ধ ঘোষণা করেন।  তিনি তার নাবালক পুত্রকে সিংহাসনে বসিয়ে নিজেই ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর মুখোমুখি হন।  বেগম হযরত মহল ও রানী লক্ষ্মী বাই-এর সেনাবাহিনীতেও মহিলারা সক্রিয় অংশ নেন।


 1857 সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে নানা সাহেব এবং মৌলভী আহমদুল্লাহ শাহ ফৈজাবাদীও বেগম হযরত মহলকে সমর্থন করেছিলেন।  আলমবাগের যুদ্ধের সময় তিনি হাতির পিঠে চড়ে সাহসী সৈন্যদের উৎসাহিত করলেও যুদ্ধে পরাজয় দেখে পিছু হটতে বাধ্য হন।  এরপর তিনি আওধের গ্রামে গিয়ে বিপ্লবের স্ফুলিঙ্গ জ্বালিয়েছেন।  অবশেষে ব্রিটিশরা সমগ্র আওয়াধ দখল করলে তাদের আওধ ছাড়তে হয়।  তিনি কাঠমান্ডুতে আশ্রয় পান এবং সেখানেই তার পরবর্তী জীবন অতিবাহিত করেন।  অন্যান্য রাজপরিবাররা যেমন আজ তাদের প্রাসাদে জাঁকজমকের সাথে বসবাস করছে, তারা যদি সেই সময়ে ব্রিটিশদের দাসত্বের অবসান ঘটাত, তাহলে আজ তাদের পরিবারগুলোও নিরাপদ থাকত এবং একই জাঁকজমক নিয়ে বসবাস করত।


 মৃত্যুর পর তাকে কাঠমান্ডুতেই সমাহিত করা হয়।  যাইহোক, তার মৃত্যুর পর, রানী ভিক্টোরিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে (1887), ব্রিটিশ সরকার তার ছেলে বিরজিস কদরকে ক্ষমা করে এবং তাকে তার দেশে ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেয়।


 ,

 ,

 


হুজুগে বাঙালি ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 হুজুগে বাঙালি , 


আপনি ৮০ টাকার সয়াবিন তেল ১৮০ টাকা হলো বয়কট করেছেন?

৫০ টাকার চিনি ১৩৫ টাকা হলো বয়কট করেছেন?

৪০০ টাকার গ্যাস সিলিন্ডার ১৩০০ টাকা হলো বয়কট করেছেন? 

৩০ টাকার সাবান ৬০ টাকা হলো বয়কট করেছেন?

৮০ টাকার পেট্রোল ১২৫ টাকা হলো বয়কট করেছেন?

গ্রামীণ সিমের ১০ টাকা দিয়ে ৪০ মিনিট দাম ২৯ টাকা করা হলো বয়কট করেছেন? 

 চাকরি করেন মাস শেষে হাত পেতে বেতন নেন আর ঘুষের টাকা নিয়ে বাজারে যান ।

 আর সাধারণ কৃষক ও খামারিদের পিছনে লেগে থাকেন। উৎপাদন খরচ যে কত বেড়েছে তা চিন্তা না করে লাফিয়ে বেড়ান গরুর মাংস বয়কট করলাম ।

হায়রে হুজুগে বাঙালি ! 

মুদ্রাস্ফীতির ধারণা নিয়েছেন ৩ বছর আগে কি ছিলো এখন কি হয়েছে?

 আপনি বয়কট কেন করবেন নিজে উৎপাদন করে  কম দামে খান।


গরুর গোশত বয়কট না করে কসাইয়ের দোকান বয়কট করেন। প্রতিবেশিরা নিজেরা ২০/৩০ জন মিলে গরু জবাই দিয়ে ভাগাভাগি করে নেন। ১ বা ২ মাস পরপর করেন। দেখবেন অনেক কম খরচে গরুর গোশত পাচ্ছেন। নিজেদের মধ্যে বন্ডিং ও ভাল হবে। উৎসব উৎসব একটা ভাব আসবে। বোরিং লাইফ থেকে বের হন।


ডিম মাংসের বয়কট পলিটিক্স!😭

★ ডিম বয়কট- প্রোডাকশন খরচ ১০+টাকা, বর্তমান পাইকারি বাজার   ৯+টাকা। চমৎকার। 

★ গরুর মাংস বয়কট- প্রোডাকশন খরচ কত একটু জানার চেষ্টা করেন, তারপর বয়কট করেন। নয়তো বছর ঘুরতেই বিদেশি ডিম ১৫+টাকা পিস এবং বিদেশি গরুর মাংস ফ্রোজেন (মরা, হালাল-হারাম জানার উপায় নেই) খেতে হবে।

হুজুগে বাঙালি অপেক্ষা করেন সেই দিনের জন্য। সেটা খুব সন্নিকটে।

(ফিডের দাম কমালে মাংস -ডিমের দামচল্লেচতেদ


 কমবে)।


১৭ সালে যখন খামার করি তখন 


১ বস্তা গমের ভুষি ছিলো ৭১০ টাকা আজ তা ১৮৬০

ভুট্টা  ৭৬০ যা আজ কিনেছি ১৮৫০

সয়ামিল  ১৫৫০ যা আজ কিনেছি  ৪১০০ 

পলিশ ১২ টাকা কেজি যা আজ ৩৫ টাকা

 এছাড়া লেবার বেড়েছে ৬০%

বিদ্যুৎ ৭৫% ,  মেডিসিন ৪০% অন্যান্য আরো আছেই।

এর সাথে ডলার রেট এবং মুদ্রাস্ফীতি। 

বাকিটা আপনারা হিসাব করে নিয়েন।


রবিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৪

সকাল ০৭ টার সংবাদ  তারিখ : ০৭-০৪-২০২৪ ।

 সকাল ০৭ টার সংবাদ 

তারিখ : ০৭-০৪-২০২৪ ।


আজকের শিরোনাম:


প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছাড়ছেন নগরবাসী - নির্বিঘ্ন যাত্রায় স্বস্তিতে ঘরমুখো মানুষ। 


ঈদ যাত্রা স্বস্তিদায়ক হচ্ছে, সড়কে গাড়ির চাপ থাকলেও যানজট নেই - বললেন সড়ক পরিবহন ও  সেতুমন্ত্রী।


পাহাড়ে অশান্তি করলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে সরকার - জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। 


সোমালি জলদস্যুদের হাতে আটক জাহাজ ও এর নাবিকদের দ্রুত উদ্ধারের আশাবাদ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।


পুনর্বাসন না করে  বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না - ভাষানটেক বিআরপি প্রকল্প পরিদর্শন শেষে বললেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ।


যথাযথ মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে গত রাতে দেশে পালিত হয় পবিত্র লাইলাতুল কদর।


ইউক্রেনের খারকিভে রুশ ড্রোন হামলায় কমপক্ষে সাতজন নিহত।


ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লীগে নিজ নিজ ম্যাচে জয়লাভ করেছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।

শনিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৪

জন্মদিনে স্মরণঃ  আ বু ল  খা য়ে র

 জন্মদিনে স্মরণঃ  আ বু ল  খা য়ে র


অভিনেতা হিসেবে তিনি ছিলেন কিংবদন্তীতুল্য। দর্শকের কাছে তাঁর সফল পরিচিতি একজন অভিনেতা হিসেবে। 


তিনি চলচ্চিত্র ও নাটকপ্রেমীদের কাছে শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্ব আবুল খায়ের।  


বাংলাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র 'মুখ ও মুখোশ'- এও ছিলেন অন্যতম অভিনেতা। জহির রায়হানের 'কাচের দেয়াল', 'সঙ্গম'-এর মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন। 


স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু তাঁকে এফডিসির মহাপরিচালক বানিয়েছিলেন। ঋত্বিক ঘটকের 'তিতাস একটি নদীর নাম' থেকে দেলোয়ার জাহান ঝন্টুর 'শিমুল পারুল' সব ছবিতেই ছিল তাঁর সরব উপস্থিতি। 


'দহন' চলচ্চিত্রে তাঁর অসামান্য অভিনয় যে কেউ প্রশংসা করতে বাধ্য, এই ছবিতেই পান প্রথম জাতীয় পুরস্কার। এরপর একে একে 'রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত', 'অন্য জীবন', 'দুখাই' দিয়ে মোট চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। 


রাজ্জাকের 'জিনের বাদশা'য় করেছিলেন ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা অভিনয়। 'দীপু নাম্বার টু'-তে ছিলেন স্কুল শিক্ষক, বিখ্যাত ছবি 'পদ্মা নদীর মাঝি'তে হয়েছিলেন পীতম মাঝি। মূলধারার বেশকিছু ছবিতেই উনাকে দেখা গিয়েছিল। 


হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে ছিল তাঁর অপূর্ব রসায়ন। আগে থেকেই ছিলেন সফল অভিনেতা; তবে হুমায়ূন আহমেদের নাটকে অভিনয় করে বেশ জনপ্রিয় হয়েছিলেন। বিশেষ করে নব্বই পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তিনি এই কাজগুলোর জন্যই বেশি স্মরনীয়। 


এই জুটির সূচনাটা হয়েছিল 'এইসব দিনরাত্রি'র মধ্য দিয়ে। একজন অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষকের চরিত্রে, যিনি সুখী নীলগঞ্জ করার প্রচেষ্টায় ছিলেন। অনেক বাধা বিঘ্ন এসেছে তবে সেটা কাটিয়ে গড়ে তুলতে ছিলেন বদ্ধ পরিকর। 


এর ঠিক পরের ধারাবাহিক 'বহুব্রীহি'তে পেলেন পুরো ভিন্ন চরিত্র। গ্রাম থেকে আসা এক দাদার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। 'অয়োময়'তে চিকিৎসক, তবে সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন 'কোথাও কেউ নেই'- তে বাকের ভাইয়ের বিপক্ষে উকিলের চরিত্রে অভিনয় করে। যার কুবুদ্ধিতে বদি মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি হয়। 


'নক্ষত্রের রাত'-এ অত গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র না পেলেও 'আজ রবিবার'-এ ছিলেন বাড়ির প্রধান কর্তা হিসেবে, তিতলী- কঙ্কার দাদার চরিত্রে। 


একক নাটকের মধ্যে 'জননী', 'মাটির পিঞ্জিরার মাঝে', 'নিমফুল', 'অচিনবৃক্ষ' রয়েছে। হুমায়ূন আহমেদের 'শ্রাবণ মেঘের দিন- এও ছিলেন স্বল্প সময়ের জন্য। এর বাইরে 'শেকড়' নাটকটাও বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ। 


'আমি এখন ঔষধ বানামু কি দিয়া'- নতুন শতকের শুরুর দিকে ঔষধি গাছের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে জন সচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন বানানো হয়েছিল, এতে তিনি কবিরাজের চরিত্রে অভিনয় করে বেশ আলোচিত হন। 


আমাদের শৈশবের এই বিজ্ঞাপন এখনো অনেকে মনে রেখেছে। এর কিছুদিন পরেই তিনি মারা যান, বিটিভিতে এরপরেও বেশ কিছু বছর বিজ্ঞাপনটি প্রচারিত হয়েছিল। 


আবুল খায়ের বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের পরিচালক এবং এফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (২০ জানুয়ারি ১৯৭২-২১ আগষ্ট ১৯৭২) দায়িত্বও পালন করেন। 


১৯৭১-এর ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ ধারণ এবং প্রচারের সাথে যারা জড়িত ছিলেন অভিনেতা আবুল খায়ের ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম।


২০০১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি, ৭২ বছর বয়সে তিনি ঢাকায়  মৃত্যুবরণ করেন।


আবুল খায়ের (এ কে এম মহিবুর রহমান) ১৯২৯ সালের আজকের দিনে (৪ এপ্রিল) ফরিদপুরে জন্মগ্রহণ করেন।

উন্নত মুলা চাষ পদ্ধতি,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 উন্নত মুলা চাষ পদ্ধতি


মুলা মুলত শীতকালীন সবজি। মুলার চাষাবাদের উপযোগি তাপমাত্রা ১০০-১২০ সে.। গ্রীষ্মে মুলার চাষ করলে ঝাঁঝালো ও ফলন কম হয়।


সুনিষ্কাশিত উঁচু, মাঝারি উঁচু ও মাঝারি নিচু জমি মূলা চাষের জন্য সর্বোৎকৃষ্ট।


মূলা চাষের জন্য বেলে দো-আশ মাটি উপযুক্ত।


এছাড়া পলি দো-আঁশ ও এঁটেল দো-আঁশ মাটিসহ সব ধরনের মাটিতে পরিমিত সার ও অন্যান্য উপাদান ব্যবহার করে লাভজনকভাবে মুলা চাষ করা যায়।


মূলা চাষের জমিতে ছাই ও জৈব সার ব্যবহারে মূলার ফলন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পায়।


মুলা ক্ষেতে পর্যাপ্ত রস থাকা বাঞ্ছনীয়।


বাংলাদেশে একসময় জাপানের বিখ্যাত তাসাকি সান জাতের উচ্চফলনশীল মূলার মাধ্যমে আবাদ শুরু হলেও এখন মূলার প্রায় ২৫টি জাত চাষ হচ্ছে। আসছে নিত্য নতুন স্বল্প জীবনকালের অধিক ফলনশীল হাইব্রিড জাত।


জমি তৈরি ও বীজ বপন পদ্ধতি


আশ্বিন থেকে কার্তিক মাসের মধ্যেই অধিকাংশ মূলার বীজ বপন করা হয়। মুলা চাষের জমি উপর্যুপরি চাষ দিয়ে মাটিকে ঝুরঝুরে করে নিতে হবে।


মুলা বীজ সরাসরি জমিতে বপন করা হয়। তাই জমি তৈরির ওপর মুলার ফলন অনেকাংশে নির্ভর করবে।


মুলা বীজ সারিতে বপন করাই উত্তম।


এজন্য উত্তমরূপে জমি তৈরির পর ৭৫ সেমি. প্রশস্থ ‘বেড’ তৈরি করতে হবে।


বেডের উভয় কিনারে ১৫ সেমি. ছেড়ে দিয়ে বেডের লম্বালম্বি ৪৫ সেমি. দূরত্বে দুটি লাইন টানতে হবে।


লাইন দুটি ১-২ সেমি. গভীর হতে হবে।


লাইনে ৩০ সেমি. দূরে দূরে ২-৩টি বীজ বোনা যেতে হবে।


বীজ বোনার সাথে সাথে দুইপাশের ঝুরঝুরে মাটি দিয়ে ভালোভাবে বীজ ঢেকে দিতে হবে।


দুই বেডের মাঝে ৩০ সেমি. চওড়া ও ১৫ সেমি. গভীর নালা থাকতে হবে।


বীজ বপনের পরপরই একবার সেচ দেয়া উত্তম।


বীজ বপনের ৭-১০ দিন পর অতিরিক্ত চারা তুলে পাতলা করে দিতে হবে।


৩০ সেমি. দূরত্বে একটি করে চারা রাখা ভাল।


 প্রতি হেক্টরে বোনার জন্য ২.৫-৩.০ কেজি মুলা বীজের প্রয়োজন হয়। সাধারণত ছিটিয়ে মুলা বীজ রোপণ করা হয়। তবে সারিতে বোনলে পরিচর্যার সুবিধে হয়। সারিতে বুনতে হলে


সেচ ও পরিচর্যা


মুলার চাষাবাদে ভালো ফলন পেতে প্রয়োজন মতো সেচ দেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ক্ষেতে রসের অভাব হলে ১০ থেকে ১২ দিন পরপর ৩ থেকে ৪ বার সেচ দেওয়া উত্তম।


এছাড়া…


 আগাছা পরিষ্কার করে দিয়ে মুলা ক্ষেতের জমি সব সময় আগাছামুক্ত রাখতে হবে।


মাটি শক্ত হয়ে গেলে নিড়ানী দিয়ে মাটির উপরের চটা ভেঙ্গে দিতে হবে।


 প্রচুর আলো বাতাস মুলার ফলন বৃদ্ধিতে সহায়ক।


অতিবৃষ্টির কারনে ক্ষেতে পানি বেশি জমে গেলে তাড়াতাড়ি পানি সরানোর ব্যবস্থা নিতে হবে। জমির পানি বের করার জন্য নালা তৈরি ও মেরামত করে রাখুন ।


মুলার বেশি ফলন পেতে যেসব সার দিতে হবে


দেশে রবি মৌসুমের অন্যতম সবজি মুলা। সঠিক সময়ে সঠিক মাত্রায় সার প্রয়োগ করতে পারলে এই সবজির ভালো ফলন পাওয়া যায়।


যেভাবে সার প্রয়োগ করবেন…


মুলার জমিতে ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি, জিপসাম এবং বোরাক্স দিতে হয়।


মুলা ভালো ফলনের জন্য প্রতি হেক্টর জমির জন্য ৩৭৫ কেজি ইউরিয়া , টিএসপি ২২৫ কেজি, এমওপি ২২৫ কেজি, জিপসাম ১০০ কেজি এবং বোরাক্স ১০-১৫ কেজি প্রয়োজন হবে।


শেষ চাষের সময় টিএসপি, জিপসাম, বোরাক্স সবটুকু এবং ইউরিয়া ও এমওপি সারের অর্ধেক জমিতে দিতে হবে।


সারগুলো জমিতে সমানভাবে ছিটিয়ে মাটিতে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে।


বাকি ইউরিয়া ও এমওপি সার সমান দুই ভাগে ভাগ করে দুই কিস্তিতে জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।


এক্ষেত্রে প্রথম কিস্তি বীজ বপনের তিন সপ্তাহ পর এবং দ্বিতীয় কিস্তি বীজ বপনের পাঁচ সপ্তাহ পর প্রয়োগ করতে হবে।


সকাল ও অথবা বিকেলের দিকে মুলা ক্ষেতে সার প্রয়োগ করতে হবে।


প্রতি কিস্তি সার উপরি প্রয়োগের পর পরই সেচ দিতে হবে।


রোগবালাই ও পোকামাকড় দমন ব্যবস্থাপনা


অল্টারনারিয়া পাতায় দাগ মুলার একটি সাধারণ সমস্যা। এছাড়া হোয়াইট স্পট বা সাদা দাগ রোগও দেখা যায। অনেক সময় বিট্‌ল বা ফ্লি বিট্‌ল মূলা পাতায় ছোট ছোট ছিদ্র করে ক্ষতি সাধন করে।


এ ছাড়া করাত মাছি বা মাস্টার্ড স’ ফ্লাই, বিছা পোকা ও ঘোড়া পোকা পাতা খায়। বীজ উৎপাদনের সময় ক্ষতি করে জাব পোকা।


ফ্লি বিটল পোকা দমনে কারটাপ জাতীয় কীটনাশক ১০-১২ দিন পরপর স্প্রে করতে হবে।


জাব পোকা দমনে ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক ১০-১২ দিন পরপর স্প্রে করতে হবে।


মূলার বিছা পোকা দমনে এমামেক্টীন বেনজোয়েট জাতীয় কীটনাশক ১০ দিন পরপর ২ বার স্প্রে করতে হবে।


 মূলার পাতার দাগ রোগ দমনে কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক মিশিয়ে ১২-১৫দিন পরপর ২-৩বার ভালভাবে স্প্রে করতে হবে।


মুলার গ্রে মোল্ড রোগ দমনের জন্য কপারঅক্সিক্লোরাইট জাতীয় ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে।


মুলার মোজাইক রোগ দমনে জমিতে সাদা মাছি দেখা গেলে (বাহক পোকা) ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক স্প্রে করতে হবে।


 কীটনাশক ব্যবহারের আগে বোতল বা প্যাকেটের গায়ের নির্দেশাবলি মেনে চলুন  বালাইনাশক বা কীটনাশক প্রয়োগ করা ক্ষেতের ফসল কমপক্ষে ৭ -১৫দিন পর বাজারজাত করতে হবে।


টবে বা ছাদ বাগানে মুলা চাষ পদ্ধতি


টবে বা ছাদে মুলা চাষের জন্য ইট দিয়ে তৈরী বেড হলে ভাল হয় । বেড না থাকলে বড় সিমেন্টের তৈরী টব বা হাফ ড্রামেও এর চাষ যায়।



জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...